Mst Taslima Akther Shova

Mst Taslima Akther Shova I am shova,It’s my official public page, plz support 💙take love 😘presonal blog page

17/05/2023

যারা ভাবছিলা আমি কিছুই পারি না, আমার দ্বারা কিছু হবে না।
তারা ঠিকই বলছিলা ভেবে।
Shova শোভা

05/05/2023

সন্ধ্যা

14/02/2023

যেমন খুশি তেমন সাজ মানব পিরামিড, আয়োজনে চিনাইর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব অনার্স কলেজ।
তাদের টিম ফাস্ট হয়েছে 💙
background music copy form copyright song,credit own singer

03/11/2022

এতদিন ভাবতাম শয়তান আমারে দায়িত্ব দিয়ে যায় রেস্ট করতে যাওয়ার সময়, এখন এসব দায়িত্ব পাইতাছে এমন আরও লোক দেখতাছি

30/10/2022

সময়ের গোঁড়ামি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়ে আড়াল করে ফেলা কোনো দুর্বলতা নই,এক আকাশ শান্তি।
যে আছে সে স্বাদ সে নিয়েছে, লুকিয়ে থেকে নিজেকে গড়ার শান্তিতে😊
শোভা

26/10/2022

ধর্মের দোহাই
আমার নতুন লেখা আলহামদুলিল্লাহ

23/10/2022
21/10/2022

নিশ্চিহ্ন হতে ভালো লাগে? তোমার ও কি মনে পড়ে আমার কথা রাত্রি দুপুর 😔😢কেউ আর ধমক দেই না তাই আমিও ভয়টা পাই না রাত জাগতে।কেউ বকবে সেই নিশ্চয়তাটা একেবারে নাই। যদি কখনও চুপিচুপি আমাকে ফলো করে থাকো তাহলে চেনা নামে ঢেকে বলো মিস করি তরে🙂আমার লেখা পড়বা বলে আজও তোমার জন্য লিখি লেখা জমায়। চোখ বন্ধ করলে বুঝতে পারছি আমার এক আকাশ সমান আবেগ তোমার জন্য। কেউ আর পাগল বলে উৎসাহ দেইনা পাগলামি করার। কেউ অনেক দিন বলে না পাগল আরও পাগলামি কর🙄🤭🤭আমি কত বাধ্য দেখেছো 🤦‍♀️আর একটিবার ও বলি নাই 🥺তুমি আরমান আলিফের গানের মতন দুঃখ ভরা সত্য। আমার কাছে তোমার মূল্য শূন্য আর আমি ভাসি শূন্যতায়।এখন আমার ইচ্ছে করে সত্যি স্লিপিং পিল নিয়ে ঘুমায় যায়,তোমার ভয়ে খাই না🙂তুমি যদি বকো,গিয়ে দোকানদারকে মারপিট করো🙄🤭😷আমি আগের চেয়ে ম্যচুয়িটি পেয়ে গেছি ধাক্কা খেতে খেতে। কেউ শুধরায় না আর সবাই হাসে। 😔কিছুদিন আগেও মনে হতো পাগল হয়ে যাচ্ছি। তোমার ছেড়ে আসা পথে আমি হাটতে চাই। স্বপ্ন দেখতে চাই নতুন। তুমি বলেছিলে হে শূন্যতা তুই তোর আবেগ ছাড়তি পারবি তাহলে কঠিন হয়ে চলতি পড়বি।হঠাৎ দেখবা আবেগ ছাইড়া আমি দেশ কাঁপাইতাছি কিন্তু কোনো দিন তোমার মতন জটিল কারো মন কাঁপানো আগের মতন সহজ না।
মুক্তি
লেখা শোভার ডায়েরি
১৯-০৯-২০২২
রাত ১১ টা ৪০

21/10/2022

পূজার ছুটি শেষে আপডেট আজকের দিন

ইউটিউব কিভাবে ডিজেবল করব যাতে আর কোনো ভাবেই ইউজ না করতে পারে। আম্মু সহ ঘরে আব্বু বোন টু মেরে বসে ইউটিউব দেখে 😑দেখুক দেখতে মানা করি নাই, খাবার দাবার ফেলে রান্না করা ছেড়ে ইউটিউব দেখে 😶আমি বাড়িতে আসার পরে ফোন চেক করছি ৭১৬ পর্ব একমাসে দেখে ফেলে সার্চ করে 🙂প্রযুক্তি আমার বাসায় অভিশাপ, বাসায় ত ওয়াই ফাই ও নাই, বিকল্প হিসেবে ফোন ২ জি করে করতাম 😊😴আজকে সকালে কোনো রকমে হাফ প্লেট খেয়ে নৌকা ধরতে গেছিলাম, রাস্তায় গাড়ি পেয়ে হাফ রাস্তা যাই তারপর আগের নৌকা ঘাটে খালি পায়,ওই নৌকা দিয়ে শহরে পৌঁছে কাদা ভেঙে মেইন রোডে পৌঁছে দেখি আরেকটু পরে হসপিটাল, তারপর থেকে হসপিটাল ঘুরতে ঘুরতে সব হসপিটাল ঘোরা শেষ, আলহামদুলিল্লাহ আমি এখন জানি কোন হসপিটাল কোন ডাক্তার বসে 🥵পুরা শহর খুজে ওই একটা হসপিটাল বের করি সেখানে আবার আমি যারে দেখামু সেই ডাক্তার পায় নাই। যারে পাইছি ওনি ৩ টায় বসবে।তারপর বাসায় কল ফেন্ডকে কল দিয়ে ওই হসপিটাল জানি।এরপরে আবার সে হাসপাতাল বের করি,হাসপাতাল বন্ধ কতক্ষণ দাড়ায় থাকি কেউ এসে খুলবে পরে ওইদিকে কি আছে দেখতে গিয়ে দেখি হসপিটাল আরেকটা এবং এটাই আমার কাঙ্খিত 😶গিয়ে শুনি ডাক্তার বসে ৩ টায় আর আমি ৭৫ নম্বর সিরিয়াল।মানে রাত ৮ টা বাজবে কমপক্ষে 🙂বাসা থেকে ৮ টায় বের হয়ে এখন বুঝি ৮ টায় ডাক্তার দেখানু সম্ভব না,তারপর ওখানে থেকে আবার হেটে হাফ রাস্তা আসি।রাস্তার প্রচুর লোকজন। আমার ফেন্ডরা কলেজ থেকে আসছিলো শহরে কাজে ওরাই বলছে😴ওদের সাথে কাজ শেষ করে বাসায় আবার নৌকা দিয়ে আসি।আবার ঘাট থেকে হেঁটে বাসায় 🥵এর মধ্যে সিঙ্গারা নিছিলাম এক দোকানে বসে দুইটা খেতে পারি নাই, একটা খেয়ে জলদি ঘাটে এসে মনে হলো আম্মুর জন্য কেনা জামা আর আমার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফাইল ফেলে আসছি,ফাইলে ছিল দুই বছরে আমি যত টেস্ট করছি ঔষধ খাইছি সবকিছু 😶তারপর নৌকা থেকে গিয়ে আবার আনি।তারপর ঘাটে পৌঁছে ওখানে হেটে বাসায় আসি।দেখি কারেন্ট নাই।বাসায় ৪ টায় ভাত খাই সব সময় তবুও খিদে থাকে না।কিন্তু আজকে ২ টায় এসে অনেক খিদে 😊গুগল ট্র্যাকে ৬ কিলোমিটার হেঁটেছি ওঠছে🙂আর বাকি জায়গা ত ট্র্যাক চালু করি নাই।কম করে হলেও ১০ কিলে হাটা হয়েছে, বাসায় এসে এক প্লেট ভাত খেয়ে এই যে শুয়ে আছি আমার ত মাথায় পেইন কমতেইছে না,রেগেও গেছিলাম, রাগলে আমার মাথা গরম হয়ে যায় 🥺🙄এখন লাইটের আলো সহ্য হচ্ছে না আওয়াজ শুনতে পাচ্ছি না এরই মধ্যে কারেন্ট আসতেছে যাইতেছে। মাথায় এখন উঠে পানি দিয়ে ঠান্ডা ও করে আসছি। প্রচন্ড গরমে ঠান্ডা লেগে নাক বন্ধ হয়ে গেলো। ভাবি পেয়াজু দিয়ে গেছিলো অনেক শক্ত। সাথে চালও বেটে দিছে ওনি,আর খাবারের আইটেমে জগন্য ছিল আজকে বেগুন চিংড়ি সাথে আলু দিছিলো, আলু আবার সিদ্ধ ও হয় নাই। এসব খেয়ে অনলাইনে ঢুকছিলাম বাবাগো যে নেটওয়ার্ক 🥺🙄গতকাল এম্বি কিনছিলাম পোস্ট দিতাম। কিন্তু নেট নাই। এই পোস্ট হাফ করছি ফ্রী ফেইসবুক দিয়ে বাকিটা আবার লিখছি কিন্তু এড হয় নাই একই ঘটনা লাস্ট ফিনিশিং এখন আর ভালো করে দিতে পারছি না কারণ তখন অনেক সুন্দর করে লিখছিলাম এইটা মনে আছে কিন্তু কিভাবে কি লেখলাম মনে নাই। অনেকেই জিগায় কলেজ এ কবে যামু,বাসাও ভাবছে আজকে যামু।ডাক্তারের প্যারায় আমার শখ গেছে ডাক্তার তবুও আগামীকাল দেখাই কি না শিউর নাই 😑🫤যতটুকু সুস্থ আছিলাম হসপিটাল ঘুরে পুরাই বিছানায় কাইত,এতদিন শুয়ে দিন কাটাইছি আরামসে এখনো শুয়ে আছি তবে আরামসে না।পার হয়ে গেছে সুখের দিনগুলো আমিও জানি,🫤
©শোভা

21/10/2022

যতটুকু সম্মান দেওয়ার হিসেব করে আমি যথেষ্ট পরিমাণ সম্মান দিয়েছি মানুষকে। আমার অসুস্থতা সবচেয়ে বড় জটিলতা সৃষ্টি করেছে। ব্যাপারটা এমন না আমি রোবট আমি মেশিন,আমি মানুষ আমার অসুস্থ হওয়াটা স্বাভাবিক। বেশ কিছু দিন ধরে অসুস্থ ফিল হচ্ছে। ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্যারায় তাও যাওয়া হচ্ছে না।আমাকে সকাল বিকাল মেন্টাল টর্চার করে মেরে ফেলার নামই হয়তো শিক্ষা নয়তো পড়াশোনা। কেউই ইচ্ছে করে একসাথে তিন সাবজেক্ট ফেল করে না আমি আবারও বলছি।আমার অসুস্থতা সম্পূর্ণ কেটে উঠতে পারিনি এতটা চাপ নেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব না। যে বা যারা আমার জীবনে অশান্তি এনেছে প্রকৃতি কাউকে ক্ষমা করেনী।আমার প্রচন্ড রকমে জেদে আমি কি করি আমি নিজেও জানি না। তারপর ও সম্মান দিয়ে আজ পর্যন্ত চলতেছি।আমার প্রতিবন্ধকতা তৈরি করার জন্য ধন্যবাদ আমার আশেপাশের সবাইকে। গত তিনদিন ধরে এত পেইন, আমি রাতে ঘুমাতে পারি না। হয়তো আর কয়েকটা মাস বাঁচব।
খোলা চিঠি
©শোভা

21/10/2022

ঘড়ির কাঁটায় ১২ টা পেরিয়ে ২০ মিনিট। শুভ মধ্যরাত্রি।প্রচন্ড জোরে বাতাস বইছে আর রেললাইনের কাছ থেকে কুকুরের সুর ভেসে আসছে।মাঝে মধ্যে দু একটা গাড়ির আসা যাওয়া শোনা যায়। আমি কলেজ এর দুতলায় থাকি।পুরা ফাঁকা কলেজ, আশেপাশে কোনো বাড়িও নাই,থাকলেও বহু দূর। এই মুহূর্তে ভয় লাগেনী তবে জোরে বাতাসের শব্দে আমার অনুভূতি এই ঝড় আসবে,তুফান আসবে এখনই জোরে।একা একা জানালার পাশে বসে গাছের সেই দুলানো দেখি। গাছ কি সুন্দর করে কথা বলে। যদি আমি ঘুমাবো বলে লাইট অফ করে নিতাম তাহলে হয়তো ভয় পেতাম না।আমি অন্ধকার ভালোবাসি।আর আলোয় আমার অনেক ভয়! তবে আমি আমার মায়ের থেকেই শুনেছি পানি খেলে ভয় কমে। আমিও ঢুকঢুক করে খাচ্ছি 🙂তখনই মনে হলো আমি কি ডরায়😐সবাইকে একটা জ্বীন-ভূতের গল্প শুনিয়ে ভয় দেখায়।আমার মনে কিন্তু তা ছিল না। আমি একটা বাস্তব ঘটনা শেয়ার করে অভয় দিতে গিয়ে ওদের মনে ভয় সৃষ্টি করে ফেলি। ঘটনা আসলেই সত্য ছিল কারণ বিশ্বাস করা আপনার খুশি আর আমি মিথ্যে ও বলি না কখনো।তারিখটা জানি না তবে এইরকম নিশি রাতে আমাদের সাথে জ্বীন মশকরা করছিল। ব্যাপারটা অবাক করার মতো ছিল, আমি যতক্ষণ সজাগ কোনো সাউন্ড করেনী। অনেক ভয় নিয়ে যখনই চোখে ঘুম আসে এমনি আওয়াজ করে। সবচেয়ে মজা কথা আমি সব সময় গাধা পড়াশোনায়।তাই আগে কবরস্থানে গিয়ে বসে থাকতাম আর জ্বীন ভর করতে ডাকতাম যাতে তারা আমার বই দেখে পড়ে আমার রেজাল্টটা ভালো হয়ে যায়। দুর্ভাগ্য কিন্তু আমার ছিল সুকপাল এইরকম কিছু ঘটেনী।এখন আমি ভয় পাচ্ছি না তা না। ভয় ছিল সিনেমাটিক ভাবে ঝড় এসে বিদুৎ চলে গিয়ে রোমান্টিক একটা মুহূর্ত সৃষ্টি হবে। তবে ওই ঝড় বৃষ্টির সময়টা আমি সবচেয়ে বেশি ভয় পায়। বাতাস বইছে দক্ষিণ থেকে যেটা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক কিন্তু ভূতুড়ে সৃষ্টি হয়েছিল। আমার মনের ভেতর জমে থাকা সব ভয় ভীতি আর সমস্যা গুলো একত্রে এমনটা সৃষ্টি হয়েছে। সবকিছুর মূলে ছিল কুকুরের ডাকগুলো😸আমরা আসলেই ভয় পায় হুদাই।তবে জ্বীন পৃথিবীতে আছে একথা যেমন সত্য তেমনি বিশ্বাস করতে হবে। জ্বীনের অনেক ট্যালেন্ট😁একই সময় একাধিক স্থানে অবস্থান ও যেকোনো রূপ ধারণ করতে পারে। তবে জ্বীন জাতি নূরের (আগুন)তৈরি তাই ওরা আগুন ভয় পায়। কখনো পেলে আগুন দিয়ে ভয় দেখাতে পারেন😛🥰
শোভা'স ডায়েরি 💙

21/10/2022

কয়েকঘন্টা আগেও আমার মনে হয়েছিলো আমার জীবনে ফেমাস হওয়া অনেক টাকার মালিক হওয়া জরুরি। এখন মনে হইতেছে আমার জীবনে শান্তি আসা জরুরি
©শোভা

20/10/2022

আনবক্সিং বই 🥰💙 |শোভা| Mst Taslima Akther Shova

20/10/2022

একটা ভালো বই লেখার জন্য দশ হাজার বই পড়তে হই তার আগে, শোভা।

20/10/2022

এদিক সেদিক তাকিয়ে দাঁড়িয়ে দেখে আর গাছের পাতা চুরি করে 🫡

20/10/2022

এদিক সেদিক দাঁড়িয়ে দেখে আর গাছের পাতা চুরি করে 🫡

19/10/2022

আনবক্সিং বই,এতগুলো বই একসাথে আনছি💙অনেক দিনের স্বপ্ন প্রিয় হুমায়ুন আহমেদ এর বই সংগ্রহ করছি | শোভা

19/10/2022
17/10/2022

সে মনে হয় সময় টিভির হ্যাকারের মতন

উম্মতের বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ রাদিআল্লাহু আনহু। শামের প্রতিটি স্থান যার বীরত্ব এবং বিজয়ের সাক্ষী...
04/10/2022

উম্মতের বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ রাদিআল্লাহু আনহু। শামের প্রতিটি স্থান যার বীরত্ব এবং বিজয়ের সাক্ষী। মক্কার অলি-গলি যার উত্তম আখলাক-শিষ্টাচার এবং দক্ষতা-প্রাজ্ঞতার সাক্ষী; ইসলামের সত্য-সৌন্দর্য তাকে মুগ্ধ করেছিলো প্রথম দিকেই। হযরত আবু বকরের মাধ্যমে তিনি ইসলামের সৌন্দর্যকে নিজের জীবনের জন্য নির্ধারণ করেছিলেন।
নবিজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যুর পর বানু সাঈদার বৈঠকে আবু বকর রাদিআল্লাহু আনহু তাকে খলিফা হিসেবে পছন্দ করেছিলেন। কিন্তু নবিজির ﷺ গুহাগহ্বরের বন্ধুর উপস্থিতিতে এই অবস্থানের জন্য তিনি নিজেকে যোগ্য মনে করলেন না! যুদ্ধের বীর ময়দানে ছুটে গেলেন। একের পর এক দখল করলেন কাফিরদের ভূমি। উড্ডীন করলেন ইসলামের পতাকা।
আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ রাদিআল্লাহু আনহু জীবন ও ঘটনা গ্রন্থটিতে লেখক তুলে ধরেছেন শাহাদাতের আকাঙ্ক্ষী শামবিজেতা এই মহাবীরের জীবনের নানা ঘটনা যা হৃদয়গ্রাহী করে।

ব‌ই: আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ রাদিআল্লাহু জীবন ও ঘটনা।
লেখক: শাইখ আশরাফ মুহাম্মদ আল ওয়াহশ
অনুবাদক: মাহদী হাসান জামিল
পৃষ্ঠা:৬৪
প্রকাশনী: দারুত তিব‌ইয়ান
বই রিভিউ ১৭

 #বুকরিভিউবই: বাদশাহ নামদারলেখক: হুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনী: অন্যপ্রকাশপ্রথম প্রকাশ: একুশের বইমেলা ২০১১পৃষ্ঠা সংখ্যা: ২৩১মুদ...
04/10/2022

#বুকরিভিউ
বই: বাদশাহ নামদার
লেখক: হুমায়ূন আহমেদ
প্রকাশনী: অন্যপ্রকাশ
প্রথম প্রকাশ: একুশের বইমেলা ২০১১
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ২৩১
মুদ্রিত মূল্য: ৪০০ টাকা

"রাজা যায় রাজা আসে। প্রজা যায়, নতুন প্রজা আসে। কিছুই টিকে থাকে না। ক্ষুদার্ত সময় সবকিছু গিলে ফেলে, তবে 'গল্প' গিলতে পারে না। গল্প থেকে যায়।
বাদশা নামদারের কিছু গল্প শোনানো শেষ হলো।"
এভাবেই লেখক 'বাদশাহ নামদার' উপন্যাসের সমাপ্তি টানেন। আমার মনে হয় লেখক যথার্থই বলেছেন। সময়ের ব্যবধানে সবকিছু হারিয়ে গেলেও কিছু মানুষের জীবনের গল্প ইতিহাসের অতল গহ্বরে হারিয়ে যায় না। ইতিহাসের পাতায় পাতায় সোনালী অক্ষরে সেই মানুষদের জীবনের গল্প লিপিবদ্ধ হয়ে থাকে। এই বইয়ে লেখক ইতিহাসে অমর হয়ে থাকা মোগল সম্রাট হুমায়ূনের জীবনের গল্প পাঠককে শুনিয়েছেন। যে গল্প খুবই চমকপ্রদ ও দারুণ রোমাঞ্চকর। কাব্য প্রিয় ও চিত্রকলায় অনুরক্ত সম্রাট হুমায়ূন মোগল সম্রাটদের মধ্যে এক ব্যতিক্রমী চরিত্র। আর একটা প্রজন্মের কাছে বাংলা সাহিত্যের মুকুটহীন সম্রাট আরেক হুমায়ূন তার কলমের জাদুতে মোগল সম্রাট হুমায়ূনকে দারুণ ভাবে চিত্রিত করেছেন।

আমি নিশ্চিত বইটি পড়ে শেষ করার পরে পাঠক 'আকবর দ্যা গ্রেট' না বলে 'হুমায়ূন দ্যা গ্রেট' বলাকেই যথার্থ মনে করবে। কারণ সম্রাট আকবরের গায়ে কিছু কাপুরুষোচিত কাজের কলংক লেপ্টে আছে। তার বিপরীতে কোন ধরনের কলংকের কালিমা সম্রাট হুমায়ূনকে স্পর্শ করেনি। বরং তিনি ছিলেন উদার ও দয়াবান। তিনি অন্যান্য মোগল সম্রাটদের মত ছিলেন না। তিনি ছিলেন একজন বিচিত্র মানুষ। একই সাথে তিনি ছিলেন কবি, চিত্রকর ও সাহিত্য রসিক। মোগল চিত্রকলার শুরু হয় তার হাত দিয়ে। চরম নাটকীয়তায় ভরা ছিল তার জীবন। খামখেয়ালিপনা আর দয়া দুটোরই বসবাস ছিল তার হৃদয়ে। পিতা সম্রাট বাবরের প্রতি ভালবাসা আর আনুগত্যের অভাব না থাকলেও তার খামখেয়ালিপনার জন্য মাঝে মধ্যে পিতার অবাধ্য হতেন। পিতার রাজকোষ থেকে অর্থকড়ি লুট করে পালিয়ে যাওয়া, নিজের দায়িত্ব ফেলে পিতাকে দেখার জন্য হুট করে চলে আসা, আবার বারবার খবর পাঠানোর পরেও পিতার ডাকে সাড়া না দেওয়ার মতো অদ্ভুত কাজ করে নিজের বিচিত্র চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ ঘটান।

পিতার মৃত্যুর পরে সম্রাটের দায়িত্ব নেওয়ার পরেও তার চরিত্রের বৈচিত্র‍্যতার কমতি ছিল না। অন্য সম্রাটরা যেখানে দায়িত্ব নেওয়ার পর পরেই বিদ্রোহের ভয়ে অন্যান্য ভাইদেরকে হত্যা করে সেখানে সম্রাট হুমায়ূন ভাইদের একের পর এক অপরাধ ক্ষমা করে দেন। সভাসদগণের বিরোধিতা সত্বেও রাজপুত রাণী কর্ণাবতীর সাহায্যের আহবানে সাড়া দেন। বাহাদুর শাহের দুর্গ দখলের পরে সামান্য অপরাধে মসজিদের ইমামকে মৃত্যুদন্ড প্রদান করেন। যদিও পরে এই ঘটনার জন্য তিনি অত্যন্ত অনুতপ্ত হন। প্রজাদের অন্যায় মৃত্যুদন্ডের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য সম্রাটের অনুমতি ছাড়া মৃত্যদন্ড কার্যকর না করার ফরমান জারি করেন। ভাইদের চরম বিরোধিতার পরেও প্রাণ বাঁচানোর প্রতিদান হিসেবে একজন সামান্য ভিসতিওয়ালাকে (মশকে করে পানি সরবরাহকারী) একদিনের জন্য দিল্লীর সিংহাসনে বসিয়েছেন।

বইটিতে সম্রাট হুমায়ূনের পুরো জীবনের এইরকম আরও অনেক চমকপ্রদ ও বৈচিত্র্যময় ঘটনা বর্নিত হয়েছে। লেখক হুমায়ূন আহমেদের যতগুলো বই আছে, আমি মনে করি এই বইটি তার মধ্যে অন্যতম সেরা বই। লেখক বইয়ের ভূমিকায় বলেছেন সম্রাট হুমায়ূনের চরিত্র ফুটিয়ে তুলতে আলাদা কোন রঙ ব্যবহার করেনি। আলাদা গল্পও তৈরি করেন নি। লেখকের স্বভাবসুলভ সহজ সরল, প্রাঞ্জল ও সাবলীল ভাষায় রচিত এই বইটি পড়ে একজন বাদশাহ নামদারের অসাধারণ জীবন সম্পর্কে খুব সহজেই জানতে পারবেন।
বুক রিভিউ ১৬

বইয়ের নামঃব্যাটল ফর পাওয়ারলেখকঃসোহেল রানাপৃষ্ঠাঃ৩০৩ পৃষ্ঠামুল্যঃ৩৫০ টাকা(নির্ধারিত)ক্যাটাগরিঃনন-ফিকশন, রাজনৈতিক প্রকাশনী...
04/10/2022

বইয়ের নামঃব্যাটল ফর পাওয়ার
লেখকঃসোহেল রানা
পৃষ্ঠাঃ৩০৩ পৃষ্ঠা
মুল্যঃ৩৫০ টাকা(নির্ধারিত)
ক্যাটাগরিঃনন-ফিকশন, রাজনৈতিক
প্রকাশনীঃগার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স

"If the American people knew what we have done, they would string us up from the lamp posts" - George. H.W Bush

বর্তমান সময়,যুদ্ধের সময়।মুলত মানব জাতির অবস্থান ই হলো কোনো না কোনো যুদ্ধের পরবর্তী সময়ে,যুদ্ধের সময়ে অথবা সম্ভাব্য যুদ্ধের সময়।
সময়ের সাথে পরিবর্তন হয়েছে মানুষের জীবনযাত্রা। সেই সাথে চাহিদা।ক্ষমতা অর্জন এবং দখলতা সেই সাথে নিজ স্বার্থ উদ্ধার। ব্যাক্তি থেকে সমাজ,সমাজ থেকে রাষ্ট্র যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে।
পৃথিবীতে এমন কোনো যুদ্ধ,সংঘাত হয় না যা পূর্বনির্ধারিত নয়।সানজুর যুদ্ধনীতি যে যুগের চাহিদার সাথে যুদ্ধবিজ্ঞানের চাহিদা অনুযায়ী বুঝতে পারে বেশি,সেই যুদ্ধ ময়দানে থাকে এগিয়ে।
আর সেই ইতিহাস রচনা করে বিপরীত পক্ষের বিরুদ্ধে নানা অপকর্মের জন্য।
কিন্তু সত্যটা আড়ালেই পরে থাকে।কেবল মাত্র অনুসন্ধানে মত্ত ব্যাক্তিই পারে আসল সত্য উদঘাটনের।
যুদ্ধবিদ্যা আমাদের বইয়ের আলোচ্য বিষয় না হলেও প্রতিটি আলোচনায় পাঠক পাবে তার নিজস্ব চিন্তার ফল।লেখক এই দিক দিয়ে সফল।

বর্তমান সময়ের শক্তিশালী রাষ্ট্রগুলোর দিকে নজর ফেললে সামনে আমেরিকা,রাশিয়া আর চীনের রাজনৈতিক দিক ও তাদের নৃশংসতায় মত্ত নানা ঘটনা।
এইতো কিছুদিন আগের কথা, ১৬ই আগষ্ট ২০২১ এক মহাশক্তির পতন হয়।তালেবানদের হাতে কাবুলের ক্ষমতা লাভ,যারা লুকিয়ে-পালিয়ে ছিলো তারাই আজ কাবুলের সম্রাট!
ঘটনা হিসেবে দেখে ঘুম পাড়ানি শিশুর মতো ঘুমিয়ে যাওয়ার নিয়ত থাকলে অন্তঃচক্ষু খুলবে না।
ধর্মীয় কোনো আলোচনা আনবো না।
আমেরিকা তার আধিপত্য বিস্তারের জন্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সব চেয়ে বেশি সময় ধরে যুদ্ধ চালায় আফগান ও ভিয়েতনামের সাথে।
ভিয়েতনামে তথাকথিত কমিউনিস্টদের রুখতে যুদ্ধে জড়ায় ১৯৬৫ সালে,তাদের মুল আদর্শ গনতন্ত্র কায়েমের আগেই শুন্য হাতে ফিরতে হয় ১৯৭৩ সালে।
অপরদিকে আফগানের ঘটনা তো সবারই জানা।
আফগানে তো আর কমিউনিস্ট নাই,আছে ইসলাম আর তাই ভয় হলো তাদের ইসলামী শাসন ব্যবস্থার।
তাই মুসলমানদেরকে সন্ত্রাস আখ্যায়িত করে যুদ্ধে জড়িয়ে পরল।
পৃথিবীবাসীকে নিজেদের ফেজ দিলো "নতুন রাষ্ট্র গড়তে সাহায্য করছি"।
এখানে একটা বিষয় স্পষ্ট, আর তা হলো আমেরিকা অন্য রাষ্ট্রকে চোখে দেখাচ্ছে স্বাধীন ভিন্ন রাষ্ট্র।কিন্তু রাজনৈতিক আদর্শ যুক্ত করে দিয়েছে গনতন্ত্র। যেখানে নির্দিষ্ট নিয়ম কানুন তার কেন্দ্রীয় ভাবে পরিবর্তনের সাপেক্ষে আঞ্চলিক দেশগুলোতেও তা অবশ্য পালনীয় হয়ে যায়।ফলে চিন্তাটাই আমেরিকার দখলে।
তারা যা ভাবাবে,দুনিয়া তাই ভাববে।এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে তারা দুনিয়ার যে কোনো ভিন্ন রাজনৈতিক আদর্শ নিস্ক্রিয় করার জন্য বিপরীতপক্ষকে নানা সন্ত্রাস আখ্যা দিয়ে নিজেদের ইমানদারি জাহির করে।
এদের স্পষ্ট চিত্র পাওয়া যায়,খৃস্টান থেকে মুসলমান হওয়া ডেভিড লিভিংস্টোন এর লেখা "টেরোরিজম এন্ড দ্য ইলুমিনাতি"
বইয়ের প্রথমেই একটা বিখ্যাত স্বীকারোক্তি থেকে "If the American people knew what we have done they would string us up from the lamp posts -George. H.W Bush"

ভারত বর্ষে ইংরেজদের শাসনে তারা কিভাবে আমাদের ভু-খন্ডকে শেষ করে দিয়েছে তা স্পষ্ট ব্যাখ্যার আমাকে পড়ার মাঝেই যেন চিমটি কেটে দিল।
ভারতবর্ষ শাসনকালে ইংরেজরা এখান থেকে লুট করেছে প্রায় ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারের সম্পদ; যা ব্রিটেনের এখনকার জিডিপির ১৫/ ১৬ গুণ।

আধুনিক চীনের প্রতিষ্ঠাতা বলে দুনিয়ার বেশি মানুষ চিনে থাকেন,মাও সে তুং-কে।কিন্তু এখানেই ভুল। এর আসলে এর প্রকৃত হকদার কমিউনিস্ট নেতা দেং জিয়াং পিং।
চীনে দিনের পর দিন শুধু সংস্কার হচ্ছে,আর সংস্কার এর পাল্লা বাড়ার সাথে সাথে কমে যাচ্ছে সমাজতন্ত্র'র বাটখারাও।কারন তারা সমাজতান্ত্রিকতার বেধে দেওয়া নিয়ম কানুনকে পাশ কাটিয়ে অর্থনৈতিক সংস্কারে মন দিয়েছিলো।যদিও নানা
বাধা সামনে ছিলো।তার উপর আবার সরকার হিসেবে টিকে থাকতে হলে জনগনের খুশি-অখুশি দেখতে হবে।
ফলে শুরু করল ব্যাক্তিগত খাতের উন্নয়ন,বিদেশি বিনিয়োগ এর সকল বাধা দূর করে ফেলল।
তবে ধীরে ধীরে এটা পরিনত হতে থাকল পুজিবাদের খালাতো ভাই!যা সমাজতন্ত্র'র বেশ ধরে আছে।
সাত্যে সাথেই কৃষকদের আবার সঞ্চয়হীনতা শুরু হলো।
এবং সর্বশেষ চীন তার লক্ষ্যে পৌছুতে সক্ষম হয়েছে।

রাশিয়াকে খুজে বের করি চলেন।রাশিয়া যে সময় তেল বানিজ্যে প্রবেশ করবে তখন রথচাইল্ড পরিবারের কেউ কেউ থাকেন লন্ডনে বা প্যারিসে।
এখন আপনি যদি রথচাইল্ড পরিবার সম্পর্কে না জানেন কোনো সমস্যা নাই,আমি বলে দিচ্ছি। রথসচাইল্ড ফ্যামিলি ছিল বিশ্বের একমাত্র ট্রিলিয়নিয়ার ফ্যামিলি। এই পরিবারের প্রত্যেকেই ছিলেন একেকজন বিলিয়নিয়ার। তাঁদের প্রতিষ্ঠিত রথসচাইল্ড অ্যান্ড কোম্পানি একটি বহুজাতিক বিনিয়োগ ব্যাংক এবং আর্থিক পরিষেবা সংস্থা।

এই পরিবারের হাত ধরেই তেল বানিজ্য শুরু হলো ব্রিটেনে।এক সময় তো পৃথিবীর ২/৩ অংশ তেলের ট্যাংকার এদের দখলে ছিলো।

পাউন্ডকে ছাড়িয়ে গোল্ড রিজার্ভ করে ডলার ছাপানোর ফলে এটা হয়ে গেলে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী মুদ্রা।কিন্তু কেন?

আমেরিকার কথা কি শেষ?রুচিতে টানছে না।সাইপ্রাসকে দখলের জন্য মুল কারন যে প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদ ছিলো তা পাঠককে আরও নতুন বার্তা দিবে।

পারস্যে সর্বপ্রথম তেল আবিষ্কৃত হওয়ার পর কিভাবে তা সংরক্ষণ ও তা পৃথিবীব্যাপি এতো টাইমলাইন করে ফেলে?এই তেল বানিজ্যকে ঘিরে শত্রু কেনই বা হয়ে যায় বন্ধু?মনে পড়ছে তো হজ্বেরর টাকায় চলা সৌদির কথা?
কাবার আন্দোলনের পরতে পরতে আমেরিকানদের দুর্ঘন্ধ আমি হাজার হাজার কিলোমিটার দূর থেকে পাচ্ছি।
সেভেন সিস্টার্স এর তেলের রাজ্য শাসনের টপিকটা ভীষণ ভালো লেগেছে।ওটা সিক্রেট থাকুক।স্পয়লার দিতে চাই না।

বইটায় লেখক ভীষণ বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছেন।নিজস্ব ব্যাখ্যা প্রদান ও তার দারুন গবেষণালব্ধ সৃজনশীলতা প্রকাশ পেয়েছে বইয়ের প্রতিটি ব্যাখ্যায়।

বইটির ধারাবাহিকতা একদম সাবলিল।এটা আমার কাছে গবেষণাপত্রের মতো সুক্ষ লেগেছে।পেইজ কোয়ালিটি দারুন।নামকরণ মনে করি ১০০% যথাযথ হয়েছে।শব্দ প্রকাশ ও বাক্য গঠনে একদম সরলতা।সব বুঝা যায়।প্রচ্ছদ হালকা ডিপ হলে ভালো হতো। যতি চিহ্নের ব্যবহার আলহামদুলিল্লাহ যথেষ্ট ভালো।
বানান ঠিক ছিলো।
সর্বোপরি আমি লেখকের দীর্ঘায়ু কামনা করি।

বইটি পড়ুন।অন্তত সিক্রেট কিছু নলেজ অর্জন করতে হলেও পড়ুন।বইটি আপনাকে ভাবতে শিখাবে,কখনো অবাক করে দিবে আবার কখনো নিজের সাথে নিশ্চুপে কথা বলার ব্যবস্থা করে দিবে।
ইতিহাস,ও তার শিক্ষা এবং ভবিষ্যতের স্বীদ্ধান্ত!সব পাবেন ব্যাটল ফর পাওয়ারে।

বইটির রেটিং দিলাম ৬/১০।
বুক রিভিউ ১৫

ঢাকা থেকে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছি।অনেকক্ষণ ধরে ফেসবুকিং করছি।মনে হচ্ছে এটাই আমার ভ্রমণটাকে বোরিং করে তুলেছে।হঠাৎ করে...
04/10/2022

ঢাকা থেকে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছি।অনেকক্ষণ ধরে ফেসবুকিং করছি।মনে হচ্ছে এটাই আমার ভ্রমণটাকে বোরিং করে তুলেছে।হঠাৎ করেই মনে পড়লো ব্যাগে তো উপন্যাস একটা দুইটা সবসময়ই থাকে।যেই মনে করা সেই কাজ,,,পেয়ে গেলাম আমার বইপড়া জীবনে সর্বোচ্চ বার পড়া বইটা।তবুও এটা আমাকে বোরিং হতে দিবে না,,,,,

চলুন বইয়ের ফ্লাপ থেকে দেখে নেওয়া যাক,,,

একটি দ্বীপ, একজন মানুষ আর একরাশ গাছপালা-পশুপাখি, চারধারে শুধু জল আর জল। ভাগ্যাহত সেই মানুষটির নাম রবিনস ক্রুসো। কথা বলার কোনো মানুষ নেই, নেই কোনো সখী কি সাথী। শুধু কাকাতুয়া একটি, তার নাম পোল, সে ঘোরে ফেরে আর ডেকে বেড়ায়—রবিন ক্রুসো, রবিন ক্রুসো, তুমি কোথায়, কোথায় ...

আটাশ বছর এই বিজন দ্বীপে বলতে গেলে একাকী কাটে মানুষটির। শেষের ক'বছর ফ্রাইডেকে পায় সাথী হিসেবে। সে চমকদার ঘটনা। নরখাদক বর্বরদের হাত থেকে তাকে রক্ষা করার আশ্চর্য লোমহর্ষক সেই কাহিনী। আরো আশ্চর্য, দ্বীপ থেকে সভ্যজগতে ফিরে আসার ঘটনা। তারপর নতুন আরেক যাত্রা। অরণ্য। নেকড়ে। হাজার হাজার। ভয়াল ভয়ার্ত তাদের ডাক । তাদের থেকে আত্মরক্ষা পাতায় পাতায় বিস্ময়ের চমক।

আর সেই দ্বীপ? সেখানে গড়ে উঠেছে এখন নতুন জনপদ। তারো বিচিত্র কাহিনী নিয়ে ড্যানিয়েল ডিফোর এই বিস্ময়কর চিরন্তন ক্ল্যাসিক।

বুক রিভিউ ১৪

04/10/2022

কষ্ট সহ্যকরণ!

পুরুষ সাহাবাবিগণের মত নারী সাহাবীগণও‌ ইসলামের জন্য নানা ধরনের বিপদ-মুসিবত সহ্য করেছেন। বিপদের প্রবল আক্রমণের মুখে তাদের ঈমানে বিন্দু পরিমান কম্পনও সৃষ্টি হয়নি । সাহাবি সুমাইয়া রাদিয়াল্লাহু আনহা ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। এই অপরাধে কাফেররা তাকে বিভিন্ন প্রকার কষ্ট দেওয়া শুরু করে দিয়েছিল। মক্কার উত্তপ্ত বালুতে প্রখর রোদে তাঁকে লোহার বর্ম পরিয়ে দাঁড় করিয়ে রাখা হতো।
এটা ছিল সবচেয়ে কষ্টকর। কিন্তু এত নির্যাতন সত্ত্বেও তিনি ইসলামের ওপর অটল-অবিচল ছিলেন। নিয়ম মাফিক কাফেররা একদিন তাঁকে লোহার বর্ম পরিয়ে উত্তপ্ত রোদে শুইয়ে রেখেছিল। ঠিক সে অবস্থায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার পাশ দিয়ে অতিক্রম করেছিলেন। সুমাইয়া রাদিয়াল্লাহু আনহাকে সম্বোধন করে রাসূল তখন বলেছিলেন, ধৈর্য ধারণ কর; জান্নাতে তোমার ঠিকানা হবে। সুবহানাল্লাহ।

বইঃ নারী সাহাবীদের আদর্শ
মুদ্রিত মূল্যঃ ২৯০৳
প্রকাশনায়ঃ মাকতাবাতুল আরাফ
বুক রিভিউ ১৪

মধ্যাহ্নে হিমুর ছোয়া!!-অবাক হচ্ছেন?নিচের লেখা পড়ার পর "মধ্যাহ্ন" পড়লেই ছোয়া টা অনুভব করবেন!হরিচরণ।মধ্যাহ্নের অন্যতম কেন্...
04/10/2022

মধ্যাহ্নে হিমুর ছোয়া!!-
অবাক হচ্ছেন?নিচের লেখা পড়ার পর "মধ্যাহ্ন" পড়লেই ছোয়া টা অনুভব করবেন!

হরিচরণ।মধ্যাহ্নের অন্যতম কেন্দ্রীয় চরিত্র,উনার মধ্যে উদারতা,মহৎপ্রানতা সবই রয়েছে।যা দেখা যায় হিমুর মধ্যে!অসহায়ের অলিক ইচ্ছা(তার কাছে সামান্য)পূরনে হিমুর যে কর্মযজ্ঞতা দেখা যায়,যেমন-ঠেলায় চড়ার পর ড্রাইভার কে অবাক করে দিয়ে ৫০০ টাকা দিয়ে দেওয়া ঠিক তেমন ই হরিচরন ও চাহিবা মাত্র হাতিতে চড়তে দেন এক গরিব ছেলেকে!আর হঠাৎ হঠাৎ অলৌকিক শক্তি দেখানোর কথা না হয় বাদ ই দিলাম

আবার, জুলেখার মধ্যেও দেখতে পাওয়া যায় হিমুর ছায়া!জমিদার শশাংক টাকা না নিয়ে আসলে শক্ত কিন্তু ভদ্র ভাষায় তাকে পত্র পাঠ বিদায় দেয় জুলেখা।যা আমরা দেখতে পাই হিমুর মাঝে,অসৎদের যেভাবে শক্ত হাতে প্রতিহত করে তার মাধ্যমে!

শেষ দিকে জহির(লাবুস) এর মাঝেও আমরা দেখতে পাই হিমুর ছায়া!

সর্বপরী প্রায় অনেক চরিত্রের সাথে হিমুর মিল পাওয়ায় ব্যাক্তিগত একটা মত দিতেই পারি-হিমু হুমায়ূন আহমেদ এর অন্যতম এক চরিত্র,যার মায়া উনি নিজেই কাটিয়ে উঠতে পারেন না!তাই বিভিন্ন চরিত্রের চরিত্রায়নে বার বার উঠে আসে হিমুরা💛💛
বুক রিভিউ ১৩

Aww cute🥰💙
04/10/2022

Aww cute🥰💙

বইয়ের নামঃ তোমায় ভালোবাসি আল্লাহর জন্যলেখকঃ শাহাদাত হুসাইনধরনঃ গল্পগ্রন্থপ্রকাশনীঃ মাকতাবাতুন নূরমাকতাবাতুন নূর একটি ইসল...
04/10/2022

বইয়ের নামঃ তোমায় ভালোবাসি আল্লাহর জন্য
লেখকঃ শাহাদাত হুসাইন
ধরনঃ গল্পগ্রন্থ
প্রকাশনীঃ মাকতাবাতুন নূর

মাকতাবাতুন নূর একটি ইসলামিক প্রকাশনী। সেদিক দিয়ে প্রতিটা বই ইসলামিক ক্যাটাগরির হবে এটাই স্বাভাবিক। 'তোমায় ভালোবাসি আল্লাহর জন্য' বইটাও ইসলামিক হবে এটাই কাম্য।

কিন্তু এই বইটার মধ্যে ইসলামিক কিছু আছে বলে মনে হয়নি। প্রথম দুইটা গল্পে ইসলামিক ভাবধারা ধরে রাখার চেষ্টা করেছে মাত্র। আর শেষ গল্পটায় আল্লাহর প্রতি নবী-রাসুলদের ভালোবাসা ও ত্যাগের কিছু ঘটনা তুলে ধরেছে। বাকি গল্পগুলো ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গিতে লেখা হয়নি।

ইসলামিক গল্প মানে সব গল্পে ইসলাম, কুরআন-হাদিস, নামাজ, রোজা প্রভৃতি শরিয়তী শব্দ থাকতে হবে এমন নয়। গল্পটা পড়ে অন্তত পাঠকের মধ্যে একটা ইতিবাচক অনুভূতি তৈরি হওয়াটা বাঞ্ছনীয়। কিন্তু এই বইয়ে তেমন কিছুই নেই।

লেখক কিংবা প্রকাশক বলতে পারেন, এগুলো আমাদের সমাজে ঘটছে, বলতে দোষ কী! দোষের কিছু নেই। কিন্তু যখন ইসলামিক গল্প তৈরি করবেন, তখন সমাজের নেতিবাচক দিকগুলো ইসলামের আলোকে বিচার করে সেখান থেকে ইতিবাচক একটা বার্তা দেওয়াটা জরুরি।

সাধারণ গল্প পড়েও পাঠকেরা কিছুটা শিক্ষা নিতে পারে। অনেক ভালো কিছু থাকে। কিন্তু এই বইয়ে তেমন কোনো মেসেজ নেই। প্রেম, পরকিয়া, নারীদেহ, রুমডেটসহ সবকিছু ঢালাওভাবে বর্ণিত হয়েছে। এমনকি কিছু গল্পে রুমডেটের ঘটনা উন্মুক্তভাবে বর্ণনা করা হয়েছে!

যারা বইটা পড়েছেন তাদের কেমন লেগেছে জানি না। তবে আমার কাছে মনে হয়েছে, বইয়ের সুন্দর ইসলামিক নাম আর কিউট ধরনের প্রচ্ছদ দিয়ে প্রকাশনী পাঠকের সাথে প্রতারণা করছে।

প্রকাশক কিংবা লেখক কি ব্যাখ্যা করতে পারবেন বইটা কোন দিক দিয়ে ইসলামিক?

প্রকাশকের ভাষ্যমতে, লেখক একজন তরুণ আলেম। তিনি একজন আলেম হয়ে ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে কীভাবে গল্পগুলো লিখলেন?

গল্প কিংবা লেখার মানের ব্যাপারটা আপাতত বাদ থাক।...
~ কমল উদ্দিন
০৪ অক্টোবর, ২০২২
বুক রিভিউ ১২

04/10/2022

Basic Sentence ::
নিচের শব্দসমষ্টিগুলো পড়া যাক:
স্কুলে যায়
সে ভাত
করিম মাঠে
কোনটির দ্বারা কি পূ্র্ণ অর্থ প্রকাশ পায় ? অবশ্যই না । কিন্তু ঐ শব্দসমষ্টিগুলোকেই যদি নিম্নোক্তভাবে সাজাই তাহলে পূ্র্ণ অর্থ প্রকাশ পায় ।
রিমা স্কুলে যায় ।
সে ভাত খায় ।
করিম মাঠে খেলে ।
Definition: A sentence is a group of words arranged in such a order which makes a complete sense. (এক বা একাধিক word যদি সুবিন্যস্তভাবে বসে কারো মনোভাব সম্পূ্র্ণরুপে প্রকাশ পায় তখন তাকে Sentence বলে । )
Example:
Rima goes to school.
He eats rice.
Karim plays in the field.
Classification of sentences: Sentences are of five kinds. Such as-
1. Assertive Sentence ( বিবৃতিমূলক বাক্য )
Definition: A sentence that makes a statement or assertion is called a assertive sentence ( যে sentence দ্বারা কোন বিবৃতি বা ঘটনা
বর্ণনা করা বা অস্বীকার করা হয় তাকে Assertive Sentence বলে) ।
Example: I goes to school, I don't go to school.
Assertive Sentence কে আবার দুভাবে ভাগ করা যায় -
a) Affirmative Sentence: যে sentence দ্বারা কোন ঘটনা স্বীকার করা হয় তাকে Affirmative sentence বলে ।
In english: The sentence which makes positive statement is called Affirmative Sentence.
Example: He is a good boy. Ronaldo is a sportsman.
b) Negative Sentence: যে sentence দ্বারা কোন ঘটনা অস্বীকার করা হয় তাকে Negative sentence বলে ।
In english: The sentence which makes positive statement is called Affirmative Sentence.
Example: He does not do the work. Ronaldo is not a sportsman.
2.Interrogative Sentence ( প্রশ্নসূচক বাক্য )
Definition: A sentence that makes asks a question is called interrogative sentence (যে Sentence বা বাক্য দ্বারা শুধু প্রশ্ন করা যায়
তাকে Interrogative Sentence বলে । )
Example: How are you ? What do you want?
3. Imperative Sentence ( আদেশ, নির্দেশসূচক বাক্য )
Definition: A sentence that expresses a command or an entreaty is called an imperative sentence ( যে sentence দ্বারা আদেশ, উপদেশ, নির্দেশ,
অনুরোেধ এবং নিষেধ বুঝায় তাকে Imperative Sentence বলে । )
Structure: Verb + object.
Example: Do the sum, Post the latter.
4. Optative Sentence ( ইচ্ছা বা প্রার্থনাসূচক বাক্য )
Definition: A sentence that expresses a prayer or wish is called Optative Sentence( Optatvie sentence দ্বারা সাধারনত: ইচ্ছা, প্রার্থনা , আর্শীবাদ
অর্থ প্রকাশ করে তাকে Optative Sentence বলে । )
Structure: May + Subject + verb + Extension
Example: May our president live long, May you be great, May you be rich. May Allah bless you.
5. Exclamatory Sentence ( বিস্ময়সূচক বাক্য )
Definition : A sentence that expresses strong feeling is called an Exclamatory sentence ( যে sentence দ্বারা মনের আবেগ
এবং মনের আকস্মিক ভাবও প্রকাশ পায় তাকে Exclamatory বলে । )
Structure: How / What + adjective + subject + verb + note of exclamation ( ! ).
Example:
How cold the night is !
What a shame!
What a fool I am!
Alas ! I am undone.
Note : What এর পরে a বসে ।

বই: ওয়ারলকলেখক: উইলবার স্মিথঅনুবাদ: শাহজাহান মানিকপ্রাচীন মিশরের উপর ভিত্তি করে লেখা উপন্যাস রিভার গড এবং দ্য সেভেন স্ক্...
04/10/2022

বই: ওয়ারলক
লেখক: উইলবার স্মিথ
অনুবাদ: শাহজাহান মানিক

প্রাচীন মিশরের উপর ভিত্তি করে লেখা উপন্যাস রিভার গড এবং দ্য সেভেন স্ক্রৌলের ধারাবাহিকতায় ওয়ারলক একটি অ্যাডভেঞ্চারাস উপন্যাস।
প্রিয়তমা রানী লসট্রিসের মৃত্যুর পর টাইটা ধর্মীয় রীতি শেষে তাকে সমাহিত করে। তারপর শোকে অসুস্হ হয়ে পড়লো, নিজেকে সে আফ্রিকার নিষিদ্ধ মরুভূমিতে নির্বাসিত করে পুরোপুরি সন্ন্যাসী হয়ে যায়।
বছরের পর বছর সে অতিপ্রাকৃতিক রহস্যর সাধনায় নিজেকে পরিনত করে ওয়ারলকে।

এখন টাইটা অসীম রহস্য সমাধানকারী। মরুভুমির নির্বাসিত জীবন থেকে ফিরে এসে ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের মুখোমুখি হয় সে, যা মিশরের রাজ সিংহাসন ঘিরে বিরাজ করছে।
রাজকুমার নেফারকে ধ্বংস করে দিতে চায় যে কিনা রানী লসট্রিসের নাতী।
যুদ্ধ, ষড়যন্ত্র, প্রেম এবং লোভের আবরনে ঢাকা শুভ -অশুভের আবর্তে চরিত্রসমূহকে উইলবার স্মিথ সাজিয়েছেন আপন রঙ- এ প্রাচীন মিশরের আলোকে।
বুক রিভিউ ১১

কুদৃষ্টির কুফলগুলোর মধ্যে এটাও একটা যে, কুদৃষ্টির কারণে মানুষের রিযিক এবং সময় থেকে বরকত উঠিয়ে নেয়া হয়। ছোট ছোট কাজ বিশদা...
04/10/2022

কুদৃষ্টির কুফলগুলোর মধ্যে এটাও একটা যে, কুদৃষ্টির কারণে মানুষের রিযিক এবং সময় থেকে বরকত উঠিয়ে নেয়া হয়। ছোট ছোট কাজ বিশদাকার ধারণ করে। যে কাজের চেষ্টাই করুক তা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। বাহ্যিকভাবে মনে হয় কাজ হয়ে যাবে। কিন্তু যথাসময়ে গিয়ে হতে হতে কাজ অসম্পন্ন থেকে যায়। এতে দুশ্চিন্তা ও পেরেশানি বাড়ে।
মানুষ মনে করে, কেউ হয়তো (জাদুটাদু) কিছু করেছে। আসলে সে স্বীয় প্রবৃত্তির কুকর্মের কারণে বিপদে পড়ে গেছে। সে নিজেই তা স্বীকার করে বলে, "একটা সময় ছিল, যখন স্পর্শ করলে মাটিও সোনায় পরিণত হতো। আর এখন তো সোনা স্পর্শ করলেও তা মাটি হয়ে যাচ্ছে।"
'এখন যৌবন যার' বই থেকে।
লেখক: শাইখ যুলফিকার নকশবন্দী (হাফি.)
ছবিঃ মোহাম্মদ তৌসিক
বুক রিভিউ ১০

বর্তমানে প্রকাশ্য গীবত-চর্চার জন্যে ফেসবুক—একটি অন্যতম অনলাইন মাধ্যম। আর গোপনে গীবত করার জন্যে মেসেঞ্জারের সুবিধা তো রয়...
04/10/2022

বর্তমানে প্রকাশ্য গীবত-চর্চার জন্যে ফেসবুক—একটি অন্যতম অনলাইন মাধ্যম। আর গোপনে গীবত করার জন্যে মেসেঞ্জারের সুবিধা তো রয়েছেই। আরও অনেক মাধ্যম রয়েছে, কিন্তু আমাদের দেশে ফেসবুক আর মেসেঞ্জারের ব্যবহার সাধারণত অধিক সহজলভ্য।

সাধারণত কাউকে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে তার দোষের কথা বর্ণনা করে। কারোর নিকট পত্র লেখা অথবা সংবাদপত্রে প্রকাশ করা অথবা বই-পুস্তকে লিপিবদ্ধ করাকেই লিখনীর মাধ্যমে গীবত বলে।

কিন্তু এখন প্রযুক্তি পাল্টেছে। কারো দোষ বর্ণনা করার জন্যে ফেসবুকে একটা পোস্ট দিলেই তা হাজার হাজার মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে। মেসেঞ্জারে ফরওয়ার্ড করতেই পৌঁছে যাবে গ্রুপের সকল সদস্যের কাছে।

বই : আত্মার ব্যাধি গীবত
মূল্য : ১২০৳
বুক রিভিউ ০৯

 #রিভিউ  #তুমি_নামক_প্রিয়_অসুখ  ঃMousumi_Akter রিভিউ লিখেছেনঃরংধনুর নীল আপু।গল্পটাতে ভালোবাসা যে কোনো কিছু মেনে চলে না ত...
04/10/2022

#রিভিউ

#তুমি_নামক_প্রিয়_অসুখ

ঃMousumi_Akter

রিভিউ লিখেছেনঃরংধনুর নীল আপু।

গল্পটাতে ভালোবাসা যে কোনো কিছু মেনে চলে না তা স্পষ্ট রুপে তুলে ধরা হয়েছে।
টাকা পয়সা সেত গরীবের ও হতে সময় নেয় না আবার ধনীর টাকা পয়সা যেতে ও সময় নেয়।
আর টাকা পয়সা যে ভালোবাসা পাওয়া যায় না তা ও তুলে ধরেছেন লেখিকা আপু গল্পটায়। বিহানের ভালোবাসা থেকে আমি আবিরের ভালোবাসার প্রতি দূর্বল হয়েছি। হোক না সে ডিভোর্সি তার শরীরে থাকুক না অন্য পুরুষের গন্ধ সেত প্রিয় মানুষ, ভালোবাসার মানুষ, তার মনে যে আমার জন্য জায়গা আছে এটাই অনেক। শরীর দিয়ে যে ভালোবাসা হয় না সেটা আবির কে দিয়ে লেখিকা দেখিয়েছেন। মেহু পরিবারের শিকার ছিল। এতে তার কোনো দোষ নেই।
অন্যের ভুল থেকে যে শিক্ষা নিতে তা হয় তা রিয়ার মাধ্যমে লেখিকা ফুটিয়ে তুলেছেন। ভুল নিজে করে তা থেকে শিক্ষা নিতে গেলে হয়ত জিবন ও কম পড়ে যাবে তা থেকে শিক্ষা নিতে। পরিবারকে মানিয়ে ভালোবাসার মানুষটির হাত ধরে রাখাটাও একটা যুদ্ধ।
আর বিহান দিয়া এর জুটি টা অসাধারণ।
একজন গল্প প্রেমিকা হিসেবে আমি গল্পটাতে ১০০ এ ১০০ দিবো।
আমার খুব ভালো লাগছে গল্পটা।
বুক রিভিউ ০৮

Address

Brahmanbaria

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mst Taslima Akther Shova posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share