Land Service Bonarpara ভূমিসেবা বোনারপাড়া

Land Service Bonarpara ভূমিসেবা বোনারপাড়া জমি ক্রয়-বিক্রয়,খতিয়ান সংশোধন নামজারি খতিয়ান, রেকর্ডিয় খতিয়ান ও দলিল বিষয়ে সেবা প্রদান করা হয়

⚠️ হারানো বিজ্ঞপ্তি :  হারানো বিজ্ঞপ্তি ⚠️রিপন নামের 8/9 বছরের একটি  ছেলে হারিয়ে গেছে। আজ বিকাল ৫.০০ ঘটিকা (11-07-2024) ...
11/07/2024

⚠️ হারানো বিজ্ঞপ্তি : হারানো বিজ্ঞপ্তি ⚠️
রিপন নামের 8/9 বছরের একটি ছেলে হারিয়ে গেছে। আজ বিকাল ৫.০০ ঘটিকা (11-07-2024) থেকে পাওয়া যাচ্ছে না। ছেলেটির পরনে ছিল হাফ হাতা গেন্জি ও ফুল প‍্যান্ট। যদি কোন স্বহৃদয় ব‍্যক্তি ছেলেটির সন্ধান পেলে নিকটবর্তী থানা অথবা 01917974841
01902116216
01301360116
01781119201
নাম্বারে ফোন করার অনুরোধ করা হল । ছেলেটির ঠিকানা- গ্রাম রাঘবপুর, ইউনিয়ন 10 নং বোনারপাড়া, উপজেলা সাঘাটা, জেলা গাইবান্ধা, ছেলের বাবার নাম দুলাল চন্দ্র, পেষা ভ্যান চালক, ।

FBআইডি নাম -



দয়া করে সবাই একটু শেয়ার করে দিবেন,,,
আপনার একটি শেয়ারের জন্য ছেলেটি পেয়ে যেতে পারে তার বাবা মাকে,,,
Please Share this post.

30/06/2024

২৫ বিঘা পর্যন্ত খাজনা মওকুফ! #জমি #কৃষি

🔰নতুন দলিল লিখনিতে ক্রেতা বা গ্রহিতার যে বিষয়ে সচেতন থাকা জরুরী...🇧🇩🇧🇩সম্পত্তির দলিল লেখার জন্য ‘দলিল লেখক' এর কাছে দায়ি...
29/06/2024

🔰নতুন দলিল লিখনিতে ক্রেতা বা গ্রহিতার যে বিষয়ে সচেতন থাকা জরুরী...🇧🇩🇧🇩

সম্পত্তির দলিল লেখার জন্য ‘দলিল লেখক' এর কাছে দায়িত্ব দিয়েই ক্রেতার দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। কেননা পরবর্তীতে দলিলে ভুল পরিলক্ষিত হলে দলিল লেখক নয় এর মাশুল গুনতে হবে ক্রেতাকেই। তাই এতে ক্রেতার সচেতনতা আবশ্যক। সম্পত্তির দলিল লেখার ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত বিষয়ে ক্রেতার লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন:

1️⃣ দলিল সম্পাদনকারী তথা জমি দাতা (বিক্রেতা) আইনের দৃষ্টিতে সাবালক ও সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন কি না, আদালত কর্তৃক দেউলিয়া ঘোষিত কি না তা যাচাই করে নিতে হবে৷

2️⃣ দলিলের ধরন যেমন- (ক) সাফ কবলা (খ) বায়না পত্র (গ) দানপত্র (ঘ) হেবার ঘোষনাপত্র ইত্যাদি খেয়াল করতে হবে৷

3️⃣ ক্রেতা যে জমিটি কিনতে যাচ্ছেন সেই প্রস্তাবিত জমির পরিমাণ, বিক্রয় মূল্য (বায়না দলিল হলে বায়নায় পরিশোধিত টাকা এবং বাকী টাকা) ইত্যাদি দেখে নিতে হবে।

4️⃣ পক্ষ পরিচয় তথ্য যেমন- দলিল গ্রহীতা/প্রথম পক্ষ, দলিল দাতা/দ্বিতীয় পক্ষ, উভয় পক্ষের পূর্ণ নাম, ঠিকানা, পেশা, ধর্ম ইত্যাদি। দলিল গ্রহীতার ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র এবং দাতার ক্ষেত্রে আগত খতিয়ান (সর্বশেষ জরিপ/নামজারি খতিয়ান) এর সাথে মিল রেখে নাম ঠিকানা লেখা হয়েছে কি না দেখতে হবে।

5️⃣ স্বত্ত্বের বর্ণনা যেমন- জমি দাতার মালিকানার ভিত্তি, দলিল মূলে হলে পূর্বের দলিলের নম্বর ও তারিখ, পর্চা/খতিয়ান নম্বর ইত্যাদি৷

6️⃣ জমির বিক্রেতা যদি জমিটি উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়ে থাকে তাহলে মূল মালিকের সাথে বিক্রেতা যোগসূত্র/সম্পর্ক সঠিক আছে কিনা তা জেনে নিতে হবে৷

7️⃣ দলিলে প্রস্তাবিত জমির তফশিল যেমন- জেলার নাম, উপজেলার নাম, রেজিস্ট্রি অফিসের নাম, মৌজার নাম, জেএল নম্বর, দাগ নম্বর, খতিয়ান নম্বর এবং জমির শ্রেণি আগত খতিয়ানের সাথে মিল আছে কি না দেখে নিতে হবে। জমির তফশিল লেখার সময় প্রত্যেক দাগে মোট জমির পরিমাণ কত এবং অত্র বিক্রয় দলিলে উক্ত দাগের মধ্যে কত একর বা শতাংশ জমি বিক্রয় করা হচ্ছে তা প্রতি ক্ষেত্রে লিখে নিতে হবে৷ তবে উল্লেখ্য যে, কোন অবস্থাতেই কয়েকটি দাগের জমি একত্রে যোগ করে একর/শতাংশ লেখা উচিত হবে না৷

8️⃣ ক্রেতা যে জমিটি ক্রয় করতে চাচ্ছে সেই জমিটির চৌহদ্দি ঠিক আছে কি না অর্থাত্‍ উত্তর, দক্ষিণ পূর্ব, পশ্চিম পাশের জমির বর্ণনা সহ মালিকের নাম উল্লেখ করতে হবে৷

9️⃣ জমি বিক্রেতা বা দলিল দাতা দলিলের ১ম পৃষ্ঠার উপরের ডান পাশ্বের নীচ থেকে উপরের দিকে তার নিজ নাম স্বাক্ষর করবেন অথবা নিরক্ষর হলে নিজ নামের উপরে টিপ সহি প্রদান করেছেন কি না তা দেখতে হবে৷ এছাড়াও জমি বিক্রেতা বা দাতা দলিলের শেষ পৃষ্ঠার নীচে স্বাক্ষর বা টিপ সহি করবেন৷ তবে দলিলের প্রতি পৃষ্ঠায় দাতার স্বাক্ষর বা টিপ সহি দিলে ভালো হয়৷

🔟 জমির বিক্রেতা দলিলের শেষ পৃষ্ঠার নীচে যে জায়গায় তার নিজ নাম স্বাক্ষর বা টিপ সহি করেছেন ঠিক তার নীচে উক্ত দলিলটির লেখক তার নাম স্বাক্ষর করবেন। এরপর কমপক্ষে ২ জন সাক্ষী এবং অপর একজন জমির বিক্রেতাকে সনাক্ত করে সনাক্তকারী হিসাবে স্বাক্ষর করবেন।

1️⃣1️⃣ দলিলে যতদূর সম্ভব কাটাকাটি, ঘষামাঝা, অষ্পষ্টতা এড়াতে হবে তবুও যদি কোনরূপ ভুল ক্রটি ঘষামাঝা কাটাকাটি হয়েও যায় তাহলে সেক্ষেত্রে উক্ত কাটাকাটি বা ঘষামাঝা যুক্ত লাইন ও শব্দের ক্রম উল্লেখ করে দলিলের শেষাংশে কৈফিয়ত লিখে দলিল লেখককে তার নীচে স্বাক্ষর করতে হবে৷

এছাড়াও জমির ক্রেতাকে সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে- বিভিন্ন জরিপের দাগ নম্বর ও খতিয়ান নম্বর যাতে দলিল লেখকের মাধ্যমে সঠিকভাবে লিখানো হয়৷ এজন্য জমির ক্রেতাকে জমি ক্রয় করার পূর্বেই তহসিল অফিস হতে জমির সঠিক দাগ নম্বর ও খতিয়ান নম্বর জেনে নিতে হবে৷ প্রয়োজনে খতিয়ানের সইমোহর নকল সংগ্রহ করতে হবে।

যেকোনো সময় প্রয়োজন হতে পারে তাই শেয়ার করে নিজের টাইমলাইনে রেখে দিন এবং অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিন।

25/06/2024

মাননীয় ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের জাতীয় বাজেটের উপর আলোচনায় তাঁর বক্তব্য প্রদান করেন,

#বাজেট #ভূমি #ভূমি_মন্ত্রণালয়

ওয়ারিশ সম্পত্তি বা পৈত্রিক সম্পত্তি ক্রয়ের আগে তিনটি ডকুমেন্ট দেখে নিবেন। তিনটি ডকুমেন্ট না থাকলে ক্রয় বায়নাপত্র লেনদেন ...
18/06/2024

ওয়ারিশ সম্পত্তি বা পৈত্রিক সম্পত্তি ক্রয়ের আগে তিনটি ডকুমেন্ট দেখে নিবেন। তিনটি ডকুমেন্ট না থাকলে ক্রয় বায়নাপত্র লেনদেন করবেন না।

ডকুমেন্টস গুলো:
১)প্রথম,ওয়ারিশ সনদ পত্র।
২)দ্বিতীয়,পারিবারিক ভাগবন্টন রেজিষ্ট্রেশন দলিল
৩)তৃতীয়,নামজারি খতিয়ান। তারপর অন্যান্য কিছু বিষয় দেখতে হবে।

যেমন বিক্রেতা যে সুত্রে মালিক হলো, তার পূর্বের মালিক কোন সুত্রে মালিক তার দলিল খতিয়ান কপি যাচাই বাছাই করে নিবে।

এই তিনিটি ডকুমেন্ট জার কাছে না থাকবে তার দখলে থাকুক বা পারিবারিক মৌখিক বন্টন হউক আপনি ক্রয় করবেন না। অনেকেই মৃত পিতা মাতার নামের সম্পত্তি অন্যান্য ভাইবোন ওয়ারিশদের না জানিয়ে গোপনে বিক্রি করে দেয়,,,কেউ কেউ যতটুকু অংশ পাবে তার বেশি বিক্রি করে ফেলে,,, কেউ কেউ আছেন ভালো পজিশনের জমি বিক্রি করে দেন। কেউ কেউ আছেন ওয়ারিশদের অংশও বিক্রি করে ফেলেন। কেউ কেউ আছেন পারিবারিক মৌখিক ভাবে ভাগের অংশ বিক্রি করেন।

মৌখিক ভাগ কোনো দলিল নয়। মৌলিক বন্টনের কোনো মূল্য নেই। মৌখিক কথার দাম নেই। এক লোক দীর্ঘ বছর ধরে পারিবারিক মৌখিক ভাগ করা জমি ভোগদখল করে আসছে,,, জমিটার মূল্য অন্যান্য জমির ছেয়ে অনেক বেশি,,, বেশি দাম হওয়াতে তারই এক ভাই জমিটির অংশ দাবি করলো,,, সবাই যতই বলে মৌখিক ভাগের কথা, ভাই তা মানতে রাজি নয়,,, ভাই বোলতেছে মৌখিক ভাগ মানিনা, পুনরায় ভাগবন্টন করতে হবে।

তারা মৌখিক ভাগ না করে পারিবারিক বন্টন নামা রেজিষ্ট্রেশন দলিল করে নিলে ভাই কখোই দাবী করলে তা আইন সম্মত হতো না। তাই বন্টন নামা রেজিষ্ট্রেশন দলিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ওয়ারিশ সনদ, বন্টন নামা রেজিষ্ট্রেশন দলিল, জার আছে তার সম্পত্তিতে কখনোই কোনো ওয়ারিশ ঝগড়া বিবাদ সৃষ্টি করতে পারবেনা। ওয়ারিশ সনদ পত্রটি প্রমাণ করে যে প্রত্যেক ওয়ারিশ সম্পত্তির মালিক। বন্টন নামা রেজিষ্ট্রেশন দলিল প্রমাণ করে যে প্রত্যেক ওয়ারিশের সম্মত্তিতে বন্টন নামা রেজিষ্ট্রেশন দলিল করা হয়। আবার দেখতে হবে ওয়ারিশ সনদ সঠিক কিনা, প্রত্যেক ওয়ারিশের নাম সঠিকভাবে উল্লেখ্য আছে কিনা,,, বন্টন নামা রেজিষ্ট্রেশন দলিলে প্রত্যেক ওয়ারিশের স্বাক্ষর নাম ঠিকানা সঠিক ভাবে উল্লেখ্য কিনা।

অনেকেই বোনের অংশ না দিয়ে, বিক্রি করে দেন, জিনি ক্রয় করেন সেই লোক বিপদে পড়ে। কারণ ক্রেতা বিক্রেতার কাছ থেকে জেনে নেওয়া উচিত ছিলো বিক্রেতা কোন সুত্রে সম্পত্তির মালিক, সেই সব ডোকোমেন্ট দেখা উচিত ছিলো। পৈতৃক সম্পত্তি হলে বা ওয়ারিশ সম্পত্তি হলে ক্রয়ের আগে ওয়ারিশ সনদ, রেজিষ্ট্রেশন করা বন্টন নামা দলিল,নামজারি খতিয়ান। এগুলো দেখা। এগুলো না দেখে ক্রয় করলে অন্যান্য ওয়ারিশরা অভিযোগ সালিস মামলা করলে জমি ছেড়ে দিতে বাধ্য হবেন।

#ভূমিসেবা #ভাগবন্টন #ভূমি #দলিল #জমিদারি #জমি_পরিমান

🔰সারা বাংলাদেশের যেকোন জেলার যেকোন উপজেলার যেকোন মৌজার  CS, SA RS  BS  BRS  মৌজা ম্যাপ বা নকশা এবং CS, SA RS BS BRS খতিয়...
18/06/2024

🔰সারা বাংলাদেশের যেকোন জেলার যেকোন উপজেলার যেকোন মৌজার CS, SA RS BS BRS মৌজা ম্যাপ বা নকশা এবং CS, SA RS BS BRS খতিয়ান এর অনলাইন কপি এবং জাবেদা নকল নিতে পারবেন।
✅মৌজা ম্যাপের জন্য যা লাগবে
1️⃣ জেলার নাম
2️⃣থানার নাম
3️⃣ মৌজার নাম ও জে এল নং,
4️⃣ জমির দাগ নং
5️⃣ সিট নং কারন অনেক মৌজায় বড় হলে একাধিক সিট থাকে তাই আপনার জমি কয় নাম্বার সিটে আছে তা শিউর হওয়ার জন্য সিট নাম্বারবর হলে ভাল হয়
6️⃣ কোন জরিপের ম্যাপ চান।

✅ খতিয়ানের জন্য যা যা লাগবে?
1️⃣ বিভাগ এর নাম
2️⃣ জেলার নাম
3️⃣ উপজেলার নাম
4️⃣ মৌজার নাম এবং জে এল নং
5️⃣ যার নামের জমি তার নাম এবং তার পিতার নাম।
6️⃣ দাগ নাম্বার এবং খতিয়ান নাম্বার যদি জানা থাকে তাহলে লাগবে জানা না থাকলেও সমস্যা নাই।
7️⃣ বাবা দাদার নামে কোথায় কতটুকু জমি আছে সাথে সাথে জানতে পারবেন এবং কাগজ পত্র হাতে পাবেন।

বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে করেন...........

☎️ +880 9696-955516 (সরাসরি কল করুন) সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত

শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন।নতুন দলিল লিখতে ক্রেতা বা গ্রহিতার যে বিষয়ে সচেতন থাকা জরুরী...সম্পত্তির দলিল লেখার জন্য ‘দ...
17/06/2024

শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন।
নতুন দলিল লিখতে ক্রেতা বা গ্রহিতার যে বিষয়ে সচেতন থাকা জরুরী...
সম্পত্তির দলিল লেখার জন্য ‘দলিল লেখক' এর কাছে দায়িত্ব দিয়েই ক্রেতার দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। কেননা পরবর্তীতে দলিলে ভুল পরিলক্ষিত হলে দলিল লেখক নয় এর মাশুল গুনতে হবে ক্রেতাকেই। তাই এতে ক্রেতার সচেতনতা আবশ্যক। সম্পত্তির দলিল লেখার ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত বিষয়ে ক্রেতার লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন:

১। দলিল সম্পাদনকারী তথা জমি দাতা (বিক্রেতা) আইনের দৃষ্টিতে সাবালক ও সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন কি না, আদালত কর্তৃক দেউলিয়া ঘোষিত কি না তা যাচাই করে নিতে হবে৷

২। দলিলের ধরন যেমন- (ক) সাফ কবলা (খ) বায়না পত্র (গ) দানপত্র (ঘ) হেবার ঘোষনাপত্র ইত্যাদি খেয়াল করতে হবে৷

৩। ক্রেতা যে জমিটি কিনতে যাচ্ছেন সেই প্রস্তাবিত জমির পরিমাণ, বিক্রয় মূল্য (বায়না দলিল হলে বায়নায় পরিশোধিত টাকা এবং বাকী টাকা) ইত্যাদি দেখে নিতে হবে।

৪। পক্ষ পরিচয় তথ্য যেমন- দলিল গ্রহীতা/প্রথম পক্ষ, দলিল দাতা/দ্বিতীয় পক্ষ, উভয় পক্ষের পূর্ণ নাম, ঠিকানা, পেশা, ধর্ম ইত্যাদি। দলিল গ্রহীতার ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র এবং দাতার ক্ষেত্রে আগত খতিয়ান (সর্বশেষ জরিপ/নামজারি খতিয়ান) এর সাথে মিল রেখে নাম ঠিকানা লেখা হয়েছে কি না দেখতে হবে।

৫। স্বত্ত্বের বর্ণনা যেমন- জমি দাতার মালিকানার ভিত্তি, দলিল মূলে হলে পূর্বের দলিলের নম্বর ও তারিখ, পর্চা/খতিয়ান নম্বর ইত্যাদি৷

৬। জমির বিক্রেতা যদি জমিটি উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়ে থাকে তাহলে মূল মালিকের সাথে বিক্রেতা যোগসূত্র/সম্পর্ক সঠিক আছে কিনা তা জেনে নিতে হবে৷

৭। দলিলে প্রস্তাবিত জমির তফশিল যেমন- জেলার নাম, উপজেলার নাম, রেজিস্ট্রি অফিসের নাম, মৌজার নাম, জেএল নম্বর, দাগ নম্বর, খতিয়ান নম্বর এবং জমির শ্রেণি আগত খতিয়ানের সাথে মিল আছে কি না দেখে নিতে হবে। জমির তফশিল লেখার সময় প্রত্যেক দাগে মোট জমির পরিমাণ কত এবং অত্র বিক্রয় দলিলে উক্ত দাগের মধ্যে কত একর বা শতাংশ জমি বিক্রয় করা হচ্ছে তা প্রতি ক্ষেত্রে লিখে নিতে হবে৷ তবে উল্লেখ্য যে, কোন অবস্থাতেই কয়েকটি দাগের জমি একত্রে যোগ করে একর/শতাংশ লেখা উচিত হবে না৷

৮। ক্রেতা যে জমিটি ক্রয় করতে চাচ্ছে সেই জমিটির চৌহদ্দি ঠিক আছে কি না অর্থাত্‍ উত্তর, দক্ষিণ পূর্ব, পশ্চিম পাশের জমির বর্ণনা সহ মালিকের নাম উল্লেখ করতে হবে৷

৯। জমি বিক্রেতা বা দলিল দাতা দলিলের ১ম পৃষ্ঠার উপরের ডান পাশ্বের নীচ থেকে উপরের দিকে তার নিজ নাম স্বাক্ষর করবেন অথবা নিরক্ষর হলে নিজ নামের উপরে টিপ সহি প্রদান করেছেন কি না তা দেখতে হবে৷ এছাড়াও জমি বিক্রেতা বা দাতা দলিলের শেষ পৃষ্ঠার নীচে স্বাক্ষর বা টিপ সহি করবেন৷ তবে দলিলের প্রতি পৃষ্ঠায় দাতার স্বাক্ষর বা টিপ সহি দিলে ভালো হয়৷

১০। জমির বিক্রেতা দলিলের শেষ পৃষ্ঠার নীচে যে জায়গায় তার নিজ নাম স্বাক্ষর বা টিপ সহি করেছেন ঠিক তার নীচে উক্ত দলিলটির লেখক তার নাম স্বাক্ষর করবেন। এরপর কমপক্ষে ২ জন সাক্ষী এবং অপর একজন জমির বিক্রেতাকে সনাক্ত করে সনাক্তকারী হিসাবে স্বাক্ষর করবেন।

১১। দলিলে যতদূর সম্ভব কাটাকাটি, ঘষামাঝা, অষ্পষ্টতা এড়াতে হবে তবুও যদি কোনরূপ ভুল ক্রটি ঘষামাঝা কাটাকাটি হয়েও যায় তাহলে সেক্ষেত্রে উক্ত কাটাকাটি বা ঘষামাঝা যুক্ত লাইন ও শব্দের ক্রম উল্লেখ করে দলিলের শেষাংশে কৈফিয়ত লিখে দলিল লেখককে তার নীচে স্বাক্ষর করতে হবে৷

এছাড়াও জমির ক্রেতাকে সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে- বিভিন্ন জরিপের দাগ নম্বর ও খতিয়ান নম্বর যাতে দলিল লেখকের মাধ্যমে সঠিকভাবে লিখানো হয়৷ এজন্য জমির ক্রেতাকে জমি ক্রয় করার পূর্বেই তহসিল অফিস হতে জমির সঠিক দাগ নম্বর ও খতিয়ান নম্বর জেনে নিতে হবে৷ প্রয়োজনে খতিয়ানের সইমোহর নকল সংগ্রহ করতে হবে।

যেকোনো সময় প্রয়োজন হতে পারে তাই শেয়ার করে নিজের টাইমলাইনে রেখে দিন এবং অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিন। ধন্যবাদ।

শেয়ার করে নিজের টাইম লাইনে রেখে দিন 😊কিভাবে বুঝবেন আপনার জমির দলিল বৈধ কি না?জমি কেনা বা বিক্রি একটি গুরুত্বপূর্ণ লেনদেন...
17/06/2024

শেয়ার করে নিজের টাইম লাইনে রেখে দিন 😊
কিভাবে বুঝবেন আপনার জমির দলিল বৈধ কি না?

জমি কেনা বা বিক্রি একটি গুরুত্বপূর্ণ লেনদেন, এবং এর সাথে জড়িত আইনি প্রক্রিয়াগুলি বোঝা জরুরি। জমির দলিল হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা মালিকানার অধিকার প্রমাণ করে। তাই, জমি কেনার আগে দলিলটি সঠিকভাবে যাচাই করে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

জমি কেনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ, এবং আইনি জটিলতা এড়াতে জমির দলিলের বৈধতা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। একটি জমির দলিল বৈধ কিনা তা নির্ধারণ করার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।

১. দলিলের মূল কপি পরীক্ষা করুন:

👉নিশ্চিত করুন যে দলিলটি সঠিকভাবে সাব-রেজিস্ট্রারের দ্বারা স্বাক্ষরিত এবং সিল করা আছে।
👉দলিলের মূল কপিতে থাকা ছবি এবং মালিকের বর্তমান ছবি মিলে যাচ্ছে কিনা তা পরীক্ষা করুন।
👉দলিলের সকল পাতায় সঠিকভাবে স্ট্যাম্প লাগানো আছে কিনা তা নিশ্চিত করুন।

২. দলিলের তথ্য যাচাই করুন:

👉দলিলে উল্লেখিত মালিকের নাম, ঠিকানা, জমির পরিমাণ, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর ইত্যাদি তথ্য সঠিক কিনা তা খতিয়ান, দাগ খতিয়ান, এবং সরকারি রেকর্ডের সাথে মিলিয়ে দেখুন।
👉দলিলে উল্লেখিত সাক্ষীদের নাম এবং ঠিকানা সঠিক কিনা তা যাচাই করুন।

৩. আইনি পরামর্শ নিন:

👉একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া জমির দলিলের বৈধতা নিশ্চিত করার সবচেয়ে নিরাপদ উপায়।
👉আইনজীবী দলিলের সকল দিক বিশ্লেষণ করে আপনাকে দলিলটি বৈধ কিনা তা জানাতে পারবেন।

৪. অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করুন:
👉সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে জমির দলিলের তথ্য অনলাইনে যাচাই করতে পারেন।
👉কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও জমির দলিলের বৈধতা যাচাই করার সার্ভিস প্রদান করে।

৫. সতর্কতা অবলম্বন করুন:

👉দলিলের বৈধতা সম্পর্কে কোন সন্দেহ থাকলে দলিলটি ক্রয় করা থেকে বিরত থাকুন।
অসৎ ব্যক্তিদের প্রতারণার শিকার হতে সাবধান থাকুন।
👉জমি কেনার আগে জমির দলিলের বৈধতা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরে উল্লেখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি একটি জমির দলিল বৈধ কিনা তা নির্ধারণ করতে পারবেন।

জমির দলিল বৈধ কিনা তা বোঝার জন্য কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

১) দলিলে কি সকল প্রয়োজনীয় তথ্য আছে?

দলিলে জমির মালিকের নাম, ঠিকানা, জমির পরিমাণ, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, মৌজা, উপজেলা, জেলা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে কিনা?
,👉দলিলের সাক্ষীদের নাম, ঠিকানা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে কিনা?
👉দলিলের স্বাক্ষর ও তারিখ স্পষ্টভাবে আছে কিনা?

২) দলিলের স্ট্যাম্প ও রেজিস্ট্রেশন

👉দলিলে সরকার নির্ধারিত স্ট্যাম্প ব্যবহার করা হয়েছে কিনা?
👉দলিলটি সঠিকভাবে রেজিস্ট্রি করা হয়েছে কিনা?
রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষর ও তারিখ স্পষ্টভাবে আছে কিনা?

৩) দলিলের মালিকানার ধরণ।

👉দলিলের মাধ্যমে মালিকানা কিভাবে অর্জিত হয়েছে (উত্তরাধিকার, ক্রয়, বিনিময়, দান ইত্যাদি)?
👉মালিকানার ধরণ কি (মালিকানা, দখল, ভাগচাষ ইত্যাদি)?
👉মালিকানার কোনো শর্ত বা বাধা আছে কিনা?

৪) জমির অবস্থা

👉জমি কি বাস্তবে বিদ্যমান?
👉জমির মালিকানা বিতর্কমুক্ত কিনা?
👉জমির উপর কোনো ঋণ বা বন্ধক আছে কিনা?

৫) আইনি পরামর্শ
জমির দলিল বৈধ কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া উচিত।

৬. দলিলের বয়স:
প্রশ্ন: কত বছরের পুরোনো দলিল বৈধ?
উত্তর: দলিলের বয়সের কোন নির্দিষ্ট সীমা নেই। তবে, 1976 সালের আগের দলিলগুলো "পুরাতন দলিল" হিসেবে বিবেচিত হয় এবং বৈধতা যাচাইয়ের জন্য অতিরিক্ত যাচাই-বাছাই প্রয়োজন হতে পারে।

৭. দলিলের ধরন:
প্রশ্ন: কত ধরণের জমির দলিল আছে?
উত্তর: বাংলাদেশে 4 ধরণের জমির দলিল আছে:
°দাগ নম্বর খতিয়ান
°মৌজা খতিয়ান
°সিএস খতিয়ান
°আরএস খতিয়ান

৮. দলিলের মালিকানা:

প্রশ্ন: দলিলে একাধিক মালিকের নাম থাকলে কী করবেন?
উত্তর: সকল মালিকের সম্মতি ছাড়া জমি বিক্রি করা যাবে না। মালিকানা পরিবর্তনের জন্য সকলের স্বাক্ষর এবং সম্মতি প্রয়োজন।

৯. দলিলের মিউটেশন:

প্রশ্ন: মিউটেশন কী?
উত্তর: মিউটেশন হলো জমির মালিকানা পরিবর্তনের নথিভুক্তি প্রক্রিয়া। নতুন মালিকের নাম খতিয়ানে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য মিউটেশন করা আবশ্যক।

১০. দলিলের জালিয়াতি:
প্রশ্ন: জাল দলিলের বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী?
উত্তর: জাল দলিলে ভুল বানান, অস্পষ্ট তথ্য, মিথ্যা স্বাক্ষর, এবং অসঙ্গতিপূর্ণ তথ্য থাকতে পারে।

১১. দলিল যাচাই:
প্রশ্ন: জমির দলিল যাচাই করার সর্বোত্তম উপায় কী?
উত্তর: সাব-রেজিস্ট্রার অফিস: আপনি যেখানে জমি অবস্থিত সেখানকার সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে গিয়ে দলিলের মূল কপি এবং খতিয়ানের সাথে মিলিয়ে দেখতে পারেন।

ভূমি অফিস: আপনি যেখানে জমি অবস্থিত সেখানকার ভূমি অফিসে গিয়ে দলিলের তথ্য অনলাইনে যাচাই করতে পারেন।
আইনজীবীর পরামর্শ: একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া জমির দলিলের বৈধতা যাচাই করার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উপায়।

১২. দলিল সংক্রান্ত আইনি জটিলতা:

প্রশ্ন: জমির দলিল সংক্রান্ত আইনি জটিলতা সমাধানের জন্য কী করবেন?
উত্তর: জমির দলিল সংক্রান্ত আইনি জটিলতা সমাধানের জন্য একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করা উচিত।

উল্লেখ্য: এই তথ্যগুলো শুধুমাত্র সাধারণ ধারণার জন্য। জমির দলিলের বৈধতা যাচাই করার।
#জমি #দলিল #পরামর্শ

শেয়ার করে নিজের টাইম লাইনে রেখে দিন 😊কিভাবে বুঝবেন আপনার জমির দলিল বৈধ কি না?জমি কেনা বা বিক্রি একটি গুরুত্বপূর্ণ লেনদেন...
17/06/2024

শেয়ার করে নিজের টাইম লাইনে রেখে দিন 😊
কিভাবে বুঝবেন আপনার জমির দলিল বৈধ কি না?

জমি কেনা বা বিক্রি একটি গুরুত্বপূর্ণ লেনদেন, এবং এর সাথে জড়িত আইনি প্রক্রিয়াগুলি বোঝা জরুরি। জমির দলিল হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা মালিকানার অধিকার প্রমাণ করে। তাই, জমি কেনার আগে দলিলটি সঠিকভাবে যাচাই করে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

জমি কেনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ, এবং আইনি জটিলতা এড়াতে জমির দলিলের বৈধতা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। একটি জমির দলিল বৈধ কিনা তা নির্ধারণ করার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।

১. দলিলের মূল কপি পরীক্ষা করুন:

👉নিশ্চিত করুন যে দলিলটি সঠিকভাবে সাব-রেজিস্ট্রারের দ্বারা স্বাক্ষরিত এবং সিল করা আছে।
👉দলিলের মূল কপিতে থাকা ছবি এবং মালিকের বর্তমান ছবি মিলে যাচ্ছে কিনা তা পরীক্ষা করুন।
👉দলিলের সকল পাতায় সঠিকভাবে স্ট্যাম্প লাগানো আছে কিনা তা নিশ্চিত করুন।

২. দলিলের তথ্য যাচাই করুন:

👉দলিলে উল্লেখিত মালিকের নাম, ঠিকানা, জমির পরিমাণ, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর ইত্যাদি তথ্য সঠিক কিনা তা খতিয়ান, দাগ খতিয়ান, এবং সরকারি রেকর্ডের সাথে মিলিয়ে দেখুন।
👉দলিলে উল্লেখিত সাক্ষীদের নাম এবং ঠিকানা সঠিক কিনা তা যাচাই করুন।

৩. আইনি পরামর্শ নিন:

👉একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া জমির দলিলের বৈধতা নিশ্চিত করার সবচেয়ে নিরাপদ উপায়।
👉আইনজীবী দলিলের সকল দিক বিশ্লেষণ করে আপনাকে দলিলটি বৈধ কিনা তা জানাতে পারবেন।

৪. অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করুন:
👉সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে জমির দলিলের তথ্য অনলাইনে যাচাই করতে পারেন।
👉কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও জমির দলিলের বৈধতা যাচাই করার সার্ভিস প্রদান করে।

৫. সতর্কতা অবলম্বন করুন:

👉দলিলের বৈধতা সম্পর্কে কোন সন্দেহ থাকলে দলিলটি ক্রয় করা থেকে বিরত থাকুন।
অসৎ ব্যক্তিদের প্রতারণার শিকার হতে সাবধান থাকুন।
👉জমি কেনার আগে জমির দলিলের বৈধতা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরে উল্লেখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি একটি জমির দলিল বৈধ কিনা তা নির্ধারণ করতে পারবেন।

জমির দলিল বৈধ কিনা তা বোঝার জন্য কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

১) দলিলে কি সকল প্রয়োজনীয় তথ্য আছে?

দলিলে জমির মালিকের নাম, ঠিকানা, জমির পরিমাণ, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, মৌজা, উপজেলা, জেলা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে কিনা?
,👉দলিলের সাক্ষীদের নাম, ঠিকানা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে কিনা?
👉দলিলের স্বাক্ষর ও তারিখ স্পষ্টভাবে আছে কিনা?

২) দলিলের স্ট্যাম্প ও রেজিস্ট্রেশন

👉দলিলে সরকার নির্ধারিত স্ট্যাম্প ব্যবহার করা হয়েছে কিনা?
👉দলিলটি সঠিকভাবে রেজিস্ট্রি করা হয়েছে কিনা?
রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষর ও তারিখ স্পষ্টভাবে আছে কিনা?

৩) দলিলের মালিকানার ধরণ।

👉দলিলের মাধ্যমে মালিকানা কিভাবে অর্জিত হয়েছে (উত্তরাধিকার, ক্রয়, বিনিময়, দান ইত্যাদি)?
👉মালিকানার ধরণ কি (মালিকানা, দখল, ভাগচাষ ইত্যাদি)?
👉মালিকানার কোনো শর্ত বা বাধা আছে কিনা?

৪) জমির অবস্থা

👉জমি কি বাস্তবে বিদ্যমান?
👉জমির মালিকানা বিতর্কমুক্ত কিনা?
👉জমির উপর কোনো ঋণ বা বন্ধক আছে কিনা?

৫) আইনি পরামর্শ
জমির দলিল বৈধ কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া উচিত।

৬. দলিলের বয়স:
প্রশ্ন: কত বছরের পুরোনো দলিল বৈধ?
উত্তর: দলিলের বয়সের কোন নির্দিষ্ট সীমা নেই। তবে, 1976 সালের আগের দলিলগুলো "পুরাতন দলিল" হিসেবে বিবেচিত হয় এবং বৈধতা যাচাইয়ের জন্য অতিরিক্ত যাচাই-বাছাই প্রয়োজন হতে পারে।

৭. দলিলের ধরন:
প্রশ্ন: কত ধরণের জমির দলিল আছে?
উত্তর: বাংলাদেশে 4 ধরণের জমির দলিল আছে:
°দাগ নম্বর খতিয়ান
°মৌজা খতিয়ান
°সিএস খতিয়ান
°আরএস খতিয়ান

৮. দলিলের মালিকানা:

প্রশ্ন: দলিলে একাধিক মালিকের নাম থাকলে কী করবেন?
উত্তর: সকল মালিকের সম্মতি ছাড়া জমি বিক্রি করা যাবে না। মালিকানা পরিবর্তনের জন্য সকলের স্বাক্ষর এবং সম্মতি প্রয়োজন।

৯. দলিলের মিউটেশন:

প্রশ্ন: মিউটেশন কী?
উত্তর: মিউটেশন হলো জমির মালিকানা পরিবর্তনের নথিভুক্তি প্রক্রিয়া। নতুন মালিকের নাম খতিয়ানে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য মিউটেশন করা আবশ্যক।

১০. দলিলের জালিয়াতি:
প্রশ্ন: জাল দলিলের বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী?
উত্তর: জাল দলিলে ভুল বানান, অস্পষ্ট তথ্য, মিথ্যা স্বাক্ষর, এবং অসঙ্গতিপূর্ণ তথ্য থাকতে পারে।

১১. দলিল যাচাই:
প্রশ্ন: জমির দলিল যাচাই করার সর্বোত্তম উপায় কী?
উত্তর: সাব-রেজিস্ট্রার অফিস: আপনি যেখানে জমি অবস্থিত সেখানকার সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে গিয়ে দলিলের মূল কপি এবং খতিয়ানের সাথে মিলিয়ে দেখতে পারেন।

ভূমি অফিস: আপনি যেখানে জমি অবস্থিত সেখানকার ভূমি অফিসে গিয়ে দলিলের তথ্য অনলাইনে যাচাই করতে পারেন।
আইনজীবীর পরামর্শ: একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া জমির দলিলের বৈধতা যাচাই করার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উপায়।

১২. দলিল সংক্রান্ত আইনি জটিলতা:

প্রশ্ন: জমির দলিল সংক্রান্ত আইনি জটিলতা সমাধানের জন্য কী করবেন?
উত্তর: জমির দলিল সংক্রান্ত আইনি জটিলতা সমাধানের জন্য একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করা উচিত।

উল্লেখ্য: এই তথ্যগুলো শুধুমাত্র সাধারণ ধারণার জন্য। জমির দলিলের বৈধতা যাচাই করার।
#জমি #দলিল #পরামর্শ

05/06/2024
16/03/2024

ভূমি সেবা সপ্তাহ ২০২৩ উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শুভেচ্ছা বার্তা:

"সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন সাধারণ মানুষের ভূমির অধিকার নিশ্চিত করার জন্য কাজ করে গেছেন। তিনি ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা মওকুফ করে দিয়েছিলেন।বাংলাদেশের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নতি ছিল তাঁর একমাত্র লক্ষ্য। আওয়ামী লীগ সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছে এবং ভূমি ব্যবস্থাপনা ডিজিটাইজ করার উদ্যোগ নিয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ যেন ঘরে বসে ১৬১২২ নম্বরে ফোন করে কিংবা land.gov.bd ওয়েবসাইট থেকে ভূমিসেবা গ্রহণ করতে পারে আমরা সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। আপনারা ভূমি সেবা পেতে এই দুটি প্ল্যাটফর্মের সহায়তা নিতে পারেন। দক্ষ, স্বচ্ছ ও জনবান্ধব ভূমি সেবা প্রতিষ্ঠা করাই আমাদের অঙ্গীকার।

আপনাদের আন্তরিক ধন্যবাদ
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক"

#ভূমি_সেবা_সপ্তাহ_২০২৩

ভূমি জরিপগুলোর সাথে খতিয়ানের সম্পর্ক। বাংলাদেশে যতটি জরিপ সংঘটিত হয়েছে ততটি খতিয়ানও তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশে এ যাবৎ তিন...
29/12/2023

ভূমি জরিপগুলোর সাথে খতিয়ানের সম্পর্ক। বাংলাদেশে যতটি জরিপ সংঘটিত হয়েছে ততটি খতিয়ানও তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশে এ যাবৎ তিনটি জরিপ অনুষ্ঠিত হয়। তাই খতিয়ানও তিন প্রকার। যথাঃ
১) সি. এস জরিপ (Cadestral survey) বা সি. এস. খতিয়ান
২) এস. এ. জরিপ বা এস. এ. খতিয়ান
৩) আর. এস. জরিপ বা আর. এস. খতিয়ান । আর এস খতিয়ান আবার কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন- বি.এস খতিয়ান, মহানগর খতিয়ান ইত্যাদি।

নামজারী করতে ২৫ বছরের মালিকানা স্বত্ব বাধ্যতামূলক নয়। কিন্তু সর্বশেষ রেকর্ড বা সর্বশেষ নামজারি হতে মালিকানা স্বত্ব পরিবর...
20/10/2023

নামজারী করতে ২৫ বছরের মালিকানা স্বত্ব বাধ্যতামূলক নয়। কিন্তু সর্বশেষ রেকর্ড বা সর্বশেষ নামজারি হতে মালিকানা স্বত্ব পরিবর্তনের প্রমানপত্র বা বায়া দলিলাদি দেয়া বাধ্যতামূলক।

কখন দানপত্র দলিল বাতিল করা যায় নাঃক) দান দাতা-গ্রহীতা সম্পর্কে স্বামী বা স্ত্রী হইলে।খ) হেবা গ্রহীতা মারা গেলে।গ) উভয়র...
13/10/2023

কখন দানপত্র দলিল বাতিল করা যায় নাঃ

ক) দান দাতা-গ্রহীতা সম্পর্কে স্বামী বা স্ত্রী হইলে।
খ) হেবা গ্রহীতা মারা গেলে।
গ) উভয়রে মধ্যে বিবাহ অযোগ্য সম্পর্ক বিদ্যমান থাকিলে।
ঘ) গ্রহীতা কর্তৃক দানে গৃহীত সম্পত্তি বিক্রি বা হস্তান্তর করে ফেললে।
ঙ) সম্পত্তি বিলীন বা ধ্বংস হয়ে গেলে।

হেবা দলিল কখন বাতিল করা যায়ঃদখল প্রদানের আগে যে কোনো পর্যায়ে হেবা দলিল বাতিল করা সম্ভব। কারণ হেবা অন্যতম শর্ত হচ্ছে দখ...
13/10/2023

হেবা দলিল কখন বাতিল করা যায়ঃ

দখল প্রদানের আগে যে কোনো পর্যায়ে হেবা দলিল বাতিল করা সম্ভব। কারণ হেবা অন্যতম শর্ত হচ্ছে দখল হস্তাস্তর করা । দখল হস্তান্তর না করলে দান সম্পূর্ণ হয় না। তবে কিছু ক্ষেত্রে দান দলিল বাতিল চাওয়া যায়। যেমনঃ
ক) দাতার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পূর্বক দান করতে বাধ্য করলে।
(খ) ভয় ভীতী বা প্রলোবন দেখিয়ে দান দলিল সম্পাদন করলে ।
(গ) দাতা মানসিক ভাবে বিকার গ্রস্ত থাকা অবস্থায় কৌশলে দান দলিল করলে।
(ঘ) দান দলিলের শর্ত পালনে ব্যর্থ হলে।
(ঙ) দখল প্রদানের পূর্বে দাতার মনের পরিবর্তন হলে।
তবে, কিছু অবস্থার প্রেক্ষিতে হেবা দলিল বাতিল করা যাবেনা।

বন্যা/প্রকৃতিক দুর্যোগ পরিস্থিতি মোকাবেলায় সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা (৪র্থ তালায়...
05/10/2023

বন্যা/প্রকৃতিক দুর্যোগ পরিস্থিতি মোকাবেলায় সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা (৪র্থ তালায়) কন্ট্রোল রুমের মোবাইল নাম্বার। জরুরী প্রয়োজনে!
০১৭৪৪৮০৯৩৫১
০১৭২৭৬৩৭৫৮৪
০১৭১৭৬৯৭৯৬৬
ধন্যবাদ
Land Service Bonarpara ভূমিসেবা বোনারপাড়া

Address

Bonarpara
5750

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Land Service Bonarpara ভূমিসেবা বোনারপাড়া posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share