Kahaloo

Kahaloo Kahaloo is my town.Where I was born.I love my town and feel from my heart.

লোগোর বিবরণঃ-
সবুজের সমারহে আমাদের প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ। রক্তে রঞ্জিত স্বাধীনতা। এই দুইয়ে সমন্বয়ে সবুজ ভূমির উপর লাল রং দিয়ে লিখা ‘কাহালু’। সাদা রং ইংরেজিতে লেখার উদ্দেশ্য কাহালুর অধিবাসিরা সাদা মনের মানুষ।মাঝের সমন্বিত হতের উদ্দেশ্য- সমন্বিত হতের মিলিত বন্ধনের মাধ্যমে আমরা কাহালুর প্রতিটি মানুষের সাফল্যের সূর্য ছিনিয়ে আনবো। যত বাধাই আসুক আমাদের মিল বন্ধনের মাধ্যমে সূর্যের আলোর মতো আমাদের সাফল্

যে আলো চারেদিকে ছড়াবেই। মাঝে স্বর্ণের ও দুই পাশে সাদা-কালো রং এর তারকা চিহ্ন- প্রতিটি এলাকায় ভালো-মন্দ মানুষ আছে। আমাদের এখানেও থাকতে পারে। তবে এই ভালো-মন্দ মানুষকে দিয়েই আমরা খাটি স্বর্ণের মতো খাটি হবো। সাদা-কালো মানুষগুলোও একসময় নিজেদের ভূল বুঝতে পারবে। এবং খাটি স্বর্ণে পরিনত হবে।
- মো.সাইফুর রহমান,কাহালু,বগুড়া।

দারিদ্র্য দূরীকরণ নিয়ে গবেষণায় অনুদান পাবেন গবেষকরাদারিদ্র্য দূরীকরণ নিয়ে গবেষণায় অনুদান পাবেন গবেষকরাঢাকা: দারিদ্র্য দূ...
10/12/2024

দারিদ্র্য দূরীকরণ নিয়ে গবেষণায় অনুদান পাবেন গবেষকরা

দারিদ্র্য দূরীকরণ নিয়ে গবেষণায় অনুদান পাবেন গবেষকরা
ঢাকা: দারিদ্র্য দূরীকরণ নিয়ে গবেষণায় আগ্রহীদের অনুদান দেবে ডাটা অ্যান্ড এভিডেন্স টু এন্ড এক্সট্রিম পোভার্টি (ডিপ)। ডিপ চ্যালেঞ্জ ফান্ড নামের তহবিল থেকে বাংলাদেশি গবেষকদের স্বল্প ও মাঝারি আর্থিক অনুদান দেওয়া হবে।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর গুলশানের একটি অভিজাত হোটেলে একটি উদ্বোধনী কর্মশালার মাধ্যমে ফান্ডটির উদ্বোধন করা হয়।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ডিপ ইউভার্সিটি অব কর্নওয়েল, সাউদাম্পটন, কোপেনহেগেন এবং অক্সফোর্ড পলিসি ম্যানেজমেন্টের নেতৃত্বে ও বিশ্ব ব্যাংকের ডাটা ডেভেলপমেন্ট গ্রুপের অংশীদারত্বে এটি একটি কনসোর্টিয়াম বা সংঘ। যুক্তরাজ্য সরকারের ফরেন, কমনওয়েলথ ও ডেভেলপমেন্ট অফিসের অর্থায়নে কনসোর্টিয়ামটি পরিচালিত হচ্ছে। ডিপ বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্য দূরীকরণে প্রমাণ, বিশ্লেষণ এবং সমাধান দিয়ে থাকে।

অনুষ্ঠানে বলা হয়, ডিপ চ্যালেঞ্জ ফান্ড বাংলাদেশ-এর লক্ষ্য বাংলাদেশি গবেষকদের দারিদ্র্য দূরীকরণের বিষয়ে গবেষণায় উৎসাহিত করা, যা দারিদ্র্য দূরীকরণ বিষয়ে তথ্য এবং উপাত্তের ঘাটতি দূর করবে এবং এ সকল তথ্য ও উপাত্ত ব্যবহার করে দেশে নীতি নির্ধারকদের দারিদ্র্য দূরীকরণ বিষয়ক জাতীয় নীতি, কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নে সহায়তা করা, যাতে একটি সমন্বিত ও কার্যকর উন্নয়নের মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করে মানুষের জীবনমান উন্নত করা যায়।

ডিপ চ্যালেঞ্জ ফান্ড বাংলাদেশ দেশের প্রথিতযশা অর্থনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে। ডিপ চ্যালেঞ্জ ফান্ড বাংলাদেশের স্টেয়ারিং কমিটির প্রধান হিসেবে আছেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষণা পরিচালক ড. জুলফিকার আলী।

এ ছাড়াও সদস্য হিসেবে আছেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক ড. ইমরান মতিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রফেসর এবং সানেম নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক, সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মুনিরা বেগম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলমেন্ট স্টাডিজ প্রফেসর ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর প্রমুখ।

উদ্বোধনী কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান গবেষণা পরিচালক ড. জুলফিকার আলী। কর্মশালার শুরুতে ডিপ-এর কর্মকর্তা ও স্টেয়ারিং কমিটির মেম্বাররা ডিপ চ্যালেঞ্জ ফান্ডের প্রেক্ষাপট সম্পর্কে আলোচনা করেন।

অক্সফোর্ড পলিসি ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে প্রেজেন্টেশন দেন কনসালটেন্ট আদিবা খালেদ, প্রিন্সিপাল ইকোনমিস্ট ওমার সালাম, প্রজেক্ট ম্যানেজার জেমি উইলিয়াম।

বক্তারা দারিদ্র্য দূরীকরণে গবেষণার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। ঢাকার বাইরের গবেষকদের মাঝে ফান্ডটিকে পরিচিত করার জন্য আগামী ১২ তারিখ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আরেকটি কর্মশালার আয়োজন করা হবে।

অনুষ্ঠানে জুলফিকার আলী বলেন, আমরা জানি বাংলাদেশ একটি পরিবর্তিত পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এই মুহূর্তে আমরা অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে বিভিন্ন ধরনের সংস্কার ও নীতিগত পরিবর্তনের কথা আলোচনা করছি। তাই এই মুহূর্তে এমন গবেষণা প্রজেক্ট খুবই সময়োপযোগী। এইসব গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য আমদের ভবিষ্যৎ নীতি নির্ধারণে কাজে লাগবে।

ডিপ চ্যালেঞ্জ ফান্ডের প্রজেক্ট ম্যানেজার জেমি উইলিয়ামস বলেন, আমরা তথ্য ও উপাত্তের স্বল্পতা দূর করে, দারিদ্র্য দূরীকরণে জন্য যাতে একটি কার্যকর জাতীয় কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা যায়, সে ব্যাপারে নীতি নির্ধারকদের সহায়তা করতে চাই। ডিপ চ্যালেঞ্জ ফান্ডের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশি গবেষকদের সেই সব বিষয়ে গবেষণায় উৎসাহিত করতে চাই, যা এর আগে গবেষণায় উঠে আসেনি।

ডিপ চ্যালেঞ্জ ফান্ডের জন্য চাইলে গবেষণা প্রতিষ্ঠান বা একজন গবেষক বা সম্মলিতভাবে কয়েকজন গবেষক আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের যোগ্যতার ভিত্তিতে ফান্ড দেওয়া হবে। ডিপ চ্যালেঞ্জ ফান্ড বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, মিয়ানমার, তানজানিয়া, ইউথোপিয়া, মাদাগাস্কার, মোজাম্বিক এবং নাইজেরিয়াতে দারিদ্র্য দূরীকরণে স্থানীয় গবেষকদের সহায়তা দেবে। ডিপ চ্যালেঞ্জ ফান্ডে আবেদনের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে লিংক:

We aim to contribute to new global and national data and evidence that governments, decision makers, citizens and researchers can use to improve people’s lives and support the world’s poorest people in their efforts to escape extreme poverty.

05/12/2024

যদি আপনি লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষদের অতিক্রম করে আপনার কাজ হাসিল করার সুযোগ নেন। তবে আপনি অন্যদের কাঁধে চড়ে ক্ষমতায় পৌঁছানোর চেষ্টাও করবেন।

আপনি যদি একজন রিকশাওয়ালা, শ্রমিক, মজুরকে সামান্য ভুলের জন্য গালি দিতে পারেন। তার মানে ক্ষমতা পেলে আপনি আপনার অধস্তন সবাইকেও গালি দিবেন।

যদি আপনি শুধুমাত্র ফ্রি পেয়েছেন বলে চায়ের কাপে অতিরিক্ত চিনি বা দুধ বেশি নেন। যেটা আপনি সাধারণত বাড়িতে নেন না। তার মানে আপনি সুযোগ পেলে অন্যান্য দুর্নীতিও করবেন।

যদি অন্য কেউ আপনার বিল পরিশোধ করবে বলে অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ করেন। তার মানে পাবলিক অর্থ আত্মসাৎ করার সুযোগ পেলে আপনি সেটাও করবেন।

যদি আপনি রাস্তায় পড়ে থাকা কোনো অর্থ বা অন্য কোনো জিনিসকে নিজের মনে করে গ্রহণ করেন। তবে আপনি সুযোগ পেলে বড় ধরণের চুরিও করবেন।

যদি আপনি পুলিশে দেখেনি বলে ট্রাফিক সিগন্যাল লঙ্ঘন করেন, তবে আপনি সুযোগ পেলে অন্যান্য সীমাও লঙঘন করবেন ।

যদি আপনি কোনো ব্যক্তির কর্ম নিয়ে চিন্তা না করে তার ধর্ম নিয়েই বেশি চিন্তা করেন- তবে আপনি একজন সাম্প্রদায়িক মানুষে পরিণত হয়েছেন।

ভলতেয়ার বলেছিলেন- পৃথিবী বদলানোর আগে নিজেকে বদলান। দুনিয়া বিশুদ্ধ করার আগে নিজেকে শুদ্ধ করেন।

যে গোপনে সৎ , সে প্রকাশ্যেও সৎ। কিন্তু যে প্রকাশ্যে সৎ, সে গোপনে সৎ নাও হতে পারে।

- আরিফ মাহমুদ
৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

ঘটনা কি সত্য?
04/12/2024

ঘটনা কি সত্য?

‘বগুড়া লেখক চক্র পুরস্কার ২০২৪’ ঘোষণাবগুড়া: দেশের ঐতিহ্যবাহী সাহিত্য সংগঠন বগুড়া লেখক চক্র ২০২৪ সালের পুরস্কারপ্রাপ্তদের...
14/11/2024

‘বগুড়া লেখক চক্র পুরস্কার ২০২৪’ ঘোষণা

বগুড়া: দেশের ঐতিহ্যবাহী সাহিত্য সংগঠন বগুড়া লেখক চক্র ২০২৪ সালের পুরস্কারপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেছে। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) সংগঠনের সভাপতি ইসলাম রফিকের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়।
এ বছর ছয়টি বিষয়ে ছয় জনকে ‘বগুড়া লেখক চক্র পুরস্কার’ প্রদান করা হচ্ছে।
পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন- কবিতায় জুয়েল মাজহার, কথাসাহিত্যে দিলারা মেসবাহ, প্রবন্ধসাহিত্যে অনীক মাহমুদ, লিটল ম্যাগাজিন সম্পাদনায় ‘একান্নবর্তী’ সম্পাদক শেলী সেনগুপ্তা, সাংবাদিকতায় রেজাউল হাসান রানু এবং গবেষণায় সানজিদা হক মিশু।
বগুড়া লেখক চক্র ১৯৮৮ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৯ সাল থেকে পুরস্কার প্রদান করে আসছে।

বগুড়া লেখক চক্রের সভাপতি কবি ইসলাম রফিক জানান, আগামী ২৯ ও ৩০ নভেম্বর সংগঠনের ৩৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী কবি সম্মেলনের ২য় দিন পুরস্কারপ্রাপ্তদের ক্রেস্ট, উত্তরীয় এবং সম্মাননা পত্র প্রদান করা হবে।

এটা কোনো এডিট করা কিংবা ফটোশপড ছবি না। ছবিটিতে প্রথম পলকেই যা দেখছেন- তাও সত্যিনা। ছবিটা একটা বিভ্রম। কোনো পাথর এখানে শু...
14/11/2024

এটা কোনো এডিট করা কিংবা ফটোশপড ছবি না। ছবিটিতে প্রথম পলকেই যা দেখছেন- তাও সত্যিনা। ছবিটা একটা বিভ্রম। কোনো পাথর এখানে শুণ্যে ভাসছেনা। বরং পাথরের কিছু অংশ পানিতে ডুবে আছে।

এটাই সত্য যে - আমরা চোখে যা দেখি, তা যেমন সবসময়ই সত্য নয় । ঠিক তেমনি আমার হাত দিয়ে যা স্পর্শ করি, সেটাও অনেক সময় বিভ্রম।

আমরা মাথার উপর আকাশ দেখি বলেই আকাশকে উপরের দিকে এবং পৃথিবীকে নিচে বলে মনে করি। অথচ সত্যি হলো - বাস্তবে কোন উপর বা নিচ নেই। আকাশ পৃথিবীকে চারদিকে ঘিরে রেখেছে।

আমরা যাকে অ্যান্টার্কটিকের হিমশীতলতা বলে মনে করি। তা আসলে মহাকাশের গভীর শীতলতার তুলনায় উত্তপ্ত এক অগ্নিসাগর।

আমরা আমাদের চোখে সূর্যকে প্রতিদিন পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে দেখি। অথচ বাস্তব সত্য সম্পূর্ণ এর বিপরীত। পৃথিবীই সূর্যের চারপাশে ঘোরে।
ঠিক তেমনি- আমরা আকাশে চাঁদকে বৃহত্তম গ্রহ( উপগ্রহ) হিসেবে দেখি। অথচ এটি আসলে সবচেয়ে ছোট গ্রহ।

আমরা লোহাকে স্পর্শ করলে অনুভব করি এটি একটি ইনটেগ্রেটেড সলিড পদার্থ। অথচ বাস্তবে এটি এক ধরনের ক্ষুদ্র কণার সমষ্টি ছাড়া আর কিছুই নয়। এই কণাগুলো শুধুমাত্র একটা শূন্যস্থানকে পূর্ণ করে রাখে। আর প্রতিটি কণার মধ্যে তফাত প্রায় ততটুকু, যতটুকু আকাশের নক্ষত্রের মধ্যে। বিজ্ঞানীরা তাই মনে করেন।

আমরা যা কঠিন এবং একত্রিত মনে করি, তা আসলে কণার মধ্যে বৈদ্যুতিক চুম্বকীয় আকর্ষণ শক্তির ফল। আমরা আসলে লোহার পরিবর্তে এক কণা সমূহের পারষ্পরিক আকর্ষণ শক্তিটাকেই আঙুল দিয়ে অনুভব করি।

রঙের জগৎটা আরো বেশি ইল্যুশন। গোটা দুনিয়ার রঙের ভুবন- আলোর রিফ্লেকশান। আলোও নাই, রঙ ও নাই। অন্ধ চোখে তাই কোনো রঙ নাই।

যে চুম্বনকে আমরা ভালোবাসার প্রতীক বলে ভাবি- তা শারীরিক হরমোনের খেলা।

ইতিহাসতো আরো বেশি জটিল এবং বিভ্রম। ঐতিহাসিক সত্য হলো- ইতিহাসবিদরা প্রতিটি যুগে যারা ক্ষমতার পাদপ্রদীপের আলোয় থাকেন- তাদের কলমে সেই শক্তিশালী মানুষদের কথাই লিখেন। সেজন্য আফ্রিকান প্রবাদে বলা হয়- "যতদিন পর্যন্ত হরিণ লিখতে জানবেনা, ততদিন পর্যন্ত ইতিহাসে শিকারীকেই গৌরবান্বিত করা হবে"।

বৃটিশ বই পুস্তকে লর্ড ক্লাইভ তাদের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হিরো। উমাইয়া যুগে ইয়াজিদের চেয়ে বড় বীর আর নেই। শত দেশকে কলোনি বানিয়ে সম্পদ লুঠে রাণী হলেন মহারাণী ভিক্টোরিয়া।

আদিবাসী আমেরিকানরা কলম্বাসকে জলে ভাসা অবস্থায় আবিষ্কার করলো। সেই কলম্বাসই তাদের মারলো, লুঠ করলো, দাস বানালো এবং আমেরিকা আবিষ্কারক হিসাবে ইতিহাসে নাম লেখালো। ইতিহাস কি অদ্ভূত!! ইতিহাস কি বিভ্রম!!!

সংবাদপত্র যাকে বীরপুরুষ বলে ধারণা দেয়া হয়- হতে পারে সে একজন কাপুরুষ। কোনো প্রেমিক হতে পারে বড় প্রতারক। যে সবচেয়ে দানবীর সেই হতে পারে আত্মীয় স্বজনের সম্পদ লুণ্ঠনকারী। এই লেখার শেষ পর্যায়ে এসে জানলাম- স্নেহময়ী সন্তানই মা হন্তাকারী।

আর যে কোনো খ্যাতি, মোহ , প্রতিপত্তির অন্তরালে রয়ে যায় - সেই হয়তোবা হতে পারে কোনো অভাগা, কোনো এতিম, কোনো দুঃস্থ, কোনো পীড়িতের আশা-ভরসার বাতিঘর।

তাই সত্য বড় কঠিন। সঠিক সত্য জানা আরো বেশি কঠিন। সেজন্য যে কোনো কিছু বাহ্যিকভাবে বিচার করে সিদ্ধান্তে পৌঁছানো তাই বড়ই শিশুসুলভ আচরণ।

ব্রেণের অনুরণনে যেটা আছে সেটা অনেকেই মুখের ভাষায় প্রকাশ করেনা। কারণ- মুখের ভাষা আর চিন্তার ভাষা একনা। কোনো অব্যক্ত হৃদয়ে লুকিয়ে থাকা মর্মস্পর্শী অনুভূতি অনুধাবনের চেয়ে মহাকাশের কোনো গভীরে একটি তারকায় পৌঁছানোও অনেক সহজ।

কে বলতে পারে- আমি সব সত্যটা বুঝে ফেলেছি?
কে সাহস করে দাবি করতে পারে- আমি নিজেকে জানি?

এটাই একমাত্র সত্য যে- আমরা সবকিছুই জানি না। এমনকি আমাদের কানে যা শুনে এবং চোখে যা দেখে তাও না।

আমাদের অজ্ঞতার কারণেই- প্রত্যেক দল তার নিজস্ব মতামত নিয়ে গর্বিত হয়। এবং মনে করে তার মতামতই সঠিক। সেই একমাত্র সত্য।

আমরা কবে জানব যে- যা আমরা জানি, তা আসলে কিছুই জানি না।

যদি আমরা আমাদের অজ্ঞতা উপলব্ধি করতে পারতাম এবং আমাদের সীমাবদ্ধতা মেনে নিতাম। তবে আমাদের হৃদয়ে দয়া এবং ভালোবাসার দরজা খুলে যেতো। এবং পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষ তখন সহমর্মিতার সিম্ফনিতে, ভালোবাসার অনুরণনে, সৌহার্দ্যের বন্ধনে এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে পারতো।

- আরিফ মাহমুদ

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ ডেভিড এ্যাটেনবরো ।

বাংলাদেশে টেলিভিশনে জেলা প্রতিনিধির নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা আবেদন করতে পারেন।
06/11/2024

বাংলাদেশে টেলিভিশনে জেলা প্রতিনিধির নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা আবেদন করতে পারেন।

03/11/2024

নভেম্বরে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

আমাদের প্রাণকেন্দ্র
02/11/2024

আমাদের প্রাণকেন্দ্র

24/10/2024

শুধুমাত্র "ক" বর্ণ ব্যবহার করে একটি দীর্ঘ অনুচ্ছেদ!

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী কলেজের কনিষ্ঠ কেরানি কৃশকায় কার্তিক কুমার কর্মকারের কোকিল কন্ঠী কন্যা কপিলা কর্মকার কাশিতে কাশিতে করুণ কন্ঠে কমল কাকাকে কহিল, "কাকা, কড়িকাঠের কেদারা কিংবা কারখানার কাপড় কেনাকাটায় কৃষাণীরা কিছুটা কৃচ্ছতা করিলেও কলকাতার কিশোরী কন্যাদের কাছে কুষ্টিয়ার কুচকুচে কালো কাতান কাপড়ের কদর কল্পনাতীত। কীর্তিমান কতিপয় কলাকুশলী কিংবা কিশোর কবিরাও কালি‌কলমের কল্যাণে, কদরের কিছু কার্যকর কথা কৌশলে, কখনো কবিতার কিতাবে, কখনো 'কালের কন্ঠ' কাগজের কলামে কহিয়াছেন। কিন্তু কাকা, কস্মিনকালেও কেহ কি কখনো কহিয়াছেন কী কারণে, কিসের কারসাজিতে, কেমন করিয়া কোথাকার কোন কাশ্মীরি কম্বল কিংবা কর্ণাটকের কমলা কাতানের কাছে কালক্রমে কুলীন কূলের কায়িক কৃষাণীদের কাঙ্ক্ষিত কালজয়ী কারুকার্যময় কাতান কাপড়ের কদর কমিল?

কাজে কর্মে কুশীলব কিন্তু কেবলই কৌতূহলী কপিলা কর্মকারের কঠিন কথায় কিঞ্চিৎ কর্ণপাত করিয়া ক্লান্ত কৃশকায় কাকা কুষ্টিয়ার কিংবদন্তি কালো কাতানের ক্রমেই কদর কমার কয়েকটি কারণ কোমল কন্ঠে কপিলার কানে কানে কহিলেন।

কৃষ্ণকায় কাকাকে কাপড়ের কষ্টের কিচ্ছা কাহিনী কহিয়া কপিলা কর্দমাক্ত কলস কাঙ্খে করিয়া কালোকেশী কাকিকে কহিল, কাবেরী কোলের কেয়া-কুঞ্জে কোয়েলের কলকাকলি কিংবা কেতকী কদম কুসুম কাননে কোকিলের কন্ঠে কুহু কুহু কুজনের কতই কারিশমা! কিন্তু কাকি, কদর্য কাক কী কারণে কর্কশ কন্ঠে কানের কাছে কেবল কা কা করে?

কাঁচের কঙ্কন করিয়া কিংকর্তব্যবিমূঢ় কাকি কিলানো কাঁঠালের কদলি কচলাইতে কচলাইতে কহিলেন, কুৎসিত কেতাদুরস্ত কাকের কাজই কা কা কলরবে কোলাহল করিয়া কেরামতির কৃতিত্ব কুড়ানো।

23/10/2024

ফেল করলে আগে লজ্জায় মানুষ ঘর থেকে বের হইতো না,
সচিবালয় পর্যন্ত তোরা ক্যামনে গেলি ?🤣

23/10/2024

সংবাদপত্র ও প্রচারসংখ্যা নিয়ে ডিএফপির অবিশ্বাস্য তথ্য
প্রথম আলো

আপনি দেশের কয়টি পত্রিকার নাম জানেন? ১০, ২০, ৩০টি? সরকারের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের (ডিএফপি) তথ্য অনুযায়ী, এখন দেশে কেবল মিডিয়া তালিকাভুক্ত দৈনিক পত্রিকা আছে ৫৮৪টি। এর মধ্যে ২৮৪টি ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয়।

অবশ্য এসব পত্রিকার বেশির ভাগেরই নাম পাঠকেরা কখনো শোনেননি। বাজারে নামসর্বস্ব এসব পত্রিকা খুঁজে পাওয়াটাও অনেকটা দুঃসাধ্য সাধনের মতো। কারণ, ঢাকার হকাররা বাংলা ও ইংরেজি মিলিয়ে বিলি করেন কমবেশি ৫৪টি দৈনিক পত্রিকা। এই ৫৪টির সব কটি আপনি সব সময় পাবেন না। কিছু পত্রিকার দেখা পাওয়া যাবে শুধু নগরের কিছু দেয়ালে।

এ তো গেল পত্রিকার সংখ্যা। ডিএফপির নির্ধারণ করা পত্রিকার প্রচারসংখ্যাও বিস্ময়কর। সরকারি হিসাব বলছে, ১৭ কোটি মানুষের দেশে প্রতিদিন সব মিলিয়ে ১ কোটি ৮৫ লাখ কপির বেশি পত্রিকা ছাপা হচ্ছে! অর্থাৎ প্রতি ৯ জনের বিপরীতে এক কপি পত্রিকা ছাপা হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, বেশির ভাগ পত্রিকার মিডিয়া তালিকাভুক্তি এবং প্রচারসংখ্যা নির্ধারণে বড় ধরনের জালিয়াতির আশ্রয় নেওয়া হয়। এর সঙ্গে জড়িত ডিএফপির কিছু অসাধু কর্মচারী। অনেক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক চাপও কাজ করে।
দেশে বাস্তবে এক কপি পত্রিকা একাধিক মানুষ পড়ে থাকেন। ক্ষেত্রবিশেষে একটি পত্রিকা ৮-১০ জনও পড়ে থাকেন। এই হিসাবে দেশে ছাপা পত্রিকার মোট পাঠক ১ কোটি ৮৬ লাখ বলে ২০২৩ সালে বহুজাতিক গবেষণা ও জরিপ প্রতিষ্ঠান কান্তার এমআরবি পরিচালিত জরিপে এসেছে।

দেশে প্রকাশিত সংবাদপত্র ও সাময়িকীর মিডিয়া তালিকাভুক্তি, নিরীক্ষা এবং প্রচারসংখ্যা নির্ধারণ করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা ডিএফপি। মিডিয়া তালিকাভুক্তি বলতে সরকারের তালিকাভুক্ত সংবাদপত্র হিসেবে স্বীকৃত হওয়া এবং সরকারি ও আধা সরকারি সংস্থাগুলোর বিজ্ঞাপন প্রচারের যোগ্যতা অর্জন করাকে বোঝায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, বেশির ভাগ পত্রিকার মিডিয়া তালিকাভুক্তি এবং প্রচারসংখ্যা নির্ধারণে বড় ধরনের জালিয়াতির আশ্রয় নেওয়া হয়। এর সঙ্গে জড়িত ডিএফপির কিছু অসাধু কর্মচারী। অনেক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক চাপও কাজ করে। মূলত সরকারি বিজ্ঞাপন পাওয়া আর রেয়াতি হারে (নির্ধারিত হারের চেয়ে কম হারে কর) শুল্ককর দিয়ে নিউজপ্রিন্ট আমদানি সুবিধার জন্য পত্রিকার প্রচারসংখ্যা অনেক বাড়িয়ে দেখানো হয়। পত্রিকার প্রচারসংখ্যার ওপর সরকারি বিজ্ঞাপনের দর এবং নিউজপ্রিন্টের প্রাপ্যতা নির্ভর করে।

ডিএফপির হিসাবে যেসব বাংলা দৈনিক পত্রিকার প্রচারসংখ্যা ১ লাখ ৪১ হাজার বা এর চেয়ে বেশি (সর্বোচ্চ ৫ লাখ ২১ হাজার ২১১), সেসব পত্রিকার জন্য সরকারি বিজ্ঞাপনের দর প্রতি কলাম–ইঞ্চি ৯০০ টাকা। প্রচারসংখ্যা কম হলে সরকারি বিজ্ঞাপন দরও কমে। ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিকের ক্ষেত্রে বিজ্ঞাপনের সর্বনিম্ন দর প্রতি কলাম-ইঞ্চি ৩৫০ টাকা।

ডিএফপি) তথ্য অনুযায়ী, এখন দেশে কেবল মিডিয়া তালিকাভুক্ত দৈনিক পত্রিকা আছে ৫৮৪টি। এর মধ্যে ২৮৪টি ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয়।

সরকারি হিসাব ও বাজারের চিত্র

ডিএফপির গত আগস্টে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, বাংলা ও ইংরেজি মিলিয়ে ঢাকা থেকে প্রকাশিত ২৮৪টি সংবাদপত্রের ১ কোটি ৫৩ লাখ ৮৬ হাজার কপি ছাপা হচ্ছে।

ছাপা পত্রিকার বড় অংশই বিক্রি হয় রাজধানী ঢাকায়। আর ঢাকার মোট জনসংখ্যা এখন ২ কোটি ১০ লাখ। পাঠকের কাছে পত্রিকা পৌঁছে দেওয়ার প্রধান মাধ্যম হকার। ঢাকা মহানগর ও এর আশপাশের (সাভার, নবীনগর, সিঙ্গাইর, গাজীপুর, দাউদকান্দি, মুন্সিগঞ্জ পর্যন্ত) এলাকায় সংবাদপত্র বিলি করে থাকে হকারদের দুটি সংগঠন। এর একটি ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতি। আরেকটি হলো সংবাদপত্র হকার্স কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি। সমিতি দুটির নেতারা জানিয়েছেন, এই দুই সমিতির বাইরে আর কেউ ঢাকা মহানগরে সংবাদপত্র বিলি করে না।

ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা নিয়মিত ৫২টি পত্রিকা বিলি করেন। তাঁরা প্রতিদিন আনুমানিক সাড়ে তিন লাখ কপি পত্রিকা বিলি করেন।

আর হকার্স কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি সালা উদ্দীন মো. নোমান প্রথম আলোকে বলেছেন, তাঁরা দৈনিক ৪৪টি পত্রিকার ৭০-৭৫ হাজার কপি বিলি করেন।

এই দুই সমিতি যেসব পত্রিকা বিলি করে, সেটার নির্দিষ্ট তালিকা আছে। তালিকা দুটি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, হকার্স কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি যে ৪৪টি পত্রিকা বিলি করে, ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমিতির তালিকায়ও তার ৪২টি আছে। অর্থাৎ এই দুটি সমিতি ঢাকায় বাংলা ও ইংরেজি মিলিয়ে মোট ৫৪টি দৈনিক সংবাদপত্র বিক্রি করে। সব মিলে প্রতিদিন গড়ে সোয়া চার লাখ কপি পত্রিকা বিক্রি হয়। সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় প্রথম আলো ও বাংলাদেশ প্রতিদিন। ১০-১৫টি পত্রিকা বাদে অন্যগুলোর বিক্রির সংখ্যা ১০-৫০ কপির মতো।

এর বাইরে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় দেয়ালে কিছু পত্রিকা দেখা যায়। আর কিছু পত্রিকা বের হয় সরকারি বিজ্ঞাপন বা ক্রোড়পত্র পেলে। যখন যে প্রতিষ্ঠান বিজ্ঞাপন দেয়, সে প্রতিষ্ঠানে এবং সরকারি কিছু দপ্তরে এসব পত্রিকার কপি পৌঁছে দেওয়া হয় নিজেদের উদ্যোগে। আর কিছু পত্রিকা হাতে গোনা কয়েক কপি ছাপা হয়, যেগুলো কিছু নির্দিষ্ট সরকারি দপ্তর এবং যাদের নিয়ে বিশেষ সংবাদ করা হয়, তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। এই পত্রিকাগুলো ‘দেয়াল পেস্টিং’ পত্রিকা এবং ‘আন্ডারগ্রাউন্ড পত্রিকা’ হিসেবে পরিচিত।

বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, হকার্স কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি যে ৪৪টি পত্রিকা বিলি করে, ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমিতির তালিকায়ও তার ৪২টি আছে। অর্থাৎ এই দুটি সমিতি ঢাকায় বাংলা ও ইংরেজি মিলিয়ে মোট ৫৪টি দৈনিক সংবাদপত্র বিক্রি করে। সব মিলে প্রতিদিন গড়ে সোয়া চার লাখ কপি পত্রিকা বিক্রি হয়। সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় প্রথম আলো ও বাংলাদেশ প্রতিদিন।
লাখের বেশি ছাপা হয় ৫৭টি পত্রিকা!

ডিএফপির হিসাবে, ঢাকা থেকে প্রকাশিত পত্রিকাগুলোর মধ্যে ৫৭টি দৈনিক পত্রিকা প্রতিদিন ১ লাখ বা তার চেয়ে বেশি কপি ছাপা হয়। যদিও এই পত্রিকাগুলোর বেশির ভাগই ঢাকার হকারদের দুই সমিতির তালিকায় নেই। অর্থাৎ এগুলো ঢাকার বাজারে পাওয়া যায় না।

নব চেতনা, আজকের দর্পণ, ভোরের পাতা, আজকের বিজনেস বাংলাদেশ, মুক্ত খবর, আমার বার্তা, সকালের সময়, ঢাকা প্রতিদিন, বাংলাদেশ বুলেটিন, বর্তমান—ডিএফপির নথিতে এই পত্রিকাগুলোরও প্রচারসংখ্যা দেড় লাখের বেশি উল্লেখ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সমাচার, চিত্র, জনবাণী, ভোরের দর্পণ, লাখো কণ্ঠ, বাংলাদেশের আলো, স্বদেশ প্রতিদিন, নিখাদ খবর, আমার সময়, গণমুক্তি, সোনালী বার্তা, সংবাদ সারাবেলা, বাংলাদেশ কণ্ঠ, খবর, শেয়ার বিজকড়চা, সমাজ সংবাদ, আলোর বার্তা, জনতা নামের পত্রিকাগুলোর একেকটির প্রচারসংখ্যা দেখানো হচ্ছে এক লাখ থেকে দেড় লাখের মধ্যে।

হাজারিকা প্রতিদিন, সোনালী খবর, ভোরের আকাশ, স্বাধীন বাংলা, বাংলার নবকণ্ঠ, প্রথম কথা, গণকণ্ঠ, ঢাকা ডায়ালগ, পল্লীবাংলা, ভোরের সংলাপ, দেশবার্তা, আমাদের বাংলা, তরুণ কণ্ঠ, এই বাংলা, ঢাকা টাইমস, স্বাধীন সংবাদ, সকাল বেলা, আজকের সংবাদ, যায়যায়কাল, অগ্রসর, সংবাদ মোহনা—এই পত্রিকাগুলোর প্রতিটির প্রচারসংখ্যা ৮০ থেকে ৯৫ হাজার বলে সরকারি খাতায় উল্লেখ করা হয়েছে।

ডিএফপির হিসাবে, ঢাকা থেকে প্রকাশিত পত্রিকাগুলোর মধ্যে ৫৭টি দৈনিক পত্রিকা প্রতিদিন ১ লাখ বা তার চেয়ে বেশি কপি ছাপা হয়। যদিও এই পত্রিকাগুলোর বেশির ভাগই ঢাকার হকারদের দুই সমিতির তালিকায় নেই। অর্থাৎ এগুলো ঢাকার বাজারে পাওয়া যায় না।
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ডিএফপির মহাপরিচালক পদে যোগ দিয়েছেন আবুল কালাম মোহাম্মদ শামসুদ্দিন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, পত্রিকার যে প্রচারসংখ্যা দেখানো হচ্ছে, তা বাস্তবসম্মত নয়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নিজেদের মতো ‘শর্টলিস্ট’ করে বিজ্ঞাপন দেয়, এই এখতিয়ার তাদের নেই। এই শর্টলিস্টে অন্তর্ভুক্ত হতে প্রচারসংখ্যার অসুস্থ প্রতিযোগিতা হচ্ছে। এ ছাড়া এখানে সার্বিকভাবে অব্যবস্থাপনা বিরাজ করছে। পুরো জায়গায় ধস নেমেছে। এর সামগ্রিক সমাধানের জন্য নীতি সংস্কার করতে হবে।

ডিএফপির দুর্নীতির অভিযোগ দূর করতে নিরীক্ষাসহ সব কাজ ডিজিটাইজড করার চিন্তা করছেন জানিয়ে মহাপরিচালক বলেন, এখন সংস্কারের একটি সুযোগ এসেছে।

শীর্ষ ইংরেজি দৈনিকের নাম জানেন?

দেশে শীর্ষ ইংরেজি দৈনিক বলতে মানুষ চেনে দ্য ডেইলি স্টারকে। কিন্তু ডিএফপির তালিকায় প্রচারসংখ্যায় শীর্ষ ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি ট্রাইব্যুনাল। এর প্রচারসংখ্যা দেখানো হয়েছে ৪০ হাজার ৫০০ কপি। প্রচারসংখ্যায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে রাখা হয়েছে ডেইলি ইন্ডাস্ট্রি ও দ্য বাংলাদেশ নিউজ।

সরকারি তালিকায় দ্য ডেইলি স্টার–এর স্থান চার নম্বরে। পাঁচে আছে ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস। ছয় নম্বরে আছে ডেইলি সান, দ্য ডেইলি অবজারভার ও ঢাকা ট্রিবিউন।

অবশ্য ডিএফপি বলছে, তাদের নিরীক্ষায় ডেইলি ট্রাইব্যুনাল–এর প্রচারসংখ্যা ১৩ হাজার ৫০০ কপি নির্ধারণ করা হয়েছিল। এর বিরুদ্ধে এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে উচ্চ আদালতের আদেশে আগের প্রচারসংখ্যা পুনর্বহাল করা হয়েছে। একইভাবে নিরীক্ষায় ডেইলি ইন্ডাস্ট্রির প্রচারসংখ্যা ১৪ হাজার ২০০ ও বাংলাদেশ নিউজ–এর প্রচারসংখ্যা ৬ হাজার নির্ধারণ করা হয়েছিল। তারাও উচ্চ আদালতে রিট করে। আদালতের আদেশে ডেইলি ইন্ডাস্ট্রির প্রচারসংখ্যা ৩৯ হাজার ৯৯৮ এবং বাংলাদেশ নিউজ–এর ৩৯ হাজার পুনর্বহাল করা হয়।

ডিএফপির তালিকা অনুযায়ী, ঢাকা থেকে ৪৯টি ইংরেজি দৈনিক বের হয়। কিন্তু ঢাকার হকারদের দুটি সমিতির তালিকায় ১৪টি পর্যন্ত ইংরেজি দৈনিকের নাম পাওয়া গেছে। অর্থাৎ এগুলো ঢাকায় কম-বেশি বিক্রি বা বিলি হয়। তবে এই ১৪টির সব কটি নিয়মিত পাওয়া যায় না।

ডিএফপির তালিকায় প্রচারসংখ্যায় শীর্ষ ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি ট্রাইব্যুনাল। এর প্রচারসংখ্যা দেখানো হয়েছে ৪০ হাজার ৫০০ কপি। প্রচারসংখ্যায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে রাখা হয়েছে ডেইলি ইন্ডাস্ট্রি ও দ্য বাংলাদেশ নিউজ।
৬ বছরের ব্যবধানে বেড়েছে পত্রিকা ও প্রচারসংখ্যা!

অনলাইনের বর্তমান যুগে ছাপা পত্রিকার ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা চলছে বিশ্বজুড়ে। এই আলোচনা চলছে এক দশক ধরে। ছাপা পত্রিকার প্রচার ও বিক্রি কমছে। বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো জাতীয় পত্রিকা অস্ট্রিয়ার উইনার জাইটুংসহ অনেক ছাপা পত্রিকা বন্ধও হয়ে গেছে। এ দেশেও পত্রিকার পাঠক কমছে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ডিজিটাল মাধ্যমের বর্তমান যুগে সারা বিশ্বেই ছাপা পত্রিকার প্রচারসংখ্যা কমছে। করোনা মহামারির সময় ছাপা পত্রিকার প্রচারসংখ্যা এক ধাক্কায় অনেক কমে আসে। করোনা–পরবর্তী সময়ে আবার ছাপা পত্রিকার প্রচার বাড়লেও করোনার আগের অবস্থায় যেতে পারেনি। কান্তার এমআরবি পরিচালিত জরিপের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে বাংলাদেশে পত্রিকার পাঠক ছিল ২ কোটি ৯২ লাখ। ২০২৩ সালে সেটা কমে হয়েছে ১ কোটি ৮৬ লাখ।

কিন্তু ডিএফপির তথ্য বলছে পুরো ভিন্ন কথা। ২০১৮ সালে দেশে মিডিয়া তালিকাভুক্ত দৈনিক পত্রিকা ছিল ৫০৪টি। এখন বেড়ে হয়েছে ৫৮৪টি। সরকারি হিসাবে, ২০১৮ সালে ঢাকা থেকে প্রতিদিন ৭৪ লাখ কপি বাংলা দৈনিক পত্রিকা ছাপা হতো, সেটা এখন দেড় কোটির বেশি।

২০১৮ সালের সরকারি হিসাবে প্রচারসংখ্যা ১ লাখ বা তার বেশি ছিল, ঢাকা থেকে প্রকাশিত এমন বাংলা দৈনিক ছিল ২২টি। এখন সেটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৭টি। ২০১৮ সালে ১০টি পত্রিকার প্রচারসংখ্যা ৫০ হাজার থেকে এক লাখের মধ্যে দেখানো হয়েছিল। ২০২৪ সালে এমন পত্রিকার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৫। অর্থাৎ ২০২০ সালে করোনা মহামারির পর সব পত্রিকার প্রচারসংখ্যা কমলেও ডিএফপির হিসাবে বেড়েই চলেছে।

কান্তার এমআরবি পরিচালিত জরিপের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে বাংলাদেশে পত্রিকার পাঠক ছিল ২ কোটি ৯২ লাখ। ২০২৩ সালে সেটা কমে হয়েছে ১ কোটি ৮৬ লাখ। কিন্তু ডিএফপির তথ্য বলছে পুরো ভিন্ন কথা।
সরকারি হিসাবে প্রথম আলো ছাড়া প্রথম সারির কোনো দৈনিকের প্রচারসংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেনি। সরকারি হিসাবের প্রচারসংখ্যা কমাতে প্রথম আলোকে নিজ থেকেই বিশেষ উদ্যোগ নিতে হয়েছে।

সরকারি হিসাবে ২০১৮ সালের মে মাসে লাখোকণ্ঠ নামের পত্রিকার প্রচারসংখ্যা দেখানো হয়েছিল ১৮ হাজার ২০০। এখন সেটা হয়েছে ১ লাখ ৩৬ হাজার! এই ছয় বছরের ব্যবধানে ৬ হাজার ১৬০ থেকে প্রচারসংখ্যা ১ লাখ ৮ হাজার ৫০০ হয়ে গেছে গণমুক্তির। নিখাদ খবর পত্রিকার প্রচারসংখ্যা ৯ হাজার ৫০০ থেকে বেড়ে এখন ১ লাখ ২০ হাজারে দাঁড়িয়েছে। ২০১৮ সালে ঢাকা ডায়ালগ নামের একটি পত্রিকার প্রচারসংখ্যা দেখানো হয় ৬ হাজার ৬০ কপি। এখন দেখানো হচ্ছে ৯০ হাজার! এমন বিস্ময়করভাবে প্রচারসংখ্যা বেড়েছে, নামসর্বস্ব এমন পত্রিকা আরও অনেকগুলো আছে।

ডিএফপির এসব প্রচারসংখ্যা বা পরিসংখ্যান যেন সুজাতা চক্রবর্তীর গাওয়া বিখ্যাত সেই গানেরই প্রতিচ্ছবি। ‘ভুল সবই ভুল। এই জীবনের পাতায় পাতায় যা লেখা, সে ভুল।...’

হিসাব ভুয়া, সরকারেরও জানা, ব্যবস্থা নেই

সংবাদপত্র ও সাময়িকীর মিডিয়া তালিকাভুক্তি এবং নিরীক্ষা নীতিমালা নামে একটি নীতিমালা রয়েছে। সংবাদপত্র ও সাময়িকীগুলোর নিরীক্ষা, মূল্য পরিশোধিত প্রচারসংখ্যার ওপর ভিত্তি করে বিজ্ঞাপনের হার নির্ধারণ, ক্রোড়পত্র প্রকাশ এবং নিউজপ্রিন্টের চাহিদার প্রত্যয়ন করা এবং তালিকাভুক্ত সংবাদপত্র ও সাময়িকীগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য এই নীতিমালা করা হয়।

এতে সংবাদপত্রের নিরীক্ষার সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি উল্লেখ করা আছে। ছাপা সংখ্যা পরীক্ষা করা, পত্রিকা মুদ্রণবাবদ বিল পরিশোধের হিসাব বিবরণী যাচাই, প্রতি মাস শেষে এজেন্টদের নামে দেওয়া বিলের তালিকা, রেকর্ডপত্র পরীক্ষার সময় স্থানীয় এজেন্ট, হকার, গ্রাহক, নগদ বিক্রয়, বিনা মূল্যে বিতরণ, সৌজন্য বিতরণ এবং মফস্‌সলে বিতরণের জন্য সার্কুলেশন খাতা, এজেন্ট খাতা এবং গ্রাহক খাতা নিরীক্ষার জন্য দেখানোর কথা নীতিমালায় বলা আছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, অখ্যাত অনেক পত্রিকা কিছু ভুয়া নথি তৈরি করে। নিরীক্ষার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশে পত্রিকার অবাস্তব প্রচারসংখ্যা দেখানো হয় সরকারি বিজ্ঞাপন পাওয়ার জন্য।

ডিএফপি সূত্র জানায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ঢাকা থেকে প্রকাশিত মোট ৯৯টি সংবাদপত্রকে ক্রোড়পত্র দেওয়া হয়। এর মধ্যে এক বছরে সর্বোচ্চ ১১টি করে ক্রোড়পত্র পেয়েছে বাংলাদেশ প্রতিদিন, কালবেলা ও ডেইলি অবজারভার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১০টি ক্রোড়পত্র পেয়েছে জনকণ্ঠ।
ক্রোড়পত্র কারা কতটি পেল

সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর বিজ্ঞাপন এখন কেন্দ্রীয়ভাবে দেওয়া হয় না। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরগুলোর বিজ্ঞাপন নিজেরাই দিয়ে থাকে। শুধু বিভিন্ন জাতীয় দিবসে ক্রোড়পত্র দেওয়া হয় ডিএফপি থেকে।

ডিএফপি সূত্র জানায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ঢাকা থেকে প্রকাশিত মোট ৯৯টি সংবাদপত্রকে ক্রোড়পত্র দেওয়া হয়। এর মধ্যে এক বছরে সর্বোচ্চ ১১টি করে ক্রোড়পত্র পেয়েছে বাংলাদেশ প্রতিদিন, কালবেলা ও ডেইলি অবজারভার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১০টি ক্রোড়পত্র পেয়েছে জনকণ্ঠ।

৯টি করে ক্রোড়পত্র পেয়েছে ডেইলি পিপলস টাইম, আমাদের নতুন সময় ও দেশ রূপান্তর। ৮টি করে ক্রোড়পত্র পেয়েছে সমকাল, ভোরের কাগজ, প্রতিদিনের বাংলাদেশ ও আজকের পত্রিকা। ৭টি করে ক্রোড়পত্র পেয়েছে আমাদের সময়, ইত্তেফাক, সংবাদ, আমার সংবাদ, দৈনিক বাংলা, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড, ঢাকা ট্রিবিউন ও ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস। ৬টি করে ক্রোড়পত্র পেয়েছে যুগান্তর, কালের কণ্ঠ, প্রতিদিনের সংবাদ, ভোরের ডাক, আমার কাগজ ও সোনালী বার্তা। ৫টি করে পেয়েছে আজকের দর্পণ, আজকালের খবর, বণিক বার্তা, প্রভাত, বিজনেস আই ও ডেইলি সান।

সাংবাদিকতা খাতে অনেক পরিবর্তন এলেও ডিএফপির প্রচারসংখ্যার বিষয়টা একই রকম থেকে গেছে। এটা একটা দুর্নীতির ক্ষেত্র। সরকারি বিজ্ঞাপন বরাদ্দের বিষয়টা এটা ধরেই হয়। অখ্যাত অনেক পত্রিকা তালিকার ওপরে থাকে এবং বিজ্ঞাপন বাগিয়ে নেয়।
গণমাধ্যম ও চলচ্চিত্র বিশ্লেষক অধ্যাপক ফাহমিদুল হক
গত অর্থবছরে ৪টি করে ক্রোড়পত্র পেয়েছে আজকের বিজনেস বাংলাদেশ, মানবকণ্ঠ, ইনকিলাব, আমার বার্তা, যায়যায়দিন, সমাজ সংবাদ, অগ্রসর, পর্যবেক্ষণ, ভোরের আকাশ, দ্য ডেইলি স্টার, বাংলাদেশ পোস্ট, বাংলাদেশ টুডে ও দ্য গুড মর্নিং। গত অর্থবছরে প্রথম আলো পেয়েছে ৪টি ক্রোড়পত্র। ৩টি করে ক্রোড়পত্র পেয়েছে বাংলাদেশ বুলেটিন, আমাদের অর্থনীতি, সকালের সময়, বর্তমান, খোলা কাগজ, সংবাদ প্রতিদিন, খবর, লাখো কণ্ঠ, বাংলাদেশের আলো, বাংলার নবকণ্ঠ, স্বদেশ প্রতিদিন, নিখাদ খবর, যায়যায়কাল, জাতীয় অর্থনীতি, আমার বাঙলা ও দ্য এশিয়ান এজ।

অন্য পত্রিকাগুলো এক বছরে একটি থেকে দুটি করে ক্রোড়পত্র পেয়েছে। ইংরেজি দৈনিকগুলোর মধ্যে নিউ এজ গত অর্থবছরে কোনো ক্রোড়পত্র পায়নি।

গণমাধ্যম ও চলচ্চিত্র বিশ্লেষক অধ্যাপক ফাহমিদুল হক প্রথম আলোকে বলেন, সাংবাদিকতা খাতে অনেক পরিবর্তন এলেও ডিএফপির প্রচারসংখ্যার বিষয়টা একই রকম থেকে গেছে। এটা একটা দুর্নীতির ক্ষেত্র। সরকারি বিজ্ঞাপন বরাদ্দের বিষয়টা এটা ধরেই হয়। অখ্যাত অনেক পত্রিকা তালিকার ওপরে থাকে এবং বিজ্ঞাপন বাগিয়ে নেয়। তিনি বলেন, চারদিকে সংস্কারের দাবি উঠেছে। এই বিষয়টিরও পরিবর্তন হওয়া দরকার।

12/10/2024

মুসলমানেরা মসজিদে যায়,হিন্দুরা পূজা মন্ডপে যায়!
খ্রিস্টানরা গির্জায় যায়_
আর মুনাফিকরা...সব জায়গায় যায়!

30/09/2024

যখন আপনি বলবেন - আপনার কোন ক্ষমতার লোভ নেই তখন একথা নিশ্চিত করে বলা যায় - আপনার শুধু ক্ষমতার লোভ নয় - বরং ক্ষমতা লাভের জন্য যে কোন নির্মম-নিষ্ঠুর এবং নিচু কাজ করার বুদ্ধি আছে ।

দ্বিতীয়ত আপনি যদি ক্ষমতাধর লোকদের আক্রোশ-আতংক এবং টার্গেটে পরিনত হন - ধরে নেয়া হয় আপনি ক্ষমতালোভী এবং আপনার সেই লোভ কেবল মাত্র ক্ষমতাধররাই বুঝতে পারে ।

প্রকৃতির উল্লেখিত সূত্রটি কেবল মানুষ নয় - অন্য প্রাণীর মধ্যেও বিরাজমান । কুকুর চোর চিনতে পারে - ঘোড়া তার মালিককে চিনতে পারে, বিড়াল তার গৃহকে খুঁজে নিতে পারে ... ।

18/09/2024

"যুদ্ধ শুরু হলে রাজনীতিবিদেরা অস্ত্র দেয়, ধনীরা রুটি দেয় আর গরিবেরা তাদের ছেলেদের দেয়।

যুদ্ধ শেষ হলে রাজনীতিবিদেরা হাত মেলায়, ধনীরা রুটির দাম বাড়ায় আর গরিবেরা তাদের ছেলেদের কবর খুঁজে বড়ায়।

16/09/2024

I am nearby, I will be right in.

15/09/2024

"রাজসভাতে এসেছিলাম, বসতে দিলে পিছে,
সাগর জলে ময়লা ভাসে- মুক্তা থাকে নিচে।"

10/09/2024

"কারো পছন্দের হওয়াটা খুবই সহজ,
কিন্তু সারা জীবন তার পছন্দের হয়ে থাকাটা
খুবই কঠিন"

Address

Kahaloo
Bogura
5870

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kahaloo posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Kahaloo:

Videos

Share