17/11/2023
" মানুষের অর্ধেক মৃত্যু তো তখনি হয়ে যায় 😭.......😔🥺! যখন তার প্রিয় মানুষ টার সাথে কথা বলা বন্ধ হয়ে যায় .........!💔🥀😥
অন্ধকার শেষে আলো আসবেই.. ইনশাআল্লাহ।
" মানুষের অর্ধেক মৃত্যু তো তখনি হয়ে যায় 😭.......😔🥺! যখন তার প্রিয় মানুষ টার সাথে কথা বলা বন্ধ হয়ে যায় .........!💔🥀😥
🥀 ওরে মন ভাঙ্গা তোর, 🥀
💞 মনের স্বভাব 💞
""🥰 জামতাম যদি আগে.. 🥰
. …………………….…. এমন করে 🥀
☘️পরতাম না তোর,,!! ☘️
মিথ্যা প্রেমের দাগে... 👍
🌹 মিথ্যা বাদী 😯
বন্ধু রে তুই,, করলি ছলনা....♠
……………………….. 🥀তবুও বন্ধু ভালো থাকিস।
💔করি এ প্রার্থনা,,!! 🥀
একটা সময় ভেবেছিলাম অতীতকে ভুলে নতুন করে জীবন শুরু করবো। অন্ধকারের মুছে নতুন আলোর প্রভাব আসবে জীবনে। কিন্তু কোন সুস্থ মস্তিষ্কের, মানুষের পক্ষে অতীতকে ভুলে যাওয়া সম্ভব না।🙂🙂
আপনার স্ত্রী আপনাকে যদি বলে যে সে তিন দিনের জন্যে বাপের বাড়ি যেতে চায় অথবা সব ছেড়েছুড়ে কয়েকদিনের জন্য একা কোথাও চলে যেতে চায় তবে―
🔘রাজি হয়ে "ঠিক আছে" বলবেন না। কারণ সে ভাববে আপনি তাকে দূর করার চেষ্টা করছেন।
🔘দ্বিমত করে "না যেতে দেব না" বলবেন না। কারণ সে ভাববে আপনি তার স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছেন, সংসারের কাজকর্ম থেকে একটুও পরিত্রান দিচ্ছেন না।
🔘আর চুপ করে থাকা থেকেও সাবধান! কারণ সে এটাকে আপনার তার প্রতি ভালোবাসা আর আগ্রহের অভাব মনে করবে।
🔘"যা ইচ্ছে করো" বলা থেকে আরও সাবধান! কারণ এটাকে সে তার প্রতি উদাসীনতা মনে করবে, যে তার থাকা না থাকাতে আপনার কিছুই আসে যায় না!
অতএব, কিছু করা থেকে সতর্ক থাকুন। সতর্ক থাকুন কিছু না করা থেকেও!
[সংগ্রহীত - الأدبُ العالمِي]
▪️আমার প্রিয়তমাও তিন কন্যা এবং সংসারের সব জিম্মাদারি কয়েকদিন আমাকে দিয়ে চলে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন! কথাটা শুনেইতো আমার বুক ধড়ফড় করছে! এখন উপরের ভাষ্যানুযায়ী আমার কি বলা উচিৎ অভিজ্ঞদের মতামত আশা করছি!
আমি তো জানিনা পাবো কি পাবো না... ☘️🌷
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
বিশ্বনন্দিত আলেমেদ্বীন, মুফাসসিরে কোরআন আল্লামা দিলাওয়ার সাঈদী রহ.ইন্তেকাল করেছেন।
হে আল্লাহ , কোরআনুল কারীমের এ খাদেমকে জান্নাতের উচুঁ মাকাম দান করুন। আমিন।
"Heat Wave"
----------------------------------
সাবধান হোন।
তাপমাত্রা সম্ভবতঃ ৪০°+ হয়ে যেতে পারে!
--------------------------------
স্বভাবিক পানি পান করুন, ধীরে ধীরে। সুন্নাহ মেনে কমছেকম তিন ঢোকে পান করুন। ঠান্ডা পানি পান পরিহার করুন। বরফ/বরফ মিশ্রিত পানি পান পুরোপুরিই পরিহার করুন।
করণীয় ও পরিত্যাজ্য--------
১) যখন তাপমাত্রা ৪০°সে.-এ পৌঁছে তখন খুব ঠান্ডা পানি পান করতে নিষেধ করেন চিকিৎসকগণ। কারণ এতে রক্তনালী হঠাৎই সঙ্কুচিত হয়ে হঠাৎই স্ট্রোক হতে পারে।
২) যখন বাহিরের তাপমাত্রা ৩৮°সে. অতিক্রম করে তখন ঘরে চলে আসুন বা ছায়ায় অবস্থান করুন।সরাসরি মাথায় সূর্যের আলোপরা এড়িয়ে চলুন। বাধ্য হলে মাথায় টুপি/ক্যাপ বা রুমাল পরিধান করুন। খুব ঠান্ডা পানি কোল্ড ড্রিংকস পান করবেন না। স্বভাবিক তাপের পানি পান করুন বা ঈষৎ গরম পানি, তাও ধীরে ধীরে।
৩) ঘরে এসেই হাত-পা-মুখ ধুবেন না। হাত-মুখ ধোয়ার আগে একটু অপেক্ষা করুন। দেহকে ঘরের তাপের সাথে খাপ খেতে দিন। অন্ততঃ আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করুন হাত-মুখ ধোয়ার আগে বা গোসলের আগে।
৪) অল্প অল্প করে বারে বারে স্বাভাবিক পানি পান করুন। বাজারের জ্যুস বা এজাতীয় পানীয় পরিহার করুন। স্বাভাবিক শরবত, ডাব বা লবণ পানির শরবত পান করতে পারেন যদি তা আপনার জন্য অন্য কারণে নিষিদ্ধ না হয়ে থাকে। তবে তাও স্বল্প পরিমাণে।
🔘 প্রচণ্ড গরমে বা যদি আপনি খুবই ক্লান্ত থাকেন, তবে ভুলেও বরফ মিশ্রিত পানি বা ফ্রিজের পানি পান করবেন না, যদিও ওই সময় ঠান্ডা পানি খুব ভালো লাগে। এটা শরীরে প্রশান্তি ভাব এনে দেয়। কিন্তু এতে হঠাৎই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আবেগ নয় বিবেক দিয়ে চলুন। চিকিৎসকগণের মতামত- খুব ঠান্ডা পানি কোন সময়ই মানুষের দেহের জন্য কল্যাণকর নয়।
নিজে জানুন।
অন্যকে জানান।
আসুন আল্লাহর কাছে সাহায্য চেয়ে আল্লাহ মুখি হই।
বিদেশ থেকে প্রবাস ফেরত ছেলের লা* এসেছে৷ বাবা ছাড়া কেউ আসেনি নিতে কারণ টাকার মেশিনটা আজ অচল 🥲
- যার মা হারায় সে বুঝে...!😥
- মা হারানোর কষ্ট কি...!💔🥀
মাদ্রাসার ঐ "জাতীয় মাছ পাঙ্গাশ" উত্তর দেওয়া কিউট পিচ্চির ভিডিওটা খুব মজার, সন্দেহ নাই।
বাট আমার খুব ইচ্ছা করতেসিলো, ঐ ভিডিওটা আমি ইউনিভার্সিটি আর কলেজের কিছু টিচারকে পাঠাইয়া বলি, দেখেন, একটা মাদ্রাসার শিক্ষকের কাছে শেখেন, শিক্ষকতা জিনিসটা কেমন, শিক্ষক কেমনে হতে হয়।
এখানে মজার চেয়েও বড় একটা বিষয় আছে, যেটা মিস করে যাওয়া উচিত না।
পিচ্চিটা তিনটা প্রশ্নেরই ভুল উত্তর দিয়েছে। জাতীয় ফলের নাম বলেছে আঙ্গুর ফল। জাতীয় মাছের নাম বলেছে পাঙ্গাস। আর জাতীয় ফুলের নাম বলেছে গাঙ্গের ফুল।
মজার ব্যাপার হলো, ছেলেটার উল্টাপাল্টা উত্তর শুনে ঐ টিচারটা একবারের জন্যও বকে নাই। একবারের জন্যও তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে নাই। একবারের জন্যও বাচ্চাটারে অন্য সবার সামনে ছোট করে নাই। জাস্ট ঠিক উত্তরটা বলে দিয়েছে, দিয়ে আবার প্রশ্ন করেছে।
ভুল উত্তর শুনে একবারের জন্যও শিক্ষকটা বলে নাই, তুই তো কিছুই পারিস নাই। তোরে দিয়ে কিচ্ছু হবে না। ফলে, ঐ পিচ্চিটা এতো এতো ভুল করার পরেও অর হাসি এতোটুকু কমে নাই। কনফিডেন্স এতোটুকু কমে নাই। সে পারুক বা না পারুক, হাসতে হাসতে কথা বলতে পেরেছে শিক্ষকের সাথে।
যে জিনিসটা আমরা, ইউনিভার্সিটির ছেলেমেয়েরা পারি না।
হাসতে হাসতে ভাইবা দেওয়া এইখানে লিটারালি একটা ক্রাইম, ভুল উত্তর তো দূরের কথা, এমনকি ঠিক উত্তর দিলেও অনেক সময় আমাদের শিক্ষকরা উত্তর নেন না, আরো উল্টাপাল্টা প্রশ্ন করে সবার সামনে স্টুডেন্টদের লো ফিল করানোর চেষ্টা বাংলাদেশের কম বেশি সব ইউনিভার্সিটিতেই আছে, বিশ্বাস না হয়, জিগাইয়া দেইখেন।
ইউনিভার্সিটিতে আপনার সবকিছুর অধিকার আছে, খালি ভুল করার অধিকারটা নাই। এইখানে পান থেকে চুন খসলে আপনাকে বকাবকি করা হবে, আপনাকে অপমান করা হবে, এমনকি আপনাকে দেখে নেওয়ার হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হবে।
এবার বুঝতেসেন, ইউনিভার্সিটির পোলাপাইনের কনফিডেন্স কেন এতো লো থাকে? কেন একটু কিছু হলেই এরা ঝুলে পড়ে? এইটা একদিনে হয় না। বরং দিনে দিনে আয়োজন করে, সবাই মিলে এখানে পোলাপাইনের কনফিডেন্স ধ্বংস করে দেওয়া হয়, মাথায় ঢুকাইয়া দেওয়া হয়, তুমি আসলে কিচ্ছু পারো না।
ভিডিওর ঐ মাদ্রাসার শিক্ষক যে শুরুতে বললেন, কেমন আছেন? সকালে খাইছেননি?
এই যে ভিডিও, এইটা দেখে আপনাদের মজা লাগসে, আর আমার লাগসে কষ্ট। এই বাচ্চা ছেলেটা যে ভুল উত্তর দিয়েও হাসতে পারতেসে, ঐ হাসিটা আমি বা আমরা এমনকি ঠিক উত্তর দিয়েও কোনদিন হাসতে পারি না, জানেন? বিরাট বিরাট ডিগ্রি, বিরাট বিরাট গবেষক, বিরাট বিরাট টিচার, অথচ এরা আপনাকে কোনদিন জিগাইতে জানে না, আপনি সকালে খেয়ে ভাইবা দিতে আসছেন কি না?
আমি ঐ মাদ্রাসা শিক্ষককে শ্রদ্ধা জানাই, ভালোবাসা জানাই, অভিবাদন জানাই। স্বপ্ন দেখি, একদিন বাংলাদেশের প্রতিটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা ভুল উত্তর দিয়েও শিক্ষকদের সামনে এমন করে হাসার কম্ফোর্ট আর সাহসটুকু পাবে।
আর স্টুডেন্টদেরকে ভয় আর ইনসাল্ট না কইরাও যে শেখানো যায়, পড়ানো যায়, পিচ্চি একটা বাচ্চাকেও যে আপনি করে ডাকা যায়, প্রশ্ন করার আগে সে সকালে খাইছে কি না, ভালো আছে কি না, এই প্রশ্নগুলো যে করা যায়, এই ব্যাপারগুলো একজন সাধারন মাদ্রাসা শিক্ষক জানেন, অথচ আমাদের বিদেশি ডিগ্রিধারী হাই প্রোফাইল শিক্ষকরা জানেন না, এই দুঃখটা আমরা কোথায় রাখি?
-সাদিকুর রহমান খান
হযরত আর আমাদের মাঝে নেই। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্লাহি রাজিউন।
★ সার্টিফিকেট পোড়াইতে গেছিলাম 😒😌
★ রেজাল্ট দেখে শরমে আগুন নিভে গেছে 🤦♂️🥴
তুরস্কে এরদোগানের বিজয়ে যারা খুশি হয়েছেন, তারা কি গণতন্ত্র ও সেক্যুলারিজমের সমর্থক হয়ে গেছেন? তুরস্কে এরদোগান বিজয়ী হোক, এই কামনা যারা করেছেন, নৈতিকভাবে তারা সবাই কি এ দেশের নির্বাচনে হাতপাখা সমর্থন করতে বাধ্য হয়ে গেছেন? আজকাল এসব যুক্তিই দেওয়া হচ্ছে দেদারসে। একেকজনের ফিকহি ও সিয়াসি জ্ঞান যেন উপচে পড়ছে। ইয়া সুবহানাল্লাহ!
ইসলামি নামধারী হলেই যদি বিনা বাক্যব্যয়ে সমর্থনযোগ্য হয়, তাহলে হাতপাখার লোকেরা কেন জামাআতকে সমর্থন করে না? তুরস্কের এরদোগানের সমর্থক হয়েও জামাআতের প্রতি এত বিদ্বেষী এমনকি মওদুদি সাহেবকে কাদিয়ানির ভাই বলে প্রচার করার কী দরকার? এর জবাব তাদের কাছে অবশ্যই আছে। এক্ষেত্রে তারা যে জবাব দেবে, এ ধরনের সিমিলার জবাব কি অন্যরা তাদের ব্যাপারে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে না? নাকি কোনো ব্যাপারে জবাব দেওয়ার ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার একচ্ছত্র অধিকার তাদের একার?
হাতপাখার বিরোধিতা কি হয় স্রেফ গণতান্ত্রিক নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য, নাকি বিরোধিতার মূল কারণ ভিন্ন কিছু? যেমন, মাওলানা সাদ সাহেবের অনুসারীদের বিরোধিতা যে কওমি আলিমরা করল, এমনকি হাতপাখার নেতৃবৃন্দও করেছে; সেটা কি এ কারণে যে, তারা তাবলিগ করে? কওমি উলামা ও হাতপাখার নেতৃবৃন্দ কি তাবলিগের বিরোধী? জবাব নিশ্চয়ই না। তাহলে বিরোধিতার মূল উৎস কী ছিল? এর উত্তর নিশ্চয়ই অজানা নয়। তাহলে হাতপাখার হাতেগোনা কয়েকজন চিহ্নিত নেতার বক্তব্যের বারবার বিরোধিতা করার কারণ কী ছিল? গণতান্ত্রিক নির্বাচনে অংশগ্রহণ, নাকি ভ্রান্ত আকিদা ও কুরআন-সুন্নাহর যাচ্ছেতাই অপব্যাখ্যা থেকে শুরু করে এজাতীয় বিভিন্ন বিষয়? সুস্থমস্তিষ্ক থাকলে এগুলো কি ভক্তকুলের বোঝা উচিত ছিল না? মুষ্টিমেয় দু-চারজনের বক্তব্য শুধরানোর কোশেশ না করে উলটো ভুল চিহ্নিতকারী আলিমদের বরবাদ করার জন্যই উঠেপড়ে লাগল তারা। একেই বুঝি বলে, আল্লাহর জন্য ভালোবাসা? এটা যদি 'আসাবিয়্যাহ' না হয়, তাহলে 'আসাবিয়্যাহ' বলে কাকে?
এরদোগান কি ধর্মীয় বা ধর্মভিত্তিক রাজনীতি করে? সে কি নিজের দল বা মার্কার পক্ষে যাচ্ছেতাই আকিদা-ফিকহ প্রচার করে? তার দ্বারা কি উম্মাহ আহলুস সুন্নাহ থেকে খারিজ হওয়ার আশঙ্কা আছে? হাতপাখার বক্তারাও সেক্যুলার দল ও নেতাদের নিয়ে যে কয়টা কথা বলে, বিভিন্ন ইসলামপন্থি দল ও ব্যক্তি নিয়ে তারচে অধিক বয়ান করে। এর কী কারণ? হাতপাখা কি ইসলামবিরোধী? জবাব নিশ্চয়ই না। তাহলে কী জবাব? তাদেরও যে জবাব, তাদের ব্যাপারে অন্যদেরও একই জবাব।
কিয়াস তথা তুলনা করার জন্য দুটো বিষয়ের মধ্যে সাদৃশ্য জরুরি। তুরস্কের এরদোগান আর এসব স্বঘোষিত গরীবের এরদোগানরা আগে নিজেদের মধ্যে সাদৃশ্য সাব্যস্ত করুক, তারপর না হয় একই নীতি প্রয়োগ করবে। তারচে নিকৃষ্ট কথা হলো, এদের বরিশালের মেয়রপ্রার্থীর জন্যও তো আমরা শুভকামনা জানিয়েছিলাম। গাজীপুরের বিতর্কিত প্রার্থীকেও তো অন্যদের তুলনায় এগিয়ে রেখেছিলাম। মিডিয়ার ভাষায় 'ফ্যা সি বা দে র সহযোগী' হওয়া সত্ত্বেও এবং অন্যদের অনুপস্থিতিতে ঘোলা পানিতে পদ বাগানোর প্রয়াসী হওয়া সত্ত্বেও আপেক্ষিক তুলনা হিসাবে আমরা তাদের ব্যাপারে সে মূল্যায়ন জানিয়েছিলাম। এগুলো কি এদের নজরে পড়ে না? এমনকি খেজুর গাছের ফজিলত নিয়ে জনৈক আলোচকের বাড়াবাড়ি নিয়ে যে প্রতিবাদ করেছিলাম, তাও তো এদের নজরে পড়েনি। যার কারণে এখনো সেটা নিয়ে খোঁচাচ্ছে এবং দ্বিচারিতা প্রমাণের অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অবশ্য বাঁদুরের মতো চোখ হলে এগুলো নজরে না পড়া মোটেও অস্বাভাবাকি না। সারাজীবন ধরে শিখেছে তো খালি অভদ্রতা ও গালিগালাজ; এর কিঞ্চিৎ মেহনত যদি নিজেদের মস্তিষ্কের পেছনে করত, তবুও অন্তত আজকের মতো পরিস্থিতি হতো না।
আলিম হয়েও গণতান্ত্রিক নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেই তা গু ত, গণতান্ত্রিক নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার ছাড় কারও জন্য কোনো অবস্থায়ই নেই, গণতান্ত্রিক নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী কোনো প্রার্থীকে কোনোক্ষেত্রে কোনোভাবেই সমর্থন দেওয়া যাবে না ইত্যাদি ফাতওয়া হলো বরিশাইল্যা ফাতওয়া। এসব দাবি হাতপাখার বিরোধীরা কখনোই করেনি। তারা কী বলে, এটা ভক্তকুল বোঝেনি বা বোঝার কসরতও করেনি; উপরন্তু তাদের নেতারা তাদের ভুল বুঝিয়েছে। বরাবরই ভিন্নমতের আলিমদের নিয়ে মনগড়া কথা প্রচার করে তাদের মগজধোলাই করেছে। অন্যের কাছে মস্তিষ্ক বন্ধক রেখে বাস্তবতা বোঝা যায় না, বোঝা সম্ভবও না।
আমরা তাহরিফের (অপব্যাখ্যা) বিরোধী। ইসলাম নিয়ে ছিনিমিনি খেলার ঘোর বিরোধী। আমরা শরিয়াহর অতন্দ্র প্রহরী। ইসলামের নাম ব্যবহার করে উম্মাহর মধ্যে যারাই বিভ্রান্তির অনুপ্রবেশ ঘটানোর ধান্ধা করবে, আমরা তাদের কাউকে ছেড়ে কথা বলব না। সুতরাং এসব বিচ্ছিন্নতাবাদী অসভ্য এবং আগামীর 'টঙ্গি ট্রাজেডি'র সম্ভাব্য খলনায়কদেরও ছাড় দিয়ে কথা বলার কোনো গরজ অনুভব করি না। তাদের বিরোধিতার মূল উৎস আড়াল করে ভক্তকুলকে খেপিয়ে দেওয়ার মতো ভিন্ন বার্তা দিয়ে মগজ ধোলাই করেও আখেরে তারা খুব সুবিধা করতে পারবে বলেও মনে করি না। মুখোশ বেশিদিন পরে থাকা যায় না। একদিন না একদিন ধরা খেতেই হয়।
হাসপাতালে মৃত্যুর মিছিলের যাত্রা আজ নতুন নয়। তবে এমন নির্মম মৃত্যু কারোরই কাম্য নয়।
আজ (২৯.০৫.২৩) বেলা সাড়ে ১০ টার দিকে ইমারজেন্সি তে পরিচয়হীন ১০-১১ বছরের ছেলেটি পথচারীর সহায়তার মাধ্যমে আসে। তথ্যসূএে, মহাখালীতে নির্মানাধীন ফ্লাইওভারের ৬০ ফিট উপর থেকে আলগা দুটি রড এসে হঠাৎ নিচে পড়ে। ৬-৭ ফিট রডের একটি সামনে পড়লেও অপরটি শিশুটির মাথার পেছনে সজোরে এসে ঢুকে চোয়াল দিয়ে বেরিয়ে আসে। আমার জীবনে এত নির্মম মৃত্যুর দৃশ্য এর আগে কখনো দেখিনি। মাথায় ঢোকা অংশটুকু বাদে রডের তিন-চতুর্থাংশ ধরে ড্রিল মেশিন দিয়ে খুব সাবধানে কাটা হয়েছিলো। শিশুটির ম্যাসিভ হেমোরেজ হচ্ছিলো,গজ পিচ দিয়ে টাইট করে মাথায় ব্যান্ডেজ করা হলেও তা সব ভিজে রক্ত গড়িয়ে গড়িয়ে আসছিলো । নারভাস সিস্টেম আনস্টাবল,পালস্ খুবই স্যালো পাওয়া যাচ্ছিলো। শিশুটির দু হাতে দুটি আইভি চ্যানেল ওপেন করে কন্টিনিউয়াস নরমাল স্যালাইন চলছিলো। এতই ব্লিডিং হচ্ছিলো আমরা যারা ছিলাম কেউ পালস দেখছে,কেউ ব্যান্ডেজ করছিলো,কেউ মুখের অক্সিজেন মাস্ক বার বার ঠিক করে দিচ্ছিলো,কেউবা আবার স্যালাইন বটেল চেপে চেপে ফাস্ট রানিং ফ্লুইড দেওয়ার চেষ্টা করছিলো। শিশুটির চোখ তখনও খোলা,সে দুই একবার মাথা ঘোরানোর চেষ্টা করছিলো,কিন্তু এতখানি রড পেছনে গেথে আছে,আমরা তার মাথাটা এককাঁধ করে শুয়ে রাখার জন্য বার বার বলছি। শিশুটার রেসপন্স আসতে আসতে কমে আসছিলো,দু-তিন বার খিঁচুনি হয়ে শরীর অসাড় হয়ে যাচ্ছিলো। অক্সিজেন ও ফ্লুইড কাভারেজ দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য পরবর্তীতে শিশুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে রেফার্ড করা হয়। পরে তারা ICU এ লাইফ সাপোর্টে শিশুটির চিকিৎসা চালিয়ে যায়।
সন্ধ্যার আগে নিউজ পেলাম শিশুটি মারা গেছে। ইন্না নিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন।শিশুটির লাশ এখন ঢামেকের মর্গে রাখা আছে। তার বেঁচে থাকার ৫-৬ ঘন্টার নির্মম চেষ্টার কিছু মুহূর্তের স্বাক্ষী যেন আমিও হয়ে গেলাম। এখন আচমকা কেন জানি চোখের সামনে বার বার ভেসে উঠছে সকালে ভয়াবহ দূর্ঘটনার শিকার হওয়া শিশুটির সেই করুণ দৃশ্য, কোন কাজেই মনোযোগ বসাতে পারছি না। পথচারী শিশুটির মৃত্যুর সময়ও তার পরিবারের কাউকেই পাশে পায়নি কেননা তার পরিচয় কেউই সঠিকভাবে দিতে পারে নি। মৃত্যু যে কতটা অসহায় ও সকল নির্মমতার উর্ধে শিশুটি তারই বাস্তব প্রমাণ।
শুধু এটুকুই প্রার্থনা আল্লাহ্ শিশুটিকে জান্নাতবাসী করুক,আমিন।
-ডা.মুশফিকুর রহমান
বডি শুধু জিমে তৈরি হয়না
বাঁচার সংগ্রামেও তৈরি হয় ✊
"শিশু যখন মায়ের পেট থেকে বেরিয়ে এল তখন থেকেই তার যাত্রা শুরু হয়ে গেল মৃত্যুর দিকে ৷ জীবনে সে যা করবে তা ঢেউ - এর মতাে , আসবে আবার মিলিয়ে যাবে কিন্তু মৃত্যু অবধারিত , তার হাত থেকে নিষ্কৃতি নেই"
এক শ্রেণীর মানুষ যারা নিজের যোগ্যতায় সফল হওয়ার সম্ভবনা কম তারা সফল হওয়ার জন্য ইদানিং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ব্যবহার করে ভাইরাল হওয়ার পথ বেছে নিয়েছে। নিজের বিবেক ,বুদ্ধি, বিবেচনা ,মানবিকতা , বিসর্জন দিয়ে, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্রের সম্মান সবকিছুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ভাইরাল হওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নেমেছে।
আমাদের দেশের কিছু মানুষ আবার এদের এই অসুস্থ প্রতিযোগিতায় তাদের পাশে দাড়াচ্ছে এবং তাদেরকে সাপোর্ট দিয়ে অসুস্থ প্রতিযোগিতাকে উৎসাহিত করছে। সুস্থ, স্বাভাবিক মানুষের নিজ যোগ্যতায় সফল হওয়া দিনে দিনে কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে যাচ্ছে। পরোক্ষভাবে আমরা বিবেক , বুদ্ধি বিবর্জিত একটা অসুস্থ এবং মানসিক বিকারগ্রস্থ জাতি গঠনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। যা খুবই দুঃখজনক!
এই ফেইসবুকের কারণে অলস বাঙ্গালি আরো বেশি অলস হয়ে পড়ছে।
আলহামদুলিল্লাহ
টানা ৩য় বারের মতো তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন মুসলিম বিশ্বের অন্যতম নেতা রিসেপ তাইয়েব এরদোয়ান অভিনন্দন। 💝
কোন দেহব্যবসায়ি যদি ‘বোরকা’পরে লোকালয়ে যায় তবে এটা কি নিন্দা যোগ্য? আপনি কী বলবেন এখানে?
=সে তো নস্টা মহিলা কেন সে বোরকা পরবে?
=না, সে তো বাইরে তাঁর দেহ প্রদর্শন না করে বোরকায় আবৃত করে প্রকাশ্য একটি ফরয মেনেছে এ জন্য সে প্রশংসাযোগ্য।
=আসলে কী বলা যায়? পরা না পরা- কোনটার পক্ষে কথা বলা উচিৎ?
আমি হব
– কাজী নজরুল ইসলাম
আমি হব সকাল বেলার পাখি
সবার আগে কুসম-বাগে
উঠব আমি ডাকি!
সূয্যি মামা জাগার আগে
উঠব আমি জেগে,
হয়নি সকাল, ঘুমো এখন,
মা বলবেন রেগে৷
বলব আমি _ আলসে মেয়ে
ঘুমিয়ে তুমি থাক,
হয়নি সকাল তাই বলে কি
সকাল হবে না ক?
আমরা যদি না জাগি মা
কেমনে সকাল হবে?
তোমার ছেলে উঠলে গো মা
রাত পোহাবে তবে৷
ওই খুঁটিহীন নীল আকাশ ভুবন মাঝে।
সুখ
কামিনী রায়
নাই কিরে সুখ? নাই কিরে সুখ?—
এ ধরা কি শুধু বিষাদময়?
যাতনে জ্বলিয়া কাঁদিয়া মরিতে
কেবলি কি নর জনম লয়?—
বল ছিন্ন বীণে, বল উচ্চৈঃস্বরে—
না, না, না, মানবের তরে
আছে উচ্চ লক্ষ্য, সুখ উচ্চতর
না সৃজিলা বিধি কাঁদাতে নরে।
কার্যক্ষেত্র ঐ প্রশস্ত পড়িয়া
সমর-অঙ্গন সংসার এই,
যাও বীরবেশে কর গিয়া রণ;
যে জিনিবে সুখ লভিবে সে-ই।
পরের কারণে স্বার্থ দিয়া বলি
এ জীবন মন সকলি দাও,
তার মতো সুখ কোথাও কি আছে?
আপনার কথা ভুলিয়া যাও।
পরের কারণে মরণেও সুখ;
"সুখ" "সুখ" করি কেঁদ না আর,
যতই কাঁদিবে, যতই ভাবিবে
ততই বাড়িবে হৃদয় ভার।
আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে
আসে নাই কেহ অবনী 'পরে,
সকলের তরে সকলে আমরা,
প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।
ভাই হারিয়ে না যাক। ❤️
জীবন যেখানে যেমন।
বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন,ঢাকা।
বর্তমান সময়ে :::
অল্প জ্ঞানী লাফায় বেশি,মধ্য জ্ঞানী চুপ!পূৰ্ণ
জ্ঞানী বিনয় বেশি শান্ত তাঁহার রূপ!
আলহামদুলিল্লাহ বরিশাল বৃষ্টি হচ্ছে।
নেতৃত্বের জন্য আস্থা অর্জন ও আস্থা ধরে রাখা সবচে বেশি জরুরি। আরবের মুশরিকরাও এ বাস্তবতা বুঝত। সহিহ বুখারির প্রথম অধ্যায়ে বর্ণিত হিরাক্লিয়াসের সঙ্গে আবু সুফিয়ানের কথোপকথন থেকে যা স্পষ্ট। আবু সুফিয়ান নিজেই বলেছিল, যদি এই সংকোচ না থাকত, সম্প্রদায়ের লোকেরা আমাকে মিথ্যাবাদী বলে বেড়াবে, তাহলে আমি অবশ্যই তাঁর (মুহাম্মাদ সা.) সম্পর্কে মিথ্যা বলতাম।
এ যুগে নেতারাও কী অবলীলায় মিথ্যা বলে বেড়ায়! তার মানে এটা জাতিগত অবনতি। মুশরিকরাও জাতিগতভাবে যতটুকু নৈতিকতা ধারণ করত, এরা মুসলিম পরিচয়ধারী হয়েও সে নৈতিকতা রাখতে পারেনি। এখানে মিথ্যা বলা দোষ হওয়া তো দূরের কথা; বরং এটাই নেতৃত্ব লাভের মোক্ষম হাতিয়ার। নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিকে লোকে সাজায়ই মিথ্যা দিয়ে। একবার ধরা খেলেও সমস্যা নেই। পরের নির্বাচনেও হাজির হবে মিথ্যার নিত্যনতুন পসরা নিয়ে। মুমিন এক গর্তে দুবার দংশিত হয় না (আল-হাদিস) আর বাঙালির এক গর্তে দংশিত হওয়ার ধারাই শেষ হয় না।
রাসুলুল্লাহ সা.-কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, মুমিন কি মিথ্যা বলে? তিনি জবাব দিয়েছিলেন, না, মুমিন মিথ্যা বলে না। মুনাফিকের অন্যতম নিদর্শন বলা হয়েছে, কথাবার্তায় মিথ্যা বলা। আর আমরা কী অবলীলায়ই না মিথ্যা বলে বেড়াই! পৌত্তলিকতা ছাড়লেও পৌত্তলিক পূর্বপুরুষদের আচার-অভ্যাস ছাড়তে পারিনি। জাতিগত নীতি-নৈতিকতা সবক্ষেত্রে উন্নত করতে পারিনি। চারিত্রিক বিপর্যয়ের চাইতে বড় বিপর্যয় আর কীইবা হতে পারে!
ভোলার ৯ টি গ্যাস কূপের মধ্যে ইলিশা-১ কূপে ২৬ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার গ্যাস আছে। বাকি ৮ টি কূপ থেকে আনুমানিক গড়ে ২০ হাজার কোটি টাকার গ্যাস উত্তলন করা হয় তাহলে (২০০০০০০০০×৮=১৬০০০০০০০০ টাকা) তার মানে বাকি ৮ গ্যাস কূপ থেকে ১ এক লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকার গ্যাস উত্তলন করা হতে পারে। এখানে হিসাব করলে দেখা যায় যে ৯টি কূপ থেকে মোট ১ এক লাখ ৮৬ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার গ্যাস উত্তলন করা হতে পারে।
ভোলার প্রাকৃতিক সম্পদ, অন্য জেলার মানুষ ভোগ করতেছে তার বিনিময়ে ভোলা বাসি কি পেলো?
দেশের সবচেয়ে বেশি ইলিশ সরবরাহ করা হয় ভোলা থেকে যা প্রতিনিয়ত এনে দিচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা, ভোলাতে রয়েছে ৯ টি গ্যাস ক্ষেত্র, বিদ্যুৎকেন্দ্র, পর্যটন কেন্দ্র (মনপুরা, চরফ্যাশন, কুকরি মুকরি, তারুয়া দ্বীপ ইত্যাদি)
এত কিছুর বিনিময়েও ভোলা একটা আন্ডাররেটেড জেলা। নেই উন্নত মানের চিকিৎসা ব্যবস্থা। নেই কোন উন্নত মানের যোগাযোগ ব্যবস্থা। নিজেদের গ্যাস টুকো পর্যন্ত নিজেরা ব্যবহার করতে পারি না।
ভোলাতে যেই পরিমাণ প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে, তার পরিকল্পিত ব্যবহারে ভোলাকে রুপান্তর করা যেতে পারে দেশের রোল মডেল জেলা হিসেবে।
অথচ বাংলাদেশের অবহেলিত এক ভুখন্ডের নাম ভোলা।
নিজ জেলার সম্পদ (গ্যাস, বিদ্যুৎ) চলে যাচ্ছে অন্য সব জেলায় অথচ তার বিনিময় নিজ জেলায় (ভোলা) কোন উন্নয়ন হচ্ছে না।
দেশের সাথে সড়ক পথে সরাসরি যোগাযোগ ব্যবস্থা নাই! ভালো একটা মেডিকেল নাই! ভালো একটা খেলার মাঠ নাই! কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নাই! নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী কোন সমাধান নাই!
ভোলাতেও পর্যাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাস ও খনিজ সম্পদ রয়েছে। সেই হিসেবে ভোলা বাংলাদেশের সব থেকে উন্নত জেলা হওয়ার কথা ছিল!
আসলে ভোলাবাসি অবহেলিত, নীপীড়িত, অধিকার সুবিধা বঞ্চিত। একজন সৎ, বিচক্ষণ এবং দক্ষ নেতার সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবে আজ আমরা পিছিয়ে।
ভোলার ইলিশার গ্যাস নিয়ে দেশে এত এত পরিকল্পনা অথচ ভোলার মানুষের পাপ্য অধিকারের বিষয়ে কোন পরিকল্পনা নাই।
🙂😐
কখনো কি অনুভব করেছেন দয়াময় প্রভু আমাদের কতটা ভালোবাসেন? কতশত নাফরমানি প্রতিনিয়ত করে থাকি। রাতের গহীনে নিজ কামড়ায় অনলাইনে মোবাইল স্ক্রল করতে করতে কত অশালীন ফটো বা ভিডিও আমাদের চোখের সামনে চলে আসে। মহান রবের ভয়ে কখনো কি চোখ সরিয়ে অনুতপ্ত হয়েছেন? এতো পাপ কাজে লিপ্ত হওয়ার পরেও দয়াময় প্রভু কখনও কি আমাদের এক মুহূর্তের জন্যও অক্সিজেন বন্ধ করে দিয়েছেন? কিংবা এক বেলা না খাইয়ে রেখেছেন? কখনো কি অশ্রু সিক্ত চোখে আকাশ পানে তাকিয়ে বলেছেন দয়াময় প্রভু ভালোবাসি তোমায়?
সময় ফুরিয়ে যাওয়ার আগে ফিরে আসুন মহান রবের দুয়ারে।
🖋️রাকিবুল ইসলাম
আলহামদুলিল্লাহ,
প্রিয় নে-তা মুফতি হারুন ইজহার,হাফিঃ এই মাত্র
চট্টগ্রাম কারা-গার থেকে মুক্তি পেয়েছে।
তৈ তৈ তৈ, আমার বৈয়ম পাখি কই?
দেশটাকে নোংরামী আর নষ্টামীর সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যেতে যা করার সবটিই করেছে এই মহিলাটি!
তাহসানের সাথে বিচ্ছেদের পর ভাবছিলাম তাহসানের কারণে সংসারটা ভাঙলো! কিন্তু পরবর্তীতে ইন্ডিয়ান ফ্লিম প্রডিউসার সৃজিতের সাথে মিথিলার সম্পর্ক সমস্ত ধোঁয়াশা কেটে যায়! মিথিলার পরকীয়ায় সংসার ভাঙে তাহসানের! সাথে এতিম হয়ে যায় ছোট্ট মেয়েটি!
তারপরের ইতিহাসতো সবার জানা! নষ্টামিকে ইনকাম সোর্স বানিয়ে ভারত থেকে নষ্টামির উপর পি.এস.ডি ডিগ্রী নিয়ে এখন বাংলাদেশে ফসল ফলাচ্ছে!
তুমি পারবা তো?
কি বুঝাতে চেয়েছেন এই বাক্য দিয়ে?
বাক্যটার অর্থ আপনার ছোট্ট এতিম মেয়েটিও বুঝবে!
বাংলাদেশের সামাজিক সংস্কৃতির বিলুপ্তি ঘটাতে এই ধরণের নোংরা সিরিজ একটাই যথেষ্ট!
গ্রামে সন্ধ্যা নেমে এলেই মায়েরা তৈ তৈ তৈ বলে ডেকে হাঁস-মুরগি ঘরে ঢুকায়! এলেন স্বপন মিথিলাকে এই স্বরে ঢেকে কি বুঝাতে চেয়েছে?
নারী কি শুধুই ভোগ্য পণ্য?
টাকার লোভে গিভ এন্ড টেইক কন্ডিশনে এলেন স্বপন নামের এমন কুৎসিত মানুষটির সাথেও লিভ টুগেদারে যাবে মিথিলার মত নারীরা?
বাংলাদেশী সিরিজ প্রডিউসারকে বলছি!
তুমি সত্যিই সফল ব্যবসায়ী! নোংরামী আর নষ্টামিকে ওয়েব সিরিজ নাম দিয়ে বাংলাদেশকে খাইয়ে দিলে!
জয় ভাই জয়!
তোমার মত ন্যারু মাইন্ডের প্রডিউসারের জয়!
মিথিলা-তাহসান!
কি অসাধারণ একটা গল্প ছিল! যে গল্পের পূর্ণতা পেয়ে ২০১৩ সালে তাদের কন্যা আইরা তাহরিম খানের জন্ম হয়েছিল! মেয়েটির বয়স এখন ১০ বছর!
তুমি পারবা বাক্যটি নাহয় থাক!
তৈ তৈ তৈ তৈ,
আমার বৈয়ম পাখি কই? বাক্যটি মেয়েটা বুঝবে না?
আমাদের ছোট্ট ছোট্ট সন্তানেরা, মা বোনেরা কি শিখছে এসব দেখে? নিজেদের সন্তানের মূখে এসব গান শুনতে কেমন লাগছে আমাদের?
ফেসবুক খুলতেই এসব নোংরামি ভাসছে যেন দেশের মানুষের রুচির দুর্ভিক্ষ চলতেছে!
কি আজব একটা ট্রেন্ড চালু করার ধান্দা নিয়ে নেমেছে এরা! পুরুষটিকে নিয়ে বলতেও আমার রুচিতে বাঁধে!
তারচেয়ে মনে হয় হিরু আলমই বেটার ক্যারেক্টার!
জানি এসব অব টপিক!
তবে চুপ থাকলে এরকম মেয়ে ঘরে ঘরে জন্মাবে!
বন্ধ হোক এসব অপসংস্কৃতির প্রচার!
নিষিদ্ধ হোক ওয়েব সিরিজ নামক এমন কুৎসিত নোংরামি র প্রপাগাণ্ডা
খেয়াল করে দেখেছেন?বাংলাদেশের বেশি সংখ্যক মিডিয়াগুলো তুরস্কের কামাল কুলুসদারুলের পক্ষে নিউজ করছে। অথচ এরদোয়ান এ দেশের রোহিঙ্গা ইস্যুসহ অনেক কল্যাণমূলক কাজের সহযোগী।
এ দেশে ইসলাম বিরোধিতার নেপথ্য দৈত্য কারা, নিউজগুলো বুঝতে সাহায্য করবে। তারা দাবী করছে ২য় রাউন্ডে কামাল কুলুস জিতবে,এটা তাদের আশা নাকি আদর্শিক প্রত্যাশা?
কাব বিন আশরাফের উত্তরসূরীরা সজাগ;যেন পৃথিবীর কোন প্রান্তে যেন ইসলামের পতাকা উড্ডিন হতে না পারে। এখন দরকার শুধু মুহাম্মাদ বিন মাসলামাদের উত্তরসূরীদের। আল্লাহ তাআলা আমাদের হেফাযত করুন।
Bhola
Be the first to know and let us send you an email when MD Ekbal 007 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to MD Ekbal 007: