শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী সমাচার

  • Home
  • Bangladesh
  • Bhola
  • শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী সমাচার

শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী সমাচার সর্বদা প্রভুপাদ শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী জীর কাজে নিয়োজিত।

হরে কৃষ্ণ 🙏🙏নাম যজ্ঞের তৃতীয় দিনের দলের সময় সূচিস্থান:শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দ ও লক্ষী নারায়ণ মোহন রায় জিউ মন্দির, বোরহানগ...
19/12/2024

হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
নাম যজ্ঞের তৃতীয় দিনের দলের সময় সূচি
স্থান:শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দ ও লক্ষী নারায়ণ মোহন রায় জিউ মন্দির, বোরহানগঞ্জ।

19/12/2024

আজ কীর্তনের দ্বিতীয় দিনে।
শ্রীশ্রী বিনোদ বিহারি সম্প্রদায়,
অসাধারণ একটি আসোর দিয়েছে চোখের চল ধরে রাখতে পারবেন না। কান্না রোল পরে গেলো আসোরে। 😭😭😭😭

হরে কৃষ্ণ 🙏🙏নাম যজ্ঞের ২য় দিনের দলের সময় সূচিস্থান:শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দ ও লক্ষী নারায়ণ মোহন রায় জিউ মন্দির, বোরহানগঞ্জ।
19/12/2024

হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
নাম যজ্ঞের ২য় দিনের দলের সময় সূচি
স্থান:শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দ ও লক্ষী নারায়ণ মোহন রায় জিউ মন্দির, বোরহানগঞ্জ।

19/12/2024

শ্রী শ্রী রাধা গোবিন্দ ও লক্ষ্মী নরায়ন জিউর মন্দির,
বোরহানগঞ্জ শাখায়।
প্রথম দিনের কৃর্তন
নাম সুধা পরিবেশন করছেন, বিনোদ বিহারি সম্প্রদায়, ভোলা।১৮/১২/২০২৪.

18/12/2024

হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
যুগল কিশোর সম্প্রদায়।

হরে কৃষ্ণ🙏🙏আজ শুভ আগমন ভোলায় 🙏🙏ধর্মরাজ শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী মন্দির।
18/12/2024

হরে কৃষ্ণ🙏🙏
আজ শুভ আগমন ভোলায় 🙏🙏
ধর্মরাজ শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী মন্দির।

হরে কৃষ্ণ🙏🙏 শ্রী শ্রী রাধাগোবিন্দ মোহন রায় জিউর ও লক্ষ্মী নারায়ণ জিউর মন্দিরের মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান এর শুভ অধিবাস।বোরহানগ...
18/12/2024

হরে কৃষ্ণ🙏🙏
শ্রী শ্রী রাধাগোবিন্দ মোহন রায় জিউর ও লক্ষ্মী নারায়ণ জিউর মন্দিরের মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান এর শুভ অধিবাস।
বোরহানগঞ্জ বাজার.।
নামযজ্ঞানুষ্ঠান
বুধবার(১৮/১২/২০২৪),
বৃহস্পতিবার(১৯/১২/২০২৪) শুক্রবার(২০/১২/২০২৪)।
সকলের নিমন্ত্রণ রইলো।

🙏🙏🙏হরে কৃষ্ণ 🙏🙏🙏 👉👉👉👉👉👉👉👉👉👉👉👉👉👉👉👉সুধী ভক্ত বৃন্দ আসছে আগামী ২৯ ও ৩০ সে অগ্রহায়ন (১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪ইং)রোজ: সোম ও মঙ্গ...
16/12/2024

🙏🙏🙏হরে কৃষ্ণ 🙏🙏🙏
👉👉👉👉👉👉👉👉👉👉👉👉👉👉👉👉
সুধী ভক্ত বৃন্দ আসছে আগামী ২৯ ও ৩০ সে অগ্রহায়ন (১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪ইং)
রোজ: সোম ও মঙ্গলবার পর্যন্ত প্রতিদিন সন্ধ্যা
৬টা থেকে ১২টা পর্যন্ত শ্রীমদ্ভাগবদ্‌ পাঠ
১রা পৌষ বাংলা ১৪৩১, রোজ: মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর ২০২৪ইং) শুভ অধিবাস।
পরিচালনায়ঃ
শ্রীগুরু চৈতন্য সংঘের প্রতিষ্ঠাতা
প্রভুপাদ শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী (সিলেট)
২, ৩ ও ৪ ই পৌষ (১৮, ১৯ ও ২০ ডিসেম্বর ২০২৪ইং) রোজ: বুধ, বৃহস্পতি ও শুক্রবার পর্যন্ত ২৪ প্রহর ব্যাপী মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান ও ৪ ই পৌষ দ্বি-প্রহরে ভোগরাগান্তে মহাপ্রসাদ বিতরণ।
আপনারা সকলে নিমন্ত্রিত।
স্থান:শ্রীশ্রী রাধাগোবিন্দ ও লক্ষী নারায়ণ মোহন রায় জিউ মন্দির বোরহানগঞ্জ, বোরহানউদ্দিন,ভোলা।
#প্রচারেঃ_শ্রীশ্রী_দেবব্রত_গোস্বামী_সমাচার

হরে কৃষ্ণ🙏শ্রীশ্রী রাধাগোবিন্দ মোহন রায় জিউর মন্দির আঙ্গিনায়(মনিরাম বাড়ি) বার্ষিক মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান, আসছে আগামী ৫ ই পৌ...
15/12/2024

হরে কৃষ্ণ🙏
শ্রীশ্রী রাধাগোবিন্দ মোহন রায় জিউর মন্দির আঙ্গিনায়(মনিরাম বাড়ি) বার্ষিক মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান,
আসছে আগামী ৫ ই পৌষ রোজ শনিবার মহানাম যজ্ঞের শুভ অধিবাস এবং ৬, ৭,৮ রবি,সোম, এবং মঙ্গলবার ২৪ প্রহর ব্যাপি হরিনাম সংকীর্ওন।
অতএব,উক্ত মহতী অনুষ্ঠানে আপনারা স্ববান্ধবে আমন্ত্রিত।
স্থান:শ্রী শ্রী রাধা গোবিন্দ জিউ মন্দির।
মনিরাম,বোরহানউদ্দিন, ভোলা।
#প্রচারেঃ_শ্রীশ্রী_দেবব্রত_গোস্বামী_সমাচার

হরিনাম ব্যতিত জীবের গতি নাই মরণ কালে বলার চেয়ে সময় থাকতে থাকতেই বলা অনেক ভালো।💯🙏👏হরে কৃষ্ণ 🙏 হরে রাম 👏
13/12/2024

হরিনাম ব্যতিত জীবের গতি নাই
মরণ কালে বলার চেয়ে সময় থাকতে থাকতেই বলা অনেক ভালো।💯🙏
👏হরে কৃষ্ণ 🙏 হরে রাম 👏

আজ শুভ মোক্ষদা একাদশী 🙏🙏একাদশী সকল ভক্তরা আছেনত🙏🙏🙏যেখানে হয় "কৃষ্ণ" নাম সেখানেই তৈরি হয় মধুর "বৃন্দাবন" ধাম।🌸🙏🏻আজ তা হলে...
11/12/2024

আজ শুভ মোক্ষদা একাদশী 🙏🙏
একাদশী সকল ভক্তরা আছেনত🙏🙏🙏
যেখানে হয় "কৃষ্ণ" নাম সেখানেই তৈরি হয়
মধুর "বৃন্দাবন" ধাম।🌸
🙏🏻আজ তা হলে এক বার হরে কৃষ্ণ হয়ে যাক🙏🏻

🔱🔱🔱জয় গুরু 🔱🔱🔱🌷🌹🌷 শুভ মোক্ষদা একাদশী 🌹🌷🌹           আগামী ১১ই ডিসেম্বর ২০২৪ ইংরেজি (২৫ অগ্রহায়ন ১৪৩১ বাংলা ) বুধবার মোক্ষ...
09/12/2024

🔱🔱🔱জয় গুরু 🔱🔱🔱
🌷🌹🌷 শুভ মোক্ষদা একাদশী 🌹🌷🌹
আগামী ১১ই ডিসেম্বর ২০২৪ ইংরেজি (২৫ অগ্রহায়ন ১৪৩১ বাংলা ) বুধবার মোক্ষদা একাদশী।
🙏🙏পারণ বৃহস্পতিবার।🙏🙏
পারণ পরদিন বাংলাদেশ সময় সকাল ৭:০০ হতে ১০:১৪ পর্যন্ত।
পরদিন ভারতের সময় সকাল ৬:৩০ হতে ০৯:৪৪ পর্যন্ত।
🙏 মোক্ষদা একাদশী ব্রতের মাহত্মা 🙏
অবশ্যই পাঠ করুন
🌹🌷 যুধিষ্ঠির বললেন---হে বিষ্ণু! আপনাকে আমি বন্দনা করি। আপনি ত্রিলোকের সুখদায়ক, বিশ্বেশ্বর, পুরুষোত্তম। আমার একটি সংশয় আছে। অগ্রহায়ন মাসের শুক্লপক্ষের যে একাদশী তার নাম কি, বিধিই বা কি এবং কোন দেবতা এই একাদশীতে পূজিত হন, তা আমাকে বলুন।
শ্রী কৃষ্ণ বললেন---হে মহারাজ! আপনি উত্তম প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছেন, যার মাধ্যমে আপনার যশ চতুর্দিকে বিস্তৃত হবে। এখন এই একাদশীর কথা বর্ণনা করছি যা শোনামাত্রেই বাজপেয় যজ্ঞের ফল লাভ হয়।
অগ্রহায়ন মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী 'মোক্ষদা' নামে পরিচিত। সর্বপাপবিনাশিনী ও ব্রত মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠা এই একাদশীর দেবতা শ্রী দামোদর। তুলসী, তুলসী মঞ্জরী, ধূপ, দীপ ইত্যাদি উপচারে শাস্ত্রবিধি অনুসারে শ্রী দামোদরের পূজা করতে হবে। পূর্ব বর্ণিত বিধি অনুসারে দশমী ও একাদশী পালন করতে হবে। এই উপবাস দিনে স্তব-স্তুতি, নৃত্য-গীত আদি সহ রাত্রি জাগরণ করা কর্তব্য।
হে মহারাজ! প্রসঙ্গক্রমে একটি অলৌকিক কাহিনী আমি বলছি। মনোযোগ দিয়ে এই ইতিহাস শ্রবণ মাত্রই সর্বপাপ ক্ষয় হয়। যে পিতৃ পুরুষেরা নিজ নিজ পাপে অধঃযোনি প্রাপ্ত হয়েছে, এই ব্রত পালনের পুণ্য ফল বিন্দুমাত্র তাদেরকে দান করলে তারাও মুক্তিলাভের যোগ্য হন।
কোন এক সময় মনোরম চম্পক নগরে বৈখানস নামে এক রাজা ছিলেন। তিনি ছিলেন সমস্ত বৈষ্ণব সদ্ গুনে বিভূষিত। প্রজাদের তিনি পুত্রের মতো পালন করতেন। তার রাজ্যে বহু বেদজ্ঞ ব্রাহ্মণ বাস করতেন। রাজ্যের সকলেই ছিল বেশ সমৃদ্ধশালী। একবার রাজা স্বপ্নে দেখলেন যে তার পিতা নরকে পতিত হয়েছেন। তা দেখে তিনি অত্যন্ত বিস্মিত হলেন। পরদিন ব্রাহ্মণদের ডেকে বলতে লাগলেন---হে ব্রাহ্মণগণ! গতরাত্রিতে স্বপ্নে নরকযাতনায় পিতাকে কষ্ট পেতে দেখে আমার হৃদয় বিদীর্ণ হচ্ছে। তিনি আমাকে লক্ষ্য করে বলতে লাগলেন---'হে পুত্র! তুমি আমাকে নরক সমুদ্র থেকে উদ্ধার কর।' তার সেই অবস্থা দেখে আমার অন্তরে সুখ নেই। আমার এই বিশাল রাজ্য, স্ত্রী-পুত্র, কিছুতেই আমি শান্তি পাচ্ছি না। কি করি, কোথায় যাই কিছুই বুঝে উঠতে পারছি না। আমার পূর্বপুরুষেরা মুক্তিলাভ করতে পারেন এমন কোন পুণ্য ব্রত, তপস্যা ও যোগের কথা আমাকে উপদেশ করুন। আমি তা অনুষ্ঠান করব। আমার মতো পুত্র বর্তমান থাকা সত্ত্বেও যদি পিতা-মাতা, পূর্বপুরুষেরা নরক যাতনা ভোগ করতে থাকেন, তবে সে পুত্রের কি প্রয়োজন?
ব্রাহ্মণগণ বললেন---হে মহারাজ! আপনার রাজ্যের কাছেই মহর্ষি পর্বত মুনির আশ্রম রয়েছে। তিনি ত্রিকালজ্ঞ। তার কাছে আপনার মুক্তির উপায় জানতে পারবেন।
ব্রাহ্মণদের উপদেশ শ্রবণ করে মহাত্মা বৈখানস তাদের সঙ্গে নিয়ে সেই পর্বত মুনির আশ্রমে গমন করলেন। তারা দূর থেকে ঋষিবরকে সষ্টাঙ্গ প্রণাম করে তার কাছে গেলেন। মুনিবর রাজার কুশলবার্তা জিজ্ঞাসা করলেন।।
রাজা বললেন---হে প্রভু! আপনার কৃপায় আমার সবই কুশল। তবে আমি একদিন স্বপ্নযোগে পিতার নরক যাতনা ও কাতর আর্তনাদ শুনে অত্যন্ত দুঃখিত ও চিন্তাগ্রস্ত হয়েছি। হে ঋষিবর! কোন পুণ্যের ফলে তিনি সেই দুর্দশা থেকে মুক্তি পাবেন, তার উপায় জানতেই আপনার শরণাগত হয়েছি।
রাজার কথা শুনে পর্বত মুনি কিছুক্ষন ধ্যানস্থ হয়ে বললেন---হে মহারাজ! পূর্বজন্মে তোমার পিতা অত্যন্ত কামাচারী হওয়ায় তার এরকম অধোগতি লাভ হয়েছে। এখন এই পাপ থেকে মুক্তির উপায় বর্ণনা করছি অগ্রহায়ন মাসের শুক্লপক্ষের মোক্ষদা একাদশী পালন করে সেই পূণ্য ফল পিতাকে প্রদান কর। সেই পূণ্য প্রভাবে তোমার পিতার মুক্তি লাভ হবে।
মুনির কথা শুনে রাজা নিজের প্রাসাদে ফিরে এলেন। সেই পবিত্র তিথির আবির্ভাবে তিনি স্ত্রী-পুত্রাদি সহ যথাবিধি মোক্ষদা একাদশী ব্রত পালন করলেন। ব্রতের পুণ্য ফল পিতার উদ্দেশ্যে প্রদান করলেন। ঐ পুণ্য ফল দানের সঙ্গে সঙ্গে আকাশ থেকে পুষ্প বৃষ্টি হতে লাগল। 'হে পুত্র! তোমার মঙ্গল হোক।'এই বলতে বলতে বৈখানস রাজার পিতা নরক হতে মুক্ত হয়ে স্বর্গে গমন করলেন।
হে মহারাজ যুধিষ্ঠির! যে ব্যক্তি এই মঙ্গলদায়িনী মোক্ষদা একাদশী ব্রত পালন করে, তার সমস্ত পাপ বিনষ্ট হয় এবং মৃত্যুর পরে মুক্তি লাভ করে। এই ব্রতের পুণ্য সংখ্যা আমিও জানিনা। চিন্তামণির মতো এই ব্রত আমার অত্যন্ত প্রিয়। এই ব্রত কথা যিনি পাঠ করেন এবং যিনি শ্রবণ করেন, উভয়েই বাজপেয় যজ্ঞের ফল প্রাপ্ত হন। 🙏 🌹
🙏🙏🙏হরে কৃষ্ণ🙏🙏🙏
#প্রচারেঃ_শ্রীশ্রী_দেবব্রত_গোস্বামী_সমাচার #গুরু_ধাম #রাধেরাধে ুরু #গোস্বামী_মতে

 ুরু ধর্মের পথে চলার আগে ধর্মের পাচটি আধার  সম্পর্কে জানতে হবে-জ্ঞান - বুদ্ধিকে স্থির করে,ধৈর্য -মনকে স্থির করে, প্রেম- ...
06/12/2024

ুরু
ধর্মের পথে চলার আগে ধর্মের পাচটি আধার সম্পর্কে জানতে হবে-

জ্ঞান - বুদ্ধিকে স্থির করে,
ধৈর্য -মনকে স্থির করে,
প্রেম- হৃদয়কে স্থির করে,
সমর্পণ- শরীরের আবেগকে শান্ত করে শরীরকে স্থির করে,
ন্যায় - আত্মাকে স্থির করে,

মন,বুদ্ধি, হৃদয়,শরীর ও আত্মা ।

এই পাঁচটি ধর্মের আধার যখন শান্ত ও স্থির হয়ে যায় তখন মানুষ করুণায় ভরে যায়।

আর তখন তাকে ধর্ম বলে।।

হরে কৃষ্ণ।🙏
#প্রচারেঃ_শ্রীশ্রী_দেবব্রত_গোস্বামী_সমাচার
#গুরু_ধাম

06/12/2024

গুরু ধামে দীক্ষা দিছেন গুরুদেব।
সবাই দর্শন করুন।
#গুরু_ধাম #রাধেরাধে #গুরু_ধামে_দীক্ষা ুরু #প্রচারেঃ_শ্রীশ্রী_দেবব্রত_গোস্বামী_সমাচার

শুভ একাদশী🙏🙏🙏
26/11/2024

শুভ একাদশী🙏🙏🙏

একাদশী বার্তা  ❇️জয় গুরু❇️ একাদশী বার্তা                  🙏🙏 #গোস্বামী_মতে🙏🙏আগামী ২৬শে নভেম্বর ২০২৪ ইং মঙ্গলবার ১০ই অগ্র...
24/11/2024

একাদশী বার্তা ❇️জয় গুরু❇️ একাদশী বার্তা
🙏🙏 #গোস্বামী_মতে🙏🙏

আগামী ২৬শে নভেম্বর ২০২৪ ইং মঙ্গলবার
১০ই অগ্রহায়ন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
পবিত্র উৎপন্না একাদশী
পারনঃ পরের দিন সকাল ০৬:০৩ থেকে ১০:৫৬ মি: মধ্যে ঢাকা, বাংলাদেশ সময় এবং সকাল ০৫:২৭ থেকে ১০:২৬ মি: মধ্যে কলকাতা, ভারত সময়।

ব্রত ও মাহাত্ম্যকথাঃ অর্জুন বললেন হে দেব! অগ্রহায়ণের পুণ্যপ্রদায়ী কৃষ্ণপক্ষের একাদশীকে কেন ‘উৎপন্না’ বলা হয় এবং কি জন্যই বা এই একাদশী পরম পবিত্র ওদেবতাদেরও প্রিয়, তা জানতে ইচ্ছা করি। আপনি কৃপা করে আমাকে তা বলুন।শ্রীভগবান বললেন-হে পৃথাপুত্র! পূর্বে সত্যযুগে ‘মুর’ নামে এক দানব ছিল। অদ্ভুত আকৃতিবিশিষ্ট সেই দানবের স্বভাব ছিল অত্যন্ত কোপন। সেদেবতাদেরও ভীতিপ্রদ ছিল। যুদ্ধে দেবতাদের এমনকি স্বর্গরাজ ইন্দ্রকে পর্যন্ত পরাজিত করে স্বর্গ থেকে বিতারিত করেছিল। এইভাবে দেবতারা পৃথিবীতে বিচরণ করতে বাধ্য হয়েছিল। তখন দেবতারা মহাদেবের কাছে গিয়ে নিজেদের সমস্ত দু:খ সবিস্তারে জানালেন। শুনে মহাদেব বললেন-হেদেবরাজ! যেখানে শরণাগতবৎসল জগন্নাথ, গরুধ্বজ বিরাজ করছেন, তোমরা সেখানে যাও। তিনি আশ্রিতদের পরিত্রাণকারী। তিনি নিশ্চয়ই তোমাদের মঙ্গল বিধান করবেন।

দেবাদিদেবের কথামতো দেবরাজ ইন্দ্র দেবতাদের নিয়ে ক্ষীরসমুদ্রের তীরে গমন করলেন। জলে শায়িত শ্রীবিষ্ণুকে দর্শ করে দেবতারা হাতজোড়করে তাঁর স্তব করতে লাগলেন। স্তুতির মাধ্যমে নিজ নিজ দৈন্য ও দু:খের কথা তাঁরা ভগবানকে জানালেন।

ইন্দ্রের কথা শুনে ভগবান নারায়ণ বললেন-হে ইন্দ্র! সেই মুর দানব কি রকম, সে কেমন শক্তিশালী, তা আমায় বল। ইন্দ্র বললেন- হে ভগবান! প্রাচীনকালে ব্রহ্ম বংশে তালজঙ্ঘা নামে এক অতি পরাক্রমী অসুর ছিল। তারই পুত্র সেই ‘মুর’ অত্যন্ত বলশালী, ভীষণউৎকট ও দেবতাদেরও ভয় উৎপাদনকারী। সে চন্দ্রাবতী নামে এক পুরীতে বাস করে। স্বর্গ থেকে আমাদের বিতাড়িত করে তার স্বাজাতি কাউকেরাজা, কাউকে অন্যান্য দিকপালরূপে প্রতিষ্ঠিত করে এখন সে দেবলোক সম্পূর্ণ অধিকার করেছে। তার প্রবল প্রতাপে আজ আমরা প্রথিবীতেবিচরণ করছি। ইন্দ্রের কথা শুনে ভগবান দেবদ্রোহীদের প্রতি অত্যন্ত ক্রোধান্বিত হলেন। তিনি দেবতাদের সঙ্গে চন্দ্রবতী পুরীতে গেলেন। সেইদৈত্যরাজ শ্রীনারায়ণকে দর্শন করে পুন: পুন: গর্জন করতে লাগল। দেবতা ও অসুরের মধ্যে তুমুল যুদ্ধ শুরু হয়ে ঘেল। তখন যুদ্ধক্ষেত্রেশ্রীনারায়ণকে একা দেখে সেই দানব তাঁকে ‘দাঁড়াও দাঁড়াও’ বলতে লাগল। শ্রীভগবানও ক্রোধে গর্জন করে বললেন-রে দুরাচার দানব আমারবাহুবল দেখ। এই বলে অসুরপক্ষীয় সমস্ত যোদ্ধাদের দিব্য বাণের আঘাতে নিহত করতে লাগলেন। তখন তারা প্রাণভয়ে নানা দিকে পালাতে লাগল।সেই সময় নারায়ণ দৈত্য সৈন্যদের মধ্যে সুদর্শন চক্র নিক্ষেপ করলেন। ফলে সমস্ত সৈন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত হল। একমাত্র মুর অসুরই জীবিত ছিল। সেঅস্ত্রযুদ্ধে নারায়ণকেও পরাজিত করল। তখন নারায়ণ দৈত্যের সাথে বাহুযুদ্ধে লিপ্ত হলেন। এইভাবে দেবতাদের হিসাবে এক হাজার বছর যুদ্ধ করেও ভগবান তাকে পরাজিত করতে পাররেন না। তখন শ্রীহরি বিশেষ চিন্তান্বিত হয়ে বদরিকাআশ্রমে গমন করলেন। সেখানে সিংহাবতী নামে একটি গুহা আছে। এই গুহাটি এক-দ্বার বিশিষ্ট এবং বারোযোজন অর্থাৎ ৮৬ মাইল বিস্তিৃত।ভগবান বিষ্ণু সেই গুহার মধ্যে শয়ন করলেন। সেই দৈত্যও তার পিছন পিছন ধাবিত হয়ে গুহার ভিতরে প্রবেশ করল। সে বিষ্ণুকে নিদ্রিত বুঝতেপারল। অত্যন্ত আনন্দিত হয়ে ভাবতে লাগল-আমার সাথে যুদ্ধে পরাজিত হয়ে বিষ্ণু এখানে গোপনে শুয়ে আছে। এখন আমি তাকে অবশ্যই বধকরব। দানবের এইরকম চিন্তার সঙ্গে সঙ্গে শ্রীবিষ্ণুর শরীর থেকে একটি কন্যা উৎপন্ন হল।

এই কন্যাই ‘উৎপন্না’ একাদশী। তিনি রূপবতী, সৌভাগ্যশালিনী, দিব্য অস্ত্র-শস্ত্রধারিনী ও বিষ্ণু তেজসম্ভুতা বলে মহাপরাক্রমশালী ছিলেন। দৈত্যরাজসেই স্ত্রীরূপিনী দেবীর সাথে তুমুল যুদ্ধ শুরু করল। কিছুকাল যুদ্ধের পর দেবীর দিব্য তেজে অসুর ভস্মীভূত হয়ে গেল। তারপর বিষ্ণু জেগে উঠেসেই ভস্মীভূত দানবকে দেখে বিস্মিত হলেন। এক দিব্যকন্যাকে তাঁর পাশে হাত জোর করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলেন। বিষ্ণু বললেন-হে মহাপরাক্রান্ত উগ্রমূর্তি! এই মুর দানবকে কে বধ করল? যিনি একে হত্যা করেছে তিনি নিশ্চয়ই প্রশংসনীয় কর্ম করেছে।

সেই কন্যা বললেন-হে প্রভু! আমি আপনার শরীর থেকে উৎপন্ন হয়েছি। আপনি যখন ঘুমিয়ে ছিলেন, তখন এই দানব আপনাকে বধ করতেচেয়েছিল। তা দেখে আমি তাকে বধ করেছি। আপনাদের কৃপাতেই আমি তাকে বধ করতে পেরেছি। একথা শুনে ভগবান বললেন-আমার পরাশক্তি তুমি একাদশীতে উৎপন্ন হয়েছ। তাই তোমার নাম হবে একাদশী। আমি এই ত্রিলোকে দেবতা ওঋষিদের অনেক বর প্রদান করেছি। হে ভদ্রে! তুমিও তোমার মনমতো বর প্রার্থনা কর, আমি তোমাকে তা প্রদান করব। একাদশী বললেন-হে দেবেশ! ত্রিভুবনের সর্বত্র আপনার কৃপায় সর্ববিঘ্ননাশিনী ও সর্বদায়িনী রূপে যেন পরম পুজ্য হতে পারি, এ বিধান করুন।আপনার প্রতি ভক্তিবশত: যারা শ্রদ্ধাসহকারে আমার ব্রত-উপবাস করবে, তাদের সর্বসিদ্ধি লাভ হবে-এই বর প্রদান করুন।

বিষ্ণু বললেন-হে কল্যাণী! তাই হোক। ‘উৎপন্না’ নামে প্রসিদ্ধ তোমার ব্রত পালনকারীর সমস্ত ইচ্ছা পূর্ণ হবে। তুমি তাদের সকল মনোবাসনা পূর্ণকরবে, এতে কোন সন্দেহ নেই। তোমাকে আমার শক্তি বলে মনে করি। তাই তোমার ব্রত পালনকারী সকলে আমারই পূজা করবে। এর ফলে তারামুক্তি লাভ করবে। তুমি হরিপ্রিয়া নামে জগতে বিখ্যাত হবে। তুমি ব্রতপালনকারীর শ্রত্রুবিনাশ, পরমগতি দান এবং সর্বসিদ্ধি প্রদান করতে সমর্থহবে। ভগবান বিষ্ণু এইভাবে ‘উৎপন্না’ একাদশীকে বরদান করে অন্তর্হিত হলেন। সমস্ত ব্রতকারী দিবারাত্রি ভক্তিপরায়ণ হয়ে এই উৎপন্না একদশীর উৎপত্তির কথা শ্রবণ-কীর্তন করলে শ্রীহরির আশীর্বাদ লাভে ধন্য হবেন।

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।

#প্রচারেঃ_শ্রীশ্রী_দেবব্রত_গোস্বামী_সমাচার


🙏🙏🙏জয় গুরু ধাম 🙏🙏🙏
23/11/2024

🙏🙏🙏জয় গুরু ধাম 🙏🙏🙏

22/11/2024

Address

Bhola
8320

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী সমাচার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী সমাচার:

Share