মল্লিকা মঞ্জুরী

মল্লিকা মঞ্জুরী জীবনের সকল পদক্ষেপেই আলহামদুলিল্লাহ...🥰 আল্লাহ সকল পরিকল্পনার একমাত্র অধিকারী..🤍
(4)

বর্তমান যুগটাই কিন্তু নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় ফিতনার যুগ। কেনো বললাম!পর্দাহীনতা,জিনা,ব্যভিচার কি নেই?তো আজ কথা বলব এই তিন ব...
19/06/2024

বর্তমান যুগটাই কিন্তু নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় ফিতনার যুগ। কেনো বললাম!
পর্দাহীনতা,জিনা,ব্যভিচার কি নেই?

তো আজ কথা বলব এই তিন বিষয় নিয়ে। প্রিয় বোন আমার, আপনি মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর। আপনার হাসি নিখুঁত। তবে কেনো সেই মূল্যবান সবকিছু পরপুরুষ দেখবে।বের্পদার সাথে জিনার সম্পর্ক আছে।এখন বলবেন পর্দা করা বোরখা পরা মেয়েটিও জিনা করে!
না!

আসলে সে লোক দেখানো পর্দা করছে।যা রিলেশান নামক গন্ডিতে গিয়ে সরে যায়।বিয়ের পরের ইসলামী নীতিমালা না জানার কারণে জিনা, ব্যভিচার বাড়ছে।
এমন ভাবে পর্দা করো বোন আমার।তোমাকে যেনো চেনা না যায়,বোঝা না যায় যুবতী না বয়স্কা।তাতে লাভ কী?
মহান রবের সন্তুষ্টি আর একবার তাতে মজা পেলে তোমার চেহারা কেনো একটাও পশম কেউ দেখলে তুমি কাঁদতে কাঁদতে বিচার দিবে রবকে!
সেখানে জিনা তো সম্ভবই না।
তাই বলছি প্রিয় বোন নামাজ আর পর্দা ছেড়ে দিবে না। এই দুটো সঠিক পথের ধূলো!

আল্লাহ সবাইকে দ্বীনের পথে এগিয়ে যাওয়ার তৌফিক দিন, আমিন।

15/06/2024

🥰🥰

মানুষের গুপ্ত ক্যা*ন্সা*র কি.. ?হযরত নুহ (আঃ) একবার একটি কালো কুৎসিত কুকুরকে দেখতে পেয়ে ঘৃর্ণায় মুখ ফিরিয়ে নিলেন। সাথে স...
10/06/2024

মানুষের গুপ্ত ক্যা*ন্সা*র কি.. ?

হযরত নুহ (আঃ) একবার একটি কালো কুৎসিত কুকুরকে দেখতে পেয়ে ঘৃর্ণায় মুখ ফিরিয়ে নিলেন। সাথে সাথে আল্লাহর নির্দেশে কুকুরটির জবান খুলে গেলো।
মানুষের মতই সে বলে উঠলোঃ হে নুহ, তুমি আমার কুৎসিত আকৃতি দেখে ঘৃর্ণায় মুখ ফিরিয়ে নিলে। কিন্তু তুমি কি জানো না, যে আল্লাহই আমাকে এ আকৃতি দিয়েছেন?
মনে রেখো এ সৃষ্টির পিছনে যদি আমার সামান্যতম দখল থাকত তবে কিছুতেই আমি এ আকৃতি মেনে নিতাম না। বরং কুকুর হওয়াটাই পছন্দ করতাম না।
কুকুরের মুখে এ কথা শুনে নুহ (আঃ)- এর অন্তরে আল্লাহর ভয় জাগ্রত হলো। অনুশোচনায় তিনি অস্থির হয়ে পড়লেন। এমন কি মাটিতে গড়াগড়ি দিয়ে কাঁদতে লাগলেন!! ( সুত্র: নুজহাতুল মাজালিস)

তিনি কেঁদে কেঁদে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করলেন, হে প্রভু! আমাকে মাফ করে দাও। না বুঝে তোমার সৃষ্টিকে নিয়ে ঠাট্টা করেছি।
সেই অপরাধের অনুশোচনা করে আবদুল গাফফার দীর্ঘ দশ বছর আল্লাহর দরবারে কান্নাকাটি করেছেন। তিনি এত বেশি কাঁদতেন যে, চোখের পানি পড়ে পড়ে তাঁর চিবুকের নিচে দা,গ পড়ে গিয়েছিল। লোকজন এই অবস্থা দেখে তাঁকে নূহ ডাকতে শুরু করে। আরবি ভাষায় ‘নূহ’ অর্থ যে ক্রন্দন করে।

একবার ভাবুন সামান্য একটি কুকুর সম্পর্কে কোন মন্তব্য করার কোন সুযোগ নাই সেখানে সৃষ্টির সেরা মানুষ তথা আশরাফুল মাখলুকাত বনী আদম তাকে আমরা কি ভাবে সমালোচনা করি, আমরা নিজের দো*ষ দেখিনা পরের দো*ষ দেখি, এটা ও একটা গুপ্ত ক্যা*ন্সা*র!!
আমরা একে অন্য কে দেখে বলতে থাকি "ওমুক কালো,তমুক খাটো,মোটা,চিকন, হাত ছোট,নাক বোচা,মুখ বড়, শুধু ফর্সা চেহারা ভালো না"আরও অনেক কিছু।
এইসব বলা বন্ধ করুন৷

আল্লাহ আমাদের হেফাযত করুন (আমীন ইয়া রব্বুল আ'লামীন)

সংগৃহীত

কপালে টিপ দেয়া:হজরত ইবরাহিম আ.-কে যখন আগুনে পুড়িয়ে মারার জন্য নমরুদ ৮ মাইল ব্যপ্তি জায়গা আগুন প্রজ্বলন করল; তখন দেখা দিল...
03/06/2024

কপালে টিপ দেয়া:

হজরত ইবরাহিম আ.-কে যখন আগুনে পুড়িয়ে মারার জন্য নমরুদ ৮ মাইল ব্যপ্তি জায়গা আগুন প্রজ্বলন করল; তখন দেখা দিল এক নতুন সমস্যা।
আগুনের উত্তাপ এতই বেশি ছিল যে, তার কাছে পৌঁছানো যাচ্ছিল না। তাই একটা চরক বানানো হলো যার মাধ্যমে ইবরাহিম আ.-কে ছুড়ে আগুনে নিক্ষেপ করা যায়।

কিন্তু রহমতের ফেরেশতারা চরকের একপাশে ভর করে থাকায় চরক ঘুরানো যাচ্ছিল না। তখন শয়তান নমরুদকে কুবুদ্ধি দিল কিছু নগ্ন মেয়ে (পতিতা) এনে চরকের সামনে বসিয়ে দিতে, কারণ এ অবস্থায় ফেরেশতারা থাকতে পারবে না।

তা-ই করা হলো এবং ফেরেশতারা চলে গেল, ইবরাহিম আ.-কে আগুনে নিক্ষেপ করতে তারা সক্ষম হলো। পরবর্তী কালে ওই মেয়েগুলোকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দান করা হলো এবং তাদের মাথায় তীলক পরানো হল। যেটা এখন আমাদের কাছে টিপ নামে পরিচিত।

অতএব যারা বলে-'মহিলাদের সৌন্দর্য সব জায়গায়' এবং এই দোহাই দিয়ে টিপকে নিজেদের জন্য বৈধ মনে করে, তারা যুগযুগ ধরে নিজেদের কোন পরিচয় বহন করছেন তা একবার ভেবে দেখবেন!

পতিতার পরিচয় বোঝানোর জন্য যে টিপ ব্যবহার করা হতো, তা আজ আমাদের উপমহাদেশে ফ্যাশন! ওহে! মুসলিম নারীরা! এই সত্য কথাটা জানার পরও কি আপনি কপালে টিপ পড়বেন??

আল্লাহ আপনি আমাদের সকল হারাম কাজ থেকে রক্ষা করুন। আমিন। [তাফসিরে মাআরিফুল কুরআন, হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালাম; তারিখে তাবারি: ১/১২৩- ১২৪; সালাবি: কাসাসুল আম্বিয়া, পৃষ্ঠা: ৮১]

এটি হিন্দুয়ানি প্রথা। হিন্দুদের প্রাচীন বিয়ে-পদ্ধতির মাঝে একটি ছিল নারীদের অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া। হিন্দু-দেবতা কৃষ্ণ অনেক নারীকে অপহরণ করে বিয়ে করেছিল। এমনকি বহুল প্রচলিত কৃষ্ণের প্রেমিকা রাধা ছিল তারই আপন মামার বিবি। কৃষ্ণ তাকে অপহরণ করে বিয়ে করেছে।

বিবাহিত নারীরা অপহরণ থেকে বাঁচতে তারা তাদের সিঁথিতে সিঁদুর দিত। এখনো বিবাহিত হিন্দু নারীরা তা-ই করে থাকে।

বর্তমানে সেই হিন্দুয়ানি সিঁদুর প্রথা সৌন্দর্যের নামে কতিপয় নির্বোধ মুসলিমও ব্যবহার শুরু করে দিয়েছে। যা সম্পূর্ণ নাজায়েজ ও হারাম।

বিধর্মীদের সঙ্গে সাদৃশ্যতা গ্রহণের উদ্দেশে কপালের টিপ পরা মারাত্মক কবিরা গুনাহ। সাজুগুজু করার উদ্দেশেও কপালে টিপ পরা উচিত হবে না। যেহেতু এটি হিন্দু সংস্কৃতির সাথে মিলে যায়।
حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا أَبُو النَّضْرِ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ ثَابِتٍ، حَدَّثَنَا حَسَّانُ بْنُ عَطِيَّةَ، عَنْ أَبِي مُنِيبٍ الْجُرَشِي، عَنْ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم "( مَنْ تَشَبَّهَ بِقَوْمٍ فَهُوَ مِنْهُمْ ) .
'ইবনু উমর রাদি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে-ব্যক্তি বিজাতির সাদৃশ্য অবলম্বন করে, সে তাদের দলভুক্ত হবে।' [সুনানু আবি দাউদ, হাদিস: ৪০৩১। সম্পাদক।]

বই: হিজাব নিজেকে আবৃত করুন
পৃষ্ঠা: ১২১,১২২

ফেরেশতা হযরত জিবরাঈল (আঃ) ও হযরত মিকাঈল (আঃ)-এর সাথে ঘটে যাওয়া হযরত আলী ইবনে আবু তালিব (রদিঃ)-এর একটি শিক্ষণীয় ঐতিহাসিক ...
01/06/2024

ফেরেশতা হযরত জিবরাঈল (আঃ) ও হযরত মিকাঈল (আঃ)-এর সাথে ঘটে যাওয়া হযরত আলী ইবনে আবু তালিব (রদিঃ)-এর একটি শিক্ষণীয় ঐতিহাসিক চমৎকার ঘটনা।

কোনো একদিন হযরত ফাতিমা (রাঃ) হযরত আলী (রাঃ)-কে বললেন, স্বামী ঘরে কিছু সুতা কেটেছি, বাজারে বিক্রি করে ক্ষুধার্ত দু'সন্তান হাসান ও হোসেনের জন্য কিছু আটা নিয়ে আসুন। হযরত আলী (রাঃ) সূতাগুলো নিয়ে বাজারে গেলেন এবং মাত্র ৬ (ছয়) দিরহামে বিক্রি করলেন।

⚜এমন সময় নবী করিম (সঃ)-এর একজন অসহায় সাহাবী হযরত আলী (রাঃ)-কে বললেন হে আলী! কিছু দিরহাম কর্য হবে! আমার ঘরে কোনো খাবার নেই, বাচ্চারা না খেয়ে রয়েছে । একথা শুনে হযরত আলী (রাঃ) নিজের ঘরের কোনো কথা চিন্তা না করে সূতা বেচা পূর্ণ ৬ ( ছয়) দিরহামই ঐ অসহায় সাহাবীকে দিয়ে দিলেন।

⚜কিছুক্ষণ পর দেখতে পেলেন বাজারে এক ব্যক্তি একটি ঊট নিয়ে হযরত আলী (রাঃ)-এর নিকট এসে বললেন, হে আলী! ঊট নিবে? হযরত আলী (রাঃ) বললেন নিব, কিন্তুু আমার নিকট কোনো দিরহাম নেই। লোকটি বললেন নাও, দিরহাম পরে দিলেও চলবে। এ কথা বলে লোকটি চলে গেলেন।

⚜কিছুক্ষণ পর আর একজন লোক এসে হযরত আলী (রাঃ)-কে বললেন, হে আলী! তোমার ঊটটি কি বিক্রি করবে? নগদ ৩০০ ( তিন শত) দিরহাম দিব। হযরত আলী (রাঃ) বললেন নাও, নগদ ৩০০ ( তিন শত) দিরহাম দাও। হযরত আলী (রাঃ) ৩০০( তিন শত) দিরহাম দিয়ে ঊটটি বিক্রি করে, ঊটের আসল মালিককে খুজতে লাগলেন। কিন্তুু পুরো বাজারে ঊটের আসল মালিককে খুজে না পেয়ে ঘরে ফিরে আসলেন। ঘরে এসে দেখলেন, নবী করিম (সাঃ) হযরত ফাতিমা (রাঃ)-এর সাথে বসে আছেন। নবী করিম
(সাঃ) মুচকি হাসি দিয়ে বললেন, আলী! ঊটের ঘটনা কি আমি বলবো, নাকি তুমিই বলবে? হযরত আলী (রাঃ) হতবাক হয়ে বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ (সঃ)! আপনিই
বলুন। নবী করিম (স:) বললেন, হে আলী! প্রথমে যে ব্যক্তি তোমাকে ঊট বাকীতে দিয়ে ছিল, সে হচ্ছে হযরত জিবরাঈল (আঃ) আর পরে ৩০০ (তিন শত) দিরহাম
দিয়ে যে ব্যক্তি ঊটটি কিনেছিল, সে হচ্ছে হযরত মিকাঈল (আঃ)। আর ঊট ছিল জান্নাতের হযরত ফাতিমার, যা দিয়ে জান্নাতে হযরত ফাতিমা (রদিঃ) সাওয়ার হবে।

আর তুমি যে আমার অসহায় সাহাবীকে সূতা বেচা ৬ (ছয়) দিরহাম কর্য দিয়েছিলে, তা আল্লাহ্ তায়ালার নিকট খুবই পছন্দ হয়েছে। আর তার বদলা হিসেবে আল্লাহ তায়ালা দুনিয়াতেই তোমাকে কিছু দিয়ে দিয়েছেন।
★ সুবহানাল্লাহ্! সুবহানাল্লাহ!!

25/05/2024

-নিজের দোষগুলো স্বীকার করে নেওয়ার অভ্যাস করুন জীবন সুন্দর হবে😊🥀

24/05/2024

বর্তমানে সমাজের অবস্থা এরকম হচ্ছে যে মানুষ যেকোনো কথাকেই এই বলে সম্মোধন করছে যে "হাদিসে আছে এটা, হাদিসে আছে সেটা," কিন্তু সেগুলো হাদিসে নেই। কিছু কিছু ব্যাপারে নবী (সা:) বলেছেন ঠিকই কিন্তু সেগুলো হাদিস হিসেবে বলা হয়নি। এরকমই একটি বাক্য হচ্ছে "স্বামীর পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেশত"। এখন বলতে পারেন, ছোট বেলা থেকে মুরুব্বীদের কাছ থেকে শুনে আসছি এটা হাদিস এর কথা। এখন এটা হাদিস নয় কিভাবে?
চলুন তাহলে ভুল ভাঙ্গিয়ে দিচ্ছি।

একবার এক নারী সাহাবি রাসূলের কাছে এলেন নিজের কোনো প্রয়োজনে। যাওয়ার সময় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমার কি স্বামী আছে? তিনি বললেন, জী, আছে। নবীজী বললেন, তার সাথে তোমার আচরণ কেমন? সে বলল, আমি যথাসাধ্য তার সাথে ভালো আচরণ করার চেষ্টা করি। তখন নবীজী বললেন, হাঁ, তার সাথে তোমার আচরণের বিষয়ে সজাগ থাকো, কারণ সে তোমার জান্নাত বা তোমার জাহান্নাম। (মুআত্তা মালেক, হাদীস ৯৫২; মুসনাদে আহমাদ, ৪/৩৪১ হাদীস ১৯০০৩; মুসতাদরাকে হাকেম, হাদীস ২৭৬৯; সুনানে কুবরা, বায়হাকী, হাদীস ১৪৭০৬)

স্বামী-স্ত্রীর একের ওপর অন্যের হক রয়েছে। এ বিষয়ে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে মৌলিক নির্দেশনা দিয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন,

وَلَهُنَّ مِثْلُ الَّذِي عَلَيْهِنَّ بِالْمَعْرُوفِ
আর স্বামীদের যেমন তাদের (স্ত্রীদের) ওপর ন্যায়সঙ্গত হক রয়েছে, তেমনি তাদেরও হক রয়েছে স্বামীদের ওপর। (সূরা বাকারা, আয়াত, ২২৯)

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিস্তারিতভাবে স্বামী-স্ত্রীর হক তুলে ধরেছেন এবং স্বামীদেরকে স্ত্রীর হক আদায়ের ব্যাপারে সতর্ক করেছেন। বিদায় হজের ভাষণে নবীজী বলেছেন,

اتَّقُوا اللَّهَ فِي النِّسَاءِ
তোমরা নারীদের বিষয়ে আল্লাহকে ভয় কর। (সহীহ মুসলিম, হাদীস ১২১৮)

সঙ্গে সঙ্গে নারীদেরকে স্বামীর আনুগত্য করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করেছেন এবং এর ফযীলতও বর্ণনা করেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, নারী যখন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ঠিকমত আদায় করবে, রমজানের রোজা রাখবে, আপন লজ্জাস্থানের হেফাজত করবে, স্বামীর আনুগত্য করবে, তখন সে জান্নাতের যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা সে দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে। (সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস ৪১৬৩)

সুতরাং গুনাহের কাজ নয় এমন বিষয়ে স্বামীর আনুগত্য জরুরি। কিন্তু ‘স্বামীর পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেশত’ এটি হাদীস নয়।

20/05/2024

লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জলিমীন। দোয়া ইউনুস পড়ে দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়। আলহামদুলিল্লাহ।
{তিরমিযী:৩৫০৫}

20/05/2024

সুবহান আল্লাহ❤️

19/05/2024

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

19/05/2024

“আজ এক মুরব্বির মুখে শোনা একটা কথা সারাদিন মনে পড়ল।» তিনি বলেছিলেন, কখনো খেয়াল করেছেন? "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ" হলো সবচেয়ে সহজ জিকির!
এটা বলতে গেলে মুখের ভিতর জিহ্বা ছাড়া আর কিছুই নাড়াইতে হয়না। না দাঁত নড়ে, না ঠোঁট নড়ে। শুধু জিহ্বাটাকে উপর নিচ করতে পারলেই হয়।
মুরব্বির কথা শুনে আমরা সবাই ব্যাপারটা পরীক্ষা করে দেখলাম। আসলেই তো। শুধুমাত্র জিহ্বা ছাড়া আর কিছুই নাড়াতে হয় না।
আমাদের বিস্মিত মুখ দেখে মুরুব্বী বললেন, আচ্ছা বলো তো, আল্লাহ তাআলা এটার উচ্চারণ এত সহজ বানালেন কেন?
আমরা মুরুব্বীকে জিজ্ঞেস করলাম, কেন?
তিনি বললেন, মৃত্যুর আগের ভয়াবহ মুহূর্তে যখন শরীরের সবকিছু অচল হয়ে পড়ে, তখন যাতে বান্দা কোনোরকম কষ্ট ছাড়াই অনায়াসে 'লা-ইলাহা-ইল্লাল্লাহ' বলতে পারে। এটাই কারণ। আর কিচ্ছু না।

!!!সুবহানাল্লাহ!!!

সংগৃহীত

17/05/2024

'ধ্বংস! ধ্বংস! ধ্বংস!" কাদের জন্য ??..
ধ্বংস বিষয়ে কোরআনের কিছু আয়াত জেনে নিই..

১. ধ্বংস প্রত্যেক মিথ্যাবাদী পাপাচারীর জন্য।
(সুরা জাসিয়াহ-৭)

২. ধ্বংস তার যে (মানুষের) পিছনে অপবাদ রটায়।
(সুরা হুমাযাহ-১)

৩.ধ্বংস তার যে (মানুষকে) সামনে অপমানিত করে।
(সুরা হুমাযাহ-১)

৪. ধ্বংস তার যে সম্পদ জমা করে এবং তা গুনে গুনে রাখে।
(সুরা হুমাযাহ-১,২)

৫. ধ্বংস সে সব নামাজীর যারা তাদের নামাজ সম্পর্কে উদাসীন।
( সুরা মাউন-৪)

৬. ধ্বংস তাদের যারা পরিমাপে কম দেয়।
( মুতাফ্যিফিন-১)

৭. ধ্বংস ঐ সকল মিথ্যারোপকারীর যারা কিয়ামতকে অস্বীকার করে।
(মুতাফ্যিফিন-১০,১১)

৮. ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব রচনা করে এবং সামান্য মূল্য লাভের জন্য বলে এটা আল্লাহর নিকট হতে।
(বাকারা-৭৯)

৯. ধ্বংস ও কঠিন শাস্থি ঐ সকল কাফিরদের জন্য নির্দিষ্ট যারা পরকালের তুলনায় দুনিয়াকে অগ্রাধিকার দেয় এবং আল্লাহর পথ হতে লোকদেরকে বাঁধা প্রদান করে।
(সুরা ইবরাহিম-২,৩)

১০. ধ্বংস তাদের যারা মহান দিবসের উপস্থিতিকে অস্বীকার করে।
(সুরা মরইয়াম-৩৮)

১১. ধ্বংস ঐ সকল লোকদের যারা আল্লাহ সম্পর্কে অযথা মিথ্যা কথা বানায়।
(সুরা আম্বিয়া-১৮)

১২. ধ্বংস ঐ সকল কাফিরদের যারা ধারনা করে আসমান, যমীন ও এর মাঝে যা কিছু আছে,,, আল্লাহ সেগুলো অনর্থক সৃষ্টি করেছেন।
(সুরা সা'দ-২৭)

১৩. ধ্বংস তাদের যাদের অন্তর আল্লাহর স্মরণ হতে কঠোর হয়ে গেছে।
(সুরা যুমার-২২)

১৪. ধ্বংস তাদের যারা আল্লাহর সাথে শরীক করে।(সুরা হা- মীম সাজদাহ-৬)

মহান আল্লাহ আমাদের এমন ধ্বংসশীল কর্ম-কান্ড থেকে হেফাজত করুক।
আমিন!🤲

14/05/2024

আপনি কি জানেন? সূর্য ডুবার পর কোথায় যায়? রাসূল (সাঃ) সূর্য অস্ত যাওয়ার সময় আবু যর গিফারী (রাঃ) কে বললেন: তুমি কি জানো সূর্য ডুবার পর কোথায় যায়? আমি বললাম আল্লাহ ও তার রাসূল (সাঃ) তা ভালো জানেন।

তিনি বললেন, তা যেতে যেতে আরশের নিচে গিয়ে সিজদায় পড়ে যায়। এরপর সে পুনরায় উদিত হওয়ার অনুমতি চায় এবং তাকে অনুমতি দেওয়া হয়।"

আর অচিরেই এমন দিন আসবে যেদিন সিজদা করবে কবুল হবেনা এবং অনুমতি চাইবে অনুমতি দেওয়া হবেনা। তাকে বলা হবে যে পথে এসেছো সে পথে ফিরে যাওও।

তখন সে পশিম আকাশে উদিত হবে তখনই ঘনিয়ে আসবে কেয়ামত। তখন থেকে আর দোয়া কবুল হবেনা!

সহিহ বুখারী (২৯৭১)💙

শায়খ আহমাদুল্লাহ সৌদি আরবে ভালো একটা পজিশনে ছিলেন। তিনি থেকে গেলে আজকে এসির নীচে বসে বসে কমপক্ষে ৮-১০ হাজার রিয়াল ইনকাম ...
14/05/2024

শায়খ আহমাদুল্লাহ সৌদি আরবে ভালো একটা পজিশনে ছিলেন। তিনি থেকে গেলে আজকে এসির নীচে বসে বসে কমপক্ষে ৮-১০ হাজার রিয়াল ইনকাম করতেন। গরমের কারণে ইস্তিসকার নামাজ পড়ে বেয়াদবদের বাঁকা কথার শিকার হতে হতোনা।
দশ হাজার টাকা বেতনের ইমামদের দেশের হুজুর বাহিরে তিন লাখ টাকা ইনকাম করা মানে দুনিয়ার সফলতা। জীবন সার্থক। বাবা মা, আত্মীয় স্বজন , বন্ধুবান্ধব, পাড়া প্রতিবেশীর কাছে হিরো।
তার উপর বালাদুল আমিনে বসবাস, মন চাইলেই প্রিয়নবীর রওজা পাড়ে আসা, (সল্লাল্ল-হু আলাইহি ওয়া সাল্লাম), ব্যক্তিগত গাড়ি করে স্ত্রী সন্তান নিয়ে পাহাড়ের পাদদেশে সন্ধ্যা কাটানো। জীবনে আর কি লাগে!
কিন্তু আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার (রহিমাহুল্ল-হ্) পরামর্শ দিলেন, এখানে থাকলে আপনার জীবন সুখ স্বাচ্ছন্দ্যে চলে যাবে, কিন্তু আপনার দেশের মানুষ তো আপনার থেকে কিছু পাবেনা।
তখন তিনি ফেমাস না। দেশে গিয়ে কেমন জীবনের মুখোমুখি হবেন জানেন না।
কিন্তু আহমাদুল্লাহ সাহেব স্যারের পরামর্শে নিজের এমন সুন্দর জীবন সেক্রিফাইস করে দেশে চলে আসলেন উম্মাহর স্বার্থে।
উম্মাহর জন্য করে যাচ্ছেন নিজের পুরোটা দিয়ে।
এখন উম্মাহর উচিত তাকে যথাযথ সম্মান করা। তাকে যত্ন করা। নাহলে আজহারী সাহেবের মত তাকেও হারাতে হবে।
হাফিযাহুল্ল-হ্!
— মাহ্দী ফয়সাল (হাফি.)

08/05/2024

ধ্বংস ধ্বংস ধ্বংস.

কোন সমাজে বসবাস করছি আমরা? একজন মুসলিম মেয়েকে জিজ্ঞেস করা হলো "হযরত মুহম্মদ (সা:) এর জন্মসাল কবে? মেয়েটি উত্তরব বললো জানে না । অতঃপর জিজ্ঞেস করা হলো আমাদের শেষ নবীজির নাম কি? মেয়েটি বললো "মনে পড়ছে না"৷ ভাবা যায়? আমরা কতোটা ধ্বংসের দিকে এগোচ্ছি?

আরেকটি মেয়েকে জিজ্ঞেস করা হলো "যে ফেরেশতা আমাদের জান কবজ করেন তার নাম কি?" মেয়েটি উত্তরে কি বললো জানেন? "আবু জাহেল"

শুনতে হাস্যকর লাগছে তাদের দুজনের উত্তর শোনে। কিন্তু কি সমাজে বাস করছি আমরা সেটা ভাবুন।
পৃথিবী ধ্বংসের দিকে এগোচ্ছে দিন কে দিন৷ এরকম যিনার সমাজে এসে এখন ধর্মীয় জ্ঞানও হারাচ্ছে মানুষ। আল্লাহ হেফাযত করো🤲

02/05/2024

বর্তমানে আমরা যিনার সমাজে বসবাস করছি। উঠতে বসতে যিনা আর যিনা। আর চোখের যিনা তো আছেই। চোখের যিনা এতোটা চরম পর্যায়ে পৌঁছে গেছে সেটা বলার বাইরে। নামাজে দাঁড়ালেও যেন যিনা চোখের সামনে ভেসে উঠে, আমাদের পিছু ছাড়েই না। সিজদাহে গেলেও একই অবস্থা৷। আসুন আল্লাহর কাছে এই যিনা থেকে বাচঁতে একটা দোয়া শিখি..
اَللَّهُمَّ اِنِّى اَعُوْذُبِكَ مِنْ شَرِّ بَصَرِىْ

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন শাররি বাসারি।

অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে আমার চোখের অপকারিতা থেকে আশ্রয় চাই।

ইন শা আল্লাহ, আল্লাহ আমাদেরকে চোখের যিনা থেকে সুস্থ রাখুন। আমিন❤
-মল্লিকা মঞ্জুরী

13/04/2024

ঋণ মুক্তির জন্য দো‘আ

اَللّٰهُمَّ اكْفِنِيْ بِحَلاَلِكَ عَنْ حَرَامِكَ، وَأَغْنِنِيْ بِفَضْلِكَ عَمَّنْ سِوَاكَ

আল্লা-হুম্মাকফিনী বিহালা-লিকা ‘আন হারা-মিকা ওয়া আগনিনী বিফাদ্বলিকা ‘আম্মান সিওয়া-ক
হে আল্লাহ! আপনি আমাকে আপনার হালাল দ্বারা পরিতুষ্ট করে আপনার হারাম থেকে ফিরিয়ে রাখুন এবং আপনার অনুগ্রহ দ্বারা আপনি ছাড়া অন্য সকলের থেকে আমাকে অমুখাপেক্ষী করে দিন।

তিরমিযী ৫/৫৬০, নং ৩৫৬৩, সহীহুত তিরমিযী,

01/04/2024

ছোট বেলা যখন শুনতাম কেউ মারা গেছে তখন বলতাম এটা স্বাভাবিক সবাইকেই মরতে হয় এটা একটা প্রসেস। সাধারন বিষয় বলে উড়িয়ে দিতাম। কিন্তু যখন বড় হলাম নিজের আপন তিন জন মারা গেল, পরকালে পারি জমালো, তখনের পর থেকে মৃত্যু কথাটা শুনলেই কেমন ভেতরটা হাহাকার হয়ে যায়, বুকের ভেতর অজানা আতঙ্কে ভরে উঠে, সকলকেই মৃতু বরন করতে হয়। একদিন তো আমাকেও মৃত্যু বরণ করতে হবে। মৃত্যু কথাটার মাঝে অজানা একটা ভয় কাজ করে। কীভাবে আজরাইল (আ:) আমাদের রুহ কবজ করতে আসবেন? কীভাবে আমরা এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাব? কীভাবে কবরের চাপটা সহ্য করবো? জাহান্নামে যাবো? নাকি জান্নাতে যাবো? কোথায় স্থান হবে আমার? হাশরের ময়দানে আল্লাহর আরশের ছায়াতলে স্থান হবে তো? হাউজে কাউসারের পানি পান করতে পারবো তো? সঠিক আমল করতে পারছি তো? এসব ভাবলেই শরীরের লোম দাঁড়িয়ে যায়।

দুনিয়াবি সকল কাজ কর্মে মত্ত আছি, দুনিয়া দিয়ে কি হবে? এটা একটা পরীক্ষা কেন্দ্রের মতো পরীক্ষা শেষ হলেই অনন্তকালের জীবনে পাড়ি জমাতে হবে আমাদের।
দুনিয়াবি চিন্তায় মত্ত থাকলে হবে? মৃত্যুর স্বাদতো আমাদের সকলকেই গ্রহন করতে হবে। তদনুযায়ী আমল করছি? না করছি না।
ইয়া আল্লাহ, আমাদের সকলকে তোমার বরকতের মাঝে আবদ্ধ করে রাখো। বরকত দাও আল্লাহ। আমাদের ইসলামের পথে ফিরে আসার তৌফিক দান করো আল্লাহ৷ ইমানদার হয়ে বাচঁার তৌফিক দান করো আল্লাহ। আমাদের কঠিন মৃত্যু দিও না আল্লাহ। আমিন

©মল্লিকা মঞ্জুরী❤️

Address

Bhatara

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মল্লিকা মঞ্জুরী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Bhatara

Show All