Inaya Tasnim

Inaya Tasnim বরিশালের মেয়ে ��

❤️ লাল পরি ❤️
30/01/2025

❤️ লাল পরি ❤️

03/01/2025

বাবার পাঠানো চকলেট পেয়ে সে খুবই খুশি 🥰🥰
゚viralシ

01/01/2025

২৪ এর শেষের দিনটা স্মৃতি করে রাখার জন্য ছোট্ট কিছু আয়োজন 🥰 🥰

কিউট খালামনির সাথে ইনায়া 🥰 🥰
18/12/2024

কিউট খালামনির সাথে ইনায়া 🥰 🥰

Hello everyone 🥰
22/11/2024

Hello everyone 🥰

💙 মা 💙মেয়ে মশকরা করে বলত, "আমার বেবি হলে তোমার কাছে দিয়ে যাব, তোমার ছেলে মেয়ে মানুষ করেছো এবার  আমারটাও কইরো"।মা ও উত্তর...
29/10/2024

💙 মা 💙

মেয়ে মশকরা করে বলত, "আমার বেবি হলে তোমার কাছে দিয়ে যাব, তোমার ছেলে মেয়ে মানুষ করেছো এবার আমারটাও কইরো"।

মা ও উত্তরে বলত, " তোদের মানুষ করে আমার জীবন শেষ, আর পারব না''।
ঠিক যখন মেয়ের ডেলিভারির সময় চলে এল, মা ছুটে চলে গেল। মা জানে, তার মেয়ের কতটা দরকার এখন মা'কে। আর কেউ না বুঝুক মা বুঝে।

ঠিক যখন মা থেকে নানী হলেন, তিনি থেমে নেই। ময়লা কাপড় চোপড় সেই ভোর বেলা উঠে ধুয়ে দেওয়া, ঘর মুছে দেওয়া, মেয়েকে খাওয়ানো, মেয়ের বাচ্চার ও কখন কোন যত্ন নিতে হবে সব একাই করে যাচ্ছেন। মা পাশে আছে এইভেবেও মেয়েটা শান্তিতে ঘুমায়, অনেক ব্লিডিং হয়েছে, অনেক ঘুম দরকার।

মা হয়েও এত কষ্ট করি নি,নানী হয়ে যত টা কষ্ট আমার সন্তানের জন্য করেছেন।

ভাগ্যবান সেই মেয়েরা যারা প্রেগন্যান্সির সময়ে মা'কে কাছে পেয়েছে।
পৃথিবীর সকল মায়েরা ভাল থাকুক🖤

মায়ের এই ঋণ কখনোই শোধ করতে পারবো না😥❤️



ছবি টা ছিল প্রমান যখন রাত জেগে আমার সন্তানকে নিয়ে আমার মা বসে থাকতো 🥰

゚viralシfypシ゚viralシalシ

জীবনে কিছু কিছু প্রশ্ন থাকে⁉️যার উত্তর কখনো মিলেনা💚কিছু কিছু ভুল থাকে যা,,,, 🌿শোধরানো যায় না.... 😒আর কিছু কিছু কষ্ট থাকে...
27/10/2024

জীবনে কিছু কিছু প্রশ্ন থাকে⁉️
যার উত্তর কখনো মিলেনা💚
কিছু কিছু ভুল থাকে যা,,,, 🌿
শোধরানো যায় না.... 😒
আর কিছু কিছু কষ্ট থাকে🖤🥀
যা কাউকে বলা যায় না.... 💔💔

_____(হুমায়ুন আহমেদ)

আমার মামুনির মুখের হাসি আমার সব দুঃখ কষ্ট মুছে দেয় 🥰🥰
22/10/2024

আমার মামুনির মুখের হাসি আমার সব দুঃখ কষ্ট মুছে দেয় 🥰🥰

Ma shaa allah ❤️ ❤️
08/10/2024

Ma shaa allah ❤️ ❤️

আসালামুআলাইকুম 🥰অনেক দিন পরে ইনায়ার ঘুরাঘুরি 🥰
25/08/2024

আসালামুআলাইকুম 🥰
অনেক দিন পরে ইনায়ার ঘুরাঘুরি 🥰

এই ছেলেটার নাম আলফি শাহরিয়ার মাহিম, একে গ্রেফতার করা হয়েছে রংপুরের আবু সাঈদ হত্যা মামলায়। আলফির  বয়স ১৬বছর ১০মাস, শ্রেণি...
31/07/2024

এই ছেলেটার নাম আলফি শাহরিয়ার মাহিম, একে গ্রেফতার করা হয়েছে রংপুরের আবু সাঈদ হত্যা মামলায়। আলফির বয়স ১৬বছর ১০মাস, শ্রেণি: একাদশ (এইচএসসি ২৫)
কলেজ আইডি: 17660, বর্তমানে পুলিশ লাইন্স স্কুল এন্ড কলেজ রংপুরে পড়াশোনা করছে।

আবু সাঈদের সাথে কী হয়েছিলো, সেটা নিয়ে নতুন করে কোনকিছুই বলবো না। সবাই টিভির পর্দাতেই দেখেছেন। এখন সেই ঘটনার বিচার করা হচ্ছে কাদেরকে আসামী করে? দিজ ইজ বিয়ন্ড মাই ইমাজিনেশন!

আলফি শাহরিয়ার মাহিমের বোন সানজানা আক্তার স্নেহা( Sanjana Akter Sneha)-র ফেইসবুক পোস্ট থেকে কপি করে এখানে তুলে দিচ্ছি—

“আমার ভাই অত্যন্ত মেধাবী, শান্ত ভদ্র একটা ছেলে। ভাইয়ের এক্সাম চলছিল, ১৫ তারিখ( জুলাই) কলেজে পরিক্ষা দেয়ার পর সে অসুস্থ হওয়ায় ১৫-৭-২৪ বিকেল থেকে ১৭-৭-২৪ পর্যন্ত সে রংপুর মেডিকেলে সে এডমিট ছিল, সমস্ত প্রমাণাদি বিদ্যমান আছে।
[ সানজানার লেখার সাথে এডিশনাল একটা তথ্য আমি এখানে সংযুক্ত করে দিচ্ছি, আবু সাঈদ মারা যায় ১৬ জুলাই]

এরপর ১৮ তারিখ সে কলেজের উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পর জানতে পারে পরীক্ষা স্থগিত, তখন বন্ধুদের সাথে মিছিলে জড়িয়ে পড়ে এবং পুলিশের টিয়ারসেলে বন্ধুদের থেকে আলাদা হয়ে যায়। পরবর্তীতে আমরা ১৮তারিখ আনুমানিক ৪টায় ওর বন্ধুদের থেকে জানতে পারি তার পায়ে রাবার বুলেট লেগেছে, সেখানের লোকাল মানুষজন কোনো এক হসপিটালে এডমিট করিয়েছে। রাত ১০টা পর্যন্ত সব হসপিটাল ক্লিনিক খুঁজেও যখন পাচ্ছিলাম না। বাবার কাছে একটা কল আসে, তারা জানায় আপনার ছেলে আমাদের হেফাজতে আছে, জানাজানি করিয়েন না, তাতে ছেলের ক্ষতি হবে। তাকে আগামীকাল সকালে ছেড়ে দেয়া হবে, চিন্তার কিছু নেই।

কিন্তু পরের দিন ১৯-৭-২৪ সকালে আমরা খোঁজ নিলে তারা অস্বীকার করে বলে তাদের কাছে এই নামে কেউ নেই। এরপর আনুমানিক বিকেল ৪:৩০টায় কোর্ট থেকে কল আসে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আমরা কোর্ট থেকে নথিপত্র নিয়ে জানলাম তাকে আবু সাইদ ভাই এর হত্যা মামলা দেয়া হয়েছে। সেদিন থেকে বার বার কারাগারের দরজা থেকে ফিরে এসেছি। একটাবার দেখা তো দূরে থাক, তার কন্ঠও শুনতে দেয়নি কেউ। মেট্রোপলিটন কোর্ট তার মামলা কিছুতেই শিশু কোর্টে দিতে চায়নি, অনেক চেষ্টা করে গত ৩০জুলাই শিশু কোর্টে নেয়া হলে ডেট দেয় আগামী ৪ই আগস্ট। ৪তারিখ কি রায় দিবে আমার জানা নেই, তবে আমি আমার ভাইকে ফিরে চাই, বেকসুর খালাস দেওয়া হোক এটা চাই।”

এই ছিলো আলফির বোন সানজানার ফেইসবুক পোস্টের মূল অংশ।

এই ঘটনার প্রেক্ষিতে হতবাক হতে হচ্ছে কয়েকটা কারণে।

১. আবু সাঈদের খুনের আসামী এই বাচ্চা(দের) কেন করা হচ্ছে? কী হয়েছিলো আবু সাঈদের সাথে, সেটা কি সবাই জানে না?

২. তাছাড়া, তার হাসপাতালে থাকার ডকুমেন্টস যদি থাকে ( তার বোন যেটা দাবি করলো), তাহলে তো এই ছেলেটাকে জড়ানো আরও এবসার্ড হয়ে গেলো।

৩.আর ছেলের বয়স যা, তাতে করে সে শিশু আইন-২০১৩ অনুযায়ী শিশু এবং তার বিচার করতে হলেও শিশু আইনে বর্ণিত বিধানের বাইরে যাওয়ার একচুল সুযোগ নেই।

এসব ঘটনা দেখে আইন-কানুন নিয়ে আর কোনকিছু বলারও ইচ্ছা হয়না।

Wow❤️❤️
29/06/2024

Wow❤️❤️

বাচ্ছা জন্মের পর!       আমাদের দেশের বেশীরভাগ স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কেই ভাটা পড়ে। ২ জন বা ৩ জন বাচ্চা হলে তো কথাই নেই। স্...
27/06/2024

বাচ্ছা জন্মের পর!
আমাদের দেশের বেশীরভাগ স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কেই ভাটা পড়ে। ২ জন বা ৩ জন বাচ্চা হলে তো কথাই নেই। স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক হয়ে যায় ভাইবোনের মতো। বাচ্চার পিছনে দৌড়ে দৌড়ে, সংসারের কাজ করে করে স্বামীর সাথে রোমান্টিক সম্পর্কের মুড আর থাকেনা। সম্পর্কে শুরু হয় তিক্ততা। এদিকে দেশীয় কালচারে বাচ্চা নিয়ে ঘুমানো প্রায় সব পরিবারেই দেখা যায়। বাচ্চার বয়স ৫/৬/৭, কিন্তু মা বাবার সাথে শোয়। যেখানে আড়াই বা তিন হলেই বাচ্চাকে আলাদা করে দেয়া উচিত। কারন এরপর বাচ্চারা বুঝতে পারে অনেককিছুই। রাতে ঘুম ভেংগে সে মা-বাবাকে অপ্রস্তুত অবস্থায় দেখলে তার মনে যেমন প্রশ্নের উদ্রেক হবে, তেমনি উল্টোদিকে বাচ্চার সাথে একসাথে শোবার কারনে দাম্পত্যে বিঘ্ন তৈরি হয়।

বাচ্চার বয়স আড়াই বা তিন হলেই তাকে আলাদা করে দিন। বাচ্চা কিন্তু কষ্ট পাবেনা, কষ্ট পাবেন আপনি, বাচ্চা দূরে সরে যাবে মনে হবে। কিন্তু না, আসলে বাচ্চা দূরে সরে যায়না। এটা বাচ্চার ভালোর জন্য, আপনাদের স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ভালো থাকার জন্য অত্যাবশ্যকীয়। বাচ্চার জন্য আলাদা বিছানা রেডি করুন। ওর রুমটাকে ওর পছন্দ মতো সাজিয়ে দিন। রাতে গল্প শুনিয়ে বা বই পড়িয়ে ওকে ঘুম পাড়ান। ঘুমিয়ে গেলে চলে আসুন আপনার রুমে। ও আপনার অনুপস্থিতি টেরও পাবেনা। রাতে ও উঠতে পারে এই ভয় থাকলে একটা বেবি মনিটর কিনে নিন, দাম বেশি নয়। ওর মাথার কাছে মনিটর রেখে রিসিভার আপনার নিজের বালিশের কাছে রাখুন। রাতে উঠলে আপনি সাথে সাথে টের পাবেন, যেমনটা পেতেন আপনার সাথে ঘুমালে। আপনি তো জানেনই সকালে কখন উঠে। তার একটু আগে গিয়ে ওর সাথে শোবেন। ও ঘুম হতে উঠেও আপনাকে পাবে। রাতে যে আপনি ছিলেন না, তা ও বুঝবেইনা।

দ্বিতীয় সন্তান হলে বেশীরভাগ মায়েরা প্রথম সন্তানকে অবহেলা শুরু করে। সব আদর যেন ছোটজনের জন্য, অথচ সে আদরের কিছুই বোঝেনা। আর যে বোঝে সেই বড়জনকে কথায় কথায় ডাক দেয়া, বকা দেয়া চলতে থাকে। মা/ রে*র কথা তো বাদই দিলাম। স্বাভাবিকভাবেই তার মনে ছোট বাচ্চাটার প্রতি বি- দ্বেষ সৃষ্টি হয়। ভাবে, ও না থাকলেই ভালো হতো, মা আদর করতো। অথচ মায়ের উচিত এই সময়ে বড়জনকে বেশি করে সময় দেয়া, আদর করা। বড়জনকে বোঝানো তোমার প্রতি আমার ভালোবাসা একটুও কমেনি। আপনি আর আপনার স্বামী দুজনেরই দায়িত্ব এটা।
দু বাচ্চার মাঝে তুলনা করবেন না। কারন তারা দুজনই সম্পুর্ন আলাদা মানুষ। দুই বাচ্চার জন্য আলাদা নিয়ম বানাবেন না। একজনকে মোবাইল দেখিয়ে খাওয়াবেন, আরেকজনকে বলবেন খাওয়ার সময় নো ডিভাইস, তাহলে তো হবেনা। দুজনের বেডটাইম যেন এক হয়। কোনো জিনিস কিনলে একজনের জন্য নয়, দুজনের জন্যই কিনবেন।
ছোটটির বয়স যখন আড়াই হবে তখন ওকেও আলাদা করে দিন, বড়জনের সাথে। দুজন একসাথে ঘুমুবে বা একই রুমে দুটো বিছানায়।
দিনে এক হতে দেড়ঘন্টা আলাদা করে রাখুন যখন পরিবারের সবাই মিলে সময় কাটাবেন। হাসি আনন্দ করবেন। বাচ্চাদের সাথে স্বামী স্ত্রী একসাথে খেলবেন। নিজের পার্টনারের দিকে ভালোবাসার দৃষ্টিতে তাকাবেন। মেজাজ যদি বেশি খারাপ থাকে অকারণে, সরে যান প্রিয় মানুষগুলোর কাছ হতে তাদের আ*ঘাত করার আগেই। আলাদা রুমে বা বারান্দা বা ছাদে গিয়ে মেডিটেশন করুন। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন যে কারনে আপনার মেজাজ খারাপ তা কতটা যুক্তিযুক্ত। গভীর নিঃস্বাস নিন। মন খারাপকে ছড়িয়ে দিন বাতাসে।
সংসার তৈরি হয় স্বামী স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে। সংসারের কাজ করতে করতে এই মানুষগুলোই যেন অবহেলিত না হয় সেটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব কিন্তু আমাদেরই। ভালোবাসার সম্পর্কগুলো অটুট থাকুক 🙏❤️
পেইজ টা ফলো করে দিবেন সবাই ধন্যবাদ ❤️

কপি পোষ্ট এটা।

Address

Bhandaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Inaya Tasnim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share