Anjuman Jannat

Anjuman Jannat আঁকড়ে ধরার জন্য রুপ সৌন্দর্যের প্রয়োজন হয় না, পাশাপাশি চলার মতো বিশ্বস্ত একজন মানুষেইই যথেষ্ট!! ��

বন্ধু যখন ফটোগ্রাফার 😂
09/09/2024

বন্ধু যখন ফটোগ্রাফার 😂

09/09/2024
তোমার বয়স যখন ১৮ থেকে ২৫ এর মধ্যে থাকবে, তুমি অনেক বন্ধু হারিয়ে ফেলবে। তুমি অনেক ভুল করবে। তুমি ব্যর্থ হবে। তুমি নতুন কর...
09/09/2024

তোমার বয়স যখন ১৮ থেকে ২৫ এর মধ্যে থাকবে, তুমি অনেক বন্ধু হারিয়ে ফেলবে। তুমি অনেক ভুল করবে। তুমি ব্যর্থ হবে। তুমি নতুন করে অনেক কিছু উপলব্ধি করবে।

তুমি বাস্তবতা বুঝতে শুরু করবে। মাঝে-মধ্যে নিজেই নিজেকে চিনতে পারবে না। তুমি অনেক কঠিন কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাবে যেমন- হতাশা, একাকিত্ব, বিষণ্ণতা তোমাকে ছাড়তেই চাইবে না।

যাদেরকে তুমি এই দুনিয়ার সবচেয়ে ভালো মানুষ বলে জানতে-চিনতে, তারাও তোমার বিশ্বাস ভেঙে ফেলবে। তোমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করবে। তারপর তুমি অনেক কান্না-কাটি করবে। তুমি এমন কিছু করবে, যা করার চিন্তা তুমি কখনো করোই নি। সুইসাইড করার মতো ফালতু আর নিকৃষ্ট চিন্তা তোমার মাথায় আসবে।

প্রিয় মানুষ টা তোমাকে ছেড়ে চলে যাবে। তুমি দিনের পর দিন ডিপ্রেশনের মধ্যে দিয়ে যাবে। একই পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে অনেকেই যায়।

কোনো মোটিভেশন তোমার এই কষ্ট থেকে মুক্তি দিতে পারবে না। তুমি না চাইলেও তোমার ভালোবাসার মানুষটির সাথে কাটানো সময় তোমার মনে পড়বে। আর তুমি কষ্ট পেতে থাকবে।

কিন্তু বেশিদিন না, ৬ মাস বা একবছর পর তুমি আবার স্বাভাবিক হয়ে যাবে। যেই তুমি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসবে, ওই মানুষগুলো আবার তোমার সাথে নাটক শুরু করবে। তখন তুমি ওদেরকে রিজেক্ট করবে

এবং পিছনে ফিরে হাঁসবে ওদেরকে দেখে। সবকিছুর পর তুমি নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করবে। তুমি তারপর থেকে আরো বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠবে।

জীবন তোমাকে একটু কষ্ট দিবে, কারণ নাহলে তুমি পৃথিবীর আসল রূপ চিনতে পারবে না।

তোমাকে হতাশ হলে চলবে না।

এটাই মানুষের জীবন, এটাই বাস্তবতা।
#অনুগল্প

প্রেমিক হিসেবে দেবদাস হওয়া সহজ , পার্বতীর জন্য মদ খেয়ে নর্তকী পাড়ায় শুয়ে চুনি লালের সাথে গল্প করা সহজ । কারন পৃথিবীর বে...
09/09/2024

প্রেমিক হিসেবে দেবদাস হওয়া সহজ , পার্বতীর জন্য মদ খেয়ে নর্তকী পাড়ায় শুয়ে চুনি লালের সাথে গল্প করা সহজ । কারন পৃথিবীর বেশির ভাগ ব্যার্থ প্রেমিকরা তাই করে । পরিবার ও সমাজের চাপে পার্বতীকে বিসর্জন দিয়ে একটা স্বস্তা ইমোশনের সেক্রিফাইজের ইতিহাস করে ।

কিন্তু প্রেমিক হিসেবে বাদশা জাহাঙ্গীর হওয়া সহজ না । নিজের প্রেমিকা নুরজাহানকে অন্য জায়গায় বিয়ে দেওয়া হয়েছিল কিন্তু ক্ষমতায় আসার পরও এক বাচ্চার মাকে বাই হূক অথবা বাই কুক বিয়ে করে নিজের পাশে প্রায়োরিটি দিয়ে রানীর সর্বোচ্চো মর্যাদা দেওয়া সহজ নয় ।জীবনের শেষ দিন পযর্ন্ত তার ভালোবাসাকে সে পাশে রেখে ছিলো । ভালোবাসায় নিময় নেই নিয়ম তো মানুষের জন্য বানানো হয় ।যে ভালোবাসায় সেক্রিফাইজ থাকে তুমি খালাতো কিংবা মামাতো ভাইয়ের প্রেম ভাবতে পারো ।সে পরিবারের অযুহাত দেখিয়ে সফল কিংবা ব্যার্থতার গল্প লিখে যায় ।

ভালোবাসলে তাকে আগলে রাখা শিখতে হয় ।
অথচ আমাদের এই সমাজে হাজারো দেবদাস আছে , জাহাঙ্গীরের বড্ড অভাব ।

#আঞ্জুমান #জান্নাত

'ছেলেটা আমাদের বাড়িতে মিস্ত্রি কাজ করার জন‍্যে এসেছিলো। তাকে প্রথম দেখাই আমার,,ভালো লেগে যায়।'অথচ কতো ছেলে আমার পিছনে ঘু...
08/09/2024

'ছেলেটা আমাদের বাড়িতে মিস্ত্রি কাজ করার জন‍্যে এসেছিলো। তাকে প্রথম দেখাই আমার,,
ভালো লেগে যায়।

'অথচ কতো ছেলে আমার পিছনে ঘুরে।
কাউকেই আমি পাত্তা দেইনা। আজ নিজে থেকেই
একটি ছেলের প্রেমে পরলাম।

'বেশ কিছু দিন যাওয়ার পরে।
একদিন ছেলেটাকে বল্লাম 'শোন তোমার সঙ্গে আমার কিছু কথা আছে? আমার সঙ্গে এসো।

'এখানে বলুন।

'তোমাকে আমার সঙ্গে আসত বলছি না।
আমার সঙ্গে এসো।

'ছেলেটি চুপ-চাপ পিছনে আসলো।
জিঙ্গেস করলাম। আচ্ছা তুমি কি প‍্রেম করো।

'না প্রেম করিনা।

'গুড! আচ্ছা তুমি কি কাউকে পছন্দ করো।?

'নাহ।

'কেউ যদি তোমাকে প্রপোজ করে তুমি কি রাজি হবে।
তাকে ভালোবাসা জন‍্যে।

'যদি আমার তাকে ভালো লাগে
অবশ্যই রাজি হবো।

'আচ্ছা আমি দেখতে কেমন।

'অনেক সুন্দর এবং মায়াবতী। এক কথায় অসাধারণ।

'ভালো লাগে আমাকে।

'অবশ‍্যই ভালো লাগবেনা কেনো।
যে কেউ আপনার পছন্দ করবে বুজলেন।

'আচ্ছা তোমার নামটা জানি কি।

'আমার নাম মি. হাসিব।

'আমার নাম আয়েশা?
শোন হাসিব আমি তোমাকে ভালোবাসি।
তুমি কি আমাকে ভালোবাসবে।

'হাহহাহা। হাহৃহ। হহাহ।

'হাসো কেনো হ‍্যাঁ
আমি কি হাসার কথা বলেছি।

'কোথায় আপনি আর কোথায় আমি।
আকাশ জমিন পার্থক্য।

'সব পার্থক্য ভেদা-ভেদ করে এক হবো।

'এইটা কখনোই সম্ভব না।
আচ্ছা আসি এখন অনেক কাজ আছে।

'তোমাকে উত্তর দিতে হবে।
আমাকে ভালোবাসবে নাকি বাসবেনা।

'ভেবে দেখি এক সপ্তাহ।
তার পরে উত্তর দিবো।

'ঠিক আছে আমি রাজি।
কিন্তু এক সপ্তাহ পরে আমি উত্তর চাই কিন্তু।

'আচ্ছা।

'এর পরে ঠিক এক সপ্তাহ পরে আয়েশা হাসিবের
কাছে চলে যায় গিয়ে জিঙ্গেস করে।
আমার উত্তর দাও।
তখন হাসিব বলে।

'শোন আমার সঙ্গে থাকতে হলে এই রকম রাজ
প্রাসাদে থাকা হবে না। আমার সঙ্গে থাকতে হলে প্রতিদিন মাছ মাংস খাওয়া হবেনা। আমার সঙ্গে থাকতে হলে নিত্য নতুন পোশাক পরা হবেনা। আমার সঙ্গে থাকলে হলে কঠোর পরিশ্রম এবং কাজ
করতে হবে।

'আমি রাজি।

'আবেগ থেকে বেরিয়ে এসে বাস্তবতা চিন্তা করে দেখো।
এই সব প্রেম ভালোবাসা পালিয়ে যাবে।

'আমি বাস্তবতা বুজেই বলতেছি।
আমি তোমাকে ভালোবাসি তোমার জন‍্যে সব কিছু করতে রাজি আছি।

'যদি পরবর্তীতে পিছুটান দাও তখন।

'যদি মনে হয় এমন করবো।
তাহলে চলো আজকেই বিয়ে করবো দুজনে।

'তোমার বাবা মা।

'ওরা কখনোই আমাকে মেনে নিবেনা।
তাই ওই সব চিন্তাও করতেছিনা।

'ঠিক আছে চলো কাজী অফিসে।

'চলো।

'পরবর্তীতে দুজনেই কাজি অফিসে গিয়ে
বিয়েটা সম্পূর্ণ করে। এই সব কিছু আয়েশার বাবা জানার পরে পুলিশ নিয়ে হাসিবের বাসায় চলে যায়।

'সেখানে গিয়ে বলতে থাকে।
দেখুন স‍্যার এই ছেলেটি আমার মেয়েকে ভুলিয়ে ভালিয়ে বিয়ে করেছে।

'মুহূর্তেই আয়েশা বলে।
স‍্যার আমি নিজে ইচ্ছায় হাসিব কে বিয়েটা করেছি।
এছাড়া আমার বিয়ের বয়স হয়েছে।
আমি বাল‍্য বিবাহ করিনাই যার কারনে আপনি আমাদের ধরবেন।

'পুলিশ তখন আয়েশার বাবাকে বলে।
আমরা দুঃখিত আপনার মেয়ে নিজে ইচ্ছায় ছেলেকে বিয়ে করেছে। এখানে আমাদের কিচ্ছু করার নেই।

'আয়েশা আমার সঙ্গে বাড়িতে চল।

'সরি বাবা আমি আমার স্বামীর বাড়ি থেকে
কোথাও যাবো না।

'যাবি কি না।

'যাবোনা।

'আজ থেকে তুই আমার মেয়ে না।
আমি তোকে ত‍্যা'গ করলাম।

'সমস‍্যা নেই বাবা।

'এর পরে আয়েশার বাবা সেখানে থেকে চলে যায়।
নিস্তব্ধ হয়ে।

'আজ আয়েশার বিয়ের ১০টি বছর হলো।
তারা দুজনে মনে করে "পৃথিবির সব থেকে সুখি মানুষ তারা দুজনে।

'সত‍্যি ভালোবাসা সুন্দর।

অনুগল্প: ভালোবাসি!

পারিবারিক বিয়ে  -ইলেকশন 🙂প্রেমের বিয়ে – সিলেকশন 🤭🤭আর পালিয়ে বিয়ে হলো-  স্বতন্ত্র🫣দুই জনের অমতে বিয়ে হলে – স্বৈরতন্ত্র😤প...
08/09/2024

পারিবারিক বিয়ে -ইলেকশন 🙂
প্রেমের বিয়ে – সিলেকশন 🤭🤭
আর পালিয়ে বিয়ে হলো- স্বতন্ত্র🫣
দুই জনের অমতে বিয়ে হলে – স্বৈরতন্ত্র😤
প্রেম করে পরে পারিবারিক ভাবে বিয়ে করা হলে – দলীয় মনোনয়ন💗💗
নিজের পছন্দের বিয়েতে পরিবারের বাধার সম্মুখীন হলে – বিরোধী দলের ষড়যন্ত্র🤔🤔
বিয়ে না করা – একনায়কতন্ত্র😏😏😏
নিজের পছন্দের বিয়েতে বাবা মাকে রাজি করানো হলো – গণতন্ত্র🤗🤗
কাজিনের সাথে বিয়ে হলে – রাজতন্ত্র😴
তাবিজ করে বিয়ে করলে – তন্ত্রমন্ত্র ☠️☠️
বিঃদ্রঃ এখন বলেন আপনি কোনটা কোনটা করবেন,,,?🤔
না বলে গেলে কিন্তু বিয়ে হবে না😁😁😁😁

আম্মু আমাকে খেতে দাও।তাড়াতাড়ি। আজ কলেজে নতুন টিচার আসবে। শুনেছি চিটার নাকি খুব রাগী। এক সেকেন্ড দেরি হলে ক্লাস রুমে প্রব...
08/09/2024

আম্মু আমাকে খেতে দাও।তাড়াতাড়ি। আজ কলেজে নতুন টিচার আসবে। শুনেছি চিটার নাকি খুব রাগী। এক সেকেন্ড দেরি হলে ক্লাস রুমে প্রবেশ করতে দেয় না।

ছিঁড়ি দিয়ে নিয়ে নামতে নামতে কথা গুলো বললো আফরিন আয়াত শখ।

তখনি শখের আম্মু বলে উঠলো।

--কেনো রে আরো একটু ঘুমাবি তাহলে তাড়াতাড়ি কলেজে যেতে পারবি।আমি বুঝি না তুই এত ঘুমাস কি করে।ঘুম পাগলি মেয়ে একটা।এখন তুই খাবি কখন আর কলেজ পৌছাবি কখন বলতো।

--আম্মু তুমি আমাকে টিফিন দিয়ে দাও আমি ব্রেক টাইমে খেয়ে নিব।

বলেই শখ তাড়াতাড়ি করে চলে যেতে লাগলে, শখের আম্মু বললো দাড়া দুইবার তো খেয়ে যাবি নাকি।আজ তোর ফিয়াজ ভাইয়া'ও নেই।যে,ওকে বলবো তোকে একটু দিয়ে আসতে।দেখি হা করতো।

--না আম্মু আমার খাওয়ার সময় নেই আসি,বলেই দৌড় দিলো শখ।শখের আম্মু'ও যায় কিসে সে'ও মেয়ের পেছনে পেছনে ছুটলো দুইবার খাইয়ে দিয়ে।তারপরে-ই মেয়েকে ছাড়লো।

শখের আম্মু ভেতরে আসতেই মুনতাহা রাগী চোখ নিয়ে মারের দিকে তাকিয়ে আছে।

তখন মিসেস রহিমা বেগম বললেন।

--কিরে এভাবে তাকিয়ে আছিস কেনো,যা খেয়ে নে।তোকে তো কলেজে যেতে হবে নাকি।আজ তোর দেরি হয়ে যাচ্ছে না।

--বাবা বাহ আম্মু,ও মেয়েটার জন্য তোমার কি দরদ,আদর,ভালোবাসা।কই আমার জন্য তো এমন করো না।

--এসব তুই কি বলছিস আমি তোকে ভালোবাসি না।তুই বল তোকে কোন দিকে কম রেখেছি।

--ভালোবাসার দিকে কম রেখেছো মা।তোমরা আমার থেকে ঐ মেয়েকে বেশি ভালোবাসো।ও তো তোমাদের.....

--মুনতাহা কি ঐ মেয়ে ঐ মেয়ে করছিস।ও'তোর ছোট বোন হয়।ওর ওপরে সব সময় রাগ না করে ওকে একটু ভালোবাসলেও তো পারিস।

--ছোট বোন মাই ফুট।ও আমার কিসের ছোট বোন আমি ওকে নিজের ছোট বোন হিসেবে মানি না।ও কোনোদিন আমার কাছে থেকে বড়বোনের ভালোবাসা পাবে না।ওর জন্য আমি আমার সবকিছু হারিয়ে ফেলছি।ঐ মেয়ে মরে না,কেনো।ও'মরলে আমার শান্তি সবকিছু কেঁড়ে নিয়েছে আমার থেকে।

ঠিক তখনি মুনতাহার বাবা আহনাফ সাহেব এসে মনতাহাকে থাপ্পড় বসিয়ে দিলো।

--তোমাকে এই শিক্ষা দিয়েছি।মেয়েটা তোমাকে কি করেছে কেনো ওকে দেখতে পারো না।তুমি।তোমাকে কতো ভালোবাসে মেয়েটা।আর তুমি ওকে সব সময় অপমান করো দেখতে পারো না।

--বেশ করি ওর জন্য আমি আমার সবকিছু হারিয়ে ফেলছি। ও যদি ওর....

--মুনতাহা........

--তুমি উত্তেজিত হয়ো না,মুনতাহা একদিন ঠিক বুজবে,দেখো।একদিন ঠিক আমাদের শখকে আপন করে নিবে।

--ঐ'মেয়েকে আপন করে নেওয়ার আগে,আমি যেনো মরে যাই।

বলেই চলে গেলো মুনতাহা।

--মেয়েটাকে মানুষ করতে পারলাম না গো মুনতাহার আম্মু।বলল,আহনাফ সাহেব।

--তুমি চিন্তা করো না,দেখবে একদিন ঠিক আমাদের মুনতাহা আমাদের শখকে মেনে নিবে।বলল,মিসেস রহিমা বেগম।

আসুন এইবার পরিচয় পর্বে আসা যাক এখক্ষন ধরে যারা কথা বলছিলেন,তারা হলেন আমাদের গল্পের নায়িকা'ও তার পরিবার। আফরিন আয়াত শখ। আমাদের গল্পের নায়িকা।মধ্যবৃত্ত পরিবার থেকে বিলং করছে শখ।মিসেস রহিমা বেগম শখের,মিস্টার আহনাফ সাহেব।শখের বাবা মা।মুনতাহা শখের বড় বোন।আর ফিয়াজ শখের বড় ভাই। শখ এবার ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে,পড়াশোনা করছে।দেখতে মাশাল্লাহ।দেখলে যে কেউ প্রেমে পড়ে যাবে।

আসুন গল্পে ফিরে আসা যাক।

ট্রাফিক জ্যামে আটকা পড়েছে শখ।বেশ বিরক্ত লাগছে শখের।

--দুর,আজকে-ই,জ্যামে আটকা পড়তে হলো,এইদিকে ক্লাসের সময় হয়ে আসছে।নতুন টিচার আসবে।যদি সঠিক সময়ে কলেজে পৌঁছাতে না পারি।আমাকে ক্লাসে প্রবেশ করতে দিবে না।ভয় ও লাগছে নতুন টিচারের ক্লাসে প্রথম দিন-ই লেট করবো তাহলে।

প্রায় আধা ঘণ্টা ধরে জ্যামে আটকে আছে শখ।

--নাহ,আর এভাবে বসে থাকা চলবে না।দেখি আমাকেই একটা ব্যবস্থা,করতে হবে।

বলেই শখ গাড়ি থেকে নেমে,গাড়ির ভাড়া মিটিয়ে দিয়ে,হাঁটা শুরু করলো শখ।

ক্লাসের আর দশ মিনিট বাকি আছে।ঠিক মতো হাঁটা ধরলে পৌঁছাতে পারবে।শখ,কলেজের অনেক'টা কাছেই চলে আসছে শখ।

সময় মাত্র পাঁচ মিনিট শখ এবার জুতা খুলে দৌড় দিলো,হঠাৎ করেই একটা গাড়ি শখের সামনে চলে আসে,তাল সমলাতে না পেরে,নিচে পড়ে যায় শখ।পায়ে ব্যথা পেয়েছে। হাতে কিছু কিছু জায়গায় হালকা করে কেটে গেছে যার ফলে হালকা হালকা রক্ত দেখা যাচ্ছে কোনো দিকে না তাকিয়ে শখ,এক বস্তা বয়ান দিতে শুরু করলো।

শখ:ঐ কোন উগান্ডার বাচ্চারে, গাড়ি দেখে শুনে চালাতে পারিস না।চোখ কি মাথায় নিয়ে হাঁটিস রে।তোর ঘরে মা,বোন নেই।গাড়ি চালাস নাকি উড়োজাহাজ চালাস। সাধারন মানুষের কথা তো ভাবিস না বড়লোক বাপের বেটা কিছু হলে খালি টাকার গরম দেখাবি।তারপরে সবকিছু মাফ।

শখের এসব উলটা পালটা কথা শুনে গাড়ি থেকে বেড়িয়ে আসলো আয়ান চৌধুরী। শখকে উদ্দেশ্য করে বললো।

--এই মেয়ে তোমার সমস্যা কি এভাবে উল্টো পালটা বকছো কেনো তুমি।আর একটা বাজে কথা বললে।আমার থেকে খারাপ কেউ হবে না।দেখি কি হয়েছে তোমার। কতটা ক্ষতি হয়েছে।আয়ান কিছু টাকা ছুরে শখের দিকে দিয়ে বললো।

--যা দিয়েছি আশা করি তোমার এতে হয়ে যাবে।যদি আরো লাগে তাহলে আমাকে বলবে কেমন আমি দিয়ে দিব।বলেই একটি কার্ড বের করে শখের দিকে এগিয়ে দিলো।

এতক্ষণ শখ হা হয়ে যুবকটির দিকে তাকিয়ে ছিলো,এত সুন্দর মানুষ হয়।নাকি আবার,বেশ লম্বা যুবকটি।ফর্সা শরীলে কালো রংটা যেনো আরো আকর্ষণী'ও করে তুলেছে।এতক্ষণ শখ ভালো করে যুবকটি পর্যবেক্ষণ করলেও টাকার গরম দেখানো কারনে বেশ রেগে গেলো শখ।

শখ:নিজেকে মনে করেন আপনি দয়া দেখাচ্ছেন আমাকে আপনার টাকা আপনি রাখুন আপনার কোনো কাজে লাগবে।এই জন্য আমি বড়লোক'দের দেখতে পারি না ছোট লোক কথাকার।

আয়ান:থাপরিয়ে তোমার সব দাঁত ফেলো জানো।এতটুকু মেয়ে এত পাকা পাকা কথা বলো কেনো তুই। কলেজে পড়ো এখনো ব্যবহার শিখলে না।

শখ:এখন আপনার থেকে ব্যবহার শিখতে,হবে আমার আসছে একে তো অন্যায় করছে তার ওপরে বড় বড় কথা বলছে। আমি আপনার খাই না পড়ি আপনার কথা আমাকে শুনতে হবে।
মূহুর্তেই আয়ান এর চোখ লাল টকটকে হয়ে গেলো রাগে কিন্তু কিছু বললো না।

--আজ আমার একটা কাজ আছে দেরি হয়ে যাচ্ছে।তা না হলে আজ তোমাকে দেখে নিতাম।তোমাকে তো আমি পরে দেখে নিবো।

বলেই গাড়ি নিয়ে হনহন করে চলে গেলো আয়ান।

শখ হাতের দিকে তাকিয়ে দেখে সময় মাত্র আর দুই মিনিট এখন কি করে যাবে সব হয়েছে এই বজ্জাত ব্যাডার জন্য।এখন কি করমু হায় আল্লাহ মালুম।

গাড়ি না নিলে পৌঁছাতে পারবো না।শখ তাড়াতাড়ি করেএকটা গাড়ি ডেকে নিয়ে বললো একটু তাড়াতাড়ি চলুন মামা।

আসুন এবার পরিচিত হই।এই যে এতক্ষণ ধরে শখ যার সাথে ঝগড়া করছিলো।সে,আমাদের গল্পলের নায়ক আয়ান চৌধুরী দেখতে মাশাল্লাহ।যাকে বলে ক্রাস বয়।দেখতে বেশ লম্বা।গায়ের রং ফর্সা।আয়ান বাবা মায়ের এক মাত্র ছেলে।বাবা বিজনেস করে।আয়ানের বাবা নাম করা বিজনেস ম্যানদের মধ্যে একজন। আয়ানের মা গৃহিনী।আয়ানে বড় দুই বোন আছে।একজনের বিয়ে হয়েছে। (এখনই যদি সব বলে দেই তাহলে গল্পে কি লিখবো আসুন মূল গল্পে ফিরে আসি।)

শখ গাড়ি থেকে নেমে দৌড়ে ক্লাস রুমের দিকে গেলো।

ক্লাস শুরু হয়ে গেছে হায় আল্লাহ মালুৃম আমাকে এখন রুমে প্রবেশ করতে দিব না গো।

শখ:মে আই কাম ইন স্যার।

--নো,আর অলরেডি লেট।

--সরি স্যার আর হবে না আসলে আজ রাস্তায় অনেক জ্যাম ছিলো যার কারনে দেরি হয়ে গেলো।কাল থেকে আর লেট হবে না।

আয়ান এবার পেছনে ঘুরে শখকে দেখেই মাথা যেনো আগুন লেগে গেলো।

শখ:আপনি।

--তুমি এখানে।

--আজব আমাদের কলেজে আমি আসবো না তাহলে আপনি আসবেন।আচ্ছা খারাপ লোক তো আপনি। আমাকে ফলো করতে করতে এখানে চলে আসছেন লজ্জা করে না আপনার। আমাকে তো সেই বড় বড় জ্ঞান দিলেন।এখন আপনি করলেন।

শখরে আজ তুই গেলি আয়েশা মনে মনে বললো।

আয়ান আর নিজেকে দমিয়ে রাখতে পারলো না রেগে শখকে ধমক দিলো ভয়ে শখ শেষ।

--এখনি আমার ক্লাস থেকে বেড়িয়ে যাও।এমনিতে দেরি করে আসছো আবার উলটা পালটা কথা বলছো তোমাকে আমি এক সেকেন্ড আর ক্লাস রুমে দেখতে চাই না।

শখ এবার ভয়ে পেয়ে যায়।

--সরি স্যার আর হবে না।ভুল হয়ে গেছে এবারের মতো মাফ করে দিন স্যার আমি বুঝতে পারি নাই।

--আমি এক কথা বারবার বলা পছন্দ করি না।গেট আউট।এমনি তেই ক্লাসে অনেকটা সময় তুমি নষ্ট করে দিয়েছো।

আয়ান অনেক রেগে গেছে তাই আর শখ কোনো কথা না বলে চুপচাপ ক্লাসে বাহিরে হয়ে দরজার দাড়িয়ে আছে।

আয়ান:কি হলো তুমি ওখানে দাড়িয়ে আছো কেনো তোমাকে না বললাম চলে যেতে।

শখ:আমি তো রুমে নেই স্যার,আমি বাহিরে দাড়িয়ে থেকে তো আপনার ক্লাসটা দেখতেই পারি।

আয়ান:দাঁড়িয়ে থাকো কিন্তু দেখো আমার ক্লাসের সমস্যা না হয় বলে দিলাম।

বলেই আয়ান ক্লাস করা শুরু করে দিলো।

--শালা বজ্জাত ব্যাডা একে তো আমাকে গাড়ি চাপা দিয়ে মেরেই ফেলতে লাগছিলো।এখন আবার পুরো ক্লাসের সামনে অপমান করলো শালা তোরে দেইখা নিমু আমি।না হলে আমি নাম ও শখ না হুম।

চলবে.......

রাগী_টিচার_যখন_রোমান্টিক_হাসবেন্ড
পর্ব_০১

আমার এত বছর জীবনের থেকে সবচেয়ে বড় অভিজ্ঞতা হলো - বায়না ধরা মানুষ সুখে থাকে।এরা যে কারো কাছে যে কোন কিছুর বায়না ধরে। সেই ...
07/09/2024

আমার এত বছর জীবনের থেকে সবচেয়ে বড় অভিজ্ঞতা হলো - বায়না ধরা মানুষ সুখে থাকে।

এরা যে কারো কাছে যে কোন কিছুর বায়না ধরে। সেই মানুষের সামর্থ্য থাকুক আর না থাকুক। দিতে তাকে হবেই।
খুবই আশ্চর্যজনক ভাবে এরা যা চায় তা পেয়েও যায়।
অত:পর তারা সুখী।

দু:খ তো তাদের … যারা অতি ভদ্রগিরি দেখাতে গিয়ে কোন বায়না ধরেনা। তবে হ্যাঁ অপেক্ষায় থাকে - তাকেও কেউ বায়না ধরার আগে কিছু এনে দিবে। যা তার দরকার। সেটা বস্তুগত হতে পারে। হতে পারে মানসিক শান্তিও।

দিনশেষে এদের ঝোলা অপেক্ষা নামক জিনিস ছাড়া খালিই থেকে যায়।

বিনিময়ে আসে না চেয়ে না পাওয়ার দু:খ।
©

Big shout out to my newest top fans! 💎 Sagor Sikder, MD Shihab Mia, Md AjimDrop a comment to welcome them to our communi...
07/09/2024

Big shout out to my newest top fans! 💎 Sagor Sikder, MD Shihab Mia, Md Ajim

Drop a comment to welcome them to our community,

😂😂 আমিত হাসিনা😂
07/09/2024

😂😂 আমিত হাসিনা😂

সুখ আসলে কী?বিখ্যাত এক তুর্কি কবি তার বিখ্যাত চিত্রশিল্পী বন্ধুকে অনুরোধ করেন, সুখ কী তা যেন এঁকে দেখান। তিনি এই ছবিটা আ...
06/09/2024

সুখ আসলে কী?

বিখ্যাত এক তুর্কি কবি তার বিখ্যাত চিত্রশিল্পী বন্ধুকে অনুরোধ করেন, সুখ কী তা যেন এঁকে দেখান। তিনি এই ছবিটা আঁকেন।

একটা ভাঙা খাটের ছোট বিছানায় শান্তিতে ঘুমাচ্ছে একটি বড় পরিবার। খাটের একটা পায়া নই, সেখানে দুটি ইট রাখা। জরাজীর্ণ বাড়ির ছাদের ফুটো থেকে পানি পড়ছে, ওখানে তাই ছাতা রাখা। বাড়ির কুকুরটিও বিছানায় শান্তিতে ঘুমায়। কপাটবিহীন জানালায় পাখি বসেছে। মুরগি শেয়ালে নেবারও দুর্ভাবনা নেই।

ছবিটা দেখার পর মনে হলো, সুখ মানে সমস্যা না থাকা নয়, কষ্টের পরিস্থিতিকে স্বাচ্ছন্দ্যে মেনে নেওয়ার মধ্যেই সুখ। যা আছে তা নিয়েই খুশি থাকি, শান্তিতে ঘুমাই।

অনুবাদ : মনযূরুল হক

আজ ছুটির দিন। বিহান দুপুরে খেয়ে ফোনটা হাতে নিয়ে একটুখানি সুয়েছে কেবল। এমন সময় তার স্ত্রী "আয়রা" এসে আবদার জুড়ে বললো, "বি...
06/09/2024

আজ ছুটির দিন। বিহান দুপুরে খেয়ে ফোনটা হাতে নিয়ে একটুখানি সুয়েছে কেবল। এমন সময় তার স্ত্রী "আয়রা" এসে আবদার জুড়ে বললো,

"বিহান শাড়ী পড়েছি আমি। এই চলো না দু'জন মিলে বাহির থেকে একটুখানি ঘুরে আসি।"

বিহান উল্টো দিকে সুয়ে বি*র*ক্ত হয়ে বললেন, তোমার মতো সারাদিন বাসায় বসে থাকি না আমি, সপ্তাহে একটা দিন ছুটিতে থাকি তাও তোমার সহ্য হয় না আয়রা?"

"ছি! কি বলছো বিহান?আসলে...."

"উঁহু হয়েছে! তোমার সাথে কোথাও যেতে পারবো না আমি। আমার বড্ড ঘুম পাচ্ছে। একটা দিনইতো একটু শান্তি দেও, প্লিজ!"

আয়রা আশাহত মনটা নিয়ে রুম থেকে চলে গেলো। ছলছল চোখে শখের শাড়ীটা পড়া ছেড়ে দিলো সেদিন।
পরদিন রাতে বিহান অফিস থেকে ফিরতেই তার স্ত্রী মুচকি হেসে বললো, "ফ্রেশ হয়ে এসো। আমি খাবার রেডি করছি বিহান।"

"তুমি খেয়ে নেও। আমি আজ বাহির থেকে খেয়ে আসছি আয়রা।"

"খেয়ে আসছো বিহান? তুমি'তো জানো আমি রোজ তোমার জন্য না খেয়ে অপেক্ষা করি। তোমার সাথে না খেলে আমার পেটই ভরে না, চলো না আমার সাথে অল্প করে খাবে।"

"প্রতিদিন তোমার এসব ঢঙ আর ভাল্লাগছে না আয়রা! বললাম না, আমি খেয়ে আসছি। সারাদিনটা খে'টে ক্লান্ত হয়ে বাসায় ফিরি আমি। কই একটু রেস্ট করবো, তা না বাসায় ফিরলেই তোমার যওসব আজাইরা আবদার শুরু হয় যায়।"

তীব্র রাগ নিয়ে কথা গুলো বলে হনহন করে নিজের রুমে চলে গেলো বিহান। আয়রা মেয়েটা অশ্রুসিক্ত নয়নে স্বামীর চলে যাওয়া দেখলো কেবল। প্রিয় মানুষটার কথা গুলো তী'রে'র মতো বিঁ'ধ'লো তার বুকে। কাজ কি শুধু সেই একাই করে,আয়রা করে না? এই যে সকাল থেকে রাত বারোটা অবধি নিজ হাতে সংসার সামলায়। তার শরীরে কি ক্লান্তরা ভর করে না? শত ব্যস্ততার মাঝে প্রিয় মানুষটার কাছে একটু আহ্লাদ, একটুখানি ভালোবাসতে চাওয়া কি খুব বড় আজাইরা আবদার? থাক না, আজ থেকে না হয় নিজের আবদার গুলো গুটিয়ে নিলো মেয়েটা। নিজের ভাবনার মাঝে টুপ করে অশ্রুকণারা গড়িয়ে পড়লো তার গাল বেয়ে। মেয়েটা তড়িঘড়ি করে সেটুকু মুছে নিলো অবলীলায়। সেই রাতটা না খেয়েই সুয়ে পড়লো আয়রা।
অতঃপর একটু একটু করে নিজেকে গুটিয়ে নিতে শুরু করলো মেয়েটা। এখন আর প্রয়োজন ছাড়া বকবক করে না সে। রাতে না খেয়ে কারো জন্য অপেক্ষা ও করে না। ছুটির দিন আসলে স্বামীর কাছে ঘুরতে যাওয়ার বায়নাও ধরে না। বিহানও যেন মুক্তি পেলো।
________

মাস ছ'য়েক পর, বিছানায় চোখ বন্ধ করে সুয়ে আছে বিহান। মাথাটা বড্ড ব্যথা করছে তার। আয়রাকে ডেকে আবদার করে বললেন, "মাথাটা বড্ড ধরেছে গো। একটু মালিশ করে দেও না আয়রা।"

বিপরীতে আয়রা তাড়া দেখিয়ে বললেন, "রান্না ঘরে ভাত চাপিয়ে এসেছি আমি। আমার বড্ড তাড়া বিহান। তুমি বরং ঔষধ খেয়ে নেও, সেরে যাবে।"

বিহান মুখ কালো করে সুয়ে পড়লো। আয়রা এসব দেখেও দেখছে না, রান্না ঘরে চলে গেলো।

দুপুরে খাবার টেবিলে খাবার সামনে বসে আছে বিহান। এমন সময় আয়রা এসে বললেন, "কি হলো খাওয়া শেষ করোনি এখনো?"

বিহান মুচকি হেসে বললো, "তোমার জন্য অপেক্ষা করছিলাম। তুমিও বসো আয়রা, আজ এক সাথে খাই।"

"অপেক্ষা করার কি দরকার বিহান? তোমার কত কাজ, সারাদিন কাজ করো তুমি। এখন বরং তাড়াতাড়ি খেয়ে রেস্ট নেও। আর হ্যাঁ, আমি খেয়ে নিয়েছি।"

বিহান আজ যেন নিজের কথা ফেরত পাচ্ছে, তার খুউব কষ্ট হচ্ছে। বিবেক জাগ্রত হলো তার, এভাবেই তো তার বলা কথায় আঘাত পেতো মেয়েটা। আজ অনুশোচনা হচ্ছে, কিন্তু বড্ড দেরি হয়ে গেলো। নিজেকে সামলে পুনরায় বিহান আবারো বললেন,

"আয়রা কতদিন শাড়ী পড়না তুমি,চোখে কাজল দেও না। আজ একটা শাড়ি পড়বে আয়রা? তোমাকে নিয়ে বড্ড ঘুরে বেড়াতে মন চাচ্ছে।"

"শাড়ী পড়ার এতো সময় আমার নেই বিহান। বিকেলে রান্না করতে হবে আমার। কত কাজ! তোমার ইচ্ছে হলে তুমি একাই যেতো পারো।"

আয়রা চলে গেলো নিজের কাজে। এরপর শত বলেও কখনো কোন আবদার জুড়ে দেয়নি আয়রা। এক ঘরে থেকেও তাদের মধ্যে যোজন যোজন দূরত্ব। শত পেয়েও বিহান অবহেলা করছে, আজ মিস করছে সেই পুরনো মানুষটাকে। দুরত্ব পেয়ে তবেই গুরুত্ব বুঝলো সে। কিন্তু নারী একবার নিজেকে গুটিয়ে নিলে তুমি শত চেয়েও নারীর ভালোবাসা পাবে না।

বদলে যাবো, বদলে যাবো বলেও অনেক নারী বদলায় না,কালবৈশাখী ঝড়ের মতো জীবনট উল্টো পাল্টা হয়ে গেলেও তারা বদলায় না।
নারী বদলায় প্রিয় মানুষের থেকে আঘাত পেয়ে, চুপিসারে নিভৃতে। একবার নারী বদলে গেলে তাদেরকে আর ধরা-ছোঁয়া যায় না।নারী বদলে গেলেই সম্যাসা,নারীর অন্তর বদলাতে বাধ্য করো না।নারী একবার বদলে গেলে সব অধিকার হারিয়ে ফেলবে।নারী বদলে গেলে পুরো পৃথিবীর উল্টো হয়ে গেলেও তারা আর আগের রুপে ফিরে আসবে না!!!

সমাপ্ত!

06/09/2024

পাগলি'টা এক মাস হয়, শ্বশুর বাড়ি গিয়েছে। এই এক মাসে, একবার মুখটাও দেখালো না।🥺

যখন আপনি কোন কিছু স্বেচ্ছায় মন থেকে চাইবেন সেটা যেকোনো কিছুই হতে পারে, তখন সেই জিনিসটার কোন প্রকার নেগেটিভ দিক আপনার নজ...
06/09/2024

যখন আপনি কোন কিছু স্বেচ্ছায় মন থেকে চাইবেন সেটা যেকোনো কিছুই হতে পারে, তখন সেই জিনিসটার কোন প্রকার নেগেটিভ দিক আপনার নজরে আসবে না।

নেগেটিভ দিক গুলো তখনই আপনার নজরে আসবে, যখন আপনি সেটা ছাড়তে চাইবেন।

উদাহরণস্বরুপ ধরুনঃ কাউকে আপনি ভালোবাসেন, এখন এই ব্যক্তির ভালো গুণ গুলোই শুধু আপনি দেখতে পাবেন। সে দেখতে সুন্দরী/ সে হ্যান্ডসাম/ সে গুছিয়ে কথা বলতে পারে/ তার বিহেভিয়ার ভালো। ইত্যাদি

কিন্তু যখন আপনি তাকে ছাড়তে চাইবেন। তখন আপনি তার মাঝে যা যা দেখতে পারেন। ও একটা চি'টার, ও একটা বিশ্বাসঘাতক, ও একটা বদ মেজাজি। ইত্যাদি

Moral Of The Story..!
জীবন চলার পথে অনেক কিছুই আপনার পছন্দ হবে, অনেক কিছুই আপনার ভালো লাগবে, কোন কিছু পছন্দ হওয়ার সাথে সাথেই যে সেটাকে নিজের করে নিতে হবে এমন কোন কথা নেই। কোন কিছু পছন্দ হলে আগে সেটার নেগেটিভ এবং পজিটিভ দিক গুলো ভালো করে দেখুন। তারপর নাহয় সেটাকে নিজের করে নিন।

জীবনে কম বন্ধু রাখুন, কিন্তু বন্ধুর মত বন্ধু রাখুন।❤️
06/09/2024

জীবনে কম বন্ধু রাখুন, কিন্তু বন্ধুর মত বন্ধু রাখুন।❤️

06/09/2024

আপনার কোনটা....??আমি জুন🙂
January.....➤মুরুব্বি মুরুরি উহু উহুহুহু।
February....➤প্রস্বজন হারানোর বেদনা ৷
March....➤এ নাটক কম করো 'পিও ৷৷
April... ➤ওই মামা না প্লিজ "
May....➤ রাবিশ 'কথা বলবেন না ।
June....➤ আল্লাহর গজব পড়বে, আপনারা যা শুরু করে দিয়েছেন "
July....➤হাউন আংকেল ॥
August....➤ Doho* bolsen bhai sei hoise "
September....➤চিন টাপাক ডুম ডুম ৷৷
October ....➤ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে "
November.....➤25K Nice and Attractive
December... ➤Wait, Wait ওয়েট।

collected

ইতিহাসের সেরা গিফট, শেষ পর্যন্ত দেখুন 😍😁
06/09/2024

ইতিহাসের সেরা গিফট, শেষ পর্যন্ত দেখুন 😍😁

মানুষ মিথ্যা কথা বললেও সেই কথায় যুক্তি থাকা লাগবে,আগুনে কি কেউ গরম পানি ঢালে??? 🤔আগুন নিভাতে নরমাল পানি ঢালে।। উনাকে পাব...
05/09/2024

মানুষ মিথ্যা কথা বললেও সেই কথায় যুক্তি থাকা লাগবে,আগুনে কি কেউ গরম পানি ঢালে??? 🤔
আগুন নিভাতে নরমাল পানি ঢালে।।
উনাকে পাবনা নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ রইলো ছাএদের কাছে।🙏

একটা নৈঃশব্দ্যে তার আগমনের অভাবে কেমন শুকিয়ে যাচ্ছি।হেরে তোদের কি মায়া করে না আমার উপর।🥺
05/09/2024

একটা নৈঃশব্দ্যে তার আগমনের অভাবে কেমন শুকিয়ে যাচ্ছি।হেরে তোদের কি মায়া করে না আমার উপর।🥺

05/09/2024

টুরে যাচ্ছেন না কেনো ???
টাকা নেই.
অনুমতি নেই.
সঙ্গী নেই.
নাকি কিছুই নেই.
কোনটা 😒

" বাবা প্রতিদিন বিছানা মাখিয়ে ফেলেন।পরিষ্কার করতে করতে হাঁপিয়ে গেছি "বাড়ি ফিরতেই স্ত্রীর মুখে এমন কথা শুনে আমার মন কিছুট...
04/09/2024

" বাবা প্রতিদিন বিছানা মাখিয়ে ফেলেন।পরিষ্কার করতে করতে হাঁপিয়ে গেছি "

বাড়ি ফিরতেই স্ত্রীর মুখে এমন কথা শুনে আমার মন কিছুটা খারাপ হলো।বাবা বয়সের ভাড়ে নুইয়ে পড়েছেন।স্ত্রীকে অভয় দিয়ে বললাম

" কি করবো বলো!আমি তো অফিস করি।একটু ম্যানেজ করে নাও "

" আচ্ছা।তুমি বসো,খেতে দিই "

পরেরদিন সকালে স্ত্রীকে ডেকে বললাম " বাবার সেবা করার জন্য একটা লোক রাখবো? "

" লোক রাখার মতো আর্থিক স্বচ্ছলতা তো আমাদের নাই।আর এই বয়সে এসে প্রতিদিন কাঁথা ধুতেও কষ্ট হয়! "

" আমরা যে নিরুপায়! "

এমন সময় বাবা কাঁপা কাঁপা গলায় বললো " মা,একটু শুনে যাও "

বাবার ডাকে স্ত্রী ঘরে গেলো।পেছন পেছন আমিও গেলাম।বাবা আমার স্ত্রীর মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললেন

" খুব কষ্ট হচ্ছে,তাই না মা? "

স্ত্রী বললো " কষ্ট আবার কি?দুই ছেলেকে বড় করেছি,ছোট্ট থাকতে ওরাও তো বিছানা নষ্ট করতো,আমি রোজ পরিষ্কার করতাম।আপনিও তো আমার ছেলে,ছেলের জন্য এইটুকু করবো না? "

বাবার চোখে আনন্দ অশ্রু।দরজায় দাঁড়িয়ে মুগ্ধ দৃষ্টিতে আমার স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে আমার চোখ থেকেও দু’ফোটা অশ্রু গড়িয়ে পড়লো।মনে মনে বললাম

" স্ত্রী রুপে তোমায় পেয়ে আমি ধন্য।মেয়েদের ভালোবাসার গভীরতা অসীম! "

04/09/2024

ঘরে বসে ইনকাম করতে চান তাহলে ঘরে যা যা আছে সব বিক্রি করে দেন!🥴

ক্লাস ফোরে থাকতে 'স্টার জলসা' তে একটা  সিরিয়াল দেখতাম! সিরিয়ালের নাম ছিলো 'কিরণমালা'। নায়িকার নাম ছিলো কিরণমালা, নায়কের ...
04/09/2024

ক্লাস ফোরে থাকতে 'স্টার জলসা' তে একটা সিরিয়াল দেখতাম! সিরিয়ালের নাম ছিলো
'কিরণমালা'। নায়িকার নাম ছিলো কিরণমালা, নায়কের নাম ছিলো কুমার।
কিরণমালার বাবার নাম ছিলো রাজা বিজয় তার আবার আরেকটা বউ ছিলো সেই
বউয়ের নাম ছিলো কটকটি, কটকটির মায়ের নাম ছিলো প্যাকাটি!
প্যাকাটির মেয়ে কটকটিকে আবার ভালোবাসতো সেনাপতি বিটকেল!
তারপর রাজা বিজয়ের মেয়ের বিয়ে হয় নায়ক কুমারের সাথে,
সেই কুমারের আবার একটা বড় ভাই ছিলো তার নাম ছিলো ডংকার, সে আবার কিরণমালা কে ভালোবাসতো!
এখন কথা হইলো সেই দশ বছর আগের এতো কিছু আমার মনে আছে৷
অথচ কেউ আমাকে কস্ট দিয়ে কথা বললে সেটা পরের দিন আর মনে রাখতে পারিনা,,সাইদা সাইদা আমিই আগে কথা বলতে যাই😃 এইটা কেমন ভাই? 🙂

এটা দেখে প্যারাসুট তেলের উপর থেকে বিশ্বাস উঠে গেছে!!'💔🙂
04/09/2024

এটা দেখে প্যারাসুট তেলের উপর থেকে বিশ্বাস উঠে গেছে!!'💔🙂

Big shout out to my newest top fans! 💎 Sagor Sikder, MD Shihab Mia, Md Ajim, Mahajabin UrmiDrop a comment to welcome the...
04/09/2024

Big shout out to my newest top fans! 💎 Sagor Sikder, MD Shihab Mia, Md Ajim, Mahajabin Urmi

Drop a comment to welcome them to our community,

সিংহ শিয়ালকে বলে - যা আমার জন্য খাবার নিয়ে আয়।শিয়াল ঘোড়ার কাছে গিয়ে বলে- ভাই কেমন আছেন?ঘোড়া চিন্তা করে- যে শিয়াল খ্যাক খ...
04/09/2024

সিংহ শিয়ালকে বলে - যা আমার জন্য খাবার নিয়ে আয়।

শিয়াল ঘোড়ার কাছে গিয়ে বলে- ভাই কেমন আছেন?
ঘোড়া চিন্তা করে- যে শিয়াল খ্যাক খ্যাক করা ছাড়া কোনো কথা বলে না- সে আজ এতো মধুর স্বরে ডাকছে কেন?
নিশ্চয়ই কোনো বদ মতলব আছে।
ঘোড়া শিয়ালের ডাকে সাড়া দেয় না।

শিয়াল এবার ময়ুরীর কাছে গিয়ে বলে- দিদিমনি কেমন আছো। দেখতে খুবই মিষ্টি লাগছে।
ময়ুরীও বুঝতে পারে- শিয়ালের মুখে মিষ্টি বচন। নিশ্চয়ই লক্ষণ ভালো না।
সেও সাড়া দেয় না।

শিয়াল এবার গাধার কাছে গিয়ে বলে- বাহ! তোমাকে খুবই হ্যান্ডসাম মনে হচ্ছে।
এরকম হ্যান্ডসাম একটা প্রাণী খেটে খেটে জীবনটা নষ্ট করে দিলো।
তোমাকে আর কষ্ট করতে হবেনা। রাজার বয়স হয়ে গেছে।
তিনি অবসরে যাবেন। আর তোমাকে রাজা বানাবেন।
চলো আমার সাথে সিংহাসনে চলো।

গাধা খুব খুশি হয়। শিয়ালের সাথে সিংহাসনে আসে।

সিংহের কাছে আসা মাত্রই সিংহের এক থাবায় গাধা তার কান দুটো হারায়।
কিন্তু কোনো রকমে পালিয়ে বাঁচে।

শিয়াল গাধার কাছে এসে বলে- এতো বোকা হলে রাজা হবে কিভাবে।
রাজা তোমার মাথায় মুকুট পরাবে। কিন্তু দুপাশে দুটো কান থাকলে কি রাজমুকুট ঠিকমতো মাথায় বসবে।
তাইতো তোমার কান দুটো তুলে নেওয়া হয়েছে।
কিছু বুঝো না অবুঝ প্রাণী- এটাকে গ্রুমিং বলে।
চলো চলো আমার সাথে চলো। দেরি হলে অন্য কেউ আবার রাজা হয়ে যাবে।

গাধা আবার সিংহের কাছে আসে। এবার সিংহের আরেক থাবায় তার লেজখানা খসে পড়ে।
কিন্তু এবারও পালিয়ে বাঁচে।

শিয়াল যথারীতি গাধার কাছে এসে বলে- আবারও ভুল করলে।
লেজ থাকলে রাজ সিংহাসনে বসবে কিভাবে।
তাই তোমার লেজটা খসানো হয়েছে।
অবুঝ প্রাণী দূরদর্শী চিন্তা করতেই পারোনা।
এটা হলো আলট্রা গ্রুমিং। মানে একেবারে ফাইনাল টাচ।
চলো চলো তাড়াতাড়ি সিংহাসনে চলো।

গাধা আবারও সিংহাসনে আসে।
এবার আর সে বাঁচতে পারে না।
সিংহের থাবায় তার ক্ষত বিক্ষত দেহ খানা মাটিতে পড়ে আছে।
সিংহের দাঁতে মুখে রক্তের দাগ।

শিয়াল সিংহকে বলে - মহারাজ এতো কষ্ট করে আপনি খাবেন।
মাথাটা আমাকে দেন। সুন্দর করে প্লেটে সাজিয়ে দেই।
শিয়াল গাধার ব্রেণটুকু খেয়ে মাথার অবশিষ্ট অংশ সিংহকে দেয়।
সিংহ বলে- ব্রেণ কোথায়।
শিয়াল বলে- মহারাজ যে বারবার ধোকা খেয়েও আপনার কাছে এসেছে- আপনি কি মনে করেন তার ব্রেণ বলে কিছু আছে।

গাছের ডালের উপর থেকে ময়ুর বলে-
তার ব্রেণ ঠিকই আছে। কিন্তু অতি সহজ সরল হওয়ায় প্রতারকদের বুঝতে পারেনি।

প্যাঁচা তার সন্তানকে বলে -এই ঘটনা থেকে তোমরা কি শিখলে?

িখলামঃ
হঠাৎ করে কেউ যদি বড় আপন হয়ে ওঠে, বুঝতে হবে তার গোপন দূরভিসন্ধি আছে।

এটাও শিখলাম- যার যে কাজ তাকে সেটাই করতে হয়। অন্যের কুমন্ত্রণা শুনতে হয়না।

লোভের ফল কখনো মিষ্টি হয়না।
সাদাসিদা হওয়া ভালো।
কিন্তু বোকা হওয়া ভালো না।
সবচেয়ে বড় জিনিস যেটা শিখলাম তা হলো- প্রতারকদের একবার বিশ্বাস করা যায়। কিন্তু বারবার বিশ্বাস করা যায় না।

যে অতি বিশ্বাস করে সে ঠকেছে। আর নিজের জীবন দিয়ে তার বিশ্বাসের মর্মন্তুদ পরিসমাপ্তি ঘটেছে।

কপি পোস্ট

03/09/2024

☆আপনার কি মন খারাপ?☆

কষ্ট অনূভুতি হচ্ছে??

অসহায় লাগছে??? তাহলে গভীর মনোযোগ দিয়ে নিচের লেখাটি পড়ুন।
আপনার ঘরে যদি খাবার থাকে, গায়ে কাপড় থাকে, রাতে ঘুমানোর জন্য জায়গা থাকে, তাহলে বুঝবেন পৃথিবীর ৭৫% লোকের চেয়ে আপনি ভালো আছেন।

আপনি যদি সুস্থ, সবল,নীরোগ শরীর নিয়ে কালকের দিনটি বাঁচেন তাহলে আপনি ১০ লক্ষ লোকের চেয়ে সুখী জীবন অতিবাহিত করবেন।
আপনি যেহেতু উপরের লাইন টুকু পড়তে পেরেছেন তার মানে আপনি ৩০ লক্ষ মানুষের চেয়ে ভাগ্যবান, যারা চোখে দেখতে পায়না।

জীবনটা পাওয়া- না পাওয়ার হিসেব মিলাবার স্থান নয়। আসুন না,,, আজ যে আমরা মানব জীবন লাভ করেছি এবং সুস্থ আছি সেজন্য সব কষ্ট ভুলে সৃষ্টিকর্তাকে প্রাণভরে স্মরণ করি।☆~

আলহামদুলিল্লাহ☆

নারীকে খুশি করতে বেশি অর্থ উপার্জনের দরকার হয় না।অল্পতেই নারীকে খুশি করা যায় যদি সেই অল্পের মধ্যে ভালোবাসা থাকে❤️যে মানু...
03/09/2024

নারীকে খুশি করতে বেশি অর্থ উপার্জনের দরকার হয় না।অল্পতেই নারীকে খুশি করা যায় যদি সেই অল্পের মধ্যে ভালোবাসা থাকে❤️

যে মানুষটি সারাদিন আপনার বাসায় ফেরার পথ চেয়ে থাকে, প্রতিদিন অফিস থেকে বাসায় ফেরার পথে নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী তার জন্য কিছু উপহার নিয়ে বাসায় আসুন।এটা ও যদি আপনার পক্ষে কষ্টসাধ্য হয় তাহলে প্রতিদিন অন্তত ১০ টাকার একটা চকলেট নিয়ে এসে তার হাতে দিয়ে বলবেন "এই নেও তোমার জন্য এনেছি"।চকলেটের মূল্য সামান্য হলেও তার কাছে এটির মূল্য অনেক বেশি।মাঝে মাঝে তাকে বলবেন, আজকে তোমার কষ্ট করে রান্না করতে হবে না, চলো বাহিরে কোথাও ঘুরতে যায়।তাকে নিয়ে যে শুধু নামিদামি রেস্তরাঁয় ই যেতে হবে ব্যাপারটা মোটে ও এমন নয়।কোন এক পূর্ণিমা রাতে বাসার ছাদে যেয়ে তাকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে আকাশের চাঁদকে দেখিয়ে বলবেন'আকাশের চাঁদের থেকে ও তুমি অনেক বেশি সুন্দর।ভালোবাসা অর্থের ওপর নির্ভর করে না,ভালোবাসার ইচ্ছে থাকলে শূন্য পকেটে ও ভালোবাসা যায়।

তবে,একটা কথা আছে, নারী কিসে আটকায়?আসলে নারী কোন পুকুরের মাছ না- যে আপনি জাল ফেলবেন আর তাতে সে আটকাবে।নারীকে সময়,সম্মান,প্রাধান্য দিন ও তার যত্ন নিন।একটি গাছ যেমন শেকড়কে আঁকড়ে ধরে বেঁচে থাকে, দেখবেন ঠিক তেমনি সে ও সারাজীবন আপনার ভালোবাসাকে আঁকড়ে ধরে বেঁচে থাকবে। ধন্যবাদ।

03/09/2024

শখের মানুষ ত্যাগ করেছি বস,এখন যাকে দেখি তাকেই বিয়ে করতে মন চায় !😂

মেহজাবিনের বেনি দেখে আমার আর কোন আফসোস নেই 🙂
03/09/2024

মেহজাবিনের বেনি দেখে আমার আর কোন আফসোস নেই 🙂

Address

Barishal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anjuman Jannat posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share