Enam Vai

Enam Vai সুক্ষ্ণতার পরিমাপে ভুলে ভরা 💝

12/12/2024

পেট খারাপ করছিলো।
একটা হোটেলে গেলাম রাতের খাবার খাইতে। মাছ মাং'স কিছুই খাইতে ইচ্ছা হচ্ছিলো না। বয়কে বললাম, ভাত, ডাল আর আলু ভর্তা দিতে।
পাশের টেবিলে দেখি ০৩ জন বসে গরুর মাং'স দিয়ে ভাত খাচ্ছে। একজন আবার আমার বন্ধু শিহাবের মতো দেখতে। আমি আলু ভর্তা দিয়ে ভাত মেখে মুখে দিতে দিতে কয়েকবার শিহাব সদৃশ মানুষটার দিকে তাকাচ্ছিলাম।
একটুপর দেখলাম, এক বাটি গরুর মাং'স দিয়ে গেলে বয়। বললো, ঐ টেবিল থেকে আপনার জন্য দিছে, টাকা ওনারা দেবে, আপনে পেট ভরে খান।
আমি বিস্মিত হয়ে গেলাম। অপমানিতবোধ করলাম না একটুও। মনে হলো, এখনও এই পৃথিবীর মানুষ কতো ভালো। এই নক্ষত্রভরা রাতে ০৩ জন মানুষ চাচ্ছে, আরও একজন মানুষ তাদের মতো করে গরুর মাং'স দিয়ে ভাত খাক।
আমি খাওয়া শেষ করে মোট ০৪ জনের বিল দিয়ে চুপিচুপি চলে আসলাম। এই নক্ষত্রভরা রাতে ঐ ০৩ জন মানুষও জানুক, ভালোবাসা ছোঁয়াচে।🤍

© অমিতাভ বিন বকসী

বুঝলা???
09/12/2024

বুঝলা???

08/12/2024

আফগানিস্তান জয়ের আগে এবং হবার সময় এবং হবার কিছুদিন পরও অনেকে "সবই আম্রিকার চাল" বলে নিজেকে সান্তনা দিচ্ছিলেন। চলে গিয়ে আমেরিকা আবার অন্য কিছু করবে - এরকমই ভাবনা ছিল।
দেশের গনঅভ্যুত্থানকেও কিছু লোক - একটা সিঙ্গেল দলের কারসাজি বলে ব্যাপক সুখ নিয়েছে, পরে দেখা গেল অ্যাডমিন্সট্রেশনের মেজর ডিসিশন মেকিং এ তাদেরকে পাত্তাও দিচ্ছে না। আরেকদল তো পুরাটাই আমেরিকার স্টেজড ড্রামা বলে চালিয়েছে, এখনো বলছে।
সিরিয়ার ব্যাপারেও একদল সবকিছু আম্রিকার চাল বা এটা ওটা বলে তাফসীর করছে, করবে।
আমেরিকাকে তারা রবের আসনে বসিয়েছে, তাদের চিন্তাভাবনায় আমেরিকাই সবকিছুর গোঁড়া, সব কিছুর নিয়ন্ত্রক। এটা এক ধরণের পরাজিত মানসিকতা। আমেরিকার উপর ইমান আনা লোকদের প্রতি আফসোস।
~M. Mahbubur Rahman bhai

বিধ্বস্ত ঘরখানা ছেড়ে প্রিয়তমাকে নিয়ে চলে যাওয়ার সময় দেওয়ালে লিখে গিয়েছিলেন— ‘আমরা ফিরব, হে হাওয়া।’তাতে তারিখ লেখা ছিল...
08/12/2024

বিধ্বস্ত ঘরখানা ছেড়ে প্রিয়তমাকে নিয়ে চলে যাওয়ার সময় দেওয়ালে লিখে গিয়েছিলেন— ‘আমরা ফিরব, হে হাওয়া।’

তাতে তারিখ লেখা ছিল - ২০১৬ সাল। আট বছর পর আজ সত্যিই তারা ফিরে এসেছেন...

ভালোবাসার মানুষটিকে বুকে জড়িয়ে স্মৃতিচারণ করছেন সেই বিভী°ষিকাময় দিনগুলোর

— আবুল হাসানাত কাসিম (হাফি.)

ওরা ভাবছে হাদ্রাবাদের মতো দাঙ্গা লাগিয়ে বাংলাকে দখল করবে, মনে রেখো এ বাংলায় ব্রিটিশ থাকতে পারে নাই পাকিস্তান থাকতে পার...
06/12/2024

ওরা ভাবছে হাদ্রাবাদের মতো দাঙ্গা লাগিয়ে বাংলাকে দখল করবে, মনে রেখো এ বাংলায় ব্রিটিশ থাকতে পারে নাই পাকিস্তান থাকতে পারে নাই তোমরাও পারবেনা 💪💪💙❤️

02/12/2024

আতিফ আসলামের কনসার্ট হইলো ফেসবুকের সুবাদে জানলাম। এবং জানলাম এবারের কনসার্টে নাকি কপোত-কপোতীরা একে অন্যকে জড়াই ধইরা কিস-টিস দিছে। এবং এইটা নিয়া দেখলাম ফেবুতে সমালোচনা আর নিন্দার ঝড়ে বয়ে যাচ্ছে।
ওয়েল.. আতিফ আসলামের কনসার্টের জন্য ফেবু কমিউনিটিতে হাইপ থাকলেও, কনসার্ট মুলত দেখতে গেছে বেশিরভাগ আরবান এলিট কিড'সরা। আর তাগোর কাছে ওপেনে কিস-টিস দেওয়া জাস্ট প্লেইন পলাইটন্যাস।
আপনার এতে চিন্তিত আর ব্যাথিত হওয়ার কিছুই নাই। কজ আপনে এই ক্যাটাগরির পোলা মাইয়াগোরে বিয়া করবেন না। আপনার বউ বিয়ার আগে অন্য এক পোলার লগে ওপেনে হাগিং,কিসিং করছে এই দুঃস্বপ্নোও আপনার লাইফে না ঘটুক।
এগোরে ছাইড়া দেন। এরা গুলশান বনানীর কুলডুডস, ভার্সিটির উচ্চশিক্ষিত ছাপড়ি। এগোর কোরাম আলাদা। আপনার বরং শুকরিয়া আদায় করা উচিৎ যে এগোরে দেখলে আপনের বমি আসে। ওদের বাপের প্রচুর টাকা, এজন্য অগোর পেছনে অনেক কারেন্ট।
- সুমন আহমাদ

বিংশ শতাব্দীতে আমেরিকায় সবচেয়ে কম বয়সী মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত মানুষটির নাম জর্জ স্টিনি জুনিয়র।মাত্র ১৪ বছর বয়সে ছেলেটিকে ইলে...
01/12/2024

বিংশ শতাব্দীতে আমেরিকায় সবচেয়ে কম বয়সী মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত মানুষটির নাম জর্জ স্টিনি জুনিয়র।

মাত্র ১৪ বছর বয়সে ছেলেটিকে ইলেকট্রিক চেয়ারে বসিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।

ট্রায়ালের দিন থেকে শুরু করে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বাচ্চা ছেলেটার হাতে ছিলো বাইবেল। প্রতিটা মুহুর্ত ছেলেটা নিজেকে নির্দোষ দাবী করেছিলো।

তার বিরুদ্ধে ছিলো দুই শ্বেতাঙ্গ মেয়েকে হত্যার অভিযোগ। মৃতদের একজনের নাম বেটি, বয়স ১১ বছর, আরেকজনের নাম মেরি, বয়স ৭ বছর। দুই হতভাগ্যর মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছিলো তাদের নিজেদের বাড়ির পাশেই।

সেই সময় সমস্ত জুরিরা ছিলেন শ্বেতাঙ্গ। ট্রায়াল চলেছিলো মাত্র ২ ঘন্টা। ট্রায়ালের মাত্র ১০ মিনিট পরেই রায় শুনিয়ে দেয়া হয় মৃত্যুদন্ড। স্টিনির বাবা-মা কে হত্যার হুমকি দেয়া ছাড়াও কোর্টরুমেও তাদের পুত্রকে কোন উপহার দিতে দেয়া হয়নি। পরবর্তীতে তাদের শহর থেকেই বের করে দেয়া হয়।

মৃত্যুর আগে জর্জ স্টিনি জেলে ছিলো ৮১ দিন। এ সময়টায় তাকে তার বাবা-মায়ের সাথেও দেখা করতে দেয়া হয়নি। স্টিনিকে রাখা হয়েছিলো নিজের শহর থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দূরের এক সলিটারি সেল এ।

মাথায় ৫৩৮০ ভোল্ট বিদ্যুত প্রয়োগের মাধ্যমে জর্জ স্টিনির মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।

মৃত্যুর ৭০ বছর পর সাউথ ক্যারোলিনার এক জজ প্রমাণ করেন জর্জ স্টিনি ছিলো নিরপরাধ। মেয়ে দুজনকে যে বীমের আঘাতে হত্যা করা হয়েছিলো তার ভর ছিলো ১৯ কেজিরও বেশি। মাত্র ১৪ বছর বয়সে ঐ বীম ওঠানোই ছিলো স্টিনির পক্ষে অসম্ভব। সেই বীম দিয়ে প্রাণঘাতী আঘাত করা তো অনেক দূরের ব্যাপার।

স্টিনি ছিলো পুরোপুরি নিরপরাধ। গোটা প্লটটা ছিলো সাজানো, শুধু কৃষ্ণাঙ্গ বলেই অভিযোগের তীরটা গিয়েছিলো বেচারার দিকে।

এই ঘটনায় অনুপ্রাণিত হয়ে স্টিফেন কিং লিখেছিলেন তার বই "দ্য গ্রীন মাইল" ।

এখন প্রায়ই শুনতে পাই, আগের সময়ে মানুষ নাকি অনেক মানবিক ছিলো। ডাঁহা মিথ্যা কথা। মানুষ আগেও পশু ছিলো এখনোও তাই। আগে শুধু প্রকাশ হতোনা, এখন হয়। পার্থক্য এখানেই।

(তথ্যসূত্রঃ ভিন্টেজ নিউজ)

30/11/2024

Join with Us!!

১৮ জুলাই ২০২৪যাত্রাবাড়ীর এক গলি থেকে ফজর নামাজ পড়ে ৩/৪ টা ছেলে মেইন রোডের দিকে যাচ্ছিল। তাদের উদ্দেশ্য, ভোর হবার আগেই যা...
29/11/2024

১৮ জুলাই ২০২৪

যাত্রাবাড়ীর এক গলি থেকে ফজর নামাজ পড়ে ৩/৪ টা ছেলে মেইন রোডের দিকে যাচ্ছিল। তাদের উদ্দেশ্য, ভোর হবার আগেই যাত্রাবাড়ী চিটাগং রোড হাইওয়ে দখলে নেয়া।

আর মাত্র ৫ টা বিল্ডিং পরে গলি শেষ, সামনে মেইন রোড। হঠাৎ গুলির শব্দ, তাদের একজন সঙ্গী লুটিয়ে পড়ল। ছেলেটার নাম মারুফ। হতবিহ্বল বাকীরা বুঝতে পারছিল না কোথা থেকে গুলি এসেছে, কে গুলি করেছে। এদিকে লুটিয়ে পড়া সঙ্গীর শরীর থেকে গলগল করে রক্ত বের হচ্ছে। তার দিকে ভালো ভাবে তাকাতেই ২য় গুলির শব্দটা শোনা গেল। উপস্থিত সবাই মাটিতে শুয়ে পড়ল। এদের গায়ে গুলি লাগে নি। এরা নিরাপত্তার জন্য শুয়েছে৷ আহত মারুফকে টেনে হিঁচড়ে গলির ভেতরে নিয়ে যাওয়া হলো। মারুফের কাঁধ ছুয়ে গুলি বেরিয়ে গেছে। রাবার বুলেট না। এটা স্নাইপার বুলেট। এগুলো যুদ্ধে ব্যবহার করা হয় আরেক দেশের সৈন্য হত্যা করতে।

এদিকে যাত্রাবাড়ী বাসী গত ৩ দিন গুলির শব্দ শুনে অভ্যস্ত তবে এখন ভোর হওয়ায় শব্দের মাত্রাটা বেশি ছিল। এলাকার সবার ঘুম ভেঙে গেল। অনেকে বাসা থেকে নেমে গেল। বাইরে কী হচ্ছে জানার জন্য।

গুলির শব্দের উৎস নিয়ে আলোচনা করে বের করা হলো গলির মাথায় কোনো বাড়িতে স্নাইপার আছে। গলি থেকে বের হলেই গুলি করবে। কিন্তু কোন বিল্ডিং এ স্নাইপার সেটা জানে না কেউ। আন্দোলনে অংশগ্রহণ করতে হলে মেইন রোডে যেতে হবে। যদিও এটা যাত্রাবাড়ী। মেইন রোডে যাওয়ায় অনেকগুলো রাস্তা আছে। আশেপাশের গলি থেকেও সেইম তথ্য এলো। গলি থেকে বের হতেই অদৃশ্য স্থান থেকে তাদের উপর গুলি করা হয়েছে।

এলাকাবাসী সিদ্ধান্ত নিল যে করেই হোক স্নাইপারের লোকেশন বের করতে হবে। এটা বের করার জন্য জানবাজ কিছু লোক দরকার যার গুলি খাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কয়েকজনকে আগে গলি থেকে বের হতে হবে। পেছনে পেছনে কিছু লোক দেখবে কোন বাসা থেকে গুলি করছে। কে হবে সেই জানবাজ?

ইন্টার পড়ুয়া একটা ছেলে আগে যেতে রাজি হলো। সে একা একা আগে যাবে।

ছেলেটার নাম অনিক। সে বন্ধুর সাথে কোলাকুলি করল। এক বন্ধুর কানে কানে বলল "আমার কিছু হলে মাকে সান্ত্বনা দিস।" বন্ধু দুস্টামি করে উত্তর দিল "আর তোর ক্রাশ?" অনিক উত্তর দিল "তাকে আমার কথা বলিস।'

হাসিমুখে অনিক গলির মুখের দিকে এগোলো। তার চোখে সতর্ক দৃষ্টি। আগে যেখানে মারুফ গুলি খেয়েছে ঠিক সেই স্থানে আসার সাথে সাথে গুলির শব্দ শোনা গেল। এদিকে অনিক আগে থেকেই একে বেঁকে চলছিল। গুলি তার গায়ে লাগে নাই। তবে গুলিটা আশেপাশের কোথাও দিয়ে গেছে বোঝা গেছে। অনিক পেছন দিকে না গিয়ে সামনের দিকে দৌড় দিল। এবার আরেকটা গুলি হলো। এটাও অনিকের গায়ে লাগে নাই। এদিকে অনিকের পেছন পেছন আরো ২ টা ছেলে এলোমেলো ভাবে দৌড়াচ্ছিল। পেছন থেকে শরীফ আর শাহাদাৎ ভাই মোটামুটি একটা ধারনা পেলেন কোন বিল্ডিং থেকে গুলি করেছে। এদিকে অনিক ও ২ টা ছেলে গলির মাথায় পৌঁছে গেছে। তারা একটা বিল্ডিং এর ঠিক নিচে অবস্থান করছে। এখানে উপর থেকে কেউ গুলি করতে পারবে না। এদিকে শরীফ আর শাহাদাৎ আগের জায়গায় ফিরে গেল। সেখানে এখন মিনিমাম ১০০ জন আন্দোলনকারী। আরো অনেকেই জড়ো হচ্ছে।

সবাই ইতিমধ্যে জেনে গেছে গলির মুখে অদৃশ্য স্নাইপার অবস্থান করছে। কোন বিল্ডিং থেকে গুলি করা হয়েছে সেই ধারনাও পেয়ে গেছে। তারা এটা নিয়ে বলাবলি করল। এক পর্যায়ে তারা জানতে পারল ঐ বিল্ডিংটার মালিক এক আওয়ামীলীগ নেতা। তার মানে তাদের ধারণা সঠিক। আওয়ামীলীগ নেতার বাসায় পুলিশ অথবা আওয়ামীলীগের স্নাইপার অস্ত্র তাক করে বসে আছে।
বিল্ডিং টা ৬ তলা। গুলি করা হয়েছে ৩ থেকে ৬ তলার মধ্য থেকে যেকোনো একটা ফ্ল্যাট থেকে। গলির যে পয়েন্টে ভোরে মারুফ গুলি খেয়েছে সেখান থেকে ৪/৫/৬ তলা ভালো করে দেখা যায়। তার মানে ৩ তলা থেকে গুলি করা হয় নি। আবার ছাদ থেকেও গুলি করা হয় নি। এদিকে ২ টা করে মোট ৬ টা ফ্ল্যাট আছে। ৩ টা ফ্ল্যাট আগেই বাদ দেয়া হলো। কারণ এই ৩ টা ফ্ল্যাট থেকে মেইন রোডের দিকে গুলি করা যাবে, গলির ভেতরের দিকে নয়। ৪/৫ ও ৬ তলাকে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা হলো কিন্তু কাউকে দেখা গেলো না। ৫ তলার একজন মহিলা বারান্দায় এসে কী যেন দেখে রুমে ঢুকে গেলেন। তার মানে ৫ তলাতেও স্নাইপার নেই। অর্থাৎ ৪ ও ৬ তলার এদিকের ফ্ল্যাটের যেকোনো একটায় স্নাইপার আছে। এখন আন্দোলনকারীরা টার্গেট নিয়েছে এই বিল্ডিং এর দখল নিবে। তারপর বিল্ডিং এ ঢুকে স্নাইপারকে বের করবে। কাজটা খুবই ভয়ানক কারণ আন্দোলনকারী কারো হাতে পিস্তল নাই। লাঠি ও ইটের টুকরাই একমাত্র ভরসা।

আন্দোলনকারীরা এক এক করে গলির বিল্ডিং গুলোর দেয়ালের সাথে গা ঘেঁষে ঘেঁষে মেইন রোডের দিকে এগোলো। একজন একজন করে আগানোর কারণে উপর থেকে কেউ দেখার সুযোগ নেই। তাই গুলিও হলো না।

৫ মিনিটের মধ্যে আওয়ামিলীগ নেতার বাড়ির সামনে প্রায় শ খানেক আন্দোলনকারী হাজির হয়ে গেল।

এদিকে দারোয়ান এত লোক দেখে ভয় পেয়ে গেল। তাকে হুমকি ধামকি দিতেই সে গেইট খুলে দিল। সবাই এলাকার স্থানীয় পোলাপান। এদেরকে ক্ষেপিয়ে দারোয়ানের চাকরি করা যাবে না। গেইট খোলা পেয়েই হুড়মুড় করে ছাত্ররা বিল্ডিং এ ঢুকে পড়ল। একদল ৪ তলার টার্গেটেড ফ্ল্যাটের দরজায় আরেকদল ৬ তলার ফ্ল্যাটের দরজা ধাক্কা দিতে লাগল। ৪ তলার দরজা খুলল না কিন্তু ৬ তলার দরজা খুলে ফেলল। ভেতরে ভয়ার্ত বাসার লোকজনকে দেখে বুঝল এখানে কোন স্নাইপার থাকার কথা না। ৪ তলার দরজা কেউ খুলছে না। শব্দ শুনে পাশের রুমের দরজা খুলে একজন দেখা দিয়ে বললেন "এই বাসাটা ফাঁকা।" ফাকা বাসার কথা শুনে পোলাপানদের উৎসাহ আরো বেড়ে গেল। এক পর্যায়ে তারা দরজা ভেংগে ফেলল। ভেতরে হুড়মুড় করে ঢুকেই তারা সেই কাঙ্ক্ষিত স্নাইপারের দেখা পেল। পুলিশের পোষাক পরা দুইজন লোক রাইফেল হাতে এই বাসায় অবস্থান করছে। এই বাসাটা আসলেই ফাঁকা। দুইজন পুলিশ প্রাণ ভিক্ষার উদ্দেশ্যে মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে হাত জোড় করে রাখল। উত্তেজিত জনতার এখন এসব দেখার সময় নেই। তারা পুলিশ দুইজনকে উত্তম মধ্যম লাগানো শুরু করল। একজন এক রুমে দুইটা রাইফেল খুজে পেল। রাইফেলের নল এখনো গরম। তার মানে এই রাইফেল থেকেই গুলি করা হয়েছে। পুলিশ দুইজনকে মারতে মারতে বিল্ডিং এর নিচে নামানো হলো। এদিকে শোরগোল টের পেয়ে বিল্ডিং এর মালিক পালিয়ে গেল। তাকে অবশ্য বিল্ডিং এ হামলাকারী আন্দোলনকারীরা চিনত না। চিনলে তার পালানোর সুযোগ হতো না।

আধা ঘণ্টা পরে যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারে দুইটা উলঙ্গ লাশ ঝুলে রইল। তাদের পা উপরের দিকে আর মাথা নিচের দিকে। এদিকে সূর্য উঠে গেছে। রাস্তায় হাজার হাজার মাদ্রাসার ছাত্র তাকবির ধ্বনি দিচ্ছিল। আশেপাশের মাদ্রাসা থেকে পঙপালের মত ছাত্র আসছিল। খুনি পুলিশের এই পরিণতি দেখে সমবেত জনতার উৎসাহ বেড়ে গেলো। আজকে যাত্রাবাড়ীর বেরিকেড ভাঙতেই হবে। এমনিতেই যাত্রাবাড়ী থেকে কাঁচপুর ব্রীজ ৩ দিন ধরে অচল৷ কয়েকশো গাড়ির চাকা পাংচার করে রাখা হয়েছে। চাইলেও এখান দিয়ে কোনো গাড়ি আসা যাওয়া করতে পারবে না। ১৮ জুলাই ২০২৪ ছিল আন্দোলনের একটা গুরুত্বপূর্ণ দিন।
(pic for attention)

কত্তো ফারাক, দেখছো???
26/11/2024

কত্তো ফারাক, দেখছো???

এক সময় এরকম তিন চারটা গরু পালতাম বুঝছেন 🤣🤣🤣
26/11/2024

এক সময় এরকম তিন চারটা গরু পালতাম বুঝছেন 🤣🤣🤣

26/11/2024

আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজতে রাখুন। দেশ আর ভালো নেই।

📍Context : ৫ বছর বয়সী এই ফুটফুটে বাচ্চাটিকে মা*রতে ৩৫৫ টা বু*লেট খরচ করেছে ই*জর।ইল!
25/11/2024

📍Context : ৫ বছর বয়সী এই ফুটফুটে বাচ্চাটিকে মা*রতে ৩৫৫ টা বু*লেট খরচ করেছে ই*জর।ইল!

22/11/2024

SEAN বলেছে, সম্ভব হলে প্রত্যেক বাংলাভাষী মুসলমানকে এই ভিডিও দেখাতাম। আলহামদুলিল্লাহ এটির কোয়ালিটিও ক্লিয়ার।
সিয়ান সেমিনার-৪ এর Asif Adnan ভাইয়ের বক্তব্য। সিয়ান তাদের ইউটিউবে অফিশিয়ালি রিলিজ করেছে। গত কয়েকদিন পূর্বে আপলোড দিয়ে আবার ডিলিট করে দেই সিয়ানের অনুমতি না থাকার কারণে।
((COPIED))

রাজা বাদশাহদের আমলে যে মহিলারা যারা গরিব পরিবার থেকে ছিলো তারা তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য বেছে নিতো এই নর্তকীর কাজ। যেহ...
21/11/2024

রাজা বাদশাহদের আমলে যে মহিলারা যারা গরিব পরিবার থেকে ছিলো তারা তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য বেছে নিতো এই নর্তকীর কাজ। যেহেতু ওই সময় নর্তকী কেনা বেচা আর ওই সময় মানুষ এত বেশি পয়সাওয়ালা ছিলোনা তাই এই নর্তকীদের কেনার সামর্থ্য ছিলো শুধু রাজা বাদশাহদের।
এরা সারাদিন নাচগান করে রাজদরবার মাতিয়ে রাখতো। সাথে বিভিন্ন অনৈতিক কাজ তো আছেই। তখনকার মানুষ এই নর্তকীকে ভালো চোখে দেখতোনা কারণ তারা জানতো নর্তকী সম্মানহীন অনৈতিক কাজের সাথে জড়িত। ওই সময়ের মানুষের আত্মসম্মান বেশি ছিলো তাই কেউই এই কাজ করতে চাইতনা। যারা নর্তকী হয় তাদের মেয়ে কিংবা তাদের ঘনিষ্ট কেউ এই কাজ চালিয়ে যেত।

কিন্তু আফসোস! বর্তমান যুগে এসে এই নর্তকী হওয়াকে মেয়েরা শখ হিসেবে বেছে নিচ্ছে। প্রাউডলি সবাইকে বলে বেড়াচ্ছে। আগে তো এই নর্তকীর নাচ শুধু রাজারা দেখতে পেত কিন্তু এখন মেয়েরা নর্তকী (ডান্সার) হয়ে তাদের নাচ পুরো পাবলিককে দেখায় তাও একদম ফ্রিতে। সরাসরি দেখতে না পারলেও ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং টিকটকে তাদের দেখতে পাবেন। মজার বিষয় হচ্ছে আগে এই কাজ মেয়েরা অভাবের তাড়নায় করত এবং নিজের আত্মসম্মানকে বলি দিয়ে নর্তকী হতো। কিন্তু আজ কত বড়লোক ঘরের মেয়েও এই কাজে যুক্ত। দেখবেন বাপের গ্যারেজে গাড়ি আছে একদুইটা কিন্তু মেয়ে ইউনিভার্সিটি/কলেজে/ইন্টারনেটে কোমর দুলিয়ে দুলিয়ে অন্য ছেলে মেয়েদের ফ্রিতে মনোরঞ্জন করছে আবার এটাকে বলে প্রতিভা, হাস্যকর।

আমাদের সকলকে আল্লাহ ভালো মন্দ বোঝার তৌফিক দান করুক।

18/11/2024

Join with us!

Address

Barisal BM College Road
Barishal
8200

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Enam Vai posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Enam Vai:

Videos

Share