Mutho We make every expensive course affordable
(1)

16/08/2023

কনটেন্ট ক্রিয়েশন এবং ভিডিও এডিটিং শিখে মাসে ২লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকা ইনকাম ।
কিভাবে দেখতে হলে দেখুন এই ভিডিও-টি

⚡ সবচেয়ে বেশি শেয়ার করে ১০ জন জিতে নিন ফ্রি কোর্স

লিংক প্রথম কমেন্ট বাক্স -এ

17/09/2022
27/01/2022

শীতকালে নির্মাণকাজের সুবিধা ও উপকারিতা

২০২১ সাল পর্যন্ত দেশে বছরে প্রায় ৩ হাজার টনের মতো রিফ্লেক্টিভ কাচ আমদানি করা হতো। যার বাজারমূল্য ছিল প্রায় ২৫ কোটি টাকার...
22/01/2022

২০২১ সাল পর্যন্ত দেশে বছরে প্রায় ৩ হাজার টনের মতো রিফ্লেক্টিভ কাচ আমদানি করা হতো। যার বাজারমূল্য ছিল প্রায় ২৫ কোটি টাকার বেশি। কিন্তু ২০২১ সালের এপ্রিল থেকে চট্টগ্রামভিত্তিক ব্যবসা-গোষ্ঠী পিএইচপি ফ্যামিলি রঙিন ও বিলাসবহুল রিফ্লেক্টিভ কাচ উৎপাদন শুরু করে।

এই খাতে কোম্পানিটি প্রায় ২৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। সম্প্রতি নতুন করে আরও ৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে তাদের কারখানার উৎপাদন সক্ষমতা দ্বিগুণ করেছে।

বর্তমানে চীনা ও ইউরোপিয়ান প্রযুক্তি ব্যবহার করে পিএইচপি প্রতিদিন প্রায় ৩০০ টন কাচ উৎপাদন করে। উৎপাদিত কাচের তালিকায় মিরর গ্লাস ও টেম্পারড গ্লাসও রয়েছে।

অল্প সময়েই রিফ্লেক্টিভ গ্লাসের দেশিয় বাজারের মোট ৩০ শতাংশের দখলে নিয়েছে পিএইচপি ফ্লোট গ্লাস ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটি এখন ১০ রকমের রঙিন রিফ্লেক্টিভ কাচ উৎপাদন করছে। বর্তমানে তারা মাসে ১ হাজার টন রঙিন রিফ্লেক্টিভ কাচ উৎপাদন করছে।

রিফ্লেক্টিভ গ্লাসের কাঁচামালও তৈরি করে তারা। আর গ্যাস ও বিদ্যুৎ প্রযুক্তির সমন্বয়ে ১০ রঙের রিফ্লেক্টিভ গ্লাস তৈরি করে তাদের কারখানায়। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- বেগুনি, ভায়োলেট, গোলাপি, কমলা ও সোনালি রঙের গ্লাস।

বর্তমানে দেশে বার্ষিক কাচের চাহিদা প্রায় ২৫ মিলিয়ন বর্গফুট। দেশের কারখানাগুলোতে উৎপাদিত কাচের পরিমাণ ৩২ মিলিয়ন বর্গফুট। দেশে ২ হাজার কোটি টাকার কাচের বাজার রয়েছে।

একটি বাড়ির স্বপ্ন মানুষের সহজাত স্বপ্ন। নিজের একটি বাড়ি হবে সে স্বপ্ন মানুষ ছোটবেলা থেকেই দেখতে শুরু করে। এই স্বপ্ন পূরণ...
20/01/2022

একটি বাড়ির স্বপ্ন মানুষের সহজাত স্বপ্ন। নিজের একটি বাড়ি হবে সে স্বপ্ন মানুষ ছোটবেলা থেকেই দেখতে শুরু করে। এই স্বপ্ন পূরণ করতে প্রয়োজন হয় অর্থ। বর্তমান সময়ে একটি বাড়ি বানানোর স্বপ্নকে ব্যয়বহুল স্বপ্ন হিসেবেই ধরা হয়। কারণ, নির্মাণ ব্যয় বেড়েছে অনেক। তাইতো ব্যয়বহুল স্বপ্নপূরণে সহায়ক হতে পারে হোম লোন।

বাড়ি নির্মাণ অথবা সংস্কারের জন্য ব্যাংক কিংবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে যে ঋণ নেওয়া হয় তাই হচ্ছে হোম লোন। হোম লোন কয়েক ধরনের হতে পারে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

১. এপার্টমেন্ট/ বাড়ি ক্রয়।
২. নতুন বাড়ি নির্মাণ।
৩. পুরোনো ফ্লাট/বাড়ি সংস্কার।
৪. অন্যান্য ব্যাংক থেকে হোম লোন অধিগ্রহণ।
এগুলো একক ও যৌথভাবে নেওয়া যায়।

-মানুষ সাধারণত বাড়ি সংস্কারের জন্য, সেমি পাকা বাড়ি নির্মাণের জন্য, পাকা বিল্ডিং বাড়ি নির্মাণের জন্য, বাড়ি বা ফ্ল্যাট কেনার জন্য ৫ লাখ থেকে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত হোম লোন নিতে পারে। আর সেটা নির্দিষ্ট সুদের হারে ১০ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে শোধ দিতে পারে।

-সাধারণত প্রবাসীরা, সরকারি-বেসরকারি চাকুরিজীবিগণ, সাধারণ ব্যবসায়ী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, বাসাওয়ালা, নিজে স্বনির্ভরশীল ব্যক্তি হোম লোন নিতে পারবেন। যিনি ঋণ নিবেন তার মাসিক আয় সর্বনিন্ম ২০ হাজার থেকে ৫০ হাজারের মধ্যে হতে হবে।

নির্মল প্রকৃতির কাছে অ্যাপার্টমেন্ট/ফ্ল্যাট হলে, জানালা খুললেই লেক দেখা গেলে কিংবা জানালা খুললেই লেকের সুশীতল বাতাস দেহ-...
19/01/2022

নির্মল প্রকৃতির কাছে অ্যাপার্টমেন্ট/ফ্ল্যাট হলে, জানালা খুললেই লেক দেখা গেলে কিংবা জানালা খুললেই লেকের সুশীতল বাতাস দেহ-মন ছুঁয়ে গেলে কতোই না ভালো লাগে। এমন লোকেশনে একটি বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট কিংবা ফ্ল্যাট থাকার স্বপ্ন অনেকেই দেখেন।

রাজধানী ঢাকা শহরেরই বেশ কয়েকটি জায়গায়ই রয়েছে এমন লেকসাইড অ্যাপার্টমেন্ট ও ফ্ল্যাট। তার মধ্যে উত্তরা, বারিধারা, গুলশান ও ধানমন্ডি উল্লেখযোগ্য।

—উত্তরার ৩, ৫, ৭, ৯, ১১ এবং ১৩ নং সেক্টরে রয়েছে লেকসাইড অ্যাপার্টমেন্ট। তার মধ্যে ৩, ৫ এবং ৭ নং সেক্টর ঘিরে থাকা লেকসাইড অ্যাপার্টমেন্টগুলো বেশ এক্সক্লুসিভ।

—অভিজাত ও কূটনৈতিক এলাকা হিসেবে পরিচিত বারিধারা এলাকার পশ্চিম অংশের পুরোটাই গুলশান লেকের পাশে অবস্থিত। এ এলাকায় লেকসাইড অ্যাপার্টমেন্ট ও ফ্ল্যাট আছে অনেক।

—ধানমন্ডির বেশ কয়েকটি রোডে লেকসাইড অ্যাপার্টমেন্ট ও ফ্ল্যাট রয়েছে। তার মধ্যে রোড নম্বর ৭, ১২/এ, ২/এ এবং ৫/এ অন্যতম। সব ধরনের আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন এই অ্যাপার্টমেন্ট ও ফ্ল্যাটগুলো থেকে সবুজে ঘেরা লেকের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য অবলোকন করা যায়।

—গুলশান এলাকার দক্ষিণ-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব অংশ জুড়ে রয়েছে হাতিরঝিল লেক। গুলশানের উত্তর-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ জুড়ে রয়েছে গুলশান এবং বনানী লেক। তাই গুলশান এলাকায় লেকসাইড অ্যাপার্টমেন্ট ও ফ্ল্যাট অনেক এবং এগুলো বেশ এক্সক্লুসিভও। ডুপ্লেক্স থেকে শুরু করে স্টুডিও অ্যাপার্টমেন্টও পাওয়া যায়।

মানুষের জীবনযাত্রা স্বাভাবিকভাবেই চলছিল। কিন্তু ২০২০ সালে এক করোনাভাইরাসের ধাক্কায় বিশ্বব্যাপী বদলে যায় মানুষের জীবনধারা...
18/01/2022

মানুষের জীবনযাত্রা স্বাভাবিকভাবেই চলছিল। কিন্তু ২০২০ সালে এক করোনাভাইরাসের ধাক্কায় বিশ্বব্যাপী বদলে যায় মানুষের জীবনধারা। একের পর এক লকডাউনে মানুষের আর্থিক সক্ষমতা কমে যায়। কেউ কেউ চাকরি হারিয়ে ও ব্যবসায় ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পথে বসে যায়।

করোনার আগে যারা ব্যবসার লাভের টাকা দিয়ে অ্যাপার্টমেন্ট ও ফ্ল্যাট কিনেছিলেন, করোনাকালিন জীবনধারণের খরচ পুনঃসামঞ্জস্য করতে তাদের অনেকেই সেগুলো আবার বিক্রি করেছেন।

সম্পত্তি নিবন্ধন অফিসগুলোর থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ২০২১ সালে ৮ হাজার কোটি টাকার পুরনো ফ্ল্যাট ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে। যা গত কয়েক বছরের মধ্যে রেকর্ড পরিমাণ। বিক্রিত পুরনো অ্যাপার্টমেন্ট ও ফ্ল্যাটের অধিকাংশই কিনেছেন প্রবাসীরা।

২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত পর্যন্ত প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকার পুরনো অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয়-বিক্রয়ের চুক্তিনামা নিবন্ধন হয়েছে বিভিন্ন সাবরেজিস্ট্রি অফিসে।
আর ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকার পুরনো ফ্ল্যাট ক্রয়-বিক্রয়ের চুক্তিনামা নিবন্ধন হয়েছে।

পুরনো ফ্ল্যাট বিক্রির পরিমাণ বাড়ার আরও বেশ কিছু কারণের মধ্যে উল্লেখযোগ্য—

রেডি ফ্ল্যাটের সংখ্যা কমে যাওয়া,

নির্মাণ সামগ্রীর বাজারদর অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়া,

নতুন ফ্ল্যাটের দামও বেড়ে যাওয়া।

বহুজাতিক গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা অডির (Audi) ইলেকট্রিক সুপারকার ‘অডি ই-ট্রোন জিটি’ শিগগিরই বাংলাদেশে আসতে যাচ্ছে। সুনি...
17/01/2022

বহুজাতিক গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা অডির (Audi) ইলেকট্রিক সুপারকার ‘অডি ই-ট্রোন জিটি’ শিগগিরই বাংলাদেশে আসতে যাচ্ছে। সুনির্দিষ্ট দিন তারিখ এখনো ঠিক না হলেও রোববার (১৬ জানুয়ারি) গাড়িটি স্থানীয় বাজারে ছাড়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে অডি বাংলাদেশ।

সুপারকারের তালিকাভুক্ত ‘অডি ই-ট্রোন জিটি’ গাড়িটি মাত্র ৪.১ সেকেন্ডে ০ থেকে ১০০ কিলোমিটার পিকআপ তুলতে সক্ষম। আর এটার সর্বোচ্চ গতিবেগ প্রতি ঘণ্টায় ২৪৫ কিলোমিটার।

গাড়িটিতে ৩৯০ কিলোওয়াটের (৫২৩ বিএইচপি) শক্তিশালী ইঞ্জিন থেকে সর্বোচ্চ ৬৩০ এনএম টর্ক পাওয়া যাবে। একবার চার্জে ‘অডি ই-ট্রোন জিটি’ গাড়িটি ৫০০ কিলোমিটার চলতে পারবে।

৫ সিটের ও ৪ দরজার দারুণ স্ট্যাইলিশ বিলাসবহুল গাড়িটিতে AC ও DC উভয় চার্জিং ব্যবস্থা আছে। ১১ কিলোওয়াটের এসি চার্জার দিয়ে ৯.৫ ঘণ্টায় ও ২২ ওয়াটের চার্জার দিয়ে ৫.১৫ ঘণ্টায় ৫ থেকে ৮০ শতাংশ চার্জ করা যাবে। আর ২৭০ কিলোওয়াটের ডিসি চার্জার দিয়ে মাত্র ২২ মিনিটে ৫% থেকে ৮০% চার্জ করা যাবে।

বিশ্বের বড় বড় গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো এখন ইলেকট্রিক গাড়ি তৈরির দিকে ঝুকছে। দারুণ দারুণ মডেলের ইলেকট্রিক গাড়ী তৈরি করা শুরু করেছে। সেগুলো বিশ্বব্যাপী বেশ জনপ্রিয়তাও পাচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে আগামী দশকের মধ্যে বিশ্বের অধিকাংশ কোম্পানির গাড়ী হবে ইলেকট্রিক।

গাড়িটিতে রেডিয়টার গ্রিল রয়েছে। সামনে দিকের সিঙ্গেল ফ্রেম একে এক অনন্য লুক দিয়েছে। সাথে আছে চমৎকার পাঁচটি স্পোকের ডায়মন্ড টর্ন অ্যালয় হুইল। এছাড়াও অ্যাক্টিভ রিয়ার স্পয়লার, ফিক্সড প্যানারমিক সানরূফ লেজার এবং ডাইনামিক লাইট এর সাথে ম্যাট্রিক্স এলইডি হেড ল্যাম্প, ডাইনামিক ইন্ডিকেটরের সাথে এলইডি রিয়ার কম্বিনেশন ল্যাম্প, হিটেড এক্সটেরিয়র মিররের (ইলেকট্রিক্যাল অ্যাডজাস্টেবল) মতো ফিচারগুলি গাড়িটিকে বিলাসবহুল বানিয়েছে।

এক বছরের ব্যবধানে রডের দাম বেড়েছে ৪৫ শতাংশ। এক বছর আগে যে রড ৫৫ থেকে ৬০ হাজার টাকা টন বিক্রি হতো, সেটাই এখন নতুন বছরে বি...
16/01/2022

এক বছরের ব্যবধানে রডের দাম বেড়েছে ৪৫ শতাংশ। এক বছর আগে যে রড ৫৫ থেকে ৬০ হাজার টাকা টন বিক্রি হতো, সেটাই এখন নতুন বছরে বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮০ হাজার টাকায়। যা গেল সপ্তাহের চেয়ে ৭ শতাংশ বেশি।

এক সপ্তাহ আগেও প্রতি টন রড বিক্রি হতো ৬৫ তেকে ৭৫ হাজার টাকায়। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সেই রডের দাম হয়েছে ৭৫ থেকে ৮০ হাজার টাকা।

বাংলাদেশে রড তৈরির ৯৫ শতাংশ কাঁচামাল আমদানি করা হয়। মূলত বিশ্ববাজারে রড তৈরির কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় রডের দাম বেড়েছে। ডলারের বিপরীতে টাকার মান পড়ে যাওয়াও অন্যতম কারণ।

নির্মাণ খাতের তথ্যানুযায়ী, এক বর্গফুট ভবন নির্মাণে ৬ কিলোগ্রাম রডের প্রয়োজন হয়। গত বছরের তুলনায় এবার রডের দাম কেজিতে বেড়েছে ২৫ টাকা। এছাড়াও, নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত অন্যান্য লোহার সামগ্রীর দামও প্রতি বর্গফুটে বেড়েছে ২৫০ টাকা।

এমনিতেই করোনাভাইরাসের কারণে দেশের নির্মাণ খাতে স্থবিরতা বিরাজ করছে। তার ওপর নির্মাণ সামগ্রীর কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি সেটাকে আরও ভয়াবহতার দিকে ঠেলে দিবে।

একটি বাড়ির স্বপ্ন, একটি ফ্ল্যাটের স্বপ্ন— মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানদের তাড়িয়ে বেড়ায় সারা জীবন। এই স্বপ্ন পূরণ করতে চেষ্ট...
14/01/2022

একটি বাড়ির স্বপ্ন, একটি ফ্ল্যাটের স্বপ্ন— মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানদের তাড়িয়ে বেড়ায় সারা জীবন। এই স্বপ্ন পূরণ করতে চেষ্টার কোনো ত্রুটি রাখে না তারা। স্বপ্নের পেছনে অদম্য পাগলের মতো ছুটে চলে।

স্বপ্নের ওই ফ্ল্যাটটি যদি ভবনের টপ ফ্লোরে হয়। সেখানে যদি কিং সাইজের বেড থাকে, বিগ স্কিনের স্মার্ট টিভি থাকে, ডিপ ফ্রিজ, আধুনিক বাথরুম, প্রশস্থ ব্যালকনি থাকে— তাহলে স্বপ্নের ষোলোকলা পূর্ণ হতে পারে।

তবে এমন স্বপ্নের পেছনে ছুটতে ছুটতে আমরা ভুলেই যাই যে চলার পথে কাউকে হয়ত আপন করে ফেলেছিলাম। সেই মানুষটিকে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় ধোকা দিয়ে ফেলি। এমনই কাহিনী নিয়ে এগিয়ে চলা মুভির নাম লাভ পার স্কয়ার ফুট (Love Per Square Foot)।

তবে যারা অভিনয় করেছেন তারা নিজেদের উজাড় করে দিয়েই করেছেন। প্রত্যেকে তাদের চরিত্রকে ফুটিয়ে তুলতে শতভাগ চেষ্টা করেছেন। বিশেষ করে মূল চরিত্রে ভিকি কৌশল ও নতুন মুখ অনগিরা দার। এই তালিকায় আছেন রগভির ইয়াদব, গজরাজ রাও, অরুণধ্যয় সিং, বিজেন্দ্র কালা, রাজিনা পাঠক শাহ।

- রয়টার্সের তালিকায় বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী জলবায়ু বিজ্ঞানীদের অন্যতম একজন বাংলাদেশের প্রফেসর ড. সালিমুল হক। গেল ১ জান...
08/01/2022

- রয়টার্সের তালিকায় বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী জলবায়ু বিজ্ঞানীদের অন্যতম একজন বাংলাদেশের প্রফেসর ড. সালিমুল হক। গেল ১ জানুয়ারি তিনি যুক্তরাজ্যের নববর্ষের সম্মানী ব্যক্তির তালিকায় অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ারে (ওবিই) পুরস্কারে ভূষিত হন। মূলত জলবায়ু পরিবর্তন ঝুঁকি মোকাবিলায় বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য এবং বিশ্বজুড়ে জলবায়ু বিশেষজ্ঞ তৈরির জন্য অধ্যাপক সালিমুল হককে এ সম্মানে ভূষিত করা হয়।

- ড. সালিমুল হক ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট-এর পরিচালক এবং ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি)-র অধ্যাপক।

- বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিজ্ঞানী হিসাবে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলির জন্য জলবায়ু পরিবর্তন এবং উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছেন তিনি। জাতিসংঘভূক্ত সংস্থা আইপিসিসির সাথেও যুক্ত রয়েছেন প্রফেসর হক।

— বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। আর তাতে করে দ্রুত নগরায়ণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। মানুষের মধ্যে শহরে বাস ক...
06/01/2022

— বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। আর তাতে করে দ্রুত নগরায়ণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। মানুষের মধ্যে শহরে বাস করার তথা নগরায়ণের প্রবণতা অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

— নগরায়ণ বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন পরবর্তী ২০-৩০ বছরের মধ্যে মধ্যে দেশের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ বাস করবে নগরে। কারণ, বিশ্বব্যাংকের দেওয়া তথ্যমতে— বর্তমানে দেশে বার্ষিক নগরায়ণের হার ৩.২৫ শতাংশ। এই হার অব্যাহত থাকলে কোনো সম্ভাবনা ছাড়াই বাংলাদেশ পরিণত হবে নাগরিক সভ্যতার এক দেশে ।

— বিশ্বব্যাংক আরও জানিয়েছে বর্তমানে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৩.০৪৬ শতাংশ মানুষ নগরে বাস করে। বিশেষজ্ঞদের দেওয়া আরেক তথ্যমতে দেশের ২৮.৩ শতাংশ মানুষ ছোট-বড় কোনো না কোনো শহরে বাস করে।

রাজধানী ঢাকাকে অনেকে জঞ্জালের শহর মনে করেন। সেটার অবশ্য কারণও রয়েছে। অপরিকল্পিত নগরায়ণের ফলে শহরটি বেসামাল হয়ে পড়েছে। দু...
05/01/2022

রাজধানী ঢাকাকে অনেকে জঞ্জালের শহর মনে করেন। সেটার অবশ্য কারণও রয়েছে। অপরিকল্পিত নগরায়ণের ফলে শহরটি বেসামাল হয়ে পড়েছে। দুষণ, যানজট, জলাবদ্ধতাসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত। তারপরও গড়ে প্রতিদিন ১৭০০ মানুষ বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকায় প্রবেশ করে। তাতে ১৯৭১ সালে ১৬ লাখ জনসংখ্যার শহরটিতে এখন বাস করছে ২ কোটিরও বেশি মানুষ।

তাইতো ঢাকার পরিকল্পিত উন্নয়নের জন্য ২০১৬ সালে নতুন করে ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) হাতে নেওয়া হয়। যেটা শেষ হওয়ার কথা রয়েছে ২০৩৫ সালে। কিন্তু এই ড্যাপের অনুমোদন পেতে সময় লেগে যায় ৬ বছর। অবশেষে ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত অনুমোদন পায় ড্যাপ।

যেটা বাস্তবায়ন হলে ২০৩৫ সালের মধ্যে বদলে যাবে ঢাকার চেহারা।

কিভাবে? এর মাধ্যমে—

— ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপদ আবাসস্থলের জন্য নগর পরিকল্পনার দৃষ্টিকোণ থেকে ও বাস্তবতার নিরিখে ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যানে সুনির্দিষ্ট ভূমি ব্যবহার করা হবে।
— পুরান ঢাকার অতি ঘন বসতিপূর্ণ, দুর্যোগপ্রবণ, জরাজীর্ণ ইমারতসমূহ থেকে এলাকাবাসীকে পরিত্রাণ দেওয়ার লক্ষ্যে সেখানকার বিভিন্ন সাইট চিহ্নিত করে ‘আরবান রিডেভেলপমেন্ট প্রকল্প’ গ্রহণ হরা হবে।
— রাজউকের আওতাধীন এলাকাগুলোকে ছোট ছোট ব্লক আকারে চিন্তা করে প্রয়োজনীয় আবাসন সুবিধা, কর্মসংস্থান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মার্কেট, পার্ক ও খেলার মাঠসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় নাগরিক সুবিধার সমন্বয়ে প্রতিটি ব্লককে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে গড়ে তোলা।
— এলাকাভিত্তিক জনঘনত্ব এবং বেজ ফার নির্ধারণ করা। অর্থাৎ যে এলাকায় জনসংখ্যা বেশি সেখানে নানা পরিকল্পনার মাধ্যমে ঘনত্বের সমন্বয় করা।
— এলাকাভিত্তিক ভবনের নির্দিষ্ট উচ্চতা নির্ধারণ।
— PRA (Participatory Rapid Appraisal) তথা সর্ব সাধারণের অংশগ্রহণে নিয়মিত জনশুনানি সেশন পরিচালনা করা।

Mohammadpur and Dhanmondi are two areas with intertwined fortunes and similar amenities but have different housing costs...
03/01/2022

Mohammadpur and Dhanmondi are two areas with intertwined fortunes and similar amenities but have different housing costs. And in recent times, Mohammadpur has become the more popular choice among the two major areas of Dhaka.

Address

Road No : 12, House : 43, Banani
Banani Model Town
1213

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mutho posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mutho:

Videos

Share