Md Arafat Hossen

Md Arafat Hossen প্রিয় বুন্ধুরা আমাকে সাপোট কারে সঙ্গে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ, আশা করি ভবিষ্যতেও সঙ্গে থাকবেন.
(7)

ইফতারের সময় বেশি বেশি আল্লাহর কাছে চাইবেন। একমাত্র মূসা নবীই আল্লাহর সাথে ঘন ঘন সাক্ষাৎ করার বায়না ধরতেন এবং সুযোগও পে...
19/03/2024

ইফতারের সময় বেশি বেশি আল্লাহর কাছে চাইবেন।
একমাত্র মূসা নবীই আল্লাহর সাথে ঘন ঘন সাক্ষাৎ করার বায়না ধরতেন এবং সুযোগও পেতেন।

একবার তিনি মহান আল্লাহ সুবহানাহু তাআলার কে জিজ্ঞেস করেছিলেন__

"হে আল্লাহ্ একমাত্র আমাকে আপনার সাথে সরাসরি কথা বলার সম্মান ও সুযোগ দিয়েছেন। এমন সুযোগ কি অন্য কাউকে দিয়েছেন বা দিবেন?"

আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা বললেন __

"পরবর্তীকালে আমি একদল লোক পাঠাবো যারা মুহাম্মদ (সঃ) এর উম্মত হবে, যারা রোজা রাখবে এবং রোজা অবস্থায় তারা তোমার চেয়েও আমার অধিক নিকটবর্তী হবে। হে মূসা যখন তুমি আমার সাথে কথা বলো তখন আমার আর তোমার মধ্যে ৭০,০০০ সূক্ষ পর্দা থাকে যা তুমি দেখতে পাও না। কিন্তু ইফতারের সময় আমার ও আমার ঐ সব বান্দার মাঝে একটি পর্দা ও থাকবে না। (সুবহানাল্লাহ)
হে মূসা আমি দায়িত্ব নিচ্ছি__ইফতারের সময় আমি একজন রোজাদারের দোয়াও অস্বীকার করব না।"

সুবহানাল্লাহ!❤️

12/08/2023

একটি ভালো বন্ধুত্ব পৃথিবীর সমস্ত সম্পদের চাইতেও বেশি..

10/08/2023

বসরা যখন রেগে থাকে...

08/08/2023

রেট ফিক্সড করুন আজ থেকে ৫ বছর পর ইন্টারেস্ট সহ ফিরিয়ে দিব.

07/08/2023

সব জায়গায় পাঙ্গা নিলে যা হয়..

06/08/2023

সন্তানের ভরসার জায়গা বাবা-মা...

04/08/2023

একজন সত্যিকারের বন্ধু, বন্ধুর জন্য যা করে........

24/07/2023

লক্ষ্য যদি অটল থাকে সাফল্য একদিন নিজেই ধরা দিবে...

23/07/2023

লক্ষ্য অটল থাকলে সাফল্য একদিন নিজেই ধরা দেয় .....

23/07/2023

গ্রামের সহজ সরল মানুষের ভালোবাসা এমনই হয়.....

18/07/2023

মাটি ও মানুষের সম্পর্ক, দয়া করে ভিডিওটা না টেনে একটু মনোযোগ দিয়ে দেখুন।

এক বৃদ্ধ ট্রেনে উঠেছে। উপরোক্ত বগিতে বৃদ্ধ একাই ছিলো।হঠাৎ ১২ জন যুবক চলন্ত ট্রেনের ঐ বগিতে উঠেই চিৎকার করে গান গাচ্ছিলো।...
01/07/2023

এক বৃদ্ধ ট্রেনে উঠেছে। উপরোক্ত বগিতে
বৃদ্ধ একাই ছিলো।
হঠাৎ ১২ জন যুবক চলন্ত ট্রেনের
ঐ বগিতে উঠেই চিৎকার করে গান গাচ্ছিলো।
ছুরি দিয়ে আম কেটে কেটে খাচ্ছিলো ।
হঠাৎ একটি যুবক বলে উঠলোঃ
"চল আমরা ট্রেনের চেইনটা টেনে ট্রেনটাকে
থামিয়ে দেই।"
#২য় যুবকঃ "না দোস্ত, লেখা আছে পাঁচ
শত টাকা জরিমানা অনাথায় ছয় মাস জেল।"
#১ম যুবকঃ "আমরা একশো টাকা করে
চাঁদা তুলি। বারোশো টাকা হবে বাকী
সাত শো টাকা দিয়ে লাঞ্চ করবো।
Let's fun friends" (বারোশো টাকা
তুলে ১ম যুবকের পকেটে রাখলো)

#৩য় যুবকঃ "দোস্ত, আমরা চেইন টেনে
ঐ বুইড়াটাকে দেখিয়ে দিলে পাঁচ শো
টাকাও বাঁচলো Fun হলো। আমরা ১২
জনে সাক্ষী দিলে টিটি মেনে যাবে।"
বৃদ্ধ কাঁদতে কাঁদতে হাত জোড় করে
বললোঃ "বাবা, তোমরা আমার ছেলের
বয়সী। কেনো আমাকে বিপদের মধ্যে
ফেলবে?"

যুবকগুলো বৃদ্ধের অনুরোধ অবজ্ঞা করে
চেইনটা টান দিতেই। টিটি চলে এসে
জিজ্ঞাসা করলোঃ "কে চেইন টেনেছে?"
যুবকগুলো বৃদ্ধকে দেখিয়ে বললোঃ
"ঐ চাচা মিয়া টেনেছে।"
টিটি বৃদ্ধকে বললোঃ "অকারনে চেইন
টানলে পাঁচ শত টাকা জরিমানা অথবা
ছয় মাস জেল।"যুবকগুলো চিৎকার
করে বললোঃ "স্যার, বুইড়া অকারনেই
টেনেছে। হো হো হো হো........."

বৃদ্ধ একটু দাঁড়িয়ে বললোঃ
"টিটি সাহেব আমি বিপদে পড়েই চেইন
টেনেছি।"
টিটি বললোঃ "কি বিপদ?"
বৃদ্ধ বললোঃ "ঐ যুবকগুলো আমার
গলায় ছুরি ধরে আমার বারো শো টাকা
ছিনতাই করেছে।"
টিটি বললোঃ "কি সর্বনাশ?"
বৃদ্ধ বললোঃ "দেখুন ঐ যুবকটির পকেটে
টাকা আর ঐ ব্যাগে ছুরি।"
টিটি পুলিশ কল করে ১২জন যুবককে
গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিলো।
তখন বৃদ্ধ তার পাকা চুল/দাড়ি দেখিয়ে
যুবকগুলোকে বললোঃ
"এইগুলো বাতাসে পাকে নাই"

[collected from]

পেজঃ 👉@ singer salma

এক ব্যাক্তির স্ত্রীর পঁয়তাল্লিশ বছর বয়সে মৃত্যু হল সবাই যখন দ্বিতীয় বিয়ের পরামর্শ দিলউনি তখন বললেন স্ত্রীর সবচেয়ে বড় উপহ...
28/06/2023

এক ব্যাক্তির স্ত্রীর পঁয়তাল্লিশ বছর বয়সে মৃত্যু হল সবাই যখন দ্বিতীয় বিয়ের পরামর্শ দিল
উনি তখন বললেন স্ত্রীর সবচেয়ে বড় উপহার ছেলে আছে ওকে নিয়েই কেটে যাবে
ছেলে যখন বয়স্ক হল ছেলেকে সব ব্যাবসা বুঝিয়ে দিয়ে কখনও নিজের আর কখনও বন্ধুর অফিসে সময় কাটাতে লাগলেন।
ছেলের বিয়ের পর উনি আরও বেশি একাকী হয়ে পড়লেন।
তখন পুরো বাসাতে বৌমার অধিকারে দিয়ে দিলেন।
ছেলের বিয়ের এক বছর পরে উনি দুপুরে খাবার খাচ্ছিলেন ছেলেও অফিস থেকে এসে হাত মুখ ধুয়ে খাবার খাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিল।
ছেলে শুনতে পেল বাবা খাবার পর দই চাইল আর বৌ জবাব দিল আজকে ঘরে দই নেই!
খাবার খেয়ে বাবা বাহিরে হাটতে চলে গেল।
কিছু পরে ছেলে তার বৌয়ের সাথে খাবার খেতে বসল।
খাবারে পাত্র ভরে দই ছিল ছেলে কোন প্রতিক্রিয়া না জানিয়ে খাবার খেয়ে অফিস চলে গেল।
কিছু দিন পর ছেলে নিজের বাবাকে বললেন ---"আজ আপনাকে কোর্টে যেতে হবে আর আজ আপনার বিবাহ হচ্ছে "।
পিতা আশ্চর্য হয়ে ছেলের দিকে দেখল আর বললেন "বাবা! আমার আর বিয়ের দরকার নেই, আর আমি তোমাকে এত স্নেহ দিই যে তোমারও মায়ের দরকার নেই, তো আবার বিয়ে কেন??
ছেলে বলল "বাবা, না আমি নিজের জন্য মা আনছি, না নিজের স্ত্রীর জন্য শ্বাশুড়ি আনছি!
আমি তো কেবল আপনার জন্য দই এর ব্যাবস্থা করছি! কাল থেকে আমি ভাড়া বাড়িতে আপনার বৌমার সাথে থাকব আর আপনার অফিসের এক কর্মচারীর মত বেতন নেব যাতে আপনার বৌমা জানতে পারে দই এর দাম কত।
মা-বাবা আমাদের জন্যে ATM কার্ড হতে পারেন
কিন্তু তারা আমাদের দয়ায় না বরং আমরা তাদের দয়ায় বেঁচে থাকি।
________
বেঁচে থাকুক পৃথিবীর সকল বাবা-মা
গড়ে উঠুক প্রতি ঘরে এরকম আদর্শ।

#গল্প

১৯৫৬ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে ছিলো, একটা ছেলে যদি একজন মেয়ের সাথে কথা বলতে চায়, তবে তাকে প্রক্টর বরাবর দরখা...
22/06/2023

১৯৫৬ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে ছিলো, একটা ছেলে যদি একজন মেয়ের সাথে কথা বলতে চায়, তবে তাকে প্রক্টর বরাবর দরখাস্ত করে অনুমতি নিতে হবে। প্রক্টর অনুমতি দিলেই সে কথা বলতে পারবে, নইলে নয়। এমনকি তার নিজের ক্লাসের কোন মেয়ের সাথেও না। ব্যতিক্রম ঘটলেই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার সহ কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা।

১৯২৭ সালের ডিসেম্বর মাসের ঘটনা, তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ৬ বছর চলছিল।
একদিন কোলকাতা থেকে একজন যুবক ঢাকায় এলেন এবং কয়েকজন বন্ধু বান্ধব নিয়ে তিনি ঘুরতে বের হলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে দেখবেন বলে।

ঘুরতে ঘুরতে কার্জন হলের সামনে এসে পড়লে সেই যুবক দেখলেন , দূরে একটা থ্রী কোয়ার্টার হাতার ব্লাউজ আর সুতির শাড়ি পরা একটি সুন্দরী মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তিনি তাঁর বন্ধুদের জিজ্ঞেস করলেন, মেয়েটি কে? উত্তরে বন্ধুরা জানালেন, মেয়েটি হলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম ছাত্রী। আগত যুবকটি বললেন, সত্যি? আমি এই মেয়ের সাথে কথা বলব। সেই যুবক মেয়েটির সাথে কথা বলার জন্য একটু এগিয়ে গেলে, তাঁর বন্ধুরা তাকে বাঁধা দিয়ে বলেন, না তুমি যেওনা। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের সাথে কথা বলতে চাইলে অনুমতি নিতে হয়। তুমি ওর সাথে অনুমতি ছাড়া কথা বললে, তোমার কঠিন শাস্তি হবে। সেই যুবক বললেন, "আমি মানি নাকো কোন বাঁধা, মানি নাকো কোন আইন," এই বলেই তিনি হেঁটে হেঁটে গিয়ে মেয়েটির সামনে দাঁড়ালেন। মেয়েটিকে বললেন, আমি শুনেছি আপনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম ছাত্রী। কি নাম আপনার? মেয়েটি মাথা নিচু করে উত্তর দিলেন, ফজিলাতুন্নেছা। যুবক জিজ্ঞাসা করলেন, কোন সাবজেক্টে পড়েন? উত্তর এলো, গণিতে। গ্রামের বাড়ি কোথায়? টাঙ্গাইলের করটিয়া। ঢাকায় থাকছেন কোথায়? সিদ্দিকবাজার। এবার যুবক বললেন, আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম ছাত্রী, আপনার সাথে কথা বলতে পেরে আমি খুবই আপ্লুত হয়েছি। আজ সন্ধ্যায় আমি আপনার সাথে দেখা করতে আসবো।

মেয়েটি তৎক্ষণাৎ চলে গেলেন। দূরে দাঁড়িয়ে এসিস্ট্যান্ট প্রক্টর এসব দেখছিলেন। এই ঘটনার তিনদিন পর, ২৯ ডিসেম্বর ১৯২৭ সাল, কলা ভবন আর বিজ্ঞান ভবনের নোটিশ বোর্ডে হাতে লেখা বিজ্ঞপ্তি টাঙ্গিয়ে দেয়া হলো, ঐ যুবকের নামে। তার নাম লেখা হলো, তার বাবার নাম লেখা হলো এবং বিজ্ঞপ্তিতে বলা হলো, এই যুবকের আজীবনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হলো।

এই ঘটনার পর ঐ যুবক আর কোনদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আসেননি। বৃদ্ধ বয়সে ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট তিনি মৃত্যুবরণ করলেন। যে যুবকটা আর কোনদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেননি, অথচ তার মৃত্যুর পর রাষ্ট্রিয় মর্যাদায় কবর দেয়া হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন স্থানে।

সেদিনের সেই ঝাঁকড়া চুলের বাঁধভাঙা সাহসী যুবক আর অন্য কেউ নয়, আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম।

আর সেদিনের সেই মেয়েটি ছিলেন ফজিলাতুন্নেসা জোহা। কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁকে নিয়ে 'বর্ষা বিদায়' কবিতা রচনা করেন। ফজিলাতুন্নেসা ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম ছাত্রী।
(সোশ্যাল মিডিয়ায় পাওয়া)

আজ কাল রড উরে আসে মাথা ফুটা করে। আজ যদি এটা বড় লোকের সন্তান হতো ?
06/06/2023

আজ কাল রড উরে আসে মাথা ফুটা করে। আজ যদি এটা বড় লোকের সন্তান হতো ?

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বিল গেটস। এই বিল গেটসকে কেউ একজন জিজ্ঞাসা করেছিলেন, "পৃথিবীতে আপনার চেয়ে ধনী আর কি কেউ আছে?...
19/05/2023

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বিল গেটস। এই বিল গেটসকে কেউ একজন জিজ্ঞাসা করেছিলেন, "পৃথিবীতে আপনার চেয়ে ধনী আর কি কেউ আছে? বিল গেটস বলেছিলেন, "হ্যাঁ, এমন একজন আছেন, যিনি আমার চেয়েও ধনী।" এরপর, তিনি একটি গল্পের কথা বর্ণনা করলেন। এটা এমন এক সময় ছিল, যখন আমি ধনী কিংবা বিখ্যাত ছিলাম না। একদিন আমি নিউইয়র্কের বিমান বন্দরে গিয়েছিলাম। তখন আমি একজন সংবাদপত্র বিক্রেতাকে দেখেছিলাম। আমি তার থেকে একটি সংবাদপত্র ক্রয় করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু, তখন আমার কাছে খুচরা পয়সা ছিল না। তাই আমি সংবাদপত্র ক্রয় করার ধারণাটি ছেড়ে সেটা বিক্রেতার কাছে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম। আমি তাকে আমার কাছে যথেষ্ট অর্থ না থাকার কথা বলেছিলাম। সে বিক্রেতা আমাকে বলেছিলেন, "এটা আমি আপনাকে ফ্রি দিচ্ছি।" তার অনুরোধে আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম। কাকতালীয়ভাবে, দুই থেকে তিন মাস পরে আমি একই বিমান বন্দরে আবার অবতরণ করেছিলাম এবং সেদিনও পত্রিকা ক্রয় করার জন্য আমার কাছে খুচরা টাকা ছিল না। বিক্রেতা আবার পত্রিকাটি আমাকে ফ্রি অফার করেছিলেন। আমি সেটা প্রত্যাখ্যান করেছিলাম এবং বলেছিলাম যে আমি এটি নিতে পারব না। কারণ, আজও আমার কাছে যথেষ্ট অর্থ নেই। তিনি বলেছিলেন, "আপনি পত্রিকাটি নিতে পারেন, আমি এটা আমার লাভ থেকে ভাগ করে দিচ্ছি। এতে আমার কোনও ক্ষতি হবে না।" আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম। প্রায় ১৯ বছর পরে আমি বিখ্যাত এবং মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছি। হঠাৎ করে সেই সংবাদপত্র বিক্রেতার কথা মনে পড়ল। আমি তার সন্ধান শুরু করি এবং প্রায় দেড় মাস অনুসন্ধানের পরে আমি তাকে খুঁজে পেয়েছিলাম। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, "আপনি কি আমাকে চেনেন? তিনি বলেছিলেন, "হ্যাঁ, আপনি বিল গেটস।" আমি তাকে আবারও জিজ্ঞাসা করেছিলাম, "আপনার মনে আছে?! আপনি আমাকে বিনামূল্যে একটি পত্রিকা দিয়েছিলেন? বিক্রেতা বললেন, "হ্যাঁ, মনে আছে।" আপনাকে দুইবার আমি পত্রিকা দিয়েছিলাম। আমি বলেছিলাম, "সে সময় আপনি আমাকে যে সাহায্যটা করেছিলেন তা আমি আজ ফিরিয়ে দিতে চাই। আপনি আপনার জীবনে কি চান বলুন, আমি সেটা পূরণ করব।’' বিক্রেতা বললেন, "স্যার, আপনি কি করে মনে করেন যে এটা করে আপনি আমার সাহায্যের সাথে মেলাতে পারবেন?" আমি জিজ্ঞাসা করলাম, "কিন্তু, কেন?" তিনি বলেছিলেন, "আমি যখন দরিদ্র সংবাদপত্রের বিক্রেতা ছিলাম, তখন আপনাকে সাহায্য করেছিলাম আর আপনি আমাকে সাহায্য করার চেষ্টা করছেন তখন-ই যখন আপনি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধনী ব্যক্তি হয়ে উঠলেন। তাহলে কীভাবে আপনার সাহায্য আমার সাহায্যের সাথে মিলে?" বিল গেটস বলেছিলেন, "আমি সেদিন বুঝতে পেরেছিলাম যে, সংবাদপত্রের বিক্রেতা আমার চেয়ে বেশি ধনী ছিলেন। কারণ, তিনি কাউকে সাহায্য করার জন্য ধনী হওয়ার অপেক্ষা করেননি।" আমাদের বুঝতে হবে যে, সত্যিকারের ধনী ব্যক্তি হলো তারা যাদের প্রচুর অর্থের চেয়েও ধনী একটি মন আছে। দামী একটি মন থাকা প্রচুর অর্থের চেয়েও প্রয়োজনীয়।

Collected

এই পিকগুলোর সাথে শৈশবের কত শত সৃতি যে মিশ্রিত! যা এই বাদলা দিনগুলোতে খুব মিস করি।বছর পেরিয়ে গ্রীষ্মকাল আসলেই, ঝড়-বৃষ্টির...
19/05/2023

এই পিকগুলোর সাথে শৈশবের কত শত সৃতি যে মিশ্রিত! যা এই বাদলা দিনগুলোতে খুব মিস করি।বছর পেরিয়ে গ্রীষ্মকাল আসলেই, ঝড়-বৃষ্টির পর এভাবে ঝাপিয়ে পরতাম ফল কুড়ানোতে।এখনো বছর পেরিয়ে এই সময়টা আসে কিন্তু ফল কুড়ানো আর হয়না।Old is gold..........

ফ্যাক্টঃ উত্তর বঙ্গের ঝড় বৃষ্টি।
এক সদেশী ভাইয়ের পোস্ট থেকে সংগ্রহীত

12/04/2023

আমার জীবন ছেরা কাগজ ছেরাই রয়ে গেল
#কষ্টের গান

🙏🙏🙏🙏🙏প্লিজ প্লিজ প্লিজ গোসল করার জন্য গামলায় গরম পানি রাখছিলো,ঐ গরম পানির গামলা কাঁত করতেই সব পানি তার গাঁয়ে পড়ে। ১বছর ৫...
05/04/2023

🙏🙏🙏🙏🙏প্লিজ প্লিজ প্লিজ

গোসল করার জন্য গামলায় গরম পানি রাখছিলো,ঐ গরম পানির গামলা কাঁত করতেই সব পানি তার গাঁয়ে পড়ে। ১বছর ৫ মাস এর বাচ্চা সে কি জানে যে গায়ে গরম পানি পড়ার যন্ত্রণা।
এখন সে ঢাকা মেডিকেলের শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে আছে। ডাক্তার বলল জরুরি ৮-১০ ব্যাগ রক্ত প্রয়োজন। রক্তের গ্রুপ বি পজেটিভ (B+)
মাথা থেকে কোমড় পর্যন্ত পুড়ো চামড়া উঠে গেছে।
রক্তের গ্রুপ: (B+)
স্থান : শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
Ph :01815118722 (বাবা)
01881666230 (ভাই)
ফেসবুক থেকে সংগৃহীত

31/03/2023

শ্রদ্ধেয় বড় ভাইয়ের মুখে একটা অসাধারণ গান

🇧🇩২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস🇧🇩🎯যাদের আত্মত্যাগে পেয়েছি দেশ,🇧🇩 স্বাধীনতার ৫২ বছরে সেইসব সাহসী যোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ...
26/03/2023

🇧🇩২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস🇧🇩

🎯যাদের আত্মত্যাগে পেয়েছি দেশ,🇧🇩 স্বাধীনতার ৫২ বছরে সেইসব সাহসী যোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।

✅১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তান সরকার গভীর রাতে পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) নিরীহ জনগণের উপর হামলা চালায়। ঢাকার বিভিন্ন স্থানে গোলাবর্ষণ করা হয়, অনেক স্থানে নারীদের উপর পাশবিক নির্যাতন চালানো হয় এবং অনেক স্থানে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়। এমতাবস্থায় বাঙালিদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার অবস্থা সৃষ্টি হয় এবং অনেক স্থানেই আনুষ্ঠানিক ঘোষণার অপেক্ষা না করেই অনেকে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন। পরবর্তিতে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা পাবার পর আপামর বাঙালি জনতা পশ্চিম পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে এবং দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন করে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটায়।

রোনালদিনহোর খেলা দেখার পর মনে হয়েছিল তার কাছ থেকে নতুন করে ফুটবল খেলা শিখি।🗣️জিদান।সবাই আমাকে সেরা বলে কিন্তু আমার চোখে...
26/03/2023

রোনালদিনহোর খেলা দেখার পর মনে হয়েছিল তার কাছ থেকে নতুন করে ফুটবল খেলা শিখি।
🗣️জিদান।

সবাই আমাকে সেরা বলে কিন্তু আমার চোখে সেরা একজনই। তিনি সর্বকালের সেরাদের একজনও, তিনি রোনালদিনহো।
🗣️মেসি।

রোনালদিনহোকে দেখলে আফসোস হয়, মনে হয় ও যদি আমাদের আর্জেন্টিনায় জন্ম নিতেন।
🗣️ম্যারাডোনা।

আমার কোচিং ক্যারিয়ারে পর্যবেক্ষন করা নিঃসন্দেহে সেরা খেলোয়াড় হচ্ছেন রোনালদিনহো
তার ট্যালেন্ট,স্কিল এর দিক দিয়ে সবার আগে তিনি
🗣️এলেগ্রি।

আমার মতে ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে টেলেন্টেড খেলোয়াড় হলেন রোনালদিনহো ৷
🗣️পেপ গার্দিওলা

রোনালদিনহো জন্ম না নিলে মেসি সূষ্টি হতোনা ৷
এই শতকের সেরা তিনি৷ তার ব্যবহার এমন ছিলো
যেন আমরা সবাই তার ভাই৷
🗣️ইব্রাহিমোভিচ।

আমি ফুটবলে সেরা হিসেবে রোনালদিনোহো কেই চিনি৷ সে অদ্ভুদ প্রজন্মের খেলোয়াড়,তার ছায়া এখন কিছুটা নেইমারের উপর৷
🗣️ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।

রোনালদিনহো কারো নাম নয় এটা হলো ম্যাজিশিয়ান শিল্প, সে বার্সাকে অনেক কিছু দিয়েছে, দিয়েছে বিশ্বসেরা প্লেয়ার মেসিকে৷
🗣️আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা।

রোনালদিনহোকে মূলত যে কোন উপায়ে আটকানোটা অসম্ভব ছিল,একজন প্লেমেকার এবং স্ট্রাইকার হিসেবে৷
🗣️সার্জিও রামোস।

© Md Arafat Hossen

আমার বলি, রোনালদিনহো ফুটবল লিজেন্ড ফুটবল জাদুঘর তোমাকে ব্যাখ্যা করার মত কোন ভাষা নেই, অনেক ফুটবলারের হেটার্স আছে তুমিই একমাত্র সেই ফুটবলার যার কোন হেটার্স নাই ফুটবল পায়ে নিয়ে কিভাবে ম্যাজিক করতে হয় তুমি জানো। ফুটবল বিশ্বে না আসলে মানুষ দেখতে পারতো না।

15/03/2023

তুমি আমাকে ভালবাসো কি না.....

18/01/2023

আমি কেন বা পিরিত কইরা ছিলাম না যাইনা তোর সনে রে......

৪০ ডলার দিয়ে ছেলের জন্য খেলনা ড্রোন অর্ডার করেছিলাম আলি এক্সপ্রেসে। কাস্টমস এ আটকা পড়েছিল ঈদের আগে। আজকে ছাড়াতে গিয়েছিলা...
03/06/2022

৪০ ডলার দিয়ে ছেলের জন্য খেলনা ড্রোন অর্ডার করেছিলাম আলি এক্সপ্রেসে। কাস্টমস এ আটকা পড়েছিল ঈদের আগে। আজকে ছাড়াতে গিয়েছিলাম, বিশ টাকার রাজস্ব স্ট্যাম্প চাইলো পাঁচশো টাকা, দামাদামি করে দিলাম আড়াইশো টাকা। এরপর ভোটার আইডি আর আবেদনসহ পাঁচ নম্বর কামরা থেকে গেলাম ছয় নম্বর কামরায়।
সেখানে মুরুব্বি বললেন, "একটু বসেন।"
এত সুন্দর আচরণ করলেন, মনে হলো নেহাতই ভালো লোক। আশ্বস্ত হলাম; মনে হলো এই লোক থাকতে আর কোন চিন্তা নাই। পনের বিশ মিনিট পর পিয়ন আসলে উনাকে দিয়ে আমার বক্সটা খোঁজে বের করলেন। আমাকে বললেন পাঁচ নম্বরে গিয়ে কর্মকর্তা কে ডেকে আনতে। উনি বক্স খোলে দেখবেন ভেতরে কী আছে। কর্মকর্তাকে ডেকে আনলাম, বক্স খোলা হলো। দেখে সাইন করে চলে গেলেন, আমিও সাইন করলাম।
আমি ভাবলাম, মামলা শেষ। একটু আগে যিনি বলেছিলেন, "আপনার কি টাকা বেশি হইছে? কেন এদেরকে টাকা দেন? সরকার বেতন দেয় না আমগো?" তিনিই পিয়নকে খাম্বার আড়ালে পাঠালেন।
চাচায় বললো, "কিছু খরচাপাতি দেন।"
আমি বললাম, "নগদ টাকা নাই আপনার বিকাশ নম্বর দেন।"
পাশ থেকে মুরুব্বি বললেন, "বিকাশে নিও না, পরে ঝামেলা হবে।"
পিয়ন চাচায় আমাকে বললেন, "মাল তো আমাদের এখান থেকে দেয়ার নিয়ম নাই, আপনি পাঁচ নম্বরে গিয়ে কথা বলেন; মাল পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে আপনার কাছে চলে যাবে।"
পাঁচ নম্বরে গেলাম, উনি বললেন, "এটা তো ড্রোন কিন্তু আমি খেলনা লিখে দিয়েছি খাতায়, তারপরও আপনি এটা পাবেন কি না নিশ্চিত হতে আমার স্যারের সাথে কথা বলতে হবে।"
আমাকে নিয়ে গেলেন উনার উর্ধ্বতনের কাছে। বড় অফিসার বললেন, "এটার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন লাগবে, আর যদি খেলনা ড্রোন হয় তবুও দেড়শো টাকার স্ট্যাম্পে মুচলেকা ছাড়া ছাড়পত্র দেয়া যাবে না।"
একটু পরে বুঝলাম যে আসলে উনাদের কিছু টাকার দরকার, কিন্তু আমাকে সরাসরি বলতে পারছেন না; আর আমিও জীবনে কখনো শিখি নাই কিভাবে টাকা অফার করতে হয়! একবার পুলিশে চৌরাস্তার মাঝখানে হোন্ডা আটাকায়া টাকা চাওয়ার পর আমি রাস্তার মাঝে টাকা দিতে যাওয়ার পর যে ধমক খাইছিলাম! পরে চিপায় নিয়ে টাকা নিয়েছিলো।
এ্যানিওয়ে, আমি ড্রোনের আশা ছেড়ে দিয়ে মনের সুখে পুরানা পল্টনে বসে নান্না বিরিয়ানি খাচ্ছি, এমন সময় অচেনা নম্বর থেকে কল আসলো।
ওপাশ থেকে বললেন, "আমি আপনার দেশি লোক, আপনার মালের ব্যাপারে আপনাকে হেল্প করতে পারবো। দেখা করেন।"
খাওয়া শেষ করে আবার গেলাম, ডাক অফিসে। পিয়ন কাকায় এগিয়ে এসে বললেন, "আপনার মাল আমি এখান থেকেই ছেড়ে দেয়ার ব্যবস্থা করতে পারবো, কিছু পয়সা কড়ি খরচ করতে হবে।"
জিজ্ঞেস করলাম, "কত?"
উনি বললেন, "পনের হাজার।"
"এই ড্রোনের দাম কত জানেন? মাত্র সাড়ে তিন হাজার টাকা। অলরেডি গাড়িভাড়াসহ আমার আটশো টাকা খরচ হয়ে গেছে। এই সাড়ে তিন হাজারের জন্য আরও পনের হাজার দিমু? তার চাইতে বাইরে গিয়ে বারশো টাকায় আরেকটা খেলনা ড্রোন কিনে বাসাই চলে যাই!"
"এত কমদামি ড্রোন কেউ বিদেশ থেকে আনে না, আপনি কত দিতে পারবেন?"
"একশো টাকা। সর্বোচ্চ আর দুইশো টাকা দিতে পারবো।"
চাচায় কিছুটা হতাশ হলেন কিন্তু আমার মালটাও দিলেন না।
আমি যদি এই দেশ ছেড়ে কখনো চলে যাওয়ার সুযোগ পাই, তবে অবশ্যই চলে যাবো। এবং দেশ ছাড়ার কারণ হিসেবে আজকের এই হয়রানিই যথেষ্ট।
(From Inbox)
লেখাটি নীল সালু পেজ থেকে নেয়া এবং ছবি ফেসবুক।

16/05/2022

ভালবাসিয়া বুন্ধু গেলা চলিয়া....….....

ভালবাসা/আন্তরিকতা তখনি জন্মায় যখন নিজের জীবনের ঝুঁকি জেনেও প্রিয়জনকে মূল্যায়ন করা সাথে থাকা । ভালবাসা/আন্তরিকতা সেটা নয়...
10/05/2022

ভালবাসা/আন্তরিকতা তখনি জন্মায় যখন নিজের জীবনের ঝুঁকি জেনেও প্রিয়জনকে মূল্যায়ন করা সাথে থাকা । ভালবাসা/আন্তরিকতা সেটা নয় যেখানে শুধুই স্বার্থ/ সুন্দয্য থাকে......

➪︎১ম জন-টাকা উপার্জন করতে করতে পৃথিবীর সৌন্দর্য দেখতে পাচ্ছে না।।➪︎২য় জন-শুধু শিক্ষা  অর্জন করতে করতে পরিপূর্ণ সুন্দরটা ...
08/05/2022

➪︎১ম জন-টাকা উপার্জন করতে করতে পৃথিবীর সৌন্দর্য দেখতে পাচ্ছে না।।

➪︎২য় জন-শুধু শিক্ষা অর্জন করতে করতে পরিপূর্ণ সুন্দরটা দেখতেছে না।।

➪︎৩য় জন-শিক্ষা ও অর্থ উপার্জন দুটা একসাথে করতেছে তাই পৃথিবীর আসল সৌন্দর্য্য উপভোগ করতেছে।।

➪︎৪র্থ জন- শিক্ষা এবং অর্থ কিছু না থাকাতে পুরো পৃথিবী তার জন্য অন্ধের মতো।।
এটাই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাস্তবতা - ছবিটি প্রতিকী।

22/04/2022

मेरे नसीब में तू है कि इ नहीं ?
तेरे नसीब में मैं हूं कि इ नहीं ?

পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের পতনে মুসলিম বিশ্ব হারালো সম্ভাবনাময় একজন ডায়নামিক লিডারকে!প্রভাবশালী ধনী মুসলিম দেশের অভাব...
11/04/2022

পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের পতনে মুসলিম বিশ্ব হারালো সম্ভাবনাময় একজন ডায়নামিক লিডারকে!

প্রভাবশালী ধনী মুসলিম দেশের অভাব নেই। এই দেশ গুলার নেতারো অভাব নেই। কিন্তু আন্তর্জাতিক মহলে মুসলিমদের পক্ষে জোর গলায় প্রতিবাদ করার মতো নেতার খুব অভাব। সবাই নিজের আখের গোছাতে আর অবস্থান শক্ত করতে মরিয়া। বিগত বহু বছর যাবত তুরস্কের এরদোয়ান সাহেবকেই মুসলমানদের সুবিধা,অসুবিধা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে স্বোচ্চার দেখেছি। এর জন্যে তাকে সেনা বিদ্রোহের মত ভয়ানক প্রতিকূল অবস্থাও মোকাবিলা করতে হয়েছে জীবন বাজী রেখে।

সাম্প্রতিক কয়েক বছর যাবত এরদোয়ান এর পাশাপাশি আরেক মুসলিম নেতা পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে মুসলমানদের পক্ষে প্রতিবাদী কন্ঠস্বর হিসাবে দেখেছে বিশ্ব। কিন্তু এবার পশ্চিমাদের হস্তক্ষেপে নিজ দেশের কিছু মীরজাফরদের ষড়যন্ত্রের জন্যে প্রধানমন্ত্রীত্ব হারাতে হলো তাকে।

খান সাহেবের পতনে পাকিস্তানের কি লাভ,লস হল বা হবে জানি না, তবে মুসলিম বিশ্ব হারালো এক প্রতিবাদী সম্ভাবনাময় নেতাকে।

Address

Utter Rampur, Historical Paharpur
Badalgachi
6570

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Arafat Hossen posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share