শিউলী আচার্য্য

শিউলী আচার্য্য তোমার সাথে খুব সাধারণ একটা জীবন আমার হোক।

07/07/2023

আচ্ছা, কখনো কাউকে ভালোবেসেছেন?
মা, বাবা এবং আত্মীয়দের ছাড়া বাইরের কাউকে?

আমি এমন করে কেন তোমায় ভাবি! রাত নেই দিন নেই এমন করে কেন শুধু তোমার মাঝেই থাকি?একান্তই আমার একটা "আমি" আছে সে আমিটাকে ফেল...
03/07/2023

আমি এমন করে কেন তোমায় ভাবি!
রাত নেই দিন নেই এমন করে
কেন শুধু তোমার মাঝেই থাকি?

একান্তই আমার একটা "আমি" আছে
সে আমিটাকে ফেলে রেখে
কী কারণে বলতে পারো
তোমার পিছু ছুটছি মিছে।

বলতে পারো প্রেম মানে কী,
ভালোবাসা কাকে বলে?
কোন মায়াতে বিভোর হয়ে
মানুষ এমন নিজেই নিজেকে যায় ভুলে!

24/06/2023

ভালো থাকাটাই আজকাল অভিনয় 🥺

মাঝে মাঝে তোমাকে আমার খুব "ভালোবাসি" বলতে ইচ্ছে করেকারণে অকারণে ইচ্ছে করে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে বলি"জীবনের প্রতিটা মুহুর্তে...
17/06/2023

মাঝে মাঝে তোমাকে আমার খুব "ভালোবাসি" বলতে ইচ্ছে করে
কারণে অকারণে ইচ্ছে করে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে বলি
"জীবনের প্রতিটা মুহুর্তে আমার তোমাকে চাই"
মনে হয় যেন
তোমাকে ছাড়া একা বেঁচে থাকা খুব কষ্টকর।

অথচ তোমার সাথে দেখা হবার আগে
আমার কখনোই মনে হয়নি
বেঁচে থাকার জন্য কেউ একজনকে এতটা প্রয়োজন হয়
কখনো কারো বুকে মাথা রেখে হাজার বছর বেঁচে থাকার
এমন তীব্র অনুভূতি আমার কখনো হয়নি, জানো!

16/05/2023

Mom's Princess 💛 U Shree 😘

21/04/2023

বৈশাখ এসেছে কেবল
বৃষ্টির জলে কদমের গন্ধ এখনো মাখেনি
কামিনী তার সুবাসের নিপুণ কৌশলে
কদমের অভাব ভুলিয়ে দিতে শিখে গেছে
এখন তোমার আদরের অভাবটুকুর কাটিয়ে উঠা বাকি কেবল।

তার মাঝেই কালবৈশাখীর প্রথম বৃষ্টি
মনের কার্ণিশের গা ঘেঁষে
তোমার অভাবখানি আমাকে ঠিক কতটা নিঃস্ব করে তুলে
তা বুঝিয়ে দিতেই বুঝি সে এসেছে এবার।

03/04/2023

আমি এখনো জেগে আছি নিশাচরের মতো
এই রাত,এই জোছনা এইসবের কিছুই আমার না শুঁয়োপোকাদের মতো আমি সেঁটে আছি বারান্দার দেওয়াল ঘেঁষে
পলেস্তরার মতো খসে পড়ব যখন-তখন।

তোমাদের কেউ জানবে না
মৃত নক্ষত্রের মতো আমিও হারিয়ে যাব হঠাৎ
ব্যক্তিগত কোনো দুঃখ আমার নেই শুধু ভালোবাসার অভাব ছাড়া
এই একজীবনে মাথায় হাত বুলিয়ে একটু আদরও কেউ দেখাল না
কেউ জানতেও চাইলো না কোনোদিন কেমনটা যে আছি
রাত বাড়ছে, বাড়তে বাড়তে ক্ষয় হয়ে আসছে আঁধারের আয়ুকাল
আলোয় উজ্জীবিত হবে ভোর
আমি এখনো জেগে আছি নিশাচরের মতো
এই আলো,এই ভোর, এই সকাল এইসবের কিছু আমার না
আমি শুকতারার মতো জ্বলে আছি শেষ রাতের পূব আকাশের গায়ে
বৃষ্টির ফোঁটার মতো হঠাৎ ঝরে পড়বো শুষ্ক মাটির বুকে
কেউ জানবেন না আমার কোথাও কেউ ছিলো না
আজন্মকাল আমি একজন "নিজের মানুষ" এর জন্য শোকে কাতর হয়ে বেঁচে থেকেছি কী কষ্টে।

15/03/2023

নিদ্রাহীন এই ফাগুন রাতে
চাঁদের সাথে ফিসফাস বিশেষ কিছু কথা হয়নি আজ আর
ভালোবাসা উপেক্ষা করে চলে যায় যে রাত
তার সাথে এই "আমি"র অতীতে কোনো সুসম্পর্ক ছিল
ভেবে অপরাধ বোধ হয় ভিষণ!

ডিভাইস - Galaxy s20

রঙের আগুন লেগেছে আজ শরীরে ও মনেবসন্ত দিয়েছে হানা কৃষ্ণচূড়া বনেপলাশ ফুটেছে ওই ফুটেছে বকুলবসন্ত এনেছে ডেকে আজ শুভদোলফাগুন ...
07/03/2023

রঙের আগুন লেগেছে আজ শরীরে ও মনে
বসন্ত দিয়েছে হানা কৃষ্ণচূড়া বনে
পলাশ ফুটেছে ওই ফুটেছে বকুল
বসন্ত এনেছে ডেকে আজ শুভদোল
ফাগুন জোছনা মেখে পলাশ-শিমুল
রঙিন হয়েছে বাতাস আজ শুভদোল।

শুভদোলপূর্ণিমা 💙💚💛💜❤

04/03/2023
25/02/2023

অনিন্দ্য এই হৃদয়ের উর্বর জমি
আমি আজও খালি রেখেছি তোমার জন্য
খুব বড়সড় নাহোক, অন্তত
ছোট্ট একটা সংসার হোক সেখানে তোমার-আমার।

21/02/2023

মায়ের ভাষা অমর হোক 🇧🇩

বসন্ত এসে গেছে 🌷শুভবসন্ত 🌻
14/02/2023

বসন্ত এসে গেছে 🌷
শুভবসন্ত 🌻

💛 শিউলী ঝরা কবিতা 💛আমার প্রথম কবিতার বই। কবিতা ভালোবেসে বইটি যদি কেউ নিতে চান তাহলে ইনবক্সে অর্ডার করতে পারেন অথবা এই নম...
08/02/2023

💛 শিউলী ঝরা কবিতা 💛

আমার প্রথম কবিতার বই। কবিতা ভালোবেসে বইটি যদি কেউ নিতে চান তাহলে ইনবক্সে অর্ডার করতে পারেন
অথবা এই নম্বরে 01602180665 হোয়াটসঅ্যাপ করতে পারেন।

বইটি পাওয়া যাচ্ছে বইমেলাতেও

অমর একুশে বইমেলা ২০২৩
স্টল নম্বর - ১৯৫ (অনুভব প্রকাশনী)
সোহরাওয়ার্দী উদ্যান।

বিনিময় মূল্য - ১৫০ টাকা মাত্র 🌼

Happy Rose Day 🌹
07/02/2023

Happy Rose Day 🌹

আমার বিষাদ দুপুর পাতার নুপুর তোমায় দিলাম সবতুমি একটু শুধু তাকাও ফিরে থামুক কলরব 🌻
06/02/2023

আমার বিষাদ দুপুর
পাতার নুপুর
তোমায় দিলাম সব
তুমি একটু শুধু তাকাও ফিরে
থামুক কলরব 🌻

ওম জয় জয় দেবী চরাচর সারেকুচযুগশোভিত মুক্তাহারেবীণা রঞ্জিত পুস্তক হস্তে ভগবতী ভারতী দেবী নমোস্তুতে 🙏জয় মা সরস্বতী 🌺🙏
26/01/2023

ওম জয় জয় দেবী চরাচর সারে
কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে
বীণা রঞ্জিত পুস্তক হস্তে
ভগবতী ভারতী দেবী নমোস্তুতে 🙏
জয় মা সরস্বতী 🌺🙏

🌷গোলাপের মতো কোমল এই একঝাঁক পুচকেদের দেখলে কে বলবে যে ওরা স্কুলের গন্ডি পেরিয়ে গেছে সেই কবেই।শুধু কবিতাকে ভালোবেসে বই নি...
23/01/2023

🌷গোলাপের মতো কোমল এই একঝাঁক পুচকেদের দেখলে কে বলবে যে ওরা স্কুলের গন্ডি পেরিয়ে গেছে সেই কবেই।
শুধু কবিতাকে ভালোবেসে বই নিতে এসেছিল ওরা।
তোমাদের প্রত্যেকের জন্য খুব খুব ভালোবাসা😘
তোমরা আছো বলেই এই আবোলতাবোল যাকিছু লেখার সাহস করি।
তোমরা আছো বলেই আমি আছি।
ভালো থেক তোমরা🌻💛

21/01/2023

এই সমাজে সত্যি কথা বলতে নেই,
মিথ্যে করে বলতে হয় "খুব ভালো আছি"।

"মনে রাখার মতো ভুলে যাওয়াটা অত সহজ না"।ভুলে যেতে হলে নিজেকে ভিষণ ব্যস্ত রাখতে হয়বারবার প্রসঙ্গ বদলাতে হয়এটা-ওটা নিয়ে মেজ...
29/12/2022

"মনে রাখার মতো ভুলে যাওয়াটা অত সহজ না"।
ভুলে যেতে হলে নিজেকে ভিষণ ব্যস্ত রাখতে হয়
বারবার প্রসঙ্গ বদলাতে হয়
এটা-ওটা নিয়ে মেজাজ দেখাতে হয়
কথায় কথায় দাঁত কামড়ে ধরতে হয়
এবং আরও অনেক কিছু,
কিন্তু মনে রাখতে শুধু মনে রাখলেই হয়💛

27/12/2022

এই জীবনে তাকে পাওয়া হবে না জেনেও শুধু বোকারাই প্রেমে পড়ে, ডুবে থাকে আজন্ম বিরহে।

বিজয়ের শুভেচ্ছা সবাইকে।মাথা নত করছি সে-সকল বীর-বীরাঙ্গনা এবং শহীদদের সামনে যাদের জন্য আমাদের আজকের এই বিজয় 🙏
16/12/2022

বিজয়ের শুভেচ্ছা সবাইকে।মাথা নত করছি সে-সকল বীর-বীরাঙ্গনা এবং শহীদদের সামনে যাদের জন্য আমাদের আজকের এই বিজয় 🙏

💔 "আমাকে হারানোর শোক আরও তীব্রতর শোক তোমার হৃদয়ে এবং মস্তিষ্কে" 💔
13/12/2022

💔 "আমাকে হারানোর শোক আরও তীব্রতর শোক তোমার হৃদয়ে এবং মস্তিষ্কে" 💔

তোমার সাথে দুএক লাইন কথা বললেই আমার তখন তোমাকে খুব কাছের মনে হয়অধিকার ফলাতে ইচ্ছে করে,ইচ্ছে করে সারাক্ষণ তোমার আগেপিছে ঘ...
05/12/2022

তোমার সাথে দুএক লাইন কথা বললেই
আমার তখন তোমাকে খুব কাছের মনে হয়
অধিকার ফলাতে ইচ্ছে করে,
ইচ্ছে করে সারাক্ষণ তোমার আগেপিছে ঘুরঘুর করতে
দুঃখ পাওয়ার ভান করে তোমাকে জড়িয়ে ধরতে
মন চায় সব কাজ ফেলে তুমি শুধু আমাকে দেখো,আমাকে পড়ো
সচ্ছ জলের ছায়ায় যেমন নির্ভুল পড়া যায় নিজেকে
চাই আমাকে দেখলেই রাতের আকাশের তারাদের মতো জ্বলে উঠুক তোমার চোখ
আমার নাম শুনলেই তোমার হৃদয়ে কাঁপুনি দিয়ে উঠুক
পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্রতম অনুভূতি
যাকে আমরা "ভালোবাসা" বলি "প্রেম" বলি

অথচ কী আশ্চর্য,
আমার কোনোকিছুই তোমার হৃদয়কে ছুঁয়ে যায় না
কেন!

03/12/2022

যাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি
তাকে বলি বলি করে আজও বলা হয়নি
"ভালোবাসি তোমাকে'।

সতেরোটা বছর, খুব কি বেশি সময়!এইতো সেদিন শরতের শুক্লা চতুর্দশীর রাতআমরা দু'জন মনার পুকুর পাড়ে দাঁড়িয়ে চাঁদ টলমল দিঘির জলে...
02/12/2022

সতেরোটা বছর, খুব কি বেশি সময়!
এইতো সেদিন শরতের শুক্লা চতুর্দশীর রাত
আমরা দু'জন মনার পুকুর পাড়ে দাঁড়িয়ে
চাঁদ টলমল দিঘির জলে শুভ্র রাজহাঁসের একপাল পাড়ে বসা,
উঃ এমনও সময় গেছে আমাদের সময়ের খাতা খুলিনি
নীরবে চলে গেল সব শোক-উৎসব আজো কিছুই তার ভুলিনি।

তুই ভুলেছিস্ সব, আমাকে,মনার পুকুর, শুক্লপক্ষের চাঁদ
ঠাম্মার পানের বাটার সুগন্ধি জর্দার ঘ্রাণ,
হারিকেনের কালো ধোঁয়া, অলস সন্ধে, দারাজ কন্ঠে মায়েদের বকুনি সব,সব
সব ভুলে তুই কী সুন্দর ঘুমিয়ে আছিস্ আজ সতেরোটা বছর।

আমার প্রথম সৃষ্টি, প্রথম কাব্যগ্রন্থ প্রথম আত্মবিশ্বাসটা উৎসর্গ করলাম তোকে, শুধু তোকে। আজও খুব ভালোবাসিরে মেঝদি তোকে। তুই বুঝলি না কিছুই শুধু অভিমান দেখিয়ে চলে গেলি। একবার যদি হাত ধরে মনের কথা বলতিস, বলতিস্ "লক্ষ্মী....... "
এই আফসোসের কোনো শেষ নেই। তবু যেখানে আছিস ভালো থাকিস।মনে রাখিস আমি আর দিদি যতদিন আছি তুইও আছিস আমাদের মাঝে আমাদের সাথে।

30/11/2022

আচ্ছা যে তোমাকে পেয়েছে সত্যিই কি পেয়েছে?
অথবা মনে করো,
যার হাত ধরে তুমি কাটিয়ে দিতে চাও সমস্তটা জীবন তাকেও কি তুমি পেয়েছ আপাদমস্তক?

যখন কাছে ছিলাম বুঝোনি প্রেম কীখুঁজোনি একটি বারহাত ধরে বলোনি কখনো "তুমি শুধুই আমার"। যখন হারিয়ে গেলাম ইচ্ছে করে লুকিয়ে ব্...
05/11/2022

যখন কাছে ছিলাম বুঝোনি প্রেম কী
খুঁজোনি একটি বার
হাত ধরে বলোনি কখনো
"তুমি শুধুই আমার"।

যখন হারিয়ে গেলাম ইচ্ছে করে
লুকিয়ে ব্যথা,
বর্ষা নামে চোখের কোণে টুপটাপ
তুমি এখন কিসের শোক আঁকড়ে ধরে
সন্ধি করে দুঃখে সাথে
অভিমানে বেঁচে আছো চুপচাপ ।

একটি জবা ফুলের গল্পরোজ বিকেল হলে দোয়েল একগুচ্ছ জবাফুল কানের উপরে গুঁজে দিয়ে কপালে একটা কাজলের টিপ পরে নিজেকে খুব যত্ন নি...
28/10/2022

একটি জবা ফুলের গল্প

রোজ বিকেল হলে দোয়েল একগুচ্ছ জবাফুল কানের উপরে গুঁজে দিয়ে কপালে একটা কাজলের টিপ পরে নিজেকে খুব যত্ন নিয়ে সাজায়। তারপর আয়নায় নিজেকে মুগ্ধ হয়ে দেখতে দেখতে হারিয়ে যায় কল্পনার রাজ্যে। সেই রাজ্যে দোয়েল হলো রাণী। সে স্বপ্ন দেখে জবা ফুল দিয়ে সাজানো উড়ন্ত রথে চড়ে কেনো এক রাজা আসবে তাকে নিতে। সে তখন লাল টুকটুকে বৌ সাজবে। আয়নার দিকে তাকিয়ে দোয়েল ভাবে, ইস্ যদি ভালা কইরা খোঁপাডা বাইন্দা তাতে ফুলগুলা গুঁজতে পারতাম তাইলে না জানি আমাকে আরও কত সুন্দর লাগত। বলেই লাজুক হাসি হেসে দুহাতে মুখ লুকায় দোয়েল।
ভেতর ঘর থেকে দোয়েলের মায়ের (মিনতি) ডাক পড়ে।
- দুঅেল অ দুঅেল, দুলুরে সইন্দা হইলত কাপড়ডি ঘরে আন।
দোয়েল ওড়নার আঁচলে আয়নাটা মুছে বাঁশে গাঁথা লোহাতে আয়নাটা ঝুলিয়ে বাইরে কাপড় তুলতে যায়।
দরিদ্র কৃষকের মেয়ে দোয়েলের কাজ হলো রোজ সকালে ঠাকুরের ফুল তোলা, মায়ের সাথে গোবরের ঘুঁটে দেয়া, প্রতিদিন বিকেলে নিজেকে জবাফুল দিয়ে সাজানো আর সব শুকনো কাপড় ঘরে এনে তা ভাঁজ করে রাখা।

দোয়েল কাপড় তুলতে তুলতে পশ্চিম দিকের সারি করে লাগানো গাছগুলোর দিকে তাকায়। ও জানে এই গাছের আড়াল থেকে কেউ একজন প্রতিদিন দোয়েলকে দেখে। দোয়েলের মাঝেমধ্যেই অচেনা সেই মানুষটা সম্পর্কে জানতে ইচ্ছে করে খুব।

সপ্তাহখানিক ধরে সকালে ঠাকুরের ফুল তোলার সময় দোয়েল লক্ষ করে, কে যেন সকালে তুলসি তলায় একটা করে লাল গোলাপ রেখে যায়।তবে আজ প্রথমবার সেই গোলাপটার সাথে একটা টিপের পাতাও রাখা ছিল সেখানে।
দোয়েল গোলাপটা হাতে নিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখছিল আর কী যেন ভাবছিল।
তখন মেয়ের হাতে হঠাৎ এই লাল গোলাপ দেখে ভয় পেয়ে যায় দোয়েলের মা।
চেচিয়ে বলে, ওলো অলক্ষ্মী এই গুলাপ তর কাছে ক্যামনে আইল?
দোয়েল অসহায়ের মতো জানতে চায় - ক্যান মা?
- এই লাল গুলাপ খালি ঐ অপদেবতার রাজবাড়িতেই পাওয়া যায়। আমরার গেরামে এমুন গুলাপ আর কুনুখানে নাই।কই পাইলি তুই এই গুলাপ? এই অপদেবতার নজর এহন তর উপ্রে পড়ছেরে দুঅেল।তর এহন কি অইব।
দোয়েল তার মায়ের কথার বা দুশ্চিন্তার আগামাথা কিছুই বুঝতে পারে না। শুধু ফ্যালফ্যালিয়ে তাকিয়ে আছে। তবে মনে মনে তার যে অদৃশ্য একটা টান অনুভব হচ্ছে সেই অপরিচিত মানুষটার প্রতি তা দোয়েল কিছুটা অনুমান করতে পারে।

আজ বিকেলে কাপড় তুলতে এসে দোয়েল আঁড়চোখে তাকিয়ে ছিল গাছগুলোর দিকে হঠাৎ মনে হলো কেউ একজন সেখান দিয়ে দ্রুত হেঁটে চলে গেল। দোয়েলের বুকটা কেমন ধুকপুক করে উঠল। স্পষ্ট না দেখলেও সে বুঝেছে অপরিচিত সেই মানুষটা একজন সুদর্শন পুরুষ।
আস্তে আস্তে অপরিচিত সেই পুরুষের প্রতি দোয়েলের টান বাড়তেই থাকে। পনেরো বছরের সদ্য কৈশোরে পা দেয়া দোয়েল তার কোনো সঠিক ব্যাখ্যা খুঁজে পায় না।

পরদিন সকালে ফুল তুলতে বের হয়ে দোয়েল দেখে আজ আর তুলসী তলায় তার জন্য কোনো ফুল বা অন্যকিছু রাখা নেই। খুব মন খারাপ হয় দোয়েলের। দোয়েল মনে মনে ভাবে কাল সে যে করেই হোক দেখবে সেই অপরিচিত মানুষটাকে। সারা রাত ঘুম আসে না দেয়েলের। এপাশ-ওপাশ করছে বারবার।
নিয়তি চোখ বন্ধ করেই বলে, কীরে দুলু ঘুমাস না ক্যান? তর লরা-লরিতে তো আমিও শান্তিতে ঘুমাইতে পারতাছি না। ভোরে উঠতে অইব সারাদিন মাডে কাম আছে। বাড়ি ফিরতে পারুম না।
দোয়েল ঘুমের ভান ধরে চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকে। স্বপ্নে সে দেখে পশ্চিমের গাছের সারিগুলো পিছনে ফেলে জবা ফুলে সাজানো রথে করে এক রাজা এসেছে তাকে নিয়ে যেতে।স্বপ্নে অপরিচিত সেই মানুষটার সাথে রাজাকে মিলিয়ে একটা সুন্দর পুরুষ আদল তৈরি করে দোয়েল।যার কাছে সে নিজেকে সঁপে দিবে মনে প্রাণে।
ভোরে ঘুম থেকে উঠে মায়ের সাথে এটা-ওটা করে দেয় দোয়েল। গামছায় দুপুরের খাবার বেঁধে মাঠে কাজে চলে যায় নিয়তি আর বিষু।
মেয়েকে বলে যায় যেন সাবধানে থাকে।বাড়ির বাইরে যেন না যায়।অপরিচিত কেউ আসলেও কথা না বলে।

আজ তিনদিন হলো দোয়েলদের উঠোনে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা জবার গাছগুলোর ফুল আর কেউ তুলে না। গোবরগুলোও গর্তে পড়ে পঁচা গন্ধ বের হচ্ছে। উঠোনেও আর কাপড় মেলে দেয়া হয় না। আজ তিনদিন হলো দোয়েল তার বাড়ি থেকে নিখোঁজ। পঞ্চায়েত ডেকে, পাশের গায়ের হাবিলদার এসে খুঁজেও কেউই দোয়েলকে খুঁজে বের করতে পারেনি।
হঠাৎ দোয়েলের মায়ের মনে পড়ে সেই লাল গোলাপের কথা।
"অপদেবতা" বলে চিৎকার করে উঠে মিনতি।
মাটিতে আছড়ে পড়ে বলে, রাজবাড়ির অপদেবতা লইয়া গেছে গো আমার দুঅেলেরে। আমার দুলুরে আমারে আইন্না দেও তুমরা।
মিনতির কান্নায় যেন আকাশ ফাটে।

অবশেষে সবাই প্রস্তুত হলো রাজবাড়িতে যাবার জন্য।
ঘন জঙ্গলের জন্য দিনের বেলাতেও সে বাড়িতে সূর্যের আলো পৌঁছাতে পারে না।এতই ভয়ংকর সে বাড়ি, প্রায়ই এখান থেকে মেয়েদের বিবস্ত্র মরদেহ উদ্ধার করা হয়। গেল বছর কয়েকজন ওঝা এসে তন্ত্র মন্ত্র পড়ে দুটো কঙ্কাল আর কয়েকখানা মানুষের হাড়ও বের করেছিল। গ্রামের সবাই বিশ্বাস করে অপদেবতারা সুন্দর মেয়েদের এখানে ধরে এনে বন্দী করে ভোগ করে।

মিনতির কথায় হাতে মশাল নিয়ে, একগোছা তাবিজ নিয়ে সেই রাজবাড়িতে যায় সবাই।সেই রাজবাড়ির সামনে যেতেই মশালের আলোতে তাদের চোখে পড়ে ছেঁড়া নুপুর আর কয়েক গোছা লম্বা চুল। দেয়ালের কাঁটাওয়ালা গাছে ঝুলানো নানা রঙের ছেঁড়া কাপড়ের টুকরো। ছোপ ছোপ রক্তের দাগ। ভাঙা চুড়ি, কানের দুল,ছেঁড়া অন্তর্বাস, ভাঙা নখ, চুলের কাঁটা,গোছা চুল। এসব দেখে সেখানে থাকা সবার গা যেন শিউরে ওঠে। যত বাড়ির ভেতরে যায় ততই রক্তের আঁশটে গন্ধে সবার গা গুলিয়ে আসে। হঠাৎ তাদের চোখে পড়ে খুব পরিচিত গোলাপি একটা শাড়ি।এই শাড়িটাই নিখোঁজ হবার দিন পরেছিল দোয়েল। মশাল সামনে ধরে আরও একটু এগিয়ে যায় সবাই।
সামনে কিছু একটা দেখে তাদের চোখ ভয়ে শিউরে উঠে, পঁচা গন্ধে বমি ভাব হয় সবার। সবাই দেখে সামনে পড়ে আছে একটা মেয়ের পঁচা গলা বিবস্ত্র নিথর দেহ। কোথাও কোথাও কাটা যায়গায় পচন ধরে ফুলে উঠেছে দেহটা। তাদের আহট পেয়ে লাশের গা থেকে তিন-চারটে মিনি ইঁদুর এদিক ওদিক দৌঁড়ে পালাল। লাশটার ডান হাতে একটা কচলানো পঁচা জবা ফুলের ডাটা। বাঁ হাতে লাল তাগা বাঁধা আর মশালের আগুনে অনামিকায় চকচক করছে একটা গোলাপি পাথরের আংটি।
বিষু (দোয়েলের বাবা) আংটিটার দিকে তাকিয়ে একটু একটু করে এগিয়ে যায়। মাত্র কিছুদিন আগেই ঠিক এমন একটা আংটি সে এনে দিয়েছিল দোয়েলকে। মেয়েটার মুখটা খুব চেনা লাগছে তার।
"মাইয়াডা আরেকটু শুকনা হইলে দেখতে ঠিক আমার দুঅেলের মতই লাগত" খুব শান্ত গলায় বলল বিষু।

পেছন থেকে সবাই তখন একসাথে চেঁচিয়ে বলল অপদেবতা ধরছে গো দুঅেলেরে অপদেবতা ধরছে। তাদের কথায় ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেল বিষু।হুঁশ ফিরতেই বিভৎস এক চিৎকারে দোয়েলের উপর লুটিয়ে পড়ে সে। বিষুর চোখের সামনে ভাসে দোয়েলের প্রথম হাসি।আতুর ঘরের কান্না মাখা মুখ,হাঁটি হাঁটি পায়ের শৈশব, দোয়েলের মেয়ে বেলা। কতবার চেয়ারম্যানের সাথে জমিজমা নিয়ে রাগারাগি করে এসে, সে রাগ ঝেড়েছে বিষু দোয়েলের উপর। অকারণে কত বকেছে নিষ্পাপ মেয়েটাকে। দোয়েলকে একদিন লাল শাড়ি পরিয়ে গয়না গায়ে দিয়ে শ্বশুর বাড়ি পাঠাবে বলে সেই কবে থেকে একটু একটু করে কানাকড়ি জমানো শুরু করেছে বিষু।এখন এখানে আদরের সেই মেয়েটার পঁচা-গলা শরীরটা পড়ে আছে বিবস্ত্র হয়ে। হাজারো পিঁপড়ে দলবেঁধে এসে তাকে ঘিরে আছে রসগোল্লার মতো। তারমাঝেই একসারি এক নাকের নালী দিয়ে ঢুকছে অন্য নালী দিয়ে বেরুচ্ছে আরেক সারি। অথচ কত যত্ন আর আদরে বেড়ে উঠেছিল এই শরীরটা।
কেউ একজন এসে কাপড় দিয়ে ঢেকে দিয়ে গেল দোয়েলের ফুলে উঠা শরীরটা।
হঠাৎ বিষুর হাতে পিচ্ছিল একটা কিছু এসে লাগে।
বিষু পিচ্ছিল সেই পদার্থটা হাতে তুলে নেয়।
অবাক হয়ে বিষু সেটা চোখের সামনে ঝুলিয়ে ধরে থাকে। তার মনে হতে থাকে একবার তাদের গাঁয়ে যখন প্রথম সরকারি হাসপাতাল হয় তখন এরকমই একটা কিছু দেখিয়ে ডাক্তার বাবু তাদের শিখিয়েছিল কীভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ করা যায়। লজ্জা পেয়ে মিনতি তখন আঁচল দিয়ে মুখ ঢেকে হাসছিল খানিকক্ষণ সময়। মানুষের ভিড়ে মিনতির সে হাসিটা শুধু বিষুই আবিষ্কার করতে পেরেছিল।জনমানবহীন এই ভুতুড়ে বাড়িতে এটা কে বা কারা ফেলে রেখে গেল বিষুর মোটা মাথায় কিছু ঢোকে না এসব। সে ভাবে, অপদেবতারাও কী জন্মনিয়ন্ত্রণ করে!তার ভাবনারা কুল হারায়। বিষু আবার লুটিয়ে পড়ে দোয়েলের উপর।
রাত গভীর হয়।মাঝ উঠোনে বসে থাকে মিনতি তখনও দোয়েলের অপেক্ষায়। পাশের বাড়ির ছেলে রুবেল হাঁপাতে হাঁপাতে এসে বলল,
- কাকী, বিষু কাকা জানি কই দৌড় দিল, তারে পাওয়া যাইতাছে না। বাবা-জেঠা আর গেরামের বাকিরাও গেছে তারে খুঁজতে।
- আর আমার দুঅেল! তারে পাইচসরে রুবেল?
রুবেল কী বলবে বুঝতে পারে না।
মিনতি রুবেলের হাফপ্যান্টের নিচে অংশ মুঠোয় ধরে ঝাকিয়ে আবার বলে, কীরে কস না ক্যান? পাইলি দুঅেলেরে?
রুবেল কাঁপা কাঁপা গলায় বলে, সবাই কইতাছে দুঅেল দিদিরে নাকি অপদেবতায় ঐ রাজবাড়িতে নিয়া মারছে। রনিদা, বদ্দা আর ভানু কাকায় দুঅেল দিদির লাশ নিয়া আইতাছে।
বলে রুবেলও এক দৌড়ে মিলিয়ে গেল আঁধারের সাথে।
মিনতির হা-হুতাশ বাড়ে। দম নিতে পারে না, কাঁদতেও পারে না আর।
তিন জোড়া পা এসে তখন কাপড়ে মুড়ানো কী যেন একটা নামিয়ে রেখেছে মাঝ উঠোনে। নিয়তির ঠিক সামনে।নিয়তি মাটির দিকে তাকিয়ে আছে। সেই তিনজনের মুখ দেখবার ইচ্ছার কোনো লক্ষ্মণ দেখা গেল না নিয়তির মাঝে। সারা উঠোন পঁচা গন্ধে ভরে গেছে। দাঁড়িয়ে থাকা তিনজন মানুষ বলাবলি করছে, বাজারে যেতে হবে।শুকনো কাঠ, নতুন কাপড়, মধু,চন্দন, ধূপকাঠি ইত্যাদি কিনতে হবে একজন পুরোহিত ডাকতে হবে।এসব বলাবলি করতে করতে এই তিন জোড়া পা-ও রুবেলের মতো আঁধারে মিশে গেল।
মুয়াজ্জিন তার দারাজ কন্ঠে আজান ধরল। আকাশে হালকা আলোর আভা। চারদিক একদম নির্জন হয়ে আছে। কোথাও কেউ নেই এমন কী কাকপক্ষীও।
হঠাৎই মুয়াজ্জিনের আজানের সাথে সুর মিলিয়ে কারা যেন চেঁচামেচি করতে করতে এগিয়ে আসছে এদিকে।

বিষুকে টেনে হিঁচড়ে ধরে নিয়ে আসছে বলিষ্ঠ শরীরের দু'জন যুবক। পেছন থেকে রুবেলের বাপ,বিন্তির মা-বাবা আরও অনেকে দৌড়ে আসছে আর বলছে, কি সব্বনাশ হলো গো! দুঅেলের বাপ যে অপদেবতার আছরে পাগল হইয়েছে।কী গো দুঅেলের মা কী অভিশাপ লাগল তোমার সংসারে।
উঠোনে দাঁড়িয়ে কেউ আর মিনতিকে খুঁজে পায় না। মিনতি দরজা বন্ধ করে বসে আছে ঘরে। অনেক ডাকাডাকিতেও সে দরজা আর খোলে না। অবশেষে দরজা ভাঙা হলো। ঘুনে ধরা দরজাটা কয়েকটা লাথি-ধাক্কাতেই পড়ে গেল। কেরোসিন বাতির আলোতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে একটা দেহ উপর থেকে ঝুলছে ঘরের মাঝ পাল্লার সাথে।

ভোরের আলো ফুটল। সবদিক ফর্সা হয়ে এলো। দূরদূরান্তের গ্রাম থেকেও মানুষ এসে ভিড় জমাচ্ছে দোয়েলদের বাড়ি। কেচ্ছার মতো সবার মুখে মুখে ছড়িয়ে গেল গত রাতের বিবরণ। ছড়িয়ে গেল কী করে অপদেবতার রোষে পড়ে গোটা একটা পরিবার ধ্বংস হয়ে গেল এক রাতেই।

সবাই এসে দেখে যাচ্ছে উঠোনে কী শান্তিতে মা-মেয়ে লাশ হয়ে ঘুমাচ্ছে। বারান্দার দক্ষিণ পাল্লার সাথে একটা পাগলকে বেঁধে রাখা হয়েছে। পাগলটা খিলখিলিয়ে হাসছে। ঢিল ছুড়ছে মানুষের ভিড়ে, থুথু ছিটাচ্ছে।
উঠোনের কোণের জবা গাছটা ফুলে ফুলে ভরে আছে। গাছের গোড়া থেকে মাথা পর্যন্ত শুধু ফুল আর ফুল। সে ফুলের কোনো গন্ধ নেই, অনুভূতি নেই কিছু হারানোর কষ্ট নেই।

অদেখা অপদেবতার আড়ালে জীবন্ত সে পিশাচগুলোর খবর কেউ পেল না। কেউ দেখলো না মানুষের মুখোশের আড়ালে তাদের আসল রূপটা। হয়তো এই ভিড়ের মাঝেই এখন দাঁড়িয়ে ওরা। দুঃখ পাওয়ার ভান ধরে খুঁজছে অন্য আরেক দোয়েলকে।

সমাপ্ত

27/10/2022

আচ্ছা আপনারা কবিতা পড়তে ভালোবাসেন নাকি গল্প?

ছোটোদের জন্য একটা মজার ছড়া 💝শাঁকচুন্নি'র মা ওই যে দেখ মাঝরাতে শেওড়া গাছের মগডালে সাদা শাড়ি লালপেড়ে শক্ত চোয়াল লম্বা চুল ...
25/10/2022

ছোটোদের জন্য একটা মজার ছড়া 💝

শাঁকচুন্নি'র মা

ওই যে দেখ মাঝরাতে
শেওড়া গাছের মগডালে
সাদা শাড়ি লালপেড়ে
শক্ত চোয়াল লম্বা চুল
রোজ রাতে সে খায় দোল।

চিনতে পারো তাকে
শাঁকচুন্নির মাকে?
কালো গায়ের রং
সেজে থাকে সং।

ভয়ংকর সে মুখখানি
দেখলে কাঁপে বুকখানি
লম্বা নখের আঁচড়ে
হাড় সুদ্ধ যায় চিড়ে।

যখন ইচ্ছে উড়ে
চরকির মতো ঘুরে
একলা কোনো মানুষ পেলে
ঘাড়টি চেপে ধরে।

একদিন ভালেবাসাময় দুপুরে আমরা কেমন হারিয়ে গেছিলাম একজন আরেকজনের গল্পেআমাদের ভালোলাগা মন্দলাগা সবকিছু যেন একে-অপরকে ঘিরে অ...
21/10/2022

একদিন ভালেবাসাময় দুপুরে
আমরা কেমন হারিয়ে গেছিলাম একজন আরেকজনের গল্পে
আমাদের ভালোলাগা মন্দলাগা সবকিছু যেন একে-অপরকে ঘিরে
অথচ সময়ের পরিকল্পনা ছিল ভিন্ন
সে আমাদেরকে আলাদা করতে মত্ত হয়ে উঠেছিল
এবং সে জয়ী
হেরে গেলাম আমরা
আমাদের গল্প ভিন্ন হলো,
আমাদের ভালোমন্দও ভিন্ন হলো
আমরা নিজেরাই আজ গল্প হয়ে রইলাম
"হারিয়ে যাবার গল্প"

আমরা যাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি কোনো কারণে যদি তার জন্য  মনে ঘৃণার জন্ম নেয়,তবে মৃত্যু ছাড়া কারো ক্ষমতা নেই তা মুছবার।
18/10/2022

আমরা যাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি কোনো কারণে যদি তার জন্য মনে ঘৃণার জন্ম নেয়,
তবে মৃত্যু ছাড়া কারো ক্ষমতা নেই তা মুছবার।

17/10/2022

গতকাল ছিল কবি রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্'র জন্মদিন।

কবি বলেছিলেন "চলে যাওয়া মানেই প্রস্থান নয়"
কবিও তেমনই চলে গেলেও রয়ে গেছে আমাদের হৃদয়ে 🙏

16/10/2022

কলমে - Mohammad Monsor Ali 🌼🌿

15/10/2022

From Sheuli's photo gallery💛
Have a nice day🌻

“নিদ্রাহীন রাতগুলো খুব নিষ্ঠুর হয়ওরা যত্ন করে কষ্ট দিতে ভালোবাসে”
13/10/2022

“নিদ্রাহীন রাতগুলো খুব নিষ্ঠুর হয়
ওরা যত্ন করে কষ্ট দিতে ভালোবাসে”

Address

Aruail

Telephone

+8801906635582

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শিউলী আচার্য্য posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to শিউলী আচার্য্য:

Share


Other Digital creator in Aruail

Show All