Saiful khan

Saiful khan লা ইলাহা ইল্লা আংতা, সুবহানাকা ইন্নি কুংতু মিনাজ জ্বালিমিন।

14/11/2023
জুম্মা মোবারক
20/10/2023

জুম্মা মোবারক

Cricket Love
15/09/2023

Cricket Love

12/08/2023

সিনিয়র VS জুনিয়র ফুটবল

ASIA CUP 2023
12/08/2023

ASIA CUP 2023

২০০৭ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের চূড়ান্ত স্কোয়াড
12/08/2023

২০০৭ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের চূড়ান্ত স্কোয়াড

11/08/2023

 রোনালদো খুঁজে পেলো সেই নারীকে উপহার দিলো পর্তুগালের সবচেয়ে বড় রেস্টুরেন্টে৷ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো অনেক গরীব ছিল এটা আমরা ...
07/08/2023


রোনালদো খুঁজে পেলো সেই নারীকে উপহার দিলো পর্তুগালের সবচেয়ে বড় রেস্টুরেন্টে৷
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো অনেক গরীব ছিল এটা আমরা সবাই জানি" ৩ বেলা খাবার ও ঠিক ভাবে মিলতো না৷
রোনালদো যখন খেলতে যেতেন " খেলা শেষে যখন 's ফিরে আসতেন, রাতে খিদা লেগে যেতো৷
ওখানে একটা শাখা ছিল খাবার পাওয়া যেতো ৷
রোনালদোর যখনই খিদা লাগতো ছুটে যেতো #এডনের কাছে ওখানে আরো ২-৩ জন নারী খাবার দিতো৷ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো যাওয়া মাত্রই বার্গার দিয়ে দিতো" এডনে ৷
রোনালদো গত বছর বিখ্যাত সাংবাদিক #পির্য়াস মর্গানের কাছে ইন্টারভিউ দেওয়ার সময় বলছিল ৷ রোনালদোকে যে নারী বার্গার দিতো ওই নারীকে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো আজ ১৫ বছর যাবত খুঁজে বেড়ায়৷
ওই ইন্টারভিউটা ওই নারী #এডনে দেখেছেন" প্রথম দিকে তিনি পরিচয় গোপন রাখতে চান" এডনের ছেলেরা এডনে কে বলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তোমাকে খুঁজে তুমি সারা দেও৷ অবশেষে খোঁজ মিলে যায় সেই এডনের৷
একটা সময়"', এডনে ৷ তাঁর ছেলেদের বলতো এই যে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে দেখতে পারছো " এই রোনালদো আমার কাছে আসতো খাবারের জন্য" এডনের" ছেলেরা এটা বিশ্বাস করতে পারতো না৷ পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ফুটবলার ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তোমার থেকে বার্গার নিতে আসতো খিদার জ্বালায়৷
সেই ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো আজ কোথায়৷ #এডনের খোঁজ পেয়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এডনে কে পর্তুগালের সবচেয়ে বড় রেস্টুরেন্টে গিফট করেন৷
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তাঁকে যোগ্য সম্মান দিয়েছেন৷ রোনালদোর প্রতি ভালোবাসা আরো বেড়ে গেলো৷

শরীরে একটা তাবিজ বেধে আপনি নামায পড়ছেন, সিয়াম পালন করছেন, তাহাজ্জুদ পড়ছেন‼️ এই তাবিজের উপর আপনার যদি কানাকড়িও আস্থা ...
06/08/2023

শরীরে একটা তাবিজ বেধে আপনি নামায পড়ছেন, সিয়াম পালন করছেন, তাহাজ্জুদ পড়ছেন‼️
এই তাবিজের উপর আপনার যদি কানাকড়িও আস্থা বিশ্বাস থেকে থাকে আপনি আপনার মরা পর্যন্ত রাত জেগে তাহাজ্জুদ পড়লেও তার কিছুই কবুল হবে না।
তাবিজ ব্যবহার স্পষ্টভাবে শির্ক।
রাসুল (সল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেনঃ
''যে ব্যক্তি তাবিজ লটকালো, সে শির্ক করলো''
📚 মুসনাদে আহমাদ - ১৬৭৭১
সনদ সহীহ

ঈসা ইবনু আবদুর রাহমান ইবনু আবূ লাইলা (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আমি আবদুল্লাহ ইবনু উকাইম আবূ মা’বাদ আল-জুহানীর অসুস্থ অবস্থায় তাকে দেখতে গেলাম। তিনি বিষাক্তি ফোঁড়ায় আক্রান্ত ছিলেন। আমি বললাম, কিছু তাবিজ-তুমার ঝুলিয়ে রাখছেন কেন? তিনি বললেন, মৃত্যু তো এর চেয়েও নিকটে। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে লোক কোনকিছু ঝুলিয়ে রাখে (তাবিজ-তুমার) তাকে তাঁর উপরই সোপর্দ করা হয়।

সহীহ, গাইয়াতুল মারাম (২৯৭)।

📚 জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২০৭২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

আর শির্কের ফল কি, সে ব্যপারে মহান আল্লাহ বলেনঃ ''যদি তারা শির্ক করে তাহলে তাদের সমস্ত আমল বরবাদ হয়ে যাবে।''
[সূরাহ আন'আমঃ ৬/৮৮]
তিনি আরও বলেনঃ ''নিশ্চয়ই যে আল্লাহ'র সঙ্গে শির্কে লিপ্ত হয়, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতকে হারাম করে দেন এবং জাহান্নামকে অবধারিত করে দেন।''
[সূরাহ মায়েদাহঃ ৫/৭২]
-
তাবিজ ব্যবহার করলে আল্লাহ'র উপর আর ভরসা থাকে না। আপনি যখনই আচমকা কোন বিপদে পতিত হবেন, সাথে সাথে আপনার খেয়াল তখন তাবিজের দিকে যাবে। এই উদ্দেশ্যে যে, তাবিজ থাকতেও কেন বিপদ আসলো? আপনার এই ২-৩ সেকেন্ডের খেয়ালই যথেষ্ট আপনার সমস্ত আমল বরবাদ করে দেয়ার জন্য। তাই আপনাকে উপদেশ দিচ্ছি এখুনি তাবিজ খুলে ফেলুন। কোন বিপদ এলে শুধু আল্লাহ'র কাছেই সাহায্য চান এবং তার উপরই ভরসা রাখুন। অন্তত এটুকু তো মানেন যে, আল্লাহই আপনার সমস্ত বিপদ থেকে উদ্ধারকারী। তাহলে শুধু আল্লাহ'র উপর ভরসা করতে আপনার সমস্যা কোথায়?

©

 # # দো তলা বাসে উঠছিলাম  উপরে উইঠা দেখি ড্রাইভার নাই পরে ভয়ে দৌড়াইয়া নাইমা গেসি  # #
04/08/2023

# # দো তলা বাসে উঠছিলাম
উপরে উইঠা দেখি ড্রাইভার নাই
পরে ভয়ে দৌড়াইয়া নাইমা গেসি # #

মানুষ একা থাকতে ভালোবাসে না। কিন্তু যখন তার দুঃখ গুলো কেউ বুঝতে চায় না, তখন সেই মানুষটি বাধ্য হয়ে নিজেকে সবার কাছে আড়...
04/08/2023

মানুষ একা থাকতে ভালোবাসে না। কিন্তু যখন তার দুঃখ গুলো কেউ বুঝতে চায় না, তখন সেই মানুষটি বাধ্য হয়ে নিজেকে সবার কাছে আড়াল করে রাখে।

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন

ভালো থাকিস #সামিম

তবে কী মাশরাফির বলা সেই কথা সত্যি হতে যাচ্ছে?
03/08/2023

তবে কী মাশরাফির বলা সেই কথা সত্যি হতে যাচ্ছে?

03/08/2023

⚽⚽একে স্কুল মাঠ

আপনার আমাড় সবই অজুহাত👏👏
02/08/2023

আপনার আমাড় সবই অজুহাত👏👏

01/08/2023

তোড়া মারামারি করিছনা☹️

অফিসের বস খুব কড়া।প্রথম দিন অফিসে ঢুকেই দেখলো সবাই কাজে ব্যস্ত। একটা হাঁদা টাইপ আনস্মার্ট ছেলে শুধু এদিক ওদিক ঘুরছে এবং ...
31/07/2023

অফিসের বস খুব কড়া।

প্রথম দিন অফিসে ঢুকেই দেখলো সবাই কাজে ব্যস্ত। একটা হাঁদা টাইপ আনস্মার্ট ছেলে শুধু এদিক ওদিক ঘুরছে এবং ১১ টায় office এ এসেছে।

বস প্রচন্ড রেগে গেলো। চিৎকার করে ছেলেটাকে ডেকে বললো কত মাইনে পাও?

৬ হাজার স্যার

বস পকেট থেকে ৬ হাজার বার করে ছেলেটাকে দিয়ে বললো আর কোনোদিন তোমার মতো ফাঁকিবাজকে অফিসে দেখতে চাই না। কাল থেকে তুমি আর আসবে না। এক্ষুনি বিদেয় হও।

ছেলেটা কিছু না বলে মাথা নিচু করে চলে গেলো। বস ক্যাশিয়ার কে ডেকে বললো কোন ডিপার্টমেন্ট? ওর নাম কেটে দাও।

ম্যানেজার মাথা নিচু করে জানালো, ছেলেটা পিৎজা ডেলিভারি দিতে এসেছিলো স্যার!🙂

(সংগ্রহীত)

কয়লার খনিতে কাজ করা একজন শ্রমিক। আপনি আমি যখন ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় হাসফাস করছি তখনও সে কাজ করে যাচ্ছে। সে জানে ...
30/07/2023

কয়লার খনিতে কাজ করা একজন শ্রমিক। আপনি আমি যখন ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় হাসফাস করছি তখনও সে কাজ করে যাচ্ছে। সে জানে বিকেল না হলে তার মজুরি মিলবেনা, পরিবারের সদস্যদের মুখে খাবারও উঠবেনা।

এসব ভাবলে নিজের জীবনকে অনেক বিলাসবহুল মনে হয়, আজকের যেই কাজটি অনেক কঠিন মনে হচ্ছে, তা অতি সহজতর লাগে।

এ জীবনে কোনো কাজই সহজ নয়, তেমনি কঠিন ও নয়, তাই যা আছে তা নিয়ে অভিযোগ করা নিছক বোকামি।
#সংগৃহীত

কেমনডা লাগে ☹️🤣
26/07/2023

কেমনডা লাগে ☹️🤣

25/07/2023

আমার খালা খুবই অসুস্থ তার জন্য B নেগেটিভ রক্তের প্রয়জন।
কারো যদি থাকে এবং দিতে ইচ্ছুক থাকেন জানাবেন দয়করে।।

24/07/2023

মিষ্টি বাইনাইলাম 😋😋

মানুষ বাচে ভালোবাসায়।ভালোবাসা বাচে মাুষের যত্ন আর বিশ্বাসে।
22/07/2023

মানুষ বাচে ভালোবাসায়।
ভালোবাসা বাচে
মাুষের যত্ন আর বিশ্বাসে।

প্রাচীন চীনে পুরুষদের খোজাকরণের নির্মম ইতিহাস!ক্ষমতাবান রাজা বাদশাদের অনেকেই নিজেদের হারেমে প্রচুর নারী রাখতো। এরা ছিল শ...
22/07/2023

প্রাচীন চীনে পুরুষদের খোজাকরণের নির্মম ইতিহাস!

ক্ষমতাবান রাজা বাদশাদের অনেকেই নিজেদের হারেমে প্রচুর নারী রাখতো। এরা ছিল শুধুই উপভোগের জন্য। এই ধরনের নারীদেরকে বলে ‘রক্ষিতা’। প্রাচীন চীনে হারেমে প্রায় ২০ হাজার নারী ছিল। রক্ষিতা রাখার প্রধান কারণ জৈবিক চাহিদা পূরণ করা। এবং আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হচ্ছে অধিক পরিমাণ সন্তান উৎপাদন করা। রাজকীয় রক্তে অধিক পরিমাণ উত্তরাধিকার রেখে যাওয়া। রাজ পরিবার যেন বিলুপ্ত হয়ে না যায় তা নিশ্চিত করা।
এই নারীগুলোকে জোর করে ধরে আনা হতো কিংবা পরিবার থেকে ছিনিয়ে আনা হতো। তাই এরা যেন পালিয়ে না যায় বা ভেতরে কোনো ঝামেলা না করে তার জন্য পাহারাদার রাখা হতো। নারী দিয়ে পাহারার কাজ চলে না, পাহারাদার হতে হবে কোনো পুরুষ। কিন্তু এখানে একটা সমস্যা দেখা দেয়, পাহারাদার হিসেবে যে যে পুরুষ থাকবে তারা আবার রক্ষিতাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলবে নাতো?

রক্ষিতাদের ঔরসে শুধুই রাজ রক্তের উত্তরাধিকার তৈরি হবার পাশাপাশি বাইরের রক্ত মিশ্রিত হয়ে যাবার একটা ভয় থেকেই যায়। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য রাজারা একটা পথ বেছে নেয়। পাহারাদারদের যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়া। যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে দেবার প্রক্রিয়াকেই বলে খোজাকরণ। যাদের যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়া হয় তাদের বলে ‘খোজা’। ইংরেজি Eu**ch শব্দের প্রতিশব্দ হচ্ছে খোজা। ইউনাক শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ Eunoukhos থেকে, যার অর্থ শয়নকক্ষের পাহারাদার।
খোজাকরণ মূলত তিন ধরনের হতে পারে। ১. শুধু পুরুষাঙ্গ কর্তন করে ফেলা; ২. শুধু শুক্রথলী কর্তন করা ও ৩. পুরুষাঙ্গ ও শুক্রথলী উভয়ই কর্তন করা। প্রাচীন চীনে তৃতীয় প্রকার খোজাকরণ প্রচলিত ছিল। এই প্রক্রিয়ায় খুব ধারালো ছুরির সাহায্যে পুরুষাঙ্গ ও অণ্ডকোষ উভয়ই কেটে ফেলা হতো। চীনে খ্রিষ্টপূর্ব ১৬০০ অব্দ থেকে শুরু করে পরবর্তী কয়েক হাজার বছর পর্যন্ত এই প্রক্রিয়া প্রচলিত ছিল। কিন্তু এই প্রক্রিয়ায় ঝুঁকি বেশি। এই প্রক্রিয়ায় প্রচুর মানুষের মৃত্যু হতো। মৃত্যুহার কমানোর জন্য ধীরে ধীরে পুরুষাঙ্গ রেখে শুধুমাত্র শুক্রথলী কেটে খোজা বানানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়।
প্রাচীন চৈনিক সাম্রাজ্যে খোজাকরণের কাজটি করা হতো মূল প্রাসাদের বাইরে বিচ্ছিন্ন কোনো স্থানে। রাজ প্রাসাদের চারদিকে দেয়ালঘেরা সীমানা থাকে। এই সীমানার কোনো একটি স্থানে ব্যবহার করা হয় না এমন একটি পাহারা কক্ষ থাকে, যা দরকার পড়ে না বলে ব্যবহার করা হয় না। এই ধরনের পরিত্যক্ত ঘরকে ব্যবহার করা হতো খোজাকরণের অপারেশন কক্ষ হিসেবে।
প্রথমে ব্যক্তিটিকে ঐ কক্ষে নিয়ে একটি কাঠের পাটাতনে শুইয়ে দেয়া হতো। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে যৌনাঙ্গ ও যৌনাঙ্গের আশেপাশের স্থান ধুয়ে নেয়া হতো। এরপর অবশ করতে পারে এমন উপাদানের প্রলেপ দিয়ে যৌনাঙ্গকে অবশ করে ফেলা হতো। তখনকার সময়ে অবশকারী হিসেবে প্রচণ্ড ঝালযুক্ত মরিচ বাটা ব্যবহার করা হতো। অবশ করার পর সহযোগীরা মিলে দেহটিকে কাঠের পাটাতনের সাথে শক্ত করে বেঁধে ফেলতো। তারপর দুইজন সহকারী দুই পা ফাঁকা করে ধরে রাখতো যেন যৌনাঙ্গ কাটার সময় পায়ের দ্বারা কোনো অসুবিধা না হয়। দুইজন তো দুই পায়ে শক্ত করে ধরে রাখতোই, তার উপর আরো দুইজন কিংবা ক্ষেত্রবিশেষে একজন হাত দুটি বেঁধে চেপে ধরে রাখতো।
কর্তক ব্যক্তি সুবিধা করে দুই পায়ের মাঝখানে দাঁড়িয়ে শুক্রথলী ও পুরুষাঙ্গ হাতের মুষ্টির ভেতর ধরতো। যৌনাঙ্গ মুষ্টির ভেতরে রেখে শায়িত ব্যক্তির কাছ থেকে সম্মতি নেয়া হতো যে তিনি স্বেচ্ছায় খোজাকরণ করতে দিচ্ছেন। সম্মতি পাবার সাথে সাথে চোখের পলকেই ধারালো ছুরি দিয়ে একসাথে কেটে ফেলা হতো মুষ্টির ভেতরে থাকা অণ্ডকোষ ও পুরুষাঙ্গ।

এই অবস্থায় প্রচুর রক্তপাত হতো। এই ধাপ শেষ করার পর থাকে বড় চ্যালেঞ্জটি। রোগীটিকে এই ধাক্কা কাটিয়ে তুলে বাঁচানো যাবে কিনা। কর্তন প্রক্রিয়া শেষ করার পর পরই একটি মূত্রনালিতে একটি নল প্রবেশ করিয়ে দেয়া হতো। প্রস্রাব বের হবার রাস্তা যেন বন্ধ হয়ে না যায় সেজন্য এই নল প্রবেশ করানো হতো। নল ছিল অনেকটা আজকের যুগের স্যালাইনের পাইপের মতো, এর ভেতর দিয়ে প্রস্রাব বের হতো।

এরপর প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে রোগীকে ঐ কক্ষে তিন দিন রেখে দেয়া হতো। ঐ সময়ে রোগীকে কোনো প্রকার খাবার দেয়া হতো না। এই ধাপ পার হতে পারলে চতুর্থ দিনে রোগীকে প্রস্রাব করতে বলা হতো। যদি প্রস্রাব করতে পারতো তাহলে অপারেশন সফল হয়েছে বলে ধরে নেয়া হতো, আর যদি প্রস্রাব করতে না পারতো তাহলে ধরা হতো এই অপারেশন সফল হয়নি। এক্ষেত্রে রোগী ব্যথা ও ইনফেকশনে মারা যেত। তবে প্রাচীন চীনারা ধীরে ধীরে এই কাজে এতটাই দক্ষ হয়ে উঠেছিল যে অপারেশনে মৃত্যুহার নেমে এসেছিল প্রতি হাজারে ১ জন।

সংগ্রহীত

সূত্র: State Watch

বান্ধবীকে কল দিয়ে জানতে পারলাম , সে বাথরুমে বসে আছে 🙂আমি বললাম -- এখন কল না ধরলেও পারতি, এটা কল ধরার সময় ?! 🙂-- আরে , আম...
21/07/2023

বান্ধবীকে কল দিয়ে জানতে পারলাম , সে বাথরুমে বসে আছে 🙂

আমি বললাম -- এখন কল না ধরলেও পারতি, এটা কল ধরার সময় ?! 🙂

-- আরে , আমি কিছু করতেছি না , হুদাই বসে আছি 😒

-- তাহলে বের হ , বসে আছিস কেনো , আর কোথায় বসে আছিস ?? 🤔

-- আসলে দোস্ত , আম্মু সব বাহিরে ঝাড়ু নিয়ে অপেক্ষা করছে আমাকে পে'টা'বে , তাই বের হতে পারতেছি না 😭

-- কেনো আবার কি করছিস ?? 🙂

-- সব সাবজেক্ট এ ফেল মা'রছি 😞

-- কিন্তু চেয়ার ভিতরে কোথা থেকে আসলো ?? 🤨

-- আসলে , আমি জানি যে এখানে অনেক্ষন লুকিয়ে থাকতে হবে , আর ততক্ষন তো আর দাঁড়িয়ে থাকা সম্ভব না , তাই চেয়ার নিয়েই ঢুকে পড়ছি , আম্মু বাহিরে দরজা ধাক্কাচ্ছে 🤭🥺

-- ভিডিও কল দে তো 🙂🙂

-- কি দেখবি , কাঁদতেছি সেটা , নাকি আম্মুর চি'ল্লানি 😑

-- দেখবো তোর চোখ মুছার জন্য টয়লেট টিসু আছে নাকি, তাহলে মুছ 🙈🙈

-- দরজা ভাঙ্গতেছে আম্মু , রাখি 💔💔

সংগ্রহীত 🤣

ভোট শেষে কমিশন বিবৃতি দিলো... " বিচ্ছিন্ন কয়েকটি ঘটনা ছাড়া ভোট মোটামুটি শান্তিপূর্ণ।"এই প্রসঙ্গে একটা পুরনো গল্পের কথা...
20/07/2023

ভোট শেষে কমিশন বিবৃতি দিলো...

" বিচ্ছিন্ন কয়েকটি ঘটনা ছাড়া ভোট মোটামুটি শান্তিপূর্ণ।"

এই প্রসঙ্গে একটা পুরনো গল্পের কথা মনে পড়ে গেল.....

আগেকার দিনে দূর-দূরান্ত থেকে অনেক মানুষই কলকাতায় চাকরি করতে এসে মেসে থাকতেন। কেউ সপ্তাহে কেউবা মাসে একবার বাড়ি যেতেন। এক ভদ্রলোক এক-মাস বাড়ি যাননি, একদিন সকালে তার গ্রামের বাড়ির চাকর এসে হাজির।

ভদ্রলোক :- কিরে তুই হঠাৎ, ওদিকের সব খবর ভালো তো?

চাকর:- হ্যাঁ বাবু, কয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া সব ভালো।
বাবু :- বিচ্ছিন্ন ঘটনা, কি হয়েছে ?

চাকর :- তেমন কিছু নয়, শুধু ওই কোদালটা ভোঁতা হয়ে গেছে।

বাবু :- তা কোদালটা ভোঁতা হল কি করে?

চাকর :- কোদালের আর দোষ কি বলেন, গ্রামের বাইরে ওই পাথুরে মাটি কোপানো কি কোদালের কাজ?

বাবু :- তুই খামোখা পাথুরে মাটি কোপাতে গেলি কেন ?

চাকর:- খামোখা কেন হবে, আপনিতো বলেছিলেন লালি, আপনার পেয়ারের ঘোড়াটা মরলে যেন ওকে ভাগাড়ে না ফেলে কবর দেওয়া হয়।

বাবু :- কি বললি? লালি মারা গেছে ? তিন বছরের ঘোড়া মরল কি করে?

চাকর :- তিন বছরের তো কি হলো, আপনার অত বড় ফলন্ত আমগাছটা কাটছিলাম, আর ঘোড়াটা সেই সময় গাছের নিচে এসে দাঁড়ালো, আর গাছটা পড়বি তো পড় ঘোড়াটার উপরেই পড়লো, আর বাঁচে?

বাবু :- হারামজাদা, তুই আমগাছ কাটছিলি কেন ?

চাকর :- কি করব, মা-ঠাকরুন তো আপনার সামনেই কতবার বলেছিলেন, তেনার শেষ যাত্রায় যেন ওই গাছটাই দেওয়া হয়।

বাবু :- অ্যাঁ ! আমার মা আর নেই, ও-মাগো, বেশ তো সুস্থ দেখে এলাম, কি হয়েছিল মার ?
চাকর :- শোক বাবু শোক, নাতির শোকটা সামলাতে পারলেন না।

বাবু :- তারমানে ? আমার ছেলে, আমার ছেলে-টাও আর নেই। অ্যাঁ ! সে গেল কি করে ? হায়, হায়, হায়। তুই তাকেও খেয়েছিস ?

চাকর :- অনেয্য কথা বলবেন না বাবু, মা মরা দুধের শিশু কদিন বাঁচে বলুন ?

তবে যাই বলুন কত্তা। এই কয়েকটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া খবর কিন্তু সবই ভালো।

©

15/07/2023

একটি সতর্কীকরণ পোস্ট (সংগৃহীত): সবাই যাতে সতর্ক হতে পারে তাই পোস্টটি কপি করে দিলাম।
গতকাল প্রায় দুপুর সাড়ে বারোটা নাগাদ অচেনা নম্বর থেকে ফোন এলো। ফোন তুলতেই একটি আপু জানালো- খুব দুঃখিত ভাইয়া, আমি অনলাইনে ভ্যাকসিনের রেজিস্ট্রেশন করছিলাম, ভুলকরে আমার মোবাইল নাম্বারটার জায়গায় আপনার নাম্বারটা দেওয়া হয়ে গেছে। কারণ, আপনার আর আমার মোবাইল নাম্বারটায় অনেক মিল আছে। তাই ভুল করে ফেলেছি। একটু পরেই আপনার মোবাইলে একটা ওটিপি আসবে, প্লিজ ওটা মেসেজ বা রিং করে দেবেন? নতুন করে রেজিস্ট্রেশন করতে গেলে আবার ২৪ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে।
আমার মোবাইলে একটু পরেই একটা ওটিপি এলো। সাথে সাথে অন্য আরেকটা নাম্বার থেকে আবার সেই ফোন- ভাইয়া ওটিপি টা এসেছে, প্লিজ আমাকে জানান।
আমি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে বললাম যে নাম্বারটা আমার মত সেটা থেকে একটা কল করুন!
জবাব এলো- ঐ নাম্বারটায় একদম ব্যালেন্স নেই, তাই এই নাম্বার থেকে কল করছি।
পরক্ষণেই আমার মোবাইলে ব্যাংকের মেসেজ এলো- "আপনি কি আপনার নেট ব্যাংকিং এর পাসওয়ার্ড চেন্জ এর জন্য রিকোয়েস্ট করেছেন? তাহলে পাঠানো ওটিপি টা ব্যাবহার করুন, রিকোয়েস্ট না করে থাকলে নিচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন"।
মাথা গরম হয়ে গেলো। সঙ্গে সঙ্গে প্রথম ও দ্বিতীয় নাম্বারে ফোন করলাম, জবাব এলো- সার্ভিস এরিয়ার বাইরে তাই যোগাযোগ সম্ভব নয়।
এটা একটা নতুন ভাবে ব্যাংক জালিয়াতির প্রচেষ্টা। আমি দু'টো নাম্বারই ব্যাংকে জানিয়ে দিয়েছি। তাই, সবার কাছে অনুরোধ এই খবরটা যতোজনকে পারেন ফরোয়ার্ড করুন ও নিরাপদে থাকুন, ধন্যবাদ।
বন্ধুদের জন্য বিশেষ সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি :
মহিলা কন্ঠ শুনিবামাত্র গদগদ হওয়া যাইবে না।

বউয়ের বানানো ঝাল নেহারি 😋😋
14/07/2023

বউয়ের বানানো ঝাল নেহারি 😋😋

সবাই আপনাকে খুব ভালোবাসে 😏তাই বলে এই নয় যে ভালোবাসার মানুষগুলা আপনার বাড়ির বাজাটাও করে দিবে 🤣😀
13/07/2023

সবাই আপনাকে খুব ভালোবাসে 😏
তাই বলে এই নয় যে ভালোবাসার মানুষগুলা আপনার বাড়ির বাজাটাও করে দিবে 🤣😀

২০০৬ সালে ড. ইউনুসের গ্রামীণ ব্যাংকের আমন্ত্রণে বাংলাদেশে এসেছিলেন ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা ফুটবলার জিনেদিন জিদান। এই ...
04/07/2023

২০০৬ সালে ড. ইউনুসের গ্রামীণ ব্যাংকের আমন্ত্রণে বাংলাদেশে এসেছিলেন ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা ফুটবলার জিনেদিন জিদান। এই জিদানকে বাংলাদেশের মানুষ চিনতো, আমরাও ছোটবেলায় শুনতাম তার নাম। সেই জিদানকে মিশতে দেয়া হয়েছিলো শিশু থেকে শুরু করে সব শ্রেণির পেশার মানুষের সাথে।

এমিকেও দেশের মানুষ চিনে। কিন্তু সে ছিলো কালো কাঁচের ভিতর কোন 'চলন্ত গাড়ি'। কোন মন্ত্রী তার সাথে দেখা করে দলের স্যুভেনির দিয়েছে। অথচ আমার দেশের ফুটবল দলের অধিনায়ক দাঁড়িয়ে থেকে দেখা পায়নি, গোলকিপার জিকো দেখা পায়নি। দেশের ফুটবলারদের সাথে একজন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ফুটবলারের দেখা হওয়াটাই কি বেশি জরুরি ছিলো না! আমরা না হয় দূরেই রইলাম। জিকো, জামালরা কি অনুপ্রাণিত হতে পারতো না? বাংলাদেশ, তুমি এক লজ্জাজনক দীর্ঘশ্বাসের নাম!
সংগ্রহীত

লোকটা মারা যাওয়ার আগে তার নাতিকে তিনটা উপদেশ দিয়ে গেল....😴😴😴১. ঘরের বউকে কখনও মনের কথা বলবি না!!🤐😶২. বাড়ির সামনে কখনও বড়...
20/06/2023

লোকটা মারা যাওয়ার আগে তার নাতিকে তিনটা উপদেশ দিয়ে গেল....😴😴😴
১. ঘরের বউকে কখনও মনের কথা বলবি না!!🤐😶
২. বাড়ির সামনে কখনও বড়ই এর গাছ লাগাব না!!✌😑
৩. পুলিশের সাথে কখনও বন্ধুত্ব করবি না!!🙃🤐
দাদা মারা যাওয়ার পর নাতির মাথায় সারাক্ষণ একটাই চিন্তা। দাদা কেন এই কাজগুলো নিষেধ করে গেল? নাতির মনে একটা সময় জেদ চেপে বসলো, সে ভাবলো দাদার নিষেধ করা কাজগুলো সে করবে, এবং দেখবে কী ঘটে!😴😴🤥
যেই কথা সেই কাজ। সে সর্বপ্রথম একজন পুলিশের সাথে ইনিয়ে বিনিয়ে বন্ধুত্ব করলো। মাঝে মাঝেই সেই পুলিশ বন্ধুকে বাড়িতে নিয়ে এসে দাওয়াত খাওয়ানো শুরু করলো। পাশাপাশি বাড়ির সদর দরজার সামনে একটি বড়ই গাছ লাগালো। বাকি থাকলো বউয়ের কাছে মনের কথা বলা...🤭🤭🤭
সে বসে বসে প্লান করলো, বউকে মনের কোন কথাটা বলা যায়...😑
সে বাজারে গেল। তিনটা ডাব কিনলো। তিনটা গামছা কিনলো। তারপর দোকান থেকে কিছু লাল রং কিনলো। তারপর বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে পুকুরঘাটে বসে ডাবের উপর লাল রং মেশালো। রং মেশানোর পর গামছা দিয়ে ডাব এমনভাবে পেচিয়ে ফেললে যাতে দেখে মনে হয় গামছার ভিতরে মানুষের কাটা মাথা...🥴🥴🥴
তারপর দৌড়াতে দৌড়াতে বাড়িতে এসেই ভং ধরে বউকে বললো, আমি তো তিনটা মানুষকে খুন করে ফেলছি! তুমি এই কথা কাউকে বইলো না প্লিজ...😰🙏
তারপর স্বামী স্ত্রী দুজনে মিলে একটা গর্ত করলো, সেই গর্তে তিনটা ডাব ( পড়ুন কাটা মাথা ) পুঁতে রাখলো। তারপর অনেক দিন কেটে গেল। কোনো প্রকার সমস্যায় হল না...😯😯
নাতি বসে বসে দাদার কথা ভাবছে আর হাসছে। শালা বুইড়া সবই তো করলাম। কিছুই তো হল না। হা হা হা....😂🤣
সবকিছুই ঠিকঠাক যাচ্ছিলো। ব্যাপারটা একসময় সে ভুলেই গেল। হঠাৎ একদিন বউয়ের সাথে তার প্রচুর ঝগড়া হল। রেগে গিয়ে বউ বললো, তোর গোপন কথা ফাঁস করে দিবো ওয়েট...🥴😐😐
বউ তখন স্বামীর পুলিশ বন্ধুকে ফোন করে বাড়িতে ডাকলো...🤒
পুলিশ আসার পর লোকটির বউ পুলিশকে গর্তের কাছে নিয়ে গিয়ে বললো, এখানে তিনজন মানুষের মাথা আছে, আমার স্বামী এদের খুন করছে...
গর্ত থেকে পুলিশ গামছা পেঁচানো তিনটা মুন্ডু বের করলো। গামছা খুলে দেখা গেল, তিনটা ডাব! বউ তখন বললো, এখানে মানুষের মাথা ছিল, আমার স্বামী মাথা চেইঞ্জ করে ডাব পুঁতে রাখছে! আমি সাক্ষী...
পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে বললো, এরেস্ট হিম!
লোকটি দৌড় দিতে যাবে ঠিক তখনই সদর দরজায় বড়ই গাছের কাটা পায়ে লেগে লোকটি পড়ে গেল। পালাতেও পারলো না...
পুলিশ তাকে ধরে ফেললো, মারতে মারতে জিজ্ঞেস করলো, বল! মুন্ডু গুলা কোথায় লুকিয়ে রাখছিস?
লোকটা আকাশের দিকে মুখ করে কাঁদতে কাঁদতে বললো, দাদা আমারে বাঁচাও, আমার শিক্ষা হয়ে গেছে!! আমারে বাঁচাও!!😬😬😬

সংগ্রহীত

- এক পাগলের হাতে বই.!দেখে ডাক্তার পাগলকে জিজ্ঞেস করলো🙄:ডাক্তারঃ- তোমারহাতে এটা কিসের বই?🤔:পাগলঃ-এই ৫০০ পাতার বইটার লেখক ...
11/06/2023

- এক পাগলের হাতে বই.!
দেখে ডাক্তার
পাগলকে জিজ্ঞেস করলো🙄
:
ডাক্তারঃ- তোমার
হাতে এটা কিসের বই?🤔
:
পাগলঃ-এই ৫০০ পাতার
বইটার লেখক আমি,,,😎
:
ডাক্তারঃ- কি বলো????😲
:
তো বইতে কি লিখলে 🤒
:
পাগলঃ- প্রথম পাতায়
লিখেছি, 🖋
এক রাজা ঘোড়া নিয়ে , 🐎
জঙ্গলের দিকে রওনা
হলো,,,😴
:
আর শেষ পাতায়
লিখেছি 🖋রাজা
জঙ্গলে পৌঁছে গেল। 🙄🙄
:
ডাক্তারঃ হতচ্ছাড়া,
তাইলে বাকি পৃষ্ঠায়
কি লিখলি?😐
,
,
,
,
,
পাগলঃ- ঘোড়া চলছে টিকডিক,🤪
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক, 🤪
,
,
,
ডাক্তারঃ- ওরে
হতভাগা তোর এই বই
পড়বে কে.................??😐😁
:
পাগলঃ- Facebook এ
ছেড়ে দিবো,🙃
সেখানে অনেক পাগল
আছে।🤭🤪
:
অলরেডি এক পাগলে

পড়তেছে আর মুচকি
মুচকি হাসছে.!!!!!!!!!!🤣🤣🤣
সংগ্রহীত

১ মিনিটের মাথায় বিড়ালটাকে খুজে পেলাম😺
09/06/2023

১ মিনিটের মাথায় বিড়ালটাকে খুজে পেলাম😺

29/05/2023

APL 🏏🏏

Address

Amtali
8710

Telephone

+8801737481323

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Saiful khan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Saiful khan:

Videos

Share

Category


Other Video Creators in Amtali

Show All