NiR ফেরিওয়ালা

"পকেটমারদের জন্য খারাপ খবর— পকেটে শুধু নতুন মাস্ক ছিল!" 😅"মাস্ক খোয়া যাক, কিন্তু সতর্কতা খোয়া গেলে মুশকিল!"
06/09/2024

"পকেটমারদের জন্য খারাপ খবর— পকেটে শুধু নতুন মাস্ক ছিল!" 😅
"মাস্ক খোয়া যাক, কিন্তু সতর্কতা খোয়া গেলে মুশকিল!"

"চিঠি যা কখনো খোলা হলো না"ফারহান আর তার মা দুজনেই একে অপরের পৃথিবী ছিল। ছোটবেলায় বাবাকে হারিয়ে, মা-ই ফারহানের সবকিছু হয়ে...
05/09/2024

"চিঠি যা কখনো খোলা হলো না"

ফারহান আর তার মা দুজনেই একে অপরের পৃথিবী ছিল। ছোটবেলায় বাবাকে হারিয়ে, মা-ই ফারহানের সবকিছু হয়ে উঠেছিল। মা কাজ করতেন অন্যের বাড়িতে, ছেলের লেখাপড়ার খরচ যোগাতে। তিনি নিজের প্রয়োজন কখনো ভাবতেন না, কারণ ফারহানের স্বপ্ন ছিল তারও স্বপ্ন। ফারহান মেধাবী ছিল, প্রতিদিন মায়ের চোখে নিজের ভবিষ্যতের আশা দেখত।

ফারহানের কলেজের পড়াশোনা শেষ হতে চলল, আর মা তখন তার চাকরির জন্য অপেক্ষা করছিলেন। একদিন ফারহান একটি বড় প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ পেল। মায়ের চোখে আনন্দের অশ্রু আর মনের ভেতর শান্তির হাসি ফুটে উঠল, "আমার ছেলে এখন তার স্বপ্ন ছুঁতে চলেছে।"

কিন্তু শহরের চাকরির ব্যস্ততায় ফারহান দিন দিন মায়ের থেকে দূরে সরে যেতে লাগল। মায়ের জন্য ফোন করার সময় মিলত না, আর গ্রামের জীবনের সাথে তার দূরত্ব বাড়তে থাকল। মা প্রতিদিন অপেক্ষা করতেন, "আজ নিশ্চয়ই ফোন করবে।" কিন্তু প্রতিদিন সেই অপেক্ষা মাটি হয়ে যেত।

একদিন মা খুব অসুস্থ হয়ে পড়লেন, হাসপাতালে ভর্তি করাতে হলো। ততদিনে ফারহান নিজের জীবনের ঘূর্ণিপাকে এতটাই ব্যস্ত ছিল যে, মায়ের অসুস্থতার খবরও তার কানে পৌঁছায়নি। মা বিছানায় শুয়ে ছেলের নাম ধরে ডাকতেন, কিন্তু সে ডাক তার কানে পৌঁছালো না।

মা মৃত্যুর আগে একটি চিঠি লিখেছিলেন ফারহানের জন্য। চিঠিতে শুধু কয়েকটি লাইন লেখা ছিল:

"ফারহান, আমি জানি তুই অনেক ব্যস্ত। তুই সফল মানুষ। কিন্তু মা বলে ডাকলে অনেক শান্তি পেতাম। তোর কণ্ঠটা শোনার জন্য আমার বুকটা ব্যাকুল হয়ে আছে। তুই যদি সময় পাস, এই চিঠি পড়ে আমাকে স্মরণ করিস। – মা"

ফারহান যখন শহর থেকে গ্রামে ফিরল, তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। মায়ের বিছানার পাশে চিঠিটা পড়ে ছিল, কিন্তু মা চিরতরে চলে গেছেন। ফারহান চিঠিটা হাতে নিল, কিন্তু তার বুক ফেটে কান্না এলেও, মায়ের সেই কণ্ঠ আর কখনো শোনা যাবে না। চিঠিটা খোলার সাহসও পেল না, কারণ মায়ের কাছ থেকে এত দূরে চলে যাওয়ার জন্য তার নিজের উপর তীব্র অনুশোচনা শুরু হলো।

"বাবার শীতের কোট"রাফি ছিল একজন সাধারণ ছেলে, ছোটবেলা থেকেই অনেক কষ্টে বড় হয়েছে। তার পরিবার ছিল খুব গরিব, কিন্তু তার বাবা ...
05/09/2024

"বাবার শীতের কোট"

রাফি ছিল একজন সাধারণ ছেলে, ছোটবেলা থেকেই অনেক কষ্টে বড় হয়েছে। তার পরিবার ছিল খুব গরিব, কিন্তু তার বাবা সবসময় চেষ্টা করতেন ছেলের মুখে হাসি ধরে রাখতে। রাফির বাবা একজন মজুর ছিলেন, দিনরাত কঠোর পরিশ্রম করতেন যাতে তার ছেলেকে পড়াশোনা করাতে পারেন। যদিও তার নিজের পড়াশোনা করার সুযোগ হয়নি, তিনি বিশ্বাস করতেন যে রাফি একদিন জীবনে বড় কিছু করবে।

বাবার বয়স বাড়ছিল, কিন্তু তার পরিশ্রম কমেনি। শীতকাল আসলে বাবার পরিশ্রম যেন আরও কঠিন হয়ে যেত, কারণ তাদের ছোট্ট কুঁড়েঘরে শীতের ঠাণ্ডা বাতাস ঢুকে যেতো। রাফি ছোটবেলায় দেখতো, তার বাবা শুধু একটা পুরনো কোট গায়ে দিয়ে কাজ করতেন। কোটটা ছিল বহু পুরোনো, জায়গায় জায়গায় ছিঁড়ে গিয়েছিল, কিন্তু বাবার কাছে ওটাই ছিল একমাত্র গরম পোশাক। রাফি বাবাকে বলতো, "বাবা, তুমি নতুন একটা কোট কেনো না?" বাবা শুধু হেসে বলতেন, "এই কোটই আমাকে ভালো রাখে, তুই চিন্তা করিস না।"

কিন্তু রাফি জানতো, বাবার শরীর প্রতিদিন ঠাণ্ডায় কষ্ট পায়। সে বাবার জন্য কিছু করতে পারতো না, কারণ তার নিজের পড়াশোনার খরচই বাবার সমস্ত রোজগার নিয়ে নিচ্ছিল। বাবার মুখে একটাও অভিযোগ কখনো শোনা যায়নি, কারণ তার সব স্বপ্ন ছিল রাফিকে ঘিরে। তিনি শুধু চাইতেন, ছেলে যেন ভালো মানুষ হয়।

সময় কেটে গেল, রাফি বড় হলো, পড়াশোনা শেষ করে একটি ভালো চাকরি পেল। সে তখন শহরে চলে গেল, বাবা-মাকে গ্রামের বাড়িতে রেখে। বাবা তখনও সেই পুরোনো কোট গায়ে দিয়ে কাজ করতেন, শীতের দিনগুলোয় ঠাণ্ডার সাথে লড়াই করতেন। রাফি বাবার সাথে মাঝে মাঝে কথা বলতো, কিন্তু জীবনের ব্যস্ততায় ফোনের সময়গুলো কমে আসছিল।

একদিন রাফি সিদ্ধান্ত নিল, সে এবার বাবার জন্য একটি সুন্দর, নতুন কোট কিনবে। শহরের বড় দোকান থেকে সবচেয়ে দামি এবং উষ্ণ কোটটা কিনলো সে, বাবার জন্য উপহার হিসেবে। সে ভাবলো, "এবার বাবা আর ঠাণ্ডায় কষ্ট পাবেন না।"

কয়েকদিন পর রাফি ছুটিতে বাড়ি গেল, বাবার জন্য কোটটা নিয়ে। বাড়িতে গিয়ে সে দেখলো, তার বাবা বিছানায় শুয়ে আছেন, শরীর খুব দুর্বল। ঠাণ্ডায় কাবু হয়ে গেছেন, কিন্তু মুখে কোনো অভিযোগ নেই। রাফি বাবার কাছে গিয়ে কোটটা তুলে দিলো, বললো, "বাবা, এটা তোমার জন্য। এবার আর তোমাকে শীতের কষ্ট করতে হবে না।"

বাবা কোটটা হাতে নিয়ে দেখলেন, চোখে অশ্রু ভরে উঠলো। তিনি কোটটা ছুঁয়ে বললেন, "তোর এই উপহারটা আমার জন্য অনেক বড়, কিন্তু হয়তো আমি আর এটা পরতে পারবো না। তুই সময়মতো এলি না বাবা, আমার শরীর আর সেই শক্তি নেই।"

রাফি বুঝতে পারলো, সে অনেক দেরি করে ফেলেছে। সে বাবার হাতে কোটটা তুলে দিলো, কিন্তু বাবা আর কখনো সেই কোটটা পরতে পারলেন না। সেদিন রাতে বাবা চলে গেলেন, আর রাফি বুঝতে পারলো, জীবনের সব ব্যস্ততা তার সবচেয়ে প্রিয় মানুষটাকে তার থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে।

বাবার পুরনো কোটটা তখনও রাফির ঘরে ঝুলছিল, আর নতুন কোটটা বাবার পাশে পড়ে ছিল – কখনো না পরা।

শেষ চিঠিসুমন ও আরিফ ছিল ছোটবেলার বন্ধু। তারা একসাথে বড় হয়েছে, একসাথে খেলেছে, আর জীবনের অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে। ...
04/09/2024

শেষ চিঠি

সুমন ও আরিফ ছিল ছোটবেলার বন্ধু। তারা একসাথে বড় হয়েছে, একসাথে খেলেছে, আর জীবনের অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে। কিন্তু জীবনের পথে কিছু ভুল বোঝাবুঝি এবং অহংকার তাদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি করে। একসময় তারা একে অপরকে শত্রু হিসেবে দেখতে শুরু করে। তাদের সম্পর্ক এমন এক পর্যায়ে পৌঁছায় যে, তারা একে অপরকে এড়িয়ে চলতে শুরু করে, এমনকি চোখের সামনেও কেউ আসলে আরেকজন অন্যদিকে মুখ ফিরিয়ে নিত।

একদিন, আরিফ জানতে পারল যে, সুমন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছে এবং তার বেঁচে থাকার সম্ভাবনা খুব কম। এই খবরটি শোনার পর, আরিফের মন অনেকভাবে আলোড়িত হয়। কিন্তু তার অহংকার তাকে সুমনের সাথে যোগাযোগ করতে বাধা দেয়।

তবে একদিন, আরিফ একটি চিঠি পেল। চিঠিটি সুমন লিখেছিল, যেখানে সে লিখেছিল:

*"প্রিয় আরিফ,

জানি, আমাদের মধ্যে অনেক ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। আমরা একে অপরের থেকে দূরে চলে গেছি, কিন্তু সত্যিটা হলো, আমি কখনোই তোমার প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করিনি। জীবন খুবই ছোট, আর আমি এখন বুঝতে পারছি, এই ক্ষুদ্র জীবনে শত্রুতা এবং অহংকারের কোনো স্থান নেই।

যখন আমরা ছোট ছিলাম, তুমি সবসময় আমার পাশে ছিলে, আমার সুখে-দুঃখে সঙ্গ দিয়েছিলে। সেই দিনগুলো আমি ভুলতে পারিনি। তুমি জানো, আমার জীবনে এমন কিছু মুহূর্ত ছিল যখন আমি একেবারে একা ছিলাম, কিন্তু তোমার স্মৃতি আমার সাথে ছিল।

আজ আমি হয়তো অনেক দূরে চলে যাচ্ছি, কিন্তু আমার মনে এখনও সেই বন্ধুত্বের স্মৃতি উজ্জ্বল। আমি তোমাকে ক্ষমা করতে চাই এবং চাই তুমি আমাকে ক্ষমা কর। আশা করি, তুমি আমার চিঠি পড়ে আমাকে ক্ষমা করবে।

শুভকামনা,
তোমার পুরনো বন্ধু, সুমন"*

আরিফ চিঠিটি পড়ে একেবারে স্তব্ধ হয়ে গেল। তার চোখ দিয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়ল। তিনি বুঝতে পারলেন যে, জীবনের সবকিছুর ঊর্ধ্বে ভালোবাসা এবং ক্ষমাই সবচেয়ে বড়। সুমনকে আরিফ দেখতে চাইল, কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছিল। সুমন তার চিঠি পাঠানোর কয়েক দিন পরই মারা যায়।

আরিফের চোখে অশ্রু নিয়ে, তিনি সুমনের কবরের কাছে গিয়ে ক্ষমা চাইলেন। তিনি জানতেন, সুমন তাকে ক্ষমা করে দিয়েছে, এবং তারাও আবার বন্ধুত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে। সেই দিন থেকে আরিফ প্রতিদিন সুমনের কবরের পাশে বসে তার জন্য প্রার্থনা করতেন এবং সেই চিঠিটি বুকে জড়িয়ে রাখতেন।

সবুজের ছোট্ট স্পন্দন যেখানে বড় স্বপ্নের জন্ম দেয় 🌱😊
11/06/2024

সবুজের ছোট্ট স্পন্দন যেখানে বড় স্বপ্নের জন্ম দেয় 🌱😊

হাজারো স্বপ্ন বিক্রি হয়ে যায় টাকার কাছে বিদায় পাগলা ঘোড়া 💔
15/05/2024

হাজারো স্বপ্ন বিক্রি হয়ে যায় টাকার কাছে
বিদায় পাগলা ঘোড়া 💔

05/04/2024

গোপীনাথপুর দোল পূর্ণিমা মেলা পাঁচশ বছরের পুরনো ঐতিহ্যবাহী একটি মেলা।এটি বাংলাদেশের জয়পুরহাট জেলার আক্কেলপুর উপজেলা সদর থেকে ছয় কিলোমিটার দূরে গোপীনাথপুর ইউনিয়নে অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিবছর দোল পূর্ণিমার দিন থেকে মেলাটি শুরু হয়। মেলাটি ১৫ দিনব্যাপী চলে

01/04/2024
21/03/2024
28/10/2023

১৭৮৬ সাল পর্যন্ত নাটোর রাজ্য ছিল ভারতবর্ষের মধ্যে বৃহত্তম জমিদারি। তার রাজত্বকালে জমিদারী বর্তমান নাটোর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, কুস্টিয়া, যশোর, রংপুর এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, মালদহ পর্যন্ত বিস্তার লাভ করে। এজন্য তাকে অর্ধবঙ্গেশ্বরী বলা হতো
রানী ভবানী রাজবাড়ী বড় তোরফ ও ছোট তোরফ নামক দুটি অংশে বিভক্ত। ১২০ একর আয়তনের রানী ভবানী রাজবাড়ী কমপ্লেক্সে ছোট বড় মোট ৮ টি ভবন রয়েছে। কিছুটা মতভেদ থাকলেও নিশ্চিত ভাবে বলা যায় ১৭০৬ থেকে ১৭১০ সালের মধ্যে নাটোরের রানী ভবানী রাজবাড়ি নির্মাণ করা হয়েছিল। তৎকালীন পুঠিয়ার রাজা দর্পনারায়ণের কাছ থেকে ১৮০ বিঘা আয়তনের একটি বিল রাজা রাম জীবন দান হিসাবে গ্রহন করে এই রাজবাড়ী ও অন্যান্য স্থাপনা গড়ে তোলেন। রাজবাড়ির উল্লেখযোগ্য মন্দিরগুলো হল শ্যামসুন্দর মন্দির, আনন্দময়ী কালিবাড়ি মন্দির, তারকেশ্বর শিব মন্দির। বড় তরফ অংশের মূল কমপ্লেক্সটিই রানী ভবানীর রাজ প্রসাদ হিসাবে ব্যবহৃত হত। ১৯৮৬ সাল থেকে রাজবাড়ির পুরো এলাকাটি রাণী ভবানী কেন্দ্রীয় উদ্যান বা যুব পার্ক হিসেবে নাটোর জেলা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

এতটা পরিশ্রম করে মৌমাছি মধু জমা করে,অথচ শেষ পর্যন্ত শুন্য বাসা আর রিক্ত হস্তে ফিরে যেতে হয় ৷
30/07/2023

এতটা পরিশ্রম করে মৌমাছি মধু জমা করে,অথচ শেষ পর্যন্ত শুন্য বাসা আর রিক্ত হস্তে ফিরে যেতে হয় ৷

ক্ষুদ্র, কিন্তু তুচ্ছ নই
17/07/2023

ক্ষুদ্র, কিন্তু তুচ্ছ নই

সকল প্রতিকূলতার মাঝেও প্রত্যেকের জীবনে ঈদ বয়ে আনুক নির্মল আনন্দ সবাইকে ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
28/06/2023

সকল প্রতিকূলতার মাঝেও প্রত্যেকের জীবনে ঈদ বয়ে আনুক নির্মল আনন্দ সবাইকে ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

Power of Source
14/06/2023

Power of Source

11/06/2023

কৃষক ছাড়া আমরা আমাদের খাদ্য কল্পনা করতে পারি না । বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য প্রয়োজন আর খাদ্যের জন্য কৃষি প্রয়োজন ।

10/05/2023

সরকারিভাবে ফ্রিতে জাপানসহ বিভিন্ন দেশে যাবার সুবর্ণ সুযোগ এছাড়াও থাকছে বেকারদের কর্মসংস্থান।

আলো সূর্যের হোক কিংবা আশার, দুটোই জীবনের অন্ধকার মুছে ফেলে।শুভ সকাল❤️
28/04/2023

আলো সূর্যের হোক কিংবা আশার,
দুটোই জীবনের অন্ধকার মুছে ফেলে।
শুভ সকাল❤️

আক্কেলপুর মডেল মসজিদ
19/04/2023

আক্কেলপুর মডেল মসজিদ

অনেক মানুষেরই দেখতাম বিশেষ করে যারা সেলিব্রিটি তাদের স্কেচ বানিয়ে বিভিন্ন পেইজে তাদের ভালোবাসার মানুষগুলো আপলোড দিতো। এ...
09/04/2023

অনেক মানুষেরই দেখতাম বিশেষ করে যারা সেলিব্রিটি তাদের স্কেচ বানিয়ে বিভিন্ন পেইজে তাদের ভালোবাসার মানুষগুলো আপলোড দিতো। এত দ্রুত সময়ে মানুষের ভালোবাসা পেয়ে আমি বাকরুদ্ধ ❤️

Address

Akkelpur
5942

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when NiR posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share