The World Voice
- Home
- Australia
- Spring Hill, QLD
- The World Voice
An online news portal that helps you keep up-to-date with the world.
15/08/2024
বাংলাদেশে আজ অব্দি যত হইয়াছে পাপ, অর্ধেক তা করিয়াছে হাসিনা
অর্ধেক তার বাপ।
The World Voice
15/08/2024
যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রধান উপদেষ্টা ডা. মাসুদুল হাসান, সহ-সভাপতি ড. প্রদীপ কর, হাজী এনাম এবং মো. আলী সিদ্দিকি সহ আওয়ামীলীগের ৬ নেতা নিউইয়র্ক বাংলাদেশ কনস্যুলেট অফিসে কনসাল জেনারেল নাজমুল হুদার সাথে গোপন বৈঠক করছেন বলে জানা গেছে,
ছবিতে কনস্যুলেট অফিসের ভিতরে আওয়ামী লীগ নেতাদের দেখা যাচ্ছে,
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরই কনস্যুলেট অফিসে আওয়ামী লীগ নেতাদের এই বৈঠক সব মহলে ব্যাপক কৌতূহল ও প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রধান উপদেষ্টা ডা. মাসুদুল হক মোবাইলে বলেন, কনস্যুলেট কার্যালয় থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি অপসারণের কারণ জানার জন্য আমরা সেখানে গিয়েছিলাম। ৩/৪ দিন আগে কিছু লোক কনস্যুলেট কার্যালয়ে ঢুকে জোরপূর্বক বঙ্গবন্ধুর ছবি নামিয়ে ফেলে। এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ কোন পুলিশ রিপোর্ট করেছেন কিনা এবং বঙ্গবন্ধুর ছবি অপসারণে কোন প্রজ্ঞাপন পেয়েছেন কিনা জানতে চেয়েছি দায়িত্বরত কর্মকর্তার কাছে। কারণ কোন প্রজ্ঞাপন ছাড়া বঙ্গবন্ধুর ছবি নামিয়ে ফেলা ঠিক নয়।
কনস্যুলেট কার্যালয়ে কর্মকর্তার সাথে স্বাক্ষাতের জন্য পূর্বনির্ধারিত এপোয়েন্টমেন্ট ছিলো কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, না আমরা এপোয়েন্টমেন্ট ছাড়াই গিয়েছি। উনি (কর্মকর্তা) আমার পূর্ব পরিচিত এবং আগেও আমি যেকোন সময় এপোয়েন্টমেন্ট ছাড়াই গিয়েছি সেখানে।
The World Voice
13/08/2024
১৫ই আগস্ট শোক দিবস এবং ছুটি বাতিল।
13/08/2024
These may be some of the most powerful images we'll ever witness.
From a reliable source (I'll skip tagging the source to spare him the awkwardness), I had learned that Mr. SFR didn't just fly first class. He actually had multiple first-class tickets booked throughout the day for his entire entourage. This allowed him the luxury of choosing whichever flight suited his changing schedules.
As I looked at that man, clean-shaven and wearing a simple lungi, hands bound by ropes, all dignity stripped away - my immediate reaction was one of awe. My hands were actually trembling a little.
After years of witnessing obscene corruption and injustice, a part of me had unknowingly resigned to the belief that perhaps true justice would only come in the next life.
But the Most Powerful has granted us a fleeting glimpse of it in this world, in our own lifetimes. And yet, I shudder realizing that this isn't even justice in its full form but merely the faintest breath of what it might look like.
This is a Pharaoh moment for us. This is what one might have felt wandering through the desolate halls of Pharaoh's kingdom the day after he had drowned. This is a shadow of what the angels saw in the eyes of that monster as he was drowning in the oceans.
Look closely again at those images of a corrupt king brought down disgraced. They are not for us to merely troll or express satisfaction. It is a profound reminder of the very nature of this worldly life.
Frankly, I am at a loss for the exact words that I'm looking for, so I quote my dear brother Zahidul Chowdhury Rahee:
'Another reminder that no matter how invincible you think you are, Allah can bring you down in the blink of an eye. A pertinent verse from the Quran:
“Say, O Allāh, Owner of Sovereignty, You give sovereignty to whom You will and You take sovereignty away from whom You will. You honor whom You will and You humble whom You will. In Your hand is [all] good. Indeed, You are over all things competent.”
Āli-ʿImrān, Ayah 26'
13/08/2024
দেশের বিভিন্ন স্থানের প্রায় ৩১ টি মন্দির ভাঙতে গিয়ে আমাদের হিন্দু ধর্মের লোকরাই ধরা পড়ছে এর চেয়ে লজ্জার আর কি হতে পারে??
13/08/2024
এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় পক্ষ শেখ হাসিনা আর তার খুনি আর খুনের হুকুমদাতা মন্ত্রী-এমপি-আর্মি/র্যাব/পুলিশ অফিসারদের গ্রেফতার করছে না কেন? তাদের মাঝে যারা দেশের বাইরে পালিয়ে গেছে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করছে না কেন? স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাখওয়াত সাহেবের উদ্দেশ্য আসলে কী? ওনার অবশ্য করণীয় কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম কাজ আওয়ামী বদমায়েশদের অনতিবিলম্বে গ্রেফতার করা।
গ্রেফতারের ব্যাপারে রাষ্ট্রকে অবশ্যই উপর থেকে নীচে নামতে হবে, পারলে আজ থেকেই। শুরুটা হতে হবে ১৫ই আগস্টের আগে। রাষ্ট্রীয় পক্ষ যদি মনে করে আইসিসি দিয়ে হাসিনাকে ধরবে, তাহলে অনেক দীর্ঘ সময় লেগে যাবে। আমি জানি আইসিসি সাউন্ডস এক্সটিক, কিন্তু তারা দ্রুত মুভ করে না। আর আমাদের হাতে সময় নাই। হাসিনা খুব দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছে। হোমফ্রন্ট গরম করে তুলছে।
ভারত হাসিনাকে তাদের পুরা সমর্থন দিয়েছে। হাসিনার লোকজন দেশ বিদেশে তার কথা শুনে নতুন উদ্দীপনা পেয়েছে। তারা দেশে এবং বিদেশে বিরাট করে ১৫ই আগস্ট পালন করার পরিকল্পনা করেছে।
বড়বড় বদমাশগুলোর নামের লিস্ট পদবীসহ বের করে গ্রেফতারের দাবী ভাইরাল করা দরকার। এতে তারা ইন্ডিবিজুয়ালী দৌড়ের উপর থাকবে। হাসিনার জন্য এরেস্ট ওয়ারেন্ট বের করে ইন্টারপোলের মাধ্যমে তার উপর রেড এলার্ট জারি করা খুব জরুরি এই মুহূর্তে। তাতে ভারতও বেকায়দায় পড়বে।
আর এদিকে যদি আওয়ামীরা ১৫ই আগস্ট শোডাউন করেই, তাহলে অপরদিকে দরকার হবে সম্মিলিত ছাত্র-বিএনপি-জামায়াত-হেফাজত-জনতার শীর্ষ সব খুনিদের আর খুনের হুকুমদাতাদের গ্রেফতারের দাবী নিয়ে শোডাউনের। সরকারকে বুঝানো তারা যদি গ্রেফতার করা শুরু না করে তবে মুখোমুখির এই শোডাউন তাদের মোকাবেলা করতে হবে। আর উভয় পক্ষ মুখোমুখি হলে অবস্থা ফের হাতের বাইরে চলে যেতে পারে। যার দায়ভার স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) সাখওয়াতের।
আমাদের মনে রাখা দরকার এই বিপ্লব কিছুতেই হাতছাড়া করা যাবে না। হাসিনা যদি একবার ঘরে ফিরে দাঁড়াতে পারে এদেশে আর কাউকে সে বাঁচতে দিবে না। এখনকার অয়নাঘরের আয়তন বাড়িয়ে তখন সে ১০০ গুণ করবে।
The World Voice
13/08/2024
12/08/2024
ডিজিএফআইর মহাপরিচালক হলেন মেজর জেনারেল মো. ফয়জুর রহমান...
11/08/2024
(ষড়যন্ত্র ফাঁস)
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের পদত্যাগের নেপথ্যে কঠিন ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়ে গেছে।
শেখ হাসিনাকে এক্স প্রধান বিচারপতি সিনহা যেভাবে অবৈধ ঘোষণা করতে চেয়েছিলেন ঠিক তেমনি ষড়যন্ত্র করেছিল ওবায়দুল হাসান সহ কয়েকজন।
যে রিপোর্ট এখনো মিডিয়া প্রকাশ করেনি তা নিম্নরূপ:
সজীব ওয়াজেদ জয় এতদিন আপনাদের সাথে 'আমি নাই, মা নাই' বলে বলে হটাৎ গতকাল রয়টার্সকে বলেছে তার মা পদত্যাগ করেননি। এটি একটি পরিকল্পিত ঘোষণা ছিল যা বোঝা গেছে আজ।
সেনাবাহিনীর নিচের দিকের অফিসাররা যদি জনগণের পক্ষে না থাকতো, তাহলে আজকে আরেকটা রক্তের বন্যা বয়ে যেত। আজকেও সেনাবাহিনীর ছোট অফিসাররা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ থেকে ছাত্র জনতাকে বাঁচিয়েছে।
আজকে একটা ক্যু এর প্ল্যান করেছিল জয় এবং আরাফাত। কিন্তু সঠিক সময়ে সেনাবাহিনীর গোয়েন্দারা ছাত্রদের কাছে তথ্য ফাঁস করে দেয়। এই তথ্য জানার পরে জুডিশিয়াল ক্যু রুখে দেয় ছাত্ররা।
জয় আরাফাত আর তাদের গাইডদের গোপন প্ল্যান ছিল এইরকম। ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস যখন রংপুরে আবু সাঈদের বাড়ি পরিদর্শন এবং কবর জিয়ারতের জন্য যাবেন এবং তারপরে উনার হেলিকপ্টার যখন আকাশে থাকবে ঠিক সেই সময়ে হাইকোর্টের অ্যাপিলিয়েট ডিভিশনের বিচারপতিরা ফুল কোর্ট বসিয়ে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অবৈধ ঘোষণা করবে।
সাথে সাথে এই ক্যু এর সাথে জড়িত সেনাবাহিনীর ২৫ কর্মকর্তা, চাকুরি থেকে কর্মবিরতিতে থাকা দুর্নীতিবাজ পুলিশের একটি দল রাজধানীতে হট্টগোল শুরু করবে আর শেখ হাসিনা ভারত থেকে বাংলাদেশে চলে আসবেন এবং সাথে সাথে আওয়ামী লীগের আত্মগোপনে থাকা নেতাকর্মীরা মাঠে চলে আসবে।
এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য প্রধান বিচারপতি সরকারের সাথে কোনো আলোচনা না করে হটাৎ ৫৭ বিচারপতিকে জরুরী মিটিংয়ে ডাকেন। স্ক্রলে জরুরি মিটিং ডাকার সংবাদ দেখে দর্শকরাও কনফিউজড হন।
কিন্তু আগে থেকে গোপন খবর পাওয়া ছাত্র জনতা সকাল ৯ টা বাজার আগেই চতুর্দিক থেকে ছুটে এসে হাইকোর্ট ঘেরাও করে। সেনাবাহিনীর সমর্থনে প্রধান বিচারপতি পিছু হটতে বাধ্য হন এবং পালিয়ে থাকেন। মিটিং স্থগিত হয়। ছাত্ররা বিচারপতির বাসা ঘেরাও করে রাখে। সেনাবাহিনী শৃংখলা রক্ষার আবরণে সেখানে ছিলো। পদত্যাগ পত্র সরকারকে দেয়া হয়েছে নিশ্চিত হয়ে ছাত্ররা হাইকোর্ট এবং বাসভবন ত্যাগ করে।
এই ঘটনার সাথে জড়িত আপিল বিভাগের আরো পাঁচজন বিচারপতিকে পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে — in Dhaka.
10/08/2024
কোটি কোটি ছাত্র-জনতা রাজপথে নেমে গিয়েছিল, কেউ সেনাবাহিনীর গায়ে একটা টাচও করেনি, অথচ গোপালগঞ্জের লোকগুলো কত বড় কুখ্যাত সন্ত্রাস হলে...
10/08/2024
are you ready for the biggest update!!😊
যশোর ক্যান্টনমেন্ট থেকে পিকনিকের জন্য সেনাবাহিনী ঢুকতেছে গোপালগঞ্জে 😍💝
10/08/2024
হাসিনার ষড়যন্ত্র ফাঁস।
সেনাবাহিনীর চতুরতায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ থেকে বেঁচে গেল বাংলাদেশ।
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের পদত্যাগের নেপথ্যে কঠিন ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়ে গেছে।
শেখ হাসিনাকে এক্স প্রধান বিচারপতি সিনহা যেভাবে অবৈধ ঘোষণা করতে চেয়েছিলেন ঠিক তেমনি ষড়যন্ত্র করেছিল ওবায়দুল হাসান সহ কয়েকজন।
যে রিপোর্ট এখনো মিডিয়া প্রকাশ করেনি তা নিম্নরূপ:
সজীব ওয়াজেদ জয় এতদিন আপনাদের সাথে 'আমি নাই, মা নাই' বলে বলে হটাৎ গতকাল রয়টার্সকে বলেছে তার মা পদত্যাগ করেননি। এটি একটি পরিকল্পিত ঘোষণা ছিল যা বোঝা গেছে আজ।
সেনাবাহিনীর নিচের দিকের অফিসাররা যদি জনগণের পক্ষে না থাকতো, তাহলে আজকে আরেকটা রক্তের বন্যা বয়ে যেত। আজকেও সেনাবাহিনীর ছোট অফিসাররা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ থেকে ছাত্র জনতাকে বাঁচিয়েছে।
আজকে একটা ক্যু এর প্ল্যান করেছিল জয় এবং আরাফাত। কিন্তু সঠিক সময়ে সেনাবাহিনীর গোয়েন্দারা ছাত্রদের কাছে তথ্য ফাঁস করে দেয়। এই তথ্য জানার পরে জুডিশিয়াল ক্যু রুখে দেয় ছাত্ররা।
জয় আরাফাত আর তাদের গাইডদের গোপন প্ল্যান ছিল এইরকম। ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস যখন রংপুরে আবু সাঈদের বাড়ি পরিদর্শন এবং কবর জিয়ারতের জন্য যাবেন এবং তারপরে উনার হেলিকপ্টার যখন আকাশে থাকবে ঠিক সেই সময়ে হাইকোর্টের অ্যাপিলিয়েট ডিভিশনের বিচারপতিরা ফুল কোর্ট বসিয়ে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অবৈধ ঘোষণা করবে।
সাথে সাথে এই ক্যু এর সাথে জড়িত সেনাবাহিনীর ২৫ কর্মকর্তা, চাকুরি থেকে কর্মবিরতিতে থাকা দুর্নীতিবাজ পুলিশের একটি দল রাজধানীতে হট্টগোল শুরু করবে আর শেখ হাসিনা ভারত থেকে বাংলাদেশে চলে আসবেন এবং সাথে সাথে আওয়ামী লীগের আত্মগোপনে থাকা নেতাকর্মীরা মাঠে চলে আসবে।
এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য প্রধান বিচারপতি সরকারের সাথে কোনো আলোচনা না করে হটাৎ ৫৭ বিচারপতিকে জরুরী মিটিংয়ে ডাকেন। স্ক্রলে জরুরি মিটিং ডাকার সংবাদ দেখে দর্শকরাও কনফিউজড হন।
কিন্তু আগে থেকে গোপন খবর পাওয়া ছাত্র জনতা সকাল ৯ টা বাজার আগেই চতুর্দিক থেকে ছুটে এসে হাইকোর্ট ঘেরাও করে। সেনাবাহিনীর সমর্থনে প্রধান বিচারপতি পিছু হটতে বাধ্য হন এবং পালিয়ে থাকেন। মিটিং স্থগিত হয়। ছাত্ররা বিচারপতির বাসা ঘেরাও করে রাখে। সেনাবাহিনী শৃংখলা রক্ষার আবরণে সেখানে ছিলো। পদত্যাগ পত্র সরকারকে দেয়া হয়েছে নিশ্চিত হয়ে ছাত্ররা হাইকোর্ট এবং বাসভবন ত্যাগ করে।
এই ঘটনার সাথে জড়িত আপিল বিভাগের আরো পাঁচজন বিচারপতিকে পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কে ধন্যবাদ তো দিতেই হয়!!
10/08/2024
"স্মৃতির পাতা থেকে আয়নাঘর ও অন্যান্য..."
১১ জানুয়ারি, ২০২০, শনিবার। ঢাকার উদ্দেশ্য বের হচ্ছি, আম্মার চোখে পানি। বাসার সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে আমার চোখেও পানি এসে গেলো। আম্মার সামনে শক্ত থাকার চেষ্টা করেছি, নয়তো হাউমাউ করে কেঁদে দিতো। কাল আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু, ওরিয়েন্টেশন। সামনে অনার্স লাইফ, চাকরি-বাকরি, হয়তো আর পার্মানেন্টলি বাসায় আসা হবে না। এলেও অতিথি হিসেবে।সকালবেলা হাজীগঞ্জ বাজার থেকে বাসে উঠলাম। কাঁচপুর ব্রিজে পৌঁছালে আম্মা কল দেয়। কল রিসিভ করে বলি ঘন্টাখানেক লাগতে পারে। নেমে কল দিব ইনশাআল্লাহ।যাত্রাবাড়ী মোড়ে নেমে হালকা নাস্তা করলাম। যাব মিরপুর, আমার ফুফাতো বোনের বাসায়। কিছুদিন আপাতত থেকে তারপর দেখেশুনে মেসে উঠবো, এই হলো চিন্তা।
হোটেল থেকে নেমে মাত্র এক দু কদম হাঁটলাম, তখন ভরদুপুর। হুট করে পাঞ্জাবি পরিহিত একজন সামনে এসে আমার নাম ফয়েজ কিনা জিজ্ঞেস করলো। হ্যাঁ বললাম। বলে আমাদের সাথে একটু যেতে হবে। সাহস করে বললাম আপনারা কারা? বলে 'আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী'।
বললাম 'কোনো পোশাক নেই, আইডি কার্ড নেই। আর এভাবে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন?'
বলে 'গেলেই দেখতে পাবেন'।
আর অমনি শক্ত করে জাপটে ধরে কাছের এক জিপগাড়িতে উঠালো। মুহুর্তেই মধ্যেই দুই হাত পেছনে দিয়ে হ্যান্ডকাফ পড়ালো। চোখ বাঁধলো, তার উপর জমটুপি:গলা অবধি ঢেকে যায় যার, তার উপর আবার চোখ বাঁধলো। সাথে থাকা মোবাইল ফোন নিয়ে গেলো। কিছু বুঝে উঠার আগেই এতসব ঘটে গেলো।
অনুরোধ করলাম, আম্মাকে একটু কল দিয়ে বলি অন্তত ঢাকা পৌঁছেছি, নয়তো চিন্তা করবে। অনুরোধ রাখলো না। রাখবে কেন? মায়ের কান্না, মায়ের আকুতি ওরা কী বুঝবে!
হাই বিটের গান ছেড়ে দিলো গাড়িতে, যেন আশেপাশের আওয়াজ কানে না যায়। একই রাস্তায় কয়েকবার যাচ্ছে এমন মনে হচ্ছে, গোলকধাঁধার মতো। এভাবে ঘন্টাখানেক পর গাড়ি থামলো।
কিছুক্ষন পরে নিয়ে গেল ইন্টারোগেশন রুমে। এয়ার ফ্রেশনারের ঝাঁঝালো ঘ্রাণ। মাথার ঠিক উপরে দেয়াল ঘড়ি, চারপাশ নিস্তব্ধ, ঘড়ির টিকটিক আওয়াজ মগজে গিয়ে ঠেকছে।
দুর্বিষহ দিনের শুরু, পালা করে জিজ্ঞাসাবাদ আর নির্মম মাইর। এত নির্মমভাবে মানুষকে মারে? শরীরের হাড্ডি-মাংস যেন এক হয়ে যায়।
সেদিনের মতো ইন্টারোগেশন শেষ!
হ্যান্ডকাফ খুললো, পোশাক পালটে নতুন পোশাক দিল, চোখ তখনও বাঁধা।
নিস্তেজ শরীর দুজন মিলে ধরে দিয়ে আসলো এক সেলে। সারাদিনে ঐ প্রথম চোখের বাঁধন খুললো। কিন্তু বুঝার উপায় নেই কোথায় আছি।
ছোট্ট রুম, লম্বাটে শেইপ, একপাশে একটা খাট পাতা। পুরো রুমে ছাদের সাথে লাগোয়া একটা ছোট্ট জানালা, দেখার উপায় নেই বাইরে কী হচ্ছে। দরজায় ডাবল লেয়ার। একটা জেলখানার মতো শিক, সাথেই লাগোয়া আরেকটা কাঠের দরজা, মাঝখানে একটু ছিদ্র, সেটাও বন্ধ থাকে, ভেতর থেকে খোলার উপায় নেই। দরজার নিচের দিকে ছোট্ট একটা জায়গা, খাবার এদিক দিয়ে দেয়। খুজছিলাম কোথাও কোনো ক্লু পাই কি না, দেয়াল এবড়োখেবড়ো, লেখার সুযোগ নেই কোনো। রুমের এক কোনায় অত্যাধুনিক সিসি ক্যামেরা।
বিশাল বড় এগজস্ট ফ্যান, বাইরের শব্দ যেন কানে না এসে, যেন অনুমানও না করা যায় কোথায় আছি। এত জোরে আওয়াজ করে ঘুরতো যেন জেট বিমান যাচ্ছে, তখন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন ছিলো, মাইকিং হতো, তাই প্রায় সারাদিনই চলতো।
মনে হতো একটা কবরের মধ্যে আছি। আমি একা, আর কেউ নেই। বাইরের মানুষের কাছে হয়তো আমি মৃত, কিন্তু আমি জানি আমি জীবিত, জীবন্মৃত। মুনকার নাকির(!) প্রশ্ন জিজ্ঞেস করছে, সন্তোষজনক উত্তর না দিলে নির্মম অত্যাচার।
বাড়ির কথা খুব মনে পড়তো। আম্মার সাথে কবে রাগ দেখিয়েছি, আব্বার কোন কোন কথা শুনিনি, ভাইয়ার সাথে কবে মারামারি করেছি, পিচ্ছি ৩টা ভাগ্নে-ভাগ্নি ছিলো। আল্লাহ.....।
আম্মা খুব কান্না করছে এটা মনে হতো। বড় মামা মারা গিয়েছে একমাসও হয়নি, এর উপর আমার হারিয়ে যাওয়া.....
এভাবে প্রায় প্রতিদিনই জিজ্ঞাসাবাদের নামে চলে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন। রাতে একটু আরাম করে ঘুমাবো, সেই সুযোগ নেই। সারা শরীর ব্যাথা। খাবার যা দেয় গলা দিয়ে নামে না। বেঁচে থাকার জন্য খাওয়া, টিকে থাকার জন্য খাওয়া।
পাশের সেলে মানুষের উপস্থিতি টের পেতাম, কিন্তু কথা বলার সুযোগ নেই। গার্ড থাকে সবসময়। এক ভাই প্রায় সারাদিনই কান্নাকাটি করতো, চিৎকার করতো, আল্লাহ জানেন উনার উপর দিয়ে কি গিয়েছে।
১০/১২ দিন পর অন্য আরেকটা রুমে পাঠায়। একটু পুরনো ধাচের। কিছুটা মসৃণ দেয়াল।
দেয়ালের এখানে সেখানে আলতো করে খোদাই করা অনেক লেখা। একেক রকম হাতের লেখা। কত শত মজলুমের স্মৃতি। কেউ আল্লাহর কাছে বিচার দিচ্ছেন, কেউ মুক্তির দু'আ করছেন। এক জায়গায় অনেকগুলো দাগ কাটা, কতদিন এখানে ছিলেন তার হিসাব, এক দেয়াল ভরে গিয়ে পরের লাইনে এসেছে, দাগ কাটা শেষ হয়না।
সবরকম নির্যাতনের ব্যবস্থাই ছিলো। একেক জনের সাথে একেক রকম নির্যাতন। ওয়াটার বোর্ডিং, ইলেকট্রিক শক, বাঁশ ডলা, ছাদের সাথে ঝুলিয়ে পেটানো....নক উপরে ফেলা, আরো কতো কি!
এভাবে ৪২ দিন পার হয়। অতঃপর আমাকে বলা হলো আমি আমার পরিবারের কাছে ফিরে যেতে পারব। তবে..... আমাকে আইনী প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে।
প্রসঙ্গিত, আয়নাঘর থেকে কাউকে এমনি এমনি ছেড়ে দেয়া হয়না। হয় ক্রসফায়ার দেয়া হয়, নয়তো মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে ভরে, যেন বের হয়ে মুখ খোলার সাহস না করে। তারা নিজেরা কখনও মামলা দেয় না, সাধারণত র্যাবের মাধ্যমে দেয়।
আমাকে হাত চোখ বেঁধে গাড়িতে তোলা হয়, শুরু হয় আরেক আয়নাঘরের জীবন। এখানে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সবমিলিয়ে ২দিন। জিজ্ঞেস না করে পশুর মতো পেটানো যার উদ্দেশ্য।
এখানে যেই রুমে ছিলাম সেটা বেশ বড়োসড়ো, ঘুটঘুটে অন্ধকার। পুরনো বিল্ডিং, জায়গায় জায়গায় ভাঙ্গা, মেঝে-দেয়ালে-ছাদে।
মাঝে করিডোর, সেখানে কিছু লাইট জ্বলে, দুপাশে ৫টা করে মোট ১০টা রুম। পালাকরে ওয়াশরুমে নিতো, কাছাকাছি রুম হওয়ায় অনুমান করেছিলাম, মোট ১০ বার তালা খুলতো আর লাগাতো।
সবচেয়ে নির্মম ব্যাপার কি জানেন?
২৪ ঘন্টা চোখ বেঁধে রাখতো, এমনকি রুমের মধ্যেও। সূর্যের আলো দূরে থাক, আলো দেখারই সুযোগ নেই। গার্ড না থাকলে মাঝে মাঝে চোখের নিচ দিয়ে আশেপাশে দেখতে চাইতাম। আমার চশমার পাওয়ার -3.50, একটু দূরেই ঝাপসা দেখি, তাই খুব একটা লাভ হয়নি।
২৪ ঘন্টা হাতে হ্যান্ডকাফ পরা থাকতো। রাত ৯টা থেকে রাত ৩টা পর্যন্ত দুহাত পেছনে দিয়ে হ্যান্ডকাফ দিতো। রাতে যে একটু ঘুমাবো সেই সুযোগ নেই। কিচ্ছুক্ষণ বসে দেয়ালের সাথে হেলান দিয়ে, কিছুক্ষণ উপুড় হয়ে...। কত জঘন্য।
ওয়াশরুমে গেলে শুধু একহাতেরটা খুলতো।
হাতে দাগ পড়ে গিয়েছিলো এভাবে।
মেঝেতে একটা কম্বল বিছানো ছিল। এত নোংরা, এর উপর উঠলেই শরীরে চুল্কানি হয়। বাধ্য হয়ে মেঝেতে ঘুমাতাম। উপুড় হয়ে দুই হাত পেছনে রেখে মেঝেতে ঘুমাতে কেমন লাগতো!?
এক গার্ড ছিলো একটু ভালো, অনেক অনুরোধ করলাম অন্তত এটা বলুক জায়গাটা কোথায়। বললো র্যাব ১।
টানা ৩০দিন এভাবে ছিলাম।
অতঃপর আমাকে নতুন আরেক জায়গায় নিয়ে গেলো। আয়নাঘর নং ৩। সেখানে এক রাত ছিলাম। একদম ছোট একটা রুম, রুমের মধ্যেই কমোড, ঠিকমতো ঘুমালে কমোডে পা চলে যায়, পাশে সর্বোচ্চ ২ হাত প্রশস্ত।
সে রাতেই এসে পাঞ্জাবির মাপ জানতে চাইলো।
চিন্তায় ঘুম হয়নি আর।
পরদিন সন্ধ্যার দিকে রঙচঙে এক পাঞ্জাবি নিয়ে আসলো, সাথে একটা ট্রাউজার। দ্রুত পরে নিতে বললো।
অতঃপর চোখ বাঁধলো, পেছনে দুই হাত দিয়ে হ্যান্ডকাফ, মাথায় হ্যালমেট। একটা গাড়িতে উঠালে, অনুভব করলাম আমার মতো আরো দুইজনকে উঠালো।
একজন গাড়ি থামিয়ে তারা নিজেরা নামলো।
- ঐ গাড়ি চেক কর, সাবধান ভেতরে অস্ত থাকতে পারে।
- স্যার অস্ত্র নাই, উগ্রবাদী বই পাইসি।
কিছুক্ষণ হট্টগোল, তারপর আবার গাড়ি চললো।
নিয়ে এলো র্যাব ৩ এ, প্রথমবারের মতো চোখের বাঁধন খুললো। গারদে আমার সাথে আরো ২জন ঢুকলো। মোট ৩জন। নাটকের উদ্দেশ্য মিথ্যা মামলা সাজাবে, এখন বুঝলাম সব। ডেকে নিয়ে ছবি তুললো, সামনে কিছু বই-মোবাইল এসব সাজানো, এগুলো নাকি আমাদের কাছে পাওয়া গিয়েছে, অথচ এসবের নামও কখনো শুনিনি।
আর আমার কাছে এসব থাকবে কেনো। পরদিন ওরিয়েন্টেশন, ব্যাগে জামা কাপড় আর একাডেমিক কাগজপত্র ছিলো। মিথ্যার তো একটা সীমা থাকা উচিত।
এজহারে যা লিখলো.... তার সারমর্ম হলো: "আমরা ২৩মার্চ ২০২০, রাত ৮টার দিকে মতিঝিল মডেল হাইস্কুলের মেইন গেইটের পূর্বপাশে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠনের সাংগঠনিক কার্যক্রম জোরদার করার জন্য রাজধানী ঢাকাসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করছিলাম। সন্দেহজনক ভাবে ঘোরাফেরা করাকালে তারা আমাদের ধাওয়া করে, ৩জনকে আটক করতে সক্ষম হয়, বাকি ৮/১০ পালিয়ে যায়। নিষিদ্ধ বইগুলো আমাদের সাথে থাকা ব্যাগে ছিলো"
পরদিন মতিঝিল থানায় নিলো, মামলা দায়ের করলো, এমন কোনো ধারা নেই যে দেয়নি, যেন ১/২ বছরেও বের না হতে পারি।
বাড়িতে কল করতে দিলো। আব্বা আম্মা আর ভাইয়া আসলো। থানার গারদে সেদিন অনেক কেঁদেছিলাম উনাদের জড়িয়ে ধরে.....
সবমিলিয়ে প্রায় ৭৭০ দিন পর আমার জামিন হয়। সে এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা, অন্য এক পোস্টে বলবো ইনশাআল্লাহ....
(গুম ৭২ দিন, জেলে ৭৭০ দিন, সবমিলিয়ে ৮৪২ দিন)
এখনও মামলা চলমান, হাজিরা দিতে হয় মাসে মাসে। ২বছরে ১টা স্বাক্ষীও আসেনি। আসবে কীভাবে? ঐযে গাড়ি থামিয়েছিলো, সেখানকার আশেপাশের পথচারী, রিকশাওয়ালা, ঝালমুড়ি ওয়ালাকে ভয়ভীতি দেখিতে মিথ্যা স্বাক্ষী বানিয়েছে...।
__
স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসতে পারে...
"আপনাকে কেন ধরবে?"
"কিছু তো অবশ্যই ছিলো..."
আমি নটরডেমে কলেজে পড়া অবস্থায় আরামবাগে থাকতাম। সেখানে আরামবাগ মোড়ের বাইতুল আমান মসজিদে এক ভাই আরবী পড়াতেন। সব বয়সের স্টুডেন্ট ছিলো উনার, স্কুল কলেজ পড়ুয়া থেকে অবসরপ্রাপ্ত চাকুরীজীবি পর্যন্ত। মসজিদের লাইব্রেরিতে পড়াতেন বেশিরভাগ, নয়তো বারান্দায়। প্রকাশ্যে, সবার সামনে, সবাই জানতো। লুকোচুরি কিছু না। মসজিদের ইমাম থেকে মসজিদ কমিটি সবাই জানতো। কমিটির অনেকে উনার কাছে পড়েছে।
আমি উনার কাছে কিছুদিন পড়েছিলাম।
আমাকে গুম করার প্রায় ২মাস আগে উনাকেও গুম করে। পরবর্তীতে উনাকেও মিথ্যা মামলা দিয়ে ছেড়ে দেয়। জিজ্ঞাসাবাদের ধরন দেখে ধারণা করছি এই সূত্র ধরেই হয়তো আমাকেও গুম করে। পরবর্তীতে শোনা যায়, উনি গুম হওয়ার কিছুদিন পূর্বে মসজিদ কমিটির সাথে উনার কী একটা ঝামেলা হয়েছিলো।
মামলার এজহারেও আরবী শেখার কথা তারা লিখেছিলো। তবে লিখেছে আরবী শেখার নামে জ-ঙ্গিবাদের ট্রেইনিং নিতো।
____
নতুন বাংলাদেশে এসব থেকে মুক্তি পাব কী?
মামলা থেকে অব্যাহতি মিলবে কী?
আমার জীবনের আড়াই বছর কি তারা ফিরিয়ে দিতে পারবে কখনও?
08/08/2024
🔥ব্রেকিং নিউজ 🔥
ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তারা আটকে দিলেন
এস আলমের ৮৮৯ কোটি টাকা উত্তোলন!🔥👍
07/08/2024
বাংলাদেশের দিকে চোখ-রাঙালে ভারতের সেভেন সিস্টারের অস্তিত্ব থাকবেনা।
~ ড. মুহাম্মদ ইউনুস
07/08/2024
ট্রাফিক কন্ট্রোল করছে শিক্ষার্থীরা, সংসদ ভবন সহ পুরো দেশ পরিস্কারের দায়িত্ব নিয়েছে শিক্ষার্থীরা, দেশের প্রতিটি মন্দির দেখার দায়িত্ব নিয়েছে শিক্ষার্থীরা..........
ভাই তোরা এত জোশ কেমনে হইলি!
স্যালুট😍
06/08/2024
The US government has revoked Sheikh Hasina’s visa to the United States 🇺🇸
06/08/2024
Bangladesh's only Nobel laureate Dr. Muhammad Yunus will be appointed as the chief advisor to the interim government formed in response to the student-citizen uprising.
05/08/2024
Hasina wasnt allowed to land in Koltaka. Lets keep tracking the flight. AJAX1431
05/08/2024
দেশ ছেড়েছেন শেখ হাসিনা ও রেহানা
Bangladesh has been liberated one more time.
04/08/2024
অধিকার এমনি এমনি করে আসবে না
অধিকার অর্জন করে নিতে হবে ।
Address
Spring Hill, QLD
Website
Alerts
Be the first to know and let us send you an email when The World Voice posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Videos
In Bangladesh - lethal force has been used against defenceless students (many minors) - the last elections had no other major party candidates present - the web/ phone signals get turned on and off at will How can we trust the enquiry when the state controls every institution?
বন্ধুকের নলের সামনে দাড়িয়ে সত্য বলার মতো সাহস সবার থাকেনা। ধন্যবাদ স্যার স্পষ্ট ভাষায় সত্যগুলো বলার জন্য। গোলাম রাব্বানি স্যার অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ২৯ জুলাই, ২০২৪ The World Voice
Moments when police shot and killed a child as he was hanging from a building The child was trying to hide from police as he was scared since police had conducted raids there. The incident occurred in MERADIA, AFTABNAGAR. The child’s dead body was left there hanging for a while.
𝐈𝐒 𝐓𝐇𝐄 𝐀𝐑𝐌𝐘 𝐅𝐈𝐆𝐇𝐓𝐈𝐍𝐆 𝐄𝐍𝐄𝐌𝐈𝐄𝐒 𝐎𝐑 𝐈𝐓𝐒 𝐎𝐖𝐍 𝐏𝐄𝐎𝐏𝐋𝐄? Many hoped that the Bangladesh Army, a top contributor to the United Nations Peacekeeping, would be the adult in the room. They shooting at unarmed civilians like the police and BGB.
Shortcuts
Category
Nearby media companies
-
Latrobe Terrace Paddington
-
Brisbane 4000
-
Chrome Street, Brisbane
-
NA, Brisbane
-
Brisbane 4000
-
Brisbane, Brisbane
-
Brisbane, Brisbane
-
Brisbane 4000
-
Brisbane 4000
-
Brisbane, Brisbane
-
Brisbane
-
Brisbane, Brisbane
-
Brisbane
-
Brisbane 4000
-
Brisbane