AHmed RiYad

AHmed RiYad ʷ ᵉ ˡ ᶜ ᵒ ᵐ ᵉ ᵗᵒ ᵐʸ ᵖᵃᵍᵉ ʳⁱʸᵃᵈ ᵐᵃⁿ !!♡
نصر من اللـــه و فتـــح قريــــب 🌸

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে মেট্রোরেলের পিলার থেকে এই গ্রাফিতিটা গতকাল গভীররাতে মুছে ফেলা হচ্ছিলো। খবর পে...
29/12/2024

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে মেট্রোরেলের পিলার থেকে এই গ্রাফিতিটা গতকাল গভীররাতে মুছে ফেলা হচ্ছিলো। খবর পেয়ে সাথেসাথে গভীররাতেই অনলাইনে সরব হই আমরা কয়েকজন। ওইটা মোছা হয়ে যাওয়ায় পরবর্তীতে কয়েকজন হাসিনার অন্য একটা ক্যারিকেচার আঁকে।

কিন্তু কথাটা হলো, ভিন্নটা কেন করা হবে, আগেরটাই লাগবে, হুবহু আগেরটাই এবং ওইটার ওপরও কালি মেখে, রক্তের মত লাল রঙ দিয়ে ডা–ই–নি টাইপ ভাইভই রাখতে হবে, আর ওইটাতে যেভাবে জুতার মালা দেওয়া ছিলো, ওই একইভাবে রাখতে হবে। মানে হুবহু রেস্টোর করতে হবে।ওইটার ভেতর যে মেসেজ ছিলো, নতুনটার ভেতর সেটা নাই। গণঅভ্যুত্থানে দেশের জনগণ হাসিনাকে যেভাবে প্রত্যাখ্যান করে উৎখাত করেছিলো, সেটার অটো রিপ্রেজেনটেশন ছিলো ওইটাতে৷

আর হুটহাট করে যারা এইটা মোছার প্ল্যান করেছিলো বা যাদের মাথা দিয়ে এই প্ল্যান বের হয়েছিলো, তাদের প্রত্যেককে আইডেন্টিফাই করে কঠোর জবাবদিহিতার ভেতর নিয়ে আসা উচিৎ।

এই নির্দেশ এসেছিলো কোন সংস্থা থেকে? এবং ক্যাম্পাসের ভেতর বড় টেকনিক্যাল ভেহিকেল নিয়ে এসে এই কাজ করা হয়েছে, তারমানে হলো এইটার পার্মিশনের সাথে ভিসি বা প্রক্টরের এফিলিয়েশন থাকবার কথা। অর্থাৎ কোন এজেন্সি থেকে যদি বলা হয় এবং প্রক্টর বা ভিসি যারা এইটা প্রতিরোধ করেনাই, তাদের প্রত্যেককে কঠোর জবাবদিহিতার ভেতর নিয়ে আসতে হবে। স্বৈরাচারী হাসিনাকে প্রত্যাখ্যান করার চিহ্নগুলো মুছে দিয়ে এরা কী করতে চায়, সেটা বুঝবার দরকার আছে।

এবং একইসাথে বিভিন্ন জায়গায় ওই জুতারমালা গলায় দেওয়া প্রত্যাখ্যাত হাসিনার ডা-ই-নি রূপ ফুটিয়ে তোলার দরকার। যতবার মুছতে চাইবে, ততবার আরওবেশি করে সবজায়গায় ফুটিয়ে তুলতে হবে।

বিভিন্ন জায়গা থেকে এরা প্রথমে গ্রাফিতি মুছতে চাইবে, তারপর দেশের মানুষের মন থেকেই ওই হয়েনাদের অপকর্মের ফিরিস্তি মুছে দিতে চাইবে।

কিন্তু আমরা তা হতে দিবো না। দেশের জনগণের উচিৎ সেটা কোন অবস্থাতেই না হতে দেওয়া!

কয়দিন আগে জিনিসপত্রের দাম নিয়ে কিছু লোক ফেসবুকে তুফান শুরু করেছিলো আগেই ভালো ছিলাম,আজ তারা কই কোন পোস্ট করছে না তো..?তাদ...
29/12/2024

কয়দিন আগে জিনিসপত্রের দাম নিয়ে কিছু লোক ফেসবুকে তুফান শুরু করেছিলো আগেই ভালো ছিলাম,
আজ তারা কই কোন পোস্ট করছে না তো..?
তাদের মা/খালা/আপা পরামর্শ দিয়েছিল কাঁচা মরিচ শুকনা করে রেখে,,, আবার সেটাকে পানিতে ভিজিয়ে তাজা বানিয়ে খেতে.! বেগুনির পরিবর্তে পেপনি খেতে..!
বর্তমানে পেয়াজের কেজি ২৫০/৩০০ নয়..!
((মাএ-৪০-৪৫৳)) টাকায় পাওয়া যাচ্ছে প্রতি কেজি পেয়াজ.
আর সবজির দাম তো "আলহামদুলিল্লাহ" হাতের নাগালেই আছে, বেশিরভাগ সবজিই -৩০-৩৫৳ মধ্যে প্রতি কেজি..!
৮/১০ বছরের কখনো পিয়াজের দাম এত কম ছিল না,,
মাত্র ৪০ টাকা এর আগে কোনদিনও ছিল না,,
সব সময় এই ভাবে চলতে থাকলে আমাদের মতো মধ্যবিত্ত মানুষের জীবন অনেক সহজ হয়ে যাবে,, ☺☺
ধন্যবাদ ড.ইউনুস স্যারকে,
"আলহামদুলিল্লাহ"

লাখো কোটি শুকরিয়া আদায় করি ওই রবের প্রতি, যিনি আমাদের প্রতিপালক ও রব,,,। ওই মহান রব আল্লাহ আমাদের প্রতি রহমত নাযিল করেছে আলহামদুলিল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ।আলহামদুলিল্লাহ।।

ড.ইউনুস! বাংলার ইতিহাসে গত ৯০ বছরে জন্ম নেয়া একমাত্র গ্লোবাল সেলিব্রেটি হলেন প্রফেসর মোহাম্মদ ইউনুস। শতকরা ৮৩% লোকই জানে...
27/12/2024

ড.ইউনুস!
বাংলার ইতিহাসে গত ৯০ বছরে জন্ম নেয়া একমাত্র গ্লোবাল সেলিব্রেটি হলেন প্রফেসর মোহাম্মদ ইউনুস। শতকরা ৮৩% লোকই জানেন না কে ড.মোহাম্মদ ইউনুস!

পৃথিবীতে সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার নোবেল, সেটা নিশ্চয়ই জানেন? সম্মানসূচক হিসেবে নোবেলের পরে কোন পুরস্কারের অবস্থান তা কি জানেন? সম্মানসূচকে,

১.নোবেল
২.অ্যামেরিকার প্রসিডেন্সিয়াল এওয়ার্ড
৩.মার্কিন কংগ্রেশনাল এওয়ার্ড

পৃথিবীর ইতিহাসে উপরের ৩ টা পুরস্কারই জিতেছেন এমন মানুষ আছে বা ছিলেন ১২ জন!বুঝতেই পারছেন পরের লাইনটা কি হবে,

হ্যা, সেই ১২ জনের একজন প্রফেসর ড.মোহাম্মদ ইউনুস 🧡

মেসিকে নিশ্চয়ই চিনেন! যদি বলি এই লিওনেল মেসি লাইনে দাড়িয়ে ছিলেন প্রফেসর ড.ইউনুসের জন্য,বিশ্বাস হয়,না হলেও সত্য!

'অলিম্পিক গেমস' পৃথিবীর সম্মানজনক প্রতিযোগিতার একটি। আর অলিম্পিকে সবচেয়ে সম্মানিত মেহমান হলেন মশাল বাহক, জাপানে অনুষ্ঠিত ২০২০ অলিম্পিকে মশাল বাহক ছিলেন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনুস💖

বর্তমানে বিশ্বের লিডিং ইন্টালেকচুয়ালের যেকোনো তালিকায় টপ ১০ এর ভিতরে থাকেন ড.ইউনুস। মুসলিম বিশ্বে নোবেল বিজয়ী ইউনুসের বিকল্প খুজে পাওয়া টা খুবি কঠিন,কিন্তু তিনি আমাদের বাংলাদেশের! এদেশে আর এমন ইউনুস জন্মাবে কিনা আজও সন্দেহ!

১. মাইক্রোসফটের বিল গেটস নিজে গাড়ি ড্রাইভ করে প্রফেসর ইউনুসকে পুরো সিলিকন ভ্যালি শহর দেখিয়েছিলেন।

২. কোর্ট-কাছাড়ির ৮ তলার এজলাশে তাঁকে যখনই হাজিরা দিতে হত সেসময় কোর্ট বিল্ডিং এর লিফট বন্ধ করে দেয়া হত। ৮২ বছরের অশিতিপর এই আসামীকে প্রতিবারই হেঁটে হেঁটে ৮ তলায় যেতে হত। এবং এই ঘটনা নাকি ৪০ বারের মত ঘটেছে।
শাকুর মজিদ
নাট্যকার,লেখক,স্থপতি।
সারা পৃথিবীর ১০৭টা ইউনিভার্সিটিতে মুহাম্মদ ইউনূস সেন্টার আছে। ইউনিভার্সিটিগুলো নিজেদের উদ্যোগে এটা করেছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে তাঁর মাইক্রো-ফাইনান্স। যেটা তাঁকে এবং তাঁর গ্রামীন ব্যাংকে নোবেল শান্তি পুরষ্কার এনে দিয়েছিল।

ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসকে বিশ্রীভাবে 'সুদখোর' ঢাকা হয় বারবার। মজার ব্যাপার হচ্ছে- মুহাম্মদ ইউনূসকে যারা পছন্দ করেন তাদের বেশীরভাগও জানেন না, মুহাম্মদ ইউনূসের সুদের ব্যবসা নাই। গ্রামীণ ব্যাংক তার প্রতিষ্ঠিত হলেও গ্রামীন ব্যাংকে তাঁর এক টাকার মালিকানাও নাই, শেয়ারও নাই। কখনোই ছিল না।

জিনিসটা আপনার-আমার কাছে আশ্চর্যজনক মনে হতে পারে। কিন্তু এটাই সত্যি। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মাইক্রো-ফাইনান্সের ধারণার মূল ভিত্তিই হচ্ছে এটা।
এই ব্যবসার কেউ মালিক হতে পারবে না। সম্পূর্ণ নন-প্রফিট তথা অলাভজনক।
এটাকে বলে সামাজিক ব্যবসা। নির্দিষ্ট কোনো মালিক নাই। জনগণই এর মালিক।
বাইর থেকে অনুদানের টাকা এনে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ড মুহাম্মদ ইউনূস। নিজে এটি প্রতিষ্ঠা করলেও প্রতিষ্ঠানে তার এক পয়সার মালিকানাও রাখেননি। বরং এর ২৫% মালিকানা সরকারের, বাকি মালিকানা গরীব মানুষের। নিজের প্রতিষ্ঠিত ব্যাংকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস মাত্র ৩০০ ডলার বেতনে চাকরী করতেন।
তিনি যে নিজের কোনো শেয়ার রাখেননি তা না, কোম্পানীকে এমনভাবে প্রতিষ্ঠা করেছেন যাতে কেউ এর একক মালিক হতে না পারে। কোম্পানী অধ্যাদেশ ২৮ ধারা অনুযায়ী তিনি এটি রেজিস্ট্রেশন করেন।

শুধু যে গ্রামীন ব্যাংকে তিনি মালিকানা রাখেননি তা কিন্তু না। জর্জ সরোস, টেলিনরদের এনে তিনি গ্রামীন টেলিকম প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর কথায় টেলিনর বাংলাদেশে আসে। তাঁর কথায় তাঁর বিলিয়নিয়ার বন্ধুরা গরীবদের উন্নতির জন্য ফান্ড দেয়। তিনি গ্রামীন টেলিকম প্রতিষ্ঠা করেন। সেটাও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবেই। অনেকেই জানেন না গ্রামীন টেলিকমকে নন ফর প্রফিট কোম্পানী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন ড মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানেও তিনি নিজের জন্য ১% মালিকানাও রাখেননি। তিনি চাইলে ইজিলি ১০-১৫ পার্সেন্ট মালিকানা নিজের জন্য রেখে দিতে পারতেন। অথচ লাভের এক টাকাও যাতে নিজের কাছে না আসে, সেটা নিশ্চিত করেন তিনি।

তাঁর প্রতিষ্ঠিত সরকার নিয়ন্ত্রিত গ্রামীণ ব্যাংকে এখনো সুদের হার বাংলাদেশে সর্বনিম্ন। অথচ স্বাভাবিকভাবে আপনার মনে হবে গ্রামীন ব্যাংকের মত সুদ বোধহয় কেউ নেয় না। আর নিশ্চয় এই টাকায় প্রফিট করেন ড ইউনূস!

আসলে আমাদের দেশের মানুষ এসব কল্পনাও করতে পারেন না, একজন মানুষ ব্যবসা করবে অথচ সেখান থেকে নিজে কোনো লাভ করবে না। এমন কথা আমরা ভাবতেই পারিনা। আমরা ভাবতে পারি কেবল টাকা কামানোর কথা।
যেমনভাবে ড মুহাম্মদ ইউনূস বলেন- টাকা কামানোতে আছে সুখশান্তি, অন্যের উপকারে আছে প্রশান্তি। ওনার ভাষায় 'নিজের জন্য টাকা কামানো হয়তো হ্যাপিনেস, অন্যের উপকার হচ্ছে সুপার হ্যাপিনেস।'

মুহাম্মদ ইউনূস মনে করেন, সবাই এককভাবে সম্পত্তির মালিক হতে থাকলে গরীব আরো গরীব হয়ে যাবে, ধনী আরো ধনী হবে। ফলে বিশ্বব্যবস্থা অচল হয়ে পড়বে। এই বিশ্বাস থেকেই ওনি সব ননপ্রফিট বা অলাভজনক প্রতিষ্ঠান তৈরী করে গেছেন, নিজের কোনো মালিকানা রাখেননি।
এরকমটা কি আপনি ভাবতে পারেন? আপনি বাংলাদেশের যেকোনো কোম্পানী দেখেন, তাদের সব নিজেদের মালিকানা।
কোম্পানীর কথা বাদ দেন, এনজিও ব্র‍্যাক দেখেন! মালিকানা ফজলে হাসান আবেদের পরিবারের। বড় বড় পদে পরিবারের সদস্যরা আছে।
কিন্তু মুহাম্মদ ইউনূস সেটা করেননি। তাঁর প্রতিষ্ঠিত কোম্পানীতে নিজের বা পরিবারের কাউকে রাখেননি।

অথচ ড মুহাম্মদ ইউনূস চাইলে এসব ব্যবসায় নিজের মালিকানা রেখে ইজিলি বিলিয়নিয়ার হয়ে যেতে পারতেন। খুব ইজিলি।
তাঁর প্রায় সব বন্ধুবান্ধব বিলিয়নিয়ার, মাল্টি বিলিয়নিয়ার। তিনি সেদিকে যাননি।

অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন, তাহলে ড মুহাম্মদ ইউনূসের আয়ের উৎস কী?
আমি নিশ্চিত, এটাও অনেকে জানেন না।
ড মুহাম্মদ ইউনূস হচ্ছেন পৃথিবীর ওয়ান অব দ্যা হায়েস্ট পেইড স্পীকার। স্পীচ দেয়ার জন্য ওনাকে টাকা দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। ওনার বক্তব্য শোনার জন্য খরচ করতে হয় ৭৫ হাজার থেকে ১ লাখ ডলার মত। কখনো আরো বেশী।
বিশ্বের নামীদামী প্রতিষ্ঠান গুলো ওনাকে নিয়ে যান ওনার বক্তব্য শুনতে।
ওনাকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের পরিকল্পনার জন্যও ডাকা হয়।
২০২৪ সালের ফ্রান্সে অনুষ্ঠিতব্য প্যারিস অলিম্পিকের আয়োজক কমিটির ৩ জনের একজন হচ্ছে মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে আরেকজন প্রেসিডেন্ট ম্যাঁখ্রো।
২০২৬ ইতালী অলিম্পিকের জন্য ইতালীয়ানরা ওনাকে পাওয়ার জন্য তদবির করছে। যাতে ওনি পরামর্শ দেন।

এদিকে আমরা মনে করি গ্রামীন ব্যাংক আর গ্রামীন টেলিকমের মত ওনার প্রতিষ্ঠিত কোম্পানী থেকে টাকা পান তিনি। যেন গ্রামীন ব্যাংকের সুদগুলো সরকার খায় না, ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস খায়। এরা কখনো প্রকাশ্যে স্বীকারই করে না যে, এগুলোতে তার ০.০১% শেয়ারও নাই।

ওনি একটা বিশ্ববিদ্যালয় করতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশে, কিন্তু অনুমতি পাননি। একটা আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় হতো। ওনি বললে পৃথিবীর সেরা সেরা প্রফেসররা সেখানে এসে ক্লাস নিয়ে যেতো। ওনি ডাকলে এমনকি বিল গেটস কিংবা আমেরিকান প্রেসিডেন্টও তাঁর ইউনিভার্সিটিতে স্পীচ দিতে চলে আসতো।
কিন্তু সেটা হতে দেয়া হয়নি। তাঁকে ইউনিভার্সিটি করতে দেয়া হয়নি।

ড মুহাম্মদ ইউনূসকে যত জানবেন, আপনার মনে হবে- দেশ এবং জাতি হিসেবে আমরা ড মুহাম্মদ ইউনূসকে ডিজার্ভই করিনা।

একটা প্রশ্ন করি, আপনি কি জানতেন মুহাম্মদ ইউনূস গ্রামীনব্যাংক কিংবা গ্রামীন টেলিকমের মত ওনার প্রতিষ্ঠিত কোম্পানীতে নিজের জন্য কোনো শেয়ার রাখেননি?
আসুন যোগ্য ব্যক্তিকে সম্মান করতে শিখি।
Collected..
's

৫ আগষ্ট ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতনের পরে একটার পর একটা ষড়যন্ত্র হয়েছে।প্রথমে জুডিসিয়াল ক্যুর চেষ্টা করা হলো। ছাত্ররা মাঠে নেম...
26/12/2024

৫ আগষ্ট ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতনের পরে একটার পর একটা ষড়যন্ত্র হয়েছে।

প্রথমে জুডিসিয়াল ক্যুর চেষ্টা করা হলো। ছাত্ররা মাঠে নেমে সেটা রুখে দিলো। লীগ যখন আনসার হয়ে ফিরে আসছিলো, এই ছাত্ররাই তাদের বিরুদ্ধে সরাসরি মাঠে নেমেছে। এনসিটিবিতে বই না ছাপিয়ে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার ষড়যন্ত্র হলো, সেটাও ছাত্ররা প্রতিহত করলো।

এখন যখন স্বৈরাচার হাসিনাকে সার্ভ করা দালাল মিডিয়া, সময় টিভির ক্যু রুখে দেয়ার জন্য ছাত্ররা এগিয়ে আসলো, তখনই চারদিকে শুরু হলো সুশীলদের আহাজারি । আমাদের বিরুদ্ধে একের পর এক বাস্তবতাবিবর্জিত মিথ্যা ছড়ানো হলো। আমরা বারবার বলেছি যে আমরা কোন সাংবাদিকদের লিস্ট দেইনি। অথচ এরপরেও পুরোপুরি বানোয়াট অভিযোগ তুলে আমাদের বিরুদ্ধে মিডিয়ার মাফিয়ারা ক্যু করলো। যে সময় টিভি যুগের পর যুগ বিএনপি, জামায়াত সহ ফ্যাসিবাদ বিরোধী দলগুলোর ক্যারেকটার এসাসিনেশন করেছে, শহীদ আলিফকে হিন্দু ট্যাগ দিয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর চেষ্টা করেছে, জুলাই আন্দোলনকে টেরোরিস্টদের উত্থাণ বানিয়ে হাসিনার ছাত্র হত্যাকে নর্মালাইজ করেছে , ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা নিয়ে তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন এবং মিথ্যা অভিযোগ করে ইমেজ নষ্ট করেছে, এমনকি বিএনপির প্রতিষ্ঠাকে ডিলেজিটিমাইজ করার এটেম্প্ট পর্যন্ত নিয়েছে, আজকে তাদের জন্য সুশীলদের মায়া কান্নার শেষ নেই। প্রতিবাদ করতে যাওয়া ছাত্ররা আমরা হলাম খারাপ, আর এদের কুকীর্তিকে সমর্থন দেওয়া সুশীলরা হয়ে গেল ভালো। এই সুশীলরাই কি গত ষোল বছর স্বৈরাচারের নুন-ঘি খেয়ে ফ্যাসিবাদকে পাকাপোক্ত করেনি? আমরা তো সেটার বিরুদ্ধেই কথা বলেছি।

এখন ছাত্ররা দীর্ঘদিন ধরে দাবী জানিয়ে আসছে প্রশাসনে ঘাপটি মেরে থাকা শেখ হাসিনার দোসরদের অপসারণ করে প্রকৃত দেশপ্রেমিকদের দায়িত্ব দেয়ার জন্য। কিন্তু সুশীলগিরি দেখিয়ে সরকার সেটি না করার পরিণতি গতকাল রাতে আমরা পেলাম। সরকারের কাছে অনুরোধ সুশীলগিরি ছেড়ে দোসরদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে আসেন। স্বৈরাচারের দোসরদের সকল ষড়যন্ত্র থেকে দেশকে বাঁচান। দেশের জনগণকে বাঁচান।

এই সরকার দুই হাজার মানুষের লাশের উপর দিয়ে ক্ষমতায় বসা সরকার। এই সরকার সুশীলতার মধ্যে দিয়ে আসেনি, এসেছে ২ হাজার শহীদ আর ৩০ হাজার আহত ভাই বোনের রক্তের উপর দিয়ে। সেই রক্তের সাথে আপোষ করার কোন সুযোগ নেই। আমরা শেখ হাসিনাকে পালাতে বাধ্য করেছি একটা নতুন বাংলাদেশের জন্য, প্রশাসনলীগের হুমকি আর আগুন দেখার জন্য নয়। সরকারের কাছে অনুরোধ এদের হাত থেকে প্রশাসন মুক্ত করেন। যদি না করেন তবে গণভবন আর আদালতের মত সচিবালয় কেমন করে আওয়ামী মুক্ত করতে হয় সেটা ছাত্র জনতার খুব ভালো করেই জানা আছে।

26/12/2024

"বিপ্লবীরা বিনয়ী হলে জনশত্রুরা বিধ্বংসী হয়"
জনশত্রু নিধন করে, বিপ্লব রক্ষা করতে হবে।

ভাই বিশ্বাস করেন! এই কাজটা না করলে মনে হয় পড়ালেখাটাই বৃথা!🙂
22/12/2024

ভাই বিশ্বাস করেন! এই কাজটা না করলে মনে হয় পড়ালেখাটাই বৃথা!🙂

22/12/2024

খুনী হাসিনার গুমনামা:
গুম কমিশনের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, সাদা পোশাকে তুলে নিয়ে মাথায় গুলি করে মেরে ফেলা হতো । এরপর মৃতদেহ সিমেন্টের ব্যাগের সাথে বেঁধে নদীতে ফেলে দেওয়া হতো, যেন সেটি ডুবে যায়। এছাড়া হত্যার পর রেল লাইনে লাশ ফেলে রাখা হতো, যাতে ট্রেনের চাকায় লাশটি ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় । মহাসড়কে চলন্ত গাড়ীর নিচে ফেলে দেওয়ারও প্রমাণ পেয়েছে গুম কমিশন।

যশোরে মাদ্রাসার ছাত্রদের যেমন খুশি তেমন সাজের ছবি দেখে যাদের পশ্চাদে আগুন লেগেছে, এদের ক্ষেত্রে আপনারা কি বলবেন??
19/12/2024

যশোরে মাদ্রাসার ছাত্রদের যেমন খুশি তেমন সাজের ছবি দেখে যাদের পশ্চাদে আগুন লেগেছে,
এদের ক্ষেত্রে আপনারা কি বলবেন??

||||||||||||The Ancient 4,500-Year-Old Tunic at the Egyptian Museum.                                                   ।...
17/12/2024

||
||
||
||
||
||

The Ancient 4,500-Year-Old Tunic at the Egyptian Museum.

With AHmed RiYad – I'm on a streak! I've been a top fan for 3 months in a row. 🎉
17/12/2024

With AHmed RiYad – I'm on a streak! I've been a top fan for 3 months in a row. 🎉

15/12/2024

ভালোবাসার আরেক নাম।
সাংবাদিক ইলিয়াস ভাই।❤️❤️❤️

এবারের বিজয় দিবস টা কেমন জানি বিজয়ের মনে হচ্ছে ✊🇧🇩
15/12/2024

এবারের বিজয় দিবস টা কেমন জানি বিজয়ের মনে হচ্ছে ✊🇧🇩

Today best photo♥️bhagya lashkmi today episode bhagya laxmi today episode full bhagya lakshmi serial update bhagya laksh...
11/12/2024

Today best photo♥️
bhagya lashkmi today episode
bhagya laxmi today episode full
bhagya lakshmi serial update
bhagya lakshmi today episode news
bhagya lakshmi today episodes live
bhagya laxmi today episode full
bhagya laxmi aaj ka episode live
bhagyalakshmi today episode
bhagya lakshmi aaj ka episode live
bhagyalakshmi latest episode
bhagyalakshmi latest prom❤
bhagyalakshmi kal ka episode
bhagyalakshmi yesterday full episode
bhagya lakshmi tomorrow full episode
bhagya laxmi new episode


𝐃𝐚𝐲 𝟏: 𝐊𝐚𝐭𝐡𝐦𝐚𝐧𝐝𝐮 𝐭𝐨 𝐁𝐢𝐫𝐭𝐚𝐦𝐨𝐝𝐡
* Depart early in the morning from your location via Sindhuli BP Highway.
* Have lunch on the way.
* Explore the Terai road.
* Stay at Birtamodh.
* Have dinner at the hotel.
𝐃𝐚𝐲 𝟐: 𝐁𝐢𝐫𝐭𝐚𝐦𝐨𝐝𝐡 𝐭𝐨 𝐓𝐚𝐩𝐥𝐞𝐣𝐮𝐧𝐠
* Have an early morning breakfast at the hotel and head towards Taplejung.
* Enjoy the journey with sightseeing opportunities.
* Explore the ways of Taplejung.
* Have lunch on the way.
* Stay at Taplejung.
* Have dinner at the hotel.
𝐃𝐚𝐲 𝟑: 𝐓𝐚𝐩𝐥𝐞𝐣𝐮𝐧𝐠 𝐭𝐨 𝐓𝐡𝐮𝐥𝐨𝐩𝐡𝐞𝐝𝐢 – 𝐏𝐚𝐭𝐡𝐢𝐯𝐚𝐫𝐚
* Take a jeep to Thulofedi early in the morning (self-cost for jeep, which is 400 for going and 400 for coming back).
* Trek about 5km from Thulofedi towards Pathivara.
* After visiting Pathivara, return back to the hotel.
* Have dinner at the hotel.
* Stay at the hotel.
𝐃𝐚𝐲 𝟒: 𝐓𝐚𝐩𝐥𝐞𝐣𝐮𝐧𝐠 𝐭𝐨 𝐊𝐚𝐧𝐲𝐚𝐦
* Have an early morning breakfast at the hotel.
* Have lunch on the way.
* Explore Kanyam and the Ilam District.
* Have dinner at the hotel.
* Stay at Kanyam.
𝐃𝐚𝐲 𝟓: 𝐊𝐚𝐧𝐲𝐚𝐦 𝐭𝐨 𝐊𝐚𝐭𝐡𝐦𝐚𝐧𝐝𝐮
* Have breakfast at the hotel.
* Head back to Kathm

08/12/2024

ইব্রাহিম (আ:) এর সুন্নাহ চর্চা পালন হচ্ছে। মুসলিম উম্মাহ যেখানে'ই যায়, সবার আগে শির'কের আস্তা'না গুড়িয়ে দেয়! 🔥
প্রতিটি প*তনের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে।
"তুমি যেখানেই প্রতিমা ও ভাস্কার্য দেখবে ভে'ঙ্গে ফেলবে এবং যেখানেই উঁচু কবর দেখবে সেটা ভে'ঙ্গে মাটির সাথে সমান করে দেবে।" [সহীহ মুসলিমঃ ২২১৫]

ইবরাহিমের সন্তানদের আদর্শ দুনিয়াজুড়ে একই।مِلَّةَ أَبِيكُمْ إِبْرَاهِيمَ ۚ هُوَ سَمَّاكُمُ الْمُسْلِمِينَ (الحجّ 78:22)...
08/12/2024

ইবরাহিমের সন্তানদের আদর্শ দুনিয়াজুড়ে একই।

مِلَّةَ أَبِيكُمْ إِبْرَاهِيمَ ۚ هُوَ سَمَّاكُمُ الْمُسْلِمِينَ (الحجّ 78:22)
এটা তোমাদের পিতা ইবরাহিমের দ্বীন, আদর্শ। তিনি তোমাদেরকে মুসলিম নামকরণ করেছেন।

دَخَلَ النبيُّ صَلَّى اللهُ عليه وسلَّمَ مَكَّةَ، وحَوْلَ البَيْتِ سِتُّونَ وثَلَاثُ مِئَةِ نُصُبٍ، فَجَعَلَ يَطْعُنُهَا بعُودٍ في يَدِهِ، ويقولُ: {جَاءَ الحَقُّ وزَهَقَ البَاطِلُ، إنَّ البَاطِلَ كانَ زَهُوقًا}، {جَاءَ الحَقُّ وما يُبْدِئُ البَاطِلُ وما يُعِيدُ}
(صحيح البخاري : 4720)

রাসুলুল্লাহ ﷺ ফাতহে মক্কার দিন মক্কায় যখন প্রবেশ করলেন তখন কাবাঘরের আশেপাশে ৩৬০টি প্রতিমা ছিলো। তখন তিনি ﷺ হাতে একটা লাঠি নিয়ে সেগুলোকে আঘাত করতে লাগলেন আর বলতে লাগলেন,
"সত্য এসে গেছে, মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই।"
"সত্য চলে এসেছে। মিথ্যা হয়ে গেছে শক্তিহীন।"

© Atikul islam make mumin

মাওলানা ভাসানী সাহেব বলেছিলেন!যখন দেশের মানুষ বুঝতে পারবে ভারত আমাদের বন্ধু দেশ নয়, সেদিন দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক...
05/12/2024

মাওলানা ভাসানী সাহেব বলেছিলেন!
যখন দেশের মানুষ বুঝতে পারবে ভারত আমাদের বন্ধু দেশ নয়, সেদিন দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা হবে।।
আলহামদুলিল্লাহ।
আমরা মূল স্বাধীনতার বাতাস পাচ্ছি।
আমরা ঐক্যবদ্ধ আছি, থাকবো ইনশাআল্লাহ।



With Md Abdul Aziz Riyad – I'm on a streak! I've been a top fan for 4 months in a row. 🎉
05/12/2024

With Md Abdul Aziz Riyad – I'm on a streak! I've been a top fan for 4 months in a row. 🎉

ছবির দুইজনই হিন্দু ধর্মেরছবির ১ম জন দীপ্ত দে, যে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে দেশের জন্য প্রাণ বিলিয়ে দিয়েছে। ❤️🇧🇩ছবির ২য় জন, ...
29/11/2024

ছবির দুইজনই হিন্দু ধর্মের

ছবির ১ম জন দীপ্ত দে, যে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে দেশের জন্য প্রাণ বিলিয়ে দিয়েছে। ❤️🇧🇩

ছবির ২য় জন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ যে দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য ভারতীয় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, ভারতীয় চর!!

আপনি হিন্দু বলে, শুধু হিন্দুর পক্ষে নিলেই হবে না! বুঝতে হবে কে দেশপ্রেমিক আর কে দেশদ্রোহী! দেশপ্রেমিক হিন্দুদের সাথে আমরা অবশ্যই শ্রদ্ধা,ভ্রাতৃত্ববোধ আর সম্প্রীতি মেনে চলি।

©Ariful Ahmed

Address

Sharjah

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AHmed RiYad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to AHmed RiYad:

Videos

Share

MY STORY

হ্যালো! বন্ধুরা,

Welcome to my page "RiYad Man"

এটা আমার পার্সোনাল পেইজ,

সত্যি বলতে আমি সব সময়'ই মনে করি জীবনের আলাদা কোনো গল্প হয় না! কারণ আমাদের জীবন'টাই হচ্ছে একটি গল্পের খাতা। যেখানে লেখা হয়ে পরে থাকে হাজারো না বলা গল্প! যেখানে কারো গল্পটা হয় খুব রঙ্গিন, কারোটা হয় আবার কিছু না পাওয়ার কিংবা বিশেষ কাউকে হারিয়ে ফেলা যন্ত্রণার! আমার গল্পটাও ঠিক তেমনি একটা হবে।। আমাদের জীবন'টাই যেখেনে গল্প সেখানে কিছু লেখা'টাই বর্ণহীন যার ভাষা কেউ পড়তে পারবে না বুঝতে ও পারবে না!!