Hasnath Ribul

Hasnath Ribul আমি আমার মত

Celebrating my 7th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
03/02/2025

Celebrating my 7th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

পাসপোর্ট আমার টাকার, ভিসা আমার টাকার,  পুলিশ ভেরিফিকেশন ক্লিয়ার আমার টাকার,  মেডিকেল মাফিয়া ক্লিয়ারেন্স আমার টাকার, টিকি...
03/02/2025

পাসপোর্ট আমার টাকার, ভিসা আমার টাকার, পুলিশ ভেরিফিকেশন ক্লিয়ার আমার টাকার, মেডিকেল মাফিয়া ক্লিয়ারেন্স আমার টাকার, টিকিট সিন্ডিকেট থেকে টিকেট কেনা আমার টাকার। বিদেশ গিয়ে রেসিডেন্সি পারমিট নেয়া আমার টাকার, কাজ খুজে নেয়া সেটাও আমার দায়িত্ব, আর আয় করে তোমাদের কথা মত চ্যানেল দিয়ে টাকা দিতে হবে কোন হিসাবে?

প্রবাস থেকে Nid সমস্যার সমাধান হয়না, জন্ম নিবন্ধন সমস্যার সমাধান হয়না, ব্যাংক একাউন্ট সমস্যার সমাধান হয়, সময় মত প্লেন টিকিট পাওয়া যায়না, আকাশছোঁয়া টিকিটের দাম, পাসপোর্ট রিনিউ সেবা ঠিকমতো পাইনা, ব্যাংক প্রতিনিধি, পাসপোর্ট প্রতিনিধি তাদের অমানুষের মত ব্যবহার শুধরায় না, বেতন ভাতা আদায়ে এম্বেসির সাহায্য পাওয়া যায়না, অবৈধ লোক দেশে যাইতে পারেনা হয়রানী হয়। কেউ মারা গেলে লাশটাও পড়ে থাকে হিমঘরে।

দেশে গিয়ে জমি কিনলে চান্দা দেও, বাড়ি করলে চাদা দেও, ব্যবসা করেল চাদা দেও। কাগজপত্র বানাতে গেলে টেবিলের নিচে থেকে চাদা দেও।

শত হয়রানির পরে হে প্রিয় বাংলাদেশ একটা পাসপোর্ট ছাড়া কি দিয়েছো আমাদের?

যতদিন টিকেট সিন্ডিকেট না ভাঙবে ততদিন আমি রেমিট্যান্স শাটডাউন করলাম। আপনি করছেন তো?

05/09/2024

জাতীয় সংগীত হিসেবে হিরো আলমের যে কোনো একটা গান চাই, যেনো সবাই শুনে বেহুশ হয়ে যায় আর বেহুশ হয়ে গেলে কেউ দুর্নীতি লুটপাট করতে পারবে না।

31/05/2024

পুরুষ মানুষ, একটি পরিবারের হাসি,খুশি থাকার অপর নাম।
এটা দায়িত্ব, এটাই বাস্তবতা!!

গরুর গোশতের সাথে মিশে আছে সিলেট শহরের মুসলিমদের ইতিহাস।এটা কোন সামান্য বিষয় নয়।সনটি ছিলো ১৩৪৪ ইংরেজী । সিলেটে হি*ন্দু ...
30/03/2024

গরুর গোশতের সাথে মিশে আছে সিলেট শহরের মুসলিমদের ইতিহাস।এটা কোন সামান্য বিষয় নয়।

সনটি ছিলো ১৩৪৪ ইংরেজী । সিলেটে হি*ন্দু রাজা গৌর গোবিন্দের রাজ্যের এক মহল্লায় ১৩টি মুসলিম পরিবার বাস করতেন। তারই একজন ছিলেন শেখ বুরহান উদ্দিন। তিনি হি*ন্দু জালিম রাজা গৌর গোবিন্দের কারণে গোপনে ইবাদত-বন্দেগী করতেন। কারণ, সেখানে প্রকাশ্যে মুসলমানদের জন্য ইবাদত-বন্দেগী করা নিষিদ্ধ ছিলো। কেউই গরু জবাই ও কুরবানী করতে পারতো না।

শেখ বুরহান উদ্দিনের কোনো সন্তান ছিলো না। সন্তানের জন্য মহান আল্লাহ পাকের নিকট দোয়া করে তিনি নিয়ত করলেন, যদি তার একটি সন্তান হয় তাহলে তিনি শুকরিয়া স্বরূপ মহান আল্লাহর নামে একটি গরু কুরবানী করবেন। কিছুদিন অপেক্ষার পর সত্যি সত্যিই ঘরআলো করে একজন ফুটফুটে সন্তান জন্ম নিলো। খুশি হয়ে বুরহানুদ্দীন শুকরিয়া করে নিয়ত মুতাবিক একদিন গোপনে একটি গরু কুরবানী করে গোশত মুসলমানদের মধ্যে বিলি করতে লাগলেন। এমন সময় একটি কাক এসে ছোঁ মেরে এক টুকরা গোশত নিয়ে গেলো। মহান আল্লাহ পাক উনার কি কুদরত, কাক গোশতের টুকরাটি ফেললো গৌর গোবিন্দের মন্দিরের প্রধান প্রবেশ পথে।

গোবিন্দ এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সৈন্য পাঠিয়ে শেখ বুরহান উদ্দিনকে রাজার সামনে উপস্থিত করলো।

জালিম হিন্দু রাজা গৌড় গোবিন্দ বুরহান উদ্দিনের ডান হাত কেটে দিলো। নিষ্পাপ সদ্য জন্ম নেয়া শিশু (গুলজার)-কে কথিত দেবতার সামনে বলি দিলো।

এ অবস্থা দেখে শিশুটির মা অর্থাৎ শেখ বুরহান উদ্দিনের স্ত্রী অজ্ঞান হয়ে মৃত্যু বরণ করলেন। শুধু এতটুকুই নয়, ওই যালিম গোবিন্দ ওই দিনই আক্রমণ চালিয়ে ওই এলাকার সকল মুসলমানদেরকে নির্মমভাবে শহীদ করে ফেললো!

অত্যন্ত ব্যথিত অন্তরে শেখ বুরহান উদ্দিন পায়ে হেঁটে উপস্থিত হলেন সোনারগাঁয়ে শামসুদ্দিন ইলিয়াসশাহের দরবারে। ইলিয়াস শাহ সব শুনে যালিম হিন্দু রাজা গৌর গোবিন্দকে শাস্তি দেয়ার জন্য সৈন্য-সামন্ত পাঠালেন যুদ্ধ করার জন্য। বেশ কিছুদিন যুদ্ধ হলো, শত শত মুসলিম সৈন্য শহীদ হলো। কিন্তু জয় করা হলো না।

এরপর শেখ বুরহান উদ্দিন রওয়ানা হলেন দিল্লির পথে। দিল্লির সম্রাট আলাউদ্দিন ফিরোজ শাহ তুঘলকের সামনে। তিনি বুরহান উদ্দিনের নিকট হতে সব বিষয় শুনে যবন গোবিন্দকে শায়েস্তা করার জন্য সৈন্যসহ সিকান্দার গাজীকে সেনাপতি করে অভিযানে পাঠালেন। কিন্তু পথিমধ্যে অনেক প্রতিকূলতার কারণে তারা দিল্লিতে ফিরে গেলেন।

অতঃপর নতুন কিছু সৈন্যসহ আর একজন বীর সাইয়্যিদ নাসির উদ্দিনকে সেনাপতি করা হলো। সম্রাটের আদেশ পেয়ে তিনি দোয়া নিতে গেলেন তাঁর পীর শায়েখ হযরত খাজা নিজাম উদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার দরবারে। তখন ওখানেই অবস্থান করছিলেন হযরত শাহ জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি। সবকিছু শুনে হযরত শাহ জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি সিদ্ধান্ত নিলেন তিনিও সাইয়্যিদ নাসির উদ্দিনের সাথে এই অভিযানে যাবেন।

অতঃপর হযরত শাহ জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর ৩৬০ জন সঙ্গী নিয়ে সাইয়্যিদ নাসির উদ্দিনের সৈন্যবাহিনীর সাথে রওয়ানা দিলেন।

পথিমধ্যে গৌর গোবিন্দের সৈন্যদের সাথে তুমুল যুদ্ধ শুরু হয়। ওলীয়ে কামিলগণ উনাদের দোয়া, মহান আল্লাহ পাক উনার গায়েবী মদদ এবং হযরত শাহজালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার রূহানিয়তের নিকট গৌর গোবিন্দের যাদুমন্ত্র অকার্যকর হয়ে তার বাহিনীর চরম পরাজয় হলো। নিহত হলো গোবিন্দের সেনাপতি মনা রায়। মুসলিম বাহিনী অগ্রসর হতে থাকলো গৌর গোবিন্দের রাজধানী অভিমুখে। সুরমা নদী পার হয়ে মুসলিম বাহিনী যখন প্রাসাদের নিকটবর্তী হলো, তখন হিন্দু রাজা গৌর গোবিন্দ প্রাসাদ ছেড়ে পালিয়ে যায়। মুসলমানের আযানের ধ্বনিতে গৌর গোবিন্দের প্রাসাদ ও মন্দির ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে ধ্বংস হয়ে যায়।

উদিত হলো নতুন সূর্য। উড়তে লাগলো ইসলামের পতাকা। গৌর গৌবিন্দের রাজ্যের নতুন নাম হলো জালালাবাদ।।

সূফীরাও জিহাদ করেছেন। এক মুসলিম আরেক মুসলিমের জন্য সাহায্যের হাত বাড়াতে দূর থেকে ছুটে এসেছেন। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে ষড়যন্ত্র চলছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাসীরা আজ কে কোথায়! কোথায় আজ হযরত শাহজালাল রহমতুল্লাহি আলাইহির উত্তরসুরীরা। এ বোধদয় আজ বড় দরকার।

ইন্নালিল্লাহ আতঙ্কিত হওয়ার মত একটি নিউজ সবাই শেয়ার করুন!তুরকিয়ে গণমাধ্যম এর তথ্যমতে ই''হু''দিরা ২০২৪ এপ্রিলের আগে রেড...
28/03/2024

ইন্নালিল্লাহ আতঙ্কিত হওয়ার মত একটি নিউজ সবাই শেয়ার করুন!
তুরকিয়ে গণমাধ্যম এর তথ্যমতে ই''হু''দিরা ২০২৪ এপ্রিলের আগে রেড হাইফার বা লাল গাভী বলিদান করবে।
আর এই মাসের অর্থাৎ ২০২৪ সালের মার্চ ২৯ এবং ৩০ তারিখে শুক্রবার থেকে শুরু হয় শনিবার দিন পর্যন্ত তাদের সাব্বাত বা শবেবরাত থাকবে। যেটাকে তারা রেড হাইপার বা লাল গাভী বলিদান করার শবেবরাত বা সাববাত বলে থাকে। তারমানে তারা আগামী শুক্রবার অথবা শনিবার দিনের মধ্যে লাল গাভী বলিদান করবে। যেটা মাসায়া দাজ্জালের আগমনের জন্য এই লাল গাভী পুড়িয়ে সেটার ছাই দিয়ে সমস্ত ই''হুদী''রা পবিত্র হবে। পবিত্র হয়ে আমাদের আল আকসা মসজিদ ভেঙ্গে সেখানে দাজ্জালের জন্য মন্দির বানাবে!

যার মাধ্যমে শেষ জমানার সর্বশেষ পর্ব শুরু হয়ে গেল। আর এর মাধ্যমেই হযরত ইমাম মাহাদী এবং ঈসা ইবনে মারিয়াম আঃ আগমনের সময় এসে গেছে।

19/03/2024

নিম্নোক্ত প্রথাগুলো কখন কাদের দ্বারা চালু হয়েছিল যা আজ সমাজের বড় একটা ব্যাধিতে পরিনত হয়েছে ।

১। মেয়ে সন্তান সম্ভবা হলে মেয়ের বাড়ি থেকে বিভিন্ন জাতের খাবার নিয়ে আসতে হবে এটাকে নাকি
"" হাদা "" বলে ।
২। নতুন জামাই বিয়ের ২য় দিন নাকি মাছ সহ আরো হাস্যকর সদায় কিনে আনতে সাথে একটি মাটির পাতিল ও ।
৩। জৈষ্ঠ্যমাস আসলে কন্যাদায়গ্রস্হ পিতার সামর্থ্য থাক বা না থাক আম কাঠাল সহ আরো ফল ফলাদি দিতেই হবে ।
৪। রমজান মাস আসলে এমন অবস্থা হয় যেন কনে জন্ম দিয়ে বাবারা পাপ করেছে । নুতন বিয়ে হলে প্রথম রমজানে পহেলা ধাপে একবার ইফতারি পাঠাতে হবে।
২য় ধাপে আগে ফোন দিয়ে জানাতে হবে আমি অমুক তারিখে জনমের মত খাওয়াতে আসছি দলবল নিয়ে তৈরি থেকো । এই আবদার মেঠাতে স্ত্রীর নাকের সোনা, হালের গরু , ধার দেনা এমনকি চড়া সুদের হাওলা নিতে হয় । এর পরও যদি পরিমানে কম হয় মেয়েকে খুটা দেয়, কথা শুনতে হয় । একেমন নিয়ম
একেমন মানবিকতা ?? কোন পাষান এই পদ্ধতি চালু করেছিল ??
যে যুগে ইহা চালু হয়েছিল হয়তো তখন এর সুফল ভালো ছিল কিন্তু এখন এর কুফল পাচ্ছে মেয়ে জন্ম দেয়া অপরাধী বাবারা । আমার দেখা দুটো সংসার এই লোভনীয় অন্যায় মাত্রাতিরিক্ত আবদারের কারনে ভাঙ্গার উপক্রম হয়েছিল। ওরা কি মানুষ নাকি জানোয়ার ??
দেশ পরিবর্তন হচ্ছে , সমাজ এগিয়ে চলছে কিন্তু আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন হলোনা কেন ??
আমরা কি একটি বার ভাবিনা যে আমার ছেলের শ্বশুর বাড়ি থেকে মোটা চালান পাওয়ার আশা করলে আমার মেয়ের বেলায় ওতো তাই দিতে হতে পারে। ভাবলাম আপনার হারাম উপার্জনের কালো টাকায় ট্রাক বোঝাই করে পাটিয়ে দিলেন কিন্তু সে কিভাবে দিবে তারতো নুন আনতে পান্তা ফুরায় ঠিকমত তিনবেলা খেতেও পারেনা। তার দেয়াটা কি আপনার গলা দিয়ে নামবে ?
আর যদিও নামে আমি নিশ্চত এ খাদ্য গলা থেকে পাকস্থলী পর্যন্ত ক্যানসার সৃষ্টি করবে । আমার এ লিখা অনেকের কাছে ভালো নাও লাগতে পারে কারন লোভীদের খারাপই লাগবে আমাকে গালিও দিবে তাতে খারাপ লাগবেনা কারন ভুক্তভোগীদের নীরব আর্তনাদ যদি কেউ কানপেতে শোনে থাকেন তাহলে নীজ থেকে প্রতিবাদ করুন য়ার যার অবস্থান থেকে । ধন্যবাদ।

19/03/2024

রোজার শেষ দিকে বাংলাদেশের কওমী মাদ্রাসাগুলোতে এক করুন দৃশ্য দেখা যায়। সাধারণত ২৫ রোজা থেকে মাদ্রাসা গুলো ছুটি হতে থাকে। বেশিরভাগ ছাত্র ছাত্রীর অভিভাবক এসে বাচ্চাদেরকে বাসায় নিয়ে যায়। কিন্তু একদল বাচ্চাকে নিতে কেউ আসে না। এদের কারো বাবা-মা নেই, কারো বাবা নেই মায়ের অন্যত্র বিয়ে হয়ে গেছে। অনেকের মা নেই, বাবা বাচ্চার খোজ রাখে না। খুব বেশি ভাগ্যবান হলে কারো কারো মামা খালা চাচা এসে কাউকে কাউকে নিয়ে যায়। বাকীরা সারাদিন কান্না করে। তারা জানে তাদেরকে কেউ নিতে আসবে না। তারা সারা বছর কাঁদে না। কিন্তু যখন সহপাঠীদেরকে সবাই বাসায় নিয়ে যায় অথচ তাদেরকে কেউ নিতে আসে না তখন তাদের দুঃখ শুরু হয়ে যায়। মৃত মা বাবার উপর তাদের অভিমান সৃষ্টি হয়- কেন তারা তাদেরকে দুনিয়ায় রেখে এই বয়সে মারা গেল? তারা কি আর কিছুটা দিন বেঁচে থাকতে পারত না? মা বাবা বেঁচে নাই তো কী হইছে? মামা চাচারা কেউ তাদেরকে নিতে আসল না কেন? মা বেচে থাকতে মামারা কত আদর করত! বাবা বেঁচে থাকতে চাচারা কত আদর করত! এই বয়সেই তারা দুনিয়ার একটা নিষ্ঠুর চেহারা দেখেছে।

একটা অনুরোধ - এই ঈদে আপনার কাছাকাছি এতিমখানায় যান। কয়জন বাচ্চা ঈদে বাড়ি যায় নি খোজ নিন। তাদের জন্য আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী যা পারেন তা নিয়ে যান। মনে রাখবেন, আজ আপনি বেঁচে না থাকলে আপনার ছোট সন্তান এতিম হয়ে যাবে!

কালেক্টেড

05/03/2024

বিয়ের অনুষ্ঠানে লাল পানি খেয়ে মোবাইলে উল্টাপাল্টা টিপ দিয়ে আমাদের ভোগান্তিতে ফেলার কোনো দরকার ছিলো না জাকির ভাই।

মৃ'ত্যুর পর গায়ে থুতু দেয়ার জন্য তাঁর ম'রদেহ বাইরে রেখে দেওয়া হয়েছিল 🥲বলছি ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের কথা ❤️যদি জিজ্ঞেস করি কে ...
26/02/2024

মৃ'ত্যুর পর গায়ে থুতু দেয়ার জন্য তাঁর ম'রদেহ বাইরে রেখে দেওয়া হয়েছিল 🥲

বলছি ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের কথা ❤️

যদি জিজ্ঞেস করি কে সর্বপ্রথম বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্র ভাষা করার প্রস্তাব রাখেন?

সেই ইতিহাস আমরা অনকেই মনে রাখি নি। ইতিহাসে যিনি আড়ালেই থেকে গেলেন। আসুন একটু জেনে নিই-

পাকিস্তান স্বাধীন হয় ১৯৪৭ খ্রীষ্টাব্দের ১৪ই আগস্ট। মাত্র ছয় মাসের মাথায় করাচিতে ২৩শে ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ খ্রীষ্টাব্দে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে যিনি স্পষ্ট ভাষায় দাবি তুলেন - “বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করা হোক”, সেই মানুষটির নাম ‘ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত’।

ধীরেন্দ্রনাথ দত্তই সর্বপ্রথম বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি তুলে ছিলেন। ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের সেই দাবি পাকিস্তান পার্লামেন্টে প্রত্যাখ্যাত হয়। তারপরই ভাষা আন্দোলনের সূচনা ঘটে।

ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত পাকিস্তান পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘‘পূর্ব পাকিস্তানের ৬ কোটি ৯০ লাখ মানুষের মধ্যে ৪ কোটি ৪০ লাখ মানুষ বাংলায় কথা বলে, তাই আমার বিবেচনায় বাংলা হওয়া উচিত রাষ্ট্রভাষা।’’ তার এই বক্তব্যকে জিন্নাহর ‘‘উর্দু হবে রাষ্ট্রভাষা’’ ঘোষণার প্রথম আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ বলা যায়। সুতরাং তাঁকে ‘ভাষা আন্দোলনের জনক’ বললেও অত্যুক্তি হবে না।

আজ আমরা উনাকে মনে রাখি না। অথচ পাকিস্তানের শাসকেরা তাঁকে মনে রেখেছিল!
ধীরেন্দ্রনাথ দত্তকে ১৯৭১ খ্রীষ্টাব্দের ২৯শে মার্চ পাক-আর্মিরা ধরে নিয়ে ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টে নিষ্ঠুরভাবে হ'ত্যা করে। ৮৪ বছর বয়সী মানুষটিকে হাত-পা ভে'ঙ্গে প'ঙ্গু এবং দুই চোখে কলম ঢুকিয়ে অন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। মৃ'ত্যুর পর গায়ে থুতু দেয়ার জন্য তাঁর ম'রদেহ বাইরে রেখে দেওয়া হয়েছিল। 😢

শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত সহ সকল শহীদের কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করছি। copy

ট্রাস্ট মি, এমন ম্যানারলেসদের অনেক মেহমান দারী করেছি। অথচ নিজে অনেক বাসায় গিয়ে জীবনে খাইনা এমন খাবারও দারুন হয়েছে বলে মু...
17/02/2024

ট্রাস্ট মি, এমন ম্যানারলেসদের অনেক মেহমান দারী করেছি। অথচ নিজে অনেক বাসায় গিয়ে জীবনে খাইনা এমন খাবারও দারুন হয়েছে বলে মুখে তুলেছি কতবার!
এসব আসলে পারিবারিক শিক্ষা ----- 👇

আপনি অনেক চুজি হইতে পারেন, খাওয়া নিয়ে অনেক নখড়ামি থাকতে পারে, খাওয়া নিয়ে অনেক বাছ বিছার থাকতে পারে! দেশি মাছ ছাড়া চাষের মাছ নাই খেতে পারেন, পাকিস্থানি কক ছাড়া ফার্মের মুরগী নাই খেতে পারেন... কিন্তু এইগুলো সবই একান্তই আপনার নিজের কিচেন, নিজের বেড রুম, নিজের ডাইনিং টেবিল পর্যন্তই বরাদ্দ রাখবেন।

কারো বাসায় দাওয়াতে এসে যখন নাক শিটকে বলেন, "আমি ফার্মের মুরগী খাই না।" অথবা দাওয়াত খাবার পূর্বেই যখন জানান দেন, "আমার জন্য কিন্তু পাকিস্তানি কক রান্না করবা,আমি কিন্তু ফার্মের মুরগী খাই না।"...
আপনি তখন আর চুজি থাকেন না, আপনি হয়ে যান নির্ঘাত ম্যানারলেস। যার বিন্দুমাত্র কমনসেন্স থাকে না।
যার এতোটুকু বুঝ থাকে না, যারা দাওয়াত দিয়েছেন তারা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী খাওয়াবে।সেখানে এসব বলে আপনি জুলুম করছেন।

খাবার মন মতোন নাই হতে পারে, দাওয়াত পেয়েছেন শোকরিয়া আদায় করেন, ভদ্রভাবে খেয়ে উঠে পড়েন। এটাই সভ্য লোকদের সম্মানিত লোকদের আখলাক।

আবারো বলি, আপনি কি খান আর কি খান না! সেইটা নিজের কিচেনে হিসাব করবেন, অন্যের কিচেনে না। কারণ অন্যের কিচেন আপনার টাকায় চলে না।

জীবনযাত্রা,আত্নীয়তা সম্পর্ক সহজ ও সুন্দর করেন🌼

13/01/2024

জিপি কোম্পানি জনগণের সাথে ফাজলামো শুরু করেছে।

তারা প্রথম এ ৩০ টাকা রিসার্জ সিস্টেম আনলো এরপরে সবাই যখন বয়কট এবং সিম ব্যবহার না করার চিন্তা করা শুরু করলো।

তখনই তারা ৩০ টাকার কান্ড থেকে পিছনে সরে এলো এরপরে তারা নতুন নাটক শুরু করলো এখন তারা ২০ টাকা লোড করলে মেয়াদ ১০ দিন দিলো।

তাহলে মাসে ২০ টাকা করে ৬০ টাকা ৩ বার ভরতে হবে তানা হইলে টাকার মেয়াদ থাকবে না।

আমাদের সকলের উচিৎ এদের একটা চরম লেভেলের শিক্ষা দেওয়া।

তারা যদি পরবর্তীতে নেওয়া এই "মেয়াদের সিদ্ধান্ত" থেকে দ্রুত না সরে আসে সবাই আমরা MNP করে অপারেটর পরিবর্তন করে নিবো।

MNP মানে বুঝে নাই অনেক এ - এটার মানে হচ্ছে আপনি ধরেন যে সিম ব্যবহার করছেন 017799999 # # # এই নম্বর হুবহু থাকবে।

জাস্ট অপারেটর মানে কোম্পানি পরিবর্তন হবে।

এরা জনগণকে জিম্মি করে যা মন চায় সিদ্ধান্ত নেওয়া শুরু করেছে।

সবাই পোস্টটি শেয়ার , কপি করে ছড়িয়ে দিন।

এটা একটা ১ হাজার গ্রামের, মানে ১ কেজির লোহার বার। এর বিশুদ্ধতা ৯৯.৯৯%  এটার বর্তমান বাজার দর মাত্র ১০০ ডলার। মজার ব্যাপা...
08/01/2024

এটা একটা ১ হাজার গ্রামের, মানে ১ কেজির লোহার বার। এর বিশুদ্ধতা ৯৯.৯৯% এটার বর্তমান বাজার দর মাত্র ১০০ ডলার। মজার ব্যাপার হচ্ছে,

👍 এটা দিয়ে যদি আপনি ঘোড়ার খুর রক্ষার জন্য, হর্সশু তৈরি করেন, তবে এঁর দাম হতে পারে ২৫০ ডলার
👍 এটা দিয়ে যদি আপনি সেলাই সুই তৈরি করেন, তবে এর দাম হতে পারে ৭০ হাজার ডলার
👍 আপনি যদি এটা দিয়ে ঘড়ির স্প্রিং এবং এর যন্ত্রাংশ তৈরি করেন, তবে এটার দাম ৬ মিলিয়ন ডলার হতে পারে।
👍 এর পরেও আপনি যদি এটা দিয়ে, নির্ভুল লেজার কাটিং মেশিন তৈরি করেন, যেটা দিয়ে লিথোগ্রাফির মত দামী শিল্পকর্ম, কোন ধাতুর উপর খোঁদাই করে তৈরি হবে। তবে এঁর দাম ১৫ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত হতে পারে।

উপরের সব কিছুই কিন্তু সেই ১০০ ডলারের ১ কেজি লোহার বার দিয়ে তৈরি। উপরের উদারহনগুলো এটাই প্রমাণ করে যে, কোন কিছুর দাম সেটা কি দিয়ে তৈরি সেটার উপর নির্ভর করে না। বরং দাম নির্ভর করে, কিভাবে সম্ভবনার সর্বচ্চ ব্যাবহার করা যায় সেটার উপর।

ধন্যবাদ!

(নেট থেকে সংগৃহীত ইংরেজি পোষ্টের বাংলা সংস্করণ)

বাংলাদেশে সিলেট জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৭৮২ সালের ৩রা জানুয়ারি। প্রথম ৯২ বছর সিলেট চট্টগ্রাম বিভাগ এবং দেশ ভাগের আগ পর্যন্ত ...
03/01/2024

বাংলাদেশে সিলেট জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৭৮২ সালের ৩রা জানুয়ারি। প্রথম ৯২ বছর সিলেট চট্টগ্রাম বিভাগ এবং দেশ ভাগের আগ পর্যন্ত ১০০ বছর পর্যন্ত আসামের অন্তর্ভুক্ত ছিল।।

ম্যাজিস্ট্রেট: তুমি চুরি করেছো??চোর: না হুজুর। আমি শুধু কবি গুরুর নির্দেশ পালন করেছি।ম্যাজিস্ট্রেট: তার মানে??চোর: গত...
16/12/2023

ম্যাজিস্ট্রেট: তুমি চুরি করেছো??

চোর: না হুজুর। আমি শুধু কবি গুরুর নির্দেশ পালন করেছি।

ম্যাজিস্ট্রেট: তার মানে??

চোর: গতকাল মাঝরাতে একটা গান ভেসে এলো,"*আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে*।"

ভাবলাম আমিই বা বসে থাকি কেনো?? আমিও যাই, তাই বেড়িয়ে পড়লাম।

ম্যাজিস্ট্রেট: তারপর??

চোর: একটি বাড়ি থেকে আওয়াজ এলো- *এসো এসো আমার ঘরে এসো আমার ঘরে*। সাথে সাথে ঢুকে পড়লাম।

ম্যাজিস্ট্রেট: বলো কি!!

চোর: ঘরে ঢুকেই শুনলাম- *ঘরেতে ভ্রমর এলো গুনগুনিয়ে*। বেশ আনন্দ পেলাম। বুঝলাম, আমাকে স্বাগত জানাচ্ছে। এদিক ওদিক তাকিয়ে কি করবো ভাবছি, তখন শুনতে পেলাম- *এবার উজাড় করে লও হে আমার যা কিছু সম্বল*।

কবিগুরুর আদেশ তো আর অমান্য করা যায় না! সব মালপত্র একজায়গায় জড়ো করে বেঁধে ফেললাম। সঙ্গে সঙ্গে কানে ভেসে এলো- *আজি দখিন দুয়ার খোলা*।

পেছনের দরজা দিয়ে যখন বেড়িয়ে পড়লাম তখন বেরসিক পুলিশ এসে আমাকে ধরলো। আমি কত বোঝাবার চেষ্টা করলাম- আমি চুরি করিনি, শুধু রবীন্দ্রনাথের নির্দেশ পালন করেছি!!

ওরা বোধহয় রবীন্দ্রনাথের নামই শোনে নি, সোজা আপনার কাছে নিয়ে এসেছে।

ম্যাজিস্ট্রেট: ঠিক আছে, তোমাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিলাম। এই বিষয়ে তোমার রবীন্দ্রনাথ কিছু বলেছেন??

চোর: ❝এ পথে আমি যে গেছি বারেবার, ভুলিনি তো একদিনও।❞

ম্যাজিস্ট্রেট: জেলে যখন থাকবে, তখন তুমি রবীন্দ্রনাথকে কি বলবে??

চোর: *ভেঙে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি কে আমারে ?

রাফসান বেশ ঘটা করে নতুন প্রোডাক্ট লঞ্চ করেছে। এটা খুবই ভালো দিক। টাকা পয়সা হাতে আসলে  এদিক ওদিক এক্সপেরিমেন্ট করাই যায়। ...
11/12/2023

রাফসান বেশ ঘটা করে নতুন প্রোডাক্ট লঞ্চ করেছে। এটা খুবই ভালো দিক। টাকা পয়সা হাতে আসলে এদিক ওদিক এক্সপেরিমেন্ট করাই যায়। এর আগে তারা গরুর গোস্ত বিক্রির একটা বিজনেসও ঘটা করে শুরু করেছিলো।

এখন রাফসান যেহেতু বানিয়েছে, তাহলে যাই হোক আর তাই হোক, সবাই এটাকে ভালো বলতেই হবে। সবাই তাকে অ্যাপ্রিশিয়েট করেছে, আমিও করবো।

কিন্তু আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান মোতাবেক এই ধরনের বিজনেসে সবচেয়ে জরুরী হচ্ছে ডিস্ট্রিবিউশন। কন্টেন্ট মেকিং এর বাইরে এসব লজিস্টিক্স, ডিস্ট্রিবিউশন, প্রোকিওরমেন্ট এগুলা নিয়ে তার কতটুকু ধারনা আছে আল্লাহ্‌ মালুম।

যদি নাও থাকে, আমি চাই, সে এমন কাউকে হায়ার করুক বা হেল্প নিক, যে এগুলা ভালো বোঝে। এখন স্বয়ং শাহরুখ খানও যদি প্রোডাক্ট প্রমোশন চালায়, আর পণ্য যদি দোকানে না পাওয়া যায়, তাহলে তো হবে না।

আমি এই বিজনেসের সাফল্য কামনা করি। ভালোভাবে টিকে গেলে তো ভালোই, আর আল্লাহ্‌ না করুক, না টিকলে ইনশাআল্লাহ্‌, সামনে এই লার্নিংকে কাজে লাগিয়ে আরও বেটার কিছু করা যাবে।

মানে—বউকে আগের দিন তালাক পরের দিন ফোন দিয়ে বলতেছে মিস করতেছি তোমাকে বউ।ব্যাপারটা এমন!🙂
29/11/2023

মানে—বউকে আগের দিন তালাক পরের দিন ফোন দিয়ে বলতেছে মিস করতেছি তোমাকে বউ।
ব্যাপারটা এমন!🙂

ব্রেকিং নিউজ 🗣️⁉️বিশ্বকাপে ঘটে গেছে লঙ্কাকান্ড ,, পেশাদার ক্রিকেটার নাসুম আহম্মেদ কে চড় মেরেছেন হাতুরু সিংহে !!ঘটনা বিশ...
29/11/2023

ব্রেকিং নিউজ 🗣️⁉️

বিশ্বকাপে ঘটে গেছে লঙ্কাকান্ড ,, পেশাদার ক্রিকেটার নাসুম আহম্মেদ কে চড় মেরেছেন হাতুরু সিংহে !!

ঘটনা বিশ্বকাপ চলাকালীন সময়ে , পানি বিরতিতে নাসুম আহম্মেদ কে পানি নিয়ে মাঠে যেতে বলেন প্রধান কোচ চন্দ্রিকা হাতুড়ু সিংহে। সবকিছু গুছিয়ে নিয়ে যেতে ৩০ সেকেন্ড দেরি করে ফেলেন, যার ফলে মাঠ থেকে বের হবার পর সবার সামনে কষে একটা চড় মারেন প্রধান কোচ,, সেখানে থাকা বাংলাদেশের বোলিং কোচ ডোনাল্ড সঙ্গে সঙ্গে বিরোধিতা করে চড় মারার কারন জিগ্গেস করেন।।
তরুণ এই ক্রিকেটার বিনা কারণে মার খাওয়ার কারনে উত্তেজিত হলে ,পরে সেখানে থাকা সিনিয়র ক্রিকেটার তাকে আশ্বাস দেন ব্যাপারটা বোর্ড দেখবে।।
পরবর্তিতে বোর্ড হাতুড়ু কে সতর্ক করলেও,ক্রিকেটারদের মাঝে এখনো বিষয়টির সুষ্ঠ মিমাংসা হয় নাই,,
প্রতেকেই ক্ষিপ্ত হাতুড়র উপর।।

Address

Ras Al Khaimah Uae
Ras Al-Khaimah
00000

Telephone

+971565981617

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hasnath Ribul posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Hasnath Ribul:

Videos

Share