Shapla Tv Plus শাপলা টিভি প্লাস

Shapla Tv Plus শাপলা টিভি প্লাস Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Shapla Tv Plus শাপলা টিভি প্লাস, TV Channel, Pretoria.

01/11/2023
31/10/2023

অবরোধ কে কেন্দ্র করে বিশৃঙ্খলা ঘটানোর জন্য গোপনে বোমা তৈরি করছিল বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসী। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ সেখানে অভিযান চালিয়ে আটক করে বেশ কয়েকজনকে। অভিযান পরিচালনার সময় পুলিশের উপর আক্রম চালায় কয়েকজন সে সময় পুলিশ নিজেদের রক্ষার্থে লাঠিচার্জ শুরু করে।

গভীর রাতে বাসে আগুন দিল বিএনপি। পুড়ে মারা গেলো হেলপার।
29/10/2023

গভীর রাতে বাসে আগুন দিল বিএনপি। পুড়ে মারা গেলো হেলপার।

শুভ জন্মদিন দেশরত্ন....
27/09/2023

শুভ জন্মদিন দেশরত্ন....

কি শোভা কি ছায়া গো, কি স্নেহ কি মায়া গো…
17/09/2023

কি শোভা কি ছায়া গো, কি স্নেহ কি মায়া গো…

14/09/2023

সাউথ আফ্রিকায় দালাল হইতে সাবধান। আপনার আসে পাশে মিষ্টভাষী, সুন্নতি লেবাসধারী অনেক দালাল ঘুরাঘুরি করে।

Respect
10/09/2023

Respect

জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের সাইডলাইনে আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ ব...
10/09/2023

জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের সাইডলাইনে আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান এবং কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি ইউন সুক ইওল।
দিল্লির ভারত মন্ডপম কনভেনশন সেন্টারের দ্বিপাক্ষিক সভা কক্ষে এই বৈঠকগুলো অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে অন্যান্যদের সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরাম (সিভিএফ)-এর থিম্যাটিক অ্যাম্বাসেডর এবং অটিজম এবং নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপারসন সায়মা ওয়াজেদ পুতুল।

#জি২০সম্মেলন

09/09/2023

বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আজ শনিবার (০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩) দিল্লির ভারত মন্ডপম কেন্দ্রে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে আনুষ্ঠানিক স্বাগত জানিয়েছেন জি২০ এর চেয়ারম্যান ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

Prime Minister Sheikh Hasina on Saturday (September 09, 2023) joined the world leaders at G20 summit being held at Bharat Mandapam Convention Centre at Pragati Maidan in New Delhi.

On her arrival at the venue, she was welcomed by Indian Prime Minister Narendra Modi.

TV channel

দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসুইজারল্যান্ডে সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সা...
14/06/2023

দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

সুইজারল্যান্ডে সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে বৈঠক করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা। আজ ১৪ জুন জেনেভায় প্যালাইস ডি নেশনসে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকে দুই দেশের ব্যবসা বানিজ্যসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। এছাড়াও ব্রিকস সদস্য পদ এবং আগামী আগস্টে দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠেয় ব্রিকস সম্মেলন নিয়ে আলোচনা হয়েছে।।

বিএনপি-জামায়াতের অব্যাহত দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র, নৈরাজ্য, অপরাজনীতি, জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হ ত্যা র হুমকি ও অবস্থান কর্মসূচ...
30/05/2023

বিএনপি-জামায়াতের অব্যাহত দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র, নৈরাজ্য, অপরাজনীতি, জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হ ত্যা র হুমকি ও অবস্থান কর্মসূচির নামে না শ কতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ আয়োজন করে নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগ।
#আওয়ামীলীগ #শেখহাসিনা #হত্যারহুমকি #বিএনপি #প্রতিবাদ #বিক্ষোভ #নারায়ণগঞ্জ

17/05/2023

বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা, দেশের অভ্যন্তরীণ হাজারো প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে এখন বিশ্বের বুকে এক নতুন বাংলাদেশের আওয়াজ পৌঁছে দিয়েছেন তিনি। তার হাত ধরে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে মহিমান্বিত হয়েছে বাঙালি জাতি, 'তলাবিহীন ঝুড়ি'র ইমেজ থেকে বাংলাদেশকে মুক্তি দিয়েছেন। স্বীয় সাহস, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বের গুণে বিশ্বের বুকে অন্যতম শ্রেষ্ঠ নেতা হিসেবে এখন তার পরিচিতি। কিন্তু এই পথপরিক্রমার প্রতিটি দিন ছিল একসময় দুঃস্বপ্নের মতো। স্বজন হারানোর বেদনায় প্রতিনিয়তই অশ্রুজলে ভিজেছে তার মায়াবী শাড়ির আঁচল। নির্বাসিত জীবনের প্রতিটি দিন কেটেছে আততায়ীর হাতে প্রাণ হারানোর আশঙ্কা নিয়ে। তবুও তিনি দমে যাননি। সব ষড়যন্ত্র ও প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে, নিয়মিত বুলেট-বোমার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে, আজকে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন এক অদম্য বাংলাদেশকে। মানবিকতার প্রয়োজনে নিজেও হয়ে উঠেছেন অপ্রতিরোধ্য। পিতার প্রতিষ্ঠা করা দেশকে গড়ার জন্য জন্য প্রাণপণে কাজ করছিলেন শেখ হাসিনা, মাঝপথে বারবার বাধা এসেছে। এমনকি তিনি যখন দেশকে দুর্নীতি ও জঙ্গিবাদ থেকে মুক্ত করতে তীব্র প্রতিজ্ঞ হলেন, তখন তাকে দেশ থেকে সরানোর অপচেষ্টা করা হলো। কিন্তু নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে, দেশের মানুষের কাছে থেকে গেলেন তিনি।
বিএনপি-জামায়াতের দুঃশাসনের সময় একাধিকবার শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় ২০০৭ সালে তাকে দেশ থেকে সরানোর অপচেষ্টা করে উগ্রবাদী গোষ্ঠী ও তাদের আন্তর্জাতিক চক্র। সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শাসনকাল চলছিল তখন। চিকিৎসার জন্য শেখ হাসিনা গিয়েছিলেন দেশের বাইরে। সেসময় তাকে দেশে না ফেরার জন্য হুমকি দেয় তারা। কিন্তু জেলের ভয় উপেক্ষা করে সেই বছরের ৭ মে দেশে ফিরে আসেন বঙ্গবন্ধু কন্যা। দেশকে যখন বিরাজনীতিকরণের ষড়যন্ত্র চলছিল, ঠিক সেই পরিস্থিতিতে নিরাপদে বিদেশে না থেকে, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দেশরত্ন শেখ হাসিনার দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত কোটি কোটি জনতাকে আন্দোলিত করে তোলে। এর আগেও, ১৯৮১ সালের ১৭ মে, বিধ্বস্ত বাংলাদেশের বুকে তুমুল প্রাণের গণজোয়ার নিয়ে ফিরে এসেছিলেন তিনি। তখনও জান্তার ভয়ে শুকিয়ে যাওয়া প্রাণে জনতারা প্রাণে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সাহস ফিরে পেয়েছিল। শেখ হাসিনার প্রথম প্রত্যাবর্তন ছিল স্বাধীনতাযুদ্ধে পরাজিত অপশক্তির হাত থেকে বিজয়ী বাঙালি জাতির স্বকীয় রক্ষার জন্য, আর দ্বিতীয় প্রত্যাবর্তনটি বাংলাদেশকে জঙ্গিগোষ্ঠীর কড়াল গ্রাস থেকে মুক্ত করে স্বাধীনতার সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার জন্য। তাই বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রতিটি প্রত্যাবর্তন বিশ্বের বুকে নন্দিত বাংলাদেশ গড়ার ইতিহাসের একেকটি অনবদ্য মাইলফলক।

সাহসী সময়ের অনুপ্রেরণা ও জনমনের আলোকবর্তিকা:
২০০৭ সালে সামরিক বাহিনীর সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও আন্তর্জাতিক কুচক্রীদের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র রুখে দেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। চিকিৎসা শেষে বন্দুকের নল উপেক্ষা করে দেশে ফিরেই গণতন্ত্র রক্ষার ডাক দিলেন নেত্রী। কেঁপে উঠলো জাতির মাথার ওপর চেপে বসা ছদ্মবেশী সুশীল জান্তাদের আত্মা। কয়েকদিন পর, ১৬ জুলাই, শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করে জনজাগরণ স্তব্ধ করে দেওয়ার চেষ্টা করে তারা। কিন্তু জেলে যাওয়ার আগে দূরদর্শী নেতা শেখ হাসিনা যে নির্দেশ দিয়ে যান, তার প্রতি আস্থা রাখে জনগণ। সংগঠিত হতে থাকে দল। যার ফলাফল, ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় এবং আজকের বাংলাদেশের বিশ্বজয়ের গল্প...
একটা কথা প্রচলিত আছে: যখন আওয়ামী লীগ জেতে, তখন জিতে যায় বাংলাদেশ; আবার যখন আওয়ামী লীগ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন পুরো দেশটাই মুখ থুবড়ে পড়ে। হ্যা, তাই। বাংলাদেশ, স্বাধীনতা সংগ্রাম, অগ্রযাত্রা ও আওয়ামী লীগ একই সূত্রে গাঁথা। ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে অনেক ভাঙচুরের মধ্য দিয়ে এগুতে থাকে আওয়ামী লীগ, চূড়ান্তভাবে বঙ্গবন্ধুর হাতে সঞ্জীবনী লাভ করে দলটি। এই দলের নেতৃত্বেই ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার অমিয়সুধা পান করি আমরা। এরপর আকাশজুড়ে ডানা মেললো লাল-সবুজের দামাল পতাকা। আর বিধ্বস্ত ভূমিজুড়ে পাকিস্তানি সামরিক জান্তার নির্মম নাগপাশের চিহ্ন, ৫৫ হাজার বর্গমাইলের প্রতিটি ইঞ্চিতে সদ্য শৃঙ্খলমুক্তির স্পষ্ট দাগ, দুই যুগের অধিক সময়ের শোষণ আর ৯ মাসের যুদ্ধে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল আমাদের সোনার বাংলা।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যার কণ্ঠের বজ্র এবং উদ্ধত তর্জণীর নাচনে প্রাণ বাজি ধরেছিল সাত কোটি বাঙালি, সেই মহান নেতা, ক্ষণজন্মা মহাপুরুষ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সদ্য-স্বাধীন এই বিধ্বস্ত রাষ্ট্রের শরীর থেকে সব ক্লেদ মুছে ফেলার মিশনে নামলেন। শুরু হলো দেশ গড়ার কাজ। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের, দুর্ভাগ্য এই হতভাগা জাতির, দেশাদ্রোহী ও ছদ্মবেশীদের ষঢ়যন্ত্র চলতেই থাকলো। অবশেষে ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িকে ঢেকে দিলো অশুভ মেঘের কালো ছায়া, সেই কালরাতের আঁধারে সব আলোর পরশ ডুবে গেলো। এরপর দীর্ঘদিনের জন্য সামরিক শাসন এবং মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত কুচক্রীদের বিষাক্ত নখরের আঁচরে ক্ষতবিক্ষত হতে থাকে প্রিয় দেশ। হাহাকার শুরু হয় জনমনে। ঠিক এমনই এক সময়, স্বৈরশাসনে হাঁপিয়ে ওঠা জনমনে স্বস্তি ফেরাতে, দেশজনতার আকুল আহ্বানে দৃশ্যপটে আবির্ভাব তার: ১৯৮১ সালের ১৭ মে, অর্ধযুগ নির্বাসন শেষে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দেশে ফেরেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্তমিত করার জন্য মুজিব পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করতে ১৫ আগস্ট যে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়, সেসময় বিদেশে অবস্থান করায় ভাগ্যক্রমে প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই দুহিতা- শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। এরপর তার দেশে ফেরার সব প্রচেষ্টা নস্যাৎকরে দেয় স্বাধীনতাবিরোধী চক্র। দীর্ঘ ছয় বছর বিদেশের মাটিতে আততায়ীর হাতে প্রাণ হারানোর আশঙ্কা নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করেন তিনি। এই টালমাটাল সময়ের সুযোগটা কাজে লাগিয়ে, বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও বাঙালি জাতির মুক্তিদাতা শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাকে আবারো শ্মশানে পরিণত করে স্বাধীনতাবিরোধী ও উগ্রবাদীরা। বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে বিশ্বের বুকে বীরের জাতি হিসেবে বাঙালি যে গৌরব অর্জন করেছিল, সেই পরিচয়কে কালিমালিপ্ত করে তারা। উগ্রবাদের উত্থান, সামাজিক নৈরাজ্য এবং অনাচারের ভারে নুয়ে পড়ে বাংলাদেশের উচ্চ শির। দেশমাতৃকা ও আপামর জনতার জীবনের দুর্যোগ অসহনীয় হয়ে ওঠে। এরকম একটি পরিস্থিতে আর দূরে থাকতে পারলেন না বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। পিতার প্রতিষ্ঠা করা দেশের মানুষের মানবিক মুক্তির জন্য নিজের জীবন বিপন্ন করে ছুটে আসেন তিনি। ১৯৮১ সালের ১৭ মে, অন্ধকারে নিমজ্জিত হতাশাগ্রস্ত বাঙালি জাতির আশার প্রদীপ হয়ে ফিরলেন শেখ হাসিনা। জনাকীর্ণ রাজধানীর জনস্রোত ভিজে গেলো অনলঅশ্রুতে। শুরু হলো নতুন সংগ্রাম। এলোমেলো হয়ে যাওয়া এই উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় দলটির দায়িত্ব নিলেন তিনি। সেই থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৯ বছর রাজপথে নেতৃত্ব দিয়ে গেছেন সামরিক স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে। রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা পরিবর্তন করে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের জন্য রাজনৈতিক দলসহ সবাইকে সংগঠিত করেছেন। কিন্তু থেমে ছিল না ষড়যন্ত্রীরা।

আপামর জনতার জন্য নিজেকে বিপন্ন করে দেওয়া প্রাণ:
স্বৈরাচারবিরোধী তৎপরতার কারণে শেখ হাসিনাকে জনগণের থেকে দূরে সরিয়ে রাখার ষড়যন্ত্র হয়। ১৯৮৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সামরিক সরকার তাকে আটক করে ১৫ দিন অন্তরীণ রাখে। ১৯৮৪ সালের ফেব্রুয়ারি এবং নভেম্বর মাসে তাকে দুবার গৃহবন্দি করা হয়। ১৯৮৫ সালের ২রা মার্চ তাকে আটক করে প্রায় ৩ মাস গৃহবন্দি করে রাখা হয়। ১৯৮৬ সালের ১৫ অক্টোবর থেকে তিনি ১৫ দিন গৃহবন্দি ছিলেন। ১৯৮৭ সালে ১১ নভেম্বর তাকে গ্রেফতার করে এক মাস অন্তরীণ রাখা হয়। ১৯৮৯ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি শেখ হাসিনা গ্রেফতার হয়ে গৃহবন্দি হন। ১৯৯০ সালে ২৭ নভেম্বর শেখ হাসিনাকে বঙ্গবন্ধু ভবনে অন্তরীণ করা হয়। এতো কিছুর করেও দমিয়ে রাখা যায়নি তাকে।
অদম্য নেত্রীকে বন্দি করেই থেমে থাকেনি তারা। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের দুর্বার আন্দোলন আন্দোলন থামিয়ে দিতে গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনাকে অজস্রবার রাষ্ট্রীয় মদতে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর সচিবালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালনকালে তাকে লক্ষ্য করে পুলিশ গুলিবর্ষণ করে। এসময় কয়েকজন নিহত হন। জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে তাকেসহ তার গাড়ি ক্রেন দিয়ে তুলে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি চট্টগ্রাম কোর্ট বিল্ডিংয়ের সামনে শেখ হাসিনাকে লক্ষ্য করে সরকারের পুলিশ বাহিনী লাঠিচার্জ ও গুলিবর্ষণ করে। এসময় ৩০ জন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী শহীদ হন। লালদীঘি ময়দানে ভাষণদানকালে তাকে লক্ষ্য করে দুবার গুলি বর্ষণ করা হয়। জনসভা শেষে ফেরার পথে আবারও তার গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকন্যা ভয় পেয়ে পিছিয়ে যাননি। নিজের প্রাণের মায়া উপেক্ষা করে জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার ফিরিয়ে আনতে: গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে অটল থেকেছেন তিনি।
তার নেতৃত্বেই ১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। ওই নির্বাচনে কোনও দল এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করেনি। স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করার নীতিগত সিদ্ধান্তের কারণে প্রধান বিরোধীদলের আসনে বসে আওয়ামী লীগ। পঞ্চম জাতীয় সংসদের বিরোধী দলের নেতা নির্বাচিত হন জননেত্রী শেখ হাসিনা। ক্ষমতার মোহে না ভুলে, শক্তিশালী গণতন্ত্রের লক্ষ্যে জনগণের জন্য কাজ করার ব্রত নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা থেকে যান রাজপথে। দেশের প্রধান বিরোধীদলীয় নেত্রী হওয়ার পরও শেখ হাসিনাকে হত্যার জন্য বারবার হামলা করা হয়েছে। ১৯৯১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদের উপ-নির্বাচন চলাকালে তাকে লক্ষ করে গুলিবর্ষণ করা হয়। ১৯৯৪ সালে ঈশ্বরদী রেল স্টেশনে তার কামরা লক্ষ্য করে অবিরাম গুলি ছোড়া হয়। তবুও মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার আদায়ে কখনও পিছপা হননি শেখ হাসিনা।
পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালের ফ্রেব্রুয়ারিতে বিএনপির ভোটারবিহীন নির্বাচনের বিরুদ্ধে তিনি গণআন্দোলন গড়ে তোলেন। এই আন্দোলনের মুখে ৩০ মার্চ তৎকালীন খালেদা জিয়ার সরকার পদত্যাগে বাধ্য হয়। শেখ হাসিনার আপোষহীন কঠোর অবস্থানের কারণেই জনগণ ফের ভোটের অধিকার ফিরে পায় এবং সেবছরই জুন মাসে অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার নেতৃত্বে ১৪৬ আসনে জয় লাভ করে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। আবার শুরু হয় অগ্রযাত্রা। প্রধানমন্ত্রী হয়েই, দীর্ঘদিন ধরে অমীমাংসিত থাকা গঙ্গা-পদ্মা নদীর পানি বণ্টনে ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তি করেন তিনি। পরের বছর পার্বত্য শান্তি চুক্তি সম্পাদিত করেন, ফলে কয়েক দশক ধরে চলমান চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের উত্তেজনা প্রশমিত হয়। ১৯৯৮ সালের বন্যার সময় তার সরকার দুই কোটি বন্যাদুর্গত মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য প্রদান করে। এসব ঘটনার পরম্পরায় বিশ্ব গণতন্ত্রের শীর্ষ নেতাদের কাতারে উচ্চারিত হতে থাকে তার নাম। তবুও থেমে থাকেনি ষঢ়যন্ত্র। ২০০০ সালে ফের এক জনসভাকে কেন্দ্র করে তাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। বিএনপি-জামায়াত জঙ্গিদের নেতৃত্বে কোটালীপাড়ায় হেলিপ্যাডে এবং সেখানকার জনসভাস্থলে ৭৬ কেজি ও ৮৪ কেজি ওজনের দুটি বোমা পুঁতে রাখা হয়। ঘটনাস্থলে পৌঁছার পূর্বেই বোমাগুলো শনাক্ত হওয়ায় প্রাণে বেঁচে যান শেখ হাসিনা।
২০০১ সালের নির্বাচনে জনপ্রিয় ভোট বেশি পেয়েও, শুধু আসন সংখ্যা কম হওয়ায় সরকার গঠন করতে পারেনি আওয়ামী লীগ। আবারও বিরোধীদলীয় নেত্রী হন শেখ হাসিনা। এবার বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের অভয়ারণ্যে পরিণত করে দেশকে। মন্ত্রিত্ব পান যুদ্ধপরাধীরা। হত্যা করা হয় শেখ হাসিনার আস্থাভাজন দুজন জনপ্রিয় সংসদ সদস্যকে। দেশজুড়ে ৬৪ জেলায় চালানো হয় বোমা হামলা। এমনকি ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের সন্ত্রাসবিরোধী জনসভায় শেখ হাসিনাকে হত্যার জন্য এক ডজনেরও বেশি আর্জেস গ্রেনেড হামলা ও গুলি চালানো হয়। এই ঘটনায় নিহত হন ২২ জন। শেখ হাসিনা নিজেও আহত হন। কিন্তু যার বুকে জেগে থাকে বাংলাদেশ, তাকে থমকে দেওয়া সহজ নয়। গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী হয়ে তিনি অনঢ় থাকলেন।

বাংলাদেশ ও শেখ হাসিনা: একে অপরের সমার্থক নাম:

বিএনপি-জামায়াত সরকারের মেয়াদ শেষে নিয়মানুসারে ক্ষমতা ছেড়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন না দেওয়ায় ফের রাজপথে নেমে আসেন নেত্রী। কিন্তু চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে হয় তাকে। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে তাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। রাজনীতি ও দেশ থেকে নির্বাসনে গিয়ে বিদেশে নিরাপদ জীবনযাপনের প্রস্তাব দেওয়া হয় তাকে। কিন্তু তিনি সব প্রলোভন প্রত্যাখান করেন। দেশের পরিস্থিতি আঁচ করতে পেরে, দ্রুত চিকিৎসা শেষ করে, গ্রেফতারের হুমকি পরোয়া না করে, অমিত বিক্রমে ২০০৭ সালের ৭ মে দেশে ফিরে আসেন তিনি। তার আপোষহীন মনোভাবের কারণে বাংলাদেশের গণতন্ত্র লুট করার ষড়যন্ত্র নস্যাৎ হয়ে যায়। ফলে ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই, সামরিক বাহিনী সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করে সংসদ ভবন চত্বরে সাবজেলে পাঠায়।
তবে দেশজুড়ে তীব্র বিক্ষোভ ও জনমতের কারণে প্রায় ১ বছর পর ২০০৮ সালের ১১ জুন তাকে অসুস্থ অবস্থায় মুক্তি দিতে বাধ্য হয় সেই অনির্বাচিত সরকার। এরপর বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা ঘোষণা করেন- 'দিন বদলের সনদ'। একটি কল্যাণমুখী রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে জনগণের জন্য সব ধরনের গণতান্ত্রিক সুবিধা নিশ্চিতের ঘোষণা দেওয়া হয় এই ইশতেহারে।
তুমুল প্রতিকূল পরিস্থিতিতে, শুধু শেখ হাসিনার গণতন্ত্রমুখী ও দুঃসাহসী নেতৃত্বের গুণে, নির্বাচনে একচেটিয়া জয় লাভ করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৪ দলের জোট। জোটের মোট অর্জিত ২৬৭ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগই পায় ২৩০টি। এবার তিনি বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের ঘরে গণতন্ত্রের সুফল পৌঁছানোর প্রয়াস করেন। নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধি করে পাঁচ কোটি মানুষকে মধ্যবিত্ত উন্নীত করেন। স্বাধীনতার প্রায় চার দশকের মাথায় এসে গণতন্ত্রের প্রকৃত সুফল ভোগ করতে শুরু করে জনগণ। মাথাপিছু আয় ও জীবনযাত্রার মান বাড়তে থাকে মানুষের। দেশ এগুতে থাকে সমৃদ্ধির পথে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রেখে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ও রূপকল্প ২০২১ ঘোষণা করে ২০১৪ সালের নির্বাচনেও জয়লাভ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৮ সালের একাদশ নির্বাচনে জয়লাভের মাধ্যমে টানা তৃতীয় বার ও মোট চতুর্থ বারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। বারবার ধ্বংসস্তূপ থেকে স্ফিংস হয়ে উঠে এসে দেশকে নতুন জীবন দান করে, এখন বাংলাদেশের একটি প্রতিশব্দে পরিণত হয়েছেন এই মহান নেত্রী। তিনি হাসলে বাংলাদেশ হাসে। তার মুখেই শোভা পায় বাংলাদেশের হাসি। শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ, একে অপরের প্রতিধ্বনি।

#স্বদেশপ্রত্যাবর্তন #১৭মে #শেখহাসিনা #বাংলাদেশ

TV channel

16/05/2023

বিএনপিকে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশের একমাত্র সফল রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ এর সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘সেইফ এক্সিট চাইলে নির্বাচনে আসুন। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সেইফ এক্সিট কারা নিবে জনগণই তা নির্ধারণ করবে।’

#ওবায়দুলকাদের #নির্বাচন #বিএনপি

TV channel

15/05/2023

ঘূর্ণিঝড় মোকা: কোনো দুর্যোগে গণমানুষের পাশে নেই বিএনপি, আগেও ছিল না কখনো

সারাদেশ যখন ঘূর্ণিঝড় মোকাহ মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে ব্যস্ত, তখনও সাধারণ মানুষের জান-মাল রক্ষার বিষয়ে ভাবছে না বিএনপি। বরং এই মহা দুর্যোগের মধ্যেও তারা রাজনৈতিক কর্মসূচির ছদ্মবেশে নাশকতা করার কর্মসূচি পালন করছে। ১২ মে থেকে সরকার এবং জনসাধারণ সম্ভাব্য সাইক্লোনের ক্ষতি থেকে দুয্যোগপ্রবণ এলাকার জনগণকে রক্ষার জন্য নেমেছে, কিন্তু ১৩ মে দিনজুড়েও বিএনপি পালন করেছে তাদের তথাকথিত কর্মসূচি। এমনকি ১৯ থেকে ২৯ মে পর্যন্ত সমাবেশের নামে নাশকতা করার ঘোষণাও দিয়েছে দলটি।

অবশ্য গণমানুষের বিপদের সময় নোংরা রাজনৈতিক খেলায় মেতে ওঠা বিএনপির জন্য আজ নতুন নয়। করোনার মতো মহামারিতেও তারা সমাবেশ করে করে দেশজুড়ে গণমানুষকে করোনার টিকা নিতে নিষেধ করেছিল, তারা চেয়েছিল টিকা না নিয়ে গণমৃত্যুর শিকার হোক সাধারণ মানুষ, কিন্তু চুপিসারে নিজেরা ঠিকই টিকা নিয়েছিল তারা। গণমাধ্যমে বিএনপি নেতানেত্রীদের সেই করোনার টিকা নেওয়ার ছবি প্রকাশ হয়ে পড়ায় মহামারি নিয়ে বিএনপির নোংরা রাজনীতি ধরে ফেলেন দেশের জনগণ।

শুধু তাই নয়, ১৯৯১ সালের প্রলংকারী ঘূর্ণিঝড়ে শতাধিক মানুষের প্রাণহানি এবং হাজার হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হলেও, তাতে গা করেননি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। প্রধানমন্ত্রীর মতো পদে থেকেও এই মৃত্যুর সংখ্যাকে খুবই নগণ্য বলে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন খালেদা জিয়া। অথচ ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পরপরই উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষদের দুর্যোগ থেকে রক্ষার জন্য পর্যাপ্ত শেল্টার হাউস এবং দুর্গ নির্মাণ করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এমনকি দুস্থ মানুষদের মাথাগোঁজার ঠাঁই করে দিতে আশ্রয়ণ প্রকল্প চালু করেন তিনি।

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতার আসার পর, ময়মনসিংহ-নেত্রকানার বৃহত্তর অঞ্চলজুড়ে কালবৈশাখীর ছোবলে নারী-শিশুসহ অনেক মানুষের মৃত্যু হলেও, খালেদা জিয়া কয়েকদিন পরেও ঘটনাস্থলেও যাননি। এমনকি খালেদা জিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে ত্রাণ দেবেন জন্য অসহায় মানুষদের জন্য ত্রাণও বিতরণ করতে দেওয়া হয়নি প্রশাসনকে। পরে বাধ্য হয়ে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা দলের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের জন্য সাহায্য পাঠান এবং তাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করেন।

বাংলাদেশের ইতিহাসে কখনো কোনো দুর্যোগের সময় বিএনপিকে মানুষের পাশে দেখা যায়নি। কারণ তারা নিজেরা পেশীশক্তি ব্যবহার করে ভোটকেন্দ্র দখল করে ক্ষমতা দখলে বিশ্বাসী। তাই গণমানুষের জানমাল তাদের কাছে কোনো গুরুত্ব বহন করে না। এই আগুনসন্ত্রাসী নরঘাতকদের থেকে সতর্ক থাকুন। দুর্যোগ মোকাবিলায় বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান। মানবতার জয় হোক, মানবিক সমাজ গঠনের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকুক।

#ঘূর্ণিঝড় #মোখা #বিএনপি #আওয়ামীলীগ #বাংলাদেশ

TV channel

ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবেলায় পূর্বপ্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকারউপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে -- - সাইক্লোন সেন্টার প্রস্তুত করা হয়েছে- ...
13/05/2023

ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবেলায় পূর্বপ্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার

উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে --
- সাইক্লোন সেন্টার প্রস্তুত করা হয়েছে
- মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে
- নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হয়েছে
- গৃহপালিত পশুদের জন্য মুজিবকেল্লা প্রস্তুত রাখা হয়েছে
- শুকনো খাবার মজুত রাখা হয়েছে
- কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে
- নগদ অর্থ এবং ত্রাণ সহায়তা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে
- বিপদ সংকেত ও মাইকিং করা হচ্ছে
- স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে

#ঘূর্ণিঝড় #মোখা #সাইক্লোন #সাইক্লোনসেন্টার #ত্রাণ #স্বেচ্ছাসেবক

সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করেছে বাংলাদেশ। মহান বিজয়ের ৫০ বছর পেরিয়ে গত ২৬ মার্চ (২০...
13/05/2023

সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করেছে বাংলাদেশ। মহান বিজয়ের ৫০ বছর পেরিয়ে গত ২৬ মার্চ (২০২৩) স্বাধীনতার ৫২তম বার্ষিকী উদযাপন করেছি আমরা, বিজয়ের ৫২তম (১৬ ডিসেম্বর, ২০২৩) বার্ষিকী উদযাপনের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে বিশ্বের প্রতিটি রাষ্ট্রের কাছ থেকে এখন স্যালুট পাচ্ছে বাঙালি জাতি। অথচ দেড় যুগ আগেও উগ্রবাদ, সন্ত্রাসবাদ, অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির কারণে বিশ্বব্যাপী সমালোচনা ও হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে আমাদে। কিন্তু মাত্র এক যুগে সেই অবস্থা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ ঘটেছে। কারণ, সুপরিকল্পিত রাষ্ট্রদর্শন এবং কর্মপদ্ধতি বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্জন্ম দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা ও আওয়ামী লীগ প্রধান- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ডিজিটাল রাষ্ট্রে রূপান্তরিত এই নতুন মানবিক বাংলাদেশ এখন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু।

কিন্তু এতো অল্প সময়ে একটি জাতির গতিপথ কীভাবে বদলে গেলো? অনেকেরই প্রশ্ন এটি। তবে জাতিসংঘ থেকে শুরু করে উন্নত বিশ্বের রাষ্ট্র-নেতারা বাংলাদেশের এই অবিশ্বাস্য বিবর্তনের কারণ হিসেবে শেখ হাসিনার দূরদর্শিতার কথাই উল্লেখ করছেন। এদিকে আজকের বাংলাদেশে উত্তরণের কারণ হিসেবে নিজের লেখা নিবন্ধেও তিনটি ধাপের কথা উল্লেখ করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। প্রথমেই তিনি বলেছেন- বঙ্গবন্ধুর রাষ্ট্রচিন্তা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে দেশ গড়ার আদর্শিক প্রচেষ্টার কথা, যার ওপর ভিত্তি করেই দ্বিতীয় ধাপে জনগণের সাতটি মৌলিক চাহিদা পূরণের পরিকল্পনা ও শ্রমের মাধ্যমে তা বাস্তবায়ন করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। একইসঙ্গে তৃতীয় ধাপে, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের উন্নত জীবনের জন্য দেশকে প্রস্তুত করতে আরো সাতটি মহাকর্মপরিকল্পনার বাস্তবায়নের জন্য সরকারের উদ্যোগের কথা বিস্তারিত তুলে ধরেছেন তিনি। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দেখানো সুপরিকল্পিত পথেই এগিয়ে যাচ্ছে প্রিয় স্বদেশ।

এদিকে অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে গণমানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা পরিবর্তনের উদ্যোগ হিসেবে পদ্মা সেতুর মতো দুঃসাধ্য নির্মাণকাজও সফলভাবে সম্পন্ন করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ বহুমুখী ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে এই সেতু নির্মাণ সম্ভব হয়েছে শুধু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শিতা ও অদম্য সাহসের কারণে। যার ফলে সারা বিশ্বে আজ মর্যাদাবান ও সক্ষম জাতি হিসেবে প্রশংসিত হচ্ছে বাংলাদেশ। জঙ্গিবাদ-উগ্রবাদ-অমাবশ্যার অন্ধকার দূর করে শতভাগ বিদ্যুতায়নের আলো ঝলমলে বাংলাদেশের প্রতিটি শিশুই এখন শিক্ষামুখী। অবকাঠামো নির্মাণ ও ইন্টারনেটের সুবাদে প্রতিটি এলাকাতেই কর্মসংস্থান হচ্ছে লাখ লাখ মানুষের। শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্যের প্রতি সরকারের বিশেষ নজর থাকায় আগামীর বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিতে গড়ে উঠতে শুরু করেছে একটি সুস্থ-সবল নতুন প্রজন্ম। এছাড়াও সার্বজনীন পেনশনের চালু হওয়ার কারণে প্রতিটি মানুষের বৃদ্ধ বয়সের সর্বোচ্চ সুরক্ষা নিশ্চিত করছেন শেখ হাসিনা, যার রাষ্ট্রদর্শন ও উন্নয়নের মূল কথাই হলো মানবকল্যাণ।

আওয়ামী লীগ সরকারের সময়োপযুগী ব্যবস্থা গ্রহণের কারণে করোনা মহামারির মতো দুর্যোগেও ভেঙে পড়েনি দেশের অর্থনীতি। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গঠনের স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনা মতো সমতাভিত্তিক সমাজ গঠনের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে চলেছে সরকার, ইতোমধ্যে দেশের অন্তত ২৪ শতাংশ মানুষ এসব কর্মসূচির আওতায় বহুমুখী রাষ্ট্রীয় সুযোগসুবিধা ভোগ করছেন। ১৯৯১ সালে যেখানে দারিদ্রের হার ছিল ৫৬ শতাংশের বেশি, একবেলা খেয়ে থাকতে হতো দেশের প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠীকে, সেখানে দেশের একটি মানুষকেও আর না খেয়ে থাকতে হচ্ছে না। শেখ হাসিনার স্বাবলম্বী বাংলাদেশ গঠনের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কারণেই আজ ক্ষুধা ও দারিদ্র থেকে মুক্তি ঘটেছে বাঙালি জাতির। আশ্রয়ণ প্রকল্প চালু করার মাধ্যমে হতদরিদ্রদের জন্য ভূমি ও ঘর করে দেওয়া হচ্ছে, পেশাভিত্তিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মক্ষম করে তোলা হচ্ছে ছিন্নমূলদের, নিজের আয়ে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য কৃষক-শ্রমিক ও স্বল্প আয়ের মানুষদের কর্মসংস্থান ব্যাংকের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে বিনাসুদে বা স্বল্পসুদে ঋণ।

শেখ হাসিনার টেকসই দারিদ্র বিমোচন মডেলের মূল কথাই হলো: প্রতিটি মানুষের থাকার জন্য নিরাপদ আবাসস্থল নিশ্চিত করা, এরপর তাদের জন্য কাজের ক্ষেত্র ও পরিবেশ সৃষ্টি করা, যাতে তারা পরিশ্রম করে নিজেদের রোজগার উপার্জন করতে পারে, তথা প্রান্তিক মানুষদের স্বাবলম্বী করে তোলা। দেশকে সামগ্রিকভাবে উন্নত করতে হলে, গ্রামের মানুষের উন্নয়ন করতে হবে- আওয়ামী লীগের উন্নয়নের নীতি এটা। বঙ্গবন্ধু আমৃত্যু গণমানুষের জীবনমান উন্নতির জন্য যে সংগ্রাম করে গেছেন, তা এখন বাস্তবায়িত হচ্ছে শেখ হাসিনার কারণে। এক যুগ আগের অন্ধকারাচ্ছন্নতা থেকে আজকের স্বনির্ভর বাংলাদেশে উত্তরণের মূলমন্ত্রই এটা। একারণেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশকে এতো কম সময়ের মধ্যে একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করতে সক্ষম হয়েছে। স্বপ্নের সোনার বাংলার লক্ষ্য অর্জন শেষে এখন ডিজিটাল রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে প্রিয় স্বদেশ। এখন ২০৪১ সালের মধ্যে বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে এক কাতারে চলার জন্য ধাবমান হচ্ছি আমরা।
#স্বদেশপ্রত্যাবর্তন #১৭মে #শেখহাসিনা #বাংলাদেশ #আওয়ামীলীগ

আমরা স্বাস্থ্য খাতে যথেষ্ট সাফল্য অর্জন করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ছোট একটা ভূখণ্ড বিশাল জনগোষ্ঠী, সামাল দে...
13/05/2023

আমরা স্বাস্থ্য খাতে যথেষ্ট সাফল্য অর্জন করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ছোট একটা ভূখণ্ড বিশাল জনগোষ্ঠী, সামাল দেওয়া কষ্ট হলেও আমরা কাজ করে যাচ্ছি এবং আমরা স্বাস্থ্য খাতে যথেষ্ট সাফল্য অর্জন করেছি। স্বাস্থ্যসেবা শুধু চিকিৎসা বা ওষুধ খাওয়ানো নয়– সেই সঙ্গে সঙ্গে তার খাদ্য, পুষ্টি নিরাপত্তা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা এবং সার্বিক যে শিক্ষা দেওয়া- সেই ব্যবস্থা বাংলাদেশ নিয়েছে। এটা ভুললে চলবে না।
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

#শেখহাসিনা #স্বাস্থ্যসেবা #বাংলাদেশ #চিকিৎসা

06/05/2023

Great moment of a new era of cooperation between ⁦⁩

সাউথ আফ্রিকায় নতুন নোট ও কয়েন ছেড়েছে রিজার্ভ ব্যাংক #শাপলাটিভি_প্লাস রিপোর্ট সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার রিজার্ভ ব্যাংক (কে...
06/05/2023

সাউথ আফ্রিকায় নতুন নোট ও কয়েন ছেড়েছে রিজার্ভ ব্যাংক

#শাপলাটিভি_প্লাস রিপোর্ট
সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার রিজার্ভ ব্যাংক (কেন্দ্রীয়) নতুন নোট ও কয়েন ছাপিয়েছে। আগের ডিজাইন ও কালারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এসব নোট ও কয়েন ইতিমধ্যে মানুষের হাতে পৌঁছেছে।
এতে অনেকেই বিভ্রান্ত হচ্ছেন-এগুলো আসল নাকি নকল?
তবে নতুন নোট নিয়ে জালচক্রও সক্রিয় হয়ে থাকে।
তাই আগের মতোই আসল নোট চিনে নিবেন।

অগ্নিসন্ত্রাসী ও হুকুমদাতাদের বিচার হবেতথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, 'বাংলাদ...
05/05/2023

অগ্নিসন্ত্রাসী ও হুকুমদাতাদের বিচার হবে

তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, 'বাংলাদেশে ২০১৩-১৪-১৫ সালে বিএনপি-জামাতের নেতাদের নির্দেশে সন্ত্রাসীরা রাজনৈতিক দাবি-দাওয়া আদায়ের নামে অবরোধের সময় যেভাবে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে অগ্নিসন্ত্রাস চালিয়ে মানুষ হত্যা করেছে, তা শুধু দেশের ইতিহাসেই নয়, পৃথিবীর রাজনৈতিক ইতিহাসে সমসাময়িককালে কোথাও ঘটেনি।'

তিনি বলেন, শুধু যারা পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করেছে, তাদের বিচার হলেই হবে না, যারা এর হুকুমদাতা-অর্থদাতা, তাদেরও বিচার হতে হবে। এবং এই অপরাধের যদি বিচার না হয় তাহলে এ ধরনের অপরাধ আরও ঘটবে।

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামাতের সন্ত্রাসীরা ২০১৩-১৪-১৫ সালে অসহায় মানুষের ওপর, স্কুলগামী বালক-বালিকার ওপর, বিশ্ব ইজতেমা থেকে ফেরত মানুষের ওপর, বাসযাত্রীদের ওপর, অবরোধের কারণে থেমে থাকা ট্রাকে ঘুমন্ত চালকের ওপর পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে পুড়িয়ে তাদের শরীর অঙ্গার করে দিয়েছে, মানবতাকে ভুলুন্ঠিত করেছে।

হাছান মাহমুদ বলেন, 'শুধু পেট্রোল বোমা নিক্ষেপকারীরাই অপরাধী নয়, এর নির্দেশ সাত সমুদ্র তেরো নদীর ওপারে লন্ডন থেকে এসেছে। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব, গয়েশ্বর রায় বাবু, মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির নেতারাই এই হামলার নির্দেশদাতা। তাদের নির্দেশে, তাদের অর্থায়নেই এই পেট্রোল বোমা হামলা পরিচালনা করা হয়েছে। আজকে সেই পেট্রোল বোমা হামলার শিকার যারা, তারা বিচারের দাবি নিয়ে এসেছে। মির্জা ফখরুল সাহেব বড় বড় কথা বলেন, কিন্তু তার দলের নেতৃত্বে যে অপরাধ হয়েছে, তার দায় তিনি এড়াতে পারেন না। সব অপরাধীরই বিচার হতে হবে।'

তিনি বলেন, অগ্নিসন্ত্রাসের শিকার এই খেটে খাওয়া মানুষগুলো এ দেশের নাগরিক ও মালিক। তারা রাজনীতি করে না, রাজনীতি বোঝে না এবং তারা কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিতেও যায়নি, প্রাত্যহিক কাজে জীবিকার তাগিদে বেরিয়েছিল। এই ধরনের ন্যাক্কারজনক মানবতাবিরোধী ঘটনা বিশ্বের কোথাও ঘটেনি।

পেট্রোল বোমা হামলার শিকার ও তাদের পরিবার-পরিজনদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, 'এই মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি প্রয়োজন। তাই আমি মনে করি এই মামলাগুলো দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালের মাধ্যমে হওয়া প্রয়োজন এবং অগ্নিসন্ত্রাসের হুকুমদাতা, অর্থদাতাদেরও বিচারের আওতায় আনা উচিত। এই অপরাধের উপযুক্ত বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবির সাথে আমি একাত্মতা প্রকাশ করছি।'

#অগ্নিসন্ত্রাস #বিএনপি #পেট্রোলবোমা #বাংলাদেশ

04/05/2023

দ.আফ্রিকার কুইন্স টাউনের অদুরে Dordrecht থেকে সাইফুল ইসলাম ও তার কর্মচারীকে অপহরণ করে ৩ মিলিয়ন রেন্ড মুক্তিপণ দাবি। মাসিক চাঁদা দিয়েও রক্ষা পাচ্ছেন না ব্যবসায়ীরা।

শাপলা টিভি প্লাস রিপোর্ট

TV channel

Pleased to celebrate 50th anniversary of  Group's partnership with Bangladesh, with PM Hasina.Many countries can learn f...
02/05/2023

Pleased to celebrate 50th anniversary of Group's partnership with Bangladesh, with PM Hasina.

Many countries can learn from Bangladesh’s innovative approaches to reducing poverty, empowering women, and adapting to climate change.

My remarks: wrld.bg/BGvr50O6zH8

Address

Pretoria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shapla Tv Plus শাপলা টিভি প্লাস posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category


Other TV Channels in Pretoria

Show All

You may also like