কক্সবাজার - Cox's Bazar

  • Home
  • কক্সবাজার - Cox's Bazar

কক্সবাজার - Cox's Bazar Entrepreneurs play a key role in any economy, using the skills and initiative necessary to anticipate needs and bringing good new ideas to market.

An entrepreneur is an individual who creates a new business, bearing most of the risks and enjoying most of the rewards. The process of setting up a business is known as entrepreneurship. The entrepreneur is commonly seen as an innovator, a source of new ideas, goods, services, and business/or procedures. Entrepreneurship that proves to be successful in taking on the risks of creating a startup is

rewarded with profits, fame, and continued growth opportunities. Entrepreneurship that fails results in losses and less prevalence in the markets for those involved.

১৯৭৮ সালে হিলটপ সার্কিট হাউজ থেকে ধারণকৃত পর্যটন নগরী কক্সবাজারের "মোটেল উপল" এর একটি বিরল ফটোগ্রাফি।
25/07/2023

১৯৭৮ সালে হিলটপ সার্কিট হাউজ থেকে ধারণকৃত পর্যটন নগরী কক্সবাজারের "মোটেল উপল" এর একটি বিরল ফটোগ্রাফি।

2000 সালের কক্সবাজার 😍😍
07/11/2022

2000 সালের কক্সবাজার 😍😍

স্টেডিয়ামের হসপিটালিটি বক্সে বসে টিভিতে ক্রিকেট খেলা দেখছেন?মাঠের ১ সেকেন্ড পর টিভিতে আউট হয়।আমি তখন রিপ্লাই দেখি, মজা প...
13/07/2022

স্টেডিয়ামের হসপিটালিটি বক্সে বসে টিভিতে ক্রিকেট খেলা দেখছেন?
মাঠের ১ সেকেন্ড পর টিভিতে আউট হয়।
আমি তখন রিপ্লাই দেখি, মজা পাই।

রাতের আকাশে আমরা যা কিছু দেখি সবই অতীত! মজা না?

ছোটকালে হুজুরকে বলতে শুনতাম, সবচেয়ে কমদামী জান্নাতী (সর্বশেষ জান্নাতে প্রবেশকারী)এই দুনিয়ায় দশগুন সমান জান্নাত পাবে (সহীহ মুসলিম)। আমি ভাবতে থাকি এতো যায়গা পাবে কই?

যাদের আগ্রহ আছে তারা নিচের সহজবোধ্য লেখাটি পড়ে দেখতে পারেন~

ছবিটি নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ (যা কিনা হাবল টেলিস্কোপের উত্তরসূরি হিসেবে পরিচিত) দ্বারা তোলা হয়েছে। আর ছবিটি উন্মোচন করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ছবিটি উন্মোচনের পরপরই যেনো সারা পৃথিবীর বিজ্ঞানপ্রেমীর মধ্যে শুরু হয়ে যায় বাঁধ ভাঙ্গা উল্লাস। ছবিটির নাম দেয়া হয়েছে 'Webb Deep Field"। একসময় ছবির গ্যালাক্সিগুলো আমাদের কাছে একদমই অদেখা ছিলো, জানার জগতের বাইরে ছিলো। তা আজ দেখতে পাচ্ছি নাসার উন্নত প্রযুক্তি সম্বলিত এ টেলিস্কোপটির মাধ্যমে। অবশ্য, এ ছবিটি যে কোন মানুষের মাথা ঘুরিয়ে দেবার জন্যে যথেষ্ট, যদি কেউ ছবিটির বিশেষত্ব বুঝতে পারেন।

কিন্তু, কি এ ছবির বিশেষত্ব? আসুন, একটু ছোট্ট পরিসরে খুঁটিয়ে দেখি।

★ ছবিটির দিকে তাকান। আপনি তাকিয়ে আছেন ৪.৬ বিলিয়ন বছর আগের একটি দৃশ্যের দিকে। ১ বিলিয়ন = ১০০ কোটি বছর। ৪.৬ বিলিয়ন = ৪৬০ কোটি বছর। অর্থ্যাৎ, এ ছবিটি আজ হতে ৪৬০ কোটি বছর পূর্বেকার দৃশ্য। বুঝতে সমস্যা?

রাতের বেলা আকাশের দিকে তাকালে যে দৃশ্য আমরা দেখতে পাই, তা সবই সুদূর অতীতের। বর্তমানের লেশমাত্র নেই। মহাশূণ্যে আলো ১ সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কি.মি. দূরত্ব অতিক্রম করে। এভাবে ৬০ সেকেন্ড বা, ১ মিনিটে, ১ ঘন্টায়, ১ দিনে ও সবশেষে ১ বছরে যে পরিমাণ দূরত্ব অতিক্রম করে সে পরিমাণ দূরত্বকে আমরা বলি ১ আলোকবর্ষ। আর, আকাশের দিকে তাকালে যে তারাগুলো দেখেন, ঐ তারাগুলো থেকে বিশাল দূরত্ব অতিক্রম করে আলো যখন আমাদের কাছে আসে তখনই আমরা তাদের দেখতে পাই। তার মানে, যে তারাটি ১০ আলোকবর্ষ দূরে, তা থেকে আলো আমাদের কাছে আসতে সময় নেয় ১০ বছর।

সূর্য বাদে পৃথিবীর নিকটতম তারার নাম প্রক্সিমা সেন্টরাই- যা ৪.২৩ আলোকবর্ষ দূরে অবস্হিত। তাই, সে তারাটি থেকে আলো আমাদের কাছে আসতে সময় নেয় ৪.২৩ বছর। তাই যখন আমরা রাতের আকাশে তারাটির দিকে তাকাই, তখন আজ হতে তার ৪.২৩ বছর পূর্বেকার চেহারা দেখি। ঠিক এই মুহূর্তের চেহারা দেখবো ৪.২৩ বছর পর। একইভাবে আমরা যখন সূর্যের দিকে তাকাই, তখন মূলত বর্তমান হতে ৮ মিনিট ১৯ সেকেন্ড আগের চেহারা দেখি। অর্থ্যাৎ, রাতের আকাশে যা দেখেন, তা সবই অতীত। কোনটি স্বল্প কয়েক বছর, কয়েক শত বছর, কোনটি বা হাজার লক্ষ বছরের।

একইভাবে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের তোলা এ ছবিটির বর্তমান যে দৃশ্য আমরা দেখতে পাচ্ছি, তা আজ হতে ৪৬০ কোটি বছর পূর্বেকার। কেমন পূর্বেকার জানেন? বর্তমানে আমরা ছবির গ্যালাক্সিগুলোর যে আলো দেখতে পাচ্ছি, তা যখন তাদের থেকে নির্গত হয়ে আমাদের দিকে যাত্রা শুরু করে, তখন আমরা তো দূরে থাক, আমাদের পৃথিবীরই অস্তিত্ব ছিলো না!

★ ছবিতে যে ছোট ছোট বিন্দু বা বিন্দুসদৃশ অংশগুলো দেখতে পাচ্ছেন, সেগুলো কোন তারা নয়। বরং, একেকটি গ্যালাক্সি! একেকটি গ্যালাক্সিতে আবার গড়ে ১০০-৫০০ বিলিয়ন তারা থাকে। আর এসব একেকটি গ্যালাক্সি আকারে কতো বৃহৎ জানেন? আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিরই ব্যাস প্রায় ১ লক্ষ আলোকবর্ষ! এমন আবার অর্ধশতাধিক সংখ্যক গ্যালাক্সির সমন্বয়ে গঠিত হয় একেকটি গ্যালাক্সি ক্লাস্টার। এসব ক্লাস্টারের আবার একেকটি গ্যালাক্সির মধ্যকার দূরত্ব থাকে প্রায় কয়েক লক্ষ আলোকবর্ষ! একটি গ্যালাক্সি ক্লাস্টার আকারে কতো বৃহৎ নিশ্চয় বোঝাই যাচ্ছে? জেমস ওয়েবের তোলা এ ছবিটি তেমনই একটি গ্যালাক্সি ক্লাস্টারের ছবি। নামঃ SMACS 0723।

★ কিছু গ্যালাক্সির রং দেখতে পাচ্ছেন লাল ও কিছু অংশ সাদাটে। যেসব গ্যালাক্সির রং লাল, তাদের বয়স অনেক অনেক বেশি। অনেক পুরনো সেগুলো। কারণ, সেসব গ্যালাক্সির তারাদের জীবন প্রায় শেষের দিকে। বিপরীতে সাদাটে গ্যালাক্সিগুলোর বয়স সে তুলনায় বেশ কম।

★ ছবিতে বৃত্তচাপ আকৃতির কিছু বাঁকা লালচে আলোক রেখা দেখতে পাচ্ছেন। এদেরকে দেখে গ্যালাক্সি মনে হলেও বাস্তবে এরা আসলে কিছুই না! আইনস্টাইনের জেনারেল থিওরি অফ রিলেটিভিটি অনুযায়ী, এটি স্রেফ স্থান-কালের বক্রতা! ছবির কেন্দ্রে যেসব গ্যালাক্সি রয়েছে তাদের সকলের সমন্বিত ভর এতোই বেশি যে, তাতের পেছন থেকে আসা গ্যালাক্সিগুলোর আলোকে বক্র করে দিয়েছে। এ ঘটনাকে বলা হয় মহাকর্ষীয় লেন্সিং। প্রকৃতপক্ষে, এসব বেঁকে যাওয়া আলোর রেখাগুলো ছবি গ্যালাক্সিগুলোর পেছনে থাকা গ্যালাক্সির প্রতিবিম্ব, যাদেরকে সরাসরি ছবিতে দেখা যাচ্ছে না। সেই লেন্সিং এর ফলেই অসংখ্য ক্ষুদে বিন্দু ম্যাগনিফাইং হয়ে আকারে বড়ো হওয়ায় ছবিতে দেখা যাচ্ছে।

সবকথার শেষ কথা, এই পুরো ছবিটি আসলে মহাবিশ্বের বিশালতার কাছে কতোটুকু? উত্তর হচ্ছে, একটি ধূলি বা বালুকণার আকার যতো ক্ষুদ্র, তারচেয়েও ক্ষুদ্র! আপনি যদি হাতে একটি বালুকণা নিয়ে আকাশের দিকে তাক করে ধরেন, তবে পুরো আকাশের তুলনায় সে বালুকণা যতোটুকু বড়ো, ছবিটির অংশ তার চেয়েও ক্ষুদ্র!

আমাদের সূর্যের মতো অগণিত নক্ষত্র রয়েছে সেসব গ্যালাক্সিতে, রয়েছে পৃথিবীর মতো অনেক গ্রহ, উপগ্রহও! কিন্তু সেখানেও কি আমাদের মতো কেউ নেই?
প্রকৃতপক্ষে আমরা যতোটা ভাবি, মহাবিশ্ব তারচেয়েও বেশি জটিল। যতোটা কল্পনা করতে পারি, তারচেয়েও ভয়ঙ্কর রকমের বিশাল।


দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইনের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। মার্চ পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ এগিয়েছে ৭০ শতাংশ। এরই মধ্যে কক্সবাজ...
22/04/2022

দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইনের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। মার্চ পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ এগিয়েছে ৭০ শতাংশ। এরই মধ্যে কক্সবাজার অংশের ১৫ কিলোমিটার রেল ট্র্যাক বসানো পুরোপুরি শেষ হয়েছে। এছাড়া আইকনিক স্টেশন, ছোট-বড় সেতু, কালভার্ট, লেভেল ক্রসিং ও হাইওয়ে ক্রসিংয়ের কাজ পুরোদমে চলমান। ২০২৩ সালের জুনের মধ্যেই এ রেল রুটে ট্রেন চালুর পরিকল্পনা নিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

১২৮ কিলোমিটার প্রকল্প ব্যয়
রেলওয়ের প্রকল্প সংক্রান্ত নথি অনুসারে, ২০১০ সালে দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার ও রামু থেকে ঘুমধুম পর্যন্ত ১২৮ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেয়া হয়। মূল উদ্দেশ্য পর্যটন নগরী কক্সবাজারে যাতায়াত সহজ করা। পাশাপাশি মিয়ানমারসহ ট্রান্স-এশিয়ান রেলওয়ের সঙ্গে বাংলাদেশকে যুক্ত করা। তবে কক্সবাজার থেকে মিয়ানমার পর্যন্ত ২৮ কিলোমিটারের কাজ আপাতত হচ্ছে না।

চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে প্রথমে ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা। ২০১৬ সালে প্রকল্প প্রস্তাব সংশোধন করে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি টাকা। এতে ঋণ সহায়তা দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।

২০১৮ সালের জুলাইয়ে প্রকল্পটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন (সিআরইসি) ও বাংলাদেশের তমা কনস্ট্রাকশন কোম্পানি এবং চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন কর্পোরেশন (সিসিইসিসি) ও বাংলাদেশের ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড পৃথকভাবে কাজটি করছে। এটি সরকারের অগ্রাধিকার (ফাস্ট ট্র্যাক) প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত।

প্রকল্প কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মার্চ পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ এগিয়েছে ৭০ শতাংশ। করোনার কারণে প্রকল্প মেয়াদ আরো এক বছর বাড়ানো হয়েছে। সে ক্ষেত্রে এ প্রকল্প শেষ করতে ২০২৩ সালের জুন মাস পর্যন্ত সময় পাচ্ছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো।

ঝিনুকের আকৃতির স্টেশন
শুভ্র সাদা বিশাল আকৃতির এক ঝিনুক। এর ভেতরে আসা০যাওয়া করবে ট্রেন। এমন দৃশ্য বাস্তব হতে চলেছে সৈকত শহর কক্সবাজারে। দীর্ঘ প্রতিক্ষিত চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পের আওতায় চলছে দৃষ্টিনন্দন আইকনিক রেলস্টেশনের নির্মাণ কাজ। যার ৬ তলা স্টেশন ভবনের মূল কাঠামোর কাজ শেষ হয়েছে।

দোহাজারী-কক্সবাজার রেলওয়ে প্রজেক্টের (আইকনিক স্টেশন বিল্ডিং) কনস্ট্রাকশন ম্যানেজার মো. আব্দুল জাবের মিলন জানিয়েছেন, চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত নির্মাণাধীন রেলপথের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ কক্সবাজার রেলস্টেশন। পুরো স্টেশনটি গড়ে উঠছে ২৯ একর জমির উপর। আইকনিক স্টেশন ভবনটি ১ লাখ ৮৭ হাজার বর্গফুটের। অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধার প্রায় সবই থাকছে স্টেশনটিতে।

স্টেশনটি হচ্ছে কক্সবাজার সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের চাঁন্দেরপাড়া এলাকায়। নির্মাণাধীন স্টেশন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ছয়তলা স্টেশন ভবনের মূল কাঠামো দৃশ্যমান হয়েছে। দিন-রাত কমবেশি ৫ শতাধিক প্রকৌশলী ও শ্রমিক নিয়োজিত রয়েছেন স্টেশন ভবনটির নির্মাণকাজে। স্টেশন ভবন ছাড়া আরো ১৭টি স্থাপনা তৈরি করা হচ্ছে, যেগুলো ব্যবহার করা হবে রেলওয়ের পরিচালনা ও বাণিজ্যিক কার্যক্রমে।

শুধু কক্সবাজার রেলস্টেশন নির্মাণ করতেই ২১৫ কোটি টাকা খরচ হচ্ছে বলে জানিয়েছেন রেলের কর্মকর্তারা। কেন্দ্রীয়ভাবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত স্টেশনটিতে যাত্রী প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হচ্ছে ভিন্ন পথ। থাকছে গাড়ি পার্কিংয়ের বড় জায়গা। আইকনিক রেলস্টেশনটিতে থাকছে তারকামানের হোটেল, শপিংমল, রেস্টুরেন্ট, শিশু যত্নকেন্দ্র। থাকছে লকার বা লাগেজ রাখার স্থান। রাতের ট্রেন ধরে সকালে কক্সবাজারে গিয়ে পর্যটকরা লাগেজ, মালামাল স্টেশনে রাখতে পারবেন। আর সারাদিন সমুদ্রসৈকত বা দর্শনীয় স্থান ঘুরে রাতের ট্রেনে আবার ফিরতে পারবেন নিজ গন্তব্যে।

দোহাজারী-কক্সবাজার রেলওয়ে প্রজেক্টের (আইকনিক স্টেশন বিল্ডিং) কনস্ট্রাকশন ম্যানেজার মো. আব্দুল জাবের মিলন জানান, ছয়তলা আইকনিক স্টেশন ভবনের মূল কাঠামোর নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে । এর পাশাপাশি প্ল্যাটফর্ম ও ফুটওভার ব্রিজের ৪০ শতাংশ কাজ এগিয়েছে। এখন বাকি আছে ফিনিংস, ছাদের কাঠামো তৈরি ও সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ। ছাদের কাঠামো তৈরির কাজটি চলতি মাসে শুরু হয়েছে। ফিনিংসের মধ্যে সেন্ট্রাল এসি, ফায়ার ফাইটিং, বিএমএ সিস্টেম, স্যানিটারি কাজ ও বৈদ্যুতিক কাজ রয়েছে। বর্ষা মৌসুমেও কাজে কোনো ধরনের সমস্যা হবে না। কারণ ভবনের মূল কাঠামোর কাজ যেহেতু শেষ, ফলে এ কাজগুলো ভেতরে বসেই করা যাবে। এতে কাজগুলোও দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাবে। বলা যায়, প্রকল্প মেয়াদের দুই মাস আগে এ আইকনিক রেলস্টেশন নির্মাণ শেষ করা সম্ভব।

তিনি আরো জানান, সম্প্রতি প্রকল্পের অগ্রগতি দেখতে আসেন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম ও সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীরসহ রেলের কর্মকর্তারা। তারা আগামী বছরের জুনে এ রেলপথ চালুর পরিকল্পনা করেছেন।

কক্সবাজারে ট্রেন, পাল্টে যাবে অর্থনীতি
কক্সবাজার আইকনিক স্টেশনসহ সবমিলিয়ে ৯টি স্টেশন নির্মাণ করা হচ্ছে দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথে। কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামের দিকে পরের স্টেশনটি রামু। এরপর পর্যায়ক্রমে রয়েছে ইসলামাবাদ, ডুলাহাজারা, চকরিয়া, হারবাং, লোহাগড়া, সাতকানিয়া ও দোহাজারী রেলস্টেশন।

কক্সবাজারবাসীর স্বপ্নের দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন এখন বাস্তবায়নের পথে। স্থানীয়রা বলছে, কক্সবাজারে ট্রেন চলাচলে বাড়বে বাণিজ্যিক তৎপরতা, পাল্টে যাবে জেলা তথা গোটা দেশের অর্থনীতির রূপ।

রামুর বাসিন্দা গোলাম মওলা বলেন, কক্সবাজারে ট্রেন আসবে কল্পনাতেও ছিল না। এখন বিশাল কর্মযজ্ঞ দেখে বোঝা যায় আমাদের স্বপ্ন এখন বাস্তবের পথে। যানবাহনের চাপ বেড়েছে অনেকগুণ, সড়কে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। রেল যোগাযোগ চালু হলে যাতায়াত-বাণিজ্যিক কার্যক্রম আরো সহজ হবে। কমবে সড়ক দুর্ঘটনা-প্রাণহানি।

কক্সবাজার হোটেল মোটেল গেস্টহাউস অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ বলেন, কক্সবাজারে ট্রেন চললে পর্যটন শিল্পের দৃশ্যপট পাল্টে যাবে। তখন সারা বছরই পর্যটকে ভরপুর থাকবে কক্সবাজার, চাঙা থাকবে পর্যটন ব্যবসা। নতুন কর্মসংস্থানের পাশাপাশি অর্থনীতিতেও বেশ পরিবর্তন আসবে।

সরেজমিন দেখা যায়, কক্সবাজার সদর উপজেলার ঈদগাঁও থেকে রামু উপজেলার জোয়ারিয়া নালা এলাকা পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার রেললাইনে ট্র্যাক বসানো হয়েছে। চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে চকরিয়া পর্যন্ত ৫০ কিলোমিটার অংশে ১৯টি সেতু নির্মাণ হয়ে গেছে। ভূমি উন্নয়ন কাজও শেষ পর্যায়ে। সংশ্লিষ্ট ও স্থানীয়দের আশা, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই দোহাজারী-কক্সবাজার রুটে ট্রেন চালু সম্ভব হবে।

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর বলেন, কক্সবাজারের আইকনিক রেলস্টেশনে আন্তর্জাতিক মানের অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধার সবই থাকছে। এরই মধ্যে প্রকল্পের ৭০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। এখন পর্যন্ত টার্গেট জুন ২০২৩। এর মধ্যেই ট্রেন চলাচল শুরুর সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চলমান।

Inani Beach of Cox’s Bazar ♥️
17/04/2022

Inani Beach of Cox’s Bazar ♥️

এই ঈদে কে কে যেতে চান?
17/04/2022

এই ঈদে কে কে যেতে চান?

২০০০ ফিট উপর থেকে সৈকত ঘেষা দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ।
12/04/2022

২০০০ ফিট উপর থেকে সৈকত ঘেষা দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ।

25/01/2022

কারো মার্সিডিজ থামছে রাতের গভীরে নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে...! কেউ ভাঙা ঘরে থেকে স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত স্বপ্নের জোয়ারে ভাসছে।

কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন! ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি। কেউ কেউ আবার একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য অবিরাম যুদ্ধ করে চলছে।

কেউ সদ্যজাত সন্তানকে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইছে। আবার কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!

কেউ বছরে কতোজন ভালবাসার মানুষ বদলে ফেলছে!
কেউ আবার তার ভালবাসার মানুষের জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষা করে চলছে।

কেউ দামি শাড়ি হাতে পেয়ে তবু খুশি নয়! আবার কেউ তাঁতের নতুন শাড়ির গন্ধ বারবার শুঁকছে।

কেউ প্রিয়জন এর কাছ থেকে সোনা বা হিরের চুড়ি পেয়ে খুশি নয়,

কেউ প্রিয়জন এর কাছ থেকে পাওয়া কাঁচের চুড়িতে সর্গের সুখ খুঁজে পাচ্ছে।

কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও তৃপ্তি সহকারে খেতে পারছেনা! কেউ পেঁয়াজ, কাঁচালঙ্কা কচলিয়ে গোগ্ৰাসে পান্তা গিলছে।

কারো দামি খাটে শুয়েও ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে! কেউ আবার হিমেল হাওয়ায় অঘোরে ঘুমোচ্ছে।

কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ কিন্তু পড়ার ইচ্ছে নেই. কেউ আবার পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!

কেউ বিলাস বহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো? কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে, আর মনে মনে ভাবছে... সন্তানতো মানুষ করতে পেরেছি! আল্লাহ চাইলে, ওরা নিজেরাই নিজের জীবনটা গড়ে নেবে.

নানান রঙের মানুষ,
বিভোর নানা স্বপ্নে,
জীবন এঁকে বেড়ায়
সাদাকালো আলাপনে !!

06/04/2021

এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন কুমিল্লা জেলার অটোরিকশাচালক বাবার জমজ দুই ছেলে ছেলে আরিফুল ইসলাম ও শরি.....

17/03/2021

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী - প্রথম দিন

14/03/2021

কোথায় এটা কে বলতে পারবেন?

সুড়ঙ্গের আদলে ১২ ফুট উচ্চতায় সৈকতের তীর ঘেঁষে তৈরি হবে ১২ কিলোমিটারের দৃষ্টিনন্দন সড়ক। সুড়ঙ্গের ভেতরে থাকবে শপিংমল, উন্ন...
13/03/2021

সুড়ঙ্গের আদলে ১২ ফুট উচ্চতায় সৈকতের তীর ঘেঁষে তৈরি হবে ১২ কিলোমিটারের দৃষ্টিনন্দন সড়ক। সুড়ঙ্গের ভেতরে থাকবে শপিংমল, উন্নতমানের রেস্তোরাঁ, কফিশপ, মালামাল রাখার লকার, ওয়াশরুম, চেয়ারে বসে কাচের জানালা নিয়ে সমুদ্র দেখাসহ বিনোদনের আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা। সড়কের পশ্চিম পাশে বা সমুদ্রের দিকে থাকবে বাইসাইকেল ও পায়ে হাঁটার পৃথক রাস্তা। থাকবে সমুদ্রতলের প্রাণিজগতের রহস্য দেখার অ্যাকুয়ারিয়াম, সড়কের মোড়ে মোড়ে দাঁড়িয়ে থাকবে দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্য। থাকবে বিনোদন পার্ক, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য লালনের মুক্তমঞ্চ, বিদেশি পর্যটকদের অবকাশযাপনে পৃথক ব্যবস্থা। দিনের চেয়ে রাতের আলোঝলমল সড়কটি পর্যটকদের বিমোহিত করবে।

সড়কটি যদি বিশ্বের দীর্ঘতম কক্সবাজার সৈকতের কলাতলী থেকে নাজিরারটেক পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার বালুচরে বসিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে কেমন দেখাবে? দীর্ঘদিন ধরে যাঁরা ঘিঞ্জি সৈকতের বালুচরে ঝুপড়ি দোকানপাট, ময়লা-আবর্জনা আর অব্যবস্থাপনা দেখে হতাশ, তাঁদের জন্য সুড়ঙ্গ সড়ক খুশির সংবাদ হতে পারে। সৈকত থেকে অস্থায়ী সব ঝুপড়ি দোকানপাট উচ্ছেদ করে সে জায়গায় এ রকম একটি দৃষ্টিনন্দন সড়ক তৈরি হলে পর্যটনের সম্ভাবনা যেমন খুলে যাবে, তেমনি বিশ্বের দীর্ঘতম এই সৈকতের প্রতি মানুষের আকর্ষণও বেড়ে যাবে। আর এরই সঙ্গে পাল্টে যাবে শত বছরের চেনাজানা সৈকতের পুরোনো রূপও। স্বপ্ন নয়, এটি বাস্তবে পরিণত হতে গেলে মাত্র চারটা বছর অপেক্ষায় থাকতে হবে

১২ কিলোমিটারের সুড়ঙ্গ সড়কটি তৈরিতে ব্যয় হবে ২০৫১ কোটি ২০ লাখ ৫৪ হাজার টাকা। সড়ক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। পাউবো কক্সবাজারের নির্বাহী প্রকৌশলী প্রবীর কুমার গোস্বামী প্রথম আলোকে বলেন, ২০৫১ কোটি টাকার এই সড়ক প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য গত বছরের ডিসেম্বরে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। গত ৪ জানুয়ারি মন্ত্রণালয়ে যাচাইবাছাই কমিটির সভায় প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এখন জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) উত্থাপনের জন্য প্রকল্পটি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে আছে। এটি বাস্তবায়নে সময় লাগবে চার বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের জুন মাসে প্রকল্পের কাজ শেষ করার কথা। চলতি মার্চ মাসে একনেকে প্রকল্পটি অনুমোদন পেলে আগামী এপ্রিল মাস থেকে সড়ক নির্মাণের কাজ শুরু করা সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেন প্রবীর কুমার।
কী থাকছে সুড়ঙ্গ সড়কে:
কলাতলী মেরিন ড্রাইভ থেকে (বেইলি হ্যাচারির পাশ) শুরু হয়ে হোটেল সায়মনের সামনে দিয়ে উত্তর দিকে (সমুদ্রসৈকতের তীর ঘেঁষে) সুগন্ধা, সিগাল, লাবণী, ডায়াবেটিক হাসপাতাল পয়েন্ট হয়ে আঁকাবাঁকা পথে নাজিরারটেক পর্যন্ত যাবে ১২ কিলোমিটারের এই সুড়ঙ্গ সড়কটি। নাজিরারটেক অংশে যুক্ত হবে কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সংযোগ সড়ক। সৈকতের বালুচরে সৃজিত ঝাউবাগান ঠিক রেখেই সড়কটি তৈরি হবে।

নকশা থেকে দেখা গেছে, সড়কের মধ্যে ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার হবে মাল্টিফাংশনাল। এর মধ্যে কলাতলী থেকে লাবণী পয়েন্ট পর্যন্ত থাকবে ২ দশমিক ৮ কিলোমিটার এবং ডায়াবেটিক হাসপাতাল পয়েন্ট থেকে নাজিরারটেক পর্যন্ত হবে ২ কিলোমিটার; যেখানে থাকবে শপিংমল, দোকানপাট, ওয়াশরুম, লকার, কফিশপ, রেস্তোরাঁ প্রভৃতি। সড়কটি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকবে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, কক্সবাজার পৌরসভা, জেলা প্রশাসন, বন, পর্যটন, পরিবেশ ও বিদ্যুৎ বিভাগের।
সমতল থেকে সড়কটির উচ্চতা হবে ১২ ফুট, প্রস্থ ৫০ ফুট। সুড়ঙ্গের আদলে তৈরি সড়কের দুই পাশে গাড়ি পার্কিং এবং ওয়াকওয়ে বাদ দিয়ে দুই লেনের সড়ক হবে ৩০ ফুট। দিনের বেলায় সৈকতের এমন রূপ মানুষকে যতটুকু মুগ্ধ করবে, রাতের আলোকোজ্জ্বল ঝলমলে সড়কটি আনন্দের মাত্রা বাড়াবে আরও কয়েকগুণ।
সড়কের পশ্চিম পাশে থাকবে ১০ ফুট প্রস্থের সাইকেলওয়ে। ৯০-১০০ ফুট প্রস্থের থাকবে ওয়াকওয়ে, যেখানে লোকজনের হাঁটাচলার পাশাপাশি বিশ্রামের ব্যবস্থাও থাকবে। সেখানে বসানো হবে ৭০০টি চেয়ার। ওয়াকওয়ের সামনে (পশ্চিমে) বসানো হবে ছাতা-চেয়ার (কিটকট)।

কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আবু মোর্শেদ চৌধুরী বলেন, বহুমুখী সড়ক প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে বিশ্বের দীর্ঘতম কক্সবাজার সৈকতের চেহারাই পাল্টে যাবে। দেশি-বিদেশি পর্যটকের আগমন বেড়ে যাবে কয়েকগুণ, তখন রাজস্ব আয়ও বাড়বে। প্রসার ঘটবে ব্যবসা-বাণিজ্যের
Source:Prothom Alo

11/01/2021

সব ঠিক থাকলে ২১ মাস পর ২০২২ সালের জুনে ঢাকা থেকে ট্রেনে সরাসরি পর্যটন শহর কক্সবাজারে যাওয়া যাবে। প্রকল্প-সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন স্থাপন কাজ শেষ করা যাবে। সরকারের ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্পের অন্যতম দোহাজারী-কক্সবাজার ১০২ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণকাজ এখন দৃশ্যমান। ইতোমধ্যে প্রকল্পের ৪২ শতাংশ কাজ সম্পন্ন। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে পর্যটন নগরী কক্সবাজারে যাতায়াত খুবই সহজ হবে এবং অধিক সংখ্যক পর্যটক কক্সবাজারে আসবে। এ রেললাইনটি আমাদের অর্থনীতিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। রেললাইনটি নির্মিত হলে দেশি-বিদেশি অধিক সংখ্যক পর্যটক কক্সবাজার আসবে। ফলে, এ অঞ্চলের মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতি হবে।

কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন.
11/01/2021

কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন.

পাখির চোখে সেন্ট মার্টিন 🥰
10/01/2021

পাখির চোখে সেন্ট মার্টিন 🥰

02/01/2021

Saint Martin's Island is one of the most attractive places for tourists in Bangladesh. The island is located at the mouth of the Naf river, nine kilometres south of Teknaf in Cox's Bazar. Studies have shown that the place was part of the mainland of Teknaf about 5,000 years ago. But gradually it wen...

এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়!
02/01/2021

এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়!

এগুলো কোনো সিনেমার দৃশ্য নয়, 2020 সালের কিছু উল্লেখযোগ্য ছবি। 😢
31/12/2020

এগুলো কোনো সিনেমার দৃশ্য নয়, 2020 সালের কিছু উল্লেখযোগ্য ছবি। 😢

Sweetest thing you will see today. 🖤
09/12/2020

Sweetest thing you will see today. 🖤

14/07/2020

Cox's Bazar beach, the longest natural sea beach in the world with a length of 120km, is facing a severe environmental crisis.

Parts of the beach, which is the top tourist spot in Bangladesh, are littered with mountains of trash. The situation is especially dire at 20 popular beach points including Kobita Chattar, Laboni, Shaibal, Seagull, Sea Inn, and the Kolatoli intersection.

In these circumstances as counseled by the honorable DC Cox's Bazar, members of Cox's Bazar Student Society will work on cleaning the beach on Daria Nagar point maintaining necessary social distances.

Do you miss this sunset?
04/06/2020

Do you miss this sunset?

The magnificent Cox’s Bazar is awaiting for the world to get well soon.Stay Home, Stay Safe.
02/06/2020

The magnificent Cox’s Bazar is awaiting for the world to get well soon.

Stay Home, Stay Safe.

19/05/2020

The COVID-19 pandemic is a crisis of a completely different magnitude and one that will require a response of an unprecedented scale. Information Technology (IT) is a subject of widespread interest in Bangladesh and the industry was growing exponentially. Catch the live webinar CSS presents Meet the Minds at 10pm, 19th May where we will discuss how much the Industry is affecting due to this pandemic situation and what will be possible future.

15/05/2020
কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই featuring superheros.
08/05/2020

কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই featuring superheros.

07/04/2020

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কক্সবাজার - Cox's Bazar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share