রমজানে সফলতা অর্জনে সব চাইতে বড় বাধা দুইটি, টেলিভিশন ২নং মোবাইল ফোন। শাইখ আহমাদুল্লাহ।
আরকানের রোহিঙ্গা মুসলমানরা ইতিহাসের নিকৃষ্টতম বর্বরতার শিকার। পাষানের আত্মাও কেঁপে উঠে সে বর্বরতার চিত্র দেখে। তাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের জন্য ফরজ মানবিক দায়িত্বে পরিণত হয়েছে।shaikh mahmudul hassan.London
রোহিঙ্গাদের ইতিহাস ও আমাদের করণীয় ।
ড. ইমাম হোসেন
প্রধান খতিব নদ্দা সরকারবাড়ী জামে মাসজিদ ।
বার্মার মুসলিম হত্যার প্রতিবাদে শায়খ মতিউর রাহমান মাদনি
আমি জানি না ক্যাপশন কি দিব । অসাধারন বললেও হয়ত ছোট করা হবে।
৪.৩৫ সেকেন্ডের ভিডিও । কাদের জন্য ??......
#যারা নিজের জীবন নিয়ে সন্তুস্ট না।
#যারা বেশি শেলফি আপলোড করো ।
#যারা নিজের দৃষ্টি হেফাযাত করে না।
#যে সমস্ত বোনেরা পর্দা করে না ।
#সর্বোপরি সকল মুসলিম উম্মাহর জন্য।
আল্লাহ যেন আমাদের বোঝার তওফিক দেয় । আমিন
from here insa Allah you can learn more and more..........
https://www.facebook.com/KnowYourDeenBD?hc_location=ufi
আপনার সন্তানকে সময় দিন।
মায়েদেরকে প্রাকৃতিকভাবে- আল্লাহ তাদের কিছু উপহার দিয়েছেন, যেমন মাতৃত্ব তাদের মধ্যে অধিকতর সহজাত ভাবেই আসে। আল্লাহ্ এটি উনাদের দান করেছেন। একারণেই তারা প্রতিপালনশীল, কোমল, যত্নবান, বেশি উদ্বিগ্ন- প্রকৃতিগত ভাবেই তারা এমন। বাবাদের এটার জন্য চেষ্টা করতে হয়। আপনি বাসায় বসে আছেন, আপনার বাচ্চা পড়ে গেলো। কে দ্রুত এগিয়ে আসবে, "ও আমার বাবু ,ওহ! এটা কি হয়ে গেল" বলে? কে এই কাজটি করে? সেই বাবা? বাবা সেই জায়গায় বসে থেকেই বলে "নিজেই উঠে পড়তে পারবে"।"কিছু হয়নি, কিছু হয়নি।কোন ব্যাপার না। ধুলা ঝেড়ে ফেল। কিছু হয়নি, কিছু হয়নি। চিন্তার কিছু নাই। এটি সামান্য একটু রক্ত।"
কিন্তু মা দিশেহারা হয়ে যান। এটি তার মধ্যে স্বভাবজাত। আমি এইখানে উপস্থিত বাবাদের কে বলতে চাই, "যদি আমরা আমাদের সন্তানদেরকে ইসলামের মধ্যে বড় করতে চাই তাহলে আমাদের প্রথম যেই কাজটি করতে হবে যে আমাদেরকে তাদের বন্ধুতে পরিণত হতে হবে এবং এটির জন্য পরিশ্রম করতে হবে। এটির জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।এখানে যেসব বাবা-মায়েরা আছেন, যেসব বাবারা আছেন আপনাদের নিজেদেরকে বদলাতে হবে। আমি সিরিয়াস যে আপনাদের বদলানো প্রয়োজন। নিজের জন্য নয়, আপনার সন্তানের জন্য। আপনি যখন বাসায় আসেন আপনার বাচ্চারা আপনার সাথে খেলতে চায়। "আব্বা, আমাকে কোলে তুলে নাও, আমাকে ঘোড়াও, এটা কর, ওটা কর। একটুখানি করেই আপনি এমন করেন(কাহিল হয়ে পড়ার ভঙ্গি)। "আব্বাকে এখন একটু শুতে হবে, একটু অপেক্ষা কর"(আপনি বাচ্চাকে বলেন)। এভাবে কেউ বাচ্চা বড় করে না।
আমাদের বাচ্চাদের পাহাড়ে চড়তে নিয়ে যাওয়া, তাদের সাথে খেলাধুলা করা ,বাড়ির পিছনের উঠোনে নিয়ে যাওয়া। এমনকি যখন তারা ভিডিও গেইম খেলে, আপনিও তাদের সাথে ভিডিও গেইম খেলুন। তাদের সাথে খেলাধুলা করুন। তাদের সাথে সেখানে খেলুন। কি করবেন সেটা ব্যাপার না। শুধুমাত্র আপনার বাচ্চার সাথে থেকে কিছু করুন। আমাদের মধ্যকার প্রতিবন্ধকতা দূর করার জন্য এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার। যাতে সে আপনার সাথে যেকোনো বিষয় নিয়ে কথা বলতে পারে। আমি এটা আপনাদের বলছি কারণ যখন তারা একটি নির্দিষ্ট বয়সে পৌঁছাবে তখনও "কথা বলার মত কারো" সেই প্রয়োজনটা থেকেই যাবে। সেই মানুষটি আপনিই হয়ে যান, কোন অমুসলিম বন্ধু নয়, যে তাকে অমুসলিম পরামর্শ দিবে। আপনারই সেই ব্যক্তিটা হওয়া উচিত।
আপনি নিশ্চয়ই এটা আবিষ্কার করতে চান না যে আপনার বাচ্চা অন্যরকম এক ব্যক্
উমরা আদায়ের পদ্ধতি - শাইখ সাইফুদ্দিন বেলাল মাদানি
ইসলাম কঠোরভাবে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে। মুফতি ইসমাইল মেঙ্ক।
স্নেহের ভাই ও বোনেরা, সারা বিশ্বে এমন সব ঘটনা ঘটে চলেছে যা নিয়ে কথা বলা খুবই জরুরী হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমতাবস্থায় মুসলিমদের পথ নির্দেশনা দেওয়া খুবই জরুরী। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হল অস্ট্রেলিয়ার সিডনীতে জিম্মি করা এবং আরেকটি হল পাকিস্তানের পেশোয়ারের স্কুলের বাচ্চাদের নৃশংসভাবে হত্যা করার ঘটনা। এবং এটা আমাদের জন্য জানা গুরুত্বপূর্ণ যে আমরা মুসলিমরাই বুঝতে পারছি না ইসলামের কোন অংশ এই মানুষগুলো (সন্ত্রাসীরা) অনুসরণ করছে। প্রকৃতপক্ষে আমরা বুঝতেই পারছি না তারা কোন ইসলামকে মেনে চলছে। কারণ এই মানুষগুলো (সন্ত্রাসীরা) যা পালন করছে ইসলাম তার থেকে পুরোপুরি ভিন্ন একটা ধর্ম ।ইসলাম নিরীহ মানুষদের হত্যা করা শিক্ষা দেয় না। শিশু এবং নারীদের হত্যা করা শিক্ষা দেয় না। প্রকৃতপক্ষে মুহাম্মদ (সাঃ) যখন মক্কাতুল মুকাররামাহতে(মক্কা নগরীতে) প্রবেশ করছিলেন, যেই বছর আ'আমুল ফাতহ নামে পরিচিত, মক্কা বিজয়ের সময় তিনি এটা সুস্পষ্ট করে দিয়েছিলেন যে, যারা তাদের অস্ত্র নামিয়ে রেখেছিল তাদের স্পর্শ বা ক্ষতি করা যাবে না। কারণ তারা নিরীহ মানুষ। তিঁনি এটাও পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করেছিলেন, শুধু যে মহিলা, শিশু, বয়স্ক, যারা বাসায় আছে এবং যারা চার্চে আছে তাদের আঘাত বা ক্ষতি করা নিষেধ তা নয়, বরঞ্চ গাছপালা এবং অবকাঠামোরও ক্ষতি করা মানা। সুতরাং যারা অবকাঠামো ধ্বংস করে তারা ইসলাম অনুসরণ করছে না। যারা ইকো-সিস্টেম নষ্ট করতে চায় তারা ইসলাম অনুসরণ করছে না। যারা মহিলা, শিশু, বয়স্ক, যারা মসজিদে আছে, যারা তাদের সাথে যুদ্ধরত নাই এমন নিরীহ মানুষ, তাদের ক্ষতি করতে চায়- তারা ইসলাম অনুসরণ করছে না। এই সম্পর্কে কথা বলা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমরা ভীষণ হতাশ। আর এই হতাশার কারণে মুসলিম ভূমিতে ঘটে যাওয়া কোন ঘটনা তাদের, যারা এ ঘটনার সাথে আদৌ জড়িত নয়, আঘাত করার কোন অধিকার আমাদেরকে দেয় না। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআলা আমাদের মঙ্গল করুন এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন।
প্রথমে আমি যে সমস্যা নিয়ে কথা বলতে চাই সেটা হল ইসলামের নামে জিম্মি করা। কি ঘটে গেছে এবং কি ঘটে চলেছে সেটাকে যদি আমরা খুব সতর্কভাবে পর্যবেক্ষণ করি তবে দেখতে পাবো যে, যদি কারো কোন বিশেষ জাতির ব্যাপারে সমস্যা থেকে থাকে তবে তারা সেই জাতির যে কাউকে ধরে নিয়ে যায় এবং হত্যা করে বা তাকে জিম্মি হিসেবে ব্যবহার করে। ইসলামের কোথায় এই শি
"আমি বাংলাদেশ সরকারের কাছে জানতে চাই, পিস টিভি নিষিদ্ধ করার পেছনে কি কারন রয়েছে তাদের কাছে? তারা আমাকে পিস টিভির এমন একটিমাত্র প্রোগ্রাম দেখাক যা সেদেশে অশান্তি সৃষ্টি করতে পারে বলে অভিযোগ তোলা হচ্ছে। আমি নিশ্চিত এরকম একটিও প্রোগ্রাম তারা দেখাতে পারবে না " ডা. যাকির নায়েক
-- নিজেকে নিয়ে হতাশ থেকো না ---
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা সূরা তাগাবুনের তৃতীয় আয়াতে বলেছেনঃ خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ بِالْحَقِّ وَصَوَّرَكُمْ فَأَحْسَنَ صُوَرَكُمْ ۖ وَإِلَيْهِ الْمَصِيرُ
তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলকে যথাযথভাবে সৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদেরকে আকৃতি দান করেছেন, অতঃপর সুন্দর করেছেন তোমাদের আকৃতি। তাঁরই কাছে প্রত্যাবর্তন।
তিনি বলেছেনঃ وَصَوَّرَكُمْ فَأَحْسَنَ صُوَرَكُمْ তোমাদেরকে আকৃতি দান করেছেন, অতঃপর সুন্দর করেছেন তোমাদের আকৃতি।
কি অসাধারন পরিবর্তন, উনি আপনার আকৃতি দিয়েছেন, আল্লাহ বলেছেন যে উনি বাকী সবকিছুকে সৃষ্টি করেছেন, উনি তার সাথে যোগ করতে পারতেন যে তিনি আপনাকেও সৃষ্টি করেছেন। উনি আগেই এটা বলে ফেলেছেন, উনি এবার সেটা পরিবর্তন করেছেন, وَصَوَّرَكُمْ, তিনি আপনাকে আকৃতি দান করেছেন, আরবীতে এই শব্দের অর্থ হলঃ কোন কিছুকে নিঁখুত, সুন্দর আকৃতিতে গড়া। আল্লাহ নিজে বলছেন, আমি তোমাকে খুব সুন্দর আকৃতিতে তৈরি করেছি। উনি নিজে সেটা আমাদেরকে বলছেন। উনি যেভাবে আমাদেরকে তৈরি করছেন তাতে উনি গর্ববোধ করছেন। জানেন, যারা অকৃতজ্ঞ তারা কি বলবে? বলবে, কেন আমি এত মোটা? কেন আমি এত চিকন? কেন আমি এত বেঁটে? কেন আমার মুখে এত দাগ। কেন আমার এরকম কেন ওইরকম। কেন আমি আমার ভাইয়ের মত স্মার্ট না? কেন আমি গরীব আর সে ধনী। কেন তার এটা আছে আর আমার নেই?
আর জানেন, আজকালকার আধুনিক সমাজে কি হয়? এবং শুধু আমেরিকাতেই নয় সারা বিশ্বে? মানুষের বয়স বাড়তে থাকে, চুল পাকা শুরু হয়, চামড়ায় ভাঁজ পড়তে শুরু করে, পুরো মাল্টিমিলিয়ন ডলারের ইন্ডাস্ট্রি গড়ে উঠেছে যাতে বলা হয় যে মানুষ সেইরকম দেখাবে যেমন সে তার বিশ বছর বয়সে দেখাতো, আসলে তাকে দেখায় একটা কিম্ভূত প্রাণীর মত। তারা আপনার চুল গজিয়ে দিবে, আপনার চামড়া টেনে ভাঁজ দূর করার চেষ্টা করবে, আপনার ভূড়িটাকে ভেতরে ঢুকিয়ে দেবার চেষ্টা করবে, এরকম আরো অনেক কিছু করবে। যেন আপনি ভাব ধরতে পারেন যে এখনো আপনার বয়স ২৫। আল্লাহ বলছেন, তুমি যেমন সেটাই মেনে নাও, আমি মনে করি যে তুমি সুন্দর, কেন তোমার মনে হচ্ছে যে তুমি অসুন্দর? কেন তুমি নিজেকে নিয়ে এত অখুশী?’ وَصَوَّرَكُمْ فَأَحْسَنَ صُوَرَكُمْ তিনি তোমাদেরকে আকৃতি দান করেছেন, অতঃপর সুন্দর করেছেন তোমাদের আকৃতি। আর আকৃতি বুঝাতে শুধু বাহ্যিক বোঝানো হচ্ছে না, এমনকি আমাদের ব্যক্তিত্ব, সক্ষমতা, আল্লাহ প্রত্যেককেই নির্দিষ্ট
চমৎকার কিছু কথা পিসটিভি ও ডাঃ জাকির নায়েক কে নিয়ে, যদি শুনেন হয়তো আপনার কিছু ভুল ধারনা সংশোধন হতে পারে।নিরপেক্ষ মনমানসিকতা নিয়ে শুনার অনুরোধ রইলো।
( শায়েখ মাহমুদুল হাসান (ঈমাম এসেক্স মাসজিদ ইউকে)