Facts Today INT

15/10/2023

Muhammad Moktarul Islam Mim Hosting the show........

28/04/2022

https://factstodayint.blogspot.com/2022/04/leadership-skills-and-human.html

From the very beginning Team Dreamers Bangladesh is working for developing the leadership skills and human responsibilities of youths all ...

11/04/2022

Md. Atikur Rahman

Permanent faculty of Jahangirnagar University. Part time faculty of North South University.

He has been accused of sexual harassment.

A couple of days ago one of his female student from his class went to him during his office hours to learn math. He had offered the student to go to JU to learn math. Then he started asking that female student to see him. When the student started giving excuses to avoid him, he was not convinced. When the student was showing him excuses that she has to go to tuition so she doesn't have any time to go and see him, then he (the faculty) said she (the female student) can tutor him and he will gift her iphones and so many things. He used to call her 2 am at night and finally today he called her at Arabica. That is where he was caught red handed. When he found out that a group of student came to catch him, he started running away. The students ran after him for a while and finally caught him.

During his confrontation, Mr. Atikur tried to run away at first, after he was caught after running, he offered 1 lac BDT cash, so that we don't make any complaints to the proctor office.

Finally he was taken to the proctor office. He had three sections in NSU and he has been suspended from all of his section. Also he has been suspended from NSU for lifetime. Thanks to VC of NSU for being student friendly and serve the students with justice. Hopefully everyone will take lesson from this incident.

11/04/2022

বেগম রোকেয়া ছিলেন ইসলামিক চিন্তাবিদ,তার কথার খন্ডাংশ ব্যবহার করে রটানো হচ্ছে গোমরাহি !

বেগম রোকেয়া ছিলেন একজন চিন্তাবিদ। সেই সাথে, সত্যিকার অর্থেই একজন ইসলামী চিন্তাবিদ ছিলেন। তিনি ইসলামের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে চিন্তাভাবনা, গবেষণা ও ব্যাখ্যা করেছেন; তিনিই ইসলামী চিন্তাবিদ। তিনি ইসলাম সম্পর্কে বিভ্রান্তি বা ভুল দূর করে থাকেন। কাজেই এসব অর্থে বেগম রোকেয়াকে ‘ইসলামী চিন্তাবিদ’ বলতে হয়। অবরোধ, নারীস্বাধীনতা, পর্দা, অশ্লীলতা, যৌতুক প্রথা, বিধবা বিবাহ, বাল্যবিবাহ, তালাক নিয়ে ভ্রান্তি ও বড়াবাড়িসহ বিভিন্ন ধরনের কুসংস্কারের বিরুদ্ধে তিনি ইসলামের সঠিক অবস্থান তুলে ধরেছেন।

রোকেয়াকে নিয়ে যারা বিতর্ক সৃষ্টি করতে চান, তারা তার সামগ্রিক রচনাকর্ম ও জীবনের শিক্ষা বাদ দিয়ে খণ্ডিত কিছু উদ্ধৃতি ব্যবহার করেন। এসব বিতর্ক ইতোমধ্যে নানাভাবে অত্যন্ত সার্থকতার সাথেই খণ্ডন করা হয়েছে। বেগম রোকেয়ার একটি উদ্ধৃতি দেয়া হয়, যাতে তিনি বলেছেন- ‘আমরা প্রথমত যাহা মানি নাই, পরে ধর্মের আদেশ ভাবিয়ে শিরোধার্য করিয়াছি। আমাদিগকে অন্ধকারে রাখিবার জন্য পুরুষগণ ঐ ধর্মগুলোকে ঈশ্বরের আদেশপত্র বলিয়া প্রচার করিয়াছেন।’ এখানে কিছু ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে। কিন্তু যদি রোকেয়ার সামগ্রিক সাহিত্যের আলোকে এ মন্তব্য ব্যাখ্যা করা হয়, তাহলে দেখা যাবে, এসব হচ্ছে মূলত তার ক্ষোভের কথা।


এখানে ধর্মগ্রন্থ নামে কিছু অর্ধশিক্ষিত ব্যক্তির বই প্রচলিত ছিল, যাতে নারী অধিকারের বিপক্ষে বলা হতো। কুরআনে সামগ্রিকভাবে নারী-পুরুষের সাম্যের কথাই বলা হয়েছে। বেগম রোকেয়া আরো বলেছেন, ‘যদি ঈশ্বর কোনো দূত রমণী শাসনের নিমিত্ত প্রেরণ করিতেন, তবে সে দূত বোধহয় কেবল এশিয়ায় সীমাবদ্ধ থাকিতেন না। দূতগণ ইউরোপে যান নাই কেন? আমেরিকা এবং সুমেরু হইতে কুমেরু পর্যন্ত যাইয়া ‘রমণী জাতিকে নরের অধীনে থাকিতে হইবে’- ঈশ্বরের এই আদেশ শুনান নাই কেন? ঈশ্বর কি কেবল এশিয়ারই ঈশ্বর?’

তার এ কথায় ‘দূত’ বলতে রাসূল সা:-কে মনে করা সঙ্গত হবে না। বরং যেসব পুরুষ অন্যায়ভাবে এ অঞ্চলে নারীকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে, তাদেরকেই বোঝানো হয়েছে। কেননা, রোকেয়া তার বিভিন্ন লেখায় হজরত মুহাম্মদ সা:-কে বিভিন্ন প্রসঙ্গে প্রাণভরে স্মরণ করেছেন। তার চেয়েও বড় কথা, ‘মতিচূর’ প্রথম খণ্ডের দ্বিতীয় প্রবন্ধ : নারী জাতির অবনতি’ ১৩১১ সালে ভাদ্রের ‘নবনূর’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল ‘আমাদের অবনতি’ শিরোনামে। এতে মূল প্রবন্ধের ২৩ থেকে ২৭ পর্যন্ত পাঁচটি পরিচ্ছেদ পরিবর্জিত হয়ে নতুন সাতটি অনুচ্ছেদ সংশোধিত হয়েছিল, যাতে আর কোনো ভুল বোঝাবুঝির সুযোগ ছিল না। অথচ আজো রোকেয়ার এ দু-একটি উদ্ধৃতির অপব্যাখ্যা করা হচ্ছে !


১৩৩৮ সালের মাসিক মোহাম্মদীতে বেগম রোকেয়া মুসলমানদের নামের বিকৃতির বিষয়ে কঠোরভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। মুসলমানদের নাম আরবি ভাষায় হবে, এটি ছিল ট্র্যাডিশন বা ঐতিহ্য। এটি তাকে সঠিক পরিচয় দেয়। রোকেয়া এর ওপর দৃঢ় থাকতে বলেছিলেন। অথচ আমাদের বর্তমান প্রজন্মকে এ থেকে দূরে সরানোর চেষ্টা চলছে। নামের এ রকম বিকৃতি থেকে আমাদের সরে আসতে হবে। রোকেয়া ১৩৩৮ সালের জ্যৈষ্ঠ সংখ্যা মাসিক মোহাম্মদীতে স্পষ্টভাবে বলেছেন, ‘ছেলেবেলায় আমি মার মুখে শুনতাম, কুরআন শরিফ ঢাল হয়ে আমাদের রক্ষা করবে।’

এসব কথা সম্পূর্ণ সত্য। কুরআন শরিফের সার্বজনীন শিক্ষা আমাদের নানা কুসংস্কারের বিপদ থেকে রক্ষা করবে। কুরআন শরিফের বিধান অনুযায়ী ধর্ম-কর্ম নৈতিক ও সামাজিক অধঃপতন থেকে আমাদের রক্ষা করবে। এত স্পষ্ট বক্তব্যের পরও কোনো কোনো বুদ্ধিজীবীর মতে, রোকেয়া কোনো বিশেষ ধর্মকে বাতিল করেননি, বাতিল করে দিয়েছেন সর্বধর্মকেই। বস্তুত এ ধরনের মন্তব্য চরম মিথ্যাচার এবং অ্যাকাডেমিক ডিজ-অনেস্টি। অথচ আশ্চর্যের বিষয়, তারাই বাংলাদেশের বর্তমান সময়ের ‘নেতৃস্থানীয় বুদ্ধিজীবী’ হিসেবে পরিচিত। বেগম রোকেয়া একজন উঁচুমানের সমাজ সংস্কারক ছিলেন। উপমহাদেশের গত হাজার বছরের ইতিহাসে তার মতো এত বড় সমাজ সংস্কারক ছিলেন খুব কমই। শুধু উপমহাদেশে নয়, সমগ্র বিশ্বের কয়েকজন সেরা সমাজ সংস্কারকের নাম বললে রোকেয়ার নাম বলতে হয়। সরকার ও আমাদের দায়িত্ব হলো, এত বড় প্রতিভাকে সমগ্র বিশ্বে পরিচিত করা।


যারা প্রকৃতই রোকেয়ার চিন্তাচেতনাকে তুলে ধরতে চান, তাদের দায়িত্ব হচ্ছে বেগম রোকেয়ার অপব্যবহার রোধ করা। তাকে যারা ইসলামবিরোধীদের দলভুক্ত বলে প্রচারণা চালাচ্ছেন, তাদের শৃঙ্খল থেকে রোকেয়াকে মুক্ত করে সঠিকভাবে তুলে ধরার দায়িত্ব আমাদেরই।

কুরআনে বলা হয়েছে, ‘সব মানুষের রূহ একই সাথে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন।’ (সূরা আরাফ : আয়াত ১৭২)। অতঃপর আল্লাহ বলেন, ‘তিনি মানব ও মানবী উভয়কে সর্বোত্তম কাঠামোতে সৃষ্টি করেছেন।’ (সূরা ত্বিন)।

এরপরও যারা বলেন, নারী-পুরুষের চেয়ে দুর্বল বা নারীর হৃৎপিণ্ড ছোট কিংবা মগজ ছোট, তারা কুরআনের বিপরীতেই কথা বলেন। সূরা নিসার প্রথম আয়াতে বলা হয়েছে, সব মানব-মানবী হজরত আদম আ: থেকে সৃষ্ট। অতএব, আমাদের মধ্যে অকারণ বিভাজন কেন? নারীর স্বাধীনতা রাসূল সা:-এর সময় থেকে শুরু হয়েছে। বর্তমান শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চিন্তাবিদ আল্লামা আবদুল হালিম আবু শুক্কাহর গবেষণার ফসল, ছয় খণ্ডের বিশাল গ্রন্থ ‘রাসূলের যুগে নারীর স্বাধীনতা’ থেকে এর প্রমাণ পাওয়া যায়। তবে দুঃখের বিষয়, রাসূল সা: যে দৃষ্টিতে মেয়েদের দেখতেন, সে দৃষ্টিতে আমরা দেখি না। প্রাথমিক ইসলামী পৃথিবী ছিল তেমনই এক পৃথিবী, যেখানে পুরুষ ও নারী ছিলেন একে অন্যের বন্ধু ও অভিভাবক। তারা একসাথে নামাজ পড়তেন, সামাজিক কাজ করতেন; সৎ কাজে আদেশ ও অসৎ কাজে নিষেধ করতেন। এমনকি যুদ্ধেও অংশ নিতেন।


বেগম রোকেয়া, সেই রকম পরিপূর্ণ ইসলামী সমাজে বিশ্বাস করতেন। তারপরও তাকে ‘ইসলামবিরোধী’ হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়। তার ব্যাপারে সমাজে বিভ্রান্তি লক্ষ করা যায়। বলা হয়, তিনি ধর্ম ও পর্দার বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। এটি একেবারেই ভুল ধারণা।

10/04/2022

Bryan Cranston and Aaron Paul to guest star in ‘Better Call Saul’ final season!
"Breaking Bad" memorable duo Walter White and Jesse Pinkman are set to appear in the final season of "Better Call Saul" .

"Better Call Saul", co-creator Peter Gould officially and cable TV channel AMC, confirmed the news stating, "They are coming back".
Bryan Cranston and Aaron Paul played White and Pinkman, respectively, in the popular series that revolves around a drug cartel. They had previously appeared in the Netflix feature film "El Camino: A Breaking Bad Movie" in 2019.

Breaking Bad's prequel "Better Call Saul" season 6 will consist of six episodes. The series finale will be split into two halves to create more anticipation among the audience.

10/04/2022

The country's hospitality sector has lost about Tk 17,300 crore in gross value added during the pandemic, according to a survey.

The sector would have contributed about Tk 26,000 crore in terms of gross value added if there were no pandemic, but the contribution was reduced to around Tk 8,700 crore because of the epidemic, the study estimated.
Bangladesh Institute of Development Studies (BIDS) conducted the primary survey with enterprises and employees drawn from 200 hotels and resorts, 138 travel agencies and tour operators, and 200 restaurants and 63 tourism SMEs across the eight administrative divisional cities and Cox's Bazar.

The findings of the survey titled "The Covid-19 pandemic and the hospitality and tourism sector in Bangladesh" were revealed at a seminar organised by the BIDS at its conference room in Dhaka today.
The survey showed that the sales and revenues in the sector dropped significantly in the April-June quarter in 2020 compared to that of 2019.

This fall was about 84 per cent for hotels and resorts and 98 per cent to 100 per cent for tour operators and travel agents and amusement parks.

10/04/2022

Internet’s greatest art war, and the fight to keep Bangladesh in it
How a small community of Bangladeshis on Reddit spent three sleepless nights defending the Bangladeshi flag on a massive open digital canvas!
You probably missed it, but the internet just saw a melancholic end to one of its largest collaborative art projects. Reddit's r/place, a subreddit that is essentially a massive open digital canvas, came to an end on April 5, after returning for the first time since its debut in 2017.
r/place started as an April fool's experiment in 2017. It was termed a 'social experiment' that aimed to showcase the best and the worst of the internet. This year, it truly proved its purpose as over five million people on Reddit banded together for four days, creating, destroying, rebuilding and finally giving shape to a beautiful and chaotic tapestry of collective human emotions and experiences, expressed through pixels.
For four days, art was created, battles, if not full-scale wars, took place over pixel space, alliances were formed, vandalisms ran rampant and human stories were crafted patiently with nothing but pixels. Before the void came for them all and the canvas turned blank, the subreddit r/place represented the very nature of humankind in all its beauty and chaos.
A tiny shade of red and green
I stumbled upon this digital tapestry on its final day, April 5, just before it was about to disappear. It was beautiful. A chaotic and beautiful graffiti made of pixels that had everything from Renaissance-style art to anti-war anarchic pieces. Amused and interested, I was ready to be awed by its scale and beauty, only to get my eyes stuck on a tiny corner of the canvas where a red and green shade was peeking from.
I zoomed in. It was a small Bangladeshi flag, complete with a royal Bengal tiger, a Shaheed Minar and a pixelated national mausoleum. 1971 and 'HOMI' were etched onto the flag, with Bangladesh written on it in Bengali.
A simple thing. But I was reading up on r/place a little, and I had some idea of how painstakingly difficult it was to create and maintain a pixel space. Here's how it goes: on the r/place canvas, each user can only post a single coloured pixel, every five minutes. Meaning, to create a detailed art piece, it would take a large group of people to come together and keep at it for hours. That's the easy part.
The hardest part is to maintain that pixel space that they created. When over five million people come together on a single 1000x1000 canvas, it exposes human nature. Users invade your space, vandalise your art and everyone wants the largest space for themselves. They will overwrite your pixel and you have to stay on guard to quickly restore your pixel to keep your art intact. You keep doing this until the project ends and whatever stands when the dust blows off, is your final piece. In the end, to survive, you either fight it out alone or form alliances with other users.
And so, I got curious. Did someone–or some group–really take all the trouble to make a Bangladeshi flag stand out in one of the internet's largest art projects? I had to find out.
The r/bangladesh community
A quick cursory search on Facebook sniffed out two profiles that had posted about creating the Bangladesh art in r/place. I contacted them, and before I knew it, I found myself on a Discord server, speaking directly to a community of over 300 complete strangers who all came together and contributed in creating the Bangladesh piece in r/place—all eager to share their collective story of passion, patriotism and commitment. This is that story.
It started randomly, they told me. Someone started filling out pixels in the colours of the Bangladesh flag and there was virtually no coordination. The first iteration was small and simple. But more importantly, pixels were being invaded by other groups or users faster than they could be restored. The very first flag was ultimately completely destroyed by an 'Among Us' community.
So a Discord server was opened up where everyone could come together from the r/bangaldedsh subreddit and beyond, and then coordinate. It started with four to five people. By the time r/place ended, it was a community of nearly 400.
They all took turns in creating a new Bangladesh flag with all the elements inside it, one pixel at a time. They were constantly on guard to fend off vandalisers and invaders, patiently and quickly restoring lost pixels. When they saw opportunities, they formed alliances with other communities.
Diplomacy is the key
"Everyone wants to own their space and expand it. That's how it is. Just like they do in real-life scenarios, we had to take cautious, diplomatic decisions if we all wanted to protect our pixel spaces and keep expanding them," said one of the members of the community.
Diplomatic channels or 'embassies' were created on Discord to establish diplomatic relationships with communities from other countries. And these diplomatic 'missions' paid off.
Communities from Singapore and Malaysia, among others, helped Bangladesh protect its space from other invaders until the end of the project. In return, Bangladesh did the same. Like an unofficial tripartite treaty, for three days, the three countries formed a joint alliance on Reddit to help each other thrive. Near the end, they also formed a joint heart-shaped art to mark their alliance—a wholesome affair altogether.

10/04/2022

Father, son killed in Panchagarh road accident!

A Border Guard Bangladesh (BGB) personnel, who married only about two weeks ago, and his retired father from the same paramilitary force were killed after a tractor hit their motorcycle in Sadar Upazila of Panchagarh today.

The victims were identified as Arif Hossain (25) members of the 11 BGB Battalion in Naikhongchhari Upazila of Bandarban and his father retired BGB member Abdul Aziz alias Kalu (55) of Barbari village of Panchagarh Sadar Upazila, said Md Abdul Latif Miah, officer-in-charge of Panchgarh Sadar Police Station.

Quoting locals, OC Abdul Latif Mia told this correspondent over the phone that the accident happened when Arif and his father were heading towards their Barabari village from Chaklarhat on a motorbike.

When they reached the Natunbandar area around 3:00 pm, their motorbike was hit by a tractor coming from the opposite direction. Arif died on the spot while his father was injured critically, he said Abdul Aziz succumbed to his injuries on the way to Rangpur Medical College Hospital, he also said.

Arif came to his house on vacation and got married on March 24, family sources said.

The tractor was seized but its driver and his assistant managed to flee from the scene added the OC..
Legal action will be taken after getting a complaint in this connection, said the police official.
©Facts Today INT

02/10/2021

বিশ্বের ১ম সারির বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ধরণ বেসরকারি।কিন্তু বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যেই দেখি শুধু সরকারি এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে তুলনা শুরু করে।আরে ভাই শুধু সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েই মেধাবীরা পড়াশোনা করে না। আমার জানা মতে বাংলাদেশের ১ম সারির কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা(৬০%-৭০%) বেশিরভাগই সরকারি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ার পরেও ভালো সাবজেক্ট এর জন্য ১ম সারির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। টাকাটা আসল বিষয় না। এছাড়া বাংলাদেশের ১ম সারির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েও ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য নূন্যতম একটি যোগ্যতা লাগে যা অনেক সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কোরের থেকেও বেশি।যদিও প্রতিযোগিতা একটু কম হয়। হ-একটি বিষয় সত্য যে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ২০ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনার কুয়ালিটি মোটামুটি ভালো।আর বাকিগুলোর কুয়ালিটি খুব একটি ভালো না। তবে বাংলাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মত অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও জব সেক্টরে নিজেদেরকে অনেক ভালো অবস্থানে নিয়ে যাচ্ছে তাদের যোগ্যতার মাধ্যমে।সুতরাং আমার মনে হয় যে,সরকারি এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে এই হীন মনমানুষিকতা যতদিন শিক্ষার্থীদের ভিতর থাকবে ততদিন বাংলাদেশের শিক্ষাখাত এগিয়ে যেতে পারবে না।

বিদ্রঃ বাংলাদেশের প্রায় ৫০ টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ১০/১২ টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরেই কিন্তু বাংলাদেশের ১ম সারির ৪/৫ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান।অর্থাৎ বাংলাদেশের সেরা ১৫ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এইসব বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান।সুতরাং মেধাবীরাও কিন্তু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়।তাই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ছোট করে দেখার কিছু নাই।যাদের পারিবারিক অবস্থা মোটামুটি ভালো তারা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো কোন বিষয়ে চান্স না পেলে এইসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হয়।এছাড়াও ঢাকার বাহিরের বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেকেই ভর্তি পরীক্ষায় দিতে যায় না যারা ঢাকা শহরের স্থানীয়। আরও কিছু পরিবেশগত কারণ থাকে।
লেখাতে কোন ভুল-ত্রুটি থাকলে দয়া করে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।সম্পুর্নটাই আমার অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছি।ধন্যবাদ।

মোঃজাহিদ হাসান
আহছানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগ।

11/05/2021