জনতার কথা

  • Home
  • জনতার কথা

জনতার কথা সব খবর ২৪ ঘন্টা NEWS 24 HOUR

Fb.বন্ধুরা...দেশ, জনগন, রাজনীতি এবং বিনোদন সহ বাংলাদেশের সব ধরনের খবর, সবার আগে এবং সর্ব শেষ সংবাদ, ফেইসবুকে আপডেট পেতে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে সাথেই থাকুন !! ২৪ ঘন্টা সারাক্ষন...........
*** এক জাতির এক দেশ হৃদয়ে বাংলাদেশ **
** জনতার কল্যাণে সত্যের সন্ধানে..............................................

আমাদের প্রচারিত খবর গুলো ভাল লাগলে অবশ্যই .. লাইক, কমেন্ট, ও শেয়ার, করে সাথেই থাকুন ! দেখতে থাকুন নতুন নতুন আপডেট সব নিউজ..এবং বিনোদন !! ২৪ ঘন্টা সারাক্ষন......................................

01/01/2025

This is the official page of the Bank Officers Housing Society.

01/01/2025
12/12/2024
02/12/2024

Good morning 🌅 02/12/2024

এই কলিজার টুকরো রেখে কেউকি আত্মহত্যা করেবুজিনা কতটুকু কষ্ট ছিলো আপনার মনে,না কেদে পারলামনা তনয় ভাই,কপি পোস্ট  #মৃত্যুর_আ...
01/12/2024

এই কলিজার টুকরো রেখে কেউকি আত্মহত্যা করে
বুজিনা কতটুকু কষ্ট ছিলো আপনার মনে,
না কেদে পারলামনা তনয় ভাই,কপি পোস্ট
#মৃত্যুর_আগে_লিখে_যাওয়া
Niaz Morshed Tanay ভাইয়ের আইডি থেকে নেয়া,
আসসালামু আলাইকুম
আমার শুভাকাঙ্ক্ষীরা ও পরিচিত জনরা অনেকেই আমার সমস্যার বিষয় জানেন। কিন্তু আপনারা হয়তো আসল ঘটনাটা জানেন না।
আসল ঘটনাটা জানানো আমার দায়িত্ব। আপনারা হয়তো ভুল তথ্য শুনে আমাকে খারাপ ভেবে বসে আছেন, যে তনয় একটা খারাপ ছেলে। আমি দীর্ঘ ছয় বছর আগে ফারুক গাজীর মেয়ে ফারিয়া জান্নাতী মিমকে পারিবারিকভাবে বিয়ে করি। শুরুতেই একটি ছেলে রাকিব পিতা বারেক পেয়াদা। আমাকে বলল ভাই আপনি আমার বউকে বিয়ে করেছেন মিমের সাথে আমার কিছুদিন আগে বিয়ে হয়েছে কিন্তু ওর বাবা মা মেনে নেয়নি এই জন্য আর সংসার হয়নি। আমি আকাশ থেকে পড়লাম, কি বলবো বুঝতে পারছিলাম না। তখন আমার স্ত্রী সন্তান সম্ভাবা, আর মীমকে জিজ্ঞেস করলাম বিষয়টা কি। সে বলল বিয়ের আগে তার সাথে আমার প্রেম ছিল আর আমরা মোবাইলে বিয়ে করেছি এটা পোলাপানের কাজ এটার কোন ভিত্তি নেই। আমি ওকে বিশ্বাস করে এটি নিয়ে আর মাথা ঘামাইনি। সবকিছু ঠিকঠাক চলতেছিল। আমাকে সাপে কাটলো সে তার নানা বাড়ি, তার পরিবারের একটা লোক আমাকে দেখতে আসে নাই। মনে কষ্ট ছিল কিন্তু আমার বাচ্চার দিকে তাকিয়ে আমি সবকিছু সহ্য করে নিয়েছি। এর মধ্যে ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আমি মিমের মোবাইলে কিছু অন্তরঙ্গ ছবি ও কিছু নোংরা কথোপকথন ও এসএমএস পাই। বিষয়টি জিজ্ঞেস করলে সে বলল ওই ছেলের সাথে তার এক বছরের সম্পর্ক। সে আমার সাথে থাকবে না ওই ছেলেকে বিয়ে করবে। ছবি ও কথোপকথন গুলো আমি এই লেখার সাথে এটাস্ট করে দিব। আমি আরো তথ্য কালেকশন শুরু করলাম। তখন দেখলাম মিমের ভাবি হুমায়রা রহমান নিশাত ও মিমের মা নীলা আক্তার ও মিমের ভাই হাসান মেহেদী মিঠু এই তিনজনে ওই ছেলের সাথে সম্পর্কের কথা সম্পূর্ণভাবে জানতো এবং তাকে সাপোর্ট করতো। এমনকি ওই ছেলেকে তারা বাসায় দাওয়াত দিয়ে পর্যন্ত খাওয়াইছে। আমার শাশুড়িকে বললে সে বলে এই বয়সের মেয়েরা এইটুকু করে। ওই ছেলের নাম তারেক ইসলাম ডাকনাম বাহাদুর। সেই ছেলে হলো মিঠুর বন্ধুর বউয়ের চাচতো ভাই। মিঠু আর সেই ছেলে ঢাকায় বসে একসাথে মদ খায়। বিষয়টা আমি জানার পর এটি নিয়ে আরো তথ্য কালেকশন শুরু করলাম তখন দেখলাম এই ছেলে যখন ওকে ডিস্টার্ব করে তখন মীম তার ভাবি হুমায়রা রহমানকে জানায়, ভাবি ওই ছেলে আমাকে ডিস্টার্ব করে। তার ভাবি উত্তরে বলল কথা বল প্রেম করো তনয় জানবে না ( প্রমাণ সংযুক্ত) । মিমের একটি এসএমএসে জানতে পারি যে মিম কে ওই ছেলে জিজ্ঞেস করছে তোমার বাসায় মানবে তো তখন মেয়ে উত্তরে বলল আম্মু আব্বু ভাইয়া ভাবী এরা রাজি, আব্বু এখনো জানে না। এইটার ভয়েস রেকর্ডিং আছে আমি একটি পেনড্রাইভ করে রেখেছি। আমি আমার গার্জিয়ানদের জানালাম মেয়র জনাব মতিয়ার রহমান এবং উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব এম এ কাদের মিঞার বৈঠকে আমাদের মীমাংসা করে দেওয়া হয়। কিন্তু সে শোধরালো না কিছুদিন পর আবার সেই ছেলে তাকে মেসেজ দিল, তনয় বাসায় ঢোকার আগে কল দিও তোমার সাথে কথা আছে। এমনকি তারা মার্চ মাসে পালিয়ে যাওয়ারও সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। আমি এটা দেখার পরে আবার তার মা এবং চাচীকে বললাম দেখালাম তারা উল্টো আমাকে হুমকি দিল এমনকি তার চাচা মঞ্জু গাজী আমাকে বলল বেশি বারিস না তোরে রাস্তায় ফেলে কোপাইয়া পঙ্গু করে দেব (ভিডিও সংযুক্ত)। তারা আমাকে ভয় দেখিয়ে তাদের মেয়েকে নিয়ে সংসার করতে বলে কারণ ওই ছেলে পালাইছে সে আর মীমকে নিবে না। এর মধ্যে ওর ফোনে আর একটা মেসেজ আসলো ছেলের নাম প্রিন্স রাজ। ওর আইডিতে এসএমএস দিল যে কি হল কয়েকদিন ধরে কথা বলতেছ না কোন সমস্যা নাকি হাজবেন্ড জানলো নাকি? আমি আকাশ থেকে পড়লাম কিরে ভাই এই মেয়ে এত চরিত্র খারাপ । ছেলেকে বললাম যে আপনি ওকে পেলেন কোথায় সে বলল তার বাড়ি বরিশাল সে আমতলী চেয়ারম্যান মালা কাকির বাসায় বেড়াতে আসছিল। তখন আব্দুল্লাহ সুপার মার্কেটে তার সাথে দেখা হয়েছে এবং ফেসবুকে ফ্রেন্ড আধান প্রদান হয়েছে পরে তাদের ভিতরে কথা হয়। এরপরে ইমরান নামের একটি ছেলে মাত্র সাড়ে ১১ টার সময় দুই প্যাকেট বিরিয়ানি নিয়ে ওদের বাসার পিছনের গেট দিয়ে যায় খোঁজ নিয়ে দেখলাম এক প্যাকেট ওর ভাবির জন্য আর এক প্যাকেট ওর জন্য নিয়ে গেছে। কেন রে ভাই আমি কি আমার বউকে খাবারের কষ্ট রেখেছিলাম? এগুলো কিছুই না আসলে চরিত্রের দোষ। মিঠু মনে করেছে যে আমার বউ দুইবার পালাইয়া গেছে তারপরও আমি এনে সংসার করতেছি হয়তো আমার বোন এরকম করলে তনয় ও বারবার মেনে নিবে। মিঠুকে বলতেছি মিঠু তোর মত সবাই মজাভাঙ্গা পোলা না, আর মদ খোর ও না। তোর বউ তার প্রেমিকের সাথে রুমের অন্তরঙ্গ ছবি আমার কাছে আছে কিন্তু আমি পাবলিক করলাম না কারণ তোর একটি মেয়ে আছে তাহলে ওই মেয়েটার এতিম হয়ে যাবে এজন্য। পরে ওর বাবা চাচা চাচি কোরবানির ১৭ দিন আগে এসে ওকে নিয়ে গেল সবার সামনে বসে ওর গয়নাগাটি যা ছিল সব বুঝে নিয়ে গেল (ভিডিও সংযুক্ত) । এর মধ্যে আমার একমাত্র ফুফু মারা গেল বাসা চৌরাস্তা শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের সামনে আমি তাদের বাড়িতে খবর পাঠালাম একজন লোক দেখতেও আসেনি এবং জানাযায় ও আসে নি। এর কিছুদিন পরে আমার যক্ষা ধরা পড়লো, আমি মীমকে বললাম বাসায় আসো আমার যক্ষা ধরা পড়ছে, সে উত্তর দিল আমাকে নিয়ে আলাদা সংসার না করলে আমি তোমার সংসারে যাব না এটা বলে সে তিন দিন আমার সাথে কোন যোগাযোগ করলো না, আমি কল দিলাম এসএমএস দিলাম সে ধরল না, পরে ফেসবুকে দেখলাম সে বরগুনা ঘুরতে গেছে তার ফুফুর বাসায় সেখানে বসে সে সুরঞ্জনা পার্ক ও কাশফুল বাগানে গিয়ে tiktok বানায় ও ফেসবুকের শর্টস বানায় ফেসবুকে আপলোড দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম আমাকে দেখতে না এসে এটা কি করলা সে কোন উত্তর দিল না ফোন কেটে দিল। এর মধ্যে আমার বাবা ওদের বাড়িতে অনেকবার গিয়েছে একবার বসতেও বলেনি আর ও আসেনি। আমি আমার ফুফাতো বোন জোসনা পাকে পাঠালাম জোসনা আপাকে অপমান করে বের করে দিল। আমি বাধ্য হয়ে তাকে তালাকে নোটিশ পাঠালাম। সে নিজে স্বাক্ষর করে রেখেছে পোস্ট অফিসের মাধ্যমে। তারপর ফেসবুকে একটি বানোয়াট মিথ্যে গল্প সাজিয়ে প্রমাণ বিহীন একটি পোস্ট করে। শুনেছি নিজের হাত নিজে কেটেছে। পরে একদিন পুলিশ এসে আমাকে ধরে নিয়ে গেল। তারা নাকি আমার নামে মামলা করেছে আমি তার মেয়েকে কুপিয়ে হাত কেটে দিয়েছি এবং ১০ লক্ষ টাকা যৌতুক চেয়েছি। কিন্তু তার ফেসবুকে স্ট্যাটাসে আপনার স্পষ্ট দেখেছেন সে পাঁচ মাস আমার সাথে থাকে না। তাহলে আমি তার হাত কিভাবে কাটলাম? এইটা আপনাদের কাছে প্রশ্ন। সে থানার ওসিকে ২০ হাজার টাকা দিয়ে আমার নামে একটি এজাহার কাটালো। এবং আমাকে গ্রেফতার করালো। বরগুনা থেকে তাদের বিএনপির কিছু কুত্তার বাচ্চা ভাই আসলো প্রিন্স ,মনু ,জসিম। তারা থানায় বসে আমাকে মারতে আসলো আমার দোষ তাঁদের ব***** চরিত্রহীন ও খ**** বোনকে তালাক দিয়েছি। ওসি দাঁড়িয়ে দেখল যে তারা আমাকে মারতে এসেছে ওসি টাকা খেয়ে তাদের কিছুই বলল না। এখন আপনারা বলতে পারেন ওসি সাহেব যে টাকা খেয়েছে তার প্রমাণ কি?
আমার উত্তর হবে -আমি এই অপরাধটা করেছি কিনা এটা না জেনে বা তদন্ত না করে কেন আমাকে গ্রেফতার করলো? মিঠু মঞ্জু গাজির ছেলে খালিদ সহ আরো কয়েকজন লোক আমি জানিনা বের হওয়ার পরে আমাকে মারতে আসলো, আমি বাসায় ছিলাম না আমার বাসার সিকিউরিটি গার্ড বলল। তারপর সালিশতে বসলাম তারা মীমাংসা করে না, তারা বিভিন্ন ধরনের খামখেয়ালি মূলক কথা বলে চলে যায়, তাদের সাথে এক কুত্তার বাচ্চা আইনজীবী ছিল সে নাকি আবার হজ করে আসছে নুরুল ইসলাম শানু। সে নাকি বিএনপির অনেক বড় নেতা। যখনই মীমাংসার দিকে গেল তখন দেখল সে তো টাকা পাবে না এজন্য সে রাগ দেখাইয়া চেয়ার থেকে উঠে চলে গেল। গেটে গিয়ে মঞ্জু গাজী ও ফারুক গাজী, অ্যাডভোকেট এম এ কাদের মিয়া অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন ও মকবুল আহমেদ খানকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করল। প্রতিবাদ করলাম বিপরীতে আরেকটি মামলা খেলাম। সব সময় শুনে এসেছি চোরের মায়ের বড় গলা এখন দেখলাম বেশ্যার বাপের বড় গলা। সবাই মিলে দায়দেনা করে দিল ৬ লাখ টাকা দিয়ে দাও রাজি হলাম তার পরেও তারা একটার পর একটা অজুহাত দিয়ে যায়। তাদের দাবি শেষ হয় না। তারা মেয়েকে দিয়ে ব্যবসা শুরু করছে। একটাবার ভাবুন যে একটি তালাকপ্রাপ্ত যুবতী মেয়ে যে বাসায় থাকে সেই বাসায় মিঠুর শ্যালক মুহিত ও থাকে। এবং ফেসবুকে তাদের অনেক ম্যাচিং ম্যাচিং ড্রেসের ছবিও আছে লাভ রিয়েক্ট দেয়া। একবার ভাবুন তারা রাতে বাসায় কি করে। ওটাতো বাসা না ওটা হল পতিতালয়। ফারুক গাজীর এখন ব্যবসা হলো মেয়েকে ভাড়া দেওয়া। ওরা আমার মেয়ে মিফতার সাথেও আমাকে দেখা করতে দেয় না আমাকে কথাও বলতে দেয় না। সব তথ্য প্রমাণ আমি সংযুক্ত করে দিয়েছি আপনারা দেখে বিচার করবেন আমার দোষ ছিল কি আর ওই পরিবার আমার সাথে কি করেছে?
আমি আজকের পর আর থাকবো না আমি নিজেকে শেষ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার জন্য আমার পরিবার কষ্ট পাচ্ছে। আমার মা যে পর্দা করে তাকেও আসামি দেওয়া হয়েছে আমার বোন ঢাকায় থাকে শুধু ঈদ ছাড়া সে আসে না তাকেও আসামি দেওয়া হয়েছে। আমার বোন এডভোকেট তানিয়া আক্তার কে মঞ্জু গাজী ও প্রিন্স (বরগুনা) অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছে এবং তুলে নিয়ে যাওয়ার হুমকি পর্যন্ত দিয়েছে।
আমি আজকে আত্মহত্যা করতেছি যদি আপনাদের কারো সাথে আমি কোন অন্যায় করে থাকি সম্ভব হলে আমাকে ক্ষমা করে দিবেন।
আমার বাবা আর মাকে বলতে চাই- আপনাদের আমি অনেক ভালবাসি কখনো বলতে পারিনি। আপনাদের জীবনে আমি সুখ শান্তি দিতে পারেনি। আমাকে কখনো ক্ষমা করবেন না আমি একটি ব্যর্থ ছেলে। ভালবাসি বাবা আপনাকে অনেক। ভালোবাসা মা আপনাকে অনেক।
আমার দুইজন বোন আছে নাসরিন আক্তার ও তানিয়া আক্তার। বোনরে তোদের জন্য যে আমার কত মায়া বুঝাইতে পারবো না। কোনদিন তোদের বলতেও পারিনি। তোদের এই অপদার্থ ভাইকে ক্ষমা করে দিস। ঈদে তোদের আর মেহেদী কিনে দেয়ার মত কেউ রইল না। আমার বাবা-মা বৃদ্ধ হয়ে গেছে তোদের কাছে অনুরোধ আমার বাবা মাকে একটু দেখে রাখিস।
** আমার মেয়ে মিফতা, খুব লক্ষ্মী একটা বাচ্চা।
ওর চার বছর বয়স। আমি পারলাম না ওরে বড় করতে। পারলো না ওর বাপের কামাই খাইতে। বাপের ঘাড়ে উঠে ঘুরতে পৃথিবী দেখতে। বাপের কাছে জিদ ধরে আবদার করতে। বাপের সাথে দুষ্টামি করতে, অভিমান করতে।
মা রে আমারে কোনদিন ক্ষমা করিস না। তুই সারা জীবন আমারে অভিশাপ দিস। তোর বাপের শেষ উপহার তোর জন্য দুটি লাল চুড়ি কিনেছি। তো দাদীর কাছে রেখেছি। যত্ন করে রাখিস। যখন বড় হবি আমার কথা মনে পড়বে তখন এই চুরিটা দেখিস আর আমার জন্য দু ফোটা চোখের জল ফেলিস। আমার দুই বোন নাসরিন ও তানিয়া , আমার মেয়েটাকে দেখে রাখিস। তোরা ছাড়া ওরা কেউ রইল না।
**আমার প্রাণপ্রিয় বন্ধুরা কেমন আছিস তোরা। আর আড্ডা দেওয়া হলো না। মোল্লা আর তোদের আর কোনদিন কল দিবে না। ভুলে যাস না আমাকে। একটা ছবি রাখিস তোদের ফোনে। নাম্বারটা ডিলিট করিস না। যদি আরেক জনম পাই তোরা বন্ধু হয়ে আসিস আমার জীবনে।
** ছোট বেলায় দাদা মারা গেছে নানা আপনি আমাকে দুটো আদরই দিয়েছেন। সব সময় আপনি আমাকে ভাই বলতেন। আপনার ভাই আর থাকলো না।
**আবার চারটা ভাগিনা আছে। সবাই আমাকে প্রচন্ড ভালোবাসে। রুপিত আয়ান আরিজ ও যাইয়ান। বাবারা তোমাদের নানা-নানীকে দেখে রেখো আর তোমার বোনকেও দেখে রেখো।
**জীবনে চলার পথে অনেকের সাথে দেখা হয়েছে বন্ধুত্ব হয়েছে পরিচয় হয়েছে। যদি কারো সাথে কোন বেয়াদবি বা অন্যায় করে থাকি আমাকে ক্ষমা করে দিবেন।
** মিম তুমি এবং তোমার পরিবার জিতে গেছো। আমার বাবা মাকে সন্তানহারা করেছো। আমার মেয়েকে বাবা হারা করেছো। আমার বোনদের ভাই যারা করেছো। এইবার তুমি শান্তিতে থাকবে আশা করি।
# # বাংলাদেশে বিচার নাই। বিচার থাকলে আমার সাথে হওয়া অন্যায়ের বিচার আমি পাইতাম। বাংলাদেশের আইন নাকি মেয়েদের পক্ষে। মেয়েরা হাজারটা অপরাধ করলেও তাদের শাস্তি হয় না। সেই সুযোগে মেয়েরা ছেলেদের জীবন নিয়ে খেলে।
এই সমাজের সুশীল ও ন্যায় বিচারকদের কাছে আমার দাবি থাকবে যারা আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী তাদের শাস্তি আপনারা দিবেন।
# #আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী ফারুক গাজী, মঞ্জু গাজী, মিম মিঠু গাজী ,খালিদ গাজী ,প্রিন্স, জসিম ,মনু, কালাম মুন্সি ও মঞ্জু গাজী বউ ও মিঠুর বউ নিশাত। #
বিনা দোষে বিনা কারণে আমাকে ১০ দিন জেল খাটিয়েছে। এই বিচার জমিনে না হলেও আসমানে ঠিকই হবে।
12/01/1993 থেকে 29/10/2024 একটি জীবনের সমাপ্তি।
গাজী পরিবারকে বলতেছি , মেয়েকে নিয়ে এত গৌরব করা আপনাদের ঠিক হয়নি। আপনাদের মেয়ের জন্য আপনাদের মেয়ের আকামের জন্য, একটি পরিবার ধ্বংস হয়ে গেল। ফারুক গাজী সাহেব আপনার ভাগিনারা নাকি জেলা বিএনপির অনেক বড় নেতা।
ক্ষমতায় আসার আগেই আপনারা অনেক কিছু দেখিয়েছেন।
দয়া করে এই নষ্ট চরিত্রের মেয়েকে অন্য কারো সাথে বিয়ে দিয়ে ওই ছেলে ও তার পরিবারের জীবন নষ্ট করবেন না। ফারুক গাজী সাহেব, আপনিতো বিষয়টা সবই জানতেন আপনি কিভাবে অন্যায় করলেন আপনি কিভাবে পারলেন একটি ছেলে ও তার পরিবারকে ধ্বংস করে দিতে। আপনি বিবেকের কাছে ও সমাজের কাছে এটার উত্তর দিয়েন।
আল্লাহ হাফেজ এই নিষ্ঠুর পৃথিবী।
( আপনি যদি জানেন আপনি আজকে মারা যাবেন এই দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করবেন আত্মীয়-স্বজন সব রেখে চলে যাবেন তখন আপনার ভেতরটা কেমন করবে।
আমার ভিতরটা ও ঠিক একই রকম করতেছে) আল্লাহ আমাকে কষ্টটা না দিলেও পারতো।

https://www.facebook.com/tanaymollha?mibextid=ZbWKwL

18/11/2024

নিজের মোবাইল ফোন থেকে তোলা 📸
একটি প্রকৃতির ছবি এখানে তুলে ধরেন!🥰

কোম্পানিতে যারা চাকুরী করছেন তাদের জন্যঃ৪ টি কাজ কখনো করবেন না,১. কখনো রাগের মাথায় জব ছাড়বেন না, তাতে আল্টিমেট ক্ষতি আপন...
16/11/2024

কোম্পানিতে যারা চাকুরী করছেন তাদের জন্যঃ

৪ টি কাজ কখনো করবেন না,

১. কখনো রাগের মাথায় জব ছাড়বেন না, তাতে আল্টিমেট ক্ষতি আপনার হবে।এমন সিচুয়েশন হলে যে কোন একটা অজুহাতে অফিস থেকে ছুটি নিয়ে বেড় হয়ে যান, নিজেকে সময় দিন, নিজের সাথে কথা বলুন, একা থাকুন।পার্কে বা কোন নিরিবিলি জায়গায় বসে বাদাম বা ঝালমুড়ি খান। আর ভাবুন এই জবের টাকায় আপনি বা আপনার ফ্যামিলি চলে। ইভেন এই বাদাম খাওয়াও চলে।

বন্ধু-বান্ধব যতই থাকুক মাস শেষে বেতনের টাকাটা তারা আপনাকে দেবে না। আশা করি আপনার মাথা ঠান্ডা হবে।না হলে খুব তিতা সত্যি একটা কথা বলি? শূন্যস্থান পূরন হয়ে যায় দ্রুত, কারন ভাত ছিটালে কাকের অভাব নেই এই শহরে।

২. কখনো অফিসে বসে অফিসের বদনাম করবেন না, সমালোচনা করবেন না। ভাল না লাগলে জব খুজে বর্তমান জব ছেড়ে দিন। মাস গেলে এই অফিস ই কিন্তু আপনাকে বেতন দেয়। তাই নৈতিক ভাবে এই কাজগুলি আপনি করতে পারেন না।

৩. কখনো মালিকের ইগো হার্ড হয় এমন কিছু করবেন না/বলবেন না। যত বড় পোষ্ট ই আপনার হোক না কেন দিনান্তে আপনি কিন্তু কর্মচারী/কর্মকর্তা। মালিক কিন্তু মালিক ই। তা সে চায়ের দোকানের হোক বা কোন কোম্পানীর। তখন কিন্তু কোন এইচ. আর. পলিসি বা শ্রম আইন মালিক মানবে না। মানতে সে বাধ্য নয়।

৪. কখনো নিজের সামান্য সুবিধার/লাভের জন্য অন্য কলিগের পিছে লাগবেন না, ক্ষতি করবেন না। মনে রাখবেন আজ যার জন্য আপনি গর্ত খুড়ছেন, কাল তার চাইতেও বড় গর্তে আপনি পড়বেন।

লেখা ও ছবি সংগৃহীত।

11/11/2024

না বুজে মুখস্ত করার কুফল (আমরা উদার ও মানবিক হব কখন ?)
————————————————————————————

আপনার প্রশ্ন— “এতো ধর্ম-কর্ম করেও বাঙালি মুসলমান এমন অসভ্য কেন?” একটি উদাহরণ দিই। বাংলাদেশে কোটি কোটি মানুষ নামাজ পড়ে, এবং নামাজটা শুরু করে আল্লাহু আকবার, বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, সূরা ফাতিহা, এগুলো দিয়ে। আল্লাহু আকবার কী? আল্লাহ মহান। কিন্তু যিনি আল্লাহ মহান বলে তাহরিমা বাঁধছেন, তিনি কি আল্লাহর মতো মহান হতে চাইছেন? চাইছেন না। কেবল মুখস্ত বাক্য জপে সওয়াব কামাতে চাইছেন। তার বিশ্বাস, মহান হওয়ার দায় শুধু আল্লাহর একার, মানুষের মহান হওয়ার দায় নেই।

তারপর আসি বিসমিল্লায়। নামাজটি আল্লাহর নামে শুরু করা হচ্ছে, যিনি পরম করুণাময় ও অত্যন্ত দয়ালু। কিন্তু এ বাক্য থেকে নামাজী লোকটি কি কিছু শিখছে? এখানে আল্লাহর দুটি গুণাবলী বর্ণিত হয়েছে, করুণাময় ও দয়ালু, বাঙালি মুসলমান কি দয়ালু হতে চাইছে? তার মাঝে কি করুণার ছিটেফোঁটা আছে? সেদিন দেখলাম, একটি ছাগলকে, পেটে বাচ্চা আছে, প্রেগন্যান্ট, দুটি কলা খেয়ে ফেলেছে বলে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। শিয়াল কুকুর, যাই দেখেন, তাকেই পেটাতে যান। অপছন্দের লোকদের প্রতি জিঘাংসা অনুভব করেন। নিজ ধর্মের লোক ছাড়া সকলকেই শত্রু ভাবেন। হিন্দু, ইহুদী, নাস্তিক, তাদেরকে গালাগালি করেন। সুতরাং, আপনি তো বিসমিল্লা থেকে কিছু শিখছেন না। দয়া, করুণা, কামপেশন, এসব আপনার ভেতর নেই। ইউ আর আ ক্রুয়েল এনিম্যাল।

নামাজে পাঁচবেলা আল্লাহ দয়ালু, আল্লাহ দয়ালু জপছেন। কিন্তু নিজে দয়ালু হওয়ার প্রয়োজন অনুভব করছেন না। শুধু আল্লাহ দয়ালু হলে পৃথিবীর কী লাভ? মানুষকে তো দয়ালু হতে হবে, না কি? পৃথিবীতে তো আল্লাহ বাস করেন না, মানুষ বাস করে। আপনি যদি আল্লায় বিশ্বাস করেন, তাহলে তো এটা বোঝার কথা যে মানুষ আল্লাহর বায়োলোজিক্যাল ম্যানিফেস্টেশন। আপনি দয়ালু হলেই আল্লাহ দয়ালু। আপনি নিষ্ঠুর হলে আল্লাহও নিষ্ঠুর।

তারপর ফাতিহার দিকে তাকাই। এর প্রথম আয়াত কী? আল হামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন। তো এখানে কী বলা হলো? সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি মহাবিশ্বের রব বা প্রভু। আমি তাফসির ইবনে কাসিরে দেখলাম, এ আয়াতে আল্লাহর প্রশংসা উচ্চারণের মূল কারণ— মানুষকে আল্লাহ যা যা দিয়েছেন, তার জন্য কৃতজ্ঞতা বা ঋণ স্বীকার করা। অর্থাৎ কারও দ্বারা আপনি উপকৃত হলে, তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের শিক্ষা এখানে রয়েছে। কিন্তু শিক্ষাটা কি নামাজীরা নিচ্ছে? বাঙালি মুসলমান কি সহজে কারও কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতে চায়? তারা অনেক ওষুধ, ভ্যাক্সিন, ও প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, যার পেছনে ইহুদী, খ্রিস্টান, হিন্দু, ও নাস্তিক বিজ্ঞানীদের অবদান রয়েছে। সে-ঋণ কি তারা স্বীকার করে? করে না। উল্টো গালাগালি করে। তাহলে আলহামদুলিল্লাহ পড়ে লাভটা কী হলো? মুখস্ত প্রশংসায় কি আল্লাহর কিছু যায় আসে? প্রশংসা, এপ্রিশিয়েশন, এসব তো বেশি দরকার মানুষের। এক বাঙালি আরেক বাঙালিকে বলে নিমক-হারাম। কেন বলে? কারণ তাদের ভেতর কৃতজ্ঞতাবোধ নেই। উপকারীর অপকার করতে বাঙালির জুড়ি মেলা ভার।

আরেকটি বিষয় হলো, আল্লাহ কী? আকোর্ডিং টু ইসলামিক বিলিফ, আল্লাহ এমন এক সত্ত্বা, যিনি জ্ঞানী, প্রজ্ঞাবান, মহান, ক্ষমাশীল, ন্যায়বিচারক। এখন যদি আমি প্রশ্ন করি, আপনি রাতদিন আল্লাহর প্রশংসা করছেন, আল্লাহু আকবার বলে আল্লাহর মহত্ত্ব ঘোষণা করছেন, আল্লাহ আল্লাহ করে আল্লাহর কান ঝালাপালা করে দিচ্ছেন, কিন্তু আল্লাহর মতো হতে চাইছেন না কেন? আল্লাহ জ্ঞানী, আর আপনি মূর্খ, আল্লাহ ন্যায়বিচারক, আর আপনি ভণ্ড, এতে কি আল্লাহর কোনো লাভ হলো? আল্লাহর একটি গুণও কি ধারণ করার চেষ্টা করছেন? যেসব গুণাবলীর জন্য আল্লাহর প্রশংসা করেন, আল্লাহর নামে সবকিছু শুরু করেন, সেসব গুণাবলী তো মানুষের ভেতরও আছে। মানুষের মাঝে যারা জ্ঞানী, প্রজ্ঞাবান, ন্যায়বিচারক, তাদের প্রশংসা কি কখনো করেছেন? তাদের খোঁজখবর রাখছেন? যে-সমাজ ও রাষ্ট্রে বাস করেন, সেখানে অনেকেই আছেন জ্ঞানী মানুষ, কিন্তু আপনি মুখফুটে তা স্বীকার করছেন না। উল্টো তাদেরকে কীভাবে টেনে খাদে নামানো যায়, মিথ্যে নিন্দা ও কুৎসা প্রচার করা যায়, সে-ব্যবস্থা করছেন। আপনার চোখে কেবল বিশেষ ঘরানার লোকজন জ্ঞানী। আমরা কি বাঙালি নামাজীদের কোনোদিন দেখেছি, নিউটন বা গ্যালিলিওর প্রশংসা করতে? তাদের মুখে বার্ট্রান্ড রাসেল বা ডারউইনের প্রশংসা কোনোদিন শুনতে পাবো? পাবো না। তার মানে কী দাঁড়ালো? সে শুধু মুখস্ত আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন পড়ছে, কিন্তু এর শিক্ষাটুকু নিচ্ছে না।

তার পরের আয়াতটা দেখুন, আর-রাহমানির রাহিম। এখানে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিমের বক্তব্যই পুনরায় এসেছে। আল্লাহ দয়ালু ও করুণাময়। নামাজীদের ধারণা, দয়ালু আর করুণাময় হওয়ার চাকরিটা শুধু আল্লাহই করবেন, মানুষ নয়। দয়া-মায়া খুব বিস্তৃত ও শক্তিশালী ব্যাপার। শুধু মানুষের প্রতি দয়া নয়, গাছের প্রতি, পাখির প্রতি, গরুর প্রতি, সবকিছুর প্রতিই দয়া থাকা জরুরী। অথচ বাঙালি নামাজীদের অধিকাংশই নিষ্ঠুরতায় লিপ্ত। মানুষ ছাড়া আর কোনো প্রাণীর অধিকারে সে বিশ্বাস করে না।

তারপর মালিকিয়াও মিদ্দিন। এখানে কী বলা হলো? আল্লাহকে বিচার দিনের মালিক ঘোষণা করা হলো। অর্থাৎ আপনার যাবতীয় কাজকর্মের হিসাব আল্লাহর কাছে একদিন দিতে হবে, এটি স্বীকার করছেন। কিন্তু যে-লোক এ আয়াত পড়ছে, সে কি এমনটা ভাবছে? ভাবছে না। সে দিনরাত মিথ্যে কথা বলছে, ঘৃণা, হিংসা, ক্রোধ, এসবের বশে অন্যের ক্ষতির চেষ্টা করছে, ফেসবুকে ফেইক আইডি খুলে ইসলাম প্রচার করছে, বাস্তবে লুঙ্গিপরা ছেলে, কিন্তু ফেসবুকে প্রোফাইল পিকচার দিয়ে রেখেছে বুরকা পরা সুমাইয়ার, কাজে ফাঁকি দিচ্ছে, ঘুষ খাচ্ছে, লোক ঠকাচ্ছে, শো-অফ করছে, মালিকিয়াউমিদ্দিনের কথা তার মনে পড়ছে না, তাহলে লাভটা কী হলো? সে মুখে বলছে মালিকিয়াও মিদ্দিন, আল্লাহ বিচার দিনের মালিক, কিন্তু কাজকর্মে ঘোষণা দিচ্ছে মিসকিনিয়াও মিদ্দিন। আল্লাহ বিচার দিনের ফকির।

তারপর ঈয়াকা না’বুদু ওয়া ঈয়াকা নাস্তায়ীন। আমরা তোমারই উপাসনা করি, এবং তোমার কাছেই সাহায্য চাই। এই তো? বাঙালি ভাবে, উপাসনা করা মানে শুধু ভক্তি বা পূজা করা। আসলে তা নয়। গাইডেন্স বা পরামর্শ চাওয়াও উপাসনা। আপনি জ্ঞানী ও প্রাজ্ঞ কারও কাছে পরামর্শ চাইছেন, তার দিক-নির্দেশনা মেনে চলছেন, এটি একপ্রকার উপাসনা। এর মানে কী দাঁড়ালো? আপনি নামাজে জ্ঞানী ও ক্ষমতাবান আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইছেন, কিন্তু বাস্তবে মূর্খ ও ক্ষমতাহীনের কাছে সাহায্য চাইছেন। ক্ষমতা বলতে আমি রাজনীতিক ক্ষমতা বুঝাচ্ছি না। রোগ সারানোর ক্ষমতা আছে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের, কিন্তু আপনি যাচ্ছেন ক্ষমতাহীন কবিরাজ ও ঝাঁড়ফুঁকওয়ালা হুজুরের কাছে। আপনি সংকটে জ্ঞানী ও প্রাজ্ঞজনের সাহায্য চাইবেন, পরামার্শ খুঁজবেন, তাদের সান্নিধ্যে থাকবেন, এটিই তো এ আয়াতের শিক্ষা, নাকি? ঈয়াকা নাস্তায়ীন। অথচ নামাজীরা দেখুন, তারা রাতদিন বাচাল ও নির্বোধ লোকদের মাথায় নিয়ে নাচছে। শীতকালে মিথ্যেবাদী কথাশিল্পীদের ভাড়া করে আনছে। ওয়াজের নামে শুনছে নানা মিথ্যে কথা। কোনো জ্ঞানী লোকের পরামর্শ শুনছে না। ফেসবুক-হুজুরদের কাছে প্রশ্ন পাঠাচ্ছে, মাওলানা সাব, এটা করা কি জায়েজ? এই হলো অবস্থা। এখন আমি যদি বলি, আল্লাহ আপনাকে সাহায্য করতে চান, কিন্তু সেটা জ্ঞানী লোকের মাধ্যমে, তাহলে? আসলে এরা শুধু সেজদাটুকুই দেয়। কিন্তু কেন দেয়, কাকে দেয়, এটা জানে না। ধর্মব্যবসায়ীদের ফাঁদে পড়ে এরা শতকের পর শতক মূর্খ হয়ে আছে।

তারপরের আয়াতটি দেখুন, ইহদিনাস সিরাতাল মুসতাকিম, এবং কী যেন, হ্যাঁ, সিরাতাল্লাজিনা আন আমতা আলাইহিম। আমাকে সরল পথে পরিচালিত করো, যে-পথে তুমি তোমার আশির্বাদপুষ্টদের, বা প্রিয় মানুষদের পরিচালিত করেছো। এখন বাস্তবতটা দেখুন, নামাজে সে আল্লাহর কাছে সোজা পথে চলার ইচ্ছা প্রকাশ করছে, কিন্তু নামাজের পর যতো বাঁকা পথ আছে, যতো চিপাগলি আছে, সেগুলো দিয়ে চলাফেরা করছে। কোনো কাজই সোজা পথে করছে না। মন সরল করে দায়িত্ব পালন করছে না। সরকারি অফিসকে বানিয়ে ফেলেছে দোকান। সেবাগ্রহীতাকে মনে করছে প্রফিটেবল কাস্টমার। ঘুষ দিচ্ছে, ঘুষ খাচ্ছে। মানুষকে মিথ্যা মামলায় হয়রানি করছে। তো নামাজে ইহদিনাস সিরাতাল মুসতাকিম পড়ে কী লাভ হলো? নামাজের কোনো শিক্ষাই তো হৃদয়ে ধারণ করা হচ্ছে না।


—মহিউদ্দিন মোহাম্মদ

জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারণাঃ ১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার১ কাঠা = ১.৬৫ শ...
04/10/2024

জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারণাঃ
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ
১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ
১ কাঠা = ১৬ ছটাক
১ কাঠা = ৩২০ বর্গহাত
২০ কাঠা = ১ বিঘা
৬০ কাঠা = ১ একর
১৪৮২০ কাঠা = ১ বর্গকিলোমিটার
১৪৮.২ কাঠা = ১ হেক্টর
কানি পরিমাপক
১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট = ১৬১৯ বর্গমিটার = ৪০০০০ বর্গলিংক = ৮০ করা
১ কানি = ৭৬৮০ বর্গহাত = ১৯৩৬ বর্গগজ = ১২০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা=৪০০০০ বর্গলিংক
১ কানি = ২৪ কাঠা
বিঘা পরিমাপক
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ = ১ পাকি
১ বিঘা =২০ কাঠা
১ বিঘা = ৬৪০০ বর্গহাত
১ বিঘা = ৩৩০০০ বর্গলিংক
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ
১ বিঘা = ১৪৪০০ বর্গফুট = ১৩৩৮ বর্গ মিটার
১ বিঘা = ১৬ গন্ডা ২ করা ২ ক্রান্তি
৩ বিঘা = ১ একর (মোটামুটি) = ১৬০০ বর্গইয়ার্ড
৭৪১ বিঘা=১৪৮২০ কাঠা=১০৬৭০৪০০ বর্গফুট =৯৯১৬৭২ বর্গমিটার= ১বর্গকিলোমিটার=
২৪৭একর
৭.৪১বিঘা=১৪৮.২কাঠা=১০৬৭০৪ বর্গফুট =৯৯১৩ বর্গমিটার=১ হেক্টর=২.৪৭একর
জেনে নিন খতিয়ান, পর্চা, চিটা, দখলনামা, বয়নামা, জমাবন্দি, দাখিলা, হুকুমনামা, জমা খারিজ, মৌজা কি?
পাকি পরিমাপক
১ পাকি = ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
১ পাকি = ২০ কাঠা = ৩৩ শতাংশ
শতাংশ নির্ণয়ের সুত্র
১.৬৫ শতাংশ = ১ কাঠা = ১৬৫ অযুতাংশ =৭২০ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১ শতক = ৪৩৫.৬ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
৩৩ শতাংশ = ১ পাকি = ১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ শতাংশ =১৯৩.৬ বর্গহাত
২৪৭.১০৫ শতাংশ = ১ আয়ের
একর পরিমাপক
১ একর = ১০ বর্গচেইন = (৬৬*৬৬০) = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ৪৩৫৬৯ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ১০০০০০ বর্গলিংক
১ একর = ১৯৩৬০ বর্গহাত
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৭ বর্গ মিটার = ০.৬৮০ হেক্টর
৬৪০ একর = ১ বর্গমাইল
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ একর = ২ কানি ১০ গন্ডা ( ৪০ শতক কানি অনুসারে)
২৪৭ একর = ১ বর্গকিলোমিটার
হেক্টর পরিমাপক
১ হেক্টর=২.৪৭একর
১ হেক্টর = ৭.৪১বিঘা
১ হেক্টর = ১৪৮.২কাঠা
১ হেক্টর = ১০৬৭০৪ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার =৯৯১৩ বর্গমিটার
১ হেক্টর = ১১৯৬০ বর্গগজ
১ হেক্টর = ১.৪৭ একর
১ আয়ের = ২৮.৯ বিঘা
১ হেক্টর = ২৪৭.১০৫ শতক
১ হেক্টর = ৪৭৮৯.৫২৮ বর্গহাত
১ হেক্টর = ১০৭৬৩৯ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১১৯৫৯.৮৮২ বর্গগজ
১ হেক্টর = ৭.৪৭৪ বিঘা
১ হেক্টর = ১০০ আয়ের গন্ডা পরিমাপক ১ গন।

নিষ্ঠুর নিয়তি পর্বঃ ০৩'মোঃ ইব্রাহিম হোসেন মা সায়েরা বেগম সকালের নাস্তা বানালেন। তোফাজ্জলকে ডেকে নাস্তা খেতে দিলেন। তোফাজ...
01/10/2024

নিষ্ঠুর নিয়তি পর্বঃ ০৩'
মোঃ ইব্রাহিম হোসেন
মা সায়েরা বেগম সকালের নাস্তা বানালেন।
তোফাজ্জলকে ডেকে নাস্তা খেতে দিলেন।
তোফাজ্জল বলে উঠলো,
মা, ভাবি কই? ভাবিকে তো দেখছি না।
রাতে এসে মনে করলাম ভাবি ঘুমিয়ে গেছে।
মা সায়েরা বেগমঃ বিকালে যখন তুই বাইরে ছিলি, তখন তোর ভাবি তার বাবার বাসা গেছে। আমার খুব চিন্তা হয়রে বাবা।
তোফাজ্জলঃ কীসের চিন্তা মা?
এত চিন্তা করা ভালো না, সব কিছুর মালিক আল্লাহ।
সায়েরা বেগমঃ তা তো বুঝলাম বাবা।
তারপরও ভাবনা হয়। তোর বাবা চলে গেলেন। আর তোর ভাই তো চাকরি নিয়েই ব্যস্ত। ছেলেটাকে আমি কিছু বলতেও পারি না। তোর ভাবির ব্যবহার আমাকে কেমন জানি লাগছে? আমি বেঁচে থাকতে থাকতে আল্লাহ যেন তোকে প্রতিষ্ঠিত করে তুলেন।
আর দোয়া করি, তোর ভাবির মতো বৌ যেন তোর ভাগ্যে না জুটে।
তোফাজ্জলঃ মা, তুমি শুধু শুধু করো? কোনো চিন্তা করো না। আর কিছুদিন পরেই আমার লেখাপড়া শেষ হবে। সামনে আমার মাস্টার্স ফাইনাল পরীক্ষা। আশা করি আমার রেজাল্টও ভালো হবে। এ দু'টা বছর কষ্ট করি। তারপর একটা চাকরি পেলেই আমাদের আর কারো পথপানে চেয়ে থাকতে হবে না।
সায়েরা বেগমঃ বাবা তোফাজ্জল!
আমার একটা ভাবনা, আমার মৃত্যুর সময় আমি কারো হাতের পানি পাবো কি না?
তোফাজ্জলঃ তুমি কোন টেনশন করো না মা। আমি তোমার ঘরে এমন একজন লক্ষ্মী নিয়ে আসবো, ভাবি তোমার সেবাশুশ্রূষা না করলেও সে তোমাকে কখনোই ফেলে দেবে না।
এসো মা, দুশ্চিন্তা দূর করো। আমরা একসাথে নাস্তা করি।
মা ও ছেলে একসাথে নাস্তা করে তোফাজ্জল বাইরে চলে গেলো।
তার বন্ধু আবির তাকে ডেকে বললো,
শোন বন্ধু শোন, কোথায় যাচ্ছিস?
তোফাজ্জলঃ অনেক কাজ আছে বন্ধু। এখন নেতাজির কাছে যাবো। তারপর কলেজ, কলেজ শেষ করে বাসায় ফিরবো।
আবিরঃ (হাসতে হাসতে) বুঝছি বন্ধু, বুঝছি।
নেতার সাথে দেখা করার নাম
আর শুভ দর্শনের কাম, তাই না?
তোফাজ্জলঃ না, মানে তোকে একটা কথা বলি বন্ধু। কথাটা তুই গোপন রাখিস, কারো সাথে তা শেয়ার করিস না।
আমি চাই না তার বিষয়টা এখনই প্রকাশ হোক।
কারণ, এখন প্রকাশ হলে নানান সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। আগে আমি একটা চাকরি পাই, তারপরও এমনিই সব জেনে যাবে।
আর আমি চুরি করে তো বিয়ে করবো না। ঢাকঢোল পিটিয়ে ৭ নাম্বার কাঁঠালতলী ইউনিয়ন পরিষদের সকল জনতাকে জানিয়ে, তাকে লাল বেনারসি জড়িয়ে আমার ঘরে নিয়ে আসবো। সবাইকে তাক লাগিয়ে দেবো বন্ধু, সবাইকে তাক লাগিয়ে দেবো।
আবিরঃ দোস্ত, আমার একটা চিন্তা হয়।
তোফাজ্জলঃ কী চিন্তা?
আবিরঃ নেতা লোকসমাজে ভালো।
কিন্তু এই ভালোর আড়ালে তার আরও একটা রূপ আছে। যা তুই জানিস কি না আমি জানি না? তবে সাবধানে থাকিস।
আমি চাই না তোর কোনো ক্ষতি হোক।
আমি চাই তুই অত্র এলাকার মুখ উজ্জ্বল করবি। আমি জানি, তোর ভেতরে সে গুণ আছে। তুই-ই তা পারবি।
তোফাজ্জলঃ আল্লাহ ভরসা। আমারও বিশ্বাস, আমি একদিন লিডারের থেকেও বড় লিডার হবো ইনশাআল্লাহ। শুধু দোয়া করিস বন্ধু, দোয়া করিস। এ ছাড়া আর কিছুই তোদের কাছে চাই না।
আবিরকে এ কথা বলেই তোফাজ্জল রওনা দিলো তন্বীদের বাসার দিকে।
বাসায় গিয়ে দরজায় নক করলে তন্বী দরজা খুলে দেখে তোফাজ্জলকে।
সে তাকে চুপিচুপি বলে,
বাবা, মা সবাই বাসায় আছে তুমি এখন চলে যাও। পরে দেখা করবো।
তোফাজ্জলঃ বাবা মা থাকলো তো কী হলো?
আজ বাবা মা'র সামনেই লাইন ক্লিয়ার করবো। খোলো দরজা।
দু'জনায় দরজা ধাক্কাধাক্কি করতে করতে তোফাজ্জলের হাতে লেগে যায় এবং দরজায় একটা জোরে শব্দ হয়। তন্বীর বাবা শহিদ তালুকদার ঘরের ভেতর থেকে বলে,
কে রে মা? দরজায় এত জোরে শব্দ হলো কেন?
তন্বীঃ বাবা, দরজায় একজন টোকা দিচ্ছিলো। দরজা খুললাম, তাই একটু শব্দ হলো। তোফাজ্জল ভাই এসেছে আপনার সাথে দেখা করার জন্য।
শহিদ তালুকদারঃ ঠিক আছে মা-মণি, তাকে আসতে দাও। আমিই তাকে ডেকেছি।
তন্বীঃ ঠিক আছে বাবা বলে তোফাজ্জলকে আস্তে আস্তে হাসতে হাসতে বললো,
এই যে জনাব, আসুন। বাবা ডাকছে।
বাবার সাথে দেখা করতে এসেছেন?
নাকি আমাকে দেখতে এসেছেন, কোনটা?
তোফাজ্জলঃ আমার হাতের বারোটা বাজিয়ে? তোমাকে দেখতে এসেছি, না?
আজ রাতে তোমার ভাবনায় ঘুমোতে পারিনি। তোমাকে নিয়ে একটা গানও রচনা করেছি।
তন্বীঃ গান পরে শুনবো। তার আগে বলো, হাতের বারোটা বাজিয়েছি মানে কী?
দেখি হাতটা?
তোফাজ্জলের হাত দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে। তন্বীর হাতটা চট করে ধরে তার হাতের তালুতে সেই রক্তের কালিতে "তন্বী" নামটা লিখে দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করলো।
লিডারকে সালাম দিয়ে তার পাশে গিয়ে বসলো।
তন্বী অবাক হলো তার কাণ্ড দেখে।
সে তাদের কাছে গিয়ে তার বাবাকে বললো,
বাবা, ওর হাত কেটে গেছে। প্রাথমিক ট্রিটমেন্টের প্রয়োজন।
শহিদ তালুকদারঃ কীভাবে হাত কাটলো?
তন্বীঃ দরজা খুলতে গিয়ে কীভাবে যেন লেগে গেছে।
শহিদ তালুকদারঃ আচ্ছা ঠিক আছে মা, তুমি তুলা, স্যাবলুন ও ওয়ানটাইম ব্যান্ডেজ নিয়ে আসো, অল্প একটু কেটেছে। এতে কোনো সমস্যা হবে পট্টি দিলেই ঠিক হয়ে যাবে।
তন্বী তার বাবার কথায় তুলা,স্যাবলুন ও ওয়ানটাইম ব্যান্ডেজ নিয়ে আসলো এবং সে তার হাতে নিজেই ব্যান্ডেজ করে দিলো।
তার বাবা তাকে বললো,
মা-মণি, তুমি এখন যাও। আমাদের জন্য নাস্তা নিয়ে আসো।
তন্বী বাবার নির্দেশে তাদের জন্য নাস্তা আনতে গেলো।
শহিদ তালুকদার তোফাজ্জলকে বললো,
শোনো তোফাজ্জল, আমি তোমাকে ডেকেছি এ জন্য যে, আমার সামনে নির্বাচন। নির্বাচনের যাবতীয় কাজকর্ম তোমাকেই করতে হবে। প্রচার-প্রচারণা, পোস্টার, ব্যানার এগুলো কিছুই করা হয়নি। সবই তোমাকে করতে হবে।
কারণ, তোমার মতো বিশ্বাসী ব্যক্তি আমার আর কেউ নাই।
তোফাজ্জলঃ যা করার দরকার, আমি আজ থেকেই শুরু করে দেবো ইনশাআল্লাহ।
আপনি কোনো টেনশন করবেন না। আপনারই জয় হবে। আপনিই হবেন আমাদের কাঁঠালতলী ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান।
তাদের কথা শেষ হতে না হতেই তন্বী চা বিস্কুট নিয়ে আসলো। এর মধ্যে সে একটু দুষ্টুমিও করেছে। তোফাজ্জলের চায়ের পেয়ালায় গুঁড়ো মরিচ মিশিয়ে দিয়েছে।
শহিদ তালুকদার তাকে চা খেতে বললো,
সে একটা বিস্কুট মুখে দিয়ে চায়ে চুমুক দিতেই ঝালে তার মুখ জ্বলে গেলো।
কিন্তু তার বাবা শহিদ তালুকদারকে কিছুই বুঝতে দিলো না। তন্নি তার অবস্থা দেখে মুখে ওড়না দিয়ে মুচকি মুচকি হাসছে।
সে তার বাবাকে বললো,
বাবা, চা কেমন হয়েছে?
চা কিন্তু আজ আমি বানিয়েছি আম্মুকে বানাতে দেই নাই। আমাকে শিখতে হবে না?
তাই আমি নিজেই বানিয়েছি।
শহিদ তালুকদারঃ চমৎকার হয়েছে মা-মণি, অসাধারণ!
তোফাজ্জল মনে মনে,
অসাধারণ না ছাই, আমার চোখ মুখ জ্বলে প্রাণ যায় যায়!
কিছু বলতেও পারি না, কইতেও পারি না।
দাঁড়াও, তোমার খবর আছে। তোমাকে একা পেলে বুঝাবো মজা।
তন্বী তোফাজ্জলকে,
চা কেমন হয়েছে, আপনি তো কিছু বললেন না? চা বুঝি ভালো হয়নি, খুব খারাপ হয়েছে, তাই না?
তোফাজ্জলঃ না, মানে হ্যাঁ, মানে জি, খুব ভালো হয়েছে। সত্যি কথা বলতে এমন চা আমি জীবনেও পান করিনি। আপনি খুব ভালো চা বানাতে পারেন। আপনাকে ধন্যবাদ। আমি এখন আসি।
যাওয়ার সময় তন্বীকে ফিসফিস করে বললো,
চোখে চোখে ইশারাতে কেড়েছো এ মন,
আসে না নয়নে ঘুৃম তুমি সারাক্ষণ।
পাইনি মধুর চা তো কখনো এমন,
জ্বলে গেলো মুখ জিভ এ চা'টা কেমন?
তন্বীঃ
এখন তো যাও যাও পরে হবে কথা,
তব দেখা না হলেই প্রাণে বাড়ে ব্যথা।
তুমি তো করেছো এই হৃদয় হরণ,
যায় নাকো ভোলা কভু সদাতে স্মরণ।
তোফাজ্জল তার ছন্দের স্তবকে মুচকি হাসছে হাসতে তাদের বাড়ি প্রস্থান করলো। ✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️

27/09/2024

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জনতার কথা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to জনতার কথা:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share