কম্পিউটার প্রতিদিন

  • Home
  • কম্পিউটার প্রতিদিন

কম্পিউটার প্রতিদিন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

09/09/2014

মেমোরি কার্ডের পাসওয়ার্ড খুলুন
সফটওয়্যার ছাড়া ।।

মেমোরি কার্ডের পাসওয়ার্ড খুলুন সফটওয়্যার ছাড়া
মোবাইলে মেমরী কার্ডের
ব্যবহার অতুলনীয় কিন্তু-
মাঝে মাঝে আমাদের প্রিয়
মেমরী কার্ডে ভুলে পাসওয়ার্ড
লেগে যায়.....বন্ধুরাদুস্টমী করে লাগিয়ে দেয়......আর
কী।
কিন্তু সেই দিন আজ থেকে সেষ
আজকে আপনাদের কে সেখাব
কীভাবে মেমরী কার্ডের
পাসওয়ার্ড
খুলতে হয়।
☼খুবি সোজা একটা কাজ এর
জন্য
একটা SYMBIAN মোবাইল
প্রয়োজন হবে↓
6120,N73,E63,E71,E66,E5,
এরকম সিরিয়েসের
আরো মোবাইল
আছে যেগুলো দিয়ে পাসওয়ার্ড
খুলে যাবে।
◙1: প্রথমে এরকম
◙1টা মোবাইল নিন।
◙2: পাসওয়ার্ড
লাগানো মেমরি কার্ড
টা সেই মোবাইলে ডুকান।
◙3: মেমরি ডুকালে পাস
চাইবে আপনি (Cancel) দিন।
◙4: সেই মোবাইলের (Tools)
নামক
ফোল্ডারে যান।
◙5: সেখান থেকে মেমরী (Select)
করুন।
◙6: টুলস
থেকে মেমরী গিয়ে (Option)
Click করুন আর (Formate) দিন
বেস কাজ
সেষ ।
◙এখন আপনার মেমরী কারডের
পাসওয়ার্ড খুলে গেছে..... একবার
আপনার মোবাইলে ডুকিয়ে দেখুন
কী পাস চাইছে?
◙ বি:দ্র- ফরমেট দেওয়ার পর
আপনার
মেমরী কার্ডের কিছুই
ফীরে পাবেননা কিন্তু আপনার
মেমরী তো ফীরে পেয়েছেন ।।

09/09/2014

জিপির অফিসিয়াল
সেটিং দিয়ে ফ্রীনেট চলছে
জিপির অফিসিয়াল সেটিং দিয়ে ফ্রীনেট চলছে ।
আমি দুদিন হলো চালাইতেছি । দুদিনে জিপির ৪.৫
জিবির কাম সারছি । ফোনে কোন mb or
টাকা রাখা যাবেনা ।শুধু একটা প্যাকেজ active
থাকলেই হবে । official opera or uc চলে ।
opera or uc যে কোন লিংকে যান
access point gp internet or gpwap
দেন ।একটু পর ফোনের লাল বাটন কিছু সময়
চাপিয়ে ধরুন । connection disconnected
করুন ।এভাবে বার বার করুন যতক্ষন পর্যন্ত
লিংকে না ঠুকে ।মনে রাখবেন একবার
connection পাইলেই সারা দিনেই ফ্রীনেট
চালাতে পারবেন ।ভুল করেও connection
disconnection করবেন না ।ভাল থাকুন
Tipst only for symbian

08/09/2014
08/09/2014

facebook messenger দিয়ে কথা
বলুন ( পানির মত ক্লিয়ার)

ভয়েস কল সার্ভিস টি ফেসবুক অনেক আগে থেকেই
দিয়ে আসছে। কিন্তু বাংলাদেশে এ সার্ভিস টি চালু
হয়নি। অনেকদিন আগে থেকেই
ভাবতাছি কি করা যায়? ??
তাহলে দেখুন কি করতে হবে!!!!!!
তার আগে বলে নিই - আমি viber, fring, skype এমন
জাতীয় যত সফটওয়্যার আছে সব ব্যাবহার করছি।
কিন্তু সবগুলাই একটু ঝামেলা করে , আবার 2G নেট।
এই সবগুলো থেকে facebook messenger আমার
কাছে সেরা। ব্যাবহার করলে বুঝবেন।
[ আর জিপিতে facebook messenger
তো ফ্রি আছেই]
দুই
পদ্ধতিতে আমরা এটা করতে পারি তবে মোবাইলে mb
থাকতে হবে।
প্রথম পদ্ধতি ::::
১। play store থেকে Hotspot
Shield VPN for unblock সফটওয়্যার
টা ডাউনলোড করুন [url=http://www.downloader-
apk.com/hotspot-shield-vpn-
for-android/] এইখান থেকে ডাউনলোড করুন[/url]
এবং সফটওয়্যার টি চালু করুন।
নটিফিকেশন বারে সফটওয়্যারের আইকন
সবুজ হলেই কানেক্ট হয়েছে বুঝতে হবেএবং এটকটা key
আসবে।
২। Setting থেকে apps এ গিয়ে messenger
সিলেক্ট করুন।
force stop. uninstall
clear all data
এগুলো থেকে clear all data সিলেক্ট করুন
৩। এবার মেসেন্জার চালু করে নতুন
করে লগিন করুন
দ্বিতীয় পদ্ধতি :::::
১। মোবাইলে setting > more wireless > vpn >
create new
name : vpn
server address : bestvpnusa.com
এই দুটি ঘর পুরন করুন ( বেশি কিছু করবেন না)
এবার save করুন।
২। আপনার বানানো vpn টি open করুন
এবার
username : bestvpnusa.com
password : 1384
দিয়ে কানেক্ট করুন।
connected লেখা দেখালে facebook messenger এ
login করুন। আরামসে কথা বলুন
[ বি: দ্র : আপনি যার সাথে কথা বলবেন তাকেও এই
পদ্ধতি করতে হবে অথবা এমন দেশের
হতে হবে যে দেশে ফেসবুক ভয়েস কল চালু আছে। ]
>>> দ্বিতীয় পদ্ধতি টি সহজ এবং কয়েকশত kb
থাকলেই হবে

08/09/2014

পিসিতে, ScreenShotsনিতে পারবেন।

প্রথমে আপনার কম্পিউটারের
যেখানে ScreenShots নিবেন।
সেখানে গিয়ে ১ বার (Print Screen
SysRq) বাটন চাপুন।
না বুঝলে নিচের ছবিটি দেখুন।
এবার বাটন টি চাপার পর
কম্পিউটারের Start menu All Program
Accessories Paint এ
ক্লিক করুন।
না বুঝলে নিচের ছবিটি দেখুন।
এবার এটি নিচের ছবিরমত দেখাবে।
এবার সাদার উপর একবার Control + V
চাপুন। ব্যাস
এবার ওখান থেকে File Save As... এ
ক্লিক করুন । File name আপনার ইচ্চা।
এবার তার নিচে দেখুন
Save as type লিখা আছে । ওখান
থেকে JPEG(*.JPG.*.JPEG.*.JPE.*JFIF)
এটি সিলেট করুন। এবার Save এ
মারলে হয়ে যাবে।
না বুঝলে নিচের ছবিটি দেখুন।
আরও বেশী কিছু পেতে সবসময় ট্রিকবডির সঙ্গেই
থাকুন। লিখাতে কোন ভুল থাকলে ক্ষমার
চোখে দেখবেন।

08/09/2014

ইন্টারনেট নিয়ে ফেসবুকের
পরিকল্পনা

বিশ্বের সকল মানুষকে ইন্টারনেট সুবিধার
আওতায় আনতে বিলিয়ন ডলার খরচ
করতে প্রস্তুত ফেসবুক। ফেসবুকের ভবিষ্যত্
লক্ষ্য সম্পর্কে এই পরিকল্পনার
কথা জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান
নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক খবরে এ তথ্য
জানিয়েছে।
মেক্সিকো সিটিতে মেক্সিকান ধনকুবের
কার্লোস স্লিম আয়োজিত এক
অনুষ্ঠানে ফেসবুকের প্রধান
নির্বাহী জাকারবার্গ বলেন,
‘আমরা যে বিষয়টিকে গুরুত্ব
দিচ্ছি তা হচ্ছে বিশ্বের সব মানুষের
মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা।’
জাকারবার্গ বলেন, ‘আগামী এক
দশকে ফেসবুক যদি বিলিয়ন ডলার খরচ
করে সবার কাছে ইন্টারনেট
সুবিধা পৌঁছাতে পারে, আমি বিশ্বাস
করি দীর্ঘ মেয়াদে তা ফেসবুকের
পাশাপাশি বিশ্বের সবার কাজে আসবে।’
ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন
ইউনিয়নের (আইটিইউ) তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪
সালের শেষ নাগাদ ৩০০ কোটি মানুষের
কাছে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে যাবে।
বর্তমানে ইন্টারনেট সুবিধায় আওতায়
থাকা প্রায় অর্ধেক মানুষই ফেসবুক ব্যবহার
করেন। বর্তমানে ফেসবুক ব্যবহারকারীর
সংখ্যা ১৩০ কোটিরও বেশি।
গত বছরে এশিয়া ও আফ্রিকার ইন্টারনেট
সুবিধাবঞ্চিত প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের
কাছে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার
লক্ষে ইন্টারনেট অর্গানাইজেশন নামের
একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে ফেসবুক।
জাকারবার্গ বলেছেন, ‘যখন সবার
কাছে ইন্টারনেট থাকবে তখন আমাদের
ব্যবসা আরও ভালো হবে বলে আমি বিশ্বাস
করি।’
জাকারবার্গের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ফেসবুক তৈরি করেই বসে নেই মার্ক
জাকারবার্গ। এখন
তিনি প্রযুক্তি শিল্পে ব্যাপক এক
পরিবর্তন আনার বিষয়ে ভাবছেন। নিউইয়র্ক
টাইমসে প্রকাশিত এক
প্রতিবেদনে জাকারবার্গের এ
পরিকল্পনা সম্পর্কে জানানো এ বছরের ২৮
থেকে ২৯ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের
ক্যালিফোর্নিয়ায় অনুষ্ঠিত ‘ওপেন কম্পিউট
প্রোজেক্ট’ নামের এক সম্মেলনে ফেসবুকের
প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ তাঁর
ভবিষ্যত্ পরিকল্পনা নিয়ে বলেন।
প্রযুক্তি শিল্পে কীভাবে বড় ধরনের
পরিবর্তন আনা সম্ভব, বিষয়টি তুলে ধরেন
ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা।
জাকারবার্গ তাঁর
পরিকল্পনা সম্পর্কে জানান,
যেখানে পৌঁছানোর লক্ষ্য নিয়ে সামাজিক
যোগাযোগের সাইট তৈরি করেছিলেন, গত
এক দশকে সেখানে নিয়ে গেছেন ফেসবুককে।
তাঁর বাকি লক্ষ্যও অর্জন হওয়ার পথে।
তবে এখনই থেমে যেতে চান না তিনি।
ফেসবুকের পর এখন হাই-টেক
ব্যবসাগুলোতে বিশাল পরিবর্তন আনার
স্বপ্ন দেখছেন তিনি। এখনকার যুগে শুধু
ডেটা সেন্টারের ওপর নির্ভরশীল
ব্যবসাগুলোকে পরিবর্তন আনতে কাজ
করবেন তিনি।
জাকারবার্গ মনে করেন,
প্রযুক্তি শিল্পে পরিবর্তন
আনতে তিনি কোনো প্রতিষ্ঠানের
একচ্ছত্র আধিপত্যকে দূর করতে পেরেছেন।
এ কাজে সাহায্য করেছে ওপেন সোর্স।
জাকারবার্গ বলেন, ফেসবুক পরিবেশ-বান্ধব
জ্বালানি ব্যবহারের যে প্রকল্প
হাতে নিয়েছে, তাতে পরিবেশের সুরক্ষার
পাশাপাশি শক্তির অপচয় রোধ হচ্ছে।
বায়ুশক্তি ও জলবিদ্যুত্ ব্যবহার করে গত
বছর ফেসবুক বড় অঙ্কের অর্থ সাশ্রয়
করেছে। এ ক্ষেত্রটিতে জাকারবার্গ আরও
বেশি গুরুত্ব দিতে চান।
ইন্টারনেট অর্গানাইজেশন প্রকল্প
সম্পর্কে জাকারবার্গ বলেন,
বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেট সাশ্রয়ী করতে তাঁর
এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে দক্ষিণ
কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান স্যামসাং, মার্কিন
সেমিকন্ডাক্টার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান
কোয়ালকম, এরিকসন, মিডিয়াটেক, নকিয়া ও
অপেরা। এ প্রকল্পের অধীনে প্রযুক্তিপণ্য
নির্মাতাপ্রতিষ্ঠানগুলো সাশ্রয়ী দামে উন্
প্রযুক্তি ও ইন্টারনেট সুবিধার স্মার্টফোন
তৈরি করবে।
এ ছাড়াও সংস্থাটি বর্তমানে ওয়্যারলেস
সিস্টেম নতুনভাবে তৈরির
পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করছে। যেভাবে সার্ভার
ও নেটওয়ার্ক নিয়ে গবেষণা করছে,
তেমনি ফোন কোম্পানিগুলোর
সঙ্গে মিলে নতুন ওয়্যারলেস সিস্টেম
নিয়ে কাজ করছে ফেসবুক।
জাকারবার্গ জানান, বর্তমানে ফেসবুকের
আকার আর মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতার
মাপকাঠিতে দায়িত্ব অনেক বেড়ে গেছে বলেই
মনে করেন তিনি। তাঁর মতে, ১০ বছর
আগে যখন হার্ভার্ডের ছোট
ডরমেটরিতে ফেসবুক যাত্রা শুরু করেছিল,
তখনো এত বড় স্বপ্ন দেখেননি তিনি।
তিনি ভেবেছিলেন, ‘আমার যেটুকু তৈরি করার
দরকার করে দিয়েছি, বাকিটা নতুন কেউ
এসে এগিয়ে নেবে। কিন্তু সেই ভাবনায়
আটকে থাকেননি তিনি। যা তিনি কল্পনাও
করেননি ফেসবুক আজ সেখানে দাঁড়িয়ে আছে।

07/09/2014

ভাইরাস শনাক্ত
হবে পরীক্ষাগার ছাড়াই!

হাতেই চালানো যাবে যন্ত্রটি। নাম ফ্রিডম
ফোর। প্রাণঘাতী বিভিন্ন ভাইরাস ও
ব্যাকটেরিয়ার
উপস্থিতি তাৎক্ষণিকভাবে শনাক্ত
করতে পারবে এ যন্ত্র। এ জন্য
নমুনা সংগ্রহ করে গবেষণাগারে নেওয়ার
প্রয়োজন পড়বে না। নিউজিল্যান্ডের
অটাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকের
তৈরি ফ্রিডম ফোর
ভবিষ্যতে বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত
হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
নিউজিল্যান্ডের
কুইন্সটাউনে যন্ত্রটি ইতিমধ্যে জনসমক্ষে
করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা এটি ব্যবহার
করে ভাইরাসজনিত ডিএনএ অনুক্রম শনাক্ত
করতে পেরেছেন। ফ্রিডম ফোর তৈরির
গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন
অটাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের
অঙ্গব্যবচ্ছেদবিদ্যা (অ্যানাটমি) বিভাগের
শিক্ষক জো-অ্যান স্ট্যানন। তিনি বলেন,
ভাইরাস শনাক্তকরণের এ যন্ত্র ব্যবহার
করে আক্রান্তদের জরুরি পরিস্থিতিতেও
বাঁচানো সম্ভব হবে।
কোনো প্রাণঘাতী ভাইরাস
ছড়িয়ে পড়লে দ্রুত শনাক্তকরণ ও চিকিৎসার
প্রয়োজন হয়। তখন দ্রুত পদক্ষেপ
নিতে সহায়ক হবে এ যন্ত্র। প্রচলিত
পদ্ধতিতে নমুনা সংগ্রহ করে সাধারণত
কেন্দ্রীয় গবেষণাগারে নিয়ে ভাইরাস
শনাক্তকরণের পরীক্ষা সম্পন্ন করতে হয়।
এটি বেশ সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।
নতুন যন্ত্রটি প্রাথমিকভাবে পশুপাখির
চিকিৎসকদের ব্যবহারের জন্য
তৈরি করা হলেও একটি মানুষের বিভিন্ন
রোগের জন্য দায়ী অণুজীব শনাক্তকরণেও
ব্যবহার করা যাবে। তবে সে জন্য
যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসনের
(এফডিএ) অনুমোদন লাগবে।
বিশ্বজুড়ে ফ্রিডম ফোর নামের
যন্ত্রটি বিক্রির জন্য
অটাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্যিক
শাখা অটাগো ইনোভেশন এবং ইউবিকিটোম
নামের নিউজিল্যান্ডভিত্তিক
একটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আলোচনা হয়েছে।
ইউবিকিটোমের প্রধান নির্বাহী পল
পিকারিং মনে করেন, ভবিষ্যতে লোকজন
নিজেদের বাড়িতেই যন্ত্রটি ব্যবহার করবেন।
আর ভাইরাস শনাক্তকরণ পরীক্ষার ফলাফল
তাঁরা ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিজেদের চিকিৎসক
বা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের
কাছে পাঠিয়ে দিতে পারবেন।
যুক্তরাষ্ট্রের জৈব প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান
লাইফ টেকনোলজিসের সাবেক
নির্বাহী পিকারিং বলেন, টেলিফোনের
সাহায্যে দ্রুত চিকিৎসা পরামর্শ দেওয়ার
ক্ষেত্রে ফ্রিডম ফোর একটি অত্যন্ত
সম্ভাবনাময় উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
আর যন্ত্রটি লাখ লাখ
পরিমাণে বিক্রি করে বিশ্ববাজারে বড়
রকমের বাণিজ্যও হতে পারে।
স্ট্যানন বলেন, ফ্রিডম ফোর
একটি বিশ্বমানের উদ্ভাবন।
ডানেডিনে যে যন্ত্রটি দেখানো হয়েছে, তার
আরও আধুনিকায়ন বা উন্নয়ন সম্ভব।
‘অত্যন্ত মেধাবী’ একদল বিজ্ঞানী ছয়
বছরের প্রচেষ্টায় যন্ত্রটি তৈরি করেছেন।
জিটেক প্লাস্টিকস লিমিটেডসহ ডানেডিনের
ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো এ
গবেষণাকাজে নানা রকম সহায়তা করেছে।
যন্ত্রটি একটি সাধারণ ল্যাপটপ
কম্পিউটারের মতো ভারী। এটির
ব্যাটারি একবার চার্জ করার পর ছয়
ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করে। ফ্রিডম ফোর
হাতের তালুতে নিয়েই কাজ করা যায়।
এটি ল্যাপটপের সঙ্গে যুক্ত করা যায়
অথবা তার ছাড়াই স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট
কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত করে তথ্য
পাঠানোর কাজ করা যায়। তবে সে জন্য
ভাইরাস শনাক্তকরণ পরীক্ষার ফলাফল
বিশ্লেষণের উপযোগী বিশেষ সফটওয়্যার
সেই স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটে আগে থেকেই
ইনস্টল করে নিতে হবে।
তাৎক্ষণিকভাবে ডিএনএ অনুক্রম
শনাক্তকরণের জন্য যন্ত্রটি পরিমাণগত
পিসিআর নামের একধরনের প্রযুক্তির
সুবিধা নিয়ে কাজ করে। ফলে সংগৃহীত নমুনার
তথ্য পরবর্তী সময়ে আর
প্রক্রিয়াজাতকরণের প্রয়োজন পড়ে না।
ফ্রিডম ফোরের
একটি নমুনা নিউজিল্যান্ডের পরিবেশ ও
বৈজ্ঞানিক গবেষণা ইনস্টিটিউট
স্বাধীনভাবে পরীক্ষা করে দেখেছে এবং যন্ত্
বেশ বড় ধরনের ডিএনএ বিশ্লেষণব্যবস্থায়
কার্যকর একটি যন্ত্র
হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। যন্ত্রটির প্রধান
সুবিধা হচ্ছে, এটি সহজে বহন করা যায়।
ফলে পশুপাখির খামারের কর্মীদের
ব্যবহারের জন্য এটি বিশেষ উপযোগী হবে।
স্ট্যানন বলেন, বড় এলাকাজুড়ে প্রতিষ্ঠিত
খামারের বিভিন্ন স্থানে গিয়ে আক্রান্ত
পশুপাখির কাছ থেকে নমুনা সংগ্রহ ও
তাৎক্ষণিক বিশ্লেষণের জন্য
চিকিৎসকেরা ফ্রিডম ফোর ব্যবহার
করে দ্রুত ফলাফল পাবেন। বিভিন্ন
প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত যন্ত্রটির চাহিদার
পরিপ্রেক্ষিতে চলতি বছরই প্রথম চালান
পাঠানো হবে।
নিউজিল্যান্ড হেরাল্ড।

10/08/2014

মোবাইল অ্যাপ বানাতে চান?

স্মার্টফোনের ব্যবহার আমাদের
দেশে অনেক বেড়েছে, বিশেষ করে তরুণদের
কাছে। স্মার্টফোনে সবাই
কমবেশি অ্যাপ্লিকেশন (অ্যাপ) ব্যবহার
করছেন। ভালো খবর হচ্ছে, এই অ্যাপ
নির্মাতার সংখ্যাও আমাদের দেশে দিন
দিন বাড়ছে। অনেকেই অ্যাপ
নির্মাণকে পেশা হিসেবে নিচ্ছেন
এবং সেটা অবশ্যই
একটা সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত।
প্রযুক্তির দুনিয়াতেও আছে অ্যাপের
বিশাল বাজার।
অ্যাপ বানানোর বেলায় রয়েছে অপার
সম্ভাবনা। খুব সাধারণ একটা অ্যাপ সুন্দর
চেহারা (ইন্টারফেস) দিয়ে বানিয়ে অনেকেই
সাফল্য পেয়েছেন। উদাহরণ হিসেবে,
‘ফ্ল্যাশ লাইট’ বা ‘টিপ ক্যালকুলেটর’-এর
কথা বলা যায়। যেগুলো খুব সাধারণ কিন্তু
দরকারি। এবার জানা যাক অ্যাপ
বানাতে চাইলে কী করতে হবে।
মোবাইল অ্যাপ মূলত
চারটি অপারেটিং সিস্টেম বা প্লাটফর্মের
ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়—আইওএস
(আইফোন ও আইপ্যাডের জন্য),
অ্যান্ড্রয়েড (স্যামসাং,
সনি ইত্যাদি বেশির ভাগ স্মার্টফোনের
জন্য), উইন্ডোজ ফোন (নকিয়া) ও
ব্ল্যাকবেরি। এর মধ্যে অ্যান্ড্রয়েড ও
আইওএসভিত্তিক অ্যাপের সংখ্যা বেশি।
আইওএস অ্যাপ বানানোর জন্য
প্রোগ্রামিং ভাষা অবজেক্টিভ
সি বা সুইফট ব্যবহার করতে হয়।
অ্যান্ড্রয়েডের জন্য
জাভা এবং উইন্ডোজের জন্য সি শার্প
জানতে হবে। ব্লাকবেরির জন্য সি++,
অ্যান্ড্রয়েড রান-টাইম, এইচটিএমএল ৫
বা অ্যাডব এয়ার দিয়ে অ্যাপ করা যায়। এই
প্রোগ্রামিং ভাষাগুলো যাঁরা জানেন না,
তাঁরা ইন্টারনেট ঘেঁটে বা পরিচিত কারও
কাছ থেকে জেনে নিতে পারেন, খুব কঠিন
কিছু নয়। আর
যদি কোনো প্রোগ্রামিং ভাষা না জানা থ
তাহলে অবশ্যই সি দিয়ে শুরু করুন;
লেগে থাকুন, শিখতে খুব বেশি দিন
লাগবে না। সি শেখা শুরু করতে পারেন
তামিম শাহরিয়ারের লেখা কম্পিউটার
প্রোগ্রামিং (১ম খণ্ড) বই থেকে।
পাশাপাশি http://programming-
course.appspot.com ঠিকানার
ওয়েবসাইট থেকে অনলাইন
কোর্সটি করে নিতে পারেন
যেকোনো সময়, বিনা মূল্যে।
আইওএসে কাজ করার জন্য একটা অ্যাপল
কম্পিউটার লাগবে—ম্যাকবুক, আইম্যাক
বা ম্যাক মিনি। বাজেট কম হলে ম্যাক
মিনি কিনতে পারেন। আইওএস
প্রোগ্রামিং শেখা শুরু করুন অ্যাপলের
ডেভেলপার ওয়েবসাইট (https://
developer.apple.com) থেকে,
এখানে আপনি আইওএস শেখার যাবতীয়
জিনিস পেয়ে যাবেন। আপনি অ্যাপলের
গাইড অনুসরণ করতে পারেন, খুব
সুন্দরভাবে গুছিয়ে সবকিছু
লেখা আছে ওখানে। বিভিন্ন ওয়েবসাইট
অনেক
সহজভাবে ব্যাখ্যা করা টিউটোরিয়াল
রয়েছে, সেসবের সাহায্যও নিতে পারেন।
টিউটোরিয়াল পাওয়ার গুগলে ‘iOS tutorial’
লিখে খোঁজ করুন। বাংলা টিউটোরিয়ালের
জন্য শিক্ষক ডট
কমে (www.shikkhok.com) আইফোন
অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট কোর্সের
সাহায্য নিতে পারেন।
অ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপ তৈরি করা যায় সব
অপারেটিং সিস্টেমেই। শুরুটা করুন
অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার সাইট
(developer.android.com) থেকে।
ওখানে Get Started মেনু ধরে এগিয়ে যান।
বাকিটা নিজেই বুঝে যাবেন।
ট্রেনিং বলে একটা আলাদা বিভাগ
আছে ডেভেলপার সাইটে, যা শুরু করার
জন্য খুবই কার্যকরী। ওরেলির
লার্নিং অ্যান্ড্রয়েড বইটা দেখতে পারেন।
শিক্ষক ডট কমে বাংলা টিউটোরিয়ালও
পাবেন। udacity.com ঠিকানার
ওয়েবসাইটে একটি চমৎকার অনলাইন
কোর্স আছে, সেটিও দেখতে পারেন।
যাঁরা ওয়েব প্রোগ্রামিং করছেন,
তাঁরা টাইটেনিয়াম, ফোনগ্যাপ
ইত্যাদি দিয়ে অ্যাপ তৈরি করতে পারেন।
উইন্ডোজ শেখার জন্যও উইন্ডোজ
ডেভেলপার সাইট (http://
dev.windows.com) ঘেঁটে দেখুন। আসল
কথা হচ্ছে, সব কটা প্লাটফর্মের শুধু
ডেভেলপার সাইটেই শেখা শুরু করার জন্য
যথেষ্ট নির্দেশনা দেওয়া আছে।
আপনাকে শুধু ওগুলো অনুসরণ
করতে হবে ধৈর্যের সঙ্গে। সমস্যায়
পড়লে গুগলের সাহায্য নিন, দু-চারটা ব্লগ
পড়ুন, সমাধান পেয়ে যাবেন।
লেখক: সফটওয়্যার প্রকৌশলী

10/08/2014

ফেসবুকের বিরুদ্ধে মামলা করার
প্রস্তুতি

ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগ
এনে সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয়
ওয়েবসাইট ফেসবুকের বিরুদ্ধে মামলার
উদ্যোগ নিয়েছেন অস্ট্রিয়ার নাগরিক
ম্যাক্স শ্রিমস। দীর্ঘদিন ধরে ব্যক্তিগত
তথ্যের গোপনীয়তা (প্রাইভেসি) বজায়
রাখার পক্ষে প্রচারণা চালিয়ে আসছেন
তিনি। ফেসবুকের বিরুদ্ধে মামলা করার
জন্য শ্রিমস ২৫ হাজার ফেসবুক
ব্যবহারকারীর সই সংগ্রহ করেছেন।
ম্যাক্স শ্রিমসের অভিযোগ, ফেসবুক
যেভাবে তাঁর ব্যবহারকারীদের কার্যকলাপের
ওপর নজর রাখছে, তা ইউরোপীয়
ইউনিয়নের আইনের লঙ্ঘন। তিনি আরও
অভিযোগ করেন, ফেসবুক মার্কিন
নজরদারি কর্মসূচি প্রিজমকে সহযোগিতা
ফেসবুক অবশ্য এর
আগে প্রিজমকে সহযোগিতা করার
কথা অস্বীকার করেছিল।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি সংস্থাগুলোর
অনুরোধে দেশটির জাতীয়
নিরাপত্তা বিধানে সহযোগিতা করার
বিষয়টি ফেসবুক স্বীকার করেছে। ম্যাক্স
শ্রিমস যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার
বাইরে অবস্থানরত ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের ফেসবুকের
বিরুদ্ধে মামলা করার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি ফেসবুকের নিয়ন্ত্রণাধীন আইরিশ
কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করার
প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এই আইরিশ
কোম্পানি উত্তর আমেরিকার বাইরে সব
ফেসবুক ব্যবহারকারীর কার্যকলাপের ওপর
নজরদারি করে। ভিয়েনার
একটি আদালতে এই মামলা করা হবে।
মামলা করার পক্ষে যে ২৫ হাজার মানুষ সই
করেছেন, তাঁদের প্রত্যেককে ৫০০
ইউরো করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার
দাবি করেছেন ম্যাক্স শ্রিমস। ফেসবুকের
বিরুদ্ধে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ব্যক্তিগত
গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘনের যেসব
অভিযোগ আনা হয়েছে, তার
মধ্যে রয়েছে গ্রাফ সার্চ। এটির
মাধ্যমে ফেসবুকের একজন
ব্যবহারকারী আরেকজন ব্যবহারকারীর
কার্যকলাপ দেখতে পারে।
আরেকটি হচ্ছে ‘এক্সটারনাল ওয়েবসাইট
ট্র্যাকিং’। এর মাধ্যমে বন্ধু নয় এমন কারও
পেজে গিয়ে যে কেউ
ছবি বা স্ট্যাটাসে লাইক দিতে পারে। —
বিবিসি অবলম্বনে রোকেয়া রহমান

10/08/2014

টেলিকম অপারেটরদের তোপের
মুখে হোয়াটসঅ্যাপ

হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার, স্কাইপ,
উইচ্যাটের
মতো অ্যাপ্লিকেশনগুলো দ্রুত জনপ্রিয়
হচ্ছে। সে তুলনায় কমছে ফোন কল ও
মোবাইল এসএমএসের ব্যবহার। বিভিন্ন
ধরনের ইনস্ট্যান্ট মেসেজিংয়ের
জনপ্রিয়তার কারণে আর্থিক ক্ষতির
মুখে পড়ছে ভারতের টেলিকম অপারেটররা।
তাদের উদ্ধারে এগিয়ে এসেছে ভারতের
টেলিকম নিয়ন্ত্রক সংস্থা (টিআরএআই)।
হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার, স্কাইপ,
উইচ্যাটের
মতো অ্যাপ্লিকেশনগুলো থেকে অর্থ
আদায় করার
পরিকল্পনা করছে টিআরএআই।
বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ
করেছে এনডিটিভি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে ইনস্ট্যান্ট
মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন থেকে অর্থ
আদায়ের
পরিকল্পনাকে তুলনা করা হয়েছে স্থানীয়
কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্রের
ব্যবসা কমে যাওয়ায় সৌর প্যানেলের
ওপর কর বসানোর যুক্তির সঙ্গে।
টিআরএআইয়ের এ পরিকল্পনার
সমালোচনা করে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,
ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং বিকশিত
হতে না দিলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী,
ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ও প্রযুক্তিভিত্তিক
অর্থনীতি ক্ষতির মুখে পড়বে।
প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, টেলিকম
অপারেটরদের লাভ কমলেও ভিওআইপির
কল্যাণে দূরে কল করার খরচ কমেছে আর
ওয়েব মেসেঞ্জারের কল্যাণে বিনা মূল্যের
এসএমএস-
সেবা পেয়ে মোবাইলে পয়সা খরচ
করে বার্তা পাঠানো কমেছে। ব্যবসার
প্রেক্ষাপট এখন বদলেছে।
অতীতে আঁকড়ে না থেকে সবাইকে বাস্তবত
কথা বলা হয়েছে।
এর পক্ষে যুক্তি দেওয়া হয়েছে, পাবলিক
পে-ফোনের ব্যবহার কমে যাওয়ায় এখন
মোবাইল অপারেটররা নিশ্চয়ই ক্ষতিপূরণ
দিতে যাবেন না। এ
ছাড়া অপারেটররা টুজি বা থ্রিজি নেটওয়ার্
সংযোগ একেবারেই বিনা মূল্যে তো আর
দেয় না। ডাটা ব্যবহারের জন্য
প্রতি মাসে খরচ দিতে হয় ব্যবহারকারীকে।
প্রতিবেদনে ওয়েব
মেসেজিং সম্পর্কে আরও বলা হয়েছে,
এখনো মোবাইল এসএমএসের
পুরোপুরি বিকল্প
হয়ে উঠতে পারে মেসেঞ্জার
অ্যাপ্লিকেশন।
মোবাইলে বার্তা পাঠানোর চেয়ে মানুষ
এখন হোয়াটসঅ্যাপে বেশি করে চ্যাট
করে। অর্থাত্ মানুষের মধ্যে চ্যাট করার
বিষয়টি বাড়িয়েছে ওয়েবের
মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশনগুলো। এখন
মোবাইল অপারেটরগুলো ‘লেভেল
প্লেয়িং ফিল্ড’ তৈরির যুক্তি দেখালেও
তা গ্রহণযোগ্য নয়। এ ক্ষেত্রে লাখ লাখ
মানুষের সুবিধার কথা ও নতুন সম্ভাবনার
বিষয়টি দেখতে হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইনস্ট্যান্ট
অ্যাপ্লিকেশনগুলো থেকে অর্থ
আদায়ে মোবাইল অপারেটরদের
প্রস্তাবনা ব্যর্থ
হলে অ্যাপ্লিকেশনগুলোর নিয়ন্ত্রণের
ক্ষেত্রে নতুন করে অভিযোগ
শোনা যাবে। এখন ভারতের টেলিকম
নিয়ন্ত্রক সংস্থাকেই লাখ লাখ মানুষের
সুবিধা ও প্রযুক্তি ব্যবসা এগিয়ে নেওয়ার
বিষয়টি মাথায় রেখে নীতি নির্ধারণ
করতে হবে।

10/08/2014

তরবারি দিয়ে গলা কাটার
হুমকি দিতেন জাকারবার্গ!

মাত্র ২৩ বছর বয়সেই নিজের প্রতিষ্ঠান
আর সে অফিসের বাঘা বাঘা কর্মীদের
সামলানো নিশ্চয়ই সোজা কথা নয়!
মার্ক জাকারবার্গকে কিন্তু ঠিক এই দুরূহ
কাজটিই করতে হয়েছে। কর্মীদের
ব্যবস্থাপনার কাজে তিনি যে খুব দক্ষ
ছিলেন তাও নয়। শুরুর এ সময় কর্মীদের
কাজ পছন্দ না হলে মজা করে হলেও
একেবারে সামুরাই
তরবারি দিয়ে মাথা কেটে ফেলার
হুমকি পর্যন্ত দেখাতেন। যদিও
তা মজা করেই বলতেন কিন্তু এর
পেছনে সতর্ক করার বিষয়টাও ছিল।
ফেসবুকের সাবেক কর্মী নোয়া কাগান তাঁর
লেখা বইতে এ দাবি করেছেন। এ তথ্য
প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যের ট্যাবলয়েড
সংবাদপত্র মিরর।
নোয়া কাগান ‘হাউ আই লস্ট ১৭০ মিলিয়ন’
নামের একটি বই লিখেছেন। তাঁর লেখায়
কাগান দাবি করেছেন, জাকারবার্গ যখন ২৩
বছর বয়সে ফেসবুক শুরু করেন তখন তাঁর
ব্যবস্থাপনার ধরনও ছিল ‘অপরিণত’।
ফেসবুকের শুরুর দিকে জাকারবার্গ তাঁর
কর্মীদের মজা করার
ছলে তরবারি দিয়ে গলা কেটে ফেলার
মতো ভয়ও দেখাতেন।
কাগান জানান, তিনি ২০০৬ সালের
দিকে ফেসবুকে ৩০ নম্বর
কর্মী হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। যোগ
দেওয়ার পর একবার
তিনি জাকারবার্গকে রেগে গিয়ে এক কর্মীর
কম্পিউটারের ওপর
পানি ঢেলে দিতে দেখেছিলেন। ওই কর্মীর
কাজ পছন্দ না হওয়ায় জাকারবার্গ
রেগে যান এবং চিত্কার করে আবারও সেই
কাজটি করার জন্য বলেন। এ সময়
কম্পিউটারের ওপর পানিও ছুড়ে মারেন
তিনি।
ফেসবুকে চাকরি শুরুর আট মাসের মাথায়
চাকরি চলে যায় কাগানের। এ সময়
তিনি ফেসবুকে ০.১ শতাংশ
শেয়ারে চুক্তিবদ্ধ ছিলেন। কিন্তু
চাকরি চলে যাওয়ায় তিনি সবকিছু
হারিয়েছেন। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই বই
লিখেছেন ফেসবুকের সাবেক এই কর্মী।

17/07/2014

একটু চিন্তা করে দেখুন আমাদের সাথে সরকার কি করে।আমরা যদি গড়ে ১০ টাকা মোবাইলে ব্যয় করি তাহলে সরকারকে দিতে হয় ১.৫ টাকা।আমরা ১০ কোটি লোক মোবাইল ব্যবহার করি তাহলে সরকার প্রতিদিন প্রায় ১৫ কোটি টাকা।১ মাসে হয় ৪৫০ কোটি টাকা। ১ বছরে হয় ৫৪৭৫ কোটি টাকা আর ৫ বছরে ধারায় ২৭৩৭৫ কোটি টাকা।তাহলে এই টাকা সরকার কি করে।তাহলে আপনেরা বলেন সরকারের কাছে টাকা নাই পদ্মা সেতু করার জন্য। যে দেশে জনসংখা বেশি সে দেশে সরকার এর আয়ও বেশি।দয়াকরে সবাইকে সেয়ার করুণ এখনই জানার সময়।

16/06/2014
Skype - Free internet calls and online cheap calls to phones and mobiles

আইফােনর জন নতুন াইপ

অাপলরঅপােরংিসেেমরজনচালু হয়েছ িবনামূেলইারনেটকথাবলাওিভিডওকল করারসবাাইপ। াইপ৫.০নােমরএ সংরণএসেছনতুননকশায়। ায়চারবছর পরআইওএসরজননতুননকশারাইপচালু করাহলা৷আইওএসরজনসবশষ হালনাগাদসহসংরণচালু করাহয়েছ৷জানা গেছ, এখনথেকাইপ(www.skype.com) আরওউতসবাদেবএবংিনয়িমত হালনাগাদওকাশকরাহব। বতমােন আইওএস৭.১.১সংরণচললওাইপর সবশষহালনাগাদিছলআইওএস৪-এরজন। এরমধআরকােনাহালনাগাদনাআসায় নানাসুিবধাথেকবিতহিেলন ববহারকারীরা। াইপরপণিবপণন ববাপকএিরকিলনজানান, ‘এবারযধরনর পিরবতনগুেলাএসেছতারবিশরভাগই ববহারকারীেদরচািহদাঅনুযায়ীকরাহয়েছ। আমরাআমােদরববহারকারীেদরচািহদােক সবসময়সবাগুরুিদেয়থািকযাএবােরর সংরণআমরাদিখেয়িছ।’ নতুনাইপঅােপবতমানসময়চািহদারকথা মাথায়রেখদারুণসবনতুনবিশযাগকরা হয়েছ। চালু হওয়ারসময়কিমেয়আনাহয়েছ এবংযাগকরাহয়েছুইডঅািনেমশন৷ সািতকযাগােযােগরিবষয়িবেশষগুরু িদেয়েছমাইাসফটরমািলকানাধীনএই াইপ৷এজনযাগকরাহয়েছিবেশষ হাবকিকনকশা। এছাড়াঅফলাইনবুেদর সপতিরবাছিবশয়ারসুিবধাওচালু হয়েছ। যুহয়েছিভিডওবাতাআদান-দােনরসুিবধা। ২০০৩সােলচালু হওয়াাইপবতমােন৩৮ ভাষায়সবািদে। —

Make internet calls for free and cheap online calls to phones and mobiles with Skype. Sign up today and discover a whole new world of staying in touch.

15/06/2014

আগামী বছরের শুরুতেই স্যামসাং বিশেষ এক ধরনের ট্যাবলেট কম্পিউটার বাজারে আনছে এটি সহজেই ভাঁজ করে রাখা যাবে। কোরিয়ার দায়ুম নামের একটি অনলাইন সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে।
২০১৩ সালে স্যামসাং কর্তৃপক্ষ এ ধরনের ট্যাবলেট ২০১৬-১৭ সালের দিকে বাজারে আনার কথা জানিয়েছিল। স্যামসাংয়ের ভাঁজ করা এই ট্যাবলেট হবে আট ও নয় ইঞ্চি মাপের ডিসপ্লেযুক্ত যা তিন ভাঁজ করা সম্ভব হবে। এর ডিসপ্লে প্যানেল তৈরিতে প্লাস্টিক টাচ ব্যবহার করা হয়েছে।
হার্ডওয়্যারের পাশাপাশি এ ধরনের ট্যাবলেটের জন্য সফটওয়্যারেরও বিশেষ পরিবর্তন আনবে স্যামসাং কর্তৃপক্ষ। তবে এ ধরনের ট্যাবলেটকে জনপ্রিয় করতে বিশেষ কিছু অ্যাপ্লিকেশনের প্রয়োজন পড়বে বলেই মনে করেন বাজার-বিশ্লেষকেরা।
ভাঁজ করা ট্যাবলেটের উত্পাদন খরচ অনেক বেশি বলে এই ট্যাবলেটের দামও বেশি হতে পারে। এ বছরের জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত কনজুমার ইলেকট্রনিকস শোতে এই ট্যাবলেট প্রদর্শন করেছে স্যামসাং।
বাজার-বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, আগামী বছর প্রযুক্তিপণ্যের বাজারে নতুনত্ব আনতে ট্যাবলেটের পাশাপাশি নমনীয় স্ক্রিনের স্মার্টফোনও বাজারে আনবে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠানটি।

13/05/2014

জিমেইলে আসছে নতুন পরিবর্তন


GMAIL NEWS SCREENগুগলের বিনা মূল্যের ই-মেইল সেবা জিমেইল বর্তমানে জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে আছে এক নম্বরে। জিমেইলের বর্তমান ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫০ কোটির বেশি। এবার নতুন বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে জিমেইলে। নতুন রূপের জিমেইল বর্তমানে পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও জানা গেছে। ওয়েব মেইল ক্লায়েন্টের জন্য জিমেইলের নতুন চেহারা দিতে সম্প্রতি একদল প্রোগ্রামারকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে গুগল। অনেকটা গোপনীয়তা রক্ষা করেই তাঁরা নতুন পরিবর্তনগুলো ব্যবহার করছেন। তবে পরীক্ষামূলক হলেও এ বিষয়ে এখনো কিছু জানায়নি গুগল।
নতুন চেহারার জিমেইলে আগের সাইডবারের পরিবর্তে ডিজাইন করা হয়েছে স্লাইড-ইন নতুন ব্যবস্থা। নতুন ই-েমইল লেখার জন্য কম্পোজ বাটন সরিয়ে ডানে নিচের দিকে আনা হয়েছে। ডান দিকে নিচে থাকা ‘রিমাইন্ডার’ নামে নতুন সুবিধা যোগ করা হয়েছে। এ সুবিধাটি ইতিমধ্যে অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণের জিমেইল অ্যাপে রয়েছে। এ ছাড়া নতুন চেহারার জিমেইলে হ্যাংআউটও রাখা হয়েছে নতুন আঙ্গিকে। এ ছাড়া যুক্ত হয়েছে তিনটি নতুন ট্যাব। এগুলো হচ্ছে সোশ্যাল, প্রমোশনাল, আপডেটস এবং ফোরাম। এ তিনটি ট্যাবের সঙ্গে ট্রাভেল, পারচেজ ও ফিন্যান্স নামে তিনটি নতুন ট্যাবও যুক্ত করা হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ ই-েমইলগুলো তারকা চিহ্নের বদলে পিন করে রাখতে পারবেন৷ নতুন চেহারার বিষয়গুলো নিয়ে বেশ গুরুত্বের সঙ্গেই কাজ চলছে বলে জানা গেছে।
—দ্য ভার্জ ও গিক অবলম্বনে কাজী আলম

13/05/2014

ফেসবুকে প্রত্যাখ্যাত হলে

ফেসবুকসামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে কারও দিকে বাড়িয়েছেন বন্ধুত্বের হাত? অথবা আকর্ষণীয় কোনো ছবি বা স্ট্যাটাস দিয়েছেন? কিন্তু সাড়া মেলেনি। এমন হলে অনেকেরই কিছুই ভালো লাগে না। কারও কারও সবকিছু অর্থহীনও মনে হতে পারে। এমনকি দেখা দিতে পারে নানা মানসিক সমস্যাও।

সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা তাঁদের গবেষণায় এ তথ্য পেয়েছেন। ‘সোশ্যাল ইনফ্লুয়েন্স’ সাময়িকীতে গবেষণা-সংক্রান্ত নিবন্ধটি প্রকাশিত হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম কীভাবে আমাদের ওপর প্রভাব ফেলে, তা নিয়ে গবেষকেরা গবেষণা করেছেন। তাতে দেখা গেছে, সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে দ্রুত সাড়া না পেলে অনেকেই হতাশ হয়ে পড়েন। কারও কারও মন একেবারেই ভেঙে যায়। অনেকে বিষণ্নতায়ও ভুগতে পারেন। কারও কাছে সবকিছু অর্থহীনও মনে হতে পারে। পিটিআইয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ খবর জানা গেছে।

30/12/2013

ফেসবুকে আগ্রহ হারাচ্ছে তরুণরা?

ফেসবুকসাম্প্রতিক এক গবেষণার ফল বলছে, যুক্তরাজ্যের অনেক তরুণ এখন ফেসবুক ছেড়ে দিচ্ছেন। কারণ? অনেকের মা-বাবাই এখন ফেসবুক ব্যবহার শিখে গেছেন। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ বিষয়ক গবেষকেরা জানিয়েছেন, তরুণদের মধ্যে ফেসবুক ব্যবহারের আগ্রহ কমে যাচ্ছে। ফেসবুক ফেলে সামাজিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে অন্যান্য সহজতর মাধ্যমগুলো এবং মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশনের দিকে ঝুঁকছেন তাঁরা।
যুক্তরাজ্যে পরিচালিত এক গবেষণায় গবেষকেরা দেখেছেন যে, স্ন্যাপচ্যাট, হোয়াটসঅ্যাপ ও টুইটারের দিকে ঝুঁকে পড়ার কারণে ফেসবুকে আগ্রহ হারাচ্ছে তরুণরা। এ খবরে এ তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাজ্যের দ্য ইনডিপেনডেন্ট পত্রিকা।
গবেষকেরা গ্লোবাল সোশাল মিডিয়া ইমপ্যাক্ট স্টাডি নামে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটের ব্যবহার নিয়ে একটি গবেষণা করেছেন।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষক ড্যানিয়েল মিলার এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, এক সময় সন্তানদের ফেসবুকে যোগদানের ব্যাপারে অভিভাবককে উত্কণ্ঠায় থাকতে দেখা যেত এখন ঘটছে ঠিক এর উল্টো। অভিভাবকের নজরদারির ভয়ে তরুণরা ফেসবুক ছেড়ে দিচ্ছেন।
গবেষক মিলার জানিয়েছেন, বর্তমানে অধিকাংশ অভিভাবক ফেসবুকের ব্যবহার শিখে গেছেন এবং তাঁরা এই সাইট থেকে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারছেন। অভিভাবকদের ফেসবুক ব্যবহারের হার যেমন বাড়ছে তখনই তরুণদের আগ্রহ কমছে এতে। তরুণদের কাছে ফেসবুক এখন মরুভূমিতুল্য।
এই গবেষণায় অংশ নেওয়া যুক্তরাজ্যের তরুণদের অধিকাংশই স্বীকার করেছেন যে, প্রযুক্তি সুবিধার হিসেবে ফেসবুক এগিয়ে থাকলেও ফেসবুকে নতুন কিছু করার সুযোগ নেই বলে তরুণরা এটা ছেড়ে যাচ্ছেন। আবার অনেকে মা-বাবার নজরদারি থেকে বাঁচতেও ফেসবুক ছেড়ে দিচ্ছেন।

11/12/2013
http://a4ai.org/wp-content/uploads/2013/12/Affordability-Report-2013-FINAL.pdf

ইন্টারনেট সামর্থ্য সূচকে বাংলাদেশ ৩৬তম


ইন্টারনেটইন্টারনেট সামর্থ্যের দিক বিবেচনায় বিশ্বের উন্নত, উন্নয়নশীল ও দ্রুত বর্ধনশীল ৪৬ দেশ নিয়ে তৈরি এক ইনডেক্স বা সামর্থ্য সূচকে বাংলাদেশ ৩৬তম অবস্থানে রয়েছে। ৭ ডিসেম্বর অ্যালায়েন্স ফর অ্যাফোরডেবল ইন্টারনেট (এ৪এআই) নামের একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান প্রথমবারের মতো ‘অ্যাফোরডিবিলিটি ইনডেক্স’ বা ‘সামর্থ্য সূচক’ প্রকাশ করেছে।

অবশ্য এই সামর্থ্য সূচকে বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল ও উন্নয়নশীল ২৫টি দেশের মধ্যে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সামর্থ্যের সূচকে বাংলাদেশ ১৫তম। ভারতের অবস্থান ১০ ও পাকিস্তানের ১৩। এ বছরের ৭ অক্টোবর বিশ্বের ব্যাপক জনগোষ্ঠীর কাছে কম খরচে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দিতে বিশ্বের বেশ কয়েকটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে এ৪এআই প্রতিষ্ঠিত হয়। গুগল, সিসকো, ইনটেলের মতো প্রতিষ্ঠান এর সঙ্গে যুক্ত।

এ৪এআই প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের খরচ এখনও অনেক বেশি। অনেকের মাসিক আয়ের অর্ধেকের চেয়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের খরচ বেশি পড়ে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউনে যাঁদের দৈনিক আয় দুই ডলারের নীচে তাদের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন গতির ব্রডব্যান্ডের ক্ষেত্রে মাসিক আয়ের ৪০ শতাংশ খরচ করতে হয় কিন্তু অনেক দেশেই ইন্টারনেটের খরচ মাসিক আয়ের সমান।

‘সামর্থ্য সূচক’ অনুযায়ী, ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সামর্থ্যের দিক থেকে বিশ্বের উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে যথাক্রমে মালয়েশিয়া ও মরোক্কো। সবার নিচে ইয়েমেন।

এই প্রতিবেদন তৈরিতে যোগাযোগ অবকাঠামো ও ইন্টারনেট সুবিধার বিভিন্ন সূচক বিবেচনা করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্টারনেটের খরচ বেশি হওয়ায় বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ ইন্টারনেটের আওতা থেকে এখনও দূরে। এর ফলে মানুষের মধ্যে ডিজিটাল বৈষম্য বাড়ছে যা আর্থিক ও সামাজিক উন্নয়নে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।



‘অ্যাফোরডিবিলিটি ইনডেক্স’ সম্পর্কে জানার লিংকhttp://a4ai.org/wp-content/uploads/2013/12/Affordability-Report-2013-FINAL.pdf

11/12/2013

যদি অ্যাপল মাইক্রোসফট এক হয়!


অ্যাপল ও মাইক্রোসফটদুই প্রতিদ্বন্দ্বীর জোট! সম্ভব? বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন আগ্রাসী কাউকে ঠেকাতে প্রয়োজনে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর সঙ্গেও জোট করতে হয়। একথা হয়তো অ্যাপল ও মাইক্রোসফটের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হতে পারে। বর্তমানে প্রযুক্তি বিশ্বে গুগলের অ্যান্ড্রয়েড আর সামাজিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে ফেসবুক অপ্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠছে। এই দুই দৈত্যকে রুখতে আগামী এক দশকের মধ্যেই হয়তো মাইক্রোসফট ও অ্যাপলকে জোট বাঁধতে হতে পারে। সম্প্রতি মার্কিন এক বাজার বিশ্লেষক এমনই পূর্বাভাস দিলেন।

মানি ম্যাপ প্রেস নামের একটি আর্থিক পর্যালোচনাকারী প্রতিষ্ঠানের বিশ্লেষক কেইথ ফিজ-জেরাল্ড সংবাদমাধ্যম ফক্স বিজনেসকে এক সাক্ষাত্কারে অ্যাপল ও মাইক্রোসফটের জোট বাঁধার সম্ভাবনার কথা বলেছেন।অ্যাপল ও মাইক্রোসফট জোট সম্ভব? অসম্ভব ও প্রায় অবাস্তব এ ভবিষ্যদ্বাণী সম্পর্কে জেরাল্ড জানিয়েছেন, বর্তমানে পৃথিবীর চাহিদা হচ্ছে প্রযুক্তি আর ভবিষ্যতে প্রযুক্তি বাজার আরও বাড়বে। আগামীতে অ্যান্ড্রয়েড ও ফেসবুকের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হলে অ্যাপল ও মাইক্রোসফটকে এক হতে হবে।

জেরাল্ড সাক্ষাত্কারে জানিয়েছেন, এটি এখনও কল্পনাপ্রসূত হলেও অ্যাপল ও মাইক্রোসফটের উদ্যোগ দেখলে তাদের লক্ষ্য মিলে যায়।

জেরাল্ডের মতে, বর্তমানে প্রযুক্তিপণ্যের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা ও কনটেন্ট সেবা মূল বিষয়। এছাড়াও একটি পণ্যের সঙ্গে আরেকটির যোগাযোগের বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ। এসব দিক বিবেচনায় অ্যাপল ও মাইক্রোসফট উপযুক্ত অবস্থানেই রয়েছে।

05/12/2013

আসছে অ্যান্ড্রয়েডের বিকল্প

সেইলফিশ ওএস নির্ভর স্মার্টফোনআপনার অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর স্মার্টফোনটিতে বিকল্প কোনো অপারেটিং সিস্টেমের কথা ভাবতেই পারেন। নকিয়ার সাবেক কর্মীরা মিলে ইয়োলা নামে যে প্রতিষ্ঠান গড়েছেন সেখান থেকেই এসেছে অ্যান্ড্রয়েডের বিকল্প ওএস। এর নাম ‘সেইলফিশ’।‘সেইলফিশ’ ইনস্টল করতে পারবেন।
ইয়োলা কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি তাদের তৈরি স্মার্টফোনে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের সুবিধা রয়েছে বলে জানিয়েছেন। ভবিষ্যতে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে তাদের তৈরি ‘সেইলফিশ’ ওএস ইনস্টল করার জন্য উন্মুক্ত করার পরিকল্পনাও করছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা।
সম্প্রতি ফিনল্যান্ডের ওয়েবসাইট তালুসেলামাকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে ইয়োলার প্রধান নির্বাহী টমি পাইনিমাকি জানিয়েছেন, অ্যান্ড্রয়েড ফোন ও অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর ট্যাবলেটে অ্যান্ড্রয়েডের পাশাপাশি সেইলফিশ ব্যবহার করা যাবে।
২০১০-১১ সালের দিকে নকিয়া-ইনটেলের মিগো সফটওয়্যার আর সিমবিয়ান অপারেটিং সিস্টেমের স্মার্টফোন তৈরি করত ফিনল্যান্ডের মোবাইল নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান নকিয়া। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম-নির্ভর স্মার্টফোন তৈরির কারণে সিমবিয়ান ও মিগো সফটওয়্যার প্ল্যাটফর্ম ছেড়ে দিয়েছে নকিয়া। নকিয়ার মিগো সফটওয়্যার ও এন৯ স্মার্টফোন তৈরির পেছনে যে দলটি কাজ করছিল, সে দলটিরই সাবেক কয়েকজন কর্মকর্তা মিলে প্রতিষ্ঠা করেন ‘ইয়োলা’। ‘ইয়োলা’ নামে সেইলফিশ অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর স্মার্টফোন বাজারে এনেছে। ‘ইয়োলা’ স্মার্টফোনটিতে নানা সুবিধার মধ্যে রয়েছে ৪.৫ এইচডি পর্দা, ডুয়াল কোর প্রসেসর, মাইক্রো এসডি কার্ড সমর্থন। এই স্মার্টফোনটিতে আট মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা রয়েছে।

ইয়োলার তৈরি নতুন এই ওএসে গুগলের তৈরি মোবাইল ফোনের মুক্ত ওএস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ব্যবহার করা যাবে। অর্থাত্ সেইলফিসচালিত স্মার্টফোনের ব্যবহারকারীরা অ্যান্ড্রয়েডের সব ধরনের অ্যাপস ব্যবহার করতে পারবেন খুব সহজেই।

ইয়োলা প্রসঙ্গে টমি পাইনিমাকি জানিয়েছেন, অর্ধেকের বেশি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারী তাদের সাশ্রয়ী স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটকে নতুন সংস্করণের অ্যান্ড্রয়েড ওএসে আপগ্রেড করেন। এই সুযোগটি গ্রহণ করতে চাইছে ইয়োলা। বেশ কিছু ওয়েবসাইট থেকে এসব সফটওয়্যার ডাউনলোড করা হয়। সেইলফিশ অপারেটিং সিস্টেম এ ধরনের ওয়েবসাইটে উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে এবং বিভিন্ন অ্যান্ড্রয়েড পণ্যের উপযোগী করে তোলা হবে।

পাইনিমাকি বলেছেন, অপারেটিং সিস্টেম থেকে কোনো লাভ করার পরিকল্পনা করছে না প্রতিষ্ঠানটি বরং অ্যাপস, সার্ভিস ও বিজ্ঞাপন থেকে আয়ের পরিকল্পনা করছে ইয়োলা।

বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, অ্যান্ড্রয়েডের বাজার দখল করতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এরইমধ্যে পরিকল্পনা শুরু করেছে। সেইলফিশ ছাড়াও উইন্ডোজ ফোন অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে মাইক্রোসফট অ্যান্ড্রয়েডের বাজার দখল করতে চাইছে। এরই মধ্যে তাইওয়ানের স্মার্টফোন নির্মাতা এইচটিসিকে অ্যান্ড্রয়েডের পরিবর্তে উইন্ডোজ ফোন অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করার প্রস্তাবও দিয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। এ ছাড়াও বিভিন্ন অ্যান্ড্রয়েড ফোনে উবুন্টু মোবাইল সংস্করণ ইনস্টল করার সুবিধাও রয়েছে।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কম্পিউটার প্রতিদিন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share