01/08/2024
চেহেরা কেয়া দেখতে হো দিল মে উধার কার
Video of keeping the mind happy
চেহেরা কেয়া দেখতে হো দিল মে উধার কার
Good night 💤🌉
Good night my dear friends ❤️
Good night friends..
our funny clip..
Our Modicare New Director celebration monuments ♥️♥️
I created 4 posts and received 3 reactions from March to June! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉
Today we are going to the village house
Good evening my dear friends
Please friends support me, ... 🙏🙏 Wish kor do
হ্যালো আমার প্রিয় বন্ধুরা তোমরা সবাই কেমন আছো আশা করি সবাই ভালো আছো আমি একটি কাজের মধ্যে থাকায় শর্ট ভিডিও ও রিল বানাতে পারিনি তার জন্য আমি খুব দুঃখিত,মার্চের ১০ তারিখের পর থেকেই আমার ভিডিও আবার আসতে শুরু করবে। বাই বাই।,।।।।
বড় ঠাকুরে পুজো,,,
Start up. বেশ গাল ভরা শব্দ বন্ধনী আজকের সময়ের জেন Y-Z দের মধ্যে। আমি কিন্তু অন্য রকম এক Start up এর গল্প শোনাব। এক্কেবারে গেঁয়ো, এক্কেবারে দেশীয় আর এক্কেবারে খাঁটি।
একেবারে বাদাড়ের ছেলে নীলোৎপলের সঙ্গে পরিচয় আম্ফানের কালে, ছেলেটা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল সেই সময়ে, সাহায্যের জন্য বারে বারে আবেদন করছিল ফেবুতে। সেই আলাপ। তারপর তার কাজের বিস্তার বেড়েছে খুব দ্রুত। শুধু ত্রাণ নয়, ভেসে যাওয়া গ্রামগুলির পুকুর সেঁচে পরিষ্কার করান, ঘর তুলে দেওয়া, জীবিকার অবলম্বন ক্ষতিগ্রস্ত মাছ ধরার নৌকাগুলিকে সারাইয়ের ব্যবস্থা, সঙ্গে স্কুলে স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ ----নিজেকে বহু ভাবে মেলে ধরছিল নীলোৎপল।
এরপরে ও যে কাজটা আরম্ভ করল সেটা সবচাইতে কার্যকরী। তা হল স্থানীয় মানুষকে অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী করার প্রচেষ্টা। প্রথম কাজটা গ্রামের মেয়েদের দিয়েই শুরু হল---মুরগি পালন। এখন অব্দি যা রিপোর্ট তাতে সাকসেস ষোল আনা। আরও কাজ চলছে।
এরপর আরেক চমকপ্রদ প্রজেক্টে হাত দিয়েছে ওরা। মানে নীলোৎপল আর তার টিম। হ্যাঁ, এখন সে আর একা নয়---ভাল কাজে এখনও হাত ধরার সঙ্গীর অভাব হয়না। এই পচা গলা সমাজেও। এই টিমের নাম ----মা সোশ্যাল সোসাইটি।
আমরা সবাই জানি সুন্দরবনের বিভিন্ন ধরনের ফুলের মধু নিয়ে মৌমাছি চাক তৈরি করে, কেওড়া ফুলের মধু, খলিশা ফুলের মধু , বাইন ফুলের মধু । আর কিছু মানুষের জীবন জীবিকা বাঘ , কুমির ,সাপের ভয়কে উপেক্ষা করে গভীর জঙ্গল থেকে সেই মধু সংগ্রহ করা । মধু সংগ্রহ করতে গিয়ে ,বাঘের থাবায়, সাপের কামড়ে মারাও যান প্রতিবছর অনেকে, সেইসব নিয়ে কত গল্প আমরা পড়ে থাকি । এবার যারা মধু সংগ্রহ করেন তারা এবছর তেমন মধু বিক্রি করতে পারেননি । তাই তাদের অনেকের ঘরে মধু থাকলেও খাবার নেই ,ছেলে মেয়ে পড়াশোনা করতে পারছে না।
টিমের ছেলেরা এই মৌলেদের থেকে তাদের থেকে সঠিক দাম দিয়ে মধু নিয়ে প্যাকেজিং সহ ডেলিভারির ব্যবস্থা করেছে। দূরের অর্ডার পাওয়া মধু গুলো প্লাস্টিক শিশিতে করে কুরিয়ার করা হচ্ছে। আর কলকাতা , বারাসাত ,বেহালা, হুগলি , চন্দননগর এই জায়গাগুলোতে দুটো ভাই ডেলিভারি দেবে।
হ্যাঁ, আপাতত ব্যবসার মডেল এই। তবে সফট ওয়্যার কোম্পানির Start upর থেকে ফারাক একটাই। এই টাকায় কারু ব্যক্তিগত গাড়ি, মোবাইল, ডিএসেলার হবে না। এই কাজে যে সামান্য লাভ থাকবে সেটা দিয়ে সুন্দরবনে মধু ,মাছ, কাঁকড়া সংগ্রহ করতে গিয়ে যারা মারা গেছে সেই সব গরীব ফ্যামিলির ছেলে মেয়েদের পড়াশোনায় সাহায্য করা হবে। তাদের সারা বছরের খাতা,পেন কিনে দেওয়া,বই কিনে দেওয়া, স্কুল কলেজে ভর্তি করানো হবে লাভের টাকায় । অন্তত ১০ জন এমন বাচ্চাকে পড়ানো চাই এই লাভ থেকে। অন্ধকার বিচ্ছিন্ন দ্বীপগুলিতে জ্বালানো হবে শিক্ষার আলো, প্রতি ঘরে।
আরেক ভাই পার্থ করের বাড়ি বাগদায়। তার সঙ্গে আলাপ বেশ কিছুদিন আগেই, তাদের স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা Centimental এর কাজ কর্মের সুবাদে। স্কুল শিক্ষক ভাইটি এই লক ডাউনের অবসরে একই ধরণের একটি প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে এলাকার মানুষদের কিছু রোজগারের সুবিধা করার ইচ্ছা নিয়ে।
উত্তুরে হাওয়ায় ভর করে আসে খেজুর গুড়ের স্বাদ। কিন্তু আমরা প্রায় প্রত্যেকে জানি, শহরে যা পৌঁছায়, সেইসব গুড়ে, গুড় বাদে আর সবই থাকে। পার্থ জানাচ্ছে, এক ভাঁড় খেজুরের নির্ভেজাল রসে সর্বোচ্চ ৪০০-৫০০ গ্রাম গুড় পাওয়া যাচ্ছে। তার কেবল প্রোডাকশন কস্টই পড়ছে ১৬০/-। কারণ এক ভাঁড় খাঁটি রসের দামই এ মাসে ১৬০/- টাকা । এরপর রসের দাম+প্রসেসিং+প্যাকেজিং থাকবে রয়েছে। এক ভাঁড় ভেজাল রসের দাম ১০০ টাকা অন্তত। ভেজাল মানে জল, যা কোয়ালিটিকে তেমন খারাপ করতে পারে না, কিন্তু কোয়ান্টিটিতে মার খাইয়ে দেবে। গুড় ব্যবসায়ীরা এক ভাঁড় রসে অন্তত দেড় কেজি চিনি মিশিয়ে দু'কেজি পর্যন্ত গুড় তৈরি করেন। তারপর তা অন্তত তিনশো টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন। এদিকে রসও তাঁদের নিজস্ব গাছের। তাই লাভ ষোলো আনার জায়গায়, অন্তত ছত্রিশ আনা।
পার্থদের গ্রুপের নিজস্ব কিছু গাছ রয়েছে, সেগুলো থেকে রসের ব্যবস্থা করার চেষ্টা করছি, পাশাপাশি সরাসরি রস কিনে করছি। দ্বিতীয় ক্ষেত্রের জন্য রসের শুদ্ধতা বজায় রাখতে আমরা রস সংগ্রহের জন্য কেরিয়ার নিয়োগ করেছি, যাঁরা ভোর রাতে কৃষকের বাগানে হাজির হচ্ছেন এবং সরাসরি গাছ থেকে নির্ভেজাল রস সংগ্রহ ক'রে আনছেন। গ্রুপের একজন সদস্যের বাড়িতেই গুড় তৈরীর ব্যবস্থা হচ্ছে। সেখানে দক্ষ ও অভিজ্ঞ এবং অবশ্যই রসজ্ঞ মানুষ দাঁড়িয়ে থেকে গুড়ের 'তার' লক্ষ করছেন এবং সমস্ত পদ্ধতি তদারক করছেন। সরাসরি খাঁটি রস থেকে খাঁটি গুড় তৈরী হবে। একেবারেই মেটে উনোনে সেই গেঁয়ো পদ্ধতিতে।
কলকাতা বাদে অন্যান্য জেলাতে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে আপাতত ক্যুরিয়র সিস্টেমেই ভরসা। সেই মূল্যটা অতিরিক্ত যোগ করতে হবে
অনলাইন পেমেন্টের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
পাটালি গললে গুড় হয়ে যায়, স্বাদ ও গন্ধ অপরিবর্তিত থাকে। তবে একদিনে ডেলিভারি দিলে পাটালি আস্তই থাকবে।
মূল্য : নলেন গুড় ৩৯৯/-
নলেন গুড়ের পাটালি ৪৯৯/-
এর থেকে যা লাভ হবে তার পুরোটাই CentiMainটাল-এর জনকল্যাণ তহবিলে যাবে।
মধু ও গুড় ,পাটালি র জন্য অর্ডার দিতে হোয়াটসঅ্যাপ করবেন -৯০৮৮২২৮৯৭৮ বা ইনবক্স করবেন।
আরেকটি যোগাযোগের নাম্বার, পাটালি ও মধুর অর্ডার দেওয়ার জন্যঃ হোয়াটস্অ্যাপ নম্বরটা — 8348537045।
সবশেষে বলি, এই পোষ্ট দিতে পারতাম আগেই--কিন্তু অপেক্ষা ছিল হাতে নাতে পরীক্ষার। নীলোৎপলের মধুর স্বাদ যেমন স্বর্গীয় লেগেছে আমার (কেওড়া ফুলের) তেমনই দুর্দান্ত পার্থর ঝোলা গুড় (পাটালি পাইনি এখনো।)
তাই ব্যক্তিগত গ্যারান্টিতে বলছি বন্ধুদের--তোমারও অর্ডার দাও, সত্যি বলছি ঠকবে না, আর এই দেশি Start up গুলির হাত ধর- ওরাও হাত ধরুক মানুষের।
কোন সরকার যা পারেনি কিংবা চায়নি--এই সম্পদশালী সুন্দরবনে আর্থ সামাজিক বিপ্লব আসুক Nilotpal Barman, পার্থ কর কিংবা Nilanjan Mishra দের হাত ধরে।
Hello friend Toady is My birthday...
পাবলিক প্লেসে ব্রেস্ট ফিডিং কে সারা বিশ্বেই, বেশ খারাপ চোখে দেখা হয়। এমন কী তৃতীয় বিশ্ব থেকে, যেই দেশগুলির দিকে তাকিয়ে আমরা নিজেদের ইনফিয়রিটি কমপ্লেক্সে মুখ দেখে ফেলি, সেই ইউনাইটেড ষ্টেটস, কিংবা ইংল্যান্ডের মত দেশগুলিতেও পাবলিক ব্রেস্ট ফিডিং একটি অত্যন্ত দৃষ্টিকটু দৃশ্য, কালেক্টিভ ভারতবর্ষের কথা বাদই দিলাম, ২০১৮-সালেও মহিলাদের জিন্স পরাতেও বহু মানুষের সমস্যা আছে, এর মধ্যই কেরালায় এক মালায়লি মাসিক পত্রিকায়। মাতৃদুগ্ধ পান করার ছবিকেই কভার করেছে,
শিশুর ক্ষুদা নিবারণ কে "অশ্লীলতা" মনে করাই বোধহয়, মনুষ্য জাতির অন্যতম ঘৃণিত কাজ। একটি অত্যন্ত স্বাভাবিক একটি ঘটনা, কে অশ্লীলতার তকমা দেওয়াই, হয়ত প্রমাণ করে, অশ্লীলতা একটি আপেক্ষিক এবং গৌণ বিষয়।
যাই হোক, এর আগেও নানান বিষয়ে কেরালা সারা ভারত তথা দক্ষিণ এশিয়ায় রেকর্ড তৈরি করেছে, শিক্ষার খাতে, অপরাধ দমনের খাতে, সেগুলির সাথে এটিও মালায়লাম মানুষজনের উদারতার আরেকটি বড় উদাহরণ।
By roychowdhury.
743232
Be the first to know and let us send you an email when Youramit15 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Want your business to be the top-listed Media Company?