অ্যান্টি-"Clockwise” নামটা শুনলেই physics এর কথা মনে পড়ে। দিক নির্দেশের জন্য ঘড়ির কাঁটার অভিমুখের সাহায্য নেওয়া হয়। আমাদের সহজাত প্রবৃত্তিতে ঘড়ির কাঁটার দিকে ধনাত্মক অভিমুখ ধরি। কিন্তু সত্যি কী সবকিছু ধনাত্মক হয়? বর্তমানে এই প্রশ্নটাই সবাইকে ভাবাচ্ছে। ভাবিয়েছে আমাদেরও। আজ আমরা সবাই স্রোতের মুখে দৌড়চ্ছি। বাসে ট্রামে, ঘরের অন্দরে, virtual জগতে দৌড়ের অন্ত নেই। অতএব সবই অস্তিত্বের মধ্যে টানাপোড়েন । আ
বার অস্তিত্ব খোঁজার যে তুমুল চাহিদা তা বাজারে খুঁজতে যাওয়া মুর্খামির নিদর্শন । আপন সৃষ্টিশক্তি অথবা শিল্পশৈলীতে ভাসমান মনের কোমল প্রেক্ষাপট কতজন তুলে ধরেন তা আমাদের জানার গণ্ডির বাইরে। আবার অস্তিত্ব ও সৃষ্টি শক্তি যখন একে অপরের পরিপূরক হয়ে ওঠে তখনই হয় নতুন এক দিনের সূচনা। নিজের বাঁধাধরা গণ্ডির বাইরে গিয়ে কিছু করা এবং সেই কাজের বিস্তৃতি নিজের অস্তিত্বকে দৃঢ় করে দেয় । এই প্রেক্ষাপটকে ঘিরেই সময়ের বিপরীতে চলার সাহসিকতা ও মানসিকতা গড়ে ওঠে। তাই কাঁটার বিপরীত দিকটা দেখার ইচ্ছেতে একটা নতুন প্রচেষ্টা শুরু করতে চেয়েছি। বিপরীতে হেঁটে দেখা যাক, কতটা ঋণাত্মক খুঁজে পাওয়া যায়।
..........................................................
How long have you wanted an alternative? An alternative to crass plastic imagery brought forth in factories of public appreciation, with the scripts moving like clockwork into gear? The hero wins, the princess falls in love, and the villain is vanquished. But on the real side of things, you feel the crunch of ennui and the clink in a pin drop silence. So we want to shout out. And if you want to shout with us, that’s damn decent of you. So let’s give the finger to censorship, and put our tongues out at any form of convention, and say:
We want to go অ্যান্টি-"Clockwise”.
