Sujon vlog

Sujon vlog Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Sujon vlog, Social Media Agency, .

11/09/2024
11/09/2024

'১২বছরের মেয়েটার সঙ্গে এক প্রকার জোর
করেই আমার বাবা মা বিয়েটা দিলো। বাসর ঘরে এসে দেখি মেয়েটা ঘুমিয়ে গেছে।

'কিচ্ছু বললাম না।
তার পাশেই সুয়ে পরলাম। মধ‍্যরাতে অনুভব করলাম
মেয়েটি আমাকে জরিয়ে ধরেছে।

'এই প্রথম কোন মেয়ে আমাকে জরিয়ে ধরলো।
ইশশ কেমন যে একটা অনুভূতি বলে
বোঝাতেই পারবো না।

'তার শরীর থেকে এতো সুন্দর একটি ঘ্রান আসছিলো
যা আমাকে পাগল করে দিচ্ছিলো।
বুজতে পাচ্ছিলাম না কি করবো। নিজেকে কন্টল করা অসম্ভব হয়ে যাচ্ছিলো। তবুও নিজেকে সান্ত্বনা দিলাম
কারন মেয়েটি অনেক ছোট্ট যদি কিছু হয়।

'পরের দিন সকাল বেলা উঠে দেখলাম মেয়েটি বলতে
আমার বউ রান্না বান্না কাজ করতেছে। এবং মায়ের সঙ্গে কথা বলতেছে।

'সবাইকে উদ্দেশ্যে করে বললাম।
মা আমার খিদে লেগেছে প্লিজজ তারা তারি খাবার দাও একটু।

'একটু ওয়েট কর রুমে খাবার নিয়ে যাচ্ছে বউমা

'রুমে এসে অপেক্ষায় থাকলাম।
প্রায় ১০ মিনিট পরে দেখতে পেলাম আমার বউ খাবার নিয়ে আসতেছে। নিশ্চুপ হয়ে থাকলাম।

'এই নেন আপনার খাবার।

'তুমি খেয়েছো।

'না এখনো খাইনি, একটু পরে খাবো।

'বসো এক সঙ্গে খাবো দুজনে।

'না আপনি খান।

'বেশি কথা বলো তাই না। তোমাকে বলছি না
এখানে বসতে।

'মুহূর্তেই বসে গেলো।

'এর পরে আমি নিজের হাতে ওকে খাইয়ে দিলাম।
ও একটু লজ্জাই পাচ্ছিলো।
কিন্তু আমি রাগ হওয়ার কারনে সেটা প্রকাশ
করতেছে না।

'এভাবেই আমাদের জীবন চলতে লাগলো। বেশ সুন্দর যাচ্ছিলো দিন গুলি। হঠাৎ একদিন সে অসুস্থ হলো।
ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলাম।
ডাক্তার পরিক্ষা নিরিক্ষা করে বললো মি. হাসিব আপনার বউয়ের ব্লাড ক‍্যান্সার হয়েছে।
উনি আর সর্বোচ্চ ৬মাস এই পৃথিবীতে বেছে থাকবে।
ওনার একটু যত্ন নিবেন প্লিজ।

'ডাক্তার আপনি যা বলতেছেন সিওর হয়ে
কি বলতেছেন।

'হ‍্যাঁ।

'কথাটি শোনা মত্রই মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পরলো।
কি করবো ভেবে পাচ্ছিনা। পুরা মাথা যেনো ভন-ভন
করতেছে আমার।

'আজ ৬মাস হওয়ার আগেই আমার স্ত্রী
এই পৃথিবীর মায়া ত‍্যাগ করে। জানেন আজ পযর্ন্ত তার সঙ্গে শারীরিক মেলা মেশা করিনি সে ছোট্ট বলে।
ভেবেছিলাম তার একটু বয়স হোক।
কিন্তু কে জানতো তার একটু বয়স হলেই সে আমাকে ছেড়ে চলে যাবে।

'সত‍্যি সবার ভাগ‍্য সুখের হয় না।

অনুগল্প: #ভাগ্যের_পরিহাস!

11/09/2024

কথাগুলো চিরন্তন সত্য...,
অনেকের জীবনের সাথেই মিলে যাবে....,
জীবনে এই ধরনের ভুল কখনোই করবেন না..।

➡️ ঠকবাজকে কখনো বিশ্বাস করবেন না...।

➡️ মিথ‍্যুক লোকদের থেকে সত্য কথা কখনো আশা করবেন না....।

➡️ যারা নিজের ইচ্ছায় আপনার জীবন থেকে চলে গেছে, তাদেরকে কখনো ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না....।

➡️ অসৎ লোকের কাছে কখনো সৎ পরামর্শ চাইবেন না.....।

➡️ যে সমস্ত লোক নিজের ভুল স্বীকার করে না তাদের থেকে সব সময়ই দূরে থাকুন....।

➡️ অতিরিক্ত অহংকার এবং স্বার্থবাদী মানুষদের থেকে সময় আশা করবেন না..।

➡️ অমানবিক মানুষদের থেকে কোন জ্ঞান নিবেননা..।

➡️ ব‍্যস্ত মানুষদের থেকে সময় ও গুরুত্ব আশা করবেন না......।

যে তোমারে বুঝেনা তার প্রয়োজন ছাড়া সে তোমাকে খোঁজেও না.....।
চিরন্তন সত্য কথা...।
যাকে ছাড়া তুমি বাঁচতে পারবে না ভাবতেছো একদিন তার অবহেলা গুলোই তোমাকে নতুন করে বাঁচতে শিখাবে....।
হঠাৎ করে মানুষ উচু জায়গায় চলে গেলে নিচু জায়গায় মানুষ গুলোকে আর মানুষ বলে মনে করে না...।
জীবনে পিছিয়ে পরা বলে কিছু নেই...।
মনে রাখবেন টিকিটের লাইনে দাড়ানো শেষ ব‍্যক্তিটাও একটা সময় লাইনের প্রথমে চলে যায়...।

কষ্ট এমন একটা জিনিস যা শুধুমাত্র নিজেকেই বহন করতে হয়....।
এর ভাগিদার কেউ কখনোই হতে চায় না...।
হাসিটা সবার জন্যই হতে পারে....
কিন্তুু.....?
চোখের জলটা কোনো একটা বিশেষ মানুষের জন্যই পড়ে...।
ব্লক করে দিলেই যদি সবকিছু শেষ হয়ে যেতো বা ডিলিট করে দিলেই যদি সবকিছু মুছে ফেলা যেতো তাহলে হৃদয়ের যন্ত্রণা গুলো বুকের মাঝে এতো জমে থাকতো না.....।

কুকুর পৃথিবীর একমাত্র বিশ্বস্ত প্রাণী যে মৃত্যুর আগ পযর্ন্ত ভালোবাসার দাম দিয়ে যায়....।
যদি মানুষকে ৯৯ দিন উপকার করো আর একদিন উপকার না করতে পারো তাহলে মানুষ ঐ একদিনটাই মনে রাখবে....।
আর ৯৯ দিনের উপকারের কথা তখন ভুলে যাবে....।
এই পৃথিবীতে চোখ বুঝে যাদেরকে বিশ্বাস করা যায় তারাই হলেন বাবা এবং মা এখনকার ভালোবাসা গুলো সূর্য মুখী ফুলের মতো হয়ে গেছে....।
সূর্য মুখী ফুল যেমন যে দিকে সূর্য থাকে সেদিকেই মুখ ঘুরিয়ে নেয়....।
বেশির ভাগ মানুষও তেমন যেদিকে স্বার্থ আছে সেদিকেই মুখ ঘুরিয়ে স্থির হয়ে থাকে...।

দেরিতে হলেও বুঝতে পেরেছি কিছু মানুষের প্রয়োজন শেষ হয়ে গেলেই ছুড়ে ফেলে দেওয়াটাই তাদের কাজ এটিটেউ এবং ইগো দেখিয়ে মানুষকে ইগনোর করাটা স্মার্টনেজ নয় বরং সবার সাথে মিশতে পারা এবং ভালোভাবে চলতে পারাটাই স্মার্টনেজ....।
একটা কথা কি জানো মিথ্যা এমনিতেই ভয়ানক...., কাছের মানুষের মিথ্যা প্রতারণা আরও বেশি ভয়ংকর.।

শূন্য কে বিয়োগের ভয় দেখিয়ে কোনো লাভ নেই...., কারণ শূন্য জানে তার হারানোর অবশিষ্ট কিছুই নেই..।
যারা মনে আঘাত দিয়ে হারিয়ে যায় তারা আর কখনই ফিরে আসে না....।
মোট কথা হলো মানুষকে অতিরিক্ত ভালোবাসলেই তারা অবহেলা করে....,
নিজের উপর ভরসা আর বিশ্বাস রাখতে শিখো.....,
পথ যতই কঠিন হোক না কেন রাস্তা তুমি নিজে থেকেই খোঁজে পাবে......।
মানুষ একবার ঠকে গেলে দ্বিতীয়বার সে হীরাকেও কয়লা মনে করে......।

সব সম্পর্ক ধরে রাখা যায় না মাঝে মাঝে কিছু সম্পর্কে ছেড়ে আসতে হয়.....।
ক্ষুদা পেলে পেট যেমন দারিদ্র্যতা বুঝেনা তেমনি দায়িত্ব যখন ঘিরে ধরে বাস্তবতা তখন বয়স মানে না..। ভুল মানুষের সাথে সারা রাত গল্প হয় কথা হয় তেমনি প্রেম হয়...।
হয়তো জীবনে অনেকটা সময় নষ্ট হয়....।
কিন্তুু ভালোবাসা হয় না...।

প্রেম হলো মানুষের মনের অনুভূতি বাস্তবতার সাথে যার কোনো মিল নেই......।
তারপরও মানুষ প্রেমে পড়ে....!
কারণ....?
বাস্তবতাকে মানুষ সহজে মেনে নিতে পারে না...।
কারোর কাছ থেকে মেসেজ না পাওয়াটাও একটা মেসেজ সেটা হলো তাদের আপনাকে আর প্রয়োজন নেই....।
দিন শেষে সূর্যটাও বুঝিয়ে দেয় সময় শেষ হলে স্থান পরিবর্তন হয়.....।

11/09/2024

_কেউ একজন থাকুক,
যার কন্ঠে আযান হবে আমার ফযরের এলাম, ঘুমের ঘোড়ে থেকেও ছাড়তে হবে বিছানা তার আলতো র্স্পসে আমার!

যার থাকবে ফযরের নামাজ এর আগে পাঞ্জাবি পড়িয়ে দেওয়ার আবদার, নামাজ শেষে যার সূরা-ইয়াসিন তেলওয়াতে শুরু হবে প্রভাত!

যে একে দিবে রাসূল ﷺ এর সুন্নত, ঘামে ভেজা পাঞ্জাবি হবে যার হালাল উপার্জনের চিহ্ন, যার চোখের পানে তাকিয়ে মন হবে প্রশান্ত, ফেরার পথে যে ফুল আনতে যাবেনা কখনো ভুলে, হাতে হাত রেখে যে বলবে এই বুঝি সব ক্লান্তি শেষ হলো!

_কেউ একজন থাকুক,
যে হবে জোহরে একসাথে অযুর সঙ্গী,জায়নামায হাতে যে যাবে মসজিদে পানে, রহমত নিয়ে নামাজ শেষে ফিরবে ঘরে, খাবার খাওয়ার আগে যে দোয়া করিয়ে দিবে স্বরন!

আছর নামাজ শেষে হাত ধরে হাটবো একসাথে, যে সাথে থাকলে দীর্ঘ পথ মনে হবে সংকীর্ণ, পাঞ্জাবি পড়লে যে বেধে দিবে পাগড়ি!

মাগরিবে হবে সে আমার নামাজের সঙ্গী, নামাজ শেষে যার কাধে মাথা রেখে শুনবো তার কন্ঠে সূরা-ওয়াক্বিআহ্, যার ছোট্ট কুটিরে আমি হবো একমাত্র রাজা, সন্ধ্যায় আমাকে সে শোনাবে সাহাবীদের জীবন কাহিনী!

ইশার নামাজ শেষে যার সাথে হবে কোরআন তেলয়াত এর প্রতিযোগিতা!

_কেউ একজন থাকুক,
যে জড়িয়ে দিবে জীবন সুন্নতের চাদরে,
গড়বে জীবন রাসূল ﷺ এর আর্দশে, যার সঙ্গে একসাথে কুড়িয়ে নিবো আল্লাহ রহমত!


_এমন কেউ আসুক, অতি শিঘ্রই আসুক!

11/09/2024

বিয়ে শুধু করলেই হবে না; তাকে পুরো জীবন ধরে রাখতে হবে, তাকে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার পুরো দায়িত্ব তোমাদের দুজনের উপর বর্তায়। আমার শুভকামনা রইলো তোমাদের প্রতি। 💞

11/09/2024

'বউকে জরিয়ে ধরে ঘুমিয়ে ছিলাম।
এমন মুহূর্তে বউয়ের ফোন অচেনা নাম্বার থেকে কল আসতেছে। রিসিভ করা মাত্রই।

'জান আজ রাত ১১টায় সাদে দেখা করবে প্লিজজ।
তোমাকে আদর করতে ইচ্ছে হচ্ছে।

'মুহূর্তেই নিস্তব্ধ হয়ে গেলাম।
এক আকাশ অভিমান নিয়ে বউয়ের দিকে তাকাইলাম।
কতোই না ভালোবাসা দিয়েছি। আজ সেই আমাকে
এই ভাবে ঠগালো।

'কি হলো জান নিশ্চুপ কেনো।
তোমার স্বামী কি তোমার পাশে আছে।

'কথাটি শোনা মাত্রই ফোনটি কেটে দিলাম।
কেটে দেওয়ার সঙ্গেই একটি মেসেজ আসলো।

'জান বুজতে পেরেছি তোমার স্বামী তোমার
সঙ্গে আছে। যার কারনে ফোনটি কেটে দিলা তুমি।
সমস্যা নেই আমি রাতে অপেক্ষায় থাকবো তুমি
আসিও কিন্তু।

'বুজলাম আমার বউ পরকীয়া করতেছে।
সেটাও আবার এই বাসার কোন একটি লোকের সঙ্গে।

'মনে মনে ভাবলাম যে করেই হোক আমাকে
জানতে হব কে সেই লোক। যে আমার বউয়ের সঙ্গে পরকীয়া করে।

'এর পরে ফোনটি টেবিলের উপরে রাখলাম।
বউকে কিচ্ছু বুজতে দিলাম না।
বউ ঘুম থেকে উঠে ফোনটি হাতে নেয়া মত্রই
বেশ খুশি হলো।
(চুপি সারে দেখলাম)

'অপেক্ষায় থাকলাম সেই রাত ১২টার।
বউকে নিজের হাতে ধরবো বলে।

'সারাদিন অপেক্ষার পরে রাত যখন ১১টা ৪০মিনিট এমন মুহূর্তে আমার বউ চুপিসারে কোথায় যেনো যাচ্ছ।
এইটা দেখে আমি ও চুপি সারে পিছু নিলাম।

'একটু পরেই দেখলাম আমার বউ সাদে যাচ্ছে।
আমি ও নিশ্চুপ হয়ে যাচ্ছি।

'একটু পরে সাদে আসার সঙ্গে-সঙ্গেই আমার বউ
বলো উঠোল হ‍্যাপি বার্ডে মি. হাসিব স্বামী আমার।

'মুহূর্তেই থমকে গেলাম।
নীলা এই সব কি বলতেছে?

'এইইই জামাই আর লুকাই থাকতে হবেনা।
এখন তো সামনে আসো।

'কথাটি শোনা মাত্রই সাদে এসে দেখি আমার
বন্ধুরা সবাই এখানে।

'ওরা আমাকে দেখা মাত্রই বললো।
কেমন লাগলো সারপ্রাইজ।

'মানে।

'আজ সকাল থেকে তোর সঙ্গে যা-যা হয়েছে সব ছিলো আমাদের প্লান। তুই শুধুমাত্র আমাদের বোকা বানাস
আমরা কী পারিনা।

'তার মানে তোরাই নীলার ফোন কল দিয়েছীলি।
যাতে আমি ফোন রিসিভ করি।

'হ‍্যাঁ।

'তখন আমার বউ বলে উঠলো।
আজ সারাদিন তোমাদের বন্ধু আমার সঙ্গে
কথা বলেনি।

'ঠিক তখনি সবাই বলে উঠে।
হ‍্যাপি বার্ডে দোস্ত। তোর সারাটি জীবন সুখের কাটুক।
আর একটু মজা করার জন‍্যে সরি।

'আরে না সমস্যা নেই।
কিন্তু বিশ্বাস কর সত্যি আমার মনে ছিলোনা আজকে
আমার জন্মদিন।

'তোমার মনে থাকলেও চলবে।
তোমার বউয়ের মনে থাকলেই হলো। চলো এখন কেক
কাটবা।

'হ‍্যাঁ চলো।

'সত‍‍্যি ভালোবাসা মাঝে ছোট্ট ছোট্ট সারপ্রাইজ গুলা পেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে।
সেটা যদি হয় একটু ভিন্নতা।

অনুগল্পো: #সারপ্রাইজ।

11/09/2024

'স‍্যার কি করতেছন এই সব।
প্লিজজ আমার কাছে আসবেন না আপনি?
আমি কিন্তু চিৎকার করবো।

'মিমি বোঝার চেষ্টা করো আমি তোমাকে অসম্ভব ভালোবাসি তোমাকে ছাড়া কিচ্ছু
ভালো লাগেনা।

'কিন্তু আমি তো আপনাকে ভালোবাসি না।
আপনাকে পছন্দ করিনা।

'না তোমাকে ভালোবাসতেই হবে।

'এইটা কখনো সম্ভব না।
আপনি আমার শিক্ষক আমি আপনার ছাত্রী।

'সমস‍্যা নেই আমার বউ হবে।
আমি তোমাকে অনেক যত্নে রাখবো।

'এইবার কিন্তু বেশি হয়ে যাচ্ছে।
চিৎকার করবো কিন্তু।

'কলেজ শেষে সবাই চলে গিয়েছে এখানে শুধুমাত্র
তুমি আর আমি। তোমার চিৎকার কেউ শুনতে
পাবেনা বুজলা।

'কথাটি শোনা মাত্রই যখন মিমি আসতে যাবে।
এমন মুহূর্তে সেই স‍্যার হাতটি ধরে ফেলে।

'হাত ছাড়ুন আমার।

'নাহ ছাড়বো না।
তোমাকে আজ আপন করে নিবো।
(কথাটি বলেই মিমিকে বুকে টেনে নেয়)

'প্লিজজ স‍্যার এমন করিয়েন না।
আপনার দুটি পায়ে পরি।

'কে শোনে কার কথা।
স‍্যার ঝাপিয়ে পরে মিমির উপরে। এই দিকে মিমি নিজের ইজ্জত বাছানোর জন‍্যে অনেক চেষ্টা করে।
কিন্তু কোন কাজেই হয়না। শেষ মেশ স‍্যার মিমির দেহটা ভোগ করেই ছাড়ে।

'মিমি বুজতেছিলো না এখন কি করবে।
নিস্তব্ধ হয়ে সেখানে ছিলো।

'স‍্যারটি বলে উঠলো।

'যা এখন বাসায় চলে যায়।
আর শোন এই সব কথা যদি কাউকে বলিশ তাহলে ভিডিও ভাইরাল করবো( এই দেখ ভিডিও )

'মিমি নিশ্চুপ হয়ে বাসায় আসলো।
এসে Boyfriend হাসিব কে ফোন দিলো।

'হ‍্যালো মি. হাসিব তুমি কোথায়।

'এইতো জান বাসায় আছি।
তুমি কোথায়।

'আমিও বাসায়? একটা কথা বলতে চাই তো।

'হ‍্যাঁ বলো।

'আতিক স‍্যার আমাকে ধ'র্ষ'ণ করেছে।(কথাটি বলে ঘটে যাওয়া সব কাহিনী বলে)

'কিইইই।
তুমি তোমার বাবা মাকে বলছো।

'নাহ।কোন মুখে বলবো।

'এখানে লজ্জার কিচ্ছু নেই। সব কিছু খুলে বলো।
ওনারা যা করার করবে।

'ঠিক আছে।

'এর পরে মিমি তার বাবা মাকে সব কিছু খুলে বলে।
তখন তার বাবা মা পুলিশের কাছে গিয়ে আতিকের নামে ধর্ষনের মামলা করে।
মুহূর্তে পুলিশ তার দল-বল নিয়ে আতিক কে ধরে
এনে জেলে রাখে।

'এর ঠিক কিছুদিন পরে কোর্টে বিছার হলে।
আতিকের জাবর-জীবনের জন‍্যে জেল হয়।

'এই দিকে আবার মিমি মনে মনে ভাবতে থাকে
হয়তো তার boyfriend তাকে ছেলে যাবে।
তাই মন খারাপ করে বসে ছিলো।

'এমন মুহূর্তে হাসিব ফোন দিলো।
যা দেখে মিমির মনটা একটু ভালো হলো।

'হ‍্যাঁ হাসিব বলো।

'কেমন আছো।

'আলহামদুল্লিহ ভালো আছি তুমি।

'হ‍্যাঁ ভালো আছি।
বিকালে মুভি দেখতে যাবা।

'সত‍্যিইইই।

'হ‍্যাঁ সত্যি।

'যাবো! কিন্তু একটা কথা জিঙ্গেস করি।
তুমি আমাকে ছেড়ে যাচ্ছো না কেনো।

'আশ্চর্য ছেড়ে যাবো কেনো।
আমিও তোমাকে ভালোবাসি পগলি।

'আমার জীবনে কতো কিছু ঘটে গেলো তবুও।

'হ‍্যাঁ তবুও। I love you mim💙

'I love you to hasib💚

'সত‍্যি ভালোবাসা খাটি হলে যতোই ঝড় আসুক।
সেটা মোকাবেলা করা যায়।
সমাধান কর যায়। এর মধ‍্যে যে সুযোগে সৎ ব‍্যবহার করে চলে যাবে সে কখনো ভালোইবাসে নাই।

অনুগল্প: #এলো_মেলো।

হয়নি সকাল তাই বলে কি সকাল হবে নাকো?আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে ?তোমার ছেলে উঠলে গো মা রাত পোহাবে তবে!রবির আগে চল...
21/07/2024

হয়নি সকাল তাই বলে কি সকাল হবে নাকো?
আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে ?
তোমার ছেলে উঠলে গো মা রাত পোহাবে তবে!
রবির আগে চলবো আমি ঘুমভাঙ্গা গান গেয়ে,
জাগবে সাগর-পাহাড়-নদী, ঘুমের ছেলেমেয়ে !
-কাজী নজরুল ইসলাম

21/07/2024

পুরো গল্প টা পড়ুন হাসতে বাধ্য করে দেবো
বাসে উঠে বসতে না বসতেই পাশের সীটের
একটা সুন্দরী মেয়ে বলে উঠলো "ও মাই আল্লাহ!
আপনি এতো সুন্দর কেন? আমার গায়ে হাত
দিয়ে
বলল আপনার বডি এতো সুন্দর কেন! নিশ্চই
জিম
করেন?
জীবনে আব্বা-আম্মা আমাকে কালাচাঁদ
ছাড়া ডাকে
নাই। গার্লফ্রেন্ড আদর করে কালু ডাকে।
কিন্তু
আজ এই বাসে এই মেয়ে আমার মধ্যে এমন
কি
দেখে সুন্দর বলল বুঝতে পারলাম না। মনে
মনে
লজ্জা পাচ্ছিলাম।
একটুপর মেয়েটা আমার পাশে বসা
ছেলেটাকে
বলল "এই যে ভাই আপনি উঠুন, আমি এই
ভাইয়ের
পাশে বসতে চাই।আপনি আমার সীটে
বসুন"।
দেখলাম ছেলেটা সুড়সুড় করে পাশের
সারির
মেয়েটার সীটে গিয়ে বসল। মেয়েটা
বসল
আমার পাশে। খেয়াল করে দেখলাম
মেয়েটা
বেশ সুন্দর।
কয়েকদিন আগে টিভির বিজ্ঞাপন দেখে
একটা
ফেসওয়াশ কিনেছিলাম। বিজ্ঞাপনে
বলা
ছিল এই
ফেসওয়াশ চার সপ্তাহ মাখলে ত্বক হবে
উজ্জ্বল
ও চকচকে। কিন্তু দুই সপ্তাহেই যে কাজে
দিবে
এটা ভাবিনি।
মেয়েটা এবার বলল " আপনার গার্লফ্রেন্ড
আছে"?
লোকাল বাসে সুন্দরী মেয়ে পাশে বসলে
সব
ছেলেরাই সিঙ্গেল হয়ে যায়। তাহলে
আমি
কি
দোষ করছি? তাই মেয়েটাকে বললাম "
জ্বী
না
আমি সিঙ্গেল"। মেয়েটা এবার সরাসরি
বলল "
প্রেম করবেন আমার সাথে"? মেয়েটার
কথা
শুনেই মনের মধ্যে জেমস ভাইয়ের "
ঝাকানাকা
দেহ দোলানা" গানটা বেজে উঠলো।
সারাজীবন
গার্লস স্কুলের পাশে দাঁড়িয়ে থেকে
মেয়ে
পটাতে পারিনি। যে মেয়েকে প্রেমের
প্রস্তাব
দিয়েছি সেই মেয়ে বলেছে আয়নায়
নিজের
চেহারা দেখতে। এক মেয়ে তো বলেই
দিয়েছে কয়লা আর আমার চেহারার মধ্যে
কোনো পার্থক্য নাই, দুইটাই কালা। ইসস
যদি পাশে বসা
সুন্দরী মেয়েটার কথাটা ভিডিও করে
ওদের
দেখাতে পারতাম। মেয়েটাকে উত্তর
দিতে
যাবো এর মধ্যে আরেকটা মেয়ে পাশে
এসে
দাঁড়ালো।
দাঁড়িয়ে আমার পাশে বসা মেয়েটিকে
বলল
" বাসে
বসা সুন্দর ছেলেদের দেখলেই প্রেম
করতে
ইচ্ছে করে, না? এই ছেলেকে আমার পছন্দ
হয়েছে। তুই অন্য কাউকে দেখ"। দেখলাম
আমার
পাশে বসা মেয়েটা উঠে চলে গেলো।
এবার
যে মেয়েটা এলো সে আরো সুন্দরী
দেখতে। আমি তাড়াতাড়ি ফোন বের
করে
সামনের ক্যামেরায় নিজের চেহারা
দেখে
নিলাম।
সত্যি এটা আমি নাকি অন্য কেউ।
নিজেকে
রেস
থ্রির সালমান খান মনে হচ্ছিল,শুধু
চশমাটাই নাই। বাসায়
ভুলে সানগ্লাস ফেলে এসেছি বলে
নিজের
উপর
রাগ হচ্ছিল। নতুন মেয়াটা এবার বলল "
ওয়াও, আপনি
আমার দেখা সেরা পুরুষ । প্রেম করবেন
আমার
সাথে"? মেয়েটার কথা শুনে বুকের মধ্যে

ধপাস
ধপাস শুরু হয়ে গেলো। গর্বে বুক ফুলে
উঠলো। মনে মনে সেই ফেসওয়াশ
কোম্পানি
কে অনেক ধন্যবাদ দিলাম। মেয়েটাকে
উত্তর
দিতে যাবো এমন সময় দেখি আরো তিনটা
মেয়ে
এসে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে।
ওরা তিনজন একসাথে বলে উঠলো " এই
ছেলে
প্রেম করবে আমার সাথে?"। এবার আমার
পাশের
বসা মেয়েটা উঠে ওদের সাথে
মারামারি
শুরু
করলো। চারজন মেয়ে আমার চার হাত পা
ধরে
বাসের মধ্যে টানাটানি শুরু করলো। একজন
বলে
এই ছেলে আমার, আরেকজন বলে না না এই
ছেলে আমার। ওদের টানাটানি তে
আমার
রাজশাহীর আর.ডি.এ মার্কেট
থেকে কেনা নতুন শার্ট ছিঁড়ে গেছে।
প্যান্ট
ছিঁড়া ছিঁড়া অবস্থা। নিজেকে সালমান
খান ভাবা ছেড়ে
টম ক্রুজ ভাবতে শুরু করলাম। আহা! সুন্দরী
মেয়েরা আমাকে পাবার জন্য আজ
মারামারি করে।
এই দিন যে আসবে কল্পনাও করিনি।এর
মধ্যে
বাসের হেলপার এক লাঠি নিয়ে দৌড়ে
এসে বলল "
ঐ তোরা সবাই বস, নাহলে কারেন্ট শখ
দিবো "
সাথে সাথে চারটা মেয়ে আমাকে
ছেড়ে
দিলে
আমি গাড়ির মধ্যে ধপাস করে পড়ে
গেলাম।
হেলপার কাছে এসে বলল " ঐ মিয়া আপনি
কখন
উঠলেন বাসে? ও বুঝছি, সিগারেট কিনতে
নামছিলাম
তখনি উঠছেন তাইনা? তাড়াতাড়ি
নামেন
ভাই, এই বাস পাবনা
যাবে। বাসের মধ্যে যারা আছে তারা
সবাই পাগল।
ওদের সবাইকে পাবনার মানসিক
হাসপাতালে

21/07/2024

মানুষের সাথে যত কম মিশবেন ততোই ভালো থাকবেন।
বিশেষ করে আপনার প্রিয় মানুষের তালিকায় যদি কেউ না থাকে তাহলেই ভালো ,
অকালে মনের মৃত্যু টা আর উপভোগ করতে হবে না।

ভুল করে যদি এই প্রিয় মানুষের তালিকায় কাউকে যোগ করে ফেলেন, আর সেই মানুষটা যদি আপনার জন্য সঠিক মানুষ না হয়।
তাহলে এই প্রিয় মানষটাই আপনার জীবন নষ্টের মূল হাতিয়ার হয়ে উঠবে।
প্রথমের দিকে ভালোই সময় কাটবে, মনে হবে জীবনে আরো আগে আসেনি কেনো ! নিজের মনেই প্রস্ন জাগবে এ কি মানুষ না ফেরেস্তা? , একটা মানুষ এতো ভালো হয় কি করে?
কিছু দিন কাটার পর তার আসল রূপ টা দেখতে পাবেন আপনার খারাপ সময় শুরু হবে।
আজকে দেখবেন এর সাথে ঘুরতেছে কালকে দেখবেন আর একজনের সাথে।
তিলে তিলে যন্ত্রনার আগুন নিঃশেষ করে দিবে আপনাকে এই প্রিয় মানষটাই।

প্রিয় মানুষটার যত্ন করে দেওয়া কষ্ট গুলো একটা সময় পর আপনার মনকে অকালে মেরে ফেলবে।প্রিয় মানুষটাকে হারিয়ে এই মৃত মন টাকে নিয়েই সারাটা জীবন বয়ে বেড়াতে হবে আপনাকে।

তবে একটা সময় পর শিখে যাবেন,, নিজের ভালো থাকার জন্য কারো উপর নির্ভর হতে নেই,
নিজের খুশি, নিজের সম্মান ভালোবাসার নামে সওদা করতে নেই।

অনেক দিন পর আবার ভালো থাকতে শিখে যাবেন।
তবে তখন আর কাউকে আগের মতো বিশ্বাস করতে পারবেন না প্রচন্ড ভয় করবে।
কারণ আপনি জানেন উপভোগ করেছেন মৃত মনের সেই ভয়ানক তিব্র যন্ত্রনা।


#সংগৃহীত

21/07/2024

অনার্স পাস করেও এক যুবক দীর্ঘদিন ধরে চাকরি পাচ্ছে না!
হঠাৎ একদিন চিড়িয়াখানায় তার একটা চাকরি হয়ে গেল। চিড়িয়াখানার বাঘটা হঠাৎ করে মারা যাওয়ায় খাঁচাটা শূন্য পড়ে আছে। কর্তৃপক্ষ বললঃ তুমি যদি খাঁচার ভেতর একটা বাঘের পোষাক পরে বাঘের মত তর্জন গর্জন দিতে পারো তাহলে মাসে ৮হাজার টাকা পাবে। বেকার ছেলেটা তাতেই রাজি।

রোজ চিড়িয়াখানা খোলার আগে সে বাঘের পোষাক পরে খাঁচায় ঢুকে পড়ে। দর্শক এলে তাদেরকে তর্জন- গর্জন ও আরো নানা কায়দা-কুসরত দেখিয়ে ভীষণ আনন্দ দেয়। দেখতে দেখতে চিড়িয়াখানার দর্শক বেড়ে গেল। বাঘের খাঁচার সামনে বিরাট ভিড়। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষও খুশি হয়ে বেতন বাড়িয়ে দিল।

ভালোই চলছিল দিন....... হঠাৎ একদিন হলো বিপত্তি...!!! বাঘের খাঁচার পাশেই ছিল সিংহের খাঁচা। দুই খাঁচার মাঝে একটা লোহার জালের বেঁড়া। একদিন সেই বেঁড়া ধরে লাফিয়ে নেচে- কুদে মজা দেখাতে গিয়ে পুরনো বেঁড়া ভেঙ্গে সে গিয়ে পড়লো সিংহের খাঁচার ভেতর। এখন কী হবে? পৈতৃক প্রাণটা বুঝি আজ সিংহের হাতেই গেল...!

ভয়ে জবু থবু হয়ে খাঁচার এক কোনে বসে দোয়া-দুরুদ পড়তে লাগলো বেচারা। এদিকে সিংহটাও কিছুক্ষণ চুপকরে বসে থেকে ধিরে ধিরে উঠে দাঁড়ালো। তারপর আস্তে আস্তে এগিয়ে আসতে লাগলো তার দিকে। ভয়ে তো তার প্রায় হার্ট এটাক হবার যোগার।

এদিকে সিংহটা এক্কেবারে কাছে চলে এসেছে। প্রাণের মায়া ছেড়ে দিয়ে ছেলেটা যখন কালেমা পড়তে শুরু করলো.... ঠিক তখন সিংহটা বলে উঠলো . . . . ভাই, এতো ভয় পাবেন না, আমিও অনার্স পাশ বেকার।

21/07/2024

প্রশ্ন: স্বামী কাকে বলে? স্বামী কত প্রকার ও কি কি? উত্তর:-দেশে প্রচলিত আইনানুযায়ি বৈবাহিক সম্পর্কে একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারীর সঙ্গে দাম্পত্যের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যাওয়া প্রাপ্তবয়স্ক পুরষটিকে স্বামী বলে। একজন স্বামী তার স্ত্রী'র থাকা-খাওয়া, ভরণ-পোষণ, জৈবিক চাহিদা, মানবিক অধিকার, সামাজিক মর্যাদা, প্রচলিত আইনের বিধি নিষেধ, ঐতিহ্য-সংস্কৃতি, সমসাময়িক ও যুগোপযোগী দায়-দায়িত্ব পালনকারী হলো স্বামী।

ভালো স্বামী' আর খারাপ স্বামী' হিসাবে দুই ভাবে প্রচলিত থাকলেও বারো প্রকার স্বামী বর্তমান সমাজে বিরাজ করে। যথা:

১. ব্যাচেলর স্বামী (Bachelor Husband):
এরা কেতাদুরস্ত, মুখে সর্বদা মিষ্টি হাসি থাকে। নিজেকে ব্যাচেলর বলতে ভালোবাসে। বয়স যতই হোক না কেন, কেউ ব্যাচেলর বললে খুশী হয়। স্ত্রীর চেয়ে বন্ধুদের সাথে বেশি আড্ডা দেয়। দাম্পত্য জীবন নিয়ে মোটেও সিরিয়াস নন। এদের অনেক বান্ধবীও থাকে।

২. তপ্ত স্বামী (Heated Husband):
এরা সবসময় সাপের মতো ফোঁস ফোঁস করে, গরম পানির মতো টগবগ করে, সব সময় রাগান্বিত, হিংস্র মেজাজ, আধিপত্যশীল ও খুব বিপজ্জনক। মধ্যরাত ছাড়া বউয়ের প্রয়োজন অনুভব করে না। গতি প্রকৃতি সাইক্লোনের মতো অনিশ্চিত।

৩. ক্রীতদাস স্বামী (Slave Husband): শ্বশুর বাড়িতে লজিং থেকে পড়াশোনা, শ্বশুরের টাকায় লেখাপড়া, ছাত্রীর সাথে প্রেম কিংবা “বিবাহের বিনিময়ে চাকুরী” কর্মসূচিসহ কিছু অজ্ঞাত দূর্বলতার কারণে এদের স্বাধীনতার অপমৃত্যু ঘটে। এরপর আর কোন ভাবেই হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার করতে পারে না।

৪. সাধারণ স্বামী (Ordinary Husband):
এরা খুবই গতানুগতিক, আর দশটা স্বামীর মতোই সাধারণ নিরবে সব সয়ে যায়। এরা জেনেই গেছে পুরুষ হয়ে জন্মেছি এটুকু জ্বালা সহ্য করতেই হবে। তাই প্রতিবাদের ঝুঁকি নেয় না।

৫. চামড়ামোটা স্বামী (Fat Skinned Husband): নানান কথার বাণে বিদ্ধ হয়ে এদের চামড়া গণ্ডারের ন্যায় পুরু হয়ে যায়। “তোমার ভাগ্য ভালো যে আমার মতো ... পেয়েছো আর কেউ হলে সেই কবেই ফেলে চলে যেতো” জাতীয় বাক্যবাণ এদের চামড়া ভেদ করতে পারে না।

৬. নিপীড়িত স্বামী (Oppressed Husband):
এরা নিজ বাড়ির চাইতে জেলখানা কিংবা নির্জন বনাঞ্চলকে শান্তির জায়গা মনে করে। সয়ে সয়ে উপরওয়ালার কাছে বিচার চাওয়ারও সাহস করে না। তবে পত্রিকায় কারও বউ মরার সংবাদ খুব মন দিয়ে পড়ে, তারপর কি যেনো ভেবে লম্বা একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে আগের মতো চুপচাপ বসে থাকে।

৭. তেজপাতা স্বামী (Dry Husband):
এরা খুব মুডি, কৃপণ, আত্মকেন্দ্রিক। স্ত্রীর ভালোলাগা, ইচ্ছা ও আগ্রহ মোটেও বিবেচনা করে না, রসবোধ নেই। বউ নিয়ে বেড়ানো রেস্টুরেন্টে যাওয়া, শখ করে বউয়ের জন্য কিছু কেনাকাটা করা এদের কাছে খুব কঠিন একটা কাজ। এরা রিলেশনকে আনন্দদায়ক করতে জানে না।

৮. দাবাড়ু স্বামী (Grand Master Husband):
এরা স্ত্রীকে সমস্যা সমাধানের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে, স্ত্রীকে শুধুমাত্র তখনই ভালোবাসে যখন তার কাছ থেকে কিছু প্রয়োজন হয়। এরা খুব চালাক, স্ত্রীর দুর্বলতাগুলি খুব ভালোভাবে জানে, স্বার্থ উদ্ধারে তা ভালোভাবে কাজে লাগাতে জানে।

৯. পরজীবী স্বামী (Parasite Husband):
এরা অলস, শুধুমাত্র অর্থের জন্য স্ত্রীকে ভালোবাসে। বউয়ের রোজগারের টাকায় চলে, ফুটানি করে, কেউ কেউ বিভিন্ন নেশার পেছনে বউয়ের টাকা খরচ করে। সংসারের কাজে স্ত্রী'কে মোটেও সাহায্য করে না। এদের একটি প্রজাতি “ঘর জামাই বা গৃহপালিত স্বামী” নামেও পরিচিত।

১০. অপরিপক্ব স্বামী (Immatured Husband): এরা দায়িত্ব কাণ্ডজ্ঞানহীন ও শিশুসুলভ। তারা মা বোন বা আত্মীয়দের জিজ্ঞাসা না করে নিজে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। কিন্তু ভুল কিছু ঘটে গেলে দ্রুত বউয়ের কাছে ছুটে যায়।

১১. অতিথি স্বামী (Guest Husband):
এরা সব সময় বাড়িতে থাকে না, মাঝে মাঝে ভিজিটর এর মতো আসে। যে ক'দিন ঘরে থাকে বউকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। পরিবারের বাজার ঘাট বা দরকারি জিনিসপত্র কিনে দিয়ে বউ অশ্রুজল উপেক্ষা করে বিদেয় নেয়।যেমন: চাকরিজীবী, প্রবাসী স্বামী।

১২. যত্নশীল স্বামী (Caring Husband):
এরা যত্নশীল, প্রেমময়; সকল মানসিক চাহিদা পুরণ করে, পরিবারকে যথেষ্ট সময় দেয়। অত্যন্ত দায়িত্বশীল, স্ত্রীকে অংশীদার বিবেচনা করে, সকল কাজে সাহায্যকারী হিসাবে পাশে থাকে। তবে এরা খুব Limited Edition ও বিলুপ্তপ্রায় বিপন্ন প্রজাতির।

আপনি কোন প্রকারের স্বামী বা আপনারটা কোন প্রকারের স্বামী দয়া করে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

21/07/2024

ঢাবিতে স্লোগান.!
কৌটা দিয়ে করব কি,আমার ভাই ফিরবে কি?
😭😭😭
তোর কৌটা তুই নেয়,শহীদ ভাইদের ফিরিয়ে দেয়...!!

21/07/2024

পুরুষের জীবনে এমন একটা সময় আসে,তখন আর শরীরের শক্তি থাকেনা,পকেটের জোর থাকে না,এতোদিন যাদেরকে খাওয়াইছিলো,যাদের কথায় নাচছিলো তারা কেও পাশে থাকে না।পাশে থাক একমাত্র ঐ অবলা নারী তার স্ত্রী যাকে সে দিনের পর দিন অবহেলা করেছিলো,মানুষের কথায় তার উপর মানসিক, শারীরিক নির্যাতন করেছিলো।

পুরুষকে জন্ম দেন একজন নারী,আবার সেই পুরুষের শেষ সময়টায় পাশে থেকে সুন্দর একটা মৃত্যু উপহার দেয় একজন নারী।

একজন পুরুষের শারীরিক শক্তি ও পকেটের জোর যতদিন থাকবে ততোদিন সে তার স্ত্রীকে মানুষ মনে করে না।যখন এসবে ভাটা নেমে আসে তখন তার হুশ ফিরে কে তার আপন আর কে তার পর।আসলে তখন আর কিছুই করার থাকে না।
আপনার ভালোবাসার এখন আর তেমন মূল্য থাকে না কারণ আপনার স্ত্রীর কাছে এসবের আর দরকার পড়ে না।সে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে অন্যভাবে,হেলায় অবহেলায়,ভালোবাসায়,যত্নে কোনোকিছুতে সে খুশি অখুশি হতে পারে না।

সংসার এক মায়ার বাঁধন, এখানে ভালো লাগলেও আকঁড়ে ধরে থাকতে হয়,না লাগলেও থাকতে হয়।কত-শত সংসার টিকে থাকে শুধুমাত্র সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে। সেই সন্তানও এক সময় পর হয়ে যায়।

শেষ বয়সে এসে পাওয়া না পাওয়ার হিসেব মিলাতে গিয়েও হিসেব মিলেনা।
সেই অবহেলিত,অযাচিত নারীই আপনার শেষ বয়সে আপনাকে বাহুড়োরে বেঁধে রাখে বিপদে-আপদে, সুখে দুঃখে।

আজ থেকে সতর্ক হওন,নিজের সহধর্মিণীকে মূল্য দিন,শেষ বয়সে অন্ততঃ লজ্জিত হতে হবে না তার কাছে।।

21/07/2024

স্ত্রীর সাথে সন্ধ্যায় তুমুল ঝগড়া হয়েছে।রাত হতে হতে খুব আদর পেতে ইচ্ছে করছে।ওকে ভয়ে কিছু বলতেও পারছি না।হঠাৎ চেঁচিয়ে বললাম

" ঝগড়া করেছো ভালো কথা,খবরদার যদি আমায় টাচ করেছো তো! "

কথাটা বলতেই পাশে শুয়ে থাকা স্ত্রী সাপের মতো ফোঁস করে উঠলো।বললাম

" গায়ে গা লাগাবে না বলে দিলাম "

স্ত্রী এবার হুঙ্কার দিয়ে বললো " গা লাগালে কি করবে? "

" লাগিয়েই দেখো,কি অবস্থা করি "

স্ত্রী আমার পে"টে হাত রেখে বললো " এইযে টাচ করলাম।কি করবে? "

" পে"টে টাচ করা তো নরমাল।কাছ ঘেঁসে শুবে না "

সঙ্গে সঙ্গে স্ত্রী গা ঘেঁসে শুলো।বললাম " আমি ভালো জন্য এখনো কিছু বললাম না।জ"রিয়ে ধরলে আর কোনো ক্ষমা করবো না "

স্ত্রী জ"রিয়ে ধরলো।এইতো, ওষুধে কাজ হচ্ছে।বললাম " বউ জন্য এই অপরাধটাও ক্ষমা করে দিলাম।বাবা মা যদি শোনে জ"রিয়ে ধরছো জন্য তোমার নাক ফা"টিয়ে দিছি তাহলে উল্টো আমাকেই মা"রবে।আর আদর করার কথা যদি কখনো মাথায় আনছো,তাইলে আজ ফাটাফাটি হয়ে যাবে।আমায় তো চিনো নাই এখনো "

স্ত্রী রাগে গিজগিজ করতে করতে আমার ঠোঁ'টে গাঢ় একটা চু"মু খেলো।

সবশেষে স্ত্রীকে খোঁচা দিতে বললাম " এমন বেলজ্জা মেয়ে জীবনে দেখিনাই।নিজেই ঝগড়া করে আবার নিজেই আদর করতে আসে।আমি হলে তো অন্য ঘরে ঘুমাতাম "

স্ত্রী হকচকিয়ে বললো " আমি আগে আদর করতে এসছি? "

" হ্যা।জ"রিয়ে কে ধরছে?চু"মু কে আগে খাইছে? "

স্ত্রী মুখ ভোতা করে বসে রইলো।ওর বোকা বোকা মুখ দেখে হাসিতে পেট ব্যথা ধরে গেলো।

গল্প ুল

সামাজিক রোমান্টিক গল্প পেতে পেজটা ফলো করে রাখতে পারেন।এইটা লেখকের নিজস্ব পেজ 🤍

21/07/2024

তুমি কেমন আছো? আশা করি আমাকে ছাড়া তুমি অনেক ভালো আছো।অনেকগুলো বছর একসাথে কাটানোর পর আমরা বেশিরভাগ মানুষেরা ভাবি, আমি কি ভুল মানুষের সাথে জীবন পার করছি?আসলে জীবনের কোনো না কোনো সময় প্রত্যেকের মনেই একবারের জন্য হলেও এই প্রশ্ন আসে।এটার একটা কারণ আছে।আমরা যখন কারো প্রেমে পড়ি আমাদের আাসলে কোনো প্রচেষ্টা করতে হয় না।এটা হয় সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে।আমাদের তখন ওই মানুষটার সবকিছুই ভালো লাগে।সময় যায় আমরা আগ্রহ হাড়াতে থাকি! 👫 💞 👫অনেকগুলো বছর পেরিয়ে যাওয়ার পর একসময়ের সবচাইতে ভালোলাগার মানুষটা আমাদের কাছে হয়ে ওঠে বিরক্তির কারণ।প্রেমে পরার সময় যে মানুষকে আমাদের পৃথিবীর সবকিছুর চেয়ে সুন্দর মনে হত অনেকটা সময় কাটানোর পর মানুষটা হয়ে ওঠে চোখের কাঁটা।যেন মনে হয় উপরে ফেলেলেই আমরা ভালো থাকবো।আর ঠিক এই মূহুর্তেই আমরা বেছে নেই ছেড়ে চলে যাওয়া কে।খাঁটি বাংলায় যাকে বলে ঠকানো।অনেকে তৃতীয় ব্যক্তির কাছে গিয়ে সুখ খোজে,কেউবা একা জীবন কাটানোর সিদ্ধান্ত নেয়।তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রথমটাই ঘটে।কেননা আমরা জানি মানুষ হিসাবে একা জীবন কাটানো সম্ভব নয়।এটাও প্রাকৃতিক নিয়ম যে মানুষ একা বেশিদিন থাকতে পারে না।তবে জীবনের তাগিদে বা সুখের খোঁজে আমরা যাই করি না কেনো পাবো সাময়িক শান্তি!একটা সময় সেটাও পুরনো হবে সেটার ওপরও বিরক্ত আসবে।আমরা মানুষেরা সব সময় উওম বিকল্প খুজি।তবে ভুলে যাই উওমের চেয়েও উওম পৃথিবীতে বিদ্যমান।এভাবে ছুটলে সারাটাজীবন ছুটতেই যাবে।স্থিরতা কখনোই আসবে না!আসলে বোঝাতে চেয়েছি প্রত্যকটা সম্পর্ক একটা বৃওাকারে ঘুরতে তাকে।আমাদের উচিত সঠিক মানুষকে খুজতে না থেকে যে মানুষটাকে খুজে পেয়েছি তাকে সঠিকভাবে ভালোবাসা যায় কি ভাবে সেটা খোজা।কারণ খুতিয়ে যদি দেখতে যাই সত্যি বলতে পৃথিবীর কোনো মানুষকেই সঠিক মনে হবে না।আমি আমার ছোটো জীবনে সঠিক মানুষ কখনো খুঁজতে যাই নি তার মানে আমার এটা মনে হয়নি যে আমি কি ভুল মানুষের সাথে জীবন কাটাচ্ছি তা না!হাজার বার মনে হয়েছে কিন্তু আমি ভালোবাসা বাদ দেই নি।আসলে কি ভালোবাসা সহজ কারণ ভালোবাসার জন্য আমাদের কিছুই করতে হয় না কিন্তু ভালোবাসতে থাকাটা বড়ই কঠিন। কারণ ভালোবাসতে থাকতে আমাদের অনেক বেশি কিছু করতে হয় যা আসলে সবাই পারে না।আমার মনে হয় আপনি যদি কাওকে সত্যিই ভালোবাসেন তাকে ছাড়া আপনার চলবে না।যাই মনে হক যত বাধাই আসুক আপনি সবকিছু পিছনে ফেলে আপনার মানুষটার কাছে ফিরে আসতে বাধ্য।কারণ পৃথিবীতে এমন কোনো বাধা বা সমস্যা নেই যার সমাধান হয় না।যার কোনো সমাধান নেই সেটা আসলে কোনো সমস্যাই না। ভালোবাসাকে আগলে রাখুন,সারাজীবন একসাথে থাকুন।বিশ্বাস করুন একটু চেষ্টাতে যদি সব সম্ভব হয় তবে সম্ভব করাটাই শ্রেয়। "আসলেই সম্পর্কে সাফল্য আনার একটাই উপায় সঠিক মানুষকে না খুঁজে যাকে খুঁজে পেয়েছিলাম তাকে সঠিক করে গড়ে নেওয়া ও সঠিক উপায়ে ভালোবাসা।"ভালোবাসা ভুল হতে পারে না! সবার জীবনে কেউ একজন থাকুক যে কিনা সত্যিই মন দিয়া ভালোবাসে,!🥀❤️

21/07/2024

যারা বেরসিক স্বভাবের সঙ্গী পায়, তারা কখনো দাম্পত্য জীবনের সুখ উপভোগ করতে পারে না! একজন রসিক স্বভাবের মানুষ কখনোই তার সঙ্গীকে অকারণে কষ্ট দিতে পারে না। তারা আর যাই হোক, সঙ্গীর মূল্য বোঝে, গুরুত্ব বোঝে, সঙ্গীকে ভালোবাসে, সম্মান দেয়।

আত্মকেন্দ্রিক এবং বেরসিক স্বভাবের মানুষগুলো সঙ্গীর প্রতি নিতান্তই উদাসীন হয়! তারা সঙ্গীর মন বোঝার চেষ্টা করে না, সঙ্গীর চাওয়া-পাওয়ার কোনো মূল্য দেয় না। তার কাছে কেবল গুরুত্ব পায় নিজের ভালো লাগা।

পক্ষান্তরে একজন রসিক স্বভাবের মানুষ তার সঙ্গীর প্রতি যত্নবান হয়। সঙ্গীর মন বোঝার চেষ্টা করে। একজন রসিক স্বভাবের মানুষ সঙ্গী হিসাবে যে পায়, সে কখনোই দাম্পত্য জীবনে অসুখী হয় না।

বেরসিক এবং আত্মকেন্দ্রিক স্বভাবের মানুষ শুধুমাত্র প্রয়োজনের সময় সঙ্গীকে চায়। দিনের পর দিন সঙ্গীকে মানসিক যন্ত্রণা দেয়া, সঙ্গীর সাথে দুর্ব্যবহার, সঙ্গীকে অবহেলা করাই তাদের স্বভাব!

দাম্পত্য জীবন মানেই শুধু নিজে সুখী হওয়া নয়। নয় কেবল নিজের চাহিদা মিটানো। দাম্পত্য জীবন কিংবা সংসার হলো সেই চুক্তি, যেখানে স্বামী-স্ত্রী পরস্পর পরস্পরের ভালো থাকার দায়িত্ব নেয়, পরস্পরের চাহিদা পূরণ করার দায়িত্ব নেয়।

সঙ্গীকে ভালোবাসতে কিংবা সঙ্গীর প্রতি যত্নবান হতে যারা কৃপণতা করে, তাদের চাইতে স্বার্থপর মানুষ পৃথিবীতে আর হয় না। দাম্পত্য জীবনে সুখী হতে চাইলে সবার আগে সঙ্গীর সাথে আচরণ থাকতে হয় বন্ধুত্বপূর্ণ। সঙ্গীর প্রতি যত্নবান হতে হয়, সঙ্গীকে ভালোবাসতে হয়। যারা দাম্পত্য জীবনকে শুধুমাত্র দায়বদ্ধতা কিংবা দায়িত্ববোধ হিসাবে দেখে, তাদের সাথে অন্তত সুখে–শান্তিতে সংসার করা যায় না! বেরসিক এবং আত্মকেন্দ্রিক স্বভাবের মানুষদের খুশি রাখতে হয়, নিজের সব আনন্দকে বিসর্জন দিয়ে! (মেহেদী ভাই)

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sujon vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share