Islami Jagat24 ইসলামি জগৎ২৪

  • Home
  • Islami Jagat24 ইসলামি জগৎ২৪

Islami Jagat24 ইসলামি জগৎ২৪ we can build ismic life Islam

তাকবীরে তাশরীকপ্রত্যেক মুসল্লীর জন্য যিলহজ্বের নয় তারিখের ফজর হতে তের তারিখের আসর পর্যন্ত প্রত্যেক ফরয নামায আদায় করে সা...
15/06/2024

তাকবীরে তাশরীক

প্রত্যেক মুসল্লীর জন্য যিলহজ্বের নয় তারিখের ফজর হতে তের তারিখের আসর পর্যন্ত প্রত্যেক ফরয নামায আদায় করে সালাম ফিরানোর সাথে সাথে (পুরুষের জন্য) উচ্চস্বরে একবার তাকবীরে তাশরীক বলা ওয়াজিব। নারীরা নিচু স্বরে তাকবীর বলবে।

- সূরা বাকারা : ২০৩; মুসতাদরাকে হাকেম ১/২৯৯হাদীস : ১১৫২-১১৫৭; ইবনে আবী শায়বা ৪/১৯৫ হাদীস : ৫৬৭৭, ৫৬৭৮, ৫৬৯২; সুনানে দারাকুতনী ২/৪৯-৫০ হাদীস : ২৫-২৯; ইলাউস সুনান ৮/১৪৮-১৬২, আদ্দুররুল মুখতার ৩/১৭৭-১৭৮

সে হিসাবে বাংলাদেশে তাকবীর বলা শুরু করতে হবে ১৬ জুন রবিবার ফজরের নামাজ থেকে। তাকবির বলা শেষ হবে ২০ জুন বৃহস্পতিবার আসরের নামাজের পর তাকবির বলার মাধ্যমে।

তাকবীরে তাশরীকের জন্য বিভিন্ন শব্দ হাদীসে উল্লেখ হয়েছে। তন্মধ্যে সর্বোত্তম ও সর্বজনবিদিত পাঠ হল,
ا
لله أكبر، الله أكبر،لا إله إلاالله والله أكبر،الله أكبر ولله الحمد.
আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর, ওয়ালিল্লাহিল হামদ্।

অর্থঃ আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান৷ আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ নেই এবং আল্লাহ মহান৷ আল্লহ মহান এবং সকল প্রশংসা আল্লাহরই জন্য৷

- তাবারানী মুজামে কাবীর হাদীস : ৯৫৩৮; মুসান্নাফ ইবনে আবী শায়বা হাদীস : ৫৬৭৯, ৫৬৯৬, ৫৬৯৭, ৫৬৯৯; ইলাউস সুনান ৮/১৫৬; বাদায়েউস সানায়ে ১/৪৫৮

তাকবির বলার আমলটি প্রাপ্তবয়ষ্ক নারী-পুরুষ সকলের জন্য ওয়াজিব। পুরুষগণ মসজিদে নামাজ আদায় করলে সেখানে উচ্চস্বরে তাকবির বলায় ভুলে যাওয়ার আশংকা কম। কিন্তু নারীগণ বাসায় থাকে বিধায় প্রতি নামাজের পর ভুলে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। তাই বিশেষ ভাবে খেয়াল রাখা কর্তব্য।

05/04/2024
13/03/2024

রোজার গুরুত্ব

রাসূল ﷺ বলেছেন,"যে ব্যক্তি ইমান সহকারে নেকীর আশায় রমযানের সিয়াম পালন করে, তার অতীতের গুনাহ সমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।" [বুখারী ৩৮; মুসলিম ১৮১৭]

রাসুল সা: বলেছেন: জান্নাতের আটটি দরজা রয়েছে। এর মধ্যে 'রইয়্যান' নামে একটি দরজা রয়েছে। সিয়াম পালনকারীগণ ছাড়া এ দরজা দিয়ে অন্য কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। [বুখারী ৩২৬৭]

আবূ হুরায়রা (রা:) থেকে বর্ণিত:
তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রসূল (ﷺ) কে রমযান সম্পর্কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি রমযানে ঈমানের সাথে সওয়াব লাভের আশায় কিয়ামে রমযান অর্থাৎ তারাবীর সালাত আদায় করবে তার পূর্ববর্তী গোনাহসমূহ মাফ করে দেয়া হবে।
[সহিহ বুখারী, হাদিস নং: ২০০৮]

আল্লাহ বলেন, সিয়াম আমারই জন্য। তাই এর পুরস্কার আমি নিজেই দান করব। আর প্রত্যেক নেক কাজের বিনিময় দশ গুণ। ~ বুখারী ১৮৯৪

হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর রোযা ফরয করা হয়েছে, যেমন ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, যেন তোমরা মুত্তাকী হতে পার।-সূরা বাকারা (২) : ১৮৩

11/03/2024

রোজার মাকরুহ সমূহ

যে সব কারণে রোজা মাকরুহ হয় তা নিম্নে উল্লেখ করা হল:

ক. গীবত বা পরনিন্দা করলে এবং গালি-গালাজ করলে।
খ. সময় হয়ে যাবার পরও দেরি করে ইফতারী করলে।
গ. স্বাদযুক্ত কোন বস্তু দ্বারা দাঁত মাজন করলে।
ঘ. গরমের কারণে ঠাণ্ডা পানিতে কাপড় ভিজিয়ে শরীরে তা জড়িয়ে রাখলে।
ঙ. কোন কিছুর স্বাদ গ্রহণ করলে।
চ. ছোট শিশু সন্তানদেরকে কিছু চিবিয়ে দিলে, তবে শিশু যদি চিবিয়ে খেতে সক্ষম না হয় তাহলে মাকরুহ হবে না।
ছ. রোজা রেখে মিথ্যা কথা বললে এবং ধোঁকাবাজী ইত্যাদি কাজ করলে।
ঝ. গরমের কারণে বার বার কুলি করলে।

(শহুরে বেকায়া)

11/03/2024

রমজানের রোজার গুরুত্ব

মহান আল্লাহ রাব্বুল আ‌'লামিন বলেন, ‘রোজা আমার জন্য এবং আমি নিজেই এর প্রতিদান দেব।’

নবী করিম (সা.) বলেছেন, 'যারা রমজান মাসের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত রোজা পালন করেছে তারা ওই দিনের মতো নিষ্পাপ হয়ে যাবে, যেদিন তাদের মাতা তাদের নিষ্পাপ রূপে প্রসব করেছিলেন।'

মহানবী (সা.) অন্য এক হাদিসে বলেন, ‘রোজা ঢালস্বরূপ।’ ঢাল যেমন শত্রুর আক্রমণ থেকে রক্ষা করে, তেমনি রোজা ঢালের মতো মানুষকে গুনাহ তথা জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচিয়ে রাখে।

মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সা) ফরমাইয়াছেন, 'আর এটি (রমজান) এমন একটি মাস, যার প্রথম ভাগে আল্লাহপাকের রহমত, মধ্য ভাগে গুনাহের মাগফিরাত এবং শেষ ভাগে জাহান্নামের আগুন থেকে নাজাত বা মুক্তিলাভ রয়েছে'। (মিশকাত)

কোনো মুসলিম রমজান মাসের রোজাকে অস্বীকার করলে কাফের হিসেবে গণ্য হবে। আর বিনা কারণে ইচ্ছাপূর্বক রোজা না রাখলে তার জন্য আল-কুরআনে কাফ্ফারা আদায় অপরিহার্য করা হয়েছে।

আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন আমাদের সকলকে মাহে রমজানে রোজার গুরুত্ব অনুধাবন করে সুস্থ দেহে পবিত্র রোজাব্রত পালনের তওফিক দান করুন। আমীন ।

#রমজান #রোজা #ফজিলত #হাদিস #কোরআন

07/03/2024

চমৎকার একটি ঘটনা

জিবরাইল (আ:) আল্লাহ তায়ালাকে একদিন জিজ্ঞেসা করলেন, আল্লাহ আপনি সবচেয়ে বেশি খুশি হন কিসে?

আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিলেন আমি সবচেয়ে বেশি খুশি হই তখন, যখন আমার বান্দা আমাকে সিজদা করে। অতঃপর জিবরাইল (আ:) আল্লাহ কে সিজদা করলেন ৩০ হাজার বছর ধরে। জিবরাইল (আ:) মনে মনে খেয়াল করলেন আমার থেকে এত বড় দামি সিজদা দুনিয়ায় আর কেউ করতে পারবে না আল্লাহ তায়ালা নিশ্চয়ই আমার প্রতি খুশি হবেন।

জিবরাইল (আ:) আল্লাহ তায়ালার দিকে মতাজ্জির হয়ে রইলেন। কিন্তু আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে কোন সংবাদ জানানো হলো না।

জিবরাইল (আ:) আল্লাহ তায়ালা কে জিজ্ঞেসা করলেন, "হে আমার রব, আমি যে এত বড় সিজদা করলাম আপনি কি আমার সিজদার প্রতি খুশি হন নাই?

আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিলেন, "আমি তোমার প্রশ্নের জবাব দেবো, তার আগে তুমি একটু আমার আরশে আজিমের দিকে তাকাও।"

জিবরাইল (আ:) তাকিয়ে দেখলেন আল্লাহর কুদরতি নূর দ্বারা লিখা রয়েছে "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ"।

জিবরাইল (আ:) আল্লাহ তায়ালা কে জিজ্ঞেসা করলেন, "হে আল্লাহ, আমার সিজদার সঙ্গে ওই কালেমার কি সম্পর্ক?

আল্লাহ তায়ালা বললেন, "ও জিবরাইল আমি আল্লাহ এই দুনিয়া তৈরি করব। ওই দুনিয়ায় মানবজাতি ও জ্বীন জাতির হেদায়েতের জন্য লক্ষাধিক নবী ও রাসুল কে পাঠাব।

সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ট নবী হযরত মুহাম্মদ (স:) কে পাঠাব। ওই নবীর উম্মতের উপর আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করব আর প্রতি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে ১৭ টা রাকাত আমার জন্য ফরজ করব। প্রত্যেক টা রাকাতের মধ্যে দুটি করে সিজদা হবে আর প্রত্যেকটা সিজদার মধ্যে তিনবার করে "সুবহানা রাব্বিয়াল আলা" পাঠ করবে।

জিবরাইল তুমি জেনে রাখো আমার ওই মাহাবুব নবীর উম্মত যখন সিজদায় গিয়ে "সুবহানা রাব্বিয়াল আলা" বলে আমাকে ডাক দিবে। জিবরাইল তুমি ৩০ হাজার বছর সিজদা করে যে নেকি পেয়েছো। আমি আল্লাহ আমার বান্দার আমল নামায় তার থেকে ৪০ হাজার গুন বেশি নেকি লিখে দিব।

সুবহানাল্লাহ্ 🖤

25/02/2024

আজ শবে বরাত : করণীয় ও বর্জনীয়

শাবানের ১৫তম রাত শবে বরাত। ‘শব’ শব্দটি ফার্সি আর ‘বরাত’ শব্দটি আরবি ও ফর্সি উভয় ভাষাতেই ব্যবহৃত হয়। ফার্সিতে বরাত অর্থ ভাগ্য। শবে বরাতের অর্থ দাঁড়ায় ভাগ্যরজনী। রাতটির আরবি নামকরণে বলা হয় লাইলাতুল বারাআত।

শবে বরাতের আমল :
শবে বরাতে ইবাদতের জন্য কোনো বিশেষ নিয়মনীতি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়নি। শবেবরাতের করণীয় সম্পর্কে হজরত রাসুলে আকরাম (সা.) ইরশাদ করেন, '১৪ শাবানে তোমরা রাত জেগে ইবাদত করবে এবং পরদিন রোজা রাখবে।' তাই এই দিনে রাত জেগে নফল নামাজ, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত, তাসবিহ-তাহলিল, দোয়া-দুরুদ, তওবা-ইস্তেগফার পাঠ করা দরকার। এইদিন এবং পরদিন রোজা রাখতে পারলে ভালো। এমনিতে সারা শাবান মাসেই রোজা রাখা উত্তম।

হজরত মুহাম্মদ (সা.) প্রায় সারা শাবান মাসেই রোজা রাখতেন। হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, আমি হজরত নবী করিম (সা.)-কে শাবান মাসের মতো আর কোনো মাসে এতো অধিক (নফল) রোজা রাখতে দেখিনি। এ মাসের কয়েক দিন ছাড়া বলতে গেলে গোটা মাসটাই তিনি রোজা রাখতেন। (তিরমিজি ১/১৫৫, বুখারি ১/২৬৪)।

১৫ শাবানের এই রাতে নফল নামাজ আদায় করা এবং দিনের বেলায় নফল রোজা রাখার বিষয়ে হজরত আলী (রা.) থেকে একটি প্রসিদ্ধ হাদিস রয়েছে।

হজরত আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : ‘যখন মধ্য শাবানের রাত আসবে, তোমরা সেই রাতে নফল নামাজ আদায় করবে আর দিনের বেলায় রোজা পালন করবে। কেননা, এ রাতে সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তায়ালা দুনিয়ার আসমানে অবতরণ করেন এবং বলতে থাকেন, আছে কি কোনো ক্ষমা প্রার্থনাকারী, আমি তাকে ক্ষমা করে দেব; আছে কি কোনো রিজিক প্রার্থনাকারী, আমি তাকে রিজিক দান করব; আছে কি কোনো বিপদাপন্ন, আমি তাকে বিপদ থেকে মুক্তি দান করব। এভাবে তিনি সূর্যোদয় পর্যন্ত আহ্বান করতে থাকেন।’

সম্ভব হলে শবে বরাতে মৃত আত্বীয়-স্বজনদের কবর জিয়ারতও করা উচিত। অন্যথায় ঘরে বা মসজিদে বসেই মৃতদের জন্য দোয়া করা উচিত। রাতের শ্রেষ্ঠতম ইবাদত হলো তাহাজ্জুদ নামাজ। (আল কোরআনুল করিম, পারা: ১৫, সুরা-১৭ ইসরা-বনি ইসরাইল, আয়াত: ৭৯)।

এ ছাড়া সালাতুস তাসবিহ এবং অন্যান্য নফল নামাজ আদায় করা যায়। এক হাদিসে রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ফরজ ছাড়া অন্য সব নামাজই বাড়িতে নির্জনে একাকী আদায় করাই উত্তম। সুতরাং শবেবরাতের নামাজও যেহেতু নফল, সেহেতু বাড়িতে আদায় করাই উত্তম।

শবে বরাতে বর্জনীয় :
শবে বরাতের সঙ্গে হালুয়া-রুটির একটি সম্পর্ক পরিলক্ষিত হয়। অথচ শবে বরাত হলো ইবাদতের রাত। দান-খয়রাত করা ও মানুষকে খাওয়ানো এক প্রকার ইবাদত। তবে এই দিন ও রাতকে হালুয়া-রুটিতে পরিণত করে ইবাদত থেকে গাফেল হওয়া মোটেই ভালো কাজ নয়।

আমাদের দেশে শবে বরাত এলে পটকা ফোটানো, কবর ও মাজারে মোমবাতি/আগরবাতি জ্বালানো, আলোকসজ্জা করা ইত্যাদি রেওয়াজ বেশ পুরোনো। অথচ এগুলো সম্পূর্ণ হারাম। অনেকে দল বেঁধে সারা রাত ঘুরে বেড়ান, গল্প করে আড্ডা মেরে রাত পার করে দেন। একটি পুণ্যময় রাতকে এভাবে অবহেলায় নষ্ট করা মোটেও উচিত নয়।

অনেকে আবার সারা রাত নফল নামাজ পড়ে, ইবাদত-বন্দেগি করে ঘুমিয়ে যান। ফজরের ফরজ নামাজ তখন কাজা হয়ে যায়। অথচ ফরজ নামাজ না পড়ার ক্ষতি পৃথিবীর কোনো কিছু দিয়েই পূরণ করা যাবে না। সুতরাং নফল ইবাদত ততটুকুই করা উচিত, যতটুকু করার দ্বারা ফরজের কোনো ক্ষতি না হয়।

যাদের গুনাহ ক্ষমা হবে না :
হাদিস শরিফে আছে, শবে বরাতে আল্লাহ তাআলা সবাইকে মাফ করবেন, তবে শিরককারী (আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরীক বা অংশীদার করা) ও আত্মীয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নকারীকে ক্ষমা করবেন না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, শবে বরাতে আল্লাহ তাআলা সবাইকে মাফ করবেন তবে শিরককারী (অংশীবাদী) ও হিংসাকারীকে ক্ষমা করবেন না। অহংকার পরিত্যাগ করুন; অহংকারীকে আল্লাহ পছন্দ করেন না। (বায়হাকি, শুআবুল ইমান)।

তাই আসুন, শবে বরাতে সারারাত জেগে বেশি বেশি করে ইবাদত করি। কৃত পাপের জন্য আল্লাহর কাছে খাঁটি তওবা করি। কেননা তওবাকারীকে আল্লাহ ভালোবাসেন। বেশি বেশি ইস্তিগফার বা ক্ষমা প্রার্থনা করি; আল্লাহ ইস্তিগফারকারীকে পছন্দ করেন। (বুখারি ও মুসলিম)।

07/02/2024

পেটের ব্যথায় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে দোয়াটি পড়তে বলেছেন

পেটে ব্যথার বিষয়ে হাদীসে একটি কার্যকরী দুআ বর্ণিত হয়েছে। উছমান ইবন আবুল আস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। একদা তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এসে তার পেটের ব্যথার কথা বলেন।

উছমান (রা.) বলেন, ব্যথায় আমাকে অস্থির করে তুলেছে। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তুমি তোমার ব্যথার স্থানকে ডান হাত দিয়ে সাতবার মাসেহ কর এবং বলো, ‘আউযূ বি-ইযযাতিল্লাহি ওয়া কুদরাতিহি মিন শাররিমা- আজিদু।’

রাবী উছমান (রা.) বলেন, আমি এরূপ করার সাথে সাথেই আল্লাহ আমার কষ্ট দূর করে দেন। এরপর থেকে আমি আমার পরিবার-পরিজন ও অন্যান্যদেরকে এরূপ করার নির্দেশ দেই।
আবু দাউদ, হাদীস নং ৩৮৫১.

02/02/2024
29/01/2024

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আনুগত্য করলে আল্লাহরই আনুগত্য করা হয়

11/12/2023

গভীর সমুদ্রে মাছের পেটে থাকা অবস্থায় ইউনুস (আঃ) জানতেন না মাছ তাঁকে হজম করতে না পেরে আবার তীরে ফিরিয়ে দিবে!

ঈমান বাঁচাতে দৌঁড় শুরু করার পরও ইউসুফ (আঃ) জানতেন না তাকে রক্ষায় দরজা খুলে যাবে!

ফিরাউন বাহিনীর আক্রমণ থেকে বাঁচতে মুসা (আঃ) সাগরের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সময় জানতেন না সাগরের পানি দ্বিখণ্ডিত তাঁর জন্য মসৃণ পথ তৈরি হবে!

ইব্রাহীম (আঃ) জানতেন না প্রজ্বলিত আগুন তাঁর জন্য আরামদায়ক হয়ে যাবে!

কুরবানী করতে নিয়ে যাওয়ার সময় ইসমাঈল (আঃ) জানতেন না ধারালো ছুরি তাঁর গলায় আঁচড় পর্যন্ত বসাতে পারবে না!

আইয়ুব (আঃ) জানতেন না পোঁকায় খেয়ে ফেলা শরীর আবার স্বাভাবিক হয়ে যাবে!

তাঁরা প্রত্যকেই নিশ্চিত জানতেন তাঁদের একজন দয়াময় রব আছেন। আর রবের উপর ছিলো তাঁদের প্রত্যেকের পূর্ণ তাওয়াক্কুল। নিশ্চয়ই তিনি (আল্লাহ) বিপদ থেকে রক্ষা করবেন। আর তাই হয়েছিল।

মহান আল্লাহ আমাদেরও বিপদের সময় পরিপূর্ণ তাওয়াক্কুলের সাথে ধৈর্য্য ও তাঁরই নিয়ামতের প্রশংসা করার তাওফিক দান করুন।

আমীন।

১০ মিনিটে ১০টি দোয়া শিখি
25/11/2023

১০ মিনিটে ১০টি দোয়া শিখি

ফ্রিতে "কোরআন বোঝার হাতেখড়ি" কোর্সে জয়েন করতে ভিজিট করুন 👉 https://10ms.io/coSA9n"কোরআন বোঝার হাতেখড়ি" সিরিজের আজকের এই ভিডিওতে ....

24/11/2023

ইসলামে নামাজের গুরুত্ব

24/11/2023
24/11/2023

ইসলামে নামাজের গুরুত্ব

#ইসলাম
#নামাজ
#মুসলিম

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Islami Jagat24 ইসলামি জগৎ২৪ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share