JuteValley

01/02/2025

🌿 **প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর আরামের সমন্বয়!** 🌿

পাটের তৈয়ারি এই জুতা শুধু পায়ের জন্যে নয়, প্রকৃতির জন্যও স্নেহের উপহার। 🪑✨
জুতার মাঝে লুকিয়ে আছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্য আর পরিবেশবান্ধব চিন্তা। প্রতিটি পা ফেলুন সুস্থ পরিবেশের পথে! 🌍

✅ **হালকা ও আরামদায়ক**
✅ **ইকো-ফ্রেন্ডলি ডিজাইন**
✅ **স্থানীয় শিল্পের সমর্থন**

#পাটের_জুতা #প্রকৃতির_সান্নিধ্যে #সুস্থ_পায়ে_সুস্থ_পরিবেশ 🍃

**সবাইকে জানান, বাংলার ঐতিহ্যকে সমর্থন করুন!** 🇧🇩

30/01/2025

"✨ *জুটের মিহি সূতায় লুকিয়ে আছে জীবনের গল্প...* ✨

মায়ের সংসার যেভাবে পাটের চটে মোড়া ধান শুকাতেন, ঠিক তেমনই সহজ-সরল জীবনের খোঁজে আজও ফিরে যাই শেকড়ের টানে। এই টান থেকেই জন্ম নেয় আমার *হ্যান্ডমেড জুট ক্রিয়েশন*—প্রতিটিতে যেন ধ্বনিত হয় মাটির গন্ধ, আর হাতের উষ্ণতায় জড়ানো শিল্প।

🌱 *একটি পণ্য কেনার মানে কী?*
✔️ আপনার ঘরে অর্ঘ্য দেওয়া *প্রকৃতির কাছাকাছি থাকার*।
✔️ শিল্পীর অক্লান্ত পরিশ্রমে *জীবন সংসার চালানোর এক টুকরো সমর্থন*।
✔️ *ইকো-ফ্রেন্ডলি লাইফস্টাইল* এর শুরু এই ছোট পদক্ষেপ থেকেই!

🎨 *কাস্টমাইজড অর্ডারে বানানো হয় আপনার পছন্দের রঙ, সাইজ ও প্যাটার্ন*।
📦 ডেলিভারি সারাদেশে! গিফ্ট র‍্যাপিং ফ্রি!

✔️ *বাজেট ফ্রেন্ডলি* দামে প্রিমিয়াম কোয়ালিটি।
✔️ *গিফ্ট অপশন*—প্রিয়জনকে উপহার দিন বাংলার মাটির স্পর্শ।

#জুটের_জাদু #হাতে_বোনা_স্নেহ #বাংলার_গর্ব #সবুজ_জীবন"

29/01/2025

**"জুলাইয়ের অগ্নিশিখা"**
**(জুলাই বিপ্লব ২০২৪-এর ইশতেহার)**

শুরু হলো সেই রাত—ঝঞ্ঝার গর্জনে ভাঙ্গা,
জুলাইয়ের হৃদয়ে লিখা রক্তাক্ত অক্ষর;
হাসিনার প্রাসাদ-ছায়া গুঁড়িয়ে পড়িল ধূলো,
গণতন্ত্রের মুখোশে যে ছিল শৃঙ্খলের স্বর!

আবু সাঈদের গলার চিৎকারে ফেটে পড়ে অন্ধকার,
"জাগো!" বলি লৌহমুষ্টি উড়ালো লাল পতাকা;
মুক্তির লক্ষ ধমনী থেকে উগরিল অগ্নিমন্ত্র,
একটি মৃত্যু আজ কোটি প্রাণের বিপ্লবী যাত্রা!

নাহিদের চোখে জ্বলে অমর মশালের জ্বালা,
আসিফের হাতুড়িতে ভেঙে পড়ে কারাগারের চাবি;
হাসনাতের কবিতার ছুরি খোঁজে শোষকের গলা,
সারজিসের হৃদয়ে জমে সমস্ত বাংলার খাঁটি রাবী!

শিকল ভাঙার গর্জন—লাল সাগর পেরিয়ে,
মুক্তির মিছিলে মিশেছে পদ্মা-মেঘনার জল;
যে নদী শুকিয়েছিল, আজ তার বুকে জোয়ার,
বিদ্রোহের লেলিহান শিখায় পুড়ে ছাই স্বৈরাচার!

জুলাইয়ের রক্তে রাঙা সূর্য উঠে পূর্বাভাসে,
লাল সবুজের বুকে জাগে নতুন সংবিধানের জয়;
মুক্ত হস্তের লেখা এই ইশতেহার আজ ধ্বনিত হয়—
"শোষণের শ্মশানে জন্ম নেবে শ্রেষ্ঠ বাংলায়!"

**—বিদ্রোহের বর্ণমালা, ২০২৪**

29/01/2025

**"সোনালি আঁশের গাথা"**

ঝিলিমিলি নদীর কূল জুড়ে,
সোনালি আঁশের হাসি পাট।
বাংলার মাটিতে লালিত স্বপ্ন,
সবুজ পাতার সুরেলা মাত।

শ্যামলিমার বুকে সোনার খেত,
বাতাসে দোলে পাটের গান।
মুক্তির ডালি বুনেছে যেন,
পদ্মা-যমুনার অশ্রু-প্রাণ।

কৃষকের ঘামে ভেজা আঁচল,
ফসলের সুরে বাঁধা বন্ধন।
প্রতিটি তন্তুতে ইতিহাসের স্মৃতি,
মাটির গন্ধে জড়ানো চুম্বন।

রূপকথার মতো জড়াজড়ি করে,
পাটের সাকোতে বাংলার মুখ।
অরণ্যের সাথী, নদীর কন্যা,
অসংখ্য প্রাণের নীরব সুখ।

যুদ্ধের দিনে পাটের চটে,
লুকিয়েছিলো স্বাধীনতার বাণী।
আজও সেই আঁশে জ্বলে অগ্নিশিখা,
মুক্তির সুরে বেজে ওঠে ভাণী।

সোনালি পাট, তুমি বাংলার অহংকার,
সভ্যতার সাক্ষী, অতীতের দর্পণ।
তোমারই সুতোয় বোনা এ দেশের ইতিহাস,
চিরকালের বাংলাদেশ, চিরসবুজের চরণ।

#সোনালিআঁশ #বাংলার_গর্ব #পাটের_গাথা #প্রকৃতিরসাথী #কৃষকের_ঘাম #সবুজ_বাংলাদেশ #ঐতিহ্যের_সুর #মুক্তির_ইতিহাস #কবিতার_মাটি #কৃষিসংস্কৃতি #পাট_কবিতা #সোনালিফসল

29/01/2025

**Title: "সোনালী স্মৃতির মাঠ" (The Golden Field of Memories)**

বর্ষার প্রথম ফোঁটার সাথে সাথেই আমেনার বাবা রহিম মিয়ার চোখে স্বপ্নের ঝিলিক দেখা দিত। সাতক্ষীরার ছোট্ট গ্রামে তাদের সবুজ জমিগুলোতে সোনালী আশের চারা রোপনের সময়টা ছিল এক অবিশ্বাস্য উৎসবের মতো। আমেনা তখন ক্লাস ফাইভে পড়ে, তার কচি হাত দিয়ে বাবাকে জমিতে বীজ ফেলতে সাহায্য করত। রহিম মিয়া বলতেন, "মা, এই আশ গাছ আমাদের পরিবারের প্রাণ। এটা শুধু টাকার ফসল না... এটা মাটির প্রেমিক।"

বছরের পর বছর ধরে, তাদের গ্রামের মাটি সোনালী আশের জন্যই বিখ্যাত ছিল। রহিম মিয়া গল্প করতেন কীভাবে পাটগাছ মাটির ক্ষয় রোধ করে, বাতাসে অক্সিজেন ছড়িয়ে দেয়, আর কার্বন শুষে নিয়ে মাকে প্রকৃতির কোলে শান্তি দেয়। আমেনা দেখত, পাটের ক্ষেতের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীর জল কেমন স্বচ্ছ থাকে—মাটির কণাগুলো পাটের শিকড়ে আটকা পড়ে ভেসে যেতে পারে না। "এটাই আমাদের সোনালী সুরক্ষা," রহিম মিয়া হেসে বলতেন।

কিন্তু সময় বদলাল। শহর থেকে আসা প্লাস্টিকের থলে, জিনিসপত্রের মোড়ক গ্রামের হাটেও ছড়িয়ে পড়ল। পাটের চাহিদা কমতে থাকল। রহিম মিয়ার চেহারায় দুশ্চিন্তার রেখা গভীর হয়ে এল। একদিন আমেনা দেখল, বাবা পাটের স্তূপের দিকে তাকিয়ে চোখ মুছছেন। "মা, মানুষ ভুলে যাচ্ছে... এই সোনালী আশ যে তাদের নিজেদের জন্য কত প্রয়োজনীয়," তিনি কেঁদে ফেললেন।

আমেনার মনে পড়ে, বাবা তাকে পাট দিয়ে বোনা ব্যাগ, পর্দা, এমনকি পাটের কাগজ দেখিয়েছিলেন। "দেখ, প্লাস্টিকের মতো বিষাক্ত নয়, মাটির সাথে মিশে যায়," তিনি গর্ব করে বলতেন। কিন্তু তখন কেউ শুনত না। আমেনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর পরিবেশ বিজ্ঞান নিয়ে পড়তে গেল। সেখানে সে গবেষণা করল কীভাবে পাটের তৈরি বায়োপ্লাস্টিক পৃথিবী বাঁচাতে পারে। তার প্রজেক্টে সে দেখাল—পাটের একটি থলে মাটিতে মিশতে মাত্র কয়েক সপ্তাহ লাগে, আর প্লাস্টিকের জন্য লাগে শতাব্দী!

একদিন আমেনা গ্রামে ফিরে এল। রহিম মিয়া তখন অসুস্থ, শয্যাশায়ী। আমেনা তার হাত ধরে বলল, "বাবা, আমাদের সোনালী আশ ফিরে আসছে।" সে গ্রামের মহিলাদের নিয়ে পাটের ব্যাগ বুনতে শুরু করল, যুবকদের শিখাল পাট দিয়ে আধুনিক জিনিস বানানোর কৌশল। স্থানীয় সরকার ও কোম্পানিগুলো তাদের উদ্যোগে যোগ দিল। আন্তর্জাতিক বাজারে "বাংলাদেশি গোল্ডেন জুট" এর চাহিদা আবার জেগে উঠল।

রহিম মিয়ার শেষ দিনগুলোতে তিনি আমেনাকে বললেন, "তুই আমাদের আশের ইজ্জত ফিরিয়ে দিলি, মা।" এক সকালে, তার প্রাণপ্রিয় পাটক্ষেতের দিকে তাকিয়ে তিনি চোখ বন্ধ করলেন। সেদিন সন্ধ্যায় আমেনা দেখল, পুরোনো জমিতে সোনালী ফসলের নিচে ঝিলিক দিচ্ছে তার বাবার হাসি।

আজ আমেনার কারখানা থেকে পাটের তৈরি জুতো, গহনা, এমনকি ইকো-ফ্রেন্ডলি বাড়ির ছাদও বিদেশে রপ্তানি হয়। তার ছোট্ট মেয়ে এখন পাটের ফাঁদে প্রজাপতি ধরতে যায়—যেখানে একদিন রহিম মিয়ার আশার বীজ ছিটিয়ে দেওয়া মাটি এখনো সবার জন্য অক্সিজেন ছড়াচ্ছে।

**শেষ কথা:**
পাট কেবল একটি ফসল নয়—একটি প্রজন্মের স্বপ্ন, প্রকৃতির প্রেমপত্র, আর ভবিষ্যতের জন্য আমাদের চিরসবুজ অঙ্গীকার। রহিম মিয়া ও আমেনার গল্প শুধু একটি পরিবারের নয়... এটি বাংলাদেশের মাটির গভীরে প্রোথিত সাহসের গাথা। 🌱

29/01/2025

বাংলাদেশের একটি গ্রামে, নূরুল নামের এক যুবক বাস করতেন। নূরুলের পরিবার প্রজন্ম ধরে পাট চাষ করে আসছিল, কিন্তু নূরুলের মনে ছিল অন্য স্বপ্ন। তিনি চেয়েছিলেন শহরে গিয়ে পড়াশোনা করতে এবং ইঞ্জিনিয়ার হতে। কিন্তু তার পরিবারের আর্থিক অবস্থা তাকে গ্রামেই আটকে রেখেছিল।

একদিন, নূরুলের বাবা তাকে বললেন, "নূরুল, আমাদের পাটের মাঠই আমাদের একমাত্র ভরসা। তুমি যদি নতুন কিছু করতে চাও, তাহলে এই পাট দিয়েই কিছু করো।" নূরুল তার বাবার কথা মেনে নিলেন এবং পাট নিয়ে নতুন কিছু করার সিদ্ধান্ত নিলেন।

নূরুল ইন্টারনেট থেকে গবেষণা করে জানতে পারলেন যে পাট দিয়ে শুধু চটের থলে নয়, আরও অনেক কিছু তৈরি করা যায়। তিনি স্থানীয় কারিগরদের সাথে কথা বললেন এবং পাট দিয়ে বিভিন্ন ধরনের হস্তশিল্প তৈরি করার পরিকল্পনা করলেন। তিনি পাট দিয়ে ব্যাগ, জুতা, এবং এমনকি সাজসজ্জার জিনিসপত্র তৈরি করতে শুরু করলেন।

প্রথমে লোকেরা তার এই উদ্যোগকে হাসি-ঠাট্টা করল, কিন্তু নূরুল হাল ছাড়েননি। তিনি তার তৈরি জিনিসপত্র স্থানীয় হাটে বিক্রি করতে শুরু করলেন এবং ধীরে ধীরে সেগুলো জনপ্রিয় হয়ে উঠল। একদিন, একজন শহুরে ব্যবসায়ী তার পাটের তৈরি জিনিসপত্র দেখে খুব পছন্দ করলেন এবং তাকে বড় অর্ডার দিলেন।

নূরুলের এই সাফল্য তাকে শহরে নিয়ে গেল। তিনি তার পাটের ব্যবসা বাড়াতে শুরু করলেন এবং একই সাথে তার পড়াশোনাও চালিয়ে গেলেন। তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করলেন এবং তার পাটের ব্যবসাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে গেলেন।

নূরুলের গল্প শুধু পাটের নয়, এটি স্বপ্ন দেখার এবং সেই স্বপ্ন পূরণের গল্প। তিনি প্রমাণ করলেন যে ঐতিহ্যবাহী জিনিস দিয়েও নতুন কিছু করা সম্ভব, যদি থাকে দৃঢ় ইচ্ছা এবং অধ্যবসায়।

28/01/2025

🇧🇩 *‘প্লাস্টিক নয়, পাটের টিস্যু বক্স হোল্ডার বেছে নিন—সরকারের নীতির সঙ্গী হোন!’* 🇧🇩
বর্তমান সরকার প্লাস্টিকের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে **সবুজ বাংলাদেশ** গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছে! এই যাত্রায় আপনারও থাকুক একটি ছোট্ট পদক্ষেপ—প্রাকৃতিক পাটের টিস্যু হোল্ডার। 🌿

🌾 *কেন এটি কিনবেন?*
✅ **প্লাস্টিক-মুক্ত:** ১০০% বায়োডিগ্রেডেবল, সরকারের গাইডলাইন মানেন
✅ **কৃষকের ঘামের মূল্য:** প্রতি কেনায় বাড়ে পাটচাষীর আয়, জ্বলে ওঠে গ্রামের প্রদীপ
✅ **সুস্থ থাকুন:** বিষমুক্ত, শিশুর হাসি রক্ষার অস্ত্র

**‘একটি টিস্যু হোল্ডার শুধু জিনিস নয়, এটি আপনার দেশপ্রেমের পরিচয়!’** 💚
পাটের সোনালি আঁশে লেখা হোক বাংলার অগ্রযাত্রার গল্প। আপনার অর্ডারই পারে একজন কৃষকের সংসারে আনতে আশার আলো! 🌟
একজন উদ্যোক্তার স্বপ্ন পূরণ!



---

**✨ ‘একটি পণ্য কিনুন, ইতিহাস গড়ুন!’**
জুটভ্যালির এই টিস্যু হোল্ডার শুধু টিস্যু রাখে না—রাখে **মাটির গন্ধ, কৃষকের আশা, দেশের সম্মান**।

📣 **“আপনার টাকায় নয়, পছন্দেই লুকিয়ে আছে বিপ্লব!”**



---

26/01/2025

08/12/2024

07/11/2024

সরকারি চাকরির আজকে এক মাস হলো। সেপ্টেম্বর এর মাঝামাঝি এক দুপুরে প্রফেসর ইউনুস হঠাৎ ফোন করে বললেন, "আশিক, দেশের মানুষের সেবা করার সুযোগ পাওয়া গেছে। আসবা নাকি?" আমি নন্দিনীকে জিজ্ঞেস না করেই রাজি হয়ে গেলাম। জানতাম ও কোনোদিন মানা করবে না। সো ৫৯ সেকেন্ডের এক হোয়াটসঅ্যাপ কলে আমরা সিঙ্গাপুরের বিলাসী জীবন ছেড়েছুঁড়ে দেশের পথে রওনা দিলাম বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে, বন্ধুদের ভাষায় বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার হিসেবে।

গত এক মাস শুক্র-শনিবারসহ দিনে ১৮ ঘণ্টা কাজ করেও কূল পাচ্ছি না। প্রায় আড়াইশো সিইও, ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে বুঝার চেষ্টা করছি তাদের সমস্যাগুলো কোথায় আর কি করে তার সমাধান করতে পারি। নতুন ইনভেস্টমেন্ট কিভাবে আনতে পারি। চেষ্টা চলছে। ফেইল করা যাবে না। আমরা জনগণের সরকার। তাই প্রত্যাশা অনেক। অনেকটা জাতীয় ক্রিকেট দলের মত। সবাই চায় আমরা জিতি। কিন্তু পরের বলটা একটু খারাপ হলেই সবাই হা হা করে উঠে। টিম সিলেকশন, বোলার সিলেকশন, ফিল্ড সেটিং, এইসব নিয়ে নানা সমালোচনা। ম্যাচে সবাই ভালো বল করবেনা এটাই স্বাভাবিক। তা নিয়ে দলের সমর্থকরা গালাগালি করবে তাও স্বাভাবিক। দলটাতো আমাদের। কয়দিন আগেও এইসব করা কবিরা গুনাহ ছিলো। তাই দিনশেষে টায়ার্ড হয়ে ফেসবুক খুলে যখন মনে হয় আমার বউ ও বিরোধী দল, তখন নিজেকে বুঝাই: এটাই তো আসলে বাক স্বাধীনতা। হোক না সমালোচনা। আমরা ভুল করব। তারপর শুধরাবো। আমাদের দেশটা আস্তে আস্তে ঠিক রাস্তায় হাটবে।

পুনশ্চ: এর মধ্যে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড এর সার্টিফিকেটটা এসে গেছে। কিন্তু এখন মনে হয় ঐটা অন্য কোনো জীবনের গল্প। 🙂 🇧🇩🪂

18/09/2024

এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি………

17/09/2024

ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার : সেনাবাহিনী কী কী করতে পারবে

আগামী দুই মাসের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা পেয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব জেতী প্রুর সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ থেকে পরবর্তী ৬০ দিনের জন্য এ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

সেনাবাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা ‘ফৌজদারি কার্যবিধির, ১৮৯৮’ এর ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫(২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারার অপরাধগুলো বিবেচনায় নিতে পারবেন বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

আইনের এসব ধারা অনুযায়ী একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সাধারণ ক্ষমতা-

ধারা ৬৪ : ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে অপরাধ সংঘটনকারী ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করার বা গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়ার এবং হেফাজতে রাখার ক্ষমতা;

ধারা ৬৫ : গ্রেপ্তার করার ক্ষমতা বা তার উপস্থিতিতে গ্রেপ্তারের নির্দেশনা যার জন্য, তিনি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে পারেন;

ধারা ৮৩/৮৪/৮৬ : ওয়ারেন্ট অনুমোদন করার ক্ষমতা বা ওয়ারেন্টের অধীনে গ্রেপ্তারকৃত অভিযুক্ত ব্যক্তিকে অপসারণের আদেশ দেওয়ার ক্ষমতা;

ধারা ৯৫(২) : নথিপত্র ইত্যাদির জন্য ডাক ও টেলিগ্রাফ কর্তৃপক্ষের দ্বারা অনুসন্ধান এবং আটক করার ক্ষমতা;

ধারা ১০০ : ভুলভাবে বন্দী ব্যক্তিদের হাজির করার জন্য অনুসন্ধান-ওয়ারেন্ট জারি করার ক্ষমতা;

ধারা ১০৫ : সরাসরি তল্লাশি করার ক্ষমতা, তার (ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি) উপস্থিতিতে যে কোনো স্থানে অনুসন্ধানের জন্য তিনি সার্চ ওয়ারেন্ট জারি করতে পারেন;

ধারা ১০৭ : শান্তি বজায় রাখার জন্য নিরাপত্তার প্রয়োজনীয় ক্ষমতা;

ধারা ১০৯ : ভবঘুরে এবং সন্দেহভাজন ব্যক্তির ভালো আচরণের জন্য নিরাপত্তার প্রয়োজনীর ক্ষমতা;

ধারা ১১০ : ভালো আচরণের জন্য নিরাপত্তা প্রয়োজনীয় ক্ষমতা;

ধারা ১২৬ : জামিনের নিষ্পত্তি করার ক্ষমতা;

ধারা ১২৭ : বেআইনি সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার আদেশদানের ক্ষমতা;

ধারা ১২৮ : বেআইনি সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার জন্য বেসামরিক শক্তি ব্যবহার করার ক্ষমতা;

ধারা ১৩০ : বেআইনি সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার জন্য সামরিক শক্তি ব্যবহার করার ক্ষমতা;

ধারা ১৩৩ : স্থানীয় উপদ্রবে ক্ষেত্রবিশেষে ব্যবস্থা হিসেবে আদেশ জারি করার ক্ষমতা;

ধারা ১৪২ : জনসাধারণের উপদ্রবের ক্ষেত্রে অবিলম্বে ব্যবস্থা হিসেবে আদেশ জারি করার ক্ষমতা;

উল্লিখিত ক্ষমতা ছাড়াও, যে কোনো নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯ এর অধীনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার জন্য সরকার এবং সেই সঙ্গে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা সংশ্লিষ্ট এখতিয়ারের মধ্যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

এই আইনের অধীনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তার উপস্থিতিতে সংঘটিত অপরাধ বা ঘটনাস্থলে তার বা তার সামনে উন্মোচিত হওয়া অপরাধগুলো বিবেচনায় নিতে পারেন। অভিযুক্তের স্বীকারোক্তির পর ম্যাজিস্ট্রেট সংশ্লিষ্ট আইন অনুযায়ী অপরাধীকে সাজা দিতে পারেন, তবে কারাদণ্ডের ক্ষেত্রে দুই বছরের বেশি নয়।

17/09/2024

আসুন পলিথিন ব্যবহার থেকে পলিজুটে পরিবর্তন করি।

17/09/2024

ইন্ডিয়া গতবছর আমাদের কাছে প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলারের পণ্য বিক্রি করেছে অপরদিকে মাত্র ২ বিলিয়ন কিনেছে। তারা যা কিনছে সেগুলোর অলটারনেটিভ কোন কান্ট্রি না থাকায় আমাদের থেকে নিচ্ছে এবং আরেক ধরণের পণ্য নিচ্ছে যেগুলোর গ্লোবাল মার্কেট ভ্যালু সম্পর্কে আমাদের আইডিয়া নেই, যেমন লাউভোলা মাছ, সাতক্ষীরা অঞ্চলে পাওয়া যায়, এই মাছের ফুলকা দিয়ে দামী প্রসাধনী তৈরি হয়। ইন্ডিয়ানরা এই মাছ বাংলাদেশ থেকে নিয়ে প্রসেস করে আমেরিকায় বিক্রি করছে, আবার কিছু মাছের পটকা, তেল, আইশ তারা বাংলাদেশ থেকে নিয়ে প্রসেস করে বিভিন্ন দেশে বিক্রি করছে, কিছু মাছের চামড়া নিয়ে তারা ইকো লেদার তৈরি করে পুরো বিশ্বে বাজিমাত করছে। এতো শুধু মাছের কথা কথা বললাম, এছাড়াও ঠিক এভাবেই প্রত্যেকটা সেক্টরে ইন্ডিয়ানরা বাংলাদেশ থেকে সস্তায় সোর্স করছে।

আমরা ইন্ডিয়া থেকে যেসব পণ্য কিনছি সেগুলো প্রায় অর্ধেক মূল্যে আফ্রিকা থেকে ইমপোর্ট করা সম্ভব, শুধু সোর্স না জানার কারনে মাঝখানে ইন্ডিয়া বিজনেস করছে। তারমধ্যে কিছু কিছু পণ্য ইন্ডিয়ান ব্যাবসায়ীরা বিভিন্ন দেশ থেকে ইমপোর্ট করে আবার দ্বিগুণ মূল্যে আমাদের কাছে বিক্রি করছে ।

দুঃখের বিষয় হলো আমাদের সম্পূর্ণ সক্ষমতা থাকা সত্বেও এই পণ্যগুলো ইন্ডিয়া সহ আশেপাশের দেশগুলো থেকে কিনছি। যেমন টমেটো সস, টমেটো পাওডার, নারিকেলের গুড়া, বিস্কুট, কলম, খাতা, পেনসিল, টুথপেষ্ট, সিমেন্ট, সাবান ইত্যাদি৷ এসব পণ্য বিলিয়ন ডলার ইমপোর্ট করার কোন লজিক নাই, এই লিস্টটা অনেক বড়ো যে লিখে শেষ করার মত না। এই প্রোডাক্টগুলো টেস্টেড না, অধিকাংশ খাবারেই হেভি মেটাল পাওয়া যায়, আর এক্সটার্নাল ব্যাবহারের পণ্যগুলোতে অধিক মাত্রায় ক্যামিকেল থাকছে তবে তাদের সব পণ্যতে না শুধু বাংলাদেশে যেগুলো পাঠাচ্ছে সেগুলোতেই, অন্যান্য দেশে যেগুলো পাঠাচ্ছে সেগুলো যথেষ্ট কোয়ালিটিফুল অথচ সেম ব্র্যান্ড।

আমাদের তরুণদের মাথায় ইমপোর্ট কেন্দ্রিক বিজনেস প্ল্যান গ্রো করানোর জন্য ইন্ডিয়া সহ আশেপাশের কিছু কান্ট্রি বড় রকমের ইনভেস্টমেন্ট করে যাচ্ছে রেগুলার ৷ কিছু ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্ট, ইনফ্লুয়েন্সার,ব্যাংক সহ সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে আর তরুণ উদ্যোক্তারা ঝাপিয়ে পড়ছে। অথচ তাদের দেশের তরুণদেরকে তারা এক্সপোর্ট কেন্দ্রিক প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট এবং মার্কেটিংয়ে সকল ধরনের সুযোগ সুবিধা সহ উৎসাহ দিচ্ছে।

আমাদের পলিসি মেকারদের এ বিষয়ে কোন মাথা ব্যাথা নেই, কারণ এ বিষয়ে কথা বললে তাদের কমিশন বন্ধ হয়ে যাবে।

২০২০ সালের পর থেকে সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উদ্যোক্তা উন্নয়নের ক্লাসগুলোতে এই বিষয় নিয়েই কথা বলে যাচ্ছি, উদ্যোক্তাদের অনেক রেসপন্স পাচ্ছি, আমাদের দরকার লক্ষ লক্ষ ছোট ছোট উদ্যোক্তাদের লক্ষ লক্ষ প্রোডাক্ট, চাইনিজ উদ্যোক্তাদেরকে আমরা ফলো করতে পারি। চাইনিজ উদ্যোক্তা "জিউ" প্রতি বছর মূলার পাউডার গ্লোবালি সেল করছে বাংলা টাকায় প্রায় ৬ কোটি টাকা, অথচ আমরা কাজ করার মত পণ্য খুঁজে পাই না, গ্লোবাল মার্কেট ভ্যালু হিসেবে আমরা প্রতিবছর ৫ বিলিয়ন ডলারের মূলা নষ্ট করছি। আমরা দলে দলে চায়নাতে যাচ্ছি চায়না থেকে বাংলাদেশে এনে কি কি বিক্রি করা যায় এগুলো খোঁজার জন্য অথচ এটা শিখার জন্য যাওয়া উচিৎ ছিল যে কিভাবে চাইনিজরা তাদের পন্য গ্লোবালি সেল করছে।

আমাদের গ্লোবাল মার্কেটে সেল করার মত লক্ষ লক্ষ পণ্য রয়েছে, আমপাতা জামপাতা তেঁতুলের বিচি, কচুরিপানা, পুকুরের শেওলাসহ কয়েক লক্ষ পণ্য নিয়মিত নষ্ট হচ্ছে।

আমাদের গ্রামের বাচ্চারা কটকটি ওয়ালার কাছে তেঁতুলের বিচি, হাসের পাখা বিক্রি করে বিনিময়ে ২ টাকার আচার পেয়েই অনেক খুশি, সেগুলো ভাঙ্গরি ব্যাবসায়ীদের মাধ্যমে ঢাকায় এনে নামমাত্র মূল্যে আশেপাশের দেশগুলোতে বিক্রি করে কিছু রফতানি সাবসিডি পেয়ে আমরা মহাখুশি, এর পরে আর খোঁজ রাখি না অথবা আমাদেরকে রাখতে দেওয়া হয় না। তারা তেঁতুলের বিচি দিয়ে মেডিসিন, তেল সহ ১০-১২ রকমের পণ্যে এটি ব্যবহার করে গ্লোবালি সেল করছে এমনকি আামাদের দেশেও সেল করছে, হায়রে বোকা জাতি আমরা, এগুলো আমরা অনেক দামে কিনে ব্যাবহার করছি আবার গর্ব করে আশেপাশের মানুষদের সাথেও গল্প করছি, অথচ প্রত্যন্ত গ্রামের সেই বাচ্চাটির পরিবারের সারা বছরের ভরনপোষণ সেই ৫০০ গ্রাম তেতুলের বিচি দিয়েই করা সম্ভব হতো। তেঁতুলের বিচি মাত্র একটা পণ্য, ঠিক এরকম আরো লক্ষাধিক পণ্য ডেভেলপ করার সুযোগ রযেছে আমাদের গ্রামগুলোতে।

গোটা বিশ্ব যেখানে ইকো-ফ্রেন্ডলি প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট নিয়ে ব্যস্ত সেখানে আমরা শুধু উন্নত বিশ্বের বর্জন করা গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে ব্যস্ত অথচ মাত্র ১০ টা এগ্রো প্রোডাক্টের আগা-গোড়া গ্লোবালি সেল করে গার্মেন্টেসের চেয়েও বেশি রফতানি আয় করা সম্ভব।

আমরা বিলিয়ন ডলারের টমেটো, কাঁঠাল নষ্ট করে আশেপাশের দেশগুলো থেকে মিলিয়ন ডলারের টমেটো সস, পাওডার, কাঁঠাল পাউডার থেকে তৈরি করা বিভিন্ন বেবি ফুড, কাঠালের আটা ইত্যাদি ইমপোর্ট করছি।

ঢাকার বড় বড় মাছের আড়তে ৩০-৪০% ইন্ডিয়া থেকে ইমপোর্টেড মাছ বিক্রি হচ্ছে, রুই, মৃগেল, কাতল, বোয়াল, আইড়, কাকিলা, কাচকি সহ প্রায় সব ধরণের ফরমালিন যুক্ত ইন্ডিয়ান মাছ ঢাকার বাজার গুলোতে ভরপুর কিন্তু কেন ? আমরা তো ২০১৫ সাল থেকেই মাছে স্বয়ংসম্পূর্ণ। আমাদের মাছ চাষিরা বছরের পর পর বছর লোকসানে আছে, গ্লোবাল মার্কেটে এই মাছগুলোর ব্যাপক চাহিদা থাকা সত্বেও আমরা চাহিদামত বিক্রি করতে পারছি না, কারণ সেসব উন্নত দেশের টেস্টিং রিকুয়ারমেন্ট ফুলফিল করতে পারছি না, হেভি মেটাল সহ অনেক রকমের সমস্যা ধরা পড়ছে। তাদের পোর্টে গিয়ে কোন সমস্যা ধরা পরলে সেটা আবার আমাদের খরচেই ব্যাক নিয়ে আসতে হচ্ছে / সেখানে নষ্ট করে দিতে হচ্ছে অথচ আমাদের পোর্টগুলো কতইনা সস্তা, মাত্র ২-৪ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে হাজারো সমস্যাযুক্ত বিদেশি পণ্য আমাদের পোর্ট অফিসাররা দেশে ঢুকতে দিচ্ছে।

উন্নত বিশ্বের টেস্টিং রিকুয়ারমেন্ট ফিলাপ করার মত আমাদের গ্লোবাল মানের সরকারি কোন ল্যাব নেই, বিএসটিআই ও বিসিএসআইআরের টেস্ট ইউরোপ-আমেরিকা এক্সেপ্ট করে না, ছিড়ে ফেলে। তরুন উদ্যোক্তারা তো আর হাজার হাজার ডলার দিয়ে সিঙ্গাপুর থেকে টেস্ট করাতে পারবে না, আর এসব সমস্যার কারণেই তরুণ উদ্যোক্তারা থেমে যাচ্ছে, নতুন নতুন ইনোভেটিভ পণ্য গ্লোবাল মার্কেটে বাংলাদেশ থেকে লিস্টেড হচ্ছে না।

নতুন উদ্যোক্তাদের পণ্যগুলো সম্পূর্ণ ফ্রিতে গ্লোবাল মানের টেস্টিংয়ের জন্য বিএসটিআই ও বিসিএসআইআর কে কবর দিয়ে আবার নতুন করে জন্ম দিয়ে "জেন জি"দের হাতে দায়িত্ব দিলে বাংলাদেশ এই অভিশাপ থেকে মুক্ত হবে।

আমরা তরুণ উদ্যোক্তারা সবাই এই বিষয়গুলো নিয়ে সচেতন হলে আমাদের আমদানি ব্যায়ের তুলনায় রফতানি আয় বাড়বে এবং আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই নতুন নতুন ব্যাবসা দ্বারা বেকারত্ব দূরীকরণে এক আমূল-পরিবর্তন আসবে ইনশাআল্লাহ।

@ World Linkup

17/09/2024

সেলুট মা ছেলে দুজনকে….

16/09/2024

কলিজার ভাই

16/09/2024

প্লাস্টিকের বিকল্প!!
দেখতে হুবহু প্লাস্টিকের ব্যাগ মনে হলেও এটা প্লাস্টিক নয়। পাট থেকে তৈরি করা সোনালী ব্যাগ। ব্যবহারের পর মাটিতে ফেললে কিছুদিনের মধ্যেই মাটির সঙ্গে মিশে জৈব সার হিসেবে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করবে। রাস্তাঘাটে ফেললে সেটা ড্রেনে পরে থাকলে হবে না জলাবদ্ধতা!

বৈপ্লবিক সোনালী ব্যাগের আবিষ্কারক ড. মোবারক আহমেদ খাঁন।
পরিবেশ বান্ধব পলিজুটের ব্যাগের জন্য দরকার রাষ্ট্রীয় যথাযত পৃষ্টপোষকতা!