25/09/2024
মাসুদ তো ভালো হয়ে গেছে ,তাহলে রানা কেন আজ মাসুদের ভুমিকায়?
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সরকারের পরিবর্তন স্বাভাবিক, তবে এক দল ক্ষমতায় আসার পর আরেক দলকে কটাক্ষ করা বা আগের সরকারের উন্নয়নকে শূন্য হিসেবে দেখানো এখন ট্রডিশন ও এটি একটি রাজনৈতিক ও সংস্কৃতির অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছ । যেখানে দলের প্রতি আনুগত্য এবং পারস্পরিক দোষারোপ সমাজের মধ্যে বিভাজন তৈরি করে ।
মিডিয়ার ভূমিকা এ ক্ষেত্রে খুবই প্রভাবশালী। মিডিয়ার নিরপেক্ষতা এবং জনসাধারণের সঠিক তথ্যপ্রাপ্তি অত্যন্ত জরুরি। মিডিয়ার দলপ্রীতি ও পক্ষপাতিত্ব জনগণকে পুরা বিভ্রান্ত করে তোলে এবং জনগন বস্তুনিষ্ট সংবাদ থেকে দুরে সরে থাকে । প্রতিটি মিডিয়া কার্টুনের মতন সরকারের জয়গান গায় আর দেশের আম জনতাকে ঐ মিথ্য সংবাদ কে সত্য বলে মানতে হয়, কারণ মিডিয়া সাধারণত রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে সম্পৃক্ত থাকে বা তাদের এজেন্ডাকে সমর্থন করে। এর ফলে মানুষ নিরপেক্ষ এবং সঠিক তথ্য থেকে বঞ্চিত হয়, যা তাদের সঠিক মতামত গঠনে ব্যাঘাত ঘটায়।
সমাজের উন্নয়ন ও সঠিক দিকনির্দেশনার জন্য সরকারের উচিৎ সাদা কে সাদা বলা ও কালো কে কালো বলা আগের সরকারের কাজের মধ্যে যদি ১% ও ভাল দিক থেকে থাকে সেটাকে প্রশংসা করা । কারন কেন আমরা যেটা প্রশংসার দাবী রাখে সেটাকে স্বৃকিতি দিব না এতে ভয় কিসের?
আমরা যদি পুনরায় গতানুগগিক প্রথা চালু রেখে যাই পরে যে সরকার ই ক্ষমতায় আসবে সে সরকারও নিজের দোষ ত্রটি কে ধামাচাপা দিতে এত এত ভুল কাজের অপপ্রচার চালাবে যে প্রকৃত সত্য কোনটি সেটি থেকে জনগন গোলক ধাদায় পডবে। কেন এমন আমরা ? প্রতিবার গোলক ধাধায় কেন জনগন থাকবে কেন সব বিষয় কোলামেলা বলাহয় না ?কেন জবাব দিহীতা নাই সরকারের জনতার কাছে? গনতন্ত্র মুল সংজ্ঞা তে জনতা দেশের সেবক কে স্যার বলবে না দেশের সেবক জনতা কে স্যার বলবে ? কত বিলিয়ন ডলারের লোন /সুদ , ঠিক ই আমেরিকা নিজ স্বার্থ বাস্মবায়নে ১ মাসে চাপিয়ে দিয়ে গেল । আমেরিকা এ পর্যন্ত যে কয়টি দেশের সাথে আর্থীক বন্ধুত্ব করেছে সে দেশেকে পঙ্গু করতে আর বহি দেশের শত্রুর দরকার হয়নি !! ইমরান খান সত্য বলার জন্য আমেরিকার সিআইএ ৭ দিনে ক্ষমতা থেকে অপসারন করিয়ে বিশ্বমোডলদের ক্ষমতার জাহির করল ।
আমেরিকা আজো একটি দেশের সাথে যুদ্ধে জয়ী হয়েছে? একমাত্র ২য় বিশ্বযুদ্ধে জাপানে পারমানবিক বোমার ব্যাবহার ছাড়া । এদের কাজ যুদ্ধ পরিস্থিতি বাধিয়ে অস্ত্রের ব্যাবসা যেমন তার খেসারত দিচ্ছে ইউক্রেন ।সেম অবস্থার পুনউথ্বান দেখছি পার্বত্য অঞ্চলে । চীন পাহাড়ী নৃ গোষ্টিকে অস্ত্র ,প্রশিক্ষন দিয়ে যুদ্ধ অবস্থার সৃষ্টি করে দেখাবে যুদ্ধ সন্নিকটে তোমরা বাচতে হলে আমাদের সাথে সামরিক চুক্তি করো । রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধে ন্যাটো দেশগুলি যেমন পুতিনের আগ্রাসনের ভয়ে মোট বাজেটের ২৫% সামরিক খাতে ব্যায় করে আমেরিকার থেকে অস্ত্র কিনে মালঘর ভর্তী করেছে প্রতিটা দেশে । এতে লাভবান কে? জনতা নির্বাধ জনতা কবে আমেরিকার আগ্রাসন নীতি বুঝবি তোরা ? ভিয়েতনামের যেমন ১৬ বছর যুদ্ধ করতে হয়েছিল প্রতিটা আমেরিকার আনুগত্য পুতুল সরকার নিজেদের স্বনির্ভর জাতিতে রুপান্তরের কাজ না করে পুনরায় আরেকটি দেশের দাস্তত্ব বরন করতে যায় ? বাঙালী জাতিকে স্ব নির্ভর করা কি অনেক কঠিন কাজ ? লেখক-সঞ্জয় মিত্র
Dr.Mohammad Said Youth Fire IT BNP Bangladesh Golam Maula RonyAndalib Rahman ParthoDonald J. TrumpJoe BidenNarendra Modi Prothom Alo