05/04/2024
রাজবাড়ি, রাজকীয় বাংলা খাবার আর বাংলা গান। নববর্ষ এর চেয়ে ভালো কী হতে পারে!!
Buy Tickets for Paat Pere Poila Parbon !
A Sports Journalist with more than two decades of experience, literally straddles the media space
রাজবাড়ি, রাজকীয় বাংলা খাবার আর বাংলা গান। নববর্ষ এর চেয়ে ভালো কী হতে পারে!!
Buy Tickets for Paat Pere Poila Parbon !
Celebrations time
ঘুমোবার সময় কেউ বিরক্ত করুক, আমার একদম পছন্দ নয়!! ওরিও চট্টোপাধ্যায়, তার ঘুম পেলে কাউকে চেনে না।
জিনেদিন জিদানের জীবনীগ্রন্থ নয়। বরং বাবা-ছেলের গল্প, কাল্পনিক উপন্যাস। পড়ে দেখতে পারেন।
আজ একবার বো ব্যারাকে চলে যান। বড়ুয়ার ছানার কেকটা মিস করবেন না।
বো ব্যারাকের বিখ্যাত ছানার কেক ছাড়া আজও কলকাতার ক্রিসমাস ফিকে,স্বাদহীন। তিলোত্তমার অ্যাংলো পাড়ার কেকের মিঠে .....
এর পিকনিক এবার বারুইপুরে। মক্স করবেন না। যোগাযোগের নম্বর দেওয়া আছে।
Don't miss the screening of the short film 'MESSI' by Greymind Filmz at the Kolkata International Film Festival on 6th December 2023 - 4PM at Sisir Mancha.
Kolkata International Film Festival
Greymind Filmz
অদ্ভুত মানুষ। কলকাতার লেক সাজান,হেরিটেজ বাঁচান, আবার দাঁড়িয়ে পড়েন অসহায় মানুষের পাশে। Mudar Patharia
এ এক অদ্ভুত মানুষ।নিজের হাতে কলকাতার লেক সাজিয়ে তোলেন, হেরিটেজ বাড়ির রক্ষণাবেক্ষণ সারেন, আবার দাঁড়িয়ে পড়েন বিপন্...
সাংবাদিক জীবনের একটা বড় উপহার হল বহু মানুষের সঙ্গে দেখা করার, কথা বলার, কাজ করার সুযোগ। যা অজান্তেই যুগিয়ে গেছে নিত্য নতুন গন্তব্যে পৌঁছে যাওয়ার অনুপ্রেরণা। তাই শুরুটা সাংবাদিকতা দিয়ে হলেও পরবর্তীতে যুক্ত হয়েছি একাধিক কাজের সঙ্গে। আর এভাবেই, গন্তব্যের থেকেও যাত্রাপথটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে আমার কাছে।
ধন্যবাদ Josh Talks Bangla
সম্পূর্ণ ভিডিওর লিংক - https://youtu.be/Ob791lDD31o
🎬MESSI! Another accolade is on the way. 🏆 The movie has gained recognition at several esteemed film festivals and was recently chosen for the Indian International Short Film Festival Awards.
Thanks Indian International Short Film Festival Awards
Greymind Filmz
তে পুজোর গান আসছে। দোহারের সঙ্গে। অসাধারণ লিখেছে Sougata Rudra আর দোহারের মিউজিক নিয়ে তো কোন কথা হবে না।
Delighted to see my work showcased on such a prestigious platform.❤️
Thank You Zee 24 Ghanta
Messi: বিশ্বকাপ ফাইনালের ম্যাচ, সারা পৃথিবীর মেসি ভক্তদের চোখ ছিল টিভির পর্দায়। মেসি কি পারবেন? তিনি পারলেন। অনুপ্রে.....
Inspired by the man who taught us the power of non-violence and truth. Happy Gandhi Jayanti✨
সবাইকে গণেশ চতুর্থীর শুভেচ্ছা ❤️
জন্মাষ্টমী উপলক্ষে সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন
Mumbai don't miss this...
সবাইকে শুভ রাখি বন্ধনের শুভেচ্ছা 😊
উড়বে জিদান। আমাজনে পাওয়া যাচ্ছে।
ধন্যবাদ আর্টিস্ট ফোরাম।🙏
বাহ বাংলা ইউটিউব চ্যানেলে নিয়মিত ইন্টারভিউ করব। কোন খেলোয়াড় নয়, ফিল্ম স্টার, সেলিব্রিটি নয়, সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলব। যাঁরা সাধারণ, কিন্তু অসাধারণত্বের উত্তরাধিকার রেখে যাচ্ছেন। কী অসাধারণ জীবন এঁদের। জীবনের নায়ক। রিয়েল লাইফ এই হিরোদের কথা কাউকে না কাউকে তো বলতে হবে।প্রথমটা ছিল দেবাশিস শ আর জয়দেব শ-এর। কী অনবদ্য জার্ণি। ইন্টারভিউটা দেখিতে পারেন। লিঙ্ক দেওয়া থাকল।
https://youtu.be/4iX6KgKQBu8
বড়ে মিয়াঁ চলে গেলেন শান্তির দেশে। ছোটে মিয়াঁ তখন বিদেশ বিভূঁইয়ে। আমেরিকায়। পাশে না থাকতে পারার এ এক অদ্ভুত যন্ত্রণা।
টেকনিসিয়ান্স স্টুডিওতে ছোট্ট অফিস ঘরটায় একসময় বহুবার গেছি মিটিং করতে। সেটা অভিনেতাদের, প্রাক এসি, কাঁধে তোয়ালে(ঘাম মুছতে) যুগ! কিন্তু ওই ঘরটাতেই রূপা গাঙ্গুলি, বিপ্লব চট্টোপাধ্যায়, কুনাল মিত্র, ভাস্কর ব্যানার্জি, দেবদূত ঘোষ, দেবযানী চ্যাটার্জি, দিগন্ত বাগচী, শান্তিলাল মুখার্জি, রানা মিত্র, রমেন রায় চৌধুরি, রীতা দত্ত চক্রবর্তীদের দেখেছি কীভাবে একটা সবে হাঁটতে শেখা সংগঠনকে আরও বড় করে তোলার চেষ্টায় প্রাণপাত করাকে। হয়ত কিছু নাম বাদও গেল, মাফ করবেন। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়রা তখন এদের মাথা, কিন্তু তাঁরা তো তখন মধ্যগগনে, তাই হয়ত প্রবল ব্যস্ততায় অফিসে বসতে পারতেন না, কিন্তু এরা সবাই মিলে বাংলার অভিনয় শিল্পীদের সংগঠনকে নিয়ে গেলেন অন্য উচ্চতায়। শিল্পীদের দাবির লড়াই, শিল্পীদের এক ছাতার নিয়ে আসার তাগিদ, বুম্বাদারা নেতৃত্ব দিলেন, আর এই শিল্পীরা লড়লেন। ২০০৪/০৫ এর কথা বলছি, তখন আর্টিস্ট ফোরাম নামের সংগঠনের বয়েস বড়জোর ছয়/সাত। শুধু শিল্পীদের অধিকার নিয়ে লড়াই-ই নয়, সেবার কাজেও এগিয়ে এলেন ওঁরাই। ২০০৫ এ সুনামি আক্রান্তদের জন্য অর্থ সংগ্রহ করলাম আমরা। যুবভারতীতে ম্যাচ। সৌরভ গাঙ্গুলি একাদশ বনাম আর্টিস্ট ফোরাম একাদশ। গোলে ভারত কল, রাইট আউট মিঠুন চক্রবর্তী, ম্যান অফ দ্য ম্যাচ টোটা রায় চৌধুরি, দুই কোচ পিকে ব্যানার্জি আর অমল দত্ত।ম্যাচের আয়োজনে আমরা তখন ঘুরছি, স্পনসরশিপের জন্য ঘুরছি।স্টারডম ফেলে ওঁরাও ঘুরছেন। কখনও রূপাদি, কখনও কুনালদা। মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেববাবুর কাছে ম্যাচ থেকে প্রাপ্ত অর্থ জমা দিয়ে এলাম রূপাদিকে নিয়ে। কত কত ভালো স্মৃতি। তারপরও বহুবার। দু:স্থ মানুষের জন্য, কোন ভালো কাজের জন্য যখনই ওঁদের বলেছি, ওঁরা সবাই মিলে ছুটে গেছেন ফুটবল খেলতে। কখনও চন্দননগর, কখনও ব্যান্ডেল, কখনও বিরাটি। অনভ্যস্ত, আঘাত পাওয়ার ঝুঁকি, ব্যস্ত সিডিউল সব ভুলে ওঁরা চলে গেছেন মানুষের পাশে থাকতে। আমার কাছে তাই আর্টিস্ট ফোরাম মানে শুধু গ্ল্যামার দুনিয়ার কিছু শিল্পী নন, অনেকগুলো ভালো আর আবেগী মনও।
রবিবার টেকনিসিয়ান্স স্টুডিওতেই ওঁদেরই আবার অনেকদিন পর দেখে বেশ লাগছিল। জমজমাট টেকনিসিয়ান্সের ভিতরটা। অতিথিদের ভিতরে নিয়ে যাচ্ছেন সুদীপ মুখার্জি, পার্থসারথি দেবরা। দুলাল লাহিড়ী, অনামিকা সাহা, টাবুনদা, কাঞ্চনা, সুদীপাদি, রূপাদিরা দর্শকাসনে। পিছনে ভিড়ের মধ্যে দেখলাম দেবেশদাকে। প্রচন্ড অসুস্থ মনে হল তমাল রায় চৌধুরিকে। তবু তিনিও চলে এসেছেন ওইভাবে। স্টেজের পাশে ভিড় করে আছেন বুম্বাদা, খরাজদা, সুদীপ্তা, পায়েল, কমলিকা, সোনালি, অপরাজিতা কিংবা জিৎরা। ঠিক পাড়ার সরস্বতী পুজোর ফাংশনে দাদা-দিদিরা যেমন ব্যস্ত হয়ে উইংসের ধারে দৌড়াদৌড়ি করতেন, ঠিক যেন তেমনটাই। আবির, কৌশিক সেন সঞ্চালনা করছেন। থালি গার্ল হয়ে আসছেন দিতিপ্রিয়া। কন্যাদায়গ্রস্ত পিতার মত ব্যস্ত হয়ে এদিক ওদিক ঘুরে বেড়াচ্ছেন সচিব শান্তিলালদা। কুশল চক্রবর্তী কিংবা রাজা দত্তরা এসে জিজ্ঞেস করে যাচ্ছেন, "চা পেয়েছেন তো?"ব্যাকস্টেজ সামলাচ্ছেন পায়েল দে। স্টেজের ওপরটায় বসে আছেন চিরঞ্জিৎ, রঞ্জিত মল্লিক। অসুস্থ প্রভাত রায় ঢুকলে তাঁর কোলে মাথা এলিয়ে দিচ্ছেন বুম্বাদা। সুজিত গুহকে জড়িয়ে ধরে গান গাইছেন। জিত তাঁর প্রথম পরিচালক হরনাথ চক্রবর্তীকে জড়িয়ে গেয়ে উঠছেন, " ও বন্ধু তুমি শুনতে কী পাও!!" এটা ওদের দুনিয়া। ওদের ভালবাসা, সম্পর্ক আর আবেগে মাখামাখির দিন। কারণ এটা ওদের দিন। ওদের আর্টিস্ট ফোরামের ২৫ বছরের জন্মদিন। সেদিনের ছোট্ট শিশুটা আজ বড় হয়ে গেছে।
কয়েকদিন আগে বন্ধু দিগন্তর হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ পেয়েছিলাম। আর্টিস্ট ফোরাম ২৫ বছরের জন্মদিনে তোমাকে সম্বর্ধনা জানাতে চায়। আমাকে!! কেন? আমন্ত্রনের চিঠিটা এল, তাতে লেখা, "যাঁরা মনে রাখে, তাঁরাই শিল্পী!" পাঁচজন পরিচালক ছিলেন, যাঁদের এভাবেই "মনে" রাখলেন ওঁরা। গৌতম ঘোষ, সুজিত গুহ, বীরেশ চট্টোপাধ্যায়, অনুপ সেনগুপ্ত আর প্রভাত রায়। এই তালিকায় আরও কয়েকজন আমরা। সাহিত্যিক, কিংবদন্তি শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, হৈমন্তী শুক্লা, ডা: অপূর্ব ঘোষ, রূপক সাহা আর এই পুরোনো পথচলার সঙ্গী।
ধন্যবাদ। আর কী বা দিতে পারি ওঁদের!"মনে রাখার" কথা ছিল আমার, মনে আছেও সবটা, টাটকা। কিন্তু রবিবারের দুপুরটা বোঝাল, ভোলেননি ওঁরাও। আর্টিস্টরা তাহলে শুধু মনেই রাখে না, হৃদয়েও রাখে। আর সত্যি তো, একটা লাল টকটকে হৃদয় আর আবেগ না থাকলে কী আর শিল্পী হওয়া যায়!!
এর ১৬ বছর। ১৭ এ পা। পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে খেলার খবর আপনাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার যে স্বপ্ন আমরা দেখেছিলাম, সেই স্বপ্নতেই এখনও বাঁচি। মিডিয়া বদল হয়েছে, খেলোয়াড় বদলে গেছে, মানুষ বদলে গেছে, কিন্তু খেলার মাঠকে আমরা যেভাবে দেখে এসেছি, সেটার বদল ঘটতে দিইনি। পাশে থাকবেন।
সাংবাদিকদের মধ্যে একমাত্র জি সি দাস আমাকে ডাকনামে ডাকতেন। আসলে সেসময় শুধুই ল্যান্ডলাইন, প্রায়ই সকালে বাড়িতে ফোন করতেন।বাবা ফোন ধরে ডাক নামেই হাঁক দিত, আমি ফোন ধরলে দাসদা ওই নামেই সম্বোধন করতেন। পরবর্তীকালে ওটাই নিয়ম হয়ে যায়। খারাপ লাগত না, প্রায় বাবার বয়েসি একজন মানুষ।কিন্তু মিশতেন বন্ধুদের মতই। আজকালে ফ্রিল্যান্সিং শুরু হওয়ার আগে জি সি দাস তো আমাদের কাছে পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য, দূরের উপগ্রহ, অন্য দুনিয়ার জানলা। ছাত্রজীবন, চুটিয়ে খেলা পড়ছি আর জীবন্ত বিস্ময়ের মত আসছে ওই নামটা, জি সি দাস। লোকটা মারাদোনার সঙ্গে কথা বলে, পাওলো রোসি সোনার বুট পেয়ে কোন শোকেসে রাখবে বলে দেয়, গুলিট ঝাঁকড়া চুল কীভাবে ম্যানেজ করে সে খবরটাও তাঁর জানা। আমাদের কল্পনায় জি সি দাস তখন নিজেই সব পেয়েছির দেশ। যে সময়টার কথা বলছি, তখন তো আর মেসি বেডরুমে কীভাবে বিশ্বকাপ পাশে রেখে ঘুমোয়, তার সুযোগ ছিল না কিংবা আল নাসেরে রোনাল্ডো কেমন খেলছেন, সেটা জানারও সুযোগ নেই। সুযোগ একটাই, জি সি দাস কী লিখলেন। ১৯৯৪ বিশ্বকাপে আজকালে প্রথমবার লেখার সুযোগ হল। ডেস্কে কাজ, নিউজ সাবিং। ক্রীড়া সম্পাদক ধীমানদার মত প্যাশনেট মানুষ আমি অন্তত কর্মজীবনে খুব কম পেয়েছি। অনেকে অনেক কথা বলত শুনতাম, কিন্তু এমনি এমনি তো আজকাল ক্রীড়া বিভাগ দেশের সেরা ছিল না। খবরের জন্য মাটি কামড়ে পড়ে থাকা, নিয়মিত ফলোআপ, নিজের দায়িত্বের পাতাটাকে সেরা দেখার প্রবল নেশা- এসব সামনে থেকে দেখা। আর সেই প্যাশনটা থেকে অদ্ভুত অদ্ভুত দাবি করতেন ধীমানদা। আমেরিকার বিশ্বকাপ চলাকালীনই শুনছি, জি সি দাসকে নির্দেশ দিচ্ছেন, আপনি এখনই ব্রাজিল ক্যাম্পে ঢুকে যান কিংবা পেলের সঙ্গে একবার কথা বলে রি অ্যাকশন নিন। উল্টোদিক থেকে কী প্রতিক্রিয়া হচ্ছে জানার উপায় নেই। কিন্তু আমার কল্পনার জি সি দাস আরও একটু বড় হচ্ছেন, চকচকে হচ্ছেন, ধারালো হচ্ছেন। আমেরিকায় বিশ্বকাপ শেষ হলে তাঁকে প্রথম দেখলাম আর সব রোমান্টিসিজমের সেখানেই ইতি। আরে এত আমাদের ব্যাণ্ডেল বাজারের দাসকাকুর মত একটা লোক। নাম, গোবিন্দ চন্দ্র দাস।প্রদীপ কুমারের মত সরু একটা গোঁফ, ঢেউ খেলানো চুল, উত্তর কলকাতার বাংলায় কথা বলে, শ্যামবাজারে থাকে, অফিসে এলে আজকাল ক্যান্টিনের প্রভাতদার পোড়া চায়েই চুমুক দেয়। হাতে একটা বহু পুরোনো অ্যাটাচি, বিভিন্ন দেশের ফুটবল বিশ্বকাপের স্টিকার সাঁটানো। সেখান থেকে একটা করে লেখা বার করে ধীমানদাকে দিচ্ছেন। গোটা গোটা হরফে লেখা, সহজ বাংলা। ধীমানদার পছন্দ না হলে আমাদের মত কাউকে দিয়ে আবার লেখাচ্ছেন সেটাই। দাসদার ডিকোডিং হচ্ছিল একই সঙ্গে। ব্যবসাসূত্রে পশ্চিমের দেশগুলোতে ঘুরে বেড়ানোর কারণে ফুটবলের প্রতি ভালোবাসা। সেভাবেই লেখার সুযোগ। আমাদের মত পেশাদার সাংবাদিক কোনদিনই ছিলেন না। কিন্তু সাংবাদিক হওয়ার কী প্রবল চেষ্টাটাই করে গেছেন সারাজীবন ধরে। মনে আছে, বিশ্ব ফুটবলে কোন বড় খবর হলেই দাসদাকে গাড়ি পাঠিয়ে তুলে আনা হত আজকাল অফিসে। ধীমানদার যথারীতি অদ্ভুত অদ্ভুত দাবি থাকত। "মারাদোনা অ্যারেস্ট হয়েছে, আপনি একবার ক্লদিয়ার সঙ্গে কথা বলুন!" দাসদা কী করেন!! আর্জেন্টিনার কোন নম্বর ফোনে ধরে দুর্বোধ্য স্প্যানিশে কী সব বলে ধীমানদাকে বলতেন,"ধীমান, ক্লদিয়া ঘুমোচ্ছে।" ধীমানদার অবধারিত যুক্তি থাকত,"ঘুমোচ্ছে মানে!ঘুম থেকে তুলুন!" জি সি দাস আরও অসহায় মুখ করে কয়েকবার চেষ্টা করতেন। ফলাফল একই থাকত। কিন্তু অসাধারণ কিছু সুখস্মৃতি হয়ে এসব থেকে গেছে আমাদের মনের মনিকোঠায়। ১৯৯৮ বিশ্বকাপে দাসদা আজকাল রবিবাসরীয়তে নিজের লাইফের জার্ণিটা লিখলেন। ঘোস্ট রাইটার আমি। সেটাই বোধহয় দাসদার আজকালে শেষ লেখা। তারপর আর লিখেছিলেন কিনা আমার জানা নেই। কিন্তু প্রতিদিনের সেই কথোপকথন, খুব কাছ থেকে অনেকটা সময় কাটানো, দাসদাকে দূরের পৃথিবীটা থেকে আমার পৃথিবীতে এনে দিয়েছিল। ব্যান্ডেলে আমার বি এস এ ক্লাবে ফুটবল ফাইনাল, দাসদা হাজির। যে লোকটা সাওপাওলো, রিভারপ্লেট, সানসিরো কিংবা ওয়েম্বলিতে ঘুরে বেড়ায়, সেই কিনা ব্যান্ডেলে!! এবং কোনরকম জাঁকজমক ছাড়াই। হাতে ওই পুরোনো অ্যাটাচি আর ক্রিম কালারের একটা জ্যাকেট!! ব্যাস।
অনেকবছর দেখা হয়নি। মাঝে কয়েকবার ফোন করেছিলেন। গলার আওয়াজ আর ডাকনামটা শুনলেই বুঝতে পারতাম, দাসদা। আমাদের কৈশোরের পশ্চিমের জানলা। আমাদের ফ্যান্টাসির 'সঞ্জয়', যিনি ধারাভাষ্য দিয়ে গেছেন বহু মহারণভূমির। আজ সকালে খবর পেলাম জি সি দাস তাঁর পশ্চিমের জানলা বন্ধ করে নিজেই অস্তাচলে গেলেন। ৮০ বছর কিংসাইজ বাঁচা। কোন বিতর্ক নেই, কারও ক্ষতি করার চেষ্টা নেই, পিঠ ঘোরালে কারও সমলোচনা নেই, শুধু নির্ভেজাল আনন্দ আছে। কখনও তিনি আন্তর্জাতিক জি সি দাস, কখনও তিনি শ্যামবাজারের গোবিন্দ চন্দ্র দাস।
হ্যাপি জার্ণি দাসদা। আবার নতুন কোন জাহাজের সওয়ারি আপনি। নতুন ভেন্যুতে প্রিয় সবাইকে পাবেন।পেলে, মারাদোনা, পুসকাস, জর্জ বেস্ট সবাই। আর কী চাই!
গঙ্গায় বসে পদ্মার ইলিশ!!!
গঙ্গাবক্ষে লঞ্চে বসে এবার খান পদ্মার ইলিশ। থাকবে বাংলাদেশ থেকে আসা শেফ। মাথাপিছু খরচ মাত্র ১৭০০ টাকা।
(picture courtesy :- Debjanir Rannaghar)
লন্ডন ২০১৬.....জীবনের শেষ নি:শ্বাস অবধি থেকে যাবে বোধহয় এই মূহুর্তটার অনুভূতি।
43 Koreya Road
700017
Be the first to know and let us send you an email when Anilava Chatterjee posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
আমাদের ফ্ল্যাটের পাশের ফাঁকা জমিটায় একটা কদম গাছ ছিল। বর্ষাকাল জূড়ে কদম ফুটে থাকত।আজ ওটাও কেটে দিল। জমি যার, করাতও তার। তাই কাটবেই। আমি যে ফ্ল্যাটে থাকি, সেখানেও নিশ্চয়ই কোন এরকম অভাগা কদম গাছ ছিল।হয়তো ওরা প্রতিবেশী ছিল। সেখানে তো আমি থাকি। আমার প্রতিবাদ নেই। বরং মন খারাপ আছে। আসলে এইসব গান শুনে বড় হওয়া, শব্দগুলোকে বিশ্বাস করা। পরে দেখলাম, যাঁরা শেখালেন, তাঁরাই বিশ্বাসভঙ্গ শেখাচ্ছেন। তাই সব মানিয়ে নিয়েছি। এই মন খারাপটাও খুব সাময়িক। #reelsvideo #MadeOnReels #reeelsviral #AnilavaChatterjeeofficial
না, এবার কোন প্যান্ডেলে আর ঢোকা হয়নি। ঠাকুর দেখেছি, যাতায়াতের মাঝেই বেশিটা। কিন্তু দেবীপক্ষের সূচনাতেই এক অসাধারণ মহিষাসুরমর্দিনীকে দেখার সুযোগ হয়েছিল। সেদিন প্রতিপদ। একটা স্পিডবোটে চেপে গোমতী নদী দিয়ে আমরা ভেসে চলেছি অনির্দিষ্টের জলপথে। দুপাশে ঘন জঙ্গল। ঠিক যেমন আমাজনের ছবিতে আমরা দেখি। এই জায়গাটার নাম ছবিমুড়া। এখানেই বোধহয় ভারতের সবচেয়ে বড় দুর্গা মূর্তি। যে পাথরের ওপর এটা খোদাই করা আছে, সেটা একেবারে খাড়াই, প্রায় ৯০ ডিগ্রির অবস্থানে নদীর পাশ থেকে উঠে গেছে। জানিনা জঙ্গলের এই গভীরে কী করে তৈরি হয়েছিল এই মূর্তি, আর কেই বা করেছিল। স্থানীয় গাইড জানালেন, ১৫০০-১৬০০ সালের মাঝে তৈরি এই মূর্তি। তার মানে বাংলায় দুর্গাপুজো শুরু হওয়ার অনেক আগেই তৈরি হয়ে এই বিস্ময়। হ্যাঁ, সত্যিই বিস্ময়। আজকের দিনে হয়ত সম্ভব অনেককিছুই। কিন্তু আজ থেকে প্রায় ৫০০ বছর আগে!! কীভা
শুরুটা হয়েছিল ২৫টা আবাসন দিয়ে। ছিল কিছু বনেদী বাড়ির পুজোও। বছরের সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হ্যাংলা পুজোর সেরা ভোগে আবাসন-প্রতিযোগীর সংখ্যাও বেড়ে ২৫ থেকে ১০০-য় পৌঁছেছে। এবছর ৮-এ পড়ছে আবাসনে দুর্গাপুজোর ভোগের এই প্রতিযোগিতা। ১০০ টা আবাসনে ভোগের এই প্রতিযোগিতা সহজ ছিল না। পুজোর সেরা ভোগেরর সঙ্গে জড়িয়ে টিম হ্যাংলার প্রতিটা সদস্যের কাছে দুর্গাপুজোর প্রস্তুতি মানেই এই প্রতিযোগিতার প্রস্তুতি। তাই অষ্টমী অবধি আবাসনের পুজো আর হ্যাংলা পুজোর সেরা ভোগই আমাদের ধ্যান জ্ঞান। তবে এই 'পুজোর-কাজ' কিন্তু কম উপভোগ্য নয় আমাদের জন্য! আবাসনের মানুষজন, তাদের আবেগ, ভোগের স্বাদ, তারকাদের উপস্থিতি, এবং সব শেষে ফলাফল ও পুরস্কার বিতরণ। প্রতিটা কাজ নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করার জন্য দরকার প্রবল ইচ্ছে, আবেগ ও দক্ষতা, যা হ্যাংলার টিম বিগত ৭ বছর ধরে দেখিয়ে এসেছে। এই ভিডিওটা দেখ
সাংবাদিক জীবনের একটা বড় উপহার হল বহু মানুষের সঙ্গে দেখা করার, কথা বলার, কাজ করার সুযোগ। যা অজান্তেই যুগিয়ে গেছে নিত্য নতুন গন্তব্যে পৌঁছে যাওয়ার অনুপ্রেরণা। তাই শুরুটা সাংবাদিকতা দিয়ে হলেও পরবর্তীতে যুক্ত হয়েছি একাধিক কাজের সঙ্গে। আর এভাবেই, গন্তব্যের থেকেও যাত্রাপথটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে আমার কাছে। ধন্যবাদ Josh Talks Bangla সম্পূর্ণ ভিডিওর লিংক - https://youtu.be/Ob791lDD31o @Greymindcommunications . . . #SportsJournalist #Journalism #TwoDecadesOfMemories #InspirationUnleashed #Grateful #AnilavaChatterjeeofficial
Murshidabad: The city of Mangoes Team Hangla Hneshel is out for a journey to see the Mango Gardens of Murshidabad. See how people are preserving some of the rare species of mangoes which were widely planted by the 'Nawabs of Bengal'. Watch the Full video on YouTube https://shorturl.at/bnoV8 . . . #Mango #mangogarden #murshidabad #malda #variety #food #indianfood #pickle #fruit #kingoffruit #seasonofmango #hanglahneshel #AnilavaChatterjeeOfficial
Age is just a number, and Sunil Chetri proves it once again! At 38, Chhetri's incredible fitness and skill shine brightly as he smashes another goal for his team! A true inspiration on and off the field, Chhetri's dedication, hard work, and passion for the game are unmatched. Here's to the living legend who continues to defy time and show us that greatness knows no bounds. Keep soaring, Sunil Chhetri! ❤️ #SunilChhetri #football #magic #moments #goal #asianicon #striker #living #legend #AgelessWonder
আম-সফরে হ্যাংলা হেঁশেল! গন্তব্য মুর্শিদাবাদ। দেখুন প্রথম পর্ব... . . . সম্পূর্ণ ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন এই লিংকে- https://bit.ly/3oR2d6A Hangla Hneshel #HyanglaHneshel #Mango #Loveformango #Murshidabad #explore #EntrepreneursJourney #StayTuned #AnilavaChatterjeeOfficial
মায়াবী আলোমাখা এক কর্ণার টেবিলে বসে কফির কাপে চুমুক দিতে দিতে আপনিও কি স্বপ্ন দেখেন আপনার স্বপ্নের রেস্তোরাঁর? তাহলে হ্যাংলা হেঁশেলের এই সংখ্যাটা অবশ্যই আপনার জন্য৷ শহরের বিশিষ্ট শেফ ও উদ্যোগপতিদের লেখায় জানুন ঠিক কী কী উপায়ে তা সম্ভব! তাহলে আজই সংগ্রহ করুন হ্যাংলার 'রেস্তোরাঁ খোলার পাসওয়ার্ড' সংখ্যাটি। Hangla Hneshel #HyanglaHneshel #SpecialEdition #EntrepreneursJourney #StayTuned #AnilavaChatterjeeOfficial
শরীরে বাসা বেঁধেছে নানান অসুখ। মধ্যবিত্ত সংসারে মাসকাবারি ওষুধ কিনতে জেরবার! জানুন এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের নতুন নির্দেশিকা৷ খরচ বাঁচান ৭৫% পর্যন্ত৷ https://youtu.be/L7yNJnXwE4g . . . #medicine #pricing #rxmedicine #doctors #centralgovernment #stategovernment #genericmedicine #genericdrug #cheapmedicine #swastasathi #ayushmanbharat #health #AnilavaChatterjeeOfficial
শেষ কয়েকমাস ধরে এটাই বলার চেষ্টা করছি। একটা মানুষের অরাজনৈতিক হবারও সম্পূর্ণ অধিকার আছে। সৌরভ গাঙ্গুলি শাসক দলের প্রোগ্রামে যান না, সরকারি প্রোগ্রামে "যেতে হয়"। সৌরভ গাঙ্গুলি হাসপাতালের প্রোগ্রামে চলে যান না, তাঁকে যাবার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমন্ত্রণ জানান। সৌরভ গাঙ্গুলি কোনদিন তাঁর রাজনৈতিক অবস্থান জানাননি, আপনারা মিডিয়ারা জল্পনা করেছেন। রাজনীতিতে আসলে 'নামতে' হয় তো, ওই খেউর টিভি শো গুলো তাঁকে রাজনীতি নামানোর জন্য কয়েক হাজার মিনিট নষ্ট করে ফেলেছে। অমিত শাহ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দুজনেই সৌরভ গাঙ্গুলির বাড়িতে "আসেন"!! সৌরভ গাঙ্গুলি তাঁদের দুজনের জন্যই সমানভাবে অতিথি সেবা করেন। একজন বাঙালি খেলোয়াড় এই যোগ্যতা, সম্মানটা অর্জন করেছে, আপনাদের পছন্দ হচ্ছে না, কারণ তিনি আপনাদের মনমতো স্টান্সটা নিচ্ছেন না, তাই তো? বাঙালির তো হাতে গোনা কয়েকজন আইকন, তাঁক
আজ রাসবিহারী বসুর জন্মদিন... https://youtu.be/5BlgYGNtZzo #RasbehariBose #BirthAnniversary #Tribute #AnilavaChatterjeeOfficial
Want your business to be the top-listed Media Company?