23/02/2024
নারীদের জন্য ঘরে বসে আয় করার সুবর্ণ সুযোগ!
“মেয়েদের জন্য ঘরে বসে অনলাইনে আয়”- এই শিরোনাম-টি দেখে সহজেই উপলব্ধি করা যাচ্ছে আর্টিকেল-টি মূলত মেয়েদেরকে স্বাবলম্বী করার পদ্ধতিসমূহ নিয়ে সাজানো হয়েছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে নারীদের এখন অনলাইনে উপার্জনের সুযোগ তৈরি হয়েছে। মেয়েরা এখন ঘরের কাজ কিংবা পড়াশোনা করার পাশাপাশি অবসর সময়ে অনলাইনের মাধ্যমে কাজ করে স্বাবলম্বী হতে আগ্রহী। শুধু তাই নয় ইতোমধ্যে অনেকে অনলাইন জগতে কাজ করার দ্বারা মাসে ৫-৬ হাজার টাকা উপার্জন-ও করছেন। কথাটি অবিশ্বাস্য মনে হলেও এটি-ই বাস্তবতা এবং সম্ভবপর-ও বটে। গৃহিণী কিংবা শিক্ষার্থী এখন অনলাইনে কাজ করার দ্বারা প্রতিমাসে ন্যূনতম ৫-৬ হাজার টাকা ইনকাম করছেন। এর ফলে তারা পরিবারের খরচ যোগান দেয়ার পাশাপাশি নিজের হাত খরচের জন্য-ও সামান্য পরিমাণে টাকা সঞ্চয় করতে সক্ষম হয়েছেন। অর্থাৎ নারীরা এখন সাংসারিক কাজের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সর্বক্ষেত্রে নিজস্ব কর্মদক্ষতার প্রমাণ দিতে সক্ষম হয়েছেন। যদিও এই আর্টিকেল-টি মূলত মেয়েদের উদ্দেশ্যে-ই রচনা করা হয়েছে; তবে এই আর্টিকেল-টি পড়ে ছেলেদের-ও অনেকাংশেই উপকার হবে। কেননা, এই আর্টিকেল-টিতে “ঘরে বসে অনলাইনে আয়” করার এমন কিছু টিপস নিয়ে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে যে সকল কাজগুলো ছেলে-মেয়ে উভয়ের দ্বারাই করা সম্ভব। তাই টিপসগুলো জেনে নিতে আর্টিকেল-টি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে নিন!
যে সকল কাজগুলো হতে পারে আপনার অনলাইন জগত থেকে আয়-উপার্জনের উৎস তার একটি তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো:
★ গ্রাফিক্স ডিজাইন: মেয়েরা স্বভাবতই সৃজনশীল বুদ্ধিমত্তার অধিকারী হয়ে থাকে। আর এই সৃজনশীল প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন এ্যাপস/সফটওয়্যার ব্যবহার করে গ্রাফিক্স ভিত্তিক কাজ শিখে অনলাইনে উপার্জন করতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ- ক্যানভা, পিক্সেল ল্যাব, ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর ইত্যাদি এ্যাপস/সফটওয়্যার দ্বারা ফেসবুক পোস্ট ডিজাইন, ফেসবুক এডস ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ইউটিউব ব্যানার ডিজাইন, ইউটিউব থাম্বনেইল ডিজাইন, ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন, ওয়েডিং কার্ড ডিজাইন, মেন্যু কার্ড ডিজাইন ইত্যাদি কাজ করে অতি সহজেই প্রতিমাসে হাজার টাকার উপরে অনলাইন থেকে ইনকাম করা সম্ভব।
★এফিলিয়েট মার্কেটিং: এটি এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি কমিশনের বিনিময়ে কোনো একটি প্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যক্তির পণ্য বা পরিসেবা বিক্রি করে।
এর ফলে অনেক নারী-ই উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে; যাদের মধ্যে অধিকাংশ নারী-ই হলেন- শিক্ষার্থী, গৃহিণী কিংবা স্বল্পশিক্ষিত মহিলা। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম-কে মার্কেটিং এর পন্থা হিসেবে ব্যবহার করে ব্যবসা শুরু করেছেন এবং সফলতা-ও অর্জন করেছেন।
উদাহরণস্বরূপ- ফেসবুকে নিজস্ব ব্যবসায়িক পেজ তৈরি করে ‘৬৪ বিডি পণ্য’ কিংবা ‘বই আছে’ নামক বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে এফিলিয়েটর একাউন্ট তৈরি করে অনলাইনে নিজের ব্যবসায়িক পেজ থেকে সেখানকার বিভিন্ন পণ্য বা বই বিক্রি করে কমিশন গ্রহণ করা এক ধরনের এফিলিয়েট মার্কেটিং।
★ পণ্য বা বইয়ের রিভিউ লেখা: এক্ষেত্রে একটি ভালো বিষয় নির্বাচন করে নিতে হবে এবং সেই বিষয় সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এর ফলে পণ্য বা বইয়ের রিভিউ লিখতে সুবিধা হবে এবং একটি আদর্শ ও ভালো মানের রিভিউ লেখা সম্ভব হবে।
উদাহরণস্বরূপ- ‘আল-কুরআনের কাব্যানুবাদ’ নামক বইয়ের রিভিউ। বইটি সম্পর্কে রিভিউ লিখতে হলে প্রথমে বইটির বিষয়-বস্তু সম্পর্কে জানতে হবে। এতে করে রিভিউ লিখতে সহজ হবে; যার ফলে যারা রিভিউ-টি পড়বে তারা পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাবে।
এছাড়াও, ‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ’, ‘বেলা ফুরাবার আগে’ ইত্যাদি বই সম্পর্কে রিভিউ লিখতে হলে প্রথমে নিজে বইটি পড়ে ধারণা নিতে হবে। আর এভাবে করে বিভিন্ন অনলাইন সাইটে রিভিউ লিখার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা যায়।
★ কন্টেন্ট রাইটিং: কন্টেন্ট অর্থ ‘বিষয়বস্তু’। নিজের অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান ব্যবহার করে নিজস্ব কৌশলে সেটা লেখনী কিংবা স্থিরচিত্র কিংবা কোনো ভিডিওচিত্রের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলাকে-ই কনটেন্ট রাইটিং বলে।
[কনটেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে মূলত একটি নির্দিষ্ট বিষয়-কে কেন্দ্র করে তৈরি করা হয়।]
উদাহরণস্বরূপ- যেকোনো ধরনের FM, ইউটিউব ভিডিও, ওয়েব সিরিজ, মুভি, লোগো ইত্যাদি।
★ফেসবুক মার্কেটিং: বর্তমানে প্রায় সকলেরই সোশ্যাল মিডিয়ায় বা ফেসবুকে একাউন্ট রয়েছে। তাই যে কেউ চাইলেই এই একাউন্ট-কে ব্যবহার করে অনলাইন জগত থেকে উপার্জনের ব্যবস্থা করে নিতে পারেন।
উদাহরণস্বরূপ- ফেসবুকে পেজ এবং গ্রুপ তৈরি করে নিজস্ব পণ্যের ব্যবসা করে উপার্জন করা যায় বা এফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ করেও যে কেউ চাইলে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন।
এক্ষেত্রে, সঠিকভাবে ব্যবসা পরিচালনা করতে হলে ফেসবুক টুলস এর সঠিক ব্যবহার জেনে নিতে হবে। এতে করে কাস্টমারদের কাছে পণ্যের বিজ্ঞাপন দেয়া যেমন সহজ হবে তেমনি নতুন কাস্টমার পেতে-ও সুবিধা হবে। এছাড়া-ও ফেসবুক টুলস সম্পর্কে ধারণা না থাকলে স্ক্যামের শিকার হয়ে সুন্দর করে সাজানো বিজনেস পেজ বা গ্রুপ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই যথাযথভাবে ফেসবুক টুলসগুলো সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরি।
★ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয়: বিনোদনের পাশাপাশি অর্থ উপার্জনের এক অন্যতম মাধ্যম হয় উঠেছে ইউটিউব চ্যানেল।
উদাহরণস্বরূপ- কেউ দেশীয় রান্না বা বেকিং এর কাজে পারদর্শী হলে ভিডিও তৈরি করে ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করার মাধ্যমে এবং ইউটিউবের কিছু শর্তাবলি মেনে চললেই ইউটিউব চ্যানেল-ও আয়ের উৎস হতে পারে। এমনকি বর্তমানে অনেকেই এই নিয়মাবলি অনুসরণ করে ইউটিউব থেকে ঘরে বসেই উপার্জন করছেন।
★ভিডিও এডিটিং: ক্যানভা, কাইনমাস্টার ভিডিও এডিটর ইত্যাদি এ্যাপস ব্যবহার করে ছোটো ছোটো ভিডিও এডিট এর কাজ করার মাধ্যমে-ও উপার্জন করা সম্ভব।
এছাড়া-ও আরো অনেক উপায় বা পদ্ধতি রয়েছে যা অনুসরণ করে অনলাইন থেকে ঘরে বসেই উপার্জন করা সম্ভব।
এই আর্টিকেল-টিতে কতিপয় সহজ কিছু পদ্ধতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে যেন এর মাধ্যমে যে কোনো বয়সের নারী-ই অতি সহজে অনলাইনে কাজ করে আয় করতে সক্ষম হয়।
ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করার দ্বারা উপার্জন করা যেমন সুবিধাজনক তেমনি এর কিছু অসুবিধা-ও আছে।
নিম্নে ‘ঘরে বসে অনলাইনে কাজের দ্বারা আয়’এর কতিপয় কিছু সুবিধা ও অসুবিধা তুলে ধরা হলো-
✅ ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সুবিধাসমূহ-
👉সুবিধাজনক সময়ে কাজ পাওয়া ও জমাদানের সুযোগ।
পারিবারিক দায়িত্ব পালনের কাজ বিঘ্নিত হয় না।
👉সন্তানের প্রতি খেয়াল রাখা যায় ও পর্যাপ্ত সময় দেয়া যায়।
👉কর্মস্থলে যাবার সময় ও খরচ দুটোই সাশ্রয় হয়।
👉অফিসের অপ্রীতিকর ঘটনাবলির সম্মুখীন হতে হয় না।
👉নারীদের ক্ষেত্রে পর্দার বিধান লঙ্ঘিত হয় না।
👉অনলাইন পেমেন্ট হওয়ায় টাকা ব্যাংক একাউন্টে সংরক্ষিত থাকবে এতে অপ্রয়োজনীয় খরচ হবার দুশ্চিন্তা থাকে না।
❎ ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার অসুবিধাসমূহ-
👉অনলাইন জগতে যারা শখের বসে নতুন হিসেবে যুক্ত হয় তারা প্রাথমিক অবস্থায় বিষয়গুলো বুঝতে যেয়ে নানান রকমের সমস্যায় পড়েন।
👉অনেক সময় পারিবারিক নানা জটিলতার কারণে যথাসময়ে কাজ সাবমিট করা সম্ভব হয় না।
👉অনলাইন ভিত্তিক কর্মক্ষেত্র হওয়ায় অনেক সময় সাপোর্ট টিমের সদস্যগণ সঠিকভাবে সমস্যা বুঝতে ও তার সমাধান দিতে ব্যর্থ হন।
👉ইনকাম রেঞ্জ ফুল টাইম চাকরির মতো অতি উচ্চ মাত্রার হয় না।
যদিও “ঘরে বসে অনলাইনে উপার্জন”এর অসুবিধার চেয়ে সুবিধার দিকটিই বেশি।
তবে অনলাইনে কাজ করার দ্বারা আয় করার জন্য সর্বপ্রথম যে জিনিস থাকা প্রয়োজন তা হলো- স্কিল বা দক্ষতা । কোনো একটি বা একাধিক বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করতে পারলে অতি সহজেই অনলাইন প্লাটফর্মে কাজ পাওয়া যায় ও আয় করা যায়।
দক্ষতা অর্জনের দ্বারা অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য এমনই একটি অনলাইন প্লাটফর্ম হলো- ‘পর্দার মধ্যে থেকে আয় মাত্র ২১দিনে’; যার স্লোগান হলো- “যতটুকু শিখবো ততটুকু দিয়ে আয় করবো ইনশাআল্লাহ”। এটি ETDP(Entrepreneurship Training and Development Programme) কর্তৃক আয়োজিত ২১ দিনব্যাপী সেশন প্রোগ্রাম যেটি সকল বয়সী নারী-পুরুষ সকলের জন্য একদম ফ্রি!!! এখান থেকে প্রশিক্ষণ শেষে বা শেষ হবার আগেই আপনি পাবেন অনলাইনের মাধ্যমে লোকাল মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করার সুযোগ বা এফিলিয়েট মার্কেটিং করে হতে পারবেন একজন সফল ব্যবসায়ী।
প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য আপনার ল্যাপটপ কিংবা ডেস্কটপ থাকা বাধ্যতামূলক নয়। আপনি আপনার স্মার্টফোন দিয়েই কাজ শিখে ছোটো-ছোটো কাজ করে প্রতিমাসে ৫-৬ হাজার বা আপনার দক্ষতার উপর নির্ভর করে এর অধিক-ও উপার্জন করতে পারবেন। এমনকি
ইতোমধ্যে অনেক নারী এবং পুরুষ এই প্লাটফর্মের সাথে যুক্ত হয়ে আয় করা শুরু করেছেন।
এছাড়া-ও, এই সেশনের একটি বিশেষত্ব হচ্ছে জুম এ্যাপের মাধ্যমে লাইভ ক্লাস নিয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়; এর ফলে নারীরা ভিডিও অফ রেখে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারেন। যার ফলে পর্দার বিধান লঙ্ঘিত হয় না। এমনকি নারীদের সুবিধার কথা ভেবে প্রত্যেকটি লাইভ ক্লাসের রেকর্ডেড ভিডিও ‘Passive Income BD’ নামক ইউটিউব চ্যানেলে প্লে-লিস্ট আকারে আপলোড করা থাকে। ফলে কেউ লাইভ ক্লাস মিস করলেও পরবর্তীতে ইউটিউব থেকে ভিডিওগুলো দেখে নিয়ে কাজ প্রাকটিস করতে পারেন।
এমনকি প্রতি ক্লাস শেষে এসাইনমেন্ট দেয়ার মাধ্যমে কাজের মান যাচাই করে লোকাল মার্কেটপ্লেসে(আয়করি.কম) কাজ করার জন্য উপযুক্ত করে গড়ে তোলা হয়।
তাছাড়া মার্কেট প্লেসে কাজ করার সময় বা প্র্যাকটিস করার সময় যে কোনো সমস্যা সমাধানের জন্য রয়েছে খুবই দক্ষ ও আন্তরিক সাপোর্ট টিম।
এছাড়া-ও কোর্স শেষে রয়েছে সার্টিফিকেট এর সুব্যবস্থা।
এই প্লাটফর্ম থেকে প্রশিক্ষণ শেষে যে কেউ Upwork,Fiverr ইত্যাদি ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট প্লেসে-ও কাজ করার দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন।
👉সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন:
১. ফ্রিল্যান্সিং কি?
➤ অনলাইনে নিজ দক্ষতা অনুযায়ী বায়ারের গাইডলাইন অনুসরণ করে কাজ করে অর্থ উপার্জন করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে।
২. মেয়েরা কি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবে?
➤ ফ্রিল্যান্সিং হলো একটি পেশা। এই পেশায় অর্থ উপার্জনের জন্য দক্ষতা প্রয়োজন।
তাই দক্ষতা বা স্কিল থাকলে সে মেয়ে হয়েও ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবে।
৩. মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়ার সম্ভাব্যতা কেমন?
➤ এটি সম্পূর্ণরূপে বায়ার এবং আপনার নিজস্ব কর্মদক্ষতার উপর নির্ভর করে যে আপনি কাজ পাবেন কি-না।
৪. ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কি কম্পিউটার থাকা বাধ্যতামূলক?
➤ না। এটি একটি ভুল ধারণা। বরং দক্ষতা থাকলে মোবাইল ব্যবহার করে কাজ করেও উপার্জন করা সম্ভব।
পরিশেষে বলা যায়, পরিবারের সাপোর্ট ও নিজের প্রবল ইচ্ছে-শক্তি থাকলে যে কোনো বয়সী নারীই তার নিজস্ব কর্মদক্ষতা অনুযায়ী কাজ করে তা দিয়ে অনলাইন হতে অতি সহজেই নিজের এবং পরিবারের জন্য উপার্জন করতে পারবেন।
[বি.দ্র: এছাড়া-ও কনটেন্ট রাইটিং এর টপিক সংশ্লিষ্ট একটি ফিচারড ইমেজ(১২০০*৬২৮ পিক্সেল) কন্টেন্ট এর শিরোনামের পর দিয়ে দিলে সুন্দর একটি কনটেন্ট তৈরি হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। ]
🎯এসাইন্টমেন্টের জন্য লিখেছিলাম। যেহেতু লিখালিখি জগতের মানুষ না তাই অগোছালো মানের লিখা হয়েছে।
কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে ধারণা দেবার জন্য শেয়ার করা।
🌼ধন্যবাদ🌼
Jeshmin juthy