Resultbd Learning knowledge

  • Home
  • Resultbd Learning knowledge

Resultbd Learning knowledge It is a very important page. This Page helps our countrys all students any time.Thank you all.......

23/01/2023

২০২২-২০২৩ যেকোন চাকরির পরীক্ষায় ১ মার্কস কমন পেতে পারেন।

★★অসমাপ্ত আত্মজীবনী**

১.প্রকাশিত হয়েছে- ২১টি ভাষায়।

২.অনুবাদ হয়েছে- ২০টি ভাষায়।

৩. সর্বশেষ অনূদিত হয় - ত্রিপুরা জাতির
ককবরক ভাষায়; ১৫ অক্টোবর, ২০২২

৪. ইংরেজি নাম- The Unfinished Memoris.

৫. গ্রন্থটি লেখার সময়কাল- ১৯৬৬-১৯৬৯ সাল পর্যন্ত কারাগারে থাকাকালীন।

৬. অসমাপ্ত আত্মজীবনী'র প্রকাশক ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড।

★★কারাগারের রোজনামচা**

১. প্রকাশিত হয়েছে- ৫টি ভাষায় ।

২. অনুবাদ হয়েছে- ৪টি ভাষায়।

৩. সর্বশেষ অনূদিত হয়- ফরাসি ভাষায়: (১৭ জুন, ২০২১।

৪. ইংরেজি নাম- Prison Diaries.

৫. গ্রন্থটি লেখার সময়কাল- ১৯৬৬-১৯৬৮ সাল পর্যন্ত কারাগারে ও চীনে থাকাকালীন ।

৬. কারাগারের রোজনামচা'র প্রকাশক বাংলা একাডেমি।

★৭ই মার্চের ভাষণ অনূদিত হয়েছে- ১৭টি ভাষায় (সর্বশেষ- ভিয়েতনামি ভাষায়)

★আমার দেখা নয়া চীন' গ্রন্থটি প্রকাশ করে- বাংলা একাডেমি।

07/10/2022

SOME SOCIAL RULES THAT MAY HELP YOU:

1. Don’t call someone more than twice continuously. If they don’t pick up your call, presume they have something important to attend to;

2. When someone shows you a photo on their phone, don’t swipe left or right. You never know what’s next;

3. If a person is speaking directly to you, staring at your phone is rude;

4. Praise publicly. Criticize privately;

5. If a colleague tells you they have a doctors' appointment, don’t ask what it’s for, just say "I hope you’re okay". Don’t put them in the uncomfortable position of having to tell you their personal illness. If they want you to know, they'll do so without your inquisitiveness;

6. Never order the expensive dish on the menu when someone is giving you a lunch/dinner. If possible ask them to order their choice of food for you;

7. If you tease someone, and they don’t seem to enjoy it, stop it and never do it again. It encourages one to do more and it shows how appreciative you're;

8. Don’t ask awkward questions like ‘Oh so you aren’t married yet?’ Or ‘Don’t you have kids’ or ‘Why didn’t you buy a house?’ Or why don't you buy a car? For God’s sake it isn’t your problem

9. Always open the door for the person coming behind you. It doesn’t matter if it is a guy or a girl, senior or junior. You don’t grow small by treating someone well in public;

10. Return money that you have borrowed even before the other person remembers lending it to you. It shows your integrity and character. Same goes with umbrellas, pens and lunch boxes;

11. If you take a taxi with a friend and he/she pays now, try paying next time;

12. Respect different shades of opinions. Remember what's the digit. 6 to you will appear the digit 9 to someone facing you. Besides, second opinion is good for an alternative;

13. Never interrupt people talking. Allow them to pour it out. As they say, hear them all and filter them all;

14. Say “thank you” when someone is helping you.

15. There’s almost never a reason t

জিনিসপত্রের দাম কেনো বাড়ছে জানতে চান? আসুন একটু জেনে নেয়া যাক....মুদ্রাস্ফীতির সাথে খেলাপী ঋণ ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত।প্রথেমে...
20/05/2022

জিনিসপত্রের দাম কেনো বাড়ছে জানতে চান? আসুন একটু জেনে নেয়া যাক....

মুদ্রাস্ফীতির সাথে খেলাপী ঋণ ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত।

প্রথেমেই বুঝতে হবে মুদ্রাস্ফীতি জিনিস টা আসলে কি? খুব সহজভাবে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করছি।

মুদ্রাস্ফীতিঃ কোন দেশে সর্বোপরি যতটুকু সম্পদ আছে তার মূল্য ওই দেশের বর্তমানের মোট মুদ্রামাণের(টাকা) সমান। মনে করুন, বাংলাদেশে সর্বমোট ১৫ টাকা আছে এবং এই দেশের সম্পদ বলতে সাকুল্যে আছে ৫ টি কমলা। আর কিছুই নেই। যেহেতু দেশের মোট সম্পদের মূল্য মোট মুদ্রামানের সমান, সেহেতু এই ৫ টি কমলার মূল্য ১৫ টাকা। অর্থাৎ, প্রতিটি কমলার মূল্য ৩ টাকা। এখন যদি আরো ৫ টা ছাপানো হয়, তাহলে মোট মুদ্রামান হয়ে যাবে ১৫+৫ = ২০ টাকা। কমলা কিন্তু বাড়েনি। তারমানে এখন[নতুন করে ৫ টাকা ছাপানোর পর] ৫ টি কমলার মোট মূল্য হয়ে গেল ২০ টাকা। অর্থাৎ প্রতিটি কমলার বর্তমান মূল্য ৪ টাকা।

এই যে সম্পদ না বাড়িয়ে অতিরিক্ত টাকা ছাপানোর ফলে কমলার দাম ৩ টাকা থেকে ৪ টাকা হয়ে গেল, এইটাই সহজ ভাষায় "মুদ্রাস্ফীতি"। একই পণ্য আগের থেকে বেশি দামে ক্রয় করা মানেই মুদ্রাস্ফীতি হয়েছে।

অর্থাৎ, আমরা বলতে পারি "কোন দেশের সম্পদের পরিমাণ না বাড়িয়ে টাকা ছাপালে মুদ্রাস্ফীতি হবে।"

এইবার আসি খেলাপী ঋণের প্রসঙ্গে। সহজ ভাষায় ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে পরিশোধ না করলে সেই ঋণ কে খেলাপী ঋণ বলা যায়। আবার সেই ১৫ টাকা এবং ৫ কমলায় ফিরে আসা যাক।

মনে করুন, এই ১৫ টাকা থেকে এক ব্যক্তি ৫ টাকা ঋণ নিল। যতক্ষণ পর্যন্ত ঋণের ৫ টাকা দেশের মধ্যেই থাকছে, ততক্ষন দেশের মোট মুদ্রামান ১৫ টাকাই থাকে। মানে প্রতিটি কমলার মূল্য ৩ টাকাই থাকে। অর্থাৎ মুদ্রাস্ফীতি এখন পর্যন্ত ঘটেনি।

এইবার ধরুন ওই ব্যক্তি ঋণের ৫ টাকা ডলারে কনভার্ট করে বিদেশে গিয়ে খরচ করে ফেলেছে এবং সে ঋণ পরিশোধ করতে অক্ষম। ডলারে কনভার্ট করার মানে হচ্ছে ওই ৫ টাকা এখন আর টাকা নাই। ধরুন ১ ডলার হয়ে গেছে[ধরি, ১ ডলার = ৫ টাকা]। এখন ওই ১ ডলার কিন্তু আর বাংলাদেশে ব্যবহার করা সম্ভব নয়। যে দেশের মুদ্রা শুধুমাত্র সে দেশেই ব্যবহার করা যায়। মানে ওই ৫ টাকা বাংলাদেশের মধ্যে আর নাই!! অথচ খাতা কলমের হিসাবে বাংলাদেশের মোট টাকার মান এখনো ১৫ ই আছে!!! কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আছে ১০ টাকা। ওই খেলাপী ৫ টাকার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আবার ৫ টাকা অতিরিক্ত ছাপানো হয়। অর্থাৎ খাতাকলমে মোট মুদ্রামান হয়ে যায় ২০। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ১৫ টাকা থাকে।

এইখানে দুইটা ভয়কংর ঘটনা ঘটেঃ

১)যেহেতু টাকা ছাপানো হয় নতুন করে, সেহেতু মুদ্রাস্ফীতি হবে। অর্থাৎ একই কমলার দাম আগে ছিল ৩ টাকা। এখন হয়ে যাবে ৪ টা।

২)উপরের সমস্যা টাও খুব একটা প্রভাব ফেলত না যদি সত্যি সত্যি দেশে ২০ টাকা থাকত। তাহলে পণ্যের দাম বাড়ার সাথে সাথে মানুষের ক্রয়ক্ষমতাও বাড়ত। কিন্তু সেটা তো হচ্ছে না। কারন দেশে তো ২০ টাকা নাই। আছে ১৫ টাকা। ৫ টাকা গায়েবুল হাওয়া হয়ে গেছে। মানে আমাদের কাছে ১৫ টাকা। কিন্তু পণ্য কিনতে হচ্ছে এমন দামে যেন আমাদের ২০ টাকা আছে।

২০২১ সালের সেপ্টেম্বর এর পর মোট খেলাপী ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় এক লাখ এক হাজার ১৫০ কোটি টাকা। এর অর্থ এই হিউজ পরিমাণ টাকা আমাদের দেশে নাই। অথচ আমাদের পণ্য ক্রয়ের সময় এমন দাম দিতে হচ্ছে যেন ওই এক লাখ এক হাজার ১৫০ কোটি টাকাা আমাদের মুদ্রামাণে যুক্ত আছে। কি ভয়ংকর!!! এইসব হিসাবেই গ্যাসের সিলিন্ডার আজ ১৪০০ টাকা, অথচ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা সেই ৭০০ টাকা ই আছে।

ভয়ংকর ব্যাপার। আপনাকে টাকা না দিয়ে বলা হচ্ছে টাকা দিয়েছি, আছে তোমার পকেটে, বেশি দাম দিয়ে চাল, ডাল, তেল কিনবা। নাহলে না খেয়ে মরবা।

20/05/2022

🥇আমার পড়া মাস্টারপিস/সেরা বই🥇

আহমদ ছফা
🍁যদ্যপি আমার গুরু [জাতীয় অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক ও সমকালীন রাজনীতি, এটা ছফার একটা মাস্টারপিস ]
🍁ওঙ্কার [বইটাও মোটামুটি ভালো। তবে অতটা ভালো লাগেনি ]
🍁অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী [বলার অপেক্ষা রাখে না,অসাধারণ ]

সৈয়দ মুজতবা আলী
🍁দেশে বিদেশে
🍁শবনম[প্রেমকাহিনি,তবে মারাত্মক, ভালো লাগবে ]

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
🍁চিলেকোঠার সেপাই
🍁খোয়াবনামা [রেটিং চিলেকোঠার পরে]

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
🍁পুতুল নাচের ইতিকথা
🍁জননী [দ্বিতীয় চয়েজ]

হুমায়ুন আহমেদ
🍁জ্যোৎস্না ও জননীর গল্প
🍁দারুচিনি দ্বীপ
🍁কোথাও কেউ নেই

সমরেশ মজুমদার
🍁সাতকাহন -[ফাস্ট চয়েজ]
🍁উত্তরাধিকার [সেকেন্ড চয়েস]

🍁ক্রাচের কর্নেল - শাহাদুজ্জামান

🍁মেমসাহেব - নিমাই ভট্টাচার্য [মাস্ট রিড]

🍁মা - আনিসুল হক[মুক্তিযুদ্ধ,অসাধারণ]
🍁মা - ম্যাক্সিক গোর্কি[সমাজতন্ত্র নিয়ে আগ্রহ থাকলে পড়তে পারেন,বিখ্যাত বই]

🍁বুনোকে লেখা প্রেমপত্র-পীর হাবিবুর রহমান [পত্রোপন্যাস,বইটা ছোট কিন্তু প্রচুর তথ্য,কিছুটা ইরোটিক মনে হবে]

🍁ন হন্যেতে - মৈত্রী দেবী[প্রেমকাহিনি,তবে অসাধারণ]

🍁কাগজের বউ - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

🍁পথের পাঁচালী -বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়[বলার অপেক্ষা রাখে না]

🍁সেই সময় - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়[ঐতিহাসিক উপন্যাস,কিন্তু বিরক্ত হবেন না]

​🍁তুরস্কে তুর্কিস্তানের সন্ধানে - আবু তাহের মিসবাহ (বর্তমান তুরস্ককে জানতে,ভ্রমনকাহিনি টাইপ,ভালো লাগবে।লেখক কওমির একজন ভালো মানের সাহিত্যিক)

🍁আনা ফ্রাঙ্কের ডায়েরি - [ওর থেকে ডায়েরি কিভাবে, কতটা ফ্রি মাইন্ডে লিখতে হয় শিখছি।বইয়ের শেষের নোটে ওর মৃত্যুর কাহিনি পড়ে কান্না করছিলাম। যদিও আগেই জানতাম ওর মৃত্যুর কাহিনি]


🥇 English Novel 🥇

🍁Half Girlfriend - Chetan Bhagat[এটা নিয়ে করা মুভিটা অতটা ভালো লাগে না, যতটা সরাসরি উপন্যাসটা পড়ে লাগে ]
🍁Girl in Room 105 -Chetan Bhagat[Detective টাইপ।তবে রেটিং অবশ্যই হাফ গার্লফ্রেন্ডের পরে]

🍁The Alchemist - Paulo Coelho [এটার বাংলাটা আগে পড়ে নিতে পারেন, অসাধারণ অনুপ্রেরণাদায়ক একটা উপন্যাস ]

🍁The girl on the Train [সাইকো টাইপ,ভালো লাগবে,বিশেষ করে মেয়েদের জন্য,আমারও অসাধারণ লাগছে]

🍁Animal Firm - Goerge Orwell [রাশিয়ার যোশেফ স্ট্যালিনরে ব্যঙ্গ করে লেখা,মজাদার একটা উপন্যাস। জর্জ ওরওয়েল সবগুলো উপন্যাসই অনেক জনপ্রিয়]

🍁The Old Man and the Sea-Ernest Hemingway[আমার কাছে অসাধারণ ছিল কিন্তু অনেকের কাছে ভালো নাও লাগতে পারে, হেমিংওয়ের লেখাগুলো প্রতীকী টাইপ।আপনি আমাদের ইংরেজি প্রথম পত্রের Old man at the Bridge পড়লে তার লেখার ধাঁচ বুঝতে পারবেন]

🍁The Notebook-Nicholas Sparks[অসাধারণ প্রেমকাহিনি,তবে আগে এটা নিয়ে বানানো মুভিটা দেখে নিতে পারেন ]

🍁The Boy in the Striped Pyjamas-John Boyne.[অনুবাদ আছে,তাছাড়া মুভিও দেখতে পারেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের হিটলারের কনসেনট্রেশান ক্যাম্প নিয়ে কাহিনি,ভালো লাগবে ]

🍁One Night at the Call Centre-Chetan Bhagat[আমার পড়া চেতান ভাগাতের লেখা প্রথম বই।কাহিনিটা মজার আছে মোটামুটি ]

🍁The Fault in Our Stars- John Green[দুজন ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর অসাধারণ প্রেমকাহিনী,আগে মুভিটা দেখে নিয়েন]

🍁You can win- Shiva Khera[যদি এখনো না পড়ে থাকেন তাইলে অবশ্যই কিনবেন,একটা বিখ্যাত মোটিভেশনাল মাস্টারপিস বই ]

🍁Gulliver's Travels - Jonathan Swift[বলার অপেক্ষা রাখে না, অসাধারণ ছিল]

🍁Sophie's World-Jostein Gaarder[দর্শনের বই উপন্যাস আকারে লেখা,দর্শন শেখা হবে কিন্তু দর্শন পড়ার একঘেয়েমি আসবে না। ]

🍁You can if you think you can - Norman Vincent Peale[Motivational ]

🍁The kite Runner - Khaled Hosseini[আফগানিস্তের সোভিয়েত আক্রমণ, তালেবানের উৎপত্তি এবং তখনকার সময়ের চিত্র নিয়ে লিখিত উপন্যাস। এটাই হুসেইনির প্রথম উপন্যাস এবং বেস্ট সেলার। তার তিনটি উপন্যাসের তিনটাই আমেরিকার বেস্ট সেলার ]

🥇 Short Story 🥇

🍁The tell-tale heart by Adger allan poe
🍁The Black Cat by Edgar Allan Poe
[আমি পিডিএফ পড়ছি।সরাসরি বই পাইলে অনেকগুলো একসাথে পাওয়া যেত।এই এডগার এলান পো কিন্তু ইংরেজি ছোটগল্পের জনক]
🍁The yellow wallpaper by Charlotte Gilman Perkins
🍁The Gift of the Magi - O. Henry [অসাধারণ ছিল।আমার জীবনের সেরা শর্ট স্টোরি।এটা দিয়ে কিন্তু আমরা অনেক narration করছি।এইটা পড়ার পরে আবিষ্কার করছি।চরিত্র Della আর Jim]
এগুলো বলতে গেলে খুবই ছোট।সরাসরি পিডিএফ দিয়েই চালিয়ে দিতে পারবেন।চাইলে O Henry আর allan poe এর সর্ট স্টোরির সংকলন কিনে নিতে পারেন।

🥇 ইসলামি উপন্যাস 🥇

🍁আধার রাতের বন্দিনী - আমিনুল ইসলাম [০৫ খন্ডের। আমি তিন পর্যন্ত পড়েছি।বাকিটা পাইনি।কিন্তু যদি পাই একদিনেই পড়ে ফেলব।মধ্য এশিয়ার সমাজতান্ত্রিক যুগের ইতিহাস নিয়ে। এক কথায় অসাধারণ একটা উপন্যাস ]

🍁কিসরা ও কায়সার - নসীম হিজাজী[রাসুলুল্লাহ সঃ এর আগমনকালীন মদীনা, রোম ও পারস্য সাম্রাজ্যের ইতিহাস,আমি প্রায় রাত জেগে পড়ছিলাম]

🍁নাঙ্গা তলোয়ার - এনায়েতুল্লাহ আলতামাশ[হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদের জীবনী নিয়ে, অসাধারণ বায়োগ্রাফিভিত্তিক উপন্যাস]

🍁ঈমানদীপ্ত দস্তান- এনায়তুল্লাহ আলতামাশ[এটা আলতামাশের মাস্টারপিস উপন্যাস। ক্রুসেড নিয়ে লেখা,সালাহুদ্দীন আইয়ুবীর বায়োগ্রাফিভিত্তিক উপন্যাস ]

🍁সাইমুম সিরিজ - আবুল আসাদ[আমার খুবই প্রিয়, ৬৪ খন্ড,অ্যাপ আছে।ভিতরে ঢুকে গেলে আপনি ৬৪ খন্ড না পড়ে থামবেন না,আমি শিওর,শার্লক হোমস/জেমস বন্ডকেও হার মানাবে ]

🍁কাশ্মীরের কান্না - সমর ইসলাম [কাশ্মীর সম্পর্কে জানতে।এটা আমার ডেবিউট উপন্যাস।দুইবার পড়ছি,পারলে আরেকবার পড়বো]
নসীম হিজাজীর সেরা উপন্যাস:
🍁স্পেনের ঈগল
🍁মুহাম্মদ ইবনে কাসিম
🍁দস্তানে মুজাহিদ
🍁শেষ প্রান্তর
🍁আধার রাতের মুসাফির
🍁ইউসুফ বিন তাশফিন

[এগুলো সবগুলোই একেকটা ইতিহাস নিয়ে লেখা নসীম হিজাজীর বই।সবগুলোই অসাধারণ। এর মধ্যে স্পেনের ঈগল, দস্তানে মুজাহিদ ও আধার রাতের মুসাফির বেস্ট। ]

🥇 বিবিধ 🥇

🍁মুক্তযুদ্ধের বয়ানে ইসলাম - পিনাকী ভট্টাচার্য [মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বামদের প্রচলিত কিছু ভন্ডামীর দলীল।ইসলামকে কেন মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি বানানোর চেষ্টা করা হয়।অবশ্যই কিনবেন]
🍁ইতিহাসের ধুলোকালি - পিনাকী ভট্টাচার্য [মুক্তিযুদ্ধের বয়ানে ইসলাম পড়ে থাকলে এটা দেখতে পারেন]

🍁এক অর্থনৈতিক ঘাতকের স্বীকারোক্তি- জন পার্কিন্স,অনুবাদ দেবাশীষ চক্রবর্তী
[আমেরিকা কিভাবে সাহায্যের নামে বিশ্বের গরীব দেশগুলোকে নিজের পোষা কুকুর বানায়।লেখক নিজেই সরাসরি জড়িত ছিল।শেষ বয়সে আইসা আকাম কুকাম ফাঁস কইরা দিছে,কিনতে পারেন]

🍁আবিষ্কারের নেশায়- আব্দুল্লাহ আল মুতি[যদিও বাচ্চা পোলাপানের জন্য।এটা পড়লে বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ জন্মাবে]

🍁রিচার্জ your ডাউন ব্যাটারি - ঝঙ্কার মাহবুব [আমার পড়া সেরা মোটিভেশনাল বই।মন খারাপ লাগলে পড়লে সত্যিই চার্জ হয়।একেবারে প্রথম পৃষ্ঠায় তার মাকে উৎসর্গ করে লেখাটা আমার আম্মু সাথে হুবহু মিলে যায়। লেখাটুকু আম্মুরে দেখাইয়া বলছিলাম,তোমার একটা ক্লোন পাইছি]

🍁হারিয়ে যাওয়া মুক্তা - শিহাব আহমেদ তুহিন[কিছু গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু আমাদের কাছে অবহেলিত আমল, ইসলামি বই কেনার ইচ্ছে থাকলে অবশ্যই এটা কিনবেন]

🍁সুখময় জীবনের সন্ধানে - শায়খ মুহাম্মদ বিন আব্দুর রহমান আরিফী
[সৌদি বংশোদ্ভূত, বর্তমান বিশ্বের একজন নামকরা ইসলামী লেখক।এই বইটা প্রতিটি মুসলিমের ঘরে থাকা উচিত ]

🍁আগুনের কারাগারে - আব্দুল রাজ্জাক হেকনোভিক [বসনিয়া যুদ্ধ নিয়ে লেখা,বসনিয়া সম্পর্কে জানতে পড়তে পারেন ]

🍁প্রশান্তির খোঁজে- ওস্তাদ নোমান আলী খান[লেখক সেরা ইসলামি মোটিভেশনাল স্পীকার, এটা অবশ্যই কিনবেন]

🍁বারমুডা ট্রায়াঙ্গল ও দাজ্জাল- আসেম ওমর[যদি দাজ্জাল সম্পর্কে জানার আগ্রহ থাকে, সাথে ফ্রিতে বারমুডা ট্রায়াঙ্গালের রহস্য। যদিও আমার অনেক তথ্য বাজে মনে হইছে।লেখক পাকিস্তানের একজন খ্যাতিমান লেখক]

🍁করাগারে রাতদিন - যয়নাব আল গাঁজালি [মিশরের ইখওয়ানুল মুসলিমুন সংগঠনের নেতাকর্মীদের উপড় তৎকালীন ফেরাউন খ্যাত জামাল আবদেল নাসেরের নির্যাতনের দলিল।লেখিকা নিজেও বন্দী ছিল এবং সংগঠনের অন্যতম একজন নেত্রী]

🍁নব্য ফেরাউনের কারাগার - আহমাদ রায়েফ,মিশর[কারাগারে রাতদিনের পরিপূরক হিসেবে পড়তে পারেন]

🍁তাতারিদের ইতিহাস - রাগেব সারজানি
[একসময়ের ত্রাস এবং পৃথিবীর অন্যতম দুর্ধর্ষ জাতি তাতারিদের সম্পর্কে জানতে, একটা নির্ভরযোগ্য বই]

🍁চলে মুসাফির - কবি জসীমউদ্দিন
[খুবই সাধারণ ভাষায় লেখা পল্লীকবি জসিমদার আত্মজীবনী,ভালো লাগছে ]

🍁সাহসের গল্প - যাইনুল আবেদিন
[কিছু শিক্ষামূলক ইসলামী গল্পের সংকলন,খুবই ভালো একটা বই]

🍁এসো কলম মেরামত করি- আবু তাহের মিসবাহ [লেখালেখি শিখতে হাতের কাছে রাখতে পারেন ]

🍁মাই লাইফ : ফিদেল ক্যাস্ত্রো
[কিউবা বিপ্লবের আদ্যোপান্ত এবং প্রায় অর্ধ শতক ধরে আমেরিকার নাকের ডগায় একটা সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র, কিউবার প্রেসিডেন্ট ফিদেল ক্যাস্ট্রো সম্পর্কে জানতে খুবই ভালো একটা বই ]

🍁ভারত যখন স্বাধীন হলো- মাওলানা আবুল কালাম আজাদ [ভারতের স্বাধীনতার ইতিহাস যদি সরাসরি কারো মুখ থেকে শুনতে চান।কংগ্রেস নেতা এবং ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী মাওলানা আবুল কালাম আজাদের লেখা। ইতিহাসের একটা নির্ভরযোগ্য বই।]

🍁দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ট্রাজেডি - সাহাদত হোসেন খান [দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের উপরে লেখা আমার পড়া সেরা বই।বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে জানার ইচ্ছে থাকলে অবশ্যই কিনবেন]

🍁হাসান বান্নার ডায়েরি - ইমাম হাসান বান্না [ইখওয়ানুল মুসলিমুনের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ হাসান বান্নার আত্মজীবনী এবং সংগঠন প্রতিষ্ঠার ইতিহাস। ইখওয়ানুল মুসলিমুন সম্পর্কে আগ্রহী হলে মাস্ট রিড]

🍁সাদ্দাম, জীবনের শেষ দিনগুলো - উইল বার্ডেনওয়াপার [ইরাকের সাবেক জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের মৃত্যুর পূর্বের কিছুদিনের ঘটনাবলী।জেলে তার নিরাপত্তাপ্রহরী হিসেবে থাকা বারোজন আমেরিকান সৈন্যদের মুখ থেকে সাদ্দাম হোসেনকে জানার জন্য পড়তে পারেন ]

🍁বাংলাদেশ রক্তের ঋণ- অ্যান্থনি মাসকারেনহার্স [বঙ্গবন্ধু ও জিয়াউর রহমানের হত্যার ইতিহাস জানতে অসাধারণ রোমাঞ্চকর একটা বই।না পড়ে থাকলে অবশ্যই কিনবেন।এটার আসল ইংরেজি বই হলো - The Legacy of Blood, লেখক ব্রিটিশ সাংবাদিক এবং বঙ্গবন্ধুর কাছের লোক ছিল।তবুও বইয়ে কোনো পক্ষপাতিত্ব নাই]

🍁ইন দ্যা হ্যান্ড অফ তালেবান - ইভন রিডলি [লেখিকা ব্রিটিশ সাংবাদিক, তালেবানের হাতে আটক ছিল কিছুদিন এবং জেল থেকে বের হয়ে ইসলাম গ্রহন করে।সেই ইতিহাস নিয়েই লেখা]

🍁আফগানিস্তানে আমি আল্লাহকে দেখেছি - ওবায়দুর রহমান খান নদভী
[আফগানিস্তান যুদ্ধ নিয়ে লেখা খুবই বিখ্যাত একটা বই। লেখক দৈনিক ইনকিলাবের সহ সাধারন সম্পদাক]

🍁স্পেনের কান্না - জাস্টিস তাকি ওসমানী [স্পেনে মুসলিমদের প্রবেশ এবং তাড়া খেয়ে বিদায় নেওয়া এবং বর্তমান অবস্থার করুন ইতিহাস। লেখক পাকিস্তানের সাবেক চীফ জাস্টিস ও বিশ্ববিখ্যাত আলেম।]

🍁আমার মেয়েবেলা - তাসলিমা নাসরিন
[তসলিমা নাসরিনের ছোটবেলা নিয়ে তার লেখা বই।তসলিমা নাসরিনের ছন্নছাড়া জীবনের সূত্রপাতের দিনগুলো এবং তার পরিবার সম্পর্কে জানতে খুবই ভালো একটা বই,পড়তে পারেন ]

🍁গাদ্দাফির সাথে জীবন - অ্যানিক কোজেন [লিবিয়াকে ৪৩ বছর শাসন করা জনপ্রিয় নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির বিতর্কিত সিক্রেট জীবন নিয়ে লেখা।এটা খুবই পক্ষপাতিত্ব করে লেখা।আমার অনেক তথ্যই বানানো মনে হয়। তবুও কিছুটা তো অবশ্যই সত্য।এমনিতে পড়ে মজা পাবেন]

🍁ক্রসেড সিরিজ - আসাদ বিন হাফিজ [আলতামাশের ঈমানদীপ্ত দস্তানের মতোই মজার।আলাদা অ্যাপেও পড়তে পারবেন]

🍁Mossad/মোসাদ -কায়কোবাদ মিলন
[ইসরায়েলের দুর্ধর্ষ গোয়েন্দা বাহিনী মোসাদের কিছু রোমাঞ্চকর অভিযান নিয়ে অসাধারণ একটা বই।দুই খন্ড প্রকাশিত হয়েছে ]

🍁এরদোয়ান দ্যা চেঞ্জ মেকার- হাফিজুর রহমান [তুরস্কের বর্তমান প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের উপড় লেখা বেস্ট বই]

🍁আফ্রিকার দুলহান - সাদেক হুসাইন
[হযরত ওসমান রা এর সময়ে মুসলিমদের আফ্রিকা বিজয়ের ইতিহাস নির্ভর,খুবই জনপ্রিয় একটা উপন্যাস ]

🍁চে গুয়েভারার ডায়েরি
[বিখ্যাত মার্ক্সবাদী নেতা ও কিউবাসহ দক্ষিণ আমেরিকার সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নায়ক চে গুয়েভারার আত্মজীবনী ও তার গেরিলা যুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে লেখা।চে গুয়েভারাকে জানতে অবশ্যই এটা পড়া লাগবে]

11/05/2022
06/05/2022

#সরকারি #বেতন স্কেল, গ্রেডিং সিস্টেম ও অন্যান্য
||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||

সরকারি চাকরির গ্রেড
আগে ছিল ৪ শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত ছিল
এখন ২০ গ্রেডে চারটি শ্রেণিতে বিভক্ত।

আগের প্রথম শ্রেণি > বর্তমানে সেটা ১ম থেকে ৯ম গ্রেড
আগের দ্বিতীয় শ্রেণি > বর্তমানে শুধু ১০ম গ্রেড
আগের তৃতীয় শ্রেণি > বর্তমানে ১১-১৬ তম গ্রেড আগের চতুর্থ শ্রেণি > বর্তমানে ১৭-২০ তম গ্রেড এবং সর্বশেষ গ্রেড।

যিনি
১ থেকে ৯ নং গ্রেডে > প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা বা গেজেটেড অফিসার বা ক্যাডার।
#এদের নিয়োগের সময় সরকারি গেজেট বা বিজ্ঞপ্তি বের হয়, স্বয়ং প্রেসিডেন্ট এদের নিয়োগ দিয়ে থাকেন। সামগ্রিক দিক বিবেচনায় মান মর্যাদা, দায়িত্ব-কর্তব্যের পরিধি এবং সুযোগ সুবিধার দিক দিয়ে প্রথম শ্রেণির গেজেটেড অফিসারগণ তুলনামূলক ভালো অবস্থানে থাকেন। তার উপরে আছে সচিব/মূখ্য সচিব।

পিএসসি কর্তৃক নিয়োগকৃত ২৬ ধরণের চাকরিকে ক্যাডার এবং পিএসসি কর্তৃক নিয়োগকৃত অন্যান্য সরকারি চাকরিকে নন-ক্যাডার জব বলা হয়।

নন-ক্যাডার জব গ্রেড ৯ হলে ১ম শ্রেণি এবং গ্রেড ১০ হলে ২য় শ্রেণি বলা হয়

#ক্যাডার আর নন-ক্যাডার জব এর মধ্যে মূল পার্থক্য:
১// ক্যাডারগণ প্রমোশন পেয়ে নীতিনির্ধারক পর্যায়ে যেতে পারেন।
২// নন-ক্যাডারগণ প্রমোশন যেতে পারেন না অর্থাৎ ননক্যাডার একটি ব্লক পোস্ট।

বিসিএস ক্যাডার মূলত দুই প্রকার:
ক.জেনারেল (পুলিশ, এডমিন, পররাষ্ট্র ইত্যাদি)
খ.টেকনিক্যাল (শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, সড়ক ও জনপদ ইত্যাদি)।

পার্থক্য:
#জেনারেল ক্যাডারে যে কেউ যে কোন সাবজেক্ট থেকে পরীক্ষা দিয়ে চাকরি করতে পারেন
#টেকনিক্যাল ক্যাডারে চাকরি করতে হলে নির্দিষ্ট বিষয়ে শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকা লাগবে। যেমন, ডাক্তার হতে এমবিবিএস ডিগ্রি।

#চেনার উপায়:
সরকারি যে কোন অফিসে ৪ ধরনের স্টাফ থাকে>
১ম স্তরে > ক্যাডার (গেজেটেড কর্মকর্তা )
২য় স্তরে> কর্মকর্তা (গেজেটেড কর্মকর্তা )
৩য় স্তরে> কর্মকর্তা
৪র্থ স্তরে> কর্মচারী

#প্রথম শ্রেণি মানেই নূন্যতম ৯ম গ্রেড:
সকল ডিপার্টমেন্টের সহকারী পরিচালক (Assistant Director) প্রথম শ্রেণির বাংলাদেশ ব্যাংকের এডি না সব এডিই প্রথম শ্রেণির।

#দ্বিতীয় শ্রেণি কেবল ১০ম গ্রেড:
পুলিশের এসআই দ্বিতীয় শ্রেণির এবং প্রাইমারি প্রধান শিক্ষক দ্বিতীয় শ্রেণির। সরকারি হাই স্কুলের সহকারী শিক্ষক দ্বিতীয় শ্রেণির।

#তৃতীয় শ্রেণি কেবল ১১-১৬ তম গ্রেড :
প্রাইমারি সহকারী শিক্ষক তৃতীয় শ্রেণির এবং সকল ডিপার্টমেন্টের অফিস সহকারী, কম্পিটার অপারেটর/ সাঁট মুদ্রাক্ষরিক তৃতীয় শ্রেণির।

#চতুর্থ শ্রেণি কেবল ১৭-২০ তম গ্রেড:
অফিস সহায়ক চতুর্থ শ্রেণির যার স্কেল ৮,২৫০ যেমন প্রাইমারি স্কুলের পিওন।

#গ্রেডভেদে বেতন ও ভাতা>>>>>>
সর্বনিম্ন মূল বেতন ৮ হাজার ২৫০ টাকা
সর্বোচ্চ ৭৮ হাজার টাকা

#সর্বোচ্চ মূল বেতন ৭৮ হাজার টাকা হলেও বেতন-ভাতাসহ ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
#সর্বনিম্ন বেতন স্কেল ৮ হাজার ২৫০ টাকা হলেও সব মিলে দাঁড়াবে ২০ হাজার ১০ টাকা।

প্রথম স্কেলে
#বাড়িভাড়া মূল বেতনের ৫০ শতাংশ = ৪০ হাজার টাকা।
#চিকিৎসাভাতা ১ হাজার ৫০০ টাকা,
ডোমেস্টিক এইড ভাতা ৩ হাজার টাকা,
#উৎসবভাতা ১৩ হাজার ৩৩ টাকা,
#আপ্যায়নভাতা ৩ হাজার টাকা
#শিক্ষাভাতা ২ হাজার টাকা করা হয়েছে।

সর্বনিম্ন স্কেলে
#বাড়িভাড়া ৫ হাজার টাকা,
#চিকিৎসাভাতা ১ হাজার ৫০০ টাকা,
#যাতায়াত_ভাতা ৩০০ টাকা,
#শিক্ষাভাতা ২ হাজার টাকা,
#ধোলাইভাতা ১৫০ টাকা
#টিফিনভাতা ৩০০ টাকা।

স্থানভেদে অন্যান্য ভাতা ও সুবিধাদি>
বাড়ি ভাড়া: ৪৫ হাজার টাকা ও এর উর্ধ্বে ঢাকা মেট্টোপলিটন এলাকার জন্য বাড়ি ভাড়া মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২৮ হাজার টাকা ও সর্বোচ্চ ৪০ হাজার টাকা।

চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, কক্সবাজার ও সাভার এলাকার জন্য মূল বেতনের ৪৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২৩ হাজার টাকা ও সর্বোচ্চ ৩৬ হাজার টাকা।

জেলা শহরের জন্য মূল বেতনের ৪০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২১ হাজার টাকা ও সর্বোচ্চ ৩২ হাজার টাকা। অন্যান্য স্থানের জন্য মূল বেতনের ৩৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১৯ হাজার টাকা ও সর্বোচ্চ ২৮ হাজার টাকা। মূল বেতনের ২৫ হাজার টাকা থেকে ৪৪ হাজার ৯৯৯ টাকা পর্যন্ত ঢাকা মেট্টোপলিটন এলাকার জন্য ৬০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২০ হাজার টাকা।

চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, কক্সবাজার ও সাভার এলাকার মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১৬ হাজার টাকা।

জেলা শহরের জন্য মূল বেতনের ৪৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১৩ হাজার টাকা। অন্যান্য স্থানের জন্য মূল বেতনের ৪০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১১ হাজার ৫০০ টাকা। ১৩ হাজার টাকা থেকে ২৪ হাজার ৯৯৯ পর্যন্ত ঢাকা মেট্টোপলিটন এলাকার জন্য মূল বেতনের ৬৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১০ হাজার টাকা।

চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, কক্সবাজার ও সাভার এলাকার মূল বেতনের ৫৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৮ হাজার ৫০০ টাকা।

জেলা শহরের জন্য মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৮ হাজার টাকা। অন্যান্য স্থানের জন্য মূল বেতনের ৪৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৭ হাজার ২০০ টাকা। ১২ হাজার ৯৯৯ পর্যন্ত ঢাকা মেট্টোপলিটন এলাকার জন্য মূল বেতনের ৭০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৬ হাজার ৫০০ টাকা।

চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, কক্সবাজার ও সাভার এলাকার মূল বেতনের ৬৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৬ হাজার।


জেলা শহরের জন্য মূল বেতনের ৬০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৫ হাজার ৫০০ টাকা। অন্যান্য স্থানের জন্য মূল বেতনের ৫৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৫ হাজার।

চিকিৎসা ভাতা
মাসে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০ টাকা।

বয়সভেদে চিকিৎসাভাতা
অবসরভোগীদের ক্ষেত্রে ৬৫ বছরের কম বয়স্কদের জন্য মাসিক ভাতা ১ হাজার ৫০০ টাকা।
৬৫ বছরের বেশি বয়স্কদের জন্য ২ হাজার ৫০০ টাকা।

এর পাশাপাশি সরকার প্রদত্ত ৪০০ টাকা স্বাস্থ্য ও দুর্ঘটনা বীমা এবং জীবন বীমাসহ সরকারি চাকরিজীবীর জন্য বীমা স্কিম চালু।

#যাতায়াত ভাতা
দেশের সকল সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ১০ নাম্বার থেকে ১৬ নাম্বার গ্রেডে যাতায়াত ভাতা মাসে ৩৬০ টাকা।

#গাড়ির সুবিধা
পরীক্ষামূলকভাবে ৩ নং গ্রেডের উপরের কর্মকর্তাদের জন্য সুপারিশ প্রাপ্ত।
পাশাপাশি ৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তাদের গাড়ি কেনার বিষয়টি বিবেচনার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।

#শিক্ষা_সহায়ক ভাতা:
সকল শ্রেণির চাকরিজীবীদের সন্তান
প্রতি মাসে ১ হাজার টাকা,
২ সন্তানের জন্য ২ হাজার টাকা।
পাশাপাশি সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীর সন্তানদের ভর্তির জন্য #সরকারি অর্থে পরিচালিত সকল প্রতিষ্ঠানে একটি নির্দিষ্ট কোটা সুবিধা পাচ্ছে।
(বিদ্রঃ বুয়েট কিংবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিতে এ সুপারিশ প্রযোজ্য হবে না।)

#টিফিন ভাতা
মাসে টিফিন ভাতা ৩০০ টাকা। তবে যে সব চাকরিজীবী তাদের প্রতিষ্ঠানে দুপুরের খাবার পান কিংবা দুপুরের খাবারের ভাতা পান তাদের জন্য এ টিফিন ভাতা প্রযোজ্য হবে না।

#উৎসব ভাতা
সকল চাকরিজীবীদের জন্য প্রতি বছরে ২ মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ উৎসব ভাতা দেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে একজন অবসরভোগীর জন্য তার মাসিক নিট পেনশনের দ্বিগুণ হারে বছরে ২টি উৎসব ভাতা দেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

#শ্রান্তি_বিনোদন ভাতা
সকল শ্রেণির চাকরিজীবীকে প্রতি ২ বছর অন্তর ১৫ দিনের গড় বেতনে অর্জিত ছুটিসহ ১ মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ শ্রান্তি ও বিনোদন ভাতা পাবে।

#ধোলাই_ভাতা
৪র্থ শ্রেণির চাকরিজীবীদের জন্য ধোলাই ভাতা মাসে ১৫০ টাকা পাবেন।

#কার্যভার_ভাতা
কার্যভার ভাতার শতকরা হার অপরিবর্তিত রেখে সর্বোচ্চ সীমা মাসে ২ হাজার ৫০ টাকা উন্নীত করা।

#গৃহকর্মী_ভাতা
গৃহকর্মী ভাতা অপরিবর্তীত আছে।

#পোশাক_পরিচ্ছদ_সুবিধা
প্রচলিত নিয়মে পোশাক পরিচ্ছদ প্রাপ্তির সুবিধা রয়েছে

#পাহাড়ি ও দুর্গম ভাতা
পার্বত্য এলাকায় কর্মরত সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পাহাড়ি ভাতা পাবেন।
একইভাবে হাওড়-বাওড়, দুর্গম দ্বীপ অঞ্চলে উপকূলীয় ভাতা।

#আপ্যায়ন_ভাতা
মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও মূখ্য সচিব ৩ হাজার টাকা,
সচিব ও সমপর্যায়ের কর্মকর্তা ২ হাজার ৫০০ টাকা
অতিরিক্ত সচিব ও সমপর্যায়ের কর্মকর্তা ২ হাজার টাকা,
যুগ্ম সচিব ও সমপর্যায়ের কর্মকর্তারা ১ হাজার ৫০০টাকা।

#ভ্রমণ_ভাতা
বদলিজনিত ভ্রমণ ভাতা এককালীন
সড়ক পথে ১০০ কি.মি. পর্যন্ত ১০ হাজার টাকা,
১০১ থেকে ২০০ কি.মি. পর্যন্ত ১৫ হাজার ৫০০ টাকা
২০১ থেকে এর বেশি কি.মি. হলে ২০ হাজার টাকা

#বিশেষ_ভাতা
বাংলাদেশ পুলিশ, র‌্যাব, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা এসএসএফ ইত্যাদি বিভিন্ন সার্ভিসের জন্য বিশেষভাতা বেতন ভাতা।

#আবাসন ও গৃহ নির্মাণ ঋণ
গ্রেড অনুযায়ী ১২ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা গৃহ ঋণ
সুদের হার হবে ব্যাংক রেটে ৫ শতাংশ।

৮ম থেকে ১ম গ্রেড স্কেলের কর্মকর্তাদের ২০ জনের জন্য ১০ কাঠা ও অন্যান্য চাকরিজীবী প্রতি ২০ জনের জন্য ৮ কাঠা প্লট সুবিধা।

এছাড়া গবেষণা কাজে নিয়োজিত বিশেষায়িত চাকরিজীবীদের জন্য বেতন কাঠামো আলাদা রাখা।

#অনুরোধঃ অনেক পরিশ্রম,সময় ব্যয় করে তথ্য সংগ্রহ,মুদ্রণ,সম্পাদনা করা হয়েছে। আপনাদের সামান্য উপকারে আসবে আশা করি।ভুল হলে ক্ষমার পাশাপাশি সঠিক তথ্যটি কমেন্টে তুলে ধরবেন।
"""আপনার স্বপ্নের চাকরি
ধরা দিক আপনার নাগালে'''''"
(কালেক্টেড)
[কোনো পরিবর্তন হলে কমেন্টে জানাবেন ]

নবম-দশম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বই থেকে বাছাইকৃত প্রশ্ন ও উত্তরঃ১) সামরিক শাসন জারি করা হয় –১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর২)...
05/04/2022

নবম-দশম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বই থেকে বাছাইকৃত প্রশ্ন ও উত্তরঃ

১) সামরিক শাসন জারি করা হয় –১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর
২) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন–১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর
৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন–আইয়ুব খান
৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়–১৯৬১
৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে
৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয়–১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে–১৭ দিন
৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ–৬ দফা দাবি
৯) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন–মুজিবুর রহমান
১০) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয়–১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি
১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল–৩৫ জন
১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয়–বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে
১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয়–১৯৬৮ সালের ১৯ জুন
১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে
১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা
১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয়–১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় ➖১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন ➖১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ
✿➢১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর
✿➢২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ
✿➢২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)
✿➢২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর
✿➢২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)
✿➢২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান
✿➢২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ
✿➢২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
✿➢২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ
✿➢২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন
✿➢২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ
➢পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
➢অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ
➢নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী
➢অপারেশন সার্চ লাইট হলো ➖১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড
🔴 বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন ➖২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে
✿ বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় –২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে
✿➢৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর
✿➢৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।
✿➢৩৮) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে
✿➢৩৯) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি
✿➢৪০) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি
✿➢৪১) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে
✿➢৪২) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে
✿➢৪৩) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়
✿➢৪৪) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে
✿➢৪৫) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
✿➢৪৬) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে
✿➢৪৭) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
✿➢৪৮) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ
✿➢৪৯) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
✿➢৫০) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
✿➢৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন
✿➢৫২) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি
✿➢৫৩) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে
✿➢৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে
✿➢৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়
✿➢৫৬) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
✿➢৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল
✿➢৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে
✿➢৫৯) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত
✿➢৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন
✿➢৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে
✿➢৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি
✿➢৬৩) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি
✿➢৬৪) আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন
✿➢৬৫) আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা
✿➢৬৬) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী
✿➢৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম ✿➢৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু
✿➢৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে
✿➢৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল
✿➢৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস
✿➢৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
✿➢৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে
✿➢৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.
✿➢৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে
✿➢৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে
✿➢৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি
✿➢৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে
✿➢৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি
✿➢৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
✿➢৮০) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়
✿➢৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।
✿➢৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)
✿➢৮৩) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ
✿➢৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়
✿➢৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা
✿➢৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে
✿➢৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি
✿➢৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
✿➢৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
✿➢৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে
✿➢৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি
✿➢৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু
✿➢৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন
✿➢৯৪) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত
✿➢৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি
✿➢৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার
✿➢৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের
✿➢৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি
✿➢৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার
✿➢১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর
১০১) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে
১০২) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি
১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার
১০৪) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত
১০৫) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%
১০৬) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি
১০৭) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ
১০৮) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত
১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ
১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম
১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি
(২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)
১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%
১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %
১১৪) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জন)
১১৫) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১১০৬ জন
১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে
১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে
১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর
১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু
১২০) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি
১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.
১২২) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি
১২৩) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.
১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬
১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস
১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.
১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস
১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে
১২৯) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট
১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক
১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে
১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড.
মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক
১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে
১৩৪) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান
১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর
১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে
১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ
১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে
১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)
১৪০) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ
১৪১) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে
১৪২) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি
১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ
১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে
১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ
১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে
১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)
১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়
১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়
১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে
১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি
১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে
১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা
১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম
১৫৭) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে
আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি
১৫৮) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি
১৫৯) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)
১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়
১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক
১৬২) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস
১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে
১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের
ভাষা আন্দোলন
১৬৫) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে
১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO
১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর
১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি
১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন
১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন
১৭১) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
১৭২) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)
১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান
১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের
১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে
১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর
১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে
১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা
১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে
১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসন
ছিল – ২৩৭ টি
১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি
১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা
১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)
১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন
১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে
১৮৬) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ
১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালি
অবাঙ্গালি দাঙ্গা।
১৮৮) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে
১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান
১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে
১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর
১৯২) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলা
এবং আম্রকানন
১৯৩) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর
১৯৪) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
১৯৬) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল
১৯৭) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম
১৯৯) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ
২০০) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আহমদ
❍☞২০১)মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্
রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান
❍☞ ২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্র
ী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
❍☞২০৩) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী
❍☞২০৪) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী
❍☞২০৫) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা
❍☞২০৬) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি
❍☞২০৭) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
❍☞২০৮) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)
❍☞২০৯) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার
❍☞২১০) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে
❍☞২১১) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি
❍☞২১২) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের
❍☞২১৩) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল
❍☞২১৪) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ
❍☞২১৫) ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি
❍☞২১৬) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর
❍☞২১৭) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে
❍☞২১৮) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন
❍☞২১৯) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা
❍☞২২০) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী
❍☞২২১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা
❍☞২২২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১
❍☞২২৩) মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড
❍☞২২৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন
❍☞২২৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন
❍☞২২৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)
❍☞২২৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর
❍☞২২৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি
❍☞২২৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি
❍☞২৩০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
❍☞২৩১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল
❍☞২৩২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন
❍☞২৩৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
❍☞২৩৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
❍☞২৩৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে
❍☞২৩৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি
❍☞২৩৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ
❍☞২৩৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন
❍☞২৩৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ
❍☞২৪০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়
❍☞২৪১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ
❍☞২৪২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন
❍☞২৪৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে
❍☞২৪৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে
❍☞২৪৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর
❍☞২৪৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
❍☞২৪৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক
❍☞২৪৮) জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ
❍☞২৪৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন
❍☞২৫০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন
✺ ২৫১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস
✺ ২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়
✺ ২৫৩) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে
✺ ২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি
✺ ২৫৫) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি
✺ ২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী
✺ ২৫৭) জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট
✺ ২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট
✺ ২৫৯) জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট
✺ ২৬০) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট
✺ ২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
✺ ২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর
✺ ২৬৩) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
✺ ২৬৪) জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
✺ ২৬৫) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত
✺ ২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে
✺ ২৬৭) জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের
✺ ২৬৮) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল
✺ ২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন
✺ ২৭০) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৭১) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে
✺ ২৭২) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান
✺ ২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে
✺ ২৭৪) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর
✺ ২৭৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর
✺ ২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
✺ ২৭৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে
✺ ২৭৮) গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে
✺ ২৭৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর
✺ ২৮০) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
✺ ২৮১) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল
✺ ২৮২) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে
✺ ২৮৩) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে
✺ ২৮৪) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ
✺ ২৮৫) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ
✺ ২৮৬) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে
✺ ২৮৭) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে
✺ ২৮৮) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ
✺ ২৮৯) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর
✺ ২৯০) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৯১) নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর
✺ ২৯২) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর
✺ ২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)
✺ ২৯৪) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর
✺ ২৯৫) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ
✺ ২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান
✺ ২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)
✺ ২৯৯) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর
✺ ৩০০) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল
❑➫৩০১) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর
৩০২) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%
৩০৩) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%
❑➫৩০৪) ৪ দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮
❑➫৩০৫) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে
❑➫৩০৬) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়
❑➫৩০৭) জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে
❑➫৩০৮) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে
❑➫৩০৯) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি
❑➫৩১০) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল
❑➫৩১১) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে
❑➫৩১২) উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে
❑➫৩১৩) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল
❑➫৩১৪) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
❑➫৩১৫) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে
❑➫৩১৬) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
❑➫৩১৭) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা
❑➫৩১৮) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)
❑➫৩১৯) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম
❑➫৩২০) পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার
❑➫৩২১) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর
❑➫৩২২) মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।
❑➫৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ
❑➫৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
❑➫৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি
❑➫৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে
❑➫৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%
❑➫৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে
❑➫৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
❑➫৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার
❑➫৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
❑➫৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার
❑➫৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত
❑➫৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
❑➫৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
❑➫৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
❑➫৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
❑➫৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার
❑➫৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
❑➫৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার
❑➫৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
❑➫৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত
❑➫৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
❑➫৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত
❑➫৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
❑➫৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
❑➫৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
❑➫৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
❑➫৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
❑➫৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
■➢৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
■➢৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
■➢৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
■➢৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
■➢৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
■➢৩৫৬) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
■➢৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
■➢৩৫৮) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
■➢৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
■➢৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
■➢৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
■➢৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
■➢৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
■➢৩৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।
■➢৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
■➢৩৭১) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে
■➢৩৭২) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
■➢৩৭৩) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
■➢৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
■➢৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
■➢৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
■➢৩৭৭) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়
■➢৩৭৮) তিস্তা নদী মিলিত হয় – ব্রক্ষপুত্রের সাথে
■➢৩৭৯) তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ – ১৭৭ কি.মি ও ৩০০ থেকে ৫৫০ মি.
■➢৩৮০) বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান উৎস – তিস্তা নদী
■➢৩৮১) তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয় – ১৯৯৭-৯৮ সালে
■➢৩৮২) মংলা বন্দরের দক্ষিণে – পশুর নদী
■➢৩৮৩) পশুর নদীর দৈর্ঘ্য প্রস্থ – প্রায় ১৪২ কি.মি ও ৪৬০ মি. থেকে ২.৫ কি.মি
■➢৩৮৪) সাঙ্গু নদীর উৎপত্তি – আরাকান পাহাড়
©

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Resultbd Learning knowledge posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share