ShahidaExpressions (2025)

29/12/2024

🤍📚🌿
I have books. Alhamdulillah.

29/12/2024

‘হারিয়ে যাওয়া মুক্তো’ বই থেকে,
সন্দীপন প্রকাশন

29/12/2024

বইকথা এক্সপ্রেস : আমার প্রাপ্তি সংগ্রহ

আস্সালামু আ'লাইকুম ওয়ারহমাতুল্লহি ওয়াবারকাতুহ্।
এই পোস্টের জন্য ছবিটা তুলতে পাক্কা দেড় ঘণ্টা+ অর্থাৎ জোহরের আযানের আগে থেকে শুরু করেছিলাম বইগুলো খোঁজা আর শেষ হয়েছে ২:০৮ পিএম এ। এটার কারণ হলো আমি পার্সেল থেকে বই বের করে পড়া শেষ করে অথবা পরে পড়বো এমন হলে আবার প্যাক করে রেখে দিই। পরবর্তীতে খেয়াল থাকেনা কোনটার মধ্যে কোনটা রেখেছি। আজ খুঁজতে খুঁজতে হয়রান হয়ে গেছি। দুইবার করে খুঁজতে হয়েছে। প্যাক খোলা আবার লাগানো চাট্টিখানি কথা নয়। আমার মাথা পেইন শুরু হয়ে গেছে।
যাইহোক, তারপরও শান্তি যে সবগুলো খুঁজে পেয়েছি।
আলহামদুলিল্লাহ্। সবচেয়ে বেশি হয়রান করেছে বিভূতিভূষণের দুইটা বই। ছোট্ট সাইজ। কোনটার মধ্যে রেখেছি সব খুলে খুলে চেক করা। পরে ভেবেছিলাম যে এগুলো ছাড়াই পোস্ট দিয়ে দিই।আবার মনও মানছিলোনা। তারপর প্রথম থেকে আবার খোঁজা শুরু করলাম। অবশেষে পেলাম।

এই বই গুলো গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে বইকথা এক্সপ্রেস - Boikotha Express , Bookaholic Times ও আব্দুস সাত্তার সজীব ভাই কর্তৃক আয়োজিত বিভিন্ন গিভঅ্যাওয়ে ও প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়ে পাওয়া।আলহামদুলিল্লাহ্। আমারও প্রায় তিনটা একাউন্ট দিয়ে অংশগ্রহণ করে পেয়েছি। যদিও এত সহজ ছিলোনা এত এত মানুষের ভিড়ে এই অর্জন।কিন্তু এই নয়টা পার্সেল তাদের গ্রুপ,পেইজ থেকেই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়ে পাওয়া। এটাই এখন পর্যন্ত পরিমাণে সবচেয়ে বেশি। শুধু " জল রঙ " বইটা কোনো প্রতিযোগিতা ছাড়াই সজীব ভাইয়ের থেকে উপহার পেয়েছিলাম।

সবশেষে অনেক কষ্টের পরেও সবগুলো একসাথে এনে পোস্ট দেওয়া আমার জন্য সহজ ছিলোনা। আমি প্রথমে দিতে চাইনি। নাহয় মাসের শুরুতেই এভাবে দিতাম। আজ নিজের মধ্যে অনেকটা ধৈর্য এনেই সব পার্সেল নিয়ে বসে গেলাম। আর সেটার ফল ছবিতে। আলহামদুলিল্লাহ্।

দোয়া রইলো গ্রুপের জন্য। অনেক সুন্দর একটা প্ল্যাটফর্ম হিসেবে গড়ে উঠুক। এবং এডমিন-মডারেটরগণের জন্যও দোয়া রইলো।
যাদের স্পন্সরে প্রতিযোগিতা, গিভঅ্যাওয়ে গুলো আয়োজিত হয়েছিলো তাদের জন্যও দোয়া রইলো।
বারাকাল্লাহ্ ফিক।

#বইকথা #বইপ্রেম #বইপোকা #প্রাপ্তি_পোস্ট

29/12/2024

*প্রচ্ছদ-কথা লিখুন, বই জিতুন*
পেনফিল্ড পাবলিকেশন থেকে প্রকাশিত সকল বই থেকে আপনার পছন্দের যে-কোনো একটি বইয়ের প্রচ্ছদ-কথা লিখে জিতে নিতে পারেন সদ্য প্রকাশিত বইগুলোর মধ্যে যে-কোনো একটি, ইনশাআল্লাহ।
নিয়মাবলি :

১. লেখাটি হতে হবে স্বরচিত (গুগল, চ্যাটজিপিটি বা অন্যকোনো ভাইয়্যাপুর লেখা কপি করা যাবে না)
২. লেখাটি ১৫০ শব্দের মধ্যে হতে হবে।
৩. প্রতিযোগিতার সময় আগামী ৩১ ডিসেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত।
৪. প্রচ্ছদ-কথা লিখতে হবে কমেন্টবক্সে।
৫. একজন একটার বেশি কমেন্ট করতে পারবেন না। (তবে ওই একই কমেন্টের রিপ্লাইয়ে, আপনার বন্ধুদের মেনশন করতে পারবেন)
প্রতিযোগিতায় যারা এগিয়ে থাকবেন :

১. এই পোস্টটি নিজের টাইমলাইনের শেয়ার করে কমেন্টের রিপ্লাইয়ে তার একটি স্ক্রিনশট যুক্ত করে দেবেন।
২. লেখায় ফ্রেন্ডসদের লাইক-রিয়্যাক্ট ও কমেন্ট থাকবে।
৩. কমেন্টের রিপ্লাইয়ে বন্ধুদের মেনশন করবেন।
যাদের কাছে পেনফিল্ডের বই নেই তারা এই পোস্টটি দেখতে পারেন। এখানে পেনফিল্ডের সবগুলো বইয়ের প্রচ্ছদ ও ডিটেইলস বর্ণনা রয়েছে।

https://www.facebook.com/share/p/15sYAZXv6M/
পেনফিল্ড পাবলিকেশন
বিশুদ্ধ জ্ঞানের বিচরণক্ষেত্র

29/12/2024

আস্সালামু আ'লাইকুম ওয়ারহমাতুল্লহি ওয়াবারকাতুহ্।

"আল্লাহ্ হাফিজ" এবং "আল্লাহ্ হাফেজ" উভয় শব্দই বাংলায় ব্যবহৃত হয়, তবে মূল আরবি উচ্চারণ অনুসারে "আল্লাহ্ হাফিজ" (الله حافظ) সঠিক।

"হাফিজ" শব্দটি আরবি ভাষার মূল শব্দ "حافظ" থেকে এসেছে, যার অর্থ হলো "রক্ষাকারী" বা "সংরক্ষণকারী।" এটি আল্লাহর একটি গুণবাচক নাম, যার মাধ্যমে বোঝানো হয় যে আল্লাহ আমাদের রক্ষা করেন এবং আমাদের নিরাপত্তা প্রদান করেন।

বাংলা ভাষায় অনেক সময় উচ্চারণগত ভিন্নতার কারণে "আল্লাহ্ হাফেজ" ব্যবহার করা হয়, তবে এটি আরবির সঠিক উচ্চারণ নয়। তাই শুদ্ধ এবং যথাযথভাবে ব্যবহার করতে চাইলে "আল্লাহ্ হাফিজ" বলা উচিত।

28/12/2024

: 02

[ ভুল হলে ফুল হয়ো]

" ষোলো " ম্যাগাজিনের ৪র্থ সংখ্যা থেকে 'ভুল হলে ফুল হয়ো' ওমর ইবনে সাদিক-এর গল্পের মতো করে লিখা একটি ছোট নসীহা।

কীভাবে ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েই আল্লাহর পথে ফিরে আসা যায় সেটা ২ পেজের একটি ছোট ঘটনার মাধ্যমে ব্যাখ্যা করেছেন।

যারা ম্যাগাজিন পড়তে ভালোবাসেন তারা এগুলোর পিডিএফ গুগলে সার্চ করলেই হয়তো পেয়ে যেতে পারেন। ইনশাআল্লাহ্।
দোয়া রইলো।
জাযাকুমুল্লোহু খয়রন।

28/12/2024

🤔 🥱

28/12/2024

আস্সালামু আ'লাইকুম ওয়ারহমাতুল্লহি ওয়াবারকাতুহ্।
যেকোনো ভাষার বাংলা অনুবাদ বইয়ের রিভিউ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ-এর ক্ষেত্রে কোন কোন বিষয় উল্লেখ করা জরুরি? কীভাবে শুরু করা বা কী কী রিভিউ- এ এড রাখলে বেশি মানসম্মত ও ম্যাচিউর লিখা হবে?

জাযাকুমুল্লোহু খয়রন।

28/12/2024

যশোরে ১২ জন স-ম-কা-মী পাওয়া গেছে HIV পজিটিভ। সবচেয়ে শকিং ব্যাপার হইসে তারা সবাই স্টুডেন্ট। এখন ভাবেন যশোরে যদি ১২ জন হয়ে থাকে, ঢাকায় কত, বাংলাদেশে কত? যদি স্টুডেন্ট এত হয়, এর বাইরে কত যাদের বয়স ২৫-৬০? ব্র‍্যাক যে ভয়াবহ ভাইরাস ছড়াচ্ছে তা টের পাইতেসি না। এরা টেস্ট করসে দেখে ধরা খাইসে। যদি টেস্ট না করতো এদের র-ক্ত, লালা, নানান কিছুর মাধ্যমে HIV এর ম*রণব্যাধি রোগ ছড়াইতো। আতংকিত করার মত খবর!

সংগৃহীত: বনলতা

28/12/2024

আস্সালামু আ'লাইকুম ওয়ারহমাতুল্লহি ওয়াবারকাতুহ্।
২৭.১২.২০২৪ খ্রি. এর অর্থাৎ গতকালকে অনুষ্ঠিত বারহাট্টা উপজেলার পাবলিকিয়ানদের নিয়ে আমাদের বহুল প্রতিক্ষিত ও বড় ভাই-বোনদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও স্নেহের আয়োজন "নবীনবরণ" অনুষ্ঠান নিয়ে অনুভূতি ও কিছু অনুরোধ :

সবসময় একটা কথা বলে থাকি যে প্রথম সবকিছুই একটু বিশেষ হয়। তেমনি ৬টা ব্যাচ অর্থাৎ ২০১৮-১৯ থেকে ২০২৩-২৪ সেশন- এর সকল পাবলিকিয়ান নিয়ে আয়োজিত এই অনুষ্ঠান আমাদের বারহাট্টা উপজেলায় প্রথম। এজন্য অনেকের কাছে এটা বিশেষ দিন। বিশেষ করে প্রবীণদের জন্য। কেননা তারা তো এখন আর আশা করেনি যে তাদেরকে আর কোথাও সংবর্ধনা দেওয়া হবে। আমরা বড় ভাইদের প্রতি কৃতজ্ঞ যে তারা অন্তত অনেক পরিশ্রম ও সদিচ্ছায় নবীনদের এই বিশেষ দিনটি উপহার দিয়েছেন। যারা সরাসরি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন তারা দেখে থাকবেন বড় ভাই ও জুনিয়রদের অনেকের চেষ্টার কোনো কমতি ছিলোনা অনুষ্ঠানটা সুষ্ঠুভাবে আয়োজন করতে। কিন্তু কিছু কথা না বললেই নয়।
সর্বপ্রথম আপনাদের মাথায় রাখা উচিত আপনি লাখ লাখ স্টুডেন্টকে পেছনে ফেলে পাবলিকে ভর্তি হওয়ার মতো মেধা ও পরিশ্রম দিয়েছেন এবং পরিবার ও সমাজকে আপনার একটা ভালো প্রতিচ্ছবি তৈরি করাতে। কিন্তু এমন কোনো কাজ করবেন না যেটা ভুলিয়ে দিবে আপনিও কোনো স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে পাবলিকের টাকায় পড়াশোনা করছেন যা অনেকের কাছে স্বপ্ন। আপনাদের ব্যক্তিত্ব অন্যদের কাছে উদাহরণ যদি নাও হতে পারে অন্তত কেউ যেন আপনাদের ব্যক্তিত্ব দেখে নাক না সিঁটকায়। আদর্শ না হতে পারলেও খারাপ উদাহরণ হইয়েন না। বড় ভাইগণ যে পরিশ্রম, মেহনত দিয়ে এত সুন্দর আয়োজন করেছেন তা অনেকেই যেভাবে গণহারে সরকারি ত্রাণের মতো ভেবে তা ভেস্তে দেওয়ার পায়তারা করেছেন অথবা নিজেরা কোনো সহযোগিতা তো করেনইনি উল্টো তাদের হয়রানি করেছেন আপনাদের সেটা একদমই উচিত হয়নি। বিশেষ করে যারা বাহিরের পোলাপানকে দাওয়াত দিয়ে এনেছিলেন তাদের অন্তত টেক-কেয়ার করে রাখা উচিত ছিলো। এখন আপনারা যথেষ্ট বড় হয়েছেন। ইউনিভার্সিটিতে গিয়ে ম্যানারিজম যতই শিখেন এর আগে যার প্রতিফলন ঘটবে সেটা হচ্ছে, " পারিবারিক শিক্ষা।" ওটাকে অন্তত ছোট করে দিয়েন না। এটা সরকারি অর্থায়নে কোনো সাংস্কৃতিক মঞ্চ ছিলোনা যে আপনারা এরকম বিহেভ করবেন। যদিও মনে হতে পারে ছোট বিষয়টাকে বড় করা হয়েছে কিন্তু মোটেও বিষয়টা ছোট নয়। এটা যদি স্কুলের ছোট বাচ্চা বা যারা পড়াশোনা জানেননা তাদের নিয়ে কোনো আয়োজন হতো তাও মানা যেত কিন্তু দেশের স্বনামধন্য বিদ্যাপিঠের শিক্ষার্থীদের দ্বারা ব্যক্তিত্ব ক্ষুণ্ণ হয় এমন কাজ অনুচিত। তাই অল্পতেই সচেতন করার জন্য এই কথাগুলো বলা।

আয়োজনের সবচেয়ে ভালো দিক :
যারা অতিথি হিসেবে ছিলেন প্রতিজনের বক্তব্য ছিলো মনোমুগ্ধকর ও শিক্ষনীয়। যারা ছিলেন তারা শুনে থাকবেন তাদের কথাগুলো কতটা প্রয়োজনীয় ছিলো আমাদের জন্য। বিশেষ করে প্রধান অতিথি জাপান থেকে পিএইচডি করা ড. মুহাম্মদ নুরুল হায়দার রাসেল স্যারের একটা কথা আমার ভীষণ ভালো লেগেছে যা তিনি ছোট একটা গল্পের মাধ্যমে উপস্থাপন করেছিলেন। উনার কথাটা একদম ঠিক, " মানুষ যখন কোনো অপকর্ম করে তখন তার একটা অপব্যাখ্যা নিজের কাছে বানিয়ে রাখে।" আমার কাছেও তাই মনে হয়।যদি সে দুর্নীতি করে তাহলে সেই দুর্নীতিরও একটা সুন্দর ও নিজের মনমতো এক ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়ে দেয়। এটা যেকোনো অপকর্মের ক্ষেত্রেই।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বক্তব্যও দারুণ ছিলো। উনি উনার স্টুডেন্ট লাইফ যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন ও সফলতার বিভিন্ন উদাহরণ দিয়েছেন তা আমাদের জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক ছিলো। অনেক স্পষ্ট ও সাবলীল বক্তব্য।

অভিভাবক ও অন্যান্য অতিথিবর্গের বক্তব্যও দারুণ ছিলো। এবং সুপারিশপ্রাপ্ত ছয়জন বিসিএস ক্যাডারের মধ্যে যে তিনজন সরাসরি উপস্থিত ছিলেন তাদের উপস্থিতিও আমাদের অনুপ্রেরণা দিয়েছে।
সিনিয়র ও জুনিয়র ভাই-বোনদের ছোট ছোট বক্তব্যও অনেক সুন্দর হয়েছে।

এই অনুষ্ঠান অর্থাৎ Public University Student's Association of Barhatta-PUSAB কর্তৃক আয়োজিত নবীনবরণ ও মিলনমেলা অনুষ্ঠান- এর সভাপতি রবিউল আউয়াল পিয়াস ভাই ও সঞ্চালক মুহম্মদ ফয়সাল আকন্দ ভাইয়ের প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই এবং তাদের প্রচেষ্টার প্রতি শ্রদ্ধা ও পরিশ্রমের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তারা যথেষ্ট সুন্দরভাবে এই আয়োজন শেষ পর্যন্ত সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার চেষ্টা করেছেন। তাদেরকে ধন্যবাদ দিলেও কম হবে। তাই ধন্যবাদ না দিয়ে দুনিয়া ও আখিরাত উভয় ক্ষেত্রে ভালো কাজের প্রতিদান স্বরূপ দোয়া রইলো।
আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাদেরকে সবসময় ভালো কাজে নিয়োজিত রাখুন ও পুরস্কৃত করুন।

সব মিলিয়ে চমৎকার এক অনুভূতি ছিলো। মাঝখানে পাবলিকিয়ানদের নিয়ে যে কথাগুলো বলেছি মূলত তাদের ভালোর জন্য। তাদের আচরণে যেন বোঝা যায় তারা সুশিক্ষিত। প্রমথ চৌধুরীর একটা উক্তি আছে, " স্বশিক্ষিত লোক মানেই সুশিক্ষিত।" তাই নিজের মানবিক গুণাবলি ও সুশিক্ষার পরিচয় নিজেকেই আনতে হবে। ব্যক্তিত্বের উন্নতি অন্য কেউ শিখিয়ে দিবে না। পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও অভিজ্ঞতা থেকে নিজেকেই অর্জন করতে হবে।
কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা না ঘটলে ইভেন্ট টা আরও ভালো লাগতো। মানুষতো ভুল থেকেই শিখে। ইনশাআল্লাহ্, পরবর্তীতে আমরা আরও সুন্দর ও সুষ্ঠু আয়োজন পাবো। এবং অভিজ্ঞ কারো কাছে ম্যানেজমেন্ট ও স্বেচ্ছাসেবীর দায়িত্ব অর্পণের অনুরোধ রইলো।

সবার সুন্দর জীবন কামনা করি। পাবলিক ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্ট'স এসোসিয়েশন বারহাট্টা
এর সমৃদ্ধির জন্যও দোয়া রইলো।
জাযাকুমুল্লোহু খয়রন।

27/12/2024

#ফান_পোস্ট

হাসতে হাসতে পেট ব্যথা হলে কারোর দোষ নেই।

© Anisha Tasnim আপুর টাইমলাইনে শেয়ারকৃত স্ক্রিনশট

27/12/2024

Location : Madhabkunda Waterfall, Moulvibazar, Sylhet.

26/12/2024

#কোটেশন

আস্সালামু আ'লাইকুম ওয়ারহমাতুল্লহি ওয়াবারকাতুহ্।

( " রিফলেকশন" বইয়ের প্রথমদিক থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ লাইন কোট করেছিলাম। পরবর্তীতে শেষের দিকে আরও গুরুত্বপূর্ণ অনেক কথা পেয়েছিলাম কিন্তু কোট করা হয়নি।)

বই : রিফলেকশন ( বিবেকের দর্পণে হিদায়াতের প্রতিফলন)
লেখক : এনামুল হক ইবনে ইউসুফ

কোটেশন ( নিজের তৈরি) :

১. " আমরা আলোতে থাকি কিংবা আঁধারে,আয়না কিংবা জলে আমাদের প্রতিচ্ছবি ঠিকই পড়ে। কিন্তু আমরা অন্ধকারে কিছুই দেখতে পাইনা বলে আমাদের কাছে ব্যাপারটাকে সত্যি বলে মনে হয়না। আমাদের কলবটাও এমনই। সেখানে যখন দ্বীনের আলো পড়ে,তখনই সেটা ঈমানে ভরপুর হয়ে যায় এবং আমাদের জ্ঞান, আমাদের মানসিকতা বিকশিত হয়। তবে প্রকৃত ঈমানদার কিন্তু কখনোই নিজের সেই প্রাপ্ত জ্ঞান ও ইলমের ব্যাপারে জনসম্মুখে বলে বেড়ায় না; বরং যতটা পারে দ্বীনি মেহনতে নিজেকে নিয়োজিত করে। ফলে সমাজে তার সম্মান বৃদ্ধি পায়,লোকজন তাকে ভালোবেসে।
ঠিক যেমনটা ভরা পূর্ণিমার রাতে জ্যোৎস্নায় গোটা দিগন্ত আলোকিত হয়ে যায়। "

২. " মানুষের কলব বা আত্মার বহিঃপ্রকাশই হচ্ছে তার বাইরের রূপ। "

৩. " আমাদের আশেপাশে এমনও কিছু মানুষ আছে, যাদের জীবনের কোনো মাকসাদ নেই।প্রকৃতপক্ষে তারা আরও বড় বিপদের মধ্যে ডুবে আছে। শ*য়তান তাদেরকে এমনভাবে গোমরাহ করে রেখেছে যে, তাদের কাছে জীবন মানে শুধুই ভোগের বস্তুসামগ্রী মাত্র। যেন এরা লাগামহীন কোনো ঘোড়া,যার ওপরে সওয়ারির কোনো কর্তৃত্ব নেই।"

৪."ফুলের মতন এই সুন্দর জীবনের একদিন সমাপ্তি ঘটবে। এবং একদিন সব কাজের হিসেব দিতে হবে। অবশ্যই দিতে হবে৷ "

৫. " ছেলের ইমামতিতে স্বামী-স্ত্রী মুসল্লিদের কাতারে দণ্ডায়মান। নির্মল, নিস্তব্ধ পৃথিবীর বুকে যে দৃশ্য আরশের অধিপতির কাছে অনেক দামি।"

৬। " ফি*তনা নিয়ে কথা বলতে চাইলে প্রথমেই যে নামটা উচ্চারণ করতে হয় সেটা হচ্ছে মা*দকদ্রব্য। "

৭। " আমাদের বেশির ভাগ যুবক-যুবতি ফজরের সালাত পড়তে পারে না,কারণ তারা বেশি রাত করে ঘুমায়। কিন্তু কীসে তাদের এই ঘুম কেড়ে নিল? তারা কি রাত জেগে নফল সালাত আদায় করে? কুরআন তিলাওয়াত করে না -কি বই পড়ে? উঁহুঁ তারা আসলে মোবাইল নিয়ে পড়ে থাকে। অনলাইনের ওই বায়বীয় জগতে তারা নিজেদের হারিয়ে ফেলে। অজান্তেই শয়তানের দাসত্বের পরাধীনতা বরণ করে নেয় তারা। আবারও জিতে যায় শ*য়তান, হেরে যায় মানুষ। "

৮। " নারী জাতি হচ্ছে যুবকদের জীবনের অন্যতম ফি*তনা বা পরীক্ষা। এই ফি*তনা চারদিক থেকেই যুবকদের ঘিরে রেখেছে। নারী ফিতনার ভ*য়াবহতা বোঝাতে গিয়ে রসুলুল্লাহ্ (স.) বলেছেন, " আমার ( ই*ন্তেকালের) পরে আমার উম্মতের পুরুষদের জন্য নারীর চেয়ে অধিক ফি*তনার শঙ্কা আর কিছুতেই রেখে যাইনি "

৯। " মনে রাখবেন- মানুষ সিস্টেমকে তৈরি করেছে,সিস্টেম মানুষকে নয়। সুতরাং আপনি বদলে গেলে গোটা সিস্টেমও ধীরে ধীরে বদলে যাবে।"

১০। " প্রকৃত তওবা মানুষকে নিষ্পাপ করে দেয়।"

১১। " হতাশা হচ্ছে শয়তানের ধোঁকা, আর যে একবার এই ধোঁকায় পড়ে, সে তার সর্বস্ব হারিয়ে ফেলে।

১২। " সুতরাং ফিরে আসতে হবে। ব্যস্ততার সকল বাঁধন ছিন্ন করে রবের দিকে ফিরে আসতেই হবে। এজন্যই চাই পূর্ণ তাকওয়া৷ ঈমানি শক্তিকে পুনরুজ্জীবিত করে এ বেলা মাথা উঁচিয়ে দাঁড়াতে না পারলে শেষ রক্ষে যে আর হবে না। "

রেফারেন্সসমূহ :
১। পৃষ্ঠা : ১৯
২। পৃষ্ঠা : ২১
৩। পৃষ্ঠা : ৩৮-৩৯
৪। পৃষ্ঠা : ৪১
৫। পৃষ্ঠা : ৪৬
৬। পৃষ্ঠা : ৫৩
৭। পৃষ্ঠা : ৫৯
৮। পৃষ্ঠা : ৬০ ( সহিহ বুখারি, হাদিস নং : ৫০৯৬)
৯।পৃষ্ঠা : ৬৭
১০। পৃষ্ঠা : ৬৮
১১। পৃষ্ঠা : ৬৮
১২। পৃষ্ঠা : ৬৯

সবার জন্য দোয়া রইলো। আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের হিদায়ত দান করুন ও হিদায়তের পথে অটল রাখুন। ইনশাআল্লাহ্।
#হ্যাপি_রিডিং

26/12/2024

"User 'Dead' হয়েও ফলো করছে! আবার নামটাও বোধগম্য নয়। ভাবলাম, এইবার ফলোয়ার বাড়ার পর আলসেমি বাদ দিয়ে নিয়মিত রিভিউ দিবো—কিন্তু এখন মনে হচ্ছে হরর স্টোরির ভিকটিম হয়ে যাবো।কেননা হরর,থ্রিলার,ক্রাইম পছন্দের জনরা! এই নামে ফলো করে কি ভূতদের অ্যাসোসিয়েশন খুলে আমাকেও প্রেসিডেন্ট বানাবে?

ভাবছি, রাতে ঘুমানোর আগে নোটিফিকেশন চেক করব না। যদি আবার দেখায়, 'Dead liked your post!' তাহলে তো লাইক দেখে খুশি হওয়ার বদলে হৃৎস্পন্দন কমাতে ব্যস্ত হতে হবে!

'ও হে Dead ভাই/বোন, ফলো করেন সমস্যা নাই, কিন্তু মাঝরাতে নোটিফিকেশন পাঠায়েন না প্লিজ, হার্ট মাত্র একটা!' 😂👻"

26/12/2024

: 17

Assalamu A'laykum Warohmatullohi Wabarokatuh.
A long time ago, সন্দীপন প্রকাশন organized an essay competition on the biography of Prophet Muhammad (peace be upon him). Participants were allowed to collect information from any of their books. However, I didn’t own any of their books at that time. Still, I registered by paying a 50 Taka registration fee. They had promised to send a book as a gift to everyone who registered, and 20 participants would be selected as final winners.

As expected, I didn’t win. Congratulations to all the winners!

Recently, I received a small 48-page book titled "Muslimder Porajito Manoshikota" (The Defeated Mentality of Muslims) as a gift from Sandipan Publication.

Prayers for them.
Zajakumullohu Khoyron.

26/12/2024

: 24

( স্পয়লারবিহীন রিভিউ)

আস্সালামু আ'লাইকুম ওয়ারহমাতুল্লহি ওয়াবারকাতুহ্।

আজকে আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি একটি ভিন্নধর্মী বই। প্রত্যেকটা জনরাতেই অসংখ্য পাঠক পাওয়া যায়। তাদের বেশিরভাগই সমসাময়িক বিষয়বস্তু সংবলিত লিখা পছন্দ করেন। বেশি পাঠক পাওয়া যায় রোম্যান্টিক বা থ্রিলার জনরাতেই। তবে সামাজিক বিষয়গুলোতেও ফোকাস করা জরুরি। বিশেষ করে প্রকৃত ইতিহাস বিষয়ক বইগুলো পড়তে হবে। জানতে হবে বিভিন্ন লোমহর্ষক তথ্য এবং যেটার বীজ বপন করে দেওয়া হয়েছিলো শত বছর পূর্বেই। এমনই একটি বই নিয়ে রিভিউ লিখতে চাচ্ছি আপনাদের জন্য। যদিও বিভিন্ন পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে লেখালেখি করার অভিজ্ঞতা রয়েছে লেখকের; তবে এটি তার প্রথম বই।

বইয়ের তথ্য :
নাম : পঞ্চায়েত
লেখক : ফাহিম বিন আহমাদ
প্রকাশনী : বইপাঠ পাবলিকেশন
মুদ্রিত মূল্য : ৩৩০ ৳

সবার আগে কথা বলি বইয়ের "উৎসর্গ " অংশ নিয়ে।
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। বা শুভাকাঙ্ক্ষীদের নিয়ে কথা বলতে তেমন কাউকে দেখিনা। লেখক উৎসর্গ অংশে সুন্দর মানসিকতার পরিচয় দিয়েছেন। তিনি তার কিশোরকালের বই উপহারদাতা বন্ধুকে এবং সবার জীবনে আসা শুভাকাঙ্ক্ষীকে উৎসর্গ করেছেন। যা সত্যিই মনোমুগ্ধকর!

শিরোনাম : পঞ্চায়েত শব্দটি সম্পর্কে কমবেশি সবারই ধারণা আছে। তবে এটার কার্যক্রম, সীমাবদ্ধতা বা উপকারিতা অনেকেই জানেন না বা গুরুত্ব দেন না। বইটির শিরোনাম যথার্থ। বইটি পড়লেই বুঝতে পারবেন। পঞ্চায়েত যারা মান্য করে তারা জানে এটা দিয়ে কত সুন্দর ভাবে একটা গ্রামকে শান্তিপূর্ণ, আদর্শ হিসেবে গড়ে তোলা যায়। বইটিতেও এমন সুন্দর একটা গ্রাম,পরিবেশ সবই পাবেন। ইন শা আল্লাহ্।

বইয়ের বিষয়বস্তু : বইটিতে কী নেই? এখন যা দরকার সবই বর্তমান। রয়েছে রেফারেন্সসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যা অনেকের অজানা। বিশেষ করে পতি*তাবৃত্তি,মানব-ভ্রূণের হ*ত্যা ও নারী*বাদীদের নিয়ে বিস্তর আলোচনা ও বিভিন্ন রিসার্চের ফলাফল সংযুক্ত করা হয়েছে। আমাদের অজানা নয় এখন পৃথিবীর অবস্থা, এই দেশের অবস্থা। কীভাবে সম*কামিতা,ফেমি*নিজম মহা*মারি রূপে দেখা দিচ্ছে। যেন দুর্গন্ধযুক্ত কোনো সরু রাস্তার ড্রেনের পাশে জোর করে আমাদের বসিয়ে রাখা হয়েছে। না যাওয়ার কোনো বিকল্প পথ আছে আর না আছে দুর্গন্ধ দূর করার কোনো পদ্ধতি।

পাঠপ্রতিক্রিয়া : আমি যখন বইটি পড়তে শুরু করি তখন এটার প্রত্যেকটা অংশ পড়েই মুগ্ধ হচ্ছিলাম। কত সুন্দর করে সব বিষয় নিয়ে এসেছেন লেখক। কত বিষয় সম্পর্কে যে জানতে পেরেছি। অথচ এমনিতে পড়তে বলা হলে বা পাঠ্যবইয়ে হলে বোধহয় পড়তাম না। লেখক টেক্সট বইয়ের বাহিরে এনে আমাদের জন্য সহজ করে দিয়েছেন। আমার মনে হয় এটা ভালো করেছেন। নাহয় অনেকেই ইতিহাসবিষয়ক টপিক পড়তে চান না। আমার জন্য বইটা উপকারী ছিলো। অনেক অজানা বিষয়ে জানতে পেরেছি। অনেক কিছু সুন্দরভাবে ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়েছে। তবে পড়ার ক্ষেত্রে অনেক ব্যাঘাতও ঘটেছে যা পরবর্তীতে উল্লেখ করেছি।

** বইয়ের বাইন্ডিং ও কাগজের মান ভালো থাকলেও ফন্ট এত ছোট না করলেও চলতো। বইটি যেহেতু সব বয়সের মানুষের জন্য তাই সবার দৃষ্টিশক্তি এক নয়। অনেকের জন্য কষ্টসাধ্য হতে পারে।

** শব্দচয়ন ভালো হলেও এবং অশ্লীল শব্দের ব্যবহার তেমন না থাকলেও বানানের ভুল ছিলো খুবই বেশি। বোঝায় যায় সম্পাদনা বা প্রুফ রিডিং একদমই ভালো হয়নি। অনেক কমন বানানও ভুল হয়েছে। যা বইয়ের গুণগত মান কমিয়েছে।

প্লট নিয়ে কিছু কথা : লেখক গ্রামটিকে প্রত্যন্ত গ্রাম হিসেবে আবার অত্যাধুনিক গ্রাম দুটো হিসেবেই উল্লেখ করেছেন। সকল সুযোগ-সুবিধা রয়েছে গ্রামে। আবার মাঝেমধ্যে এমনভাবে উপস্থাপন করেছেন যেন গ্রামটি বিংশ শতাব্দীর শুরুর সেই অন্ধকারাচ্ছন্ন সময়কাল। যা বেমানান লেগেছে। কেন যেন অসামঞ্জস্যপূর্ণ লেগেছে। বই পড়ার সময়ই অনেকেই টের পাবেন। এই বিষয়টা বাদে বইয়ের বিষয়বস্তু অসাধারণ। আমার জন্য খুবই উপকারী ছিলো।

আমার মনে হয় যারা ফেমিনিস্ট বা ফেমিনিজমকে সাপোর্ট করেন তাদের একবার হলেও বইটা পড়া উচিত। জানি যে এসব তারাও কমবেশি জানেন তারপও এড়িয়ে চলেন। তারপরও একবার হলেও পড়বেন।

আর হ্যাঁ নামের সাথে বিষয়বস্তু কীভাবে ইন্টারলিংকড্ সেটা বইটি না পড়লে সুস্পষ্ট হবে না।

**লেখকের প্রথম বই হিসেবে চমৎকার লিখা ছিলো এটা। মাশা আল্লাহ্।

ব্যক্তিগত রেটিং : ৪/৫

সবার জন্য দোয়া রইলো।
জাযাকুমুল্লোহু খয়রন।

25/12/2024

What can I give him
Give my heart.♥️

~Christina Rossetti

ShahidaExpressions

29/12/2024

29/12/2024

29/12/2024

29/12/2024

29/12/2024

28/12/2024

28/12/2024

28/12/2024

28/12/2024

28/12/2024

27/12/2024

27/12/2024

26/12/2024

26/12/2024

26/12/2024

26/12/2024

25/12/2024

Address

Website

Alerts

Videos

Shortcuts

Share