Bhorer Kagoj Fashion

  • Home
  • Bhorer Kagoj Fashion

Bhorer Kagoj Fashion Fashion, Glamor, Food, Modeling, Travel and All about Our Lifestyle
( A lifestyle tabloid available every Sunday with www.bhorerkagoj.com/epaper )

weekly Lifestyle tabloid page about Fashion, Glamor, Food, Modeling & travel section of Daily Bhorer Kagoj. we r seeking Models for our Fashion Page. We ensure the platform for the new Models to the ultimate Glamor World. we promise to work with the Renowned Celebrities of Bangladesh. Also We promise to highlight the Tourism spots & Bring them in front of our readers with Full Description & Photos

. For Further Details
feel free to Contact

Fashion Team :
In charge, Fashion tabloid & Technology Page : Ashraful Islam Rana
Sub Editor : Nazmul Haque Emon
Writer : Shanjida Islam Trina, Nazmul Hossain, Alberuni Masum, Mehedi Hasan Shohel, Shuman Paul

Fashion Photographer : Kamrul Hassan Pavel, Imran Kayes Sazid, Alamgir Hossain

Guest Photographer : Taher manik & Asish Sen Gupta

Beauty Expert : Tanjima sharmin Muny, Quzi Kamrul Islam, Farzana Halim hai & Afroza Kamal

এবারের প্রচ্ছদে থাকছে  সময়টাই উচ্ছলতাররঙিন চশমা চোখে পৃথিবী দেখার সময়টাও রঙিন। ইচ্ছা হলেই ডানা মেলে দূরে হারিয়ে যাওয়ার ব...
13/01/2024

এবারের প্রচ্ছদে থাকছে
সময়টাই উচ্ছলতার
রঙিন চশমা চোখে পৃথিবী দেখার সময়টাও রঙিন। ইচ্ছা হলেই ডানা মেলে দূরে হারিয়ে যাওয়ার বাসনা এ বয়সেই পূর্ণতা পেতে শুরু করে। নিজেকে নতুন করে সাজানোর চিন্তাধারাও এ বয়সেই মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। নিজের জীবনসহ পারিপার্শ্বিক নানা বিষয়ে নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির পাশাপাশি আত্মপরিচয় গড়ে উঠতে শুরু করে। কী পরবে, কী খাবে, কাদের সঙ্গে মিশবে-এসব বিষয়ে নিজে নিজে সিদ্ধান্ত নিতে শুরু করে। তাই কিশোরী বয়সে প্রাণবন্ত ও হাসিখুশি থাকাটা খুব জরুরি। এ বয়সের প্রাণচাঞ্চল্য তাদের ভেতরের সৃজনশীলতা বিকাশে অনেক বড় ভূমিকা রাখে।
মডেল : আনশা আলোকচিত্রী : ত্বহা হোসাইন
🔘 চোখ রাখুন ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকা ও অনলাইনে।

রবিবার মানে একমলাটে ফ্যাশন, লাইফস্টাইল, বিউটি এবং সর্বশেষ তথ্যপ্রযুক্তির খোঁজখবর নিয়ে পূর্নাঙ্গ ফিচার পাতা!এবারের প্রচ্...
06/01/2024

রবিবার মানে একমলাটে ফ্যাশন, লাইফস্টাইল, বিউটি এবং সর্বশেষ তথ্যপ্রযুক্তির খোঁজখবর নিয়ে পূর্নাঙ্গ ফিচার পাতা!
এবারের প্রচ্ছদে থাকছে নতুন বছরে জীবনধারা নিয়ে ইতিবাচক পরির্বতন নিয়ে গাইড লাইন। পুরাে আয়োজনে মডেল হয়েছেন জুম্বার লাইসেন্স ইনস্ট্রাকটর ও লাইফ স্টাইল কোচ সুমাইয়া চৌধুরী কৃতিকা

🔘 চোখ রাখুন ৭ জানুয়ারি ২০২৪ রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকা ও অনলাইনে।
🔘www.bhorerkagoj.com ( ২৪ ঘন্টা লাইভ আপডেট )

20/05/2023

রবিবার মানে একমলাটে ফ্যাশন, লাইফস্টাইল, বিউটি এবং সর্বশেষ তথ্যপ্রযুক্তির খোঁজখবর নিয়ে পূর্নাঙ্গ ফিচার পাতা!

নতুন রূপে শাড়িতে
যান্ত্রিক শহরের মধ্যে হারিয়ে ফেলা ঐতিহ্য হচ্ছে তাঁত। আর সেই তাঁতের তৈরি শতভাগ দেশীয় ঐতিহ্যের মোটিফে তৈরি শাড়ির আবেদন এখনও সার্বজনীন। নানা ধরনের শাড়িতে অনেকেই অনায়াসেই মানিয়ে নিচ্ছে এ আবহাওয়ায়। প্রতিটি শাড়ি বুননের পেছনে থাকে বয়নশিল্পীদের ধৈর্য আর অক্লান্ত পরিশ্রম। আর তাই তো প্রতিটি শাড়িই হয়ে ওঠে একেকটি গল্প।
মডেল : রিয়াসাদ প্রীতি
আলোকচিত্রী : সাবিদ দিহান
🔘 চোখ রাখুন ২১ মে ২০২৩ রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকা ও অনলাইনে।
🔘 ই পেপার >> https://ebhorerkagoj.com

🔘 চোখ রাখুন ৪ ডিসেম্বর ২০২২ রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকা ও অনলাইনে।🔘 ই পেপার >> t.ly/CT5Dওম দিবে শালউত্তরের বাতাস জ...
03/12/2022

🔘 চোখ রাখুন ৪ ডিসেম্বর ২০২২ রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকা ও অনলাইনে।
🔘 ই পেপার >> t.ly/CT5D

ওম দিবে শাল
উত্তরের বাতাস জানান দিচ্ছে হিম শীতের বার্তা। এখনই সময় এই শীতে নিজেকে ফ্যাশনেবল করে তোলার রসদ জোগাড় করার। শীত ঠেকাতে তাই চমৎকার বুনন আর আকর্ষণীয় ডিজাইনের শালে আগ্রহ ফ্যাশনিস্তাদের। বলা যায়, এক প্যাঁচে শীত তাড়াতে জুড়ি নেই শালের।

সাদিকুর রহমান সাকিব

শীতের সময় বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানে গায়ে জড়িয়ে শাল পরার প্রচলন বেশি দেখা যায়। তবে আমাদের এখানে
শালের ধরনটাই বেশ বদলে গেছে। একসময় ৪৫ থেকে ৪৮ ইঞ্চি পর্যন্ত চওড়া শাল বানানো হতো। বর্তমানে ৩২ ইঞ্চি পর্যন্ত চওড়া হয়ে থাকে। শাল পরার কায়দায়ও চলে এসেছে নতুনত্ব। এফ কমার্স পেইজ উই ক্র্যাফটের সহ-উদ্যোক্তা জাহিরা খানম বলেন, “একসময় শাল মোটা সুতায় তৈরি হতো। এখন এটার সঙ্গে অ্যাক্রিলিক, সিনথেটিক সুতা, উল মেশানো হচ্ছে। মূলত এভাবে একটু উষ্ণতা বাড়ানোর চেষ্টা করা। ডিজাইন হিসাবে কাঠ ব্লক বা স্ক্রিন প্রিন্ট বেশ জনপ্রিয়। তবে খরচ বাড়ে মেশিন এমব্রয়ডারিতে ভ্যালু এডিশন হলে। আমরাও ক্রেতা চাহিদার ভিত্তিতে এভাবেই রঙিন শাল তৈরি করছি। তবে শাল হওয়া চাই পোশাকের ধরন বুঝে। এখন শাল কেবল কাঁধে রাখছেন তা নয়। কেউ কেউ শাল স্কার্ফ কিংবা কেপের মতো করেও ব্যবহার করেন।”
মূলত: আঠারো শতকের মাঝামাঝি থেকেই শাল ও চাদরের ব্যবহার বিশদভাবে দেখা যায়। প্রথমদিকে এটি অভিজাত মানুষের পোশাক হিসেবে প্রচলিত থাকলেও পরে তা জনসাধারণের পছন্দের পোশাকের মধ্যে জায়গা পায়। সে সুবাদে বেশ আগে থেকেই শালকে ক্যানভাস করে ফুটে ওঠে একেক দেশের সংস্কৃতি। বর্গাকার, ত্রিকোণাকার শালের বুননেও রয়েছে বিশেষ ভিন্নতা। আমাদের দেশে শালের নকশা করা হয় শীত মাথায় রেখে। তবে এক্ষেত্রে একটু ব্যতিক্রম চাদরের ব্যবহার। চাদর মূলত ইসলাম ধর্মাবলম্বী নারীদের একটি বিশেষ পোশাক হিসেবেই শুরু থেকে প্রচলিত। প্রথমে তা শুধু পার্সিয়ান নারীরাই ব্যবহার করত। ধীরে ধীরে একই প্যাটার্নের পোশাক ছড়িয়ে পড়ে সারাবিশ্বে। তবে একেক জায়গায় একেক নামে। আর মিশে যায় সে দেশের সংস্কৃতির সঙ্গে। যেমন মিশে গেছে চাদর হয়ে আমাদের দেশে। তবে কিছু পার্থক্য দেখা যায় চাদর এবং উত্তরীয়র ব্যবহারে। উত্তরীয় চাদর থেকে একটু ছোট আকারেই হয়ে থাকে সাধারণত, যা শুধু পাঞ্জাবির সঙ্গেই ব্যবহার করা হয় এবং শীতের বাইরেও দেখা যায় এর ব্যবহার।
বিভিন্ন ডিজাইন ও মোটিফের নান্দনিক চাদর পাবেন বাজারে। দেশি শালের মধ্যে বাঙালি মেয়েদের প্রথম পছন্দ খাদি বা সুতি শাল। সিল্ক, এন্ডি সিল্ক, খাদি, পশমি সুতা, মোটা সুতা ইত্যাদি কাপড়ের ওপর নির্মিত হচ্ছে আমাদের দেশের ফ্যাশন হাউসগুলোর শীতের চাদর। নানা মোটিফের শালে প্রাধান্য পাচ্ছে দেশীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। ডিজাইনে ভিন্নতা নিয়ে আসতে কখনও ব্যবহার করা হচ্ছে ব্লক-বাটিকের কাজ। আবার কখনও কারচুপি, স্প্রে, অ্যাপলিক, ব্রাশ, এমব্রয়ডারি, হ্যান্ডপেইন্ট চাদরে নিয়ে আসছে ভিন্নতা। চাদরের বুকে শুধু সেলাই করেও তৈরি হচ্ছে মনোরম নকশা। এ ছাড়া জরি, পুঁতি, চুমকি ও পাথরের কাজ করা চাদর রয়েছে চাহিদার তালিকায়। অঞ্জন’স ফ্যাশন ব্র্যান্ডের শীর্ষ নির্বাহী শাহীন আহমেদ জানান “ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী ভিন্ন নকশায় অ্যাক্রিলিক টিস্যু উলেন শালও পাওয়া যাবে। নকশিকাঁথা ও ব্লক প্রিন্টের চাদরে নতুনত্ব নিয়ে আসা হয়েছে এবারের শীতে। অনেক ফ্যাশন হাউস কুমিল্লা, নরসিংদী, মানিকগঞ্জ ও টাঙ্গাইলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের তাঁতকে বেছে নিচ্ছে প্রধান উপাদান হিসেবে।”
এদিকে বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও কক্সবাজার থেকে আসা আদিবাসী শালও এখন বেশ জনপ্রিয়। দুরঙের সমন্বয়ে তৈরি করা মণিপুরি শালকেও বেছে নিতে পারেন। বর্তমানে চাদরের ফ্যাশনে এগিয়ে আছে তরুণ প্রজন্ম। রঙবেরঙের দেশি চাদর প্রয়োজনের পাশাপাশি হয়ে গেছে ফ্যাশনের একটি অংশ। শাল ও চাদর সরাসরি ব্যবহৃত হয় আমাদের দেশীয় পোশাক হিসেবে। এর বাইরে দেশের কাপড়ে, দেশীয় সংস্কৃতির নকশায় করা ডিজাইন একটু ভিন্ন প্যাটার্নে তৈরি হয় আমাদের দেশেই।

পোশাক : উই ক্র্যাফট
মডেল : ফিরোজ, নারমিন ও নুরাইয়া, তৃপ্তি ও ফারহানা
আলোকচিত্রী ও সহ-উদ্যোক্তা: মো: মিঠু

news Link : t.ly/E3_u

শীতে শিশুকে ভালো রাখুনডা. আশরাফুন্নাহার চৈতীচারদিকে শীতের বাতাস বইতে শুরু করেছে। একই সাথে শীত মানেই অদৃশ্য ফ্লুর মৌসুমও।...
13/11/2022

শীতে শিশুকে ভালো রাখুন
ডা. আশরাফুন্নাহার চৈতী

চারদিকে শীতের বাতাস বইতে শুরু করেছে। একই সাথে শীত মানেই অদৃশ্য ফ্লুর মৌসুমও।এসময় শিশুরা গলাব্যথা, জ্বর, সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া, ত্বকের সমস্যাসহ নানাভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে। আবহাওয়া শুষ্ক ও ধুলাবালি থাকার কারণেই মূলত শিশুরা এসব রোগে আক্রান্ত হয়। তাই শীতে প্রয়োজন হয় বাড়তি যতেœর। পাশাপাশি বিশেষ প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে নিবেন প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবাও।
ঘরের তাপমাত্রা ঠিক রাখুন
আপনার বাড়িতে, বিশেষত আপনার শিশুর ঘরটিতে গরম তাপমাত্রা বজায় রাখুন। শীতের শুরু থেকেই, শীতল বাতাস সমস্ত দিক থেকে বয়ে আসার আগে হিটার, হিউমিডিফায়ার এবং গিজারের মতো সমস্ত গরম করার সরঞ্জামগুলি যে কার্যকরী অবস্থায় রয়েছে তা নিশ্চিত হয়ে নিন। আপনি যদি আপনার শিশুর ঘরে হিটার ব্যবহার করেন তবে ঘরের তাপমাত্রা তার পক্ষে স্বাচ্ছন্দ্যজনক কিনা তা পরীক্ষা করে দেখুন – এটি খুব বেশি গরম হওয়া উচিত না।এছাড়াও, আপনার শিশুর ঘরটিকে বায়ুচলাচল উপযুক্ত রাখুন।

নিয়মিত গোসল অবশ্যই
শিশুদের ঠান্ডা বাতাস এবং ধুলাবালু থেকে দূরে রাখতে হবে। যেহেতু শীতে এ রোগগুলো বেশি দেখা দেয়, তাই যতটা সম্ভব শিশুদের জনসমাগমপূর্ণ জায়গায় কম নেওয়াই ভালো। শিশুদের গামছা, রুমাল, তোয়ালে প্রভৃতি আলাদা হওয়া উচিত এবং আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশির সময় শিশুদের দূরে রাখা উচিত। শীতেও শিশুকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে। তবে গোসলের সময় শরীরের কাছাকাছি তাপমাত্রার হালকা গরম পানি ব্যবহার করা ভালো। অনেকেই শিশুকে জবজবে করে শর্ষের তেল মাখিয়ে গোসল করিয়ে থাকেন। এতে গোসল শেষেও শিশুর চুল ভেজা থাকে এবং ঠান্ডা লাগে।

নাক বন্ধে করণীয়
ঠা-া লাগার পর শিশুর প্রথম কষ্ট শুরু হয় নাক বন্ধ দিয়ে। এ ক্ষেত্রে প্রাথমিক অবস্থায় সাধারণ স্যালাইন নাকের ড্রপ দিয়ে নাক পরিষ্কার রাখতে হবে। বাজারে বিভিন্ন নামে পাওয়া সাধারণ স্যালাইন ন্যাজাল ড্রপ দিন ও রাতের যেকোনো সময় যতবার প্রয়োজন দেওয়া যায়, এমনকি নবজাতকের ক্ষেত্রেও এটি নিরাপদ। এসময় শিশুদের হঠাৎই শরীরের ভেতর-বাইরেও দেখা দেয়া নানা সমস্যা। বিশেষ করে আপনার সোনামনিকে সুস্থ রাখতে হলে প্রয়োজন বাড়তি সতর্কতা, বাড়তি যতেœর। হয়তো এসব ব্যাপারে আত্মীয়-স্বজন বা বয়োজ্যেষ্ঠদের কাছ থেকে আমরা অনেক পরামর্শ পেয়ে থাকি। কিন্তু সবক্ষেত্রে সব পরামর্শ সঠিক নাও হতে পারে। আর এতেই দেখা দিতে পারে বিপত্তি। তাইতো এক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মানাটাই নিরাপদ।

দুশ্চিন্তা নয় সর্দি-কাশিতে
সাধারণ সর্দি-কাশি ভেবে ক্রমাগত কফ সিরাপ খাওয়াতে যাবেন না এতে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে যাবার সম্ভবনা থাকে। কখনোই চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত যেকোনো কফ সিরাপ শিশুকে খাওয়ানো যাবে না। তাই জটিল আকার ধারণ করার আগেই চিকিৎসককে দিয়ে শিশুর বুক পরীক্ষা করিয়ে নিন। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গবেষণায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, এক বছরের নিচে কোনোভাবেই শিশুকে মধু খাওয়ানো যাবে না। এর চেয়ে বেশি বয়সী শিশুদের দেওয়া যেতে পারে। কফকে পাতলা করায় বিশুদ্ধ মধুর মতো প্রাকৃতিক ওষুধের জুড়ি নেই। তবে সারা দিনে কখনোই ১০ মিলি বা দুই চামচের ওপর নয়। সারা দিনে আদা, লবঙ্গ, দারচিনি, তুলসীমিশ্রিত গরম পানিতে অল্প লেবু মিশিয়ে দুই-তিনবার খাওয়ালে আপনার শিশুটির কষ্ট কিছুটা লাঘব হবে। ।ঠা-া কাশি লাগলে প্রাথমিকভাবে ছয় মাসের ওপরের বয়সী শিশুদের (যারা বুকের দুধ ছাড়া অন্য খাবার শুরু করেছে) বারবার কুসুম গরম পানি খাওয়ানো যেতে পারে। দুই বছরের নিচে সব শিশুকে ঘন ঘন বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।

জ্বরে যেকোন ঔষুধ নয়
শীতকালীন খাবারগুলো শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে দেয়। সুতরাং এই সময়ের মৌসুমি সবজি ও ফল শিশুদের খাওয়াতে ভুলবেন না। শীতের শুষ্ক আবহাওয়া শরীরের শুষ্কতা, পানিশূন্যতা, চর্মরোগসহ আরো অনেক ধরনের সমস্যা হয়। তাই আপাতদৃষ্টিতে শরীরে ঘাম বা ক্লান্তি দেখা না গেলেও শিশুকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করানোর ব্যাপারে যতœবান হতে হবে। এসময় শিশুর জ্বর হলে প্রথম পর্যায়ে কুসুম গরম পানি দিয়ে পুরো শরীর মুছে দিতে হবে। তবে এতে তাপমাত্রা না কমলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সঠিক ডোজে প্যারাসিটামল খাওয়াতে হবে। প্যারাসিটামল ছাড়া অন্য ওষুধ যেমন ক্লোফেনাক, আইবুপ্রোফেন কিংবা অ্যাসপিরিন কোনোভাবেই নিজে নিজে শিশুকে জ্বর কমানোর জন্য দেওয়া যাবে না। গায়ে হালকা কাপড় পরাতে হবে। ঘরে আলো-বাতাস এবং পর্যাপ্ত রোদের ব্যবস্থা থাকা অপরিহার্য। এ ছাড়া কয়েল, স্প্রে, ধুলা থেকে আপনার শিশুটিকে দূরে রাখুন। মনে রাখতে হবে, কভিড ১৯- ডেঙ্গু এখনো আমাদের চোখ রাঙাছে। তাই শিশুর অতিরিক্ত জ্বরের সঙ্গে মাথা ব্যথা, শারীরিক দুর্বলতা, লালচে দানা, অতিরিক্ত কাশি কিংবা শ্বাসকষ্ট হলে জলদি চিকিৎসকের কাছে যাবেন। উল্লেখ্য, অসুখ-পরবর্তী প্রতিক্রিয়াস্বরূপ খাদ্যে অরুচির কারণে শিশুর ওজন কমে যাবে বলে অযথাই দুশ্চিন্তা না করে অসুস্থ অবস্থায় শিশুকে বারবার অল্প করে খাওয়াতে হবে।

টিকাদানের সময়সূচি
শীতকালে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মাত্রা হ্রাস পাওয়ার সাথে সাথে তার ঠান্ডা লাগা বা সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অতএব, একটি অতিরিক্ত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসাবে, তাকে অবশ্যই নির্ধারিত তারিখগুলিতে টিকা দেওয়াতে হবে। সঠিক সময়ে সঠিক টিকাদান করলে তা তাকে সারা জীবন সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করবে। সুতরাং, আপনার শিশুর টিকাদানের কোনও একটি সময়সূচীকেও এড়িয়ে যাবেন না।

শিশু মডেল : ফালাক্ক উমায়ের
আলোকচিত্রী : সৃজন ও কনিকা

🔘 Epaper : https://www.ebhorerkagoj.com/city/2022/11/13/9

🔘 news link t.ly/1_tN

চারদিকে শীতের বাতাস বইতে শুরু করেছে। একই সাথে শীত মানেই অদৃশ্য ফ্লুর মৌসুমও।এসময় শিশুরা গলাব্যথা, জ্বর, সর্দি, কাশি, নিউ...
12/11/2022

চারদিকে শীতের বাতাস বইতে শুরু করেছে। একই সাথে শীত
মানেই অদৃশ্য ফ্লুর মৌসুমও।এসময় শিশুরা গলাব্যথা, জ্বর, সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া, ত্বকের সমস্যাসহ নানাভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে। আবহাওয়া শুষ্ক ও ধুলাবালি থাকার কারণেই মূলত শিশুরা এসব রোগে আক্রান্ত হয়। তাই শীতে প্রয়োজন হয় বাড়তি যত্নে।
এবারের প্রচ্ছদে মডেল হয়েছেন ফালাক্ক উমায়ের
লিখেছেন ডা. আশরাফুন্নাহার চৈতী
🔘 চোখ রাখুন রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকা ও অনলাইনে।
🔘 ই পেপার >> www.ebhorerkagoj.com

ভ্রমণ কাহিনীআধুনিক শহরের নাইট লাইফ, স্ট্রিট ফুড, সমুদ্র সৈকত, নয়নাভিরাম পাহাড়ের সৌন্দর্য, গাছ-গাছালিসহ প্রাণী জগত - সাশ্...
29/10/2022

ভ্রমণ কাহিনী
আধুনিক শহরের নাইট লাইফ, স্ট্রিট ফুড, সমুদ্র সৈকত, নয়নাভিরাম পাহাড়ের সৌন্দর্য, গাছ-গাছালিসহ প্রাণী জগত - সাশ্রয়ী খরচে বেড়াতে সেরা গন্তব্য থাইল্যান্ড। যারা ঘন ঘন থাইল্যান্ড ভ্রমণ করেন, তারা জানেন যে পাতায়া, ফুকেট এবং ক্রাবি বা কোহ সামুই দক্ষিণ এশিয়ার পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় গন্তব্যস্থল। এর পেছনের কারণ হলো দক্ষিণ এশিয়ার এজেন্সিগুলো এসব এলাকায় তাদের ব্যবসা পরিচালনা করছে। তবে, কোহ চাং বা পূর্ব থাইল্যান্ড বাংলাদেশি বা ভারতীয়দের জন্য জনপ্রিয় ভ্রমণ গন্তব্য নয়। বাদামী চামড়ার পর্যটকদের সাথে এই এলাকার মানুষও পরিচিত নয়!
বিস্তারিত জানাচ্ছেন মাজেদুল নয়ন
🔘 চোখ রাখুন রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকায়
🔘 ই পেপার >> www.ebhorerkagoj.com

সার্টিফাইড ফিটনেস কোচ এবং জুম্বা ইন্সট্রাক্টর সুমাইয়া চৌধুরী কৃতিকা।  সম্প্রতি ব্যাংককে অনুষ্ঠিত এশিয়া ফিটনেস কনফারেন্সে...
15/10/2022

সার্টিফাইড ফিটনেস কোচ এবং জুম্বা ইন্সট্রাক্টর সুমাইয়া চৌধুরী কৃতিকা। সম্প্রতি ব্যাংককে অনুষ্ঠিত এশিয়া ফিটনেস কনফারেন্সের ১৪ তম আসরে প্রথম বাংলাদেশী কোচ হিসেবে অংশগ্রহণ করেন তিনি। এবারের আসরে এশিয়ার ২৮টি দেশের প্রায় ৪০০ জন কোচ এবং ফিটনেস এক্সপার্ট অংশগ্রহণ করেছিল। তিনি কোচ হিসেবে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে ৮টি বিভিন্ন ক্যাটাগরি সেশনে। এর মধ্যে ৫টি চ্যাম্প মেডেল অর্জন করে রানার আপ হয়েছেন সুমাইয়া। এবার ২৩ বছর বয়সী এই ফিটনেস কোচ জানাচ্ছেন জুম্বা নিয়ে তার অভিজ্ঞতার কথা।
🔘 চোখ রাখুন রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকা ও অনলাইনে।
🔘 ই পেপার >> www.ebhorerkagoj.com

শিশুর বিকাশে ৩-৬ ম্যাজিক!ডা আশরাফুন্নাহার চৈতীমায়ের গর্ভে থাকার সময় থেকে পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুর যে বিকাশ ঘটে, তা হচ্...
01/10/2022

শিশুর বিকাশে ৩-৬ ম্যাজিক!
ডা আশরাফুন্নাহার চৈতী
মায়ের গর্ভে থাকার সময় থেকে পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুর যে বিকাশ ঘটে, তা হচ্ছে প্রারম্ভিক বিকাশ। বিকাশের এই পর্ব চলে জন্মের পর থেকে আট বছর বয়স পর্যন্ত। একটি শিশু বড় হলে কেমন হবে তার ভিত্তি তৈরির জন্য ৩ থেকে ৬ বছর বয়স খুব গুরুত্বপূর্ণ। এ বয়সের মধ্যেই সাধারণত একটি শিশুর ব্যক্তিত্বের মূল ভিত্তিটা গঠন হয়ে যায়।
বিস্তারিত জানা যাবে ২ অক্টোবরের ভোরের কাগজে।
শিশু মডেল : সউদ হক ইব্রাহিম
🔘 চোখ রাখুন রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকায়
🔘 ই পেপার >> www.ebhorerkagoj.com

২০ মার্চ ২০২২ভােরের কাগজ রবিবারের  লাইফস্টাইল সাময়িকী " ফ্যাশন" পৃষ্ঠা ৯ ও ১০ এ।🔘 পড়ুন কান্ডালামায় যত কান্ড নিয়ে ভ্রমণ ক...
20/03/2022

২০ মার্চ ২০২২
ভােরের কাগজ রবিবারের লাইফস্টাইল সাময়িকী " ফ্যাশন" পৃষ্ঠা ৯ ও ১০ এ।
🔘 পড়ুন কান্ডালামায় যত কান্ড নিয়ে ভ্রমণ কাহিনী
🔘 নিউজ লিংক : t.ly/XGnx
🔘 চোখ রাখুন রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকায়
🔘 ই পেপার >> www.ebhorerkagoj.com

কান্ডালামায় যত কান্ড
শাকিল বিন মুশতাক
নাগিম্বো রোড।
সামনেই রেল লাইন। ঘন্টা বাজছে। গেইট পড়লো। রাস্তায় শান্তভাবে থেমে আছে পথচারি, যানবাহন - সব। সবাই সুশৃঙ্খল। পারতপক্ষে হর্ন নেই। ২৫ ফেব্রুয়ারির ২০২২ এর বিকেলটা বেশ ¯িœগ্ধ এখানটায় মানে শ্রীলঙ্কায়।
কলম্বোর বন্দরনায়েকে বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা ছেড়ে দেশটির পর্যটন কর্তৃপক্ষের শীততাপনিয়ন্ত্রিত ২০ আসনের বাসটিতে অল্প ক’জন ভ্রামণিক বেশ আরামেই গা ছেড়ে দিয়ে বসেছি। অল্প ক’জন মানে ৬জন। এর মাঝে দুজন আবার ঝানু আলোকচিত্রী। আবীর আবদুল্লাহ এবং আজিম খান রনি। অন্যদের মধ্যে আশরাফুজ্জামান উজ্জ¦ল বাংলাদেশ ট্রাভেল রাইটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি। বাইসাইকেলে ৯ মাসে বিশে^র ১৯টি দেশ ঘুরে সারা ফেলে দেয়া এই মানুষটির নেতৃত্বেই ঘুরতে আসা।
বাংলাদেশের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছরপূর্তি উপলক্ষে শ্রীলঙ্কার পর্যটন মন্ত্রনালয়, ট্যুর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টোয়াব) এর ১০ জন এবং বাংলাদেশ ট্রাভেল রাইটার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৬ জন সদস্যের জন্য এই ফ্যাম ট্রিপের আয়োজন করে। ফ্যাম ট্রিপ মানে হল ফ্যামিলিয়ারাইজেশন ট্রিপ বা পরিচিতি ভ্রমণ। সৌজন্য টিকিটে বিমান সেবা দিয়েছে শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইনস। সাথে সার্বক্ষনিক তৎপর শ্রীলঙ্কান টুরিজম অথরিটির কর্মকর্তা। আর পুরো আয়োজনের পেছনের কারিগর হিসেবে তত্ত্বাবধানে থেকেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রদূত ও তার দূতাবাসের কর্মীরা।

বাস ছুটছে কান্ডালামার পথে। কান্ডালামা কোথায়? কান্ডালামা কি? মজার মানুষ সুধেশ উইকরামারাতœা বাসের মৃদুমন্দ ঝাঁকুনির ভেতরেও সুন্দর করে যেভাবে গুছিয়ে বলে গেলেন ততটা সুন্দর করে হয়তো লেখাও আসবে না আমার। আর বলবেনই বা না কেন? নিছকই একজন পর্যটক গাইড নন তিনি, রীতিমত জ্ঞানের ভান্ডার। জানালেন, কান্ডালামা মূলত অপরূপ প্রাকৃতিক পরিবেশের একটি পর্যটন কেন্দ্র। বিশাল জলাধার, জঙ্গল আর প্রকৃতির সাথে একরকম মিশে থাকা আবাসন হেরিটেন্স কান্ডালামা হোটেল যেকোনো পর্যটকের দীর্ঘদিনের স্মৃতি হয়ে থাকতে বাধ্য। প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই কান্ডালামা বলতে গেলে একইরকম থেকে গেছে। এর প্রাণীকূলও একটি ছন্দময় জীবনচক্রে চলমান। শুনতে শুনতে মনে হল চোখের সামনে এক অবারিত প্রাচীন ঘন সবুজ দেখতে পাচ্ছি, যার জন্ম হাজার বছর আগে।

করুনেগালা উড়ালসড়ক। রাতের মহাসড়ক। এলিভেটেড হাইওয়ে। সাইনবোর্ডে লেখা ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টার গতি। কোনো ইউটার্ন নেই। ভুল পাশে যাওয়ার চর্চা নেই। পরিচ্ছন্ন। রাত হয়ে গেলে পৌঁছে গেলাম কাঙ্খিত গন্তব্যে - কান্ডালামা। রাত্রিযাপন হবে হেরিটেন্স কান্ডালামা নামের সুবিশাল রিসোর্টে। রিসোর্টটির স্থাপত্যরীতি এবং বিভিন্ন সুবিধা নানা বৈশিষ্ট্যমন্ডিত। এ নিয়ে একটু পরে বলা যাবে। কারন পরদিন প্রস্থানের আগে হোটেলটি ঘুরে দেখানো কথা রয়েছে ভ্রমণসূচীতে।

রাতে ডিনারের পার্টি। উন্মুক্ত যে স্থানটিতে পার্টির আয়োজন তাতে মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই। অন্ধাকারেও প্রকৃতি তার বিশালত্ব যেন নীরবেই জানান দিচ্ছে। কেন যেন শ্রদ্ধা মেশানো ভয় ভয় ভাব হল। ডিনার হলে যাওয়ার সময়েই চোখে পরল হোটেলটি আর দশটি এ ধরনের বাণিজ্যিক স্থাপনা থেকে আলাদা। আভ্যন্তরীন সাজসজ্জায় দেয়ালে প্রস্তরের অবিকৃত আদল দেখে মনে হল প্রকৃতির কোলেই গড়ে তোলা হয়েছে রিসোর্টটি পরিবেশের কাঠামোগত ক্ষতি না করে। ঘরে ফিরে ক্লান্ত চোখে ঘুমিয়ে যাবার আগে কানে শুনতে পেলাম অজানা কোনো প্রাণীর মিহি ডাক - ককটেল পার্টির সময় কানে এসে মগজের গোপন কুঠুরিতে খুঁটি গেড়ে বসে গেছে আওয়াজটা। ঘুমটা কেন যেন বেশ শান্তির আর গভীর হল।

সকালে নাস্তা সেরেই পুরো রিসোর্ট ঘুরে দেখার পালা। আয়োজকদের ভাষায় রিসোর্ট ইনসপেকশন। এই ইনসপেকশন হল মূলত পরিদর্শন, ঘুরে দেখা। তাই নাস্তা সেরে একটু আগেভাগে রাতের ককটেল পার্টির স্থানটিতে চলে এলাম দিনের আলোয় কান্ডালামার সৌন্দর্য দেখতে। আর এই প্রথম টের পেলাম কী এক অবর্ননীয় সৌন্দর্যের কোলে এসে বসেছি। দিগন্তজোড়া বিশাল পাহাড়, ঘন অবারিত সবুজ, এক পাশে সুউচ্চ পাহাড়ের চূড়া ঘেঁষে নিকষ রাগী মেঘের দল যেন চূড়ান্ত অভিযানের ছক কষছে। দেখা যায় সিগিরিয়া শিলা দূর্গের অবয়ব। কান্ডলামা মূলত শ্রীলঙ্কার একটি গ্রাম। এটি কেন্দ্রীয় প্রদেশের মধ্যে অবস্থিত। এখানকার দুটো স্থানকে ইউনেস্কো স্বীকৃতি দিয়েছে। ফলে জায়গাটির গুরুত্ব অপরিসীম। স্থানদুটো হল খ্রিস্টপূর্ব ১ম শতাব্দীর ডাম্বুলা গুহা মন্দির এবং ৫ম শতাব্দীর (খ্রিস্টাব্দ) সিগিরিয়া শিলা দুর্গ।

ঘাড় ঘুরিয়ে রিসোর্টটির দিকে তাকেই বেকুব হয়ে গেলাম। এ যেন প্রকৃতি মায়ের নিজেরই সৃষ্টি এক আবাসন ব্যবস্থা। বুঝলাম কেন এই রিসোর্টকে কান্ডালামার এক অবিচ্ছ্যদ্য অংশ ভাবা হয়। পরে জানলাম হেরিটেন্স কান্ডালামা এতটাই পরিবেশবান্ধব যে নিজেদের বাগানে পানি দেওয়ার আগে তা নিজস্ব বর্জ্যপরিশোধন ব্যবস্থায় নোংরা জলকে শোধন করে পুনরায় ব্যবহার করে। এরই মাঝে হোটেলটির এক গাইড এলেন। সাথে নিয়ে আমাদের ছোট্ট দলটিকে ঘুরিয়ে দেখালেন রিসোর্টটির নানা বৈশিষ্ট। জানলাম এই অনন্য স্থাপনার নকশা করেছেন স্থপতি স্থপতি জেফ্রে বাওয়া। গুনী এই প্রয়াত স্থপতির একটি বিখ্যাত বাগানবাড়িও আমাদের ভ্রমণসূচির অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। সেটি নিয়েও লেখা যাবে পরে। ১৯৯১ থেকে ১৯৯৪ সালের মধ্যে এই হোটেলটির নকশা সম্পন্ন করা হয়। নকশার সময় এখানকার গ্রীষ্মমন্ডলীয় জঙ্গল, শান্ত জলাধার এবং পাহাড়ী শিলা পরিবেষ্টিত পরিবেশ অক্ষুন্ন রেখে পর্যটকদের বিলাসের পাশাপাশি প্রকৃতির প্রতি প্রেম যেন আরও গভীর হয় তেমন একটি ছাপ রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। ৮টি ক্যাটাগরিতে বিভক্ত ১৫২ টি রুম নিয়ে তৈরি বিশাল এই রিসোর্ট প্রথম যাত্রা শুরু করে ১৯৯৩ সালে। দায়িত্বশীল পর্যটনের দায় থেকে শুরুতেই স্থানীয় ৮০ জনকে নিয়োগ দেয় হোটেল কর্তৃপক্ষ। এশিয়ার প্রথম গ্রিন গ্লোব ২১ সনদ পায় এই হেরিটেন্স কান্ডালামা। বর্তমানে রির্সোটটির মালিকানায় রয়েছে এইটকেন স্পেন্স হোটেলস। একইসাথে এটি শ্রীলঙ্কার শুরুর দিককার অন্যতম পাঁচ তারকা হোটেল।

বিদায় বেলায় জেনারেল ম?্যানেজার বিনয়ে নুয়ে পরলেন। জানালেন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে যেন ক্ষমা সুন্দর দৃৃষ্টিতে দেখা হয়।
আবারও সেই ছোট্ট পর্যটকবাহী বাস চলা শুরু করল। দেখছিলাম পুরো দেশটাই সবুজ আর প্রক?ৃতিবান্ধব। বানরসহ নানা বণ?্যপ্রাণী আর পাখির প্রতি শ্রীলঙ্কানদের যতœ লক্ষ্যণীয়, শিক্ষনীয় দুটোই। পথে যেতে যেতে দেশটিতেই যেন আশি-নব্বই দশকের চট্টগ্রামের আবহ টের পাওয়া যায়। কোথাও কোনো দৃষ্টিদূষন নেই। আড়ম্বরও নেই, সব আটপৌরে। তবে ঔপনেবেশিকতার ছাপ বোঝা যায়। নিরবতা, সবুজ আর দূষণমুক্ততা দ্বীপরাষ্ট্রটির অনেকগুলো বৈশিষ্ট্যের তিনটি। আর কান্ডালামায় এলে একইসাথে অভিজ্ঞতাও হবে তিনটি - অসাধারণ প্রাকৃতিক পরিবেশ, দুর্দান্ত স্থাপত্যকলা আর মনে রাখার মত আতিথেয়তা।

আলোকচিত্রঃ আজিম খান রনি

২০ মার্চ ২০২২ভােরের কাগজ রবিবারের  লাইফস্টাইল সাময়িকী " ফ্যাশন" পৃষ্ঠা ৯ ও ১০ এ।🔘 পড়ুন পুষ্টিকর রঙিন হালুয়া নিয়ে রেসিপি🔘...
20/03/2022

২০ মার্চ ২০২২
ভােরের কাগজ রবিবারের লাইফস্টাইল সাময়িকী " ফ্যাশন" পৃষ্ঠা ৯ ও ১০ এ।
🔘 পড়ুন পুষ্টিকর রঙিন হালুয়া নিয়ে রেসিপি
🔘 নিউজ লিংক : t.ly/D3Ab
🔘 চোখ রাখুন রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকায়
🔘 ই পেপার >> www.ebhorerkagoj.com

২০ মার্চ ২০২২ভােরের কাগজ রবিবারের  লাইফস্টাইল সাময়িকী " ফ্যাশন" পৃষ্ঠা ৯ ও ১০ এ।🔘 পড়ুন ফুডিস স্টেশন নিয়ে ফিচার🔘 নিউজ লিং...
20/03/2022

২০ মার্চ ২০২২
ভােরের কাগজ রবিবারের লাইফস্টাইল সাময়িকী " ফ্যাশন" পৃষ্ঠা ৯ ও ১০ এ।
🔘 পড়ুন ফুডিস স্টেশন নিয়ে ফিচার
🔘 নিউজ লিংক : t.ly/ySKG
🔘 চোখ রাখুন রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকায়
🔘 ই পেপার >> www.ebhorerkagoj.com

ফুডিস স্টেশন
রাজকীয় পরিবেশে স্বাশ্রয়ী স্বাদ
আশরাফুল ইসলাম রানা
প্রচলিত কংক্রিট কাঠামো থেকে দৃষ্টি-ইন্দ্রিয়কে খানিকটা স্বস্তি দিবে নগরীর এই নতুন ফুড ডেস্টিনেশন। ভিনটেজ ক্যাফেটিরিয়ার আবহে নীলাভ এর কর্মযজ্ঞ। সাজানো পরিবেশ, পরিমিত আলোয় সফট মিউজিক বা নানাভাবে সজ্জিত ফুল খাবারের আনন্দকে নিঃসন্দেহে বাড়িয়ে তুলবে। একারনেই দুপুর ১টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত উষ্ণ খাবারের পদ চেখে দেখতে এখানে আসেন অতিথিরা। তুলে নেন ফেসবুকে দেবার জন্য নিজের পছন্দের ছবিটিও!

ভোজনরসিক হিসেবে বাঙালির বেশ নামডাক তা কিন্তু অজানা নয়। প্রচলিত আছে বাঙালি খাবারের তালিকায় নাকি পুষ্টিকর খাবারের চেয়ে মজাদার খাবারকেই বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। তবে একসময়ের ‘মাছে-ভাতে বাঙালি’ সময়ের স্রোতে গা ডুবিয়ে পছন্দের খাবারের তালিকায় যুক্ত করেছে রকমারি স্বাদের বিদেশি খাবারে। শুধু ফাইভ স্টার হোটেলই নয়, এখনকার অনেক রেস্টুরেন্টেই মিলবে আধুনিক ইন্টেরিয়র ও আলোকসজ্জা। খাবারে পাবেন স্বাদের ভিন্নতা। বলছি খাবারের নতুন গন্তব্য ফুডিস স্টেশন- নিয়ে। গুড ফুড ইজ মুড- ধারনা নিয়েই ছয়জন স্বপ্নবাজ গড়ে তুলেছেন আড্ডা ও খাবারের এই কজি আস্তানা।
রাজধানীর নিকুঞ্জে- রোড ৬- এ মিলবে এর খোঁজ। রেস্টুরেন্টের ইন্টেরিয়র করেছেন রূপ বিশেষজ্ঞ ও ইন্টেরিয়র এক্সপার্ট বাপন রহমান। তিনিসহ বাকি পাঁচজন উদ্যোক্তা হলেন পাপ্পু, রানা, রিপন, সাইফ ও রাহুল।
ফ্রেন্স ইন্টেরিয়র ধাঁচে তৈরি দরজা ঠেলে ঢুকতেই থাকছে যাবতীয় চমক। ভিনটেজ স্টাইলের আসবাব, কজি বসার জায়গাসহ নান্দনিক ইন্টিরিয়র, দেয়ালজুড়ে অনিন্দ্যসুন্দর শোপিস ও সিলিং বেয়ে নেমে এসেছে লাইটিংও। মিলবে ছোট বাগান ও ঝুলন্ত ইনডোর প্ল্যান্ট। চেয়ারে বসেই খাবার খেতে খেতে জানালার পর্দা এড়িয়ে দেখা যাবে বৃষ্টি বা বিকেলের মিষ্টি রোদ। বসে শাহি কিতাবি গল্প করতে করতে খাওয়ার এলাহি বন্দোবস্ত। পাশাপাশি খাবার অর্ডার করে পুরা রাজকীয় ভিনটেজ পরিবেশে বেশকিছু সময় কাটিয়ে ফ্রেমবন্দি করে নিতে পারেন নিজের সুন্দর ছবিও। পরিমিত আলোকসজ্জার সঙ্গে দেয়ালে ঝোলানো মার্জিত পেইন্টিংস, আর ঐতিহ্যবাহি টেবিল-চেয়ারে আধুনিকতার প্রকাশও মিলবে বেশ স্পষ্ট করেই। উদ্যোক্তরা জানান, খাবারের মান চেষ্টা করা হয়েছে সাশ্রয়ী রাখতে।

২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ ভােরের কাগজ রবিবারের  লাইফস্টাইল সাময়িকী " ফ্যাশন" পৃষ্ঠা ৯ ও ১০ এ।🔘 চোখ রাখুন রবিবার, ভোরের কাগজ ছ...
26/09/2021

২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
ভােরের কাগজ রবিবারের লাইফস্টাইল সাময়িকী " ফ্যাশন" পৃষ্ঠা ৯ ও ১০ এ।
🔘 চোখ রাখুন রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকায়
🔘 ই পেপার >> www.ebhorerkagoj.com

জাতিসংঘের গবেষণায় ই-কমার্স খাতের আদর্শ মডেল হিসেবে প্রিয়শপ ডটকমের নাম উঠে এসেছে ইউএনসিটিএডি বাংলাদেশ অ্যাসেসমেন্ট প্রতিব...
22/05/2021

জাতিসংঘের গবেষণায় ই-কমার্স খাতের আদর্শ মডেল হিসেবে প্রিয়শপ ডটকমের নাম উঠে এসেছে ইউএনসিটিএডি বাংলাদেশ অ্যাসেসমেন্ট প্রতিবেদনে। এছাড়া ২০২০ সালে সিংঙ্গাপুরে সেরা দশ স্টার্টআপ এশিয়া, ২০১৯ সালে জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কার, ২০১৮ সালে ইন্ডিয়া হতে সুপার স্টার্টআপ পুরস্কার পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যেও কম বাজেটে বেশি বেশি কেনাকাটার সুযোগ দিতে দেশীয় মাল্টিভেন্ডর এই ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মটি আয়োজন করেছে বিগেস্ট শপিং ডে। ‘শর্ট বাজেটে বিগ শপিং’ শ্লোগান নিয়ে শুরু হচ্ছে দুই দিনের এই অফার। আগামীকাল থেকে গ্রাহকরা কেনাকাটা করলে পাবেন নেক্সট ডে ডেলিভারি সুবিধা, ক্যাশ অন ডেলিভারি সুবিধা, সারপ্রাইজ বক্স, ডাবল টাকা ভাউচার সুবিধা ও মেগা ডিসকাউন্ট। প্রিয়শপ ডট কমের এই আয়োজন এবং ই কমার্স খাতে তাদের সামনের পথচলা নিয়ে বিস্তারিত জানতে চাওয়া হয় প্রতিষ্ঠানটির উদ্যোক্তা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশিকুল আলম খাঁন- এর কাছে।
পড়ুন ২৩ মে ভোরের কাগজে
🔘 চোখ রাখুন রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকায়
🔘 ই পেপার >> www.ebhorerkagoj.com
PriyoShop.com

ভােরের কাগজ রবিবারের  লাইফস্টাইল সাময়িকী " ফ্যাশন" ২১ মার্চ ২০২১খুব সহজেই হোক শিশুর পড়ালেখা...ডা. আশরাফুন্নাহার চৈতীমডেল...
21/03/2021

ভােরের কাগজ রবিবারের লাইফস্টাইল সাময়িকী " ফ্যাশন"
২১ মার্চ ২০২১

খুব সহজেই হোক শিশুর পড়ালেখা...

ডা. আশরাফুন্নাহার চৈতী
মডেল : স্মৃতি লস্কর এবং তার মেয়ে আইদাহ ও মুসকান
প্রতিটি শিশুই পরিবারের আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তাই তার বেড়ে ওঠা হওয়া প্রয়োজন সুষ্ঠ ও সুন্দরভাবে। বাচ্চাদের সামনে টেনশন করবেন না, আতঙ্কে ভুগবেন না। ওর সামনে অন্তত মনের ভাব চেপে স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করুন। না হলে ওর মধ্যেও এক ধরনের অস্থিরতা জন্ম নেবে। বাড়ির পরিবেশ যদি শান্ত স্বচ্ছন্দ থাকে, বাচ্চার স্বভাবেও তার প্রভাব পড়ে। তবে পড়ালেখা শেখার শুরুতে কোন কোন শিশুকে নিয়ে নানা রকমের ঝক্কি ঝামেলা পোহাতে হয় বাবা মায়েদের। যেহেতু শিশু অবস্থায় থাকে তাই তারা মনোযোগী হতে চায় না বা আগ্রহী বোধ করে না। ফলে কখনো কখনো কোনো কোনো বাবা-মা হতাশ হয়ে পড়েন। শিশুকে শেখানোর ব্যাপারে বা পড়াশোনা করানোর ব্যাপারে হতাশ না হলে কিছুটা কৌশলে কাজ করলে শিশুকে পড়ালেখা খুব সহজেই শেখানো যায়।

ভিন্ন কৌশলে পড়াশোনা
গল্পের মাধ্যমে, ছড়ার মাধ্যমে বাচ্চাকে পড়াশোনা শেখানো চেষ্টা করুন। এমনকি কোথাও যদি বেড়াতেও যান সেখানে তাকে কোন বিষয়ে বোঝান, প্রশ্ন করুন এবং তাকে ভাবনার খোরাক দিন যাতে সে নিজেই বুঝতে পারে। ধরুন আপনার বাচ্চাকে নিয়ে আপনি চিড়িয়াখানায় গিয়েছেন, বাঘের খাঁচার সামনে গিয়ে এবার বাচ্চাকে বলুন এখানে কয়টি বাঘ আছে। এভাবে আশেপাশের নানা বিষয় নিয়ে তার সামনে তুলে ধরুন এবং তাকে ভাবনার খোরাক দিন।

বাংলা দিয়ে হোক শুরু
বর্তমান সময়ে কোন কোন অভিভাবক বাচ্চাদের ইংরেজিতে আগ্রহী করার জন্য ছোটবেলা থেকেই নানা ধরনের ইংরেজি শব্দ বা ইংরেজিতে কথা বলার চেষ্টা করেন। যা একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। আমাদের মাতৃভাষা বাংলা। স্বাভাবিকভাবেই সন্তানকে শুদ্ধ বাংলা শেখানোই আমাদের দায়িত্ব। আর যেহেতু শিশু চারিদিকে বাংলা শব্দ শুনতে পায় ফলে শিশু যখন আবার ইংরেজি শব্দ শুনতে পায় তখন সে দ্বিধান্বিত হয়। সুতরাং আমাদের শুরু করাই উচিত বাংলা দিয়ে।

বিচিত্র সব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি করুন
বুদ্ধিমান শিশুদের উদ্বুদ্ধ রাখতে, আগ্রহী রাখতে তাদেরকে অভিনব সব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি করতে হয়। জীবনের বিচিত্র সব অভিজ্ঞতা শিশুদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। সাহস বাড়ায়। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, দিনের পর দিন একইরকম গতানুগতিক জীবন আলস্য, স্থবিরতা ডেকে আনে।

উপযুক্ত পরিবেশ প্রদান করুন শিশুকে
তিন থেকে পাঁচ বছর বয়সের মধ্যেই অধিকাংশ শিশুর লেখাপড়া হাতে খড়ি শুরু হয়। শিশুদের লেখাপড়া শেখার জন্য পরিবেশ সবসময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আসলে শিশুরা অনুকরণ প্রিয়। চারিপাশে যা কিছু দেখে তারা তাই শেখে এবং তাই করতে চায়। আপনি হয়তো বাচ্চাকে পড়তে বসিয়েছেন কিন্তু নিজে টিভি দেখছেন বা অন্য কোনো কাজ করছেন। তাই আপনার সন্তান ঘুরেফিরে আপনি যেখানে মনোযোগ দিচ্ছেন সেখানেই মনোযোগ দিচ্ছে। এরকম আরো অসংখ্য বিষয় রয়েছে যা পড়ার উপযুক্ত পরিবেশকে নষ্ট করে। তাই সন্তানের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ প্রদান করুন।

মাকে হতে হবে সহনশীল
বাচ্চার সঙ্গে কথা বলুন। আর ওর কথা মন দিয়ে শুনুন। মা-বাবা ধীরস্থির হয়ে, মন দিয়ে বাচ্চার কথা শুনলে স্বভাবতই ওর অতিরিক্ত ছটফটে ভাব কমে আসবে। দেখা যাচ্ছে বাচ্চা পড়তে চাইছে না, কান্না করছে অথবা অন্য কোন একটি বিষয় নিয়ে খেলা করতে চাইছে। পরিস্থিতি যাই হোক না কেন ধৈর্য ধারণ করতে হবে। বিরক্ত হলে চলবে না। কখনো কখনো কেউ বলে থাকে যে, বাচ্চা সারাদিন মনের আনন্দে স্বাভাবিক চঞ্চলতা নিয়ে ঘোরাঘুরি করছে, দুষ্টুমি করছে, কিন্তু যখনই পড়তে বসে তখনই সেই শিশুরই মনোযোগ পড়ার দিকে থাকছে না। সে হয়তো অন্য কোন দিকে তাকিয়ে থাকে অথবা ঘুমিয়ে যাচ্ছে কিংবা টিভি দেখার বায়না ধরছে। এইরকম যেকোনো পরিস্থিতিতেই মাকে ধৈর্যশীল হতে হবে। শাসনের নামে চিৎকার- চেঁচামেচি কাম্য নয়। মমতায়, ভালবাসায় পরিপূর্ণ করে দিন সন্তানের হৃদয়। এর ফলে সন্তানের সাথে আপনার আত্মিক বন্ধন আরো অনেক সুদঢ় হবে।

ফিচার -০২
চাকরিপ্রার্থীদের পথ দেখাবে ‘চাকরির চাবিকাঠি’
চাকরিপ্রার্থীদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে এমন সব নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি ও কৌশল এবং চাকরির বাজারের জন্য তৈরি করার কায়দাকানুন নিয়ে সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে আরাফাত শাহরিয়ারের লেখা ক্যারিয়ারবিষয়ক বই ‘চাকরির চাবিকাঠি’। বইটি প্রকাশ করেছে শীর্ষস্থানীয় প্রকাশনা সংস্থা ‘অন্যধারা’।
ছাত্রাবস্থাতেই ক্যারিয়ার পরিকল্পনা করে সে অনুযায়ী নিজেকে তৈরি করতে পারলে চাকরির পেছনে ছুটতে হবে না, চাকরিই খুঁজে নেবে। বইটির শুরুতেই রয়েছে ক্যারিয়ার পরিকল্পনা নিয়ে দরকারি পরামর্শ। তুমুল প্রতিযোগিতামূলক সব নিয়োগ পরীক্ষার জন্য কোন কোন বই পড়তে হবে, এ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে বইটির দ্বিতীয় অধ্যায়ে। বইটির একটি অধ্যায়ে রয়েছে প্রথমবার পরীক্ষা দিয়েই চাকরি হয়েছে এমন কয়েকজন তরুণের অভিজ্ঞতা ও সাফল্যের গল্প।
তুমুল প্রতিযোগিতামূলক বিসিএস পরীক্ষায় সাফল্যের চাবিকাঠি কী হতে পারে, কীভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে এ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে একটি অধ্যায়ে। বিভিন্ন সরকারি ব্যাংকে অফিসার, সিনিয়র অফিসার নিয়োগ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকে সহকারী পরিচালক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি ও ভালো করার টেকনিক নিয়েও পরামর্শ আছে বইটিতে।
সারা দেশে আছে প্রায় ১৯ হাজার বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সাড়ে তিন হাজার কলেজ ও সাড়ে ৯ হাজার মাদ্রাসা। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়োগপ্রক্রিয়া, শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রস্তুতি, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ভালো করার কৌশল ও প্রস্তুতিসহ নিয়ে দরকারি আলোচনা আছে ‘চাকরির চাবিকাঠি’ বইটিতে।
সাব-ইন্সপেক্টর, সার্জেন্ট ও কনস্টেবল পদে নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে তথ্যবহুল আলোচনা রয়েছে বইটিতে। সাব-রেজিস্ট্রার নিয়োগ পরীক্ষা নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন ২০১৬ সালের সাব-রেজিস্ট্রার নিয়োগ পরীক্ষায় মেধাতালিকায় প্রথম নিয়োগপ্রাপ্ত মো. হযরত আলী। বইটির একটি অধ্যায়ে মিলবে সহকারী জজ বা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি, আবেদন প্রক্রিয়াসহ বিস্তারিত তথ্য। আইন পেশায় নিয়োজিত হতে কী করতে হবে, সে বিষয়েও দরকারি তথ্য আছে বইটিতে।
বাংলাদেশ বিমানসহ বিভিন্ন দেশি-বিদেশি বিমান সংস্থার পাইলট হতে চাইলে কী করতে হবে এ নিয়ে ‘চাকরির চাবিকাঠি’ বইটিতে দরকারি নির্দেশনা পাওয়া যাবে। বিমান, নৌ ও সেনাবাহিনীর রোমাঞ্চকর পেশায় যারা নাম লেখাতে চান, তাদের জন্য একটি অধ্যায়ে বিস্তৃত আলোচনা করা হয়েছে। এনজিও বা বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় কাজের সুযোগ অনেক। বইটিতে এ নিয়েও রয়েছে দরকারি তথ্য।
উন্নত দেশগুলোতে দক্ষ কর্মীর চাহিদা অনেক, বেতনও কয়েক গুণ। তাই দেশে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ নিয়ে বিদেশে যাওয়া উচিত। নানা কারিগরি বিষয়ে সরকারের বিমেটের প্রশিক্ষণ, প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ঠিকানা, ফোন নম্বরসহ দরকারি তথ্য মিলবে বইটিতে। নিজেকে তৈরি করলে চাকরিই খুঁজে নেবে। হোটেল ম্যানেজমেন্ট, এয়ার হোস্টেস, কেবিন ক্রু, নার্সিং, পোশাকশিল্প, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা, ভিডিও এডিটিং, ফটোগ্রাফি, মোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, কল সেন্টার, বিউটি পার্লার, হস্তশিল্প, সাংবাদিকতাসহ নানা বিষয়ে প্রশিক্ষণের খোঁজ দেওয়া হয়েছে বইটির শেষ অধ্যায়ে।
বেকারদের জন্য দরকারি ১৪৪ পৃষ্ঠার ‘চাকরির চাবিকাঠি’ বইটির মুদ্রিত মূল্য ২৭০ টাকা। বইমেলায় অন্যধারার স্টলে (১৪৪, ১৪৫, ১৪৬ ও ১৪৭) বইটি পাওয়া যাচ্ছে। অনলাইনে www.rokomari.com/book/210991 লিংক থেকেও সংগ্রহ করা যাবে। অন্যধারা প্রকাশনীর বিক্রয়কেন্দ্র ৩৮/২-ক, বাংলাবাজার, ঢাকা-থেকেও বইটি সংগ্রহ করা যাবে।

news link :: https://www.ebhorerkagoj.com/city/2021/03/21/9

২১ মার্চ ২০২১ বের হচ্ছেভােরের কাগজ রবিবারের  লাইফস্টাইল সাময়িকী " ফ্যাশন" পৃষ্ঠা ৯ ও ১০ এ।🔘 চোখ রাখুন রবিবার, ভোরের কা...
20/03/2021

২১ মার্চ ২০২১ বের হচ্ছে
ভােরের কাগজ রবিবারের লাইফস্টাইল সাময়িকী " ফ্যাশন" পৃষ্ঠা ৯ ও ১০ এ।
🔘 চোখ রাখুন রবিবার, ভোরের কাগজ ছাপা পত্রিকায়
🔘 ই পেপার >> www.ebhorerkagoj.com

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bhorer Kagoj Fashion posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bhorer Kagoj Fashion:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share