Story fiz

16/10/2024

https://www.facebook.com/profile.php?id=61566036435837&mibextid=ZbWKwL

04/10/2024

https://www.facebook.com/profile.php?id=61566036435837&mibextid=ZbWKwL

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, আসসালামু আলাইকুম
শতরূপা ladies fashion এখানে আমরা মহিলাদের উন্নত মানের থ্

20/01/2024

In a world where sun meets sky, so high,
Brothers bound by ties, stronger than a tie.
Through valleys deep and mountains steep,
Vai means brothers, a promise to keep.

With laughter shared and secrets bared,
In each other's hearts, forever ensnared.
Through trials and tests, together we face,
Vai means brothers, in every embrace.

Through stormy weather and calmest sea,
Brothers stand firm, an unbreakable tree.
In the dance of life, side by side,
Vai means brothers, a bond undenied.

Through joy and sorrow, hand in hand,
In this vast journey, we understand.
A melody of friendship, sweet and clear,
Vai means brothers, a bond sincere.

Through moments of silence and words unsaid,
In the tapestry of life, where threads are spread.
Brothers united, like stars in the night,
Vai means brothers, a celestial light.

Through the years that come and go,
In the river of time, our bond will flow.
For in the language of love, silently spoken,
Vai means brothers, a promise unbroken.

12/08/2023

হুররেম সুলতানের জন্ম রুথেনিয়ায়। যেটি তখন পোল্যান্ড রাজ্যের অধীনে ছিল। তারপরে, তিনি "রক্সেলেন" নামে পরিচিত ছিলেন, যার অর্থ "রুথেনিয়ার মেয়ে"। যদিও তার জন্মের নাম ছিল আলেকসান্দ্রা লিসোভস্কা, ডাকনাম "রক্সেলেন" এতটাই বিশিষ্ট ছিল যে এমনকি লেখক যারা তার সম্পর্কে লিখেছেন তারাও বিশ্বাস করেছিলেন যে এটি তার আসল নাম। লিসোভস্কা, যার পিতা একজন অর্থোডক্স যাজক ছিলেন, ক্রিমিয়ান অশ্বারোহীরা 12 বছর বয়সে তাকে বন্দী করে ইস্তাম্বুলের তোপকাপি প্রাসাদে পাঠানো হয়েছিল। বহু বছর ধরে রাজপ্রাসাদের শিষ্টাচার অনুযায়ী শিক্ষিত ও প্রশিক্ষিত হওয়ার পর, তাকে "Hürrem" নাম দেওয়া হয়েছিল, যার অর্থ মধ্য ফার্সি ভাষায় "প্রফুল্ল একজন", কারণ তিনি একটি হাসিখুশি মুখের একজন ভাল-কৌতুকপূর্ণ মেয়ে ছিলেন। প্রত্যেক শক্তিশালী পুরুষের পিছনে , একটি শক্তিশালী মহিলা আছে. ইউক্রেনীয় পুরুষ এবং মহিলাদের বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মানুষ বলে মনে করা হয়। হুররেম কি সুন্দর ছিল? তার কয়েকটি বেঁচে থাকা প্রতিকৃতি এবং তার চেহারার সম্ভাব্য অলঙ্কৃত বর্ণনার কারণে, যদিও তারা একে অপরের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ, তবে এটি বলা মুশকিল যে তিনি আসলেই তার বর্ণনার মতো সুন্দর ছিলেন কিনা। যাইহোক, যা তাকে বিখ্যাত করেছে তা হল তার বুদ্ধিমত্তা এবং হাসিমুখ। সুলেমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্ট মহিলাটির চরিত্রের প্রশংসা করেছিলেন এবং তিনি তার প্রেমে পড়েছিলেন। ঐতিহাসিকরা যুক্তি দেন যে হুররেমের প্রতি তিনি যে ভালবাসা অনুভব করেছিলেন তা সুলতান তার জীবদ্দশায় অর্জন করা সমস্ত সাফল্যের উপর ভিত্তি করে। সুলেমান সিংহাসনে বসার একই বছর হুররেমের সাথে দেখা করেন এবং পরের বছর তাদের প্রথম পুত্র শাহজাদে মেহমেদ জন্মগ্রহণ করেন। মেহমেদের পরে, হুররেম তাদের একমাত্র কন্যা সেলিম, বায়েজিদ, সিহাঙ্গীর এবং মিহরিমাকে জন্ম দেন, যারা পরে রুস্তেম পাশাকে বিয়ে করেন। মেহমেদ ছিলেন সুলেইমানের প্রিয় সন্তান, কিন্তু প্লেগ রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণে খুব অল্প বয়সেই তিনি মারা যান। তার পুত্রের স্মরণে, সুলেমান ইস্তাম্বুলে শাহজাদে মসজিদ তৈরি করেছিলেন। যে উপপত্নীরা একজন শেহজাদে (একজন সুলতানের পুত্র) জন্ম দেয় তাদের উপাধি দেওয়া হয় "হাসেকি" (একজন রাজকুমারের মা), যার অর্থ "জেলিন আছে" রাজকন্যা)। এই কারণে হুররেমকে "হুররেম হাসেকি" নামেও ডাকা হত। সুলতান হুররেমের শর্তে রাজি হলে, ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একজন অটোমান সুলতান একজন হাসেকিকে বিয়ে করেন। সেই সময় পর্যন্ত, সমস্ত উসমানীয় সেহজাদেরা তাদের মায়েদের সাথে গভর্নর হিসাবে নিযুক্ত জেলাগুলিতে চলে যায়। যাইহোক, হুররেমই প্রথম হাসিকি যিনি তার ছেলেদের সাথে চলে যাননি কারণ সুলতান তাকে কাছে রাখতে চেয়েছিলেন। সুলতান যখন প্রচারণার জন্য রওনা হন, তখন তিনি প্রাসাদের আদেশ তদারকি করেন এবং সুলতানকে ইস্তাম্বুল এবং প্রাসাদ সম্পর্কে সর্বশেষ খবর এবং সেইসাথে রাজ্যের পুরুষদের সাথে তার ঝরঝরে চিঠির মাধ্যমে আলোচনার কথা জানান। সুলতান যখন দূরে ছিলেন তখন তিনি তার গোয়েন্দা কর্মকর্তা হিসেবেও কাজ করেছিলেন। তার চিঠিগুলি থেকে বোঝা যায়, তার ব্যাকরণ ভাল ছিল এবং তিনি আবেগপ্রবণ কবিতা লিখতেন। প্রকৃতপক্ষে, হুররেমকে একজন লুকোচুরি এবং প্রলোভনসঙ্কুল নারী হিসেবে ভাবা ভুল। হুররেম ছিলেন একজন সম্রাজ্ঞী যিনি সফলভাবে "বিশ্বের সুলতানের স্ত্রী" বহন করেছিলেন। ᥫ᭡

20/06/2023

ভবিষ্যতের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি

ব্যবহারকারী
আগামী শতাব্দীতে প্রযুক্তি কোথায় পৌঁছাবে? বিস্তারিত বর্ণনা করুন

চ্যাটজিপিটি
পরবর্তী শতাব্দীতে প্রযুক্তির সঠিক গতিপথের ভবিষ্যদ্বাণী করা চ্যালেঞ্জিং, কারণ এতে অনেক পরিবর্তনশীলতা এবং অনিশ্চয়তা জড়িত। যাইহোক, বর্তমান প্রবণতা এবং অগ্রগতির উপর ভিত্তি করে, আমরা কিছু সম্ভাব্য উন্নয়নের উপর অনুমান করতে পারি যা আগামী শতাব্দীতে প্রযুক্তিগত ল্যান্ডস্কেপকে আকার দিতে পারে। এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে এইগুলি অনুমানমূলক ভবিষ্যদ্বাণী এবং অগত্যা প্রকৃত ভবিষ্যৎ প্রতিফলিত নাও হতে পারে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI): আগামী শতাব্দীতে AI একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে। আমরা মেশিন লার্নিং, প্রাকৃতিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ, এবং কম্পিউটার দৃষ্টিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি আশা করছি। এআই সম্ভবত আরও পরিশীলিত হয়ে উঠবে, জটিল কাজ করতে সক্ষম হবে এবং আমাদের জীবনের বিভিন্ন দিক যেমন স্বায়ত্তশাসিত যানবাহন, ব্যক্তিগতকৃত স্বাস্থ্যসেবা এবং স্মার্ট হোম সিস্টেমের সাথে একীভূত হবে।

রোবোটিক্স এবং অটোমেশন: এআই এবং রোবোটিক্সের অগ্রগতির সাথে, আমরা স্বয়ংক্রিয় সিস্টেম এবং রোবটের বৃদ্ধি আশা করতে পারি। তারা আরও সক্ষম, বহুমুখী এবং উৎপাদন, স্বাস্থ্যসেবা, কৃষি এবং এমনকি গার্হস্থ্য সেটিংস সহ বিভিন্ন শিল্পে একীভূত হবে। রোবটগুলি জটিল অস্ত্রোপচার করতে পারে, বয়স্কদের যত্নে সহায়তা করতে পারে, বিপজ্জনক কাজগুলি পরিচালনা করতে পারে এবং সহযোগিতামূলক পরিবেশে মানুষের পাশাপাশি কাজ করতে পারে।

ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT): IoT সম্ভবত প্রসারিত হতে থাকবে, ক্রমবর্ধমান সংখ্যক ডিভাইস এবং সিস্টেমকে সংযুক্ত করবে। আন্তঃসংযুক্ত ডিভাইসগুলি যোগাযোগ এবং অপ্টিমাইজ করার প্রক্রিয়াগুলির সাথে স্মার্ট শহর, বাড়ি এবং অবকাঠামো আরও প্রচলিত হয়ে উঠবে। IoT ডিভাইসগুলি দক্ষ সম্পদ ব্যবস্থাপনা সক্ষম করবে, সুবিধা বাড়াবে এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য রিয়েল-টাইম ডেটা সরবরাহ করবে।

শক্তি এবং স্থায়িত্ব: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা করা এবং টেকসই শক্তি সমাধান অর্জন আগামী শতাব্দীতে গুরুত্বপূর্ণ থাকবে। নবায়নযোগ্য শক্তির উত্স, যেমন সৌর, বায়ু এবং জিওথার্মাল, সম্ভবত বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে আধিপত্য বিস্তার করবে। শক্তি সঞ্চয় প্রযুক্তি, যেমন উন্নত ব্যাটারি, উন্নত হতে পারে, বৈদ্যুতিক যানবাহনের ব্যাপক গ্রহণ এবং দক্ষ শক্তি ব্যবস্থাপনা সক্ষম করে।

মহাকাশ অনুসন্ধান এবং উপনিবেশকরণ: পরবর্তী শতাব্দী মহাকাশ অনুসন্ধানে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির সাক্ষী হতে পারে। মঙ্গল গ্রহে এবং তার বাইরে মানব মিশনগুলি বাস্তবে পরিণত হতে পারে, অন্যান্য মহাকাশীয় বস্তুগুলিতে দীর্ঘমেয়াদী বসতি স্থাপনের সাথে। প্রাইভেট স্পেস কোম্পানিগুলি পথের নেতৃত্ব দিতে পারে, প্রপালশন সিস্টেম, লাইফ সাপোর্ট টেকনোলজি এবং মহাকাশে সম্পদের ব্যবহারে উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করতে পারে।

জৈবপ্রযুক্তি এবং স্বাস্থ্যসেবা: চিকিৎসার অগ্রগতি মানবদেহ সম্পর্কে আমাদের বোঝাপড়ার উন্নতি করতে থাকবে, যা রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসা এবং সাফল্যের দিকে পরিচালিত করবে। CRISPR-এর মতো জিন সম্পাদনা প্রযুক্তিগুলি সুনির্দিষ্ট হস্তক্ষেপের প্রস্তাব দিতে পারে, যখন পুনর্জন্মমূলক ওষুধ ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু এবং অঙ্গগুলির পুনর্জন্মকে সক্ষম করতে পারে। পরিধানযোগ্য ডিভাইস এবং টেলিমেডিসিন সম্ভবত আরও উন্নত হয়ে উঠবে, যা দূরবর্তী স্বাস্থ্যসেবা অ্যাক্সেস বাড়াবে।

কোয়ান্টাম কম্পিউটিং: কোয়ান্টাম কম্পিউটিং ক্লাসিক্যাল কম্পিউটারের চেয়ে দ্রুতগতিতে জটিল সমস্যার সমাধান করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটানোর ক্ষমতা রাখে। যদিও এখনও তার প্রাথমিক পর্যায়ে, কোয়ান্টাম কম্পিউটারগুলি আরও অ্যাক্সেসযোগ্য এবং ব্যবহারিক হয়ে উঠতে পারে, ক্রিপ্টোগ্রাফি, অপ্টিমাইজেশান এবং ড্রাগ আবিষ্কারে বিপ্লব ঘটাতে পারে।

ভার্চুয়াল এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটি: ভার্চুয়াল এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটি প্রযুক্তিগুলি সম্ভবত অগ্রসর হতে থাকবে, বিনোদন, শিক্ষা এবং যোগাযোগকে রূপান্তরিত করবে। বর্ধিত হ্যাপটিক প্রতিক্রিয়া এবং বাস্তবসম্মত সিমুলেশন সহ নিমজ্জিত ভার্চুয়াল পরিবেশগুলি আরও সাধারণ হয়ে উঠতে পারে, যা অভিনব অভিজ্ঞতা এবং শেখার এবং সহযোগিতার নতুন উপায়গুলিকে সক্ষম করে।

ন্যানোটেকনোলজি: ন্যানোটেকনোলজি পদার্থ বিজ্ঞান, ইলেকট্রনিক্স এবং ওষুধে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির প্রতিশ্রুতি রাখে। অনন্য বৈশিষ্ট্য সহ ন্যানোমেটেরিয়ালগুলি বিকাশ করা যেতে পারে, যা শক্তি সঞ্চয়স্থান, ইলেকট্রনিক্স এবং পরিবেশগত প্রতিকারের মতো শিল্পে বিপ্লব ঘটাতে পারে। ন্যানোরোবোটিক্সের লক্ষ্যযুক্ত ওষুধ সরবরাহ এবং সুনির্দিষ্ট অস্ত্রোপচারের হস্তক্ষেপেও অ্যাপ্লিকেশন থাকতে পারে।

নীতিশাস্ত্র, গোপনীয়তা এবং নিয়ন্ত্রণ: প্রযুক্তির বিকাশের সাথে সাথে নৈতিক উদ্বেগ, গোপনীয়তার সমস্যাগুলি সমাধান করা এবং উপযুক্ত নিয়ম প্রতিষ্ঠা করা ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। এআই নীতিশাস্ত্র, ডেটা গোপনীয়তা এবং অ্যালগরিদমিক জবাবদিহিতার আশেপাশের আলোচনা আগামী শতাব্দীতে প্রযুক্তির বিকাশ এবং স্থাপনাকে রূপ দেবে।

এই ভবিষ্যদ্বাণীগুলি পরবর্তী শতাব্দীর সম্ভাব্য প্রযুক্তিগত অগ্রগতির একটি আভাস মাত্র। ভবিষ্যৎ নিঃসন্দেহে চমক এবং অপ্রত্যাশিত উদ্ভাবন ধারণ করবে, তবে সম্ভবত প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে গভীর এবং উত্তেজনাপূর্ণ উপায়ে আকৃতি ও রূপান্তর করতে থাকবে।

20/06/2023

20/06/2023

follow the page

13/06/2023

When duck become a roast with potatoes

03/06/2023

অরিজিৎ সিং: সাফল্যের গল্প এবং জীবন-ইতিহাস
সুপারহিট মিউজিক তুম হি হোর পেছনের মানুষটি আর কেউ নন অরিজিৎ সিং। তিনি ভারতের রত্ন যিনি শুধুমাত্র গানের ক্ষেত্রেই তার প্রতিভা প্রদর্শন করেননি কিন্তু কম্পোজিং, রেকর্ডিং এবং মিউজিক প্রোগ্রামিংয়েও তিনি সত্যিই ভাল কাজ করেছেন। তিনি ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্পের অন্যতম বহুমুখী এবং সফল গায়ক এবং এমন একজন ব্যক্তি যিনি নিজের জন্য নাম তৈরি করেছেন।

অরিজিৎ সিং

জন্ম এবং প্রারম্ভিক জীবন
অরিজিৎ সিং পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জে 1987 সালের 25শে এপ্রিল একজন পাঞ্জাবি বাবা এবং বাঙালি মায়ের কাছে জন্মগ্রহণ করেন। তার ফুফু তাকে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ক্লাস দিতেন। তিনি রাজা বিএইচ সিং হাইস্কুল থেকে স্কুলের পড়াশোনা শেষ করেন এবং পরে শ্রীপত সিং কলেজে যান।

ধীরেন্দ্র প্রসাদ হাজারী প্রশিক্ষিত
অরিজিৎ গানের প্রশিক্ষণ

তিনি রাজেন্দ্র প্রসাদের দ্বারা ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শেখান এবং ধীরেন্দ্র প্রসাদ হাজারীর দ্বারা তবলায় প্রশিক্ষণ নেন। তিনি তাকে রবীন্দ্রসংগীত ও পপ সঙ্গীতও শিখিয়েছিলেন।

সরকার থেকে বৃত্তি
তিনি 3 বছর বয়সে হাজারে ভাইদের নির্দেশনায় তার শেখার কর্মজীবন শুরু করেন। যখন তিনি 9 বছর বয়সী হন, তখন তিনি কণ্ঠ ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে প্রশিক্ষণের জন্য সরকারের কাছ থেকে একটি বৃত্তি পান।

3 সঙ্গীত গুরু
প্রতিভাবান সঙ্গীতজ্ঞ 3 গুরুর অধীনে প্রশিক্ষিত এবং নির্দেশিত ছিলেন: রাজেন্দ্র প্রসাদ হাজারী তাকে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন, ধীরেন্দ্র প্রসাদ হাজারী তাকে তবলা শিখিয়েছিলেন এবং বীরেন্দ্র প্রসাদ হাজারী তাকে রবীন্দ্র সঙ্গীত এবং পপ সঙ্গীত শিখিয়েছিলেন।

ক্যারিয়ারের শুরু
2005 সালে গুরুকুলে অরিজিৎ সিং

2005 সালে, তিনি একটি রিয়েলিটি শো "ফেম গুরুকুল" এ অংশগ্রহণ করেছিলেন যখন তার শাস্ত্রীয় সঙ্গীত গুরু রাজেন্দ্র প্রসাদ তাকে তা করতে বলেছিলেন। এই রিয়েলিটি শোতে তিনি ৬ষ্ঠ স্থান অর্জন করতে সক্ষম হন। তিনি আরও একটি রিয়েলিটি শো "10 কে 10 লে গে দিল" তে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং প্রতিযোগিতা জিতেছিলেন।

ফ্রিল্যান্স গায়ক
প্লেব্যাক গায়ক হিসেবে বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশ করার আগে তিনি শঙ্কর এহসান লয়, প্রীতম চক্রবর্তী, বিশাল-শেখর এবং মিথুন শর্মার সাথে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করেছিলেন। এগুলো কাজ করতে গিয়ে তিনি অনেক কিছু শিখেছেন।

অরিজিৎ আইডলস
তিনি শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শুনতে পছন্দ করেন। তিনি বড়ে গুলাম আলি খান, ওস্তাদ রশিদ খান, জাকির হুসেন এবং আনন্দ চ্যাটার্জির মতো মহান সঙ্গীতশিল্পীদের প্রতিমা করেন। তিনি কিশোর কুমার, হেমন্ত কুমার এবং মান্না দে-এর গান শুনতেও উপভোগ করেন।

প্লেব্যাক ডেবিউ
অরিজিতের প্লেব্যাক ডেবিউ

বেশ কিছুদিন ফ্রিল্যান্সিং প্রজেক্ট করার পর তিনি প্লেব্যাক গায়ক হিসেবে বলিউডে ক্যারিয়ার শুরু করেন। "মার্ডার 2 (2011)" চলচ্চিত্রের জন্য তার প্রথম প্লেব্যাক অভিষেক ছিল ফির মহব্বত। জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর তিনি বেশ কিছু হিট সিনেমায় কণ্ঠ দিয়েছেন, যেমন- “আশিকি 2 (2013), “ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি (2013), “গোলিওঁ কি রাসলীলা রাম-লীলা (2013), “চেন্নাই এক্সপ্রেস (2013) )", "হিরোপান্তি (2014)" এবং আরও অনেক কিছু।

একটি সিনেমা পরিচালনা করেছেন
2015 সালে বহুমুখী সংগীত পরিচালক, সুরকার এবং গায়ক একটি বাংলা তথ্যচিত্র "ভালোবাসার রোজনামচা" পরিচালনা করেছিলেন।

সঙ্গীত তার রক্তে চলে
অরিজিৎ সিং লাইভ পারফরম্যান্স

ছোটবেলা থেকেই তার মা তাকে গান শেখার জন্য চাপ দিতেন। তিনি তার মায়ের কাছ থেকে গান শিখেছিলেন যিনি তার সাথে বাজাতেন এবং গান করতেন।

অন্যান্য প্রতিভা
সঙ্গীত রচনায় প্রবল আগ্রহ ছাড়াও তিনি ব্যাডমিন্টন খেলা পছন্দ করেন। তিনি একজন লেখক এবং সিনেমা দেখতে পছন্দ করেন এবং একজন ডকুমেন্টারি চলচ্চিত্র নির্মাতাও।

ব্যক্তিগত জীবন
স্ত্রীর সঙ্গে অরিজিৎ সিং

2014 সালে, তিনি তার ছোটবেলার বন্ধু কোয়েল রায়কে বিয়ে করেন। এটি ছিল তার এবং তার স্ত্রীর দ্বিতীয় বিয়ে।

তার এনজিও
তিনি সমাজের উন্নতির দিকে কাজ করেন এবং "লেট দিয়ার বি লাইট" নামে একটি এনজিও আছে। এনজিও দরিদ্র মানুষের জন্য কাজ করে এবং মৌলিক প্রয়োজনীয়তা সরবরাহ করে তাদের উন্নত জীবনযাত্রার পরিস্থিতি অর্জনে সহায়তা করে।

পুরস্কার
পুরস্কার গ্রহণ করছেন অরিজিৎ সিং

তিনি 2016 সালে "রয় (2015)" চলচ্চিত্রের সুরজ ডোবা গানের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছিলেন। "আশিকি 2 (2013)" চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় গান তুম হি হো তাকে সমস্ত মনোনয়নের মধ্যে 9টি পুরস্কার জিতেছে। তিনি ফিল্মফেয়ার, আইফা, জি সিনেমা এবং দুটি পর্দা পুরস্কারের মতো অনেক উচ্চ-পদস্থ পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন।

31/05/2023

"""শুভ সকাল
صباح الخي
Good Morning
🌷🌳🌹
আজ বুধবার
৩১ মে ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ
১০ জিলকদ ১৪৪৪ হিজরী
১৭ জৈষ্ঠ্য ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
এখন গ্রীষ্মকাল

☀️
আজকের সূর্যোদয় ৫.১১
এবং সূর্যাস্ত ৬.৪০ মিনিটে
সতর্ক থাকুন, নিরাপদে থাকুন
আনন্দময় হোক আপনার সারাদিন💙❤️💜"""

27/05/2023

05/05/2023

https://youtube.com/shorts/t3WYWO6F32Y?feature=share