আপন বাহানা

  • Home
  • আপন বাহানা

আপন বাহানা nothing

https://youtu.be/4-9q3uqa_yI
03/06/2023

https://youtu.be/4-9q3uqa_yI

নতুন বছরের নতুন বাজেট.!বাজেট শুনে বা জেনে আপনি কি হাসবেন নাকিকাঁদবেন..?? প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যাচ্ছে..!!!

04/03/2022

2 মিনিট ধৈর্য ধরে পড়ুন...
জিবরাঈল (আঃ) কে আল্লাহ তায়ালা তৈরী করলেন।
জিবরাঈল (আঃ) আল্লাহ তায়ালাকে জিজ্ঞাসা করলেন, আল্লাহ আপনি কিসে খুশি হন??
আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিলেন আমি সবচেয়ে বেশি খুশি হই আমার বান্দা যখন আমাকে সিজদাহ্ করে। অতঃপর জিবরাঈল (আঃ) আল্লাহ তায়ালা কে সিজদাহ্ করলেন, ৩০ হাজার বছর ধরে।
জিবরাঈল (আঃ) মনে মনে খেয়াল করলেন, আমার থেকে এত বড় দামি, এত বড় লম্বা সিজদাহ্ আর কেউ করতে পারবে না।
আল্লাহ তায়ালা নিশ্চয় আমার প্রতি খুশি হবেন।
জিবরাঈল (আঃ) আল্লাহ তায়ালার দিকে মুতাহজ্জির হয়ে রইলেন, কিন্তু আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে কোন খুশির বাণী জানানো হলো না, জিবরাঈল (আঃ) আল্লাহ তায়ালা কে জিজ্ঞাসা করলেন, আল্লাহ আমি যে এত লম্বা সিজদাহ্ করলাম আপনি কি আমার সিজদার প্রতি কোন খুশি হন নাই? আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিলেন- জিবরাঈল তোমার জবাব আমি দেব তার আগে তুমি একটু আরশে আজিমের দিকে তাকাও, জিবরাঈল (আঃ) তাকিয়ে দেখলেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আরশে আল্লাহর কুদরতী নূর দ্বারা লিখা রয়েছে- ''লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ''
জিবরাইল (আঃ) জিজ্ঞাসা করলেন- হে আল্লাহ্!! আমার সিজদার সঙ্গে এই কালিমার কি মিল?? আল্লাহ তায়ালা বললেন, ও জিবরাইল শোন আমি আল্লাহ যে, দুনিয়া তৈরী করব ওই দুনিয়ার মানব জাতি ও জ্বীন জাতির হিদায়াতের জন্য লক্ষাধিক নবী-রাসূলগনকে পাঠাব। সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী মুহাম্মদ (সাঃ) কে পাঠাব। ওই নবীর উম্মতের উপরে আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরয করব আর প্রতি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে সতেরটা করে রাকাত আমার জন্য ফরয করব প্রত্যেকটা রাকাতের মধ্যে দুটি করে সিজদা হবে আর প্রত্যেকটা সিজদার মধ্যে ওই নবীর উম্মত তিনবার করে " সুবহা-না রাব্বিয়াল আলা " পাঠ করবে। জিবরাইল তুমি জেনে রাখ আমার ওই মাহবুব নবীর উম্মত যখন সিজদায় গিয়ে "সুবহা-না রাব্বিয়াল আলা" বলে আমাকে ডাক দিবে, জিবরাইল তুমি ৩০ হাজার বছর সিজদাহ্ করে যে নেকি পেয়েছ, আমি আল্লাহ্ আমার বান্দার আমল নামায় এর থেকে ও ৪০ হাজার গুন বেশি নেকি লিখে দিব, সুবহানাল্লাহ।।🥀
এই জন্য মুসা (আঃ) কাঁদছেন, আল্লাহ!! আমাকে ওই নবীর উম্মত বানাইয়া দাও, যে নবীর উম্মত এক সিজদায় জিবরাঈল (আঃ) এর সারা জীবনের ৩০ হাজার বছরের সিজদার নেকি নিয়ে গেল।।
আমরা সেই নবীর উম্মত আমাদের কি করা উচিত আর আমরা কি করছি..??

আল্লাহ আমাদের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তৌফিক দিন।
— আমিন

লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্।

ছবিটা দেখে অনেকেই হয়তো ভাবছেন কোন গরীব ক্ষুধার্ত মাদ্রাসায় পড়ুয়া কোনো একজন মোল্লা।কিন্তু নাহ!আপনার ধারণা সম্পূর্ন ভূল।এট...
17/05/2020

ছবিটা দেখে অনেকেই হয়তো ভাবছেন কোন গরীব ক্ষুধার্ত মাদ্রাসায় পড়ুয়া কোনো একজন মোল্লা।

কিন্তু নাহ!
আপনার ধারণা সম্পূর্ন ভূল।
এটা মাদ্রাসায় পড়ুয়া কোন সাধারন হুজুর নয়।
তাহলে আপনার মনে এখন নিশ্চয়ই প্রশ্ন জেগেছে, এই ব্যক্তি কে তাহলে?
কি তার পরিচয়?

এই লোকটির আসল পরিচয় জানলে আপনি যেমন চমকে উঠবেন তার থেকে বেশী অবাক হবেন।

এই নিরহংকার সাদাসিধে সুন্নাতি পোশাক পরিহিত ব্যক্তি আর কেউ নন।

তিনি হলেন আমেরিকার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাথলজি বিভাগের প্রধান প্রফেসর, মেডিকেল স্কলার এবং অসংখ্য পুরস্কারপ্রাপ্ত গবেষক ডাঃ মোঃ হুসাইন আবদ আল-সাত্তার ( ) বিস্তারিত জানতে গুগল সার্চ করে দেখতে পারেন।

তিনি প্রত্যক্ষভাবে হাজার হাজার মেডিকেল ছাত্র-ছাত্রীর শিক্ষক। আর পরোক্ষভাবে তার রচিত "Fundamentals of pathology" নামক গ্রন্থের মাধ্যমে তিনি যেন বিশ্বের অন্যান্য ডাক্তারদের শিক্ষক। মেডিকেল জগতে তিনি "Creator of Pathoma" হিসাবে পরিচিত।

আমাদের দেশে কোন মেডিকেল কলেজে অথবা অন্যকোন নামধারী ভার্সিটিতে অধ্যয়ন করলে তার যেন অহংকার এবং দাম্ভিকতার সীমা থাকেনা। টুপি,পান্জাবী, দাড়ি দেখলেই অনেকে মনে করেন, ছেলেটা হয়ত মাদ্রাসায় পড়ুয়া কোন সাধারণ মোল্লা।

অথচ এই মহান ব্যক্তির পোশাকটা কিন্তু আমাদের বিবেচিত মাদ্রাসায় পড়ুয়া সাধারণ মোল্লাদের পোশাকের মতোই। কিন্তু তাঁর মনে যেমন কোন অহংকার নেই তেমনি ভাবে নেই কোন দাম্ভিকতা! আর এমনি জীবন হওয়া উচিত আমাদের সবার। ❤

|সংগৃহীত।

16/05/2020
স্ত্রী: বিয়ের আগে শুনছিলাম তুমি বেশ পরহেজগার। কিন্তু তুমি আজও আমার স্বপ্নগুলো পূরন করতে পারো নাই।।।স্বামী: তোমার স্বপ্ন ...
16/05/2020

স্ত্রী: বিয়ের আগে শুনছিলাম তুমি বেশ পরহেজগার। কিন্তু তুমি আজও আমার স্বপ্নগুলো পূরন করতে পারো নাই।।।

স্বামী: তোমার স্বপ্ন গুলো আমাকে বলো আমি আজীবন চেষ্টা করবো সেগুলো পূরন করতে।।

স্ত্রী: বারে,,আমায় খুব ভালোবাসো বুঝি?

স্বামী: হ্যাঁ ভীষন,তুমি শুধু একবার বলো তোমার স্বপ্নগুলো প্লিজ,,,,,

স্ত্রী: আমি চাই তাদের দলে অন্তর্ভুক্ত হতে যাদের অনেক আলীশান বাড়ি আছে। অনেক সম্পদ আছে, অনেক বাগান আছে, অনেক খাদেম আছে!

স্বামী: তুমি তো সবই জানো, এত প্রাসাদ, এত বাগান আর এত খাদেম আমি কি করে তোমায় এনে দেবো??

স্ত্রী: আমি রাস্তা দেখিয়ে দিলে এগুলো আমায় এনে দিবে ?

স্বামী: এটা কিভাবে সম্ভব?

স্ত্রী: সবই সম্ভব,, তুমি রাজি কি না তাই বলো।

স্বামী: আমি রাজি

স্ত্রী: (১)আজ থেকে প্রতি দিন ১০ বার সূরা ইখলাস পড়ে জান্নাতে একটি প্রাসাদ তৈরি করবে।

(২) "লা হাওলা ওয়ালাকুয়াতা ইল্লাবিল্লাহ" বেশি বেশি পড়বে। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, "লা হাওলা ওয়ালাকুয়াতা ইল্লাবিল্লাহ" হলো জান্নাতের গুপ্তধন।

(৩) সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম,,,, বেশী বেশী পড়ে,,, জান্নাতের বাগানে প্রচুর খেজুরগাছ রোপন করবে।

(৪) আজ থেকে আল্লাহর নাম গুলো মুখস্ত করা শুরু করবে,,,, যে ব্যাক্তি আল্লাহর নামগুলো মুখস্ত করবে সে জান্নাতি,, আর জান্নাতিদের তো অনেক খাদেম থাকবে।।

স্বামী অবাক হয়ে বললেন এই জন্যই রাসূল(সা:) বলেছেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ আরেকটি সম্পদ হলো - নেককার স্ত্রী❤❤

▓ অর্ধ জাহানের শাসনকর্তা হযরত উমর (রা:) এর ঈদ শপিং কেমন ছিল?◉ হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রা:) ২৩শে আগষ্ট ৬৩৪ থেকে ৩রা নভেম্...
12/05/2020

▓ অর্ধ জাহানের শাসনকর্তা হযরত উমর (রা:) এর ঈদ শপিং কেমন ছিল?

◉ হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রা:) ২৩শে আগষ্ট ৬৩৪ থেকে ৩রা নভেম্বর ৬৪৪ সাল পর্যন্ত আরবের (দ্বিতীয় খলিফা হিসাবে) দায়িত্ব পালন করেন।

◉ প্রায় অর্ধেক পৃথিবীর শাসক হযরত উমর (রা:) এর খিলাফতের প্রথম দিকে হযরত আবু উবাইদা (রা:) তখন অর্থমন্ত্রী হিসাবে রাষ্ট্রীয় কোষাগার দেখাশুনা করতেন।

◉ ঈদের আগের দিন খলিফা হযরত উমরের (রা:) স্ত্রী নিজ স্বামীকে বললেন: আমাদের জন্য ঈদের নতুন কাপড় না হলেও চলবে, কিন্তু ছোট বাচ্চাটি ঈদের নতুন কাপড়ের জন্য কাঁদছে।

◉ অর্ধ জাহানের শাসক খলিফা হযরত উমর (রা:) বললেন: ❛আমার তো নতুন কাপড় কেনার সামর্থ্য নেই।❜

◉ পরে খলিফা হযরত উমর (রা:) তার অর্থমন্ত্রী হযরত আবু উবাইদা (রা:) কে এক মাসের অগ্রিম বেতন দেয়ার জন্য চিঠি পাঠালেন।

সমগ্র মুসলিম জাহানের খলিফা যিনি, যিনি সেই সময় প্রায় অর্ধেক পৃথিবী শাসন করছেন, তাঁর এ ধরণের চিঠি পেয়ে হযরত আবু উবাইদার (রা:) চোখে পানি এসে গেল। উম্মতে আমীন হযরত আবু উবাইদা (রা:) বাহককে টাকা না দিয়ে চিঠির উত্তরে লিখলেন: ❛আমীরুল মুমিনীন! অগ্রিম বেতন বরাদ্দের জন্য দুটি বিষয়ে আপনাকে নিশ্চয়তা দিতে হবে।❜

𝌆 প্রথমত, আগামী মাস পর্যন্ত আপনি বেঁচে থাকবেন কি না ?
𝌆 দ্বিতীয়ত, বেঁচে থাকলেও দেশের জনসাধারণ আপনাকে সেই মেয়াদ পর্যন্ত খিলাফতের দায়িত্বে বহাল রাখবে কিনা ?

◉ চিঠি পাঠ করে খলিফা হযরত উমর (রা:) কোন প্রতি উত্তর তো করলেনই না, বরং এত কেঁদেছেন যে তাঁর চোখের পানিতে দাঁড়ি ভিজে গেলো। আর হাত তুলে হযরত আবু উবাইদার (রা:) জন্য দোয়া করলেন, একজন যোগ্য অর্থমন্ত্রী নির্বাচিত করতে পেরেছেন ভেবে। অবশেষে তাদের ঈদ সম্পন্ন করেন পুরাতন জামা দিয়ে।

◉ এ ছিল ইসলামি খেলাফতের আমিরের সম্পদ ও অবস্থানের বিবরণ আর অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বশীল ভূমিকা। যা সর্বকালের সর্বযুগের রাষ্ট্রীয় দায়িত্বশীলদের জন্য অনুকরণীয় আদর্শ ও সুমহান শিক্ষা।

◉ এইটা কোন দিনমজুরের গল্প না, অর্ধ জাহানের শাসক যে কিনা চাইলে পুরো জীবনটাকে উপভোগ করতে পারতেন।
◉ কিন্তু আল্লাহর ইবাদত এর বাহিরে কোনোকিছুই তাকে উৎফুল্ল অথবা আনন্দিত করতে পারতো না।
◉ আল্লাহর দাসত্বের থেকে অধিক ভোগবস্তু আর কি হতে পারে?
◉ একজন খলিফার ঈদ উজ্জাপন যদি এত সাধারণ হয়, তাহলে আপনার আমার কেমন হওয়া উচিত?

03/04/2020

প্রশ্ন: করোনা কে...?
মাত্র 5 মিনিট মন দিয়ে পড়ুন।
আসলে তুমি কে?🌴🌴
করোনা: আমি তো আমার মহান মালিকের হুকুম মাত্র।
প্রশ্ন: কে তোমার মালিক?
করোনা: যিনি তোমার মালিক তিনিই আমার মালিক।
মহান আল্লাহ্ তায়ালা।
প্রশ্ন: মানুষ তোমাকে অনেক ভয় করছে তুমি চলে যাও।
করোনা: মানুষ কি আমাকে দেখেছে?
না দেখেনি 😭😭😭

করোনা: আমাকে না দেখেই এত ভয় করছে মানুষ।
মানুষ তো আল্লাহ্ কে দেখেনি কই আল্লাহ্ কে তো কেউ ভয় করে না।
আমি আল্লাহর সৃষ্টি মাখলুক আমার ভয়ে গোটা দুনিয়া গৃহবন্দী তবে তো আল্লাহর ভয়ে মানুষের সিজদা থেকে ওঠার কথা নয়।
প্রশ্ন: সারা দুনিয়া কে তুমি গৃহবন্দী করলে কেন?
করোনা: যেদিন সিরিয়া,আফগান,ফিলিস্তান,চিনের ওই ঘর মুসলিমদের গৃহবন্দী করা হলো হত্যা করা হলো, মুসলিম মেয়েদের বেপর্দা করা হলো, ভারতের বাবরি মসজিদ ভাংগা হলো, সেদিন তোমরা দুনিয়া বাসিরা কি করছিলে বলো কেন প্রতিবাদ করলে না?
প্রশ্ন: তুমি কেন আসছো?
করোনা: আল্লাহর হুকুমে পুরো পৃথিবী টাকে আমি একটা রিস্টার্ট মারবো যেমন তোমরা কম্পিউটারে বা মোবাইলে মেরে থাকো।😖😖

প্রশ্ন: এতে কি লাভ হবে?
করোনা: ১. পৃথিবীর যাবতীয় পাপ কাজ কমে গেছে।
২. ডি.জে ক্লাব বন্ধ, নাইট ক্লাব এবং প্রস্টিটিউশন বন্ধ। হত্যা কমে যাবে।
৩. মুসলিম দেশগুলোর উপর হত্যা জুলুম বন্ধ।
৪. বায়ু দূষন বন্ধ
৫. আমি অবিশ্বাসি দের জন্য ভয়ের আর বিশ্বাসি দের জন্য সাধারন সর্দি কাশি,
বিত্ববান আর সম্পদ ওয়ালারা সম্পদের পাহাড় গড়েছে, অথচো দান, সদকা করে না। তাদের সম্পদ তারা সম বন্টন করছে না।
দরিদ্ররা নির্যাতিত। আমার জন্য গোটা দুনিয়ায় অর্থ সংকট হবে এতে অনেক বিত্যবান ধনী ফতুর হবে।
আমার আসার কারন অনেক তার মাঝে
১. মানুষ কে তার মৃত্যুর কথা স্বরন করানো।
২. আল্লাহর হুকুম জমিনে প্রতিষ্ঠা করা।
প্রশ্ন: তুমি তো শুধু জীবন নিচ্ছ জীবন ফিরিয়ে দিচ্ছ কই? 😰😰

করোনা: উইঘুরের মুসলিম নিধন কমেছে।
সিরিয়া, আফগান যুদ্ধ থেমেছে।
প্রশ্ন: তুমি আর কত জীবন নেবে? অনেক ভয়ে আছে সবাই।
করোনা: যাদের হায়াত শেষ তাদের আর কেন তোমরা কি বিশ্বাসি নও যে মহান আল্লাহ যখন যেভাবে মৃত্যু দেবেন সেভাবে হবে। আমাকে ভয় না করে আল্লাহকে ভয় করো।👀
৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করো।
আল্লাহর জিকির করো।

নবী করিম (স:) এর সুন্যত মতো চলো। সৎ কাজে আদেশ করো, অসৎ কাজে নিষেধ করো।
মনে রেখো এই ২০২০ সালে আল্লাহ আমার মত অদৃশ্য এক মাখলুক পাঠিয়ে মানুষকে শিক্ষা দিয়েছেন তাদের বানানো বিশাল যুদ্ধ বিমান, পারমানবিক বোমা কিছুই করতে পারছে না।👍

কাজেই বাহাদুরি জমিনে নেই ওই আসমানের বাদশা এক আল্লাহ তিনি যখন যাকে যেভাবে খুশি সেভাবে মৃত্যু দিতে পারেন আবার তিনিই জীবন দাতা কারো কিছু করার নেই। মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমিন।🌾🌾
সংগৃহীত 🙂

◾বছর শেষ করলেন গোনাহের বোঝা নিয়ে, আবার শুরুও করতে চান গোনাহের বোঝা বাড়িয়ে! তা না হলে থার্টি ফাস্ট নাইট নামক হারাম, নাজায়...
31/12/2019

◾বছর শেষ করলেন গোনাহের বোঝা নিয়ে, আবার শুরুও করতে চান গোনাহের বোঝা বাড়িয়ে! তা না হলে থার্টি ফাস্ট নাইট নামক হারাম, নাজায়েজ কাফের মুশরিকদের অপসংস্কৃতি উদযাপন নিজে বর্জন করুন, অপরকে নিষেধ করুন।

নতুন বছরের শুরুতেই আল্লাহর কাছে পিছনের কৃতকার্যের জন্য তওবা করুন এবং এই নিয়ত ও দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করুন যে সামনের দিনগুলোতে নিজেকে একজন পরিশুদ্ধ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবেন, সেটা বছরের শুরু থেকেই শুরু করুন ইনশাআল্লাহ্।

বছরের শুরুটা যেন হয় নেকের কাজের দ্বারা এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যেন এই ধারা চলতে থাকে...

আল্লাহ্ আমাকে ও সবাইকে কবুল করুক, পিছনের গোনাহের জন্য মাফ করুক, হেদায়েত দান করুক এবং ভবিষ্যতের দিনগুলোতে যেন দ্বীনের পথে চির অটুট থাকতে পারি সেই তওফিক আমাদের সবাইকে দান করুক, আমীন ||

27/12/2019

এক কৃষকের একটি ঘোড়া ও একটি ছাগল ছিলো.... একদিন ঘোড়াটি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তিনি একজন পশুচিকিৎসককে ডেকে আনলেন। পরীক্ষা করে চিকিৎসক বললেন ঘোড়াটি ভাইরাস আক্রান্ত, আমি তিনদিনের ঔষধ দিচ্ছি। তিনদিন পর যদি দেখি অবস্থার উন্নতি হচ্ছে না তবে ঘোড়াটিকে তখন মেরে ফেলতে হবে। আর তা না হলে চারদিক ভাইরাস ছড়িয়ে পড়বে !
কাছে থাকা ছাগলটি তাদের এই কথাবার্তা সব শুনলো। পরদিন ঘোড়াটিকে ঔষধ দেয়ার পর ছাগলটি তার কাছে এসে বললো শক্তি অর্জন করো বন্ধু, উঠে দাঁড়াও.. তা না হলে কিন্তু ওরা তোমাকে মেরে ফেলবে!
দ্বিতীয় দিনেও যখন ওরা ঔষধ দিয়ে চলে গেল তখন ছাগলটি ঘোড়ার কাছে এসে বললো আরে দোস্ত উঠে দাঁড়াও, তা না হলে তো তুমি মারা পড়বে! দেখি, আমি তোমাকে সাহায্য করছি। ওঠো ওঠো... এক, দুই, তিন....
তৃতীয় দিনে ঘোড়াটিকে ঔষধ দেয়ার পর ডাক্তার কৃষককে বললেন;ভাগ্য খারাপই মনে হচ্ছে। কালকে বোধ হয় এটাকে মেরেই ফেলতে হবে। তা না হলে ভাইরাস চারদিকে ছড়িয়ে পড়বে, অন্য ঘোড়াগুলোও তাতে আক্রান্ত হবে।এ কথা বলে তারা চলে যাবার পর ছাগলটি ঘোড়ার কাছে এসে বললো শোনো দোস্ত, এখনই শেষ সময়, আর সুযোগ পাবে না। উঠে দাঁড়াও, সাহস অর্জন করো, মনে শক্তি আনো, ওঠো, উঠে দাঁড়াও! এই তো..গুড... ধীরে ধীরে...দারুন... এবার হাঁটো দেখি... ওয়ান, টু, থ্রি... ওয়াও! বেশ পারছো, এবার দৌড়াও, হ্যাঁ জোরে, আরো জোরে! ইয়েস, তুমি পেরেছো, তুমিই চ্যাম্পিয়ন!!!
হঠাৎ কৃষকটি ঘোড়ার কাছে এলো আর দেখলো ঘোড়াটি দৌড়ে মাঠের দিকে চলে যাচ্ছে। তিনি আনন্দে চিৎকার করে উঠলেন আরে, এটা একটা অলৌকিক ব্যাপার! আমার ঘোড়াটি শুস্থ হয়ে গেছে। আমি একটা বিরাট পার্টি দেবো। কাল আমরা এই ছাগলটিকে জবাই করবো, এটা দিয়ে মজা করে ভুরিভোজ করবো।

শিক্ষা : এ ধরণের ঘটনা আমাদের জীবনে ও কর্মক্ষেত্রে প্রায়শই ঘটে থাকে। সত্যিকার অর্থে অনেক সময় কেউই জানতে পারে না আসলে কোন্ কর্মচারী বা ব্যক্তি সাফল্যের মুল নায়ক, কে পুরষ্কার পাওয়ার যোগ্য অথবা এই সফলতার পেছনে কে অবদান রেখেছে বা দরকারী সাপোর্ট দিয়েছে।

|যদি কেউ কখনও আপনাকে বলে আপনার কাজটি খুব একটা প্রফেশনাল নয়, মনে রাখুন : অপেশাদাররাই কিন্তু নূহ নবীর নৌকা তৈরী করেছিল (যেটা সকল প্রজাতীর জীবন রক্ষা করেছিল) এবং দক্ষ পেশাদাররাই নির্মাণ করেছিল টাইটানিক (যেখানে সবার করুণ মৃত্যু হয়েছিল)|
(Collected )

27/12/2019

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু

স্যার একটা কথা কমু?
-কি বল?
-আইজ আমারে সারে ১২টায় ছুটি দেবেন?
-কেন? কি করবা?
-বাসায় গিয়া ভাত খামু, পেটে খুব ক্ষিধা লাগছে।
-কেন সকালে খেয়ে আসোনি?
-জ্বি না।
-কেন?
-তরকারি নাই। আর লবণ দিয়া ভাত খাইতে পারি না।
তাই খাইতে পারি নাই।
কথাটা শুনতেই বুকের মধ্যে কেমন যেন
লাগলো স্যারের?
-রাতে কি খেয়েছো?
-গরম ভাতে পানি দিয়া ডাল মনে করে ভাত।
-এখন কি দিয়ে খাবে?
-মায় কইছে ইস্কুল ছুটির পর গেলে কচু
রাইন্ধা রাখব। হেইডা দিয়া মজা কইরা ভাত খামু।
মায় খুব মজা কইরা কচু রানবার পারে।
কখন যে চোখটা ঝাপসা হয়ে আসল বুঝতে পারিনি।
একদিন তোমার মায়ের হাতের রান্না করা কচু
খেয়ে আসব। নিবা তোমার বাসায়?
যাইবেন স্যার সত্য?
হ্যাঁ যাব। যাও বাসায় গিয়ে পেট ভরে ভাত খাও।
মুখে পৃথিবী জয় করা হাসি নিয়ে বই হাতে নিয়ে তার
চলে যাওয়ার দিকে মন্ত্র মুগ্ধের মত তাকিয়ে
রইলাম।
তরকারির জন্য ভাত খেতে পারছে না। অথচ
আমাদের এই সমাজে কত মানুষ আছে যাদের
খাবারের মেনুতে কত আইটেম থাকে। যা তারা
খেয়ে শেষ করতে পারে
না। উচ্ছিষ্ট অংশ চলে যায় ডাস্টবিনে। এমন অনেক
বাবা মা আছেন যারা ছেলেকে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে
পড়ান। গাড়ি করে নিয়ে যান। ছেলের কত আবদার!
সব পূরণ করতে ব্যস্ত। অথচ রাস্তায় পড়ে থাকা মানুষ
গুলোর দিকে ফিরেও তাকান না। তাকাবেন কেন??
তাকালেই তো ঘাড়ে এসে পড়বে। আমরা তো
নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। হাজার টাকার বডি স্প্রে
গায়ে দিয়ে ঘুরে
বেড়াই। ঈদ আসলে ব্যস্ত হয়ে পড়ি শপিং নামক
টাকা উড়ানোর খেলায়। কেউ পাখি,কেউ কিরণমালা,
কেউ শীলা কি জাওয়ানি নামক উদ্ভট সব পোশাক
কিনতে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। কিন্তু বুঝতে চাই না এই
বাইরের পোশাক গুলোতে আমাকে কি মানাচ্ছে?
অথচ একটা গরীব লোক এসে বলছে-দুইটা টাকা
দেন। তখন বলি-ভাংতি নাই। মাফ কর। গার্লফ্রেন্ডকে
নিয়ে চাইনিজ এ
অনেক-ই যায়। কত টাকা খরচ হয় হিসাব রাখে না অথচ
গরীব রিক্সাচালক যখন বলে-পাঁচটা টাকা বাড়াইয়া দেন।
তখন তার গায়ে হাত তুলতে দ্বিধাবোধ করে না। ঐ
গরীব লোক গুলোর অপরাধ কি?
অপরাধ একটাই যে সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে গরীবের
ঘরে জন্ম দিয়েছেন। আর আপনাকে সোনার
চামচ মুখে দিয়ে কোন ধনী বাবার ঘরে। আমি
ছেলে মেয়ে কাউকে উদ্দেশ্য করে এই
পোষ্টটা দেইনি। আমি আমাকেই এখানে কল্পনা
করছি।।
আসেন এবার রমজানে Shoping এর টাকা থেকে কিছু অংশ দিয়ে ওদের জন্য কিছু করি…

21/03/2019

★★গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথাঃ

★আস্সালামু আলাইকুম:
সালামের অর্থ হলো,আপনার উপর মহান আল্লাহর রহমত বর্ষিত হউক।
কারো সাথে দেখা হলে প্রথমে অন্য কথা না বলে প্রথমে সালাম দেওয়া সুন্নত।এটি সুন্নত আমল। এর সোওয়াব বেশি।আগে সালাম দাতা অহংকার মুক্ত।

★আলহামদুলিল্লাহ:
আলহামদুলিল্লাহ শব্দের অর্থ সব প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য। যে কোনো সুখবর বা ভালো অবস্থা সম্পর্কিত সংবাদের বিপরীতে সাধারণত শব্দটি বলা হয়ে থাকে। যেমন ভাই আপনি কেমন আছেন? জবাবে বলা উচিত, আলহামদুলিল্লাহ, ভালো আছি।

★ইনশাআল্লাহ:
ইনশাআল্লাহ শব্দের অর্থ মহান আল্লাহ যদি চান তাহলে। ভবিষ্যতে হবে, করবো বা ঘটবে এমন কোনো বিষয়ে ইংশাআল্লাহ্ বলা সুন্নত। যেমন- ইংশাআল্লাহ্, আমি আগামীকাল আপনার কাজটি করে দেবো। পবিত্র কোরআনুল কারিমে আল্লাহতায়ালা মুমিনদেরকে এই নির্দেশ দিয়েছেন।

★মাশা-আল্লাহ্ঃ
মাশা-আল্লাহ্ শব্দের অর্থ আল্লাহ যেমন চেয়েছেন। যে কোনো সুন্দর এবং ভালো বিষয়ের ব্যাপারে এটি বলা হয়। যেমন- মাশা-আল্লাহ্ তুমি তো অনেক বড় হয়ে গেছো।

★সুবহানাল্লাহঃ
সুবহানাল্লাহ্ শব্দের অর্থ আল্লাহ পবিত্র ও সুমহান। আশ্চর্যজনক ভালো কোনো কাজ হতে দেখলে সাধারণত এটি বলা হয়ে থাকে। যেমনঃ- সুবহানাল্লাহ্!!! আগুনে পুরো ঘর পুরে গেলেও ঘরের মানুষ যথাসময়ে বের হতে পেরেছেন ও অক্ষত আছেন।

★নাউযুবিল্লাহ্ঃ
নাউযুবিল্লাহ্ শব্দের অর্থ আমরা মহান আল্লাহর কাছে এ থেকে আশ্রয় চাই। যে কোনো মন্দ ও গুনাহের কাজ দেখলে তার থেকে নিজেকে আত্মরক্ষার্থে এটি বলা হয়।

★আসতাগফিরুল্লাহ্ঃ
আসতাগফিরুল্লাহ্ শব্দের অর্থ আমি মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই। অনাকাঙ্খিত কোনো অন্যায় বা গুনাহ হয়ে গেলে এটি বলা হয়।

★ইন্নালিল্লাহ বা ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনঃ

অর্থ নিশ্চয়ই আমরা মহান আল্লাহর জন্য এবং আমরা তার দিকেই ফিরে যাবো। যে কোনো দুঃসংবাদ বা বিপদের সময় এ দোয়াটি পড়তে হয়।

★লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাবিল্লাহ্ঃ

অর্থ মহান আল্লাহর সাহায্য ও সহায়তা ছাড়া আর কোনো আশ্রয় ও সাহায্য নেই। শয়তানের কোনো ওয়াসওয়াসা বা দূরভিসন্ধিমূলক কোনো প্রতারণা থেকে বাঁচার জন্য এটি পড়া উচিত।

★জাযাকাল্লাহঃ
কেউ আপনার কোনো উপকার করলে- তাকে জাযাকাল্লাহু খায়রান বলুন। অর্থ মহান আল্লাহ আপনাকে সর্বোত্তম প্রতিদান দান করুন।

★ওয়া আংতুম ফা জাজাকাল্লাহু খায়রনঃ
কেউ জাজাকাল্লাহু খায়রন বললে,তার জবাবে---ওয়া আংতুম ফা জাজাকাল্লাহু খায়রন বলুন। এর অর্থ--মহান আল্লাহ্ আপনাকেও সর্বোত্তম প্রতিদান দান করুন।

★আমিনঃ
আমিন অর্থ হলো কবুল করো।আল্লাহর কাছে দোয়া করে আমরা শেষে বলি আমিন। আল্লাহ আমাদের দোয়া কবুল করুন।

★ছুম্মা আমিনঃ
ছুম্মা আমিন অর্থ আবার কবুল করুন।আমরা কেউ আমিন বললে তারপর আবার ছুম্মা আমিন বলি।আবারো কবুল করুন আমার দোয়া।এমন বলা হয়।

আসুন,আমরা বিধর্মীদের রীতিনীতি পরিত্যাগ করে পবিত্র কোরআন ও হাদীসের ভাষাগুলো ব্যবহার করি।আল্লাহতায়া'লা তৌফিক দিন।আমী-ন।

20/03/2019

নিজেকে ব্যক্তিত্ববান হিসাবে প্রকাশ করবেন যেভাবে:-
🥦🥦🥦🥦🥦🥦🥦
↪ আগে সালাম দিন।
↪ হাসি মুখে কথা বলুন।
↪ শুনুন বেশী, বলুন কম।
↪ তামাসার ছলেও মিথ্যা বলবেন না।
↪ কথা দিলে কথা রাখার চেষ্টা করুন।
↪ ভুল হলে বিনয়ের সাথে সরি বলুন।
↪ অকারণে হাসবেন না।
↪ ধীরে ধীরে বুঝিয়ে কথা বলুন।
↪ আগে অন্যর কথা শুনুন, পরে নিজে বলুন।
↪ অজানা বিষয় নিয়ে তর্কে জরাবেন না।
↪ কারো কাছে শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করবেন না।
↪ রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
↪ কেউ ভুল করলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখুন।
↪ ছোট বড় সবাইকে সম্মান করুন।
↪ পোশাকে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন।
↪ পারলে খাওয়ান, জোর করে খাবেন না।
↪ খাবার সামনে এলে আগে অন্যকে দিন।
↪ মুখ ও শরীর দূর্গন্ধ মুক্ত রাখুন।
↪ চরিত্র সুন্দর রাখুন।
↪ নিজেকে সব সময় ছোট ভাবুন, ব্যবহারে নম্রতা দেখান।
♥♥♥♥♥♥♥♥

19/03/2019

#আজ গরীব বলে হাত দিয়ে ভাত খাই, বড়লোক হলে বেলচা দিয়ে খেতাম..!! 🐸
২.আজ গরীব বলে মাথায় উকুন, বড়লোক হলে মাথায় বাঘ-ভাল্লুক থাকতো..!! 😂🐸
৩.আজ গরীব বলে কাপ দিয়ে চা খাই,বড়লোক হলে বালতি দিয়ে চা খেতাম..!! 🐸
৪.আজ গরীব বলে রাস্তা দিয়ে হাটি বড়লোক হলে আকাশ দিয়ে হাটতাম..!!😂
৫.আজ গরীব বলে গ্যাস দিয়ে রান্না করি,বড়লোক হলে বোম ফাটিয়ে রান্না করতাম..!!😂🐸
৬.আজ গরীব বলে নিজে ফেসবুক চালাই,বড়লোক হলে ড্রাইভার রাখতাম..!! 😂
৭.আজ গরিব বলে সাবান দিয়ে গোসল করি,বড়লোক হলে হারপিক দিয়ে করতাম...!!😝
গরীব এর সব উদাহরণ দিতে গেলে এই বছর কেটে যাবে...!!😂😂তবুও শেষ হবে না..!!🐸

19/03/2019

আস্সালামু আলাইকুম

দ্বিতীয় ও শেষ পর্ব

#ধার্মিকা
#বিয়ে

কিছুদিন পর পর সে আমাকে একটা করে বই গীপ্ট করত আর একটা করে টাস্ক দিত আর সেগুলো করতে বলত।এদিকে আমার বদলে যাওয়ার কাহিনী পরিবারে সবার জেনে গেছে।বাসায় ফিরলেই বাবা মায়ের তিরস্কার আর বোনদের ব্যঙ্গ।একদিন আর না পেরে বলেই দিলাম।আর যদি তোমরা আমাকে বাধা দাও, আমি ঘর ছেড়ে চলে যাব।সবার মুখ বন্ধ হয়ে গেল,বুঝতে পারলাম আড়ালে মা বাবা আমাকে নিয়ে বেশ চিন্তিত।আমাদের ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হল।কিন্তু এখনো পর্যন্ত তাকে আমার দেখা হয়নি।বাবা একদিন ডেকে বললেন "আমরা তোর জন্য মেয়ে দেখতেছি,শীঘ্রই তোর বিয়ে দেব"আমাকে তাদের ভাষায় জংগী পথ থেকে ফিরিয়ে আনার জন্য এই প্রচেষ্টা।

আমি এই সুযোগটাই কাজে লাগালাম।বুঝতে পারলাম সব আল্লাহর পক্ষ থেকে আমার আর ওর জন্য সাহায্য এবং সুযোগ। আমি সাথে সাথেই বাবাকে বললাম"আমি একজনকে ভালবাসি"

বাবা মনে হল অনেকটা খুশি হয়েছেন।বললেন কে বল?ওর বাবার অফিস কোথায় বল? আমি এক্ষুনি যাচ্ছি।মা বললেন দেখতে কেমন,নিশ্চয় সুন্দরী।বললাম"ওর বাবা ছোটখাটো ব্যবসায়ী,মধ্যবিত্ত পরিবার,আর ওকে আমি কখনো দেখিনি,পর্দানশীন"।বাবা রেগে আগুন,এই জন্যইতো এইসব কান্ড করে যাচ্ছ।আমার আগেই বুঝা উচিৎ ছিল।তুমি এসব কেন করে যাচ্ছ। এই ধরনের মেয়ে আমি ঘরে তুলবনা।শেষ পর্যন্ত এই মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়েকেই ভালবাসলি। আমি আস্তে করে বললাম,বাবা সে আমাকে আজ পর্যন্ত ভালবাসি বলেনি। আগে হলে আমি বাবার সাথে মুখে মুখে তর্ক করতাম।কিন্তু এখন আমি জানি মা বাবাকে কষ্ট দেওয়া গুনাহ। সেই তো আমাকে শিখালো।আল্লাহ বলেন,
" আপনার প্রতিপালক নির্দেশ দিয়েছেন যেন তোমরা তিনি ব্যতীত অন্য কারো ইবাদত না কর এবং মাতা-পিতার প্রতি সদ্ব্যবহার করো। যদি তাঁদের একজন কিংবা উভয়ই তোমাদের সামনে বৃদ্ধ হয়ে পড়েন, তবে তাদেরকে ‘উহ্’ শব্দ বল না এবং তাদেরকে তিরস্কার করো না আর তাদের সাথে সম্মানসূচক কথা বলবে এবং তাদের সম্মানার্থে নম্রতার বাহু অবনমিত কর মমতাবশে এবং প্রার্থনা কর, হে আমার প্রতিপালক! তুমি তাঁদের উপর অনুগ্রহ কর, যেমনি শৈশবকালে তাঁরা আমাকে প্রতিপালন করেছিলেন। (সূরা বনি ইসরাইল ২৩/২৪ নং আয়াত, ২৫ পারা)"

বাবা মা আরো বললেন একটা আধুনিক স্মার্ট মেয়েকে তোর পছন্দ হলনা।শেষমেশ একটা অর্থোডক্স, গোঁড়া মেয়ে।লোকে আমাকে দেখলে ছি ছি করবে।
আমি বললাম,বাবা সে কি আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত নয়?সে কি আধুনিক মোবাইল,ল্যাপটপ ইউজ করেনা?সে কি আধুনিক বিজ্ঞান জানে না?শুধুমাত্র শর্ট ড্রেস পড়লেই কি আধুনিক হয়ে যায়?পর্দা করলেই কি অর্থোডক্স হয়?
বাবা তুমি তো খুব আধুনিক,মা যখন বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয় তোমার মন খারাপ হয়না?কারণ তোমার মধ্যেও একটা মধ্যবিত্ত মন আছে।যেটা নিজের স্ত্রীকে প্রচণ্ড ভালবাসে,যেই মনটা চায় মা যেন শুধুই তোমার হউক। আর মা,বাবা যখন তার পি এসের সাথে কথা বলে, তুমি আড়ালে আড়ি পাতনা?
বিশ্বাস কর,তাকে নিয়ে আমার এইসব কিছুই চিন্তা করতে হবেনা।কারণ সে সেই বিশ্বাস অর্জন করেছে।সে আমাকে 'ভালবাসি' না বললেও বুঝি, আমাকে কতটুকু ভালবাসে বলেই নিজের মত করে গড়ে তুলতে অপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে।বাবা মা দুইজনই চুপ থেকে নিজেদের রুমে চলে গেল।আমি বড় করে বললাম ভাল করে ভেবে দেখো,আমি তাকে বিয়ে করতে না পারলে চীর কুমার থেকে যাব।

কি করব ক্লাস নেই পরীক্ষা শেষ।মনটাও ভাল নেই।প্রতিদিন বাবার অফিসে চলে যেতাম বাবাকে হেল্প করার বাহানায় ওর কথা বলতাম প্রায় প্রতিদিনই।যেন এটা রুটিন হয়ে গিয়েছিল।বিশ্বাস ছিল,বাবা এই কমার্শিয়াল লাইফের চাকচিক্য আর টাকার গন্ধে যতই আধুনিক হউক না কেন,তার মধ্যে একটা মধ্যবিত্ত মন মানসিকতা আছে।যেটাতে মনের এককোণায় অনু পরিমাণ হলেও ধার্মিক জীবনের প্রতি ভালবাসা আছে।মনে আছে ছোটবেলায় যখন দাদা দাদির কথা বলত,অধিকাংশই থাকত দাদা দাদির ভালবাসা আর দাদার সাথে মসজিদে যাওয়ার কাহিনী।আর আমি দিনরাত আল্লাহকে বলতাম"হে আল্লাহ যদি জীবনে কোন ভাল কাজ করে থাকি তার ওসিলায় হলেও তাকে আমার করে দিও"
সাথে ওকে হারানোর ভয় নিয়ে ছোট করে দোয়া করতাম"হে আল্লাহ ও যদি আমার এবং আমার পরিবারের দুনিয়া ও আখিরাত উভয় জাহানের জন্য মঙ্গলজনক হয় তাকে আমার করে দিও"

কিছুদিন পর বাবা খুব গম্ভীর ভাবে ডেকে বললেন,মেয়েটির বাসার ঠিকানা বল,আজই তাকে দেখতে যাব।ফাইনাল কথা বলে আসব।আমি ভেতরে খুশিতে পাগল হয়ে যাচ্ছি,ইচ্ছে হচ্ছে এক লাফে সিলিংটা ছুঁয়ে ফেলি।নিজের আবেগকে ভেতরে রেখে আমিও সমান গম্ভীর ভাবে বললাম,"না আমি ওকে দেখবনা এতদিন যখন না দেখে থেকেছি,ইনশ আল্লাহ বিয়ের দিনই দেখব"
আলহামদুলিল্লাহ পরের সপ্তাহেই খুব ছোট একটা অনুষ্টান নূন্যতম দেনমোহর দিয়ে ওকে আমার করে নিয়ে আসলাম।তারই দাবী ছিল দেনমোহর যেন খুব কম হয়,যতটুকু না ধরলেই নয়।
আজই ওকে প্রথম দেখলাম,জান্নাতের হুর,ওর সৌন্দর্য বর্ণনা করার মত কোন শব্দ আমার জানা নেই। আমি জীবনে কি পূন্যের কাজ করেছিলাম জানিনা আল্লাহ আমাকে এত বড় প্রতিদান দিলেন।প্রথম রাতে ওর একটাই চাওয়া ছিল
"আমি তোমার সাথেই জান্নাতে যেতে চাই।"

,,,,,,,,,,,,,,,,,,আল্লাহ হাফিজ,,,,,,,,,,,,,

লেখিকা Nilofa Nilo(উম্মে জাবির)

19/03/2019

আস্সালামু আলাইকুম

ধার্মিকা
্ব
আজ একটা পবিত্র ভালবাসার পরিণতি নিয়ে লিখব,,,,,,সত্য ঘটনা অবলম্বনে,,,,,

আজ আমার #বিয়ে এক #ধার্মিকা মেয়ের সাথে।কিন্তু আমাদের পরিবার মোটেও ধার্মিক নয় এখনো পর্যন্ত।এবং আমি ছিলাম #উচ্ছৃঙ্খল যুবক।
আমি দুই বোন এক ভাইয়ের মধ্যে সবার বড়।বাবা বিশাল বড় ব্যবসায়ী। মাও এক সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়ে।আমাদের পরিবারে ইসলাম বলতে শুধু আল্লাহকে মানা এবং ইসলামী নাম পর্যন্ত সীমাবদ্ধ। এমনকি জুমার মানাজটাও পড়া হয়না।আমি আমার অনেক মেয়ে ক্লাসমেটকে দেখেছি নিজেরা পর্দা না করলেও পর্দানশীন মেয়েদেরকে ভাল মনে করে।কিন্তু আমাদের পরিবার ধার্মিক, পর্দানশীন মেয়েদেরকে অপছন্দ করে।
আমি ইন্টারে থাকা অবস্থায় এক মেয়েকে ভালবেসেছিলাম।আমাদের ভালবাসা তিন মাস স্থায়ী ছিল।আমি তার তার চাহিদা মত লম্বা, সুন্দর নই বলে সে অন্য কারো হাত ধরেছিল।স্থায়িত্ব তিন মাস হলেও আমি তাকে প্রচণ্ড ভালবেসেছিলাম।তখন থেকেই আমি মেয়েদেরকে ঘৃণা করি।শুধুই বন্ধুত্ব করা যায়,মেয়েদের ভালবাসা যায়না।এটাই ছিল আমার নীতি।কারো সাথেই আর প্রেম হয়নি।কিন্তু এই মেয়েটি আমার সব বদলায় দিল।

কলেজ পেরিয়ে পাব্লিক ভার্সিটিতে ইংলিশে ভর্তি হলাম।থার্ড ইয়ারে থাকা অবস্থায়ই তার সাথে আমার প্রথম কথা হয়।একই সাথে ক্লাস করলেও তার সাথে আমার কখনো কথা হয়নি।কারণ তার সাথে আমার কোন মিলই নেই।সে পর্দানশীন, আজ পর্যন্ত তার হাতও কেউ দেখেনি।ছেলেদের দিকে কোনদিন থাকাত না।গুটি কয়েক মেয়ে ফ্রেন্ড ছিল।ক্লাসের এক কোণায় বসত সবসময়।তাকে আমার বিশেষ কেউ কখনো মনে হয়নি,অন্য পর্দানশীন মেয়েদের মতই সাধারণ। যাদেরকে দেখলে অনেকেই ক্ষেত বলে। থার্ড ইয়ারে থাকা অবস্থায় কোন একটা দরকারে আমি তার সাথে কথা বলি।প্রয়োজনের কথাটুকু ছাড়া আর একটা কথাও সে বলেনি।এত সুন্দর আওয়াজ আমি কখনো শুনেছি বলে মনে হয়না।তার কন্ঠে এমন কিছু একটা ছিল যা আমাকে বারবার তার দিকে টেনে নিয়ে যেত।প্রয়োজনে, অপ্রয়োজনে তার কাছে হেল্প চাইতাম। একটু কথা বলার আশায় একটু তার আওয়াজ শুনব বলে।

একদিন প্রয়োজনের বাহানা করে তার মোবাইল নাম্বারটাও নিয়ে নিলাম।কল দিতাম কিন্তু কেমন আছ জিজ্ঞাস করলে সেটার উত্তরও দিতনা।শুধু প্রয়োজনের কথা বলত।মেক্সিমাম কল টাইম এক মিনিটও স্থায়ী হতনা।বুঝতে পারলাম আমি ধীরেধীরে তাকে ভালবেসে ফেলেছি।মনের মধ্যে প্রচণ্ড ভয়,সে আমাকে ভালবাসবেতো?পরের দিন ক্লাসে বলেই দিলাম, "আমি তোমাকে ভালবাসি",সে খুব ঠান্ডাভাবে আমাকে বলল,রাতে কল করব।

রাত পর্যন্ত সময় আমার জন্য কাটানো খুবই কঠিন হয়ে যাচ্ছে।সে আমাকে কল দিল, বলল আমি তোমাকে ভালবাসিনা তবে আমি তোমাকে বিয়ে করব আল্লাহ চাহেতো যদি তুমি আল্লাহর, রাসুল (সঃ) এর প্রদর্শিত পথে চল।আমি বললাম,"সে তুমি আমাকে বিয়ের পর নিজের মত করে গড়ে নিও "।
তার উত্তর""তুমি যাকে ভালবাস, ইচ্ছা করলেই তাকে সৎ পথে আনতে পারবেনা। তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা সৎ পথে আনেন এবং তিনিই ভাল জানেন কারা সৎ পথ অনুসরণকারী।"
[সূরা কাসাস ২৮, আয়াত ৫৬]
আমার বলার আর কিছুই থাকলনা।বললাম,আমাকে কি করতে হবে।সে খুব দৃঢ়ভাবে বলল,"আজ থেকে তুমি মিথ্যা কথা বলবেনা এবং জামাতে নামাজ পড়বে"
মিথ্যা না বলে পারব কিন্তু নামাজতো জানিইনা।তাছাড়া নামাজ পড়তে দেখলে সবাই আমাকে নিয়ে ব্যঙ্গ করবে।
যাক ভার্সিটির হলে থাকে এইরকম আমার একটা নামাজী বন্ধু আছে।তাকে নামাজ শিখাতে বলাতে সে খুব খুশী হয়েই রাজি হয়ে গেল।সব কিছু ত্যাগ করে দিনরাত নামাজের দোয়া, সুরা শিখতে লেগে গেলাম।এমনকি আমি ঘুমের মধ্যেও সুরাগুলো বলতে লাগলাম।মিথ্যাও যেন না বলতে হয় তার জন্যও চেষ্টা করতে লাগলাম।একমাস পর আমি নামাজ শিখে গেছি এবং গোপনে নামাজও শুরু করে দিয়েছি।যেহেতু মিথ্যা না বলতে চেষ্টা করতেছি, গোপনে পড়লেও মা জেনে গেল নামাজ পড়ার বিষয়ে।মা সে কি হাসাহাসি বোনদের সাথে নিয়ে।আমি নিজেকে শক্ত করলাম,বললাম আমি আজকে থেকে ফজর সহ জামাতেই পড়ব।প্রকাশ হয়ে যাওয়াটা আমার জন্য অনেক বড় সুযোগ এনে দিল।

প্রতিদিন সে নামাজের টাইমে কল করত,রিসিব করার সাথে সাথেই লাইন কেটে দিত। কথা বলতনা।আগে তাও হেল্প করত এখন হেল্পও করেনা।এভাবেই ওর সাথে আমার পরিচয়ের একবছর কেটে গেল। খুব ইচ্ছে হত তাকে একটু দেখার জন্য,বারবার মেসেজ দিয়ে দেখা করার কথা বলতাম,কোন রিপ্লে দিতনা।এখানে উল্লেখ্য তাকে আমি একবারও দেখিনি।শুধু আমাদের এক কমন বান্ধবী এবং ক্লাসমেট থেকে শুনেছি সে অপূর্ব সুন্দরী।

একদিন তাকে ভার্সিটি থেকে যাওয়ার পথে বললাম,আমি তোমাকে দেখবই।অনেক আকুতি, মিনতি করলাম। সে বলল,
"কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে নির্জনে মিলিত হলে নিঃসন্দেহে তাদের তৃতীয়জন হয় শয়তান। (অর্থাৎ তখন শয়তান তাদের মনে কুমন্ত্রণা দেয়)।”
[জামে তিরমিযী, হাদীস : ১১৭১]
বলে চলে গেল।কিছুক্ষণ পর একটা মেসেজ আসল,"যেদিন আমাদের বাসায় তোমার বাবা মাকে নিয়ে বিয়ের কথা বলতে আসবে সেদিন তুমি আমাকে দেখিও"
মেসেজটা আমার সারা সত্তা জুড়ে খুশির শিহরণ বয়ে দিল।

লেখিকা Nilofa Nilo(উম্মে জাবির)

,,,৷,,,,,,,, আল্লাহ হাফিজ,,,।,,,,,,,

19/03/2019

আমি ভালো নেই, বলার আগে ঢাকা মেডিকেল কলেজের জরুরী বিভাগ কিংবা কোনো হাসপাতালের ইমারজেন্সি গেটের থেকে একটু ঘুরে আসুন,
আমার কেউ নেই, বলার আগে বৃদ্ধাশ্রম-এতিমখানা থেকে একটু ঘুরে আসুন! দেখবেন সব হারা বাচ্চাগুলো কিভাবে মন থেকে মায়াবী হাসা হাসে,
খুব কষ্টে আছি, বলার আগে গভীর রাতে মাথার নিচে ইট নিয়ে নাক ডেকে ঘুমিয়ে থাকা পথশিশুদের কাছ থেকে একটু ঘুরে আসুন,
বেচেঁ থাকার ইচ্ছা নেই, বলার আগে একজন মৃত্যুপথযাত্রী ক্যান্সার পেসেন্টের কাছে গিয়ে কিছু সময় কাটান,
কেউ আমাকে ভালোবাসে না, বলার আগে আপনার মায়ের কার্যকলাপ লক্ষ্য করুন,
আমার চেহারা ভালো না, বলার আগে এসিড দগ্ধ বোনের সাথে দেখা করে আসুন!
সে আমাকে ছেড়ে গেছে, বলার আগে শুকরিয়া আদায় করুন!কারন সে গেছে বলেই আপনি সত্যিকারের কাউকে পাবেন,যে কখনো যাবে না!
আপনি! হ্যাঁ, আপনিই ৫ তলায় থেকে ১০ তলায় তাকালে জীবন সুন্দর শান্তি হবে না, ৫ তলায় থেকে একটু খোলা আকাশের নিচে থাকা মানুষগুলোর দিকে তাকান।

18/03/2019

সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ১
ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ وَصَدُّوا۟ عَن سَبِيلِ ٱللَّهِ أَضَلَّ أَعْمَٰلَهُ
অর্থঃ যারা কুফরী করে এবং আল্লাহর পথে বাধা সৃষ্টি করে, আল্লাহ তাদের সকল কর্ম ব্যর্থ করে দেন।
সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ২

وَٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَعَمِلُوا۟ ٱلصَّٰلِحَٰتِ وَءَامَنُوا۟ بِمَا نُزِّلَ عَلَىٰ مُحَمَّدٍ وَهُوَ ٱلْحَقُّ مِن رَّبِّهِمْ كَفَّرَ عَنْهُمْ سَيِّـَٔاتِهِمْ وَأَصْلَحَ بَالَهُمْ
অর্থঃ আর যারা বিশ্বাস স্থাপন করে, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে মুহাম্মদের প্রতি অবতীর্ণ সত্যে বিশ্বাস করে, আল্লাহ তাদের মন্দ কর্মসমূহ মার্জনা করেন এবং তাদের অবস্থা ভাল করে দেন।
সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ৩

ذَٰلِكَ بِأَنَّ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ ٱتَّبَعُوا۟ ٱلْبَٰطِلَ وَأَنَّ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ ٱتَّبَعُوا۟ ٱلْحَقَّ مِن رَّبِّهِمْ كَذَٰلِكَ يَضْرِبُ ٱللَّهُ لِلنَّاسِ أَمْثَٰلَهُمْ
অর্থঃ এটা এ কারণে যে, যারা কাফের, তারা বাতিলের অনুসরণ করে এবং যারা বিশ্বাসী, তারা তাদের পালনকর্তার নিকট থেকে আগত সত্যের অনুসরণ করে। এমনিভাবে আল্লাহ মানুষের জন্যে তাদের দৃষ্টান্তসমূহ বর্ণনা করেন।
সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ৪

فَإِذَا لَقِيتُمُ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ فَضَرْبَ ٱلرِّقَابِ حَتَّىٰٓ إِذَآ أَثْخَنتُمُوهُمْ فَشُدُّوا۟ ٱلْوَثَاقَ فَإِمَّا مَنًّۢا بَعْدُ وَإِمَّا فِدَآءً حَتَّىٰ تَضَعَ ٱلْحَرْبُ أَوْزَارَهَا ذَٰلِكَ وَلَوْ يَشَآءُ ٱللَّهُ لَٱنتَصَرَ مِنْهُمْ وَلَٰكِن لِّيَبْلُوَا۟ بَعْضَكُم بِبَعْضٍ وَٱلَّذِينَ قُتِلُوا۟ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ فَلَن يُضِلَّ أَعْمَٰلَهُمْ
অর্থঃ অতঃপর যখন তোমরা কাফেরদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হও, তখন তাদের গর্দার মার, অবশেষে যখন তাদেরকে পূর্ণরূপে পরাভূত কর তখন তাদেরকে শক্ত করে বেধে ফেল। অতঃপর হয় তাদের প্রতি অনুগ্রহ কর, না হয় তাদের নিকট হতে মুক্তিপণ লও। তোমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাবে যে পর্যন্ত না শত্রুপক্ষ অস্ত্র সমর্পণ করবে! একথা শুনলে। আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদের কাছ থেকে প্রতিশোধ নিতে পারতেন। কিন্তু তিনি তোমাদের কতককে কতকের দ্বারা পরীক্ষা করতে চান। যারা আল্লাহর পথে শহীদ হয়, আল্লাহ কখনই তাদের কর্ম বিনষ্ট করবেন না।

সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ৬
وَيُدْخِلُهُمُ ٱلْجَنَّةَ عَرَّفَهَا لَهُمْ
অর্থঃ অতঃপর তিনি তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করবেন, যা তাদেরকে জানিয়ে দিয়েছেন।

সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ৭
يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓا۟ إِن تَنصُرُوا۟ ٱللَّهَ يَنصُرْكُمْ وَيُثَبِّتْ أَقْدَامَكُمْ
অর্থঃ হে বিশ্বাসীগণ! যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য কর, আল্লাহ তোমাদেরকে সাহায্য করবেন এবং তোমাদের পা দৃঢ়প্রতিষ্ঠ করবেন।

সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ৮
وَٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ فَتَعْسًا لَّهُمْ وَأَضَلَّ أَعْمَٰلَهُمْ
অর্থঃ আর যারা কাফের, তাদের জন্যে আছে দুর্গতি এবং তিনি তাদের কর্ম বিনষ্ট করে দিবেন।

সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ৯
ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ كَرِهُوا۟ مَآ أَنزَلَ ٱللَّهُ فَأَحْبَطَ أَعْمَٰلَهُمْ
অর্থঃ এটা এজন্যে যে, আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তারা তা পছন্দ করে না। অতএব, আল্লাহ তাদের কর্ম ব্যর্থ করে দিবেন।

সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ১০
أَفَلَمْ يَسِيرُوا۟ فِى ٱلْأَرْضِ فَيَنظُرُوا۟ كَيْفَ كَانَ عَٰقِبَةُ ٱلَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ دَمَّرَ ٱللَّهُ عَلَيْهِمْ وَلِلْكَٰفِرِينَ أَمْثَٰلُهَا
অর্থঃ তারা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করেনি অতঃপর দেখেনি যে, তাদের পূর্ববর্তীদের পরিণাম কি হয়েছে? আল্লাহ তাদেরকে ধ্বংস করে দিয়েছেন এবং কাফেরদের অবস্থা এরূপই হবে।

সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ১১
ذَٰلِكَ بِأَنَّ ٱللَّهَ مَوْلَى ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَأَنَّ ٱلْكَٰفِرِينَ لَا مَوْلَىٰ لَهُمْ
অর্থঃ এটা এজন্যে যে, আল্লাহ মুমিনদের হিতৈষী বন্ধু এবং কাফেরদের কোন হিতৈষী বন্ধু নাই।

সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ১২
إِنَّ ٱللَّهَ يُدْخِلُ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَعَمِلُوا۟ ٱلصَّٰلِحَٰتِ جَنَّٰتٍ تَجْرِى مِن تَحْتِهَا ٱلْأَنْهَٰرُ وَٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ يَتَمَتَّعُونَ وَيَأْكُلُونَ كَمَا تَأْكُلُ ٱلْأَنْعَٰمُ وَٱلنَّارُ مَثْوًى لَّهُمْ
অর্থঃ যারা বিশ্বাস করে ও সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করবেন, যার নিম্নদেশে নির্ঝরিণীসমূহ প্রবাহিত হয়। আর যারা কাফের, তারা ভোগ-বিলাসে মত্ত থাকে এবং চতুস্পদ জন্তুর মত আহার করে। তাদের বাসস্থান জাহান্নাম।

সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ১৩
وَكَأَيِّن مِّن قَرْيَةٍ هِىَ أَشَدُّ قُوَّةً مِّن قَرْيَتِكَ ٱلَّتِىٓ أَخْرَجَتْكَ أَهْلَكْنَٰهُمْ فَلَا نَاصِرَ لَهُمْ
অর্থঃ যে জনপদ আপনাকে বহিস্কার করেছে, তদপেক্ষা কত শক্তিশালী জনপদকে আমি ধ্বংস করেছি, অতঃপর তাদেরকে সাহায্য করার কেউ ছিল না।
সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ১৪
أَفَمَن كَانَ عَلَىٰ بَيِّنَةٍ مِّن رَّبِّهِۦ كَمَن زُيِّنَ لَهُۥ سُوٓءُ عَمَلِهِۦ وَٱتَّبَعُوٓا۟ أَهْوَآءَهُم
অর্থঃ যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে আগত নিদর্শন অনুসরণ করে, সে কি তার সমান, যার কাছে তার মন্দ কর্ম শোভনীয় করা হয়েছে এবং যে তার খেয়াল-খুশীর অনুসরণ করে।
সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ১৫
مَّثَلُ ٱلْجَنَّةِ ٱلَّتِى وُعِدَ ٱلْمُتَّقُونَ فِيهَآ أَنْهَٰرٌ مِّن مَّآءٍ غَيْرِ ءَاسِنٍ وَأَنْهَٰرٌ مِّن لَّبَنٍ لَّمْ يَتَغَيَّرْ طَعْمُهُۥ وَأَنْهَٰرٌ مِّنْ خَمْرٍ لَّذَّةٍ لِّلشَّٰرِبِينَ وَأَنْهَٰرٌ مِّنْ عَسَلٍ مُّصَفًّى وَلَهُمْ فِيهَا مِن كُلِّ ٱلثَّمَرَٰتِ وَمَغْفِرَةٌ مِّن رَّبِّهِمْ كَمَنْ هُوَ خَٰلِدٌ فِى ٱلنَّارِ وَسُقُوا۟ مَآءً حَمِيمًا فَقَطَّعَ أَمْعَآءَهُمْ
অর্থঃ পরহেযগারদেরকে যে জান্নাতের ওয়াদা দেয়া হয়েছে, তার অবস্থা নিম্নরূপঃ তাতে আছে পানির নহর, নির্মল দুধের নহর যারা স্বাদ অপরিবর্তনীয়, পানকারীদের জন্যে সুস্বাদু শরাবের নহর এবং পরিশোধিত মধুর নহর। তথায় তাদের জন্যে আছে রকমারি ফল-মূল ও তাদের পালনকর্তার ক্ষমা। পরহেযগাররা কি তাদের সমান, যারা জাহান্নামে অনন্তকাল থাকবে এবং যাদেরকে পান করতে দেয়া হবে ফুটন্ত পানি অতঃপর তা তাদের নাড়িভূঁড়ি ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে দেবে?
সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ১৬
وَمِنْهُم مَّن يَسْتَمِعُ إِلَيْكَ حَتَّىٰٓ إِذَا خَرَجُوا۟ مِنْ عِندِكَ قَالُوا۟ لِلَّذِينَ أُوتُوا۟ ٱلْعِلْمَ مَاذَا قَالَ ءَانِفًا أُو۟لَٰٓئِكَ ٱلَّذِينَ طَبَعَ ٱللَّهُ عَلَىٰ قُلُوبِهِمْ وَٱتَّبَعُوٓا۟ أَهْوَآءَهُمْ
অর্থঃ তাদের মধ্যে কতক আপনার দিকে কান পাতে, অতঃপর যখন আপনার কাছ থেকে বাইরে যায়, তখন যারা শিক্ষিত, তাদেরকে বলেঃ এইমাত্র তিনি কি বললেন ? এদের অন্তরে আল্লাহ মোহর মেরে দিয়েছেন এবং তারা নিজেদের খেয়াল-খুশীর অনুসরণ করে।
সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ১৭
وَٱلَّذِينَ ٱهْتَدَوْا۟ زَادَهُمْ هُدًى وَءَاتَىٰهُمْ تَقْوَىٰهُمْ
অর্থঃ যারা সৎপথপ্রাপ্ত হয়েছে, তাদের সৎপথপ্রাপ্তি আরও বেড়ে যায় এবং আল্লাহ তাদেরকে তাকওয়া দান করেন।
সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ১৮
فَهَلْ يَنظُرُونَ إِلَّا ٱلسَّاعَةَ أَن تَأْتِيَهُم بَغْتَةً فَقَدْ جَآءَ أَشْرَاطُهَا فَأَنَّىٰ لَهُمْ إِذَا جَآءَتْهُمْ ذِكْرَىٰهُمْ
অর্থঃ তারা শুধু এই অপেক্ষাই করছে যে, কেয়ামত অকস্মাৎ তাদের কাছে এসে পড়ুক। বস্তুতঃ কেয়ামতের লক্ষণসমূহ তো এসেই পড়েছে। সুতরাং কেয়ামত এসে পড়লে তারা উপদেশ গ্রহণ করবে কেমন করে ?
সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ১৯
فَٱعْلَمْ أَنَّهُۥ لَآ إِلَٰهَ إِلَّا ٱللَّهُ وَٱسْتَغْفِرْ لِذَنۢبِكَ وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَٱلْمُؤْمِنَٰتِ وَٱللَّهُ يَعْلَمُ مُتَقَلَّبَكُمْ وَمَثْوَىٰكُمْ
অর্থঃ জেনে রাখুন, আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। ক্ষমাপ্রার্থনা করুন, আপনার ক্রটির জন্যে এবং মুমিন পুরুষ ও নারীদের জন্যে। আল্লাহ, তোমাদের গতিবিধি ও অবস্থান সম্পর্কে জ্ঞাত।

সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ২০
وَيَقُولُ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ لَوْلَا نُزِّلَتْ سُورَةٌ فَإِذَآ أُنزِلَتْ سُورَةٌ مُّحْكَمَةٌ وَذُكِرَ فِيهَا ٱلْقِتَالُ رَأَيْتَ ٱلَّذِينَ فِى قُلُوبِهِم مَّرَضٌ يَنظُرُونَ إِلَيْكَ نَظَرَ ٱلْمَغْشِىِّ عَلَيْهِ مِنَ ٱلْمَوْتِ فَأَوْلَىٰ لَهُمْ
অর্থঃ যারা মুমিন, তারা বলেঃ একটি সূরা নাযিল হয় না কেন? অতঃপর যখন কোন দ্ব্যর্থহীন সূরা নাযিল হয় এবং তাতে জেহাদের উল্লেখ করা হয়, তখন যাদের অন্তরে রোগ আছে, আপনি তাদেরকে মৃত্যুভয়ে মূর্ছাপ্রাপ্ত মানুষের মত আপনার দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখবেন। সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্যে।
সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ২১
طَاعَةٌ وَقَوْلٌ مَّعْرُوفٌ فَإِذَا عَزَمَ ٱلْأَمْرُ فَلَوْ صَدَقُوا۟ ٱللَّهَ لَكَانَ خَيْرًا لَّهُمْ
অর্থঃ তাদের আনুগত্য ও মিষ্ট বাক্য জানা আছে। অতএব, জেহাদের সিন্ধান্ত হলে যদি তারা আল্লাহর প্রতি পদত্ত অংগীকার পূর্ণ করে, তবে তাদের জন্যে তা মঙ্গলজনক হবে।
সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ২২
فَهَلْ عَسَيْتُمْ إِن تَوَلَّيْتُمْ أَن تُفْسِدُوا۟ فِى ٱلْأَرْضِ وَتُقَطِّعُوٓا۟ أَرْحَامَكُمْ
অর্থঃ ক্ষমতা লাভ করলে, সম্ভবতঃ তোমরা পৃথিবীতে অনর্থ সৃষ্টি করবে এবং আত্নীয়তা বন্ধন ছিন্ন করবে।

সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ২৩
أُو۟لَٰٓئِكَ ٱلَّذِينَ لَعَنَهُمُ ٱللَّهُ فَأَصَمَّهُمْ وَأَعْمَىٰٓ أَبْصَٰرَهُمْ
অর্থঃ এদের প্রতিই আল্লাহ অভিসম্পাত করেন, অতঃপর তাদেরকে বধির ও দৃষ্টিশক্তিহীন করেন।
সূরা মুহাম্মদ (محمّد), আয়াত: ২৪
أَفَلَا يَتَدَبَّرُونَ ٱلْقُرْءَانَ أَمْ عَلَىٰ قُلُوبٍ أَقْفَالُهَآ
অর্থঃ তারা কি কোরআন সম্পর্কে গভীর চিন্তা করে না? না তাদের অন্তর তালাবদ্ধ?

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আপন বাহানা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share