Ibrahim Khalil

  • Home
  • Ibrahim Khalil

Ibrahim Khalil এটা একটি বিনোদন পেইজ

27/10/2020
24/10/2020

ফ্রেসবুক নিয়ে গান

22/10/2020

মাধ্যমিকে বার্ষিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না, সকল শিক্ষার্থী পরবর্তী ক্লাসে উত্তীর্ণ হবে
-- শিক্ষামন্ত্রী

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, করোনা ভাইরাসের কারণে এ বছরের মাধ্যমিক স্তরে বার্ষিক পরীক্ষা হচ্ছে না। সকল শিক্ষার্থী পরবর্তী ক্লাসে উত্তীর্ণ হবে। আজ এক অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী এ কথা জানান।

মন্ত্রী বলেন, ত্রিশ কর্ম দিবসের জন্য একটি পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা হয়েছে । সংক্ষিপ্ত এই পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে অ্যাসাইনমেন্ট করতে হবে শিক্ষার্থীদের। প্রতি সপ্তাহে এই অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া ও জমা নেওয়া হবে। তবে অ্যাসাইনমেন্টের মূল্যায়ন পরবর্তী ক্লাসে উত্তীর্ণ হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো ভূমিকা রাখবে না । এই মূল্যায়নের মাধ্যমে মূলত শিক্ষার্থীদের কি ঘাটতি আছে তা দেখা হবে। যাতে পরবর্তী ক্লাসে বিশেষ ব্যবস্থার মাধ্যমে সেটা পূরণ করা যায়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এই পাঠ্যসূচি দেওয়া হবে। প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের কাছেও তা পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী।

মন্ত্রী আরো বলেন, আগামী নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের মধ্যে অনলাইনে এই সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের ক্লাস নেয়া হবে এবং অ্যাসাইনমেন্ট প্রদান ও মূল্যায়ন সম্পন্ন করা হবে। এই সময়ের মধ্যে কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অন্য কোনো রকমের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে শিক্ষার্থীদের বাধ্য করতে পারবে না।

সংবাদ সম্মেলনে আরো যুক্ত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আমিনুল ইসলাম খান এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ডঃ সৈয়দ গোলাম ফারুক।

শিক্ষা উপমন্ত্রী বলেন, পরীক্ষায় কোনো শিক্ষার্থীর অকৃতকার্য হওয়া শিক্ষার্থীর ব্যর্থতা নয়, এটা শিক্ষক অথবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যর্থতা। শিক্ষার্থীদের কে ব্যর্থতার দায় থেকে মুক্তি দেয়ার লক্ষ্যে আমরা মূল্যায়ন পদ্ধতির গতানুগতিক ধারা পরিবর্তন করতে চাচ্ছি। মূল্যায়ন পদ্ধতির সংস্কার করার লক্ষ্যে ন্যাশনাল ইভালুয়েশন এন্ড অ্যাসেসমেন্ট সেন্টার ( এনইএসি) গঠন করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

এম এ খায়ের
তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা
শিক্ষা মন্ত্রনালয়

20/10/2020

অসাধারণ ডাক্তার

17/10/2020

৭১ টেলিভিশন দেখার পর

বিশ্বের বৃহত্তম "ব"দ্বীপ আমাদের এই বাংলাদেশ,  যেটাকে গাছের শিকড়ের মতো বেষ্টিত করে আছে অসংখ্য নদী-নালা আর খাল-বিল। আর সেই...
15/10/2020

বিশ্বের বৃহত্তম "ব"দ্বীপ আমাদের এই বাংলাদেশ, যেটাকে গাছের শিকড়ের মতো বেষ্টিত করে আছে অসংখ্য নদী-নালা আর খাল-বিল। আর সেই জন্যই আমাদের চলাচলের অপরিহার্য এক যানের নাম হলো নৌকা, যেটা আমাদের জলপথে চলাচলের অন্যতম মাধ্যম। তাইতো আমাদের দেশে নদী এবং নৌযান সম্পৃক্ত নানা ধরনের উৎসব আয়োজন আছে, তারমধ্য অন্যতম হলো নৌকাবাইচ।
বর্তমানে"নৌকা বাইচ" জৌলুশ হারানো এক ঐতিহ্যের নাম। এই নৌকা বাইচ উৎসবটা সাধারণত বর্ষার শেষ এবং শরতের শুরুর দিকে হয়ে থাকে। একটা সময় ছিলো যখন বাংলায় মহা ধুমধামের সাথে উৎযাপন করা হতো ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ। বর্তমানে নদীনালার নাব্য সংকট এবং পৃষ্ঠপোষকতা সহ নানান ধরনের সমস্যার কারণে জৌলুশ হারাচ্ছে এটা । নৌকাবাইচ হলো নৌযানের একটা প্রতিযোগিতামূলক উৎসব যেখানে অগ্রদূত, ঝরের পাখি, পঙ্খিরাজ, ময়ূরপঙ্খী, সাইমুন, তুফান মেল, সোনার তরী, দীপরাজের মতো নৌকা নিয়ে পানিপথে প্রতিযোগিতায় নামে প্রতিযোগিরা। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী নৌকার মাঝিমাল্লাদের দেওয়া হয় পুরষ্কার । নদীর দুই ধারে নানারকম পসরা সাজিয়ে বসে গ্রামীণ মেলা। তবে নৌকা বাইচ ঠিক কবে থেকে প্রচলন হয় এবং কেনো হয় তা নিয়ে ইতিহাসে নানা মতবাত রয়েছে তার মধ্যে একটাতে ধারনা করা হয় নৌকা বাইচ শুরু হয় বাংলার নবাব-বাদশাদের আমলে। সেই আমলের তৎকালীন নদীপথ রক্ষাকারী বাহিনীদের মাঝে নৌকা প্রতিযোগিতা বা রেস আয়োজন করা হতো নৌবাহিনীদের আরো চৌকস করতে । সেটার খুব জনপ্রিয়তা ছিলো আমাদের এই উপমহাদেশে। সেই জনপ্রিয়তাকে ঘিরেই কালের পরিক্রমায় উৎপত্তি হয় নৌকা বাইচের যেটা আজ প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে কালের গর্ভে। বাঙালির এই ঐতিহ্যকে পুনরায় জাগিয়ে তুলতে আমাদের সকলের নিজ নিজ স্থান থেকে এখনই পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি, নয়তোবা বাংলার সোনালী অতীত এবং ঐতিহ্যের মুকুট থেকে ঝরে পড়বে একটি পালক।

15/10/2020

হাসপাতালের বেডে শুয়ে মেয়েটি ডাক্তার সর্ম্পকে কি বলে শুনেন।

18/09/2020

গত ১৭ মার্চ সারাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়েছিল, আজ তাঁর ছয়মাস পূর্ণ হল।

-প্রথমেই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যারকে ধন্যবাদ জানাবো যে ওনি যোগদানের পর আমাদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন জট কমে এসেছে ওনার ক্রাশ প্রোগাম গুলো সফলতার সাথে চলমান থাকতো যদি না করোনার মতন পরিস্থিতি আসতো।

- এবার আসি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে, করোনার জন্য সবথেকে বিপাকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটা সেশনের শিক্ষার্থী, কারণ করোনা পরিস্থিতিতে পাবলিক কিংবা প্রাইভেট ভার্সিটির কার্যক্রম অনলাইনে চলমান থাকলে ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রায় থমকে আছে এক প্রকার । সব থেকে বিপাকে আছে (১৬-১৭), (১৫-১৬) সেশন আর মাস্টার্সের শিক্ষার্থীরা। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা কিন্তু অতি উচ্চবিত্ত কিংবা বিত্তশালী নয়, এরা সাধারন মধ্যবিত্ত কিংবা গরীব নিম্নবিত্ত শ্রেনির অনেক কষ্টকরে এত দূর পড়াশোনা করে এসেছে এই পরিস্থিতির কারণে তারা অত্যন্ত অসহায় পরিস্থিতিতে আছে করোনার জন্য পরীক্ষা আটকে আছে (১৬-১৭) সেশনের লিখিত সম্পন্ন হলে ও প্র্যাকটিকেল কারণে রেজাল্ট আটকে আছে, যার ফলে তারা ঠিকটাক চতুর্থ বর্ষের পড়াশোনা করতে পারছেনা। (১৫-১৬) সেশনের ৪ টা পরীক্ষা বাকি পরীক্ষা ছাড়া প্রমোশন দিবেন না, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরীক্ষা নিবেন, কিন্তু এই যে সময়টা চলে যাচ্ছে কতটা ক্ষতি হচ্ছে এর পূরণ কি করতে পারবেন?
আবার পরীক্ষা ভাল ভাবে দেওয়ার মনমানসিকতা কিংবা প্রস্তুতি তাদের আছে কিনা জানেন?
তিনটা বর্ষ পড়াশোনা করে রেজাল্ট করে পাশ করে চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা ৫ বিষয় পরীক্ষা দিয়েছে কি এমনি? এরপর কি এদের মূল্যায়ন করা সম্ভব না কোনভাবে?
অটোপাশের কথা বলছিনা অন্য কোন উপায় নেই?
এদের ভবিষ্যৎ এর কথা ভেবেছেন, কতটা ক্ষতি হচ্ছে জানেন, আর পরিস্থিতি কবে স্বাভাবিক হবে কবে পরীক্ষা নিবেন ততদিন কি এরা বসে থাকবে,পরে এদের ভবিষ্যৎ এর দায় নিবেন?
এদের পাবলিক / প্রাইভেট ভার্সিটির বন্ধুরা যখন অনার্স পাশ করে মাস্টার্স অর্ধেক ক্লাস করে নিয়েছে তখন এরা চারটা পরীক্ষা বাকি বলে বসে আছে, পারছেনা অনার্সের ফলাফল নেই বলে কোন চাকরীতে আবেদন করতে,বয়স কি থেকে আছে?

-যাইহোক এবার আসি মাস্টার্সের শিক্ষার্থীর কথায় করোনার জন্য মাস্টার্স পরীক্ষা আটকে আছে এরা খুব একটা সুখে নেই, না পারছে অ্যাকাডেমিক পড়তে না পারছে চাকরীর পড়া পরতে,দোটানায় আছে এরাও!

- যাইহোক পরিশেষে একটা কথা বলতে পারি মাননীয় ভিসি স্যারের অবদান অনেক আমাদের আজকের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান অবস্থান তাঁর প্রমাণ।
ওনি কি একটু উদার হতে পারেন না?
চাইলেই পারেন, ওনার ছোট্ট পদক্ষেপ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ সেশন জট কমিয়ে আনতে পারে, এবং ঝরে পরা বাঁচাতে পারে হাজার হাজার শিক্ষার্থীর জীবন।

-জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াটা পাপ না, পাপ হল আমরা মেধা যোগ্যতার অভাবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারিনি, আর আমাদের মা-বাবার টাকা নেই বলে আমরা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারিনা।

নামাজ শান্তি দেয় অামাদের দেহ মন কে।সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বো ইনশাঅাল্লাহ।
21/04/2020

নামাজ শান্তি দেয় অামাদের দেহ মন কে।সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বো ইনশাঅাল্লাহ।

রিজিকের মালিক কে?
10/10/2019

রিজিকের মালিক কে?

27/09/2018

Nu athn roll 2018 send 16222

27/09/2018

Nu admission result published aj 4.00 pm

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ibrahim Khalil posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share