Curvy-K BD

Curvy-K BD We r here to serve ur fashionable demand

নাকে মেকআপচেহারায় চোখ আর ঠোঁটের মাঝখানে রয়েছে বলে নাকের সৌন্দর্যটা সবার আগে চোখে পরে। কিন্তু সবার নাকই তো আর টিকালো হয...
24/03/2013

নাকে মেকআপ

চেহারায় চোখ আর ঠোঁটের মাঝখানে রয়েছে বলে নাকের সৌন্দর্যটা সবার আগে চোখে পরে। কিন্তু সবার নাকই তো আর টিকালো হয়না। মানুষ আর চেহারা ভেদে নাকের গড়ন কারো চ্যাপ্টা, কারো বা একটু ভোতা, আবার কারো একটু বেশিই লম্বা। অনেকেরই অনেক কিছুতে খুঁত থাকতেই পারে, এই আকৃতির খুঁত ঢাকা যায় সহজেই।

নাকের আকৃতি বদলের জন্য ব্রাশে ব্রাউন বা এ ধরনের শেড নিতে হবে। নাকের আকৃতি বুঝে নাকের শেপ পরিবর্তন করতে হবে। নাকের হাড়ের মাঝ বরাবর একটা পেন্সিল ধরুন। পেন্সিলের দুপাশে গাড় শেড দিয়ে লম্বালম্বি করে ব্রাশ বুলিয়ে নাকে হালকা আচড় কাটুন। নাকের যেমন আকৃতি আপনি চান সে অনুযায়ী শেড পেন্সিলের দু’পাশে দিতে হবে। নাকের যে অংশ হাইলাইট করতে চান সেখানে বেস ফাউণ্ডেশনের চেয়ে এক বা দু’ শেড গাঢ় রঙের ফাউন্ডেশন লাগান। যে অংশটি চাপা দিতে চান সেখানে আইশ্যাডো লাগাতে হবে। নাকে আচড় কাটার পর হাইলাইট করা রঙ আইশ্যাডোর সাথে ভালো করে মিশিয়ে ফেলুন। মেশানোটা যেন নিখুঁত হয়, নয়তো দেখতে খারাপ লাগবে।

*নাকে মেকআপ লাগানোর পূর্বে ব্ল্যাক হেডস অথবা হোয়াইট হেডস থাকলে তুলে ফেলুন।
*ত্বকের রঙের সাথে মানিয়ে নাকের মেকআপের রঙ বাছুন।
*ফর্সা ত্বকে ডার্ক শেড ব্যবহার করা যাবেনা।
*শ্যামলা ত্বকে যেকোনো ডার্ক শেডই ব্যবহার করা যায়।
*খুব কালো গায়ের রঙ হলে প্রথমে বে ফাউণ্ডেশন দিয়ে নাকের আসল আকৃতি ফুটিয়ে তুলতে হবে। এরকম ত্বকে বিভিন্ন শেড দেয়া মুশকিল। আইশ্যাডোর রঙ ব্রাউন, ডার্ক ব্রাউন, চকোলেট ব্রাউন বা এ ধরনের শেড দেয়া যেতে পারে।

*ভোঁতা বা চ্যাপ্টা নাকের মাঝের অংশটি যদি চাপা হয়, তাহলে সেটি হাইলাইট করে বড় দেখাতে হবে। ব্রাশে আইশ্যাডো দিয়ে নাকের ডগায় লাগান, পুরোপুরি যেন না মেশে খেয়াল রাখুন। এরপর মুখের ত্বকের চেয়ে এক শেড গাঢ় ফাউন্ডেশন নাকের হাড়ের অংশে লাগিয়ে হাইলাইট করতে পারেন।

*থ্যাবড়া নাকের মাজখানে ও নাকের দু’পাশে কোন অংশই যদি উঁচু না হয় তাহলে পুরো নাকে বেস ফাউণ্ডেশন লাগিয়ে নিন। এরপর নাকের মাঝের হাড়ে বেস ফাঊন্ডেশনের এক শেড কম রঙের ফাউণ্ডেশন লাগান। তারপর নাকের দু’পাশে সরু করে আইশ্যাডো দিয়ে দাগ কেটে শেষে দুটো রঙ ভালো করে মিশিয়ে নিন।

এভাবেই আপনি পারেন আপনার নাকের খুঁত ঢেকে ফেলে সুন্দর নাকের অধিকারী হতে। তারপর নাকে পরতে পারেন ছোট কোন নাকফুল যা আপনার নাককে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে।




ফেসবুকের নিয়ম অনুসারে পেইজ এর পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না করলে ধীরে ধীরে পোস্ট আর দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল
লাগলে লাইক দিয়েশেয়ার করে পেজে একটিভ থাকুন।

ব্রণ বা একনি নিরাময় যোগ্য :বেশীরভাগ ক্ষেত্রে ব্রণ বা একনির রোগীদের কাছ থেকে শোনা যায় বার বার ব্রণ হচ্ছে। কত ডাক্তার দে...
24/03/2013

ব্রণ বা একনি নিরাময় যোগ্য :

বেশীরভাগ ক্ষেত্রে ব্রণ বা একনির রোগীদের কাছ থেকে শোনা যায় বার বার ব্রণ হচ্ছে। কত ডাক্তার দেখালাম, কত ওষুধ সেবন করলাম ইত্যাদি। আসলেই কি ব্রণের স্থায়ী চিকিৎসা সম্ভব। এ নিয়ে নানা মত রয়েছে। তবে ব্রণ বা একনির স্থায়ী চিকিৎসা সম্ভব।
যদি একনির ধরন বুঝে যথাযথ চিকিৎসা দেয়া যায় তবে ব্রণের নিরাময় ঘটে। তবে একনি চিকিৎসার সব চাইতে বড় সমস্যা হচ্ছে প্রোটকল অনুযায়ী প্রপার ডোজ দেয়া, না হলে একনি আবার হতে পারে। একনি সম্পূর্ণ নিরাময়ের পর ফলোআপ ডোজ অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ। ক্ষেত্র বিশেষ একনির চিকিৎসার চার থেকে ছয় মাস এমনকি দেড় থেকে দুবছর পর্যন্ত সময় লাগে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে ব্রণের চিকিৎসার ক্ষেত্রে কোন যাদু নেই। লেজারের প্রয়োজন নেই। কেবলমাত্র ওষুধের মাধ্যমেই একনি বা ব্রণের সঠিক চিকিৎসা সম্ভব। তবে অনেক ক্ষেত্রে মুখে বা শরীরে ব্রণের মত দানা দেখা যায়। এসব ব্রণ সাদৃশ্য হলেও ব্রণ নয়। যেকোন ডার্মাটোলজিষ্ট এর পরামর্শ অনুযায়ী এসবের চিকিৎসা সম্ভব।

গ্লোয়িং মাস্ক:তৈলাক্ত ত্বকে যাদের ব্রণের দাগ পড়ে, তাদের ক্ষেত্রে গোলাপ জল এক টেবিল চামচ, লেবুর রস এক টেবিল চামচের সঙ্গ...
24/03/2013

গ্লোয়িং মাস্ক:

তৈলাক্ত ত্বকে যাদের ব্রণের দাগ পড়ে, তাদের ক্ষেত্রে গোলাপ জল এক টেবিল চামচ, লেবুর রস এক টেবিল চামচের সঙ্গে পুদিনাপাতা কুচি ভিজিয়ে রাখুন এক ঘণ্টা। তারপর পাতা ছেঁকে সেই পানি মুখে ২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। মুখের দাগ কমে যাবে।

হেয়ার এক্সটেনশন:আলগা চুলের ধরনহেয়ার এক্সটেনশন করার জন্য যে চুলের গুচ্ছগুলো পাওয়া যায় এর ধরন এবং লাগানোর পদ্ধতির কারণ...
24/03/2013

হেয়ার এক্সটেনশন:

আলগা চুলের ধরন
হেয়ার এক্সটেনশন করার জন্য যে চুলের গুচ্ছগুলো পাওয়া যায় এর ধরন এবং লাগানোর পদ্ধতির কারণে বিভিন্ন রকম দেখাতে পারে। মূলত এর ধরনের ওপরই খানিকটা নির্ভর করে হেয়ার এক্সটেনশনগুলো কতখানি আসল দেখাবে এবং কত দিন পর্যন্ত এই এক্সটেনডেড হেয়ার আপনার চেহারা ও ব্যক্তিত্বকে শাণিত রাখবে।

নানা ব্র্যান্ডের ন্যাচারাল ব্ল্যাক, জেট ব্ল্যাক, ডার্ক ব্রাউন, ব্রাউন, প্লাটিনাম ব্লন্ড রেডিশ ব্রাউন, গ্রে, মেহগনি, বার্গেন্ডি, লাইট হানি ব্রাউন, মিডিয়াম অ্যাশ ব্রাউন, মিডিয়াম গোল্ডেন ব্রাউন, ডার্ক অবার্ন, চেস্টনাট ইত্যাদি রঙের মধ্য থেকে বেছে নিতে পারেন আপনার পছন্দেরটি। অধিকাংশ বাঙালির চুলের রং বাদামি, গাঢ় বাদামি অথবা কালো। তাই এসব রং বেশি চলে।

চুলে রঙিন ছোঁয়া
আপনার নিজস্ব সত্তা ও পরিচিতিতে আরও একটু নতুন মাত্রা যোগ করতে প্রয়োজনে রঙিন হেয়ার এক্সটেনশন করাতে পারেন। রঙিন এক্সটেনশন করাতে চাইলে বাংলাদেশে আপনি পেয়ে যাবেন সলিড, গ্লসি ও গ্লিটার এই তিন ধরনের হেয়ার এক্সটেনশন।

শকিং গ্রীন, ইলেকট্রিক ব্লু, হট পিংক, সানফ্লাওয়ার ইয়োলো, ম্যাট গোল্ডেন, প্যারোট গ্রিন, ব্রাউন—এসব রং পাবেন সলিডের মধ্যে। গ্লসি হবে ডিপ রেড, একোয়া গ্রিন, মেহগনি, বার্গেন্ডি, ম্যাজেন্টা, বটল গ্রিন, ডিপ ব্লু প্রভৃতি রং। আর গ্লিটার এক্সটেনশনগুলো হলো সিঙ্গেল হেয়ার শ্যাফট এবং সোনালি, রুপালি, ম্যাজেন্টা, রয়েল ব্লু, লাইট ব্লু, ওয়াইন রেড, ডার্ক রেড, লাইট পিংক প্রভৃতি রং।

আলগা চুল লাগানোর পদ্ধতি
কয়েকটি বিশেষ উপায়ে হেয়ার এক্সটেনশন লাগানো হয়। এগুলো গ্লু দিয়ে অথবা গ্লু ছাড়া এবং ক্লিপ দিয়েও আটকানো যায়। এ ছাড়া আরও অনেক পদ্ধতি আছে। যেমন—উইভিং ইন, হিট ফিউজিং ক্ল্যাম্পিং, পলিমার গ্লুয়িং প্রভৃতি। আমাদের দেশে হেয়ার এক্সটেনশনে সাধারণত ব্যবহূত হয় নন-টক্সিক পলিমার গ্লুয়িং পদ্ধতি।

নানাভাবে হেয়ার এক্সটেনশন করা যায়। তবে সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো আলাদা আলাদা গোছা (স্ট্র্যান্ড) অথবা লেয়ার এক্সটেনশন করানো। স্ট্র্যান্ড এক্সটেনশন করালে অনেক স্ট্রান্ড দরকার হয়। চুলের একটি অংশ বেছে নিয়ে স্ট্র্যান্ড লাগানো হয়। তবে আপনার স্বাভাবিক চুলের ওপরেও খানিকটা নির্ভর করে কয়টি স্ট্র্যান্ড বা লেয়ার এক্সটেনশন লাগানো যাবে। আপনার উচ্চতা অনুযায়ী হেয়ার এক্সটেনশনের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ বাছাই করুন।

বিশেষ সতর্কতা
হেয়ার এক্সটেনশন করানোর পর অন্ততপক্ষে দু-তিন মাস যেন এগুলো আসল দেখায়, এর জন্য বাড়তি বিশেষ যত্নের প্রয়োজন।

* চুল নিয়মিত আঁচড়াবেন। তবে চুল আঁচড়ানোর আগে হালকা লিভ ইন কন্ডিশনার অথবা কম্বিং লোশন লাগিয়ে নিতে পারেন। ব্রাশ দিয়ে চুল আঁচড়াবেন না।
* চুল ধোয়ার ক্ষেত্রে ভালো মানের অ্যালকোহলমুক্ত শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। চুল ধোয়ার জন্য ঠান্ডা পানি ব্যবহার করুন।
* চুল ধুয়ে স্বাভাবিক বাতাসে শুকানোর চেষ্টা করুন।
* ব্লো ড্রাই অথবা কার্লিং আয়রন ব্যবহারে সতর্ক থাকুন।
* সাঁতার কাটা বা ব্যায়াম করার পর ভালোভাবে সাবধানতা অবলম্বন করে চুল ধুয়ে নিন। সুইম ক্যাপ পরে সাঁতার কাটুন।
* হেয়ার এক্সটেনশনকে হঠাৎ কোনো তাপের সম্মুখীন করবেন না।
* ভেজা চুল বাঁধা থেকে বিরত থাকুন।
* হেয়ার এক্সটেনশনের রক্ষণাবেক্ষণ পদ্ধতি এবং স্থায়িত্ব বিষয়ে আপনার হেয়ার স্টাইলিস্টের সঙ্গে কথা বলে নিন।

কোথায় করাবেন
হেয়ার এক্সটেনশনে প্রতিটি স্ট্র্যান্ডের দাম ৬০০-৬৫০ টাকা। লেয়ার করে লাগাতে চাইলে খরচ পড়বে ৩,৭০০-১২,৫০০ টাকার মধ্যে। মোটামুটি সব পার্লারেই মনের মতো রংটি বেছে নিয়ে করিয়ে নিতে পারেন হেয়ার এক্সটেনশন।

বি:দ্র: পোস্টটি ভালো লাগলে Like, Comments ও Share করতে ভুল করবেন না। নিজে জানুন ও অন্যকে জানতে সাহয্য করুন।নিয়মিত লাইক কমেন্টস না করলে এই মুল্যবান পোস্টগুলো আর আপনার ওয়ালে খুজে পাবেন না। ধন্যবাদ

রূপ-সৌন্দর্যের প্রকাশে চোখ:রূপ-সৌন্দর্যের প্রকাশে চোখ তো একটা বড় ব্যাপার। তাই চোখের সাজটি হওয়া চাই নিখুঁত ও বৈশিষ্ট্যম...
23/03/2013

রূপ-সৌন্দর্যের প্রকাশে চোখ:

রূপ-সৌন্দর্যের প্রকাশে চোখ তো একটা বড় ব্যাপার। তাই চোখের সাজটি হওয়া চাই নিখুঁত ও বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। স্থান-কাল বুঝেও চোখকে সাজাতে হবে।
শুধু কাজল, আইলাইনার বা সুরমা টেনে আপনার চোখকে করে তুলতে পারেন নজরকাড়া। আবার চোখে কিছু ত্রুটি থাকে, যা একটু গুরুত্বের সঙ্গে যথার্থ সাজের মাধ্যমে ঢেকে নিতে পারেন। চোখ বুঝে ধারণ করা উচিত চোখের সাজ।

চোখের আকারের ওপর নির্ভর করে আপনার চোখের সাজ। আপনার চোখ যদি হয় কিছুটা কোটরের ভেতর ঢোকানো, তবে আইশ্যাডো হওয়া চাই হালকা। চোখের পাতা ও ভেতরের দিকে হালকা আইশ্যাডো দিন। একটু গাঢ় আইশ্যাডো লাগান পাতার ওপরে, ভ্রুর নিচে। মাঝারি রং থেকে আরও একটু গাঢ় রঙের আইশ্যাডো লাগান চোখের বাইরের কোণে, একটু বাইরের দিকে টেনে। ভ্রুর নিচে একদম হালকা রঙের আইশ্যাডো দিয়ে হাইলাইট করুন। আর ভ্রু যেখানে শেষ হয়, সেই লাইনটাতে খুব সরু করে সাদা আইশ্যাডো লাগান। এবার চিকন আইলাইনার বা কাজল চোখের ওপরের পাতায় নিয়ে বাইরের কোণ পর্যন্ত টেনে দিন। নিচের পাতায় চাইলে খুব সরু করে কাজল নিতে পারেন। নিচের পাতায় কাজল না দিয়ে শুধু মাশকারা লাগিয়ে নিতে পারেন। চোখের ওপরের পাপড়িতেও মাশকারা দিতে পারেন। এতে আপনার চোখ বড় ও সজীব দেখাবে।

এ ধরনের চোখের পাতায় ও কোটরের ওপরের অংশজুড়ে খুব গাঢ় আইশ্যাডে লাগাবেন না। এতে চোখ আরও ভেতরের দিকে মনে হবে।
দুই চোখের মাঝে দূরুত্ব যদি একটু বেশি হয়, তবে চোখের সাজ হওয়া উচিত এমন যাতে চোখ দুটি কাছাকাছি দেখায়। চোখের পাতার মধ্যভাগ থেকে ভেতরের অংশ পর্যন্ত একটু হালকা রঙের আইশ্যাডো দিন। চোখের মধ্যভাগ থেকে বাইরের দিকের অংশে একটু গাঢ় রঙের আইশ্যাডো দিন। এই দুই শেড চোখে ব্লেন্ড করে নিন। টেনে কাজল বা আইলাইনার দিন চোখের ভেতরের দিকের অংশে। চোখের ভেতরের অংশে ওপরে ও নিচে হালকা করে মিলিয়ে নিয়ে চোখ আঁকতে পারেন।
আপনার দুই চোখের মাঝে দূরত্ব যদি কম হয়, তবে চোখের পাতার ভেতরের অংশে হালকা আইশ্যাডো দিন মাঝ বরাবর। এবার মধ্যাংশ থেকে বাইরের দিকে গাঢ় রঙের আইশ্যাডো দিন। দুটো রং ভালো করে মিলিয়ে দিন চোখের ওপরে। গাঢ় রঙের আইশ্যাডো চোখের কোণের বাইরে টেনে দিয়ে নিচের অংশের মাঝ বরাবর দিতে পারেন। আইলাইনার বা কাজল চোখের ভেতরের অংশ থেকে চোখের কোণের বাইরে পর্যন্ত টেনে দিন। বাইরের অংশটিতে একটু গাঢ় বা মোটা করে, একটু ওপরের দিকে টেনে দিতে পারেন। এভাবে আপনার চোখ টানা-টানা ও সুন্দর দেখাবে।
আপনার চোখের আকার যদি হয় নিচের দিকে নামানো, তবে আইশ্যাডো ওপরে এবং বাইরের দিকে টেনে দিতে হবে। চোখের ভেতরের অংশে হালকা ও বাইরের কোণ থেকে নিয়ে মধ্যভাগ পর্যন্ত গাঢ় আইশ্যাডো দিন। খেয়াল রাখবেন, ওপরের অংশের গাঢ় আইশ্যাডো যেন টেনে নিচে নামিয়ে না আনা হয়। এবার চোখের ভেতরের অংশ থেকে আইলাইনার বা কাজল টেনে বাইরের অংশ পর্যন্ত দিয়ে একটু ওপরের দিকে ছড়িয়ে দিন। মধ্যভাগ থেকে বাইরের কোণ পর্যন্ত একটু মোটা করে নিন আপনার কাজল। চোখের নিচের পাতায় হালকা কাজল দিয়ে বাইরের কোণটি ওপরের কোণের সঙ্গে একটু ওপরে টেনে মিলিয়ে নিন। চোখের ওপরের পাতার পাপড়িতে ঘন করে মাশকারা লাগিয়ে নিন।
আপনার চোখ যদি চিকন ধরনের হয়, তবে চোখের পাতার ভেতরের অংশে একটু হালকা শ্যাডো দিন। বাইরের অংশে গাঢ় শেড দিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। আইলাইনার বা কাজল চোখে খুব একটা টেনে দেওয়ার দরকার নেই। তাতে চোখ আরও লম্বা দেখাবে। হালকা লাইনার বা কাজল অথবা এর বদলে কালো আইশ্যাডো দিয়ে ঘন করে মাশকারা নিতে পারেন।
যাঁদের চোখ একটু ফোলা ধরনের, তাঁরা চোখের পাতার ভেতরের অংশে হালকা, চোখের কোণ ও কোটরের ওপর গাঢ় আইশ্যাডো দিয়ে চোখের ফোলা ভাব কমাতে পারেন। মোটা করে কাজল বা আইলাইনারও লাগিয়ে চোখের ফোলা ভাব কমানো যায়।
যাঁদের চোখের কোল ফোলা থাকে, তাঁরা ওপরের ও নিচের পাতায় গাঢ় করে কাজল বা আইলাইনার টেনে একটু মোটা করে লাগাতে পারেন।
আপনার চোখ যদি হয় গোলাকৃতির, তবে চোখের পাতার ভেতরের অংশে হালকা ও বাইরের অংশে গাঢ় আইশ্যাডো লাগিয়ে নিন। কাজল বা আইলাইনার চোখের ভেতরের কোণে হালকা করে লাগিয়ে বাইরের কোণ পর্যন্ত চিকন করে টেনে লাগান। বাইরের কোণে কাজল একটু মোটা বা ঊর্ধ্বমুখী করতে পারেন। চোখের নিচের পাতার কোণের সঙ্গে কাজল টেনে ওপরের অংশের সঙ্গে মিলিয়ে দিন।
আইশ্যাডো ব্যবহার করতে না চাইলে মুখে হালকা ফেস পাওডার দিয়ে, চোখে শুধু কাজল দিয়েও হয়ে উঠতে পারেন নজরকাড়া সুন্দরী। প্রসাধনীতে সুরমার প্রচলন এখনো আছে। টেনে সুরমা দিলে চোখ টানা টানা লাগে। আবার হালকা করে চোখের ওপরের পাতায় কাজলের সঙ্গে মাশকারা লাগাতে পারেন।
চোখ যদি মাঝারি আকারের হয়, তবে আইলইনার বা কাজল চোখের ভেতরের কোণ থেকে টেনে নিয়ে বাইরের কোণ পর্যন্ত লাগান। ভেতরের দিকে ওপরের ও নিচের পাতায় কাজল দিয়ে চোখ টেনে এঁকে নিন। আবার বাইরের কোণেও একটু বাড়িয়ে ওপর দিকে কাজল দিন। চোখের নিচের পাতার মাঝ থেকে বইরের অংশ পর্যন্ত একটু মোটা করে ওপর দিকে টেনে কাজল দিন। এতে চোখ টানা টানা ও ভাসা ভাসা লাগবে।
আজকাল চোখের সঙ্গে স্মোকি আইস বা কালো ধরনের মেকআপ খুব প্রচলিত। এতে প্রথমে চোখের পাতায় একটি বেজ লাগিয়ে নিন। হালকা বাদামি রঙের শেড দিন বাইরের কোণ থেকে চোখের কোটরের ওপর দিয়ে ভেতর পর্যন্ত। একটু কালো বা গাঢ় বাদামি রঙের শ্যাডো লাগান চোখের পাতার বাইরের কোণ থেকে ভেতরে চোখের কোটরের লাইন বরাবর। আইলাইনার বা কাজল লাগান গাঢ় করে, চোখের পাতার ভেতরের অংশ থেকে বাইরের অংশ পর্যন্ত। নিচের পাতায় কাজল দিন। কাজলের বদলে আইশ্যাডো দিতে পারেন। ভ্রুর নিচে একটু হালকা সোনালি আইশ্যাডো দিন।
চোখে ভাসা ভাসা একটা ভাব আনতে চোখের ওপর নিচের পাতায় কাজল দিন। এবার আঙুল দিয়ে চোখের ওপরের পাতার কাজল একটু ওপরের দিকে ঘষে মিশিয় দিন।
চোখের সাজ আরও আকর্ষণীয় করতে আপনার ত্বকের সঙ্গে মানানসই বিভিন্ন রঙের লেন্স পরতে পারেন।
চোখের সাজ আপনার পোশাকের সঙ্গেও সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া চাই। ভ্রুর ক্ষেত্রে কাজল ব্যবহার না করে, বাদামি ভ্রু পেনসিল বা বাদামি আইশ্যাডো ব্যবহার করুন। এ ছাড়া চোখ আরও দৃষ্টিনন্দন করতে ব্যবহার করতে পারেন আলগা আইল্যাশ। আপনার চোখ ও মন বুঝে একেক ধরনের নিতে পারেন একেক সাজ। কখনো চিকন, কখনো বা ষাটের দশকের নায়িকাদের মতো টেনে কাজল দিয়ে আপনি হয়ে উঠতে পারেন দৃষ্টিনন্দিত।

দীর্ঘ চুলের জন্য-তেলে জবা ফুল মিশিয়ে গরম করে নিন। সেই সাথে সম্ভব হলে কচি ঘাস মিশিয়ে নেবেন। এই তেল সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন ...
23/03/2013

দীর্ঘ চুলের জন্য-

তেলে জবা ফুল মিশিয়ে গরম করে নিন। সেই সাথে সম্ভব হলে কচি ঘাস মিশিয়ে নেবেন। এই তেল সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন ব্যবহার করুন।



(বড় বড় পোস্ট এর পাশাপাশি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো মিনি পোস্ট আছে আপনাদের জন্য।তাই লাইক দিয়ে সবসময় একটিভ থাকুন ।

ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে--------------------০ ত্বকের রং উজ্জ্বল করতে হলুদ বাটা ও চন্দনের গুঁড়া মিশিয়ে লাগান।০ কাঁচা হলুদ বাটা...
21/03/2013

ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে
--------------------

০ ত্বকের রং উজ্জ্বল করতে হলুদ বাটা ও চন্দনের গুঁড়া মিশিয়ে লাগান।

০ কাঁচা হলুদ বাটা, ময়দা ও দুধের সর একসাথে মিশিয়ে ভালো করে মুখে মাখুন। ১৫ মিনিট পর মুখ ধুয়ে ফেলুন।

০ মধু, জলপাই তেল, চন্দন বাটা ও এক চিমটে হলুদের মিশ্রণ মুখে মাখালে ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।


ফেসবুকের নিয়ম অনুসারে পেইজ এর পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না করলে ধীরে ধীরে পোস্ট আর দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল
লাগলে লাইক দিয়েশেয়ার করে পেজে একটিভ থাকুন।

ত্বকের যত্নে প্রতিদিন:সারা দিনের কর্মব্যস্ত দিন। সন্ধ্যায় ঘরে ফেরা। পরের দিন আবার অফিস। ক্লান্তিতে নিজের যত্ন নেওয়ার স...
20/03/2013

ত্বকের যত্নে প্রতিদিন:

সারা দিনের কর্মব্যস্ত দিন। সন্ধ্যায় ঘরে ফেরা। পরের দিন আবার অফিস। ক্লান্তিতে নিজের যত্ন নেওয়ার সদিচ্ছা থাকে না। তবুও প্রতিদিনই বাইরে থেকে ফিরে ত্বকের যত্ন নিতে হবে। আর এ সময়ের বাতাসে ধুলার ভাগ বেশি থাকে। সে কারণে ত্বক পরিষ্কার রাখা দরকার। বলেন রূপবিশেষজ্ঞ আফরোজা কামাল।
বিশেষ করে তৈলাক্ত ত্বকে ধুলা বেশি জমে। সারা দিনের কর্মব্যস্ততার মধ্যেও নিজের যত্ন নিতে হবে। এর জন্য বাড়তি ঝামেলা পোহাতে হবে না। তিন-চারবার পানির ঝাপটা দিতে পারেন মুখে। এতে ক্লান্তি দূর হওয়ার পাশাপাশি অতিরিক্ত তেল থাকবে না। ফলে ব্রন হওয়ার প্রবণতা কমে যাবে। সে জন্য সকালে বের হওয়ার সময় পানিরোধক কাজল, আইলাইনার ও মাশকারা ব্যবহার করতে হবে। এরপর বাসায় ফিরে আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী যত্ন নিতে হবে।

তৈলাক্ত ত্বকের যত্ন
এ ধরনের ত্বকের জন্য প্রথমেই প্রয়োজন তেল-ময়লা তুলে ফেলা। তাই তুলার সাহায্যে টোনার দিয়ে মুখ মুছে ফেলতে হবে। তেলমুক্ত ক্লেনজিং ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে নিন। এরপর স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। আলতো করে মুখ মুছে নিয়ে ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। তবে যাঁদের ব্রণের সমস্যা আছে, তাঁরা ব্রণ প্রতিরোধক জেল লাগিয়ে ঘুমাতে যাবেন। সকালে উঠে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এ ছাড়া বাড়িতে আগে থেকে ফেসপ্যাক বানিয়ে ফ্রিজে রাখতে পারেন। শসা, আপেল, কমলার রস, চন্দন ও সামান্য পরিমাণ টকদই দিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাকে শসার রস পরিমাণে বেশি রাখতে হবে। সম্ভব হলে প্রতিদিনই প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়বে। তৈলাক্ত ভাব কমে যাবে।

মিশ্র ত্বকের যত্ন
এই ত্বকে কোনো অংশ তৈলাক্ত আবার কোনো অংশ স্বাভাবিক বা শুষ্ক হয়ে থাকে। এ ধরনের ত্বকে প্রতিদিন টোনার ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। সপ্তাহে দুই দিন ব্যবহার করতে পারেন। যাতে ত্বকের তৈলাক্ত ভার কমে যায়। যেকোনো ম্যাসাজ ক্রিম দিয়ে প্রথমে ত্বক পরিষ্কার করতে হবে। আপনার প্রয়োজনমতো ত্বক মালিশ করুন। হালকা গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে মুখ মুছে নিন। তবে খেয়াল রাখবেন, তৈলাক্ত ত্বকে কখনো হালকা গরম পানি ব্যবহার করবেন না। এরপর বাড়িতে বানানো যেকোনো প্যাক লাগাতে পারেন। এ ক্ষেত্রে শসার রসের পরিমাণ স্বাভাবিক রেখে মৌসুমি ফল দিয়ে প্যাক বানিয়ে নিন। এতে ত্বকের জন্য ক্ষতিকারক কোনো উপাদান নেই।

শুষ্ক ত্বকের যত্ন
এ ধরনের ত্বকে টোনার ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। প্রতিদিনের ব্যবহারের ক্লেনজিং ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ, ত্বক পরিষ্কার করে নিন। গাজর, কলা, সামান্য পরিমাণ মসুর ডাল, টকদই মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন। রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করুন।

তবে সপ্তাহে প্রতিদিন সম্ভব না হলে অন্তত তিন দিন শসার রস বা শসা গোল করে কেটে চোখের ওপর দেওয়া উচিত। সারা দিনে চোখের ওপর চাপ বেশি পড়ে। আবার ক্লান্তিও প্রকাশ পায় চোখের মাধ্যমে। তাই নিয়মিত চোখের যত্ন নিতে হবে। এভাবে নিজের যত্ন ৩০ মিনিট ধরে রাখুন। তাহলে শরীর ও মন দুই-ই সতেজ থাকবে।

নিজে জানুন আর অন্যকে জানাতে Like ও Share করুন। হয়তো আপনার কোন বন্ধু খুজে বেরাচ্ছে এই টিপগুলো।

নারীর স্মৃতিশক্তি পুরুষের চেয়ে বেশিপুরুষের চেয়ে নারীর স্মৃতিশক্তি বেশি। এমনটাই বলা হয়েছে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ...
20/03/2013

নারীর স্মৃতিশক্তি পুরুষের চেয়ে বেশি

পুরুষের চেয়ে নারীর স্মৃতিশক্তি বেশি। এমনটাই বলা হয়েছে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি নতুন গবেষণায়। গবেষকরা বলছেন, নিউরো বায়োলজিক্যাল ও পরিবেশগত কারণেই এমনটা হতে পারে। এ গবেষণায় অংশ নিয়েছে ৪৮ থেকে ৯০ বছর বয়সী প্রায় সাড়ে ৪ হাজার নারী-পুরুষ। বিভিন্ন স্মৃতি পরীক্ষায় পুরুষের চেয়ে নারীরা ৫.৯টি ভুল কম করেছে। এ গবেষণা পরবর্তী সময়ে আলঝেইমার্স এর চিকিৎসা ও কারণ উদঘাটনে ভালো কাজ দেবে বলে জানিয়েছে বিশেষজ্ঞরা।



লাইক দিয়ে সবসময় একটিভ থাকুন ।

♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥
19/03/2013

♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥

fAsHiOn sTuFf ♥
19/03/2013

fAsHiOn sTuFf ♥

চুলের আগা ফাটা রোধ করতে করণীয়:প্রচুর পরিমাণে পানি পান করবেনহেয়ার ড্রায়ারের (৬ ইঞ্চি দূর থেকে) ঠাণ্ডা বাতাস ব্যবহার কর...
19/03/2013

চুলের আগা ফাটা রোধ করতে করণীয়:

প্রচুর পরিমাণে পানি পান করবেন

হেয়ার ড্রায়ারের (৬ ইঞ্চি দূর থেকে) ঠাণ্ডা বাতাস ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন অথবা যদি সম্ভব হয় হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবেন।

প্রতি ছয় সপ্তাহে একবার চুলের আগা ছেঁটে ফেলবেন।

চুল অতিরিক্ত আঁচড়ানো যাবে না। তাতে আগা ফেটে যাওয়ার প্রবনতা বেড়ে যায়।

চুলে হিট(হেয়ার ড্রয়ার) ব্যবহার না করাই উত্তম।

বারি দিয়ে বা ঝরা মেরে চুল শুকাবেন না

চুলের খাবার হচ্ছে প্রোটিন। তাই প্রয়োজন ডিম, মাছ, মাংস, দুধ বা ডাল।

কখনো কখনো কিছু মিনারেল প্রয়োজন হতে পারে। প্রতিদিন ১টি করে মিনারেল সমৃদ্ধ ভিটামিন, যেমন ক্যাপসুল সুপারভিট এম ২-৩ মাস খেলে উপকার পেতে পারেন।

মাছ ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়ত্বকের সৌন্দর্য সবারই কাম্য। খাদ্য বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সুন্দর দেহ এবং উজ্জ্বল ও সজীব ত্বকের জন...
19/03/2013

মাছ ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়

ত্বকের সৌন্দর্য সবারই কাম্য। খাদ্য বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সুন্দর দেহ এবং উজ্জ্বল ও সজীব ত্বকের জন্য না খেয়ে থাকার দরকার নেই বরং সঠিক খাদ্য সঠিক পরিমাণে খেলেই তা সম্ভব। তেলসমৃদ্ধ বিভিন্ন মাছ ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়। ছোট মাছ বা সামুদ্রিক মাছ খেলে ত্বকের প্রদাহ কমে। এতে ওমেগা-৩ থাকায় ভাঁজ পড়া থেকে ত্বককে রক্ষা করে।



ফেসবুকের নিয়ম অনুসারে পেইজ এর পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না করলে ধীরে ধীরে পোস্ট আর দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল
লাগলে লাইক দিয়েশেয়ার করে পেজে একটিভ থাকুন।

সপ্তাহে একদিন অন্তত ডিমের কুসুমের সঙ্গে ২ টেবিল চামচঅলিভ অয়েল মিশিয়ে পুরো চুলে লাগান। এক ঘণ্টা পর চুলশ্যাম্পু করে নিন।...
18/03/2013

সপ্তাহে একদিন অন্তত ডিমের কুসুমের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ
অলিভ অয়েল মিশিয়ে পুরো চুলে লাগান। এক ঘণ্টা পর চুল
শ্যাম্পু করে নিন।চুল সুন্দর হবে। আরো হবে ঝরঝরে




ফেসবুকের নিয়ম অনুসারে পেইজ এর পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না করলে ধীরে ধীরে পোস্ট আর দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল
লাগলে লাইক দিয়েশেয়ার করে পেজে একটিভ থাকুন।

চোখ জোড়াকে মায়াময় করে তুলতে কাজলের ব্যবহার হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। একসময় আগুনের উত্তাপে নিকষ কালো দাগ ফেলা হতো কাজলদা...
18/03/2013

চোখ জোড়াকে মায়াময় করে তুলতে কাজলের ব্যবহার হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। একসময় আগুনের উত্তাপে নিকষ কালো দাগ ফেলা হতো কাজলদানির গায়ে। একবার করে আঙুলের কোনায় তা ছুঁইয়ে আলতো করে লাগানো হতো চোখের কিনারে।
যেকোনো বয়সেই এখনো এটি সাজের প্রিয় একটি অনুষঙ্গ।


১. পুরো চোখ কাজল দিয়ে সাজানো, চোখের ওপরের অংশে লাইনার টেনে দিন। নিচের দিকে আগে কাজল দিন। এরপর তার নিচে লাইনার দিয়ে আবারও টেনে দিন। অর্থাত্ চোখের ওপরে ও নিচে লাইনার থাকছে। তার মাঝে কাজল।

২. চোখে কাজল লাগিয়ে হাত দিয়ে ঘষে (স্মাজ) দেওয়া। কাজল থাকবে, কিন্তু আবছাভাবে। স্মোকি লুকের জন্য এভাবে কাজল লাগাতে পারেন।

৩. চোখের দিকে মোটা করে কাজল দেওয়াটাও এখন জনপ্রিয়। চোখের ওপরের অংশে দিতে পারেন নীল, সবুজ রঙের পেনসিলের ছোঁয়া।

৪. চোখের ওপরে আইলাইনার দিতে হবে। নিচে চোখের ভেতরে কাজল দিতে হবে।
তবে নাহিন জানান, ‘দিনের বেলায় কালোর বদলে অন্য রঙের কাজল ব্যবহারই ভালো। দেখতে সুন্দর লাগে, এ ক্ষেত্রে বাদামি রং বেশি ভালো লাগে।




ফেসবুকের নিয়ম অনুসারে পেইজ এর পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না করলে ধীরে ধীরে পোস্ট আর দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল
লাগলে লাইক দিয়েশেয়ার করে পেজে একটিভ থাকুন।

আপুরা অনেক পোস্ট তো দিলাম, , , এখন বলেন এই চুলের স্টাইল টা দেখতে কেমন লাগছে?যদি ভালো লাগে তাহলে লাইক ও শেয়ার দিতে ভুলবে...
18/03/2013

আপুরা অনেক পোস্ট তো দিলাম, , , এখন বলেন এই চুলের স্টাইল টা দেখতে কেমন লাগছে?

যদি ভালো লাগে তাহলে লাইক ও শেয়ার দিতে ভুলবেন না কিন্তু । । ।

চুল তাত্ক্ষণিক ভাবে ঝলমলে করার একটা ছোট্ট টিপস ডাবের পানি ও গ্লিসারিন একসঙ্গে মিশিয়ে, মিশ্রণটি চুলে লাগান, ২০ মিনিট পর ...
18/03/2013

চুল তাত্ক্ষণিক ভাবে ঝলমলে করার একটা ছোট্ট টিপস

ডাবের পানি ও গ্লিসারিন একসঙ্গে মিশিয়ে, মিশ্রণটি চুলে লাগান, ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। চুল ঝলমলে হয়ে যাবে।



বড় বড় পোস্ট এর পাশাপাশি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো মিনি পোস্ট আছে আপনাদের জন্য।তাই লাইক দিয়ে সবসময় একটিভ থাকুন ।

আসুন আজএকটি মেয়ে সম্পর্কে আমরা কিছুজানি!!!↓↓↓↓⇔ একটা মেয়ে আল্লাহর সবচেয়ে সুন্দরসৃষ্টিগুলোরমধ্যে একটি !!⇔ সে খুবছোটবেল...
18/03/2013

আসুন আজ
একটি মেয়ে সম্পর্কে আমরা কিছু
জানি!!!
↓↓
↓↓

⇔ একটা মেয়ে আল্লাহর সবচেয়ে সুন্দর
সৃষ্টিগুলোর
মধ্যে একটি !!
⇔ সে খুব
ছোটবেলা থেকেই
সবকিছুর কারন বুঝতে শিখে !!
⇔ সে নিজে চকলেট
না খেয়ে ছোট
ভাইটিকে দিয়ে দেয় !!
⇔ সে তার পিতামাতার
জন্য নিজের ভালবাসা উৎসর্গ করে !!
⇔ সে তার স্বামীর
আরাম-আয়েসের জন্য
নিজের সুখ ত্যাগ করে!
⇔ সে তার পুরো যৌবন
ত্যাগ করে কোন প্রকার অভিযোগ ছাড়া শুধুমাত্র
তার স্বামী ও সন্তানের
জন্য !!
⇔ পরিশেষে তার জীবন
শেষ হয় শুধুমাত্র অন্যের
সুখের জন্য নিজের সুখ ত্যাগ করে !!
⇔ সে সৃষ্টিকর্তার এমন
একটি সুন্দর
সৃষ্টি যে কেউ তার
বিরুদ্ধে অভিযোগ
করতে পারবে না !!

সবশেষে একটাই কথা -
আমরা আমাদের
আশেপাশের মেয়েদের
টিজ করি !! একবারও
কি নিজের
বোন ,মা,স্ত্রীর কথা ভেবেছি??
ভাবিনি !! যদি ভাবতাম
তাহলে ইভ
টিজিং করতে পারতাম
না !! যদি পারেন
কথাগুলো সবাই মাথায় রাখবেন !!
⇔ প্রতিটি মেয়েকে শ্রদ্ধা করুন!!

আপনি হয়তোনিজেও
জানবেন না আপনার জন্য
"সে" কখন কি ত্যাগ
স্বীকার করবে !!



লেখাটি ভালো লাগলে আপনার
বন্ধুদের সাথেও শেয়ার
করুন।

একটি ছোট টিপস বয়স ধরে রাখতে বা মুখে বয়সের ছাপ কমাতে চাইলে প্রতিদিন ডাবের পানিতে লেবুর রস দিয়ে পান করুন।বড় বড় পোস্ট ...
17/03/2013

একটি ছোট টিপস

বয়স ধরে রাখতে বা মুখে বয়সের ছাপ কমাতে চাইলে প্রতিদিন ডাবের পানিতে লেবুর রস দিয়ে পান করুন।



বড় বড় পোস্ট এর পাশাপাশি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো মিনি পোস্ট আছে আপনাদের জন্য।তাই লাইক দিয়ে সবসময় একটিভ থাকুন ।

চোখের যত্নপ্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন। ক্লকওয়াইজ ও এন্টি ক্লকওয়াইজ চোখের মণি ঘুরিয়ে চোখের...
17/03/2013

চোখের যত্ন

প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন। ক্লকওয়াইজ ও এন্টি ক্লকওয়াইজ চোখের মণি ঘুরিয়ে চোখের ব্যায়াম করুন। মাঝে মাঝে গোলাপ পানিতে চোখ ধোয়ার অভ্যাস করুন। যারা বেশি মানসিক পরিশ্রম করেন, অনিয়মের মধ্য দিয়ে দিন কাটান, অনিদ্রা কিংবা রক্ত স্বল্পতায় ভোগেন তারাই চোখের নিচে কালি বা চোখের চারধারে বলিরেখা এই সমস্যায় আক্রান্ত হন। এই সমস্যার হাত থেকে রেহাই পেতে -

- আলু কিংবা শসার টুকরো চোখের ওপর দিয়ে ১০ মিনিট চোখ বন্ধ করে বিশ্রাম নিন। ক্লান্তি কাটবে। চোখের তলায় কালি থাকলে দূর হবে।

- বিশেষজ্ঞের মতামত নিয়ে আন্ডার আই ক্রিম ব্যবহার করুন।

- যখন তখন চোখে হাত দিবেন না ও অযথা চোখ ঘষবেন না। ময়লা থেকে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ঘষাঘষিতে চোখের নরম ত্বকে বলিরেখা পড়ে।

- মুলতানি মাটি ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দইয়ের সাথে মিশিয়ে চোখের নিচে লাগালে উপকার পাবেন।

- তুলসি পাতাবাটা ও চন্দনবাটা গোলাপ পানি দিয়ে মিশিয়ে চোখে লাগান।

- ঠান্ডা টি-ব্যাগ চোখের পক্ষে আরামদায়ক।

- ভিটামিন এ এবং ডি যুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন। গাজর, বিট, পেঁপে, ইত্যাদি পুষ্টিকর শাক-সবজি ও ফল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।

পরিচর্যায় প্যাক:১. কমলার খোসা গুঁড়ো ও চালের গুঁড়ো গোলাপজলে পেস্ট করে পায়ে লাগান। ধোয়ার আগে ম্যাসাজ করুন। এটা পা পরি...
17/03/2013

পরিচর্যায় প্যাক:

১. কমলার খোসা গুঁড়ো ও চালের গুঁড়ো গোলাপজলে পেস্ট করে পায়ে লাগান। ধোয়ার আগে ম্যাসাজ করুন। এটা পা পরিষ্কার রাখতে স্ক্রাবারের কাজ করবে। পাশাপাশি পায়ের চামড়া নরম ও উজ্জ্বল হবে।
২. অনেকের পায়ের ত্বক খসখসে থাকে। তারা প্রতিদিন পা পরিষ্কার করে লেবুর রস লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। চামড়া নরম হবে।
৩. টকদই, লেবুর রস, গ্গি্নসারিন ও গোলাপজল মিশিয়ে পায়ে লাগান। ১৫-২০ মিনিট পর পা ধুয়ে ফেলুন।
৪. পায়ের ত্বক ভালো রাখার সবচেয়ে উত্তম উপায় বারবার পা ধোয়া।
৫. স্ক্রাবার ও সাবান দিয়ে নিয়মিত পা পরিষ্কার করুন।
৬. বর্ষায় কাদা-জলে পা দুটি মাখামাখি হয় সবার আগে। তাই হালকা গরম পানিতে একটু শ্যাম্পু গুলে পা দুটি ভিজিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করুন।

বি:দ্র: পোস্টটি ভালো লাগলে Like, Comments ও Share করতে ভুল করবেন না। নিজে জানুন ও অন্যকে জানতে সাহয্য করুন।নিয়মিত লাইক কমেন্টস না করলে এই মুল্যবান পোস্টগুলো আর আপনার ওয়ালে খুজে পাবেন না। ধন্যবাদ —

ত্বক উজ্জল করতে ত্বক উজ্জ্বল করার জন্য এক কাপ ফুটানো দুধে আধ খানা লেবুর রস দিন। এতে আধা চা-চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে আধা ঘন...
16/03/2013

ত্বক উজ্জল করতে

ত্বক উজ্জ্বল করার জন্য এক কাপ ফুটানো দুধে আধ খানা লেবুর রস দিন। এতে আধা চা-চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন। রাতে শোয়ার আগে এটি মুখে ও হাতে পায়ে মেখে নিন।
২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন Iএতে ত্বকে জেল্লা ফুটবে।


শুভরাত্রি

(লাইক আর শেয়ার দিয়ে অলটাইম একটিভ থাকুন।)

[লাইক ও কমেন্ট কমে যাওয়ার কারণে আমাদের আপডেট পোস্ট দিতে বিলম্ব হচ্ছে।]ঘরে বসে ফেসিয়াল  ত্বকের সমস্যা এড়াতে নিয়মিত ফে...
15/03/2013

[লাইক ও কমেন্ট কমে যাওয়ার কারণে আমাদের আপডেট পোস্ট দিতে বিলম্ব হচ্ছে।]

ঘরে বসে ফেসিয়াল

ত্বকের সমস্যা এড়াতে নিয়মিত ফেসিয়াল করা প্রয়োজন।বিউটি পার্লারে গিয়ে ফেসিয়াল করার সময় নেই৷ ঘরেই কিছুটা সময় বার করে চেহারার গ্ল্যামারটা বাড়িয়ে নিন৷ চলুন ঘরে বসে কি করে সৌন্দর্য বাড়ানো যায় সেই তথ্যটা জেনে নিই৷

ফেসিয়াল করতে হয় কয়েকটি ধাপে ধাপে।

ফেসিয়াল করার শুরুতে মুখটা পরিষ্কার করে নিন। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে একটা ভেজা নরম তোয়ালে রুমাল দিয়ে মুখটা মুছে ফেলুন। এরপর যে কোনও হারবাল ক্লিনজিং মিল্ক পানির সঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে মুখটা ৫/৬ মিনিট ম্যাসাজ করুন। ম্যাসাজ করার নিয়ম হচ্ছে উভয় হাতের চার আঙুলের সাহায্যে নিচ থেকে উপরের দিকে। কপাল, থুতনি ও ঠোঁটের উপরে করতে হয় দুই আঙুলের সাহায্যে। এরপর ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুখটা মুছে নিন।

গরম পানি দিয়ে মুখ ভিজিয়ে নিন। এরপর সমস্ত মুখে ফেসিয়াল স্ক্রাব ম্যাসাজ করুন। এতে ত্বকের মরা কোষ ঝরে যাবে এবং ত্বক মসৃণ ও নরম হবে।
একটি গামলায় ফুটন্ত পানি নিন। মাথায় তোয়ালে পেঁচিয়ে গামলা থেকে উড়ে আসা পানির বাষ্প মুখে লাগতে দিন। এভাবেপাঁচ মিনিট থাকতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে ত্বক যদি সেনসেটিভ হয়, ত্বকে ব্রণ বা অন্য কোনো দাগ থাকে তবে এই ধাপটি বাদ দিন।

এরপর মুখটা মুছে নিয়ে লাগান আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী প্যাক
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ব্যবহার করতে পারেন চন্দনের প্যাক। তৈলাক্ত ত্বকের ক্ষেত্রে আধা চামচ লেবুর রস, পাকা পেঁপে এবং ডিমের সাদা অংশ মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করে ব্যবহার করুন।

শুষ্ক ত্বকের জন্য আধা কাপ কলা ও মধু মিশিয়ে ব্যবহার করুনএতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে
মিশ্র ত্বক গোলাপ ফুলের পাপড়ির পেস্ট, গোলাপজল, টক দই ও মধু দিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন। প্যাক শুকিয়ে গেলে মুখ ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
ত্বকে রোদে পোড়া দাগ হলে পাকা টমেটোর রস লাগান। পাকা টমেটো প্রাকৃতিক বিচের কাজ করে।

টোনার
এক টুকরো তুলোয় টোনার নিয়ে সারামুখে ও ঘাড়ে লাগান। বাজারে কেনা টোনার না থাকলে শসার রস বা আলুর রস টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। তবে চোখের চারপাশে টোনার লাগাবেন না।


সব শেষে মুখে লাগান ময়েশ্চারাইজার। মুখটা একটু ভেজা থাকতেই দু’হাতে ময়েশ্চারাইজার লোশন নিয়ে আলতো হাতে লাগান। মুখের যেসব জায়গা বেশি শুষ্ক সে জায়গাগুলোতে দু’বার করে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। এতে দীর্ঘ সময় ত্বক আর্দ্র থাকবে।

বাড়িতে বসে ফেসিয়াল করতে কেমিক্যাল জাতীয় তেমন কিছু ব্যবহার করা হয় না বলে এটা ঘন ঘন করলেও তেমন কোনও সমস্যা নেই।



ফেসবুকের নিয়ম অনুসারে পেইজ এর পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না করলে ধীরে ধীরে পোস্ট আর দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল
লাগলে লাইক দিয়েশেয়ার করে পেজে একটিভ থাকুন।

15/03/2013
Like ও Share করে পেজে এক্টিভ থাকুন। নয়তো মূল্যবান পোস্টগুলো আপনার ওয়ালে আর শো করবে না।
14/03/2013

Like ও Share করে পেজে এক্টিভ থাকুন।
নয়তো মূল্যবান পোস্টগুলো আপনার ওয়ালে আর শো করবে না।

14/03/2013

তিশা ♥

[] লাইক দিয়ে পেজে এক্টিভ থাকুন []

মুখের কালো দাগের সমস্যায় পরেন অনেকেই, নানা রকম ফেয়ারনেস ক্রীম, আর এর ওর কথায় আবোল তাবোল জিনিষ লাগিয়ে ত্বক করেন নষ্ট ...
14/03/2013

মুখের কালো দাগের সমস্যায় পরেন অনেকেই, নানা রকম ফেয়ারনেস ক্রীম, আর এর ওর কথায় আবোল তাবোল জিনিষ লাগিয়ে ত্বক করেন নষ্ট মনে রাখবেন,

ত্বক খুব সেনসিটিভ।অতএব যা তাই লাগাবেন না।সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক কিছু লাগানো।অনেকে কয়েকদিন হারবাল উপায়ে চর্চা করে ফল না পেয়ে ধৈর্য্য হারিয়ে দেওয়া বন্ধ করে দিন।মনে রাখবেন আপনি একবারেই ফলাফল পাবেন না।

অপেক্ষা করতে হবে ফলাফলের জন্য, আর নয় মুখ লুকিয়ে থাকা, বেরিয়ে পড়ুন খোলা হাওয়ায় মুখের কালো ছাপ দূর করবেন? চিন্তা নেই প্রাকৃতিক কিছু ভেষজ উপাদান রয়েছে যার প্রয়োগে আপনি সহজেই আপনার মুখের উজ্জ্বাল্য ফিরে পেতে পারেন৷ চলুন সেই পদ্ধতিটা কি তা জেনে নিই৷

1. লেবু ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী৷ যে কোন ধরনের ফেস প্যাকেই আপনি লেবুর প্রয়োগ করতে পারেন৷ লেবু সহজেই কালো ছাপ দূর করবে৷

2. মুখের কালো ছাপ দূর করতে হলে দুধের স্বরের মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান৷ কিছুক্ষন রাখার পরে গরম জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন৷

3. টমেটোর রসের মধ্যে অল্প হলুদ মিশিয়ে মুখে লাগান৷ ফল পাবেন৷

4. আঙুরের রসের মধ্যে মধু মিশিয়ে মুখে লাগান৷ মুখের চমক বাড়বে৷

এছাড়াও, পাকা পেঁপে আপনার এই সমস্যা দূর করে দেবে৷ যদি মুখে কালো দাগ হয়ে যায় তাহলে শশা, পেঁপে আর টমেটোর রস সম পরিমাণে মিশিয়ে মুখে লাগান৷ এই লেপটা যখন শুকিয়ে যাবে তখন দ্বিতীয় বার আবার এই লেপটা লাগান৷ এই ভাবে তিন চার বার এই লেপটা লাগান৷

20 মিনিট লেপটা লাগিয়ে রাখার পরে মুখটা ভালো করে উষ্ণ জল দিয়ে ধুয়ে নিন৷ এই ভাবে দিন 15-20 আপনি ঐ লেপটা লাগাতে পারেন আপনার মুখের কালো ছাপ অনায়াসেই দূর হয়ে যাবে৷

রূপচর্চায় এবার বেকিং পাউডার:হয়তো ভাবছেন, বেকিং পাউডারের সাথে রূপচর্চার আবার কি সর্ম্পক? বেকিং পাউডার দিয়ে তো রান্না ঘ...
13/03/2013

রূপচর্চায় এবার বেকিং পাউডার:

হয়তো ভাবছেন, বেকিং পাউডারের সাথে রূপচর্চার আবার কি সর্ম্পক? বেকিং পাউডার দিয়ে তো রান্না ঘরে মজার মজার খাবার তৈরি হয়। কিন্তু জেনে অবাক হবেন, রূপচর্চার ক্ষেত্রেও বেকিং পাউডারের রয়েছে অনেক উপকারী দিক।
চলুন জানা যাক বেকিং পাউডারের উপকারিতা সর্ম্পকে।

ফেসওয়াস হিসেবে বেকিং পাউডার-
১ চা চামচ হালকা কুসুম গরম পানির সাথে ২ চা চামচ বেকিং পাউডার মিলিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। মুখ পানি দিয়ে ভিজিয়ে বেকিং পাউডারের পেস্ট মেখে হালকা করে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করুন। দেখবেন মুখের ময়লা উঠে গিয়ে একটা ফ্রেস ভাব চলে এসেছে।

ত্বকের মৃত কোষ পরিস্কার-
বেকিং পাউডারের ত্বকের মৃত কোষ পরিস্কারে চমৎকার কাজ করে। দৈনন্দিন ক্লিনজারের সাথে বেকিং পাউডার মিশিয়ে কিছুক্ষণ মুখে ম্যাসাজ করুন। এতে ত্বকের মরা চামড়া পরিস্কারভাবে উঠে আসবে। ত্বক তৈলাক্ত হলে সামান্য পানি মিশিয়ে নিতে পারেন।

পায়ের যত্নে বেকিং পাউডার-
ব্যস্ততা অথবা অবহেলা, আমরা খূব কমই পায়ের যত্ন নিতে পারি। হালকা কুসুম গরম পানির সাথে বেকিং পাউডার মিশিয়ে কিছুক্ষণ পা ভিজিয়ে রাখুন। বেকিং পাউডারের পায়ের গোড়ালির মরা চামড়া তোলাসহ পায়ের ত্বককে করবে মসৃন।

রোদে পোড়া ত্বক-
রোদে পোড়া, কোচকানো ত্বককে কোমল ও মসৃন করতে বেকিং পাউডার অত্যন্ত কর্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। প্রথমে একটি পাত্রে পানির সাথে বেকিং পাউডারের মিশিয়ে নিন। পরে একটি পরিস্কার কাপড় ওই পানিতে ভিজিয়ে তা দিয়ে হালকা ভাবে রোদে পোড়া ত্বক মুছে নিন। এতে রোদে পোড়া ত্বকে আরাম পাবেন আর ত্বকের কালো পোড়া দাগগুলো কিছু দিন পরে আর ত্বকে খুঁজে পাবেন না।

ব্রণ-
আপনার মুখে যদি ব্রণের সমস্যা থেকে থাকে তাহলেও ভয়ের কিছু নেই। প্রথমে মুখ ভালো ভাবে পরিস্কার করে নিন। তারপর পানি আর বেকিং পাউডারের পেস্ট মুখে মেখে ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। বেকিং পাউডার ব্ল্যাকহেডস পরিস্কারেও উপকারী।

আজই রান্নাঘরে খোঁজ করুন বেকিং পাউডার আছে কিনা। না থাকলে, নিয়ে আসুন আর নিয়মিত ত্বকের যত্নে ব্যবহার করুন।

শাড়ির যত্ন সিল্ক, বেনারসি, জামদানি ইত্যাদি শাড়ির যত্ন নিবেন কিভাবে * বেনারসি শাড়ি ব্যবহারের পর ময়লা হলে ড্রাই ওয়াশ ...
13/03/2013

শাড়ির যত্ন

সিল্ক, বেনারসি, জামদানি ইত্যাদি শাড়ির যত্ন নিবেন কিভাবে

* বেনারসি শাড়ি ব্যবহারের পর ময়লা হলে ড্রাই ওয়াশ করতে দিতে হবে।

*সিল্কের পোশাক পরার পর শ্যাম্পু দিয়ে ভিজিয়ে তাড়াতাড়ি ধুয়ে ফেলতে হবে। বেশিক্ষণ শ্যাম্পুর পানিতে ভিজিয়ে রাখা যাবে না।

*এরপর রোদে ভালোভাবে শুকানোর পর ইস্ত্রি করে সংরক্ষণ করতে হবে কাপড় রাখার নির্দিষ্ট স্থানে।

*কাপড়গুলো ইস্ত্রি করে না রাখলে ছত্রাক সংক্রমণ হয়ে সাদা দাগ পড়ে যেতে পারে।
*জামদানি শাড়ি ব্যবহার করার পর ইস্ত্রি করে হ্যাঙ্গারে করে আলমারিতে ঝুলিয়ে রাখতে হবে।

*মসলিন, জামদানি, বেনারসি, সিল্ক—এসব শাড়ি আলমারিতে রোল করে রাখা ভালো। কারণ, এসব শাড়ি ভাঁজ করে রাখলে অনেক দিন পর পরলে সেটা ভাঁজে ভাঁজে ফেটে যায়।

* এ ছাড়া কাঠের ফ্রেমে বহর অনুযায়ী রেখে এসব শাড়ি আলমারিতে রাখা যেতে পারে।

*মসলিন শাড়ি ব্যবহারের পর ড্রাই ওয়াশ করতে দিতে হবে।

*জর্জেটের শাড়ি সব সময় শ্যাম্পু, গায়ে মাখার সাবান দিয়ে ধোয়া ভালো।



(লাইক আর শেয়ার দিয়ে অলটাইম একটিভ থাকুন।

ফ্যাশনে পুঁতির গয়না এখনো চলছে। ছোট কিংবা বড় নানা রঙের পুঁতির বাহার কলেজপড়ুয়া মেয়েদের কাছেই বেশি। শাড়ি কামিজ যেকোনো...
12/03/2013

ফ্যাশনে পুঁতির গয়না এখনো চলছে। ছোট কিংবা বড় নানা রঙের পুঁতির বাহার কলেজপড়ুয়া মেয়েদের কাছেই বেশি। শাড়ি কামিজ যেকোনো পোশাকের সাথে অবাধে মানিয়ে যায় এই পুতির গয়না গুলো। সকাল-বিকেলে তো পরা যায়ই, অনায়াসে চলে যাব বিশেষ সাজসজ্জাও।

Designer Diamond Jewellery, by Fiore
12/03/2013

Designer Diamond Jewellery, by Fiore

আমাদেরকে অনেকেই প্রশ্ন করেছেন, কিভাবে দাগ দুর করা যায়?……মুখের দাগ দূর করার উপায়……কালো দাগ কিভাবে হয়?মেছতা, ব্রণ, তিল ...
12/03/2013

আমাদেরকে অনেকেই প্রশ্ন করেছেন, কিভাবে দাগ দুর করা যায়?

……মুখের দাগ দূর করার উপায়……

কালো দাগ কিভাবে হয়?

মেছতা, ব্রণ, তিল থেকে কালো দাগ হয়।ব্রণের ইনফেকশন হলে মুখে কালো দাগ পড়ে। ইনফেকশন না হলে মুখে কালো দাগ হয় না। ব্রণ হলে যদি কেউ খোঁটে তাহলে কালো দাগ হয়। মেছতা রোগই একটা কালো দাগ। মেছতা তৈরি হয় কালো দাগ হিসেবে। মেছতা বলতেই আমরা কালো দাগকেই বুঝি। মুখের কালো দাগ অন্য কোনো রোগের জন্য সৃষ্টি হয় না, এটি মেছতার কারণেই হয়। তিল মুখের অনেক জায়গায় হয়। প্রথম দিকে তিল ছোট থাকে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বড় হয় এবং সূর্যের আলোর কাছে গেলেও বাড়ে। তিল পুরুষদের বেশি হয়। যারা একটু ফর্সা, তিল তাদের একটু বেশি হয়।
পদ্ধতি:১: পাকা পেঁপে আপনার এই সমস্যা দূর করে দেবে৷ যদি মুখে কালো দাগ হয়ে যায় তাহলে শশা, পেঁপে আর টমেটোর রস সম পরিমাণে মিশিয়ে মুখে লাগান৷ এই লেপটা যখন শুকিয়ে যাবে তখন দ্বিতীয় বার আবার এই লেপটা লাগান৷ এই ভাবে তিন চার বার এই লেপটা লাগান৷

20 মিনিট লেপটা লাগিয়ে রাখার পরে মুখটা ভালো করে উষ্ণ জল দিয়ে ধুয়ে নিন৷ এই ভাবে দিন 15-20 আপনি ঐ লেপটা লাগাতে পারেন আপনার মুখের কালো ছাপ অনায়াসেই দূর হয়ে যাবে৷

পদ্ধতি:২: চেহারায় কোনো খুঁত বা আঘাতের চিহ্ন থাকলে দু’টি ঘরোয়া সমাধানের মাধ্যমে তা দূর করা সম্ভব।
প্রথমে শুকনো হলুদের গুড়ার সঙ্গে দেশি ঘি মিশান। তারপরে মিশ্রিত গুড়া আঙ্গুলের ডগা দিয়ে খুঁত বা দাগের ওপর আলতো ভাবে মাখুন। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এভাবে পরিপূর্ণভাবে দাগ দূর করা সম্ভব।

পদ্ধতি:৩: হচ্ছে দুভাগ পানি ও এক ভাগ আগুনে পোড়া সোডা মিশিয়ে ক্রিম তৈরি করুন। মিশ্রিত সোডা খুঁত বা দাগযুক্ত স্থানে এক মিনিট পর্যন্ত লাগিয়ে রাখুন। এরপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তবে জোরে জোরে ক্ষত স্থানে কোন ক্রিম বা মালিশ ব্যবহার অনুচিত। এ পদ্ধতি ক্ষত টিস্যুকে ধীরে ধীরে মুছে ফেলে।
আর মনে রাখবেন প্রতিদিন প্রচুর পরিমান পানি ও ফল খাবেন।

বি:দ্র:তবে যে কোনো সৌন্দর্য প্রসাধনী ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া ভালো।আর পোষ্ট এই লাইক এন্ড শেয়ার করে পেজ এর সাথে একটিভ থাকুন,না হয় অনেক মূল্যবান পোষ্ট মিস করবেন।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Curvy-K BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share