Bangladesi Movie News & Character

  • Home
  • Bangladesi Movie News & Character

Bangladesi Movie News & Character Actor/Deractor

13/10/2017

Hum Nahi Sudhrenge Video Song With Lyrics | Golmaal Again | Armaan Malik | Amaal Mallik Presenting the video song "Hum Nahi Sudhrenge" with Lyrical of the up...

Tausif latest album OBOSHESHE.
14/08/2017

Tausif latest album OBOSHESHE.

This is Tausif OBOSHESHE album song. Enjoy...

PIRATES OF THE CARIBBEAN 5 Dead Men Tell No Tales Official Trailerhttps://youtu.be/QnA9Hzabm8g
03/03/2017

PIRATES OF THE CARIBBEAN 5 Dead Men Tell No Tales Official Trailer
https://youtu.be/QnA9Hzabm8g

PIRATES OF THE CARIBBEAN 5 Official Trailer # 3 (2017) Dead Men Tell No Tales, Disney Movie HD © 2017 - Disney

21/02/2017

Alia Bhatt's Live Facebook. Enjoy..

23/04/2015
24/10/2014

মনে আছেতো আজ ২৪ oct... আজ মুকতি পেয়েছে মোসতোফা সারায়ারফারিক নতুন ছবি "পিপঁড়াবিদা" ..

আনকাট সেন্সর পেলো "ওয়ানিং"।সাফিউদ্দিন সাফি পরিচালিত ওয়ানিং সেন্সরে বিনা কর্তনে ছাড়পএ পেলো।ছবিটির গল্প তৈরি হয়েছে একজন অপ...
30/09/2014

আনকাট সেন্সর পেলো "ওয়ানিং"।

সাফিউদ্দিন সাফি পরিচালিত ওয়ানিং সেন্সরে বিনা কর্তনে ছাড়পএ পেলো।ছবিটির গল্প তৈরি হয়েছে একজন অপহরনকারীকে নিয়ে,যিনি সবার চোখে ধুলো দিয়ে একটার পর একটা অপহরন করে যাচ্ছে,কিন্তু কেউ কিছু বুঝতে পারছেনা।অপহরনকারী চরিএ অভিনয় করেছেন আরিফিন শুভ।ছবিটিতে আরো অভিনয় করেছেন মাহিয়া মাহি,রুবেল,মিশা সওদাগর,কাজী হায়াত,শিমুল খান ও শিবা শানু প্রমুখ।কবির বকুলের লেখায় এবং শওকত আলী ইমনের সঙ্গীত পরিচালনায় ছবিটির গানে কন্ঠ দিয়েছেন জেমস,শাফিন আহমেদ,কনা,ন্যান্সি,রুমা,রুপম,দিনাত জাহান মুন্নী এবং তাসিফ।ছবিটি খুব শীঘ্রই পেক্ষাগৃহে দেখতে পাবে দর্শকরা ঠিক এমনটি জানিয়েছেন ছবিটির প্রযোজনা সংস্হা ম্যাপলস ফিল্মস।

08/08/2014

good evening.......frnds

29/06/2014

মেয়েরা নিজের
ছেলে বন্ধুদের
পরিচয় তার
প্রেমিককে খুব
আগ্রহ
নিয়ে করিয়ে দেয়
কিন্তু
বান্ধবীদের
সাথে নায়।কারন
সে বিশ্বাস
করে না। না তার
প্রেমিককে না ভয়
তার
বান্ধবীকে নিয়ে।
যদি বান্ধবীর
নজর
পরে যায় তার
প্রেমিকের ঊপরে
কিন্তু
ছেলেরা নিজের
বন্ধুদের
সাথে আগে পরিচয়
করিয়ে দেয়।
কারন তার
বিশ্বাস
আমি না থাকলেও
যদি প্রেমিকার
কোন সাহায্য
দরকার হয়
তবে তা আমার
বন্ধুরা অবশ্য'ই
পূরনের
চেষ্টা করবে (প্রেমিকাকে অন্য
কারো সাথে দেখা গেলে বন্ধুরা তারাতারি জানাতেও
পারবে ;-)।) তারপর
মেয়ে বন্ধুদের
সাথে পরিচয়
করায়।কারন
সে ছেলেরা ভয়
প্রেমিকা যদি দেখে তার
কিছু
মেয়ে বান্ধবী আছে তাহলে ১০০%
সে তাকে অবিশ্বাস

05/06/2014

M M Kamal Raz
আপনাদের দুয়া ও ভালবাসায় আমি আমার
মুভি "তারকাঁটা" শুভমুক্তি ০৬ জুন, ২০১৪..
সারা বাংলাদেশে..আমি জানি অনেক
ভূলত্রুটি থাকবে, সবাই আমার
ভূলত্রুটি গুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন...
কথা দিচ্ছি আগামীতে সেইম ভূল গুলো করবনা..
নুতন ভূল করে শিখতে চাই .. আর সবার
কাছে আমার রিকোয়েস্ট এখন
সমালোচনা না করে বাংলা ছবির
পাশে দাড়ান...তাইলে বাংলা ছবির বাজার
ভালো হবে, নতুন প্রোডিউসার আসবে,
ভালো ছবি নির্মান হবে, ছবির বাজেট
বৃদ্ধি পাবে,
নতুনরা ছবি বানাইতে আগ্রহী হবে....
বাংলা ছবির জয় হউক, সবাই
হলে গিয়ে ছবি দেখুন....
96

28/05/2014

নতুনরূপে পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেমকাহিনী
আজ আনন্দ প্রতিবেদক
সিক্যুয়াল হচ্ছে শাকিব খান-জয়া আহসান জুটির প্রথম
সিনেমা পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেমকাহিনী এর। তবে থাকছেন
না আরেফিন শুভ। পরিচালক সাফিউদ্দিন সাফি এ
কথা নিশ্চিত করেছে। পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেমকাহিনি ২-এর
চিত্রনাট্য লিখছেন রুম্মান রশিদ খান। সাফি জানান,
সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝিতে এ সিনেমার শুটিং শুরু করবেন।
তিনি আরো বলেন, প্রথম সিনেমার সঙ্গে এর গল্পের
কোনো মিল থাকবে না। শাকিব খান ও জয়াকে নতুন
রূপে হাজির করব। গল্পের অন্য চরিত্রগুলোতেও চমক থাকবে।
নুসরাত ইমরোজ তিশা ও শাকিব খানকে নিয়ে প্রেম
করে আমি মরব নামের একটি সিনেমা নির্মাণের
ঘোষণা দিলেও তিশা সময় দিতে না পারায় এ বছর
শুটিং করতে পারছেন না সাফি। মাহিয়া মাহি ও শিপন
মিত্রকে নিয়ে বিগ ব্রাদার নামে সিনেমার কাজে ব্যস্ত।
মুক্তির অপেক্ষায় আছে শাকিব-অাঁচল অভিনীত ফাঁদ- দ্য
ট্র্যাপ সিনেমাটি।

AgameeKal Shuvoo Mukti...TarkaataTomra ke ke Dekhte Jaccho Kal???     96
27/05/2014

AgameeKal Shuvoo Mukti...Tarkaata
Tomra ke ke Dekhte Jaccho Kal???
96

প্রেক্ষাগৃহে ‘তারকাঁটা’ ৬ জুনশেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত হলো ‘তারকাঁটা’ ছবিরমুক্তির তারিখ। নন্দিত নির্মাতা মুহাম্মদমোস্তফা কামাল...
27/05/2014

প্রেক্ষাগৃহে ‘তারকাঁটা’ ৬ জুন

শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত হলো ‘তারকাঁটা’ ছবির
মুক্তির তারিখ। নন্দিত নির্মাতা মুহাম্মদ
মোস্তফা কামাল রাজ পরিচালিত
ছবিটি মুক্তি পাবে আগামী ৬ জুন। ঢাকাসহ
সারাদেশের
৯০টি প্রেক্ষাগৃহে একযোগে দর্শকরা উপভোগ
করতে পারবেন ছবিটি। ছবিটিতে প্রধান
তিনটি চরিত্রে অভিনয় করছেন মৌসুমী,
আরিফিন শুভ ও বিদ্যা সিনহা সাহা মিম।
এই প্রথম একই
ছবিতে একসঙ্গে তিনজনকে দেখা যাবে।
ছবির পরিচালক রাজ
বাংলানিউজকে বলেছেন, ‘তারকাঁটা’
মুক্তি দিতে ৬ জুন তারিখ বরাদ্দের জন্য
চলচ্চিত্র প্রযোজক-পরিবেশক
সমিতিতে আবেদন করেছি।
তারা আমাকে তারিখটি বরাদ্দ দিয়েছেন।
এটা আমার স্বপ্নের ছবি।
ছবিটি নিয়ে আমি অনেক আশাবাদী।
সব শ্রেণির দর্শকের কথা মাথায় রেখেই
ছবিটি নির্মাণ করা হয়েছে বলে জানান
পরিচালক।
তিনি বলেন, ছবিতে ভিজ্যুয়াল এফেক্টের
অনেক কাজ আছে। এগুলো আমাদের দেশেই
সম্পন্ন করা। ছবিটি দেখে আশা করি সবাই
কাদঁবেন, একইসঙ্গে হাসবেনও।
সবাইকে সবান্ধবে ছবিটি দেখার আমন্ত্রণ
জানান নির্মাতা।
পিংপং এস্টারটেইনমেন্ট প্রযোজিত
‘তারকাঁটা’ গত ৫ মে সেন্সর
বোর্ডে জমা দেওয়া হয়। এর পাঁচ দিন পরই
কোনো কাটছাট ছাড়া এটি সেন্সর ছাড়পত্র
পায়। সেন্সর বোর্ডের সদস্যরা এই ছবির
গান, দৃশ্য, অভিনয় শিল্পীদের কাজ ও
পরিচালক রাজের নির্মাণশৈলীর
প্রসংশা করেন।
ছবিতে আরও অভিনয় করেছেন ডা. এজাজ,
হাসান মাসুদ প্রমুখ।
খায়েদ খন্দকারের চিত্রগ্রহণে দেশের
বিভিন্ন স্থানে ছবিটির দৃশ্যধারণ
করা হয়েছে।
ছবিটির একটি গানের কথা লিখেছেন
এবং সব গানের সুর ও সঙ্গীত
পরিচালনা করেছেন আরফিন রুমি। অন্য
গানগুলো লিখেছেন কবির বকুল, অনুরূপ আইচ,
জাহিদ আকবর, জনি হক ও মাহমুদ মানজুর।
কণ্ঠ দিয়েছেন বেবী নাজনীন, কনা,
পারভেজ, আরফিন রুমি, লিজা, খেয়া,
নাওমি, পূজা ও ভারতের সুনিধি চৌহান,
মমতা শর্মা এবং পলক মুচ্ছাল।
ছবির গানগুলোর অ্যালবাম প্রকাশ
করেছে লেজার ভিশন।
♪♪♥96♥♪♪

সজলের ‘রানআউট’ছোট পর্দার অভিনেতা সজল আবার চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন। নির্মাণাধীন ছবিটির নাম ‘রানআউট‘। ছবিটি পরিচালনা করছেন ...
19/05/2014

সজলের ‘রানআউট’

ছোট পর্দার অভিনেতা সজল আবার চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন। নির্মাণাধীন ছবিটির নাম ‘রানআউট‘। ছবিটি পরিচালনা করছেন বিশিষ্ট নাট্য নির্মাতা তন্ময় তানসেন। এ ছবিতে সজলের সহশিল্পী রোমানা স্বর্ণা। তাদেরকে যথাক্রমে কিশোর ও নীলা চরিত্রে দেখা যাবে। গল্পে দু’জনই চলচ্চিত্রের নায়ক-নায়িকা। এ ছাড়াও আছেন তারিক আনাম খান, মৌসুমী নাগ, তানভীর হোসেন প্রবাল। ঢাকা ও চট্টগ্রামে এর বেশিরভাগ দৃশধারণ সম্পন্ন হয়েছে। কিছুদিনের মধ্যে কক্সবাজার ও বান্দরবানে গানের চিত্রায়ণ হবে। পরিচালক তন্ময় তানসেন, আসছে কোরবানির ঈদ উপলক্ষে ছবিটির গানের অ্যালবাম প্রকাশ হবে। এ ছবির মাধ্যমে এক দশক পর গানে ফিরেছে জনপ্রিয় ব্যান্ড ভাইকিংস। সব ঠিক থাকলে আগামী বছরের ভালোবাসা দিবসে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি দেওয়া হবে ছবিটি।

জোনাকির আলো (২০১৪)কাহিনী সংক্ষেপ ত্রিভুজ প্রেমের গল্প এবং জীবনের নানা টানাপড়েন নিয়ে জোনাকির আলো’র কাহিনী আবর্তিত হয়েছে। ...
19/05/2014

জোনাকির আলো (২০১৪)

কাহিনী সংক্ষেপ ত্রিভুজ প্রেমের গল্প এবং জীবনের নানা টানাপড়েন নিয়ে জোনাকির আলো’র কাহিনী আবর্তিত হয়েছে। বরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের শিশুদর্শনকে কেন্দ্র করে চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে।

প্রধান অভিনেতা - অভিনেত্রী
Emon B ইমন Bidya Sinha
Mim বিদ্যা সিনহা মীম
Kallyan সুমন কল্যাণ
গাজী রাকায়েত
diti দিতি
Tariq Anam Khan তারিক আনাম খান

‘আমার সাথে বেয়াদব কথাটা যায় না’- পরীমনিচলচ্চিত্র মুক্তি পাওয়ার আগেই অনেক আলোচিত হয়েছেন নবাগত নায়িকা পরীমনি। এতদিন মূলত আ...
19/05/2014

‘আমার সাথে বেয়াদব কথাটা যায় না’- পরীমনি

চলচ্চিত্র মুক্তি পাওয়ার আগেই অনেক আলোচিত হয়েছেন নবাগত নায়িকা পরীমনি। এতদিন মূলত আলোচনায় ছিলেন তার গ্ল্যামার এবং একটি ছবি মুক্তি না পাওয়ার পরেও একের পর এক ছবিতে কাজ করার কারনে। কিন্তু এইবার আলোচনায়, ‘বেয়াদবী’র কারনে।

নাট্যনির্মাতা ইরানী বিশ্বাস ‘লাভ ইউ লাভ ইউ’ নামে একটি ছবিতে পরীমনিকে প্রথমে নায়িকা হিসেবে ঘোষনা দেন। পরবর্তীতে তিনি তাকে বাদ দিয়ে চ্যানেল আই সেরা নাচিয়ে ‘ইভানা’কে নায়িকা হিসেবে নেন। কারন হিসেবে পরীমনির বেয়াদবির কথা বলেন।

তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, আমি পরীমনিকে নায়িকা হিসেবে চূড়ান্ত করার জন্য সাইনিং এর কাগজ পত্র এবং টাকাসহ তার বাসায় যাই। যাবার পর তার সাথে ভালই ভাবে কথাবার্তা চলছিল, সে এখন তিন লাখ টাকা পারিশ্রমিক নিচ্ছে। তা যেনেই আমি এসেছি তাকে তাও বললাম। এরপর তাকে চুক্তিবদ্ধ করার জন্য কাগজ-পত্র এগিয়ে দিই এবং সাইনিং মানি হিসেবে ৫০হাজার টাকা দেবার কথা বলি। তখন সে আমার সামনে সানিং পেপার ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে ভিতরের রুমে চলে যায়। অনেকক্ষণ অপেক্ষার পর তার সহকারী বলে, সে এক লাখের নিচে কোন ছবিতে সাইন করে না। বিষয়টি আমার কাছে খুবই অপমানজনক লাগে। তাই আমি তার এই বেয়াদবির কারনে তাকে আমার ছবিতে না নেওয়ার স্বিদ্ধান্ত নিই।

এইসব ব্যাপার নিয়ে পরীমনি ঢালিউড২৪’কে বলেন, তিনি আমার বাসায় এসেছিলেন। আমার অভিনয় কেমন, আমার পারিশ্রমিক কেমন সবকিছু জেনেই এসেছিলেন। তিনি আমাকে গল্পটা শুনালেন। শুনে আমার কাছে মনে হয়নি সিনেমার গল্প, আমার কাছে মনে হল টেলিফিল্ম। তাকে আমি আমার ভাবনা জানালে তিনি বলেন, আমাদের হাতে অনেক সময় আছে আমরা গল্প ঠিক করে নিতে পারব। আমার সাথে তারা দু-তিন ঘন্টা কাটাল, ব্যবহার ভাল লাগল। আমার সাথে ভাল হৃদ্যতা হল। আমি রাজি হয়ে গেলাম। এর মধ্যে কী হল, টাকা নিয়ে কথা উঠার পর আমি বললাম দিদি আপনি যেটা জেনে আসছেন সেটাই আমি কিছু বলব না। কথা শেষ না হতেই প্রযোজক মোখলেস বলে উঠলেন, আরে এইটা কোন ঘটনায় না, যা লাগে আমি দিব, তুমি খালি সাইন কর। কিন্তু ব্যাপারটা হচ্ছে আমি এইধরনের কথায় অবস্থ্য ছিলাম না। সরাসরি এধরনের কথা আশা করে নি বলে আমি সরাসরি বলি, সরি! আমি ছবিটা করতে পারব না। এখন সরাসরি বলাটা যদি আমার বেয়াদবি হয়ে থাকে তাহলে আমার কোন আপত্তি নাই। এই বেয়াদবি হাজার বার করতে রাজি আছি। কারন সত্যি কথা বলার সাহস আছে আমার। আজীবন রাখতে চাই।

পরীমনি আরও বলেন, উনি এক জায়গায় নাকি বলেছেন মানহানীর মামলা করবেন, কিন্তু মামলাতো আমার করা উচিত। আমি আজ পর্যন্ত কার ও সাথে উচ্চস্বরে কথা বলি নি। আমার সাথে বেয়াদব কথাটা যায় না। বড়রা ছোটদের শিক্ষা দেয়। সে আমাকে বেয়াদবি শিক্ষা দিয়েছে। ঠিক আছে, আমি তার সাথে বেয়াদবিই করে যাব। কোন সমস্যা নাই তো।

কিন্তু তাহলে কেন খালি খালি পরিচালক আপনাকে বেয়াদব বলতে যাবেন? উত্তরে পরীমনি বলেন, আমি যদি বেয়াদবই হয় তাহলে কোন ছবি মুক্তির আগে এতজন পরিচালক, আমাকে দিয়ে এতগুলো ছবি বানাতো না। শাহীন-সুমন ও অপূর্ব রানা প্রচুর ইগোটিক পরিচালক, এদের সামনে যদি কোন কোন শিল্পী যদি বাঁকা হয়েও দাঁড়ায় তাহলে তারা তাকে আর পরবর্তী ছবিতে নেন না। কিন্তু তাদের সাথে আমি দ্বিতীয় ছবি করছি। আমি শাহ আলম মন্ডল, নজরুল ইসলাম খান, মুশফিকুর রহমান গুলজারের ছবিতে কাজ করেছি। আপনি তাদের কাছেও সহ সবার কাছ থেকে রিপোর্ট নিতে পারেন আমি এতদিন ধরে আছি আমি কেমন মেয়ে।

চলচ্চিত্র তার স্বপ্নের জায়গা উল্লেখ করে বলেন, এইটা অনেক পবিত্র একটা জায়গা। এই জায়গটাকে আমি অনেক ভালবাসি। একে অসম্মান করতে চাই না। আমি চাই জায়গাটাকে বাঁচিয়ে রাখতে চাই।

পরীমনি বলেন, আমাদের বাংলা ছবির দর্শক অনেক কম, এইসব নিউজের কারনে সবাই বাজে ধারনা করবে। দর্শক কমে যাবে। তিনি খুব শীঘ্রই এই নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করবেন বলে জানান। পরীমনি ইরানী বিশ্বাসকে দালাল উল্লেখ করে বলেন, তার তো কোন কাজ নেই দালালী করে বেড়ানো ছাড়া। তাই আমার নামে এইসব নিউজ করে বেড়াচ্ছেন।

পরীমনির বক্তব্য নিয়ে ইরানী বিশ্বাসের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন পরীমনি মিথ্যা কথা বলছে। সে আসল ঘটনা চেপে যাচ্ছে।

উল্লেখ্য কোন ছবি মুক্তি না পেলেও পরীমনি কাজ শেষ করেছেন ‘রানা প্লাজা’, ‘ভালবাসা সীমাহীন’, ‘আমার মন জুড়ে তুই’, ‘ইনোসেন্ট লাভ’। বর্তমানে কাজ করছেন সাইমনের বিপরীতে ‘পুড়ে যায় মন’। আগামী ২৫ শে মে থেকে কাজ শুরু করবেন মুশফিকুর রহমান গুলজারের ‘মন জানে না মনের ঠিকানা’। এতে তার নায়ক হিসেবে থাকছেন তানভীর।

আকাশ কত দূরে : জীবনের চড়াই উৎরাইডিজিটাল যুগের ডিজিটাল মানুষ আমরা? তাই না ? রঙ মাখানো-অ্যাকশন ধর্মী ছবি ছাড়া অন্য কিছু আম...
19/05/2014

আকাশ কত দূরে : জীবনের চড়াই উৎরাই
ডিজিটাল যুগের ডিজিটাল মানুষ আমরা? তাই না ? রঙ মাখানো-অ্যাকশন ধর্মী ছবি ছাড়া অন্য কিছু আমাদের চোখে এই মূহুর্তে পড়বে কি? কেন জানি এই ২১ শতকে মনে হয় পড়তে বাধ্য। যেখানে সৃজনশীলতার প্রশ্ন আসে সেখানে আমার বিশ্বাস, রঙ মাখানো নয় বরং কাজের-চিন্তা ধারার যে ভিন্নতা-কোন বদ্ধ ঘর থেকে বের হয়ে আসার যে চেষ্টা, সেই স্বাদ নেওয়ার প্রচেষ্টায় সচেষ্ট হতেই বর্তমান চিন্তাশীল প্রজন্ম চায়। আপনি যদি একজন সত্যিকারের চলচ্চিত্রপ্রেমী হন তাহলে অবশ্যই আপনার চাওয়া হবে বাক্স থেকে বের হয়ে ভিন্ন কিছু কাজ দেখতে। এমনটাই যেন হয়েছে ৩৫মিমি ফরমেটের এই ‘আকাশ কত দূরে’ ছবিতে। কি আছে আসলে এতে ? আসছি, আগে কিছু স্মৃতি রোমন্থন করে নিই।

আচ্ছা বলতে পারেন শেষ কবে বাবা-মা বা পুরো পরিবারকে একসাথে নিয়ে আপনি কোন বাংলা পূর্ণদৈর্ঘ্য দেখেছেন? আমি নিজেরও মনে করতে কষ্ট হয়। সেই ছোটবেলায় ফিরে যাবেন আপনি, সাদা-কালো দিনগুলোতে রঙ্গিন রূপে দেখবেন এই ছবিতে। কেন? একটু পরেই বুঝতে পারবেন।

অনেকেই বলেন এই ছবিটি শিশুতোষ চলচ্চিত্র কিন্তু আমি বলবো জীবনের ছবি আর পরিচালক সামিয়া জামানের সাথে মিলিয়ে বললে এটি একটি পারিবারিক চলচ্চিত্র। কখনো ভেবে দেখেছেন বাস্তবধর্মী ছবি কাকে বলে ? জীবনের সাথে মিল রেখে যা নির্মিত হয় তাই তো বাস্তবধর্মী নাকি? হুম সেটাই। ছবিটি যেন এমনই। একটি ছেলেকে ঘিরে তৈরি হওয়া গল্প-এক স্বজনহারা-পরিবার হারা এক ছেলের গল্প। এবার আসি গল্পে।

মা মরা এক ছেলে বিচ্ছু। জন্মের সময়ই মাকে হারায়। জানে না তাঁর বাবা কে। আর যার পরিচয় জানা হয়ে উঠে না তাদের যেতে হয় অনাথ আশ্রমে। সমাজ কেন পিতৃপরিচয়হীন এক ছেলের দায় নেবে? কি দায় সমাজের! বিচ্ছুকে পাঠিয়ে দেয়া হয় শিশু সদনে। সেখানেই তাঁর বড় হওয়া, দশ বছর বয়সে সেখান থেকে তাকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় অনাথ আশ্রমে। বাস্তবতার আরো কঠিন ধাপের শুরু এখান থেকেই। ফুটে উঠে কিছু অনাথ আশ্রমের দুঃসহ চিত্র। যেখানে বিচ্ছুর মত ছেলে টিকে থাকতে পারেনি অত্যাচারে-ক্ষুধায়-তাড়নায়।

akash koto dure1

পালিয়ে যায় বিচ্ছু। এক নিঃস্ব ছেলে হয়ে ঢাকায় আসে। পকেটে নেই এক পয়সাও। এ সময় খুজে পায় ওর মতই নিঃস্ব কিন্তু অন্ধকার জগতে পা বাড়ানো কিছু ছেলেকে। বন্ধুত্ব হয়ে যায় অনাথ বুলেট এবং জসিমের সংগে। আশ্রয় হয় আস্তানায়। তাঁর অনিচ্ছায় তাকে দিয়ে হতে থাকে অন্যায়। কি তা ? সেটা কিন্তু জীবনেরই গল্প। সেখানে বিচ্ছু (অঙ্কন) পায় পরী’বু (ফারিহা) কে। সেও অপরাধজগতের ওস্তাদ এর হাত এ বন্দী পুতুল যাকে দিয়ে করিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিয়ের নামে প্রতারণা।

মনে আছে প্রথমে বলেছিলাম পরিবারকে ফিরে পাওয়ার কথা। অপারেশনে গিয়ে ধরা পড়ে বিচ্ছু। পেয়ে যায় রাজ্জাক দাদুকে। নাড়ীর টান বলে একটা কথা আছে এবং এটির অনুভব ক্ষমতাও প্রবল। এভাবেই রাজ্জাক হয়ে উঠেন বিচ্ছুর দাদু, চড়াই উতরাই পেরিয়ে পান বিচ্ছুর আসল পরিচয় এবং খুলতে থাকে বিচ্ছুকে ঘেরা রহস্যের জট। এবং বিচ্ছুও পায় পরিবার।

ছবির মাঝে যখন আপনার মনে হতে থাকবে কি দেখছেন-কাহিনী কেমন জানি পানসে লাগছে, ঠিক তখনই আপনাদের জন্যে চমক রয়েছে। বহু চরিত্র এবং বৈচিত্রপূর্ণ্য কাহিনীকে ঘিরেই ছবিটি এগিয়ে গিয়েছে। এর মধ্যে অভিনেতা মোস্তফা প্রকাশ এর অভিনয়ও প্রসংশার দাবিদার যদিও তাঁর চরিত্রটি কাহিনীর প্রয়োজনে সেভাবে ফুটে উঠেনি তাও তাঁর কাজে আছে ভিন্নতা। অভিনেত্রী ফারিয়ার এটিই প্রথম ছবি হলেও গ্লামার হিরোইন হিসেবে সে মানানসই বটে, তবে গল্পের প্রয়োজনে আনা নাচের দৃশ্য দেখে তার নৃত্য ও অভিব্যক্তিজনিত কিছু খামতি চোখে পড়েছে।

উল্লেখ্য এটি সরকারী অনুদানে নির্মিত চলচ্চিত্র। একটা ব্যাপার না বললেই নয়, সরকারী অনুদানের সকল ছবিতেই সেই গতানুগতিক ফিল্মের ট্রিটমেন্ট কেন দেয়া হয় সেটা আমার এখনো বোধগম্য নয়। যুগ পাল্টাচ্ছে, নতুন সব প্রযুক্তি, ইনোভেটিভ শট-লাইটিং-সেট ডিজাইন-ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোরে যুগোপযোগী ট্রিটমেন্ট এসব কিন্তু সময়ের দাবী।

২০১০-এ সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত সিনেমাটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১১-তে, শেষ হয় ২০১২ সালে। ২০১৩-এর এপ্রিলে পাওয়া যায় পূর্ণাঙ্গ সেন্সর সার্টিফিকেট। দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা কিছুটা শান্ত হবার পর ছবিটি অবশেষে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় এমাসের ১৪ই ফেব্রুয়ারিতে। তবে ছবি শেষে একটা কথা বারবারই মনে হচ্ছিলো, ডিজিটাল সিনেমা হলের ঝকঝকা ডিজিটাল প্রিন্ট দেখতে দেখতে চলচ্চিত্রের আদি ও আসল মাধ্যম থার্টি ফাইভে ছবি দেখার রুচিটা মরে যায়নিতো আমাদের! শুনলাম ছবিটি নাকি ০৬ এপ্রিল সুইজারল্যান্ড এর ‘ফিফগ’ চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে। আমার পক্ষ থেকে শুভ কামনা।

ak1



পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র : ‘আকাশ কত দূরে’

পরিচালক : সামিয়া জামান

কাহিনী,চিত্রনাট্য,সংলাপ এবং গীত রচয়িতা : জুলফিকার রাসেল

চিত্র গ্রহণ : খায়ের খন্দকার

সংগীত পরিচালনা : ইবরার টিপু ও বেলাল খান।

আবহ সঙ্গীত : সুজন বিন ওয়াদুদ

অভিনয়ে : রাজ্জাক, শর্মিলী আহমেদ, মোস্তফা প্রকাশ, ফারিয়া হোসেন, মিশা সওদাগর, অঙ্কন প্রমুখ।

প্রযোজনা : ভার্সা মিডিয়া, ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লিমিটেড

পরিবেশক : ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লিমিটেড

ফরমেট : ৩৫মিমি

দৈর্ঘ্য : ১২৩ মিনিট

বছরে দুইটা ছবি করব – মিষ্টি জান্নাতমিষ্টি জান্নাত। ‘লাভ এক্সপ্রেস’ ছবির মাধ্যমে বড় পর্দায় অভিনয় শুরু। বড় পর্দায় অভিনয়ের ...
19/05/2014

বছরে দুইটা ছবি করব – মিষ্টি জান্নাত

মিষ্টি জান্নাত। ‘লাভ এক্সপ্রেস’ ছবির মাধ্যমে বড় পর্দায় অভিনয় শুরু। বড় পর্দায় অভিনয়ের আগে কাজ করেন বিজ্ঞাপন ও শর্ট ফিল্মে। ছোটবেলা থেকে ইচ্ছে ছিল নায়িকা হওয়ার। কিন্তু মেয়ের সেই ইচ্ছের কথা মা-বাবা কখনও জানতে পারেনি।

জন্মস্থান খুলনায়, তাই খুলনাতেই বেড়ে ওঠা। সেখান থেকে এস এস সি এবং এইচ এস সি পাশ করে, ডাক্তারি পড়ার জন্য ঢাকায় আসা। বর্তমানে ‘চিনিবিবি’ ছবির শুটিং করছেন শেরপুরে। শুটিং স্পট থেকে ফোন কথা বললেন ঢালিউড২৪‘র সাথে।

‘চিনিবিবি’ তে আপনার চরিত্র সম্পর্কে জানতে চাই।

এই ছবিতে আমি ‘চিনিবিবি’র নাম ভূমিকায় অভিনয় করছি। ছবিতে আমার বিপরীতে অভিনয় করছে নবাগত জয় এবং আমিত হাসান। ছবিটির গল্প ভিন্ন ধরনের, বর্তমানে যে ধরনের বাণিজ্যিক ছবি আমাদের দেশে নির্মিত হয়, তা থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ধরনের ছবি এইটি। ছবিতে মোট গান রয়েছে ১১ টি। ছবিটির শুটিং করছি শেরপুরে। ১৫ই এপ্রিল পর্যন্ত শুটিং চলবে।

আপনার প্রথম ছবি সম্পর্কে বলুন।

আমার প্রথম চলচ্চিত্র হচ্ছে ‘ লাভ এক্সপ্রেস’। ছবিটি পরিচালনা করেছেন শাহাদাৎ হোসেন লিটন। ইতিমধ্যেই ছবিটির শুটিং শেষ হয়েছে। পোস্ট-প্রোডাকশনের কাজও শেষ। শুধু আমার ডাবিং বাকি । ঈদের আগেই ছবিটি মুক্তি দেওয়া হবে। এই ছবিতে আমার বিপরীতে আছেন ‘বাপ্পি’। আমার চরিত্রের নাম কাজল, বাপ্পি’র নিবিড়।

ছবিটির গল্প কেমন?

ছবিটির গল্প হচ্ছে, আমি পুলিশ কমিশনারের মেয়ে থাকি। আমার ভাই একটু মাস্থান টাইপের । সে নিবিড় মানে বাপ্পির বোনকে ভালোবাসে। কিন্তু বাপ্পির বোন পাত্তা না দেওয়ায়, বাপ্পির বোনকে উঠিয়ে আনতে গেলে, শুরু হয় বাপ্পির সাথে মারামারি। এরপর বাপ্পির সাথে আমার দেখা, আমার ভালোবাসা পাওয়ার জন্য অনেক কৌশল অবলম্বন করে বাপ্পি । বাকিটুকু দর্শক সিনেমা হলে গিয়ে দেখলে বুঝবে। ছবিতে মোট গান রয়েছে ৫ টি।

সহশিল্পী হিসেবে বাপ্পি কেমন?

সহ শিল্পী হিসেবে বাপ্পি খুবই ভালো, ও আমার একজন ভালো বন্ধু। আমি যেহেতু নতুন তাই শুটিংয়ে সময় অনেক সাহায্য করেছে। এতে আমার কাছে বড় পর্দায় অভিনয় করাটা আরও সহজ হয়েছে।

পরবর্তী কাজ কী করছেন ?

এই ছবির পর একটা ছবির শিডিউল দেওয়া, জাজ মাল্টিমিডিয়া প্রযোজনায় ‘পথকলি’র ছবির। পরিচালনা করবেন জাকির হোসেন রাজু। আমার বিপরীতে আছেন শিপন। এছাড়া আর কোন ছবিতে এখনও সাইন করিনি। কারণ আমি ভালো গল্প ছাড়া অভিনয় করব না। দরকার হলে বছরে দুইটা ছবি করব, ভালো গল্প দেখে।

মিডিয়ায় প্রথম কাজ কী?

প্রথম কাজ ‘টিভিসি’ দিয়ে। টিভিসি করা হয়েছে সুরেশ সরিষা তেল, কেয়া ওয়াশিং পাউডার (অন ইয়ার হয়নি), মিতালী থ্রি পিচ এগুলোর। তাছাড়া উপস্থাপনা করা হয়েছে জিটিভি’তে ছায়াছবির গান, আরটিভি’তে স্কুলের অনুষ্ঠানের। এইছাড়াও দেশটিভি এবং এটিএন বাংলায় উপস্থাপনা করা হয়েছে।

পারিবারিক ভাবে কেমন উৎসাহ পাচ্ছেন ?

পারিবারিক ভাবে আম্মুর সাপোর্টটাই বেশি। আব্বু প্রথমে না বলত, পড়াশুনা শেষ করে তারপর। এখন একটু একটু সাপোর্ট করছে। আর পড়াশুনা বলতে আমি ডাক্তারি পড়ছি। ২য় সেমিস্টারের পরীক্ষা চলছে। পরীক্ষার দিন ঢাকায় গিয়ে পরীক্ষা দিয়ে তারপর আবার শেরপুর এসে শুটিং করি।

কোন ধরনের চরিত্রে অভিনয় করতে পছন্দ করবেন ?

প্রথম ছবি রোমান্টিক চরিত্রে অভিনয় করেছি, বর্তমানে গ্রাম্য মেয়ের চরিত্রে। তবে অ্যাকশান ছবিতে অভিনয় করে দেখতে চাই আমাকে কেমন লাগে। তবে রোমান্টিক চরিত্রে অভিনয় করতেই ভালো লাগে বেশি।

দর্শকদের উদ্দেশ্যে কিছু বলুন

দর্শকদের উদ্দেশ্যে একটা কথাই বলব, আপনারা অবশ্যই সিনেমা হলে গিয়ে ছবি দেখবেন। এখন অনেক ভালো ভালো ছবি হচ্ছে। অবশ্যই আমার জন্য দোয়া করবেন।

একদিন দিবোই-তানজিলপরিবারের অনিইচ্ছায় নাচে আসা। নাচকে পেশা হিসেবে নেওয়া। নাচের প্রতি ভালবাসা থেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন ঈগল ড্...
19/05/2014

একদিন দিবোই-তানজিল

পরিবারের অনিইচ্ছায় নাচে আসা। নাচকে পেশা হিসেবে নেওয়া। নাচের প্রতি ভালবাসা থেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন ঈগল ড্যান্স কোম্পানী।

কোরিওগ্রাফার তানজিল নামে সবাই তাকে চিনে। পুরো নাম মোহাম্মদ তানজিল আলম। প্রথম ছবি ‘আমার প্রাণের প্রিয়া’র জন্য ২০১১তে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন। সম্প্রতি তার আইসিসি টি-২০ বিশ্বকাপের ইভেন্ট সং এর কোরিওগ্রাফি করে অনেক প্রশংসা কুড়িয়েছেন। এফডিসিতে ‘কিস্তিমাত’র টাইটেল গানের শুটিং এর ফাঁকে কথা হল ঢালিউড২৪ এর সাথে।

সম্প্রতি আইসিসি টি-২০ বিশ্বকাপ’র ইভেন্ট সং এর কোরিওগ্রাফি করেছেন। এইটা নিয়ে অনেক প্রশংসা পাচ্ছেন। কেমন লাগছে?

অনুভূতি তো ব্যাপক। খুবই ভালো লাগছে। ২০১১ তে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়ার পরে যে পরিমাণ খুশি মনে ছিল, এই মুহূর্তে ঠিক ঐ রকম খুশি লাগছে ।

আপনি কোরিওগ্রাফি তে আসলেন কেন ?

আমার বাবা সেনা কর্মকর্তা। উনি চাইতেন আমিও তার মত হই। কিন্তু ছোটবেলা থেকে মাইকেল জ্যাকসনকে অনুকরন করতাম, ভিডিও দেখে দেখে তার নাচ কপি করতাম। একটা সময় মনে হল যে নাচ শেখা দরকার, সঠিক শিক্ষাটা দরকার নাচের। সেই জন্য একটা প্রতিষ্ঠানে যাই সেখানে ক্ল্যাসিক্যাল নাচ শেখায়।

কোথায় ?

ঐ প্রতিষ্ঠানের নাম ছিল কুমকুম অ্যাকাডেমি। ঐখানে আমার শিক্ষক ছিলেন আজমেরি আনোয়ার কুমকুম। ঐ অ্যাকাডেমিতে গিয়ে কোর্স করি আড়াই বছর। ঐ সময় শিবলি, নিপা, রতন, নাদিয়া, লিখন, সোহেল এরা তখন সবাই অনেক জনপ্রিয় ক্ল্যাসিক্যাল নাচে। তাই ভাবলাম একটু অন্য রকম নাচ করি যাতে দ্রুত পরিচিতি পাওয়া যায়। ওয়েস্টার্ন ফর্ম নিয়ে কাজ করার জন্য মগবাজার গেলাম। ঐখানে সুপনদার স্কুলে বেশ কিছু দিন নাচ করি ও ওনার গ্রুপে কাজ করি। ঐ সময় আমার তিন বন্ধু সুমন, বাবু, অলি কে নিয়ে ঈগল ড্যান্স গ্রুপ খুলি ১৯৯৯ সালে। সেই থেকে আমাদের কাজ শুরু হয়। প্রথমে ছোট ছোট কাজ করেছি। ২০০৪ এর পর থেকে আর পিছনে তাকাতে হয়নি। এখনো কাজ করে যাচ্ছি।

সিনেমাতে প্রথম কাজ করেছেন কবে ?

২০০৯ সালে। প্রথম কাজ করি জাকির হোসেন রাজুর ‘আমার প্রাণের প্রিয়া’ ছবিতে।

আমি যতদূর জানি আপনি মাঝে চলচ্চিত্রের কাজে একটা বিরতি দিয়েছিলেন, কেন?

ঐ কাজটা (আমার প্রাণের প্রিয়া) করার পরে আমার মনে হয়েছিল যে চলচ্চিত্র অনেক বড় একটা মাধ্যম। আর তখন তো আমি চলচ্চিত্র কি রকম কাজ হয় বা কী ধরণের কাজ করতে হয় জানতাম না। আর তখন ছোট ছিলাম তাই মনে হয়েছে আর একটু প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করা দরকার। ঐ কাজটা দর্শকদের ভালো লেগেছে, জুরি সদস্যদের ভালো লেগেছে। কিন্তু আমার মনে হয়েছে যে কাজে আর একটু মনযোগ দেওয়া উচিত। তাই আরও ২-৩ বছর কাজের উপরে কর্মশালা করি, নিজেকে পুরোপুরি প্রস্তুত করি। তারপর ২০১২-১৩ থেকে নিয়মিত কাজ করছি।

একটা ছবিতে কোরিওগ্রাফি কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ ?

অনেক গুরুত্বপূর্ণ। নিজের দেশকে বিশ্বে পরিচিতি দেওয়ার জন্য চলচ্চিত্র একটা বড়মাধ্যম। আর একটা মাধ্যম আছে ক্রিকেট। খেলোড়ায়রা খেলছে, তারা ভালো করছে। চলচ্চিত্রের দিক দিয়ে বলবো এইটা বেশি শক্তিশালী। এইটা অস্কারে যায়, কান এ যায়। বড় পর্দার ব্যাপারটাই আলাদা। যত কাজ করতেছি চলচ্চিত্রের উপরে তত ভালোবাসা বাড়ছে। সেই হিসেবে কোরিওগ্রাফি আমার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আর আমাদের চলচ্চিত্র শিল্প আগের চেয়ে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। আর আমার কাজ যদি চলচ্চিত্রকে একটুও এগিয়ে নিয়ে যায় তাহলে সেইটা আমার অনেক বড় পাওয়া। এই জন্য আমি নিজেকে চলচ্চিত্রে উৎসর্গ করেছি।

তানজিল ২



আমাদের চলচ্চিত্রে নাচ কি সঠিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে ? আপনারা যেভাবে চাচ্ছেন সেভাবে কি কাজ করতে পারছেন ?

কোন জিনিসই শতভাগ হয়না। তবে নতুন নতুন প্রযোজক, পরিচালক, সিনেমাটোগ্রাফার সবার প্রচেষ্টা আছে, আমরাও চেষ্টা করছি। আন্তর্জাতিক বা বলিউড লেভেলের কাজ এখনো দিতে পারছি না আমরা। তবে আজ অথবা কাল, একদিন দিবোই।

২০১১তে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়ার অনুভূতি কেমন ছিল ?

ঐটা আসলে ভাষায় প্রকাশ পারবো না। তখন আমার বয়স ছিল মাত্র ২৪ বছর। ২৪ বছর বয়সে আমি শুনি আমি পুরস্কার পাচ্ছি। ২৪ বছরের একটা ছেলে, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বুঝতেই পারতেছেন। তখন মনে করতাম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার মানেই ৪০-৪৫ বছর বয়স। ১৫-২০ বছর কাজ করবো তারপর পাবো। এই রকম একটা ব্যাপার ছিল। সেখানে প্রথম কাজ করতে আসছি, চলচ্চিত্রটা কি সেটা জানি, এফডিসি কি সেইটা বুঝি। না, সেইখানে প্রথমেই যে স্বীকৃতি দিলো অবিশ্বাস্য! যখনই শুনলাম, সেইদিনই বিশাল পার্টি দিলাম বন্ধুবান্ধব, টিমের মেম্বার, যারা যারা কাজ করেছে তাদের কে নিয়ে।

আপনার টিমে এখন কত জন কাজ করছে ?

এই মুহূর্তে ৪০ জন। ২০ জন ছেলে ২০ জন মেয়ে। আর আমার ছাত্র এই মুহূর্তে ১০০ জন। যারা নাচ শিখেছে ঈগল ড্যান্স কোম্পানিতে। আমার একটা স্কুল আছে সব ধরণের ড্যান্স শেখানো হয়। ইভেন আমার স্কুলে ড্যান্স শেখার সবচেয়ে বেশি সুবিধা হচ্ছে এখানে এসে ক্ল্যাসিক্যাল, সালসা, ট্যাঙো, মডার্ন, ওয়েস্টার্ন যত ধরণের ড্যান্স ফর্ম আছে সব গুলোই এখানে শিখতে পারবে। এখান থেকে একজন পরিপূর্ণ নৃত্যশিল্পী হয়ে বের হতে পারবে। একটা কথা না বললেই না আমার এখানে যে এক বছর নাচের কোর্স করবে সে এক বছর পর আর একটা ইন্সটিটিউটের শিক্ষক হতে পারবে।

শুধু মাত্র নাচের উপর নির্ভর করে কি জীবিকা নির্বাহ করা সম্ভব ?

অবশ্যই সম্ভব, আমি খুব আত্মবিশ্বাসের সাথেই বলছি। আমার বাবা চাইতো আমি সেনা কর্মকর্তা হই। সেখান থেকে নাচে চলে আসলাম। আমি পড়ালেখা শেষ করেছি ২০১১ তে। আমি এমবিএ শেষ করেছি। আমি ২০০৮-০৯ সালেই পরিকল্পনা করেছি আমি সার্টিফিকেট নিয়ে অন্য কোথাও চাকরি করবো না। পড়ালেখা শেষ করা দরকার তাই শেষ করেছি। আমি নাচ করে অনেক ভালো আছি। আমি নতুনদের আমন্ত্রণ জানাব ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, উকিলের পিছনে সময় ব্যয় করছেন। তারা এইটার পিছনেও সময় দিয়ে দেখুক।

কাউকে গুরু মানেন ?

গুরু তো সেই যার কাছ থেকে নতুন একটা স্টেপ শিখবো সেই গুরু। এই অর্থে অনেক গুরু। গুরুর কোন শেষ নেই।

এখন কোন কোন ছবিতে কাজ করছেন ?

এখন ‘কিস্তিমাত’, ‘ওয়ান ওয়ে’ ছবির কাজ করছি। এই ছাড়াও আরও কিছু কাজ আছে।

এখন পর্যন্ত কয়টা ছবির কাজ করেছেন ?

১০-১২ টা।

সংখ্যাটা কি অন্যদের তুলনায় কম হয়ে গেলো না ?

হ্যাঁ, অনেক কম। আমি চাই বেছে বেছে কাজ করবো। আর যে কাজটা করবো খুব ভালো কাজ করবো। কাজের মান ঠিক রাখবো।

সাইমন কেয়া জুটিসাইমন কেয়া এইবার একটি নতুন ছবিতে জুটিবদ্ধ হয়ে কাজ করছেন প্রথমবারের মত। শাহীন সুমন পরিচালিত ছবিটির নাম ‘মন...
19/05/2014

সাইমন কেয়া জুটি

সাইমন কেয়া এইবার একটি নতুন ছবিতে জুটিবদ্ধ হয়ে কাজ করছেন প্রথমবারের মত। শাহীন সুমন পরিচালিত ছবিটির নাম ‘মন শুধু তোমারি’।

আলেয়া আহসান প্রযোজিত ছবিটি পরিবেশনা করছে আলেয়া কথাচিত্র। সাইমন ও কেয়া ছাড়া এইছবির বিভিন্ন চরিত্রে আরও অভিনয় করেছেন সূর্য শুভ, বিন্দিয়া, সুচরিতা, আলীরাজ, আলেয়া আহসান প্রমুখ।

ছবিতে গান আছে মোট পাঁচটি। গানের কথা লিখেছেন শাহ আলম, সুদীপ কুমার দীপ। সুর ও সঙ্গীতায়োজন করেছেন রবিন ও আহমেদ হুমায়ুন। ছবিতে গান গেয়েছেন কনা, রাফাত, প্রতীক, রুমা, এস আই টুটুল, স্বীকৃতি।

বর্তমানে ছবিটির শুটিং চলছে।

ইরানী বিশ্বাসের নায়িকা ইভানাসাংবাদিক, নাট্যনির্মাতা ইরানী বিশ্বাস চলচ্চিত্র নির্মান করছেন এইটা সবার জানা। তার ছবির নাম ‘...
19/05/2014

ইরানী বিশ্বাসের নায়িকা ইভানা

সাংবাদিক, নাট্যনির্মাতা ইরানী বিশ্বাস চলচ্চিত্র নির্মান করছেন এইটা সবার জানা। তার ছবির নাম ‘লাভ ইউ লাভ ইউ’। তিনি ছবির নায়ক-নায়িকার নাম ঠিক করে ঘোষনাও দিয়েছিলেন। প্রথমে তার নায়িকা হবার কথা ছিল পরীমনি’র। কিন্তু তাকে বাদ দিয়ে নায়িকা হিসেবে নিয়েছেন ‘সেরা নাচিয়ে’ এর এইবারের বিজয়ী ইভানা’কে।

পরীমনিকে বাদ দেওয়া প্রসঙ্গে ইরানী বিশ্বাস ঢালিউড২৪’কে জানান, আমি কোন বেয়াদব শিল্পী নিয়ে কাজ করব না। পরীমনি আমার সাথে বেয়াদবি করায় আমি তাকে বাদ দিয়েছি।

মিষ্টি প্রেমের গল্প নিয়ে তিনি নির্মাণ করছেন ছবিটি। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করবেন শ্রাবণ খান ও ইভানা। ছবিটির শুটিং শুরু হবে রোজার ঈদের পর থেকে।

ছবির গানগুলোর সুর ও সঙ্গীতায়োজন করছেন শেখ সাদী খান, রাজেশ ঘোষ, ফিরোজ প্লাবন।

মুক্তি পেল ‘চিলড্রেন অব ওয়ার’মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের নারীদের উপর ভয়াবহতা তুলে ধরে বলিউডের নির্মাতা মৃত্যুঞ্জয় দেবব্রত নি...
19/05/2014

মুক্তি পেল ‘চিলড্রেন অব ওয়ার’

মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের নারীদের উপর ভয়াবহতা তুলে ধরে বলিউডের নির্মাতা মৃত্যুঞ্জয় দেবব্রত নির্মান করেছেন ‘চিলড্রেন অব ওয়ারঃ নাইন মান্থস টু ফ্রিডম’। যার বাংলায় নাম ‘যুদ্ধশিশু’। ছবিটি ১৬ই মে সারাদেশে মুক্তি পেয়েছে।

ঢাকার দশটি হলসহ যে সকল হলে ছবিটি মুক্তি পেয়েছেঃ- যমুনা ব্লকবাষ্টার,বসুন্ধরা স্টার সিনেপ্লক্স,বলাকা, শ্যামলী সিনেপ্লেক্স, মধুমিতা, আনন্দ, সেনা অডিটরিয়াম, দিলশাত (সিলেট), ঝুমুর (জয়দেবপুর), আজাদ, উপহার (রাজশাহী) ও মাধবী (মধুপুর)।

ছবিটির কাহিনী আর্বতিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধে নারীদের উপর নির্মম অত্যাচার, একটি গ্রামের মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই, ভাই ও বোনের দেশকে স্বাধীন করার প্রত্যয় এবং সাংবাদিক দম্পতির বিচ্ছেদের কাহিনী নিয়ে।

পরিচালক দেবব্রত ছোটবেলায় কিছুদিন ঢাকার ধানমন্ডিতে বসবাস করেছিলেন। তখন তাঁর বাবার কাছ থেকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের কাহিনী শুনে তাঁর কিশোর মনে দোলা দেয়। তখনই তিনি ঠিক করেন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বড় হয়ে কিছু একটা করবেন। পরবর্তীতে তিনি মুম্বাইতে বড় হন। একসময় সিদ্ধান্ত নেন ছবিটি বানানোর।

ছবিটি বানানোর আগে তিনি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের উপর লেখা বিভিন্ন বই-পুস্তক অধ্যয়ন করেন। কথা বলেন মুক্তিযুদ্ধের সময়কার অনেকের সাথে। রীতিমত গবেষনা করেন। আর এইসব নিয়েই নির্মান করেন ছবিটি।

ছবিটির প্রথমে নাম ছিল ‘বাস্টার্ড চাইল্ড’। কিন্তু নামের কারনে ভারতীয় সেন্সর বোর্ড ছবিটি আটকে দেয়। দীর্ঘ আটমাস অনেক কিছুর পর মৃত্যঞ্জয় নাম পরিবর্তনে রাজী হন। নাম রাখা হয় ‘চিলড্রেন অব ওয়ারঃ নাইন মান্থস টু ফিড্রম’। বাংলায় ‘যুদ্ধশিশু। ছবিটি বাংলাদেশ ও ভারতের কলকাতায় চালানোর জন্য বাংলায় ডাবিং করা হয়েছে।

ছবিটির প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন ভারতের প্রখ্যাত অভিনেত্রী রাইমা সেন। আর একজন সাংবাদিকের চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত। এ ছাড়াও ছবিটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন সদ্য প্রয়াত ফারুখ শেখ, ভিক্টর বন্দ্যোপাধ্যায়, তিলোত্তমা সোম, ঋদ্ধি সেনসহ আরো অনেকে।

ছবিটি বাংলাদেশে আমদানি করেছে খান ব্রাদার্স।

Upcoming....
19/05/2014

Upcoming....

'সেন্সর সার্টিফিকেট বাতিল করব’অনন্য মামুন অ্যাকশন কাটের ব্যানারে নির্মান করেছেন যৌথ প্রযোজনার ছবি ‘আমি শুধু চেয়েছি তোমায়...
19/05/2014

'সেন্সর সার্টিফিকেট বাতিল করব’

অনন্য মামুন অ্যাকশন কাটের ব্যানারে নির্মান করেছেন যৌথ প্রযোজনার ছবি ‘আমি শুধু চেয়েছি তোমায়’। ছবিটি মুক্তির কিছুদিন আগে থেকেই ছবিটি নিয়ে শুরু হয় একের পর এক বির্তক। সে বির্তকের সর্বশেষ অবস্থা হচ্ছে, এফডিসির এমডি স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে “আমি শুধু চেয়ছি তোমায়” ছবিটি প্রদর্শন স্থগিতের জন্য নির্দেশনা।

১৮ই এপ্রিল বিকেলে ঢালিউড২৪.কম এফডিসির বর্তমান ভারপ্রাপ্ত এমডি এস এম হারুন-অর-রশিদের মুখোমুখি হয় এই নির্দেশনার ব্যাপারে।

প্রথমেই তিনি একটা বিভ্রান্তি দূর করেন তা হল প্রদর্শন বন্ধের নির্দেশনা তথ্য মন্ত্রালয় থেকে দেওয়া হয় নি দেওয়া হয়েছে ‘যৌথ প্রযোজনায় চলচ্চিত্র নির্মাণের চিত্রনাট্য পরীক্ষা করণ কমিটি’ কর্তৃক। গত ১৪ই মে হারুন-অর-রশিদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়,

” মের্সাস অ্যাকশন কাট এন্টারটেনমেন্ট প্রযোজিত “আমি শুধু চেয়েছি তোমায়” নামক ছায়াছবিটি ভারতের সাথে যৌথ প্রযোজনায় নির্মাণের জন্য গত ১২/২/২০১৪ তারিখের সভায় যৌথ প্রযোজনায় চলচ্চিত্র নির্মাণের কমিটি কর্তৃক চিত্রনাট্য অনুমোদন করা হয়। কিন্তু ছায়াছবিটি নির্মাণকালীন সময়ে অনুমোদিত চিত্রনাট্য অনুযায়ী নির্মাণ করা হয় নাই এবং ও যৌথ প্রযোজনার শর্ত লঙ্ঘন করে চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করা হয়েছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

বর্ণিত অবস্থায়, উত্থাপিত অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত “আমি শুধু চেয়েছি তোমায়ঃ ছবির প্রদর্শন স্থগিত করা হলো। “



অ্নন্য মামুনকে পাঠানো চিঠি

অ্নন্য মামুনকে পাঠানো চিঠি



তিনি বলেন, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি কর্তৃক অভিযোগ করা হয়, ছবিটি যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা অনুযায়ী নির্মান করা হয় নি। প্রথমে যে চিত্রনাট্যানুযায়ী নির্মান করার কথা ছিল তার থেকে অনেক কিছুই পরিবর্তন করা হয়েছে। এর প্রেক্ষিতে ‘যৌথ প্রযোজনায় চলচ্চিত্র নির্মাণের চিত্রনাট্য পরীক্ষা করণ কমিটি’ কর্তৃক একটি কমিটি গঠন করে দেওয়া হয় বিষয়টি নিষ্পত্তি করার জন্য। এবং অনন্য মামুনকে এক নির্দেশনায় বিষয়টি নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ছবিটি প্রদর্শন স্থগিত করা জন্য বলি। কিন্তু তিনি তা মানছেন না।

তাকে প্রশ্ন করা হয় তাহলে ছবিটি কীভাবে সেন্সর পেল? উত্তরে তিনি বলেন, সেন্সর বোর্ডের দায়িত্ব সেন্সর নীতিমালানুযায়ী ছবিটি বানানো হয়েছে কিনা তা দেখা। যৌথ প্রযোজনার কাগজ-পত্র ঠিক আছে কিনা তা দেখা তাদের দায়িত্ব না।

তিনি আরও বলেন, যৌথ প্রযোজনার বিষয়টি সঠিকভাবে মানা হয়েছে কিনা তা দেখার দায়িত্ব হচ্ছে, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিবেশক সমিতির। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে তাদের কোন কমিটিই নাই বর্তমানে। সমিতি চালাচ্ছেন একজন প্রশাসক।

কিন্তু সেন্সর বোর্ডে তো প্রযোজক, পরিচালক এমনকি এফডিসি থেকেও প্রতিনিধিত্ব থাকে তাহলে তারা কেন তখন আপত্তি জানালো না? হারুন-অর-রশিদ বলেন, প্রথমত প্রযোজক সমিতির এটি দেখার বিষয়। কিন্তু সেন্সর বোর্ডে যিনি প্রযোজক সমিতির প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি যে এইসব বিষয় জানেন এমন না। কারন, প্রযোজক সমিতির একজন সাধারন সদস্য সেন্সর বোর্ডের সদস্য হতে পারেন। তার জন্য সমিতির সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক হতে হয় না। যার কারনে দেখা গেছে হয়ত তিনি বিষয়টি নিয়ে জানেনই না। অন্যরাও হয়ত বিষয়টি জানত না অথবা এড়িয়ে গেছেন।

তাহলে চিত্রনাট্য পরীক্ষন কমিটি এই ছবি অনুমোদন দিয়েছিল কিভাবে? হারুন-অর-রশিদ বলেন, তখন তারা যে কাগজ-পত্র দেখিয়েছিল তা হয়ত সঠিক ছিল, তাই দিয়েছিল। কিন্তু এখন যখন অভিযোগ উঠেছে তখন আমরা আবার খতিয়ে দেখছি ব্যাপারটা।

পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত খবরে সবাই জানে শুভশ্রী এবং অঙ্কুশ বাংলাদেশে মাত্র তিন/চার দিন শুটিং করেছেন এবং অনন্য মামুন মোট ১১দিনের মত বাংলাদেশে শুটিং করেছেন। কিন্তু যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা অনুযায়ী ৫০ শতাংশ শুটিং এই দেশে হওয়া নিয়ম, তাহলে কমিটি কেন তখন ধরল না? তিনি বলেন, তখন কেউ অভিযোগ করে নাই, তাই তখনকার কমটির বিষয়টি নজরে আসে নি। এখন যখন একবার অভিযোগ উঠেছে প্রথমবারের মত। এরপর থেকে নজরদারি করা হবে।

তিনি আরও জানান ১৯৮৫ সালের নীতিমালায় সম পরিমান টাকা বিনিয়োগের নিয়ম থাকলেও তা ২০১২ সালের নীতিমালায় কিছু শর্ত স্বাপেক্ষে শীতিল করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, অনন্য মামুন চাইলে বিষয়টি নিষ্পত্তি করে ছবিটি চালাতে পারতেন। কিন্তু তা না করেই চালাচ্ছেন। এখন আমরা যদি দেখি নীতিমালার কোন ব্যতয় ঘটেছে তাহলে তাদের সেন্সর সার্টিফিকেট বাতিল করব, যাতে তিনি ছবিটি আর প্রদর্শন করতে না পারেন।

এইসব ব্যাপার নিয়ে অনন্য মামুনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি চিঠি ইস্যু হবার ব্যাপারটি স্বীকার করলেও হাতে পাবার বিষয়টি অস্বীকার করেন। তিনি বলেন আমার ছবির সেন্সর সার্টিফিকেট বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আমার ছবি বৈধ। আমি কেন প্রদর্শন বন্ধ করব?

Swatta (2014) Upcoming Bangla MovieTollywood super star Paoli Dam and Dhallywood number one Hero Shakib Khan starring ne...
19/05/2014

Swatta (2014) Upcoming Bangla Movie

Tollywood super star Paoli Dam and Dhallywood number one Hero Shakib Khan starring new upcoming Bangla movie Swatta. It’s Hasibur Reza Kallol upcoming Bangla movie. The film Sohani Hussein’s ‘mother’, a short story from Abdullah Zahir Babu wrote the film’s dialogue. Director of the script itself is doing. This the romantic drama based movie. Swatta (2014) Upcoming Bangla Movie

The film leads character playing by Shakib Khan and Paoli Dam. The paired is the going to new paired in Bangla movie world. It is the first movie acting of Paoli Dam any Bangladeshi movie. Before she acting Gautam Ghosh directed joint produced movie “Moner Manush”. Which starring by Prosenjit Chatterjee, Chanchal Chowdhury, Raisul Islam Asad,Shuvra Kundu, Paoli Dam, Priyanshu Chatterjee, Champa, Hasan Imam and more.

Indian actress Paoli Dam have been coming on July 8 in Bangladesh. She coming to Dhaka shooting for upcoming Bangla movie”Swatta”. Shakib Khan with his acting in this film. Director Hasibur Reza Kollo said, i will give a well and fully entertainment Bangla movie to visitors.

Swatta Bangla movie music directed by Bappa Majumder. The film music work is running at Moghbazar shruti studio. The film singers are Momotaj, Shamina Chowdhury, Kona and Mila etc. The film soundtrack coming in market on Eid occasions.

At a glance:
Movie name: Swatta
Directed by: Hasibur Reza Kallol
Screenplay by: Hasibur Reza Kollol
Dialogue: Abdullah Jahir Babu
Casting by:Shakib Khan, Paoli Dam and more.
Genre: Drama/Romance
Music by: Bappa Majumder
Language: Bangla
Country: Bangladesh

Shooting locations:
New upcoming Bangla movie shooting will be started on 8 August 2014. The film shooting locations are Dhaka with Chuadhanga, Jessore, Bandarbhans, Sylhet, Chittagong various locations and others beautiful places in Bangladesh.

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladesi Movie News & Character posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share