23/08/2021
জরুরি ঘোষণা
যারা AstraZeneca (Covishield) ভ্যাক্সিনের ১ম ডোজ গ্রহণ করে দীর্ঘদিন অপেক্ষা করে আছেন, তারা নিকটবর্তী কেন্দ্রে যোগাযোগ করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ২য় ডোজ গ্রহণ করুন।
fully a radio station for chittagong University
জরুরি ঘোষণা
যারা AstraZeneca (Covishield) ভ্যাক্সিনের ১ম ডোজ গ্রহণ করে দীর্ঘদিন অপেক্ষা করে আছেন, তারা নিকটবর্তী কেন্দ্রে যোগাযোগ করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ২য় ডোজ গ্রহণ করুন।
মাত্র ১৫০০ টাকায় ওয়ার্ডপ্রেস সাইট ডিজাইন করুন।
যোগাযোগ ঃ ০১৫৫৯০১১০৭১
How To make Blood Effect in Photoshop.
u can create a blood effect easily in photoshop, please see this video, & learn.. how to make a effect in photoshop.. MY CHANNEL for many more new...
everyone subscribe this channel...
hello, i am tanvir, its a helpful & news category channel .
লেগস্পিনার অব বাংলাদেশ । ৪০ ডিগ্রী লেগ টু অফ টার্ন
নিরাপদ ক্যাম্পাস চাই
রিপোর্টার - নুজহাত তাবাসসুম
ভিডিও ও ছবি - নঈম উদ্দীন,জুমান আকবর।
নিরাপদ ক্যাম্পাসের দাবিতে চবির সাধারণ শিক্ষার্থীরা,ক্যাম্পাসকে সবরকমের অরাজকতা থেকে মুক্ত রাখতে প্রশাসনের প্রতি আহবান জানান তারা।
For Better View: https://youtu.be/1f-ihFwm0yI
Go Global
আজ ১৭ই মার্চ। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৯তম জন্মবার্ষিকী।আজকের এই মহান দিনে জাতির পিতা কে আমরা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এর অধীন বিভিন্ন কোম্পানীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ !!
বিস্তারিত দেখতে এখানে ক্লিক করুন ।
Soul of neymar || world cup football || yakub rasel || mirakkelian || funny video || ইয়াকুব রাসেল
নেইমারের আত্মা । ফিফা বিশ্বকাপ ২০১৮
ছুরি,চাকু,পিস্তলের কী দরকার?
খোলা চুলে,নীল শাড়ি আর লাল টিপে
তুমি বারান্দায় এলেই তো আমি খুন হই
শতবার।
রিলেশনে ছেঁকা খেয়ে যে ছেলেটা
নেশাখোরদের তালিকায় নাম
লিখিয়েছে সেও ঘুরে দাঁড়াতে
পারে,..💔 ... হৃদয় ভাঙার যন্ত্রণায় যে
মেয়েটা
রাতের বেলা বালিশ ভিজিয়ে
চোখ
ফুলিয়ে ফেলে সেও ঘুরে
দাঁড়াতে পারে,.. শুধু দরকার ভালো থাকার ইচ্ছা
পোষণ করা ..... হ্যা ...আমরা চাইলেই ভালো
থাকতে পারি ...
ছেলেটা কার জন্য নেশা
করছে ??
এমন একজন মানুষের জন্য সে নেশা
করছে যে কিনা তাকে ভালোই
বাসে না ... ।
মেয়েটা কার জন্য বালিশ
ভেজায় ??
এমন একজন মানুষের জন্য সে
বালিশ
ভেজায় যে কিনা তার সাথে
প্রতারনা
করেছে । তার মনটাকে ভেঙে
দিয়েছে ।
মন ভেঙে দেয়া মানুষগুলা খুবই
নিষ্ঠুর
হয় । তারা কখনোই নিজেদেরকে
দোষী
মনে করে না । কখনো অনুতপ্ত হয়
না ।
ওরা কষ্ট দিতেই পছন্দ করে ।
কার জন্য এসব করছেন ??
আপনার কান্না কিংবা চোখের
জল এরা
deserve করে না ...
যাকে ভেবে কষ্ট পাচ্ছেন
,তারা
আপনার সেই অনুভূতিকেও
deserve
করে না ।
ছেড়ে দিন । একেবারেই ছেড়ে
দিন ।
জীবনটাকে অযোগ্য মানুষের
জন্য
থামিয়ে রাখাটা বোকামি !!
এবং
আপনার বোকামির দায়ভার শুধুই
আপনার ।
ওই মানুষটা যদি আপনার সাথে
প্রতারনা করে ,আপনাকে আঘাত
দিয়ে
বেঁচে থাকতে পারে ,তাহলে
আপনিও
সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার
অধিকার
রাখেন । আপনি তো ভুল করেননি ।
আপনার দুর্বলতার সুযোগ
নিয়েছে সে ।
দোষটা তার । পরিনতিও তার ।
তাহলে
আপনার ভোগান্তি হবে কেন ??
একটু দেরীতে হলেও একসময়
ঠিকই বুঝে
যাবেন রাতের বেলা বালিশ
ভেজানোটা একটা ড্রামাটিক
পর্যায়ের বোকামি ছাড়া কিছুই
ছিলনা ।.. নিজের জীবনটাকে
valuation
করতে শিখুন .....আপনি valuation না করলে
কেউ
এসে আপনাকে value শেখাবে
না .....ভালোবাসাটা তাকেই দিন
,যে
আপনাকেই ভালোবাসে..
এক মহিলা তার বাড়ি থেকে বেরিয়ে দেখলো উঠানের সামনে তিনজন বৃদ্ধ ব্যক্তি বসে আছেন।তিনি তাদের কাউকেই চিনতে পারলেন না। তাই বললেন, ‘আমি আপনাদের কাউকেই চিনতে পারলাম না,কিন্তু আপনারা হয়তো ক্ষুধার্ত। আপনারা ভেতরে আসুন,আমি আপনাদের খাওয়ার ব্যবস্থা করছি...‘
তারা জিজ্ঞেস করলেন ‘ বাড়ির কর্তা কি আছেন?’ মহিলা বললেন,’না’। ‘তিনি বাইরে গেছেন।’
‘তাহলে আমরা আসতে পারবো না।‘
সন্ধ্যায় যখন বাড়ির কর্তা ঘরে ফিরে সব শুনলেন তখন তিনি বললেন,'যাও তাদের বলো যে আমি ফিরেছি এবং তাদের ঘরে আসার জন্যে অভ্যর্থনা জানাচ্ছি।‘
মহিলা বাইরে গেলেন এবং তাদের ভেতরে আসতে বললেন।কিন্তু তারা বললো,‘আমরা এভাবে যেতে পারি না।'
মহিলা জিজ্ঞেস করলেন,’ কিন্তু কেন? আবার কি সমস্যা?’
বৃদ্ধ লোকেদের মধ্যে একজন বললেন,’আমাদের মধ্যে একজনের নাম সম্পদ।‘আরেক জনের দিকে নির্দেশ করে বললেন,’তার নাম সাফল্য এবং আমি ভালবাসা।এখন আপনি ভেতরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিন আমাদের কাকে আপনি ভেতরে ঢুকতে দেবেন।'
মহিলা যখন ভেতরে গিয়ে সব খুলে বললেন তখন তার স্বামী অত্যন্ত খুশি হয়ে গেলেন এবং বললেন,'আসাধারন! চল আমরা সম্পদকে ডাকি,তাহলে আমরা ধনী হয়ে যাব!'
তার স্ত্রী এতে সম্মতি দিলেন না,’নাহ,আমার মনে হয় আমাদের সাফল্যকেই ডাকা উচিত।' তাদের মেয়ে ঘরের অন্য প্রান্তে বসে সব শুনছিলো। সে বলে উঠলো,'তোমাদের কি মনে হয় না আমাদের ভালবাসাকেই ডাকা উচিত? তাহলে আমাদের ঘর ভালবাসায় পূর্ন হয়ে উঠবে।'
লোকটি বললো,‘ঠিক আছে আমরা তাহলে আমাদের মেয়ের কথাই শুনবো, তুমি বাইরে যাও এবং ভালবাসাকেই আমাদের অতিথি হিসেবে ডেকে নিয়ে এসো।‘
মহিলাটি বাইরে গেলেন এবং বললেন’আপনাদের মধ্যে ভালবাসা কার নাম? অনুগ্রহ করে তিনি ভেতরে আসুন,আপনিই আমাদের অতিথি।' ভালবাসা নামের বৃদ্ধ উঠে দাড়ালেন এবং বাড়ির দিকে হাটতে শুরু করলেন,বাকী দুজনও উঠে দাড়ালেন এবং তাকে অনুসরন করতে লাগলেন।
মহিলাটি এতে ভীষন অবাক হয়ে গেলেন এবং বললেন, 'আমিতো শুধু ভালবাসা নামের বৃদ্ধকে ভেতরে আসার আমন্ত্রন জানিয়েছি,আপনারা কেন তার সাথে আসছেন?’
বৃদ্ধ লোকেরা বললো,'আপনি যদি সম্পদ আর সাফল্যকে আমন্ত্রন করতেন তবে আমাদের বাকী দুজন বাইরেই থাকতাম,
কিন্তু আপনি যেহেতু ভালবাসাকে আমন্ত্রন জানিয়েছেন,সে যেখানে যায়,আমরা দুইজনও সেখানেই যাই।
যেখানেই ভালবাসা থাকে,সেখানেই সম্পদ ও সাফল্যও থাকে।
Timeline Photos
Please everyone read the post for once only..
আজ আফগান রেস্টুরেন্ট এ গেলাম।এই নিয়ে ৩/৪ বার আফগানে যাওয়া।সব সময় আমরা সবাই অনেক রেস্টুরেন্ট এ খাই এবং তাদের ফুড, সার্ভিস নিয়ে পোষ্ট দি,কিন্তু আজকে আমি পোষ্ট দিচ্ছি Vat নিয়ে।আমরা হইতো যখন কোন রেস্টুরেন্ট এ যাই- Vat নিয়ে যাচাই করি না।বিল এর সাথে Vat এড করে আর ওয়েটার একটা মুছকি হাসি দেয় আর আমরা দিয়ে দি।
কিন্তু আমরা যে উদ্দেশ্য ভ্যাট
দিচ্ছি সেটাকি যথাযত ভাবে সরকার পাচ্ছে?নাকি রেস্টুরেন্ট মালিক সেটা পকেট এ নিচ্ছে।😕😕😕
Same কাজ আমিও করি,বিল যখন দি তখন আমরা চেক করি না,কোন কিছি ভ্যাট চাইলে দিয়ে দি।
আজ আফগানে যখন বিল paid Korchilam..
হঠাত আমার মোবাইলে ভ্যাট চেক করার এপ্স এর ব্যবহার করতে ইচ্ছে হল তাই ব্যবহার করলাম এবং উত্তর পেলাম তাদের যে ভ্যাট এর রেজিস্টাশন নাম্বারটা ফেইক এবং এই নাম্বারে কোন ভ্যাট রেজিস্টার নাই।
তাই একটু চিন্তা করুন যদি Jodi ১০০ কাস্টমার সার্ভ করে প্রতিদিন, আর ভ্যাট Per Person theke ১০০ করে Vat নিলে মাস শেষে "৩ লক্ষ "টাকা রেস্টুরেন্ট এর মালিকরা ভ্যাটের দোহায় diye pocket a ney.
আমি যখন তাদের ভ্যাট চেকার তা দেখলাম এবং বললাম যে আপনাদের ত কোন রেজিস্টার করা নাই।তখন ওয়েটারের হাসি মুখ থেকে তখন দুঃখময় মুখ করে ৯৬(-) করে দিলো,এবং রিকুয়েস্ট করলো fm এ পোস্ট না দিতে।
কিন্তু আমি ভাবলাম শুধু নিজের কথা চিন্তা করলেত হবে না।অন্যরাও প্রতারিত হবে প্রতিনিয়ত। তাই সবাই ভ্যাট চেকার এপ্সটা ডাউনলোড করুন এবং নিজেকে প্রতারিত হবার হাত থেকে রক্ষা করুন।
✌✌✌✌✌✌✌✌✌
Please share it or mention it to ur friends to save them from this types of Fake Vat!!!
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের
ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের
অধিভুক্ত 'সি-৩' ইউনিটের
পরীক্ষা বাতিল করেছে কর্তৃপক্ষ।
আগামী ২৫ নভেম্বর পরীক্ষা
নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন
চৌধুরী স্যার।
ছেলেটি মেয়েটিকে কল দিয়ে বলে, -আজ
আমাদের ব্রেকআপ তাই না..?? --হুম তাই..
-কাল থেকে আর কল দিবো না..?? --না..
কাল আমি অন্য একজনের বউ হয়ে যাবো.. -
কথাগুলা খুব সহজেই বলে দিলা যে..?? --
আমাকে নিয়ে পালাতে পারবা আজ
রাতে..?? -না.. আমাদের মা বাবা মেনে
নেয়নি, পরেও মানবে না.. --হুম, ভালো
থেকো.. -রাত বারোটায় নদীর ধারে চলে
এসো.. তোমার জন্মদিনটা শেষবারের মত
একসাথে করতে চাই.. --এটাই শেষ কিন্তু..
এরপর আমরা আর যোগাযোগ রাখবো না.. -
অবশ্যই.. .. রাত বারোটা.. নদীর ধারে
বেঞ্চটিতে তারা বসে আছে.. মাঝখানে
ছোট্ট একটি কেক.. মোমবাতি জ্বলছে..
দুজন একসাথে,,, ছুরিটা কেকের উপর
বসালো আর সিহাব বলল, "হ্যাপি বার্থডে,
নিশি!!" তারপর এক টুকরো কেক খাইয়ে
দিল.. -কেকটা অনেক মজার, না..?? --হুম,
মজার.. -চকলেট কেক.. তোমার ফেভারিট..
--সিহাব..?? -হুম, বল.. --তুমি খুব ভালো
একটা ছেলে.. *সিহাব কিছু বলে না..
নিশি তাকে বলে___ --তোমার সাথে
কাটানো প্রতিটি সময় আমার মনে থাকবে.
খুব সুন্দর ছিল সময়গুলো.. ভালো থেকো আর
আমাকে ভুলে যেও.. আমাদের রিলেশন
এখানেই শেষ.. . নিশি উঠে গিয়ে হাঁটতে
থাকে.. সিহাব নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে থাকে..
নিশি একবারের জন্য থমকে দাঁড়ায়..
তারপর পিছনে ফিরে সিহাবের দিকে
এগিয়ে যায়___ --আমাদের রিলেশন শেষ,
তাই না সিহাব..?? -হুম, শেষ.. --তোমার
প্রতি আমার কোন অধিকার নাই এখন..?? -
না, নাই.. --তবুও তোমার হাতটা ধরি,
প্লিজ..?? -ধরবে..?? ধর.. --একবার শক্ত
করে জড়িয়ে ধরবে..?? . সিহাব মেয়েটিকে
শক্ত করে জড়িয়ে ধরে.. তারপর দুজনই কেঁদে
চলেছে.. শেষ কান্না.. নিশি আবার চলে
যাচ্ছে.. সিহাব তাকে ডাকে "এই নিশি, i
love u"!! নিশি ঘুরে তাকালো.. কিছু বললো
না মেয়েটা.. শুধু একটা হাসি দিল.. ..
পরেরদিন বিয়েটা আর হয়নি.. সকালেই
মেয়েটা আত্মহত্যা করে.. সিহাবও রাতে
ঘরে ফিরেনি আর.. ছেলেটাকেও আর কখনো
দেখা যায় নি..!!
দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে তো তিনটা/
চারটা ফাস্ট ক্লাস লাগে না,
বিরোধি দলের নেত্রী হতে তো কিছুই
লাগেনা
কোন দিন এমপিদের নমিনেশন দেওয়ার
সময় বলেছিলেন, চারটা ফাস্ট ক্লাস চাই
কখনো তো বলেননি ,
রাষ্ট্রপতি নিয়োগে জিপিএ ফোর আউট
৩.৭৫
স্পিকার নিয়োগে ৩.৫০ নূন্যতম যোগ্যতা
কখনও তো এমপি, মন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি,
স্পিকার, চেয়ারম্যান, মেম্বারসহ যারা
আছে তাদের পরীক্ষা নিতে শুনি না,
শুনি নি!
তাদের অধীনে চাকরি করা আমলাদের শুধু
পরীক্ষার কষাঘাতে পিষ্ট হতে হয়
মাননীয় জানেন!
কত কবি হারিয়ে গেছে কবির নাম/জন্ম-
মৃত্যু সাল/সৃষ্টির সংখ্যা মুখস্ত করতে
করতে?
টেনশনে কত বিলিয়ন চুল পাকনা ধরে কত
শিল্পীমন হারিয়ে গেছে?
হারিয়ে গেছে কত প্রেমিক-প্রেমিকার
পুষ্পটিত আবেগ
বাবারা প্রিয় সন্তানদের কত অসংখ্য
গালি দিতে হয়েছে ?
তিলে তিলে ইংরেজী পড়া ছেলেটির
বিশ বছর নষ্ট করে তাকে ব্যাংকের
কেরানী বানিয়েছেন!
বিশ্বাস করুণ, বইয়ের ভারে আমাদের
মেরুদন্ড বেঁকে গেছে কিন্তু বিবেক
উদ্বেলিত হয়নি!
শিক্ষা হলো বাচ্চাদের ঔষুধ খাওয়ানোর
মত, কৌশলে দিতে হয়, জোর করে দিলে
হজম নয় কেবলি পরীক্ষার হলে বমি হয়!
লেখাঃ Abdur Rob Sharif
গেছিলাম কাপড় কিনতে... পছন্দ করে দাম দেওয়ার সময় দেখি দামের সাথে ১৫% ভ্যাট যোগ করেছে।
সাথে সাথে ধরলাম, এই ভ্যাট কিসের?
- এটা সরকারকে দিতে হয়।
- ঠিক আছে। আপনাদের ভ্যাট নাম্বার কত?
একটা নাম্বার দেখাল লোকটা।
এবার আমি বললাম, মুসক ১১ ফর্ম অর্থাৎ ভ্যাট চালান দেন।
সেলসম্যান অবাক।
আবার বললাম, কি হল? আমি সরকারকে ভ্যাট দিচ্ছি, আর সরকার আমাকে এর রিসিপ্ট দিবে না? যান, নীল রঙয়ের ভ্যাট চালানটি নিয়ে আসুন।
এরপর সে তাদের বসকে ডাকল। তিনি এসে,
- কি সমস্যা ভাই?
- সমস্যা তো আপনার। মুসক বিধিমালা ২০১২ অনুযায়ী আমি আপনার মাধ্যমে সরকারকে ভ্যাট দিলাম, আর আপনি আমাকে চালানের কাগজ তো দিলেন না।
- এটা তো নাই আমাদের কাছে?
- নাই মানে? তাহলে কোন আইনে আপনি আমার কাছে ভ্যাট আদায় করলেন? আপনার বিরুদ্ধে তো ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
লোকটি চুপ। পরে ১৫% ভ্যাট ছাড়াই কাপড় দিল।
শুধু এটি নয় হাজার হাজার শপ, রেস্টুরেন্ট, হোটেল ইত্যাদি এভাবে ভ্যাটের নামে অর্থ আত্মসাৎ করছে। আর সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকা নিজেদের পকেটে ঢুকাচ্ছে।
নিয়ম হল, যখনি কেউ আপনার বিলে ভ্যাট হিসেবে টাকা কেটে নিবে, সাথে সাথে সে আপনাকে একটি চালানের সরকারি কাগজ (নীল রঙয়ের) দিয়ে দিব। আপনি যে সরকারকে ভ্যাট দিলেন, আর সরকার যে বুঝিয়ে পেল সেটার প্রমাণ এটি। ভ্যাট নিবন্ধিত প্রত্যেক দোকান বা রেস্টুরেন্টে এই সরকারি কাগজ থাকে।
অনেক সময় শুধু প্রিন্ট করা বিল আমাদের দেয় যেখানে ভ্যাটের টাকার পরিমাণও উল্লেখ থাকে... কিন্তু এটি ভ্যাটের সরকারি কাগজ নয়। নীল রঙয়ের চালান কাগজটিই হল ভ্যাটের কাগজ।
কেউ যদি প্রিন্টেড বিলে ভ্যাট নিয়ে আলাদাভাবে এই চালান কাগজ না দেয়, তাহলে বুঝবেন সেই টাকা সেই প্রতিষ্ঠান নিজের পকেটে ঢুকালো, অথচ আপনি সরকারকে ঠিকই ভ্যাট দিলেন। খাবার রেস্টুরেন্টগুলোতে এই দুই নম্বরি কাজগুলো বেশি করে।
আবার অনেক প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন নাম্বারই নেই, তারাও অযথা ভ্যাটের নামে টাকা আদায় করে।
কেউ চালান কাগজ দিতে অস্বীকার করলে, তাকে আইনের কথা উল্লেখ করে আর ভ্যাট দিবেন না। বেশি তেড়িবেড়ি করলে এনবিআরে সরাসরি ফোন দিয়ে অভিযোগ করবেন।
আমরা কষ্টের ইনকামের টাকা থেকে প্রতিনিয়ত সরকারকে ভ্যাট দিচ্ছি কিন্তু সে টাকা সরকার পর্যন্ত যাচ্ছেই না, কারণ বেশিরভাগ লোকই এটা জানে না...আর এই সুযোগে এসব দুষ্ট লোকগুলো সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকা মেরে দিচ্ছে চোখের সামনে।
নীল রঙয়ের চালান কাগজটির একটা নমুনা ছবি দিলাম...
[[শেয়ার করুন, নিজে তো জানলেন, বন্ধুদেরও জানিয়ে দিন।। ]]
(Courtesy: Police Bureau of Investigation- PBI)
অসাধারন লাগল পড়ে। জানিনা লেখক কে? লেখকের নাম নেই। পড়ে পাচ মিনিট নিস্তব্ধ হয়ে বসে ছিলাম, ভালো লাগলতাই শেয়ার করলাম
" ★★★ সবুজ বাতি ★★★..................................
বছর দুয়েক আগের কথা,,।
ব্যাচেলর লাইফ,,ছোটো খাটো একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরী,, মা বাবা আর ছোটো বোনকে নিয়ে ছোটো সুখের সংসার,।
বাবা একটা জুটমিলে রিটায়ার করে প্রবিডেন্ট ফান্ডের সামান্য টাকায় দুকামরার একটা বাড়িও করেছে,,সামান্য কিছু দেনাও হয়েছে,,।
ভবিষ্যৎএর স্বপ্ন দেখছি আমার গার্লফ্রেন্ড প্রীয়াকে নিয়ে,,। আমাকে খুবই ভালবাসে প্রীয়া। আমরা ঠিক করেছি,, বাবার দেনাটা শোধ করেই বিয়েটা সেরে নেবো,,। রাতে আমাদের কথাও হয় ফেসবুকে,,। কম খরচে অনেক কথা,, মন চাইলে সারারাত,,। আমার ফ্রেন্ডলিষ্টে প্রায় কম বেশি করে একশো সদশ্য। সকলের সাথে না হলেও অনেকেরই সাথে নিওমিত কথা হয়,,। এমনি অল্প কথা বলা একজন ছিলো,, বিথী শর্মা,,। অবাঙালী হলেও পরিস্কার বাংলা বলতে পারতো,,। আমি পাঁচটা sms করলে একটার উত্তর দিত,,। কখনো সুধুই লাইক দিয়ে ছেরে দিত,,।
প্রফাইলের ছবিটাও খুব সুন্দর,, এককথায় সুন্দরী বলা চলে,, বড় বড় চোখ মুখে মৃদু হাঁসি সত্তিই সুন্দর,,।
কোম্পানিতে লেবারদের দাবিদাবা আর ইউনিয়ান বাজিতে বন্ধই হয়ে গেল কোম্পানি,,। একেবারেই কর্মহীন হয়েগেলাম,,। ভাবলাম একটা কাজ ঠিকি জুটিয়ে নেব,,। এমন ভাবনা আমার মিথ্যে হয়ে গেল,,। এইভাবে কএক মাস কেটে গেল,,একে একে মায়ের গয়না দোকানে বাঁধা পড়লো,,।
সংসার বাঁচাতে রাজমিস্ত্রির জোগারের কাজের জন্য কথা বললাম,,সেখানেও নিলোনা,, কারন কাজের কোনো অভিজ্ঞতাই নেই,,। সাফ জানিয়ে দিল তোমার দ্বারায় একাজ হবেনা,,।
অবস্থা বুঝে মুদিওয়ালাও ধার দেওয়া বন্ধ করে দিল।
ছোটো বোনটা ক্লাস টেনে পড়ে,,। সেও দেখি খিদে নেই বলে, কিছু না খেয়েই স্কুলে চলে গেল,,।
মা বাবার মুখের দিকে তাকাতেই পারছিনা,,।
গত রাতে প্রীয়াও বলে দিল,,অন্য জায়গায় নাকি বিয়ের ঠিক হয়ে গেছে,,। আর যেন কখনোই ডিস্টার্ব না করে,,। যাকে এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন,, সবার আগে সেই পালিয়ে গেল,,।
বন্ধুরাও প্রায় সবাই বেকার,,।কিন্তু ওদের কেউ না কেউ আছে সংসার চালানোর মত,,। তবুও ওরা অনেক সাহায্য করেছে,,।
অভাব যে এত ভয়ঙ্কর তা আগে যানাছিলনা,,।
মায়ের মুখঝামটা,, বাবার শুকনো মুখের কটাক্ষ দৃষ্টি,,যে বোনটার সারাটা দিন টুকটাক করে মুখ চলতো - সে আজ খালি পেটে বইয়ে মুখ গূঁজে পরে রয়েছে,,।
আর পারছিনা,, এভাবে বাঁচার কনো মানেই হয়না,,। আজেবাজে উল্টোপাল্টা চিন্তা মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে,,। অনেক রাতে বারি ফিরেছিলাম,,বন্ধুর খাওয়ানো চা বিস্কুট অনেক আগেই হজম হয়ে গেছে,,। এবার বিষ খেতে ইচ্ছা করছে,,, হাঁ এটাই একমাত্র পথ,, অসহ্য যন্ত্রণার হাত থেকে মুক্তির উপায় এটাই,,। হাঁ সুইসাইড,, মাথার মধ্যে ফিক্সড হয়ে গেল,, এছাড়া আর কিছুই মাথায় আসছেনা,,।
পকেট থেকে মোবাইলটা বের করে ফেসবুক খুললাম,,ফ্রেন্ড লিষ্টের বন্ধুরা যারা অন লাইন ছিলো,, তাদের মধ্যে প্রীয়া ছিলো এক নাম্বারে,,তাই ওকেই প্রথমে লিখলাম গূড বাই প্রীয়া, চললাম,,,,,
হুঁহঃ,,,,,নো রিপ্লাই,,হয়তো ব্যাস্ত আছে অন্য কারোর সাথে,,,।
তারপর পরপর প্রত্যেককেই একই কথা লিখে ফরোয়ার্ড করলাম,,"গুড বাই বন্ধু চললাম ",,,।তার মধ্যে অনেকে অনেক রকম রিপ্লাই করলো,, কেউ - ভাল থাকিস,,,। কেউ - কোথাও বেড়াতে যাচ্ছো নাকি,,? কেউ - কনো কাজের জন্যে দেশ ছাড়ছো নাকি,,?
কিন্তু একমাত্র বিথীই ব্যাপারটা ঠিকি আন্দাজ করেছিলো,,। যে কিনা অনেক কথা বলার পর তবে একটা রিপ্লাই দেয়,,। সে পরস্পর প্রশ্ন বাণে আমাকে ঘায়েল করে ফেলল,,।
একের পর এক প্রশ্ন - এই তুমি কোথায় যাচ্ছো,,?
তোমার গুড বাই বলার ধরনটা একটু অন্য রকম,,।
জীবন থেকে পালিয়ে যাচ্ছোনা তো,,?
কি হয়েছে তোমার,,?
প্রেমীকা ধোকা দিয়েছে,,?
সুইসাইড করার কথা ভাবছোনা তো,,?
আমি আশ্চর্য হয়ে গেলাম, আগে যেটুকু কথা হয়েছে,, -হায়,,হ্যালো,,কেমন আছো,, ভালো আছি ব্যাস এইটুকুই,,। এর পরের কথার কখনই উত্তর পাইনি,,আর আজ,,! সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে কখন যে হুঁ লিখে সেন্ড করে ফেলেছি,,,,,
আবার শুরু হয়ে গেল,,-
এ মা তুমি কি বোকা,,।
এই সামান্য কারনে কেউ সুইসাইড করে নাকি,,?
বছরের ঋতু পরিবর্তনের মতই প্রেমীক প্রেমীকারা আসে আর যায়,, ছাড়ো ওসব কথা,, তুমি চাইলে আমাকে ভালোবাসতে পারো,। আমাকে দেখতেও খুব খারাপ নয়,,। কথা দিচ্ছি মৃত্যুর আগে পর্যন্ত বেইমানি করবোনা,,।
এবার আমি একটু ঝেরে কাশলাম,,। সংক্ষেপে আমার সব সমস্যা গুলো বললাম,,।
সব শুনে যে কথা গুলো বলল, -
তুমি একজন বীর যোদ্ধা,, তোমার লড়াইয়ের উপরে আরো তিন তিনটি প্রাণীর বাঁচা মরা নির্ভর করছে,,। তুমি নিশ্চিত যানবে,, তোমার জীবনে যখন ঘনো অন্ধকার,, ঠিক তার পরেই ভগবান তোমার জন্য একটি সুন্দর সকাল রচনা করে রেখেছেন,,।
আরে বোকা ভগবান এভাবেই পরিক্ষা নেন,, তোমাকে যে উত্তির্ন হতেই হবে,,।
কথা শেষ হতেই বিথীর একটা সেলফি ভেসে উঠলো মবাইলের স্ক্রিনে,,। আমাকে ছুঁয়ে কথা দাও এ লড়াইটা তুমি লড়বে,,। আমার ভালবাসার দিব্বি, এ লড়াই তোমাকে জিততেই হবে,,।
বিছানার উপর মোবাইলটা রাখা,,পর পর লেখাগুলো ফুটে উঠছে,,মনে মনে লেখাগুলো আউরে যাচ্ছি,,। কি উত্তর দেব কিছু ভেবে পাচ্ছিনা,,। হাতের আঙুল গুল যেন অসার হয়ে গেছে,,
আবার - কিহল কিছু তো বল,,।
অনেক কষ্টে টাইপ করলাম,, আমি তোমার সঙ্গে দেখা করতে চাই,,
বিথী - হাঁ নিশ্চই,, বল কবে কোথায় দেখা করতে চাও,,?
বললাম - কাল বিকেল পাঁচটায় বাবুঘাটে নদীর ধারের পার্কে,,।
বিথী - তুমি ঠিক আসবে তো,,? তোমার নংটা দাও যদি তোমার আসতে দেরি হয়,,। আমি কিন্তু অপেক্ষা করবো,,।
বললাম - হাঁ ঠিক আসবো,, সঙ্গে ফোননং টাও টাইপ করে দিলাম,,।
বিথী - তাহলে এখন ভালছেলের মত ফোন রেখে ঘুমিয়ে পরো,,কাল তাহলে আমাদের দেখা হচ্ছে,,।
Good night Sweet dreams..বলে অফলাইন হয়েগেল,,। আমিও ফোন বন্ধ করলাম,,।
ভাবতে লাগলাম,, কে এই বিথী,,?
তা সে যেই হোক,, ওর কয়েকটা কথায় জীবনের সিদ্ধান্তটাই পাল্টে গেল,,।
থেমে যাওয়া গাড়ি যেন নতুন করে আবার গতি ফিরে পেলো,,।
আর প্রীয়া সেও তো একটা মেয়ে,, কত তফাৎ দুজনের মধ্যে,,। কখন যেন ঘুমিয়ে পড়লাম,,।
সকালে দরজা ধাক্কায় ঘুমটা ভেঙে গেল,,খুলে দেখি আমার বন্ধু সুব্রত। ও বললো আমার দাদা আমার জন্য একটা কাজ দেখেছে, আমি চাই কাজটা তুই কর।
কাজটা আমার সত্যিই দরকার ছিলো। অবাক হলাম, বিথীর কথাগুলো এভাবে মিলে যাচ্ছে কি করে।
সুব্রত আমাকে যে কাজটার কথা বলেছিলো, সেটা হলো কলকাতার চায়ের গোডাউনের ম্যানেজার, মাইনে সাত হাজার তাও মন্দ হয় না।
বিকেলে বিথীর সাথে দেখার করতে হবে।
যথারীতি বিকেল পাঁচটা মধ্যেই আমি সেখানে পৌঁছে গেলাম, কিন্তু দেখি আমার আগেই বিথী সেখানে পৌঁছে গেছে। আমার দিকে তাকিয়ে বললো, আমার যোদ্ধা তো খুব লক্ষী ছেলে। সময় মানিয়ে আসতে পেরেছ। এভাবে সময় মেইনটেইন করবে।
তারপর আমরা একটা বেন্ঞ্চে বসলাম, সূর্য ডুবি ডুবি অবস্থা, হঠৎ বিথীর চোঁখে আমার চোঁখ পড়লো, দেখলাম ও তার চোঁখ দিয়ে তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে আমার চোঁখের দিকে তাকিয়ে আমার হৃদয়ে তার অবস্থান বোঝার চেষ্টা করছে।
তারপর বিথী বললো, কাজটা কি হয়েছে, আমি বললাম "হুম হয়েছে" তারপর তার ঠোঁটের কোনে মুচকি হাসি।
কিছুক্ষণ আমি চুপ করে বসেছিলাম, বিথী বলে উঠলো, এত আকাশ - পাতাল কি ভাবছো?
আমি বললাম, তুমিই বলো আমি কি ভাবছি, তার ও বললো, ঐ যে দূরে যে ফুসকা ওয়ালা দাঁড়িয়ে আছে, তোমার ইচ্ছে করছে আমাকে ঐখানে বসিয়ে মনভরে ফুচকা খাওয়াতে।কিন্ত তোমার পকেট গড়েরমাঠ, তাই পাড়ছো না।
আমি হতবাক হয়ে দাঁড়িয়ে গেলাম, আরে আমি তো তাই ভাবছি, ও কি করে জানলো আমার মনের কথা, তারপর কৌতুহল আটকে রাখতে পারলাম না, বলেই ফেললাম তুমি কে বলো তো??
ও কোন দ্বিধা না করে বললো, আমি তোমার প্রেমিকা। তারপর আমার হাত ধরে একটা ঝটকা দিয়ে তার পাশে বসিয়ে দিলো।
তারপর আমাকে বিথী আমাকে বললো, জানো আমি কতজনকে তোমার মতো যোদ্ধা বানিয়েছি,
আমি বললাম: না জানি না। বিথী বললো: ২১০ জনকে, জানো আমি কেন একদিনের বেশি কারও সাথে সম্পর্ক রাখি না,
আমি বললাম কেন?
বিথী বললো কাওকে যোদ্ধা বানাতে, আমার একটা দিনই যথেষ্ট।
জানো আমার আয়ুকাল কত??
আমি বললাম, না জানি না।
তারপর বিথী বললো, আমার আয়ুকাল ১১০ দিন। কারন আমি ক্যান্সারের রোগী। আমি আজকের পর থেকে আর তোমার সামনে আসবো না, তোমার সাথে কোন যোগাযোগ ও রাখবো না, অনলাইনে যখন থাকবো, তখন আমার নামের পাশে সবুজ আলোটা জ্বলে থাকলেও আমাকে কোন ম্যাসেজ দিবে না, কষ্ট পেয়ো না আমার কথায়। যতদিন আমার নামের পাশের আলোটা জ্বলবে, ততদিন ভাববে আমি তোমার পাশেই আছি।
ওর প্রতিটা কথাটা যেন আমার মনে তীরের মতো করে বিধে যাচ্ছে, মনে হচ্ছে কেউ যেন ছুঁড়ি দিয়ে আমার হৃদয়টা ক্ষত বিক্ষত করে ফেলছে।
আমার নিরবতা লক্ষ করে, বিথী আমার ঘাড়ে ঝাকুনি দিয়ে বললো, কি গো আমার কথা বুঝতে পেরেছে তো, আমি ছোট্ট করে বললাম, "হুম"।
তার বললাম, এই তো আমার যোদ্ধাটা কত্ত লক্ষী ছেলে, বলে দুহাত আমার গালের উপর রেখে বললো, এবার চোঁখ বন্ধ করো, আমি কোন প্রশ্ন না চোঁখ বন্ধ করে ফেললাম, তারপর আমার ঠোঁটে আমি চুম্বন অনুভব করলাম, ভেতর থেকে এক ঐশ্বরিক শক্তি অনুভব করলাম।
তারপর চোঁখ খুলে দেখলাম, বিথী মুচকি হাসছে, আর বলছে, চাইলে আমাকে আলিঙ্গন করতে পারো, আমি আশেপাশে তাকিয়ে বললাম, অনেক লোকের সমাগম এখানে, বিথী বললো, আমি এসব কিচ্ছু পরোয়া করি না।
তবুও আমি স্বার্থপরের মতো, মাথা নেড়ে না বলে দিলাম। তারপর বিথী আর দেরী না করে, সেখান থেকে চলে গেলো।
তারপর অনেকদিন কেটে গেলো, বিথীর কোন ম্যাসেজ আসে না। আর চুপ করে বসে থাকতে পারলাম না।
চলে গেলাম বিথীর বাড়িতে, গিয়ে দেখলাম ও রাজরানীর মতো শুয়ে আছে, আর ও নিথর দেহটা প্রায়টা মিশেই গেছে, বিছানার সাথে।
আমাকে দেখে সে একটা মুচকি হেসে বললো, যোদ্ধা তুমি এসেছ। তার চোঁখ দুটো ছলছল করছিলো, তারপর আমার ডানহাতটা তার দিকে টেনে নিয়ে বললো, যোদ্ধা আমি মরতে চাই না, বাঁচতে চাই, আমি মতো স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে চাই।
কিন্তু পৃথিবী কত নিষ্ঠুর, আমাকে তার সৌন্দর্য্য বেশি দিন উপভোগ করতে দিলো না।
বিথীর চোঁখের দিকে, তাকাতেই দেখলাম, ও অঝোরে কাঁদছে।
তারপর আমার হাতে চুমু দিয়ে বললো, যোদ্ধা কথা দিচ্ছি আমি আবার তোমাদের মাঝে ফিরে আসবো।
এবার আর ওর কথায় আমার খারাপ লাগছে না, কারন বিথী আমার হাত ধরে কথা দিয়েছে। সে ফিরে আসবে, কোন একদিন।
তারপর বিথী বললো, যোদ্ধা তুমি ফিরে যাও, আরও একজন যোদ্ধা এসেছে, আমার সাথে দেখা করতে।
সেদিনের পর থেকে আজও চেয়ে থাকি বিথীর প্রোফাইলে, যদি একবার ও নামের পাশে সবুজ আলোটা জ্বলে উঠে।।।
দুইটা টাকাৱ জন্য এরা ভিক্ষা নয় ব্যবসা কে বেছে নিয়েছে এমন ছোট বাচ্চারা আপনাদেৱ নিকট আসলে পকেটেৱ খুচরা দুইটা টাকা দিয়ে একটা চকলেট কিনতে তো কোন ক্ষতি নেই ........?
মেয়েঃ তুমি আমায় কতটা
ভালোবাসো ?
ছেলেঃ সীমাহীণ।
মেয়েঃ তাহলে তাজমহল
বানাচ্ছ না
কেনো?
ছেলেঃ জমি কেনা হয়ে
গেছে, তোমার মরার অপেক্ষায়
আছি।
মেয়েঃ কি?
বাংলা ডিপার্টমেন্টের
রোমানা চৌধুরী পিয়াসা, এত সুন্দর করে কথা বলা যায়, নিঃশব্দে হাসা যায় তা তোমাকে না দেখলে জানাই হোত না। তোমাকে একবার দেখব বলে পুরো ভার্সিটি ঘুরে বেড়াই। কিন্তু তোমার দেখা তো পাওয়াই যায় না। আচ্ছা তুমি এত কম কথা কেন বল? তোমাকে সেদিন ট্রেনে দেখেই তোমার পিছু নিয়েছিলাম। তোমার নাম আর ডিপার্টমেন্ট কি জেনে নিলাম। তোমাকে সরাসরি এসব বলতে পারতাম না তাই এখানেই বলে দিলাম। তোমাকে দেখলেই মনে হয় খুব রেগে আছ। প্লিজ হাসি ছাড়া অন্যকিছু যায় না তোমার সাথে। এখানে এসব বলতে অড লাগছে কিন্ত উপায় কি বলো। তোমাকে নক্ দিতেই তুমি তো ব্লক করে দিলে আমাকে। ব্লক দিলে বলেই এত মনে হচ্ছে তোমাকে। জানি না দেখবে কিনা এই লিখা।
বি বি এ ফ্যাকাল্টি
ফিন্যান্স ডিপার্টমেন্ট থেকে কেউ একজন।
ভালো ছেলেরা নিজের ভালোবাসাটা
প্রিয় মানুষকে বলতে পারে না
তাই হয়তো ভালো ছেলেরা মেয়েদের
ভালোবাসা পায় না
মেয়েরা সবসময় বখাটে ছেলেদের সাথে
সম্পর্ক করে ভালো ছেলেদের সাথে নয় l
যাকে ভালোবাসা যায় তার খারাপ কখনোই চাওয়া যায় না তার দেয়া কষ্টে যদি, আপনার চোখে পানি আসে, তবে সেটাও তার জন্য শুভ কামনা, এটাই ভালোবাসার প্রার্থনা...! I
আচ্ছা এমন করে ভালবাসা যায়না ?
ধরেন অফিসে বসে আছেন হুট করে
পাগলিটাকে একটা ফোন দিয়ে বললেন
এই শুনছো আমার অফিসের ফাইলটা
বাসায় ফেলে এসেছি ড্রয়ারটা একটু চেক
করে দেখবা ?
~~ তারপর আদরের
বউটা তারা হুড়া করে ড্রয়ার খুলে
দেখলো একটা নীল রঙের খাম পড়ে
আছে l খামের ভিতর চিরকুটে লেখা
"বড্ড ভালবাসি তোমাকে" l
~~ কিংবা হটাত
একদিন অসময়ে ঘরে ফিরে এলেন l খুব
তারা হুড়া করে বললেন জরুরি একটা
জিনিস ফেলে গেছি l এরপর পাগলিটার
কপালে একটা চুমু খেয়ে বললেন পেয়ে
গেছি এখন যাই ....?
~~ বিশ্বাস করেন
সুখে পাগলীটার দম আটকে আসবে l পেছন
না ফিরেও বুঝতে পারবেন পাগলীটার
গালে ভালবাসার অশ্রু চিক চিক করছে
l ~~ ভালবাসার মানুষকে ধরে রাখতে
হীরার নেকলেস লাগেনা, লাগে একটু
যত্ন .....একটু আন্তরিকতা.!!!!!!!
Be the first to know and let us send you an email when Radio amar campus C.U - রেডিও আমার ক্যাম্পাস posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Want your business to be the top-listed Media Company?