Bangladeshi People Living in France

  • Home
  • Bangladeshi People Living in France

Bangladeshi People Living in France [ফ্রান্সে প্রবাসীদের সুবিধার্থে হৃদয়ে বাংলাদেশকে ধারণ করে আমাদের এই ছোট প্রয়াস]
(1)

বুঝলে প্রিয় ' শখের বিদেশ🇸🇦✈️বিমানে ওঠার আগ পর্যন্ত সুন্দর 🇧🇩
18/11/2024

বুঝলে প্রিয় ' শখের বিদেশ🇸🇦
✈️বিমানে ওঠার আগ পর্যন্ত সুন্দর 🇧🇩

জী-বনের বিনিময়ে সাধারণ জনগণের দেশ চাই, রাজনীতিবিদদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে নয়। কোনভাবেই যেন রাজনীতিবিদরা দেশকে তাদে...
16/11/2024

জী-বনের বিনিময়ে সাধারণ জনগণের দেশ চাই, রাজনীতিবিদদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে নয়। কোনভাবেই যেন রাজনীতিবিদরা দেশকে তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান না বানাতে পারে। জু.লু.মবা.জ রাজনীতিবিদদের পদে পদে রুখে দিন।

15/11/2024

তুমি কতোটা শিক্ষিত তোমায় কেউ না চিনলে জানতেও চাইবে না!
তাই ব্যবহারটুকু মনে রাখার মতো হওয়া ভীষন প্রয়োজন!

উত্তর ব্রাজিলে আমাজন নদী ও আটলান্টিক মহাসাগরের সংযোগস্থলে অবস্থিত মারাজো দ্বীপ। এই এলাকার পুলিশের টহলদারির চালানোর এক অন...
15/11/2024

উত্তর ব্রাজিলে আমাজন নদী ও আটলান্টিক মহাসাগরের সংযোগস্থলে অবস্থিত মারাজো দ্বীপ। এই এলাকার পুলিশের টহলদারির চালানোর এক অনন্য উপায় গোটা বিশ্বের নজর কেড়েছে। এখানে পুলিশ টহল দেয় এশিয়ান জল মহিষের পিঠে চড়ে।

মারাজোর এই পুলিশ বাহিনীকে বলা হয়, ‘বাফেলো সোলজারস’। প্রায় তিন দশক আগে যখন মারাজোতে বন্যা হয়, সেইসময় প্লাবিত এলাকা পরিদর্শনের জন্য এই প্রাণীদের ব্যবহার করা শুরু হয়। বর্ষাকালে এখানকার কর্দমাক্ত ম্যানগ্রোভ অঞ্চল ঘোড়া বা অন্যান্য যানবাহনের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় এই বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছিল এবং আজও সেই প্রথা বহাল রয়েছে।

মহিষের পিঠে টহলরত সশস্ত্র পুলিশ এই দ্বীপের এক বিশেষ প্রতীক, যা পর্যটকদেরও আকর্ষণ করে। মারাজোর তীরে মিলিটারি পুলিশ ইউনিটের সদর দপ্তরে পেশিবহুল মহিষের প্রতিমূর্তি রয়েছে যার হাতে আছে একটি শটগান, যা এই দ্বীপের জলমহিষকে সারা বিশ্বের কাছে ‘আইকনিক’ করে তুলেছে।

বলুন তো ওরা কারা?
13/11/2024

বলুন তো ওরা কারা?

প্রিন্সেস ডায়নার একটা বিখ্যাত উক্তি আছে;আমি যাকে ভালোবাসি, সে ছাড়া পুরো বিশ্ব আমাকে ভালোবেসেছিলো!😊💔
12/11/2024

প্রিন্সেস ডায়নার একটা বিখ্যাত উক্তি আছে;আমি যাকে ভালোবাসি, সে ছাড়া পুরো বিশ্ব আমাকে ভালোবেসেছিলো!😊💔

12/11/2024

মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর জন্য খারাপই লাগছে। যেভাবেই হোক, ভদ্রলোক 'মন্ত্রী' হয়েছেন। কিন্তু তাকে কোনো দলই নিতে পারছে না। আওয়ামি লিগ তাকে নিতে পারে না, কেননা তিনি জুলাই-আগস্টে অভ্যুত্থানের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন এবং আগেও আওয়ামি লিগ সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেছেন। আগস্টে ফারুকীর একটা পোস্টে কমেন্ট করায় সেই কমেন্টের স্ক্রিনশট আপলোড করে আওয়ামি লিগের একজন সুপরিচিত অ্যাক্টিভিস্ট আমাকে নিয়ে সালিশি পর্যন্ত বসিয়েছিলেন। আওয়ামি লিগের অনলাইনবাহিনী ততটা আক্রমণ তারেক রহমানকেও করে না, যতটা আক্রমণ ফারুকীকে করে।

বিএনপি-জামায়াত তাকে নিতে পারছে না; কেননা তিনি ২০১৩-এর গণজাগরণের পক্ষে ছিলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চেয়েছিলেন এবং শেখ মুজিবুর রহমানের প্রশংসা করে বিভিন্ন সময়ে পোস্ট দিয়েছেন, আওয়ামি লিগ সরকারের প্রভাবশালীদের সাথেও তার সুসম্পর্ক ছিল। পেশাদার নাস্তিকরা তাকে নিতে পারছে না, কেননা ২০১৫ সালে ধারাবাহিক নাস্তিকহত্যাকাণ্ড চলাকালে তিনি এমন দু-একটা পোস্ট দিয়েছিলেন— যা অনেক নাস্তিকের পছন্দ হয়নি। পোস্ট অপছন্দ হলে নাস্তিকদের একাংশ ধর্মীয় উগ্রবাদীদের মতোই আচরণ করে, শুধু অস্ত্রটা হাতে নেয় না। হেফাজতে ইসলাম তাকে নিতে পারছে না যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষে তার অবস্থান ও আহমদ শফিকে 'তেঁতুল হুজুর' সম্বোধনের কারণে এবং তার নাটক-চলচ্চিত্রে যৌনতার উপস্থিতির কারণে, যদিও গোপনে বাংলাদেশে এ-ধরনের নাটক-চলচ্চিত্রের প্রধান ভোক্তা হুজুরশ্রেণিই।

ফারুকীর ভাই-বেরাদরদের আড্ডার এক কোণায় উপস্থিত থাকার সুযোগ খুঁজত পনেরো-ষোলো বছর আগে— এমন দু-চারজনকেও দেখলাম তার উপদেষ্টা হওয়া নিয়ে টিটকারি মারতে। নারীবাদীরাও ফারুকীকে নিতে পারছে না। কেন নিতে পারছে না, বুঝতে পারছি না। একটু চেষ্টা করলে সলিমুল্লাহ খানের লাকা-দেরিদা-ফুকো বোঝা যায়, কিন্তু নারীবাদীদের বিরোধিতা বা পক্ষাবলম্বনের হেতু বোঝা যায় না; এ জিনিশ সকল প্রকার বোঝাবুঝির ঊর্ধ্বে। শুদ্ধতাবাদীরা ফারুকীকে নিতে পারছে না, কেননা তিনি নাটক-চলচ্চিত্রে প্রমিত বাংলা ব্যবহার না-করে আটপৌরে বাংলা ব্যবহার করেন। নিজেও ২০১৭ সালে ফারুকীর 'ডুব' চলচ্চিত্রের কড়া সমালোচনা করে আক্রমণাত্মক রিভিউ লিখেছিলাম (লিংক কমেন্টে)। সমন্বয়করাও তাকে নিতে পারছে না, কেননা তিনি সমন্বয়কদের কোটায় উপদেষ্টা হননি। কেউ-কেউ প্রচার করছে ফারুকী ইন্টারপাশ, তিনি উপদেষ্টা হওয়ার যোগ্য না; যদিও বাংলাদেশে এইটপাশ সরকারপ্রধানও ছিলেন (তা-ও আবার তিনবার)। তবে, এ-কথা অনস্বীকার্য— ফারুকী বিভিন্ন সময়ে আওয়ামি লিগের বিভিন্ন ক্ষমতাধর ব্যক্তিকে তোয়াজ করে ফেসবুকে পোস্ট করতেন (যেমন ববি, বেনজির, পলক, খোকন)। সেসব তুলতুলে তোষামোদের নেপথ্য উদ্দেশ্য কী ছিল, তা ফারুকী নিজেই ভালো বলতে পারবেন।

সর্বজনগ্রহণযোগ্য মানুষজন বাংলাদেশে পাওয়াই যায় না। বাংলাদেশে আবার সর্বজন-অগ্রহণযোগ্য লোকও পাওয়া যায় না। দেখা যায়— এক পক্ষ না এক পক্ষ সমর্থন করেই। কিন্তু নিকট অতীতে একমাত্র ফারুকীকেই পাওয়া গেল, কোনো ফৌজদারি অপরাধ না-করেও যিনি সর্বজন-অগ্রহণযোগ্য এবং 'জাতীয় ঐক্যের প্রতীক'। এই একটা ব্যাপারে রেকর্ড স্থাপন করায় ফারুকী নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করতেই পারেন। অবশ্য ফারুকীর বেদনা পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারছি। কারণ, আমি নিজেও সর্বজন-অগ্রহণযোগ্য এবং সর্বমহলের গালিগালাজের সাধারণ লক্ষ্যবস্তু। সবার কাছে অপ্রিয় হওয়ার মাঝে নিরানন্দ যেমন আছে, আনন্দও আছে; আছে 'হাসির শেষে নীরবতা'। সেই নীরবতার ভাষা কেউ পড়তে পারে না।

আমাদের গৌরবের ভালবাসার সৃষ্টিশীল মানুষ, শিল্পী মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিন আহমেদ।শিল্পী শাহাবুদ্দিনের এই ছবিটি ১৬ ডিসেম্বর ...
09/11/2024

আমাদের গৌরবের ভালবাসার সৃষ্টিশীল মানুষ, শিল্পী মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিন আহমেদ।শিল্পী শাহাবুদ্দিনের এই ছবিটি ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ রায়েরবাজার এলাকায় তোলা।

বাংলাদেশে সব পালটায়, চা শ্রমিকদের জীবন ছাড়া।চা শ্রমিকরা চা পাতার একটা ভর্তা খায়। কচি পাতাগুলো খুব কুচিকুচি করে তাতে পেঁয়...
09/11/2024

বাংলাদেশে সব পালটায়, চা শ্রমিকদের জীবন ছাড়া।
চা শ্রমিকরা চা পাতার একটা ভর্তা খায়। কচি পাতাগুলো খুব কুচিকুচি করে তাতে পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, সেদ্ধ আলু আর চানাচুরকে সরিষার তেল দিয়ে মাখানো হয়। গরম ভাত অথবা রুটির সাথে খায় তারা। আমি খেয়েছি, খুব একটা সুস্বাদু কিছু না। অথচ তারা বলতে গেলে প্রতিবেলায় খায়। তবে প্রতিবেলায় মাখানোর জন্য সরিষার তেল আর চানাচুর পাওয়া যায় না। তবুও তারা খায় কারণ দুইশো টাকা কেজি ব্রয়লার মুরগীর এই বেহেশতে একদিনে তাদের বেতন ১৭০ টাকা। এক আঁটি শাক কিংবা এক কেজি সবজি কেনার চেয়ে চা পাতার ভর্তা দিয়ে দু'মুঠো ভাত খেয়ে ফেলাই তাদের জন্য সহজ।

ব্যাপারটা একদিনে এরকমও না। মানে একজন চা শ্রমিক যদি দিনে ২৪ কেজি চা পাতা তুলতে পারে তাহলে সে পাবে ১৭০/১৮০ টাকা। বেশিরভাগ শ্রমিক ২৪ কেজি তুলতে পারেন না, ১৪-১৫ কেজি তোলেন সর্বোচ্চ। আর একটু বয়স্ক যারা তাদের চা পাতা তোলার পরিমাণ আরও কম। ফলে তারা পুরো টাকাটা পান না।

এই অঞ্চলে চায়ের চেয়ে রোমাঞ্চকর জিনিস আর কী আছে? আমাদের প্রেম, আড্ডা, গল্প, গান, বিপ্লব, বিদ্রোহ কোনো কিছুই চা ছাড়া হয় না। বিজ্ঞাপন মারফত আমরা জানতে পারি কাপ শেষ হলেও রেশ রয়ে যায়, এক কাপ চায়ে তাজা হয়ে যাওয়া যায় নিমেষেই, এমনকি চায়ে চুমুক দিয়ে আমরা বদলে দিতে পারি পরিস্থিতি, প্রতিবাদ করতে পারি যেকোনো অন্যায়ের, পেয়ে যেতে পারি যুগান্তকারী আইডিয়া। কিন্তু বিজ্ঞাপনে চা শ্রমিকরা সারাজীবন ব্যাকগ্রাউন্ড প্রপস। দুটি পাতা একটি কুড়ি তোলার সুন্দর দৃশ্যটি আমাদের কাছে আরও সুন্দর হয়ে ওঠে দারুণ সিনেমাটোগ্রাফিতে।

আর আজকাল তো নগরীর অভিজাত চায়ের দোকানে এক কাপ চা কোথাও কোথাও বিক্রি হয় শত টাকায়। সে চায়েরও হয় ফুড রিভিউ। অথচ শ্রমিকদের ১৭০ টাকার অসুন্দর জীবনের দৃশ্য সিনেমাটোগ্রাফিতেও আসে না, খবরেও খুব একটা পাওয়া যায় না। কারণ তারা চা পাতা ভর্তা খেয়েই কাটিয়ে দিচ্ছে বেহেশতি এই জীবন!

দুটি পাতা একটি কুড়ি
শুনতে কী পাও আহাজারি?

শীতের মজার তরকারি সিম,ফুলকপি, টমেটো ধনেপাতা,আলু দিয়েসাথে রুই মাছ ঝোল শান্তি শান্তি তরকারি
07/11/2024

শীতের মজার তরকারি
সিম,ফুলকপি, টমেটো ধনেপাতা,আলু দিয়ে
সাথে রুই মাছ ঝোল
শান্তি শান্তি তরকারি

Savoy Ice Cream নামের এই প্রতিষ্ঠানটিতে বিভিন্ন পদে ভাইবা দিতে আসা যারা সিলেক্ট হয়নি তাদের ভাইবা শেষে এই খামটি হাতে ধরিয়...
07/11/2024

Savoy Ice Cream নামের এই প্রতিষ্ঠানটিতে বিভিন্ন পদে ভাইবা দিতে আসা যারা সিলেক্ট হয়নি তাদের ভাইবা শেষে এই খামটি হাতে ধরিয়ে দিয়েছে। এই নিউজটা আমাকে সত্যিই স্বস্তি দিয়েছে।

একজন বেকার যুবক পরীক্ষা দিতে আসা যাওয়ার টাকা ম্যানেজ করতে হিমশিম খায়। অনেকে খুব কষ্টে পরীক্ষা দিতে এসে চাকরী না পেলে অনেক কষ্ট পায়।

Savoy Ice Cream এই কোম্পানিটির HR Practice সত্যিই আমাকে মুগ্ধ করলো। দেশের প্রত্যেকটা কোম্পানি কিছুটা হলেও বেকারদের সাহায্য করা উচিত।

You deserve respect Savoy Ice Cream.

© Shakil Ahmed

পুনরায় আমেরিকার মসনদে ট্রাম্প। আওয়ামীপন্থীদের উৎসাহী হওয়ার কারণ নেই কেননা সরকার পরিবর্তন হলেও পররাষ্ট্রনীতিতে আমেরিকার প...
06/11/2024

পুনরায় আমেরিকার মসনদে ট্রাম্প। আওয়ামীপন্থীদের উৎসাহী হওয়ার কারণ নেই কেননা সরকার পরিবর্তন হলেও পররাষ্ট্রনীতিতে আমেরিকার পরিবর্তন হয় না। তবুও কিছুটা হলেও সুবিধা পাবে আওয়ামীলীগ।

বিদায় দেন, বিদায় দেন

সফলতার ১৬ সূত্রঃ১. আজ থেকে পাঁচ বছর পর আপনি কোথায় যাবেন তা নির্ভর করবে এখন আপনি কী ধরনের বই পড়ছেন, কোন ধরনের মানুষের স...
06/11/2024

সফলতার ১৬ সূত্রঃ
১. আজ থেকে পাঁচ বছর পর আপনি কোথায় যাবেন তা নির্ভর করবে এখন আপনি কী ধরনের বই পড়ছেন, কোন ধরনের মানুষের সাথে মেলামেশা করছেন সেটার উপর।
২. এডিসন বলেন, সাফল্য হলো ৯৫% কঠোর পরিশ্রম আর ৫% অনুপ্রেরণার ফল।
৩. যে ব্যক্তি পড়তে পারে কিন্তু পড়ে না আর যে ব্যক্তি পড়তে পারে না দুই-ই সমান।
৪. ফার্স্ট ইমপ্রেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ কোন কথা বলার আগেই একজনের সাথে সাক্ষাত হওয়ার তিন থেকে পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যেই তার সম্পর্কে একটা ধারণা হয়ে যায়। We never get a 2nd chance to make the first impression.
৫. আপনি কী অর্জন করেছেন, সাফল্য মাপার মানদন্ড সেটা নয় বরং আপনি পড়ে যাওয়ার পর কতবার ঘুরে দাঁড়িয়েছেন সেটা।
৬. পরাজয়ের ভয়, পরাজয়ের চেয়েও খারাপ।
৭. একটা পরাজয় আরো পরাজয়ের জন্ম দেয়। কারণ প্রত্যেকটা পরাজয়ের সাথে ব্যক্তি তার আত্ম-মূল্য হারিয়ে ফেলে যেটা পরবর্তী পরাজয়ের কারণ।
৮. পরাজিতরা কোন কিছু ঘটার অপেক্ষায় থাকে। তারা কখনই কোন কিছু ঘটাতে পারে না।
৯. যে সবকিছু তৈরি পাওয়ার জন্য তৈরি, সে জীবনে কিছু করতে পারে না। সফল ও ব্যর্থ উভয়ের দিনই ২৪ ঘন্টায়।
১০. NO মানে একেবারে না নয়। NO = Next Opportunity.
১১. বাহ্যিক সাফল্য আচরণের উপর নির্ভর করে। যদি আপনি নিজেকে চরিত্রবান, সাহসী, সৎ বলে বিশ্বাস করেন তাহলে এগুলো আপনার আচরণে প্রতিফলিত হবে।
১২. জয়ী হতে হলে কী কী করতে হবে বিজয়ীরা সেটার উপর গুরুত্ব দেয়। আর বিজিতরা যা যা পারে সেটার উপর গুরুত্ব দেয়।
১৩. আপনি সবসময় যা করে এসেছেন, এখনও যদি সেটাই করেন তাহলে সবসময় যা পেয়েছেন, এখনও তাই পাবেন।
১৪. সম্পর্ক তৈরি করা একটা প্রক্রিয়া, প্রচেষ্টার ফলাফল। কোন আকষ্মিক ঘটনা না।
১৫. আপনার ইচ্ছা শক্তি আপনার ভাগ্যকে নিয়ন্ত্রণ করবে।
নিয়তই নিয়তি পাল্টে দিতে পারে।
১৬. স্বপ্নপুরণে শুধু আবেগ নয় বেগ দরকার। সাথে বিনয়ী মনোভাব, শেখার তাড়না ও প্রেরণা........

সা পের বি ষ নামাচ্ছে 😁
05/11/2024

সা পের বি ষ নামাচ্ছে 😁

05/11/2024

আগে জিনিসপত্রের দাম ছিল আওয়ামী লীগের দোষ।এখন জিনিসপত্রের দাম এই সরকারের দোষ। একদল বলছে নির্বাচন দিলেই নাকি সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে!

04/11/2024

দ্রব্যমূল্য বেশি তা তিন শ্রেণীর মানুষ বুঝে না , যারা বাপের খায় ,যারা পাপের খায়, আর যারা হাত পেতে ভিক্ষা নেয়।

১৬০ টাকায় গরুর মাংস-আলু মিক্স কম্বো আনল ‘স্বপ্ন’ব্যাচেলর এবং নিম্নবিত্ত মানুষের জন্য মহৎ উদ্যোগ। ভালোবাসা রইলো স্বপ্ন'র...
04/11/2024

১৬০ টাকায় গরুর মাংস-আলু মিক্স কম্বো আনল ‘স্বপ্ন’
ব্যাচেলর এবং নিম্নবিত্ত মানুষের জন্য মহৎ উদ্যোগ। ভালোবাসা রইলো স্বপ্ন'র প্রতি।

যেদিন কেউ চাকরি হারিয়ে চোখের পানি মুছছে, সেদিনও কেউ না কেউ চাকরিতে প্রমোশন পেয়ে দামি রেস্টুরেন্টে ট্রিট দিচ্ছে।লাইফে কিছ...
02/11/2024

যেদিন কেউ চাকরি হারিয়ে চোখের পানি মুছছে, সেদিনও কেউ না কেউ চাকরিতে প্রমোশন পেয়ে দামি রেস্টুরেন্টে ট্রিট দিচ্ছে।
লাইফে কিছু একটা করতে না পারার কারণে যেদিন আপনাকে ছেড়ে কেউ একজন চলে গেছে, সেদিনও কোনো এক প্রতিষ্ঠিত ছেলের কাছে কয়েকটা মেয়ের বিয়ের বায়োডাটা এসেছে।
হাত পা গুটিয়ে বসে না থেকে সিরিয়াসলি এবার লাইফটাকে নিয়ে ভাবুন। আজীবন সময় দিয়েছেন নিম গাছের নিচে। আর এখন বলেন জীবন এত তিতা কেন?
দোষটা কার ছিল? যার কিছু নেই, তার কেউ নেই। ভাঙা সিন্দুকে কেউ টাকা রাখেনা, নষ্ট ঘড়ির কেউ যত্ন নেয়না। এই সিম্পল হিসেবটা কেন বুঝেননা?
আপনি যখন রাত জেগে দুনিয়ার হতাশা লিখে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে কমেন্টে সিমপ্যাথি আদায় করছেন, তখন হয়তো অপরপ্রান্তে কেউ রাত জেগে আউটসোর্সিং করছে। আপনি কমেন্টে প্রচুর সিমপ্যাথি পাবেন, আর সে পাবে একাউন্টে টাকা। হিসেবটা খুব সিম্পল- যে যেটার জন্য কাজ করেছে সে সেটাই পেয়েছে।
আপনি যখন স্টুডেন্ট লাইফে বাবার টাকায় বন্ধুদের সাথে মাস্তি করে দামি রেস্টুরেন্টে খেয়ে ফেসবুকে চেক ইন দিতেন, তখন আপনার কোনো এক বন্ধু ক্লাস এসাইনমেন্ট আর নোট নিয়ে ব্যস্ত ছিল। কয়েকটা বছর শেষে ফলাফল - সে এখন বড় কোম্পানির সিনিয়র অফিসার হয়ে যখন দামি রেস্টুরেন্টে অফিশিয়াল মিটিং করে, আর আপনি দুর্বল সিজিপিএ'র সার্টিফিকেট নিয়ে টঙের দোকানে চা খেতে খেতে চাকরির বিজ্ঞপ্তি খুঁজেন। এতটুকু পার্থক্যতো হওয়ারই কথা!
যে বয়সে লাইফটাকে আপনার জয় করার কথা,আপনি সে বয়সে করেছেন এনজয়। তাই যখন এনজয় করার সময় তখন বেকারত্ব জয় করতেই হিমশিম খাচ্ছেন; এনজয় তো অনেক দূরের বিষয়।
আপনার বন্ধু যখন বিসিএস ক্যাডার কিংবা ব্যাংক অফিসার হয়ে বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজছে, আপনি তখন টিকে থাকার জন্য সামান্য একটা চাকরিই খুঁজছেন। কারণ আপনি যখন ক্লাস ফাঁকি দিয়ে ডেটিং করতেন, আপনার এই বন্ধুটিই তখন ক্লাসে বসে নোট করত। আজ আপনার ডেটিং পার্টনার গুলো একটাও নেই। তারা আজ প্রতিষ্ঠিত কারো লাইফ পার্টনার।
দিন শেষে হতাশ হয়ে বলেন -'শালার, ভাগ্যটাই খারাপ'! No dear, You are totally wrong. আপনার ভাগ্য আজ আপনাকে এখানে আনেনি, আপনিই আপনার ভাগ্যকে এতো নিচে নিয়ে এসেছেন। বাড়ির পাশে ময়লা ফেলে তা থেকে কিভাবে ফুলের সুবাস আশা করেন? কাজ যা করেছেন রেজাল্টও তাই।
সুতরাং সময় থাকতেই যেন আমরা সময়ের মূল্য বুঝি। কারণ প্রত্যেকটি মুহূর্তই জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladeshi People Living in France posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bangladeshi People Living in France:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share

আমাদের উদ্দেশ্য

প্রিয় সুধী, ফ্রান্সে প্রবাসীদের সুবিধার্থে হৃদয়ে বাংলাদেশকে ধারণ করে দুষ্টের দমন আর শিষ্টের লালনকে মূল মন্ত্ররূপে সামনে রেখে ফ্রান্সে বাংলাদেশিরা এগিয়ে যাবে এই উদ্দেশ্য নিয়ে আমাদের এই ছোট প্রয়াস। সকলের সুবিধার্থে তথ্য শেয়ার করা হবে বিনামূল্যে।

প্রবাস জীবনে আপনার অভিজ্ঞতা,অনুভূতি অথবা যে কোন বিষয়ে আপনি কমিউনিটির সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইলে লেখা পাঠাতে পারেন।তথ্য এবং পোস্টের কপিরাইট আপনার নামেই থাকবে,আমরা শুধু সম্পাদন করব।

আমাদের প্রত্যাশা আমরা সবাই মিলে ফ্রান্সের মাটিতে বাংলাদেশকে সম্মানের সাথে তুলে ধরব।প্রবাসীদের উপকার হবে এমন সকল তথ্য বিনামূল্যে শেয়ার করা হবে এবং কমিউনিটিতে যেকোন অসঙ্গতি দৃশ্যমান হলে তার তীব্র প্রতিবাদ জানানো হবে।আমরা আপনাদের কথা দিচ্ছি,বজ্র কণ্ঠে আওয়াজ তুলে বন্ধ করব সকল অন্যায়।

চলুন আমরা সবাই মিলে ফ্রান্সের বাংলাদেশিদের উপকারে এগিয়ে আসি এবং এদেশে সম্মানজনকভাবে দেশকে উপস্থাপন করি।