বাঁশেরকেল্লা - Basherkella

  • Home
  • বাঁশেরকেল্লা - Basherkella

বাঁশেরকেল্লা - Basherkella Raise your voice for Truth & Justice..
বাঁশেরকেল্লার পথচলা...লক্ষ্য একটাই “সত্যকে উন্মোচন করা”।
We'll bring news that the mainstream media won't bring to you.

We love Islam & our beloved country Bangladesh. We are Bangladeshi Muslims trying to practice Islam in practical & social life. We want to see Bangladesh as an Islamic State based on Justice, Freedom & Development. We are fighting for Truth & Justice...and invite you to join this fight. All our works & achievements are dedicated only to Allah.

রিযিকের অভাবে বিষগ্ন হবেন না:যিনি রিযিক যোগান তিনি অবশ্যই আল্লাহ। তিনি নিজের উপর এটা বাধ্যতামূলক করে নিয়েছেন যে, তিনি ত...
12/06/2024

রিযিকের অভাবে বিষগ্ন হবেন না:

যিনি রিযিক যোগান তিনি অবশ্যই আল্লাহ। তিনি নিজের উপর এটা বাধ্যতামূলক করে নিয়েছেন যে, তিনি তার বান্দাদের জন্য যে রিজিক লিখে রেখেছেন তা তিনি তাদের নিকট পৌছে দিবেন।

“এবং আকাশে আছে তোমাদের রিযিক ও যা কিছু তোমাদেরকে ওয়াদা করা হয়েছে তাও।” (৫১-সূরা আয যারিয়াত: আয়াত-২২)

সৃষ্টির রিযিক আল্লাহই যদি যোগিয়ে থাকেন তবে কেন মানুষকে তোষামোদ করা? তবে কেন অন্যের থেকে নিজের রিযিক পাওয়ার আশায় তার সামনে নিজেকে নীচু করতে হবে?

وَمَا مِن دَابَّةٍ فِي الْأَرْضِ إِلَّا عَلَى اللَّهِ رِزْقُهَا

“এবং পৃথিবীতে যত প্রাণী আছে সবার রিযিকের দায়িত্ব আল্লাহরই।” (১১-সূরা হুদ: আয়াত-৬)

“আল্লাহ মানুষের জন্য যে দয়ার ভাণ্ডার খুলে দেন তা কেউ রদ বা বন্ধ করতে পারবে না, আর যা তিনি (পাঠানো) বন্ধ করে দেন তারপর কেউ তা পাঠাতে পারবে না।” (৩৫-সূরা ফাতির: আয়াত-২)

দুশ্চিন্তা করবেন না : দুর্বিপাক সহ্য করাকে সহজ করার উপায় আছে। নিম্নে তার কয়েকটি উল্লেখ করা হলো-

১. মহান আল্লাহর কাছ থেকেই পুরস্কার ও প্রতিদান আশা করা : “শুধুমাত্র ধৈর্যশীলদেরকে তাদের পুরস্কার বেহিসাবে (অধিক পরিমাণে) দেয়া হবে।” (৩৯-সূরা আয যুমার: আয়াত-১০)

২. যারা দুর্দশাগ্রস্ত এবং একটু শান্ত্বনা পাবার আশায় আছে তাদেরকে দেখতে যাওয়া। এ হিসেবে আপনি অন্যান্য অনেকের চেয়ে অনেক ভালো আছেন।

একজন কবি বলেছেন-

“আমার চারিদিকে বহু বিলাপকারীরা যদি না থাকত যারা তাদের ভাইদের জন্য কান্না করে, তবে আমার নিজের জীবনটাই আমি নিজে ছিনিয়ে নিতাম।”

অতএব, আপনার চারদিকে যারা আছে তাদর দিকে লক্ষ্য করুন। এমন একজনও পাবেন না যাকে দুঃখ-অভাব-অনটন বা দুর্দশায় পেয়ে বসেনি।

সিংহ শিয়ালকে বলে - যা আমার জন্য খাবার নিয়ে আয়।শিয়াল ঘোড়ার কাছে গিয়ে বলে- ভাইজান কেমন আছেন?ঘোড়া চিন্তা করে- যে শিয়াল খ্যা...
27/05/2024

সিংহ শিয়ালকে বলে - যা আমার জন্য খাবার নিয়ে আয়।
শিয়াল ঘোড়ার কাছে গিয়ে বলে- ভাইজান কেমন আছেন?
ঘোড়া চিন্তা করে- যে শিয়াল খ্যাক খ্যাক করা ছাড়া কোনো কথা বলে না- সে আজ এতো মধুর স্বরে ডাকছে কেন?
নিশ্চয়ই কোনো বদ মতলব আছে।
ঘোড়া শিয়ালের ডাকে সাড়া দেয় না।
শিয়াল এবার ময়ুরীর কাছে গিয়ে বলে- আপুমনি কেমন আছো। দেখতে খুবই মিষ্টি লাগছে।
ময়ুরীও বুঝতে পারে- শিয়ালের মুখে মিষ্টি বচন। নিশ্চয়ই লক্ষণ ভালো না।
সে ও সাড়া দেয় না।
শিয়াল এবার গাধার কাছে গিয়ে বলে- বাহ! তোমাকে খুবই হ্যান্ডসাম মনে হচ্ছে।
এরকম হ্যান্ডসাম একটা প্রাণী খেটে খেটে জীবনটা নষ্ট করে দিলো।
তোমাকে আর কষ্ট করতে হবেনা। রাজার বয়স হয়ে গেছে।
তিনি অবসরে যাবেন। আর তোমাকে রাজা বানাবেন।
চলো আমার সাথে সিংহাসনে চলো।
গাধা খুব খুশি হয়। শিয়ালের সাথে সিংহাসনে আসে।
সিংহের কাছে আসা মাত্রই সিংহের এক থাবায় গাধা তার কান দুটো হারায়।
কিন্তু কোনো রকমে পালিয়ে বাঁচে।
শিয়াল গাধার কাছে এসে বলে- এতো বোকা হলে রাজা হবে কিভাবে।
রাজা তোমার মাথায় মুকুট পরাবে। কিন্তু দুপাশে দুটো কান থাকলে কি রাজমুকুট ঠিকমতো মাথায় বসবে।
তাইতো তোমার কান দুটো তোলে নেয়া হয়েছে।
কিছু বুঝনা অবুঝ প্রাণী- এটাকে গ্রুমিং বলে।
চলো চলো আমার সাথে চলো। দেরি হলে অন্য কেউ আবার রাজা হয়ে যাবে।
গাধা আবার সিংহের কাছে আসে। এবার সিংহের আরেক থাবায় তার লেজখানা খসে পড়ে।
কিন্তু এবারও পালিয়ে বাঁচে।
শিয়াল যথারীতি গাধার কাছে এসে বলে- আবারও ভুল করলে।
লেজ থাকলে রাজ সিংহাসনে বসবে কিভাবে।
তাই তোমার লেজটা খসানো হয়েছে।
অবুঝ প্রাণী দূরদর্শী চিন্তা করতেই পারোনা।
এটা হলো আলট্রা গ্রুমিং। মানে একেবারে ফাইনাল টাচ।
চলো চলো তাড়াতাড়ি সিংহাসনে চলো।
গাধা আবারও সিংহাসনে আসে।
এবার আর সে বাঁচতে পারে না।
সিংহের থাবায় তার ক্ষত বিক্ষত দেহ খানা মাটিতে পড়ে আছে।
সিংহের দাঁতে মুখে রক্তের দাগ।
শিয়াল সিংহকে বলে - মহারাজ এতো কষ্ট করে আপনি খাবেন।
মাথাটা আমাকে দেন। সুন্দর করে প্লেটে সাজিয়ে দেই।
শিয়াল গাধার ব্রেণটুকু খেয়ে মাথার অবশিষ্ট অংশ সিংহকে দেয়।
সিংহ বলে- ব্রেণ কোথায়।
শিয়াল বলে- মহারাজ যে বারবার ধোকা খেয়েও আপনার কাছে এসেছে- আপনি কি মনে করেন তার ব্রেণ বলে কিছু আছে।
গাছের ডালের উপর থেকে ময়ুর বলে-
তার ব্রেণ ঠিকই আছে। কিন্তু অতি সহজ সরল হওয়ায় প্রতারকদের বুঝতে পারেনি।
প্যাঁচা তার সন্তানকে বলে -এই ঘটনা থেকে তোমরা কি শিখলে।
শিখলামঃ
হঠাৎ করে কেউ যদি বড় আপন হয়ে ওঠে, বুঝতে হবে তার গোপন দূরভিসন্ধি আছে।
এটাও শিখলাম- যার যে কাজ তাকে সেটাই করতে হয়। অন্যের কুমন্ত্রণা শুনতে হয়না।
লোভের ফল কখনো মিষ্টি হয়না।
সাদাসিদা হওয়া ভালো। কিন্তু বোকা হওয়া ভালো না।

অতি বিশ্বাস করে সে ঠকেছে। আর নিজের জীবন দিয়ে তার বিশ্বাসের মর্মন্তুদ পরিসমাপ্তি ঘটেছে।
লেখক
রুহুল কবি রিজভী
বিএন পি স্হায়ী কমিটির সদস্য

৫ জায়গায় ৫ দিনে ৯ কাজ করাকে হজ্জ বলে"৫ জায়গা হল;১. মিনা ২. আরাফা ৩. মুজদালিফা ৪. জামারাত ও ৫. বাইতুল্লাহ।🔹৫ দিন হল; জুলহ...
20/05/2024

৫ জায়গায় ৫ দিনে ৯ কাজ করাকে হজ্জ বলে"

৫ জায়গা হল;
১. মিনা ২. আরাফা ৩. মুজদালিফা ৪. জামারাত ও
৫. বাইতুল্লাহ।

🔹৫ দিন হল;
জুলহিজ্জাহ (জিলহজ্জ) মাসের ৮. ৯. ১০. ১১. ১২।
৯ কাজ হল;
তার মধ্যে ৩টি ফরজ ৬টি ওয়াজিব

ফরজ তিনটি; ১. ইহরাম ২. আরাফা ৩. তওয়াফে জিয়ারত।

ওয়াজিব ৬টি হল;
১. মুজদালফা ২. কঙ্কর ৩. কুরবানী ৪. মাথা কামানী ৫. সাঈ ৬. বিদায়ী তওয়াফ

🔹খোলাসা কথা,
হজ্জের জন্য জায়গা হল ৫টি, হজ্জ পালনের জন্য দিন হল ৫টি আর কাজ হল মাত্র ৯টি।
ব্যস! সিরিয়াল মত ঠিকঠাক থাকলে আপনার হজ্জ সম্পূর্ণ হবে, ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ সকল হাজীদের হজ্বকে কবুল করুক।
আমিন ইয়া রব্বুল আলামীন🤲

18/05/2024
ঋণ ও অন্যের হক আদায় করতে হবে সময়মতো---ঋণ ও অন্যের অধিকার আদায় ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ দুইটি বিধান। তাই অপর মুসলমানের প্রত্য...
24/04/2024

ঋণ ও অন্যের হক আদায় করতে হবে সময়মতো---

ঋণ ও অন্যের অধিকার আদায় ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ দুইটি বিধান। তাই অপর মুসলমানের প্রত্যেকটি অধিকার যথাযথ পালন করতে হবে।
ঋণ নিলে তা নির্দিষ্ট সময়ে আদায় করে দেওয়া অত্যাবশ্যক। লেনদেন বা ঋণ বিষয়ে ইসলাম আমাদের বারেবারে সতর্ক করেছে।
কোনো মানুষের ধন-সম্পদ অবৈধ পন্থায় ভোগ না করতেও সতর্ক করেছে। অন্যের প্রাপ্য আদায় করে দেওয়া এবং এ ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করা ইবাদতও বটে।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা অন্যায়ভাবে একে অপরের সম্পদ ভোগ করো না। ’ (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৮৮)
একজন মুসলমানের ওপর অত্যাবশ্যকীয় কর্তব্য হলো, অন্যের সকল হক-অধিকার পুঙ্খানুপুঙ্খ প্রদান করা।
পাশাপাশি সে ঋণ ও অধিকার নিয়ে খামখেয়ালি বা গড়িমসি, অনাধিকার চর্চা করা এবং প্রতিশ্রুতি লঙ্ঘন না করা। রাসুল (সা.) বলেন, ‘ধণী ব্যক্তির (ঋণ আদায়ে) গড়িমসি করা জুলুম। ’ (বুখারি ও মুসলিম শরিফ)

ধনী-সামর্থ্যবান ব্যক্তি গ্রহনযোগ্য কারণ ছাড়া ঋণ আদায়ে অবহেলা করা হারাম। এটি প্রতিপক্ষের প্রতি অন্যায়। এমন কার্যকলাপের কারণে একালে ও পরকালে লজ্জিত হতে হবে।
ইসলাম ঋণ ও লেনদেনের প্রতি গুরুত্বারোপ করেছে। অনেক বড় মান-মর্যাদা দিয়েছ। একজন ফিকহ শাস্ত্রজ্ঞ এটিকে ‘দ্বীনের অর্ধেক’ বলেছেন। আবু হুরায়রা (রা.) রাসুল (সা.) সম্পর্কে বর্ণনা করেন, ঋণগ্রস্ত মৃত ব্যক্তির লাশ (জানাজার জন্য) হাজির করা হলে রাসুল (সা.) জিজ্ঞেস করতেন, ‘সে কি অপরিশোধিত কোনো ঋণ রেখে গেছে? যদি বলা হতো, তিনি পরিশোধ করে গেছেন, তাহলে তিনি তার (জানাজা) নামাজ পড়াতেন। অন্যথায় বলতেন, তোমরা তোমাদের সাথীর জানাজা পড়ে নাও। ’ (বুখারি ও মুসলিম)
আমাদের মাঝে এমনও আছে যারা ঋণ নিয়ে খুব উদাস মনোভাব পোষণ করেন। ঋণদাতার অধিকারের প্রতিও সজাগ দৃষ্টি রাখে না। রাসুল (স.) বলেন, ‘আল্লাহর রাস্তায় প্রাণ উৎসর্গকারী শহিদের ঋণ ব্যতিত তার অন্য সব গুনাহ ক্ষমা করা হবে। ’
হাশরের ময়দানে ঋণদাতাকে তার প্রতিপক্ষের নেক আমল দিয়ে তার প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়া হবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি অন্যের প্রতি অন্যায়-নিপীড়ন করেছে বা কারো অধিকার হরণ করেছে, সে অর্থ-কড়ি দিয়ে তা পরিশোধের সুযোগ হাতছাড়া হওয়ার আগে যেন মিটিয়ে দেয়, অন্যথায় তার প্রতিদান হিসেবে প্রতিপক্ষের নেক আমল ঋণদাতাকে দেয়া হবে, এমনকি তার কাছে ঋণ-সমপরিমান নেক আমল না থেকে থাকে, তবে ঋণদাতার বদ আমল প্রতিপক্ষের ঘাড়ে তুলে দেয়া হবে। ’ (বুখারি শরিফ)
অন্য মুসলমান ভাই থেকে ঋণ গ্রহণকালে তা যথাযথ সময়ে পরিশোধের মনোভাব তৈরি করতে হবে। লেনদেন প্রদানে শুদ্ধ ও সুন্দর নিয়্যত থাকবে। হৃদয়ে সুস্পষ্ট সংকল্প করতে হবে। এর দ্বারা আল্লাহ তার জন্য পরিশোধের পথ-পাথেয় যোগাবেন। সকল বাধা-বিপত্তি দূর করে দেবেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি অন্যের সম্পদ গ্রহণ করে এবং তা আদায়ের পূর্ণ ইচ্ছা রাখে; আল্লাহ তায়ালা তার পক্ষ থেকে তা আদায়ের ব্যবস্থা করেন। আর যে তা গ্রহণ করে বিনাশের ইচ্ছা করে; আল্লাহ তায়ালা তাকে ধ্বংস করে দেন। ’ (বোখারি)
অন্য দিকে আল্লাহ তাআলা ঋণদাতাকে তার প্রতিপক্ষের প্রতি সদয় হতে বলেছেন। ইচ্ছে থাকার পরও ঋণ প্রদানে অক্ষম হলে তাকে সময় দিতে হবে। ‘যদি ঋণগ্রহীতা অভাবগ্রস্ত হয়, তবে তার স্বচ্ছলতা আসা পর্যন্ত সময় দেওয়া উচিত। আর যদি ক্ষমা করে দাও, তবে তা খুবই উত্তম, যদি তোমরা উপলব্ধি করো। ’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ২৮০)

ঋণ গ্রহণের পর কোনো বিপদাপদে মুখোমুখি হয়ে যদি কেউ নিজ দুর্বলতা অবলীলায় স্বীকার করে। তার ঋণ মাফ করার
প্রত্যর্পণের দায়িত্ব নিয়ে রাসুল (সা.) বলেন, ‘এক ব্যবসায়ী ছিলেন যিনি মানুষদের ঋণ দিতেন, পরে যখন ঋণ গ্রহীতাকে অপারগ দেখতেন, তিনি তার ছেলেদের ডেকে বলে দিতেন, অমুক ব্যক্তির কাছে দেনা দাবি করো না। হয়তো এর মাধ্যমে আল্লাহ আমাদের মাফ করে দিবেন। পরে আল্লাহ তাকে মাফ করে দিয়েছেন। ’ (বুখারি ও মুসলিম শরিফ)
ঋণ আদায়ে অক্ষম ব্যক্তির প্রতি করুণা-অনুকম্পা করার ধরুন আল্লাহর রহমতের অংশীদার হওয়া যায়। এমন বান্দাকে আল্লাহ তাআলা তাকে মহান প্রতিদানে ভূষিত করবেন। পবিত্র কোরআনে এই মর্মে আয়াতও রয়েছে। তাই আসুন, অন্যের ঋণ আদায়ে সজাগ হই। অপরের অধিকার আদায়ে সচেষ্ট থাকি নিরন্তর। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দিন। আমিন।

আজ মানুষ অনুভব করছে খুব গরম.....কিন্তু কতদিন তারা এসির সাহায্য নেবে??পুরো দেশে আরো ৪০০ কোটি গাছের প্রয়োজন!!এটা তো সবে শু...
20/04/2024

আজ মানুষ অনুভব করছে খুব গরম.....কিন্তু কতদিন তারা এসির সাহায্য নেবে??পুরো দেশে আরো ৪০০ কোটি গাছের প্রয়োজন!!এটা তো সবে শুরু......৪৫° থেকে ৪৯° এবং ৪৯° থেকে ৫৫° থেকে ৬০° হতে বেশি......সময় লাগবে না এভাবে চলতে থাকলে ৫৬° হলে মানুষের বাঁচা মুশকিল.............হবে আমাদের এখন থেকে প্রচুর চারা..গাছ রোপন করতে হবে!! কারন একটি গাছ মোটামুটি বড়ো........হতে পাঁচ থেকে সাত বছর সময় লাগে!!কিছুদিন..…পরেই বৃষ্টির সিজন শুরু হতে চলেছে........অবশ্যই দুটি গাছ লাগাবেন অন্যদের উপর সব ছেড়ে দেবেন না!!
গাছ লাগান প্রাণ বাঁচান 🌳 নিজেদের এই তীব্র গরমের হাত থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করুন!!

বাংলাদেশে নিয়মতান্ত্রিক ও গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ন্যায় ও ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা এবং  মহান আল্লাহ তায়া'লার সন্তুষ্টি ...
20/04/2024

বাংলাদেশে নিয়মতান্ত্রিক ও গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ন্যায় ও ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা এবং মহান আল্লাহ তায়া'লার সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দিন।

#দাওয়াতি গন সংযোগ পক্ষ
#১৯ এপ্রিল -৪ মে, ২০২৪ইং

আমি বেশী দিন সংগঠনকে সময় দিতে পারিনি।২-১ টা টিসি ছাড়া তেমন কোন অংশগ্রহণ মূলক কার্যক্রম নেই বললেই চলে।

কিন্তু সংগঠন আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে। আমাকে আমার রব চিনতে শিখিয়েছে। আমাকে আমার আইকন রাসুল(সাঃ) চিনিয়েছে। আমাকে ঈমান আমল এবং সিরাতুল মুস্তাকিম দেখিয়ে দিয়েছে। !
আমাকে হসনুল আখলাকের তালিম দিয়েছে।
আমাকে আনুগত্য করা শিখিয়েছে।
আমাকে শিখিয়েছে ধৈর্যের মাধ্যমে এগিয়ে যেতে।
আমাকে শিখিয়েছে একাকীত্বে নিজের সৃষ্টিকর্তাকে সঙ্গী করে নিতে।
আলহামদুলিল্লাহ, আমি ধন্য।
আমি কৃতজ্ঞ প্রিয় সংগঠনের কাছে । কৃতজ্ঞ সকল দ্বায়িত্বশীলদের প্রতি। আল্লাহ আমার প্রিয় সংগঠনকে সকল ষড়যন্ত্র থেকে হেফাজত করুন, আমিন।

সবাইকে জুম্মা মোবারক দুরুদের ফজিলতসহ ৩৫ টি দরুদ শরীফ :১. কাদেরীয়া তরীকার শ্রেষ্ঠ দুরূদ শরীফ:-اَللَّهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَي...
19/04/2024

সবাইকে জুম্মা মোবারক

দুরুদের ফজিলতসহ ৩৫ টি দরুদ শরীফ :

১. কাদেরীয়া তরীকার শ্রেষ্ঠ দুরূদ শরীফ:-

اَللَّهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدِنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدٍ وَعَليٰ اٰلِ سَيِّدِنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدٍ وَبَارِكْ وَسَلِّمْ-

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সয়্যিদিনা মাওলানা মুহাম্মাদিন ওয়ালা আ-লি সয়্যিদিনা মাওলানা মুহাম্মাদিন ওয়া বারিক ওয়া সাল্লিম)

ফযিলত: এই দুরূদ শরীফ সকাল ও সন্ধ্যা একশত বার পাঠ করলে বালা মুছিবত দূর হয়।

২. জিয়ারতে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ رُوْحِ مُحَمَّدٍ فِي اَلْاَرْوَاحِ وَعَليٰ جَسَدِهِ فِي اَلْاَجْسَادِ وَعَليٰ قَبَرِهِ فِي الْقُبُوْرِ-

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা রুহি মুহাম্মাদিন্ ফিল আর ওয়াহি ওয়ালা জাসাদিহি ফিল আজসা-দি ওয়ালা ক্ববরিহি ফিল ক্বুবুর)

৩.যেকোন সমস্যা সমাধানের জন্য পড়ুন:-

قَلَّتْ حِيْلَتِيْ اَنْتَ وَسِيْلَتِيْ اَدْرِكْنِي يَا رَسُولَ اللهِ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ

(ক্বল্লাত হিলাতী আন্তা ওয়াসিলাতি আদ্ রিকনি ইয়া রাসুলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)

ফযিলত: যেকোন সমস্যার সমাধানের জন্য পড়ুন ইনশাআল্লাহ বৃথা যাবে না।

৪.হিসাব নিকাশ ও আযাব থেকে মুক্তি লাভের দরুদ:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ مُحَمَّدٍ كُلَّمَا ذَكَرَهُ الذّٰكِرُونَ وَصَلِّ عَليٰ مُحَمَّدٍ كُلَّمَا غَفَلَ عَنْ ذِكْرِهِ الْغَافِلُوْنَ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা মুহাম্মাদিন কুল্লামা যাকারা হুজ্জাকিরুনা ওয়া আলা মুহাম্মদিন কুল্লামা গাফালা আন্ যিকরিহিল গাফিলু-ন)

ফযিলত: ইমাম শাফেয়ী (র:) এই দুরূদ শরীফ পড়তেন। এই দুরূদ শরীফের উছিলায় হিসাব-নিকাশ থেকে মুক্তি পাবেন। প্রতিদিন ১১১ বার পাঠ করলে ঈমানের হিফাজত এবং ঈমানের সাথে ইন্তেকাল হবে।

৫.ধন সম্পদ বৃদ্ধির দরুদ:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ عَبْدِكَ وَرَسُولِكَ وَعَليٰ المْؤُمِنِيْنَ وَالمْؤُمِنَاتِ وَالْمُسْلِمِينَ وَالْمُسْلِمَاتِ-

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিন্ আবদিক ওয়ারাসূলিকা ওয়াআলাল মুমিনীনা ওয়া মুমিনাতি ওয়াল মুসলিমীনা ওয়াল মুসলিমাতি।)

ফযিলত: ছাহেবে রুহুল বয়ান এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি এই দুরূদ শরীফ নিয়মিত পাঠ করবে তার ধন-সম্পদ দিন রাত বৃদ্ধি হতে থাকবে।

৬. স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির দরুদ:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ وَبَارِكْ عَليٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍنِ النَّبِّيِ الْكَامِلِ وَعَليٰ اٰلِهِ كَاَب لَانِهَايَةَ لِكَمَالِكَ وَعَدَدَ كَاَعلِهٖ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি ওয়া সাল্লিম ওয়া বারিক আলা সায়্যিদিনা মুহাম্মাদিনিন্ নাবিয়্যিল কামিলি ওয়া আলা আলিহি কামা-লা-নিহায়াতা লিকামালিকা ওয়া আদাদা কামালিহি)

ফযিলত: মাগরিব এশার মধ্যবর্তী সময়ে এই দুরূদ শরীফ পাঠ করলে স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি পাবে।

৭. ঈমানের সহিত মৃত্যু:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ مُّنْطَلِقِ عِنَانِ جَوَادِ الاِيْمَانِ فِي مَيْدِانِ الاِحْسَانِ مُرْسِلاً مُرْشِدًا اِليٰ رِيَاحِ الْكَرَمِهِ فِي رَوْضِ الجْنَانِ وَعَليٰ اٰلِ مُحَمَّدٍ وَّسَلِّمْ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সয়্যিদিনা মুহাম্মদিম মুনতালিকি ইনানি জাওয়াদিল ঈমানি ফি মিদানিল ইহসানি মুরসিলাম্ মুরশিদান ইলা রিয়াহিল কারামিহি ফি রাওদিল জানানি ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিও ওয়া সাল্লিম)

ফযিলত: উক্ত দুরূদ শরীফের উছিলায় ঈমানে সহিত মৃত্যু নসিব হবে।

৮.দরুদে গাউসিয়া:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدِنَا وَمَوْلَانَا مُحَمَّدٍ مَّعْدَنِ الْجُوْدِ وَالْكَرَمِ وَاٰلِهٖ وَبَارِكْ وَسَلِّمْ-

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সয়্যিদিনা ওয়া মাওলানা মুহাম্মাদিম মাআদিনিল যুদি ওয়াল কারামি ওয়া আলিহি ওয়া বারিক ওয়া সাল্লিম।)

ফযিলত: এ দুরূদ শরীফ পাঠ করলে- ১.জীবিকায় বরকত হবে ২.সমস্ত কাজ সহজ হবে ৩.মৃত্যুকালে কলেমা নসীব হবে ৪.প্রাণবয়ু সহজে বের হবে ৫.কবর প্রশস্ত হবে ৬.কারো মুখাপেক্ষী থাকবেনা ৭.আল্লাহর সৃষ্টি তাকে ভালোবাসবে।

৯. দরুদে রযভিয়্যাহ:-

صَلَّي اللهُ عَليٰ النَّبِيِّ الْاُمِّيِّ وَاٰلِهٖ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَسَلِّمْ صَلوٰةً وَّسَلاماً عَلَيْكَ يَا رَسُوْلَ الله-

(ছাল্লাল্লাহু আলান নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ওয়া আলিহি ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছালাতাও ওয়া সালামান আলাইকা ইয়া রাসুলাল্লাহ)

ফযিলত: এ দুরূদ শরীফ প্রত্যেক নামায ও জুমার নামাযের পর খাস করে মদীনা মনোয়ারার দিকে মুখ করে ১০০ বার পাঠ করলে অগণিত ফযিলত অর্জন হয়।

১০.বদ অভ্যস পরিত্যাগ করার দরুদ:

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ اَفْضَلِ اَنْۭبِيَائِكَ وَاَكْرَمِ اَصْفِيَائِكَ مَنْ فَاضَتْ مِنْ نُّوْرِهِ جَمِيْعِ الْاَنْوَارِ وَصَاحِبِ الْمُعْجِزَاتِ وَصَاحِبِ الْمَقَامِ الْمَحْمُوْدِ سَيِّدِ اْلاَوَّلِيْنَ وَاْلاَخِرِيْنَ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সায়্যিদিনা মুহাম্মাদিন আফ্দালি আম্বিয়ায়িকা ওয়া আকরামি আছফিয়াইকা মান ফাদাত মিন্ নূরীহি জামিয়্যিল আনওয়ারী ওয়া ছাহিবিল মুজিযাতি ওয়া ছাহিবিল মাক্বামিল মাহমুদি সৈয়্যেদিল আওয়ালিনা ওয়াল আখিরিনা)

ফযিলত: এই দুরূদ শরীফ অধিক পরিমানে পাঠ করলে যে কোন অপকর্ম করা হতে বিরত থেকে ইবাদত বন্দেগীতে স্বাধ পাবেন।

১১. উভয় জাহানের নেয়ামত অর্জন:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَّسَلِّمْ وَبَارِكْ عَليٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍوَّعَليٰ اٰلِهٖ عَدَدَ اِنْعَامِ اللهِ وَاَفْضَالِهٖ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি ওয়া সাল্লিম ওয়া বারিক আলা সায়্যিদিনা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলিহি আদাদা ইনআমিল্লাহি ওয়া আফদ্বালিহি)

ফযিলত: এই দুরূদ শরীফ পড়লে অগণিত নেয়ামত অর্জিত হয়।

১২. দরুদে শিফা:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدِنَا وَمَوْلۤانَا مُحَمَّدٍ طِبِّ الْقُلُوْبِ وَدَوَائِهَا وَعَافِيَةِ الأَبْدَانِ وَشِفَائِهَا وَنُوْرِ الاَبْصَارِ وَضِيَائِهَا وَعَليٰ اٰلِهٖ وَصَحْبِهٖ وَسَلِّمْ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সয়্যিদিনা ওয়া মাওলানা মুহাম্মাদিন তিব্বিল কুলুবি ওয়া দাওয়া-ই হা ওয়া আফিয়াতিল আবদানি ওয়া শিফায়িহা ওয়া নুরীল আবছারি ওয়া দ্বিয়ায়িহা ওয়া আলা আলিহি ওয়া ছাহ্বিহি ওয়া সাল্লিম)

ফযিলত: *এ দুরূদ শরীফ যেকোন জটিল ও কঠিন রোগ মুক্তির জন্য পড়া প্রয়োজন।

* প্রত্যহ সকাল সন্ধ্যা ৩বার করে পড়লে মৃত্যু পর্যন্ত নিরোগ থাকা যায়।

১৩. দরুদে শাফায়াত:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ مُحَمَّدِوَّ اَنْزِلْهُ الْمَقْعَدَ الْمُقَرَّبَ عِنْدَكَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা মুহাম্মাদিও আন্যিলহুল মাক্বয়াদাল মুর্কারাবা ইনদাকা ইয়াউমাল কিয়ামাতি)

ফযিলত: প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ ফরমান যে ব্যক্তি এ দুরূদ শরীফ পড়বে তার জন্য আমার সুপারিশ ওয়াজিব হয়ে যাবে।

১৪.প্রিয় নবীর নৈকট্য লাভের উপায়:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ مُحَمَّدٍ كَاَা تُحِبُّ وَتَرْضٰى لَهٗ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা মুহাম্মাদিন কামা তুহিব্বু ওয়া ত্বারদ্বা লাহু)

ফযিলত: একদিন এক ব্যক্তি হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট আসলে তিনি তাকে সিদ্দিকে আকবর রাদ্বিআল্লাহু আনহু এবং নিজের মাঝখানে বসালেন তখন উপস্থিত সাহাবায়ে ক্বেরামগণ প্রশ্ন করলেন কেন উনাকে এত নিকটে বসালেন তিনি বললেন যে সে এই দুরূদ শরীফ নিয়মিত পড়ে।

১৫. দুনিয়া ও আখেরাতে নিরাপদ থাকার উপায়:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ وَّ اٰلِهٖ وَصَحْبِهِ وَسَلِّمْ بِعَدَدِ مَا فِي جَمِيْعِ الْقُرْاٰنِ حَرْفًا حَرْفًا وَّبِعَدَدِ كُلِّ حَرْفٍ اَلْفاً اَلْفاً

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সায়্যিদিনা মুহাম্মাদিও ওয়া আলিহি ওয়া ছাহবিহি ওয়া ছাল্লিম বি আদাদি মাফি জামিয়িল কুরআনই হারফান্ হারফাও ওয়া বি আদাদি কুল্লি হারফিন আল্ফান আল্ফান)

ফযিলত: যিনি কোরআন তেলাওয়াতের পর এই দুরূদ শরীফ পাঠ করবেন তিনি দুনিয়া ও আখিরাতে নিরাপদ থাকবেন।

১৬. এক লক্ষ দুরূদ শরীফের ছাওয়াব:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلىٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدِنِ النُّوْرِ الذَّاتِي السَّارِئ فِي جَمِيْعِ الْاۤثَارِ وَاْلاَسْمَاءِ وَالصِّفَاتِ وَعَلىٰ اٰلِهٖ وَصَحْبِهٖ وَسَلِّمْ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সায়্যিদিনা মুহাম্মাদি নিন্ নূরিয্ যাতিস্ সারি ফি জামিইল আছারি ওয়াস ছিফাতি ওয়া আলা আলিহি ওয়া ছাহ্বিহি ওয়া সাল্লিম)

ফযিলত: এ দুরূদ শরীফ ১বার পাঠ করলে এক লক্ষ দুরূদ শরীফের ছাওয়াব পাবে। ৫০০ বার পড়লে যে কোন নেক হাজাত পূর্ণ হবে। ইনশা আল্লাহ

১৭. ছয় লক্ষ দুরূদ শরীফ পড়ার ছাওয়াব:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلىٰ سَيِّدِنَا وَمَوْلانَا مُحَمَّدٍ عَدَدَ مَا فِي عِلْمِ اللهِ صَلَوٰةً دائمةً ۭبِدَوَامِ مُلْكِ اللهِ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সায়্যিদিনা ওয়া মাওলানা মুহাম্মাদিন আদাদা মা ফি ইলমিল্লাহি ছালাতান্ দায়িমাতাম বিদাওয়ামি মুলকিল্লাহ)

ফযিলত: শায়খুদ দালাইল সৈয়দ আলী বিন ইউসুফ মাদানী রহ্মাতুল্লাহি আলাইহি আল্লামা জালালুদ্দিন সুয়ূতি থেকে বর্ণনা করেন এ দুরূদ শরীফ ১বার পড়লে ছয় লক্ষ দুরূদ শরীফের ছাওয়াব মিলবে। যিনি ১০০০ বার পড়বে দুনিয়া ও আখিরাতে নেক্ বখ্ত হবে।

১৮. এগার হাজার দুরূদ শরীফ পড়ার ছাওয়াব:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلىٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ وَّ عَلىٰ اٰلِهٖ صَلَوٰةً اَنْتَ لَهَا اَهْلٌ وَّهُوَ لَهَا اَهْلٌ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সায়্যিদিনা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলিহি ছালাতান আনতা লাহা আহলুও ওয়া হুয়া লাহা আহলুন)

ফযিলত: হাফিজ আল্লামা সুয়ূতী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি থেকে বর্ণিত এই দুরূদ শরীফ ১বার পড়লে এগার হাজার বার পড়ার ছাওয়াব মিলবে।

১৯. চৌদ্দ হাজার দুরূদ শরীফ পড়ার ছাওয়াব:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَّسَلِّمْ وَبَارِكْ عَلىٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ وَّعَلىٰ اٰلِهٖ عَدَدَ كَاَ لِ اللهِ وَكَاَا يَلِيْقُ بِكَمَالِهٖ-

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি ওয়া সাল্লিম ওয়া বারিক আলা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলিহি আদাদা কামালিল্লাহি ওয়া কামা ইয়ালিকু বি কামালিহি)

ফযিলত: এই দুরূদ শরীফ শুধু ১বার পড়লে ১৪ হাজার দরূদে পাকের ছাওয়াব মিলবে।

২০. মুখের দুর্গন্ধ দূর করার উপায়:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلىٰ النَّبِيِّ الطَّاهِرِ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি ওয়া সাল্লিম আলান নবিয়্যিত ত্বাহিরি)

ফযিলত: এক নিশ্বাসে ১১বার এই দুরূদ শরীফ পাঠ করলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়।

২১. বৃষ্টির সময় এই দুরূদ শরীফ পড়া উত্তম:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَّسَلِّمْ عَلىٰ سَيِّدِنَا وَمَوْلَانَا مُحَمَّدٍ وَّ علىٰ اٰلِهٖ سَيِّدِنَا وَمَوْلَانَا مُحَمَّدٍ بِعَدَدِ قَطْرَاتِ الْأَمْطَارِ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা সাইয়্যিদিনা ওয়া মাওলানা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলিহি সাইয়্যিদিনা ওয়া মাওলানা মুহাম্মাদিন্ বি আদাদি ক্বাতরাতিল আমতার)

ফযিলত: বৃষ্টি আসার সময় এই দুরূদ শরীফ পাঠ করলে যতগুলো ফোটা মাটিতে পড়ে ততগুলো ছাওয়াব পাওয়া যাবে।

২২.অন্তরকে আলোকিত করার উপায়:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلىٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ نُوْرِ اْلاَنْوَارِ وَسِرِّ اْلاَسْرَارِ وَسَيِّدِ اْلاَبْرَارِ-

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিন নূরীল আনওয়ারি ওয়া র্সিরিল আসরারি ওয়া সইয়্যিদিল আবরার)

ফযিলত: এ দুরূদ শরীফ নিয়ামিত পাঠ করলে নিজ ক্বলবে নূর পয়দা হবে।

২৩. আশি বছরের গুনাহ মাফ:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلىٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدِنِ النَّبِيِّ الْأُمِّيِّ وَعَلىٰ اٰلِهٖ وَسَلِّمْ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিনিন নাবিয়্যিল উম্মিই ওয়া আলা আলিহি ওয়া সাল্লিম)

ফযিলত: রাসূলে পাক ইরশাদ ফরমান যে ব্যক্তি জুমার দিন আছরের পর ৮০বার এই দুরূদ শরীফ পড়বে আল্লাহ তার ৮০ বছরের গুনাহ মাফ করে দিবেন।

২৪. মাগফিরাতের দুরূদ শরীফ:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلىٰ سَيِّدِنَا وَمَوْلَانَا مُحَمَّدٍ وَعَلىٰ اٰلِهٖ وَسَلِّمْ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সাইয়্যিদিনা ওয়া মাওলানা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলিহি ওয়া সাল্লিম)

ফযিলত: তাজেদারে মদীনা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ ফরমান যে ব্যক্তি এই দুরূদ শরীফ পড়বে যদি দাঁড়ানো থাকে তবে বসার পূর্বে এবং বসা থাকলে দাঁড়ানোর পূর্বেই তার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।

২৫. সারাদিন দুরূদ শরীফ পড়ার ছাওয়াব:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدَنَا مُحَمَّدٍ فِي اَوَّلِ كَاَيمِنَا اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ فِي اَوْسَطِ كَاَ مِنَا اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ فِي اۤخِرِ كَاَ مِنَا

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিন ফি আউয়ালি কালামিনা। আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিন ফি আওসাতি কালামিনা। আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিন ফি আখিরি কালামিনা।)

ফযিলত: যে ব্যক্তি এই দুরূদ শরীফ দিনে ৩বার এবং রাতে ৩বার পাঠ করবে সে যেন দিন-রাত দুরূদ শরীফ পড়ার ছাওয়াব পবে।

২৬. দরূদে মাহী:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ خَيْرِ الْخَلَائِقِ اَفْضَلِ الْبَشَرِ شَفِيْعِ اْلاُمَّةِ يَوْمِ الْحَشَرِ وَالنَّشَرِسَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ بِعَدَدِ كُلِّ مَعْلُوْمِ لَّكَ وَصَلِّ عَليٰ جَمِيْعِ اْلاَنْۭبِيَاءِ وَالْمُرْسَلِيْنَ وَالْمَلۤائِكَةِ الْمُقَرَّبِيْنَ وَعَليٰ عِبَادِ اللهِ الصَّالِحِيْنَ وَارْحَمْنَا مَعَهُمْ بِرَحْمَتِكَ يَا اَرْحَمَ الرَّحِمِيْنَ-

(আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিন খাইরিল খালায়িক্বি আফদ্বালিল বাশারি শাফীয়িল উম্মাতি ইয়াওমাল হশারি ওয়ান্নাশরি সইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিম্ বিআদাদি কুল্লি মালুমিল্লাকা ওয়া সাল্লি আলা জমীয়িল আম্বিয়ায়ি ওয়াল মুরসালীনা ওয়াল মালায়িকাতিল মুর্ক্বারাবীনা ওয়া আলা ইবাদিল্লাহিস্ সালিহীনা ওয়ারহাম্না মাআহুম বিরহমাতিকা ইয়া আরহামার রহিমীনা।)

ফযিলত: * খুব কঠিন বিপদে কিংবা দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হলে ক্রমবৃদ্ধি করে ২১ দিন বা ৪১ দিনে সোয়া লক্ষ বার এই দুরূদ শরীফ পড়িলে সাথে সাথে ফল পাওয়া যায়।

*প্রত্যেক ফজরের নামাযের পর ৭বার পড়লে স্বাস্থ্য অটুট থাকে, দেহশ্রী লাবণ্যময় থাকে এবং বিপদাপদ থেকে মুক্ত থাকবে।

২৭. দরূদে তুনাজ্জিনা:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدِنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدٍ وَعَليٰ اٰلِ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ صَلوٰةً تُنَجِّيْنَا بِهَا مِنْ جَمِيْعِ الْأَهْوَالِ وَاْلآفَاتِ وَتَقْضِيْ لَنَا بِهَا مِنْ جَمِيْعِ الْحَاجَاتِ وَتُطَهِّرُنَا بِهَا مِنْ جَمِيْعِ السَّيِّاٰتِ وَتَرْفَعُنَا بِهَا عِنْدَكَ اَعْليٰ الدَّرَجَاتِ وَتُبَلِّغُنَا بِهَا اَقْصىٰ الْغَايَاتِ مِنْ جَمِيْعِ الْخَيْرَاتِ فِي الْحَيَاتِ وَبَعْدَ الْمَمَاتِ- اِنَّكَ عَليٰ كُلِّ شَيْئٍ قَدِيْرٍ بِرَحْمَتِكَ يَا اَرْحَمَ الرَّاحِمِيْنَ-

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সয়্যিদিনা মাওলানা মুহাম্মাদিন ওয়ালা আ-লি সয়্যিদিনা মাওলানা মুহাম্মাদিন সালাতান তুনাজ্জিনা বিহা মিন জামীয়িল আহ্ওয়ালি ওয়াল আফাত, ওয়া ত্বাক্দি লানা মিন জামীয়িল হাজাত। ওয়া তুতাহ্হিনরুনা বিহা মিন জামীয়িস্ সাইয়্যিআত। ওয়া তারফউনা বিহা ইন্দাকা আলাদ্দারাজাত। ওয়া তুবাল্লিগুনা বিহা আকসাল গায়াত মিন জামীয়িল খাইরাত ফিল হয়াতি ওয়া বাদাল মামাত। ইন্নাকা আলা কুল্লি শাইয়ি ফযিলত: * পাক সাফ স্থানে বসে ১হাজার বার পাঠ করলে গুরুতর মোকাদ্দামায় ও আশ্চর্য সুফল পাওয়া যায়।

** প্রত্যহ ফজর ও মাগরিবের পর ১১বার এই দুরূদ শরীফ পাঠ করলে কখনো চাকরি যাবেনা ও রিযিক বন্ধ হবেনা।

*** এই দুরূদ শরীফ ৩বার টাঠ করে ১মুষ্টি মাটির উপর ৩বার ফুঁক দিয়ে কবরের উপর ছিটিয়ে দিলে শিয়াল কুকুর দ্বারা ঐ কবরের লাশ নষ্ট হবেনা।

২৮. দরূদে খাইর:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدِنَا وَنَبِيِّنَا وَشَفِيْعِنَا وَمَوْلَآنَا مُحَمَّدٍ صَلَّي اللهَ عَلَيْهِ وَعَليٰ اٰلِهٖ وَاَصْحَابِهِ وَاَزْوَاجِهِ وَبَارِكْ وَسَلِّمْ

(আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা সইয়্যিদিনা ওয়া নাবিয়্যিনা ওয়া শাফীয়িনা ওয়া মাওলানা মুহাম্মাদিন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলা আলিহী ওয়া আসহাবিহী ওয়া আযওয়াজিহী ওয়া বারিক ওয়া সাল্লিম।)

ফযিলত: যিনি সর্বদা এই দুরূদ শরীফ আমল করবেন- তিনি অবশ্যই দেশের সর্দার হবেন। যদি তা না হয়, তবে অন্তত স্বীয় বংশের সর্দার রূপে বা শ্রেষ্ঠ ধনী রূপে ইজ্জত পাবেন। প্রত্যহ চাশ্ত নামাযের পর ২১বার পড়লে ইন্শাআল্লাহ ধনী হয়ে যাবে।

২৯.দরূদে ফুতুহাত:-

بِسْمِ اللهِ اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدِنَا وَعَلٰي اٰلِهٖ بِعَدَدِ اَنْوَاعِ الرِّزْقِ وَالْفُتُوْحَاتِ يَابَاسِطَ الَّذِيْ يَبْسُطُ الرِّزْقَ لِمَنْ يَّشَاءُ بِغَيْرِ حِسَابٍ- اُبْسُطْ عَلَيْنَا رِزْقًاوَاسِعًا مِنْ كُلِّ جِهَةٍ مِّنْ خَزَائِنِ غَيْبِكَ بِغَيْرِ مِنَّةٍ مَّخْلُوْقٍ ِبۢمَحْضٍ فَضْلِكَ وَكَرَمِكَ بِغَيْرِ حِسَابٍ-

(বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা সাইয়্যিদিনা ওয়া আলা আলিহি বি আদাদি আনওয়াইর রিজক্বি ওয়াল ফুতুহাতি ইয়া বা-সিতাল্লাযী ইয়াব্সুতুর রিয্কা লিমাঁই ইয়াশাউ বিগাইরি হিসাব।উসবুত আলাইনা রিয্কাঁও ওয়াসিআম্ মিন কুল্লি জিহাতিম মিন খাযায়িনি গাইবিকা বিগাইরি মান্নাতিম্ মাখলুক্বিম বিমাহ্দি ফাদ্লি কা ওয়া কারামিকা বিগাইরি হিসাব)

ফযিলত: এই দুরূদ শরীফ ৩বার পাঠ করলে জীবনে কখনো অবনতি ঘটবে না ও ধনে-জনে সমৃদ্ধ শালী থাকবে।

২৯. দরূদে রুইয়াতে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম):-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍنِ النَّبِيِّ اْلاُمِيِّ

(আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিনি ন্নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি)

ফযিলত: হযরত শেখ আব্দুল কাদের জিলানী (রা:) বা বড় পীর (রা:) গুনিয়াতুত্তালিবীন এ লিখেছেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার রাতে দুই রাকাত নফল নামাজ এই নিয়্যতে পড়ে যে, প্রত্যেক রাকাতে সূরা ফাতিহার পর ১বার আয়াতুল কুরসী ও ১৫বার সূরা ইখলাস এবং নামাজ শেষে এই দুরূদ শরীফ ১০০০ বার পড়বে অবশ্যই সে ব্যক্তি আমাকে স্বপ্নে দেখতে পাবে। যদি ঐ রাতে না দেখে তবে ২য় শুক্রবার আসার পূর্বে দেখতে পাবে। এবং তার সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যাবে।

৩০. সাইয়্যেদা ফাতিমা (রা:) রচিত দুরূদ শরীফ:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ مَنْ رُوْحُهُ مِحْرَابُ الْأَرْوَاحِ وَالْمَلٰئِكَةِ وَالْكَوْنِ- اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ مَنْ هُوَ اِمَامُ اْلاَنْبِيَاءِ وَالُمُرْسَلِيْنَ- اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ مَنْ هُوَ اِمَامُ اَهْلِ الْجَنَّةِ عِبَادَ اللهِ الْمُؤْمِنِيْنَ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা মান রুহুহু মিহরাবুল আরওয়াহি ওয়াল মলাইকাতি ওয়াল কাউনি। আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা মানহুয়া ইমামুল আম্বিয়ায়ি ওয়াল মুরসালীনা। আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা মানহুয়া ইমামু আহ্লিল জান্নাতি ইবাদিল্লাহিল মুমিনীন।)

৩১. দরূদে নারিয়া বা সালাতে নারিয়া:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ صَلٰوةً كَامِلَةً وَسَلِّمْ سَلَامًا تَامًّا عَليٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدِنِ الَّذِيْ تَنْحَلُّ بِهِ الْعُقَدُ وَتَنْفَرِجُ بِهِ الْكُرَبُ وَتُقْضىٰ بِهِ الْحَوَائِجُ وَتُنَالُ بِهِ الرَّغَائِبُ وَحُسْنُ الْخَوَاتِمِ وَيُسْتَسْقَي الْغَمَامُ بِوَجْهِهٖ الْكَرِيْمِ وَعَليٰ اٰلِهٖ وَصَحْبِهٖ فِي كُلِّ لَمْحَةٍ وَّنَفَسٍ بِعَدَدِ كُلِّ مَعْلُوْمٍ لَكَ-

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি ছালাতান কামিলাতান ওয়া সাল্লিম সালামান তাম্মান আলা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিনিল্লাযী তানহাল্লু বিহীল উক্বাদু ওয়া তানফারিজু বিহীল কুরাবু ওয়া তুক্বদ-বিহীল হাওয়ায়িজু ওয়া তুনালু বিহীর রাগাইবু ওয়া হুসনুল খওয়াতিমু ওয়া ইউস্ তাস্কাল গামামু বিওয়াজ হিহিল কারীম, ওয়া আলা আলিহী ওয়া ছাহবিহী ফী কুল্লি লাম্হাতিন ওয়া নাফাসিম বিআদাদি কুল্লি মালুমল্লাক্)

ফযিলত: দুরারোগ্য, বালা-মুছিবত, চাকুরী লাভে, ব্যবসার উন্নতি ও যে কোন আশা পূরণে এবং বিবাহ হওয়ার জন্য ৪৪৪৪ বার পাঠ করলে নিশ্চয়ই সফল হবে।

৩২. দুনিয়াতে জান্নাত দেখার দুরূদ শরীফ:-

صَلَّى اللهُ عَليٰ حَبِيْبِهٖ مُحَمَّدٍ وَاٰلِهٖ وَسلَّمَ

(ছাল্লাল্লাহু আলা হাবীবিহী মুহাম্মাদিন ওয়া আলিহী ওয়াসাল্লিম।

ফযিলত: যে ব্যক্তি এই দুরূদ শরীফ একাধারে এক হাজার বার পাঠ করবে, তার মৃত্যুর পূর্বে সে অবশ্যই জান্নাতে তার স্থান ও জান্নাতের ঘর দেখতে পাবে।

৩৩. দোজখের আযাব মাফ হওয়ার দুরূদ শরীফ:-

اَللّٰهُمَّ اِنِّي اَصْبَحْتُ اَشْهَدُكَ وَاَشْهَدُ حَمَلَةِ عَرْشِكَ وَمَلٰئِكَتِكَ وَجَمِيْعِ خَلْقِكَ اِنَّكَ اَنْتَ اللهُ لَااِلَهَ اِلاَّ اَنْتَ وَحْدَكَ لاَ شَرِيْكَ لَكَ وَاَنَّ مُحَمَّدً عَبْدَكَ وَرَسُوْلُكَ-

(আল্লাহুম্মা ইন্নি আস্বাহতু আশহাদুকা ওয়া আশহাদু হামালাতি আরশিকা, ওয়া মলাইকাতিকা, ওয়া জামী-ই খলক্বিকা ইন্নাকা আন্তাল্লাহু লা- ইলাহা ইল্লা আন্তা, ওয়াহ্দাকা লা-শারীকালাকা, ওয়া আন্না মুহাম্মাদান আবদুকা ওয়া রাসূলুকা)

ফযিলত: হযরত আনাস (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলে আকরাম (দ:) ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি এই দুরূদ শরীফ সকালে বা সন্ধ্যায় ১বার পাঠ করবে, আল্লাহ তার এক চতুর্থাংশ দোজখের আজাব মাফ করবেন এবং দুইবার পাঠ করলে অর্ধেক আজাব মাফ করবেন এবং তিনবার পাঠ করলে তিন চতুর্থাংশ এবং ৪বার পাঠ করলে আল্লাহ তাআলা তাকে সম্পূর্ণ দোযখের আযাব থেকে রেহাই দেবেন।

৩৪. দরূদে ফাতিহ:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ وَبَارِكْ عَلىٰ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ اَلْفَاتِحِ لِمَا اَغْلَقَ وَالْخَاتِمِ لِمَا سَبَقَ وَالنَّاصِرِ الْحَقِّ بِا لْحَقِّ وَالْهَادِيْ اِلىٰ صِرَاطِكَ الْمُسْتَقِيْمِ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَعَلىٰ اٰلِهٖ وَاَصْحَابِهِ حَقَّ قَدْرِهٖ وَمُقَدَّرِهٖ العَظِيْمِ

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি ওয়াসাল্লিম ওয়া বারিক আলা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিন, আল ফাতিহি লিমা আগ্লাক্বা ওয়াল খাতিমি লিমা সাবাক্বা, ওয়ান্ না-ছিরিল হাক্কি বিল হাক্কি ওয়াল হাদী ইলা সিরাতিক্বাল্ মুসতাক্বীম। সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া আলা আলিহি ওয়া আছহাবিহী হাক্কা ক্বাদরিহী ওয়া মিক্বদারিহিল আযীম)

ফযিলত: এই দুরূদ শরীফ জীবনে একবার পড়লে তান জন্য জাহান্নাম হারাম হয়ে যাবে। বৃহস্পতিবার রাতে ১০০ বার পড়লে ৪০০ বছরের গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। ভীষণ মুছিবতে পডলে ৫ওয়াক্ত নামাজ বাদ এই দুরূদ শরীফ ১০০ বার এবং

ইয়া লাত্বীফু ১০০ বার পাঠ করলে ইন্শাআল্লাহ যত বড় বিপদই হোক বিপদ মুক্ত হবে। একবার এই দুরূদ শরীফ পড়লে ৬ লক্ষ দুরূদ পড়ার ছাওয়াব পাওয়া যাবে। সৌভাগ্যবান ব্যক্তি হজ্জ- ওমরাহ যিয়ারতে গিয়ে পবিত্র মক্কা শরীফে ১ বার পাঠ করেন তবে আল্লাহর রহমত পাওয়া যাবে ৬০ হাজার কোটি, নেকী পাওয়া যাবে ৬০ হাজার কোটি, বেহেশতের মর্তবা পাবে ৬০ হাজার কোটি, গুনাহ মাফ হবে ৬০ হাজার কোটি, ৬০ হাজার কোটি গোলাম আযাদের সম পরিমান সাওয়াব পাবে, এবং ১২০ হাজার কোটি অর্জন হবে। সুবহানাল্লাহ। আর মদীনা শরীফে পড়ার সাওয়াব লিখা কারো পক্ষেই সম্ভব নয়। (আমলে আলো ৫ম খন্ড)

৩৫. দরূদে জাওহারূল কামাল:-

اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَليٰ عَيْنِ الرَّحْمَةِ الرَّبَّانِيَّةِ وَالْيَاقُوْتَةِ المُتَحَقِّقَةِ الْحَائِطَةِ بِمَرْكَزِ الْفُهُوْمِ وَالْمَعَانِيُّ نُوْرِ الْاَكْوَانِ الْمُتَكَوِّنَةِ الْأَدَمِيِّ صَاحِبُ الْحَقِّ الرَّبَّانِيِّ الْبَرْقُ الْاَسْطَحُ بِمَزْنِ الْاَرْيَاحِ الْمَائِلَةِ لِكُلِّ مُتَعَرِّضٍ مِّنَ الْبُحُوْرِ وَالْاَوَانِىْ نُوْرِكَ اللَّامِعُ الَّذِيْ مَلَائَةِ الْمَكَانِ- اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّم عَليٰ عَيْنِ الْحَقِّ الَّتِي تَتَجَلىّٰ مِنْهَا عُرُوْسُ الْحَقَائِقِ عَيْنِ الْمَعَارِفِ الْاَقْدَمِ صِرَاطُكَ التَّامُّ اَقْوَمُ-اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلىٰ طَلَعَةِ الْحَقِّ بِالْحَقِّ الْكَنْزِ الْاَعْظَمِ اَفَاضَتْكَ مِنْكَ اِلَيْكَ اَحَاطَةَ النُّوْرِ الْمُسْطَلَمِ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَعَلىٰ اٰلِهٖ صَلَاةَ تَعْرِفُنَا بِهَا اِيَّاهُ-

(আল্লাহুম্মা ছাল্লি ওয়াসাল্লিম আলা আইনির রাহমাতির রাব্বানিয়াতি। ওয়াল ইয়াকু-তাতিল মুতাহাক্বাক্বাতিল হা-য়িত্বাতি বিমারকাজিল ফুহুমি ওয়াল মাআনী, নূরিল আকওয়ানিল মুতাকাওয়ানাতিল আদিমি সাহিবিল হাক্কির রাব্বানী। আল বারক্বুল আস্ত্বাহি বিমান্যিল আরইয়াহিল মায়িলাতি লিকুল্লি মুতাআররিদ্বিম মিনাল বুহুরি ওয়াল আওয়ানি নুরিকাল ল্লামিউ ল্লাযী মালাআত্ বিহি কাওনুকাল হায়িত্বু বিআম্কানাতিল মাকান।

আল্লাহুম্মা ছাল্লি ওয়াসাল্লিম আলা আইনিল হাক্কিল্লাতী তাতাজাল্লামিনহা উরুসূল হাক্বায়িক্বি আইনুল মাআরিফিল আক্বদামি সিরাত্বুক্বাত্ তাম্মু আক্বওয়াম।

আল্লাহুম্মা ছাল্লি ওয়াসাল্লিম আলা ত্বালআতিল হাক্কি বিল হাক্কিল্ কানাযিল আযমি আফাদ্বাতক্বা মিনক্বা ইলাইকা ইহাতাতিন্ নূরিল মুত্বালসামি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলা আলিহী ছালাতান তারিফুনা বিহা ইয়্যাহু।

ফযিলত: যে ব্যাক্তি এই দুরূদ শরীফ অন্তঃকরণে ৭ বার পাঠ করবে, পাঠ কালীন অধিকাংশ সময় তার নিকট স্বয়ং হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

হে আল্লাহ!আমি নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনা, আর তাইতো ভুল করি গুনাহ করি। আপনি আমাকে ক্ষমা করুন।হে আমার রব!আমি আমার নিজের ...
06/04/2024

হে আল্লাহ!
আমি নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনা, আর তাইতো ভুল করি গুনাহ করি। আপনি আমাকে ক্ষমা করুন।

হে আমার রব!
আমি আমার নিজের ওপর জুলুম করি, অজ্ঞতাবশত বারবার গুনাহে লিপ্ত হই। আপনি আমাকে ক্ষমা করুন।

আপনি ছাড়া আর কে আছে যে আমাকে সরল পথের সন্ধান দেবে!

আপনি ছাড়া কে আছে যে আমাকে বারবার সুযোগ দেবে!

আপনি ছাড়া আর কেউই নেই আমাকে ক্ষমা করতে পারে।

একমাত্র আপনিই পারেন আমাকে হিদায়াত দিতে,
আমাকে হিফাযত করতে,
আমাকে সাহায্য করতে,
আমাকে দ্বীনের পথে অটল রাখতে।

হে আমার প্রতিপালক,
আমাকে ক্ষমা করুন,
আমার প্রতি রহম করুন,
আমার তাওবা কবুল করুন,
আমার কাজে-কর্মে, আমল-ইবাদাতে বারাকাহ দিন,
আমাকে সাকিনাহ দান করুন,
আমাকে হিকমাহ দিন,
আমার দুয়াগুলো কবুল করুন।

আমাদেরকে সরল পথ দেখান। পথের হিদায়াত দিন। তাদের পথ, যাদের উপর আপনি অনুগ্রহ করেছেন। যাদেরকে নিয়ামত দিয়েছেন।যাদের উপর (আপনার) ক্রোধ আপতিত হয়নি এবং যারা পথভ্রষ্টও নয়। (সূরা ফাতিহা:৬,৭)

হে আমাদের রব, আমরা নিজেদের উপর যুলম করেছি। আর যদি আপনি আমাদেরকে ক্ষমা না করেন এবং আমাদেরকে দয়া না করেন তবে অবশ্যই আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হব। (সূরা আল-আ'রাফ:২৩)

হে আমার রব! আমাকে সালাত কয়েমকারী করুন এবং আমার বংশধরদের মধ্য হতেও। হে আমাদের রব! আর আমার দো’আ কবূল করুন। (সূরা ইবরাহীম:৪০)

হে আমার রব! যেদিন হিসেব অনুষ্ঠিত হবে সেদিন আমাকে, আমার পিতা-মাতাকে এবং মুমিনদেরকে ক্ষমা করুন। (সূরা ইবরাহীম:৪১)

আ-মীন ইয়া রাব্বুল আলামীন।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বাঁশেরকেল্লা - Basherkella posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share