Bráckúp Høwér Gølpø

  • Home
  • Bráckúp Høwér Gølpø

Bráckúp Høwér Gølpø ∞─

●───মায়া লাগিয়ে হারিয়ে যাওয়া মানুষগুলা💔😅
●───দেখতে খুব নিষ্পাপ ও মায়াবী হয়'🥺

∞─

11/10/2023

তোমাকে ছাড়া সে বেশ ভালোই আছে!!

প্রিয় মানুষ যখন চোখের সামনে বদলে যায়, তখন তা সহ্য করা অসম্ভব রকম কষ্টের হয়। আপনার খুব কাছের একজন মানুষ, অনেক প্রিয় একজন মানুষ, সে যখন আপনার সাথে হঠাৎ করে আচরণ পাল্টে ফেলবে, আপনার জন্য তা হজম করা সত্যি অনেক কষ্টের হবে!

যার সাথে আপনি যখন তখন যা খুশি করতে পারতেন। তার সাথে যে কোন কিছু করতে, আপনার কোন অনুমতির প্রয়োজন পরতো না। অধিকার নিয়ে সবকিছু বলতে পারতেন, সবকিছু করতে পারতেন। সেখানে যদি আপনার কিছু করার আগে, বলার আগে অনুমতি নিতে হয়, ব্যাপারটা অনেক দুঃখজনক।

আর সব ব্যাপার অলিখিত অধিকার থাকার পর তা হঠাৎ হারিয়ে গেলে বুঝতে হবে, সম্পর্কের মানেই বদলে গেছে। একজন যখন সম্পর্কের মানে বদলে দেয়, আরেকজন তখন নিজেকে ভীষণ রকমের অসহায় মনে করে। এতোটা অসহায় যে, ভিতরে ভিতরে নিজে শেষ হয়ে যায়, কিন্তু তার কোন কিছুই করার উপায় থাকে না।

প্রিয় মানুষের পাল্টে যাওয়া দেখাটা নিদারুণ কষ্টের। বাঁচা মরার মাঝামাঝি যে অবস্থান, প্রিয় জনের বদলে যাওয়া সময়টা দেখতে দেখতে পাড় করা, সেই রকমের!..

09/10/2023

আজকাল নিজের দিকে তাকালে বড্ড বেশি আফসোস হয়।

মায়াও হয় ভীষণ। কি ছিলাম আর কি হয়ে গেছি! মাঝে মাঝে মনে হয় আগেই ভালো ছিলাম। সাদাসিধে, ভোলাবালা । চোখের নিচে ছিলো না কালশিটে দাগ, ছিলো না মাথা ভর্তি দুশ্চিন্তা। অথচ আজ, এই মানুষের ভিড়ে নিজেকে যেনো নিজেই চিনতে পারছি না। বড্ড আবছা লাগছে! আয়নার সামনে নিজের প্রতিচ্ছবি দেখে নিজেই আচমকা আতকে উঠি। দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে নিজেকে ছুঁয়ে বিষণ্ণতায় ভাবি, "আমি তো এমন হতে চায় নি। তবে কেনো এমন হলো? কিছু জিনিস যে আমাদের হাতে থাকে না। এক প্রকারের কেমন যেনো হয়েই যায়। হয়তো তাই এই স্বার্থ'প'রতার ভিড়ে নিজেকে আর বোকাসোকা চালাতে পারি নি। এই অযাচিত মানুষের ভিড়ই আমায় শক্ত হতে বাধ্য করেছে। নমনীয়তা কমিয়ে রুক্ষ করেছে চোখ। আজ এই চোখে বড্ড ক্লান্তি! হাঁপিয়ে উঠেছে বাস্তবতার মুখোশে। জলগুলো শুকিয়ে চৈত্রের মত খা খা। আহ্! নিজেকে চিনতে বড্ড ভ'য় হচ্ছে। তাকানো সাহস নেই। নিজের সামনে যেনো কেনো মতেই দাঁড়াতে পারছি না। মনে হচ্ছে এ যেনো আমি নই। যেনো আমি রূপী অন্য কেউ!

30/09/2023

এক ছেলে প্রতিদিন এক কলেজের সামনে ভিক্ষার থালা হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতো, বয়স ২৮-৩০ হবে। সে প্রতিদিন এসে একটা মেয়েকে বলতো, আপা দুইটা টাকা দেন, মেয়েটা টাকা দিয়ে কলেজে ঢুকতো, এ ভাবে বেশ কয়েক মাস চলে গেল। একদিন ছেলেটি মেয়েটির জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো, কিছুক্ষন পর মেয়েটি আসলো, ছেলেটি মেয়েটিকে দেখে বললো আপা আপনার সাথে কিছু কথা বলতাম। এই কথা শুনে মেয়েটি বললো আচ্ছা বলেন,ছেলেটি তখন তার কাপাকাপা গলায় বললো আমি আপনাকে পছন্দ করি, আর আপনাকে অনেক ভালবাসি, যদি আপনি কিছু বলতেন,
এই কথা শুনে মেয়েটি তার উপর রেগে গিয়ে বললো আপনার তো সাহস কম নয়, আপনি জানেন আমি কে, আমার বাবা এই কলেজের প্রিন্সিপাল, যদি আপনাকে আর এই কলেজের সামনে কোনোদিন দেখি তো বাবাকে বলে পুলিশে ধরিয়ে দেব ছেলেটি কিছু বললো না, তাই মাথা নিচু করে চলে গেল, ছেলেটি আর কোনোদিন সেই কলেজের সামনে আসে নি।

একদিন মেয়েটি খুব অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো, পরীক্ষা করে জানা গেল মেয়েটির পেটে টিউমার ধরা পড়েছে, আর এটা অপারেশন করতে খুব রিক্স।
তারপরে ও অপারেশন করতে হবে। অপারেশন করা হলো এবং মেয়েটি সুস্থ হলো হাসপাতাল থেকে মেয়েটি রিলিস নেওয়ার একদিন আগে এক নার্স একটি কাগজ মেয়েটির হাতে ধরিয়ে দিল,কাগজটিতে লেখা ছিল_ আপনি এখন সুস্থ যদি একটু কষ্ট করে তিন তলার ৭ নাম্বার ঘরে আসতেন, মেয়েটি কিছু বুঝতে পারলো না, কে দিল কেন দিল।
মেয়েটি আর কোন চিন্তা না করেই সেই ঘরে চলে গেল। সেই ঘরে গিয়ে দেখলো সেই ছেলে- সেই ভিক্ষার ছেড়া কাপড় পরে দাঁড়িয়ে আছে।
মেয়েটি অবাক হয়ে বললো আপনি, আমাকে আসতে বলছেন। ছেলেটি বললো

হ্যাঁ আমি,এই বলে ছেলেটি ভিক্ষার কাপড়টা খুলে ফেললো, ভিতরে ছিল ডাক্তারের সেই সাদা পোশাক, তখন ছেলেটা বলতে শুরু করলো ,তোমার অপারেশন আমি নিজে করেছি, তুমি বলেছিলে না তোমার বাবা কলেজের প্রিন্সিপাল,,আর আমি হলাম এই হাসপাতালের একজন বড় ডক্টর।আমার কাজ
শুরু হয় বিকেলে, আর আমি প্রতিদিন সকালে ভিক্ষার থালা হাতে তোমার কলেজে দাঁড়িয়ে থাকতাম আর তুমি যখন কলেজ থেকে চলে যেতে আমি তখন
হাসপাতালে এসে আমার কাজ করতাম। তোমাইয় আমি অনেক আগেই বলতে পারতাম কিন্তু তোমার মন কেমন মানুষ চায় সেটা বুঝতে পারতাম না, তাই যখন বুঝতে পারলাম তোমার টাকা ওয়ালা ছেলে পছন্দ তখন সরে এলাম, তোমাকে আর একটা কথা বলি, কিছু কিছু মানুষ আছে অভিনয় করতে ভালবাসে, তাই কখনো মানুষের উপরটা দেখে বিচার করো না,, এখন তার অনেক টাকা কিন্তু কাল দেখবে সে ভিক্ষার থালা হাতে ঠিকি দাঁড়িয়ে আছে, আর জীবনটা এ রকমেই, আজ আছে তো কাল নেই,

#স্বপ্নবিলাশী TAMIM ヽ・ T.T

🙂💔😅
22/09/2023

🙂💔😅

20/09/2023

ছেলে: আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি 🥰

মেয়ে: কিন্তু আমি বাসতে পারবো না ।😒

ছেলে: কিন্তু কেন?🥺

মেয়ে: আমি একজনকে ভালোবাসি ।😌

ছেলে:-আচ্ছা তাহলে আর কি বলবো...😕

মেয়ে: দয়া করে আমাকে আর বিরক্ত
করবেন না।😮‍💨 . .
২ বছর পর ছেলেটার সাথে মেয়েটার দেখা
হলো ।..
মেয়ে: আরে তুমি ? ভালো আছো?🤔

ছেলে: চিনতে পারছো চিনার তো কথা ছিল না....?🤨

মেয়ে: অনেক দিন পর দেখা । তাইনা?☺️

ছেলে : হুম।😪

মেয়ে: কেমন আছো?🫤

ছেলে: ভালোই আছি । তুমি কেমন আছো?😊

মেয়ে: ভালো ।🙂

ছেলে:........... নীরবতা

মেয়ে: বিয়ে করেছো?🤥

ছেলে: না....... তুমি?🙃

মেয়ে: না।😐

ছেলে: আমি জানতাম।😃

মেয়ে: কি জানতে?🤨

ছেলে: যাকে তুমি ভালবাসতে সে তোমাকে ছেড়ে যাবে আমি জানতাম 🤐

মেয়ে: তুমি জানতে তখন বলনি কেন,... বলতে মেয়ের চোখের কোনে জল চলে এলো তোমায় আমি অনেক খুঁজছি পাইনাই।🥲

ছেলে: সরি... গ্রামের বাড়িতে চলে গেছিলাম?🤗

মেয়ে: অভিমান করে চলে গিয়েছিলে?😥

ছেলে: না সবার উপরে অভিমান খাটানো যায় না।😅

মেয়ে: এখনো ভালোবাস আমাকে?🥹

ছেলে: জানিনা ।তবে......😺

মেয়ে: তবে কি?😐

ছেলে: এখন আর কারো জন্য কষ্ট পাইনা 😌

মেয়ে: আর অভিমান?🙄

ছেলে: সেটা সবার ওপর করা যায়না ।
আর অভিমান করে লাভ কি?🙂

মেয়ে: এখনো রাগ করে আছো?🥺

ছেলে: রাগ করার অধিকারটাও নেই আমার...

মেয়ে: আমি তোমাকে এখন.......🙃

ছেলে: শুনতে চাইনা। দেখতে চাইনা নতুন কোনো স্বপ্ন।😒

মেয়ে: আবার কবে দেখা হবে?🥺

ছেলে: নিয়তি যখন চাইবে ।😪

মেয়ে: আচ্ছা , তোমার নাম্বারটা দেয়া যাবে?😊

ছেলে: না.. আমি আর ফোন ইউজ করি না ...তবে....🤥

মেয়ে: তবে কি?🤔

ছেলে: তবে আমার বাসার নাম্বারটা নিতে পারো😌

মেয়ে : হুম🙂

ছেলে: 065749...ওকে ভালো থেকো.. 😊

মেয়ে: হুম তুমি ও ভালো থেকো ☺️.......

ছেলে পিছন দিকে ঘুরেই হাটতে শুরু করে ।কারণ সে
অনেক কষ্টে মেয়েটাকে ভুলেছে। চায় না আর নতুন করে আর কোনো কষ্ট পেতে । মেয়েটা ছেলেটার যাওয়ার পথের দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে যদি একবার ছেলেটা পিছনে ফিরে তাকায় । কিন্তু ছেলেটা আর পিছনে ফিরে তাকায় না কারণ সে তার অশ্রুসিক্ত চোখে মেয়েটাকে দেখাতে চায় না ।হেটে যেতে থাকে অজানার উদ্দেশ্যে । হেটে যেতে যেতে একসময় মেয়েটির চোখের আড়াল হয়ে যায় । অজান্তেই মেয়েটার চোখ বেয়ে দু'ফোটা জল
গড়িয়ে পড়ে ।....

কিছুদিন পর

মেয়েটি কল করলো আবির যে নাম্বারটা দিয়েছিল নাম্বারটায় কিন্তু আবিরের ছিল না নাম্বারটা ছিল তার বাবার নাম্বার ।

মেয়ে: হেলো?😊

বাবা: কে আপনি?🤔

রিয়া: আমি রিয়া।😌

বাবা: মামনি তুমি? আবিরের মুখ থেকে তোমার কথা অনেকবার শুনছি কেমন আছো মামনি?☺️

মেয়ে : ভালো আপনি কেমন আছেন? 🥰

বাবা: ভালো না মামনি🥲

মেয়ে: কেনো আংকেল কি হইছে আবির কোথায়? 🤔

বাবা: আবির আর দুনিয়াই নেই😨 চলে গেছে না ফেরার দেশে, আবিরের ব্রেন টিউমার ছিলো!!😭

মেয়ে: মেয়েটা কান্না করে আর বলতে থাকে তুমি আমাকে ছেড়ে যেতে পারো না।😭

**সময় থাকতে মূল্য দিতে শিকুন, যখন সে অনেক দূরে হাড়িয়ে যাবে বা অন্য কারোর হয়ে যাবে তখন হাজার কান্না করলেও সে আর ফিরে আসবে না**
.....................সমাপ্ত................

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bráckúp Høwér Gølpø posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share