Arhad's point of view

  • Home
  • Arhad's point of view

Arhad's point of view Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Arhad's point of view, Digital creator, .

এটি আমার দেখা বিষয়গুলো এবং মনোভাব প্রকাশের একটি মাধ্যম মাত্র!

এখানে আমার Share করা বিষয় গুলো দেখুন এবং আপনার মন্তব্য প্রকাশ করুন।
আল্লাহ্ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিক

👉মেয়েদের সুখী হবার গোপন সূত্র........একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন? ⚛️এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎক...
15/01/2025

👉মেয়েদের সুখী হবার গোপন সূত্র........
একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?
⚛️এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি।

🎇একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?
👉বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
👉কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
👉সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
👉ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
🎇তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?
বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।

সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
🎇সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?
বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।

🎇অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারণ চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
👉সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?
বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
🎇সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?
বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন।
🎇সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?
বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
🎇সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?
বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?

- সংগৃহীত
আপনি এটা মেনে চললে নিশ্চিত সুখী হবেন

যার সামনে তুমি পুরোপুরিভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালো...
10/01/2025

যার সামনে তুমি পুরোপুরিভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?
একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?
এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি।
একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?
বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?
বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।
সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?
বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।
অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারন চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?
বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?
বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন।
সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?
বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?
বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?
মহান রব আমাদের দুনিয়ার জীবন ও আখেরাতের জীবনে কল্যান দান করুন। আমীন

07/01/2025

ভুলের উর্ধ্বে তুইও না, আমিও না। আমরা তো মানুষ তাই ফেরেশতাদের মত ব্যবহার তোরও না আমারও না।
তুই আমাকে আর আমি তোকে অভিযোগ ঠিকই দেই কিন্তু নিজের ভুল নিয়ে কেউই ভাবিনা।
ভুল বুঝাবুঝিই দুরত্ব তৈরি করলো নয়তো, খারাপ তো তুইও ছিলিনা আমিও ছিলাম না। 🙂

06/01/2025

সব শেষে মানুষের কাছে মানুষের স্মৃতি রয়ে যায় মানুষ না.! 🙂

এই ছবিটি তার বাস্তব উদাহরণ!!                                  বাড়ি, গাড়ি,সুন্দর চেহারা, স্বাস্থ্য,চিরদিন থাকেনা, একটা ...
05/01/2025

এই ছবিটি তার বাস্তব উদাহরণ!! বাড়ি, গাড়ি,সুন্দর চেহারা, স্বাস্থ্য,চিরদিন থাকেনা, একটা সময় ফুরিয়ে যায়,, অহংকার করো না,
তোমার চেয়ে শক্তিশালী লোকেরা বেঁচে নেই।
তোমার চেয়ে টাকার মালিক যারা বেঁচে নেই,
তোমার চেয়ে সম্মানী ব্যক্তি ও বেঁচে নেই,
এমনও লোক দেখেছি যার আঙ্গুলের ইশারায় একটি সম্রাজ্য উঠতো আর বসতো
তিনিও বেঁচে নেই।
থেমে যাও এখানেই একটি মাটির কবর ছাড়া একদিন অহংকার করার মত কিছু থাকবে না.....
🙂

i like his heathy life''এক ডিরেক্টর একবার বললেন- কারো হাত পায়ে ব্যথা দিত হলে আর ফার্নিচার ভাংতে হলে শুধু অক্ষয়কে সিনেমাত...
30/12/2024

i like his heathy life
''এক ডিরেক্টর একবার বললেন- কারো হাত পায়ে ব্যথা দিত হলে আর ফার্নিচার ভাংতে হলে শুধু অক্ষয়কে সিনেমাতে নিবা, অন্যসব রোলে সে পারবে না।

খুব মন খারাপ হয়েছিল। সুযোগ পেয়ে নিজেকে প্রমাণ করার আগেই আপনার উপরে কোন একটা লেভেল লেগে গেলে খুবই খারাপ লাগে। এরপরেও চেষ্টা করে গেছি সবসময়ই নিজের ইমেজ ভাংতে। হেরা ফেরি দেখার পর মানুষ বিশ্বাস করা শুরু করল আমাকে দিয়েও সম্পূর্ণ ভিন্ন জনরায় কাজ করা সম্ভব। রোমান্স হবেনা আমাকে দিয়ে- বলা মানুষগুলো ধাড়কান দেখে মত পাল্টালেন। আজনাবি দেখার পর অনেকেই ভয়ের চোখে তাকাতেন যে এত জঘন্য একটা ক্যারেক্টার কীভাবে পোট্রে করলাম আমি। তবে এতকিছুর করার পরেও এখনও সবচেয়ে কঠিন লাগে কমেডি করতে। মানুষকে হাসানোর চেয়ে কঠিন কাজ আর একটাও নেই। সবসময়ই চ্যালেঞ্জকে গ্রহণ করেছি আর নতুন কিছু করার চেষ্টা করেছি।

বুদ্ধিশুদ্ধি হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত এমন কোন দিন যায়নি যেদিন আমি সকালের সূর্যোদয় দেখিনি। সূর্যোদয় মিস হয়না আমার কখনোই। চারটায় ঘুম থেকে উঠি, পাঁচটা পর্যন্ত নিজের সাথে নিজে আলাপ করি। কী করব, কী করছি, কী করা উচিত এসব নিয়ে ভাবি। নিজেকে অন্তত একটা ঘণ্টা দেয়া উচিত নিজের সাথে কথা বলার জন্য। এরপরে শুরু করি দুই ঘণ্টার সাঁতার আর অন্যান্য ব্যায়াম।

আট ঘন্টার বেশি আমি কাজ করিনা আর আমার মতে ঠিকঠাক কাজ করলে আট ঘন্টা এনাফ। এই আট ঘন্টা আমি সেট থেকে বের হইনা, এমনকি নিজের ভ্যানিটি ভ্যানেও যাই না। সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার পর আমি আর কিছুই খাই না। বিশ্বাস করেন, এত খাবারের দরকার নেই আমাদের শরীরের। রাত নয়টা বা সাড়ে নয়টার মাঝে আমি শুয়ে পড়ি।

ধূমপানকারীদের দেখলে আমার খুব কষ্ট লাগে। নিজের হাতে, জেনেশুনে নিজের ফুসফুসটাকে নষ্ট করে ফেলছেন তারা। এমনিতেই সিগারেট খাচ্ছেন, এরপরে আবার জিমে সময় দিচ্ছেন! ফুসফুস তো শেষ হয়ে যাবে একই সাথে দুটো চালিয়ে গেলে। আপনি তো রেস্ট দিচ্ছেন না তাকে!

আপনার স্বাস্থ্য আপনার হাতে, আপনার জীবন আপনার হাতে। এটা সবচেয়ে সহজ জিনিস, আমরাই এটাকে জটিল বানাই। ২৪ ঘণ্টার মাঝে একটা ঘণ্টা আপনি নিজের শরীরকে দিতে পারবেন না? এত ব্যস্ত আপনি? অনিয়ম করে ধীরে ধীরে নিজেকে শেষ করে ফেলার চেয়ে একবারে নিজেকে শেষ করে ফেলাটা সম্ভবত ভাল!"

- অক্ষয় কুমার

Collected

25/12/2024

আমরা কাউকে ভালবেসে তার ভালোবাসা না পেলে উপরে উপরে তাকে প্রচুর ঘৃণা করি, আবার ভেতরে ভেতরে তাকেই সব থেকে বেশি ভালোবাসি

20/12/2024

নারী বাবার দরিদ্রতা মেনে নিতে পারে.
কিন্তু স্বামীর দরিদ্রতা না।
কারণ স্বামী বদলানোর অপশন থাকে,
বাবা বদলানোর না।

14/12/2024

এক বুড়োর বুড়ো না হওয়ার গল্প :=======

আমি বুড়ো হতে চাই না। এই বুড়ো টুড়ো আমার একদম না-পসন্দ । কিন্তু পৃথিবীটা এত জোরে ঘুরছে যে ফট করে এক একটা বছর পেরিয়ে যাচ্ছে । বয়স Naturally বেড়ে যাচ্ছে । বয়সের পেছনে লাথি মারতে ইচ্ছে করছে।

এই কারনে সকালে ঘুম থেকে ওঠেই প্রথমে বিছানা কে কষে একটা লাথি মারি। ওই বিছানা টা বহুত শয়তান। বলে -- আরে, আর একটু শুয়ে থাকো। আরাম করো। আমি কিন্তু বেশ ভালোই জানি --- আরাম হারাম হ্যায় ! যত আরাম --তত বুড়ো ।

অনেক ভেবে আমি একটা ফর্মুলা বের করেছি। ফর্মুলা টা খুব Simple ----সব সময় ভাবতে হবে :: Hey man, never become old-- you are always ever green gold.

Practically বয়স বাড়বে কিন্তু Mentally বয়স কে রুখে দেয়া যায় । সবুজ রঙে নিজেকে মাখিয়ে নেয়া যায় । বয়স সত্তর তো মন পঁচিশ । খূব সোজা। গাছ গাছালি করো-- নিন্দা থেকে সরো-- বউকে জড়িয়ে ধরো-- হঠাও যত বাজে -- শরীর লাগাও কাজে !

উঠতি বয়সের সবুজ ছেলে মেয়ে গুলো দাদু ডাকলে ব্যথা পাই। উনিশ বছরের লাস্যময়ী মেয়েকে বলি -- শোনো অনন্যা, তুমি আমাকে ভালোবাসবে ? নির্বিষ মিশবে ? এই বুড়োর হাত ধরবে ? এক ঘন্টা আমার সাথে গল্প করবে ? আমাকে পঁচিশে ফেরাতে পারবে ? যদি পারো তবে " দাদু" ডাকো হাজার বার -- আপত্তি নেই !

আমার পাঁচ বছরের দুষ্টু নাতনি আমাকে বলে --- এই পিন্টু, চলে এসো। খাবার রেডি।
আমি বেশ খুশি হই। বলি -- আসছি দিদি -- এই আসছি। এত ভালো লাগে " পিন্টু " ডাকটা , কী বলবো ! সবুজ হয়ে যাই ।
এভাবে ইয়াং থাকি। হলদেটে হই না। সবুজে ভরপুর। কাটছে সকাল দুপুর , --মেজাজে ।

এখনো ধান্দা করি-- টাকার। Monthly extra money-- সবচেয়ে দামি honey ! পকেটে টাকা তো মনটা ফুরফুরে-- বয়স যায় উড়ে -- বউ ভালোবাসে -- পুত্রবধূ চা নিয়ে আসে -- পুত্র পাশে বসে -- ছোট্ট নাতনি খিলখিলিয়ে হাসে ।

যে গোমড়া, সে একটা বোকা দামড়া। সংসারে হাসতে হয়। যতই বুড়ি হোক , বউ কে জড়িয়ে ধরতে হয় । ছেলেকে বলতে হয় -- আগে আমি তোর বন্ধু, তারপর বাপ -- পুত্রবধূ কে বলতে হয় :: তুই আমার exactly ভালো মেয়ে , কোন মাছ তোর খেতে ভালো লাগে , বলে দে , আজ বাজার থেকে সেই মাছ -ই আনবো ! আর নাতনি কে বলতে হয় -- বড় দি , তোমার একটা খেলনা চাই ?


আশ্চর্য! এভাবে বেঁচে দেখেছি -- বয়স যত বাড়ছে -- আমি তত ইয়াং হচ্ছি -- হতাশা সরছে-- আকাশ পরিস্কার-- বয়স পালাচ্ছে দুদ্দাড়!
বলেছিলাম না , বয়সের পেছনে লাথি ! মারতে পেরেছি ভাই।

আমার সত্তর বছর" বয়স" টা বলছে -----তুই শালা নাম্বার ওয়ান নচ্ছার-- ছেড়ে দে -- আমি পালাই ! বাপরে তোর কী দম ! তুই শালা বয়সের যম ! চালিয়ে যা !

এ কথা সত্যি-- শরীর কে বিশ্বাস নেই। কখন যে নাভিশ্বাস উঠবে। আছে কোনো Fixed Date!!
তাই ভাই বোনেরা, আর করবেন না লেট। আমার সামান্য বুদ্ধি-বোধ -- তবুও সনির্বন্ধ অনুরোধ-- ভালো লাগলে কথা গুলো নিয়ে নিন , আর ভালো না লাগলে , এই শালা বুড়োকে ছুঁড়ে ফেলে দিন।

দিচ্ছি না উপদেশ
আপাতত কথা শেষ -----------।
------------------------ চলি !!

সংগৃহীত

10/12/2024

তুমি এই পৃথিবীতে এক বারই বাঁচবে কিন্তু তুমি যদি সঠিকভাবে বাচোঁ, তাহলে তোমার ঐ এক বারই যথেষ্ট....!!

06/12/2024

একটা ভালো উপমা! জীবনের সফলতা এবং ব্যর্থতা, উভয়েই আমাদের চারপাশের মানুষের কাছে বিভিন্নভাবে প্রতিফলিত হয়। তবে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো নিজের উপর বিশ্বাস রাখা এবং আল্লাহর সাহায্য কামনা করা, কারণ তিনি আমাদের পরিণতি নির্ধারণ করেন।

03/12/2024

সফল হলে পরিবার খুশি!😘

আর ব্যর্থ হলে প্রতিবেশীরা খুশি!😪

30/11/2024

আমি মনে করি শত্রুর কাছের থেকেও বেশি সতর্ক অবলম্বন করে থাকা উচিত সেই মানুষটির কাছে, যে মানুষটি শত্রুর ও বন্ধু আমারও বন্ধু 🙂

26/11/2024

১০ টাকা ধার নিলে দেওয়ার নাম নেই।
অথচ তারাই আবার হাদিস শুনায় শ্রমিকের গায়ের ঘাম শুকানোর আগেই তাদের পারিশ্রমিক দিয়ে দেও।

23/11/2024

উগ্র মেজাজী এবং অহমিকা লালন করা মানুষ নিজের দোষ চলে আসলে তখন অপরের দোষ নিয়ে কথা বলে।

তার নিজেকে ভালো হতে বলা হলে অপরকে আগে ভালো হতে বলে।

তবে যে নিজের দোষ স্বীকার এবং নিজেকে ভালো করার চেষ্টা কে গ্রহন করে তার আচরন ও সভাব অনেক সুন্দর।

20/11/2024

আপনার কাছে কেউ সাহায্যের জন্য অহসায় চেহারা নিয়ে পৃথিবীর লাজ লজ্জা সকল সংকোচন ভূলে হাত পেতেছে। ইশ কতো ভাগ্যবান আপনি।একদম অকারনে উপর আল্লাহ আপনাকে এই পরিস্থিতি দান করেছেন।তবুও আপনি ভাংটি নেই, পরে আসেন,এইসব ব্যাবসা,ধান্দাবাজি এইগুলা বলে ফিরিয়ে দেন।
আপনাকে লাখ টাকা বেতন দিলেও কি আপনি এগুলা করতে পারবেন?

আপনি দামি রেস্টুরেন্টের নাম জানেন।দামী ব্রান্ডের লোকেশন জানেন।জানেন না অসহায়ের এক জলবায়ুতে বাস করে জীবন যুদ্ধের ইতিহাস। জানার আগ্রহ নেই-মনেও পড়েনা। দেশ টপকে আমেরিকার রাজনিতির খবর আপনি জানেন।জানেন মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত সম্পর্কে। জানেন না রহিমা দাদির ঘরে চাল নেই। শিশু আবির সকালে না খেয়ে ইট ভাটার কাজে গেছে।নাসির দাদার ইনহেলার শেষ বেচার শ্বাসকষ্টে যায় যায় অবস্থা।

মানুষ হয়েও জন্মেও আমরা মানুষ হতে পারিনি।

বড়লোক ক্ষমতাসীন ব্যাক্তি।সমাজের গর্ব,বীরশ্রেষ্টর মৃত্যুতেও আমার একটু মন খারাপ ও হইনা।সর্বোচ্চ মুখস্থা বিদ্যার মতো ইন্নালিল্লাহ বলি।

আমার এই অল্প বয়সে গাড়ি বাড়ি কিছুর অভাব নেই।আমি যা আয় করি তার ১২ আনা ব্যায় করি হাসি দেখার জন্য।তবে একদিন এমন একটা এলাকা আমি গড়ে তুলতে চাই।যেখানে রাজনীতি সংঘাত সার্থ,শিক্ষিত হাওয়া,বড় হাওয়া এইসবের বাইরে। কনো বৃদ্ধ কষ্টে নেই,কনো অহসায় খালি পেটে নেই,কনো শিশু কারখানাই নেই।ভাতের চিন্তা করতে গিয়ে যেনো মরার চিন্তা কেউ ভূলে না যায়।সবার পেটে ভাত মাথার নিচে বালিশ উপরে চাল থাকবে।

আমি আমার সংগ্রামে অনেক দুর এগিয়ে গিয়েছি।ভিডিও বানায় রাজনীতি করি।প্রয়োজনে ডাকাতিও করার ইচ্ছা আছে।তবে আমি এটা করতে চাই।এটাই আমার লক্ষ।এটাই আমার স্বপ্ন।

কারো বিপদে সাহায্য করতে পারাটা মহাভাগ্য।কারন তার সমর্থ হয়ে গেলে আর সে সাহায্য চাইবে না।আপনি ইচ্ছে করলেও করতে পারবেন না। আপনি রাস্তায় জন্মাননি।আপনি দূর্ভিক্ষের দেশে জন্মাননি। এগুলার কৃতিত্ব আপনার না।কবে বুঝবেন?

16/11/2024

আসুন আমরা সকলে সাবধান ও সতর্ক হই।
মনোযোগ দিয়ে পড়ুন ও সকলে শেয়ার
করুন।
---------------------------------------------------------
১। রাতে একা বহুতল ভবনের লিফটে উঠার
সময় যদি কোন অচেনা এবং সন্দেহজনক
পুরুষের পাল্লায় পরেন তখন কি করনীয়?
বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ ধরুন আপনি ১৩
তালায় যাবেন, লিফটে উঠে ১৩ পর্যন্ত
সবগুলো বাটন প্রেস করুন। কারো সাহস
হবে না প্রতি তালায়
থামছে এমন লিফটে আপনার উপর হামলা
করবে।
২। আপনি বাসায় একা, এই অবস্থায় কেউ
যদি আপনার উপর হামলা করে তাহলে
সোজা রান্নাঘরে চলে যান।
বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ শুধুমাত্র আপনিই
জানেন আপনার রান্নাঘরে কোথায় মরিচ,
হলুদের গুড়া আছে। কোথায় ছুড়ি-চামচ বা
প্লেট আছে। এইগুলোই ভয়ংকর হাতিয়ার
হয়ে উঠতে পারে। কিছু না হলেও অন্তত
প্লেট ছুড়ে মারুন তার দিকে। প্লেট
ভেঙ্গে যাক বা খুব শব্দ হোক। মনে
রাখবেন আওয়াজ হল একজন মলাস্টারের বড়
দুশমন। কারন তারা চাইবেই না যে কেউ
আওয়াজ শুনে তাকে ধরে ফেলুক।
৩। রাতে ট্যাক্সি বা অটো নেবার সময়ঃ
বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ রাতে অটো বা
ট্যাক্সিতে উঠার সময়
ড্রাইভারকে শুনিয়ে শুনিয়ে কাউকে কল
দিয়ে তার নাম, গাড়ীর নাম্বার আর সব
ডিটেইলস বলে দিন। কেউ কল না ধরলেও
এমন ভান করুন যে আপনি কথা বলছেন।
এরপর আর ড্রাইভারের সাহস হবে না
আপনাকে কিছু করার। কারন সে জানে
আপনার কিছু হলে তার
বিপদ সব থেকে বেশি। সে নিজ
দায়িত্ত্বে এখন আপনাকে
সেইফলি বাড়ি নিয়ে যাবে।
৪।ড্রাইভার যদি এমন কোন রাস্তায় নিয়ে
যায় যেদিকে তার যাবার কথা না, আর
আপনার মনে হয় আপনি বিপদে পরতে
যাচ্ছেন
তখন কি করনীয়?
বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ আপনার ব্যাগের
হ্যান্ডেল বা ওড়না তার.গলাতে
পেচিয়ে পিছন থেকে টান দিন। কয়েক
সেকেন্ডের মধ্যে সে অসহায় ফিল
করবে। আপনার কাছে ব্যাগ বা ওড়না না
থাকলে, তার শার্ট এর কলার ধরে টান
দিন। শার্ট এর প্রথম দুইটি বোতাম
সেই একই কাজ করবে। তার গলায় চেপে
বসবে।
৫। রাতের বেলা কেউ পিছু নিলে কি
করনীয়?
বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ কোন দোকান বা
বাসায় চট করে ঢুকে পড়ুন আর আপনার
অবস্থা তাদের জানান। রাত বেশি হলে
যদি কোন দোকান খোলা না পান তাহলে
এটিএম বুথ এ চলে যান। সেখানে সারা
রাতই প্রায় গার্ড থাকে। না থাকলেও
অন্তত সিসিটিভি থাকবে। এমন যায়গায়
কেউ আপনাকে আক্রমণ করার সুযোগ পাবে
না।
৬। কারো থেকে পানি, জুস বা সফট
ড্রিঙ্কস খাবে না। দোকান থেকে
কেনার আগে তা ভালো মত সিল করা
কিনা দেখে নিন। সিল করা না হলে
কিনবেন না। বিঃদ্রঃ কেউ কমেন্ট করতে ভুলবেনা।

13/11/2024

মানুষ বোধহয় হারিয়ে ফেলা কাউকে অনুভব করে না। অনুভব করে তার অভ্যস্ত রুটিনের বৈপরীত্য।

যে ছেলেটা হুট করে প্রিয়তমাকে হারিয়ে ফেলে, সে শুধু একটা ছোট্ট মেসেজের শূন্যতা অনুভব করে- খেয়েছো তুমি?

যে মেয়েটার জীবন থেকে তার ভালোবাসার মানুষ হারিয়ে যায়, সে বৃষ্টির সময়টাতে হাতের ভেতরে হাতের স্পর্শের অভাব অনুভব করে।

যে ছেলেটা বাবাকে অকালে হারায়, সে দেরি করে বাড়ি ফিরে ছোট্ট একটা বকা শুনতে অধীর হয়ে কান পেতে থাকে।

যে মেয়েটার মা তাকে ছেড়ে চিরতরে চলে যায়, সে জ্বরের ঘোরে গভীর রাতে চুলের ভেতরে কোমল আঙুলের চলাফেরা খুঁজে পেতে ব্যাকুল হয়ে থাকে।

দুঃস্বপ্ন দেখে জেগে উঠে শূন্য বিছানায় হাতড়ে ফেরে কেউ। তবুও মানুষকে খেয়ে-পরে বাঁচতে হয়, বৃষ্টিতে ভিজে জ্বর বাধাতে হয়, তবুও দেরি করে রোজ ঘরে ফেরে কেউ।

আর এক একটা দিন মন খারাপের গানগুলোকে নিজের খুব কাছের বলে মনে হতে থাকে।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Arhad's point of view posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share