15/02/2024
২০২৪ সালের এস এস সি, দাখিল ও কারিগরি সকল শিক্ষার্থীর জন্য মিরসরাইয়ান পক্ষে থেকে রইল শুভ কামনা।
Welcome To Our Mirsaraiyan Page
২০২৪ সালের এস এস সি, দাখিল ও কারিগরি সকল শিক্ষার্থীর জন্য মিরসরাইয়ান পক্ষে থেকে রইল শুভ কামনা।
পার্সোনাল রুম আমার'ও আছে
সেইটা থেকে
আপু আর দুলাভাই আসলে আমাকে বের করে দেয়!😒
কিছু কি দেখা যায় নাকি
আপনার কি দেখতেছেন
আমি তো কিছু দেখি না।
ভাবতেছি কি বুড়া হয়ে গেলাম কিনা 😂😂😂😂😂😂😂
শীত কী বেশি না কম
মিরসরাইয়ান বাসী
আবহাওয়া কেমন
মিরসরাইয়ের
আসসালামুয়ালাইকুম মিরসরাইয়ান বাসী
কেমন আছেন সবাই।
উন্নয়নের আবাহাওয়া কেমন যাচ্ছে।
হ্যালো মিরসরাইয়ান
খুব জানতে ইচ্ছা করে
মিরসরাইয়ান মানুষ গুলো কেমন আছেন ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সবাইকে পাশে থাকার জন্য।
Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Afsan Alam Tafheem, Raju Hossain, MD Sahab Uddeni All, Ovimani Chele, Md Shamsuddin, Sohel Hossain, Al Shariar Fahad, Maimuna Tumpa, Nadika Paul, Arafat Roman Sayem, Israt Chy, M Fara, Tamim Sarwary, Shagorms Md, MD Jamshed, MD Mesbah Uddin, Md Manik, Raisa Ialam, Hridoy Chowdhury, MD Mahir, MD Belal Hossein, Nusaiba Aman Anisha, MD Rana, Afsana Ferdous, Asit Dey, Parboti Das Parboti Das, MD Sohail Sohail, Johir Ahmed Mozomder, Sim Ran Tas Ha, আমার গল্পে তুমি, Md Tanzil Uddin, Mdjafor Mdjafor, Muslim Uddin, Meher Islam Rehan
আসসালামুয়ালাইকুম
মিরসরাইয়ান বাসী কেমন আছেন
আপনারা
আসসালামুয়ালাইকুম
শুভ সকাল মিরসরাইয়ান বাসী
কেমন আছেন সবাই 😻😻
মিরসরাইয়ান
মিরসরাইয়ান মিরসরাইয়ান বাসী কেমন আছেন ❤️❤️❤️
আমরা মিরসরাইয়ান
মিরসরাই(চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি: মিরসরাইয়ে এক মাদ্রাসা শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নির্যাতনের ঘটনায় গ্রাম্য শালিসে অভিযুক্তকে কানধরে উঠবস এবং জরিমানা ৩০ হাজার টাকা জরিমানায় বিষয়টি ধামা পাচা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। শিশুর পরিবারকে পুলিশ ও সাংবাদিকের কাছে মুখ খুলতে বারন করা হয়েছে, অন্যথায় সমাজচ্যুত করার হুমকি দিয়েছেন শালিসকারকরা।জরিমানার নগদ টাকা নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করেছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।
অভিযুক্ত বৃদ্ধের নাম মিরাজ উদ্দিন খান (৬৫)। সে ১২নং খৈয়াছড়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড দক্ষিণ আমবাড়িয়ার আব্দুল লতিফ পাঠান বাড়ির আব্দুল লতিফের ছেলে।
শনিবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার খৈয়াছড়া ইউনিয়নের দক্ষিণ আমবাড়িয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন মিরাজ উদ্দিন খানের মুদির দোকানের ভেতরের কক্ষে কন্যা শিশুকে যৌন নিপীড়নের পর রাত ৯টায় স্থানিয় একটি ক্লাব কক্ষে শালিসের মাধ্যমে বিষয়টি ধামা পাচা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।
নির্যাতিতার পরিবারের দেয়া বক্তব্যে জানা যায়, শনিবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার খৈয়াছড়া ইউনিয়নের দক্ষিণ আমবাড়িয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন মিরাজ উদ্দিন খানের মুদির দোকানে কলম কিনতে যায় ভুক্তভোগী শিশু। এ সময় মিরাজ খান শিশু শিক্ষার্থীকে দোকানের ভেতরের কক্ষে নিয়ে যৌন নিপীড়ন চালায়।
পরে শিশুটি বাড়িতে গেলে তাকে গোসল করানোর সময় যৌন নীপিড়নের বিষয়টি তার মায়ের নজরে আসে। জিজ্ঞাসা বাদে শিশুটি তার মায়ের কাছে সব খুলে বলে। ঘটনাটি শিক্ষার্থীর মা মাদ্রাসা শিক্ষকদের জানালে তারা স্থানিয় মেম্বার ও সমাজের নেতৃবৃন্দকে জানান। বিষয়টি নিয়ে রাতে একটি সামাজিক ক্লাবে আয়োজিত সালিশে জেরার মুখে শিশুকে যৌন নিপীড়নের কথা স্বীকার করেন মেরাজ খান।
এতে উপস্থিত সালিশান ৩০হাজার টাকা জরিমানা ও কান ধারান এবং ভবিষ্যতে এমন কাজ আর করবেন না মর্মে একটি খালি ষ্টাম্পে স্বাক্ষর নেন। এছাড়া নির্যাতিত শিশুর পরিবার থেকেও সালিশ মেনে নেওয়ার স্বীকৃতি স্বরুপ জোর পূর্বক স্বাক্ষর আদায় করা হয়। সালিশানের পক্ষ থেকে থানা পুুলিশে না যাওয়ার জন্য সতর্ক করা হয় পরিবারটিকে। এমনকি থানা পুলিশে গেলে সমাজ চ্যুত করার ভয় দেখানো হয়। ভয়ে আতঙ্কে ও সমাজ চ্যুত হওয়ার আশঙ্কায় আইনি সহায়তা নিতে পারছে না পরিবারটি।
যৌন নীপিড়নের শিকার শিশুর মা জানান, আমার স্বামী ও দেবর বিদেশে থাকে। আমরা শুধু মাত্র মহিলারা দেশে আছি। আমাদের কোন পুরুষ অভিবাবক বাড়িতে নেই। তাই তারা যা করেছে তা মেনে নিতে হচ্ছে। ৩০হাজার টাকা জরিমানা করেছে সে গুলি নাকি সরকারী রাস্তা মেরামতের কাজে ব্যয় করবে। আমার টাকার প্রয়োজন নেই। আমার ও আমার মেয়ের নিরাপত্তা চাই। আর আমার মেয়ের সাথে যে খারাপ আচরণ করেছে তার বিচার চাই। এমন বিচার চাই যাতে অন্য কোন শিশুর সাথে এমনটা করতে যে কেউ ভয় পায়।
এব্যাপারে জানতে চইলে সালিশান ওয়ার্ড মেম্বার ইউসুফ হারুন ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল মোস্তফা জানান, সালিশে সমাজের দায়িত্বশীলরা উপস্থিত ছিলেন। তাদের সকলের সম্মতি ক্রমে উপযুক্ত বিচার করা হয়েছে তবে কোন জরিমানা বা মুচ লেখা নেয়া হয়নি। কিন্তু সরজমিনে গিয়ে তাদের বক্তব্যের ভিন্নতা পওয়ায়। স্থানিয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, অভিযুক্তকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া উভয় পক্ষ থেকে থেকে স্বাক্ষর নেয়া একটি ১শ টাকা মূল্যের নন জুড়িশিয়াল স্টাম্প পাওয়া যায়। শালিশে উপস্থিত ১৩ জনের স্বাক্ষরিত সাক্ষিরও একটি তালিকা পাওয়া যায়।
সেখানে দেখা যায় মূল সালিশকারক মেম্বার ইউসুফ হারুনের কোন স্বাক্ষর নেই। অভিযুক্ত মেরাজ উদ্দিন খানের ফোন নাম্বারে কল করে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
মিরসরাই থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কবির হোসেন জানান, ঘটনাটা যতো হালকা শুনেছিলাম এখন শুনছি বিষয়টা ততো হালকা নয়। ইউএনও মহোদয়ের সাথে আলোচনা করে তদন্ত স্বাপেক্ষে উপযুক্ত ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কপি আশরাফ উদ্দিন, জিএন
Be the first to know and let us send you an email when মিরসরাইয়ান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Want your business to be the top-listed Media Company?