The Fatih

The Fatih Islamic Page made to preach the Truth and Peace everywhere. . Please help us to share peace and pros
(1)

এই লোকটি ঘানার। তিনি দরিদ্র এবং শহরের বাইরে বসবাস করেন। কয়েক বছর আগে একটি তুর্কি সংবাদ সংস্থার একটি ড্রোন তার বাড়ির পা...
14/05/2022

এই লোকটি ঘানার।
তিনি দরিদ্র এবং শহরের বাইরে বসবাস করেন।
কয়েক বছর আগে একটি তুর্কি সংবাদ সংস্থার একটি ড্রোন তার বাড়ির পাশে পড়েছিল।
তুর্কি সাংবাদিকরা যখন এটি খুঁজতে আসে,তখন তারা দেখতে পায় যে লোকটি তার হাতে ড্রোনটি ধরে আছে এবং সে মজা করে তাদের জিজ্ঞাসা করেছিল যে আপনার কাছে কি এর চেয়ে বড় কিছু আছে যা আমাকে হজে নিয়ে যেতে পারে।

সাংবাদিক গল্পটি প্রকাশ করে এবং তুর্কি সরকার লোকটিকে হজে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়এবং সমস্ত খরচ বহন করে।এখানে তাকে মক্কায় তার হজ্জের জন্য প্রস্তুত অবস্থায় দেখা যাচ্ছে।

গল্পের নৈতিকতা: যখন আল্লাহ আপনাকে মক্কায় আসার জন্য আহ্বান করবেন,তখন তিনি আপনার ভ্রমণকে সম্ভব করার জন্য যাকে এবং যা দরকার উসিলা করবেন।আপনাকে যা করতে হবে তা হল শুধু চাইতে হবে এবং আপনি পাবেন।

01/08/2021

Wanna read the Quran?
- Quran.com
Wanna read hadiths?
- Sunnah.com
Have some Islamic questions?
- Islamqa.info/en
Having doubts or misconceptions about Islam?
- Alasna.org
- Sapienceinstitute.org
Wanna have a general intro to Islam?
- Onereason.org

09/06/2021

পাগল নয় মনে হয় যেনো আন্তর্জাতিক ক্বারী 🥰

11/04/2021

Peace

02/04/2021
Islam didn’t make it Haram for you to fall in love. It didn’t forbid you from wanting someone. It only guides you to do ...
02/04/2021

Islam didn’t make it Haram for you to fall in love. It didn’t forbid you from wanting someone. It only guides you to do NIKAH so it protects you, her, your families her family and especially saves you from humiliation on judgment day. If you love someone then do NIKAH. Trust me, it's a kind of unique strength that will boost your confidence, it will give you sense of peace and security, it will protect you against a sinful life and keep you away from temptations of shaitan, it will give you a source on unending happiness and mutual affection. It's a bond of love not just only between two person but between two families.

So guys, do Nikah and consider it to be a very important part of Deen.

May Allah bless our marriage on the steps of Taqwa same like Bibi Ayesha (RA) and Prophet Muhammad (PBUH).

Need your prayers.

বিধ্বস্ত বাগদাদের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে দাঁড়িয়ে আছেন হালাকু খান। সামনে এত বই দেখে বেশ বিরক্তই হলেন তিনি, খেঁকিয়ে জি...
11/02/2021

বিধ্বস্ত বাগদাদের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে দাঁড়িয়ে আছেন হালাকু খান। সামনে এত বই দেখে বেশ বিরক্তই হলেন তিনি, খেঁকিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, “এটা কী? এখানে এত বই কেন?” জবাবে তার দুই চাটুকার নাসিরুদ্দিন তুসি ও ইবনে আলকামি বলে ওঠে, “এটা বিশ্বের সর্ববৃহৎ গ্রন্থাগার।” এটা শুনে হালাকু আরও ক্ষেপে যান, নির্দেশ দেন গ্রন্থাগার পুড়িয়ে ফেলার।
তুসি ও ইবনে আলকামি তাকে এ থেকে নিবৃত্ত করতে চাইলে তিনি বিদ্রুপের কন্ঠেই সেদিন বলেছিলেন, “মুসলিমরা কি এত এত বই পড়েও শিক্ষা নেয়নি যে কী করে নিজেদের রাজ্য রক্ষা করতে হয়? যে বই তাদের নিজেদের রক্ষা করতে শেখায়নি, সে বই দিয়ে কী হবে?”
এভাবেই কুখ্যাত হালাকু খানের নির্দেষে বাগদাদের সকল লাইব্রেরির কিতাব ছুড়ে ফেলা হয় টাইগ্ৰিস নদীতে। এতো পরিমাণে কিতাব ছিল যে সেসবের কালিতে টাইগ্ৰিস নদীর পানি কালো হয়ে যায়। এমনকি বাগদাদের বিখ্যাত হাউজ অফ উইজডমটিও ( বাইতুল হিকমাহ ) ধ্বংস করে দেয়। ফলে চিকিৎসা থেকে জ্যোতির্বিদ্যাসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর রচিত অসংখ্য মূল্যবান বই হারিয়ে যায়।
পালিয়ে যেতে চেষ্টা করা নাগরিকদেরকে মঙ্গোলরা গণহারে হত্যা করে। এমনকি রেহাই পায়নি নারী ও নিষ্পাপ শিশুরাও। এই হত্যাযজ্ঞে প্রায় ৯০,০০০ এর মত নাগরিক নিহত হয়েছে বলে অভিমত রয়েছে। অন্যান্য সূত্রে ভিন্ন সংখ্যা পাওয়া যায়। দ্য নিউ ইয়র্কারের ইয়ান ফ্রেজিয়ারের মতে মৃতের সংখ্যা ২,০০,০০০ থেকে ১০,০০,০০০।
মানুষ কী ভুলতে পারবে ইতিহাসের পাতায় লেখা সেই ১২৫৮ সালের ১০ই ফেব্রুয়ারিকে! নিমিষেই গুড়িয়ে যাওয়া সেই সোনালি যুগের প্রাণকেন্দ্রকে!
ছবিটি দ্যা রাউন্ড সিটি খ্যাত তৎকালীন বাগদাদের, যার প্রাণকেন্দ্রে রয়েছে স্বর্নযুগের ছাপ রাখা বাইতুল হিকমাহর!
-জুবায়ের সরকার

30/08/2020

যাদের দিরিলিস আর্তুগ্রুল ও কুরুলুস ওসমান এর সকল ভলিউম এর লিংক প্রয়োজন তারা এই পোষ্ট থেকে লিংক নিন।এই লিংকে দিরিলিস ও কুরুলুস এর সকল সিজন আছে।
সকলের সুবিধার্থে দিরিলিস আরতুগ্রুল ও কুরুলুস ওসমান ( ড্রামা সিরিজের) সকল সিজনের লিংক পৃথকভাবে দেওয়া হলো।
🔶 সিজন ১ | বাংলা ডাবিকৃত
https://www.facebook.com/2045253565712252/posts/2586322088272061/
🔶 সিজন ২ | বাংলা ডাবিকৃত
https://www.facebook.com/2045253565712252/posts/2703319919905610/
🔶 সিজন ৩ | বাংলা সাবটাইটেল
https://www.facebook.com/2045253565712252/posts/2457936387777299/
🔶 সিজন ৪ | বাংলা সাবটাইটেল
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=177922799985360&id=100033029225248
🔶 সিজন ৫ | বাংলা সাবটাইটেল
https://www.facebook.com/2045253565712252/posts/2510114402559497/
দিরিলিস আরতুগ্রুল সিরিজ সমাপ্ত!!
কুরুলুস উসমান লিংক:-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=492140885011739&id=100026474961680
ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
পরবর্তী আপডেট পেতে সাথেই থাকুন।
আল্লাহ হাফেজ।

"কিয়ামতের দিন মানুষের মধ্যে সবচেয়ে কঠিন শাস্তি হবে তাদের, যারা ছবি বানায় (আঁকে)।” [সহীহ বুখারী, নবম খণ্ড, হাদিস নং ৫৫...
24/08/2020

"কিয়ামতের দিন মানুষের মধ্যে সবচেয়ে কঠিন শাস্তি হবে তাদের, যারা ছবি বানায় (আঁকে)।” [সহীহ বুখারী, নবম খণ্ড, হাদিস নং ৫৫২৬ – ইফা]।

আরেক হাদিসে এসেছে- "আয়িশা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য প্রাণীর ছবিযুক্ত একটি বালিশ তৈরি করেছিলাম। যেন তা একটি ছোট গদী। এরপর তিনি আমার ঘরে এসে দু’দরজার মাঝখানে দাঁড়ালেন এবং তাঁর চেহারা বিবর্ণ হয়ে গেল। তখন আমি বললাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ আমার কি অপরাধ হয়েছে? তিনি বললেন, এ বালিশটি কেন? আমি বললাম, এ বালিশটি আপনি এর উপর ঠেস দিয়ে বসতে পারেন আমি সে জন্য তৈরি করেছি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: “(হে আয়িশা) (রা) তুমি কি জান না? যে ঘরে প্রাণীর ছবি থাকে, সেখানে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না? আর যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি আঁকে তাকে কিয়ামতের দিন শাস্তি দেয়া হবে? তাকে (আল্লাহ্) বলবেন, ‘তুমি যে প্রাণীর ছবি বানিয়েছ, এখন তাকে প্রাণ দান করো।’ [সহীহ বুখারী, পঞ্চম খণ্ড, হাদিস নং ২৯৯৭ – ইফা]

অথচ আজ ছবি আঁকা আমাদের ফ্যাশান হয়ে দাড়িয়েছে। শুধু ফ্যাশান না, ছবি আঁকা অনেকের নেশা হয়ে গেছে, অনেকের কলিজায় বসে গেছে। ছবি না আঁকলে ভেতরে তোলপাড় শুরু হয়ে যায় অনেকেরই। আবার যারা ছবি আঁকতে পারি না, তারাও চেষ্টা করি আঁকতে। ঘন্টার পর ঘন্টা সময় ব্যায় করি। অথচ কি বলা হয়েছে হাদিস শরিফে সে ব্যাপারে আমরা ভাবি না। হ্যাঁ আপনি আঁকুন ছবি, তবে তা যেনো কোনো প্রাণীর না হয়। জড়বস্তুর ছবি আঁকা যেতে পারে। আঁকার জন্য তো কতো কি আছে, ওসব আঁকুন। গাছ-গাছালি, নদী-খাল, চাঁদ, সূর্য, প্রকৃতিক দৃশ্য সহ সকল জড়বস্তু আঁকতে পারবেন।

অনেকে সখের বসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল, আইনস্টাইন এর ছবি আঁকে, আবার অনেকে আঁকে প্রিয়জনদের ছবি, অনেকে আবার কমার্সিয়াল। আল্লাহ মাফ করুন, কেয়ামতের দিন যদি এসবের প্রাণ দিতে বলে, পারবেন প্রাণ দিতে? যদি পারেন তাহলে আঁকেন। মাত্র ৬০-৭০ বছরের জিন্দেগির বাহবা, ফেমাস হওয়া ইত্যাদি তো দুনিয়াতেই পরে থাকবে। আর অনন্ত কালের জন্য যে শাস্তিটা হবে পারবেন সেটা সহ্য করতে? কি দরকার আছে মানুষদের খুশি করার? মানুষ তো হলো এমন যে- এই আপনাকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নিচ্ছে, এই আপনাকে যা-তা বলে গালিগালাজ করছে। মানুষের মনে প্রাসাদ নির্মান আর সমূদ্রের ফেনার উপর প্রাসাদ নির্মান একই। একটাবার আল্লাহ পাকের জন্য ছবি আঁকা বন্ধ করুন।

জানি কষ্ট হবে, কিন্তু এই কষ্টের বদলায় জান্নাতে শিল্পী হতে চান না? সেখানে ইচ্ছে করলেই আঁকতে পারবেন, যা কখনো কল্পনাও করেন নি সেখানে তা আঁকতে পারবেন। যেখানে আল্লাহ পাক জবাবদিহিতা করবেন না। দুনিয়ায় পাঠিয়ে তো পরিক্ষা করছেন, কোন কোন বান্দা তাকে মেনে চলে! আল্লাহ পাকের জন্য এইটুকু করুন। আল্লাহর কাছে বলতে পারবেন- "হে আমার রব, দুনিয়ায় আমি বিক্ষাত শিল্পী ছিলাম, জীবন্ত সব ছবি আঁকতে পারতাম, লোকে আমায় বাহবা দিতো, অনেক ট্রাফি, পুরুষ্কার জিতেছি। কিন্তু একমাত্র তোমার জন্য, তোমার সন্তুষ্টির জন্য এসব ছেড়ে দিয়েছি, ছিঁড়ে ফেলেছি সব ছবি। হে আমার রব আমায় ক্ষমা করুন"। হতে পারে আল্লাহ পাক আপনার এই আমলটুকুর বদলায় জান্নাত নসিব করলেন!

এবার আসি ছবি তোলার ব্যাপারে:

অনেকে বিনা প্রয়োজনে ছবি তুলে। উদ্দেশ্য মেয়ে পটানো বা ছেলে পটানো অথবা নিজের সৌন্দর্যের অহংকারে পিক আপলোড দেয়। না দ্বীনি প্রয়োজন আছে, না দুনিয়াবি, একটার পর একটা স্টাইলিশ ছবিতে ভরে গেছে আপনার ফেসবুকের টাইমলাইন। ছবির তোলার ধরনের কোনো পরিসীমাও নেই। খেতে বসে সেলফি, পড়তে বসে সেলফি, হাঁটতে গিয়ে সেলফি, রিকশায় উঠে সেলফি, মার্কেটে গিয়ে সেলফি, গরুর সাথে সেলফি, দান-খয়রাতে সেলফি, নতুন বউ নিয়ে সেলফি, পার্কে বসে প্রেমিকার হাত ধরে সেলফি, ব্রেকাপের পর মেয়েকে জব্দ করতে পিক আপলোড, নতুন ফ্যাসানের ড্রেস পড়ে পিক আপলোড এমনকি নিউ ব্রান্ডের লিপস্টিক মেখেও পিক আপলোড !

কি দরকার আছে এসবের ? এটা কি মুমিনদের কাজ হতে পারে? সূরা মুমিনুনের মধ্যে আল্লাহ পাক মুমিনদের কি কি গুণ সেগুলো বর্ননা করেছে, সেটা দেখেননি!

মহান আল্লাহ পাক বলেন- " মুমিনরা অনর্থক কথা এবং বেহুদা কাজ থেকে বিরত থাকে।" -[সূরা মুমিনুন; ৩ ]

অযথা ছবি তুলে ঘন্টার পর ঘন্টা নষ্ট করা, আপলোড দেওয়া, কমেন্টের রিপ্লে দেওয়া, এগুলোর জন্য কি দুনিয়ায় আল্লাহ তাআ'লা পাঠিয়েছেন? মৃত্যু না হলেও তো কথা ছিলো। যা ইচ্ছে তা-ই করা যেতো। কিন্তু মৃত্যু যেখানে নিশ্চিত, রবের সামনে দাঁড়ানো যেখানে নিশ্চিত, সেখানে রবকে এভাবে অসন্তুষ্ট করার কোনো মানে হয়?

এমনও দেখেছি, মানুষ এক্সিডেন্ট হয়ে পড়ে আছে, সেদিকে খেয়াল নেই, একদল সেলফি পাগলরা পিক তুলতে ব্যাস্ত। এমনকি মরা মানুষের সাথেও সেলফি তোলে, কবর জিয়ারত করতে গিয়েও তোলে, জানাজায় গিয়েও তোলে, ঈদের নামাজে তোলে, কাবা শরিফেও তোলে।

এসবের কোনো প্রয়োজনই নেই, মোটেও ঠিক না। আর ইবাদত করতে গিয়ে ছবি তুলে আপলোড দেওয়া তো আরও বেশি অপরাধ। কেনোনা এর মাধ্যমে রিয়া চলে আসবে। কাবা শরিফে গিয়েছেন ভালো কথা, আপনি সেলফি তুলে সবাইকে দেখালেন লোকে আমায় হাজি বলুক! মনে রাখবেন এমনটা হলে এ হজ্জ, এ ইবাদত কোনো কাজেই আসবে না। বরং উল্টো গুনাহগার হয়ে যাবেন।

তাই অপ্রয়োজনীয় ছবি তোলা থেকে বিরত থাকুন। ছবি ডিলিট দিন। কষ্ট হলেও সেটা আল্লাহর জন্য করুন, এর বদলায় জান্নাতে উত্তম কিছু পাবেন, ইনশাআল্লাহ। ছবি তোলার অনেক কিছু আছে সেগুলো তুলুন। প্রাণীর ছবি বাদে আরও হাজারো, লক্ষ আইটেম আছে সেগুলো তুলুন।

ইদানীং আবার লক্ষ্য করছি বিভিন্ন ইসলামিক গ্রুপে মেয়েরা বোরখা পড়া ছবি আপলোড দিচ্ছে, সেসব ছবিতে পরিপূর্ণ পর্দা মানা হচ্ছে না। শরীরের অঙ্গভঙ্গি স্পষ্ট হয়ে থাকে, চোখে কাজল, হাত খোলা, কখনো কখনো মুখটাই খোলা! আর যারা দেখছে, সবাই মাশাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ বলে আকাশ বাতাস মুখরিত করছে। হাজার হাজার লাইক, কমেন্ট। এসব কি বোন! নিজের দেহকে বেগানা পুরুষের সামনে তুলে ধরা যে পর্দার খেলাফ এটা তো জানুন। ছেলেরা আপনার চোখ, বা হাত দেখেই আকৃষ্ট হতে পারে, সে এটা দেখেই বড়ো কোনো গুনাহ করতে পারে, নিবেন সেই গুনাহের ভাগ? আপনি বোরখা পড়েন ভালো কথা, সেটা আর দশজনকে দেখানোর উদ্দেশ্য কি শয়তানের সূক্ষ্ম ধোঁকা নয়? ছবি দোওয়াটা কি খুবই প্রয়োজন বোন?

অথচ চোখের পর্দা, হাতের পর্দা, কন্ঠের পর্দা। সবকিছুর পর্দার বিধান আছে। এসব যথাযথ পালন না করেই বোরখা পড়ে পিক দিয়ে এভাবে ক্যাপশন দেয় অনেকে-
" সত্যি করে বলুন তো মেয়েদের বোরখা পড়ে সুন্দর লাগে নাকি বোরখা ছাড়া!"
"জানি কেউ নাইস বলবে না"
"এভাবেই স্বামী স্ত্রী একদিন থাকবো ইনশাআল্লাহ "
"আমার ইজ্জত আমার কাছ দামী "
"আসল সৌন্দর্য বোরখায়"
" পাত্র চাই তেমনই যে আমায় পছন্দ করে"
ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি...

আর এসব পিক দেখে লক্ষ লক্ষ যুবকের মনে কল্পনায় খেলতে থাকে বোরখাওয়ালীর জামাই হবো, বোরখাওয়ালীকে প্রপজ করবো। অনেকে আবার বোরখা পড়া গালফ্রেন্ড খুঁজে। গানও তৈরি হয়- 'একটা বোরখা পড়া মেয়ে পাগল করেছে!" কেনো শিল্পী আপনাকে নিয়ে লিখবে? বোরখা করার পরও পাগল করার মতো বিষয়াদি আছে সেটা যদি জানতেন তবে সঠিকভাবে পর্দা করতেন আর পিক আপলোড করা থেকে দূরে থাকতেন।

আবার দেখা যায় অনেক বোরখা পড়া মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ডকে নামাজের কথা বলে পাঞ্জাবি পড়ার কথা বলে, ইসলাম মানতে বলে! অথচ রিলেশন যে হারাম এটাই মানে না। সে এটাকে জায়েজ মনে করে! ছেলে পাঞ্জাবি পড়ে আর মেয়ে পড়ে বোরখা। ব্যাস পার্কে বসে বাদাম হাতে ইসলামি রিলেশন (নাউজুবিল্লাহ)। অথচ, ইসলামে রিলেশন হারাম মানে হারামই। পাঞ্জাবি আর বোরখা পড়লেই হালাল হয়ে যায় না, প্রেম পবিত্র হয়ে যায় না, স্বর্গ থেকেও আসে না। এটা তো বিসমিল্লাহ বলে মদ খাওয়ার মতো! যাই হোক এ ব্যাপারে পরে বিস্তারিত লেখা যাবে ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহ আমাদের প্রাণীর ছবি আঁকা এবং বিনা প্রয়োজনে ছবি তোলা, আপলোড দেওয়া থেকে বিরত থাকার তৌফিক দান করুন। সহীহ্ বুঝ দান করুন। আমিন।
মূল লেখাঃ মোঃ আরিফ আবদুল্লাহ

হায়া সোফিয়ার পর ‘কোরা চার্চ’কে মসজিদে রূপান্তরের ঘোষণা এরদোয়ানের-হায়া সোফিয়ার পর তুরস্কের ঐতিহাসিক গির্জা ‘কোরা চার্চ’কে...
21/08/2020

হায়া সোফিয়ার পর ‘কোরা চার্চ’কে মসজিদে রূপান্তরের ঘোষণা এরদোয়ানের-
হায়া সোফিয়ার পর তুরস্কের ঐতিহাসিক গির্জা ‘কোরা চার্চ’কে মসজিদে রূপান্তরের ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
গির্জাটি ইস্তাম্বুলের ঐতিহাসিক বাইজেন্টাইন স্থাপত্যকর্মের একটি।

সকল মুসলমান ভাই-বোনদেরকে জানাই হিজরী নববর্ষের শুভেচ্ছা। মহান আল্লাহ ১৪৪২ হিজরীকে আমাদের সকলের জন্য রহমত ও বরকতমণ্ডিত করু...
20/08/2020

সকল মুসলমান ভাই-বোনদেরকে জানাই হিজরী নববর্ষের শুভেচ্ছা।
মহান আল্লাহ ১৪৪২ হিজরীকে আমাদের সকলের জন্য রহমত ও বরকতমণ্ডিত করুন৷ আমীন!

সবচেয়ে ভয়ংকর হাদিসগুলোর একটি।মনযোগ দিয়ে পড়ুন।রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, 'আমার উম্মতের অনেকের কথা আমি জানি, যারা কিয়ামাতের ...
20/08/2020

সবচেয়ে ভয়ংকর হাদিসগুলোর একটি।
মনযোগ দিয়ে পড়ুন।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, 'আমার উম্মতের অনেকের কথা আমি জানি, যারা কিয়ামাতের দিন তিহামা অঞ্চলের সাদা পর্বতমালা পরিমাণ নেকি নিয়ে উপস্থিত হবে, কিন্তু
আল্লহ্ সেগুলোকে বিক্ষিপ্ত ধূলিকণায় পরিণত করে দেবেন।
এই কথা শুনে সাওবান (রা.) বললেন, "হে রাসূলাল্লহ! তাদের পরিচয় দিন, আমরা যেন নিজেদের অজান্তে তাদের অন্তর্ভুক্ত না হয়ে যাই।"
তিনি (সাল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, তারা তোমাদেরই ভাই, তোমাদের সাথেই থাকে। তোমরা যেমন রাত জেগে ইবাদাত করো, তারাও করে।
কিন্তু যখন একাকী হয় তখন আল্লহর নিষিদ্ধকৃত হারামে লিপ্ত হয়।'
[ইবনে মাজাহ ৪২৪৫; হাদিসটি সহিহ]
আমরা যারা সুযোগ পেলেই দৃষ্টির খেয়ানত করি, লজ্জাস্থানের খেয়ানত করি, মানুষের অধিকার নষ্ট করি ও নির্জনে বিভিন্ন হারামে লিপ্ত হই- এই হাদিস আমাদের জন্য মহাসতর্কবার্তা। আল্লহ্ আমাদেরকে গোপন গোনাহ থেকে রক্ষা করুণ । আমিন 🌸

সেই তরুন বালকটির আজ সবগুলো চুল পেকে গিয়েছে। জীবন যুদ্ধে শুধু ইসলামের জন্যই বাড়ীঘর,জায়গা সম্পত্তি এবং নিজের দেশ থেকে বঞ্চ...
20/08/2020

সেই তরুন বালকটির আজ সবগুলো চুল পেকে গিয়েছে। জীবন যুদ্ধে শুধু ইসলামের জন্যই বাড়ীঘর,জায়গা সম্পত্তি এবং নিজের দেশ থেকে বঞ্চিত এক মানুষ, যাকে দেখলেই মনে পড়ে যায় লাখ লাখ নও মুসলিমের কথা..যিনি প্রতিটা ডিবেটে ইসলাম বিদ্বেষীদের প্রশ্নের জবাব দিয়ে ইসলামকে গোটা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিয়েছেন এক অনন্য উপায়ে..ইতিহাসের সেই ব্যক্তি যার মাধ্যমে আল্লাহ গোটা পৃথিবীর মানুষের সামনে ইসলামের জয়ধ্বনি তুলে ধরেছেন।।দোয়া করি আল্লাহ তাকে নেক হায়াত দান করুক!

20/08/2020

STEP BY STEP GUIDE TO PRAY SALAH LIKE PROPHET (ﷺ) - QURAN/HADITH REFERENCES & DEMONSTRATION INCLUDED
©The Daily Reminder
Link : https://youtu.be/K9Ud5E28Cpc

20/08/2020

BE AWARE⚠

❝Don’t talk too much about yourself to all your friends. Don’t tell your secret to anyone, even your friend. Don’t tell your mistake or sin to others. Don’t trust too much, because that too much can hurt you so much.

Because there will be a time that person will use your secret against you or reveal your secret to others.

When you fight or argue each other, he will reveal all your secrets to others. To make you
look bad in the eyes of people.

Not everyone around you is a true friend, some of them are two-faced(hypocrisy). It’s better to keep it to yourself and Allahﷻ Indeed he is a secret keeper.❞

The last 3 suras of the Holy Qur'anWhoever shares the photo, I wish him to cross the Sirat Bridge in the blink of an eye...
19/08/2020

The last 3 suras of the Holy Qur'an
Whoever shares the photo, I wish him to cross the Sirat Bridge in the blink of an eye, as well as the one that says Ameen

19/08/2020
19/08/2020
19/08/2020
🔴The Right Method Of Performing Salah (Prayer) According to the Quran and Sunnah.❤️There are several methods of performi...
19/08/2020

🔴The Right Method Of Performing Salah (Prayer) According to the Quran and Sunnah.❤️

There are several methods of performing salah, Are all of them acceptable or is there only one common method of offering salah?

Answer:

There is only one common method of offering salaah (For Men and Women)

Every Muslim should strive to make his prayer like the prayer of the Prophet (PBUH)

Messenger of Allah (peace and blessings of Allaah be upon him) Said

"Pray as you have seen me praying.” [Sahih Al-Bukhari Vol.1 Hadith No.604].

The Method of Performing Salah

1 – QIBLAH (Direction)

''......Turn your face in the direction of Al-Masjid- al-Haram......''

(Surah Baqarah 2:144)

Wherever a person is in the world, he should face towards the Kabah when he is going to pray. The Kabah is in the sacred mosque of Makkah in Saudi Arabia. Facing towards Qiblah (Kabah) is a very important condition of performance of Salat. However, if the person is in a place such as a desert, jungle, unknown strange city or a place where he does not know the direction of the Qiblah, he should try his best to find out the direction of Qiblah from others. However, if it is not possible then he should use his judgment and face in a direction which he thinks is that of Qiblah and Allah will accept his Salat.

It is important to start the Salat facing the direction of Qiblah and it does not matter if his direction changes while he is praying e.g. in a ship, a train or an airplane, etc.

Note: Nowadays, a compass is available which gives the direction of Qiblah. In strange places and airplanes it is a useful instrument to possess.





2 – INTENTION IS VERY IMPORTANT

After facing the Qiblah, the person should make Niyah (intention),

Narrated 'Umar bin Al-Khattab: Allah's Apostle (Sallallähu Alaihi W asallam) said, "The reward of deeds depends upon the intention and every person will get the reward according to what he has intended.

SAHIH BUKHARI (Volume 1 Book #1, Hadith #1)

SAHIH BUKHARI (Volume 1 Book #2, Hadith #51)

SAHIH BUKHARI (Volume 3 Book #46, Hadith #706)

SAHIH BUKHARI (Volume 5 Book #58, Hadith #238)

The intention is made within his mind, so the person should think about the particular obligatory, optional or Nafl prayer he intends to perform. He should not utter the words of Niyah aloud, as this is not authentic or approved by the Prophet (pbuh).

Ibn al-Qayyim said in Zaad al-Ma’aad (1/201):

When the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) stood up to pray, he would say: “Allaahu akbar,” and he did not say anything before that, or utter the intention (niyyah) out loud at all. He did not say, “I am going to pray such-and-such a prayer, facing the qiblah, four rak'ahs, as an imam or following an imam.” And he did not say “ada’an (on time)” or “qadaa’an (making up a missed prayer)” or “fard al-waqt (the obligatory prayer of this time).” These are all bid’ahs which were not narrated by any scholar with any isnaad, be it saheeh, da’eef, musnad or mursal … Neither was this narrated from any of the Prophet’s companions, and none of the Taabi’een or the four imams described it as mustahabb.

3 – TAKBIR TAHRIMAH

Abu Humaid As-Saidi said, "I remember the prayer of Allah's Apostle better than any one of you. ... I saw him raising both his hands up to the level of the shoulders on saying the Takbir..."

[Bukhari Vol.1, Hadith no. 791, Narrated Muhammad bin Amr bin Ata]

Malik b. Huwairith reported: The Messenger of Allah (may peace be upon him) raised his hands apposite his ears at the time of reciting the takbir (i. e. at the time of beginning the prayer).

(SAHIH MUSLIM Book #004, Hadith #0762)



The person should start his Salat saying ''Allahu Akbar'' (Allah is the greatest), Rasing both of his hands to the level of his shoulders or ears Then he should fold his hands over his chest right hand over the left hand

Narrated by Tawus

''The Apostle of Allah (PBUH) used to place his right hand on his left hand, then he folded them strictly on his chest in prayer''

(Abu Dawood, Book 3, Hadith No. 758)

Wail bin Hujr (ra) says, 'I prayed with the Prophet (sallallahu alaihi wa sallam) and he placed his right hand over his left on his chest.

(Ibn Khuzaimah,Hadith:479)

Wail ibn Hujr (ra) narrates, “I was present with the Prophet [salallahu alahyi wasalam]. He rose, went towards the masjid and entered the mihraab. He raised his hands with takbeer and then placed his right hand over his left upon his chest.”

[Bayhaqi Hadith:2335]

Aqabah bin Sahban reports that Sayyiduna Ali (ra) commenting on the verse [So pray unto thy Lord, and sacrifice] explained, that this means to place the right hand upon the middle of the left upon the chest.

[Bayhaqi Hadith:2337]

same hadith is in Sh'ubah, Abdul Wahid, and Zubair bin Muawiyah as in Imam.

(Musnad-e-Ahmad Hadith:18398, Hadith:18371 & Hadith:18397)

Zaidah as in Imam Ahmad's Musnad, Darimi, Abu Dawood. Nasai and Baihaqi (Musnad-e-Ahmad 18391, Darimi 1357, , Nasai 889 and Baihaqi 2325) Bishr bin al Mufaddhal as in Ibn Majah, Abu Dawood and Nasai

(Ibn Majah 810, Abu Dawood 726 & 957, and Nasai 1265 Sunan Nisae Hadees-490 Khubaisa bin Hulab Musnad-e-Ahmed vol.5 Hadees 226,Ibne Khazeema:= 1/2430)

(There is also hadith about Muhammad (pbuh) place his hand below the navel in Abu Dawood) But that hadith is not sahih according to Imam Abu Dawood. The stong hadiths says to put your hands over your chest. So we should do it

This first Allahu Akbar is called Takbir Tahrimah because after saying takbir Tahrimah every common and worldy action, talk or movement is forbidden.

4 – Eyes should point to the spot where the forehead rests in Sajdah.

Throughout the Salat the eyes of the worshipper should point to the spot where the forehead rests in Sajdah. Dont look towards the sky

Narrated by Anas bin Malik

The Prophet (Sallallähu Alaihi Wasallam) said, "What is wrong with those people who look towards the sky during the prayer?" His talk grew stern while delivering this speech and he said, "They should stop (looking towards the sky during the prayer); otherwise their eye-sight would be taken away."

(Sahih Bukhari, Vol. 1, Book 12, Hadith no. 717)

5 - RECITATION BEFORE FATIHAH

There are several Du'aa which Prophet Muhammad (pbuh) used to recite before Fatihah. I will mention two of them:

Subhana kallah humma wa bi-hamdika watabara kasmuka wata 'ala jad-duka, wa la ilaha ghayruk.



Meaning



"You are Glorified, O Allaah, and Praised; Your Name is Blessed;Your Majesty is Exalted, and none has the right to worshipped but You."



Allah humma ba'id baynee wa bayna khatayana k**a ba'adta baynal mashriqi wal maghribi, Allah humma naq-qinee min khatayaya k**a yunaq-qath thuwabul abyadu minad danasi , Allah hum maghsilnee min khatayaya bil maee wath thalji wal bardi,



Meaning



"O Allah set me apart from my sins as east and west are apart from each other." "O Allah cleanse me from my sins as a white garment is cleansed from the dirt after thorough washing." "O Allah, was me off from my sins with water, snow and hail."

TAAWUDH

''Audhu billahi mina shaitaan nir rajeem"

(I seek refuge in Allah from the rejected Satan)

This should only be said in the first Rakat. (silently)

So when you want to recite the Qur'ân, seek refuge with Allâh from Shaitân (Satan), the outcast (the cursed one).

[Qur'an 16:98]

TASMIYAH

''Bismillah ir-Rahman ir-Rahim''

(In the Name of Allah, the Most Gracious, and the Most Merciful)

(silently)

SURAH FATIHAH



Narrated by 'Ubada bin As-Samit

Allah's Apostle (Sallallähu Alaihi Wasallam) said, "Whoever does not recite Al-Fatiha in his prayer, his prayer is invalid."

(Sahih Bukhari, Vol. 1, Book 12, Hadith no. 723)

The person praying should recite Surah Al Fatihah in Arabic. (Quran chapter 1)

After reciting Surah Fatihah Say ''Ameen''

RECITATION OF SURAH FATIHAH BEHIND AN IMAM

Allah's Messenger (pbuh)." Then Allah's Messenger (pbuh) said "Do not recite anything (behind the Imam) except Fatihah-tul-Kitab (Surah Fatihah) because he who does not include it in his recitation in prayer, his Salat is not valid."

(Abu Dawud and Tirmidhi)

6 - RECITATION AFTER SURAH FATIHAH

It is Sunnah for a person who is praying that he should read a Surah form Quran after Al Fatihah in the first two rakaat of the Fard prayer. He can recite one or more Surah

Abu Qatadah reported

that the Prophet, (PBUH), would recite al-Fatihah and some surah in the first two rak'ah of the noon prayer, and only al-Fatihah in the last two rak'ah. Sometimes he would recite some verses. The first rak'ah's recital would be longer than the second. That was how it was done in the afternoon and morning prayers. [al-Bukhari, Muslim and by Abu Dawud]

7 - RAKU (BOWING)

Then the person praying should say "Allahu Akbar" raising both his hands to shoulder level

Narrated Abu Qilaba (R.A):

I saw Malik bin Huwairith saying Takbir and raising both his hands (on starting the prayers and raising his hands on bowing and also on raising his Head after bowing. Malik bin Huwairith said, "Allah's Apostle (Sallallähu Alaihi Wasallam) did the same."

(Sahih Bukhari Volume 1, Book 12, Number 704)

For more info about raising hand on the starting the prayer Before and after Ruku (Bowing)

Check my this note

http://www.facebook.com/note.php?note_id=248889941826853

He should then bend in Ruku so that his trunk (i.e. from head to hips) becomes perpendicular to the rest of the body. His hands should rest on his knees with the fingers spread apart, taking care that his arms do not touch his body. The person should be calm and composed in the Raku posture and not hurry it. Then he should read at least three times:

'Subhana Rabiyy al-'Adheem. (Glory to my Lord, the Exalted)"

[Muslim, Abu Dawud, an-Nasa'i, at-Tirmidhi and Ibn Majah]

He can read it 3, 5, 7, 9, 11, etc times

Other Du'aa in Raku

"Subhanaka-Allahumma Rabbana wa-bihamdika Allahumma-ighfirli. (I honor Allah from all what (unsuitable things) is ascribed to Him. O Allah Our Lord! And all the praises are for You. O Allah! Forgive me)."

[Bukhari 1.760, Narrated 'Aisah, r.a.]

8 - QAWMAH (STANDING AFTER RUKU)

After the pefect Ruku, the person praying should raise his head form Ruku saying "Sami'a-l-lahu Liman hamida." ("Verily, Allah listens to one who praises him.")

(Sahih Bukhari)

And raise his hands up to the level of his shoulders (I have shared a hadith and a link about this above)

and then he should lower his hands to his sides (Or put on chest) In the standing position, he should be erect so that the joints of his body go back in place. While in this position, he should recite one or all of the following Du'aa as many times as he likes.

DU'A QAWMAH

a) Narrated by Salim bin 'Abdullah

"...And on raising his head from bowing he used to do the same and then say Sami 'Allahu liman hamidah, Rabbana walakal-hamd..."

[Sahih Bukhari, vol. 1, Book. 12, Hadith no.702]

b) "Rabbana walaka-l hamd hamdan Kathiran taiyiban mubarakan fihi" (O our Lord! All the praises are for You, many good and blessed praises).

[Bukhari vol. 1, Book. 12, Hadith no.764]

9 FIRST SAJDAH (PROSTRATION)

after the perfect Qawmah the person praying should move to perform Sajdah saying: "Allahu akbar" putting palms downwards on the ground below the ears. The knees should be brought downwards on the ground. His fingers and toes should be pointing towards Qiblah without spreading the fingers of the hands.

During prostration seven parts of the body should touch the ground.

(i) The forehead along with the tip of the nose

(ii) both hands

(iii) both knees

(iv) the bottom surface of the toes of both feet.

(Sahih Bukhari, Volume 1, Book 12, Number 773)



In this position, he should say

''Subhana rabbil Allah"

("Oh, Allah, glory be to You, the Most High.")

He should say this at least 3 times or 5, 7, 9,11 etc. times.

There are some other Du'aa which can be read in the Sajdah position.

Abu Huraira reported:

The Messenger of Allah (may peace be upon him) said: The nearest a servant comes to his Lord is when he is prostrating himself, so make supplication (in this state).

(Sahih Muslim, Book 4, Number 0979)

Abu Huraira reported:

The Messenger of Allah (may peace be upon him) used to say while prostrating himself: O Lord, forgive me all my sins, small and great, first and last, open and secret

(Sahih Muslim, Book 4, Number 0980)

IT IS NOT PERMISSIBLE TO RECITE QURAN IN SUJOOD (PROSTRATION)!.

'Ali b. Abi Talib reported: The Messenger of Allah (may peace be upon him) forbade me to recite (the Qur'an) in a state of bowing and prostration.

SAHIH MUSLIM (Book #004, Hadith #0972)

SAHIH MUSLIM (Book #004, Hadith #0973)

SAHIH MUSLIM (Book #004, Hadith #0974)

SAHIH MUSLIM (Book #004, Hadith #0975)

SAHIH MUSLIM (Book #004, Hadith #0976)

SAHIH MUSLIM (Book #004, Hadith #0978)



10 ALSAH (SITTING BETWEEN TWO SAJDAH

After performing one Sajdah perfectly and calmly, the person praying should raise his head form Sajdah saying "Allahu Akbar" bending the left foot and sitting on it while keeping the right foot propped up with its toes pointing towards the Qiblah, the palms of his hands should rest on his thighs and knees, the back should be straight so that the joints go back in place.

The Prophet (PBUH) used to say: Allah, Mighty and Sublime, does not look at the prayer of the slave who does not make his backbone upright in between his bowings and prostrations.

[Narrated Ahmad & Tabaraani in Mu'jam al-Kabeer with a saheeh isnaad]

It is sunnah to say the following Du'aa while sitting in between the two Sajdah: "Oh, Allah, forgive me, and have mercy on me, and keep me on the right path, and keep me healthy, and provide me with Halal sources of living and complete my shortcomings and make my rank high." The worshipper can say this Du'aa once or as many times as he likes.

11 - SECOND SAJDAH



Then the person should perform the second Sajdah saying "Allah Akbar" and repeat what he did in the first Sajdah.

12 – ALSAH-E-ISTARAHAT (SITTING FOR REST)

Then he should raise his head up saying "Allahu Akbar" and sit for a short while as he did in Jalsah. He does this before standing up for the second Rakat.

Narrated by Malik bin Huwairith Al-Laithi

''I saw the Prophet praying and in the odd Rakat, he used to sit for a moment before getting up''

(Sahih Bukhari, Vol.1, Hadith no. 0786)

(Sahih Bukhari, Vol.1, Hadith no. 0645)

13 – SECOND RAKAT

After standing up for the second Rakaat, he should fold his hands over his chest as he did in the first Rakaat and start his recitation by reading "Bismillah..and Surah Fatihah followed by any passage or a chapter of the holy Quran." Then he should complete his second Rakaat in the manner of the first one.

14 – TASHAHUD



Position yourself



Narrated by Muhammad bin 'Amr bin 'Ata'

Abu Humaid As-Saidi said, "I remember the prayer of Allah's Apostle better than any one of you. ... On sitting in the second Rak'a he sat on his left foot and propped up the right one; and in the last Rak'a he pushed his left foot forward and kept the other foot propped up and sat over the buttocks."

[Sahih Bukhari, Vol.1, Hadith no.791)



Narrated by 'Abdullah

When we prayed with the Prophet we used to say: As-Salam be on Allah from His worshipers, As-Salam be on Gabriel, As-Salam be on Michael, As-Salam be on so-and-so. When the Prophet finished his prayer, he faced us and said, "Allah Himself is As-Salam (Peace), so when one sits in the prayer, one should say, 'At-Tahiyatu-lillahi Was-Salawatu, Wat-Taiyibatu, As-Salamu 'Alaika aiyuhan-Nabiyyu wa Rah-matul-lahi wa Barakatuhu, As-Salamu 'Alaina wa 'ala 'Ibadillahi assalihin, for if he says so, then it will be for all the pious slave of Allah in the Heavens and the Earth. (Then he should say), 'Ash-hadu an la ilaha illalllahu wa ash-hadu anna Muhammadan 'Abduhu wa rasulu-hu,' and then he can choose whatever speech (i.e. invocation) he wishes "

(Sahih Bukhari, Volume 8, Book 74, Number 249)

Yahya related to me from Malik from Nafi that Abdullah ibn Umar used to say the tashahhud saying,

"In the name of Allah. Greetings belong to Allah. Prayers belong to Allah. Pure actions belong to Allah. Peace be on the Prophet and the mercy of Allah and His blessings. Peace be on us and on the slaves of Allah who are salihun. I testify that there is no god except Allah. I testify that Muhammad is the Messenger of Allah."



"Bismillah, at-tahiyatu lillah, as-salawatu lillah, az-zakiyatu lillah. As-salamu ala'n-nabiyyi wa rahmatullahi wa barakatuhu. As-salamu alayna wa ala ibadi'llahi's-salihin. Shahidtu an la ilaha illallah. Shahidtu anna Muhammadu'r-rasulu'llah."



He used to say this after the first two rakas and he would make supplication with whatever seemed fit to him when the tashahhud was completed. When he sat at the end of the prayer, he did the tashahhud in a similar manner, except that after the tashahhud he made supplication with whatever seemed fit to him.

AFTER TASHAHUD WHILE STANDING ON THIRD RAKAT HE USED TO RAISE HIS HANDS:-

Narrated by Nafi': Whenever Ibn 'Umar started the prayer with Takbir, he used to raise his hands: whenever he bowed(ruku), he used to raise his hands (before bowing) and also used to raise his hands on saying, "Sami a-l-lahu Liman hamida", and he used to do the same on rising from the second Rak'a (for the 3rd Rak'a). Ibn 'Umar said: "The Prophet used to do the same."

Sahih Bukhari (Volume 1 : Book 12 : Hadith 706)

It was narrated from Ibn 'Umar that :The Prophet (P.B.U.H) used to raise his hands when he began to pray, when he wanted to bow, when he raised his head from bowing, and when he stood up after the first two rak'ahs, he would raise his hands likewise, level with his shoulders. (Sahih)

SUNAN NASEEI (Vol. 2, Book 3, Hadith 1183)

=====================================================

MOVING THE FOREFINGER DURING TASHAHUD""""""""

Abdullah b. Zubair narrated on the authority of his father: When the Messenger of Allah (may peace be upon him) sat in prayer. he placed the left foot between his thigh and shank and stretched the right foot and placed his left hand or his left knee and placed his right hand on his right thigh, and raised his finger.

SAHIH MUSLIM...(Book #004, Hadith #1201)

'Abdullah b. Zubair narrated on the authority of his father that when the Messenger of Allah (may peace be upon him) sat for supplication, i. e. tashahhud (blessing and supplication), he placed his right hand on his right thigh and his left hand on his left thigh, and pointed with his forefinger, and placed his thumb on his (milddle) finger, and covered his knee with the palm of his left hand..

SAHIH MUSLIM... (Book #004, Hadith #1202)

Ibn 'Umar reported that when the Messenger of Allah (may peace be upon him) sat for tashahhud he placed his left hand on his left knee. and his right hand on his right knee. and he raised his right finger, which is next to the thumb, making supplication in this way, and he stretched his left hand on his left knee. Another version on the authority of Ibn Umar says: When the Messenger of Allah (may peace be upon him) sat for tashahhud, he placed his left hand on his left knee and placed his right hand on his right knee, and he formed a ring like (fifty-three) and pointed with his finger of attestation.

SAHIH MUSLIM....(Book #004, Hadith #1203)

Narrated Wa'il ibn HUJR: I purposely looked at the prayer of the Apostle of Allah (peace_be_upon_him), how he offered it. The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) stood up, faced the direction of the qiblah and uttered the takbir (Allah is most great) and then raised his hands in front of his ears, then placed his right hand on his left (catching each other). When he was about to bow, he raised them in the same manner. He then placed his hands on his knees. When he raised his head after bowing, he raised them in the like manner. When he prostrated himself he placed his forehead between his hands. He then sat down and spread his left foot and placed his left hand on his left thigh, and kept his right elbow aloof from his right thigh. He closed his two fingers and made a circle (with the fingers). I (Asim ibn Kulayb) saw him (Bishr ibn al-Mufaddal) say in this manner. Bishr made the circle with the thumb and the middle finger and pointed with the forefinger.

SUNAN ABU DAWOOD…(Book #3, Hadith #0725)

SUNAN ABU DAWOOD…(Book #3, Hadith #0957)

It was narrated from Ibn 'Umar that:When the Messenger of Allah (P.B.U.H) sat during the prayer, he put his hands on his knees and raised the finger that is next to the thumb, and supplicates with it, and his left hand was on his knee laid on it. (Sahih)

SUNAN NASEEI (Vol. 2, Book 3, Hadith 1270)

Wa'il bin Hujr said:"I am going to watch the Messenger of Allah (P.B.U.H) and see how he prays. So, I watched him." And he described (his prayer): "Then he sat and lay his left foot on the ground, and placed his left hand on his left thigh and knee. He put his right elbow on his right thigh, then he made a circle with two fingers of his (right) hand, then he raised his finger and I saw him moving it, supplicating with it." (Sahih)

SUNAN NASEEI (Vol. 2, Book 3, Hadith 1269).

Wa'il bin Hujr said:"I said: 'I am going to watch how the Messenger of Allah (P.B.U.H) prays.' So I watched him and he stood and said the takbir, and raised his hands until they were in the level with his ears, then he placed his right hand over his left hand, wrist and lower forearm. When he wanted to bow he raised his hands likewise. Then he prostrated and placed his hands in level with his ears. Then he sat up and placed his left leg under him; he put his left hand on his left thigh and knee, and he put the edge of his right elbow on his right thigh, then he held two of his fingers together and made a circle, and raised his forefinger, and I saw him moving it and supplicating with it." (Sahih)

SUNAN NASEEI (Vol. 2, Book 1, Hadith 890)

Place the right hand on the right thigh and point out index finger, moving finger up and down in a calm manner. Do not move it in circles.

Moving the index finger

This is something which is neglected by many worshippers because they are ignorant of its great benefits and its effect on khushoo’.

The Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) said: “It is more powerful against the Shaytaan than iron” (reported by Imaam Ahmad, 2/119, with a hasan isnaad, as stated in Sifat al-Salaah, p. 159), i.e., pointing with the forefinger during the Tashahhud is more painful to the Shaytaan than being beaten with a rod of iron, because it reminds the slave of the Unity of Allaah and to be sincere in his worship of Him alone, and this is what the Shaytaan hates most; we seek refuge with Allaah from him.” (al-Fath al-Rabbani by al-Saa’idi, 4/15).

Because of this great benefit, the Sahaabah, may Allaah be pleased with them, used to enjoin one another to do this and were very keen to remember to do this thing which so many people nowadays take so lightly. It was reported that “the Companions of the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) used to enjoin one another, i.e., with regard to pointing with the finger during the du’aa’.” (Reported by Ibn Abi Shaybah with a hasan isnaad, as stated in Sifat al-Salaah, p. 141. See al-Musannaf, no. 9732, part 10, page 381, Dar al-Salafiyyah, India, edn.)

The Sunnah in pointing with the forefinger is that it should remain raised and moving, pointing towards the qiblah, throughout the Tashahhud.

=====================================================

IT IS SUNNAH TO LOOK AT YOUR FINGER WHILE MOVING…..

It was narrated from 'Abdullah bin 'Umar that:

He saw a man moving pebbles with his hand while praying. When he finished, 'Abdullah said to him: "Do not move the pebbles while you are praying, for that is from Shaitan. Rather do what the Messenger of Allah (P.B.U.H) used to do." He said: "What did he used to do?" He said: "He would put his right hand on his right thigh, and point with the finger that is next to the thumb toward the Qiblah, and he would look at it, or thereabouts." Then he said: "This is what I saw the Messenger of Allah (P.B.U.H) doing." (Sahih)

SUNAN NASEEI (Vol. 2, Book 2, Hadith 1161)MUWATTA IMAM MALIK (: Book 3, Hadith 51)

15 – At the end the LAST rakat, add the following to the end of the Tashahud prayer/supplication:

Allah humma sal-li 'ala Muhammadin wa 'ala ali Muhammadin, K**a sal-layta 'ala Ibraheema wa 'ala ali ibraheema innaka hameedum majeed, wa barik 'ala Muhammadin wa 'ala ali Muhammadin, K**a barakta 'ala Ibraheema wa 'ala ali ibraheema innaka hameedum majeed



This means:



O Allah, send Grace and Honour on Muhammad and on the family and true followers of Muhammad just as you sent Grace and Honour on Ibrahim and on the family and true followers of Ibrahim. Surely, you are praiseworthy, The Great. O Allah, send blessings on Muhammad and on the family and true followers of Muhammad just as you sent blessings on Ibrahim and on the family and true followers of Ibrahim. Surely, you are praiseworthy, The Great .

16 - ENDING THE SALAT

After praying for himself as much as the person wishes, he should end his Salah saying: "Peace be on you and the Mercy of Allah." ("As sala'amu alaikum wa rahmatullah") turning the face first to the right and then to the left, both times over the shoulder. This brings the two, three or four Rakaat of the Salat to completion.

17 – DUA AFTER SALUTATION



There are many Du'aa which Prophet Muhammad (pbuh) used to say after salutation. So, a person praying should try to memorize them and follow the practice of Prophet Muhammad (pbuh). Some of these Du'aa we will mention here: It was the continuous practice of Prophet Muhammad (pbuh) when he turned away from his Salat to say:

1.

a) Allahu Akbar (once aloud) Allah is the greatest.

b) I ask Allah to forgive me (3 times)

c) Oh Allah, You are the peace and You are the source of peace, You are blessed, O Possessor of glory and honor. (Muslim)

2. Oh Allah, help me to remember You all the time, And to thank You and to worship You perfectly.



3. There is no God but Allah, He is the only One and has no partner, sovereignty and praise are only for Him, and He has

full authority over everything. Nobody can prevent whatever You want to give and nobody can give whatever You want to prevent and a person with high rank cannot benefit himself or another from his high rank against Your will. (Bukhair, Muslim)



4. It is Sunnat to say: Glory be to Allah ''Subhan'Allah'' (33 times) Praise be to Allah ''Alhamdulillah'' (33 times) Allah is the Greatest ''Allahu Akbar'' (34 times) There are very many Du'aa which Prophet Muhammad (pbuh) used to say and he taught them to his companions. These can be found in famous books of Hadith.

And Allah Knows the Best!!

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Fatih posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share