Islamic solution MEDIA

  • Home
  • Islamic solution MEDIA

Islamic solution  MEDIA Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Islamic solution MEDIA, Media/News Company, .

Who repent and believe (in Islamic Monotheism), and do righteous deeds, for those, Allah will change their sins into good deeds, and Allah is Oft-Forgiving, Most Merciful.25:70 Al quran

31/03/2024

The Prophet ﷺ said, “Seek out Laylat al-Qadr in the odd nights of the last ten (days) of Ramaḍān” (Bukhārī).

The Messenger of Allah ﷺ said, “Whoever stands in prayer at night (qiyām) in Laylat al-Qadr with īmān and hoping for reward (iḥtisāb), all his previous sins will be forgiven” (Bukhārī

لَيْلَةُ الْقَدْرِ خَيْرٌ مِّنْ أَلْفِ شَهْرٍۢ

The Night of Qadr is better than a thousand months.

As we enter the blessed final stretch of Ramadan, let's reflect on the journey so far and renew our commitment to seeking Allah's mercy, forgiveness, and guidance. May these last 10 days be filled with deep spiritual connections, abundant blessings, and transformative experiences for you and your loved ones. Let's seize this opportunity for increased devotion, sincere supplication, and acts of kindness towards others. May Allah shower His mercy upon us all and grant us the strength to make the most of these precious moments.Keep Me And My Family in your Prayers .

Ramadan Kareem💫

27/03/2024

surah Bakarah verse 25

وَبَشِّرِ الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ أَنَّ لَهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِي مِن تَحْتِهَا

الْأَنْهَارُ ۖ كُلَّمَا رُزِقُوا مِنْهَا مِن ثَمَرَةٍ رِّزْقًا ۙ قَالُوا هَـٰذَا الَّذِي رُزِقْنَا مِن قَبْلُ ۖ

وَأُتُوا بِهِ مُتَشَابِهًا ۖ وَلَهُمْ فِيهَا أَزْوَاجٌ مُّطَهَّرَةٌ ۖ وَهُمْ فِيهَا خَالِدُونَ

আর হে নবী (সাঃ), যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজসমূহ করেছে, আপনি তাদেরকে এমন বেহেশতের সুসংবাদ দিন, যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহমান থাকবে। যখনই তারা খাবার হিসেবে কোন ফল প্রাপ্ত হবে, তখনই তারা বলবে, এতো অবিকল সে ফলই যা আমরা ইতিপূর্বেও লাভ করেছিলাম। বস্তুতঃ তাদেরকে একই প্রকৃতির ফল প্রদান করা হবে। এবং সেখানে তাদের জন্য শুদ্ধচারিনী রমণীকূল থাকবে। আর সেখানে তারা অনন্তকাল অবস্থান করবে।

But give glad tidings to those who believe and work righteousness, that their portion is Gardens, beneath which rivers flow. Every time they are fed with fruits therefrom, they say: "Why, this is what we were fed with before," for they are given things in similitude; and they have therein companions pure (and holy); and they abide therein (for ever).

Surah Al BaqarahVerse 183.
23/03/2023

Surah Al Baqarah
Verse 183.

Ramadan mubarak....
23/03/2023

Ramadan mubarak....

Surah al Anfal.Verse 3-4.
28/06/2022

Surah al Anfal.
Verse 3-4.

Surah al jumuah.Verse 08.
28/06/2022

Surah al jumuah.
Verse 08.

Surah muhammad.Verse 19
28/06/2022

Surah muhammad.
Verse 19

02/04/2022
Surah al nurVerse 52
20/02/2022

Surah al nur
Verse 52

29/09/2021

প্রঃপবিত্র কুরআনে মোট সূরা কতটি?
উঃ১১৪ টি।
প্রঃ পবিত্র কুরআনেরর প্রথম সূরার নাম কি?
উঃ ফাতিহা।
প্রঃ পবিত্র কুরআনে সবচেয়ে বড় সূরা কোনটি?
উঃ সূরা বাকারা।
প্রঃ পবিত্র কুরআনে সবচেয়ে ছোট সূরা কোনটি?
উঃ সূরা কাওছার।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের মধ্যে সবচেয়ে বড় আয়াত কোনটি এবং কোন সূরায়?
উঃ সূরা বাকারার ২৮২নংআয়াত।
প্রঃ পবিত্র কুরআনেরর মধ্যে সবচেয়ে ফযিলত পূর্ণ আয়াত কোনটি?
উঃ আয়াতুল কুরশী।
প্রঃফরয নামাযের পর কোন আয়াতটি পাঠ করলে, মৃত্যু ছাড়া জান্নাতে যেতে কোন বাধা থাকে না?
উঃ আয়াতুল কুরশী।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরাটি পাঠ করলে, কবরের আযাব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়?
উঃ সূরা মূলক।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরাটি কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান?
উঃ সূরা ইখলাস।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরার প্রতি ভালবাসা থাকলে, মানুষকে জান্নাতে নিয়ে যাবে?
উঃ সূরা ইখলাস।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরাটি কুরআনের চতুর্থাংশের সমপরিমাণ?
উঃ সূরা কাফিরূন।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরাটি জুমআর দিন বিশেষ ভাবে পাঠ করা মুস্তাহাব?
উঃ সূরা কাহাফ।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরার প্রথমাংশ তিলাওয়াত কারীকে দাজ্জালের ফেতনা থেকে রক্ষা করবে?
উঃ সূরা কাহাফের প্রথম দশটি আয়াত।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন দু'টি সূরা জুমআর দিন ফজরের নামাযে তিলাওয়াত করা সুন্নত?
উঃ সূরা সাজদা ও দাহর।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন দু'টি সূরা জুমআর নামাযে তিলাওয়াত করা সুন্নত?
উঃ সূরা আ'লা ও গাশিয়া।
প্রঃ পবিত্র কুরআনে কত বছরে নাযিল হয়?
উঃ তেইশ বছরে।
প্রঃ "মুহাম্মদ " সাঃ এর নামটি পবিত্র কুরআনে কত স্থানে উল্লেখ হয়েছে?
উঃ চার স্থানে। ১/সূরা আল ইমরান।(১১৪নংআয়াত) ২/সূরা আহযাব।(৪০নংআয়াত) ৩/সূরা মুহাম্মদ। ২নংআয়াত) ৪/ সূরা ফাতাহ্। (২৯নংআয়াত)।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের সর্বপ্রথম কোন আয়াত নাযিল হয়?
উঃ সূরা আলাকের প্রথম পাঁচটি আয়াত।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন আয়াতটি সর্বশেষ নাযিল হয়?
উঃ আল্লাহ তা'আলা বলেন- ﻭﺍﺗﻘﻮﺍ ﻳﻮﻣﺎً ﺗﺮﺟﻌﻮﻥ ﻓﻴﻪ ﺇ ﻟﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﺛﻢ ﺗﻮﻓﻲ ﻛﻞ ﻧﻔﺲ ﻣﺎﻛﺴﺒﺖ ﻭﻫﻢ ﻻ ﻳﻄﻠﻤﻮﻥ সূরা বাকারার ২৮১ নংআয়াত। ইবনু আবী হাতেম সাঈদ বিন জুবাইর রাঃ থেকে বণর্না করেন যে, এই আয়াত নাযিল হওয়ার পর নবী কারীম সাঃ নয় দিন জীবিত ছিলেন। (আল ইতক্বান ফি উলূমিল কুরআন)।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের সর্বপ্রথম কোন সূরাটি পূর্ণরূপে নাযিল হয়? উঃ সূরা ফাতিহা।
প্রঃ পবিত্র কুরআন প্রথম যুগে কি ভাবে সংরক্ষিত ছিল?
উঃ সাহাবায়ে
প্রঃ পবিত্র কোরআনের সৌন্দর্য হলো -
উঃ সূরা আর রাহমান।🌿🌿🌿🌿

رَبَّناَ لَا تُزِغْ قُلُو.بَنَا بَعْدَ إِذْ هَدَيْتَنَا وَهَبْ لَنَا مِنْ  لَّدُنكَ رَحْمَتً إِنَّكَ أَنتَ الْوَهَّاب...
13/08/2021

رَبَّناَ لَا تُزِغْ قُلُو.بَنَا بَعْدَ إِذْ هَدَيْتَنَا وَهَبْ لَنَا مِنْ لَّدُنكَ رَحْمَتً إِنَّكَ أَنتَ الْوَهَّابُ
(রব্বানা লা- তুযিগক্বুলুবানা বাদা ইজ হাদাইতানা ওয়া হাবলানা মিল্লাদুনকা রাহমাতান ইন্নাকা আংতাল ওয়াহ হাব।)
হে আমাদের রব, আপনি হিদায়ত দেওয়ার পর আমাদের অন্তরসমূহ বক্র করবেন না এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদেরকে রহমত দান করুন। নিশ্চয়ই আপনি মহাদাতা।
[সূরা আল ইমরান-৮]

02/06/2021

Surah Ghafir, Verse 39:

يَا قَوْمِ إِنَّمَا هَٰذِهِ الْحَيَاةُ الدُّنْيَا مَتَاعٌ وَإِنَّ الْآخِرَةَ هِيَ دَارُ الْقَرَارِ

"O my people! Truly, this life of the world is nothing but a (quick passing) enjoyment, and verily, the Hereafter that is the home that will remain forever."

40:39

31/05/2021

"নিশ্চয়ই এই কুরআন সেই পথ দেখায়,

যে পথ সবচেয়ে সঠিক এবং স্থায়ী।"💞

[সূরা ইসরা: ৯]

31/05/2021

মৃত্যু নিকটবর্তী হওয়ার ৬ টি লক্ষন কোরআন ও হাদীসের আলোকে ---
মৃতের ৬ টি ধাপের বর্ননা:

প্রথম ধাপের নাম ইয়াউমুল মাউত!
এই দিনেই মানুষের জীবনের সমাপ্তি ঘটবে,হায়াত ফুরিয়ে যাবে। আল্লাহ ফেরেশতাদের নির্দেশ দিবেন জমিনে গিয়ে রুহু কবজ করে নিয়ে আসতে। দুঃখজনক হলেও সত্য, কেউ এই দিন সম্পর্কে জানেনা। এমনকি যখন এইদিন চলে আসবে সেইদিন ও সে জানবে না আজ তার মৃত্যুর দিন। মৃত্যুর বিষয়টি উপলব্ধি না করা সত্বেও দেহে কিছু পরিবতর্ন অনুভব করবে। মুমিনের অন্তরে প্রশান্তি অনুভব হবে আর পাপিষ্ঠ বুকে খুব চাপ অনুভব করবে। এই স্তরে শয়তান এবং দুষ্ট জীন ফেরেশতাদের নামতে দেখবে। কিন্তু মানুষ তাদের দেখবেনা। এই পদক্ষেপটি কোরআনে বর্ণিত হয়েছে
﴿وَاتَّقُوا يَوْمًا تُرْجَعُونَ فِيهِ إِلَى اللَّهِ ۖ ثُمَّ تُوَفَّىٰ كُلُّ نَفْسٍ مَّا كَسَبَتْ..﴾۱).
তোমরা সেই দিনকে ভয় কর যেদিন তোমাদের ফিরিয়ে নেওয়া হবে আল্লাহর কাছে। অতঃপর প্রতিটি নফসকে পরিপূর্ণভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হবে তার কর্মফল। (সূরা বাক্বারা)

এরপর আসবে দ্বিতীয় ধাপ!
এটা হচ্ছে ধীরেধীরে রুহু কবজ করার পালা। এই ধাপে রুহ পায়ের পাতা থেকে আরোহণ শুরু করে গোছা, হাটু,পেট,নাভি ও বুকের উপর হয়ে মানব দেহের "তারাক্বী" নামক স্থানে পৌছে যায়। এই সময় মানুষ ক্লান্তি ও অস্থিরতা অনুভব করেন। এবং একধরণের অসহনীয় চাপ অনুভব করেন। তখনও তিনি জানতে পারেন না যে তার রুহু বের হয়ে যাচ্ছে।

তারপর শুরু হয় তৃতীয় ধাপ!
এই ধাপের নাম " তারাক্বী " কোরআনে এই স্তরের কথা বর্ণনা করা হয়েছে এভাবে ;
﴿كَلَّا إِذَا بَلَغَتِ التَّرَاقِيَ (26) وَقِيلَ مَنْ رَاقٍ (27) وَظَنَّ أَنَّهُ الْفِرَاقُ (28) وَالْتَفَّتِ السَّاقُ بِالسَّاقِ (
﴾ (سورة القیامة)
‘কখনও না, যখন প্রান কণ্ঠাগত হবে। এবং বলা হবে, কে ঝাড়বে। এবং সে মনে করবে যে, বিদায়ের ক্ষন এসে গেছে’।পায়ের গোছা অন্য গোছার সাথে জড়িয়ে যাবে।(সূরা কিয়ামাহ)

তারাক্বী বলা হয় কণ্ঠনালিরর নিচে ২ কাধ পর্যন্ত বিস্তৃত হাড়কে। "কে ঝাড়বে" অর্থাৎ আত্মিয়-স্বজনদের কেউ কেউ বলবে : ডাক্তার ডাকি, অন্যজন বলবে ইমারজেন্সিতে কল করি, আবার কেউ বলবে কোরআন পড়ে ফু দেই। এই পরিস্থিতির মধ্যে মানুষ জীবনে ফিরে আসার আশা করতে থাকবে । সে বিশ্বাসই করতে চাবেনা যে রুহু তার দেহ ত্যাগ করছে!! (وَظَنَّ أَنَّهُ الْفِرَاقُ সে মনে করবে,বিদায়ের ক্ষন এসে গেছে) অর্থাৎ সে এখনো মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত নয়।সে বাচার চেষ্টা করতে থাকে। কিন্তু আল্লাহ তা'লা বলেন :(وَالْتَفَّتِ السَّاقُ بِالسَّاقِ) পায়ের গোছা অন্য গোছার সাথে জড়িয়ে যাবে)
অর্থাৎ মৃত্যুর বিষয় এখন চূড়ান্ত। রুহু গোছাদ্বয় থেকে বেরিয়ে গেছে।সে আর পা নাড়াতে পারবেনা।এবং রুহু দেহ থেকে বের হয়ে তারাক্বীতে পৌছে গেছে।
("كَلَّا إِذَا بَلَغَتِ التَّرَاقِيَ")
‘কখনও না, যখন প্রান কণ্ঠাগত হবে!

অতঃপর আসবে চতুর্থ ধাপ।
এই ধাপের নাম হুলক্বুউম :
মৃত্যুর এটাই শেষ স্তর এবং মানুষের জন্য চূড়ান্ত পর্যায়ের কঠিন স্তর। এই সময় তার চোখেরপর্দা সরিয়ে দেওয়া হবে।এবং সে চারপাশে উপস্থিত ফেরেশতাদের দেখতে পাবে। এখান থেকেই আখেরাত দর্শনের স্তর শুরু হবে।
فَكَشَفْنَا عَنكَ غِطَاءَكَ فَبَصَرُكَ الْيَوْمَ حَدِيدٌ ﴾ ( سورة - ق)
আমি তোমার সামনে থেকে পরদা সরিয়ে দিয়েছি, এখন তোমার দৃষ্টি প্রখর। (সূরা ক্বফ)
এই স্তরকে হুলক্বুউম নামকরণ করা হয়েছে আল্লাহর কালামের কারনে :
{ فَلَوْلَا إِذَا بَلَغَتْ الْحُلْقُوم (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لَا تُبْصِرُونَ }
প্রান যখন কণ্ঠাগত হয় তখন তোমরা তাকিয়ে থাক। আর আমি তোমাদের চেয়ে তার নিকটতর। কিন্তু তোমরা তা দেখতে পাওনা।(সূরা ওয়াকিয়াহ)
ُ আল্লাহ তার চতুর্পাশে উপস্থিত ব্যক্তিদের সম্বোধন করে বলছেন ; তোমরা যেখানে আছো সেও সেখানেই আছে ।সে যা দেখতে পাচ্ছে তোমরা তা দেখতে পাচ্ছ না। হয়তো সে আল্লাহ তাআলার রহমত দেখছে অথবা মাআ'যাল্লাহু আল্লাহর আজাব এবং গজব দেখছে যদি সে পাপী হয়। এজন্যই আপনারা তাকে দেখবেন নির্দিষ্ট একটি জায়গা এবং এক বিন্দুতে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে।
وَنَحْن أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لَا تُبْصِرُونَ
অর্থাৎ আমি তোমাদের অপেক্ষা তার অধিক নিকটতর কিন্তু তোমরা তা দেখতে পাও না । মানুষের রুহ কবজ এর সময়টা জীবনের সবচেয়ে কঠিন মুহূর্ত। কেননা তখন সে আল্লাহর সকল প্রতিশ্রুতি ও ভীতি দেখতে পায়। ফেরেশতাদের দেখতে পায়। জীবনে যত আমল করেছে তা চোখের সামনে ভাসতে থাকে। আর এই অবস্থায় মৃত্যুর ফেতনা ঘটে যায়। শয়তান এই ফেতনায় প্রবেশ করে এবং আকিদায় সন্দেহ সৃষ্টি করতে থাকে। আল্লাহর ব্যাপারে ,নবীর ব্যাপারে ,দ্বীনের ব্যাপারে ও কোরআনের ব্যাপারে সন্দেহ সৃষ্টি করতে থাকে তার অন্তরে। এবং সে তার সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করতে থাকে যেন সে কাফের হয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নেয়। এইসময় শয়তান নিশ্চিত যে এটা এই মানুষটির শেষ মুহূর্ত এবং মালাকুল মাউত তার নিকটবর্তী ।এইজন্য সে তার অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে শক্তিশালী চূড়ান্ত আঘাত হানতে থাকে। এজন্যই কোরআন আমাদের মৃত্যুর ফেতনা থেকে আল্লাহর আশ্রয় নিতে বলছে :
﴿وَقُلْ رَبِّ أَعُوذُ بِكَ مِنْ هَمَزَاتِ الشَّيَاطِينِ(۹۷) وَأَعُوذُ بِكَ رَبِّ أَنْ يَحْضُرُونِ﴾ (سورة المؤمنون).
আপনি বলুন ;হে আমার রব! আমি আপনার নিকট আশ্রয় চাচ্ছি শয়তানের প্ররোচনা থেকে। এবং আমি আপনার নিকট আশ্রয় চাচ্ছি তাদের উপস্থিতি থেকে। (সূরা মুমিনুন)

তুমি যদি ইসলাম অনুযায়ী তোমার জীবন পরিচালিত করো এবং তোমার অন্তরে আল্লাহ তার রাসুল এর ভালোবাসা থাকে তাহলে তুমি এই অবস্থায় দুনিয়া থেকে বের হবে। মৃত্যুর শেষ মুহূর্ত যখন চলে আসবে তখন শয়তান তার কোন একজন নিকটাত্মীয়ের আকৃতিতে উপস্থিত হবে যিনি আগেই মারা গেছেন। সে উচ্চকণ্ঠে চিৎকার করে বলবে ; আমি তোমার পূর্বে মারা গিয়েছি । ইসলাম সত্য ধর্ম নয় এবং নবী সত্য দ্বীন নিয়ে আসেননি। এবং অবশ্যই তোমাকে বলবে; তুমি সবকিছু অস্বীকার করো।
এই পরিস্থিতির চিত্র আল্লাহ কোরআনে বর্ণনা করেন;
﴿كَمَثَلِ الشَّيْطَانِ إِذْ قَالَ لِلْإِنسَانِ اكْفُرْ فَلَمَّا كَفَرَ قَالَ إِنِّي بَرِيءٌ مِّنكَ إِنِّي أَخَافُ اللَّهَ رَبَّ الْعَالَمِينَ﴾ ١٦).
তাদের তুলনা হচ্ছে শয়তান যখন সে মানুষকে বলবে তুমি কুফরি করো ।যখন মানুষ কুফরি করবে তখন শয়তান বলবে ; তোমার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নাই ।আমি বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি।(সূরা হাশর)

এরপর পঞ্চম ধাপ শুরু হবে !
যেখানে আজরাইল আলাইহিস সালাম প্রবেশ করবে। এই স্তরে মানুষ পরিপূর্ণভাবে বুঝতে পারবে সেকি জান্নাতি না জাহান্নামী। সে তার আমলের ফলাফল দেখবে এবং তার পরিণতি সম্পর্কে জানতে পারবে রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই স্তর নিয়ে বিস্তারিত বলেছেন। বিশেষভাবে যারা বিভিন্ন গুনাহে লিপ্ত ছিল এবং তাওবা না করেই পাহাড় সমূহ পাপ নিয়ে আল্লাহর সাথে মিলিত হয়েছে। আল্লাহ তা'আলা বলেন;:﴿وَالنَّازِعَاتِ غَرْقًا﴾ (
শপথ সেই ফেরেশতাদের যারা নির্মমভাবে(রুহ) টেনে বের করে।(সূরা নাযিয়াত)
জাহান্নামে একদল ফেরেশতা থাকবে যারা আগুনের কাফন প্রস্তুত করে এবং খুব নির্দয়ভাবে পাপী ব্যক্তির রুহ কবজ করে। আরেকটি আয়াতে এই কঠিন পরিস্থিতির চিত্র বর্ণিত হয়েছে ;
﴿فَكَيْفَ إِذَا تَوَفَّتْهُمُ الْمَلَائِكَةُ يَضْرِبُونَ وُجُوهَهُمْ وَأَدْبَارَهُمْ﴾
ফেরেশতারা যখন তাদের মুখমন্ডল এবং পৃষ্ঠদেশে আঘাত করতে করতে তাদের প্রাণ হরণ করবে তখন তাদের কী দশা হবে???(সূরা মোহাম্মদ)

এই ধাপের পর শুরু হবে ষষ্ঠ ধাপ!
এই ধাপে মানুষের রুহ প্রস্তুত হয়ে তারাক্বীর উপর সম্ভাব্য সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছে যাবে। এবং রুহ বের হওয়ার জন্য এবং আজরাইল আলাইহিস সালাম এর নিকট আত্মসমর্পণের জন্য নাকে মুখে অবস্থান করবে। বান্দা যদি পাপীষ্ঠ হয় তখন আজরাইল তাকে বলবে;হে নিকৃষ্ট আত্মা! তুই আগুন ও জাহান্নামের এবং ক্রোধান্বিত ও পপ্রতিশোধপরায়ন রবের উদ্দেশ্যে বের হয়ে আস। তখন তার আভ্যন্তরীণ চেহারা কালো হয়ে যাবে। এবং চিৎকার করে বলবে ;
﴿رَبِّ ارْجِعُونِ. لَعَلِّي أَعْمَلُ صَالِحًا فِيمَا تَرَكْتُ ۚ﴾
হে আমার রব! আমাকে পুনরায় পাঠান যাতে আমি সৎকাজ করি যা আমি পূর্বে করিনি। (সূরা মুমিনুন)
কারন আমি নেককাজ করতে পারিনি।তখন সে শুনতে পাবে;
﴿كَلَّا ۚ إِنَّهَا كَلِمَةٌ هُوَ قَائِلُهَا ۖ وَمِن وَرَائِهِم بَرْزَخٌ إِلَىٰ يَوْمِ يُبْعَثُونَ﴾
না এটা হতে পারেনা। এটা তো তার একটি উক্তিমাত্র। তাদের সামনে বারযাখ থাকবে পুনরুত্থান দিবস পর্যন্ত। (সূরা মুমিনুন)
আল্লাহ তা'লা আরও বলেন;
وَجَاءَتْ سَكْرَةُ الْمَوْتِ بِالْحَقِّ ذَلِكَ مَا كُنْتَ مِنْهُ تَحِيدُ
মৃত্যুযন্ত্রণা অবশ্যই আসবে, যা থেকে তুমি পালাচ্ছিলে।(সুরা ক্বফ)
﴿قُلْ إِنَّ الْمَوْتَ الَّذِي تَفِرُّونَ مِنْهُ فَإِنَّهُ مُلَاقِيكُمْ﴾
আপনি বলুন; যেই মৃত্যু থেকে তোমরা পালায়ন কর সেই মৃত্যুর সাথে তোমাদের সাক্ষাত হবেই। (সূরা জুমআ'হ)
শেষ কথা
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হল ;আমরা কেন মৃত্যুকে ভয় পাই?
তিনি উত্তর দিলেন: কারণ তোমরা দুনিয়াকে আবাদ করেছ আর আখেরাতকে বরবাদ করেছ।
যে মৃত্যুকে বেশি স্মরণ করবে সে আখেরাতের জন্য বেশি প্রস্তুত থাকবে।
فاكثروا من ذكر هادم اللذات
তোমরা সকল স্বাদ কর্তনকারী মৃত্যুকে বেশি বেশি স্মরণ করো।

31/05/2021

The Prophet ﷺ said that a true believer has tasted the sweetness of faith. What is this sweetness? It is when you find comfort in actions which are difficult for others. When you have complaints for someone, you feel peaceful in forgiving him instead of taking revenge. You find relief in giving people their rights and not unjustly taking away from them. When your heart is fired with jealousy and anger, you prefer to wipe out these feelings instead of acting under their influence. You are happy to have a positive opinion about a person even when there is reason to be negative about him.

31/05/2021

আমি নিজেও কখনাে এভাবে ভাবিনি...
ফজর- ২ x ৩৬৫ দিন = ৭৩০ রাকাআত
যােহর- ৪ x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
আসর- ৪x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
মাগরিব- ৩ x ৩৬৫ দিন = ১০৯৫ রাকাআত
এশা- ৪x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
মােট = ৬২০৫ রাকাআত
সুন্নাত এবং নফল সালাত তাে বাদই দিলাম !!
১ বছরে (৩৬৫ x ৫) = ১৮২৫ ওয়াক্ত সালাত।
অর্থাৎ বছরে ১৮২৫ বার আপনাকে আযানের মাধ্যমে ডাক দেয়া হয়।
আপনি কয়বার সাড়া দিয়েছিলেন ?
আপনার মনে কি একটুও অনুশােচনা হওয়ার কথা না ?
কি ভেবেছেন আল্লাহর কাছে হিসাব দিতে হবে না?
এখানে শুধু ১ বছরের একটু ধারণা তুলে ধরা হল,
আল্লাহ্'র কাছে পুরাে জীবনের হিসাব কিভাবে দিবেন. ?
কি অবস্থা হবে সেদিন ?

♦️অতঃপর যখন তোমরা নামায সম্পন্ন কর, তখন দন্ডায়মান, উপবিষ্ট ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ কর। অতঃপর যখন বিপদমুক্ত হয়ে যাও, তখন নামায ঠিক করে পড়। নিশ্চয় নামায মুসলমানদের উপর ফরয নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে। সুরা নিসা - ৪/১০৩♦️

আজ থেকেই ৫ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা শুরু করি।
আল্লাহর ডাকে সাড়া দেই।আল্লাহ্ কে ডাকি।
আল্লাহ নিশ্চয়ই আমাদের ডাকে সাড়া দেবেন।
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে পাঁচ ওয়াক্ত
নামাজ আদায় করার তৌফিক দান করুক...... আমিন।

30/05/2021

*➡️আল্লাহ তা'য়ালা ৭ টি গুণ পছন্দ করেন"!!*‼️
📖📖📖📖
১. তওবা
"আল্লাহ তওবাকারীকে ভালোবাসেন"
( বাকারাঃ২:২২২ )

২. তাহারাত ( পবিত্রতা )
"যারা পবিত্র থাকে আল্লাহ তাদের ভালোবাসেন"
( বাকারাঃ২:২২২ )

৩. তাক্বওয়া (আল্লাহ ভীতি )
"নিশ্চই আল্লাহ মুত্তাকিদের ভালোবাসেন"
( তওবাঃ৯:৪ )

৪. ইহসান
"আল্লাহ নেককারদের ভালোবাসেন"
(আল ইমরানঃ৩:১৩৪ )

৫. তাওয়াক্কুল
"নিশ্চই আল্লাহ ভালোবাসেন তার উপর ভরসাকারীদের"
(আল ইমরানঃ৩:১৫৯ )

৬. ন্যায়বিচার
"আল্লাহ ন্যায়বিচারকারীদের ভালোবাসেন"
( মায়িদাহঃ৫:৪২)

৭. সবর
"আল্লাহ ধৈর্যশীলদের ভালোবাসেন"
(আল ইমরানঃ৩:১৪৬ )

সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে তার মনোনীত বান্দা হওয়ার তাওফিক দান করুক ৷
(আমীন)

09/05/2021

The Prophet ﷺ has said: “Whosoever is content with Allah’s decision, Allah is content with him.” There are times we have experiences in life which we never expect to happen. If we accept these changes as God Almighty’s decisions, we will become peaceful. We will one day be able to understand the wisdom behind why events took a different turn. If we are not satisfied with God’s decisions we will stress out. When we are patient with these decisions, God guides us to give the best response to our situation and opens up new ways for us.

05/05/2021

সাহাবাদের ২৫ টি প্রশ্ন এবং রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর উত্তর।

১. প্রশ্নঃ আমি ধনী হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, অল্পতুষ্টি অবলম্বন কর; ধনী হয়ে যাবে।

২. প্রশ্নঃ আমি সবচেয়ে বড় আলেম (ইসলামী জ্ঞানের অধিকারী) হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, তাক্বওয়া (আল্লাহ্ ভীরুতা) অবলম্বন কর, আলেম হয়ে যাবে।

৩. প্রশ্নঃ সম্মানী হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, সৃষ্টির কাছে চাওয়া বন্ধ কর; সম্মানী হয়ে যাবে।

৪. প্রশ্নঃ ভাল মানুষ হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, মানুষের উপকার কর।

৫. প্রশ্নঃ ন্যায়পরায়ণ হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, যা নিজের জন্য পছন্দ কর; তা অন্যের জন্যেও পছন্দ কর।

৬. প্রশ্নঃ শক্তিশালী হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, আল্লাহর উপর ভরসা কর।

৭. প্রশ্নঃ আল্লাহর দরবারে বিশেষ মর্যাদার অধিকরী হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, বেশী বেশী আল্লাহকে স্মরণ (জিকির) কর।

৮. প্রশ্নঃ রিযিকের প্রশস্ততা চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, সর্বদা অযু অবস্থায় থাকো।

৯. প্রশ্নঃ আল্লাহর কাছে সমস্ত দোয়া কবুলের আশা করি!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, হারাম খাবার হতে বিরত থাকো।

১০. প্রশ্নঃ ঈমানে পূর্ণতা কামনা করি!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, চরিত্রবান হও ৷

১১. প্রশ্নঃ কেয়ামতের দিন আল্লাহর সাথে গুনামুক্ত হয়ে সাক্ষাৎ করতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, জানাবত তথা গোসল ফরজ হওয়ার সাথে সাথে গোসল করে নাও।

১২. প্রশ্নঃ গুনাহ্ কিভাবে কমে যাবে?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, বেশী বেশী ইস্তেগফার (আল্লাহর নিকট কৃত গুনাহের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা) কর।

১৩. প্রশ্নঃ কেয়ামত দিবসে আলোতে থাকতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, জুলুম করা ছেড়ে দাও।

১৪. প্রশ্নঃ আল্লাহ্ তা’য়ালার অনুগ্রহ কামনা করি!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, আল্লাহর বান্দাদের উপর দয়া-অনুগ্রহ কর।

১৫. প্রশ্নঃ আমি চাই আল্লাহ্ তা’য়ালা আমার দোষ-ত্রুটি গোপন রাখবেন!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, অন্যের দোষ-ত্রুটি গোপন রাখ।

১৬. প্রশ্নঃ অপমানিত হওয়া থেকে রক্ষা পেতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, যিনা (ব্যভিচার) থেকে বেঁচে থাকো।

১৭. প্রশ্নঃ আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূল (সাঃ) এর নিকট প্রিয় হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, যা আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূলের (সাঃ) এর নিকট পছন্দনীয় তা নিজের জন্য প্রিয় বানিয়ে নাও।

১৮. প্রশ্নঃ আল্লাহর একান্ত অনুগত হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, ফরজ সমূহকে গুরুত্বের সহিত আদায় কর।

১৯. প্রশ্নঃ ইহ্সান সম্পাদনকারী হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, এমন ভাবে আল্লাহর এবাদত কর যেন তুমি আল্লাহকে দেখছ অথবা তিনি তোমাকে দেখছেন।

২০. প্রশ্নঃ ইয়া রাসূলুল্লাহ! (সাঃ) কোন বস্তু গুনাহ্ মাফে সহায়তা করবে?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন,
ক) কান্না। (আল্লাহর নিকট, কৃত গুনাহের জন্য)
খ) বিনয়।
গ) অসুস্থতা।

২১. প্রশ্নঃ কোন জিনিষ দোযখের ভয়াবহ আগুনকে শীতল করবে?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, দুনিয়ার মুছিবত সমূহ।

২২. প্রশ্নঃ কোন কাজ আল্লাহর ক্রোধ ঠান্ডা করবে?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, গোপন দান এবং আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা।

২৩. প্রশ্নঃ সবচাইতে নিকৃষ্ট কি?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, দুশ্চরিত্র এবং কৃপণতা।

২৪. প্রশ্নঃ সবচাইতে উৎকৃষ্ট কি?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, সচ্চরিত্র, বিনয় এবং ধৈর্য্য।

২৫. প্রশ্নঃ আল্লাহর ক্রোধ থেকে বাঁচার উপায় কি?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, মানুষের উপর রাগান্বিত হওয়া পরিহার কর।

আল্লাহ্ তা’য়ালা আমাদের সবাইকে আমল করার তৌফিক দান করুন…।

21/04/2021

আমি কুরআনের ৯০ জায়গায় পেয়েছি, আল্লাহ তা'আলা বান্দার রিযিক নির্ধারণ করে রেখেছেন এবং রিযিকের দায়িত্ব নিয়েছেন। কেবল এক জায়গায় পেয়েছি- 'শয়তান তোমাদেরকে অভাব অনটনের ভয় দেখায়'।
(সুরা বাক্বারা, আয়াত-২৬৮)

আমরা মহান সত্যবাদির ৯০টি ওয়াদার প্রতি আস্থা রাখি না। অথচ মিথ্যুকের (ইবলিশ) এক কথার ওপর গাঢ় বিশ্বাস রাখি!
-হযরত হাসান বসরী (রহ:)
সূত্র : তাফসীরে কুরতুবী

মহান সৃষ্টিকর্তার উপর দৃঢ় বিশ্বাস রাখুন, রাতের পর যেমন দিন আসে তেমনি আপনার বিপদও কেটে যাবে ইনশাআল্লাহ শুধু একটু ধৈর্য ধরে থাকুন।
পৃথিবীর সবচেয়ে স্নেহময়ী জননীর চেয়েও আল্লাহ তার বান্দাদের বেশি ভালবাসেন একথা কখনো ভুলে যাবেন না।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Islamic solution MEDIA posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Islamic solution MEDIA:

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share