CMC news

CMC news Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from CMC news, Media/News Company, .

বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তর দ্বীনি বিদ্যাপীঠ জামিয়া পটিয়াতে কথিত ছাত্র আন্দোলনের নামে সন্ত্রাসী তাণ্ডব চালানো নেতৃত্ববৃন্দ...
03/06/2024

বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তর দ্বীনি বিদ্যাপীঠ জামিয়া পটিয়াতে কথিত ছাত্র আন্দোলনের নামে সন্ত্রাসী তাণ্ডব চালানো নেতৃত্ববৃন্দদেরকে মাদ্রাসা কতৃপক্ষ থেকে স্বকৃীতি দিচ্ছেন মাজলুম আলেমেদ্বীন মাওলানা মামুনুল হক হাফিযাহুল্লাহ এর হাত থেকে!...?

বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জননেতা জনাব খোরশেদ আলম ভাইয়ের দোয়েত কলমের পক্ষে জামায়াত নেতাদের নি...
01/06/2024

বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জননেতা জনাব খোরশেদ আলম ভাইয়ের দোয়েত কলমের পক্ষে জামায়াত নেতাদের নির্বাচনী প্রচারনার একাংশ................ '

21/05/2024
"প্রজন্মের 'মা' ধ্বংসের মাষ্টার প্লান"ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েদের একটা অংশ দেহ ব্যবসা করছে। আরেকটা বড় অংশ প্রেমীকের সাথে রুমড...
16/05/2024

"প্রজন্মের 'মা' ধ্বংসের মাষ্টার প্লান"

ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েদের একটা অংশ দেহ ব্যবসা করছে। আরেকটা বড় অংশ প্রেমীকের সাথে রুমডেট, মেস, আবাসিক হোটেল, ডার্ক রেস্টুরেন্ট, হাইড আউট, পার্কে যাচ্ছে। আমার নিজের শহরে এরা সংক্রামক ব্যাধির মত ছড়িয়ে পড়েছে।

আমার এক বন্ধু পড়ালেখার পাশাপাশি আবাসিক এক হোটেলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে। ওর ডিউটি রাতে। বিশাল বড় হোটেলের কোনো রাতেই খুব একটা রুম ফাঁকা থাকেনা। ও বলছে, বন্ধু বেশিরভাগই ভার্সিটির স্টুডেন্ট। পার নাইট ১৫০০-৫০০০/- পর্যন্ত খরচ করে থাকছে এক রাতের স্বামী-স্ত্রীর মত। বলছে, বেশির ভাগই তো মুখে হিজাব পড়ে আসে,তারপরও যখন আমি ক্যামপাসে যাই তখন অনেকে আমাকে দেখে মুখ ঢেকে চলে যায়। একটা হোটেলের তথ্য, অথচ অসংখ্য হোটেল শহরে!

আরেকটা অংশ ভার্সিটির খরচসহ লাক্সারিয়াস লাইফ পার করতে এটাকে ব্যবসা হিসেবে নিয়েছে। একটা চক্র দালালের ভূমিকায় কন্টাক্ট করে দেয়। এরকম একজনকে চিনি, আমার কলেজের সিনিয়র যিনি মেসের ছেলেদেরকে চড়া সুদে টাকা ধার দেওয়ার পাশাপাশি কমিশন সিস্টেমে এই দু'নাম্বারি বিজনেস করেন। প্রশাসনের সাথেও এদের কানেকশন শক্তিশালী। যেকারণে হুট করে এদের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে টিকে থাকা কঠিন!

জি আমার প্রিয় অভিভাবকেরা এই হচ্ছে আমার বোন। অর্থাৎ, আপনাদের মেয়েদের অবস্থা! পুরো রমরমা ক্যারিয়ার বানাতে যে পাঠিয়েছেন তার যথাযথ অর্জন করেই আপনার ঘরে ফিরবে।

অনার্সের বয়সটা এমন যে, কনজারভেটিভ পরিবার থেকে উঠে আসা মেয়েটা ছেলেদের সাথে দীর্ঘ সময় উঠাবসা করে। আর এই বয়সের ছেলেদের তেমন ভয় থাকেনা। তাই এরা নিঃসংকোচে গোপন কথাবার্তা মেয়ে বন্ধুকে ট্রিট করে বলে। এসব শুনতে শুনতে এক সময় মেয়েদের লজ্জা কমে যায়। আর জৈবিক চাহিদা যেহেতু নারী-পুরুষের সব চেয়ে তীব্র ও বড় মাপের চাহিদা তাই ভয়হীন ছেলে আর লজ্জাহীন নারীর জন্য এটা সহজ হয়ে যায়। তাই অবাধে চলছে আপনার মেয়ের যৌন প্রেম অথবা রমরমা যৌন ব্যবসা।

এখানে বড় পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, এই মেয়েগুলো তো সারাজীবন আর এভাবে চলতে পারেনা। ভার্সিটি শেষে একটা পর্যায়ে এদেরই কেউ না কেউ আপনার আমার ঘরে স্ত্রী হিসেবে আসছে। এবং লজ্জাহীন এই নারী তখন স্বামীকে মমতা, প্রেম, তীব্র আবেগানুভূতি দিতে পারেনা। পারেনা সন্তানকে নৈতিকতার শিক্ষা দিতে। এভাবেই প্রজন্মের মায়েরা ধ্বংস হচ্ছে।

এখন অভিভাবক হিসেবে কি আপনি চান ভার্সিটি ক্যারিয়ারের নামে আপনার কলিজার টুকরো মেয়েটা এভাবে নিজের ইজ্জত বিলিয়ে দিক? অনেকে বলছে বিকল্প অপশন কি?
বিকল্প অনেক আছে, কিন্তু আপনার পুঁজিবাদী মস্তিষ্ক বিকল্প দেখতে পায়না, দেখিয়ে দিলেও মানতে পারেনা। কারণ আপনার চাহিদা বস্ত্রহীন, লজ্জাহীন, ইজ্জতহীন রং মাখানো ক্যারিয়ার।

©

#পোস্টটির জন্য সকলের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

09/05/2024

মওদূদী মতবাদ সম্পর্কে আলোচনা
মাও: উবায়দুল্লা ফারুক সাহেব।

মাওলানা মামুনুল হক সাহেব জামাতে মওদূদীবাদীতে যোগ না দিলে উনি কি মুসলিম নয়???উমর রা. ইসলাম গ্রহণের পূর্বে কি ছিলেন?নিচের ...
09/05/2024

মাওলানা মামুনুল হক সাহেব জামাতে মওদূদীবাদীতে যোগ না দিলে উনি কি মুসলিম নয়???
উমর রা. ইসলাম গ্রহণের পূর্বে কি ছিলেন?
নিচের ছবিতে দেখুন মওদূদীবাদীরা উনাকে বর্তমানে কি বলছে!!

ইনসান শয়তান কখনো দাঁড়িয়ে কখনো বসে কখনো সামনে কখনো পেছনে থেকে ঘুরঘুর করে শয়তানির রসদ বিলিয়ে যায়। এদের শক্ত হাতে কঠোর ভাবে...
05/05/2024

ইনসান শয়তান কখনো দাঁড়িয়ে কখনো বসে কখনো সামনে কখনো পেছনে থেকে ঘুরঘুর করে শয়তানির রসদ বিলিয়ে যায়। এদের শক্ত হাতে কঠোর ভাবে দমন করা না গেলে সকল অর্জন মলিন হবে। জীবনেও সফলতা আসবে না। দালাল চিহ্নিত করে নিক্ষেপ করা সবচেয়ে বেশি জরুরী।

06/04/2024

জাকাতের তলানি কুড়াইতে কিছুদিন নামলো বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন, আবার কখনো নামছে জামাতে ইসলামী। মূলত এদের আসল টার্গেট কি? যেটাকে দমিয়ে দিতে এরা সক্রিয় সেটা আসলে কি?

সতর্কবার্তা ...........হে আল্লাহ বাংলাদেশের সকল মুসলিমকে হেফাজত কর  এরা প্রায় ১০০জনের মতো হিন্দু ছেলে তারাবির নামাজ পড়া ...
05/04/2024

সতর্কবার্তা ...........

হে আল্লাহ বাংলাদেশের সকল মুসলিমকে হেফাজত কর এরা প্রায় ১০০জনের মতো হিন্দু ছেলে তারাবির নামাজ পড়া অবস্থায় মসজিদে ককটেল মারছে। পরে এলাকার লোকজন নামাজ পড়া বন্ধ করে মাইকে পাবলিসিটি করে পুরো গ্রাম ঘেরাও করে আটজন কে ধরতে সক্ষম হয় বাকিরা পালিয়েছে ।ঐ আটজনকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

ঘটনাটি ঘটছে নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলার ৯ নং দেওটি ইউনিয়নের রামদেবপুর গ্রামে। এ পোস্টটি সবাই দ্রুত শেয়ার করুন

05/04/2024

#মওদূদীবাদী জামাতীরা বিভিন্ন এলাকায় কওমী ধারার মাদরাসা করছে। জনগণের টাকায় জামাতের বৈঠকখানা বানাচ্ছে। মানুষকে ধোকা দিতে এলাকার কওমীর বড় মুফতী সাব হুজুরকে দাওয়াত দিয়ে মাগরিবের পর খালি মাঠে বয়ান করাচ্ছে। বড় হুজুরও হাদিয়া পেয়ে খুশি!
আর রাত ১০ টায় মাঠ ভর্তি শ্রোতার সামনে বয়ান করছে জামাতী বক্তাগণ। কওমীর বড় হুজুরের উপস্থিতি দেখিয়ে নিজেদের হক ও কওমী বলে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছে।
সাধরণ মানুষও মনে করছে,বড় মুফতী সাব হুজুর এখানে এসেছেন,তো এটা অবশ্যই কওমী মাদরাসা!

বড় হুজুররা কবে যে বুঝবেন!

এলাকার বাস্তবতা থেকে লেখা।

পোস্টটি ছড়িয়ে দিন বেশি বেশি শেয়ার করে।⚠️ প্রিয় বোন, আপনি কি জানেন বাংলাদেশের মুসলিম মেয়েদেরকে নিয়ে উ•গ্র হি'ন্দু'ত্ব'...
30/03/2024

পোস্টটি ছড়িয়ে দিন বেশি বেশি শেয়ার করে।

⚠️ প্রিয় বোন, আপনি কি জানেন বাংলাদেশের মুসলিম মেয়েদেরকে নিয়ে উ•গ্র হি'ন্দু'ত্ব'বা'দী'রা কি কি নোং•ড়া ষ'ড়'য'ন্ত্র করছে❓

তারা কিন্তু দেখবে না আপনি ধার্মিক নাকি স্যা'কু'লা'র, কনজারভেটিভ নাকি আধুনিক, প্র্যাকটিসিং নাকি নন প্র্যাকটিসিং, পর্দা করেন নাকি করেন না। এসবের কিছুই তারা দেখছে না। আপনি মুসলিম মানেই আপনি তাদের টা'র্গে'ট!

ℹ️ উ•গ্র হি'ন্দু'ত্ব'বা'দী'রা যেভাবে আমাদের বোনদেরকে ফাঁ•দে ফে'ল'ছে:

#এক - সাইকোলজিক্যাল ও[য়া]র

👉🏽 আমি তোমার জন্য মুসলিম হতে চাই!

তারা কোনো মুসলিম বন্ধুর কাছে ইসলাম শিখতে চায় না। কোনো আলেমের কাছ থেকেও ইসলাম শিখতে চায় না। শুধু মুসলিম মেয়েদের কাছ থেকেই ইসলাম শিখতে চায়।
তারা ভা'র্জি'ন না হলে বি'য়ে করতে চায় না। ভা[র্জি'নি]টি চে'কে'র আ'ড়া'লে, বা ভালোবাসার প্র'মা'ণ পেতে বিয়ের আগে ই[ন্টি'মে]ট করতে চায়, এবং সেই ভি'ডি'ও গো[প]নে ধা[র]ণ করতে চায়। অতঃপর ব্ল্যা[ক'মে]ই'ল করে ভা'র'তে পা•চা•র করে নি[ষি]দ্ধ জা'য়'গা'য় বি•ক্রি করে দিতে চায়, নয়তো হি•ন্দু হবার জন্য চা•প দেয়।

#দুই - ফরগিভন্যাস ও[য়া]র

👉🏽 তাদের ধারণা মুসলিম মেয়েদের সাথে শা'রী'রি'ক স[ম্প]র্ক করলে:-
• পাপ মোচন হবে।
• সাত মন্দির বানানোর মতো পূণ্য হবে।
• বা[ব]রি মসজিদ ভা[ঙা]র মতো পূণ্য হবে।

#তিন - স্লিপিং পি•ল ও[য়া]র

👉🏽 মুসলিম না'রী'দে'র খাবারের সা'থে কৌ(শলে) স্লিপিং পি•ল মি'শি'য়ে ধ[র্ষ]ণ করে, সেটি গো[প]ন ক্যা[মে]রা'য় রে[ক]র্ড করে হি•ন্দু হবার জন্য ব্ল্যাক[মেইল] করা তাদের পুরনো কৌ(শল)। এক্ষেত্রে মুসলিম মে'য়ে'টি হি•ন্দু না হলে ভি[ডি]ও অ'ন'লা'ই'নে ছ[ড়ি]য়ে দেবার হু[ম]কি দেওয়া হয়।

#চার - ব্ল্যা'ক ম্যা[জি'ক] ও[য়া]র

👉🏽 ভা'র'ত ও বাংলাদেশের অসংখ্য মুসলিম মে'য়ে'রা যে হি•ন্দু হচ্ছে তার অন্যতম কারণ এই ব্ল্যা'ক ম্যা[জি'ক]। মুসলিম মে'য়ে'কে ব্ল্যা'ক ম্যা[জি'কে]র মাধ্যমে ধ[র্মা'ন্ত]রি'ত করা, পা•চা•র করা এবং পরে নি[ষি]দ্ধ জা'য়'গা'য় বি•ক্রি করে দেওয়ার অসংখ্য প্র'মা'ণ পেয়েছি আমরা।

#পাঁচ - মুসলিম প'রি'চ'য়ে স'ম্প'র্ক/বি'য়ে

👉🏽 যখন উপরে উল্লেখিত কোনো উপায়ই তারা কাজে লাগাতে পারে না, তখন নিজেকে তারা মুসলিম হি'সে'বে প'রি'চ'য় দিয়ে মুসলিম মে'য়ে'দে'র সাথে স'ম্প'র্ক/বি'য়ে করে। অতঃপর যেকোনো উপায়ে ই[ন্টি]মে'ট করে সেই ভি[ডি]ও তারা গো[প]ন ক্যা[মে'রা] করে নেয়
কপি পোস্ট AM Islamic Tv

ঘোষণা: কাল সংবাদ সম্মেলনপটিয়া মাদরাসা ঐতিহ্য সংরক্ষণ পরিষদঅর্থাৎ জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়ার এলাকাবাসী, সাবেক শিক্ষার্থী, শুভ...
27/03/2024

ঘোষণা: কাল সংবাদ সম্মেলন

পটিয়া মাদরাসা ঐতিহ্য সংরক্ষণ পরিষদ
অর্থাৎ জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়ার এলাকাবাসী, সাবেক শিক্ষার্থী, শুভানুধ্যায়ী ও নিপীড়িত শিক্ষক-ছাত্রদের উদ্যোগে

ঐতিহ্যবাহী জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়ায় সন্ত্রাসীদের দখলদারিত্ব, এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি ও হামলা-ভাঙচুর এবং অবৈধ শূরার মাধ্যমে চিহ্নিত দুর্নীতিবাজদেরকে পদায়নের প্রতিবাদে

সংবাদ সম্মেলন

তারিখ: ২৮ মার্চ, বৃহস্পতিবার, সকাল ১১ ঘটিকা
স্থান: এস রহমান হল, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব (২য় তলা)
জামালখান সড়ক, চট্টগ্রাম

সবাইকে অনুরোধ করবো ধৈর্যসহকারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা  আবুল আলা মওদূদীর ভ্রান্ত আক্বীদা...
25/03/2024

সবাইকে অনুরোধ করবো ধৈর্যসহকারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা আবুল আলা মওদূদীর ভ্রান্ত আক্বীদা সমূহ রেফারেন্সসহ নিম্নে পেশ করা হলো!

ভুল হলে শুধরে দেওয়ার অনুরোধ করছি ।

১। মওদূদী বলেছে, সমস্ত নবী গোনাহগার। -- (তাফহীমাত ২য় খন্ড ৫৭ পৃঃ)
২। মওদূদী বলেছে, নবী ও সাহাবীদের মধ্যে লোভ , লালসা , ঘৃনা-বিদ্ধেষ , কার্পন্য , স্বার্থপরতা ও প্রতিহিংসা ছিল , যারা ফলে ওহুদ যুদ্ধে পরাজিত হয়েছেন। ---( তাফহীমুল কুরআন ২য় খন্ড পৃঃ ৬০ , ৯৯ নং টীকা।)
৩। কুরআন নাযিল হওয়ার একশত বছর পরে তা পরিবর্তন হয়ে গেছে। --- (কুরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা পৃঃ ১৪ ও ১৫)
৪।মওদূদী বলেছে, আমাদের নবী তাঁর রেসালতের দায়িত্ব আদায়ে ভূল ত্রুটি করেছেন। ---- (তাফহীমুল ১৯ খন্ড পৃঃ ২৮৬ , ৪নং টীকা , কুরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা পৃঃ ১১৮)
৫। নবী আঃ এর মত লম্বা দাড়ি রাখা বা অন্যান্য কর্ম নবী আঃ এর মত করা মারাত্মক ধরনের বিদাত ও দ্বীনের বিপজ্জনক বিকৃতি।
---- (রাসায়েল ও মাসায়েল ১ম খন্ড পৃঃ ১৮২ ও ১৮৩ নং)
৬। হাদীসের দ্বারা যদি বেশি কিছু অর্জিত হয় তবে সহীহ হওয়ার ধারনার উপর দৃঢ় বিশ্বাস ইয়াকিন রাখা যায় না। ----( তরজমানুল কুরআন পৃঃ ২৬৭ খন্ড ২৬ সংখ্যা ৩)
৭। আল্লাহ পাকের বিধান অস্বীকার করে মওদূদী বলেছিলো - " যে ক্ষেত্রে নর-নারীর অবাধ মেলামেশা সেক্ষেত্রে যেনার কারনে ( আল্লাহ পাক উনার আদেশ কৃত ) রজম শাস্তি প্রয়োগ করা জুলুম "( তাহফীমাত ২/২৮১)
নোট- অথচ জেনাকারীদের জন্যে রজমের শাস্তি স্বয়ং আল্লাহ পাক নিজেই দিয়েছেন।
৮। ফেরেশতা ঐ জিনিস যাকে গ্রীক, ভারত ইত্যাদি দেশের মুশরিকরা দেব-দেবী হিসাবে স্থির করেছে।----( তাজদীদ ও ইহইয়ায়ে দীন ১০ পৃ)
৯।হযরত আদম আলাইহিস সালাম মানবিক দুর্বলতায় আক্রান্ত ছিলেন ----( তাহফীমুল কুরআন উর্দু ,৩/১২৩)
১০। হযরত নূহ আলাইহিস সালাম এর চিন্তা ধারার দিক থেকে দীনের চাহিদা থেকে সরে গিয়েছিলেন------( তাহফীমুল কুরআন ২/৩৪৪, ৩য় সংস্করন ,১৯৬৪ ইং )
১১। নবী হওয়ার পূর্বে হযরত মুসা আলাইহিস সালাম দ্বারা একটি কবীরা গুনাহ হয়েছিলো ---( রাসায়েল ও মাসায়েল ১/৩১)
১২। মহানবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানবিক দুর্বলতা থেকে মুক্ত ছিলেন না | অথাৎ তিনি মানবিক দুর্বলতার বশিভুত হয়ে গুনাহ করেছিলেন---( তরজমানুল কুরআন , ৮৫ সংখ্যা , ২৩০ পৃষ্ঠা , তরজমানুস সুন্নাহ ৩/৩০৫ )
১৩। কোরআনুল করীম নাজাতের জন্য নয়; নিছক হেদায়াতের জন্য -----(তাফহীমুল কোরআন ১ম খন্ড, ৩২১ পৃষ্ঠা)
১৪। হযরত আবু বকর সিদ্দিক রদ্বিয়াল্লাহু আনহু খিলাফতের দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ অযোগ্য ছিলেন |"( তাজদীদ ও এহহীয়ায়ে দীন ২২ পৃ )
১৫। হযরত উসমান রদ্বিয়াল্লাহু আনহু উনার মাঝে স্বজন প্রীতীর বদগুন বিদ্যমান ছিলো ---( খেলাফত ও মুলকিয়াত ৯৯ পৃ )
এখন আমি আপনাদের কাছে জানতে চাই এই আকিদা বা বিশ্বাস করলে সে কি সহি আকিদার আওতায় আসে? না ভ্রান্ত গো*ম*রা, বা*তি*ল বলে গন্য হবে?
জাতীকে সজাগ করতে শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন।সবাইকে অনুরোধ করবো ধৈর্যসহকারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা আবুল আলা মওদূদীর ভ্রান্ত আক্বীদা সমূহ রেফারেন্সসহ নিম্নে পেশ করা হলো!

ভুল হলে শুধরে দেওয়ার অনুরোধ করছি ।

১। মওদূদী বলেছে, সমস্ত নবী গোনাহগার। -- (তাফহীমাত ২য় খন্ড ৫৭ পৃঃ)
২। মওদূদী বলেছে, নবী ও সাহাবীদের মধ্যে লোভ , লালসা , ঘৃনা-বিদ্ধেষ , কার্পন্য , স্বার্থপরতা ও প্রতিহিংসা ছিল , যারা ফলে ওহুদ যুদ্ধে পরাজিত হয়েছেন। ---( তাফহীমুল কুরআন ২য় খন্ড পৃঃ ৬০ , ৯৯ নং টীকা।)
৩। কুরআন নাযিল হওয়ার একশত বছর পরে তা পরিবর্তন হয়ে গেছে। --- (কুরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা পৃঃ ১৪ ও ১৫)
৪।মওদূদী বলেছে, আমাদের নবী তাঁর রেসালতের দায়িত্ব আদায়ে ভূল ত্রুটি করেছেন। ---- (তাফহীমুল ১৯ খন্ড পৃঃ ২৮৬ , ৪নং টীকা , কুরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা পৃঃ ১১৮)
৫। নবী আঃ এর মত লম্বা দাড়ি রাখা বা অন্যান্য কর্ম নবী আঃ এর মত করা মারাত্মক ধরনের বিদাত ও দ্বীনের বিপজ্জনক বিকৃতি।
---- (রাসায়েল ও মাসায়েল ১ম খন্ড পৃঃ ১৮২ ও ১৮৩ নং)
৬। হাদীসের দ্বারা যদি বেশি কিছু অর্জিত হয় তবে সহীহ হওয়ার ধারনার উপর দৃঢ় বিশ্বাস ইয়াকিন রাখা যায় না। ----( তরজমানুল কুরআন পৃঃ ২৬৭ খন্ড ২৬ সংখ্যা ৩)
৭। আল্লাহ পাকের বিধান অস্বীকার করে মওদূদী বলেছিলো - " যে ক্ষেত্রে নর-নারীর অবাধ মেলামেশা সেক্ষেত্রে যেনার কারনে ( আল্লাহ পাক উনার আদেশ কৃত ) রজম শাস্তি প্রয়োগ করা জুলুম "( তাহফীমাত ২/২৮১)
নোট- অথচ জেনাকারীদের জন্যে রজমের শাস্তি স্বয়ং আল্লাহ পাক নিজেই দিয়েছেন।
৮। ফেরেশতা ঐ জিনিস যাকে গ্রীক, ভারত ইত্যাদি দেশের মুশরিকরা দেব-দেবী হিসাবে স্থির করেছে।----( তাজদীদ ও ইহইয়ায়ে দীন ১০ পৃ)
৯।হযরত আদম আলাইহিস সালাম মানবিক দুর্বলতায় আক্রান্ত ছিলেন ----( তাহফীমুল কুরআন উর্দু ,৩/১২৩)
১০। হযরত নূহ আলাইহিস সালাম এর চিন্তা ধারার দিক থেকে দীনের চাহিদা থেকে সরে গিয়েছিলেন------( তাহফীমুল কুরআন ২/৩৪৪, ৩য় সংস্করন ,১৯৬৪ ইং )
১১। নবী হওয়ার পূর্বে হযরত মুসা আলাইহিস সালাম দ্বারা একটি কবীরা গুনাহ হয়েছিলো ---( রাসায়েল ও মাসায়েল ১/৩১)
১২। মহানবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানবিক দুর্বলতা থেকে মুক্ত ছিলেন না | অথাৎ তিনি মানবিক দুর্বলতার বশিভুত হয়ে গুনাহ করেছিলেন---( তরজমানুল কুরআন , ৮৫ সংখ্যা , ২৩০ পৃষ্ঠা , তরজমানুস সুন্নাহ ৩/৩০৫ )
১৩। কোরআনুল করীম নাজাতের জন্য নয়; নিছক হেদায়াতের জন্য -----(তাফহীমুল কোরআন ১ম খন্ড, ৩২১ পৃষ্ঠা)
১৪। হযরত আবু বকর সিদ্দিক রদ্বিয়াল্লাহু আনহু খিলাফতের দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ অযোগ্য ছিলেন |"( তাজদীদ ও এহহীয়ায়ে দীন ২২ পৃ )
১৫। হযরত উসমান রদ্বিয়াল্লাহু আনহু উনার মাঝে স্বজন প্রীতীর বদগুন বিদ্যমান ছিলো ---( খেলাফত ও মুলকিয়াত ৯৯ পৃ )
এখন আমি আপনাদের কাছে জানতে চাই এই আকিদা বা বিশ্বাস করলে সে কি সহি আকিদার আওতায় আসে? না ভ্রান্ত গো*ম*রা, বা*তি*ল বলে গন্য হবে?
জাতীকে সজাগ করতে শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন।

তরুণদের অনেকেই এগুলো জানেও না, আর আমরাও চেঁছড়াদের পুরনো পাতা উল্টাতে চাই না, তেমন প্রকাশ করতেও মন চাই না। কিন্তূ তাদের ...
24/03/2024

তরুণদের অনেকেই এগুলো জানেও না, আর আমরাও চেঁছড়াদের পুরনো পাতা উল্টাতে চাই না, তেমন প্রকাশ করতেও মন চাই না। কিন্তূ তাদের বুঝাবে কে!
রোজা রেখে সারাদিন কওমি কওমি বলে চিল্লানো তাদের নিত্যদিনের আমলে পরিণত হয়েছে।

যতটুকু জানি সবগুলো কওমি মাদরাসার ব্যাংক একাউন্ট অধিকাংশই ইসলামী ব্যাংকে। ইসলামী ব্যাংক যে (সরকারি হস্তক্ষেপের আগ পর্যন্ত) সরাসরি জামায়াত নিয়ন্ত্রিত এটা তো সবাই জানে। জামায়াত সমর্থকরা যে কওমিদের কে জাকাতখোর বলে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করতো, সেই জাকাতখোরদের অর্থের পাহারাদার তো জাশি নিয়ন্ত্রিত ইসলামী ব্যাংকই। নানান টিটকারি, ঠাট্টা-বিদ্রূপের পরেও কওমিরা ইসলামী ব্যাংকেই আপন মনে করতো। এখনও কওমিদের গচ্ছিত কোটি-কোটি টাকার মুনাফা থেকে বেতন পায় ইসলামী ব্যাংকে কর্মরত জামায়াতের রুকনরা। এমনকি শরীয়াহ্ বোর্ড গঠন করতেও কওমি আলেমদের ব্যবহার করেছে জামায়াত।
যদিও আলেমদের দেয়া ফর্মুলায় ইসলামী ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ হতো না। সূদের কথা উঠলেই, জামায়াত নেতারা বলে বসতো_ সরকারি ব্যাংকে সরকারি সূদ, ইসলামী ব্যাংকে ইসলামী সূদ। এগুলো অনেকেই জানেন না!

দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড়ো জাকাতখোর হলো জামায়াতে ইসলামী। জামায়াতই একমাত্র সংগঠন যাদের কোনো কর্মীর জাকাতও কোনো গরীব-অসহায় পরিবার পায় না। তাদের সবগুলো জাকাত নিজেদের তহবিলে নেয়, ইচ্ছে মতো ব্যবহার করে। এমনকি যুদ্ধপরাধ মামলায় অভিযুক্ত জামায়াত নেতাদের রক্ষা করতে জাকাতের টাকা ব্যবহার-খরচ করা হয়েছে বলে জামায়াতেরই অনেকে অভিযোগ তুলেছিলো। শুধু জাকাত নয়; গরীব-দুঃখীদের কথা বলে মধ্যপ্রাচ্য থেকে সংগৃহীত অর্থও যুদ্ধাপরাধ মামলায় অভিযুক্তদের বাঁচাতে আইনি লড়াইয়ে খরচ করা হয়েছে। এসব অনিয়ম-অসঙ্গতি নিয়ে খোদ জামায়াতের অনেকেই অভিযোগ তুলেছিলো তখন; শুধু আমরা একা নয়।

এবি পার্টি তৈরি হওয়ার সবগুলো কারণের অন্যতম কারণ হলো এসব অনিয়ম-অসঙ্গতি। এমনও শোনা গেছে, জাকাত ফিতরার টাকার যথেচ্ছ ব্যবহার না করলে হয়তো বা বাঁচানো যেতো জামায়াত নেতাদের। জামায়াতের অনেকেই কওমি মাদরাসার অনুদান ও সংগৃহীত জাকাত ফান্ডের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। প্রথম কথা হলো, কওমিদের সংগৃহীত জাকাত ফান্ড নিয়ে অভিযোগ তোলার কোনো অধিকার জামায়াত নেতাদের নেই। কারণ: কওমিদের জাকাত ফান্ডে কোনো জামায়াতী কখনো জাকাত দেয় না। লীগ-বিএনপির নেতারা দিলেও জামায়াত নেতারা জাকাত দেয় সংগঠনের জাকাত তহবিলে। জামায়াতের কাছে আগে দল পরে সাম্য। তাদের কাছেধর্মের চেয়ে দল বড়ো।

আর কওমিদের জাকাত ফান্ড নিয়ে এতো চেঁচামেচি না করে মওদূদী পন্থীদের উচিত, নিজেরা অডিট করা। তাদের বাপ-দাদারা কোনো অনিয়ম খুঁজে পায়নি, এখন তারা আসছে কওমিদের সততা শেখাতে! কওমিরা জাকাত ফান্ড দিয়ে শত শত গরীব-অসহায় ছেলের লেখাপড়ার ব্যবস্থা করে থাকে। জাকাতের টাকা জাকাতের খাতে ব্যবহার করে থাকে, জাকাতের প্রকৃত হকদারদের লেখাপড়ার কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কওমিদের নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে পারলে নিজেদের শরীয়াহ্ বায়োলেটের বিষয়টি নিয়ে ভাবতে পারো। সততা, আমানতদারিতা কওমিদের শেখাতে যেওনা। কওমিরা সততা, আমানতদারি, ন্যায়পরায়নতায় উত্তীর্ণ হওয়া জাতির সূর্য সন্তান!

তাদের এতো আপন ভাবার পরেও কওমিদের প্রতি জামায়াত কখনো সুবিচার করেনি। জামায়াত অন্যান্য ঘরানা কে মূল্যায়ন করলেও কওমিদের প্রতি ছিলো সবসময়ই বিদ্বেষ ভাবাপন্ন। পটিয়া মাদরাসার সাবেক মুহতামীম "আল্লামা হারুন ইসলামাবাদী রহ. ছিলেন আবুধাবির শরীয়াহ্ বেঞ্চের বিচারক। এই সুবাদে আবুধাবির সরকারি জাকাত ফান্ড এর বড়ো একটা অংশ আসতো পটিয়া মাদরাসায়। কিন্তু চার দলীয় জোট সরকারের আমলে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মরহুম আলী হাসান মুহাম্মাদ মুজাহিদ সমাজকল্যাণমন্ত্রী হতে না হতেই আবুধাবির পুরো জাকাত ফান্ড স্থানান্তর করে জামায়াত-শিবিরের কথিত বাইতুল মালে। পরবর্তীতে জামায়াত-শিবিরের প্রকাশনা খাতে এই টাকা ব্যবহার করেছে। যুদ্ধাপরাধ মামলায় অভিযুক্ত হওয়ার পর জামায়াত নেতাদের ছবি দিয়ে দেশজুড়ে সাঁটানো সবগুলো পোস্টারও ঐ টাকায় ছাপানো হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

জামায়াতের জন্ম ৪৭ সালে। কিন্তু স্বাধীনতা পরবর্তী কোনো জামায়াত নেতা বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে না, জীবনে কোনোদিন কোনো কওমি মাদরাসায় অনুদান দিয়েছে। দুষ্টুদের বলতে শোনা যায়, লীগের নেতারা দেয় কওমি মাদরাসায়, বিএনপির নেতারা দেয় মাজারে, জামায়াতীরা দেয় নিজেদের বাইতুল মালে। বাস্তবতা হলো লীগ-বিএনপির নেতারা দেয় কওমিতে। জামায়াত শুধু অনুদান নয়; সবখাতেই তাদের কাছে আগে দল, দলের লোক।

বহু কওমি আলেম কে মসজিদের মিম্বার থেকে হটিয়ে নিজেদের লোক বসিয়েছে মিম্বারে। আজকে জাকাতের অর্থ অপব্যবহারের যে বিতর্ক চলমান, তাও তো শুরু করেছে তাদেরই লোকেরা। মি'য়ারে হক্ব, আদালতে সাহাবা, সব ইস্যুই আলোচনায় এনেছে তাদের বক্তা বা সাবেক দায়িত্বশীলরা। কওমিরা বাধ্য হয়ে জবাব দিয়েছে মাত্র। এরপরও কওমিরা ভালো না। তাদের নিজেদের লোকেরা নিজেদের বিতর্কে ফেলে, কিন্তু তারা রেহাই পেতে হামলে পড়ে কওমিদের উপর। জামায়াতীরা বিতর্কে আছে, নেই বাস্তবতা উপলব্ধিতে!

20/03/2024

জাকাত ফিতরা কোন সংগঠনকে দেওয়া যাবে না, এগুলো এতিম, মিসকিন , গরীব দের হক, এখন ডাকাত বের হয়েছে এতিম মিসকিনের হক মারার জন্য.…..

19/03/2024

কিছুদিন আগেও বাংলাদেশ যাকাত ইসলামী 😁আমাদের কে যাকাত'খোর' বলে ট্যাগ দিতো!আজ তারা নিজেই'যাকাতখোর প্রমানিত হলো!

19/03/2024
18/03/2024

জামায়াতে ইসলামী যে ব্যপক পরিমাণে যাকাত কালেকশন করে আমার জানা ছিলো না।

আমি শুধু দেখছি আর অবাক হচ্ছি। একটা ওয়ার্ড থেকেই ১০/১৫/২০ লক্ষ টাকা যাকাত কালেকশন হচ্ছে! তারা নিজেদের লোকদের থেকে তো কালেকশন করছেই এমনকি সাধারণ দ্বীনদার মানুষ থেকেও কালেকশন করতে দেখছি। শুধু তাই নই, রমজানের আগে তারা যাকাত কালেকশনের কর্মশালাও করেছে। এবং টার্গেট নির্ধারণ করেছে।

অবাক হয়ে প্রশ্ন করলাম, জামায়াত যাকাত কালেকশন করে কাদেরকে দিবে? উত্তর পেলাম, জামায়াতের মধ্যে যারা গরীব তাদেরকে। এবং তারা অনেক মেধাবী ছাত্রদের পড়াশোনার খরচ বহন করে। অনেক ছাত্র বিদেশে আইন পড়তে যায়, ডাক্তারি পড়তে যায় এবং বিভিন্ন বিষয় পড়তে বিভিন্ন দেশে যায়, তাদের অনেকের খরচও তারা বহন করে। মাশাআল্লাহ!

ঐ দিন জামায়াতের এক বক্তাকে দেখলাম, কওমি মাদরাসার ছাত্রদেরকে যাকাতখোর, কুরবানির চামড়াখোর ইত্যাদি বলে নিম্নমানের মানসিকতা প্রকাশ করে বিদ্বেষ ছাড়াচ্ছে! খুব কষ্ট লেগেছিলো! কওমি ছাত্র শিক্ষক সংশ্লিষ্ট সবাই আন্তরিক দূঃখ পেয়েছিলো। জামায়াত শিবির যদি আইন পড়তে যাকাত খেতে পারে, কওমিরা কুরআন শিখতে যাকাত খেলে দোষ কেনো হবে?

লিখেছেন: মুহতারাম জুনায়েদ হাবিব

শুভ কামনা রহিলো
27/10/2021

শুভ কামনা রহিলো

উন্নয়নের রোল মডেল হবে জাফতনগর ইউনিয়ন-চেয়ারম্যান প্রার্থী জিয়াউদ্দিন জিয়া :______________________________________আব্বাস...
19/10/2021

উন্নয়নের রোল মডেল হবে জাফতনগর ইউনিয়ন-
চেয়ারম্যান প্রার্থী জিয়াউদ্দিন জিয়া :
______________________________________
আব্বাস খান ফটিকছড়ি থেকে

ফটিকছড়ির জাফতনগর ইউনিয়ন পরিষদের আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে
জাফতনগর নাগরিক কমিটির প্রার্থী হয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে যাচ্ছেন কাতার আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও প্রবাসী ব্যবসায়ী জিয়া উদ্দিন জিয়া।

দীর্ঘদিন যুব সমাজকে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত, মাদকমুক্ত ও ক্রীড়ামোদী করে গড়ে তোলাসহ দলীয় কর্মসূচি পালন ও এলাকার উন্নয়নে অংশগ্রহণ করে ইউনিয়নের নানা উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড করে আসছেন জাফতনগর ইউনিয়নের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের পরিচিত মুখ জিয়া।

তিনি বিশ্বাস করেন, শুধু ব্যক্তিগত সহযোগীতা দিয়ে সমাজ ও সমাজের মানুষের সব সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়। তাই বৃহৎ পরিসরে সমাজের সার্বিক উন্নয়ন করতে এবারের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নাগরিক কমিটির ব্যানারে নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হয়েছেন জিয়া উদ্দিন জিয়া।

নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে জিয়া উদ্দিন (জিয়া) বলেন, আমি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সংগঠন, দেশরত্ন শেখ হাসিনার প্রিয় সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। দেশরত্ন শেখ হাসিনার আদর্শকে সমুন্নত রেখে আমি জনগণের জন্য কাজ করতে চাই। সারাদেশের মধ্যে উন্নয়নের রোল মডেল হবে জাফতনগর ইউনিয়ন। সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও মাদকমুক্ত মডেল ইউনিয়ন হবে এটি। আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি সম্পন্ন ডিজিটাল ইউনিয়ন গঠনসহ সকল কর্মকাণ্ডে জনগণের অংশগ্রহণ ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা আমার লক্ষ্য।

তিনি আরো বলেন, আমার বিশ্বাস, অবশ্যই আমি জাফতনগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবো। আমি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে অত্র ইউনিয়নে উন্নয়নের নব দিগন্ত সৃষ্টি হবে বলে প্রত্যাশা করছেন ইউনিয়নের সকল স্তরের মানুষ। সেই সাথে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা নির্মাণে সহযোগী হতে চাই।

রাজনৈতিক জীবনে জিয়া পালন করেছেন ছাত্র, যুব ও আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। তিনি বর্তমানে কাতারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও দক্ষ সংগঠক।

জিয়া উদ্দিন জিয়া জানান, তিনি ৮ম শ্রেণী থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত হয়ে পড়েন ১৯৯০সালে এসএসসি পাস করার পর সক্রিয়ভাবে ছাত্রলীগের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে পড়েন। ১৯৯১সালে জাফত নগর ইউনিয়ন ছাত্র লীগের আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ন-আহবায়ক এর দায়িত্ব পালন করেন। এসএসসি পাস করার পর জামাত এনডিপি সাথে লড়তে গিয়ে হামলা ও মামলার শিকার হয় স্থানীয় কোন কলেজে ভর্তি হতে না পেরে লোহাগাড়া বার আউলিয়া ডিগ্রী কলেজে এডমিশন নেন। কলেজে যাওয়া আসার পথে একদিন শহরের মুরাদপুর এনডিপি জামাতের ক্যাডার কর্তৃক আটকে বেধড়ক মেরে রক্তাক্ত করে, এসময় এলাকার এক বৃদ্ধ লোক দেখতে পেয়ে তাকে এনডিপির ক্যাডারদের হাত থেকে রক্ষা করে বাড়িতে নিয়ে আসে। এরপর পরিবার তার জীবন বাঁচানোর জন্য মধ্যপ্রাচ্যের দেশ আরব আমিরাতে পাঠিয়ে দেন। সেইখানেও তিনি বিরত নেই আওয়ামী রাজনীতি থেকে। কাজের সাথে সাথে বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাথে জড়িত হয়ে পড়েন এবং সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু করেন আবার। ১৯৯৬ সালে hotel management diploma ডিগ্রি নেয়ার জন্য মধ্যপ্রাচ্যের দেশ লেবানন বাইরোদ আল আমিন একাডেমিতে ভর্তি হন। সেখান থেকে ডিপ্লোমা কোর্স শেষ করে পুনরায় কৃতিত্বের সাথে কাজ শুরু করেন।
তিনি মধ্যপ্রাচ্যে থাকলেও সব সময় দেশের রাজনীতির সাথে সম্পর্ক রাখেন।
ফটিকছড়িতে আওয়ামীলীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের যে কোন অনুষ্ঠানে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন তিনি।

তিনি সাবেক এমপি আলহাজ্ব রফিকুল আনোয়ার,আলহাজ্ব আব্দুল মন্নান চৌধুরী ছাত্রনেতা হোসাইন মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, শহীদ আলি আব্দুল্লাহ, নাজিম উদ্দিন নাজুর শিষ্য।

২০০৭ সালে জিয়া উদ্দীন জিয়া কাতারে গিয়ে সফলতার সাথে তার মেধা ও প্রজ্ঞা নিয়ে ধীরে ধীরে ৭টি দোকান ও ২টি কোম্পানির গড়ে তুলেন। কাতারের সফল তরুণ উদ্যোক্তা হিসাবে সকলের কাছে সুপরিচিতি লাভ করেন। তার ব্যবস্থাপনায় প্রায় দুইশ' বাংলাদেশী তরুণদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়।

জিয়া উদ্দীন জিয়া কাতারে গিয়ে ২০০৭ সালে বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের সদস্য হন। ২০১০ সালে কাতার আওয়ামীলীগের সদস্য ২০১৫ সালে কাতার মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং কাতার কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য, পরে ২০১৮ সালে কাতার কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি নিযুক্ত হন। ২০১৬ সালে জাফতনগর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সম্মেলনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। ২০১৬ সালে জাফত নগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য মনোনীত হন।

সম্প্রতি পশ্চিম ফতেপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের( বিদ্যুৎসাহী) সহ-সভাপতি হিসাবে মনোনীত হয়। ২০১৮সালে সম্মেলনের মাধ্যমে বৃহত্তর ফটিকছড়ি সমিতি কাতারের সভাপতি নির্বাচিত হন। সামাজিক সংগঠন চট্টগ্রাম সমিতি কাতারের সহ-সভাপতি নিযুক্ত হন এবং BCQ বাংলাদেশ কমিউনিটি কাতারের সাংগঠনিক হিসাবে দায়িত্ব পান। ২০২০ সালে বঙ্গবন্ধু জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন পরিষদের আন্তর্জাতিক সদস্য নির্বাচিত হন।

তিনি তার জীবনে অসংখ্য গরিব পরিবারের মেয়ে বিয়েতে আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্যা কবলিত এলাকায় খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন। বিশ্বব্যাপী করোনার প্রাদুর্ভাব এ কর্মহীন অসহায় মানুষের ঘরে ঘরে খাদ্য সামগ্রী দিয়েছেন। এলাকায় প্রায় স্কুল-মাদ্রাসায় তার অনুদান রয়েছে ।বিশ্বব্যাপী কারোনায় যখন এলাকার স্কুল কলেজ শিক্ষাঙ্গন ধ্বংস হতে বসেছিল, কোমলমতি শিশুরা পাঠ্য থেকে দূরে সরে যাচ্ছিল ঠিক সৈই মুহুর্তে তার ব্যক্তিগত উদ্যোগে জাফত নগরের আটটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ম শ্রেণি থেকে ৫ম শ্রেণি পযন্ত প্রায় ১২০০ শিক্ষার্থীদের বঙ্গবন্ধু জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে শিক্ষা সামগ্রী উপহার দিয়ে পাঠ্য ও শিক্ষা মুখি করার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন।
প্রকৃতির সাথেও তার ভালোবাসার কমতি নেই ২০১৯ সালে সেজোয়ার খাঁ রাস্তার দুই পাশে ২কিলোমিটার পযন্ত ফলজ বনজ ও ঔষধি গাছ লাগিয়ে গ্রামবাসীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। জাফর আলি বাড়ির সড়ক নিজের অর্থায়নে RCC ডালাই করে পুননির্মাণ করে দিয়েছেন। জাফতনগরের অসংখ্য রাস্তা ঘাট উন্নয়নে তিনি তার সাদ্য মতে অবদান রেখেছেন। পশ্চিম ফতেপুর সরকারি প্রাথমীক বিদ্যালয়ের মাঠ ভরাট ও স্কুলের অবকাঠামোগত উন্নয়নে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। এলাকার দুঃস্থ অসহায় মানুষের কথা তিনি খুব কাছে থেকে শুনেন এবং এলাকার যে কারো সুখে দুঃখে পাশে থাকেন তিনি।

সরকারী প্রকল্পের অর্থ  আত্মসাতের দায়ে দুদকের তদন্তে অভিযুক্তের হাতে নৌকার টিকেট। সদ্য ঘোষিত দ্বীতিয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ ন...
19/10/2021

সরকারী প্রকল্পের অর্থ আত্মসাতের দায়ে দুদকের তদন্তে অভিযুক্তের হাতে নৌকার টিকেট। সদ্য ঘোষিত দ্বীতিয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে এমন ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার ১৪ ইউনিয়নে কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ড যাদেরকে নৌকার প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করেছেন তাদের মধ্যে দাঁতমারা ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান জানে আলমের নাম দেখে বিস্মিত স্থানীয় তৃনমুল নেতাকর্মীসহ উপজেলা ও জেলা নেতারা। কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ডের এমন সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ স্থানীয় নেতাকর্মীরা।

দলীয় প্রার্থী মনোনয়নে তৃণমূলের রাজনৈতিক অবস্থানের পাশাপাশি শিক্ষাগত যোগ্যতা, দলীয় আনুগত্য, জনসম্পৃক্ততা, অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন কি না, সে বিষয়গুলো পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই-বাছাই করে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের প্রার্থী চূড়ান্ত করার কথা। কিন্তু কোন কোন ক্ষেত্রে দলীয় হাই কমান্ডের এ ঘোষনার প্রতিফলন দেখা যায়নি। ফলে প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পরে ফটিকছড়িসহ বিভিন্ন জায়গায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা।দুদক সুত্র জানায়, ২০১১ সাল থেকে দাঁতমারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন মো. জানে আলম। গত ২০১৫-২০১৬ ও ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে হতদরিদ্রদের জন্য বরাদ্দ করা ৪০ দিনের কর্মসংস্থান কর্মসূচির প্রায় সোয়া কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ইউপি চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর দুদক চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করা হয়। এরপর দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-২ এর তদন্ত কর্মকর্তা দীর্ঘ তদন্ত করে ৪১ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলার সুপারিশ করেন। যেখানে চেয়ারম্যান মো. জানে আলমসহ সংশ্লিষ্ট পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদক আইনে মামলা দায়ের, জানে আলমের সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারি এবং উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা মো. তরিকুল ইসলামসহ অন‌্য সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়।

জানে আলম দু দফায় চেয়ারম্যান থাকাকালীন বনে যায় বিপুল সম্পদের মালিক। এক সময় পৈত্রিক মাটির বসত ঘরে দিন কাটলেও এখন চট্টগ্রাম শহরে কোটি টাকা দামের বিলাসী ফ্ল্যাটের মালিক তিনি। যা দুদকের তদন্তে প্রমানিত হয়। এ ছাড়া তার কয়েকটি ব্যাংক একাউন্টে অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমানও মিলে দুদকের রিপোর্টে।

তদন্ত কর্মকর্তার সুপারিশ বাস্তবায়নে গড়িমসি করায় অভিযোগকারী দুদকের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করা হয়। গত বছরের ১৯ নভেম্বর বিচারপতি এনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের দ্বৈত বেঞ্চ শুনানি শেষে অভিযোগকারীর আবেদন পুনঃবিবেচনার জন্য দুদক চেয়ারম্যানকে আদেশ দেন।

এদিকে গত ১২ নভেম্বর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ড দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী মনোনয়নের চুড়ান্ত তালিকায় জানে আলমের নাম দেখে বিস্মিত স্থানীয় তৃনমুল পর্যায়ের নেতা কর্মীসহ অনেকে।
তবে দলীয় শৃঙ্খলা রক্ষার্থে মিডিয়ায় কথা বলতে রাজি নয় তারা।

জানে আলমের বিরুদ্ধে সরকারী বাগানের গাছ চুরির মামলাসহ একটি মানহানির মামলা আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। এ ছাড়াও জানে আলমের বিরুদ্ধে সরকারী ভুমি দখল করে বেচাকেনা,মাদক ব্যবসায়ীদেরকে আশ্রয় প্রশ্রয় দেয়া,ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিরীহ মানুষ কে নানা মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগও রয়েছে।

এসব বিষয়ে জানতে দাঁতমারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জানে আলমের মোবাইলে কল ও বার্তা দিয়েও কোন সাড়া পাওয়া যায়নি।

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এম এ ছালাম বলেন প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে দলীয় মনোনয়ন বোর্ড তৃনমুল থেকে যেভাবে তালিকা চেয়েছে আমরা সে অনুযায়ী তালিকা করে কেন্দ্রে পাঠিয়েছি। বাকী বিষয়টা দলীয় মনোনয়ন বোর্ডের সিদ্ধান্ত।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা প্রায় এক হাজার মনোনয়ন দিয়েছি। এর মধ্যে ৩০টা মতো অভিযোগ এসেছে। সেগুলো আমরা যাচাই-বাছাই করে দেখছি। দু-এক জায়গায় ভুল হয়েছে, সেগুলো আমরা বিবেচনা করছি।

নৌকার টিকেট কার হাতে
15/10/2021

নৌকার টিকেট কার হাতে

নুরুল আলম ভাইয়ের জন্য শুভ কামনা রহিলো
05/10/2021

নুরুল আলম ভাইয়ের জন্য শুভ কামনা রহিলো

দাতঁমারা ইউপিতে নৌকার মাঝি হতে চান নুরুল আলম=================================ফটিকছড়ির ১৪ ইউনিয়নে নির্বাচনের তফসীল ঘোষণার...
01/10/2021

দাতঁমারা ইউপিতে নৌকার মাঝি হতে চান নুরুল আলম
=================================
ফটিকছড়ির ১৪ ইউনিয়নে নির্বাচনের তফসীল ঘোষণার পর সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে তোড়জোড় বেড়েছে। দাতঁমারা ইউ.পি তে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে চান উপজেলা আ,লীগের সদস্য মোঃ নুরুল আলম। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে নির্বাচনী মাঠে সরব রয়েছেন। তিনি ১৯৬৬ সনের ৩ সেপ্টেম্বর ইউনিয়নের নিশ্চিন্তা গ্রামের একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।তিনি এলাকার প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক পাঠ শেষ করে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে বিএ পাশ করেন।
তিনি দাতঁমারা ইউনিয়ন আ,লীগের সহ-সভাপতি এবং ফটিকছড়ি উপজেলা আ,লীগের কার্যকরি কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনি বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বঙ্গবন্ধুর আর্দশে উজ্জ্বীবিত বিভিন্ন সংগঠনের সাথে যুক্ত থেকে আওয়ামী লীগের কর্মী হিসেবে সক্রিয় রাজনীতি করছেন।
তিনি ২০০১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাবেক সাংসদ মরহুম আলহাজ্ব রফিকুল আনোয়ারকে বিজয়ী করতে কাজ করেছেন।২০০৬ সালে নুরুল আলম সুদাসদনে গিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আ,লীগে যোগ দেন। উক্ত যোগদান অনুষ্ঠানে সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি,সাবেক সাংসদ আলহাজ্ব রফিকুল আনোয়ার, সাবেক উপজেলা চেয়ােরম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলামসহ জেলা এবং উপজেলা আ,লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্হিত ছিলেন।একই দিন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মুজিবুল হক চৌধুরীসহ দাতঁমারা ইউপি থেকে আরো অনেকে আ,লীগে যোগ দেন।
নুরুল আলম গত ইউপি নির্বাচনেও নৌকা প্রত্যাশী ছিলেন।তৃণমূলের ভোটে মাত্র ১ ভোটে পরাজিত হওয়ায় তিনি দলীয় প্রতীক বঞ্চিত হলেও দলের নীতি আদর্শ মেনে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছেন।
দল থেকে মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচিত হলে দাতঁমারা ইউনিয়নকে একটি ডিজিটাল মডেল ইউনিয়ন হিসাবে উপহার দেবেন বলে জানান তিনি। এটিই হবে চট্টগ্রামের অন্যতম স্বনির্ভর ও সম্মৃদ্ধশালী ইউনিয়ন।'

14/09/2021

বিশিষ্ট সমাজ সেবক, সংগঠক জনাব রিয়াজ মোর্শেদের সাক্ষাৎকার

02/08/2021

র‌্যাব প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সমাজের বিভিন্ন অপরাধ এর উৎস উদ্ঘাটন, অপরাধীদের গ্রেফতারসহ আইন শৃঙ্খলার সামগ্রিক উন্ন...

31/07/2021

জামায়াত সাকসেসফুল !
প্রয়োজন শেষে ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলেছে মামুনুল গং কে।
∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆

ভারত বাংলাদেশের যেমন বন্ধু জামায়াত ও কওমিদের তেমনি এক বন্ধু। ভারত বাংলাদেশ কে শুধু ব্যবহারই করেছে , বিনিময়ে কিছুই দেয়নি। নিজেদের দুর্দিনে বাংলাদেশ কে পাশে পেতে চায় , এবং পায় ও। কিন্তু স্বার্থ ফুরিয়ে গেলে ফারাক্কার বাঁধ খুলে দিয়ে পানিতে ডুবিয়ে মারে। জামায়াত ও নিজেদের দুর্দিনে কওমিদের বড় বন্ধু সেজে যায় , আজীবন যেই মুখ দিয়ে কওমি উলামায়ে কেরাম এর সমালোচনা করতো নিজেদের দুর্দিনে সেই মুখ দিয়ে কওমিদের প্রশংসা করে। আবার স্বার্থ ফুরিয়ে গেলে কওমিদের বিরুদ্ধে ঠিকই বিষোদগার করে। ভারত নিজেদের স্বার্থে যতটুকু ভালোবাসে বাংলাদেশ কে , ঠিক জামায়াত ও নিজেদের স্বার্থে ততটুকু ভালোবাসে কওমিদের কে।

ভারত কখনো বাংলাদেশের উন্নতি সহ্য করতে পারেনা। বাংলাদেশের উন্নতির পথে সবচেয়ে বড় বাঁধা ভারত। জামায়াতও কওমিদের উন্নতি সহ্য করতে পারেনি। কওমিদের উন্নতির পথে সবচেয়ে বড় বাঁধা জামায়াত। এই জামায়াতের কারণেই বিএনপির আমলে কওমি সনদের স্বীকৃতি বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি। আওয়ামী লীগের আমলে শেখ হাসিনা যখন স্বীকৃতির ঘোষণা দিয়েছে তখন জামায়াত রহস্যজনকভাবে কওমিদের দরদি হয়ে যায়। স্বীকৃতি বানচালে নানামূখি প্রোপাগান্ডা ছড়ায়। জামায়াত জানে এই স্বীকৃতি বাস্তবায়ন হলে হয়তো কওমিরা এগিয়ে যেতে পারে। আজকে মাদরাসা গুলো বন্ধ। জামায়াত চেয়েছে মাদরাসা গুলো বন্ধ হয়ে যাক। কারণ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা শর্তেও কওমি মাদরাসা গুলো খোলা থাকা জামায়াতের সহ্য হয়নি!

সমস্যা হলো আমাদের অনেকেই এগুলো বুঝতে চায়না। জামায়াত নেতারা সরকারের অধীনে চাকরি বাকরি সবই ঠিক রেখেছে। কিন্তু আমরা সরকারি চাকরির কথা বললে জামায়াত নেক সূরতে ধোঁকা দেয় এই বলে- নাস্তিক সরকারের অধীনে চাকরি করা মানে ইসলাম ধ্বংস করা! সবচেয়ে আশ্চর্য লাগে তখন , যখন দেখি জামায়াতের নেতারা সরকার কে মুরতাদ ফতোয়া না দিয়ে আমাদেরকে দিয়ে দেয়ায়! অর্থাৎ সরকারের মুখোমুখি আমাদেরকে দাঁড় করিয়ে ওরা চুপিসারে সরকারের অধীনস্ত সবই করে যায়। এপর্যন্ত জামায়াত যা চেয়েছে কওমি অঙ্গনে তাই হয়েছে। জামায়াতের আশির্বাদ পুষ্ট লোকদের কে আমরা চিনতে পারিনি। আজকে কওমিদের যেই অবস্থা এই অবস্থাই চেয়েছিলো জামায়াত!

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when CMC news posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share