MZKamrul's Vlogs (2024)

21/02/2024

❤️🥰

20/11/2023

চাইনিজ গভঃ স্কলারশিপ (সি.এস.সি. টাইপ -এ) -২০২৪ সাল🇨🇳🇨🇳🇨🇳

শিক্ষা মন্ত্রনালয় এর সার্কুলার লিংক; https://www.shed.gov.bd/site/view/scholarship/Scholarship-Notification?fbclid=IwAR2qokiRd127BGK42MwVD6papdFQz0Of37L3wMZrOp0fXjkGmpvZhRe4jGo

ডেডলাইনঃ ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩ ❗

#স্কলারশিপ কভারেজঃ✅
১. এয়ার টিকেট ফ্রি,
২. টিউশন ফিস ফ্রি,
৩.আবাসন ব্যবস্থা ফ্রি,
৪. মেডিকেল ইন্সুরেন্স ফ্রি,
৫. মাসিক স্টাইপেন্ডঃ প্রতিমাসে আপনি পাবেন (প্রায়)
_ ব্যাচেলারে ৪০ হাজার টাকা।
_ মাস্টার্সে ৪৮ হাজার টাকা ।
_ পিএচডি তে ৫৬ হাজার টাকা।

১. বাংলাদেশ শিক্ষা মন্ত্রনালয় এর ওয়েবসাইট এ আবেদন করতে হবে । লিংক:
http://103.4.145.251:3030/
২. চাইনিজ স্কলারশিপের পোর্টালে আবেদন করতে হবে ।লিংক :
http://www.campuschina.org/ অথবা https://studyinchina.csc.edu.cn/ #/login

02/11/2023

#সাউথ_কোরিয়া তাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে সাজিয়েছে আমূল সাজে। বর্তমানে কোরিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা বিশ্বখ্যাত। সেরা শিক্ষাব্যবস্থার র‌্যাংকিংয়ে সেরা পাঁচে দক্ষিণ কোরিয়ার অবস্থান এখন নিয়মিত ব্যাপার। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে কোরিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় থাকে সবসময়।

সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, কাইস্ট, কোরিয়া ইউনিভার্সিটি, ইয়নসে ইউনিভার্সিটি, খিয়ংহি ইউনিভার্সিটি, ইনহা ইউনিভার্সিটি এর মতো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে কোরিয়ায়। কোরিয়ায় প্রায় ৪০০ বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের মান প্রায় সমান। একটি অপরটিকে ছাড়িয়ে যেতে নিত্য প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। রাজনীতি নয়, এখানে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পায় গবেষণা। গবেষণার মাধ্যমে জ্ঞান সৃষ্টি, উদ্ভাবন এবং সমাজ উন্নয়নে ভূমিকা রাখাই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মূল লক্ষ্য।

এর মধ্যে সিউল ন্যাশনাল ইউনির্সিটি বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে ৩০ এর ভেতর। এটি কোরিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয় এবং এশিয়ার চতুর্থ সেরা বিশ্ববিদ্যালয়। প্রায় ৩০ হাজার ছাত্রছাত্রীর এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি শিক্ষার্থীই আছে প্রায় ১০ হাজারের মতো। এর বিপরীতে শিক্ষকের সংখ্যা ২৬, ৬২০ জন।

দক্ষিণ কোরিয়ায় বাংলাদেশি আছে ১৫ হাজারের মতো। এর মধ্যে প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থী। পিএইচডি গবেষকের সংখ্যা অনেক। কোরিয়ায় অধ্যয়ন (পিএইচডি এবং স্নাতক ও স্নাতকোত্তর) করছেন এমন কয়েকজন বাংলাদেশির সাথে কথা বলে জানা গেলো, সাউথ কোরিয়ায় উচ্চশিক্ষার মূল শক্তি হলো, প্রতিটি ক্ষেত্রে বিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণাকে প্রাধান্য দেওয়া। শিক্ষার মান আর গবেষণার বহুমুখিতাই কোরিয়াকে বিশ্বব্যাপী ছাত্রছাত্রীদের কাছে উচ্চশিক্ষার অন্যতম পছন্দ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

✅ স্নাতকে অধ্যয়ন👨🏻‍🎓

সাউথ কোরিয়ায় ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম’ বা স্নাতকে ভর্তি বেশ প্রতিযোগিতামূলক। এসএসসি, এইচএসসি অথবা ও-লেভেল, এ-লেভেলে খুব ভালো রেজাল্টের পাশাপাশি ‘সহশিক্ষামূলক’ কাজের যুক্ত থাকলে সুবিধা পাওয়া যায়। ভালো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তির জন্য এসবের বিকল্প নেই। তাই এসএসসি থেকেই সহশিক্ষামূলক কাজ সেটা হতে পারে, বিতর্ক, খেলাধুলা, ছোটখাটো উদ্ভাবনী কর্ম, টুকটাক গবেষণা, মিউজিক, নৃত্য বা অন্য যে কোনো কিছু বিষয়ে অভিজ্ঞতা থাকা সহায়ক।

✅ স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি👨‍⚖️

স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি করা যায় দু’ভাবে- কোরিয়ার কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের গবেষণা সহকারী হিসেবে এবং কোরিয়ান সরকারের বৃত্তি (স্কলারশিপ) প্রোগ্রাম বা গ্লোবাল আইটি কোরিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আওতায়।

প্রথম ক্ষেত্রে পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করে নিজের গবেষণার আগ্রহ অনুযায়ী সরাসরি কোনো অধ্যাপকের সঙ্গে ই-মেইলে যোগাযোগ করা যায়। ই-মেইলে থাকতে পারে স্নাতকের সিজিপিএ, আইএলটিএস, টোফেল বা জিআইর স্কোর, পাবলিকেশন যদি থাকে, নির্দিষ্ট বিষয়ে গবেষণায় আগ্রহের কারণ এবং এই ক্ষেত্রে পূর্ব অভিজ্ঞতার বিবরণ লিখে দিতে হবে।

▪️কোরিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তির শর্ত ভিন্ন ভিন্ন। সাধারণত কোরিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সর্বনিম্ন সিজিপিএ ৩.০০ এবং আইএলটিএস স্কোর ৬.০০-কে নূন্যতম যোগ্যতা হিসেবে ধরা হয়। ভালো র‌্যাংকিংয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভালো সিজিপিএ এবং আইএলটিএস স্কোর চায়। সে কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে পূর্বশর্তগুলো দেখে এবং নিজের অবস্থান যাচাই করে অধ্যাপককে ই-মেইল করা উত্তম।

সাউথ কোরিয়ান সরকারের স্কলারশিপ প্রোগ্রামে (কেজিএসপি) ‘গ্র্যাজুয়েট’ এবং আন্ডারগ্র্যাজুয়েট’ উভয়ের জন্যই প্রযোজ্য। নিজ দেশের কোরিয়ান দূতাবাস থেকে অথবা কোরিয়ায় এই প্রোগ্রামের জন্য মনোনীত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মাধ্যমে নির্বাচিত শিক্ষার্থী হিসেবে সরাসরি আবেদন করা যায়।

01/11/2023

কেন উচ্চ শিক্ষার জন্য দক্ষিণ কোরিয়াতে যাবেন 🇰🇷❓

দক্ষিণ কোরিয়া-এশিয়ার শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধশালি দেশ। দেশটি বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে। আগামী বছরগুলোতে কোরিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রতিবছর অসংখ্য বিদেশী ছাত্র-ছাত্রী পড়াশোনার জন্য সুযোগ পাবে। এছাড়াও কোরিয়াতে রয়েছে:

(১) বিশ্বমানের পড়াশোনা, কিন্তু লেখা-পড়ার খরচ খুবই কম।

(২) বিদেশী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য রয়েছে ৩০-১০০% পর্যন্ত স্কলারশীপ নিয়ে পড়াশোনা করে উন্নত ক্যারিয়ার গড়ার বিশাল সুযোগ।

(৩) সকল ডকুমেন্টস ঠিক থাকলে ভিসার সম্ভাবনা প্রায় ৯৯%।

(৪) পড়াশোনার পাশাপাশি বিদেশী ছাত্র-ছাত্রীরা পার্ট-টাইম কাজ করে তাদের পড়াশোনার খরচ সহজেই বহন করতে পারবে। বাকি টাকা দেশেও পাঠাতে পারবে।

(৫) পড়াশোনার মাধ্যম সম্পূর্ন ইংরেজি & কোরিয়ান ল্যানগুয়েজে।

(৬) ছাত্র-ছাত্রীরা ক্লাস টাইমে সপ্তাহে ২০/৩০ ঘন্টা এবং ভ্যাকেশনে ফুল টাইম জব করতে পারে। এটা কাগজে কলমের হিসাব। আরো বেশি কাজ করার সুযোগ রয়েছে।

(৭) ক্লাস টাইমে, পার্ট টাইম জব করে ছাত্র-ছাত্রীরা মাসে কমপক্ষে ১.৫-২.৫ লাখ টাকা আয় করতে পারে। সেমিস্টার গ্যাপে আরো বেশি টাকা আয় করতে পারে।

(৮) থাকা-খাওয়ার খরচ মাসে ২৫০০০-৩৫,০০০ টাকা। এটা বাড়তে কমতে পারে আপনি কেমন লাইফস্টাইল লিড করেন তার উপর।

(৯) কোরিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বেশীর ভাগই আমেরিকান বা ইউরোপিয়ান অথবা আমেরিকান বা ইউরোপিয়ান বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশকরা।

(১০) আমেরিকা/ কানাডা/ ইউরোপের বিভিন্ন নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রেডিট ট্রান্সফার করে পড়াশোনার সুযোগ।

(১১) ব্যাচেলর বা মাস্টার্স শেষ করার পরে প্রত্যেক বিদেশী ছাত্র-ছাত্রী জব সার্চ (Job Search D-10) ভিসা পেতে পারে এই সময়ে বিদেশী ছাত্র-ছাত্রীরা কমপক্ষে কয়েক লক্ষ টাকা আয় করতে পারে।

(১২) পড়াশোনা করা অবস্থায় স্বামী/ স্ত্রী কে স্পাউস ভিসার মাধ্যমে কোরিয়াতে নেওয়া যায়। যদিও কোভিড ১৯ এর পর থেকে স্পাউস ভিসা পাওয়া একটু কঠিন হয়ে আছে। আশা করছি সব ঠিক হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

(১৩) পড়াশোনা শেষ করে কোরিয়াতে বৈধ ভাবে চাকুরী নিয়ে থাকা যায় যদি কোরিয়ান ল্যাংগুয়েজের রিকয়ারম্যান্ট ফুলফিল হয়। এই সমস্ত কারনে প্রতি বছর প্রচুর ছাত্র-ছাত্রী পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার গড়ার জন্য কোরিয়াতে গমন করে।

24/04/2023

Beautiful India-Bangladesh 🇮🇳🤝 🇧🇩 Border!

📍Bichanakandi, Sylhet, Bangladesh

24/04/2023

📍Krang Shuri Waterfalls, Meghalaya, India 🇮🇳

23/04/2023

✅একজন ভ্রমণকারী হিসেবে যা যা বহন করা উচিত:

ভ্রমণ হচ্ছে নিজে বসবাসরত জায়গা থেকে দূরে কোথাও ঘুরতে যাওয়া বা বেড়াতে যাওয়া। যার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস আপনাকে বহন করতে হবে। যেগুলো আপনি নতুন জায়গায় গেলে আপনাকে কিনতে হবে। যাতে করে আপনার সময় এবং টাকা অপচয় হবে। নিজ দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণের জন্য আপনাকে অবশ্যই এই জিনিসগুলোর গুরুত্ব দিতে হবে যেটা আপনার ভ্রমণকে সহজ এবং সুন্দর করবে।

ব্যাগ গোছানোর সর্বোত্তম উপায় হল স্থান বাঁচানো। আপনার জামা কাপড় এমন করে ভাজ করবেন যেন কম জায়গা নেয়। নিচের অংশে ভারী জিনিস এবং যে জিনিসগুলো আপনার গন্তব্যে পৌঁছালে লাগবে সেগুলো ব্যাগের উপরের অংশে রাখবেন। দেশের বাহিরে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কাঁধ ব্যাগে তরল সামগ্রী নেবেন না যেমন সেন্টের বোতল জুস পানি এগুলো। এটা বিমানে বহনযোগ্য নয়।এই তরল জিনিসগুলো আপনি ল্যাগেজে বহন করতে পারবেন কিন্তু কাঁধ ব্যাগে এটা বহন করা নিষেধ। ভ্রমণের জন্য ল্যাগেজে না নিয়ে কাঁধ ব্যাগ নেওয়া উত্তম। কারণ এটি আপনি যেখানে সেখানে বহনে সুবিধা হবে চলাফেরায় আপনার সময় বাঁচবে। ল্যাগেজে যদিও আপনি বেশি জিনিস বহন করতে পারবেন কিন্তু কাঁধব্যাগ নেওয়ায় ভালো। যতই হালকা ব্যাগ বহন করবেন ভ্রমণে চলাফেরা তত সহজ হবে। হালকা ব্যাগ প্যাকিং এর ট্রিক্স এবং ভ্রমণ মোস্ট ইম্পরট্যান্ট জিনিসগুলো বলব আপনাদের।

ভ্রমণের উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হওয়ার সময় যে জিনিসগুলো অবশ্যই ডাবল চেক দিয়ে বের হবেন।
১. পাসপোর্ট
২.ফোনের চার্জার / পোর্টেবল ফোন চার্জার
৩.কারেন্সি (যে দেশে যাবেন ওই দেশের টাকা) যাওয়ার আগে এক্সচেঞ্জ করে রাখা ভালো আর না হয় বিমানবন্দর থেকে এক্সচেঞ্জ করে নিবেন(বিমানবন্দরে রেট একটু কম পাবেন যার জন্য আগে আগে বাহির থেকে নিয়ে নেওয়াই ভালো) ।
৪.পানির বোতল
৫.মোজা
৬. আন্ডারওয়ার
৭.মেডিসিন
৮. কলম এবং কাগজ প্রয়োজন হয়।

এখন যা যা নিবেন তার বিস্তারিত আলোচনা করবো।

1. Passport

আপনার বিদেশ ভ্রমণের জন্য প্যাক করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আপনার পাসপোর্ট। ঘর থেকে বের হওয়ার আগ মুহূর্তে আবার চেক নিবেন যে পাসপোর্ট নিয়েছেন কিনা। পাসপোর্ট ছাড়া বিদেশ ভ্রমণ অসম্ভব। জাপানে বসবাসরত ছাত্রদের জন্য জাইরো কার্ড, পাসপোর্ট এবং স্টুডেন্ট আইডি মোস্ট ইম্পরট্যান্ট। এই জিনিসগুলো সব সময় আপনার কাছে রাখবেন যেন না হারায়। ব্যাগে রাখলে ভুলবশত যদ বাসে অথবা ট্রেনে থেকে যায় এবং খুঁজে না পান তাহলে আপনাকে ভয়ংকর সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। সুতরাং পাসপোর্ট এবং কার্ডগুলো সবসময় নিজের সাথে রাখুন যেন না হারায়। পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস থাকা ভালো।

2. Adapter

অবশ্যই একটি অ্যাডাপ্টার প্যাক করতে ভুলবেন না যেটা সবদেশে ব্যবহার করা যায়।অন্য দেশে গিয়ে কেনা সেগুলো বেশ ব্যয়বহুল হতে পারে। আপনার ভ্রমণের জন্য একটি অ্যাডাপ্টার অবশ্যই থাকা উচিত যাতে আপনি আপনার ফোন, ক্যামেরা চার্জ করতে পারেন।

3. Socks

মোজা গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনি অনেক হাটাহাটি করার সময় এগুলো আপনার জুতার সাথে আপনার পা ঘষা থেকে রক্ষা করবে। যদি কোথাও শীতকালে যান তাহলে মোটা মোজা এবং গরমে পাতলা মোজা ৫,৬ জোড়া প্যাক কেরবেন। যাতে করে গন্ধযুক্ত ময়লা মোজা পরা না লাগে। বেশি হাঁটাহাঁটি করলে বা অনেক সময় ধরে মোজা পরা থাকলে মোজা ময়লা হবোই এবং সাথে বিরক্তিকর গন্ধ ও বের হবে।গন্ধ থেকে বাঁচার জন্যেই অতিরিক্ত মোজা বহন করবেন।

4. Phone charger

অবশ্য অবশ্যই ফোনের চার্জার সাথে করে নিয়ে যাবেন। কারণ কেউ আপনাকে দিবেনা সবাই অপরিচিত ইভেন হোটেলেও দিতে না পারে।

5. Clothes

কম্ফোর্টেবল টি-শার্ট বহন করায় উত্তম।আপনি কোন দেশে যাবেন তার উপর নির্ভর করে কি কি নিয়ে যাবেন।আপনি যাওয়ার আগে ওই দেশের ঋতুর অবস্থা জেনে নিবেন।শীত হলে শীতের জামা গরম হলে গরমের জামা নিয়ে যাবেন।

6. Walking shoes

আপনি যদি অনেক বেশি হাঁটা বা হাইকিং করতে চান তাহলে ভালো মানের জুতা প্যাক করে নিবেন। অবশ্যই সেন্ডেল টাইপের এক জোড়া জুতা সাথে করে নিবেন হোটেলে ব্যবহার করতে পারবেন।

7. Water bottle

ভ্রমণে বের হলে পানি সব সময় কিনে খেতে হয়।বেশি বেশি হাঁটলে পিপাসা লাগবেই তখন পানি খাওয়া জরুরী, ওই মুহূর্তে আপনার আশেপাশে কোন দোকান না থাকলে বিপদে পড়বেন সুতরাং একটা পানির বোতল সব সময় বহন করবেন এতে করে জীবন এবং টাকা দুটোই বাঁচবে।

8. Towel

ভ্রমণের জন্য একটি পাতলা মাইক্রোফাইবার তোয়ালে কিনবেন যাতে প্যাক করা সহজ হয়। ভ্রমণে সবাই টাকা বাচানোর চেষ্টা করে সে ক্ষেত্রে হোটেল ও সস্তার মধ্যে নিতে চায়। সস্তা হোটেলে তোয়ালে নাও দিতে পারে তাই আপনাকে এটা বহন করতে হবে।

9. Offline Map

আপনি যে দেশে যাবেন, যে শহরে যাবেন ওই শহরের ম্যাপ ডাউনলোড করে নিবেন অফলাইনে। এটা অনেক উপকারে আসবে আপনার। আপনি অন্য দেশে গেলে আপনার ফোনে ইন্টারনেট না থাকলে আপনি ম্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন না। তখন এয়ারপোর্ট থেকে আপনার হোটেলে যেতেও সমস্যায় পড়বেন। অফলাইন ম্যাপ ডাউনলোড করা থাকলে আপনি লোকেশন সেট করে দেখতে পারবেন আপনি কোথায় যাচ্ছেন, কত দূরত্বে আছেন। আপনার ভ্রমণ অনেক সহজ হবে সুন্দর হবে।

10. Toothbrush toothpaste

টুথব্রাশ এর কথা ভুলবেন না। বৈদ্যুতিক টুথব্রাশ গুলো ভারি তাই সাধারণ টুথব্রাশ বেছে নিবেন।টুথপেস্ট গুরুত্বপূর্ণ জিনিস যদি বন্ধুদের সাথে ভ্রমণ করেন তাহলে সবাই মিলে একটা ভাগাভাগি করে ব্যবহার করলে টাকা এবং ব্যাগের জায়গা দুটোই বাঁচবে।

11. Eye mask
12. Earplug
13. Trimmer
14. Extra phone carry for emergencies
15. Sun glasses
16. Emergency whistle
17. Padlock
18. Backpack Rain cover

22/04/2023

Sea view from ship 🛳️ 😮

📍Indian Ocean 🌊

22/04/2023

Feel the view 🍂

📍Gimmelwald, Switzerland 🇨🇭 ❤️

22/04/2023

Eid Mubarak 💙🌙

تقبل الله منا ومنكم
“Taqabbal Allahu Minna Wa Minkum ”

May Allah accept [this worship] from you and us.

21/04/2023

Winter in Sikkim 🏔️

📍Tsongmo Lake, East Sikkim, India 🇮🇳

16/03/2023

📍Annapurna Base Camp, Nepal 🇳🇵

05/01/2023

থাইল্যান্ড থেকে মাত্র দুই ঘন্টায় কম্বোডিয়ার স্টিকার ভিসা:

করোনার পর অনেক দেশই স্টিকার ভিসার বদলে ই ভিসা পদ্ধতি চালু করেছে যার কারণে সেই দেশের ভিসা আবেদনের পর তারা আপনার পাসপোর্টে সুন্দর ভিসা স্টিকারটির বদলে মেইলে একটা ভিসা এপ্রুভাল লেটার দিয়ে দিচ্ছে যা প্রিন্ট করে ইমিগ্রেশনে দেখিয়ে সেদেশে প্রবেশ করার অনুমতি পাচ্ছে ভ্রমনকারীরা। বাংলাদেশ থেকেও কম্বোডিয়ার ই ভিসা পাওয়া যাচ্ছে। যাদের স্টিকার ভিসা নিয়ে খুব একটা ফ্যাসিনেশন নেই আজকের পোস্টটা তাদের জন্য না। কিন্তু পাসপোর্টে স্টিকার ভিসা লাগলে যারা মানসিক শান্তি অনুভব করেন তাদের জন্যই মূলত আজকের লেখা।
বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়ার ভিসা পাওয়া খুবই সহজ, এজেন্সিগুলো নির্দিষ্ট ফি নিয়ে দুই তিনদিনের মধ্যেই আপনাকে ই ভিসা নিয়ে দিতে পারবে। তবে আপনি যদি থাইল্যান্ড ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন এবং তিন চারদিন বেশি ছুটি ম্যানেজ করতে পারেন তাহলে ঘুরে আসতে পারেন নতুন একটি দেশ। আর যদি থাইল্যান্ড আগেও ঘুরে থাকেন তাহলে বেশি সময়টা কম্বোডিয়ায় কাটিয়ে ভালোভাবেই দেখে আসতে পারেন নতুন দেশটার অনেকটুকু। থাইল্যান্ডে অবস্থিত কম্বোডিয়ান হাইকমিশনে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে আপনি মাত্র ২-৩ ঘন্টা সময় খরচ করে ১৪০০ বাথ ভিসা ফি জমা দিয়ে আপনি পেয়ে যাবেন কম্বোডিয়ার স্টিকার ভিসা। ভিসা পাওয়ার পর আপনি থাইল্যান্ড থেকে বাসে অথবা বিমানে কম্বোডিয়া প্রবেশ করতে পারবেন। খরচ কিছুটা কম হলেও সময় এবং ইমিগ্রেশন জটিলতা নরমালি ল্যান্ড পোর্টে একটু বেশি যেটা বিমানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছুটা কম, খরচও একদম হাতের নাগালে। তবে কম্বোডিয়ার ইমিগ্রেশন বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের প্রায়ই একটু এক্সট্রা খাতির (পড়ুন জিজ্ঞাসাবাদ) করে যা আপনাকেও ফেইস করতে হতে পারে। তবে আপনার যদি রিটার্ন টিকেট আর পর্যাপ্ত ডলার আর হোটেল বুকিং থাকে আর আপনি যদি সত্যিকার ভ্রমণকারী হন তবে ইমিগ্রেশন কোন প্রশ্ন করেই আপনাকে আটকাতে পারবে না বলেই আশা করা যায়।

থাইল্যান্ডে কম্বোডিয়ান এমবাসি দুই শিফটে ভিসার আবেদন জমা নিয়ে থাকে। সকাল ৯টা -১২ টা এবং দুপুর ১.৩০- বিকাল ৪.৩০! থাইল্যান্ড থেকে স্টিকার ভিসা আবেদন জমা দিতে আপনার লাগছে:
* সঠিকভাবে পুরণকৃত ভিসা ফরম (যা এম্বাসিতেই পাবেন এবং সেখানে বসেই পূরণ করতে পারবেন।)
* পাসপোর্ট
* পাসপোর্ট সাইজ / ৩৫-৪৫ সাইজ ছবি
* পাসপোর্টের ফটোকপি
* থাইল্যান্ড এর ভিসা এবং এন্ট্রি সিল পেইজের ফটোকপি
* ভ্যাক্সিন সার্টিফিকেট (সিঙ্গেল ভ্যাকসিন গ্রহণযোগ্য নয়!)
* নগদ ডলার (জনপ্রতি মিনিমাম ৫০০-১০০০)
* ডলারের ভেজাল এম্বাসিতে না পোহাতে চাইলে ঢাকা থেকে নিয়ে যাওয়া ব্যাংক স্ট্যাটম্যান্ট। (অবশ্যই ফটোকপি গ্রহণযোগ্য না)
* হোটেল বুকিং কনফারমেশন কপি
* এয়ারে গেলে এয়ার টিকেট বুকিং কপি, আর বাই রোড গেলে কিছুই লাগবে না।

উপরের কাগজপত্রগুলো সবই একজন ট্রাভেলারের সাথে ট্রাভেলের সময়ই থাকে। শুধু ব্যাংক স্ট্যাটম্যান্টটাই দেশ থেকে নিয়ে যাবার মত এক্সটা জিনিস, আর থাইল্যান্ডের ভিসা পেইজ ও ইমিগ্রেশন পাস সিলের পেইজটা শুধু আপনাকে সেখান থেকে ফটোকপি করে নিতে হবে। মনে রাখবেন, এম্বাসিতে আপনি কোন কিছুই ফটোকপি করার সুবিধা পাবেন না। তাই প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের কপি আগে থেকেই ফটোকপি করে সাথে নিয়ে যেতে হবে।

সব কাগজপত্র, ভিসা ফি জমা দিয়ে দুই তিনঘন্টা অপেক্ষা করে আপনি এভাবে খুব সহজেই পেয়ে যেতে পারেন কম্বোডিয়া ভ্রমণের স্টিকার ভিসা। তবে আপনি কম্বোডিয়া ইমিগ্রেশন স্মুথলি পাস করতে অবশ্যই সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যাশ ডলার রাখবেন যেটা তারা যে কোন মুহূর্তে দেখতে চাইতে পারে। কম্বোডিয়া থেকেও প্রায় একদিনেই পাওয়া যায় লাউসের স্টিকার ভিসা। সেই গল্প আরেকদিন হবে!
ছবি: ইন্টারনেট।