29/04/2021
Hummm কোন কিছুই অসম্ভব নয়😌🙆🙃
বগুড়ার সৌওয়াল বলে কথা 🙈
My favourite singger 💁😌🙆
সকল প্রকার ভিডিও পাবেন
Hummm কোন কিছুই অসম্ভব নয়😌🙆🙃
বগুড়ার সৌওয়াল বলে কথা 🙈
My favourite singger 💁😌🙆
নরেন্দ্র মোদিকে বাংলার মাটিতে
দেব না পা রাখতে❌❌❌❌
Hi apnara kmn acen
ইসলামি মাহফিল থেকে তুলে নিয়ে,,
৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণ
hlw apnara kmn acen
জুমুআহর দিনের অতি গুরুত্বপূর্ণ সূন্নাহ.!!!
আসসালামু আলাইকুম। আসুন, সংক্ষেপে জেনে নিই জু’মার দিনের অতি গুরুত্বপূর্ণ সূন্নাহগুলো।
——————–
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
১। জুম’আর দিন গোসল করা। যাদের উপর জুম’আ ফরজ তাদের জন্য এ দিনে গোসল করাকে রাসুল (সাঃ) ওয়াজিব করেছেন(বুখারীঃ ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭, ৮৯৮)। পরিচ্ছন্নতার অংশ হিসাবে সেদিন নখ ও চুল কাটা একটি ভাল কাজ।
২। জুম’আর সালাতের জন্য সুগন্ধি ব্যবহার করা। (বুখারীঃ ৮৮০)
৩। মিস্ওয়াক করা। (ইবনে মাজাহঃ ১০৯৮, বুখারীঃ৮৮৭, ইঃফাঃ৮৪৩)
৪। গায়ে তেল ব্যবহার করা। (বুখারীঃ৮৮৩)
৫। উত্তম পোশাক পরিধান করে জুম’আ আদায় করা। (ইবনে মাজাহঃ১০৯৭)
৬। মুসুল্লীদের ইমামের দিকে মুখ করে বসা। (তিরমিযীঃ৫০৯, ইবনে মাজাহঃ১১৩৬)
৭। মনোযোগ সহ খুৎবা শোনা ও চুপ থাকা- এটা ওয়াজিব। (বুখারীঃ ৯৩৪, মুসলিমঃ৮৫৭, আবু দাউদঃ১১১৩, আহমাদঃ১/২৩০)
৮। আগে ভাগে মসজিদে যাওয়া। (বুখারীঃ৮৮১, মুসলিমঃ৮৫০)
৯। পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন। (আবু দাউদঃ ৩৪৫)
১০। জুম’আর দিন ফজরের নামাজে ১ম রাক’আতে সূরা সাজদা (সূরা নং-৩২) আর ২য় রাকা’আতে সূরা ইনসান(দাহর)(সূরা নং-৭৬) পড়া। (বুখারীঃ৮৯১, মুসলিমঃ৮৭৯)
১১। সূরা জুম’আ ও সূরা মুনাফিকুন দিয়ে জুম’আর সালাত আদায় করা। অথবা সূরা আলা ও সূরা গাশিয়া দিয়ে জুম’আ আদায় করা। (মুসলিমঃ৮৭৭, ৮৭৮)
১২। জুম’আর দিন ও জুম’আর রাতে বেশী বেশী দুরুদ পাঠ। (আবু দাউদঃ ১০৪৭)
১৩। এ দিন বেশী বেশী দোয়া করা।। (বুখারীঃ ৯৩৫)
১৪। মুসুল্লীদের ফাঁক করে মসজিদে সামনের দিকে এগিয়ে না যাওয়া। (বুখারীঃ৯১০, ৮৮৩)
১৫। মুসুল্লীদের ঘাড় ডিঙ্গিয়ে সামনের কাতারে আগানোর চেষ্টা না করা। (আবু দাউদঃ ৩৪৩, ৩৪৭)
১৬। কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা। (বুখারীঃ৯১১, মুসলিমঃ২১৭৭, ২১৭৮)
১৭। খুৎবা চলাকালীন সময়ে মসজিদে প্রবেশ করলে তখনও দু’রাকা’আত ‘তাহিয়্যাতুল মাসজিদ’ সালাত আদায় করা ছাড়া না বসা। (বুখারীঃ ৯৩০)
১৮। জুম’আর দিন জুম’আর পূর্বে মসজিদে জিকর বা কোন শিক্ষামুলক হালকা না করা। অর্থাৎ ভাগ ভাগ হয়ে, গোল গোল হয়ে না বসা, যদিও এটা কোন শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান হোক না কেন। (আবু দাউদঃ ১০৮৯)
১৯। কেউ কথা বললে ‘চুপ করুন’ এটুকুও না বলা। (নাসায়ীঃ ৭১৪, বুখারীঃ ৯৩৪)
২০। মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধুমপান না করা। (বুখারীঃ ৮৫৩)
২১। ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বসার জায়গা বদল করে বসা। (আবু দাউদঃ ১১১৯)
২২। ইমামের খুৎবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা। (আবু দাউদঃ ১১১০, ইবনে মাজাহঃ ১১৩৪)
২৩। খুৎবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা। জান্নাতে প্রবেশের উপযুক্ত হলেও ইমাম থেকে দূরে উপবেশনকারীরা বিলম্বে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (আবু দাউদঃ ১১০৮)
২৪। জুম’আর দিন সূরা কাহফ পড়া। এতে পাঠকের জন্য আল্লাহ তায়ালা দুই জুম’আর মধ্যবর্তী সময়কে আলোকিত করে দেন। (হাকেমঃ ২/৩৬৮, বায়হাকীঃ ৩/২৪৯)
২৫। জুম’আর আযান দেওয়া। অর্থাৎ ইমাম মিম্বরে বসার পর যে আযান দেওয়া হয় তা।(বুখারীঃ ৯১২)
২৬।জুম’আর ফরজ নামাজ আদায়ের পর মসজিদে ৪ রাকা’আত সুন্নাত সালাত আদায় করা। (বুখারীঃ ১৮২, মুসলিমঃ ৮৮১, আবু দাউদঃ ১১৩০)
২৭। উযর ছাড়া একই গ্রাম ও মহল্লায় একাধিক জুম’আ চালু না করা। আর উযর হল এলাকাটি খুব বড় হওয়া, বা প্রচুর জনবসতি থাকা, বা মসজিদ দূরে হওয়া, বা মসজিদে জায়গা না পাওয়া, বা কোন ফিতনা ফাসাদের ভয় থাকা। (মুগনি লিবনি কুদামাঃ ৩/২১২, ফাতাওয়া ইবনে তাইমিয়্যাহঃ ২৪/২০৮)
২৮। ওজু ভেঙ্গে গেলে মসজিদ থেকে বের হয়ে যাওয়া। অতঃপর আবার ওজু করে মসজিদে প্রবেশ করা। (আবু দাউদঃ ১১১৪)
২৯। একান্ত উযর না থাকলে দুই পিলারে মধ্যবর্তী ফাঁকা জায়গায় সালাত আদায় না করা। (হাকেমঃ ১/১২৮)
৩০। সালাতের জন্য কোন একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যায় সেখানেই সালাত আদায় করা (আবু দাউদঃ৮৬২)। অর্থাৎ আগে থেকেই নামাজের বিছানা বিছিয়ে জায়গা দখল করে না রাখা বরং যে আগে আসবে সেই আগে বসবে।
৩১। কোন নামাজীর সামনে দিয়ে না হাঁটা অর্থাৎ মুসুল্লী ও সুতরার মধ্যবর্তী জায়গা দিয়ে না হাঁটা। (বুখারীঃ৫১০)
৩২। এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোন কিছু না পড়া, যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদঃ ১৩৩২)
৩৩। পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়ার ফযীলত অন্তরে জাগরূক রাখা।
৩৪। হাঁটার আদব মেনে মসজিদে গমন করা।
৩৫। খুৎবার সময় খতীবের কোন কথার সাড়া দেওয়া বা তার প্রশ্নের জবাব দানে শরীক হওয়া জায়েজ। (বুখারীঃ ১০২৯, মুসলিমঃ ৮৯৭)
৩৬। হানাফী আলেমগন বলেছেন যে, ভিড় প্রচণ্ড হলে সামনের মুসুল্লীর পিঠের উপর সিজদা দেওয়া জায়েজ (আহমাদঃ১/৩২)। দরকার হলে পায়ের উপর ও দিতে পারে (আর রাউদুল মুরবী)
৩৭। যেখানে জুম’আর ফরজ আদায় করেছে, উত্তম হল ঐ একই স্থানে সুন্নাত না পড়া। অথবা কোন কথা না বলে এখান থেকে গিয়ে পরবর্তী সুন্নাত সালাত আদায় করা। (মুসলিমঃ ৭১০, বুখারীঃ ৮৪৮)
৩৮। ইমাম সাহেব মিম্বরে এসে হাজির হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত তাসবীহ-তাহলীল, তাওবা- ইস্তিগফার ও কুরআন তিলাওয়াতে রত থাকা।
সূত্রঃ বই-প্রশ্নোত্তরে জুমু’আ ও খুৎবা
লেখকঃ অধ্যাপক মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম
পরিমার্জনেঃ ডঃ মোহাম্মদ মনজুরে ইলাহী,
ডঃ আবু বকর মুহাম্মদ জাকারিয়া মজুমদার,
ডঃ মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ।
—————
পড়া হলে শেয়ার করুন। আল্লাহপাক আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন। আমিন।
waytojannah.
GOOD MORNING ALL PAGE LAIKER
05/11/2019 বগুড়া,ধুনট উপজেলার
বিবাহ বিচ্ছেদের গ্রামের নাম:-খাটিয়ামারী
আমাদের মুশফিক ভাল মনের,এবং ভাল মানের খেলোয়াড়
কিছুতেই মানতে পারছি না,,,,,,,,,,,,,সাকিব ভাই তুমি চলে এসো আমাদের মাঝে
ওর সাথে পারিবারিক ভাবেই বিয়েটা হয়েছিলো।
বাসর রাতে ওর প্রথম প্রশ্ন ছিলো,কয়টা প্রেম করছেন?
আমি ওর মুখের দিকে অনেকক্ষন তাকিয়ে ছিলাম।
আবার বলেছিলো,কয়টা প্রেম করছেন?
আমি বলেছিলাম একটাও না!
উওরটা শুনে অনেক খুশি হয়েছিলো।বলেছিলো,এখন থেকে শুধু আমাকেই
ভালোবাসবেন,অন্য কোন মেয়ের দিকে তাকালে মেরে ফেলবো!
ও আমাকে কতটা ভালোবাসে বুঝছিলাম সেই দিন।যেদিন আমি ওর চাচাতো বোনের সাথে হেসে হেসে কথা কিছুক্ষন
বলছিলাম।
ও আমাকে জড়িযে ধরে সে কি কান্না!
আমাকে বলেছিলো, তোমাকে না বলেছি আর
কারো সাথে কথা বলবে
না।আমি মরে গেলে ইচ্ছেমত কথা বলো!
তখন আর নিষেধ করবো না!
ওর কাঁন্না দেখে আমি নিজেই কেঁদেছিলাম।
ও আমাকে বলেছিলো,আমি নাকি
বাবা হবো!
কথাটা শুনে যে কি খুশি
হয়েছিলাম বোঝাতে পারবো না!
ওকে কোলে করে সারা বাড়ি ঘুরেছিলাম।
ও আমাকে বলতো রান্না করার সময় ওকে পিছন থেকে জড়িয়ে না থাকলে
নাকি ওর রান্না করতে ইচ্ছে করে না।
আমি ওর সব আবদার হাসি মুখে পুরন করতাম।
বড্ড ভালোবাসতাম ওকে।
এখনো বাসি।
ও আমাকে বলেছিলো,আমাকে জড়িয়ে ধরে না ঘুমালে নাকি ওর ঘুমই আসে না!
সারারাত জড়িযে ধরে থাকতো।
তাই কোথাও রাতে থাকতাম না যত রাতই
হোক বাসায় আসতাম!
ও যখন ৬ মাসের অন্তঃসন্তা তখন আমাকে বলেছিলো,আমাকে ছাড়া তোমার কেমন লাগবে গো?
আমি ওর কথা উওর দিতে পারি নি শুধু কেঁদেছিলাম!
ও আমাকে প্রায় বলতো,আমার যদি কিছু
হয়ে যায় তুমি আবার আরেক টা বিয়ে করো না যেন!
মরে গিয়েও তোমাকে অন্য কারও হতে দিবো না!
আমাকে ভুলে যেও না।
ওর কথা শুনে কাঁদতাম।
ঘুমানোর সময় আমাকে বলতো,আমাকে ছাড়া ঘুমানোর চেষ্টা করো?
বলা তো যায় না..........
আমি ওকে আরও জড়িয়ে শক্ত করে জড়িয়ে ধরতাম!
একদিন ওর ব্যথা উঠলো! সাথে সাথে ওকে হাসপাতালে নিয়ে গেলাম।
ও আমাকে বলেছিলো,আমার যদি
কিছু হয়ে যায় প্লিজ আমাকে ভুলে যেও না!
বড্ড ভালোবাসি তোমাকে।
কথাটা শুনে কান্না ধরে রাখতে পারি নি!
ওকে বলেছিলাম,কিছু
হবে না তোমার আমি তো আছি।
কিছু হতে দিবো না!
ও আমাকে বলেছিলো,
শেষ বারের মত একবার
বুকে নিবে?
কথাটা বলেই হাউ মাউ
করে কেঁদে দিছিলো!
আমিও কান্না ধরে রাখতে পারি নি।ও আমাকে ছেড়ে দিতে চাইছিলো না, জড়িয়ে ধরে কাঁদছিলো!
আমিও কাঁদছিলাম!
সবাই হা করে তাকিয়ে
ছিলো।
নিয়েছিলাম ওকে বুকে
কিন্তু এটাই যে শেষবার বুঝতে পারি নি।বুঝতে পারলে কখনোই ছেড়ে দিতাম না।ও আমাকে
বলছিলো,আমার সাথে তুমিও চলো আমার খুব ভয় করছে!
ডাক্তারকে কত বার
বলেছিলাম,আমিও ওর
পাশে থাকবো!
কিন্তু আমাকে যেতে দিলো না।
অপারেশন থিয়েটার থেকে একটা বাচ্চার কান্নার আওয়াজ শুনলাম।
বাচ্চাকে পেলাম,কিন্তু ওকে আর পেলাম না!
পাগলেন মত ওর কাছে
গেলাম,দেখলাম সাদা কাপড় দিয়ে ওকে ঢেকে রাখছে।
কাপড়টা সরাতেই অজ্ঞান হয়ে গেছিলাম!
জ্ঞান ফিরার পর দেখলাম ওকে খাটলিতে শুয়ে রাখছে।
ওর কাছে গেলাম।বলেছিলাম,এই কই যাও আমাকে ছেড়ে?
আমার রাতে ঘুম হয় না
তোমাকে ছাড়া জানো না?
তোমাকে না জড়িয়ে ঘুমালে আমার ঘুম হয় না
জানো না?
কেন চলে যাচ্ছো?
এই উঠো উঠো অনেক তো ঘুমালা আর কত ঘুমাবে?
আমার কথা মনে পড়েনি?
এই তুমি না বলেছিলে আমার চোখের জল তুমি সহ্য করতে পারো না!
এই দেখো আমি কাদছি,
এই উঠো,আরে উঠো না!
প্লিজ উঠো!
ও শুনলোই না আমার কথা ঘুমিয়ে থাকলো!
ওকে যখন নিয়ে যাচ্ছিলো আমি পাগলের মত আচরন করছিলাম।
তবুও উঠলো না!
চলে গেলো।
ও আমাকে বলতো যে দিন হারিয়ে যাবো সেই দিন বোঝবে কতটা ভালোবাসি
তোমাকে!
চলে গেলো,হারিয়ে গেলো!
১০ বছর ধরে তার স্মৃতি বুকে নিয়ে বেঁচে আছি।
ছোট্ট মেয়ে বুঝতে শিখেছে।আমাকে বলে
আব্বু আম্মুর জন্য আর কেঁদো না।তোমাকে
আর কাঁদতে দিবো না!
বলে চোখের পানি মুছে দেয়।আবার চোখ জলে ভরে উঠে,আবার মুছে দেয়।
আমার পোষ্ট টা যদি আপনাদের কাছে সামান্য ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই একটা Friends Request পাঠাবেন।
*******************ধন্যবাদ ********************
আমি প্রত্যাশা করি বাংলাদেশের সকল মিড়িয়া এবং বিদেশি গন মাধ্যমে কাজ করেন তারা যেন বাংলাদেশের প্রান সাকিব আল হাসানের পক্ষে শক্ত হয়ে দাড়াবেন। এবং বাংলাদেশের সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেন তদারকি করেন তাহলে দেশের সম্পদ সাকিব আল হাসান কে মুক্ত হতে পারে। আমাদের একটা আবেদন সাকিব ভাই কে খেলার মাঠে দেখতে চাই
অধিকাংশ মেয়েরা হুজুর ছেলেদের বা দাঁড়ি রাখনেওয়ালা ছেলেদের বিয়ে করতে রাজি হয়না...!!!!
তার পিছনে মনে হয় এই নিম্মোক্ত কারণ গুলো থাকতে পারেঃ-
👉১-হুজুর ছেলেদের লম্বা লম্বা দাঁড়ি থাকে.
👉২-হুজুর ছেলেদের আন-স্মার্ট মনে করে.
👉৩-হুজুর ছেলেরা সিগারেট খায় না.
👉৪-হুজুর ছেলেরা শালিকা বা ভাবীর সাথে রসিকতা করে না.
👉৫-রাস্তা-ঘাটে কুকুরের মতো বেহায়া মেয়েদের সাথে প্রেমের
নামে নোংরামী করে না.
👉৬-নিজের বউকে পতিতার মতো ফেসবুক নামে
বাজারের পোষ্টার বানায় না.
👉৭-হুজুর ছেলেরা নিজেদের ঘরে রঙ্গিন
টেলিভিশন (বউয়ের জন্য বিকল্প স্বামী) রাখে না.
👉৮-হুজুর ছেলেরা স্টার জলসার বিরুদ্ধে কথা বলে.
যে স্টার জলসা ঐ টাইপের মেয়েদের জন্য স্বামীর
থেকেও মূল্যবান (যারা স্বামী ছাড়তে পারে স্টার জলসা নয়).
👉৯-হুজুর ছেলেরা বউকে ঘরে পর্দায় থাকতে বাধ্য করে.
👉১০-নিজের বউয়ের সাথে কোন ছোট ভাই বা বন্ধুদের আড্ডা দিতে দেয় না.
👉১১-হুজুর ছেলেরা বউদের নিয়ে কনসার্ট বা পহেলা বৈশাখের মেলায় নিয়ে যায় না.
👉১২-হুজুর ছেলেরা নিজের বউকে একা একা মার্কেট করতে দেয় না.
👉১৩-হুজুর ছেলেরা তার মা বাবা স্থানে মা বাবা এবং বউয়ের
স্থানে বউ কে খুব বেশী ভালোবাসে সে কারণে অনেক
মেয়ে সহ্য করতে পারেনা.
আরো অনেক কারণ থাকতে পারে,এখানে শুধু কয়েকটি
কারণ তুলে ধরা হলো ...!!!
তবে আলহামদুলিল্লাহ ভাল কিছু মেয়ে আছে যারা
হুজুরদের কে অনেক সম্মান করে এবং হুজুরদের কে
জীবন সাথী হিসাবে পাওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে প্রতিনিয়ত
দো'আ করেন,আর তারাই অনেক অনেক সুখী....
♦♦ভালো কোন আলেম মানুষকে জীবন সঙ্গি করেন..
দেখবেন অল্প টাকাতেই কত সুখ আর আনন্দ........
আর পরকালে তো আছেই উপরওয়ালার জান্নাত..♦♦
মুসলমানরা জিবনে একবার হলেও দেখবেন
কলা গাছের তৈরি বিয়ের গেট""""""
Ki opurob shundor
Apnader doae R valobashar karone amader pege a... 5000 liker hoye gelo
পুটি মাছে আছে প্রচুর ভিটামিন!!!
!!!!!!!!!যদি মাকে ভালবেসে থাকেন,,
তাহলে অবশ্যই লাইক দিবেন√√√√√√
যদি আমার এরকম একটা ছেলে থাকতো!!!
বেহুলার বাসর ঘর,,,,মহাস্থান গড়,,,,বগুড়া
প্রতিদিন ডিম খেলে যে ১২টি উপকার পাবেন
প্রতিদিন ডিম খেলে যে ১২টি উপকার পাবেনআজকাল
অনেকেই ডিম খান না। কেউ ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে, কেউ আবার রক্তে চর্বির পরিমাণ কম রাখতে, কেউ আবার হৃদরোগকে ভয় পেয়ে। কিন্তু আসলেই কি ডিম এগুলো বাড়ায়? বরং চিকিৎসকেরা আজকাল বলেন উল্টো কথা। তারা বলেন, সকালে নাস্তায় একটি ডিম মাসে প্রায় ৩ পাউনড পর্যন্ত ওজন কমাতে পারে! আসুন, তাহলে জেনে নেয়া যাক ডিমের ১২টি উপকারিতা, যেগুলোর কারণে রোজ ডিম খাওয়া উচিত আপনার!
১)ছোট্টো একটা ডিম হাজারো ভিটামিনে ভরা। এর
ভিটামিন বি ১২ আপনি যা খাচ্ছেন সেই খাবারকে
এনার্জি বা শক্তিতে রূপান্তরিত করতে সাহায্য করে।
২)এর মধ্যে আছে ভিটামিন এ। যা দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। ডিমের কেরোটিনয়েড, ল্যুটেন ও জিয়েক্সেনথিন
বয়সকালের চোখের অসুখ ম্যাকুলার ডিজেনারেশন
হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। এই একই উপাদান চোখের ছানি কমাতেও সাহায্য করে।
৩)কেবলমাত্র ডিমেই রয়েছে ভিটামিন ডি। যা পেশীর
ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
৪)আছে ভিটামিন ই। এটি কোষ এবং ত্বকে উত্পন্ন ফ্রি
র্যাডিক্যাল নষ্ট করে দেয়। এবং স্কিন ক্যানসার
প্রতিরোধ করে।
৫)ডিমের সবচেয়ে বড়ো গুণ এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। ব্রেকফাস্টে রোজ একটি ডিম মানে সারাদিন আপনার ক্ষুধা কম হবে, খাওয়া হবে কম। গবেষণায় দেখা যায় শরীর থেকে দিনে প্রায় ৪০০ ক্যালোরি কমাতে পারে সকালে একটি ডিম খাওয়া। তার মানে মাসে ওজন কমার পরিমাণ প্রায় তিন পাউন্ড। সমীক্ষা বলছে, ৬৫% বডি ওয়েট, ১৬% বডি ফ্যাট, ৩৪% কোমরে জমে থাকা মেদের পরিমাণ কমাতে পারে ডিম!
৬)ডিমে আছে আয়রন, জিঙ্ক, ফসফরাস। মেনস্ট্রুয়েশনের
জন্য অনেক সময় অ্যানিমিয়া দেখা দেয়। শরীর
তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে পড়ে। ডিমের মধ্যে থাকা আয়রন
এই ঘাটতি মেটাতে পারে সহজেই। জিঙ্ক শরীরের ইমিউন
সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। আর
ফসফরাস হাড় ও দাঁত মজবুত করে।
৭)প্রত্যেক নারীর শরীরে রোজ কমপক্ষে ৫০ গ্রাম
প্রোটিনের দরকার। একটি ডিমে থাকে ৭০-৮৫ ক্যালোরি
বা ৬.৫ গ্রাম প্রোটিন। সুতরাং চাঙা থাকতে রোজ ডিম
খেতেই পারেন।
৮)২০০৩ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় একটি সমীক্ষায়
দেখিয়েছে অ্যাডোলেশন পিরিয়ডে বা পরবর্তী কালে
সপ্তাহে ৬টি করে ডিম নিয়মিত খেলে প্রায় ৪৪% ব্রেস্ট
ক্যানসার প্রতিরোধ করা সম্ভব৷ সঙ্গে এটাও
জানিয়েছে, ডিম হৃৎপিণ্ডে রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না।
ফলে স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনাও
অনেকটাই কম থাকে।
৯)শরীর সুস্থ রা
Ata amader misti lal pori!!!!!!!
"_অাপনার স্ত্রীকে ধমক কিংবা মারধর করবেন না,
কারন সে খুব ই অসহায়,
"_তার সব অাপনজনকে ছেড়ে অাপনার কাছে এসেছে একটু ভালোবাসা পাবার অাশায় অার কিছুই নয়,
ভাত কাপড় কিন্তু তার বাবা মা দিতে পারতো।
ত্রকটি বার ভেবে দেছেছেন অাপনার স্ত্রী কতো কষ্ট করে অাপনার সন্তানকে লালন পালন করে, অাপনার সংসারে চাকরানীর মতো সারাদিন খাটছে, আবার আপনি অসুস্থ হলে অাপনার সেবা-যত্ন করে
অাপনাকে সুস্থ করে তোলার জন্য অাপ্রান চেষ্টা করে যায়.
সে মানুষটাকে কেন মারধর করবেন? আপনার এইসব আচরণ আপনার ঘরে থাকা ছোট ছেলে মেয়ের কাছে আপনি নিজেকে অমানুষের পরিচয়টাই দিচ্ছেন.
"__তখন ছোট ছোট বাচ্ছাগুলো মনে প্রশ্ন জাগে আমার বাবা ত্রত অমানুষ কেনো?
তাই সবাই নিজের মনুষ্যূত্ববোধটার মূল্যায়ন করুন.
"__স্ত্রীকে ভালোবাসুন দেখবেন আপনার সংসারে সুখ শান্তির অভাব হবেনা ইনশাআল্লাহ্ !!
Be the first to know and let us send you an email when ᎷᎴ.Hʌនʌη ᎷʌႬɱᏬɗ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Want your business to be the top-listed Media Company?